Tag: Delhi

Delhi

  • Mohan Bhagwat: ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতা বজায় রাখার চেষ্টায় খামতি নেই আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat)। দিন দুই আগে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের এই প্রধান বৈঠক করেছিলেন মুসলমান (Muslims) সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। এবার তিনি পরিদর্শন করলেন দিল্লির একটি মসজিদ। সেখানে বৈঠক করেন ইমামের সঙ্গে। ঘটনায় যারপরনাই খুশি মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষও।

    মুসলমান সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠকের পরে এদিন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত যান দিল্লির একটি মসজিদে। সেখানে তিনি অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান ইমাম উমের আহমেদ ইলিয়াসির সঙ্গে বৈঠক করেন। এদিন তিনি দিল্লির যে মসজিদে গিয়েছিলেন, সেটি সরকারি ও রাজনৈতিক দলগুলির কার্যালয় থেকে বেশি দূরে নয়। সূত্রের খবর, ভাগবতের সঙ্গে উমের আহমেদ ইলিয়াসির রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়েছে ঘণ্টাখানেক ধরে। ইলিয়াসির ছেলে সুহাইব ইলিয়াসি বলেন, এটা দেশের পক্ষে একটি ভাল বার্তা দেবে। একটি পারিবারিক আবহে আমাদের বৈঠক হয়েছে। এটা আনন্দের খবর যে তাঁরা আমাদের আমন্ত্রণে এখানে এসেছেন।  

    জ্ঞানবাপী মসজিদ বিতর্কের রেশ এখনও মেলায়নি। সুপ্রিম কোর্টে চলছে হিজাব বিতর্ক নিরসনের চেষ্টাও। এহেন আবহে ঐক্যের বার্তা দিতে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি শক্তপোক্ত করতে দিন দুই আগে মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করেন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত। এই দুই বিতর্কের মাঝেই হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিজেপির সাসপেন্ডেড নেত্রী নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে উত্তাল হয়ে উঠেছিল দেশ। সেই আবহেই সংঘ প্রধানের মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী, হিজাব বিতর্কের আবহেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক আরএসএস প্রধানের

    আরএসএসের অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর বলেন, আরএসএস সরসংঘচালক সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। এটা জেনারেল সম্বাদ পদ্ধতির একটি অংশ। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, ইলিয়াস সাহেব (ইমাম) তাঁকে (মোহন ভাগবতকে) আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন দিন কয়েক আগে। তাই তিনি তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। আরএসএস সরসংঘচালক সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এটা সম্বাদ পদ্ধতির একটি অংশ।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mohan Bhagwat: ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: ঐক্যের লক্ষ্যে! মসজিদে গিয়ে ইমামের সঙ্গে বৈঠক সংঘ প্রধান মোহন ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতা বজায় রাখার চেষ্টায় খামতি নেই আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের (Mohan Bhagwat)। দিন দুই আগে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের এই প্রধান বৈঠক করেছিলেন মুসলমান (Muslims) সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে। এবার তিনি পরিদর্শন করলেন দিল্লির একটি মসজিদ। সেখানে বৈঠক করেন ইমামের সঙ্গে। ঘটনায় যারপরনাই খুশি মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষও।

    মুসলমান সম্প্রদায়ের বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠকের পরে এদিন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত যান দিল্লির একটি মসজিদে। সেখানে তিনি অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান ইমাম উমের আহমেদ ইলিয়াসির সঙ্গে বৈঠক করেন। এদিন তিনি দিল্লির যে মসজিদে গিয়েছিলেন, সেটি সরকারি ও রাজনৈতিক দলগুলির কার্যালয় থেকে বেশি দূরে নয়। সূত্রের খবর, ভাগবতের সঙ্গে উমের আহমেদ ইলিয়াসির রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়েছে ঘণ্টাখানেক ধরে। ইলিয়াসির ছেলে সুহাইব ইলিয়াসি বলেন, এটা দেশের পক্ষে একটি ভাল বার্তা দেবে। একটি পারিবারিক আবহে আমাদের বৈঠক হয়েছে। এটা আনন্দের খবর যে তাঁরা আমাদের আমন্ত্রণে এখানে এসেছেন।  

    জ্ঞানবাপী মসজিদ বিতর্কের রেশ এখনও মেলায়নি। সুপ্রিম কোর্টে চলছে হিজাব বিতর্ক নিরসনের চেষ্টাও। এহেন আবহে ঐক্যের বার্তা দিতে এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি শক্তপোক্ত করতে দিন দুই আগে মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করেন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত। এই দুই বিতর্কের মাঝেই হজরত মহম্মদকে নিয়ে বিজেপির সাসপেন্ডেড নেত্রী নূপুর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে উত্তাল হয়ে উঠেছিল দেশ। সেই আবহেই সংঘ প্রধানের মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক নিঃসন্দেহে তাৎপর্যপূর্ণ।

    আরও পড়ুন : জ্ঞানবাপী, হিজাব বিতর্কের আবহেই মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক আরএসএস প্রধানের

    আরএসএসের অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর বলেন, আরএসএস সরসংঘচালক সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। এটা জেনারেল সম্বাদ পদ্ধতির একটি অংশ। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, ইলিয়াস সাহেব (ইমাম) তাঁকে (মোহন ভাগবতকে) আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন দিন কয়েক আগে। তাই তিনি তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। আরএসএস সরসংঘচালক সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এটা সম্বাদ পদ্ধতির একটি অংশ।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PFI Ban: লক্ষ্য ছিল দাঙ্গা! আর একটা ‘শাহিনবাগ’-এর ছক কষেছিল পিএফআই?

    PFI Ban: লক্ষ্য ছিল দাঙ্গা! আর একটা ‘শাহিনবাগ’-এর ছক কষেছিল পিএফআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে (Delhi) বড়সড় অশান্তি পাকানোর ছক কষেছিল পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (Popular Front of India), সংক্ষেপে পিএফআই (PFI)। অন্তত দিল্লি পুলিশের দাবি এমনই। আগামী পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে পিএফআই ও তার অনুমোদিত বিভিন্ন সংস্থাকে। তার পরেই শুরু হয়েছে দ্বিতীয় দফার ধরপাকড়। তার পরেই দিল্লি পুলিশ ফাঁস করেছে সদ্য নিষিদ্ধ ওই সংগঠনের পরিকল্পনা।

    জানা গিয়েছে, নিষিদ্ধ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া দিল্লির শাহিনবাগ আন্দোলনের মতো একটি আন্দোলন সংগঠিত করার পরিকল্পনা করেছিল। দেশে দাঙ্গা এবং সাম্প্রদায়িক অস্থিরতা সৃষ্টির ছকও কষেছিল ওই ইসলামিক সংগঠন।

    জেলায় জেলায় গোয়েন্দাও নিয়োগ করেছিল পিএফআই। সূত্রের খবর, পিএফআই জেলাস্তরে গোয়েন্দা বিভাগ খুলেওছিল। এই গোয়েন্দারা তথ্য সংগ্রহ করতেন। সেগুলি পাঠিয়ে দেওয়া হত পিএফআইয়ের ক্যাডারদের কাছে। পিএফআইয়ের হিটলিস্টে যাঁরা ছিলেন, মূলত তাঁদের সম্পর্কেই তথ্য সংগ্রহ করতেন গোয়েন্দারা। অন্য একটি সাংবাদ মাধ্যম সূত্রেও জানা গিয়েছে, এই সংগঠন ২০২০ সালে উত্তর-পূর্ব ভারতে হিন্দু-বিরোধী দাঙ্গার মতো ঘটনা ঘটাতে চেয়েছিল।

    আরও পড়ুন : পিএফআই-কে নিষিদ্ধ ঘোষণার সিদ্ধান্তকে স্বাগত মুসলিম সম্প্রদায়ের

    সূত্রের খবর, আন্তর্জাতিক মহলের সহানুভূতি কুড়োতে পিএফআইয়ের একটি গোষ্ঠী গণআন্দোলনও সংঘটিত করেছিল। এই গোষ্ঠী বোধহয় রাজনৈতিক, তবে জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে তাদের যোগ ছিল। পূর্ব দিল্লির দাঙ্গার মতো ঘটনাও ঘটাতে চেয়েছিল তারা।

    এদিকে, পিএফআইয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিবাদে আন্দোলন হতে পারে দিল্লির জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। এমন আশঙ্কা করে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। জামিয়া নগর এলাকা, যেখানে এই বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত, সেখানে জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা।

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে দিল্লিতে যে হিন্দু বিরোধী দাঙ্গা হয়েছিল, তা কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর দিল্লির শাহিনবাগে শুরু হয়েছিল সিএএ বিরোধী আন্দোলন। এটা তারই জের।

    এদিকে, ২৭ সেপ্টেম্বর এনআইএ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দফায় ধরপাকড় শুরু করেছে। সূত্রের খবর, এই দফায় আটটি রাজ্যে চলেছে অভিযান। আটক করা হয়েছে পিএফআইয়ের ১৭০ জন সদস্যকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Prashant Kishor: কয়েকজন নেতার সঙ্গে বসে চা খাওয়া বিরোধী ঐক্য নয়, সাফ জানালেন পিকে

    Prashant Kishor: কয়েকজন নেতার সঙ্গে বসে চা খাওয়া বিরোধী ঐক্য নয়, সাফ জানালেন পিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সঙ্গে বসে চা খাওয়া বিরোধী ঐক্য নয়। শনিবার সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে একথা জানালেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। সম্প্রতি দিল্লি (Delhi) গিয়ে বিজেপি (BJP) বিরোধী কয়েকজন নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। এদিন তাঁকেই কটাক্ষ করেন প্রশান্ত কিশোর। তিনি বলেন, কেবল নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলাম আর চারজন নেতার সঙ্গে চা খেলাম, এতে আম জনতার কিছু আসে যায় না। তাই নির্বাচনেও এর কোনও প্রভাব পড়ে না।

    এক সময় নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেডেই ছিলেন পিকে (PK)। পরে নীতীশের সঙ্গে মনান্তরের জেরে দল ছাড়েন তিনি। এদিন নীতীশকে নিশানা করে প্রশান্ত কিশোর বলেন, ভোটে লড়ার ক্ষমতা কিংবা বিশ্বাসযোগ্যতা না থাকলে শুধু বৈঠক করে কী হবে? বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস এবং আরজেডির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার গড়েছেন নীতীশ। ঘটনাটি, প্রশান্ত কিশোরের মতে, রাজ্যের ঘটনা। অন্য কোনও রাজ্যে এর কোনও প্রভাব পড়বে না। তিনি বলেন, কিছুদিন আগেও মহারাষ্ট্রে মহাজোট সরকার ছিল। এখন সেখানে এনডিএ সরকার চলছে। বিহারে এর কোনও প্রভাব পড়েনি। জেডিইউ দলের প্রাক্তনী প্রশান্ত কিশোর বলেন, বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর দিল্লি যাওয়ার কোনও প্রভাব জাতীয় রাজনীতিতে পড়েনি।

    আরও পড়ুন :আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা নেই, রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে জানালেন নীতীশ

    ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর বলেন, ২০১৫ সালে মানুষ ভোট দিয়েছিলেন মহাজোটের পক্ষে। কিন্তু ২০২০ সালের নির্বাচনে মানুষ তাদের জেতায়নি। বিহার রাজনীতির এই ধাক্কা এবং দুই ভোটের ফল দেশের সাধারণ নির্বাচনে কোনও প্রভাব ফেলেনি। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে দিল্লি গিয়ে বিজেপি বিরোধী দশ দলের নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী। তাতে আদৌ কোনও লাভ হবে না বলেই মনে করেন ভোট কুশলী। রাজনৈতিক মহলের মতে, বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরতে চাইছেন নীতীশ। তাই শুরু করেছেন সলতে পাকানোর কাজ। তবে তাঁর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন যে অধরাই থেকে যাবে, এদিন সেদিকেই ইঙ্গিত করেন প্রশান্ত কিশোর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Kartavya Path: বদলে যাচ্ছে দিল্লির রাজপথের নাম! কী নাম রাখা হচ্ছে, জানেন?

    Kartavya Path: বদলে যাচ্ছে দিল্লির রাজপথের নাম! কী নাম রাখা হচ্ছে, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে দিল্লির ‘রাজপথ’ (Rajpath) ও সেন্ট্রাল ভিস্তার (Central Vista) ঐতিহাসিক নামকরণ পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে এক বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদি (Modi) সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দিল্লির ‘রাজপথের’ নাম পরিবর্তন করে রাখা হচ্ছে ‘কর্তব্যপথ’ (Kartavya path)। নেতাজির মূর্তি থেকে রাষ্ট্রপতি ভবন পর্যন্ত রাজপথের নাম রাখা হবে কর্তব্যপথ। রাজপথের পাশাপাশি মোদি সরকার সেন্ট্রাল ভিস্তা লনের নামও পরিবর্তন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

    স্বাধীনতার ৭৫ বছর (Independence Day) পূর্তি উপলক্ষ্যে দিল্লির লালকেল্লা (Delhi Red Fort) থেকে জাতির উদ্দেশে বার্তা দেওয়ার সময়েই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি(Narendra Modi) ঔপনিবেশিক মানসিকা থেকে বেরিয়ে আসার সময় এসেছে বলে ঘোষণা করেছিলেন। ব্রিটিশ আমলের নাম বদলে ফেলার এবং তাদের রাজতন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তিনি। এবার মোদীর ঘোষণা মতো এবার দিল্লির রাজপথ ও সেন্ট্রাল ভিস্তার লেনের নতুন নামকরণ করা হচ্ছে বলে মনে করা হয়।

    আরও পড়ুন: জলে ভাসল দেশের তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত, দেখুন ছবি

    উল্লেখ্য, নৌবাহিনী গত সপ্তাহে দেশের প্রথম তৈরি বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত (INS Vikrant) লঞ্চের সময় তার পতাকা পরিবর্তন করেছে। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের রেস কোর্স রোড (Race Course Road)  নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে লোক ‘কল্যাণ মার্গ’ (Lok Kalyan Marg )।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ৭ সেপ্টেম্বর এনডিএমসির তরফে একটি বৈঠক ডাকা হয়েছে। আর সেখানেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আরও জানা গিয়েছে, আগামী ৮ সেপ্টেম্বর সেন্ট্রাল ভিস্তা অ্যাভিনিউ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (Modi)।

    ‘রাজপথ’-কে দিল্লির সবচেয়ে জনপ্রিয় রাস্তা হিসেবে মনে করা হয়। নতুন করে এই রাস্তাকে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। লাল গ্র্যানাইটের এই রাস্তা ১.১ লক্ষ স্কোয়ার কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে। চারিদিকে রয়েছে সবুজের ছোঁয়া। রাজপথের পাশে রয়েছে ১৩৩ টি লাইটের স্ট্যান্ড। রয়েছে ৪,০৮৭ টি গাছ। বহু বাগানও রয়েছে।

    অন্যদিকে নতুন করে সাজানো হচ্ছে ‘সেন্ট্রাল ভিস্তা অ্যাভিনিউ’। প্রায় ২০ মাস ধরে একে নতুন করে সাজানোর কাজ করা হচ্ছিল। এর ফলে জনসাধারণের জন্য বন্ধ ছিল রাজধানীর রাজপথ। চলতি সপ্তাহের শেষের দিকেই আবারও রাস্তাটি সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানা গেছে। সেন্ট্রাল ভিস্তা অ্যাভিনিউকে ডেডিকেটেড ভেন্ডিং জোন দিয়ে নতুন করে সাজানো হয়েছে। সেখানে আইসক্রিমের পাশাপাশি ১৬টি রাজ্যের খাবার পাওয়া যাবে। আবার ১০০০-এরও বেশি গাড়ির জন্য পাবলিক সুবিধা থাকবে এবং পার্কিংয়ের জন্য নতুন ব্লকের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

  • Nitish Kumar: আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা নেই, রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে জানালেন নীতীশ

    Nitish Kumar: আমার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা নেই, রাহুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে জানালেন নীতীশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি (BJP) বিরোধী শিবিরকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে উদ্যোগী হলেন বিহারের (Bihar) মহাজোটের মুখ্যমন্ত্রী জনতা দল ইউনাইটেডের (JDU) নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। সোমবার দিল্লি উজিয়ে গিয়ে তিনি দেখা করলেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) সঙ্গে। সূত্রের খবর, ভিন্ন দুই রাজনৈতিক দলের এই দুই নেতার আলোচনায় দেশের বর্তমান রাজনীতির প্রসঙ্গ নিয়েই আলোচনা হয়েছে। বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলকে কীভাবে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা যায় তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই ‘হুজুরে’র। কেবল কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী নন, এদিন নীতীশ দেখা করেছেন জনতা দল সেকুলার সুপ্রিমো এইচ ডি কুমারস্বামীর সঙ্গেও। কুমারস্বামীর বাসভবনে গিয়ে দেখা করেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী।

    এক সময় বিজেপির হাত ধরে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদে বসেন নীতীশ। সম্প্রতি গেরুয়া সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস এবং লালু প্রসাদ যাদবের আরজেডির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মহাজোট গঠন করে সরকার গড়েন নীতীশ। এই মহাজোট সরকারেরও মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসানো হয় লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বীকে। তখনই জল্পনা ছড়ায় ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদে মুখ হতে পারেন নীতীশ। জল্পনা আরও জোরালো হয়, কারণ দিন কয়েক আগে তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর বিহারে এসে দেখা করেন নীতীশের সঙ্গে। এদিন নীতীশ স্বয়ং দেখা করলেন রাহুল এবং কুমারস্বামীর সঙ্গে।

    আরও পড়ুন :জেডি(ইউ) ছেড়ে বিজেপিতে পাঁচ বিধায়ক, নীতীশ কুমারকে কটাক্ষ গেরুয়া শিবিরের

    জানা গিয়েছে, এদিন রাহুলের ঘণ্টাখানেক ধরে নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন নীতীশ। তাঁর সঙ্গে রাহুলের বাসভবনে গিয়েছিলেন বিহারের জল সম্পদ মন্ত্রী তথা নীতীশের দলের নেতা সঞ্জয় কুমার ঝা। বৈঠক শেষ সাংবাদিক সম্মেলনে নীতীশ বলেন, আঞ্চলিক দলগুলিকে দুর্বল করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। আমি চেষ্টা করছি সাধারণ নির্বাচনের আগে বিরোধীদের এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে। প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরার কোনও ইচ্ছে আমার নেই। প্রসঙ্গত, এবারের দিল্লি সফরে নীতীশ দেখা করতে পারেন এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার, আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল, সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব এবং আইএনএলডি প্রধান ওম প্রকাশ চৌতালার সঙ্গে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Delhi Firing: দুমকার পর দিল্লি, সম্পর্ক ছেদ করায় কিশোরীকে লক্ষ্য করে গুলি

    Delhi Firing: দুমকার পর দিল্লি, সম্পর্ক ছেদ করায় কিশোরীকে লক্ষ্য করে গুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) দুমকায় (Dumka) জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছিল বছর ষোলোর এক কিশোরীকে। সেই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের গুলিবিদ্ধ ষোড়শী। এবার অবশ্য ঘটনাস্থল ঝাড়খণ্ড নয়, দিল্লি (Delhi)।  

    প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় দুমকায় অঙ্কিতা সিং নামে এক নাবালিকাকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠেছে শাহরুখ হুসেন নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, বছর তেইশের শাহরুখ গভীর রাতে জানালা দিয়ে পেট্রোল ছুড়ে দেয় ওই কিশোরীর গায়ে। পরে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। রাঁচির হাসপাতালে ২৮ অগাস্ট মৃত্যু হয় ওই কিশোরীর।

    এদিকে, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দিল্লির বছর ষোলোর ওই কিশোরীর সঙ্গে আলাপ হয়েছিল জনৈক আমানত আলির। মিরাট থেকে এসে সে সঙ্গমবিহার এলাকায় ছিল। মাস ছয়েক আগে ওই কিশোরী বছর উনিশের আমানতের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করে। পুলিশের দাবি, তার পরেই ওই কিশোরীকে খুনের ছক কষে ওই তরুণ। লক্ষ্য পূরণে সে পবন ও ববি নামে স্কুলছুট দুই যুবককে জোগাড় করে। পরে একজনকে সে ওই কিশোরীর বাড়িতে পাঠায়। জানালার কাচ ভেঙে সে ওই কিশোরীকে ভয়ও দেখায় বলে অভিযোগ। ২৫ অগাস্ট দুপুরে ওই কিশোরীকে স্কুল থেকে ফেরার পথে একা পেয়ে গুলি করে দুষ্কৃতীরা। পুলিশ জানিয়েছে, দুটো দেশীর পিস্তল এবং তিনটি কার্তুজ এবং বুলেটের খোল উদ্ধার হয়েছে।

    আরও পড়ুন : ‘‘ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করো, নইলে…!’’ হুমকি দিয়েছিল উত্যক্তকারী, দাবি নিহত কিশোরীর বাবার

    সিসিটিভির ফুটেজে দেখা গিয়েছে, তিন তরুণ তাড়া করছে ওই কিশোরীকে। কিন্তু কিশোরীর পালানোর কোনও উপায় ছিল না। কারণ তার আগেই তার কাঁধে লেগেছে গুলি। আতঙ্কিত ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বাত্রা হাসপাতালে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে খালি গুলির খোল। পুলিশের দাবি, ঘটনার মূল চক্রী এই আমানত। দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করে ধরতে মুজফফর নগর যায় পুলিশ। যদিও পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। পরে তিনজনকেই গ্রেফতার করা হয়। সঙ্গমবিহার থেকে ধরা হয় ববি ও পবনকে। ত্রিলোকপুরী থেকে গ্রেফতার করা হয় আমানতকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • VK Saxena: আপের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে চলেছেন দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর, কেন জানেন?

    VK Saxena: আপের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করতে চলেছেন দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আম আদমি পার্টির (AAP) দিল্লির সরকারের (Delhi Govt) সঙ্গে দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভিকে সাক্সেনার (VK Saxena) লড়াই গড়াতে চলেছে আদালত পর্যন্ত। আম আদমি পার্টির কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে মানহানির (Defamation) মামলা দায়ের করতে চলেছেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর। 

    সূত্রের খবর, আপ বিধায়ক অতিশি, সৌরভ ভরদ্বাজ, দুর্গেশ পাঠক, দিল্লির ডায়লগ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান জেসমিন শাহের বিরুদ্ধে মানহানির অভিযোগ এনে আদালতের দ্বারস্থ হতে চলেছেন তিনি। ২০১৬ সালে খাদি ও গ্রামীণ ইন্ড্রাস্ট্রিজ কমিশনের চেয়ারম্যান থাকাকালীন দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে লেফটেন্যান্ট গভর্নরের বিরুদ্ধে। ‘মিথ্যে’, ‘কল্পনাপ্রসূত’ এই অভিযোগ তুলেছিলেন ওই চারজন। তাঁদের বিরুদ্ধেই মানহানির মামলা দায়ের করতে চলেছেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর।

    সম্প্রতি আম আদমি পার্টির নেতা ও পার্টি সদস্যদের অভিযোগ, খাদি ও গ্রামীণ ইন্ড্রাস্ট্রিজ কমিশনের চেয়ারম্যান থাকাকালীন সাক্সেনা ওই কমিশনের কর্মীদের বাধ্য করেছিলেন ১৪০০ কোটি টাকার বাতিল নোট বদলাতে। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সিবিআই অভিযুক্ত দুজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছে। নয়াদিল্লির রাউজ অ্যাভেনিউ কোর্টে ওই মামলা বর্তমানে বিচারাধীন। জানা গিয়েছে, যাঁদের কথার ভিত্তিতে অভিযোগ তির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের দিকে প্রাথমিকভাবে দেখা গিয়েছে, তাঁরা নোটবন্দির সময় দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন।

    আরও পড়ুন :তিন মাসেই পাঞ্জাবে আপ-সরকারের বিরুদ্ধে জমছে ক্ষোভ!

    সিবিআইয়ের প্রাথমিক তদন্তেই উঠে এসেছে এই তথ্য। অথচ আপ নেতারা লেফটেন্যান্ট গভর্নরের বিরুদ্ধে মিথ্যে, কল্পনাপ্রসূত ১৪০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন। জানা গিয়েছে, লেফটেন্যান্ট গভর্নর বিষয়টিকে হালকাভাবে নিচ্ছেন না। আপ নেতারা যা খুশি বলে পার পেয়ে যাবেন, তা হবে না। সেই কারণেই আদালতের দ্বারস্থ হতে চলেছেন সাক্সেনা। সূত্রের খবর, তাঁর বিরুদ্ধে তোলা যাবতীয় অভিযোগ মিথ্যা ও কল্পনাপ্রসূত বলে দাবি করেছেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর। তাই চলছে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • UGC: ইউজিসির ২১টি ভুয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে কলকাতার দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

    UGC: ইউজিসির ২১টি ভুয়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে কলকাতার দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের (West Bengal) দুটি স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ‘ভুয়ো’ ঘোষণা করল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC)। এদের মধ্যে একটি চৌরঙ্গির ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ অল্টারনেটিভ মেডিসিন’ এবং অপরটি ঠাকুরপুকুরের ‘ইনস্টিটিউট অফ অল্টারনেটিভ মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চ’। সারা দেশের মোট ২১টি বিশ্ববিদ্যালয়কে ভুয়ো (Fake University) ঘোষণা করেছে ইউজিসি।

    আরও পড়ুন: কুয়েটের সঙ্গে জেইই এবং নীট সংযুক্তিকরণের পথে ইউজিসি? জানুন বিস্তারিত 

    ইউজিসির নির্ধারণ করা নিয়মগুলি মেনে না চলায় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে ভুয়ো ঘোষণা করা হয়েছে। একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে ইউজিসি। ২১টি বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা দিতেই নারাজ ইউজিসি। প্রসঙ্গত, সবচেয়ে বেশি ভুয়ো বিশ্ববিদ্যালয় চিহ্নিত হয়েছে দিল্লিতে (Delhi)। দিল্লির মোট আটটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ভুয়ো ঘোষণা করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: পিছিয়ে গেল ইউজিসি নেটের দ্বিতীয় পর্ব, জানুন বিস্তারিত

    উত্তরপ্রদেশের চারটি প্রতিষ্ঠানকে ভুয়ো করেছে ইউজিসি। দিল্লি সরকারের অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক অ্যান্ড ফিজিক্যাল হেলথ সায়েন্স, কমার্শিয়াল ইউনিভার্সিটি লিমিটেড, ইউনাইটেড নেশনস ইউনিভার্সিটি, ভোকেশনাল ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, বিশ্বকর্মা ওপেন ইউনিভার্সিটি ফর সেলফ এমপ্লয়মেন্ট, আধ্যাত্মিক বিশ্ববিদ্যালয়কে ভুয়ো ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।   

    আরও পড়ুন: ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে কুয়েট পিজি, জানাল ইউজিসি 

    কেরলের সেন্ট জোনস, মহারাষ্ট্রের রাজা আরাবিক ইউনিভার্সিটিকেও ভুয়ো ঘোষণা করা হয়েছে ইউজিসির তরফ থেকে। 

    আরও পড়ুন: বিনামূল্যে উচ্চশিক্ষার সুযোগ! নিখরচায় ২৩,০০০ -এরও বেশি কোর্স করাবে ইউজিসি 

    উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের গান্ধি হিন্দি বিদ্যাপীঠ, কানপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব ইলেক্ট্রো কমপ্লেক্স, সুভাষচন্দ্র বোস মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ফৈজাবাদের ভারতীয় শিক্ষা পরিষদকে ভুয়ো ঘোষণা করা হয়েছে। ওড়িশার দুটি, অন্ধপ্রদেশের একটি এবং পুদুচেরির একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেও ভুয়ো বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Delhi High Court: উমর খলিদের জামিনের আবেদনের বিরোধিতায় উঠল সার্জিল ইমাম প্রসঙ্গ

    Delhi High Court: উমর খলিদের জামিনের আবেদনের বিরোধিতায় উঠল সার্জিল ইমাম প্রসঙ্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উমর খলিদের (Umar Khalid) জামিনের (Bail) আবেদনের বিরোধিতা করতে গিয়ে সার্জিল ইমামের (Sharjeel Imam) বক্তৃতার প্রসঙ্গ টানল দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)। সার্জিল আসানসোল (Asansole), আলিগড় ও গয়ায় সিএএ (CAA) এবং এনআরসির (NRC) বিরুদ্ধে বক্তৃতা দিয়েছিলেন।

    উমর খলিদের জামিনের আবেদনের শুনানি হচ্ছিল দিল্লি হাইকোর্টে। ২০২০ সালে উত্তর-পূর্ব দিল্লি হিংসা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত উমর। বুধবার নিম্ন আদালত তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয়। বিচারক সিদ্ধার্থ মৃদুল ও রাজনীশ ভাটনগরের ডিভিশন বেঞ্চে ওই মামলার শুনানি হচ্ছিল। এদিন সওয়াল জবাবে অংশ নিয়েছিলেন স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর অমিত প্রসাদ। আগামী মঙ্গলবার ফের শুনানি হবে এই মামলার।

    আরও পড়ুন : খয়রাতি নয়, মর্যাদার সঙ্গে রোজগার করাই বেশি পছন্দ ভোটারদের, মত সুপ্রিম কোর্টের

    এদিন সওয়াল করতে গিয়ে সার্জিল ইমামের প্রসঙ্গ টানেন অমিত প্রসাদ। বলেন, সার্জিল ইমাম মুসলিমরা বিপদের মধ্যে রয়েছেন, বাবরি মসজিদ, তিন তালাক, মুসলিম দমন, সিএএ-এনআরসি এবং কাশ্মীর নিয়ে ভাষণ দিয়েছেন বিভিন্ন জায়গায়। আসানসোল, আসাম, উত্তর প্রদেশের আলিগড় এবং গয়ায় ওই ভাষণ দিয়েছেন তিনি। আদালতের বিচারে তাঁর ভাষণ “প্রকৃতিগতভাবে জ্বালাময়ী”। তিনি মুসলিমদের উসকানি দিয়েছিলেন। ইমামের একটি বক্তব্যে বলা হয়েছিল, ১৯৪৭ সালের পর থেকে এখনও মুসলমানেরা স্বাধীনতা পায়নি। তিনি রাস্তা অবরোধ ও চাক্কা জ্যাম করতে মুসলিমদের উসকানিও দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এই মামলার আগের শুনানি হয়েছে ১ অগাস্ট। সেদিন সরকার পক্ষের আইনজীবী বলেছিলেন, উত্তর-পূর্ব দিল্লির হিংসা একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের ফল। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল মুসলিমদের মনে ভয়ের আবহ সৃষ্টি করা। এভাবে গোটা শহর অচল করে দেওয়ার পরিকল্পনাও ছিল। বাবরি মসজিদ, তিন তালাক, মুসলিম দমন, সিএএ-এনআরসি এবং কাশ্মীর ইস্যুতে জড়ো করা হয়েছিল বিক্ষোভকারীদের। এদিকে, উমর খলিদের আইনজীবী এদিন আদালতে জানান, তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে অতিরঞ্জিত অভিযোগ আনা হয়েছে। প্রকৃত অভিযুক্তদের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share