Tag: congress

congress

  • Assam Bypoll: অসম উপনির্বাচনে ২ কোটি টাকায় দলীয় টিকিট বিক্ৰি করেছে কংগ্রেস, বিজেপি মন্ত্রীর দাবিতে চাঞ্চল্য

    Assam Bypoll: অসম উপনির্বাচনে ২ কোটি টাকায় দলীয় টিকিট বিক্ৰি করেছে কংগ্রেস, বিজেপি মন্ত্রীর দাবিতে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমে উপনির্বাচনে (Assam Bypoll) দলীয় টিকিট ২ কোটি টাকায় বিক্রি করেছে কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতারা। এমনই অভিযোগ করলেন বিজেপির মন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা (BJP Minister Pijush Hazarika)। তিনি দাবি করেছেন, কংগ্রেস তাদের টিকিট বিক্রি করছে। বেহালি উপনির্বাচনের প্রচারে বেরিয়ে এক নির্বাচনী সভায় এই মন্তব্য করেন পীযুষ। আাগামী ২৩ শে নভেম্বর ওই উপনির্বাচন হবে।

    বিজেপির অভিযোগ 

    বিজেপি মন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা বলেন, কংগ্রেসে একাধিক সিনিয়র নেতার মাধ্যমে টিকিট বিক্রি হচ্ছে। এর পিছনে রয়েছেন অসমের (Assam Bypoll) জোরহাটের সংসদ সদস্য গৌরব গগৈ এবং রাজস্থানের কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জিতেন্দ্র সিং। মন্ত্রী হাজারিকার দাবি, কংগ্রেসের প্রার্থী জয়ন্ত বরা, যিনি সম্প্রতি বিজেপি থেকে কংগ্রেসে যোগদান করেছিলেন, তাঁকে টিকিট পাওয়ার জন্য ২ কোটি টাকা দিতে হয়েছে। এই টাকার অর্ধেক গৌরব গগৈয়ের কাছে এবং বাকি অর্ধেক জিতেন্দ্র সিংয়ের কাছে গিয়েছে। হাজারিকা বলেন, “এটি কংগ্রেস দলের জন্য এক দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। যারা দলের জন্য কাজ করছে, তারা এখন নিজের নেতাদের কাছে প্রতারিত হচ্ছে।” তিনি আরও অভিযোগ করেন, কংগ্রেস নেতারা জানতেন জয়ন্ত বরা বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দেবেন, তার পরেও তার টিকিটকে কেন্দ্র করে ২ কোটি টাকা আদান-প্রদান হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহেই বাড়বে উত্তুরে হাওয়ার দাপট! বাংলায় শীত কবে থেকে?

    কংগ্রেসের ঘৃণ্য রাজনীতি

    পীযূষ হাজারিকা (BJP Minister Pijush Hazarika) আরও বলেন, কংগ্রেসের এই আচরণ অসমে বিরোধী ঐক্যকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়েছে। কংগ্রেসের কারণে বিরোধী জোট ভেঙে গিয়েছে। তারা এককভাবে বেহালি কেন্দ্রের জন্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে। অন্যদিকে অন্য বিরোধী দলগুলি ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচন লড়তে চেয়েছিল। উল্লেখ্য, অসমের (Assam Bypoll) পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রে ২৩ নভেম্বর উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিজেপি, কংগ্রেস, ইউপিপিএল, এজিপি সহ মোট ২৪ জন প্রার্থী এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kiren Rijiju: কংগ্রেসের প্রতিশ্রুতি মহারাষ্ট্রের মানুষ বিশ্বাস করবে না, ভোটের আবহে তোপ কিরেণ রিজিজুর

    Kiren Rijiju: কংগ্রেসের প্রতিশ্রুতি মহারাষ্ট্রের মানুষ বিশ্বাস করবে না, ভোটের আবহে তোপ কিরেণ রিজিজুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra)  জনগণ কংগ্রেসের প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস করবে না, এভাবেই তোপ দাগলেন সংসদীয় মন্ত্রী তথা ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা কিরেণ রিজিজু (Kiren Rijiju)। একই সঙ্গে এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন তিনি। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি নাগপুরে সংবিধান সম্মেলন করেন রাহুল গান্ধী। এ নিয়েই রিজিজু বলেন, ‘‘কংগ্রেস সংবিধান নিয়ে আলোচনা করতেই পারে না। কারণ পূর্বে একাধিকবার দেখা গিয়েছে সংবিধানকে সবচেয়ে বেশি অবমাননা করেছে তারা।’’

    কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা ফেরাতে চায় কংগ্রেস (Kiren Rijiju)

    তিনি বলেন, ‘‘ডক্টর বাবাসাহেব আম্বেদকরের তৈরি করা সংবিধানকে তারা (কংগ্রেস) অশ্রদ্ধা করে।’’ রিজিজু (Kiren Rijiju) আরও বলেন, ‘‘কংগ্রেস বলেছে সংবিধানের ৩৭০ ধারা পুনরায় কাশ্মীরে ফেরানো উচিত। কিন্তু এই ৩৭০ ধারার জন্যই সেখানে সংরক্ষণ ব্যবস্থা ছিল না। মোদিজি এই ধারা তুলে দিয়েছেন এবং সেখানকার তফশিলি জাতি এবং উপজাতিরা আজও সংরক্ষণ পাচ্ছেন। কংগ্রেস এইভাবে জনগণকে ভুল পথে পরিচালিত করতে পারে না।’’ মহারাষ্ট্রের নির্বাচনে কংগ্রেস এবং তার জোট সঙ্গীরা যোগ্য জবাব পাবে বলেও মন্তব্য করেন রিজিজু। প্রসঙ্গত, আগামী ২০ নভেম্বর ভোট রয়েছে মহারাষ্ট্রে। সে রাজ্যের ২৮৮টি আসনে হবে নির্বাচন। ভোট গণনা হবে ২৩ নভেম্বর।

    কংগ্রেসকে আক্রমণ মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর

    অন্যদিকে, রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মাও কংগ্রেসকে এক হাত নেন। বৃহস্পতিবার তিনি হাজির ছিলেন মহারাষ্ট্রের সোলাপুরে এক নির্বাচনী জনসভায়। তিনি বলেন, ‘‘কংগ্রেস জনগণকে বোকা বানাতে চায়। কিন্তু জনগণ সেটা ধরে ফেলেছে, প্রত্যেকেই নিশ্চয়ই দেখেছেন কংগ্রেস কীভাবে জনতাকে জাতি ও বর্ণ ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ করে।’’ তিনি আরও মন্তব্য করেন, ‘‘মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ডবল ইঞ্জিন সরকারই প্রতিষ্ঠিত হবে।’’ তাঁর মতে, ‘‘ভারত ও মহারাষ্ট্রের জনগণ নরেন্দ্র মোদিতেই আস্থা রেখেছেন। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতা সম্পর্কে জানেন এবং তাঁর ইতিবাচক পদক্ষেপগুলি সম্পর্কে অবহিত।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ৩৭০ ধারা ফেরানোর প্রস্তাব নিয়ে ধুন্ধুমার জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভায়, কড়া প্রতিক্রিয়া পদ্মের

    BJP: ৩৭০ ধারা ফেরানোর প্রস্তাব নিয়ে ধুন্ধুমার জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভায়, কড়া প্রতিক্রিয়া পদ্মের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কোনও আইনি বৈধতা নেই।” ৩৭০ ধারা ফেরানোর প্রস্তাবের কপি ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলে এমনই মন্তব্য করলেন জম্মু-কাশ্মীরের বিজেপি (BJP) বিধায়করা। ৬ নভেম্বর, বুধবার জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir) ফের ৩৭০ ধারা ফেরাতে চেয়ে প্রস্তাব পাশ হয় জম্মু-কাশ্মীর বিধাসভায়। প্রস্তাবটি পেশ করে রাজ্যের শাসক দল ন্যাশনাল কনফারেন্স। প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন পদ্ম বিধায়করা। দু’পক্ষের চিৎকার-চেঁচামেচিতে তপ্ত হয়ে ওঠে বিধানসভা। পরে অবশ্য ধ্বনিভোটে পাশ হয়ে যায় প্রস্তাবটি। সেই প্রস্তাবটিরই কোনও আইনি বৈধতা নেই বলেই দাবি গেরুয়া শিবিরের।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (BJP)

    জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার বিরোধী দলনেতা বিজেপির সুনীল শর্মা বলেন, “প্রস্তাবটি দিনের কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত না করেই পেশ করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “লেফটেন্যান্ট গভর্নরের ভাষণ নিয়ে আলোচনা করার কথা ছিল। কিন্তু সরকার কৌশলে এবং হঠাৎ করে এই প্রস্তাবটি নিয়ে এল।” তিনি এই প্রস্তাবটিকে ‘অবৈধ’ ও ‘অসাংবিধানিক’ আখ্যা দেন। তিনি বলেন (BJP), “এর কোনও আইনি বৈধতা নেই। কারণ এই (জম্মু-কাশ্মীর) বিধানসভা সংসদ বা সুপ্রিম কোর্টের ঊর্ধ্বে নয়।” ৩৭০ ধারাকে ইতিহাস বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এখন আর কেউ এই ইতিহাস পরিবর্তন করতে পারবে না।”

    অমিত মালব্যের বক্তব্য

    বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “প্রস্তাবটি একটি মজার পরিবর্তন, যা শাসক ন্যাশনাল কনফারেন্সের নতুন দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটায়।” তিনি লেখেন, “৩৭০ ধারা সম্পূর্ণভাবে পুনর্বহালের ওপর জোর দেওয়ার পরিবর্তে, প্রস্তাবটি এই বিষয়ে উন্মুক্ত আলোচনার আহ্বান জানায়— যা ৫ আগস্ট ২০১৯-পরবর্তী বাস্তবতাকে স্বীকার করে নেওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন।”

    আরও পড়ুন: জয়ের পরই ‘বন্ধু’ ট্রাম্পকে ফোন মোদির, ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখে নমো-প্রশস্তি

    উত্তপ্ত জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা

    এদিকে, ৩৭০ ধারা নিয়ে বৃহস্পতিবারই উত্তপ্ত হয় জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা। এদিন রীতিমতো হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন শাসক ও বিরোধী দলের বিধায়করা। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয় মার্শালদের।এদিন অধিবেশন শুরুর সময় আওয়ামি ইত্তেহাদ পার্টির বিধায়ক খুরশিদ আহমেদ শেখ ৩৭০ ধারার সমর্থনে একটি পোস্টার তুলে ধরেন। এ নিয়ে শুরু হয় ব্যাপক হইচই। এর পর প্রথমে শাসক-বিরোধী দু’পক্ষে শুরু হয় ধস্তাধস্তি, পরে তা গড়ায় হাতাহাতিতে। পদ্ম শিবিরের অভিযোগ, ওই বিধায়কের পাশে দাঁড়িয়েছে রাজ্যের শাসক দল এবং কংগ্রেস। বিজেপির (BJP) জম্মু-কাশ্মীর সভাপতি রবীন্দ্র রায়না ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোটকে নিশানা করে বলেন, “ওরা পাকিস্তানের হাত শক্ত করছে। জঙ্গিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Maharashtra: মহারাষ্ট্রে ১৪৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি, ঢের পিছিয়ে কংগ্রেস

    Maharashtra: মহারাষ্ট্রে ১৪৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি, ঢের পিছিয়ে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) ১৪৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি। কংগ্রেস (Congress) প্রার্থী দিতে পেরেছে মাত্র ১০৩টি আসনে। মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। সব মিলিয়ে মনোনয়ন দাখিল করেছেন ৮ হাজার প্রার্থী। এর মধ্যে রয়েছে মহায়ুতি এবং বিরোধী মহা বিকাশ আগাড়ি জোটের প্রার্থীরাও।

    করুণ অবস্থা কংগ্রেসের! (Maharashtra)

    মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে ৮০টি আসনে। উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের এনসিপির হয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৫৩ জন। মহায়ুতি জোটকে দেওয়া হয়েছে পাঁচটি আসন। প্রসঙ্গত, নভেম্বরের ২০ তারিখে একদিনেই নির্বাচন হবে মহারাষ্ট্রের ২৮৮টি আসনে। সব আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি কংগ্রেস। মাত্র ১০৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে রাহুল গান্ধীর দল। উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা প্রার্থী দিয়েছে ৮৯টি আসনে। শারদ পাওয়ারের এনসিপি (এসপি) লড়ছে ৮৭টি আসনে। মহা বিকাশ আগাড়ি জোটকে ছাড়া হয়েছে ৬টি আসন।

    জমা পড়ল রেকর্ড মনোনয়নপত্র

    সব মিলিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন ৭ হাজার ৯৯৫ প্রার্থী। মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ১০ হাজার ৯০৫টি। ২২ অক্টোবর নমিনেশন জমা (Maharashtra) দেওয়া শুরু হয়েছিল। শেষ হল মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর। বুধবার, ৩০ অক্টোবর হয়েছে মনোনয়নপত্র পরীক্ষা। মনোনয়ন তুলে নেওয়ার শেষ দিন নভেম্বরের ৪ তারিখ, বিকেল ৩টে পর্যন্ত। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা পড়েছিল ৫ হাজার ৫৪৩টি। সে বছর লড়াইয়ের ময়দানে ছিলেন ৩ হাজার ২৩৯জন প্রার্থী। এবার নাসিক জেলায় মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ৩৬১ জন প্রার্থী। মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৫০৬টি। এর মধ্যে মঙ্গলবারই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ২৫৫ জন।

    আরও পড়ুন: দীপোৎসবে মেতেছে উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা, নেপালের জনকপুরও

    বিখ্যাত প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মন্ত্রিসভার সদস্য শিবসেনার দাদা ভুসে। তিনি লড়ছেন মালেগাঁও আউটার থেকে। ইয়োল থেকে লড়ছেন এনসিপির ছগন ভুজবল, নন্দগাঁও থেকে লড়ছেন শিবসেনার সোহাস কান্দে, নাসিক পূর্ব থেকে লড়ছেন বিজেপির রাহুল ধিকলে, শিবসেনা ইউবিটির বসন্ত গিতে লড়ছেন নাসিক সেন্ট্রাল থেকে (Congress)। তিনি প্রাক্তন বিধায়ক। দেউলালি থেকে লড়ছেন এনসিপির বিদায়ী বিধায়ক সরোজ আহিরে (Maharashtra)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী নেতা কীভাবে হয়, রাহুলকে তা স্মরণ করালেন অমিত শাহ

    Amit Shah: প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধী নেতা কীভাবে হয়, রাহুলকে তা স্মরণ করালেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘নির্বাচনে যিনি জয়ী হন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। আর যিনি পরাজিত হন, তিনি বিরোধী আসনে বসেন। এই সাধারণ বোধ রাহুল ‘বাবা’র (রাহুল গান্ধী) নেই।‘‘ রবিবার পশ্চিমবঙ্গ সফরে এসে রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) তীব্র কটাক্ষ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    রাহুলকে শাহি-তোপ (Amit Shah)

    তিনি (Amit Shah) বলেন, ‘‘রাহুল ‘বাবা’ এবং তাঁর কোম্পানি (ইন্ডি জোট) যার মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও রয়েছেন। দেশের একাধিক নির্বাচনে বিজেপি ধরাশায়ী হবে বলে তাঁরা দিবাস্বপ্ন দেখছিলেন। কিন্তু, বাস্তবে দেখা গেল, ছত্তিশগড় এবং ওড়িশায় বিজেপি জিতেছে। শুধু তাই নয়, টানা তৃতীয়বারের জন্য হরিয়ানাতে বিজেপি সরকার গঠন করেছে। ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রতেও বিজেপি সরকার গঠন করবে। লোকসভা নির্বাচনের পর রাহুল বাবা সংসদে জানিয়েছিলেন, বিজেপিকে তাঁরা পরাজিত করেছেন। আমি তাঁকে বলতে চাই, যিনি নির্বাচনে জয়ী হন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হন। আর যিনি হেরে যান, তিনি বিরোধী আসনে বসেন। ২৪০ আসনে গত লোকসভায় আমরা জয়ী হয়েছি। তারপরও উপহাস করেছিল। আমি তাঁদের বলতে চাই, আমরা ২৪০ আসন পেয়েছি, এই আসন একত্রিত করলেও ২০১৪, ২০১৯ এবং ২০২৪ সালে ওরা যে আসন পেয়েছে, তা ২৪০ এর থেকে কম।’’

    আরও পড়ুন: “এক কোটি সদস্য হলেই আমরা জিতব”, শাহি সভায় বললেন মিঠুন

    আয়ুষ্মান ভারত যোজনা প্রতিটি গরিব ঘরে

    ২০২৬ সাল থেকে বাংলার প্রতিটি গরিব পরিবার আয়ুষ্মান ভারত যোজনার সুবিধা পাবে বলে শাহ দাবি করেন। তিনি (Amit Shah) বলেন, ‘‘এদিন আমি সীমান্তে গিয়েছিলাম এবং সেখানে কিছু লোক আমাকে বলেছিল যে তারা আয়ুষ্মান ভারত যোজনার সুবিধা পাচ্ছেন না। আমি তাদের বলেছি চিন্তা করবেন না। ২০২৬ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ২০২৬ সাল থেকে বাংলার প্রতিটি দরিদ্র এর সুবিধা পাবে। আয়ুষ্মান ভারত যোজনায় যুবকদের চাকরি ও শিক্ষার জন্য কোনও ঘুষ দিতে হবে না।’’

    মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ

    রাজ্যে মহিলাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন শাহ। সন্দেশখালি এবং আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সাম্প্রতিক ঘটনাগুলির কথা তিনি উল্লেখ করেছেন, জোর দিয়ে বলেছেন এই সব ঘটনা প্রমাণ করে পশ্চিমবঙ্গে মহিলাদের নিরাপত্তার অভাব। তিনি বলেন, ‘‘বাংলায় মা-বোনদের মর্যাদা লঙ্ঘন করা হচ্ছে। ২০২৬ সালে রাজ্যে বিজেপি সরকার গঠিত হলে সন্দেশখালি এবং আরজি করের মতো ঘটনা অবশ্যই বন্ধ হয়ে যাবে।  ২০২৬ সালে আমরা পশ্চিমবঙ্গে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করব।’’ কর্মীদের সেই লক্ষ্যমাত্রা বেধে দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রসঙ্গত, গত লোকসভায় বিজেপি এককভাবে ২৪০টি আসন পেয়েছিল। এনডিএ পেয়েছিল ২৯৩টি আসন। আর কংগ্রেস এককভাবে পেয়েছিল ৯৯টি আসন। আর ইন্ডি জোট পেয়েছিল ২৩০টি আসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Zeeshan Siddique: “আমার শিরায় বইছে সিংহের রক্ত”, বলছেন জিশান সিদ্দিকি

    Zeeshan Siddique: “আমার শিরায় বইছে সিংহের রক্ত”, বলছেন জিশান সিদ্দিকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যুদ্ধ শেষ হয়নি। আমার শরীরের শিরায় শিরায় বইছে সিংহের রক্ত।” রবিবার এমনই মন্তব্য করলেন বাবা সিদ্দিকির (Baba Siddique) ছেলে কংগ্রেস নেতা জিশান সিদ্দিকি (Zeeshan Siddique)। এক্স হ্যান্ডেলে জিশান লিখেছেন, “তারা আমার বাবাকে চুপ করিয়ে দিয়েছে। কিন্তু তারা ভুলে গিয়েছে, তিনি একজন সিংহ ছিলেন- এবং আমি সেই গর্জন বহন করি, তাঁর লড়াই আমার শিরায়। তিনি ন্যায়ের পক্ষে ছিলেন, পরিবর্তনের জন্য লড়াই করেছেন, অদম্য সাহস ছিল তাঁর। তাঁকে যারা লাশ বানিয়ে ছেড়েছে, আমি তাদের বলতে চাই, আমার শিরায় শিরায় বইছে সিংহের রক্ত।”

    আমি ভীত নই (Zeeshan Siddique)

    জিশান কংগ্রেস বিধায়ক। বলেন, “বাবাকে খুন করায় আমি ভীত নই, ভেঙেও পড়িনি। আমি এখনও এখানেই রয়েছি। তারা একজনের প্রাণ কেড়েছে। তাঁর জায়গায় মাথা তুলে দাঁড়িয়েছি আমি। এই যুদ্ধের ঢের বাকি। আজ আমি সেখানেই দাঁড়িয়ে রয়েছি, যেখানে তিনি দাঁড়িয়ে ছিলেন। আমি বেঁচে রয়েছি, নিরলস এবং প্রস্তুত।” ওই পোস্টেই তিনি (Zeeshan Siddique) লিখেছেন, “অজ্ঞ দরিদ্র মানুষের জীবন এবং ঘরবাড়ি বাঁচানোর লড়াই লড়তে গিয়ে আমার বাবাকে প্রাণ দিতে হয়েছে। আজ আমার পরিবারটা ভেঙে গিয়েছে। আমি বিচার প্রয়োজন, আমার পরিবারেরও বিচারের প্রয়োজন।”

    বাবা সিদ্দিকি খুনে ধৃত

    মুম্বইয়ের বান্দ্রায় জিশানের দফতরের সামনেই গুলি করে খুন করা হয় বাবা সিদ্দিকিকে। ১২ অক্টোবরের ওই ঘটনায় আলোড়ন পড়ে যায়। এক সময় কংগ্রেস করলেও, মাস কয়েক আগে বাবা সিদ্দিকি যোগ দেন এনসিপির অজিত গোষ্ঠীতে। ওই ঘটনায় সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেফতার করে মুম্বই পুলিশ। রায়গড়ের পানভেল ও কারজাট এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে শুক্রবারই গ্রেফতার করা হয় পাঁচজনকে। কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে শনিবার সিদ্দিকির  নিরাপত্তায় এক পুলিশ কনস্টেবলকে সাসেপেন্ড করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    সিদ্দিকি হত্যার নেপথ্যে জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠীর হাত রয়েছে বলে দাবি মুম্বই পুলিশের। বাবা সিদ্দিকি খুনে নিয়োগ করা হয়েছিল (Baba Siddique) ভাড়াটে খুনি। ঘটনার পরে পরেই দুই আততায়ীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পরে গ্রেফতার করা হয় আরও সাতজনকে (Zeeshan Siddique)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: “কংগ্রেস অপ্রাসঙ্গিক, তাই ঠাঁই হয়নি ওমর মন্ত্রিসভায়”, কটাক্ষ বিজেপির

    Jammu And Kashmir: “কংগ্রেস অপ্রাসঙ্গিক, তাই ঠাঁই হয়নি ওমর মন্ত্রিসভায়”, কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস অপ্রাসঙ্গিক। তাই ঠাঁই হয়নি ওমর আবদুল্লার (জম্মু-কাশ্মীর) মন্ত্রিসভায় (Jammu And Kashmir)।” রাহুল গান্ধীর দলকে এই ভাষায়ই আক্রমণ শানাল বিজেপি (BJP)। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির মুখপাত্র প্রদীপ ভান্ডারি লিখেছেন, “জম্মু-কাশ্মীরের নয়া মন্ত্রিসভায় কংগ্রেসের ঠাঁই হয়নি। ন্যাশনাল কনফারেন্স এখন বুঝতে পেরেছে যে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কংগ্রেস অপ্রাসঙ্গিক। এই ঘটনা ইন্ডি জোটের ভঙ্গুরত্ব প্রদর্শন করে। তাদের জোট ভেঙে গিয়েছে। এই জোটে কংগ্রেস একটা জোকে পরিণত হয়েছে। তাদের প্রতি কারও শ্রদ্ধাও নেই।”

    অমিত মালব্যর খোঁচা (Jammu And Kashmir)

    বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “কেবল হরিয়ানা নয়, জম্মু-কাশ্মীরেও কংগ্রেসের ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে। জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কংগ্রেস তাদের (কংগ্রেসকে) সরকারে নেয়নি। রাহুল গান্ধীর দল ৬টি আসনে জিতেছে (সপ্তম প্রার্থী জয়ী হয়েছে নির্দল হিসেবে), যদিও তারা প্রার্থী দিয়েছিল ৩২ আসনে।” জনতা দল (ইউনাইটেড) মুখপাত্র রাজীব রাজন প্রসাদ সংবাদ মাধ্যমে বলেন, “কংগ্রেসের যোগ দেওয়া উচিত ছিল। প্রধান ইস্যুগুলিতে ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে কংগ্রেসের মতপার্থক্য হতে পারে। কিন্তু তাদের সরকারে যোগ দেওয়া উচিত ছিল। সরকারে যোগ না দিয়ে তারা মানুষকে আঘাত করল।”

    কটাক্ষ প্রহ্লাদ জোশীরও

    ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে জোট না হলে, ভূস্বর্গে কংগ্রেস একটা আসনও পেত না বলেন দাবি (Jammu And Kashmir) করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। তিনি বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের নির্বাচনে কংগ্রেস কোথাও ছিল না। ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে জোট করায় তারা ৬টি আসন পেয়েছে। তা না হলে একাধিক রাজ্যের মতো জম্মু-কাশ্মীরে শূন্য হয়ে যেত কংগ্রেস।” উপত্যকার বিধানসভা নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দলের মর্যাদা পেয়েছে বিজেপি। সেখানকার ভোটারদের ধন্যবাদ জানিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “ভোট গণতন্ত্রের সব চেয়ে বড় উৎসব। জম্মু-কাশ্মীরের মানুষের রায়কে আমরা সম্মান জানাচ্ছি। সর্বোপরি, এই নির্বাচনে জয় হয়েছে গণতন্ত্রের।”

    আরও পড়ুন: যত নষ্টের গোড়া ট্রুডো! নিজ্জর খুনে কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তুলোধনা ভারতের

    জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০টি। এর মধ্যে ৪২টি আসনে জয়ী হয়েছে ন্যাশনাল কনফারেন্স। পদ্ম ফুটেছে ২৯টি কেন্দ্রে। কংগ্রেসের ঝুলিতে গিয়েছে ৬টি আসন। বুধবারই শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে মুখ্যমন্ত্রী পদে (BJP) শপথ নেন ওমর (Jammu And Kashmir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন বিজেপি নেতা নয়াব সিং সাইনি (Nayab Saini)। তার আগে তাঁকে হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় পার্টির নেতা নির্বাচন করল বিজেপি (Haryana CM)। এদিন চণ্ডীগড়ে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতৃত্ব। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    শাহি-সঙ্গে রাজভবনে (Nayab Saini)

    এদিন ভাবী মুখ্যমন্ত্রী সাইনিকে সঙ্গে নিয়ে বিজেপি নেতারা চণ্ডীগড়ে রাজভবনে পৌঁছান। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন অমিত শাহও। সেখানে রাজ্যপালের কাছে সরকার গড়ার দাবি জানান তাঁরা। প্রসঙ্গত, হরিয়ানায় এই নিয়ে পর পর তিনবার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। বিজেপি বিধায়ক অনিল ভিজ বলেন, “বিজেপি পরিষদীয় পার্টির নেতা হিসেবে সমস্ত বিধায়ক নয়াব সিং সাইনিকে (Nayab Saini) নেতা নির্বাচন করেছেন। আগামিকাল (বৃহস্পতিবার) তিনি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। পার্টি আমায় যে দায়িত্ব দিয়েছিল, আমি সেগুলো পালন করেছি। আগামিকালের প্রোগ্রাম হবে ঐতিহাসিক।”

    সমর্থন করছেন নির্দলরাও

    সাইনি (Nayab Saini) সরকারকে সমর্থন করবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন তিন নির্দল প্রার্থী সাবিত্রী জিন্দাল, রাজেশ জুন এবং দেবেন্দর কাডিয়াঁ। হিসার বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন সাবিত্রী। তিনি বলেন, “কোনও শর্ত ছাড়াই আমি হরিয়ানা সরকারকে সমর্থন করছি। আমরা হিসার এবং হরিয়ানার উন্নয়ন চাই। মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি যে উন্নয়ন করবেন, সে বিষয়ে আমার পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে।” বাহাদুরগড় বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন রাজেশ জুন। সাইনি সরকারকে সমর্থন করছেন তিনিও। বলেন, “আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি। কারণ বিজেপির নীতি আমার ভালো লাগে। আমার এলাকার উন্নয়নের স্বার্থেও আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি।”

    আরও পড়ুন: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ”, ফের একবার জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    সাইনি (Nayab Saini) বলেন, “হরিয়ানাবাসী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিশ্বাস রেখেছেন। সেই কারণেই এ রাজ্যে তৃতীয়বার সরকার গড়ছে বিজেপি। ২০৪৭ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদি যে উন্নত ভারত গড়ার স্বপ্ন দেখছেন, তা আমরা পূরণ করব।” তিনি বলেন, “আমি অমিত শাহকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমরা প্রত্যেককে এগিয়ে নিয়ে যাব। হরিয়ানা এবং ভারতের উন্নয়নে একযোগে কাজ করব। হরিয়ানাবাসীকে যেসব প্রতিশ্রুতি আমরা দিয়েছি (Haryana CM), সেগুলো পূরণ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    Jammu And Kashmir: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিকে হারাতে জোট বেঁধেছিল ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেস (NC Congress Clash)। সফল হয়েছে মিশনও। জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir) সরকার গড়তে চলেছেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা। বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন তিনি। তবে এই সরকারের অংশ হতে চায় না কংগ্রেস। জোটের অন্দরে ঘোঁট পেকে যাওয়ায় যারপরনাই খুশি ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোটের বিরোধীরা।

    ছড়ি ঘোরাবে ন্যাশনাল কনফারেন্স (Jammu And Kashmir)

    ১০ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে জম্মু-কাশ্মীরে। সেই নির্বাচনে ৯০টি আসনের মধ্যে ৪২টিতে জয়ী হয়েছে ওমর আবদুল্লার দল ন্যাশনাল কনফারেন্স। কংগ্রেসের ঝুলিতে পড়েছে ৬টি আসন। এই জোটই সরকার গড়বে বলে প্রথমে ঠিক ছিল। সূত্রের খবর, পরে মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিত্ব নিয়ে অশান্তির জেরে নবগঠিত সরকারে কংগ্রেস যোগ দিচ্ছে না। জানা গিয়েছে, সরকারে যোগ না দিলেও, বাইরে থেকে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছে কংগ্রেস। তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, সরকারের অংশ হবে না তারা।

    অশান্তির সূত্রপাত

    সূত্রের খবর, অশান্তির সূত্রপাত মন্ত্রিত্ব নিয়েই (Jammu And Kashmir)। কংগ্রেস মাত্র ৬টি আসনে জিতেছে। তাই তাদের একটির বেশি পূর্ণ মন্ত্রীর পদ দিতে রাজি নন ওমর। যদিও কংগ্রেস ৩টি দফতর চেয়েছে। কিছুটা নরম হয়ে ওমরের দল কংগ্রেসকে ডেপুটি স্পিকারের পদ ছাড়তেও রাজি হয়েছে। তিনজনকে মন্ত্রী না করায় গোঁসা হয়েছে কংগ্রেসের। যেহেতু সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছে ওমরের দল, তাই মন্ত্রিসভায় ছড়ি ঘোরাবে তারা। সে ক্ষেত্রে সরকারে কোণঠাসা হয়ে যেতে হবে হাত শিবিরকে। এতেই রাজি নয় রাহুল গান্ধীর দল (Jammu And Kashmir)।

    আরও পড়ুন: ৪৮ ঘণ্টায় ১০ বার! পরপর বিমানে বোমাতঙ্ক, উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে কেন্দ্র

    এদিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে ওমরের দলের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ইন্ডি জোটের নেতাদের। তবে যেহেতু সরকারে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস, তাই এদিনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পেয়েও যাচ্ছেন না কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। তবে জোট বাঁচাতে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে ও প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। শপথ নেওয়ার আগে ওমর বলেন, “কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী হয়ে আলাদা আনন্দ অনুভব করছি। এখানকার মানুষের সমস্যার সমাধানে কেন্দ্রের (NC Congress Clash) সঙ্গে সব রকম সহযোগিতা করা হবে (Jammu And Kashmir)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Haryana: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    Haryana: হরিয়ানায় ১৭ অক্টোবর শপথ নেবে বিজেপি সরকার, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ অক্টোবর হরিয়ানায় (Haryana) শপথ নেবে বিজেপি (BJP) সরকার। এ নিয়ে তৃতীয়বার হরিয়ানায় সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। বৃহস্পতিবার পাঁচকুলার সেক্টর ৫ এর প্যারেড গ্রাউন্ডে হবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। মঞ্চে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর বলেন, “আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছ থেকে সম্মতি পেয়েছি। মুখ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার সদস্যরা ১৭ অক্টোবর পাঁচকুলায় শপথ নেবেন। বিজেপির এটাই চিরাচরিত রীতি।”

    কেন ১৭ অক্টোবর? (Haryana)

    প্রশ্ন হল, কেন ১৭ অক্টোবর দিনটিকে বেছে নেওয়া হল শপথ গ্রহণের দিন হিসেবে? ১৭ অক্টোবর দিনটি এ বছর বাল্মিকী দিবস হিসেবে পালিত হবে। রামায়ণ-স্রষ্টার জন্ম দিবস হওয়ায় এই দিনটি ছুটি থাকে রাজ্যে। বাল্মিকী জয়ন্তী দিনটি পালিত হয় ‘পারগত দিবস’ হিসেবে। পালন করেন বাল্মিকী ধর্মীয় সম্প্রদায়। চান্দ্র মাস গণনা অনুযায়ী প্রতি বছর দিনটি পাল্টে যেতে থাকে। চলতি বছর এটি পড়েছে ১৭ অক্টোবর। হরিয়ানায় লোকসভার আসন রয়েছে ১০টি। তার মধ্যে পাঁচটিতে জয়ী হয়েছে বিজেপি। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনে পদ্মময় হরিয়ানা।

    বিজেপি সরকার

    সূত্রের খবর, নয়াব সিং সাইনির নেতৃত্বে সরকার গঠন করবে বিজেপি (Haryana)। সাইনি ওবিসি সম্প্রদায়ের। বিধানসভা নির্বাচনে গেরুয়া সরকার ফিরলে সাইনিকেই মুখ্যমন্ত্রী করা হবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছিল পদ্ম শিবির। সেই মতো ওই দিন সকাল ১০টায় তৃতীয়বারের জন্য শপথ নেবে বিজেপি সরকার। প্রসঙ্গত, হরিয়ানা বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০। এর মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ৪৮টি আসন। কংগ্রেসের চেয়ে ১১টি আসন বেশি। এ রাজ্যে এবার কংগ্রেস পেয়েছে ৩৭টি আসন। উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে সোনিয়া গান্ধীর দল পেয়েছিল ৩১টি আসন। রাজ্যের তিন নির্দল বিধায়ক দেবেন্দ্র কাডিয়ান, রাজেশ জুন এবং সাবিত্রী জিন্দল সরকার গড়তে সমর্থন করছে বিজেপিকে।

    আরও পড়ুন: মঙ্গলে এসসিও সামিটে যোগ দিতে পাকিস্তানে যাচ্ছেন জয়শঙ্কর, কোন বার্তা দেবেন?

    পদ্ম শিবিরের এক প্রবীণ নেতা বলেন, “বিজেপি সব সময় পিছিয়ে পড়া শ্রেণিকে গুরুত্ব দিয়েছে। গুরুত্ব দিয়েছে দলিতদেরও।” তিনি বলেন, “অন্যান্য রাজনৈতিক দল এই সব শ্রেণির কাছে পৌঁছানোর ভাব দেখায়, পৌঁছায় না। কিন্তু ২০১৪ সালে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে এ পর্যন্ত এই সব শ্রেণির মানুষের কল্যাণে নানা উদ্যোগ নিয়েছে।” বাল্মিকী জয়ন্তীর গুরুত্ব প্রসঙ্গে খট্টর বলেছিলেন, “অন্ত্যোদয় ও সামাজিক ঐক্য স্থাপন আমাদের সরকারের লক্ষ্য। বাল্মিকীর রাম রাজ্যের ভিশনকে আমরা বাস্তবায়িত করতে চাইছি (BJP)। দেশকে বিশ্ব শক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে বাল্মিকীর শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে (Haryana)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

     

LinkedIn
Share