Tag: congress

congress

  • Amit Shah: ‘‘কংগ্রেস-কনফারেন্স জোট ক্ষমতায় ফিরলে জঙ্গিদের মুক্তি দিয়ে দেবে’’, জম্মুতে তীব্র আক্রমণ শাহের

    Amit Shah: ‘‘কংগ্রেস-কনফারেন্স জোট ক্ষমতায় ফিরলে জঙ্গিদের মুক্তি দিয়ে দেবে’’, জম্মুতে তীব্র আক্রমণ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir) ভোটপ্রচারে গিয়ে ন্যাশনাল কনফারেন্স ও কংগ্রেস জোটকে তীব্র আক্রমণ শানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, ‘‘কংগ্রেস-কনফারেন্স জোট ক্ষমতায় এলে জঙ্গিদেরকে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে দেবে।’’ অমিত শাহের ভাষায়, ‘‘ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেস চাইছে পাথর ছুড়ে যারা কাশ্মীরকে অশান্ত করত, তাদের মুক্তি দিতে।’’ সন্ত্রাসবাদকে রাজৌরি এবং পুঞ্চ জেলাতে পুনরায় মাথাচাড়া দিয়ে ওঠাতে চাইছে কংগ্রেস-কনফারেন্স জোট, এমন মন্তব্যও করেন তিনি।

    তিনটি পরিবার জম্মু-কাশ্মীরকে লুট করেছে (Amit Shah)

    অমিত শাহ (Amit Shah) আরও অভিযোগ করেন, কংগ্রেস এবং ন্যাশনাল কনফারেন্স ছাড়াও মেহবুবা মুফতির ডেমোক্র্যাটিক পার্টি সবাই জম্মু-কাশ্মীরকে সন্ত্রাসবাদের আগুনে ঠেলে দিতে চাইছে। এরপরেই তিনি বলেন, ‘‘তিনটি পরিবার জম্মু-কাশ্মীরকে লুট করেছে। ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে সন্ত্রাসবাদ ফিরে আসবে। জম্মুকে তাদের ভাগ্য নির্ধারণ করতে হবে, যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে আমরা সন্ত্রাসকে মাথা উঁচু করতে দেব না।’’

    আক্রমণ রাহুল গান্ধীকে 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) অমিত শাহ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকেও তীব্র কটাক্ষ করেছেন এবং তিনি বলেছেন, ‘‘জম্মু কাশ্মীরের জনগণকে বিভ্রান্ত করছেন রাহুল গান্ধী। রাহুল গান্ধী বলেছেন যে তিনি জম্মু-কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা দেবেন! রাহুল গান্ধীর কি সেই ক্ষমতা আছে? আমি সংসদে বলেছি যে নির্বাচনের পরে একটি উপযুক্ত সময় রাজ্যের মর্যাদা ফিরিয়ে দেওয়া হবে।’’ অমিত শাহ শনিবার আরও বলেন, ‘‘স্বাধীনতার পর প্রথমবারের জন্য জম্মু-কাশ্মীরের ভোটাররা তাঁদের ভোট দেবেন এবং এই ভোট তাঁরা দুটি পতাকার অধীনে নয়, একটি তেরঙ্গার নীচেই দেবেন, প্রথমবারের জন্য ভোট দেবেন তাঁরা দুটি সংবিধানের অধীনে নয়, বাবাসাহেব আম্বেদকর প্রণীত ভারতের সংবিধানের অধীনে।’’

    ১০ বছরে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী হামলা ৭০ শতাংশ কমেছে

    শাহ (Amit Shah) আরও বলেন, ‘‘১০ বছরে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী হামলা ৭০ শতাংশ কমেছে।’’ প্রসঙ্গত, ৯০ আসনের জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা (Jammu And Kashmir) ভোট হবে তিন দফায়। ১৮ সেপ্টেম্বর ভোট হবে ২৪ আসনে। ২৫ সেপ্টেম্বর ভোট রয়েছে ২৬ আসনে এবং ১ অক্টোবর ভোট হবে ৪০ আসনে। গণনা ৮ অক্টোবর। প্রথম দফার ২৪টি আসনের মধ্যে বিজেপি লড়ছে ১৬টিতে। শুক্রবারই বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ করেন শাহ। শনিবার থেকে প্রচার শুরু করলেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kiren Rijiju: “রাহুলের মন্তব্য বালক বুদ্ধির পরিচায়ক”, মিস ইন্ডিয়া ইস্যুতে পাল্টা তোপ রিজিজুর

    Kiren Rijiju: “রাহুলের মন্তব্য বালক বুদ্ধির পরিচায়ক”, মিস ইন্ডিয়া ইস্যুতে পাল্টা তোপ রিজিজুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাহুল গান্ধীর মন্তব্য বালক বুদ্ধির পরিচায়ক।” রবিবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস নেতা তথা বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে আক্রমণ শানালেন সংখ্যালঘু ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju)। তিনি বলেন, “রাহুল যেভাবে মিস ইন্ডিয়া, সিনেমা ও খেলাধুলোয় সংরক্ষণ চাইছেন, সেটা বালক বুদ্ধির পরিচায়ক।”

    কী বললেন রিজিজু? (Kiren Rijiju)

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “এখন তিনি (রাহুল গান্ধী) মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতা, ফিল্ম, খেলাধুলোয় সংরক্ষণ চাইছেন। এটা যে কেবল বালক বুদ্ধির পরিচায়ক তাই নয়, যাঁরা তাঁকে উৎসাহ দিচ্ছেন, তাঁরাও একই রকম।” তিনি আরও বলেন, “শিশুসুলভ এহেন আচরণ বিনোদনের খোরাক হতে পারে। তবে এভাবে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়কে উপহাস কিংবা আন্ডার এস্টিমেট করা উচিত নয়।”

    কী বলেছিলেন রাহুল?

    ঘটনার সূত্রপাত শনিবার। এদিন যুব কংগ্রেসের ‘সংবিধান সম্মান’ সম্মেলনে ভাষণ দেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। সেখানেই রাহুল (Rahul Gandhi) বলেন, “আমি মিস ইন্ডিয়ার তালিকাটা দেখছিলাম। ভেবেছিলাম, অন্তত একজন আদিবাসী বা দলিত মহিলা থাকবেন। কিন্তু ওই তালিকায় একজনও দলিত, ওবিসি কিংবা আদিবাসী নেই।” তিনি বলেন, “তা সত্ত্বেও (Kiren Rijiju) সংবাদমাধ্যমে নাচ-গান, সিনেমা, ক্রিকেট, বলিউড – এসব নিয়ে কথা হয়। কৃষক-শ্রমিকদের সমস্যা নিয়ে কথা হয় না।” রাহুল বলেন, “আগামিদিনে নীতি নির্ধারণের মূল ভিত্তি হতে পারে জাতিগত জনগণনা।” প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে এবং ইস্তাহারে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি বলেছিল, কংগ্রেসকে ভোট দিলে জাতি, উপজাতি এবং তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার গণনা করতে দেশব্যাপী আর্থ-সামাজিক কাস্ট শুমারি হবে।”

    আরও পড়ুন: মোদি-যোগীর প্রশংসা, স্ত্রীর গায়ে ফুটন্ত ডাল ছুড়ে তিন তালাক যুবকের!

    গত এপ্রিলে এক নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেওয়ার সময় রাহুল এও বলেছিলেন, “কংগ্রেস কেন্দ্রে সরকার গড়লে, দেশবাসীর মধ্যে সম্পদের বণ্টন নিশ্চিত করতে আর্থিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সমীক্ষা চালাবে।” রাহুলের (Rahul Gandhi) ওই মন্তব্যে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় ওঠে। মুখ খুলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। তিনি বলেছিলেন, “কংগ্রেস দেশের সম্পদ অনুপ্রবেশকারী ও যাদের বেশি সন্তান আছে, তাদের মধ্যে বিতরণ করবে (Kiren Rijiju)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pushkar Singh Dhami: “জিহাদকে লালন করেছে ন্যাশনাল কনফারেন্স, তার সঙ্গে জোট কংগ্রেসের? প্রশ্ন ধামির

    Pushkar Singh Dhami: “জিহাদকে লালন করেছে ন্যাশনাল কনফারেন্স, তার সঙ্গে জোট কংগ্রেসের? প্রশ্ন ধামির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ন্যাশনাল কনফারেন্স সন্ত্রাসবাদকে লালন করেছে। পালন করেছে জিহাদকে। এখন কংগ্রেসের উদ্দেশ্য জনগণের কাছে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে।” শনিবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস-ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোটকে নিশানা করলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি (Pushkar Singh Dhami)।

    ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোট (Pushkar Singh Dhami)

    প্রায় দশ বছর পরে বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir)। নির্বাচন হবে তিন দফায়। এই নির্বাচনেই ন্যাশনাল কংগ্রেসের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস। সেই জোটকেই কটাক্ষ করেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ন্যাশনাল কনফারেন্স গত তিন দশক ধরে কাশ্মীরকে পিছনে ঠেলে দিয়েছে। এই দল বিচ্ছিন্নতাবাদকে প্রশ্রয় দিয়েছে। প্রশ্রয় দিয়েছে অশুভ শক্তিকে।”

    কী বললেন ধামি?

    এর পরে তিনি বলেন, “ন্যাশনাল কনফারেন্স সন্ত্রাসবাদকে লালন করেছে, পালন করেছে জিহাদকে। জনগণের কাছে কংগ্রেসের লক্ষ্য স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। ওই দলের (ন্যাশনাল কনফারেন্স) সঙ্গে জোট বাঁধায় কংগ্রেসের উদ্দেশ্যটাই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। জোট বেঁধে এরা কাশ্মীরকে হিংসার আগুনে নিক্ষেপ করতে চায়।” তাঁর প্রশ্ন, “কংগ্রেস কি কাশ্মীরের যুবকদের বিনিময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে কথা বলে বিচ্ছন্নতাবাদকে আবার সমর্থন করবে?” বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধীর উদ্দেশেও প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: মোদির মাস্টারস্ট্রোক, ইউনিফায়েড স্কিমের ঘোষণা, পেনশন হবে বেতনের ৫০ শতাংশ

    তিনি বলেন, “ওঁর দল কী ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে একটি আলাদা পতাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি সমর্থন করে? তারা কি আবার কাশ্মীরকে সন্ত্রাসবাদ-বিচ্ছিন্নতাবাদের যুগে ঠেলে দিতে চায়? কংগ্রেস কি ফের পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য চালু করে ন্যাশনাল কনফারেন্সের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হবে (Jammu Kashmir)? এলওসি বাণিজ্য যা আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ ও তার মেশিনারিকে উৎসাহিত করবে?” তাঁর প্রশ্ন, “ন্যাশনাল কনফারেন্স নাম পরিবর্তনের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, কংগ্রেস কি তাকে সমর্থন করে? জম্মু-কাশ্মীরের বিখ্যাত জায়গা যেমন শঙ্করাচার্য পাহাড় ও হরি পাহাড় নামগুলোর কি ইসলামিক অর্থ আছে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mukhtar Abbas Naqvi: ওয়াকফ সংশোধনী বিল ‘সময়ের দাবি’, বললেন মুক্তার আব্বাস নাকভি

    Mukhtar Abbas Naqvi: ওয়াকফ সংশোধনী বিল ‘সময়ের দাবি’, বললেন মুক্তার আব্বাস নাকভি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াকফ সংশোধনী বিল (Waqf Amendment Bill) ২০২৪ নিয়ে দেশজুড়ে চলছে বিতর্ক। এহেন আবহে মুখ খুললেন বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী মুখতার আব্বাস নাকভি (Mukhtar Abbas Naqvi)। তাঁর মতে, এই বিলটি সময়ের দাবি।

    ‘ওয়াকফ সংশোধনী বিল ২০২৪’ (Mukhtar Abbas Naqvi)

    সংসদের সদ্য সমাপ্ত অধিবেশনে ‘ওয়াকফ সংশোধনী বিল ২০২৪’ পেশ করেছে মোদি সরকার। এই বিল নিয়ে আলোচনার জন্য আজ, বৃহস্পতিবার প্রথমবার বৈঠকে বসতে চলেছে জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটি। তার আগে বিলটিকে সময়ের দাবি বলে দাবি করেছেন বিজেপির সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি নাকভি। জানা গিয়েছে, সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেই বিলটি পাশ করাতে চায় এনডিএ সরকার।

    পার্লামেন্টারি জয়েন্ট কমিশনের বৈঠক

    তবে বিলটি সম্পর্কে যাবতীয় পর্যালোচনা করবে পার্লামেন্টারি জয়েন্ট কমিশন। এই কমিশনের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করবে বিলটির ভবিষ্যৎ। বিলটি পাশ করাতে মরিরা সরকার যে কেবল বিরোধীদের দাবির কথা শুনছে তা নয়, বিলটি যাতে বিতর্ক ছাড়াই পাশ করিয়ে নেওয়া যায়, সেজন্য বোঝানোর চেষ্টা চলছে এনডিএর গুরুত্বপূর্ণ শরিক দলের নেতা চন্দ্রবাবু নাইডু এবং চিরাগ পাশোয়ানকেও। তাঁরা যাতে বিলটি সমর্থন করেন, জোর কদমে সেই চেষ্টাই করে চলেছে মোদি সরকার।

    ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে নাকভি (Mukhtar Abbas Naqvi) আগেই বলেছিলেন, “ওয়াকফ এবং ওয়াক্ত উভয়ের জন্যই এটি ভালো।” তাঁর মতে, সংস্কারগুলি সময়োপযোগী এবং প্রয়োজনীয়। এদিন তিনি বলেন, “পুরো সিস্টেমটাকে (ওয়াকফ বোর্ডে) বেরিয়ে আসতে হবে টাচ মি নট পলিটিক্স থেকে। ওযাকফ সিস্টেমটাকে উন্নত করতেই সরকার এই বিল এনেছে।”

    আরও পড়ুন: পোল্যান্ড সফরে মোদি, গুজরাটের রাজার স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা অর্পণ, বৈঠক প্রবাসীদের সঙ্গে

    তিনি বলেন, “এমন নয় যে এই প্রথম ওয়াকফ আইন সংশোধন করা হচ্ছে। এর আগেও ওয়াকফ আইন সংশোধন হয়েছে।” নাকভি বলেন, “কংগ্রেস এবং অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারের জমানায় এই আইন সংশোধন হয়েছে। সরকার যে বিল পেশ করেছে, তা নিয়ে বিতর্ক হওয়া উচিত, আলোচনা হওয়া উচিত, ডিটেইলসে বিশ্লেষণও করা উচিত। সেই কারণেই বিলটিকে পাঠানো হয়েছে জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটিতে।” তিনি (Mukhtar Abbas Naqvi) বলেন, “জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটি একটা সাংবিধানিক বডি। এর (Waqf Amendment Bill) বৈঠকে বিলটি নিয়ে খোলা মনে আলোচনা হওয়া উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siddaramaiah: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    Siddaramaiah: জমি কেলেঙ্কারি মামলায় বিচার শুরুর সম্মতি রাজ্যপালের, বিপাকে সিদ্দারামাইয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঠগড়ায় উঠতে চলেছেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা তথা কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া (Siddaramaiah)। জমি কেলেঙ্কারি (Land Scam Case) মামলায় বিচার শুরু হবে তাঁর। বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন কর্নাটকের রাজ্যপাল থাওয়ার চাঁদ গহলৌত। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন তিন সমাজকর্মী প্রদীপ কুমার, টিজে আব্রাহাম এবং স্নেহময়ী কৃষ্ণা।

    কেলেঙ্কারির জেরে কাঠগড়ায় কারা? (Siddaramaiah)

    জমি বণ্টন কেলেঙ্কারির অভিযোগে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে সিদ্দারামাইয়ার স্ত্রী পার্বতী এবং শ্যালক মল্লিকার্জুনকেও। এঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে পুলিশে। অভিযোগে বলা হয়েছে, মাইসুরু নগরোন্নয়ন বিভাগের জমি বেআইনিভাবে বিলি করা হয়েছে। জেলাশাসক, ভূমি দফতরের আধিকারিকদের পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী এবং শ্যালকও সেই কেলেঙ্কারিতে জড়িত।

    জাল নথিপত্র পেশ!

    স্নেহময়ীর দাবি, মল্লিকার্জুন জমির জন্য জাল নথিপত্র পেশ করেছেন মুডার দফতরে। প্রাইম লোকেশনে বহুমূল্য জমির মালিকানা পাইয়ে দেওয়া হয়েছে পার্বতীকেও। ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতে কর্নাটকের রাজ্যপাল, মুখ্যসচিব এবং রাজস্ব বিভাগের প্রিন্সিপাল সচিবকে চিঠিও লেখেন ওই সমাজকর্মী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ দিলেন কর্নাটকের রাজ্যপাল। রাজভবনের তরফে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, “রাজ্যপালের নির্দেশ অনুযায়ী, আমি এখানে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৮-এর ধারা ১৭ এবং ২১৮-এর ধারার অধীনে মুখ্যমন্ত্রী শ্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে বিচারের অনুমোদনের অনুরোধের বিষয়ে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের অনুলিপি সংযুক্ত করছি (Siddaramaiah)।”

    আরও পড়ুন: মমতার ফোন বাজেয়াপ্ত হলেই আরও তথ্য সামনে আসবে, আরজি কর নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    রাজ্যপাল বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেছে বিজেপি। পদ্ম-সাংসদ তেজস্বী সূর্য বলেন, “নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে সরে দাঁড়ানো উচিত মুখ্যমন্ত্রীর।” তিনি বলেন, “কর্নাটকের মাননীয় রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন। জমি কেলেঙ্কারিতে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন দিয়েছেন তিনি। এটা একটা সিগনিফিকেন্ট ডেভেলপমেন্ট। অভিযোগটাও খুব সিরিয়াস।” তিনি বলেন, “নৈতিক কারণেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত সিদ্দারামাইয়ার।” রাজ্যপালের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন (Land Scam Case) বিজেপির রাজ্য সভাপতি বিওয়াই বিজয়েন্দ্রও (Siddaramaiah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: মধ্যপ্রদেশের কলেজ পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে আরএসএস নেতাদের ৮৮টি বই

    RSS: মধ্যপ্রদেশের কলেজ পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে আরএসএস নেতাদের ৮৮টি বই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশের কলেজগুলির পাঠ্যসূচিতে আরএসএস (RSS) নেতাদের ৮৮টি বই অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে। এই বইগুলির লেখক হলেন সুরেশ সোনি, দীননাথ বাত্রা, ডি অতুল কোঠারি, দেবেন্দ্র রাও দেশমুখ প্রমুখ। এঁরা আরএসএস-এর শিক্ষা শাখা বিদ্যাভারতীর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সরকার রাজ্য জুড়ে কলেজগুলিতে বইয়ের একটি তালিকা পাঠিয়েছে। ভারতীয় ঐতিহ্যগত জ্ঞান পরম্পরাকে পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সেখানে। রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা বিভাগ বিভিন্ন স্নাতক কোর্সে এই বইগুলির প্রবর্তনের সুবিধার্থে প্রতিটি কলেজে একটি করে ‘ভারতীয় ঐতিহ্যের জ্ঞান পরম্পরা প্রকোষ্ঠ’ গঠনের সুপারিশও করেছে।

    ভারতীয় মতাদর্শ ও ঐতিহ্যকে ছড়িয়ে দেবে বই (RSS)

    মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) উচ্চ শিক্ষা বিভাগের আধিকারিক ডঃ ধীরেন্দ্র শুক্লা সমস্ত সরকারি এবং বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষদের উদ্দেশে লেখা একটি চিঠিতে বলেন, “দেরি না করে দ্রুত এই ৮৮টি বইয়ের সেট কেনার জন্য সচেষ্ট হন। পিএম এক্সেলেন্স কলেজ সহ রাজ্যের সমস্ত কলেজে পড়ানো হবে এই বই। এখন পর্যন্ত আমরা স্নাতকস্তরে প্রায় ৪০০ বইয়ের জন্য সুপারিশ করেছি। বইগুলি শুধুমাত্র আরএসএস নেতাদের বলা অনুচিত, জাতীয় শিক্ষা নীতিতে (NEP) ২০২০ অ্যাকাডেমিক পাঠ্যক্রমে ভারতীয় জ্ঞান এবং ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্তির পক্ষে জোর দিতে বলা হয়েছে। সবগুলি পুস্তক ভারতীয় মতাদর্শ ও ঐতিহ্যকে ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করবে। এই বইগুলি জাতীয় শিক্ষা নীতিকে অনুসরণ করে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।”

    ভগবান শ্রীরাম ও শ্রীকৃষ্ণের শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত হবে

    ৮৮টি বইয়ের মধ্যে ১৪টি বিদ্যাভারতীর প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক দীননাথ বাত্রার লেখা। তিনি আরএসএস (RSS)-এর শিক্ষা সমূহের মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ২০১৭ সালেই এনসিইআরটিকে পাঞ্জাবি কবি অবতার পাশের কবিতা ‘সবসে খতরনক’, একাদশ শ্রেণির হিন্দি পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেওয়ার দাবি তুলেছিলেন। গত জুন মাসে, মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) মুখ্যমন্ত্রী মোহন যাদব রাজ্যের শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যক্রমে ভগবান শ্রীরাম এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শিক্ষা বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেছিলেন। তিনি পূর্ববর্তী বিজেপি সরকারের উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।  তিনি ভারতীয় সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় ঐতিহ্যকে শিক্ষা ব্যবস্থায় একীভূত করার একজন প্রধান সমর্থক ছিলেন।

    কংগ্রেসের বক্তব্য

    মধ্যপ্রদেশ (Madhya Pradesh) রাজ্য সরকারের এই পুস্তকের (RSS) সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কংগ্রেস তীব্র আপত্তি তুলেছে। কংগ্রেসের মুখপাত্র মুকেশ নায়ক বলেন, “শুধুমাত্র প্রাসঙ্গিক বিষয় পাঠ্যক্রমে রাখা উচিত। কলেজগুলিতে রাজনৈতিক মতাদর্শ নিয়ে দ্বন্দ্ব পোষণ করা উচিত নয়। রাজ্যে বেকারত্বের সমস্যা রয়েছে, যার সমাধান করা দরকার।”

    আরও পড়ুনঃ ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ অভিযান! আহমেদাবাদের রাস্তায় হাঁটলেন অমিত শাহ

    বিজেপির বক্তব্য

    তবে রাজ্যের (Madhya Pradesh) বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বইগুলিতে (RSS) আপত্তিকর কিছু নেই এবং দেশের পুনর্নির্মাণ এবং দেশপ্রেমের আদর্শের কথা এই বইগুলিতে রয়েছে। বিজেপির মুখপাত্র নরেন্দ্র সালুজা বলেন, “কংগ্রেস আরএসএসকে নিষিদ্ধ করেছিল। দেশগঠন ও দেশপ্রেমের আদর্শ দিতে এখন এসব বই দিয়ে পড়ানো হবে। কংগ্রেস শুধু তোষণের রাজনীতি করেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CS Srinivasan: টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    CS Srinivasan: টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ কোটি টাকার বিনিয়োগ জালিয়াতির তদন্তে এবার কেপিসিসি সেক্রেটারি সিএস শ্রীনিবাসনকে (CS Srinivasan) গ্রেফতার করল কেরল পুলিশ। আগেই এই বিনিয়োগ জালিয়াতির মামলায় নাম জড়িয়েছিল কেরলের কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসনের। আর এবার ১৩ অগাস্ট মঙ্গলবার কালাডি থেকে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলেন তিনি। সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, শ্রীনিবাসন আগাম জামিনের আবেদন দাখিল করার পরে আত্মগোপন করে ছিলেন, কিন্তু কালাডি থেকে জেলা কাইম ব্রাঞ্চ তাঁকে গ্রেফতার (Kerala Congress leader arrested) করে।   

    ঠিক কী জানা গিয়েছে? (Kerala Congress leader arrested) 

    শ্রীনিবাসন (CS Srinivasan) ত্রিশুর কর্পোরেশনের স্থায়ী কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান। এছাড়াও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন, যে প্রতিষ্ঠানেই বিনিয়োগ জালিয়াতির মামলায় নাম জড়িয়েছে তাঁর। জানা গিয়েছে, ত্রিশুরের পুনকুনমের সদর দফতরে আর্থিক সংস্থায় বিনিয়োগ করেছিলেন বিনিয়োগকারীরা। তবে অভিযোগে বিনিয়োগকারীরা বলেছেন যে হেওয়ান নিধি লিমিটেড এবং হিওয়ান ফাইন্যান্সে তাদের মোটা অঙ্কের টাকা জমা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে পাঁচ বছরে টাকা দ্বিগুণ হওয়ার প্রলোভন দেওয়া হয়েছিল। তাদের মতে, কোম্পানি তাদের টাকা ফেরত না দেওয়ায় প্রায় ১৭ কোটি টাকার জালিয়াতি করেছে।  
    তাদের আরও অভিযোগ, কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন (CS Srinivasan) এবং সুন্দর মেননের রাজনৈতিক ও সামাজিক সম্পৃক্ততার উপর আস্থা রেখেই হিওয়ান ফাইন্যান্স এবং হিওয়ান নিধি কোম্পানিতে লক্ষ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন তাঁরা। তবে এখন কোম্পানি মূল অর্থ বা প্রতিশ্রুত সুদ ফেরত দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। শুধু ব্যর্থই নয়, বিনিয়োগকারীদের অর্থ ফেরত দিতেও অস্বীকার করেছে ওই প্রতিষ্ঠান। পুলিশের মতে, সংস্থাটি আরবিআই নির্দেশিকা লঙ্ঘন করে সমস্ত বিনিয়োগ সংগ্রহ করেছে। 

    আরও পড়ুন: ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’, কলকাতায় আজ ধিক্কার মিছিলের ডাক বিজেপির

    প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের (CS Srinivasan) 

    এই মাসের শুরুতে, ৪ অগাস্ট, ত্রিশুর ক্রাইম ব্রাঞ্চ এই বিনিয়োগ জালিয়াতির মামলায় হিওয়ানের চেয়ারম্যান সুন্দর মেননকে গ্রেপ্তার করে। এই সংক্রান্ত মোট ১৮টি মামলা ইতিমধ্যেই নথিভুক্ত করেছে পুলিশ। প্রায় ৩০০ জন বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন এবং হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছেন। জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই পুলিশ হিওয়ান কোম্পানি এবং এর মালিকদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার পদক্ষেপ নেবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: নিশানায় কংগ্রেস, ‘দেশ বিরোধী শক্তি’ নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করলেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: নিশানায় কংগ্রেস, ‘দেশ বিরোধী শক্তি’ নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করলেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দেশ বিরোধী শক্তি’ নিয়ে দেশবাসীকে সাবধান করে দিলেন উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। উপরাষ্ট্রপতি অবশ্য কংগ্রেসের (Congress) নাম নেননি। তবে তাঁর নিশানায় যে কংগ্রেসই, তা স্পষ্ট। ‘ভারতেও বাংলাদেশের মতো পরিস্থিতি হবে’। এমন ভয় দেখাচ্ছেন কিছু মানুষ। সেই বিষয়েই দেশবিরোধী শক্তি থেকে দেশবাসীকে সতর্ক করলেন ধনখড়।

    কী বললেন উপরাষ্ট্রপতি (Jagdeep Dhankhar)

    উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “সাবধান! অনেকে এমন একটা ন্যারেটিভ ছড়ানোর চেষ্টা করছেন যে, আমাদের প্রতিবেশী দেশে যেটা হয়েছে, তেমনটা ভারতেও হতে চলেছে। এটা খুবই উদ্বেগজনক।” শনিবার যোধপুরে রাজস্থান হাইকোর্টের প্ল্যাটিনাম জুবিলি উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগ দেন উপরাষ্ট্রপতি। সেখানেই সতর্ক করেন দেশবাসীকে। ধনখড় বলেন, “এই দেশের একজন নাগরিক, যিনি কিনা প্রাক্তন মন্ত্রী এবং বর্তমানে সাংসদ সদস্যও, এবং অন্য একজন, যিনি ফরেন সার্ভিসে দীর্ঘদিন চাকরি করেছেন, তাঁরা কীভাবে বলতে পারেন যে প্রতিবেশী দেশে যা ঘটেছে, তা ভারতেও ঘটবে? এরকম দায়িত্বশীল লোকজন কীভাবে এসব কথা বলতে পারেন?

    খুরশিদের বেফাঁস মন্তব্য

    সংরক্ষণকে ঘিরে উত্তাল বাংলাদেশ। নির্বিচারে চলছে হিন্দু নিধন। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৮ শতাংশ হিন্দু। এঁরা আওয়ামি লিগের সমর্থক। প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে আওয়ামি লিগ নেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছাড়তেই শুরু হয় হিন্দুমেধ যজ্ঞ। আন্দোলনকারীরা সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ‘গণভবন’ লুট করে। সে প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা সলমন খুরশিদ বলেছিলেন, “ভারতে আপাতত স্বাভাবিক পরিস্থিতি থাকলেও, এখানেও বাংলাদেশের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।” প্রায় একই ধরনের কথা বলেছিলেন প্রাক্তন কূটনীতিক মণিশঙ্কর আইয়ারও।

    আরও পড়ুন: “মায়ের প্রাণ বাঁচানোয় মোদির কাছে কৃতজ্ঞ”, বললেন হাসিনা পুত্র

    উপরাষ্ট্রপতি (Jagdeep Dhankhar) বলেন, “এই সব দেশবিরোধী শক্তি সাংবিধানিক প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করে বৈধতা লাভ করছে।” তিনি বলেন, “আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো এই সব শক্তির দ্বারা নষ্ট হচ্ছে। তারা আমাদের দেশকে পথভ্রষ্ট করছে, বিপথে চালিত করছে গণতন্ত্রকে।” ধনখড় বলেন, “এই সব শক্তি ফেব্রিকেটেড ন্যারেটিভ তৈরি করে দেশের উন্নয়ন ব্যাহত করতে চাইছে। তবে জানেন কি, আমাদের কাছে জাতীয় স্বার্থ (Congress) সর্বাগ্রে। এর সঙ্গে কোনওভাবেই আপস করা যায় না (Jagdeep Dhankhar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “রাহুল গান্ধী আর প্রতারণার রাজনীতি, মিথ্যাচারের রাজনীতি সমার্থক”, তোপ বিজেপির

    BJP: “রাহুল গান্ধী আর প্রতারণার রাজনীতি, মিথ্যাচারের রাজনীতি সমার্থক”, তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কর্নাটক ও হিমাচল প্রদেশে কংগ্রেসের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করেননি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)।” অন্তত এমনই অভিযোগ করল বিজেপি (BJP)। শনিবার কংগ্রেসের ‘যুবরাজ’কে আক্রমণ শানিয়ে গেরুয়া শিবিরের তরফে বলা হয়, রাহুল গান্ধী প্রতারণার রাজনীতিরই সমার্থক।

    ‘কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধীর ডিএনএ’ (BJP)

    দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে পদ্ম শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র গৌরব ভাটিয়া বলেন, “বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস কর্নাটকে ৫৯টি নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। যদিও পূরণ করেছে মাত্র দুটো। শিক্ষা নিয়ে তারা যে সাতটা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে, তার ছ’টাই পূরণ হয়নি। কর্মসংস্থান নিয়ে ১৫টা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। পূরণ হয়নি তার ১৪টাই।” প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করাটাই ‘কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধীর ডিএনএ’ বলেও আক্রমণ শানান এই বিজেপি নেতা। তিনি বলেন, “কর্নাটকে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মাত্র তিন শতাংশ পূরণ হয়েছে, ৯৭ শতাংশই পূরণ করতে কংগ্রেস ব্যর্থ।” গৌরবের তোপ, “কর্নাটকবাসী প্রতারিত হয়েছেন। যেখানেই কংগ্রেস ক্ষমতায় এসেছে, সেই রাজ্যের বাসিন্দারাই প্রতারিত হয়েছেন। হিমাচল প্রদেশের মানুষও প্রতারিত হয়েছেন।” তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী আর প্রতারণার রাজনীতি, মিথ্যাচারের রাজনীতি, প্রোপাগান্ডার রাজনীতি সমার্থক।”

    ‘ভনিতার রাজনীতি’

    কর্নাটকে কৃষকের আত্মহত্যা ইস্যুতে মুখ খুলেছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল । এদিন সে প্রসঙ্গেও গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির নেতা রাহুলকে নিশানা করেছেন গৈরিক সৈনিক গৌরব (BJP)। তাঁর মতে, ভোট কুড়োতে ‘ভনিতার রাজনীতি’ করছেন রাহুল। বলেন, “উনি তো দিল্লিতে কৃষক প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করতে পারতেন।” তিনি বলেন, “মিডিয়া রিপোর্ট বলছে কর্নাটকে ১ হাজার ২০০ কৃষক আত্মহত্যা করেছেন। তার পরেও কেন রাহুল গান্ধী তাঁদের জন্য একটা মিনিটও খরচ করতে পারলেন না? কেন তিনি কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রীকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে বললেন না?”

    আরও পড়ুন: “মায়ের প্রাণ বাঁচানোয় মোদির কাছে কৃতজ্ঞ”, বললেন হাসিনা পুত্র

    গৌরব বলেন, “এর কারণ গান্ধীর অগ্রাধিকারের ক্ষেত্র আলাদা। সেই কারণেই তিনি কর্নাটককে এমন একজন মুখ্যমন্ত্রী উপহার দিয়েছেন যিনি নিজেই দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন।” বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র বলেন, “কংগ্রেস কৃষক বিরোধী, এসসি-এসটি মায় ওবিসি বিরোধীও। তারা মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেয় (Rahul Gandhi)। ভোটের পর সেগুলো আর কার্যকর করে না (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুনিধন নিয়ে নীরব কংগ্রেস, তোপ হিমন্ত বিশ্ব শর্মার

    Himanta Biswa Sarma: বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুনিধন নিয়ে নীরব কংগ্রেস, তোপ হিমন্ত বিশ্ব শর্মার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন নিয়ে কংগ্রেসকে (Congress) তীব্র আক্রমণ করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। একটি সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “পশ্চিম বিশ্বে গাজার পরিস্থিতি নিয়ে কংগ্রেস সব সময় সোচ্চার হলেও, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুনিধন নিয়ে সম্পূর্ণ চুপ। মুখে কুলুপ দিয়ে বসে রয়েছেন কংগ্রেসের নেতারা।” উল্লেখ্য, ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে গাজায় আক্রমণ নিয়ে কংগ্রেসকে যতটা সরব হতে দেখা গিয়েছিল, গত ৫ অগাস্টের পর থেকে অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে সনাতনী হিন্দুদের সুরক্ষা নিয়ে, দেশের বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে দেখা যায়নি। আর এখানেই বিজেপি নেতার প্রশ্ন। 

    ঠিক কী বলেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)?

    সামনেই ঝাড়খণ্ড রাজ্যের নির্বাচন। এই রাজ্যে দলের তরফ থেকে সহ-পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। শনিবার এখানে একটি সাংগঠনিক বৈঠকে যোগদান করে বাংলাদেশে হিন্দুনিধনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন তিনি। সেই দেশের হিন্দুদের উপর আক্রমণ সম্পর্কে কংগ্রেসকে (Congress) তোপ দেগে বলেন, “দেশের বিরোধী দল কংগ্রেস এখন নীরবতা পালন করছে। তাঁরা গাজা নিয়ে সব সময় বেশি করে উদ্বিগ্ন থাকেন। বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি চলছে। সংখ্যালঘু হিন্দুদের পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। আমি নিশ্চিত ভারতের কেন্দ্র সরকার কূটনৈতিক সম্পর্কের মাধ্যমে এই সমস্যাটির সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।”

    আরও পড়ুনঃ”হাসি হাসি পরব ফাঁসি, দেখবে ভারতবাসী”, মাত্র ১৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ!

    আর কী বললেন?

    আবার বিরসা মুন্ডা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সামনে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma) আরও বলেন, “এই মুহূর্তে বাংলাদেশের পরিস্থিতি অত্যন্ত সঙ্কটজনক। হিন্দুদের দুর্দশার বিষয়ে কংগ্রেসের কোনও মাথাব্যথাই নেই। কংগ্রেসের নেতারা মুসলমানদের হয়ে বার বার প্রতিবাদ জানান। কিন্তু তাঁরা কতবার বাংলাদেশে হিন্দুদের পক্ষে কথা বলেছেন, এই প্রশ্ন করা উচিত। বাংলাদেশ থেকে অনেক শরণার্থী ভারতে আসতে চাইছেন। কিন্তু ভারত সরকার কাউকে সীমান্ত অতিক্রম করার অনুমতি দেয়নি। কারণ তাতে স্থায়ী সমাধান হবে না। একমাত্র সমাধান হল বাংলাদেশের সঙ্গে কথা বলে সেই দেশেই হিন্দুদের স্বার্থকে সুনিশ্চিত করা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share