Tag: CM

CM

  • Manipur Crisis: “মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ”, মেইতেই হত্যাকাণ্ডে মন্তব্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

    Manipur Crisis: “মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ”, মেইতেই হত্যাকাণ্ডে মন্তব্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ নীরবতা ভাঙলেন মণিপুরের (Manipur Crisis) মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং (Biren Singh)। মেইতেই পরিবারের ছ’জন নারী ও শিশুকে অপহরণ ও হত্যার ঘটনাকে তিনি অভিহিত করেছেন ‘মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ’ বলে। তিনি জানান, অপরাধীদের ধরতে চলছে চিরুনি তল্লাশি। ১১ নভেম্বর সশস্ত্র বেশ কিছু জঙ্গি হামলা চালায় একটি ত্রাণ শিবিরে। কয়েকদিন পরে ওই শিবিরের মেলে আটজন মেইতেই বাসিন্দার দেহ। এই ঘটনার পর সিআরপিএফের সঙ্গে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় ১০ জন জঙ্গির। 

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী (Manipur Crisis)

    ১১ নভেম্বরের ঘটনা প্রসঙ্গে ভিডিও বিবৃতিতে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আজ আমি গভীর দুঃখ ও ক্ষোভ নিয়ে এখানে দাঁড়িয়ে আছি। জিরিবামে নিরীহ তিন শিশু ও তিন মহিলাকে অপহরণ করে জঙ্গিরা। পরে উদ্ধার হয় তাঁদের দেহ। এমন বর্বরোচিত কাজ কোনও সভ্য সমাজে স্থান পেতে পারে না।” তিনি বলেন, “আমি আপনাদের এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই যে এই জঙ্গিদের খোঁজার কাজ চলছে। খুব শীঘ্রই তাদের কাঠগড়ায় তোলা হবে। আমরা তাদের অমানবিক কাজের জন্য জবাবদিহি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত থামব না।”

    বাহিনীর প্রশংসা

    সিআরপিএফ এবং রাজ্য বাহিনীর প্রশংসা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন (Manipur Crisis), “সিআরপিএফ এবং রাজ্যের বাহিনীর অসাধারণ সাহস এবং তাদের কর্তব্যের প্রতি অঙ্গীকারের জন্য আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমি আমার কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতিও কৃতজ্ঞ, যাঁরা রাজ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।” তিনি বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি ২০ কোম্পানি সিএপিএফ পাঠিয়েছে। নিরাপত্তা জোরদার ও শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আরও ৫০টি কোম্পানি পাঠানো হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম ভারতে আসছেন পুতিন

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “বর্তমান সংঘাত চলছে অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রশ্ন নিয়ে।” তাঁর অভিযোগ, এই সংঘাতের বীজ বপন করা হয়েছিল ২০০৮ সালে, পি চিদম্বরম কর্তৃক জোমি রেভলিউশনারি আর্মি (জেডআরএ)-এর সঙ্গে একটি ‘সাসপেনশন অফ অপারেশন্স’ চুক্তি করার মাধ্যমে।জানা গিয়েছে, বর্তমান সংঘাত শুরু হওয়ার কয়েক মাস আগে, বীরেন সিংহ সরকার জেডআরএ-সহ দুই কুকি-জো বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে করা ওই চুক্তি থেকে সরে এসেছিল। এই গোষ্ঠীগুলি বনের জমি দখলকারীদের মধ্যে আন্দোলনকে প্রভাবিত করছে বলে অভিযোগ ওঠে। তার (Biren Singh) জেরেই বাতিল করা হয় চুক্তি (Manipur Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন বিজেপি নেতা নয়াব সিং সাইনি (Nayab Saini)। তার আগে তাঁকে হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় পার্টির নেতা নির্বাচন করল বিজেপি (Haryana CM)। এদিন চণ্ডীগড়ে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতৃত্ব। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    শাহি-সঙ্গে রাজভবনে (Nayab Saini)

    এদিন ভাবী মুখ্যমন্ত্রী সাইনিকে সঙ্গে নিয়ে বিজেপি নেতারা চণ্ডীগড়ে রাজভবনে পৌঁছান। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন অমিত শাহও। সেখানে রাজ্যপালের কাছে সরকার গড়ার দাবি জানান তাঁরা। প্রসঙ্গত, হরিয়ানায় এই নিয়ে পর পর তিনবার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। বিজেপি বিধায়ক অনিল ভিজ বলেন, “বিজেপি পরিষদীয় পার্টির নেতা হিসেবে সমস্ত বিধায়ক নয়াব সিং সাইনিকে (Nayab Saini) নেতা নির্বাচন করেছেন। আগামিকাল (বৃহস্পতিবার) তিনি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। পার্টি আমায় যে দায়িত্ব দিয়েছিল, আমি সেগুলো পালন করেছি। আগামিকালের প্রোগ্রাম হবে ঐতিহাসিক।”

    সমর্থন করছেন নির্দলরাও

    সাইনি (Nayab Saini) সরকারকে সমর্থন করবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন তিন নির্দল প্রার্থী সাবিত্রী জিন্দাল, রাজেশ জুন এবং দেবেন্দর কাডিয়াঁ। হিসার বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন সাবিত্রী। তিনি বলেন, “কোনও শর্ত ছাড়াই আমি হরিয়ানা সরকারকে সমর্থন করছি। আমরা হিসার এবং হরিয়ানার উন্নয়ন চাই। মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি যে উন্নয়ন করবেন, সে বিষয়ে আমার পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে।” বাহাদুরগড় বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন রাজেশ জুন। সাইনি সরকারকে সমর্থন করছেন তিনিও। বলেন, “আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি। কারণ বিজেপির নীতি আমার ভালো লাগে। আমার এলাকার উন্নয়নের স্বার্থেও আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি।”

    আরও পড়ুন: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ”, ফের একবার জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    সাইনি (Nayab Saini) বলেন, “হরিয়ানাবাসী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিশ্বাস রেখেছেন। সেই কারণেই এ রাজ্যে তৃতীয়বার সরকার গড়ছে বিজেপি। ২০৪৭ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদি যে উন্নত ভারত গড়ার স্বপ্ন দেখছেন, তা আমরা পূরণ করব।” তিনি বলেন, “আমি অমিত শাহকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমরা প্রত্যেককে এগিয়ে নিয়ে যাব। হরিয়ানা এবং ভারতের উন্নয়নে একযোগে কাজ করব। হরিয়ানাবাসীকে যেসব প্রতিশ্রুতি আমরা দিয়েছি (Haryana CM), সেগুলো পূরণ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: মামলার পথে ইডি! কেজরি, সোরেনের পর এবার কি সিদ্দারামাইয়ার জেলে যাওয়ার পালা?

    ED: মামলার পথে ইডি! কেজরি, সোরেনের পর এবার কি সিদ্দারামাইয়ার জেলে যাওয়ার পালা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির (ED) জালে পড়ে জেল ঘুরে এসেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার জালে পড়ে গারদে ছিলেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনও। এবার কী কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka CM) কংগ্রেসের সিদ্দারামাইয়ার পালা? উঠছে প্রশ্ন। কারণ সিদ্দারামাইয়া ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ তছরুপের (মানি লন্ডারিং) মামলা দায়ের করতে চলেছে ইডি।

    মামলা দায়ের করতে চলেছে ইডি (ED)

    গত ১৬ অগাস্ট কর্নাটকের গভর্নর থাওয়ারচাঁদ গেহলট মাইসুরু আরবান ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (মুডা) সাইট বরাদ্দ কেলেঙ্কারির জন্য মুখ্যমন্ত্রীর বিচারের জন্য অনুমোদন দেন। তার পরেই শুরু হয় তদন্ত। সূত্রের খবর, আজ, সোমবার কিংবা মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইসিআইআর দায়ের করতে পারে ইডি। ইতিমধ্যেই কর্নাটকের লোকায়ুক্ত পুলিশে দায়ের হয়েছে এফআইআর। ইডির এক প্রবীণ আধিকারিক বলেন, “পিএমএলএতে মামলা দায়ের হবে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ফর্মালিটিজ পূরণ করার পর দায়ের হবে মামলা।” ইডি মামলা দায়ের করলে মুখ্যমন্ত্রীর সম্পত্তি অ্যাটাচও করা হতে পারে। অন্যান্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও করা হতে পারে। এদিকে সিবিআইকে দেওয়া সম্মতি প্রত্যাহার করে নিয়েছে কর্নাটকের কংগ্রেস সরকার।

    কেজরি, সোরেন…

    ইডির (ED) জালে পড়ে গ্রেফতার হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আম আদমি পার্টির অরবিন্দ কেজরিওয়াল। জেলে থাকলেও, মুখ্যমন্ত্রীর পদ আঁকড়ে পড়েছিলেন তিনি। সম্প্রতি জামিনে ছাড়া পান কেজরি। তার পরেই ইস্তফা দেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার হেমন্ত সোরেনও। জামিনে বন্দিদশা ঘুঁচেছে তাঁরও। ফিরেই ফের দখল করেছেন মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি। তা নিয়ে ঝাড়খণ্ডের রাজনীতিতে কম জলঘোলা হয়নি।

    আরও পড়ুন: ভোটপর্বে বদলিদের ফেরানো হয়নি এখনও! ‘পুলিশি আন্দোলন’-এর উত্তাপ ভবানী ভবনে

    প্রসঙ্গত, কর্নাটক লোকায়ুক্ত পুলিশ সম্প্রতি সিদ্দারামাইয়া, তাঁর স্ত্রী বিএম পার্বতী, তাঁর ভগ্নিপতি মল্লিকার্জুন স্বামী ও পূর্বতন জমির মালিক দেবরাজুকে দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে। অভিযোগগুলি ২০২১ সালে মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রীর নামে ১৪টি মুডা আবাসন প্লট বরাদ্দের সঙ্গে সম্পৃক্ত। প্রসঙ্গত, সমাজকর্মী স্নেহময়ী কৃষ্ণার দায়ের করা (Karnataka CM) অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয়েছে তদন্ত (ED)।

    সিদ্দারামাইয়ার জেলযাত্রা কী স্রেফ সময়ের অপেক্ষা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar Case: “মমতার ওপর থেকে বিশ্বাসটাই হারিয়ে গিয়েছে”, বলছেন নির্যাতিতার বাবা

    RG Kar Case: “মমতার ওপর থেকে বিশ্বাসটাই হারিয়ে গিয়েছে”, বলছেন নির্যাতিতার বাবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) ওপর থেকে বিশ্বাসটাই হারিয়ে গিয়েছে।” আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Case) এমনই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন খুন হওয়া ট্রেনি চিকিৎসকের পরিবার। নির্যাতিতার বাবা বলেন, “সিবিআই অন্তত চেষ্টাটা তো করছে। পুলিশ তো তাও করেনি।” সিবিআইয়ের তদন্তকারীদের হাতে তিনি তাঁর মেয়ের লেখা ডায়েরির একটি পাতাও তুলে দিয়েছেন। তবে তাতে কী লেখা রয়েছে, তা নিয়ে মুখ খোলেননি শোকগ্রস্ত বাবা।

    ‘হারিয়েছে বিশ্বাস’ (RG Kar Case)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে রাজ্য সরকারের তদন্ত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আগে ওঁকে (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) পুরোপুরি বিশ্বাস করতাম। কিন্তু এখন আর নয়। ওঁর ওপর ভরসা নেই। উনি বিচার চাইছেন। সেটা চাইতে গিয়ে তিনি কী বলছেন? তিনি চার্জ নিতে পারতেন। কিন্তু তিনি কিছুই করছেন না।” নির্যাতিতা ওই চিকিৎসকের বাবা বলেন, “ওঁরা বলছেন, উই ওয়ান্ট জাস্টিস। একই কথা তো বলছেন সাধারণ মানুষও। তাঁরা ওঁদের লকআপে ভরার চেষ্টা করছেন।” ইঙ্গিত স্পষ্ট। তবে তিনি অবশ্য ফুটবলপ্রেমীদের অবরোধে পুলিশের লাঠিচার্জের বিষয়টির উল্লেখ করেননি (রবিবার যুবভারতীতে ক্রীড়াপ্রেমীদের অবরোধে লাঠিচার্জ করে পুলিশ)।

    ‘সব প্রকল্প ভুয়ো’

    খুন হওয়া চিকিৎসকের (RG Kar Case) বাবা যখন মমতার ওপর আস্থা হারিয়েছেন, তখন মুখ্যমন্ত্রীর বিভিন্ন প্রকল্পকে ভুয়ো বলে আক্রমণ শানালেন ওই চিকিৎসকের মা। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমস্ত প্রকল্প – কন্যাশ্রী প্রকল্প, লক্ষ্মী প্রকল্প – সব, সব ভুয়ো। যাঁরা এই সব প্রকল্পের সুবিধা নিয়েছেন, তাঁরা দয়া করে ভেবে দেখুন আপনাদের ঘরের লক্ষ্মী নিরাপদে আছে তো?” তিনি বলেন, “উনি (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) বলেছিলেন দোষীরা দ্রুত ধরা পড়বে। কিন্তু আমরা কী দেখলাম? এখনও পর্যন্ত মাত্র একজন ধরা পড়েছে। আমি নিশ্চিত, হাসপাতালের আরও অনেকেই এই নৃশংস ঘটনার সঙ্গে জড়িত। আমার মনে হয়, মুখ্যমন্ত্রী প্রতিবাদীদের থামিয়ে দিতে চাইছেন। সেই কারণেই পুলিশ প্রতিবাদ আন্দোলনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।”

    আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে শান্তনু-সুখেন্দুর পর ‘বিদ্রোহী’ সাবিনাও, পায়ের তলার মাটি সরছে তৃণমূলের!

    কলকাতা পুলিশকেও একহাত নিয়েছেন খুন হওয়া চিকিৎসকের মা। তিনি বলেন, “কলকাতা পুলিশ যত দ্রুত সম্ভব তদন্ত বন্ধ করে দিতে চাইছে।” তাঁর অভিযোগ, পুলিশ ঠিকঠাক তদন্ত করছে না। প্রসঙ্গত, রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) স্বয়ং। ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ করে খুন করা হয় বছর একত্রিশের এক ট্রেনি চিকিৎসককে। তার জেরে তোলপাড় দেশ (RG Kar Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar: ৭ দিনেও কোনও পদক্ষেপ নেই! আরজি কর-কাণ্ডের দ্রুত বিচার চেয়ে মমতাকে চিঠি হরভজনের

    RG Kar: ৭ দিনেও কোনও পদক্ষেপ নেই! আরজি কর-কাণ্ডের দ্রুত বিচার চেয়ে মমতাকে চিঠি হরভজনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের (RG Kar) তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে তোলপাড় গোটা দেশ। ঘটনার বিচার চেয়ে পথে নেমেছেন চিকিৎসক থেকে শুরু করে আমজনতা। এবার এই জঘন্য ঘটনার বিরুদ্ধে সরব হলেন হরভজন সিং (Harbhajan Singh)। আরজি কর কাণ্ডে সুবিচারে দেরি হওয়া নিয়ে এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখলেন তিনি।   

    খোলা চিঠি হরভজনের (Harbhajan Singh)

    আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Incident) মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও দেশের নাগরিকদের উদ্দেশে খোলা চিঠি লিখেছেন হরভজন সিং। আরজি করের ঘটনা ঘটেছে এক সপ্তাহ পেরিয়ে গিয়েছে। তা সত্ত্বেও কেন এখনও পর্যন্ত দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি সেই প্রশ্ন তুলে তিনি  লিখেছেন, “অবর্ণনীয় অত্যাচার, যা আমাদের সকলের অন্তরাত্মাকে নাড়িয়ে দিয়েছে, এটা শুধু কোনও একজনের বিরুদ্ধে নির্যাতনই নয়, বরং আমাদের সমাজের প্রত্যেক নারীর সম্মান ও সুরক্ষায় আঘাত। এটা সমাজের গভীরে লুকিয়ে থাকা সমস্যারই প্রতিফলন। মেডিক্যাল প্রতিষ্ঠান, যেখানে চিকিৎসা ও জীবন রক্ষা করা হয়, তার ভিতরেই যদি এমন ঘটনা ঘটতে পারে, তবে তা একইসঙ্গে ভয়ঙ্কর এবং অগ্রহণযোগ্য। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা এমনিই চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে কাজ করেন। এই ধরনের ঘটনা ঘটলে, কীভাবে তারা নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেদের দায়িত্ব পূরণ করবেন? যেখানে তাদেরই নিরাপত্তার গ্যারান্টি নেই। এই ঘটনার সুবিচারের জন্য চিকিৎসকরা প্রতিবাদে পথে নেমেছেন।  চিকিৎসকদের এই লড়াইকে আমি পূর্ণ সমর্থন জানাচ্ছি।” 

    সিবিআই-কে দ্রুত পদক্ষেপ করার অনুরোধ 

    নিজের খোলা চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি কেন্দ্রের কাছেও আর্জি জানিয়েছেন হরভজন (Harbhajan Singh)। গোটা দেশকে নারীদের জন্য সুরক্ষিত করা হোক, প্রার্থনা তাঁর। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, “দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এই ধরনের ঘটনা (RG Kar Incident) সংবাদপত্র ও টেলিভশন চ্যানেলে সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই সব রাজ্যের সরকারকেই কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে ভবিষ্যতে এমন ঘটনা না ঘটে। পদক্ষেপ নেওয়ার এখনই উপযুক্ত সময়। এখন না নিলে আর কবে?” 

    আরও পড়ুন: হিন্দু পরিচয় দিয়ে, তিলক পরে তরুণীকে ধর্ষণ উত্তরপ্রদেশে

    প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডে আগেই সরব হয়েছিলেন জশপ্রীত বুমরাহ, ঋদ্ধিমান সাহা, মহম্মদ সিরাজের মতো ব্যক্তিত্বরা। আর এবার ইনস্টাগ্রামে সরব হলেন জোড়া বিশ্বকাপজয়ী হরভজন।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pema Khandu: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    Pema Khandu: টানা তিনবার অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ বিজেপির পেমা খান্ডুর, উপমুখ্যমন্ত্রী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও অরুণাচল প্রদেশে বিজেপি ঝড়। দেশে তৃতীয়বার জয়ের পাশাপাশি অরুণাচল প্রদেশেও (Arunachal Pradesh CM) অটুট রইল বিজেপির ঘাটি। বৃহস্পতিবার দর্জি খান্ডু কনভেনশন হলে টানা তৃতীয় বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন পেমা খান্ডু (Pema Khandu)। তাঁর সঙ্গেই উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছে চওনা মেইন। পেমা এবং মেইনের পাশাপাশি এদিন রাজ্যপাল কেটি পরনায়েকের কাছে মন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছেন বিজেপির আরও ১০ জন বিধায়ক। শপথ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জে পি নাড্ডা সহ দলের সর্বভারতীয় নেতারা। 

    অরুণাচলে বিজেপি ঝড় (Arunachal Pradesh CM) 

    লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই এ বার অরুণাচল প্রদেশে বিধানসভা ভোট হয়েছিল। ৬০ সদস্যের বিধানসভায় ৪৬টি আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। উল্লেখ্য, ভোটের আগেই পেমা সহ বিধানসভার ১০ জন বিজেপি প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়েছিলেন। বাকি যে ৫০টি আসনে ভোট হয়েছিল তার মধ্যে ৩৬টিতে জিতে ৪৬-এ পৌঁছে গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রী পেমার (Pema Khandu) নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন বিজেপি। 

    আরও পড়ুন: চিঠিতে হাতের লেখা কার? রহস্য উন্মোচনে বালুর হস্তাক্ষরের নমুনা চায় ইডি

    পেমা খান্ডুর মন্তব্য (Pema Khandu)

    বুধবার এক সভায় সর্বসম্মতিক্রমে পেমা খান্ডুকে বিজেপির আইনসভা দলের নেতা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। এর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে তিনি বলেন, “আমার প্রতি বিশ্বাস রাখার জন্য আমি আমাদের সহ বিজেপি বিধায়কদের কাছে কৃতজ্ঞ। আমি আমাদের সাংসদ, দলের নেতা এবং কর্মীদেরও আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছি, দিনরাত কাজ করে ভোটে জয়লাভ নিশ্চিত করার জন্য।” এছাড়াও পেমা এদিন আরও বলেন যে, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সামঞ্জস্য রেখে উন্নয়নমুখী শাসনের আরেকটি মেয়াদে বিজেপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। 
    প্রসঙ্গত, ২০১৪-র বিধানসভা ভোটে জিতে অরুণাচলে কংগ্রেস সরকার (Arunachal Pradesh CM) গঠন করলেও পরবর্তী সময়ে মুখ্যমন্ত্রী পেমা (Pema Khandu) অধিকাংশ বিধায়ককে নিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর ২০১৯-এর ভোটে সেখানে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা পেয়েছিল পদ্মশিবির। সেই সফলতাকে সঙ্গে নিয়েই এবারও জয়ী হল বিজেপি।  কংগ্রেস, এনপিপির মতো বিরোধী দলগুলি থাকলেও অরুণাচলে বিজেপি নিজের ঘাটি ধরে রেখেছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Charan Majhi: এবার ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী পদেও উপজাতি সম্প্রদায়ের নেতাকে বসাল বিজেপি

    Mohan Charan Majhi: এবার ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী পদেও উপজাতি সম্প্রদায়ের নেতাকে বসাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবীন পট্টনায়েক জমানার অবসান হয়েছে। এবার ওড়িশার কুর্সিতে বসতে চলেছেন কেওনঝড়ের চারবারের বিধায়ক মোহনচরণ মাঝি (Mohan Charan Majhi)। উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন দু’জন – একজন পার্বতী পরিদা এবং অন্যজন কণকবর্ধন সিংহদেও। আজ, মঙ্গলবার বিকেলে দলের দুই কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক রাজনাথ সিংহ এবং ভূপেন্দ্র যাদবের উপস্থিতিতে বিজেপি বিধায়কদের বৈঠকে ঘোষণা করা হয় মুখ্যমন্ত্রী ও দুই উপমুখ্যমন্ত্রীর নাম।

    আদিবাসী নেতা (Mohan Charan Majhi)

    বছর বাহান্নর মোহন (Mohan Charan Majhi) আদিবাসী নেতা। সৎ ও পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির মানুষ। লড়াকু মেজাজের নেতা। গত বছর বিধানসভা নির্বাচনে অধিবেশন চলাকালীন স্পিকারের আসনে ডাল ছুড়ে সাসপেন্ড হয়েছিলেন। কণকবর্ধন ওড়িশা বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি। ১৯৯৫ সাল থেকে টানা পাঁচবারের বিধায়ক। বোলাঙ্গিরের রাজ পরিবারের সন্তান তিনি। বোলাঙ্গিরেরই পাটনাগড় কেন্দ্রের বিধায়ক। পার্বতী জয়ী হয়েছেন এবারই। পুরী জেলার নিমাপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তিনি।

    ওড়িশায় পদ্মরাজ

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে হয়েছিল ওড়িশা বিধানসভার নির্বাচনও। রাজ্যের ১৪৭টি আসনের মধ্যে বিজেপি জিতেছে ৭৮টি আসনে। বিজেডি জিতেছে ৫১টি আসনে। কংগ্রেসের ঝুলিতে গিয়েছে ১৪টি আসন। অন্যরা পেয়েছে চারটি। গত প্রায় আড়াই দশক ধরে ওড়িশার কুর্সিতে ছিলেন নবীন। তাঁকে পরাস্ত করে এবারই ওড়িশায় শুরু হয়েছে পদ্মরাজ। কেবল বিধানসভা নির্বাচন নয়, লোকসভা নির্বাচনেও রাজ্যে পর্যুদস্ত হয়েছে নবীনের দল বিজেডি। ২১টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে ২০টিতে জিতেছেন পদ্ম-প্রার্থীরা। কংগ্রেস জয়ী হয়েছে একটি আসনে। শূন্য হাতে ফিরতে হয়েছে নবীনের দলকে।

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং মাজিকে ‘ইয়ং, ডাইনামিক’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, “কেভি সিং-ই প্রথম মোহন মাঝির নাম প্রস্তাব করেছিলেন তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করতে। অন্য বিধায়করাও তাঁর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান। এর পরেই মোহনকে সর্বসম্মতিক্রমে ওড়িশা বিজেপি আইনসভা দলের নেতা নির্বাচিত করা হয়।”

    আর পড়ুন: সংখ্যালঘু মন্ত্রকের দায়িত্বে বৌদ্ধ রিজিজুকে বসিয়ে মাস্টারস্ট্রোক মোদির

    মোহন ওড়িশার ১৫তম মুখ্যমন্ত্রী হতে চলেছেন। আগামিকাল, বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন তিনি। দেবেন রাজ্যে প্রথম বিজেপি সরকারের নেতৃত্ব। পঞ্চায়েত প্রধান হিসেবে রাজনৈতিক কেরিয়ার শুরু করেছিলেন মোহন। ২০০০ সালে কেওনঝড় বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিধানসভায় পা রেখেছিলেন তিনি। রাত পোহালেই তিনি বসবেন মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে। প্রসঙ্গত, দেশের রাষ্ট্রপতি উপজাতি সম্প্রদায়ের। ওড়িশায় মোহনের মতো উপজাতি সম্প্রদায়ের এক ভূমিপুত্রকে মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসিয়ে এক ঢিলে একাধিক (Mohan Charan Majhi) পাখি মারলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Odisha CM: মোদির মাণদণ্ড মেনেই হবে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন, ঘোষণা ওড়িশা বিজেপি নেতৃত্বের

    Odisha CM: মোদির মাণদণ্ড মেনেই হবে মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন, ঘোষণা ওড়িশা বিজেপি নেতৃত্বের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপুল ভোটে ওড়িশা বিজয় বিজেপির। পদ্ম ঝড়ে খড়কুটোর মতো ভেসে গিয়েছে নবীন পট্টনায়েকের দল। রেকর্ডের দোরগোড়া থেকে ফিরে গেলেন নবীন। সিকিমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং রাজ করেছেন ২৪ বছর ১৬৫ দিন। আর নবীনের মুখ্যমন্ত্রিত্বের কাল ২৪ বছর ৮৮ দিন। ওড়িশায় (Odisha CM) নবীন ‘বধে’র পর সরকার গড়ার তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছে বিজেপি।

    কী বলছে ওড়িশা বিজেপি (Odisha CM)

    বিজেপির ওড়িশা সভাপতি মনমোহন সামল বুধবার বলেন, “বিজেডি সরকারের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়েই লোকজন এই নির্বাচনে বিজেপিকে সমর্থন করেছেন। এই নির্বাচন ছিল ওড়িয়া অশ্মিতা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের। ওড়িশাবাসী বিজেপির আশ্বাসে ভরসা রেখেছেন। নয়া সরকার দ্রুত তাঁদের জন্য কাজ শুরু করে দেবে। ওড়িয়া নন এমন মুখ্যমন্ত্রীকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছেন, ভোট দিয়েছেন বিজেপির পক্ষে।” কেন্দ্রে তৃতীয় মোদি সরকার শপথ (Odisha CM) নেবেন ৮ জুন। পরের দিন শপথ নেওয়ার কথা অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর।

    ওড়িশায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই জানিয়েছিলেন, ওড়িশায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে ১০ জুন। বিজেপির ওড়িশা সভাপতি জানান, ওড়িশায় মুখ্যমন্ত্রী পদে কে বসবেন, এক-দুদিনের মধ্যেই সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে দলের সংসদীয় বোর্ড। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বেঁধে দেওয়া মাণদণ্ডের ভিত্তিতেই ওড়িশায় মুখ্যমন্ত্রী বেছে নেওয়া হবে। এই পদে কোনও ওড়িয়া নারী কিংবা পুরুষকেই বসানো হবে, যিনি ওড়িয়া সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবেন।”

    আর পড়ুন: এনডিএ শিবিরে তৎপরতা, সরকার গড়ার প্রস্তুতি সারা, শুক্রবারই রাষ্ট্রপতির কাছে দাবি পেশ?

    সামল বলেন, “রাজ্যে যে স্বাস্থ্যকার্ড চালু রয়েছে, তা দ্রুত বদল করা হবে। ওড়িশায় চালু হবে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প। রাজ্যের বাইরে থাকা দেড় কোটি ওড়িয়াও এই প্রকল্পের সুযোগ পাবেন। বর্তমানে রাজ্যে যে বিস্কি (BSKY) চলে, তা বন্ধ করে দেওয়া হবে।” তিনি বলেন, “সাধারণ মানুষ পাঁচ লাখ টাকার একশো শতাংশই পাবেন। চিকিৎসার ক্ষেত্রে কোনও সীমাবদ্ধতা থাকবে না। আয়ুষ্মান ভারত খুবই জনপ্রিয় একটি প্রকল্প। নয়া সরকার শপথ নেওয়ার পরেই এই প্রকল্প লাগু হবে।” সামল বলেন, “রত্ন ভাণ্ডার খোলাই হোক কিংবা শ্রীমন্দিরের গেট খোলা, প্যাডি এমএসপি কিংবা অন্য কিছু – শীঘ্রই শুরু হয়ে যাবে এসব কাজ (Odisha CM)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ কেজরির আবেদন, আপ সুপ্রিমো ফিরছেন তিহাড়েই!

    Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে খারিজ কেজরির আবেদন, আপ সুপ্রিমো ফিরছেন তিহাড়েই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে কি ফিরে যেতে হবে জেলের অন্ধকার কুঠুরিতেই? আপাতত এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে। কারণ কেজরিওয়ালের জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন শুনতে রাজি নয় সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। নিম্ন আদালতে জামিনের আবেদন করার বিষয়ে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে। তাই তাঁর আবেদন শুনতে নারাজ দেশের শীর্ষ আদালত।

    তালিকাভুক্তই হয়নি মামলা (Supreme Court)

    বুধবারই মামলাটি তালিকাভুক্ত করতে অস্বীকার করেছেন আদালতের রেজিস্ট্রার। প্রসঙ্গত, পয়লা জুন দেশে রয়েছে সপ্তম তথা শেষ দফার লোকসভা নির্বাচন। এদিনই শেষ হচ্ছে কেজরিওয়ালের অন্তর্বর্তী জামিনের মেয়াদ। তাই পরের দিনই তাঁকে ফিরতে হবে তিহাড় জেলে (Supreme Court)। ১০ মে কেজরিওয়ালকে অন্তর্বর্তী জামিন দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চ। সেই সময়ই ২ জুন আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয় তাঁকে।

    কেন চেয়েছিলেন জামিন?

    কী কারণে জামিনের আবেদন করেছিলেন, ভাটিন্ডার এক জনসভায় তাও জানিয়েছিলেন আপ সুপ্রিমো। বলেন, “আমার অনেকটা ওজন কমে গিয়েছে। এটা গুরুতর অসুস্থতার উপসর্গ। একাধিক মেডিক্যাল পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। এই চেকআপ করাতেই আমি দেশের শীর্ষ আদালতের কাছে সাতদিন অন্তর্বর্তী জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন জানিয়েছি।” মামলাটি দ্রুত শুনানির আবেদনও জানিয়েছিলেন তিনি। মঙ্গলবার সেই আর্জি খারিজ করে দেয় বিচারপতি জেকে মাহেশ্বরী ও বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের ডিভিশন বেঞ্চ। বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, এই আবেদনটি তালিকাভুক্ত করার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধান বিচারপতিই। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার সাফ জানিয়ে দেন, এই মামলাটি তালিকাভুক্ত করা হবে না।

    আর পড়ুন: “তৃণমূলের একটাই অস্ত্র, এটা হতে দেব না,” বাংলায় এসে তীব্র আক্রমণ মোদির

    দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় ২১ মার্চ গ্রেফতার করা হয় কেজরিওয়ালকে। যেহেতু ইডিই তাঁকে গ্রেফতার করেছিল, তাই সুপ্রিম কোর্টের ভর্ৎসনার মুখে পড়ে ইডি। লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে কেন গ্রেফতার করা হল, সে প্রশ্নও তোলে সুপ্রিম কোর্ট। ১৯ এপ্রিল দেশে শুরু হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। নির্বাচনী প্রচারের জন্য জেলের বাইরে আসতে চেয়ে কেজরিওয়াল আবেদন করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টে। তাঁর সেই আবেদন মঞ্জুর করে শীর্ষ আদালত। জামিন পান ১০ মে (Supreme Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আমায় ভগবান নেতা মনোনীত করেছেন”, সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বললেন মোদি

    PM Modi: “আমায় ভগবান নেতা মনোনীত করেছেন”, সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমায় ভগবান নেতা মনোনীত করেছেন।” বুধবার এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এমনই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশের কঠিন কাজগুলি করতেই যে ঈশ্বর তাঁকে বেছে নিয়েছেন, তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    ভগবানের দান (PM Modi)

    তিনি বলেন, “শোনার ক্ষমতাটাও নেতৃত্ব দেওয়ার একটা বড় গুণ। ভগবান আমায় এই গুণটি দিয়েছেন। আমি নিয়মিত এর চর্চাও করি। আরও একটি গুণ আমায় ভগবান দিয়েছেন, সেটি হল আমি সব সময় কাজেই রয়েছি। ফোন কল করে কিংবা মেসেজ করে বা অন্য কিছু করে সময় নষ্ট করি না। যখনই আমি কিছু করি, তখনই আমি তাতে একশো শতাংশ নিয়োজিত হই, সেই কাজের সাগরে ডুবে যাই।”

    আদর্শ নেতার গুণ

    একজন ভালো নেতার কী কী গুণ থাকা উচিত, এই সাক্ষাৎকারে তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তাঁর মতে, নেতার ওপরতলা থেকে নিচুতলা পর্যন্ত সমস্ত খবরাখবর নখদর্পনে থাকবে। তৃণমূল স্তরেও থাকবে তাঁর নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ। সেই যোগাযোগ এমনই হবে, যে যখনই কোনও ঘটনা ঘটবে, তখনই সেটি সরাসরি তাঁর কানে পৌঁছবে।

    আরও পড়ুুন: ভারতে আসছেন টেসলা কর্তা, মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরেই লগ্নির ঘোষণা মাস্কের!

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি যখন মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম (গুজরাটের), রাত তিনটেয় একজন ফোন করেছিলেন। কার্জন নামে একটি শহর থেকে কলটা এসেছিল। সচরাচর এত রাতে কেউ একজন মুখ্যমন্ত্রীকে কোনও বিষয়ে সতর্ক করেন না। কিন্তু আমার অধঃস্তনরা আমার কাজের ধরন জানতেন। তাই তাঁরা আমায় সতর্ক করে দিয়েছিলেন। ওই শহরে একটি ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণ হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন লোকটি। তিনি বলেছিলেন, আগের দিন আমি যখন তাঁর বাড়িতে খেতে গিয়েছিলাম তখন তিনি আমায় দেখেছিলেন। তাই আমার নিরাপত্তার কথা ভেবে তিনি সরাসরি আমায় ফোন করেছিলেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, কারণ কী? তিনি আমায় বলেছিলেন, তাঁর বাড়ির পাশ দিয়ে রেল লাইন গিয়েছে। বিস্ফোরণ ঘটানো হতে পারে সেখানেই। সঙ্গে সঙ্গে আমি ঘটনাটি জেলা প্রশাসনকে জানাই, রেলের আধিকারিকদের জানাই, ঘটনাটির বিষয়ে খোঁজ নিতে। তাঁরা কেউই আগে এ ব্যাপারে কোনও খবর পাননি। তার জেরেই সেবার রোখা গিয়েছিল দুর্ঘটনা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি প্রতি মাসে হাজার হাজার চিঠি পাই। সেগুলি পড়ে দেখি আমায় নিয়ে মানুষের আবেগ-আশা-ভরসা কতখানি। মন কি বাতের অনুষ্ঠান শুনেই তাঁরা আমায় চিঠি দেন (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share