Tag: CM

CM

  • Maharashtra: বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?  

    Maharashtra: বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মহাসংকট কেটেছে। উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেওয়ার পর মহারাষ্ট্রর রাশ গিয়েছে শিবসেনার (Shiv Sena) বিদ্রোহী নেতা একনাথ শিন্ডের (Eknatn Shinde) হাতে। উপমুখ্যমন্ত্রী হলেন বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। প্রশ্ন হল, কেন বিজেপি একনাথকে ছেড়ে দিল মুখ্যমন্ত্রীর পদ? কেনই বা ফড়নবিশকে বসানো হল উপমুখ্যমন্ত্রী পদে?

    আরও পড়ুন: “সেদিন থেকেই পতন শুরু…”, উদ্ধবকে ট্যুইট-বাণ রাজ ঠাকরের

    মহাবিকাশ আঘাড়ি জোট থেকে বেরিয়ে বিজেপি সঙ্গ ধরতে চেয়েছিলেন শিবসেনা বিধায়ক একনাথ শিন্ডে। তা নিয়ে সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে শিন্ডের। তার পরেই শুরু হয় একপ্রস্ত নাটক। অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাট ও পরে আসামে উড়ে যান শিন্ডে। চেষ্টা করেও সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারবেন না বুঝে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন উদ্ধব। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন শিন্ডে। ‘কিং মেকার’ বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়নবিশ সরে দাঁড়ান। ফড়নবিশের এই উদারতার ব্যাপক প্রশংসা করেন খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, ফড়নবিশের হৃদয় বড়। প্রথমে উপমুখ্যমন্ত্রী হতেও রাজি ছিলেন না ফড়নবিশ। পরে বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডার অনুরোধে তিনি উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন বলে সূত্রের খরব। মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। তার মধ্যেই বিজেপির রয়েছে ১০৬ জন বিধায়ক। সেখানে শিন্ডে শিবিরের সংখ্যা ৩৯। তার পরেও কেন মুখ্যমন্ত্রী পদে বসলেন না বিজেপির কেউ?

    আরও পড়ুন: শপথ নিয়েই ‘বিদ্রোহী’দের ফেরাতে গোয়া উড়ে গেলেন মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী

    রাজনৈতিক মহলের মতে, এর নেপথ্যে রয়েছে অনেকগুলি কারণ। প্রথমত, বিজেপি ক্ষমতায় বসলে সঙ্গে সঙ্গে বিরোধীরা গেরুয়া শিবিরের গায়ে ক্ষমতা লোভীর তকমা সেঁটে দিত। যা মোটেই কাম্য নয়। দ্বিতীয়ত, বিদ্রোহীদের সিংহভাগ যদি উদ্ধব শিবিরে ফেরেন, তাহলে সরকার পড়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে সরকার পড়ে যাওয়ার কলঙ্ক লাগবে না মোদি-শাহের দলের গায়ে। তৃতীয়ত, সরকারের বিরুদ্ধে কোনও কেলেঙ্কারি কিংবা অপদার্থতার অভিযোগ উঠলেও তার আঁচ কোনওভাবেই লাগবে না পদ্ম শিবিরে। সর্বোপরি, শিন্ডে মরাঠি সম্প্রদায়ের। তিনি শিব সৈনিকও। তাই তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে পুরো মারাঠি আবাগের হাওয়া নিজেদের পালে টেনে নিল বিজেপি। পদ্ম শিবিরের এই ‘উদারতা’য় প্রত্যাশিতভাবেই খুশি হবেন মারাঠিরা। রাজনৈতিক মহলের মতে, যার সুফল বিজেপি ঘরে তুলবে চব্বিশের লোকসভা ভোটে।  

     

  • Eknath Shinde: বালাসাহেবের হিন্দুত্বের পথেই চলবে শিবসেনা, জানিয়ে দিলেন শিন্ডে

    Eknath Shinde: বালাসাহেবের হিন্দুত্বের পথেই চলবে শিবসেনা, জানিয়ে দিলেন শিন্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালাসাহেবের হিন্দুত্বের পথেই চলবে শিবসেনা (Shiv Sena)। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই একথা ঘোষণা করে দিলেন শিবসেনার বিদ্রোহী নেতা একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। বৃহস্পতিবার রাতেই মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন তিনি।

    মহাবিকাশ আঘাড়ি নয়, বিজেপির সঙ্গে জোট গড়েই মহারাষ্ট্রে সরকার চালাতে চাইছিলেন শিন্ডে। তা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) সঙ্গে বিরোধের জেরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাট ও পরে আসামের গুয়াহাটিতে চলে যান শিন্ডে। দিন কয়েক আগে গুজরাটে এসে বিজেপি নেতা তথা মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশের সঙ্গে বৈঠকও করেন। তার পর বৃহস্পতিবার ফড়নবিশই মুখ্যমন্ত্রী পদে ঘোষণা করেন শিন্ডের নাম। শপথ নেওয়ার পরে সাংবাদিক বৈঠক করেন শিন্ডে। তিনি জানান, হিন্দুত্বের আদর্শ মেনে চলার জন্যই তাঁকে সমর্থন জানিয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন : ‘যাঁরা যেতে চাইছেন যান, নতুন শিবসেনা গড়ব’, হুঁশিয়ারি উদ্ধবের

    এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে শিন্ডে বলেন, ফড়নবিশের এই মহানুভবতার জন্য ধন্যবাদ। বালাসাহেবের হিন্দুত্বের আদর্শকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই তাঁর উদ্দেশ্য। তিনি জানান, আঘাড়ি সরকারে থেকে কাজ করতে অনেকদিন থেকেই সমস্যা হচ্ছিল। তাঁর ওপর ভরসা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন শিন্ডে। তাঁর দাবি, পুরো টার্ম নয়, অর্ধেক সময়ের জন্যই মুখ্যমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন উদ্ধব ঠাকরে। সেই শর্তেই তাঁকে সমর্থন জানিয়ে আঘাড়ি সরকার গড়তে দিতে রাজি হয়েছিলেন বিধায়করা।

    আরও পড়ুন : বিজেপির মাস্টারস্ট্রোক! মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় শিবসেনাই, মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে

    শিন্ডের দাবি, তাঁর সঙ্গে শিবসেনার ৫০ বিধায়কের সমর্থন রয়েছে। যাঁরা তাঁর ওপর ভরসা রেখেছেন এতদিন ধরে, তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। বিদ্রোহী এই শিবসেনা বিধায়কের আশ্বাস, অনুগত বিধায়কদের বিশ্বাস এবং ভরসা কোনওদিনও ভাঙতে দেবেন না তিনি। বিধায়কদের সব কেন্দ্রে উন্নয়নের কাজের ধারা জারি রাখার বার্তাও দিয়েছেন শিন্ডে। তাঁর দাবি, আগাড়ি সরকারের শাসনকালে রাজ্যে থমকে গিয়েছিল উন্নয়নমূলক কাজকর্মের ধারা। শিন্ডে জানান, এ নিয়ে উদ্ধব ঠাকরের কাছে অভিযোগ জানাতে গিয়েছিলেন তাঁরা। কোনও সুরাহা হয়নি। এর পরেই তাঁরা বুঝে যান, এই সরকারে থেকে কাজ করা যাবে না। তার জেরেই সরকার থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত। শিন্ডে বলেন, বিজেপি ও শিবসেনার আদর্শ এক। তাই বিজেপির সমর্থন নেওয়া।

     

  • Yogi Adityanath:  যোগী সরকারের দ্বিতীয় দফায় ১০০ দিনের রিপোর্ট কার্ড পেশ

    Yogi Adityanath: যোগী সরকারের দ্বিতীয় দফায় ১০০ দিনের রিপোর্ট কার্ড পেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় দফায় একশো দিন পূরণ করল উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) সরকার। তিনি বলেন, এই একশো দিন সমর্পণ করা হয়েছে জনগণের সেবা-সুরক্ষা এবং সুশাসনের প্রতি। মুখ্যমন্ত্রী (CM) বলেন, জনতার কাছে যা কথা দিয়েছি, তা আমরা পূরণ করবই। এই মুহূর্তে উত্তর প্রদেশের অর্থ ব্যবস্থাকে এক ট্রিলিয়নে পরিণত করার চেষ্টা চলছে।

    উত্তর প্রদেশের ক্ষমতায় এসেই রাজ্যকে ‘কুশাসন’ মুক্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যান যোগী। যার সুফল ঘরে তুলছে বিজেপি। উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে ব্যাপক সাফল্যের পর জয় মিলেছে বিধান পরিষদ নির্বাচনেও। সম্প্রতি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত আজমেঢ় ও রামপুর উপনির্বাচনেও জয় পেয়েছে পদ্ম শিবির। প্রত্যাশিতভাবেই উৎসাহিত গেরুয়া শিবির। যোগী আদিত্যনাথ জানান, উত্তর প্রদেশকে আরও সংগঠিত করতে দশটি বিভাগ চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলি হল কৃষি, শিল্প, সামাজিক নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, আরবান ডেভেলপমেন্ট, ট্যুরিজম ও কালচার, শিক্ষা, রাজস্ব এবং আইন। এগুলির দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে অভিজ্ঞ আধিকারিকদের হাতে। প্রত্যেককে বেঁধে দেওয়া হয়েছে লক্ষ্যমাত্রা। মুখ্যমন্ত্রী জানান, গত কয়েক বছরে মোট ২৯২৫ কোটি টাকার বেআইনি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে মাফিয়া ও সমাজবিরোধীদের গতিবিধি। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে মাফিয়াদের ৮৪৪ কোটি টাকার সম্পত্তিও। যোগী আদিত্যনাথ বলেন, গত পাঁচ বছরে উত্তর প্রদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আগে উত্তর প্রদেশ পরিচিতই ছিল দাঙ্গা ও অশান্তির জন্য। কিন্তু বিজেপি সরকার আসার পরেই উত্তর প্রদেশে আর একটিও দাঙ্গার খবর নেই।

    আরও পড়ুন : এক্সপ্রেসওয়ের কাজ শেষ সময়ের আগেই, বাঁচল হাজার কোটি টাকারও বেশি

    কেবল আইনশৃঙ্খলাই নয়, আর্থিকভাবেও ঢের উন্নতি লাভ করেছে যোগীর রাজ্য। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মাত্র পাঁচ বছরে উত্তর প্রদেশের জিডিপি দ্বিগুণ হয়েছে। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মানুষের মাথাপিছু আয়ও। তিনি জানান, ধর্মীয়স্থানে অনাবশ্যক লাউডস্পিকারের ব্যবহার বন্ধ করা হয়েছে। ২০ হাজারেরও বেশি লাউড স্পিকার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলেও জানান আদিত্যনাথ। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, গত একশো দিনে প্রায় ১০ হাজার জনকে সরকারি চাকরি দেওয়া হয়েছে। তিনি জানান, আমাদের লক্ষ্য উত্তর প্রদেশের সব যুবককে অন্তত দু লক্ষ করে টাকা লোন দেওয়া। এই টাকা নিয়ে তারা যাতে ব্যবসা করতে পারে, সেজন্য সব রকম ব্যবস্থা করবে সরকার। আদিত্যনাথ বলেন, ২০১৭ সালে আমাদের সরকার ক্ষমতায় এসেই প্রায় ৮৬ লক্ষ কৃষকের লোন মকুব করে। ২০২২ সালে প্রথম ক্যাবিনেট বৈঠকে ১৫ কোটি গরিব মানুষকে নিখরচায় রেশন দেওয়ার সিদ্ধান্তও ঘোষণা করা হয়।

    আরও পড়ুন : অযোধ্যায় রাম মন্দির গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন যোগী আদিত্যনাথের

  • Biplab Deb: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বিপ্লব দেব, দায়িত্বে এলেন মানিক সাহা

    Biplab Deb: ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছাড়লেন বিপ্লব দেব, দায়িত্বে এলেন মানিক সাহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার (Tripura) মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ইস্তফা দিলেন বিপ্লব দেব (Biplab Deb)। জানালেন, দলের নির্দেশেই এই সিদ্ধান্ত। এখন তিনি সংগঠনকে মজবুত করার কাজ করবেন। রাজ্যের নতুন মুখ্যমন্ত্রী হলেন মানিক সাহা। 

    শনিবার দুপুরে রাজ্যপাল এস এ আর্যর কাছে গিয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন ত্রিপুরার সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব। বিপ্লবের স্থলাভিষিক্ত কে হবেন, তা ঠিক করতে ইতিমধ্যেই বৈঠকে বসে বিজেপি নেতৃত্ব। পরে,  শনিবার সন্ধেয় বিজেপির ত্রিপুরা রাজ্য সভাপতি মানিক সাহার (Manik saha) নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

    পঁচিশ বছরের বাম জমানার অবসান অন্তে ২০১৮ সালে ত্রিপুরার ক্ষমতায় আসে বিজেপি (BJP)। মুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় তরুণ নেতা বিপ্লব দেবকে। বিপ্লবের তুঙ্গ জনপ্রিয়তার কারণে কার্যত কোমর ভেঙে যায় বিরোধীদের। দলে দলে লোকজন বাম সহ বিভিন্ন দল ছেড়ে যোগ দেন গেরুয়া শিবিরে। যার জেরে ত্রিপুরা পুরনির্বাচনে জয়জয়কার হয় বিজেপির।

    [tw]


    [/tw]

    বছর ঘুরলেই ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন। সেই ভোটে বাম কিংবা তৃণমূল যাতে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সেজন্য কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না বিজেপি নেতৃত্ব। তাই সংগঠনের কাজে নিয়ে আসা হচ্ছে বিপ্লবকে। অন্তত ত্রিপুরার একটি সূত্রের খবর এমনই। সূত্রের খবর, খোদ অমিত শাহের নির্দেশেই এদিন রাজ্যপালের কাছে ইস্তফপত্র দেন বিপ্লব। নয়া মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন করতে বৈঠকে বসেছে পদ্ম-নেতৃত্ব।

    এদিন ইস্তফা দেওয়ার পর বিপ্লব দেব বলেন, ‘দল চায় আমি সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাজ করি। দল সবার ওপরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দলের জন্য কাজ করেছি। দলের রাজ্য ইউনিটের প্রধান এবং ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ত্রিপুরার মানুষের জন্য ন্যায়বিচারের চেষ্টা করেছি। আমি শান্তি, উন্নয়ন ও কোভিড-সঙ্কট থেকে রাজ্যকে বের করে আনার চেষ্টা করেছি। সবকিছুর একটা সময় আছে। আমি সেই সময় মেনে কাজ করি। আমাকে যেখানেই পাঠানো হয়েছে, তা সে মুখ্যমন্ত্রী হোক বা অন্য কোনও পোস্ট- সব জায়গাতেই ফিট বিপ্লব দেব।’

    [tw]


    [/tw]

    কে হবেন তাঁর উত্তরসূরি? তা নির্ধারণেই বিজেপির দুই কেন্দ্রীয় নেতা বিনোদ তাওড়ে ও ভূপেন্দ্র যাদবের উপস্থিতিতে বৈঠক বসেছিলেন বিজেপির পরিষদীয় দল। সেখানেই মানিক সাহাকে ত্রিপুরার নয়া মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে বেছে নেওয়া হয়। তাঁকে উত্তরীয় পড়িয়ে স্বাগত জানান সদ্য প্রাক্তনী বিপ্লব দেব। মানিক সাহা বর্তমানে ত্রিপুরার সভাপতি ও রাজ্যসভার সাংসদ। ফলে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথের ৬ মাসের মধ্যেই বিধানসভার সজস্য হয়ে আসতে হবে তাঁকে।

    [tw]


    [/tw]

     

  • Suvendu Adhikari: ‘বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত’, মমতাকে সাহিত্য পুরস্কার দেওয়ায় ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত’, মমতাকে সাহিত্য পুরস্কার দেওয়ায় ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত’। ঠিক এই ভাষাতেই  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহিত্য পুরস্কার পাওয়ার ঘটনাকে উল্লেখ করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu)। বললেন, “চাটুকারিতা কোন স্তরে পৌঁছালে এই ছড়া কবিতার স্রষ্টাকে পুরস্কৃত করা হয়।”

    নিরলস কাব্য সাধনার জন্য চলতি বছর বাংলা আকাদেমি পুরস্কার (bangla academy prize) দেওয়া হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা (Mamata) বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তা নিয়ে বিস্তর সমালোচনা হচ্ছে রাজ্য জুড়ে। পুরস্কারদাতাদের ‘চাটুকারিতা’য় বিস্মিত রাজ্যের বুদ্ধিজীবীদের একাংশ। অনেকে অপমানিত হয়ে যেমন রাজ্যের তরফে পাওয়া পুরস্কার ফিরিয়ে দিয়েছেন। তেমনই অনেকে আবার বাংলা আকাদেমির গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরে দাড়িয়েছেন। 

    তৃণমূলনেত্রীকে বাংলা আকাদেমি পুরস্কৃত করার ঘটনাকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। একের পর এক ট্যুইট করে পরোক্ষে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন তৃণমূলনেত্রীকে খুশি করতে গিয়ে রবীন্দ্র জয়ন্তীর দিন বাংলা সাহিত্যকে কার্যত অপমান করেছেন বাংলা আকাদেমি কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরই প্রথম পুরস্কার দিতে শুরু করে বাংলা আকাদেমি। প্রথম বছরেই পুরস্কার দেওয়া হয় তৃণমূল নেত্রীকে।

    মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই পুরস্কার ঘোষণা করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। মঞ্চে বসা মুখ্যমন্ত্রীকে বাংলা আকাদেমির পক্ষে পুরস্কার দেন তথ্য-সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন। পুরস্কার গ্রহণ করেছেন পুরস্কারের ঘোষক ও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। ৯৪৬টি কবিতার (Mamata poem) সংকলন ‘কবিতা বিতান’ (Kabita Bitan) কাব্যগ্রন্থের জন্য পুরস্কৃত হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরেই রাজ্যজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়।

    একটি ট্যুইটে শুভেন্দু লেখেন, শিল্পকলা সংস্কৃতিতে মুনশিয়ানাই তো আমাদের পরিচয় বিশ্বের কাছে। সেই অহংবোধ কিনা রবীন্দ্রজয়ন্তীর দিনে ধূলিসাৎ হল। বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত। ধিক্কার জানাই তাদের, যারা এই প্রক্রিয়ায় জড়িত। চাটুকারিতা কোন স্তরে পৌঁছলে এই ছড়া/কবিতার স্রষ্টাকে পুরস্কৃত করা হয়।

    [tw]


    [/tw]

    মমতাকে সাহিত্য সাধনার পুরস্কার দেওয়ায় ক্ষুণ্ণ হয়েছে বাংলা সাহিত্যের মর্যাদা। অন্তত রাজ্যের বিরোধী দলনেতার অভিমত তাই। অন্য একটি ট্যুইটে তিনি লেখেন, সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আজ আমাদের মধ্যে উপস্থিত থাকলে হয়তো লিখতেন, বাংলার সাহিত্য সমাজ, তুমি চেতনা হারাইয়াছ? পশ্চিমবঙ্গ বাংলা অ্যাকাডেমির পুরস্কার বাংলার বিশিষ্ট সাহিত্যিকদের সঙ্গে পরামর্শ করে মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া হয়েছে তাঁর কবিতা বিতান কাব্যগ্রন্থের জন্য।

    এই ‘চাটুকারিতা’র আয়ু যে দীর্ঘস্থায়ী নয়, তাও মনে করেন শুভেন্দু। কোনও মানুষের কীর্তির মূল্যায়ন করে ইতিহাস। তাই অন্য একটি ট্যুইটে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা লেখেন, ইতিহাস যখন একটি সভ্যতার বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন করে কয়েক শতাব্দী পরে, তখন তাতে উল্লেখ থাকে না কোন ব্যবসায়ী, কেরানি কত বড় অবদান রেখেছিলেন। আতস কাচের তলায় দেখা হয় কবি, সাহিত্যিক, ভাস্কর, চিত্রকর, শিল্পীদের কাজ। বাঙালি তো এই জায়গায় শ্রেষ্ঠ।

    [tw]<bloc


    kquote class=”twitter-tweet”>

    শিল্প কলা সংস্কৃতিতে মুনশিয়ানাই তো আমাদের পরিচয় বিশ্বের কাছে। সেই অহংবোধ কিনা রবীন্দ্র জয়ন্তীর দিনে ধূলিসাৎ হলো। বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত !
    ধিক্কার জানাই তাদের, যারা এই প্রক্রিয়ায় জড়িত।
    চাটুকারিতা কোন স্তরে পৌঁছালে এই ছড়া/কবিতার স্রষ্টাকে পুরস্কৃত করা হয়: pic.twitter.com/HYsM2ctZ9r

    — Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) May 10, 2022

    [/tw]

     

     

     

LinkedIn
Share