Tag: congress

congress

  • Rahul Gandhi: আমেরিকায় মোদিকে বদনাম রাহুলের! ‘‘জিন্নার আত্মা ভর করেছে’’, কটাক্ষ বিজেপির

    Rahul Gandhi: আমেরিকায় মোদিকে বদনাম রাহুলের! ‘‘জিন্নার আত্মা ভর করেছে’’, কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিদেশের মাটিতে প্রধানমন্ত্রীকে বদনাম করলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এই ঘটনাকে কটাক্ষ করে বিজেপি বলল, ‘‘বিদেশে গেলে রাহুলের উপর জিন্নার আত্মা ভর করে।’’ এদিন আমেরিকার সানফ্রান্সিস্কোর সভায় ১৪০ কোটি মানুষের প্রধানমন্ত্রীকে সবজান্তা বলে উপহাস করেন রাহুল গান্ধী। শুধু তাই নয় নয়া সংসদ ভবনে সেঙ্গেল প্রতিষ্ঠা এবং সাধু-সন্তদের নিয়ে নরেন্দ্র মোদির পুজোকেও কটাক্ষ করেন রাহুল। 

    দেশের প্রধানমন্ত্রীকে বিদেশের মাটিতে বদনাম রাহুলের

    ভারতের মুসলিমরা খুব দুর্দশার মধ্যে রয়েছেন এমন কথা বলতে শোনা যায় সাসপেন্ডেড সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi)। আমেরিকাতে তিনি বলেন, ‘‘গত শতকের আটের দশক থেকে যে অবস্থা দলিতদের ছিল বর্তমানে মুসলমানদের সেই অবস্থা হয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রীকে বদনাম করার উদ্দেশে তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘কিছু মানুষ থাকেন, যাঁরা ভাবেন যে ভগবানের থেকেও বেশি কিছু জানেন, সেই রকমই একজন হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।’’

    বিজেপির পাল্টা প্রতিক্রিয়া

    মার্কিন সফরে রাহুল গান্ধীর মুখে দেশের প্রধানমন্ত্রীর বদনামের ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল বিজেপি। এ প্রসঙ্গে বিজেপি মুখপাত্র মুখতার আব্বাস নখবি বলেন, ‘‘বিদেশে যখনই রাহুল গান্ধী যান তখনই তাঁর উপর জিন্নার আত্মা ভর করে।’’ অন্যদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদি সাম্প্রতিককালে ২৪টি দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এবং রাষ্ট্রপতিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। ৫০টিরও বেশি বৈঠক করেছেন। তাঁর সাম্প্রতিক বিদেশ সফরে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বস বলে সম্মোধন করেছেন। রাহুল গান্ধী এগুলোকে হজম করতে পারছেন না। ইতালির প্রধানমন্ত্রী মোদিজিকে জনপ্রিয়তম নেতা বলেছেন। অন্যদিকে পাপুয়া-নিউগিনির প্রধানমন্ত্রী মোদিজির পা ছুঁয়ে প্রণাম করেছেন।’’ সেঙ্গেল নিয়ে রাহুলের মন্তব্যের জেরে সরব হয়েছেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালাও। রাহুলের বিরুদ্ধে তামিল সংস্কৃতিকে উপহাস করার অভিযোগ তুলেছেন।

    আরও পড়ুন: শান্তি ফেরাতে উদ্যোগ! মণিপুরে ১৫ দিনের হিংসা বিরতির প্রস্তাব অমিত শাহের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lakshman Seth: ৭৭ বছর বয়সে বিয়ে করলেন লক্ষ্মণ শেঠ, পাত্রী ৪১ বছরের মানসী!

    Lakshman Seth: ৭৭ বছর বয়সে বিয়ে করলেন লক্ষ্মণ শেঠ, পাত্রী ৪১ বছরের মানসী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈশাখীর প্রেম কাহিনী এক সময় রাজ্যজুড়ে চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। বয়স যে সংখ্যা মাত্র, শোভন-বৈশাখী জুটি তা প্রমাণ করে দিয়েছিল। তাঁদের প্রেম কাহিনী নিয়ে নেট দুনিয়া তোলপাড় হয়েছিল। হালফিল বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা আশিস বিদ্যার্থী ৬১ বছর বয়সে দ্বিতীয়বার বিয়ে করে নতুন জীবন শুরু করলেন। তাঁর বিয়ে নিয়েও নেট দুনিয়ায় ব্যাপক চর্চা হয়েছে। এবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন ৭৭ বছরের প্রাক্তন সাংসদ লক্ষ্মণ শেঠ (Lakshman Seth)। জীবন সায়াহ্নে এসে তাঁর এই দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা নিয়ে শুধু পূর্ব মেদিনীপুর নয়, গোটা রাজ্যজুড়েই জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    পাত্রী কে?

    ২০১৬ সালে লক্ষ্মণ শেঠের (Lakshman Seth) প্রথম স্ত্রী তমালিকা পন্ডা শেঠের মৃত্যু হয়। পাশাপাশি রাজনৈতিক জীবনেও অনেক টানাপোড়েন চলে তাঁর। একাকিত্বে কাটছিল তাঁর জীবন। ৭৭ বছর বয়সে এসে একাকিত্ব দূর করতে আবার নতুন করে কাউকে পাশে পেতে চাইলেন তিনি। কোনও এক বন্ধুর মাধ্যমে পরিচয় হয় কলকাতার মেয়ে মানসী দে নামে ৪১ বছরের এক মহিলার সঙ্গে। তিনি বহুজাতিক হোটেল সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্তা। তাঁরও আগে বিয়ে হয়েছিল। তবে, তাঁর স্বামী আর বেঁচে নেই। তাঁর একটি সন্তান রয়েছে। সে একাদশ শ্রেণীতে পড়ে। মানসীর সঙ্গে আলাপ হওয়ার পর তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর হয়। পরে, তাঁরা দুজনে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। সম্প্রতি তাঁদের এনগেজমেন্ট হয়েছে। এখন শুধু সাতপাকে বাঁধা পড়ার অপেক্ষা। সম্ভাব্য ২৮ জুন চার হাত এক হতে চলেছে। কলকাতায় বিয়ের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, হলদিয়া একসময় প্রাক্তন সাংসদের খাসতালুক ছিল। তাই, সেখানে একটি অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে।

    ২০০৭ সালে নন্দীগ্রামের ঘটনার পর সিপিএম থেকে বহিষ্কৃত হন লক্ষ্মণ শেঠ (Lakshman Seth)। নিজে প্রথমে দল গঠন করেন। পরে, তিনি বিজেপিতে যোগদান করেন। সেখানেও দলের সঙ্গে দুরত্ব তৈরি হয় তাঁর। দীর্ঘ কয়েক বছর এভাবেই কেটে যায়। তারপর রাজনীতির দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হয় কংগ্রেসে যোগ দিয়ে। এখন তিনি রাজ্য প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সহ সভাপতি। ৭৭ বছর বয়সে এসে ব্যক্তিগত জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে সকলকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন তিনি। তাঁদের নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে নেট দুনিয়ায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress: “কংগ্রেসকে ভোট দিয়েছি, টিকিট কাটব না”! খয়রাতির প্রতিশ্রুতি ব্যুমেরাং হচ্ছে ‘হাত’-এর

    Congress: “কংগ্রেসকে ভোট দিয়েছি, টিকিট কাটব না”! খয়রাতির প্রতিশ্রুতি ব্যুমেরাং হচ্ছে ‘হাত’-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঢালাও খয়রাতির (Freebies) প্রতিশ্রুতি দিয়ে কর্নাটকে (karnataka) ক্ষমতায় এসেছে কংগ্রেস (Congress)। তবে সোনিয়া গান্ধীর দল জানত না যে সেই ‘গালভরা প্রতিশ্রুতি’ই ব্যুমেরাং হয়ে ফিরবে। কংগ্রেস সরকার শপথ নেওয়ার পর জনতার একাংশ বিদ্যুতের বিল দিচ্ছেন না। নিখরচায় বাসেও যাতায়াত করছেন অনেক মহিলা। যার জেরে কার্যত মাথায় হাত হওয়ার জোগাড় কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের। বিষয়টা তাহলে খুলেই বলা যাক।

    কংগ্রেসের (Congress) প্রতিশ্রুতি

    ২২৪ আসন বিশিষ্ট কর্নাটক বিধানসভায় ১৩৫টি আসন পেয়ে ক্ষমতা দখল করে কংগ্রেস (Congress)। মুখ্যমন্ত্রী হন সিদ্দারামাইয়া। তার পরে অনেকেই বন্ধ করে দিয়েছেন বিদ্যুতের বিল মেটানো। নির্বাচনী জনসভায় পাঁচটি গ্যারান্টি দিয়েছিল কর্নাটক কংগ্রেস। সেগুলি হল, পরিবারের মহিলাদের মাসে দেওয়া হবে ২ হাজার করে টাকা, শিক্ষিত বেকারদের ডোল দেওয়া হবে, বিপিএল তালিকাভুক্ত পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে নিখরচায় ১০ কিলো করে চাল দেওয়া হবে, প্রতিটি বাড়ির ২০০ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুতের বিল মকুব এবং সরকারি বাসে মহিলাদের নিখরচায় যাতায়াতের সুবিধা। অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, ভোট কিনতে গিয়ে এই খয়রাতির প্রতিশ্রুতি, তাতে রাজ্য দেনায় আরও ডুবে যাবে। কারণ এই প্রতিশ্রুতিগুলি পূরণ করতে গেলে সরকারকে খরচ করতে হবে অতিরিক্ত ৫০ হাজার কোটি টাকা। এই পরিমাণ টাকা কর্নাটকের ঘাটতির প্রায় দ্বিগুণ। যার খেসারত দিতে হবে করদাতাদের।

    বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সরবরাহের প্রতিশ্রুতি

    যেহেতু ২০০ ইউনিট পর্যন্ত বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সরবরাহের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কংগ্রেস (Congress), তাই কর্নাটকের অনেকেই স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে বৈদ্যুতিন মিটারের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার দাবি তুলেছেন। বেলাগাভির একটি গ্রামের বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে তাঁদের বিনামূল্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। যেহেতু কংগ্রেসই সরকার গড়েছে, তাই বিদ্যুতের বিল দেবেন না তাঁরা। এই দাবিতেই সরব হয়েছেন কালাবুর্গী, কপ্পাল এবং চিত্রদুর্গার মতো কয়েকটি জেলার বাসিন্দারাও।

    মহিলাদের নিখরচায় বাসে যাতায়াতের প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছিল কংগ্রেসের (Congress) ইস্তেহারে। রায়চুরের এক মহিলা সরকারি বাসে উঠে ভাড়া দিতে রাজি হচ্ছেন না। এনিয়ে বাস কন্ডাক্টরের সঙ্গে ওই মহিলাযাত্রীর বচসাও হয়। তিনি বলেন, “আমাদের যদি টাকা দিতেই হয়, তবে কেন কংগ্রেস বলেছিল যে সরকার গঠন করার পর আর মহিলাদের বাসের ভাড়া দিতে হবে না?” ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে তাঁকে এও বলতে শোনা যায়, “আমরা কংগ্রেসকে ভোট দিয়েছি, তাই টিকিট কাটব না।”

    খয়রাতি প্রসঙ্গে বিজেপির অবস্থান

    প্রসঙ্গত, ঢালাও খয়রাতির প্রতিশ্রুতি দিয়ে বাংলায় তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এসেছে তৃণমূল কংগ্রেস। সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে গিয়েই ঋণের জালে জড়িয়ে পড়ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা খয়রাতিতে খরচ হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। অথচ বিভিন্ন সময় খয়রাতির রাজনীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে বিজেপি। ভোট কেনার এই পন্থার বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গিয়েছে খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও। বিরোধীদের খয়রাতি সংস্কৃতির তীব্র সমালোচনা করে তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘‘আজকাল আমাদের দেশে বিনামূল্যে রেওয়ারি বিতরণ করে ভোট কেনার চেষ্টা করা হচ্ছে। দেশের বিকাশের জন্য এই সংস্কৃতি ঘাতকের মতো। এই খয়রাতি সংস্কৃতি থেকে দেশের নাগরিকদের ও বিশেষ করে যুবদের সতর্ক থাকার দরকার রয়েছে।’  

    আরও পড়ুুন: জাতীয় সড়কে মিছিল অভিষেকের, হাইকোর্টে মামলা ঠুকলেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress: কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের কাছে ‘হিন্দু বিরোধী’ তিন দাবি অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়ার!

    Congress: কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের কাছে ‘হিন্দু বিরোধী’ তিন দাবি অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়ার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটক (Karnataka) বিধানসভায় নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেয়েছে কংগ্রেস (Congress)। ২২৪ আসন বিশিষ্ট ওই বিধানসভায় কংগ্রেস পেয়েছে ১৩৫টি আসন। তার পরেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে হিন্দুত্ব বিরোধী বিভিন্ন সংগঠন। রাজ্যের নয়া সরকারের কাছে তাদের ‘আবদার’ও জানিয়েছে ওই সংগঠনগুলি। এই যেমন, অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়া। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে দেশের একাধিক তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত শুরু করতেই পাততাড়ি গুটিয়েছে। সম্প্রতি তারাই কর্নাটকে কংগ্রেস সরকারের কাছে একাধিক দাবি জানিয়েছে। যার মধ্যে তিনটিই হিন্দু-বিরোধী।

    কংগ্রেসের (Congress) কাছে দাবি

    ওই সংগঠনের দাবিগুলির মধ্যে রয়েছে, গোহত্যার অনুমতি দিতে হবে। দিতে হবে ধর্মান্তকরণের অধিকারও। স্কুলে হিজাব পরায় যে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, তা প্রত্যাহার করতে হবে এবং যেসব হিন্দু মুসলমানদের দোকান বয়কট করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। ট্যুইট-বার্তায় অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়া কর্নাটক কংগ্রেসকে বলেছে, মানবাধিকার রক্ষায় এই তিনটি কাজকে প্রায়োরিটি দিতে হবে।

    হিজাব পরে স্কুলে যাওয়ার দাবি

    ওই সংগঠনের প্রথম (Congress) দাবি, স্কুলে হিজাব পরার ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে তা প্রত্যাহার করতে হবে। এই নিষেধাজ্ঞার জেরে মুসলমান মেয়েদের কাছে দুটি অপশন খোলা থাকছে। হয় তাকে ধর্মের স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হতে হবে, নয়তো শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত হতে হবে। এতে তারা ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে।

    প্রসঙ্গত, কর্নাটকের স্কুলগুলিতে সে সরকারি হোক কিংবা বেসরকারি নির্দিষ্ট পোশাক বিধি রয়েছে। ছাত্রছাত্রীরা যখন স্কুলে আসে, পোশাক বিধি মেনে পোশাক পরেই তাদের স্কুলে আসতে হয়। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে হাঠাৎই একদিন কয়েকজন মুসলমান ছাত্রী হিজাব পরে ক্লাসরুমে আসতে শুরু করে। বাধা দিলে, সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে শামিল হয় তারা। ফলশ্রুতি হিসেবে, রাজ্যের সমস্ত প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় কোনও পোশাক পরে আসার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত।

    ওই সংগঠনের দ্বিতীয় (Congress) দাবি হল, গোহত্যার অনুমতি দিতে হবে। দিতে হবে ধর্মান্তকরণের অনুমতিও। কর্নাটকে আইন করে দুটিই নিষিদ্ধ করা হয়। তাদের দাবি, তা না হলে সংখ্যালঘুদের ওপর ওই দুই আইনের অপব্যবহার হবে। ওই সংগঠনের তৃতীয় দাবিটি হল, যেসব হিন্দু মুসলমান দোকানদারদের বয়কট করছেন, তাঁদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

    আরও পড়ুুন: “মোদিজির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে নবান্নে”, বোমা ফাটালেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Adani Group: আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে কারচুপির প্রমাণ নেই! সুপ্রিম কোর্টে জানাল বিশেষজ্ঞ কমিটি

    Adani Group: আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে কারচুপির প্রমাণ নেই! সুপ্রিম কোর্টে জানাল বিশেষজ্ঞ কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৌতম আদানির (Adani Group) সংস্থার বিরুদ্ধে শেয়ার দর হেরফের করার অভিযোগের কোনও ভিত্তি এখনও খুঁজে পায়নি সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি। আমেরিকার লগ্নি সংক্রান্ত গবেষণাকারী সংস্থা ‘হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ’-এর রিপোর্টের প্রেক্ষিতে শিল্পপতি গৌতম আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্ত চালিয়েও মেলনি কোনও অনিয়মের নথি। শীর্ষ আদালতে একথা জানাল বিশেষজ্ঞ কমিটি।

    আদানির সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘনিষ্ঠ’ হিসাবে পরিচিত গৌতম আদানির (Adani Group) সংস্থার বিরুদ্ধে কারচুপি করে শেয়ারের দাম বাড়ানো এবং কর ফাঁকি-সহ বেআইনি আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ এনেছে আমেরিকান লগ্নি গবেষণা সংস্থা ‘হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ’। ওই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পরে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বেঞ্চ এর সত্যতা খতিয়ে দেখতে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে। ওই কমিটির প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ রিপোর্টে বলা হয়েছে, আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কারচুপির প্রমাণ তো মেলেনি। বরং খুচরো বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে আদানি গোষ্ঠী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করেছে বলেও জানানো হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ফাঁসির দড়ি পরার দরকার নেই, তদন্তে সহযোগিতা করুক’’! অভিষেক প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    রাহুলকে নিশানা অমিতের

    দেশের শীর্ষ আদালত গঠিত কমিটির রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই বিজেপির তরফে রাহুল গান্ধীকে নিশানা করা হয়েছে। সুপ্রিম কমিটির রিপোর্টের স্ক্রিনশট পোস্ট করে এদিন অমিত মালব্য বলেন, ‘রাহুল গান্ধীর স্পিচরাইটারদের কাজ বেড়ে গেল। এখন নতুন নতুন ভিত্তিহীন অভিযোগ খুঁজে বের করতে হবে তাদের।’ উল্লেখ্য, বিভিন্ন সময়ে আদানির নাম করে বিজেপিকে তোপ দেগে থাকেন রাহুল গান্ধী। হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পর সেই আক্রমণের ঝাঁঝ আরও বাড়িয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। 

    এদিন অমিত মালব্য টুইটে লেখেন, ‘চৌকিদার চোর হ্যা স্লোগানের জন্য ভারতের জনগণ রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসকে ডগহাউজে পাঠিয়েছিলেন। রাফাল নিয়ে ভিত্তিহীন প্রচার চালিয়েছিলেন রাহুল। এর জেরে ভারতের বায়ুসেনার আধুনিকীকরণের প্রক্রিয়া সংকটের মুখে পড়েছিল। আর এখন আদানি ইস্যুতে সুপ্রিম কোর্টের গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি জানিয়ে দিল যে সেবির থেকে প্রাপ্ত তথ্য এবং অন্যান্য তথ্য খতিয়ে দেখে তারা আদানিদের জালিয়াতির কোনও প্রমাণ পায়নি। নিয়ামক সংস্থার কোনও গলদও নেই এই ঘটনায়। রাহুল গান্ধীর বক্তৃতা যাঁরা লেখেন, তাঁদের এখন আরও অদ্ভুত কিছু সামনে নিয়ে আসতে হবে। তাঁর মিথ্যার যন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে হবে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka: কর্নাটকের নতুন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া, ডেপুটি শিবকুমার! ঘোষণা কংগ্রেস হাইকমান্ডের

    Karnataka: কর্নাটকের নতুন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া, ডেপুটি শিবকুমার! ঘোষণা কংগ্রেস হাইকমান্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচদিন পর কাটল জট। সব জল্পনার অবসান। কর্নাটকের নতুন মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka Chief Minister) হিসেবে শপথ নেবেন সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah)। টানা ৫ দিন দীর্ঘ আলোচনার পর বৃহস্পতিবার সকালে একথা ঘোষণা করল কংগ্রেসের হাই কমান্ড। উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন ডি কে শিবকুমার (DK Shivakumar Deputy)।

    কর্নাটকে শপথগ্রহণ 

    শনিবার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হিসেবে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বেঙ্গালুরুতে (Karnataka) কংগ্রেস বিধায়ক দলের বৈঠক ডেকেছেন শিবকুমার। অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা সেই বৈঠকে অংশ নেবেন। সেই বৈঠকে মন্ত্রিসভা গঠন নিয়ে আলোচনা হতে পারে।

    হাতে-হাত রেখে চলার বার্তা

    বৃহস্পতিবার এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কেসি বেনুগোপাল কংগ্রেস হাইকমান্ডের এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বলেন, “উপমুখ্যমন্ত্রিত্বের পাশাপাশি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির পদেও বহাল থাকবেন শিবকুমার।’’  তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের একটি গণতান্ত্রিক দল, আমরা ঐক্যমত্যে বিশ্বাস করি, স্বৈরাচারে নয়।” শিবকুমার এদিন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের সঙ্গে তাঁর এবং সিদ্দারামাইয়ার ছবি ট্যুইট করেন। তিনি লেখেন, ‘‘কর্নাটকের (Karnataka) নিরাপদ ভবিষ্যৎ এবং আমাদের জনগণের কল্যাণই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। আর এর নিশ্চয়তা দিতে আমরা ঐক্যবদ্ধ।’’ আগামী শনিবার নয়া সরকার শপথ নিতে পারে বলে কংগ্রেসের একটি সূত্র জানাচ্ছে। ২২৪ আসনের কর্নাটক বিধানসভায় এবার ১৩৫টি জিতে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা পেয়েছে কংগ্রেস।

    আরও পড়ুন: কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কে? দু’পক্ষই রাজি ‘আড়াই-আড়াই’ ফর্মুলায়! ঘোষণা বৃহস্পতি-সন্ধ্যায়

    সিদ্দারামাইয়া এবং ডিকে শিবকুমার দুজনেই একসঙ্গে কাজ করার জন্য কথা দিয়েছেন। ‘দুজনে একসঙ্গে কাজ করে কর্নাটকের ভবিষ্যৎ এবং কর্নাটকবাসীর (Karnataka) ভবিষ্যৎ উন্নত করবেন। সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ’, এমনটাই ট্যুইট করেছেন ডিকে শিবকুমার। সিদ্দারামাইয়া বলেছেন, ‘আমাদের হাত সবসময়ে একসঙ্গে থাকবে কন্নড়দের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka: কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কে? দু’পক্ষই রাজি ‘আড়াই-আড়াই’ ফর্মুলায়! ঘোষণা বৃহস্পতি-সন্ধ্যায়

    Karnataka: কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কে? দু’পক্ষই রাজি ‘আড়াই-আড়াই’ ফর্মুলায়! ঘোষণা বৃহস্পতি-সন্ধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিদ্দারামাইয়া নাকি শিবকুমার, কর্নাটকের (Karnataka) নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে কে শপথগ্রহণ করবেন তা নিয়ে টানা চারদিন আলোচনা চলেই যাচ্ছে হাত শিবিরে। দলের একটি সূত্রের খবর, ২০ মে অর্থাৎ আগামী শনিবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে পারবেন সিদ্দারামাইয়া। উপমুখ্যমন্ত্রীর পদে বসতে পারেন শিবকুমার। বুধবার গভীর রাতে এমনই ঐকমত্যে পৌঁছেছেন দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। অচলাবস্থা কাটাতে বুধবার সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দলের সভাপতি খাড়্গে ভিডিও কনফারেন্সে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক কেসি ভেনুগোপাল এবং রণদীপ সুরজেওয়ালা উপস্থিত ছিলেন। মধ্যরাত পর্যন্ত চলে সেই বৈঠক। সেখানেই না কি চূড়ান্ত হয় ফর্মুলা।

    আড়াই-আড়াই ফর্মুলা

    দলের একটি সূত্রে খবর, কর্নাটকের (Karnataka) অধিকাংশ কংগ্রেস বিধায়ক সিদ্দারামাইয়াকে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে চাইলেও শিবকুমার হাইকমান্ডকে জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁকেই মুখ্যমন্ত্রী করতে হবে। শুধু উপমুখ্যমন্ত্রী হয়ে থাকতে তিনি রাজি নন। পাঁচ বছরের সরকারের মেয়াদকাল যদি দু’ভাগে ভেঙে আড়াই বছর করে দু’জনকে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়, তা হলে তিনি প্রথমে মুখ্যমন্ত্রী হবেন। সরকার গঠন হওয়ার পর সিদ্দারামাইয়া মুখ্যমন্ত্রী হবেন, কিন্তু তিনি ২০২৫ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করে থাকবেন, তা মানতে রাজি ছিলেন না শিবকুমার। যদি তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করা না হয়, তবে তিনি উপ-মুখ্যমন্ত্রী পদেও বসতে রাজি নন বলে দাবি করেছিলেন শিবকুমার। সে ক্ষেত্রে শুধুমাত্র প্রদেশ সভাপতি এবং বিধায়ক পদে থাকবেন বলেও জানান তিনি। এরই মধ্যে, রবিবার গোপন ব্যালটে বিধায়কদের থেকে যে মত নেওয়া হয়েছিল, তাতে এগিয়ে ছিলেন সিদ্দারামাইয়া। আর তার ভিত্তিতেই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকেই ফের একবার গদিতে বসাচ্ছেন মল্লিকার্জুন খাড়্গে। সূত্রের খবর, দুই নেতাকেই ‘আড়াই বছরের’ ফর্মুলাতে রাজি করানো হয়েছে। অর্থাৎ, কংগ্রেস সরকারের মেয়াদের প্রথম আড়াই বছর মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন সিদ্দারামাইয়া, আগামী আড়াই বছর মুখ্যমন্ত্রীর গদিতে বসবেন শিবকুমার। 

    কর্নাটক নিয়ে নানা প্রশ্ন ১০ জনপথে

    কর্নাটকের (Karnataka) বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জেতার ৯৬ ঘণ্টা পরও মুখ্যমন্ত্রীর মুখ ঠিক করে উঠতে পারেনি কংগ্রেস হাইকম্যান্ড। বুধবার দিল্লিতে দফায় দফায় বৈঠকের পরও শতাব্দী প্রাচীন দল এখনও সরকারিভাবে শিলমোহর দিতে পারেনি, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া নাকি কর্নাটকের প্রদেশ সভাপতি ডিকে শিবকুমার, কাকে মুখ্যমন্ত্রী করা হবে! ১০, জনপথের অন্দরে ঘুরছে নানা প্রশ্ন। তা হলে কি রাজস্থানের পাইলট-গেহলত বা মধ্যপ্রদেশের কমলনাথ-জ্যোতিরাদিত্য দ্বন্দ্বের মতোই অবস্থা হবে কর্নাটকেও? ৪৩ শতাংশ ভোট পেয়েও পাঁচ বছর কর্নাটকে শান্তিপূর্ণ ভাবে সরকার চালাতে পারবে না কংগ্রেস? 

    কর্নাটক নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক

    কংগ্রেস সূত্রে খবর, কর্নাটকের (Karnataka) রাজনীতির জট কাটাতে বুধবার খাড়্গে আলাদা আলাদা ভাবে সিদ্দারামাইয়া এবং শিবকুমারের সঙ্গে বৈঠক করেন। প্রথমে শিবকুমারের সঙ্গে বৈঠক হয়। পঞ্চাশ মিনিট শিবকুমারের সঙ্গে বৈঠকের পর সিদ্দরামাইয়ার সঙ্গেও বৈঠক করেন খাড়্গে। তিনি একাই নন, রাহুল গান্ধীও বুধবার দশ জনপথে সিদ্দারামাইয়া এবং শিবকুমারের সঙ্গে আলাদা ভাবে বৈঠক করেছিলেন।

    আরও পড়ুুন: ‘পদ্ম-বার্তা’ পৌঁছে দিতে পথে বিজেপি, যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা গেরুয়া শিবিরের

    কর্নাটকের বিধায়কদের নিয়ে বৈঠক

    মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন? এই আবহে কোনও কংগ্রেস নেতা কর্নাটক (Karnataka) নিয়ে মিডিয়ার সামনে বেফাঁস মন্তব্য করলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে দল। শিবকুমার প্রকাশ্যে বলছেন, ‘দল যে দায়িত্ব দেবে, আমি পালন করব৷ আমি দায়িত্বশীল ব্যক্তি৷ দলকে পিছন থেকে ছুরি মারব না, ব্ল্যাকমেল করব না৷’ অন্যদিকে সিদ্দারামাইয়ার বক্তব্য, ‘আমার যা বলার ছিল, বলে দিয়েছি৷ জানি না কী হবে!’ এর মধ্যে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি হিসাবে নবনির্বাচিত কংগ্রেস বিধায়কদের বৈঠক ডাকলেন ডিকে শিবকুমার। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বেঙ্গালুরুর কুইন্স রোডে প্রদেশ কংগ্রেসের সদর দফতর ইন্দিরা গান্ধী ভবনে ওই বৈঠক ডাকা হয়েছে। নবনির্বাচিত কংগ্রেস বিধায়কদের পাশাপাশি বিধান পরিষদের সদস্য এবং কর্নাটক থেকে লোকসভা এবং রাজ্যসভায় নির্বাচিত কংগ্রেস বিধায়কদের ডাকা হয়েছে ওই বৈঠকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress: খাড়্গের বাসভবনে শিবকুমার, সিদ্দারামাইয়া, মুখ্যমন্ত্রিত্বের শিকে ছিঁড়বে কার কপালে?

    Congress: খাড়্গের বাসভবনে শিবকুমার, সিদ্দারামাইয়া, মুখ্যমন্ত্রিত্বের শিকে ছিঁড়বে কার কপালে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফল বেরিয়েছে শনিবার। তার পর এ পর্যন্তও কংগ্রেস (Congress) ঠিক করতে পারেনি কর্নাটকের কুর্সিতে কাকে বসানো ঠিক হবে। ২২৪টি আসন বিশিষ্ট কর্নাটক (Karnataka) বিধানসভার ১৩৫টির রাশ গিয়েছে কংগ্রেসের হাতে। তার পর থেকেই শোনা যাচ্ছে নানা গুঞ্জন। কংগ্রেসেরই একটি সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রী পদে বসতে চলেছেন সিদ্দারামাইয়া। অন্য একটি সূত্রের খবর, কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রীর মুকুট উঠতে চলেছে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারের মাথায়।

    বিপাকে কংগ্রেস (Congress)…

    সোমবার দিল্লিতে যাওয়ার কথা থাকলেও, এদিন জন্মদিনের কথা বলে দিল্লি যাননি শিবকুমার। তবে মঙ্গলবার গিয়েছেন। কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়্গের বাসভবনে গিয়ে প্রথমে দেখা করেন শিবকুমার। তার পরে পরেই সেখানে পৌঁছান সিদ্দারামাইয়া। এই সিদ্দারামাইয়া-ই দলের ওবিসি মুখ। এদিন শিবকুমার ও সিদ্দারামাইয়ার সঙ্গে দেখা করার আগে খাড়্গে কথা বলে নেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর সঙ্গে। ঘণ্টা দেড়েক ধরে করেন রুদ্ধদ্বার বৈঠক। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের (Congress) সাধারণ সম্পাদক রণদীপ সুরজওয়ালা এবং এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কেসি বেণুগোপাল। খাড়্গের বাসভবনে ঢোকার আগে শিবকুমার কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। তখনই জানতে চাওয়া হয়, মুখ্যমন্ত্রিত্ব না পেলে পদত্যাগ করবেন কি না। শিবকুমার বলেন, মা বলতে আমি দলকেই বুঝি। দলই আমার কাছে মা। দলকে দাঁড় করিয়েছি আমরা। তাই পদত্যাগের প্রশ্নই ওঠে না।

    আরও পড়ুুন: মোদি সরকারের নবম বর্ষপূর্তিতে উদ্বোধন হচ্ছে নয়া সংসদ ভবনের!

    সিদ্দারামাইয়া ওবিসি জনগোষ্ঠীর নেতা। পুরনো মাইসুরু অঞ্চলের বরুণা কেন্দ্রে কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। জিতেছেনও। জয়ী হয়েছেন শিবকুমারও। তিনি নিজের পুরানো কেন্দ্র বেঙ্গালুরু গ্রামীণ এলাকার কনকপুরায় হারিয়েছেন প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি প্রার্থী আর অশোককে। তাই মুখ্যমন্ত্রীত্বের দৌড়ে রয়েছেন দুই নেতাই। কংগ্রেসের (Congress) একটি সূত্রের খবর, কর্নাটকে মুখ্যমন্ত্রী বেছে নেওয়ার দায়িত্ব সঁপে দেওয়া হয়েছে দলের হাইকমান্ডের হাতে। মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচন যদি কার পাশে কতজন বিধায়ক রয়েছেন, সেই নিক্তিতে হয়, তাহলে কর্নাটকে সরকারি বাসভবন ‘অনুগ্রহে’র শিকে ছিঁড়তে চলেছে সিদ্দারামাইয়ার কপালেই। আর মুখ্যমন্ত্রিত্বের মানদণ্ড যদি আনুগত্য হয়, তাহলে কর্নাটকের রশি যেতে পারে শিবকুমারের হাতে। শিবকুমারের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পথে অন্য একটি কাঁটাও রয়েছে। সেটি হল দুর্নীতির অভিযোগ। উল্টো দিকে সিদ্দারামাইয়ার ইমেজ ক্লিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka CM: মুখ্যমন্ত্রী পদে ভাসছে সিদ্দারামাইয়ার নাম, ক্ষোভ উগরে দিলেন শিবকুমার

    Karnataka CM: মুখ্যমন্ত্রী পদে ভাসছে সিদ্দারামাইয়ার নাম, ক্ষোভ উগরে দিলেন শিবকুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলকে জেতানোর কান্ডারি তিনি। তার পরেও কংগ্রেসের (Congress) অন্দরে কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka CM) পদে সিদ্দারামাইয়ার নাম নিয়ে চর্চা হতেই গোঁসা হয়েছে কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারের। সোমবার দিল্লি যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। যাত্রা এড়িয়েছেন। শিবকুমার বলেন, আমার পেটের গোলমাল হয়েছে। তাই আজ (সোমবার) দিল্লি যেতে পারছি না। তিনি বলেন, কংগ্রেসের ১৩৫ জন বিধায়ক রয়েছেন। আমার কোনও বিধায়ক নেই। মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার আমি দলের হাইকমান্ডের ওপর ছেড়ে দিয়েছি।

    কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী (Karnataka CM) পদ নিয়ে কোন্দল কংগ্রেসে…

    এদিন সকালের দিকে শিবকুমারই জানিয়েছিলেন হাইকমান্ড ডেকে পাঠানোয় তাঁকে এদিনই দিল্লি যেতে হবে। শিবকুমার বলেন, আজ আমার জন্মদিন। পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করব। পরে দিল্লি যাব। আমাদের ১৩৫ জন বিধায়ক রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগের প্রশ্নে প্রত্যেকেরই এক সুর। তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার দলের হাইকমান্ডের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। আমার লক্ষ্য ছিল দলকে কর্নাটক উপহার দেওয়া। সেই কাজটা আমি করতে পেরেছি।

    শিবকুমার বলেন, কংগ্রেস হাইকমান্ড আমাকে ও সিদ্দারামাইয়াকে দিল্লিতে ডেকে পাঠিয়েছেন (Karnataka CM)। সোনিয়া গান্ধী, খাড়্গে আমাকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদে বসিয়েছেন। আমার নেতৃত্বে ১৩৫টি বিধায়ক পেয়েছে দল। যখন সব বিধায়ক আমাদের দল ছেড়ে দিয়েছিলেন, আমাদের সরকার পড়ে গিয়েছিল, তখনও আশা ছাড়িনি আমি। তিনি বলেন, আমি বলতে চাই না গত পাঁচ বছরে কী ঘটেছিল। শিবকুমার বলেন, আমি একা মানুষ। আমি একটা জিনিসে বিশ্বাস করি, যে কোনও একজন ব্যক্তির যদি সাহস থাকে তাহলে সে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবেই। ২০১৯ সালে যখন আমাদের সব বিধায়ক দল ছেড়ে দেন, তখনও আশাহত হইনি আমি।

    আরও পড়ুুন: অভিষেকের গ্রেফতার হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা, কেন বললেন সুকান্ত?

    কর্নাটক প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বলেন, সোনিয়া গান্ধী আমায় বলেছিলেন (Karnataka CM) তুমি যে আমাদের কর্নাটক উপহার দিতে পারবে, সে বিশ্বাস আমার আছে। আমি এখানে বসে রয়েছি। আমার সমস্ত দায়িত্ব পালন করেছি। আপনার (সোনিয়ার) ন্যূনতম সৌজন্য থাকা উচিত। অন্তত একটু কৃতজ্ঞতা। তাঁদের এটুকু সৌজন্য দেখানো উচিত ছিল, কর্নাটকে কংগ্রেসের এই জয়ের নেপথ্যে যিনি, তাঁর প্রতি। প্রসঙ্গত, একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় তদন্ত চলছে শিবকুমারের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে, সিদ্দারামাইয়ার ইমেজ ক্লিন। তাছাড়া তিনি দলের ওবিসি সম্প্রদায়ের মুখ। তাই মুখ্যমন্ত্রিত্বের পাল্লা ভারী তাঁর দিকেই। 

    কোন মন্ত্রবলে শিবকুমারের ক্ষোভ প্রশমিত করতে পারে দল, সেটাই দেখার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mallikarjun Kharge: বজরং দল নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, খাড়্গের বিরুদ্ধে ১০০ কোটির মানহানি মামলা

    Mallikarjun Kharge: বজরং দল নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, খাড়্গের বিরুদ্ধে ১০০ কোটির মানহানি মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি (Modi) পদবি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করার দায়ে লোকসভার সাংসদ পদ খুইয়েছেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী। এবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলা দায়ের করলেন পাঞ্জাবের সাংরুরের এক ব্যক্তি। সোমবার খাড়্গেকে তলব করেছে সাংরুরের আদালত। কর্নাটকে ক্ষমতায় এলে বজরং দলকে নিষিদ্ধ করা হবে, নির্বাচনী ইস্তেহারে এমনটাই জানিয়েছিল কংগ্রেস। শনিবার বের হয় কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফল। ২২৪ আসনের বিধানসভায় ম্যাজিক ফিগার ১১৩। ১৩৫টি আসনে জিতে ওই রাজ্যের রাশ হাতে নিতে চলেছে কংগ্রেস। এমতাবস্থায় গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির প্রেসিডেন্টকেই তলব করল আদালত।

    মল্লিকার্জুন খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    কর্নাটকে কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তেহারে বলা হয়েছিল, ধর্ম, জাতের ভিত্তিতে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘৃণা ছড়ানো ব্যক্তি এবং সংগঠনের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করতে বদ্ধপরিকর কংগ্রেস (Mallikarjun Kharge)। ইস্তেহারে থাকা প্রতিশ্রুতি ব্যাখ্যা করে কংগ্রেস সভাপতি বলেছিলেন, কংগ্রেস জাতি ও ধর্মের ভিত্তিতে সম্প্রদায়ের মধ্যে ঘৃণা ছড়ানো ব্যক্তি এবং সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে দৃঢ় এবং নির্ণায়ক পদক্ষেপ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    হিন্দু সুরক্ষা পরিষদ বজরং দল হিন্দের প্রতিষ্ঠাতা হিতেশ ভরদ্বাজের দাবি, বজরং দলকে কংগ্রেস দেশবিরোধী সংগঠনের সঙ্গে তুলনা করেছে এবং কর্নাটকে ক্ষমতায় আসার পরে বজরং দলকে নিষিদ্ধ করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে। তিনি বলেন, ইস্তেহারের ১০ নম্বর পৃষ্ঠায় কংগ্রেস বজরং দলকে দেশবিরোধী সংগঠনের সঙ্গে তুলনা করেছে এবং নির্বাচনে জিতলে তাকে নিষিদ্ধ করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘কেন্দ্রীয় পদ্ধতি অনুসরণ করে জন্ম-মৃত্যু নথিবদ্ধ করুন’, রাজ্যকে চিঠি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের যুব সংগঠন বজরং দল হিন্দু চরমপন্থী সংগঠন হিসেবেই পরিচিত। ভরদ্বাজের পাশাপাশি কংগ্রেসকে (Mallikarjun Kharge) হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মিলিন্দ পরান্দে। তিনি বলেন, হিন্দুদের প্রতি বিদ্বেষ থেকে যদি বজরং দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়, তাহলে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে। তিনি জানান, বজরং দল নিষিদ্ধ হওয়ার ভয় পায় না। প্রসঙ্গত, কর্নাটকে কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তেহারের কড়া সমালোচনা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। কর্নাটকে দলের প্রচারে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, কংগ্রেস আগে রামনামের ওপর বিধিনিষেধ জারি করতে সক্রিয় ছিল, এখন তারা জয় বজরংবলী স্লোগানদাতাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে চাইছে। এটি সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

LinkedIn
Share