Tag: China

China

  • Pakistan Crisis: ছয় সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে আনতে গিয়েছিলেন ময়দা, ফিরলেন লাশ হয়ে

    Pakistan Crisis: ছয় সন্তানের মুখে খাবার তুলে দিতে আনতে গিয়েছিলেন ময়দা, ফিরলেন লাশ হয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা (China) ঋণের ফাঁসে পড়ে হাঁসফাঁস দশা ভারতের (India) প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান (Pakistan Crisis)। দেশে মূল্যবৃদ্ধি লাগামছাড়া। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম আকাশ ছোঁয়া। আকাশ ছোঁয়া গ্যাসের দামও। এর পাশাপাশি খাদ্যশস্য কিনতে গিয়ে হাতে ছ্যাঁকা লাগার জোগাড় আমজনতার। সে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বর্তমানে ১৫ কেজি ময়দার প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে দু হাজার টাকারও বেশি দামে। জানা গিয়েছে, লাহোর শহরে খোলা বাজারে ১৫ কেজি ময়দার প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০ টাকায়।

    লাগাম ছাড়া মূল্যবৃদ্ধি…

    ইসলামাবাদ, রাওয়ালপিণ্ডি সহ বিভিন্ন শহরেও ময়দা বিকোচ্ছে প্রায় একই দামে। ময়দার পাশাপাশি দাম বেড়েছে মাংসেরও। পাকিস্তানের সিংহভাগ বাসিন্দার প্রধান খাদ্য গম। রুটি বা চাপাটি খেতেই ভালবাসেন তাঁরা। তাই আটা-ময়দার দামও লাগাম ছাড়া। এহেন পরিস্থিতিতে ভর্তুকিযুক্ত ময়দা বিলি করছিল একটি সরকারি দোকান। সেখানেই ময়দা আনতে গিয়ে ভিড়ের চাপে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির।

    আরও পড়ুুন: চার দিনে দুই গোষ্ঠী এবং ৪ জঙ্গিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র

    সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, বছর পঁয়তাল্লিশের ওই ব্যক্তির বাড়ি সিন্ধ প্রদেশে। ছয় সন্তান তাঁর। মাগ্গিগন্ডার বাজারে (Pakistan Crisis) সন্তানদের মুখে খাবার তুলে দিতে ময়দার খোঁজে বেরিয়েছিলেন তিনি। তখনই শোনেন, সিন্ধ প্রদেশের মিরপুরখাসের একটি সরকারি দোকানে বিলি করা হচ্ছে ভর্তুকি যুক্ত ময়দা। সঙ্গে সঙ্গে সেখানে ছোটেন তিনি। গিয়ে দেখেন দোকানের সামনে লম্বা লাইন। লাইনে দাঁড়ান তিনিও। হঠাৎই শোনা যায়, ময়দা রয়েছে সীমিত পরিমাণ। দাবানলের মতো সে খবর ছড়িয়ে পড়তেই শুরু হয় হুড়োহুড়ি। ভিড়ের চাপে মাটিতে পড়ে যান হরসিং কোলহি নামের ওই ব্যক্তি। তাঁর ওপর দিয়েই চলে যায় জনতার ঢল।

    ঘটনার পরে পরে মিরপুরখাস এলাকার প্রেস ক্লাবের সামনে ধর্নায় বসেন হরসিংয়ের পরিবার। তাঁরা ঘটনার সঙ্গে যুক্ত সংশ্লিষ্ট খাদ্য দফতরের কর্তাদের শাস্তি দাবি করতে থাকেন। ঘটনায় যাঁরা দোষী, তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশ উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে ধর্না উঠে যায়। এদিকে, শাহিদে একটি ময়দা মিলের কাছে এক নাবালিকা সহ তিন মহিলা পদপিষ্ট হয়েছেন। তবে তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন। এই মিলেও ভর্তুকি দিয়ে বিক্রি হচ্ছিল ময়দা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • China: সামনেই চিনা নববর্ষ, করোনার মধ্যেই ভ্রমণ সংক্রান্ত একাধিক বিধিনিষেধ তুলে নিল জিনপিং সরকার

    China: সামনেই চিনা নববর্ষ, করোনার মধ্যেই ভ্রমণ সংক্রান্ত একাধিক বিধিনিষেধ তুলে নিল জিনপিং সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভ্যন্তরীণ বা বিদেশফেরত ভ্রমণকারীদের জন্য কোয়ারেন্টিন তুলে নিল চিন। আজ, রবিবার থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে সেদেশে। আবার কোভিড অতিমারি শুরুর পর থেকেই আন্তর্জাতিক পর্যটকদের জন্য চিনের দরজা বন্ধ রেখেছিল জিনপিং সরকার। এর পর বিদেশ থেকে চিনে যাওয়া ব্যক্তিদের গেলে কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশও দিয়েছিল। কিন্তু এবারে কোয়ারেন্টিনের ব্যবস্থা তুলে নিল চিন। সামনেই চিনা নববর্ষের সূচনা উৎসব। প্রায় তিন বছর পর সেই উৎসব হবে চিনে। তার আগে পর্যটকদের জন্য বন্ধ দরজাও খুলল চিন। ২০২০ সালের পর এইবার প্রথম কোনও বিধিনিষেধ ছাড়াই দেশের অভ্যন্তরে যেকোনও জায়গায় সফর করতে পারবেন নাগরিকরা।

    করোনা বিধিনিষেধ তুলে নিল চিন

    চিনে যখন কোভিডের বাড়বাড়ন্ত, তখনই এমন সিদ্ধান্ত নিল চিন সরকার। চিনে নতুন করে করোনার দাপট দেখা গেলে জিরো কোভিড নীতি চালু করা হয়েছিল। জিরো কোভিড নীতিতে বাধ্যতামূলক ছিল কোয়ারান্টিন এবং লকডাউন। কিন্তু চিনের নাগরিকদের বিক্ষোভের পর গত ডিসেম্বরে জিরো কোভিড নীতি বাতিলের ঘোষণা করে চিন। এই নীতির বিরুদ্ধে চিনের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ শুরু হয়। তারপরই কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করে চিন। ফলে চিনের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, চিনে আগত অভ্যন্তরীণ যাত্রীদের জন্য কোয়ারেন্টিন তুলে দেওয়া হচ্ছে। কেউ করোনায় আক্রান্ত হলে বাড়িতেই থাকতে পারবেন। কোয়ারেন্টিন সেন্টারে যেতে হবে না। যদিও, কঠোর নীতি শিথিল করার পরই চিনে কোভিডের বাড়বাড়ন্ত দেখা দিয়েছে। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মার্চ থেকে, চিনে আগত সকল ব্যক্তিকে কেন্দ্র সরকারের ব্যবস্থাপনায় কোয়ারেন্টিনে থাকতে বাধ্য করা হত। এবার সেই নিয়ম উঠে যাচ্ছে ।

    আরও পড়ুন: করোনার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ না করায় এবার চিনের সমালোচনা করল হু-ও

    আগামী ৪০ দিনে ২ বিলিয়ন লোকের যাতায়াত চিনে!

    আগামী ২১ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে যাবে চিনা নববর্ষের ছুটি। চিনের বড় উৎসব এই নববর্ষ। ফলে তার আগেই ভ্রমণ সংক্রান্ত একাধিক বিধিনেষেধ তুলে নেওয়া হয়েছে। এমনকী বিদেশ ভ্রমণের জন্য পাসপোর্ট তৈরি ও ভিসা দেওয়ার জন্য ৮ জানুয়ারি থেকে আবেদন করা যাবে বলে জানা গিয়েছে। এর আগে করোনার কারণে দেশের অভ্যন্তরেই একাধিক জায়গায় সফরে একাধিক নিষেধাজ্ঞা বহাল ছিল। ২০২০ সাল থেকেই সেই নিষেধাজ্ঞা ছিল। এই প্রথম সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, আগামী ৪০ দিনে প্রায় ২ বিলিয়নের বেশি মানুষ চিনের বিভিন্ন প্রান্তে সফর করবেন। তবে চিনে সমস্ত রকমের বিধিনিষেধ তুলে দেওয়ার ফলে পরবর্তীতে বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

  • China Covid: করোনার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ না করায় এবার চিনের সমালোচনা করল হু-ও

    China Covid: করোনার প্রকৃত তথ্য প্রকাশ না করায় এবার চিনের সমালোচনা করল হু-ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা (Covid 19) সম্পর্কে তথ্য গোপনের অভিযোগে সরব হয়েছেন চিনের (China) বাসিন্দাদের একাংশ। প্রতিদিন প্রচুর সংখ্যক মানুষ মারণ ভাইরাসের কবলে পড়ে প্রাণ হারালেও, প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে না বলেই তাঁদের অভিযোগ। এবার প্রায় একই অভিযোগ করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও (WHO)। তাদের অভিযোগ, গোটা অতিমারি পরিস্থিতিতে তথ্য গোপন করেছে চিন (China Covid)। সম্প্রতি করোনায় যেসব সংক্রমিতের মৃত্যু হচ্ছে, তারও সঠিক তথ্য প্রকাশ করছে না বেজিং।

    যথা পূর্বং…

    বিশ্বের মধ্যে প্রথম চিনের উহান শহরেই ছোবল মারে করোনা। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ে তামাম বিশ্বে। মারণ এই ভাইরাসের ছোবলে গত তিন বছরে বিশ্বে প্রাণ হারিয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। এর পর গোটা বিশ্বে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এলেও, চিন রয়ে গিয়েছে যথা পূর্বং, তথা পরং। সম্প্রতি বিশ্বের নানা দেশে ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা। তবে সব চেয়ে বেশি করোনা সংক্রমিতের খোঁজ মিলেছে চিনে। করোনা সংক্রমণে সে দেশে ফি দিন মৃত্যুও হচ্ছে বহু মানুষের। চিনের হাসপাতালগুলিতে করোনা সংক্রমিতের লম্বা লাইন। অন্তেষ্টিক্রিয়াস্থলে লাশের স্তূপ। হাসপাতালের চিকিৎসকরাও জানাচ্ছেন, প্রতিদিনই সংক্রমিত ও মৃতের হার বাড়ছে। তার পরেও চিন সরকার জানাচ্ছে, করোনায় (China Covid) মৃত্যুর হার খুবই কম। এর জেরেই চিনের বাসিন্দাদের একাংশ সরকারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগে সোচ্চার হয়েছেন।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    এবার একই অভিযোগ করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। তাদের অভিযোগ, চিন করোনায় মৃতের প্রকৃত সংখ্যা জানাচ্ছে না। করোনার মৃত্যুর যে সংজ্ঞা তারা নিরূপণ করেছে, তাও ঠিক নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানম ছেব্রেসাস বলেন, আমরা চিনকে নিরন্তর বলেই চলেছি করোনা সংক্রান্ত সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে। প্রতিদিন হাসপাতালে কত করোনা (China Covid) সংক্রমিত রোগী ভর্তি হচ্ছেন, মারাই বা যাচ্ছেন কতজন, সে সংক্রান্ত তথ্য দিতে। সংক্রমণ কত দ্রুত ছড়াচ্ছে, সে তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, চিনের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য নিয়ে হু চিন্তিত। বেজিংকে বারংবার বোঝানো হচ্ছে টিকাকরণের গুরুত্ব কতখানি। এর মধ্যে রয়েছে বুস্টার ডোজও। হু-র কর্তাদের মতে, চিন প্রকৃত তথ্য দিলে বিশ্বের অন্যান্য দেশ আগাম প্রস্তুত হওয়ার সময় পাবে। কিন্তু চিন প্রকৃত দিচ্ছে না বলেই অভিযোগ।

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Pakistan Debt Crisis: চিনা ঋণের ফাঁদে পাকিস্তান, বন্ধ হতে পারে রেল পরিষেবা!

    Pakistan Debt Crisis: চিনা ঋণের ফাঁদে পাকিস্তান, বন্ধ হতে পারে রেল পরিষেবা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা (China) ঋণের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। শি জিনপিংয়ের দেশের টোপ গিলে সব খোয়ানোর দশা এবার ভারতের (India) আরও এক পড়শি দেশের। দেশটির নাম পাকিস্তান (Pakistan Debt Crisis)। জানা গিয়েছে, গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো অবস্থা হয়েছে শাহবাজ শরিফের দেশের। চিনা ঋণের পাশাপাশি দেশে হয়েছে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা। অধিকাংশ সরকারি দফতরে বাড়ন্ত নগদের জোগান। একই দশা হয়েছে সে দেশের রেলওয়েরও। সব মিলিয়ে লেজেগোবরে দশা শাহবাজ শরিফের দেশের।

    ভাঁড়ারে রয়েছে…

    জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের রেলওয়ের অবস্থা এতই সঙ্গীন যে ভাঁড়ারে রয়েছে মাত্র তিন দিনের তেল। সমস্যা রয়েছে আরও একাধিক। সমস্যা মেটাতে রেলমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন পাকিস্তানের এক রেলকর্তা। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, সঞ্চিত তেলের ভাঁড়ারই প্রমাণ করে রেল দফতরের অবস্থা খুবই করুণ। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, দিন কয়েক আগে পাকিস্তানের রেলের ভাঁড়ারে জমা ছিল মাত্র একদিনের তেল। যার জেরে কোনও ক্রমে যাত্রিবাহী ট্রেন চালানো গেলেও, লাগাম পরানো হয় মালগাড়ি চলাচলে। পাকিস্তানের এক প্রবীণ রেলকর্তাই জানিয়েছেন এ খবর। রেল দফতরের হাঁড়ির হাল হওয়ায় রোলিং স্টক, লোকোমোটিভস এবং পরিকাঠামো উন্নয়ন ব্যবহার আপাতত বন্ধ রাখা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: গুজরাট-পাকিস্তান সীমান্তে স্থায়ী বাঙ্কার তৈরি করতে চলেছে ভারত

    দেশের এই করুণ দশায় (Pakistan Debt Crisis) ঘৃতাহুতি দিয়েছে পাকিস্তানের রাজনৈতিক অস্থিরতা। এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং স্টেকহোল্ডারদের কারণে। রবিবারই পাকিস্তানের এক প্রবীণ আধিকারিক সতর্ক করেছেন সে দেশের সরকারকে। তিনি জানিয়েছেন, সরকার যদি রেল দফতরের প্রতি উদাসীন থাকে, তাহলে অচিরেই দেউলিয়ার খাতায় নাম লেখাবে পাকিস্তান রেল। সংবাদ মাধ্যমকে ওই আধিকারিক জানান, টাকাপয়সার অভাবে হাঁড়ির হাল হয়েছে রেল দফতরের। পরিস্থিতি এমনই যে গত এক বছরে রেল থেকে যাঁরা অবসর নিয়েছেন, গ্র্যাচুইটি বাবদ তাঁদের পাওনা প্রায় ২৫ বিলিয়ন শোধ (Pakistan Debt Crisis) করা যাচ্ছে না। তিনি এও জানান, যাঁরা চাকরি করছেন, তাঁদের বেতন এবং অবসরপ্রাপ্তদের পেনশনও নিয়মিত দেওয়া যাচ্ছে না। ওই প্রবীণ রেলকর্তা জানান, আগে মাসের পয়লা তারিখ হলেও, এখন বেতন এবং পেনশন দেওয়া হচ্ছে পনের কুড়ি দিন পর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • India China Relations: নয়াদিল্লির সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি ঘটাতে চায় বেজিং, জানালেন চিনের নয়া বিদেশমন্ত্রী

    India China Relations: নয়াদিল্লির সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি ঘটাতে চায় বেজিং, জানালেন চিনের নয়া বিদেশমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি ঘটানো আমাদের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে। সোমবার একথা জানালেন চিনের (China) নয়া বিদেশমন্ত্রী কুইন গং (c)। সোমবার আমেরিকার এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, আমাদের জাতীয় স্বার্থ এটা নির্দেশ করে যে নয়াদিল্লির সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি ঘটাতে চায় বেজিং (India China Relations)।

    চিনের বিদেশমন্ত্রী…

    ২০১৩ সাল থেকে চিনের বিদেশমন্ত্রী ছিলেন ওয়াং ই। ৩০ ডিসেম্বর অবসর নিয়েছেন তিনি। বিদেশমন্ত্রীর পদে ওয়াং ছিলেন ৯ বছর ৯ মাস। তিনি অবসর নেওয়ার পর ওই পদে বসানো হয় কুইন গংকে। এর আগে কুইন গং ছিলেন আমেরিকার চিনা রাষ্ট্রদূত পদে। বিদেশমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েই কুইন গং ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি ঘটাতে আগ্রহী হলেন। চিনের নয়া বিদেশমন্ত্রী বলেন, চিনের দৃষ্টিতে উন্নয়ন মানে শান্তির জন্য একটি মজবুত শক্তি হয়ে ওঠা। আমরা স্থিতাবস্থা ভাঙতে চাই না।

    আরও পড়ুুন: ‘ভারত প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক চায়, কিন্তু…’, চিন, পাকিস্তানকে কড়া বার্তা জয়শঙ্করের

    প্রসঙ্গত, গলওয়ানে চিন-ভারত সংঘর্ষের পর থেকেই সীমান্তে সেনা মোতায়েন করে রেখেছে চিন। সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহার নিয়ে ভারত-চিনের (India China Relations) মধ্যে একাধিকবার হয়েছে সেনা কমান্ডার বৈঠক। তার পরেও মেটেনি সমস্যা। কেবল লাদাখ সীমান্তেই নয়, সিকিম এবং অরুণাচল প্রদেশের সীমান্তেও বাহিনী মোতায়েন করে রেখেছে চিন। এহেন পরিস্থিতিতে অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে লালফৌজ। শুরু হয় চিন-ভারত সেনা সংঘর্ষ। দু পক্ষের কয়েকজন জখম হন। চিনা সেনাদের মেরে তাড়িয়ে দেয় বলে দাবি ভারতের বিদেশমন্ত্রকের। এই আবহে চিনের নয়া বিদেশমন্ত্রীর এহেন বার্তা তাৎপর্যপূর্ণ বলেই দাবি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    চিনের নয়া বিদেশমন্ত্রী বলেন, দু পক্ষের সম্মতির ভিত্তিতে আলোচনার মাধ্যমেই নয়াদিল্লি-বেজিং সম্পর্কে  (India China Relations) স্থিতাবস্থা ফিরতে পারে। তিনি বলেন, সীমান্ত সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানে সদিচ্ছা রয়েছে দু পক্ষেরই। এদিন তাইওয়ান প্রসঙ্গও টানেন কুইন গং। তিনি বলেন, তাইওয়ানের  বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যকলাপের জন্যই পরিস্থিতি নতুন করে ঘোরালো হয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রসঙ্গে কুুইন গং বলেন, প্রতিটি রাষ্ট্রের ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বকে সম্মান করার পক্ষে বেজিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • WHO Chief: চিনে করোনার নয়া ঢেউ ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে বিশ্বের! উদ্বেগ প্রকাশ হু-র

    WHO Chief: চিনে করোনার নয়া ঢেউ ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে বিশ্বের! উদ্বেগ প্রকাশ হু-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার (Covid 19) ভয়াবহ স্মৃতি এখনও কাটিয়ে ওঠেনি বিশ্ব। বর্তমানে ফের কয়েকটি দেশে চোখ রাঙাচ্ছে মারণ এই ভাইরাস। তবে একমাত্র চিন (China) ছাড়া এখনও করোনায় মৃত্যুর তেমন কোনও খবর মেলেনি কোথাও। করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে মার খেয়েছিল বিশ্ব বাণিজ্য। ধাক্কা খেয়েছিল জাতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধি। ব্যাহত হচ্ছিল স্বাস্থ্য পরিষেবা। এসবই এখন অতীত। গোটা বিশ্বের ছবিটা যখন এই রকম, তখন করোনার ভ্যারিয়েন্টের ধাক্কায় কুপোকাত হওয়ার জোগাড় ভারতের প্রতিবেশী দেশ চিনের। সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে প্রকাশ, চিনের এই নয়া ভ্যারিয়েন্ট যদি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, মারণ এই ভাইরাসের মুখে লাগাম পরানো না যায়, তাহলে তামাম বিশ্বে ফের একবার নেমে আসবে করোনার করাল গ্রাস।

    চিনের উহান প্রদেশে…

    তিন বছর আগে চিনের উহান প্রদেশে প্রথম খোঁজ মিলেছিল করোনা ভাইরাসের। তার পর তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। মৃত্যু হয় লক্ষ লক্ষ মানুষের। সম্প্রতি চিনে যে হারে করোনায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে, তাতে আতঙ্কিত গোটা বিশ্ব। ২০১৯ সালে যেমন করোনার খবর লুকিয়ে রেখেছিল চিন, এবারও তারা তেমনই করছে। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই হাজার হাজার করোনা সংক্রমিতের মৃত্যু হচ্ছে চিনে। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া স্থলে লাশের স্তূপ। হাসপাতালগুলিতে করোনা সংক্রমিতের দীর্ঘ লাইন। তার পরেও তথ্য গোপনের অভিযোগ উঠেছে শি জিনপিংয়ের দেশের বিরুদ্ধে। দেশে করোনায় ফি দিন কতজনের মৃত্যু হচ্ছে, তা জানতে চেয়েছেন চিনা নাগরিকদের সিংহভাগ অংশ। যদিও চিন সরকারের দাবি, করোনায় এখনও কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।

    আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি, মমতার ‘গোঁসা’য় তাল কাটল বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে

    জানা গিয়েছে, সাংহাই এবং বেজিংয়ে দ্রুত ছড়াচ্ছে সংক্রমণ। বেজিংয়ের এক চিকিৎসক হাওয়ার্ড বার্নেস্টাইন বলেন, হাসপাতালগুলির ওপর থেকে নীচ পর্যন্ত সর্বত্র সংক্রমিতের ভিড়। সত্যি করে বলতে কী, এত বড় চ্যালেঞ্জ সামলানোর জন্য আমরা প্রস্তুত ছিলাম না। এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার ডিরেক্টর জেনারেল (WHO Chief) টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইয়েসুস বৃহস্পতিবার বলেন, চিনের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্ব সংস্থা উদ্বেগে রয়েছে। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, চিনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আমরা উদ্বেগে রয়েছি। করোনা সংক্রমণে যাঁদের ঝুঁকি বেশি  চিনকে তাঁদের কোভিড ১৯টি টিকাকরণের ওপর জোর দিতে উৎসাহিত করছি। ক্লিনিক্যাল কেয়ার এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থা মজবুত রাখতে চিনকে আমরা সাহায্য করতে প্রস্তুত বলেও জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Health Organization: করোনা সংক্রান্ত প্রকৃত তথ্য দিন, চিনকে বলল হু-র প্রতিনিধি দল

    World Health Organization: করোনা সংক্রান্ত প্রকৃত তথ্য দিন, চিনকে বলল হু-র প্রতিনিধি দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনায় (Covid 19) মৃত্যু নিয়ে তথ্য গোপন করার অভিযোগ উঠেছে চিন (China) সরকারের বিরুদ্ধে। প্রতিদিন কত সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন, তাও জানানো হচ্ছে না বেজিংয়ের তরফে। এমতাবস্থায় চিনের কাছে কোভিডের প্রকৃত তথ্য চাইল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organization), সংক্ষেপে হু (WHO)। শুক্রবার শি জিনপিংয়ের সরকারের আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করেন হু-র প্রতিনিধিরা। জানতে চান চিনের বর্তমান কোভিড পরিস্থিতি সম্পর্কে। হু-র প্রতিনিধিরা চিনকে তথ্য প্রকাশের অনুরোধ করেছে। যাতে সেই তথ্য জেনে কোভিড মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে পারে বিশ্বের অন্যান্য দেশ।

    হু-র প্রতিনিধি দল…

    এদিন চিনা আধিকারিকদের সঙ্গে হু-র প্রতিনিধি দলের বৈঠকে উঠে আসে নানা বিষয়। ওই প্রতিনিধি দল চিনা আধিকারিকদের কাছে জানতে চান জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের ডেটা সম্পর্কে, হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা কত, আইসিইউতেই বা রয়েছেন কতজন, দৈনিক মৃত্যুর হার কত, কত মানুষের টিকাকরণ হয়েছে, বিশেষত ষাটোর্ধ্বদের। এদিন হু-র প্রতিনিধি দলের তরফে টিকাকরণের ওপর জোর দেওয়া হয়। যাঁদের ঝুঁকি বেশি, তাঁদের দ্রুত বুস্টার ডোজ দেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘ভারত প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক চায়, কিন্তু…’, চিন, পাকিস্তানকে কড়া বার্তা জয়শঙ্করের

    চিনে ফের হানা দিয়েছে কোভিড। মারণ ভাইরাসের থাবায় প্রতিদিন মৃত্যু হচ্ছে হাজার হাজার মানুষের। অন্ত্যেষ্টিস্থলগুলিতে লাশের পাহাড়। হাসপাতালে হাসপাতালে করোনা সংক্রমিতের দীর্ঘ লাইন। অভিযোগ, মৃত কিংবা সংক্রমিতের কোনও তথ্য প্রকাশ্যে আসতে দিচ্ছে না চিন সরকার। আনুষ্ঠানিকভাবে তারা যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করছে, তাতে মৃত কিংবা সংক্রমিতের সংখ্যা দেখানো হচ্ছে অনেক কম করে।

    চিনের তরফে হু-র (World Health Organization) আধিকারিকদের জানানো হয়েছে, কোভিড পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য তারা কীভাবে পদক্ষেপ করছে, ভবিষ্যতে এ বিষয়ে চিনের পরিকল্পনা কী। কোভিড রুখতে চিকাকরণ, স্বাস্থ্যবিধি এবং ভাইরাসের প্রজাতি নিয়ে গবেষণার ওপর জোর দিচ্ছে বেজিং।

    চিনে কোভিডের বাড়বাড়ন্তের কারণে ইতিমধ্যেই দক্ষিণ কোরিয়া সহ অনেক দেশই চিন থেকে আসা যাত্রীদের ওপর নানা বিধিনিষেধ জারি করেছে। চিন থেকে আসা যাত্রীদের অবাধ যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আমেরিকা, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো একাধিক দেশও। এদিকে, চিনে করোনায় সংক্রমিত হয়ে দৈনিক ৯ হাজারের বেশি মানুষ মারা যাচ্ছেন বলে দাবি করেছে ব্রিটেনের হেল্থ অ্যানালিটিকস সংস্থা এয়ারফিনিটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • India Covid: চিন সহ ৬ দেশ থেকে ভারতে এলে বাধ্যতামূলক আরটি-পিসিআর টেস্ট, জানুন বিস্তারিত

    India Covid: চিন সহ ৬ দেশ থেকে ভারতে এলে বাধ্যতামূলক আরটি-পিসিআর টেস্ট, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফের শুরু করোনার দাপট। সব চেয়ে ভয়ঙ্কর অবস্থা চিনের (China)। সে দেশে প্রতিদিন করোনায় মৃত্যু হচ্ছে হাজার হাজার মানুষের। অন্ত্যেষ্টিস্থলে জমছে লাশের পাহাড়। যদিও সরকারের দাবি, করোনায় কারও মৃত্যু হয়নি। যাঁরা মারা যাচ্ছেন, তাঁরা অন্য কোনও কারণে। তবে চিন সরকারের কথা বিশ্বাস করছেন না সে দেশের সিংহভাগ নাগরিকই। কেবল চিন নয়, ভারতেও (India Covid) হদিশ মিলেছে ওমিক্রনের নয়া ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭ (BF.7) সংক্রমিতের। তার জেরে দেশে জারি হয়েছে চূড়ান্ত সতর্কতা।

    ভিন দেশ থেকে এলে…

    বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তিদের জন্য শুরু হয়েছে ফের কড়াকড়ি। চিন সহ ছটি দেশ থেকে ভারতে (India) আসার আগে জমা দিতে হবে করোনার আরটি-পিসিআর পরীক্ষার (RT-PCR Test) রিপোর্ট। নতুন বছরের প্রথম দিন থেকেই চালু হচ্ছে এই নিয়ম। ওই রিপোর্ট নেগেটিভ হলে তবেই মিলবে ভারতে প্রবেশের ছাড়পত্র। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য জানান, চিন, হংকং, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর এবং থাইল্যান্ড থেকে ভারতে আসতে গেলে জমা দিতে হবে করোনার আরটি-পিসিআর পরীক্ষার রিপোর্ট।

    আরও পড়ুন: নতুন বছরের আগেই ‘কল্পতরু’ মোদি, রাজ্যে আনছেন ৭,৮০০ কোটি টাকার প্রকল্প

    করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক উড়ান চালু হওয়ার পর ভিন দেশ থেকে আসা যাত্রীদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল আরটি-পিসিআর  পরীক্ষা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর নভেম্বর থেকে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের জন্য আরটি-পিসিআর পরীক্ষার নিয়ম শিথিল করে কেন্দ্র। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনার বাড়বাড়ন্তের জেরে ফের লাগু হচ্ছে ওই নিয়ম।

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, চিন সহ ওই ছয় দেশ থেকে ভারতে (India Covid) আসার আগে এয়ার সুবিধা পোর্টালে গিয়ে আরটি-পিসিআর পরীক্ষার রিপোর্ট আপলোড করতে হবে। এর পাশাপাশি বিমান বন্দরে দূরত্ববিধি বজায় রাখা, মাস্ক ব্যবহার করার নিয়মও আগের মতোই বলবৎ করা হয়েছে। চলছে বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের করোনা পরীক্ষাও। বিদেশ থেকে ভারতে ফেরা করোনা সংক্রমিতদের রাখা হয়েছে কোয়ারেন্টিনে। জোর দেওয়া হচ্ছে কনটাক্ট ট্রেসিংয়ের ওপরও। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ভারতে (India Covid) নতুন করে ২৬৮ জন করোনা সংক্রমিতের খোঁজ মিলেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, সব মিলিয়ে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ৩ হাজার ৫৫২।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • China: বিলম্বিত বোধোদয়! ভারতের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চিন!

    China: বিলম্বিত বোধোদয়! ভারতের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনে বড় বার্তা দিল চিন (China)! রবিবার ২৫ ডিসেম্বর শি জিনপিংয়ের দেশের বিদেশমন্ত্রী (Chinese Foreign Minister) ওয়াং ই বলেন, ভারতের (India) সঙ্গে কাজ করতে রাজি চিন। দুই দেশের সম্পর্কও উন্নত করতে চাই। চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-র ওয়েবসাইট থেকেই জানা গিয়েছে ভারতের প্রতি নতুন করে তাঁর এই আগ্রহের কথা। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে ভারত-চিন সম্পর্ক নিয়ে কথা বলছিলেন চিনা বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, চিন এবং ভারত কূটনৈতিক মহলে কথা চালিয়ে যাচ্ছে। মিলিটারি টু মিলিটারি চ্যানেলেও কথা চলছে। তিনি বলেন, দুই দেশই সীমান্তে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার পক্ষে। এর পরেই ওয়াং ই বলেন, আমরা ভারতের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। ভারত চিন সম্পর্কের উন্নতিতেও আগ্রহী।

    তাওয়াংকাণ্ড…

    ডিসেম্বর মাসের ৯ তারিখে অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে ভারতে অনুপ্রবেশ করে চিনা সেনা। প্রতিরোধ গড়ে তোলে ভারতীয় ফৌজ। দু পক্ষে সংঘর্ষ হয়। কেউ মারা না গেলেও, ভারত ও চিন দু পক্ষেরই কয়েকজন সেনা জখম হন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, লাল ফৌজকে মেরে তাড়িয়ে দেয় ভারত। এই আবহে বড়দিনের দিন চিনা বিদেশমন্ত্রীর এই বক্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    তাওয়াংয়ে ভারত, চিন (China) দুই দেশের সেনা সংঘর্ষের পরে বিবৃতি জারি করে ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক। তাতে বলা হয়, ভারত, চিন সেনা কমান্ডার স্তরে ১৭ দফা বৈঠক হয়েছে। চিনের দিকে চুশুল মল্ডো বর্ডার মিটিং পয়েন্টে ২০ ডিসেম্বর ওই বৈঠকগুলি হয়েছে। ওয়েস্টার্ন সেক্টরে নিরাপত্তা ও স্থায়িত্ব বজায় রাখতে সহমত হয়েছে দুই দেশ।

    আরও পড়ুন: চিন সমেত পাঁচটি দেশ থেকে ফিরলে করোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক: কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, দুই দেশই রাজি হয়েছে নিবিড় যোগাযোগ রেখে চলতে। মিলিটারি স্তরে কথা চালানোর পক্ষেও সহমত হয়েছে দুই দেশ। আলোচনা চলবে কূটনৈতিক স্তরেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Covid in China: দৈনিক সংক্রমণ প্রায় ১০ লক্ষ, মৃতের সংখ্যা ৫ হাজারের কাছে! চিনে ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতি

    Covid in China: দৈনিক সংক্রমণ প্রায় ১০ লক্ষ, মৃতের সংখ্যা ৫ হাজারের কাছে! চিনে ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই ভয়াবহ হয়ে উঠছে চিনের করোনা পরিস্থিতি। সম্প্রতি এক তথ্যে দাবি করা হয়েছে, চিনে এই মুহূর্তে দৈনিক সংক্রমণ প্রায় ১০ লক্ষ। দৈনিক মৃত্যুসংখ্যাও নাকি ঘোরাফেরা করছে ৫ হাজারের আশেপাশে।  জরুরি বিভাগে মৃতপ্রায় রোগীদের বাঁচাতে কঠোর পরিশ্রম করছেন সে দেশের চিকিৎসকরা। চিনের মর্গগুলিতে মৃতদেহ উপচে পড়ছে। রীতিমতো লাইন দিয়ে শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে হচ্ছে।অতিমারি-বিশেষজ্ঞ এরিক ফাইল-ডিংয়ের মতে চিনে জ্বরের ওষুধ প্রায় অমিল। তিনি জানিয়েছেন, দোকানে জ্বরের ওষুধ বাড়ন্ত হওয়ায় সরাসরি ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থার গুদামে গিয়ে ওষুধ কিনে আনছেন সে দেশের অনেক নাগরিক। কোভিড পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টিজেন টেস্ট কিটও অমিল চিনে। 

    শীতেই কোভিডের তিনটে ঢেউ 

    গণবিক্ষোভের মুখে শূন্য কোভিড নীতি থেকে সরে এসেছিল চিন। কিন্তু তারপরই সে দেশে করোনা সংক্রমণের রেখচিত্র ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী হতে থাকে। কোভিডের যে উপরূপটি চিনের এই নয়া বিপর্যয়ের কারণ হয়ে উঠেছে, সেটি হল বিএফ.৭। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন এই উপরূপটির আগের উপরূপগুলির তুলনায় অনেক বেশি সংক্রামক। অতিমারি বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০১৯ সালে সূচনা ঘটলেও, এই মুহূর্তে কার্যত কোভিড বিস্ফোরণ ঘটেছে চিনে। পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হওয়ার দিকে এগোচ্ছে। অতিমারির চলতি ঢেউয়ের আঘাতে দৈনিক সংক্রমণ ৩৭ লক্ষে গিয়ে ঠেকতে পারে জানুয়ারি নাগাদই। লন্ডনের এয়ারফিনিটি লিমিটেড নামক গবেষণা সংস্থার দাবি, মার্চ নাগাদ চিনে দৈনিক সংক্রমণ ৪২ লক্ষে গিয়ে ঠেকতে পারে। 

    আরও পড়ুন: করোনা পরীক্ষা ছাড়া তাজমহলে প্রবেশ নয়, নির্দেশিকা কেন্দ্রের

    তথ্য আড়াল না করার আবেদন

    ভাইরাস বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, এই শীতে তিনটি কোভিড-ঢেউ আছড়ে পড়তে চলেছে চিনে। যদিও চিনা সরকারি তথ্য এই সব কিছুই স্বীকার করেনি। এই আবহে চিনের স্বচ্ছতার অভাব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সমালোচনা হচ্ছে বেজিংয়ের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফেও চিনকে আবেদন করা হয়েছে যাতে তারা তথ্য গোপন না করে। হু-এর প্রধান টেড্রস অ্যাডানম গেব্রিয়েসাস বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন চিনের কোভিড পরিস্থিতির কথা জানতে পেরে তিনি নিজেও উদ্বিগ্ন। সঠিক প্রতিষেধক ব্যবহার করার জন্য তিনি চিন প্রশাসনকে অনুরোধ জানিয়েছেন। এর পাশাপাশি তিনি চিন প্রশাসনের কাছে কোভিড সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য প্রকাশ্যে আনার অনুরোধ জানিয়েছেন। 

    একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, চিনের মোট জনসংখ্যার ৮৫ শতাংশ যদি চতুর্থ বুস্টার টিকা নেন, তবেই সংক্রমণের গতিরোধ করা সম্ভব। তাতে ৩ থেকে ৫৯ বছর বয়সি ৯৫ শতাংশ জনসংখ্যা লাভবান হবেন। তাই ৩ থেকে ৫৯ এবং ১৮ থেকে ৫৯ বছর বয়সিদের মধ্যে বুস্টার টিকার হার যদি ৯৫ শতাংশ থাকে, তবেই প্রতি ১০ লক্ষে সামগ্রিক মৃত্যুহার ২৪৯ এবং ৩০৫-এ বেঁধে রাখা যাবে বলে দাবি করা হয়েছে সমীক্ষায়।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share