Tag: CRPF

CRPF

  • Jammu and Kashmir: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    Jammu and Kashmir: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাজৌরিতে গ্রাম প্রতিরক্ষা রক্ষীদের (ভিডিজি) বিশেষ অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ (Jammu and Kashmir)। তাদের আধুনিক রাইফেল এসএলআর প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। ১ জানুয়ারি, বছরের প্রথম দিন রাজৌরির ডাংরি গ্রামে ৭ জন হিন্দুকে হত্যা করেছে সন্ত্রাসবাদীরা। এরপর গ্রামবাসীরা সন্ত্রাসবাদীর বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তলে নেওয়ার দাবি জানায়। গ্রামবাসীদের মধ্যে অনেকেই ভিডিজি- র অংশ হয়ে চেয়েছেন। এখন তাঁদের নির্বাচন করার জন্য সিআরপিএফ ক্যাম্পের আয়োজন করেছে।

    কী জানা গেল? 

    মঙ্গলবার সুন্দরবানী সেক্টরের (Jammu and Kashmir) মহাদেব মানেকা ফায়ারিং রেঞ্জে গুলি চালানোর অনুশীলন হয়েছিল। যেখানে এলওসি- র কাছাকাছি গ্রামের ৫০ জনেরও বেশি গ্রামবাসী অংশগ্রহণ করেছিলেন। 

    সাম্প্রতিক হামলার পর, জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসন ভিডিজিকে ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের আগে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদীরা জম্মু অঞ্চলের শান্তি নষ্ট করতে পারে বলে আশঙ্কা করছে প্রশাসন। তাই ভিডিজিগুলি জম্মু, সাম্বা এবং কাঠুয়া জেলাগুলির পাশাপাশি ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তে সক্রিয় হয়ে উঠেছে৷ 

    এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ জনকে জঙ্গি সন্দেহে আটক করা হয়েছে। ক্রমাগত তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। জেলার অনেক জায়গায় পুলিশের পোস্টারও লাগানো হয়েছে। সন্ত্রাসবাদীদের সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার জন্য ১০ লক্ষ টাকার পুরস্কারের ঘোষণা করা হয়েছে।

    ৫ জানুয়ারি রাজৌরি জেলার (Jammu and Kashmir) বেশ কয়েকটি গ্রামে গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি ক্যাম্পের আয়োজন করেছিল প্রশাসন। এতে ভিডিসির সদস্য হতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের নামের তালিকা প্রস্তুত করা হয়।

    আরও পড়ুন: ‘ভয়ঙ্কর ভুল’ হয়ে গিয়েছে, নেটিজেনদের কাছে ক্ষমা চাইলেন অমিতাভ বচ্চন    

    হামলার পরে, ডাংরির পঞ্চায়েত (Jammu and Kashmir) প্রধান ধীরাজ শর্মা বলেন, “এলাকায় একটি গ্রাম প্রতিরক্ষা কমিটি ছিল, তবে পুলিশ ৬০ বছরের বেশি বয়সী লোকদের কাছ থেকে অস্ত্র ফিরিয়ে নিয়েছে। সেই অস্ত্রগুলো আবার বরাদ্দও করা হয়নি। ভিডিসি সদস্যদের কাছে অস্ত্র থাকলে তারা সন্ত্রাসীদের যোগ্য জবাব দিত।”  

    ১৯৯০-এর দশকে, জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসন পার্বত্য এলাকায় সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে গ্রাম নিরাপত্তা কমিটি গঠন করে। সেই সময় গ্রামবাসীদের নিজেদের এবং তাদের প্রিয়জনকে রক্ষা করার জন্য অস্ত্র ব্যবহার করতে শেখানো হয়েছিল। এই কমিটিতে স্থানীয় লোকজনকে নিয়োগ করে অস্ত্র বন্টন করা হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Jammu and Kashmir: রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, রাজৌরিতে ১৮০০ সিআরপিএফ জওয়ান পাঠাচ্ছে কেন্দ্র

    Jammu and Kashmir: রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, রাজৌরিতে ১৮০০ সিআরপিএফ জওয়ান পাঠাচ্ছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের প্রথম দিনই রক্তাক্ত হয়েছে ভূস্বর্গ (Jammu and Kashmir)। হামলা হয়েছে হিন্দু পরিবারের ওপর। পর পর দুটি হামলায় এক শিশু সহ বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। তার জেরে এবার জম্মু-কাশ্মীরের রাজৌরি (Rajouri) জেলায় আরও বেশি সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই রাজৌরিতে ১৮ কোম্পানি সিআরপিএফ (CRPF) জওয়ান পাঠানো হয়েছে।

    জঙ্গি হানা…

    গত দু সপ্তাহের ব্যবধানেও এই জেলায় দু বার জঙ্গি হানা হয়েছে। তার জেরে এলাকায় ছড়িয়েছে আতঙ্ক। ঘটনার প্রতিবাদে জেলার বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক প্রতিবাদ-বিক্ষোভ হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ, জনতার সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে প্রশাসন। জানা গিয়েছে, গত তিন দিন ধরে একশোরও বেশি নিরাপত্তা রক্ষী জঙ্গিদের খোঁজে শুরু করেছে তল্লাশি। এই জঙ্গিরাই রাজৌরি জেলায় হামলা চালিয়েছিল কয়েকটি হিন্দু পরিবারের ওপর। কেবল নিরাপত্তা রক্ষীরাই নয়, সেনা এবং পুলিশও অভিযান চালিয়েছিল যৌথভাবে (Jammu and Kashmir)।

    আরও পড়ুুন: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর নিক্ষেপ! সামনে এল দোষীদের ছবি, জানেন এরা কারা?

    প্রসঙ্গত, রবিবার সন্ধেয় এবং সোমবার সকালে আপার ডাংরি গ্রামে হামলা চালিয়েছিল জঙ্গিরা। জঙ্গিদের হামলায় দুই শিশু সহ ছ জনের মৃত্যু হয়। জঙ্গিদের হামলায় জখমও হয়েছেন বেশ কয়েকজন। জানা গিয়েছে, রবিবার সশস্ত্র অবস্থায় দুই জঙ্গি হানা দেয় তিনটি বাড়িতে। তার পরেই গুলি চালাতে থাকে নির্বিচারে। গুলিতে জখম হন ছ জন, মৃত্যু হয় চার জনের। পরের দিন ওই গ্রামেই ফের হামলা চালায় জঙ্গিরা। এদিন বিস্ফোরণে জখম হন অন্তত পাঁচজন। মৃত্যু হয় দুই শিশুর।

    রবিবার সন্ধের জঙ্গি হামলায় জড়িতদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেন নিরাপত্তা রক্ষীরা। তখনই এক বাড়ির সামনে বিস্ফোরণ ঘটে। এই বাড়িটির সামনে আগে থেকেই বিস্ফোরক পুঁতে রেখেছিল জঙ্গিরা।এই জেলায়ই গত দু সপ্তাহে দুবার জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেছে। ডিসেম্বরের ১৬ তারিখে আর্মি ক্যাম্পের বাইরেও দুজনের মৃত্যু হয়। সূত্রের খবর, কেন্দ্রের তরফে জম্মু-কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) প্রশাসনকে অবিলম্বে জঙ্গিদের হদিশ দিতে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যেই জম্মু-কাশ্মীরে প্রচুর সিআরপিএফ জওয়ানকে টহল দিতে দেখা গিয়েছে। এই কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে ৭০ ব্যাটেলিয়নের বেশি সিআরপিএফ জওয়ান মোতায়েন করা হয়েছে বলেও খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • CRPF Female Jawan: এখন থেকে উপত্যকায় দেশের সুরক্ষার দায়িত্বে পুরুষদের সঙ্গে থাকবেন মহিলা সিআরপিএফরাও

    CRPF Female Jawan: এখন থেকে উপত্যকায় দেশের সুরক্ষার দায়িত্বে পুরুষদের সঙ্গে থাকবেন মহিলা সিআরপিএফরাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারীর ক্ষমতায়ন এদেশে আর আকাশ-কুসুম কল্পনা নয়। এর আগেও বার বার সেই প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। আরও একবার তা প্রমাণিত হল। কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী অভিযানে এবার থেকে বন্দুক হাতে দেখা যাবে মহিলা আধা সামরিক সিআরপিএফ জওয়ানদের (CRPF Female Jawan)।

    উপত্যকার সুরক্ষার দায়িত্বে মহিলারা  

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশের মহিলাদের ক্ষমতায়নের কথা বলেছেন। বার বার মহিলাদের পক্ষে সওয়াল করেছেন। তাঁর শাসনকালে দেশের মহিলারা পেয়েছেন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজের দায়িত্ব। এবার আরও এক গুরুত্বপূর্ণ কাজের কাজের দায়িত্ব এল দেশের নারীশক্তির কাঁধে। উপত্যকার সুরক্ষায় এখন থেকে বহাল হবেন মহিলা সিআরপিএফরা। নতুন বছরের মার্চ মাস থেকেই এই দায়িত্ব পাবেন মহিলা জওয়ানরা (CRPF Female Jawan)। উপত্যকায় জঙ্গিদের সঙ্গে সরাসরি লড়াইয়ের ক্ষেত্রে এই প্রথমবারের জন্য কোনও নিরাপত্তা সংস্থার তরফে মহিলাদের যোগদান করানো হচ্ছে।          

    বর্তমানে সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (CRPF Female Jawan) মহিলা বাহিনীর প্রশিক্ষণ চলছে। মোটামুটি চার থেকে ছয় সপ্তাহ চলবে এই প্রশিক্ষণ। তারপর উপত্যকার বিভিন্ন জায়গায় পুরুষ সিআরপিএফ জওয়ানের পাশাপাশি মহিলা সিআরপিএফ মোতায়েন করা হবে। শ্রীনগর সেক্টরের সিআরপিএফ ইনস্পেক্টর জেনারেল চারু সিনহা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “আমরা প্রথমে অল্প সংখ্যক মহিলা জওয়ান মোতায়েন করব। কোনও ঘেরাও ও তল্লাশি অভিযানের সময় স্থানীয় মহিলারা যাতে নিরাপদ বোধ করেন, সে কথা ভেবেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: কর্নাটকে ভোটের বাদ্যি বাজালেন শাহ, তুলোধোনা করলেন কংগ্রেস, জেডিএসকে

    উল্লেখ্য, চারু সিনহা প্রথম মহিলা আইপিএস অফিসার যিনি সিআরপিএফ-র (CRPF Female Jawan) শ্রীনগর সেক্টরের প্রধানের দায়িত্ব পেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, স্থানীয় ভাবাবেগকে সম্মান জানানোর জন্য সরসারি কমব্যাটে মহিলা জওয়ান মোতায়েন করা হচ্ছে। বর্তমানে শ্রীনগর বিমানবন্দরে সিভিল সেক্রেটারিয়েট ও অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানে মহিলাদের তল্লাশি চালানোর জন্য মহিলা সিআরপিএফ কর্মীদের মোতায়েন করা হয়ে থাকে। এবার উপত্যকায় সন্ত্রাসবাদ বিরোধী অভিযানে পুরুষ সিআরপিএফ জওয়ানের পাশে দেখা যাবে মহিলা জওয়ানদেরও। চারু সিনহা আরও বলেন, “পুরুষ কনস্টেবল যা করছেন মহিলারাও তাই করবেন। পুরুষদের কাছে যে অস্ত্র থাকবে মহিলারাদের হাতেও থাকবে একই অস্ত্র। এদিকে মহিলা সিআরপিএফ জওয়ান মোতায়েনের আগে ছয় মাসের জন্য একটি পাইলট প্রজেক্ট চালু করা হয়েছিল। আর এতে সাফল্য পাওয়ার পরেই এই সিদ্ধান্ত। মার্চ মাস থেকে সন্ত্রাসবাদ দমনে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযানে নামবেন মহিলারা।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • CRPF Recruitment: ১৪৫৮ পদে নিয়োগ করতে চলেছে সিআরপিএফ, জানুন বিস্তারিত

    CRPF Recruitment: ১৪৫৮ পদে নিয়োগ করতে চলেছে সিআরপিএফ, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে সিআরপিএফ। ১৪৫৮টি শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ করবে সেন্ট্রাল রিজার্ভ ফোর্স (CRPF Recruitment)। ৪ জানুয়ারি থেকে আবেদন করতে পারবেন আগ্রহীরা। জানা গিয়েছে, মাসিক বেতন হতে পারে ৯০ হাজার টাকা অবধি। সিআরপিএফ- এ অ্যাসিসট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর (স্টেনো) এবং হেড কনস্টেবল (মন্ত্রক)- এই দুই পদের জন্য নিয়োগ করা হবে। আবেদনের শেষ তারিখ ২৫ জানুয়ারি, ২০২৩। কেবলমাত্র অনলাইনেই আবেদন করা যাবে এই পদগুলিতে। আবেদন করার জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের সিআরপিএফ- এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট crpf.gov.in– এ যেতে হবে।  

    এই বিষয়ে জেনে নিন কিছু বিশেষ তথ্য 

    কবে থেকে শুরু হচ্ছে আবেদন?

    আবেদন শুরু হচ্ছে ৪ জানুয়ারি, ২০২৩

    আবেদনের শেষ দিন

    ২৫ জানুয়ারি, ২০২৩- এর মধ্যে আবেদন করতে হবে। 

    শূন্যপদ

    মোট শূন্যপদ ১৪৫৮।  অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টরের (স্টেনো) জন্য ১৪৩টি পদ রয়েছে। অন্যদিকে হেড কনস্টেবল (মিনিস্ট্রিয়াল)- এর ক্ষেত্রে ১৩১৫টি পদ খালি রয়েছে। 

    আবেদন পদ্ধতি

    অনলাইনে গিয়ে আবেদন করতে হবে

    ওয়েবসাইট

    crpf.gov.in– এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে। 

    বেতন

    বেতন হতে পারে ৯০ হাজার টাকা অবধি।

    আরও পড়ুন: ফিরে দেখা সাল ২০২২! মহিলাদের স্বার্থে দেওয়া যুগান্তকারী কয়েকটি রায় শীর্ষ আদালতের

    বয়সসীমা

    ২৫ জানুয়ারি ২০২৩- এর মধ্যে প্রার্থীর বয়স হতে হবে ১৮-২৫- এর মধ্যে।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    প্রার্থীর ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা হতে হবে উচ্চমাধ্যমিক পাস। প্রার্থীদের ১ মিনিটে ৩০ শব্দের হিন্দি টাইপিং স্পিড টেস্ট পাস করতে হবে। ১ মিনীটে যারা ৩৫ শব্দ লিখতে পারবেন তারা হেড কনেস্টেবল পদে আবেদন করতে পারবেন।   

    নিয়োগ প্রক্রিয়া

    • প্রথমে ফিজিক্যাল এফিসিয়েন্সি এবং ফিজিক্যাল মেজারমেন্ট টেস্টে পাস করতে হবে।
    • তারপর নেওয়া হবে লিখিত পরীক্ষা। 
    • স্টেনো পদের জন্যে নেওয়া হবে স্কিল টেস্ট। 
    • এরপর ডক্যুমেন্ট ভেরিফিকেশন এবং সব শেষে মেডিক্যাল টেস্ট। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • CRPF: সিআরপিএফের ইনস্পেক্টর জেনারেল পদে প্রথম দুই মহিলা, গড়লেন নতুন ইতিহাস

    CRPF: সিআরপিএফের ইনস্পেক্টর জেনারেল পদে প্রথম দুই মহিলা, গড়লেন নতুন ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস রচনা করলেন সীমা ধুন্দিয়া এবং অ্যানি আব্রাহাম। ভারতের আধা সামরিক বাহিনী সিআরপিএফের ইতিহাসে এই দুই মহিলাই প্রথম ইনস্পেক্টর জেনারেল পদে নিযুক্ত হলেন। সিআরপিএফের (Central Reserve Police Force) আইজি (Inspector General) পদে বসলেন দুজন মহিলা আধিকারিক (women officers)। 

    আইজি সীমা ধুন্ধিয়া (IG Seema Dhundiya) সিআরপিএফের বিহার সেক্টরের (Bihar Sector) প্রধান (head) হচ্ছেন এবং আইজি অ্যানি আব্রাহাম (IG Annie Abhram) হচ্ছেন আরএএফ (Rapid Action Force)-এর প্রধান (head)। দুই আধিকারিকই সিআরপিএফের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন ১৯৮৭ সাল থেকে।

    এর আগেও মহিলা অফিসাররা দেশের বিভিন্ন আধা-সামরিক এবং কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনীতে সিনিয়র পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। কিন্তু সিআরপিএফে এই প্রথম। অর্চনা রামাসুন্দরাম অতীতে সশস্ত্র সীমা বল (SSB) এর ডিজি এবং মঞ্জরি জারুহর সিআইএসএফ-এর বিশেষ ডিজি হিসাবে কাজ করেছেন। তাঁরা দুজনেই ছিলেন আইপিএস আধিকারিক। 

    কেন্দ্রীয় আধা-সামরিক বাহিনীগুলির মধ্যে সিআরপিএফ প্রথম ১৯৮৬ সালে সর্ব-মহিলা ব্যাটালিয়ন গঠন করে। এক বছর পরে ১৯৮৭ সালে মহিলা অফিসারদের নিযুক্ত করা শুরু হয়। আব্রাহাম এবং ধুন্দিয়া উভয়ই সিআরপিএফের মহিলা অফিসারদের এই প্রথম ব্যাচেই নিযুক্ত হন।

    আরও পড়ুন: ট্যুইটারের দায়িত্ব পেয়েই ৩৭০০ কর্মী ছাটাইয়ের পথে ইলন মাস্ক

    বুধবার সিআরপিএফের এক মুখপাত্র বলেন, আব্রাহাম এবং ধুন্দিয়া উভয়েরই চাকরি জীবন অত্যন্ত ঝকঝকে। তাঁরা বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যে কাজ করেও সফলতার মুখ দেখেছেন। ধুন্দিয়া সারা দেশের বিভিন্ন সংবেদনশীল এলাকায় দায়িত্ব পালন করেছেন এবং বাহিনীর ২য় মহিলা ব্যাটালিয়ন গঠনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। তিনি লাইবেরিয়ায় জাতিসংঘ মিশনে প্রথম সর্ব-মহিলা এফপিইউ-এর কন্টিনজেন্ট কমান্ডারও ছিলেন। তিনি এর আগে র‍্যাফের ডিআইজি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

    আব্রাহাম, লাইবেরিয়ায় জাতিসংঘ মিশনে সর্ব-মহিলা এফপিইউ-এর কমান্ড করার পাশাপাশি, সিআরপিএফ সদর দফতরে ডিআইজি ইন্টেলিজেন্স, কাশ্মীর অপারেশন সেক্টরে ডিআইজি অপারেশন এবং ডিআইজি সিআর অ্যান্ড ভিজিল্যান্স হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

    সিআরপিএফের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আইজি হিসাবে পদোন্নতি হওয়া উভয় মহিলা অফিসারই তাঁদের বিশেষ পরিষেবার জন্য রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক, মেধাবী পরিষেবার জন্য পুলিশ পদক এবং অন্যান্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির পাশাপাশি সেবা পদকও পেয়েছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: হিমন্তকে শারীরিক নিগ্রহ, তেলঙ্গানা সরকারের রিপোর্ট তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    Himanta Biswa Sarma: হিমন্তকে শারীরিক নিগ্রহ, তেলঙ্গানা সরকারের রিপোর্ট তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তেলঙ্গানায় (Telangana) গণেশ উৎসবে যোগ দিতে গিয়ে শারীরিক নিগ্রহের শিকার হয়েছিলেন আসামের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। ঘটনার জেরে শুক্রবার রিপোর্ট তলব করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (MHA)। জেড প্লাস সিকিউরিটি পান হিমন্ত। তার পরেও কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা জানতে চাওয়া হয়েছে তেলঙ্গানার মুখ্য সচিবের কাছে। এর আগে এই একই ইস্যুতে তেলঙ্গানার মুখ্য সচিবকে চিঠি দিয়েছিল আসাম সরকার এবং সিআরপিএফ (CRPF)।

    জানা গিয়েছে, দিন কয়েক আগে তেলঙ্গানায় গণেশ উৎসবের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন হিমন্ত। অভিযোগ, ওই সময় আচমকাই তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির এক নেতা মঞ্চে উঠে আসামের মুখ্যমন্ত্রীকে ধাক্কাধাক্কি করেন। কেড়ে নেন তাঁর মাইক্রোফোনও। যিনি এসব করেছেন, তিনি তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির নেতা নন্দু ব্যাস। নন্দুকে সঙ্গে সঙ্গে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় আবিদ রোড থানায়। পরে অবশ্য তাঁকে ছেড়েও দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন :মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    ছাড়া পেয়েই স্বমূর্তি ধারণ করেন তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির ওই নেতা। নিশানা করেন বিজেপিকে। বলেন, যে উৎসব উপলক্ষে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এ রাজ্যে এসেছেন, সেই উৎসব সম্পর্কিত কথাবার্তা না বলে তিনি ভোটের প্রচার শুরু করে দিয়েছিলেন। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও সম্পর্কে অযথা বাজে কথা বলছিলেন। তিনি বলেন, আমি এটা সহ্য করতে পারিনি। তাই মঞ্চে গিয়ে ওঁকে অনুরোধ করেছিলাম মঞ্চ ছেড়ে চলে যেতে। তাঁকে এও বলেছি, যদি ভবিষ্যতে আপনাদের কোনও নেতা কিংবা নেত্রী এসে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে এসব বলেন, তবে আমরা তা সহ্য করব না। তাঁকে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে।

    তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির মুখপাত্র কৃষাঙ্ক মান্নে বলেন, মঞ্চে দাঁড়িয়ে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা দিনভর আমাদের মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওকে গালি দিয়ে গেলেন। তাঁর মন্তব্য নিয়ে বিজেপি রাজনীতি করতে শুরু করল। কেসিআরের এক সমর্থক এটা মেনে নিতে পারেননি। তারই প্রতিক্রিয়ার জেরে ঘটেছে এই ঘটনা। তিনি বলেন, কেসিআরের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত হিমন্তর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

LinkedIn
Share