Tag: congress

congress

  • India Covid-19 deaths: করোনায় মৃত্যু নিয়ে রাহুলের বিপরীতে গিয়ে হু-র দাবি খারিজ কংগ্রেসের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    India Covid-19 deaths: করোনায় মৃত্যু নিয়ে রাহুলের বিপরীতে গিয়ে হু-র দাবি খারিজ কংগ্রেসের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাহুল গান্ধীর(Rahul Gandhi) দাবি খারিজ করে দিলেন দলেরই এক নেতা! সম্প্রতি করোনা নিয়ে একটি তথ্য প্রকাশ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। তাতে দাবি করা হয়, করোনায় (coronavirous) ভারতে (India) মৃত্যু হয়েছে ৪৭ লক্ষ মানুষের। যদিও কেন্দ্রের দাবি, ৪৭ লক্ষ নয়, দেশে কোভিডে মৃত্যু (India Covid-19 deaths) হয়েছে ৪.৮ লক্ষ মানুষের।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট যে ঠিক নয়, তেমন দাবি করেছেন কংগ্রেস শাসিত ছত্তিশগড়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী টিএস সিং দেও। কেবল তিনিই নন, এই একই দাবি করেছেন সেন্ট্রাল কাউন্সিল অফ হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার কনফারেন্স (central council of health and family welfare conference)। এই কনফারেন্সে রয়েছেন ২০টি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা, যার মধ্যে কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলির স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা রয়েছেন।

    করোনায় বিশ্বজুড়ে বহু মানুষের মৃত্যু হয়। সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত এক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে কোভিডে ভারতে মোট ৪৭ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যদিও সরকারি হিসেবে মৃত্যু হয়েছে মাত্র ৪.৮ লক্ষ মানুষের। এর পরেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) রিপোর্টকে হাতিয়ার করে কেন্দ্রকে তোপ দাগেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এক ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দাবি অনুযায়ী, ৪.৮ লক্ষ নয়, বরং কোভিড অতিমারীতে ৪৭ লক্ষ ভারতীয় মারা গিয়েছেন। বিজ্ঞান মিথ্যা বলে না। মোদি বলেন। প্রিয়জন হারিয়েছে এমন পরিবারকে সম্মান করুন। বাধ্যতামূলক ৪ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়ে তাঁদের সাহায্য করুন। এর আগেও নানা সময় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে ভারতে করোনা নিয়ে নানা রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছিল। সেগুলিতে দাবি করা হয়েছিল, ভারতে করোনার বলি হয়েছে সরকারি হিসেবের কয়েকগুন বেশি মানুষ। যদিও প্রতিবারই সেই দাবি খণ্ডন করা হয়েছে ভারতের তরফে।

    এবার রাহুলের দাবিও খারিজ করে দিল বিভিন্ন রাজ্যের ২০ জন স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে নিয়ে গঠিত সেন্ট্রাল কাউন্সিল অফ হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার কনফারেন্স। এই কনফারেন্সে যে ২০টি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেস শাসিত ছত্তিশগড়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের টিএস সিং দেও। কনফারেন্সে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অতিরঞ্জিত। তারা এটাকে সিরিয়াসলি নিচ্ছে না। 

  • Sonia Gandhi: ইডি দফতরে হাজিরার আগেই করোনা পজিটিভ সোনিয়া

    Sonia Gandhi: ইডি দফতরে হাজিরার আগেই করোনা পজিটিভ সোনিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার করোনা সংক্রমিত সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। রয়েছেন নিভৃতবাসে (Home Isolation)। বৃহস্পতিবার এই খবর জানান কংগ্রেসের প্রধান মুখপাত্র রণদীব সিং সুরজওয়ালা (Randeep Singh Surjewala)। ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) মামলায় কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধী ও দলের সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) তলব করেছে  এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। তার আগেই কোভিড পজিটিভ সোনিয়ার।

    ৮ জুন ইডি (ED) দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল সোনিয়ার। রাহুল রয়েছেন বিদেশে। তাঁরও হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল ইডি দফতরে। তবে কোভিড-১৯ (Covid-19) পজিটিভ হওয়ায় সোনিয়া আদৌ ওই দিন ইডি দফতরে হাজির হতে পারবেন কিনা, তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন।

    দিনকয়েক আগে রাজস্থানের উদয়পুরে তিনদিন ব্যাপী কংগ্রেসের চিন্তন শিবিরে উপস্থিত ছিলেন সোনিয়া। সেখান থেকে ফেরার পর একের পর এক কংগ্রেস নেতার সঙ্গে দেখা করেছেন তিনি। বুধবার সন্ধেয় হালকা জ্বর অনুভব করেন। অন্যান্য উপসর্গও ছিল। কংগ্রেস নেত্রীকে পরীক্ষা করে চিকিৎসক জানান, করোনা সংক্রমিত (Corona positive) হয়েছেন সোনিয়া। এর পরেই চলে যান হোম আইশোলেশনে।

    আরও পড়ুন : সোনিয়া, রাহুলকে সমন ইডি-র! ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    সুরজওয়ালা জানান, সোনিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করা কংগ্রেস নেতাদের আরও অনেকেই করোনা সংক্রমিত। তবে দ্রুত সুস্থ হচ্ছেন কংগ্রেস নেত্রী। কংগ্রেসের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, নির্ধারিত দিনেই ইডির দফতরে হাজিরা দেবেন কংগ্রেস সভানেত্রী। সোনিয়া ৮ তারিখে ইডির দফতরে হাজিরা দিলেও, বিদেশে থাকায় রাহুল আপাতত উপস্থিত হতে পারবেন না বলে কংগ্রেসে সূত্রে খবর। তাই তিনি কিছুটা সময় চেয়েছেন।

    এদিকে, তদন্তে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেওয়ার পাশাপাশি এর আগে প্রধানমন্ত্রীকে একহাত নেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। সুরজওয়ালা বলেন, পুরো ষড়যন্ত্রের পিছনে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পোষা সংস্থা ইডি। মোদি সরকার প্রতিশোধের জন্য অন্ধ হয়ে গিয়েছে।

    জওহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল হেরাল্ড পত্রিকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ বিজেপি তুলেছিল মনমোহন সিংয়ের জমানায়। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিষয়টি নিয়ে নতুন করে জলঘোলা শুরু হয়। যার মূল হোতা ছিলেন বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। তাঁর অভিযোগ, অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড নামে যে সংস্থার হাতে সংবাদপত্রটির মালিকানা ছিল, বাজারে ৯০ কোটি টাকা দেনা ছিল তাদের। সংবাদপত্রটির সম্পত্তি বিক্রি করে কেন কংগ্রেস নেতৃত্ব ঋণের টাকা মেটালেন না প্রশ্ন তুলে আদালতে অভিযোগ করেন ঘুরপথে আয়কর মুক্ত পুরো টাকা নিজেদের পকেটে ভরেছেন সোনিয়া, রাহুল সহ কংগ্রেস নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুন : “আলবিদা কংগ্রেস”, ফেসবুক লাইভ করে সোনিয়া-সঙ্গ ছাড়লেন সুনীল জাখর

     

  • Congress President Polls: দীর্ঘ হচ্ছে তালিকা, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কে কে?

    Congress President Polls: দীর্ঘ হচ্ছে তালিকা, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময় যত গড়াচ্ছে ততই দীর্ঘায়িত হচ্ছে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট (Congress President) পদপ্রার্থীর তালিকা। যেহেতু এখনও পর্যন্ত লড়াইয়ের ময়দানে নেই গান্ধী (Gandhi) পরিবারের কোনও সদস্য, সেহেতু ঘোমটার আড়াল থেকে বেরিয়ে এসেছে অনেক মুখ। গান্ধী পরিবারের বিরাগভাজন হওয়ার ভয়ে যাঁরা গান্ধীদের বিরুদ্ধে লড়ার ‘সাহস’ পাচ্ছিলেন না, তাঁরাই এবার উজিয়ে এসেছেন প্রার্থী (Candidate) হতে। ফলে এখনও পর্যন্ত যা খবর, তাতে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির (Grand Old Party) প্রেসিডেন্ট বাছতে অন্তত দুবার ভাবতে হবে ভোটারদের।

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির (BJP) কাছে গোহারা হারে কংগ্রেস। হারের দায় স্বীকার করে সভাপতি পদে ইস্তফা দেন রাহুল গান্ধী। সেই থেকে শূন্য পড়ে রয়েছে পদটি। অস্থায়ীভাবে কাজ চালাচ্ছেন সোনিয়া গান্ধী। কিন্তু বয়স এবং শারীরিক অসুস্থতার কারণে দায়িত্ব নিতে অপারগ বলে দলকে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। এমতাবস্থায় জরুরি হয়ে পড়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এখনও পর্যন্ত যা খবর, রাহুল ওই পদে লড়তে রাজি নন। সেক্ষেত্রে ওই পদে লড়ার কথা গান্ধী পরিবারের আস্থাভাজন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের। তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে পারেন কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ অংশ হিসেবে খ্যাত জি-২৩র সদস্য শশী থারুর। চলতি সপ্তাহের সোমবার সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে যান শশী। প্রকাশ করেন প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার ইচ্ছে। তাঁকে ওই পদে লড়তে সবুজ সংকেত দেন সোনিয়া।

    অশোক-শশী দ্বৈরথের আবহেই শোনা যাচ্ছে আরও কয়েকটি নামও। এই তালিকায় রয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মণীশ তিওয়ারি এবং মধ্য প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথও। প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে চান বলে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা দ্বিগ্বিজয় সিংও। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন, আপনারা কেন আমাকে এই লড়াইয়ের বাইরে রাখতে চাইছেন? তিনি এও বলেছিলেন, প্রত্যেকেরই ভোটে লড়ার অধিকার রয়েছে। ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে আপনারা এর উত্তর পেয়ে যাবেন।

    ২০০০ সালে সোনিয়া গান্ধীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন জিতেন্দ্র প্রসাদ। তার পর কেটে গিয়েছে এতগুলো বছর। গান্ধী পরিবারকে চ্যালেঞ্জ জানানোর সাহস দেখায়নি কেউ। এবার দেখাচ্ছেন। কারণ লড়াই হচ্ছে ‘গান্ধী’ ছাড়াই!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • BJP attacks Rahul Gandhi: “আপনি কি ‘ভোট সময়ের হিন্দু’?” রাহুলকে প্রশ্ন বিজেপির

    BJP attacks Rahul Gandhi: “আপনি কি ‘ভোট সময়ের হিন্দু’?” রাহুলকে প্রশ্ন বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমীর(Ramnavami) রেশ মেলায়নি। ফের আলোচনার কেন্দ্রে ভগবান শ্রীরামচন্দ্র। এবার রাম নিয়ে রাহুল গান্ধিকে (Rahul Gandhi) আক্রমণ করলেন সম্বিত পাত্র (Sambit Patra)। কংগ্রেসের সাংসদকে ‘চুনাভি হিন্দু’ বা ‘ভোট সময়ের হিন্দু’ আখ্যা দিয়েছেন বিজেপির (BJP) মুখপাত্র। তাঁর মতে, ভোটে সুবিধা পেতেই রাহুল গান্ধি হিন্দু হয়েছেন। 

    বিজেপির হিন্দুত্ববাদকে বরাবরই আক্রমণ করে এসেছে কংগ্রেস। সংবাদমাধ্যমের সামনে তারই পাল্টা দিলেন বিজেপি নেতা। দিন কয়েক আগে কংগ্রেসের তরফে রামের অস্তিত্ব নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা পেশ করে শতাব্দী প্রাচীন দলটি। এর তীব্র সমালোচনা করেন সম্বিত। বিজেপির মুখপাত্র নিশানা করেছেন কংগ্রেসের সাংসদ তথা গান্ধি পরিবারের সদস্য রাহুলকে। তিনি বলেন, রামকে নিয়ে রাহুল গান্ধির সাম্প্রতিক মন্তব্যের জেরে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে কংগ্রেসের চরিত্র। রামের অস্তিত্বে সন্দেহ প্রকাশ করে তারা দেশের শীর্ষ আদালতে হলফনামা দাখিল করেছে। এর পরেই সম্বিত প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন রাহুলের দিকে। বলেন, আমি রাহুলকে বলতে চাই, আপনি কি রামের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন? রাহুল নিজেকে হিন্দু বলে দাবি করেন। তিনি কি হিন্দু না কি ভোটের কারণে হিন্দুত্বের ভেক ধরেছেন? 

    সম্প্রতি রাহুল বলেছিলেন, বিজেপিরই অনেকে পুনর্জন্ম তত্ত্বে বিশ্বাস করেন না। তাঁরা রামের অস্বিত্ব মানবেন কীভাবে? এরই জবাব দিতে গিয়ে রাহুলকে ‘ছদ্মবেশী হিন্দু’ বলে দাগিয়ে দেন বিজেপির মুখপাত্র। সংবিধান এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি রাহুলের বিশ্বাস নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সম্বিত। পদ্মশিবিরের এই নেতা বলেন, রাহুল গান্ধি একজন সাংসদ। তিনি কীভাবে এমন বেফাঁস মন্তব্য করেন। এদেশের একটা বড় অংশের মানুষ ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন না। এমতাবস্থায় রাহুল যদি তা করেন তবে তাতে দেশে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে। সম্বিতের মতে, রাহুলের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জেরেই দেশের বিভিন্ন জায়গায় রামনবমীতে অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। 

    এর পরেই সম্বিত রাজস্থানের কারাউলির উদাহরণ টেনে আনেন। তিনি বলেন, কারাউলিতে রামনবমীর মিছিলে ইট-পাটকেল ছোড়া হয়েছে। দেশের নেতাদের একাংশের মন্তব্যই এই ঘটনার জন্য দায়ী বলে মনে করেন সম্বিত। তিনি বলেন, রাহুলের মতো নেতারা ক্ষমতা দখল করতে যা খুশি তাই করতে পারেন। 

    রাহুলের পাশাপাশি এদিন বিজেপির মুখপাত্র আক্রমণ শানিয়েছেন শিবসেনার (Shiv Sena) দিকেও। শিবসেনা প্রধান তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Maharashtra CM Uddhav Thackeray) বলেন, রাম না জন্মালে রাজনীতি করার ইস্যুই পেত না বিজেপি। এদিন তারই পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে সম্বিত বলেন, বিজেপিকে আক্রমণ করতে গিয়ে শিবসেনা নেতারা অযথা ভগবান রামকে টেনে আনছেন। এটা সস্তা রাজনীতি ছাড়া আর কিছুই নয়। বিজেপি মুখপাত্রের মতে, তোষণের নীতি অনুসরণ করতে গিয়ে এধরনের মন্তব্য করা হচ্ছে। 
      

LinkedIn
Share