Tag: crime

crime

  • Haridevpur: পথের কাঁটা! পুলিশ প্রেমিকের সঙ্গে পরিকল্পনা করে মেয়েকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা মায়ের

    Haridevpur: পথের কাঁটা! পুলিশ প্রেমিকের সঙ্গে পরিকল্পনা করে মেয়েকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা মায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে পথের কাঁটা মেয়ে। তাই পুলিশ প্রেমিকের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে বছর ষোলোর মেয়েকেই আগুনে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ উঠল মায়ের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে হরিদেবপুরের (Haridevpur) মতিলাল গুপ্তা রোড এলাকায়। অভিযুক্ত মা ও তাঁর প্রেমিককে গ্রেফতার করেছে হরিদেবপুর থানার পুলিশ। ধৃতদের নাম সোনালি চন্দ ও প্রসূন মান্না। ধৃত প্রেমিক ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল।

    মায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    সোনালির স্বামী কৌশিক চন্দ পেশায় ব্যবসায়ী। তাঁদের একটি মেয়ে। মহিলার স্বামীর সঙ্গে দীর্ঘদিনের দাম্পত্য সমস্যা। ডিভোর্স না হলেও মহিলা মেয়েকে নিয়ে আলাদা থাকতেন। কৌশিকবাবুর মৃত্যুর পর খাদ্য দফতরে চাকরি পান অভিযুক্ত মহিলা। পুলিশ সূত্রে খবর, একটি ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে বারাসতের পুলিশ লাইনের কনস্টেবল প্রসূন মান্নার সঙ্গে আলাপ হয় সোনালির। অল্প সময়ের মধ্যেই ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠে। বিষয়টি জানতে পেরে যায় সোনালির মেয়ে। মায়ের সঙ্গে তার এই নিয়ে ঝামেলাও হয় একাধিকবার। তাই প্রেমিককে সঙ্গে নিয়েই মেয়েকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করে মা। অভিযোগ, গতকাল ভোর ৪ টে নাগাদ ফ্ল্যাটে আগুন লাগিয়ে দেয় সে। কোনওরকমে ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে এসে প্রাণে বাঁচে মেয়েটি। পুলিশ-দমকল এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে মায়ের সঙ্গে প্রেমিকের কথোপকথন শুনতে পায় কিশোরী মেয়ে।

    আরও পড়ুুন: এনসিপি-র সভাপতি পদে ইস্তফা পাওয়ারের, উত্তরসূরি কে?

    মেয়ের দাবি

    পুলিশের কাছে ১৬ বছরের কিশোরী দাবি করে, বাথরুম থেকে কাউকে ফোন করছিল তার মা। মাকে সে ফোনে বলতে শোনে, “ঘরে আগুন লাগলেও মেয়ে বেঁচে গিয়েছে।” পরে মায়ের মোবাইল ঘেঁটে ওই কিশোরী জানতে পারে যে, মা প্রেমিকের কথামতো তাকে আগুনে পুড়িয়ে খুনের চেষ্টা করছে। টেলিগ্রামে চ্যাট থেকে ওই স্কুল ছাত্রী জানতে পারে, তার মা প্রেমিকের কথামতো তাকে খুনের চেষ্টা করছে। এই সব চ্যাটের স্ক্রিনশট এবং সেগুলির প্রিন্টআউট নিয়ে এসে ওই কিশোরী হরিদেবপুর থানায় সোমবার দুপুরে অভিযোগ জানায়। তদন্তে নামে পুলিশ। অভিযুক্ত মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়। আর তাকে এই খুনের চেষ্টায় সাহায্য করার অভিযোগে চন্দননগর থেকে গ্রেফতার করা হয় প্রেমিককেও। ধৃতদের জেরা চলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Barun Biswas Murder Case: সিআইডির বিরুদ্ধে অভিযোগ! বরুণ বিশ্বাস খুনের মামলায় সাক্ষী হতে চান দিদি 

    Barun Biswas Murder Case: সিআইডির বিরুদ্ধে অভিযোগ! বরুণ বিশ্বাস খুনের মামলায় সাক্ষী হতে চান দিদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুটিয়ার প্রতিবাদী শিক্ষক বরুণ বিশ্বাসের খুনের (Barun Biswas Murder Case)মামলায় সাক্ষী হতে চেয়ে আদালতে আর্জি জানালেন দিদি প্রমীলা রায় বিশ্বাস। তাঁর অভিযোগ, কামদুনিকাণ্ডের মতো বরুণের মৃত্যু-মামলাতেও বারবার সরকারি আইনজীবী বদল করে বিচারপ্রক্রিয়ায় দেরি করা হচ্ছে। দ্রুত যাতে বিচারপ্রক্রিয়া শেষ করে দোষীদের শাস্তি দেওয়া হয়, সেই মর্মে বৃহস্পতিবার আদালতে আবেদন করেছেন প্রমীলা। 

    বরুণ বিশ্বাসের দিদির অভিযোগ

    নিহত বরুণ বিশ্বাসের দিদি, প্রমীলার অভিযোগ, “সরকার তো চাইছে না সুবিচার হোক, কারণ একটা গুন্ডাবাহিনী নিয়ে তৈরি হওয়া দলই তো সরকার চালাচ্ছে। যিনি আমাদের ক্ষমতায় রয়েছেন, পুলিশমন্ত্রী, তিনিও ষড়যন্ত্রকারী, না হলে এই খুনিদের, এই চোরেদের কেন আড়াল করতে চাইছেন? প্রায় ১২ বছর আগে খুন হয়েছিল ভাই। তার সুবিচার চেয়ে আজও আদালতের দরজায় দরজায় ঘুরে বেড়াতে হচ্ছে।” তাঁদের বাবা সাক্ষী হওয়া সত্ত্বেও কেন তাঁকে সমন পাঠানো হচ্ছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রমীলা। আদালত সূত্রে খবর, বরুণের দিদির আবেদনের ভিত্তিতে আগামী ৭ মার্চ শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: পুর নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মন্ত্রী সুজিত বসু, বিধায়ক তাপস রায়ের বাড়িতে হানা ইডি-র

    ২০১২ সালের ৫ জুলাই খুন হন উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটার সুটিয়ার প্রতিবাদী শিক্ষক বরুণ বিশ্বাস। সেই খুনের মামলার বিচার শুরু হয় পরের বছর ৫ জুলাই থেকে। বরুণের পরিবারের অভিযোগ, মামলায় ৫২ জন সাক্ষীর মধ্যে এখনও পর্যন্ত ২৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। ন’জন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হলেও পরে তাঁরা সকলেই জামিনে মুক্ত হন। তাঁদের এক জনের মৃত্যুও হয়েছে। আদালতের দ্বারস্থ হয়ে বরুণের পরিবারের অভিযোগ, সিআইডির অসহযোগিতার কারণেই এখনও তারা বিচার পাননি। প্রমীলার কথায়, তাঁরা যাঁরা দীর্ঘদিন বরুণের সঙ্গে ছিলেন, তাঁদের এই ঘটনায় সাক্ষী করা হয়নি। উল্টে নতুন  নতুন সাক্ষী হাজির করা হচ্ছে। তাঁর দাবি, যাঁদের সাক্ষী করা হয়েছে, তাঁদের বেশির ভাগই অপরিচিত। শীঘ্র ভাইয়ের খুনের বিচার চান বলে জানান প্রমীলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: ‘‘আমার অপরাধ এটাই যে…’’! আদালত থেকে বেরিয়ে বাইডেন প্রশাসনকে তুলোধনা ট্রাম্পের

    Donald Trump: ‘‘আমার অপরাধ এটাই যে…’’! আদালত থেকে বেরিয়ে বাইডেন প্রশাসনকে তুলোধনা ট্রাম্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মসমর্পণের সুযোগ দেওয়া হয়নি। তার আগেই গ্রেফতার করা হয় প্রাক্তন মার্কিন প্রেসি়ডেন্ট ডেনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump)। টাকা দিয়ে এক পর্ন তারকার মুখ বন্ধ রাখার মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা মোট ৩৪টি অভিযোগে তিনি নিজেকে নির্দোষ বলে ম্যানহাটন আদালতে দাবি করেন। আদালত থেকে বেরিয়েই জনগণের উদ্দেশে ট্রাম্প চিৎকার করে বলেন, “দেশকে শত্রুদের থেকে বাঁচিয়েছি এটাই আমার অপরাধ। বরাবর অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়েছি, আর আজ গোটা বিশ্বই এই ঘটনা দেখে হাসছে।” ট্রাম্পের দাবি, বর্তমানে দেশ ক্রমাগত নরকের দিকে যাচ্ছে।

    আদালতে ট্রাম্পের দাবি

    মঙ্গলবারই পর্নতারকাকে ঘুষ দেওয়ার (Hush Money Case) অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump)। আমেরিকার ইতিহাসে এই প্রথম কোনও প্রেসিডেন্টকে ফৌজদারি মামলায় (Criminal Charges) গ্রেফতার করা হল। ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মোট ৩৪টি অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে। তবে আদালত কক্ষে বসে একটিও অপরাধ স্বীকার করেননি প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। নিউ ইয়র্কের ম্যানহ্যাটন কোর্টরুমে প্রায় এক ঘণ্টা ধরে কথা বলেন ট্রাম্প। আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলি তুলে ধরা হলে তিনি দৃঢ় গলায় বলেন, “নট গিল্টি” (আমি অপরাধী নই)। মামলা চলাকালীন তাঁর চোখে মুখে বিরক্তির ছাপ ছিল স্পষ্ট। 

    ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টের (Donald Trump) বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১৬ সালের আগে তিনি পর্নতারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসের সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। ২০১৬ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনী প্রচার শুরু হওয়ার আগে তিনি নির্বাচনী তহবিল থেকে লক্ষাধিক টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন যাতে ওই পর্ন তারকা তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে মুখ বন্ধ রাখেন। ম্যানহ্যাটনের ডিস্ট্রিক অ্যাটর্নি অ্যালভিন ব্রাগসের অভিযোগ, ২০১৬ সালের নির্বাচনী প্রচারকে শক্তি জোগাতে তার আগের দুই বছর ধরে একটি প্রচার চালাচ্ছিলেন ট্রাম্প। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সমস্ত নেতিবাচক খবরকে ধামাচাপা দিয়েছেন ট্রাম্প। তথ্য লুকোতে নিজের ব্যবসার নথিতে কারচুপি করেছেন।

    আরও পড়ুন: পর্নস্টারের সঙ্গে যৌন কেচ্ছার কথা গোপন! এবার কি জেলে যেতে হবে ট্রাম্পকে?

    ছাড়া পেলেন ট্রাম্প

    মঙ্গলবার গ্রেফতারের কিছুক্ষণ পরেই অবশ্য ছাড়া পেয়ে যান ট্রাম্প (Donald Trump)। শুনানির পর আদালত থেকে বেরিয়ে নিজের বোয়িং ৫৭৫ জেটে ফ্লোরিডায় ফিরে যান প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। বর্তমান প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলে ট্রাম্প এদিন বলেন, “জীবনে কখনও ভাবিনি আমেরিকায় এ জিনিস হবে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দেশটাকে নরকে নিয়ে যাচ্ছেন। যা হয়েছে তা গোটা দেশের জন্য অপমান। আমরা আমেরিকার অন্ধকারতম সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আমি এইটুকু বলতে পারি, নরকে যাচ্ছে আমাদের দেশ। গোটা বিশ্ব আমাদের উপরে হাসছে সীমান্ত খুলে দেওয়া ও আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের জন্য। ”   

    ট্রাম্পের দাবি মিথ্যা মামলা

    রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) দাবি করেন, ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট দৌড়ে নাম লিখিয়েছেন তিনি। তাই তাঁর বিরোধী দলের আইনজীবী ও বিচারকরা যেন তেন প্রকারে তাঁকে নির্বাচনী দৌড় থেকে সরানোর জন্য ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। তাঁর বিরুদ্ধে আনা ঘুষের অভিযোগ ও গ্রেফতারি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বলেই দাবি করেছেন ট্রাম্পের আইনজীবীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ghaziabad Murder: ১২ বছর বয়সে ডাকাতি ও খুনের নকশা! গাজিয়াবাদে আটক বালক

    Ghaziabad Murder: ১২ বছর বয়সে ডাকাতি ও খুনের নকশা! গাজিয়াবাদে আটক বালক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্রই ১২। এই বয়সেই ডাকাতি ও খুনের নকশা কষেছে সে। তার তিন সাগরেদ অবশ্য সদ্য যুবা। শনিবার একটি খুনের (Ghaziabad Murder) ঘটনার তদন্তে নেমে চোখ কপালে ওঠার জোগাড় উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদ পুলিশের (Police)। মূল চক্রী ওই বালককে আটক করেছে পুলিশ।

    দম্পতির দেহ…

    পুলিশ জানিয়েছে, ২০ নভেম্বর গাজিয়াবাদের একটি বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় বৃদ্ধ দম্পতির দেহ। বাড়ির জিনিসপত্র ইতিউতি ছড়ানো। বছর ষাটেকের ইব্রাহিম ছিলেন ব্যবসায়ী। তাঁকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায় শোওয়ার ঘরে। তাঁর স্ত্রী হাজরার দেহ উদ্ধার হয় শৌচাগার থেকে। তদন্তে নেমে মাসখানেক পর মূল চক্রীর নাগাল পায় পুলিশ। করা হয় আটক। কেবল ওই চক্রী নয়, তার সাগরেদদেরও পরিচয় পেয়েছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: বিলম্বিত বোধোদয়! ভারতের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চিন!

    পুলিশ জানিয়েছে, বছর বারোর ওই বালক জানত ইব্রাহিমের অনেক টাকা। তাই ইব্রাহিমের বাড়িতে ডাকাতির ছক কষে সে। সঙ্গে নেয় তিন সাগরেদকে। ঠিক হয়েছিল, ডাকাতি করে যা মিলবে, চারজনে তা সমান ভাগে ভাগ করে নেবে। সেই মতো ডাকাতি করার পর প্রমাণ লোপাট করতে ওই বালকের নির্দেশে সবাই মিলে খুন (Ghaziabad Murder) করে ইব্রাহিম ও তাঁর স্ত্রীকে। কাপড়ের ফাঁস দিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় ইব্রাহিমকে। ধৃত বালকের কাছ থেকে নগদ ১২ হাজার টাকা উদ্ধার করেছে পুলিশ। উদ্ধার হয়েছে গয়না এবং মোবাইল ফোনও।

    ডিজিপি (গ্রামীণ) ইরাজ রাজা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিনজন আমাদের জানায়, ২২ নভেম্বর তারা ওই দম্পতির বাড়ির দরজায় কড়া নাড়ে লোহার ছাঁট বিক্রির অছিলায়। যেই না ইব্রাহিমের স্ত্রী হাজারা দরজা খুলে বাড়ির বাইরে পা রেখেছে, ওই বালকের সাগরেদ মুকেশ ও শুভম তাঁকে বেঁধে ফেলে। সময় নষ্ট না করে ওই বালক ও তার এক সঙ্গী সন্দীপ ঘরে ঢুকে খুন করে ঘুমন্ত ইব্রাহিমকে। পরে বাড়ি থেকে নিয়ে পালায় নগদ ৫৪ হাজার টাকা, একটি রুপোর চেন এবং একটি মোবাইল ফোন। এসিপি ( লোনি) রজনীশ কুমার উপাধ্যায় বলেন, চারজনের মধ্যে দুজন বিহার থেকে এখানে এসে বেশ কিছুদিন ধরে বসবাস করছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • SC on Bail Petition: জামিন নিয়ে নয়া আইন! জানুন কী বলল সুপ্রিম কোর্ট

    SC on Bail Petition: জামিন নিয়ে নয়া আইন! জানুন কী বলল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভরে যাচ্ছে জেল! বন্দিদের জামিন নিয়ে নতুন বিধি ( new Act on bails) আনতে কেন্দ্রের (Central Government) কাছে আহ্বান জানালো শীর্ষ আদালত।  কোনও দিনও যেন দেশ ‘পুলিশ স্টেট’ হয়ে না যায়! এই বার্তা দিয়েই জামিনের বিধি নিয়ে বক্তব্য রাখল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। কেন্দ্রীয় সরকার যাতে জামিনের আইন নিয়ে নতুন করে ভাবনা চিন্তা করে তার আর্জি জানানো হয়েছে। শীর্ষ আদালতের তরফে, অপরাধীদের সুবিচারের দিকটিও বিবেচনা করার কথা বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টে জামিন অল্ট নিউজের মহম্মদ জুবেরের, দিল্লি মামলায় থাকতে হচ্ছে জেলেই

    একটি মামলার রায়দানের সময় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কৌল, এমএম সুন্দরেশ দুঃখের সুরে জানিয়েছেন, দেশে সমস্ত জেল ভর্তি হয়ে যাচ্ছে। আইন ভাঙার দায়ে গ্রেফতার হচ্ছে বিপুল সংখ্যক মানুষ। একথা সরকারকে মাথায় রাখতে হবে।  যাতে দেশে অকারণে গ্রেফতারি এড়ানো যায়, সে বিষয়টি নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে হবে আইনসভায়। বিশেষত যে সমস্ত আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি সাত বছর পর্যন্ত জেল রয়েছে, তার ক্ষেত্রে বিধি-সরলীকরণ করা উচিত। তাঁদের মতে দেশের বিভিন্ন আদালতে ‘নেতিবাচক’ ভাবে জামিনের আবেদনের শুনানি হয়। যা কখনওই কাম্য নয়। এভাবে চলতে থাকলে দেশ একদিন ‘পুলিশ স্টেট’ হয়ে যাবে।

    আরও পড়ুন: আম্বানিদের কেন জেড প্লাস নিরাপত্তা? ত্রিপুরা হাইকোর্টের নির্দেশে সুপ্রিম-স্থগিতদেশ

    প্রসঙ্গত, দেশে যখন মহম্মদ জুবেরের (Mohammed Zubair) গ্রেফতারি সহ একাধিক ঘটনা ঘটছে, তখন সুপ্রিম কোর্টের এই বক্তব্য বেশ প্রাসঙ্গিক বলে মনে করা হচ্ছে। আদালতের তরফে বলা হয়েছে, অপরাধমূলক ঘটনায় দেশে ‘দোষী’র সংখ্যা খুবই অল্প। নানা মামলায় ‘অভিযুক্ত’ এর সংখ্যা অনেক বেশি। তাই জামিন সংক্রান্ত বিষয়ে কঠোর এবং সুচিন্তিত মতামত নিতে হবে, বলে মনে করে শীর্ষ আদালত। দেশের সমস্ত কোর্টে অপরাধ নিয়ে সমানভাবে পদক্ষেপ করার কথাও বলা হয়েছে। 

     

LinkedIn
Share