Tag: Donald Trump

Donald Trump

  • Donald Trump: রিপাবলিকান প্রার্থীর নিউজ ‘সেন্সর’ করায় গুগলকে হুমকি ডোনাল্ড ট্রাম্পের!

    Donald Trump: রিপাবলিকান প্রার্থীর নিউজ ‘সেন্সর’ করায় গুগলকে হুমকি ডোনাল্ড ট্রাম্পের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্ধ হয়ে যাবে গুগল! আর যদি তা হয়, তাহলে কী করবেন ব্যবহারকারীরা? এমনই সব প্রশ্ন দানা বাঁধছে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) একটি মন্তব্যে। সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে ট্রাম্প বলেছেন, “গুগল খুব খারাপ হয়ে গিয়েছে। তারা খুব দায়িত্বজ্ঞানহীন। আমার মনে হয় গুগল বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ আমি মনে করি না, কংগ্রেস এটা মেনে নেবে। আমি সত্যিই তা মনে করি না। গুগলকে সাবধান হতে হবে।”

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (Donald Trump)

    চলতি বছরের শেষের দিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ফের প্রার্থী হতে চলেছেন প্রাক্তন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট। অভিযোগ, গুগল তাঁর খবর ও ছবি সেন্সর করছে। সেই কারণেই গুগলকে নিশানা করেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এই সপ্তাহের গোড়ার দিকে ট্রাম্প অভিযোগ করেছিলেন, ১৩ জুলাই তাঁকে যে খুন করার চেষ্টা করা হয়েছিল, সে সম্পর্কে ছবি বা কোনও তথ্য খুঁজে পাওয়া কার্যত অসম্ভব। অবশ্য ট্রাম্পের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গুগল কর্তৃপক্ষ। প্রসঙ্গত, গুগলের ফিচার ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা সম্পর্কিত রেজাল্ট দেখাতে ব্যর্থ হওয়ায় ইউজাররা অবাক। তারা যখন গুগলে হত্যার চেষ্টা বলে টাইপ করছিল, তখন তারা ১৩ জুলাই পেনসিলভানিয়ার বাটলারের ঘটনা সম্পর্কে কোনও প্রেডিকশন পায়নি।

    আত্মপক্ষ সমর্থন গুগলের

    এক্স হ্যান্ডেলে আত্মপক্ষ সমর্থন করে গুগল লিখেছে, কিছু লোক অনুযোগ করছে যে, গুগল কিছু বিশেষ শব্দ সেন্সর করছে। কিন্তু এটা ঠিক নয়। তাদের অভিযোগের নিশানায় গুগলের অটোকমপ্লিট ফিচার। এই অটোকমপ্লিট ফিচার, ব্যবহারকারীদের  জিজ্ঞাস্য বিষয় তাড়াতাড়ি লিখতে সাহায্য করে। গুগলের দাবি, এই অটোকমপ্লিট ফিচারে হত্যা বা হত্যার চেষ্টা সম্পর্কিত কোনও শব্দ দেখানো হয় না। কারণ এটা গুগলের বৈশিষ্ট্য। রাজনৈতিক হিংসা ছড়াতে পারে, এমন কোনও শব্দ প্রেডিকশন তারা দেখায় না। বিষয়টি নজরে আসার পর এটা নিয়ে কাজ চলছে। এবং এটা ইমপ্রুভ করা চলছে বলেও দাবি গুগলের।

    আরও পড়ুন: জঙ্গি অনুপ্রবেশের জের! বিএসএফের প্রধান এবং উপপ্রধানকে অপসারণ করল কেন্দ্র

    এক্স হ্যান্ডেলে জুনিয়র ট্রাম্প লেখেন, “বিগ টেক কমলা হ্যারিসকে সাহায্য করার জন্য আবার নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা করছে। আমরা সবাই জানি যে, এটি গুগলের ইচ্ছাকৃত নির্বাচনী হস্তক্ষেপ (Donald Trump)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trump Speech: “ভগবান পাশে ছিলেন, তাই বেঁচে গিয়েছি”, গুলি কাণ্ডের পর প্রথম সভায় বললেন ট্রাম্প

    Trump Speech: “ভগবান পাশে ছিলেন, তাই বেঁচে গিয়েছি”, গুলি কাণ্ডের পর প্রথম সভায় বললেন ট্রাম্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভগবান পাশে ছিলেন তাই বেঁচে গিয়েছি। বক্তব্য রাখতে পারছি। বক্তা, আমেরিকা প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর স্পষ্ট (Trump Speech) কথা, “আমার পাশে ভগবান ছিলেন। তাই আমি বেঁচে আছি।”

    অভ্যাসের জেরেই বেঁচে যান ট্রাম্প (Trump Speech)

    শনিবার এক জনসভায় বক্তব্য রাখার সময় এক বন্দুকবাজ তাঁর এআর-১৫ রাইফেল থেকে ট্রাম্পকে (Donald Trump) লক্ষ্য করে গুলি চালান। কয়েক সেকেন্ড আগে মাথা ঘুরিয়ে নেওয়ায় গুলি কানে লাগে আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যান তিনি। অনেকের মতে এক পুরনো অভ্যাসের জন্যই বেঁচে গিয়েছেন ট্রাম্প সাহেব। কথা বলতে-বলতে (Trump Speech), মাঝে-মধ্যে ঘাড় বেঁকিয়ে ফেলেন তিনি। বলা হচ্ছে, সেই অভ্যাসের জেরেই বেঁচে গিয়েছেন তিনি। নিজেও আগে বলেছেন, সেই সময় তথ্য দেখার জন্য জায়েন্ট স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। না হলে গুলিটি তাঁর মাথা ভেদ করে যেত।

    শুটিং ক্লাব থেকে বের করে দেওয়া হয় ম্যাথ্যুকে

    বরাত জোরে কোনওক্রমে রক্ষা পাওয়ার পর, একদিকে ভগবানকে (Trump Speech) ধন্যবাদ জানিয়েছেন ট্রাম্প।  ঠিক তেমনই গুলি কাণ্ডে নিহত দমকল কর্মীকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বাঁচাতে গিয়েই মৃত্যু হয় ৫০ বছর বয়সী কোরি কমপেলেটারের। তাঁর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণাও করা হয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, গুলি করা যুবক থমাস ম্যাথিউ ক্রুক একটি শুটিং ক্লাবের সদস্য হয়েছিল। শুটিং প্র্যাকটিসের সময় থমাস রীতিমত হাস্যকর কান্ড ঘটাত। কখনও টার্গেটে গুলি লাগাতে পারেনি সে। এতই বাজে গুলি চালাত, যে সবাই হেসে ফেলত। সেই কারণে তাঁকে ক্লাব থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। সেদিনও ট্রাম্পকে (Donald Trump) লক্ষ্য করে ৭ রাউন্ড গুলি চালায় সে। একটি গুলি ট্রাম্প ট্রাম্পের কানে লাগে। বাকি ৬টি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। কিন্তু তাতে দুজন আহত হন। মারা যান ৫০ বছর বয়সী নিরীহ কোরি।

    আরও পড়ুন: মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্প! নিজেই ঘোষণা করলেন ভাইস প্রেসিডেন্টের নাম

    কিন্তু ট্রাম্পের গুরুতর অঙ্গে একটিও গুলি লাগেনি । নিশানা যে তার ভালো ছিল না, তা বোঝাই যায়। সবচেয়ে বড় বিষয় হল, থমাস কেন এই কাণ্ড ঘটিয়েছে তা জানা যায়নি। হঠাৎ ট্রাম্পের উপর কি এমন তার রাগ হলো যে বন্ধু খাতে সবাই গুলি চালিয়ে দিল থমাস। কেউ কি তাঁকে অনুপ্রেরণা জুগিয়ে ছিল? কিংবা ব্রেনওয়াশ করেছিল, সেই তথ্য প্রকাশ্যে আসেনি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্প! নিজেই ঘোষণা করলেন ভাইস প্রেসিডেন্টের নাম

    Donald Trump: মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্প! নিজেই ঘোষণা করলেন ভাইস প্রেসিডেন্টের নাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৃত্যুর দোরগোড়া থেকে ফিরে ফের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। দিনদুয়েক আগেই নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে ‘গুলিবিদ্ধ’ হয়েছিলেন। এবার সরকারিভাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পদপ্রার্থী হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ডোনাল্ড ট্রাম্পই প্রথম ব্যক্তি যিনি যুক্তরাষ্ট্রে তিনবার প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হচ্ছেন। সেই সঙ্গে তিনি বেছে নিলেন নয়া রানিং মেট, অর্থাৎ ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকে। তিনি নিজেই সেই নাম প্রস্তাব করেন। ট্রাম্পের সহাকারী হওয়ার জন্য নির্বাচনে লড়বেন ৩৯ বছর বয়সি জেডি ভ্যান্স। 

    আনুষ্ঠানিক ভাবে সিলমোহর 

    চলতি বছরের শেষেই আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন (US President Election 2024) রয়েছে। তবে ট্রাম্পই (Donald Trump) যে আসন্ন নির্বাচনে তাঁর দল রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী, তা এক প্রকার নিশ্চিতই ছিল। সোমবার সেই খবরেই সিলমোহর পড়ল। এদিন মিলাউকিতে ছিল রিপাবলিকানদের সম্মেলন। সেখানে কার্যত নায়কের মতো করে বরণ করে স্বাগত জানানো হয় মৃত্যুমুখ থেকে ফিরে আসা ট্রাম্পকে। রিপাবলিকান পার্টির এই জাতীয় সম্মেলনেই আনুষ্ঠানিক ভাবে ডোনাল্ড ট্রাম্পকেই প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে মনোনীত করা হয়। সম্মেলনে ভোটাভুটিতে প্রায় আড়াই হাজার প্রতিনিধির সবকটি ভোটই পেয়েছেন ট্রাম্প। কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও ১ হাজার ২১৫টি ভোটের (US President Election 2024) দরকার ছিলো ট্রাম্পের। নিজের ছেলে এরিক ট্রাম্প যখন ফ্লোরিডার প্রতিনিধিদের ভোটের ফলাফল ঘোষণা করেন তখনই চূড়ান্ত হয়ে যায় ট্রাম্পের প্রার্থিতা। তুমুল করতালি, হর্ষধ্বনি ও বাদ্য বাজিয়ে ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানান সকলে।

    আরও পড়ুন: জগন্নাথদেবের রত্নভাণ্ডারের ভিতরে নাগ দেবতা! দরজা খুলে কী দেখা গেল?

    ট্রাম্প বিরোধী ভ্যান্স এবার ‘বন্ধুর’ ভূমিকায়  

    এর আগেও একাধিক বার সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছেন ওহাইওর সেনেটর জেডি ভ্যান্স। পেশায় আইনজীবী ভ্যান্স ২০২৩ সালে ওহাইওর সেনেটর হিসাবে নির্বাচিত হন। একটা সময় তাঁকে ট্রাম্পের (Donald Trump) সবচেয়ে বড় সমালোচক বলে মনে করা হত। এমনকি ট্রাম্পকে ‘আমেরিকার হিটলার’ বলেও অভিহিত করেছিলেন ভ্যান্স। তবে ২০২১ সাল থেকে ভ্যান্স এবং ট্রাম্পের মধ্যে বরফ গলতে শুরু করে। ফলে একসময় ট্রাম্পের ঘোরতর বিরোধী ভ্যান্স এবার ‘বন্ধুর’ ভূমিকায় থাকবেন। 

    সমাজমাধ্যমে পোস্ট ট্রাম্পের (Donald Trump)

    এ প্রসঙ্গে সমাজমাধ্যমে ট্রাম্প একটি পোস্ট করে লেখেন, ‘‘ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে জেডি আমাদের সংবিধানের জন্য লড়াই চালিয়ে যাবেন। আমাদের সেনাবিহিনীর পাশে দাঁড়াবেন। আমেরিকাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে আমার পাশে থাকবেন।’’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata ISKCON: “জগন্নাথের আশীর্বাদে প্রাণে বেঁচেছেন ট্রাম্প”, বলছেন কলকাতার ইসকন কর্তা

    Kolkata ISKCON: “জগন্নাথের আশীর্বাদে প্রাণে বেঁচেছেন ট্রাম্প”, বলছেন কলকাতার ইসকন কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার পেনসিলভেনিয়ায় নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন আমেরিকার ভূতপূর্ব প্রেসিডেন্ট তথা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। সভা চলাকালীন তাঁর ওপর হামলা চালায় বছর কুড়ির এক তরুণ। গুলি বেরিয়ে যায় ট্রাম্পের কান ঘেঁষে। ট্রাম্প প্রাণে বেঁচে গেলেও, তাঁর রক্ষীদের ছোড়া গুলিতে হত হয়েছেন ওই (Kolkata ISKCON) তরুণ।

    ‘ঈশ্বরের আশীর্বাদ’ (Kolkata ISKCON)

    তারপরেও ট্রাম্প ছিলেন অকুতোভয়। মুক্তিবদ্ধ হাত তুলে অভিবাদন জানিয়েছেন জনতাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রাম্পের ছবি পোস্ট করেছেন ম্যাট ওয়ালিস নামে এক ব্যক্তি। তাঁর মতে, ট্রাম্পের এই যে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যাওয়া, এটা ঈশ্বরের আশীর্বাদ ছাড়া আর কিছুই নয়। আততায়ীর ছোড়া গুলিতে জীবনহানির আশঙ্কা ছিল প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টের। তবে বরাত জোরে তিনি যে বেঁচে গিয়েছেন, এটাই ঈশ্বরের আশীর্বাদ।

    ট্রাম্পের অবদান

    প্রাণঘাতী হামলা থেকে ট্রাম্পের প্রাণে বেঁচে যাওয়াটাকে ঈশ্বরের অবদান বলে দেখছেন কলকাতা ইসকনের (Kolkata ISKCON) ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাসও। তিনিও সহমত পোষণ করেন ওয়ালিসের সঙ্গে।এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “৪৮ বছর আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প জগন্নাথের রথ তৈরির জন্য মুফতে জায়গা দিয়েছিলেন। আর আজ সবাই যখন জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উদযাপন করছেন, তখন ট্রাম্পের ওপর হামলা চালানো হল। এবং জগন্নাথদেব রক্ষা করলেন তাঁকে।”

    আরও পড়ুন: এক্স হ্যান্ডেলে রেকর্ড, মোদির অনুগামীর সংখ্যা ছাড়াল ১০ কোটির চৌকাঠ

    স্মৃতির পাতা উল্টে রাধারমণ ফিরে গেলেন ১৯৭৬ সালে। মার্কিন মুলুকে প্রথমবার রথযাত্র উৎসবের উদযোগ চলছে। রথ কোথায় তৈরি করা হবে, তা নিয়ে ইসকনের কর্তারা যখন ধন্দে, তখনই প্রায় ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, “আমরা তখন নিউইয়র্ক শহরের ধনী ব্যক্তিদের কাছে তাঁদের ফার্ম হাউসে রথ বনানোর জন্য অনুনয় বিনয় করছি। কেউ আমাদের জায়গা দিচ্ছেন না। জায়গার খোঁজে আমরা যখন হন্যে হচ্ছি, তখনই একদিন আমরা গেলাম ট্রাম্পের কাছে। সব শুনে তাঁর সেক্রেটারি বললেন, ওঁর সঙ্গে দেখা করে অনুরোধ জানাতে পারেন। তবে তাতে কাজ হবে না। আমাদের ওখানকার লোকজন ট্রাম্পের সেক্রেটারির হাতেই তাঁর জন্য নিয়ে যাওয়া মহাপ্রসাদ তুলে দিয়ে এসেছিলাম।”

    রাধারমণ বলেন, “এর কয়েক দিন পরেই এসেছিল ট্রাম্পের সই করা চিঠি। তার পরেই তাঁর একটি ফার্ম হাউসে শুরু হয় রথ তৈরির কাজ। মার্কিন মুলুকে সেই প্রথম গড়ায় রথের চাকা।” তিনি বলেন, “ন’দিন ধরে চলছে জগন্নাথের রথযাত্রা উৎসব। এই সময় অল্পের জন্য ট্রাম্পের (Donald Trump) মৃত্যুর হাত এড়িয়ে যাওয়াটা জগন্নাথদেবের আশীর্বাদ ছাড়া আর কিছুই নয় (Kolkata ISKCON)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Donald Trump: প্রাণঘাতী হামলাই মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হতে পারে রিপাবলিকানদের ‘ট্রাম্প কার্ড’

    Donald Trump: প্রাণঘাতী হামলাই মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হতে পারে রিপাবলিকানদের ‘ট্রাম্প কার্ড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর কান ঘেঁষে বেরিয়ে গিয়েছে গুলি। তবে প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট তথা আসন্ন নির্বাচনে (US Presidential Election) প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। পেনসিলভেনিয়ায় আয়োজিত রিপাবলিকান পার্টির নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্পকে যে গুলি করে মারতে চেয়েছিল, বছর কুড়ির সেই টমাস ম্যাথিউ ক্রুকসকে গুলি করে হত্যা করেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিক্রেট সার্ভিস টিমের সদস্যরা।

    অকুতোভয় ট্রাম্প

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় পরপর তিনটি গুলির শব্দ শোনা গিয়েছে। দেখা গিয়েছে, সিক্রেট সার্ভিস বাহিনীর সদস্যরা ট্রাম্পকে মঞ্চ থেকে উদ্ধার করে নিয়ে যাচ্ছেন। কান থেকে ঝরঝর করে পড়ছে রক্ত। ট্রাম্প কিন্তু অকুতোভয়। চলতি বছরের নভেম্বরেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আমেরিকায়। তার আগে জোরকদমে প্রচারে নেমে পড়েছে ট্রাম্পের দল। প্রচার করছে জো বাইডেনের দলও। তবে প্রচারসভায় ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে গুলি এবং তার পর তাঁর ভাইরাল হওয়া অকুতোভয়ের ছবিই নির্বাচনী ময়দানে ট্রাম্পকে মাইলেজ দেবে বলেই আশাবাদী রিপাবলিকানরা। ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে যখন গুলি ছোড়া হয়, তখন ট্রাম্পের (Donald Trump) পেছনে ঝুলছিল আমেরিকার জাতীয় পতাকা। ট্রাম্পের গায়ে চিনা টি-শার্ট। ট্রাম্পের মুষ্ঠিবদ্ধ হাত ওপরে তোলা। কান দিয়ে রক্ত পড়েই চলেছে।  

    লড়াইয়ের ময়দানে এগিয়ে গেলেন ট্রাম্প

    এই ছবিই ভাইরাল করছেন তাঁর দলের সদস্যরাও। রিপাবলিকানরা তো বটেই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য দলের নেতারাও ট্রাম্পের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। বাবার বিপদের দিনে পাশে দাঁড়িয়েছেন ট্রাম্পের ছেলেরাও। সোশ্যাল মিডিয়ার ট্রাম্পের ছেলে জুনিয়র ডোনাল্ড ট্রাম্প লিখেছেন, “ট্রাম্প লড়াই থেকে কখনও সরে আসবেন না। তিনি আমেরিকা বাঁচানোর লড়াই লড়ছেন।” রাজনৈতিক মহলের মতে, ট্রাম্পের এই ছবি একলপ্তে  নির্বাচনী লড়াইয়ের ময়দানে অনেকখানি এগিয়ে দিল আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্টকে। আমেরিকার ভোট কারবারিদের মতে, ট্রাম্পের এই ‘কুছ পরোয়া নেহি’ গোছের ভাবের ছবিটা আইকনিক হয়ে থাকবে। যার সুফল কুড়োবে তাঁর দল।

    আরও পড়ুন: উপনির্বাচনে ব্যাপক ভোট লুট, ২১ জুলাই ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবস’ পালনের ডাক শুভেন্দুর

    ট্রাম্প যখন বিমান ধরতে এগোচ্ছেন এবং বিমানে ওঠার সময় জনতার উদ্দেশে হাত নাড়ছেন, তাঁর এই ছবিও বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে মার্কিন মুলুকে। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ট্রাম্পের এই সাহসী ছবিকেও ক্যাশ করতে চাইছেন রিপাবলিকানরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সিক্রেট সার্ভিস বাহিনীর সদস্যদের গুলিতে নিহত হয়েছে ট্রাম্পকে (US Presidential Election) খুনের চেষ্টার অভিযোগে অভিযুক্ত তরুণ। তবে তিনি এগিয়ে দিয়ে গিয়েছেন ট্রাম্পকে (Donald Trump)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Donald Trump: ট্রাম্প একা নন, গুলিবিদ্ধ  হওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের তালিকা দীর্ঘ

    Donald Trump: ট্রাম্প একা নন, গুলিবিদ্ধ হওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের তালিকা দীর্ঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেনসিলভেনিয়ায় দলের প্রচার করার সময় ট্রাম্পের (Donald Trump) কান ঘেঁষে বেরিয়ে গেল গুলি। অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমেরিকায় ভোটের প্রচারে রাজনৈতিকদের জনসংযোগের সময়, এমনকি রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন গুলিবিদ্ধ হওয়ার গুলিবিদ্ধ হওয়ার নজির রয়েছে। ভোটের এক বছর আগে জনসংযোগে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন জন এফ কেনেডি। তাঁর ভাইপো রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র, ট্রাম্পের সাহসকে কুর্নিশ জানিয়েছেন। রবার্ট জুনিয়রের বাবা রবার্ট এ কেনেডি প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে ছিলেন। তিনিও গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন।

    খুন হওয়া প্রথম প্রেসিডেন্ট আব্রাহম লিঙ্কন  

    আমেরিকায় (America) প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন সর্বপ্রথম নিহত হয়েছিলেন আব্রাহাম লিঙ্কন। যিনি ওই দেশে  কয়েক শতক ধরে চলে আসা ঘৃণ্য দাস প্রথা সমাপ্ত করেছিলেন। ১৮৬৫ সালের ১৪ এপ্রিল ওয়াশিংটনে থিয়েটার দেখার সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন তিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে মাথার পিছনে গুলি করা হয়েছিল। পরের দিন হাসপাতালে ১৪ই এপ্রিল তাঁর মৃত্যু হয়। এরপর ১৮৮১ সালের ২ জুলাই ওয়াশিংটনের একটি স্টেশনে ট্রেন ধরতে যাওয়ার সময় গুলিবিদ্ধ হন জেমস গারফিল্ড। সবে মাত্র ছয় মাস হয়েছিল তিনি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। তাঁর বুকে গুলি লেগেছিল। দীর্ঘদিন চিকিৎসার পর মৃত্যু হয় জেমস গারফিল্ডের। মার্কিন প্রেসিডেন্টদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ইতিহাস এখানেই থেমে থাকে নি। এরপর ১৯০১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের বাফেলোতে একটি সভার পর লোকজনের সঙ্গে হাত মেলানোর সময় উইলিয়াম ম্যাককিনলে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। কিছুদিন চিকিৎসারত থাকার পর ১৪ সেপ্টেম্বর মৃত্যু হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ তম প্রেসিডেন্টের।

    খুন হওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্টদের তালিকা দীর্ঘ  

    ১৯৩৩ সালে মায়ামিতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারে গিয়েছিলেন ফ্র্যাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট । হুডখোলা গাড়িতে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন তিনি। তাঁকে লক্ষ্য করেও পরপর গুলি ছুটে আসে। যদিও বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। ১৯৫০ সালে হোয়াইট হাউসের কাছে বেয়ার হাউসে ছিলেন তৎকালীন (America) প্রেসিডেন্ট হ্যারি এস ট্র্যুম্যান সেই বাড়িতে ঢুকে গিয়ে গুলি চালান দুই আততায়ী। আমেরিকার ৩৩ তম প্রেসিডেন্ট প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন সেবার। আততায়ী এবং হোয়াইট হাউসের এক রক্ষী নিহত হয়েছিলেন। এরপর ১৯৬৩ সালের নভেম্বরে আমেরিকার ডালাসে জনসংযোগে গিয়েছিলেন ৩৫ তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জ্যাকলিন কেনেডি। হুডখোলা লিমুজিনে চড়ে জনসংযোগ করছিলেন তিনি। সেই সময় তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে পার্কল্যান্ড  মেমোরিয়াল হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: সভায় প্রাণঘাতী হামলা, ট্রাম্পের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি! নিন্দা মোদির

    কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃত্যু হয় তাঁর। প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগন, জেরাল্ড ফোর্ড, জর্জ ডব্লিউ বুশকে লক্ষ্য করেও গুলি করা হয়েছিল। কিন্তু তাঁরাও প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) মতই।

    প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীরাও অতীতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন (Donald Trump)

    ট্রাম্পের মতই আমেরিকার (America) প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীদের লক্ষ্য করে অতীতে গুলি করা হয়েছে। ১৯১২ সালে মিলওয়াওকিতে প্রচারে গিয়েছিলেন থিওডোর রুজভেল্ট। তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়েছিল। ডেমোক্র্যাটের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী দৌড়ে ছিলেন রবার্ট এফ কেনেডি। ১৯৬৮ সালে তাঁকেও গুলি করে খুন করা হয়। সেই রবার্টের ছেলে রবার্ট জুনিয়র বলেন, “ট্রাম্পের (Donald Trump) সাহস অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তাঁর পরিবারকে আমি বার্তা পাঠিয়েছি। তিনি সুস্থ রয়েছেন, জেনে আমি স্বস্তি পেয়েছি। তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: সভায় প্রাণঘাতী হামলা, ট্রাম্পের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি! নিন্দা মোদির

    Donald Trump: সভায় প্রাণঘাতী হামলা, ট্রাম্পের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি! নিন্দা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট তথা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) সভায় বন্দুকবাজদের হামলা। অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন ট্রাম্প। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টের কান ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল গুলি (Gunshot fired)। রক্তাক্ত হলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর এমন প্রাণঘাতী হামলার কড়া নিন্দা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে প্রধানমন্ত্রী ট্রাম্পকে বন্ধু বলে সম্মোধন করেন। তিনি লেখেন, ‘‘প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর এমন হামলার কড়া নিন্দা জানাচ্ছি। গণতন্ত্রে হিংসার কোনও স্থান নেই।’’ এর পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদি ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন।

    ডানকান থেকে তাঁর (Donald Trump) রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৫ নভেম্বর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন রয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) রিপাবলিকান দলের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী। এদিন নির্বাচনী জনসভা তিনি করছিলেন পেনসিলভেনিয়াতে। হঠাৎ করেই পরপর তিনটি গুলির শব্দ শোনা যায়। এমনই সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমে কানে হাত দিয়ে বসে পড়েন। রক্ত (Gunshot fired) দেখার পর বুঝতে পারেন ঠিক কী হয়েছে! পোডিয়ামে তাঁকে আড়াল করে ঘিরে ধরেছিলেন নিরাপত্তারক্ষীরা। ডানকান থেকে তাঁর রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল। তখনও তিনি ডান হাতের মুঠি শক্ত করে ওপরের দিকে ছুড়ে বলতে থাকেন ফাইট-ফাইট।

    নিহত মূল অভিযুক্ত

    সোশ্যাল মিডিয়াতে মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায় সেই ছবি। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বর্তমানে তিনি বিপদমুক্ত বলেই জানা গিয়েছে। সংবাদমাধ্যমের সামনে যে ছবি এসেছে সেখানেও দেখা যাচ্ছে ঘটনার পরেই তাঁকে দ্রুত মঞ্চ থেকে নামিয়ে আনা হয়। পরে তিনি নিজের অভিজ্ঞতার কথা ভাগও করে নেন। গুলি চলার সময় জনতাও নিচু হয়ে বসে পড়ে। সভাতে মুহূর্তের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। প্রাণভয়ে অনেকে দৌড়াদৌড়িও শুরু করে দেন। হোয়াইট হাউসের তরফ থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, এই ঘটনার অন্যতম মূল অভিযুক্ত এবং তাঁর একসঙ্গে একজন বর্তমানে নিহত হয়েছেন। আরও দুজন জখম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    এনিয়ে কী বলছেন ট্রাম্প (Donald Trump)

    ঘটনাপ্রসঙ্গে ট্রাম্প পরে সমাজমাধ্যমে লিখেছেন, ‘‘আমাকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়েছিল। গুলি আমার কান ঘেঁষে বেরিয়ে গিয়েছে। ডান কানের উপরের দিকের চামড়া গুলিতে চিরে গিয়েছে।’’ ট্রাম্প আরও বলেন, ‘‘আমি সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পেরেছিলাম, কিছু একটা গোলমাল হয়েছে। কারণ আমি একটা অদ্ভুত শব্দ শুনতে পেয়েছিলাম। তার পর কানে ধারালো কিছু অনুভব করেছিলাম। অনেকটা রক্ত বেরিয়ে যাওয়ার পর বুঝলাম, আসলে কী ঘটেছে। আমাদের দেশে যে এমনটা ঘটতে পারে, ভাবতেই পারি না। বন্দুকবাজ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। তিনি নিহত।’’ দলমত নির্বিশেষে ট্রাম্পের সভায় এই হামলার ঘটনার নিন্দা করেছেন আমেরিকার রাজনৈতিক নেতারা। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘‘আমেরিকায় এই ধরনের হিংসার কোনও জায়গা নেই। আমাদের একজোট হয়ে এই হিংসার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো উচিত এবং এর নিন্দা করা উচিত।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Elon Musk: নীতি বদল ইলন মাস্কের! ট্রাম্পের ভোটপ্রচারে টাকা দিলেন আমেরিকার ধনকুবের

    Elon Musk: নীতি বদল ইলন মাস্কের! ট্রাম্পের ভোটপ্রচারে টাকা দিলেন আমেরিকার ধনকুবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষ নীতি’ ত্যাগ করলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক (Elon Musk)। রিপাবলিকান পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump) রাজনৈতিক অনুদান দিলেন টেসলা কর্তা। আমেরিকার সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের একটি প্রতিবেদনে এমনই জানানো হয়েছে। তবে ট্রাম্পকে ভোটপ্রচারে সহায়তা করার জন্য মাস্ক ঠিক কত টাকা দিয়েছেন, তা ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়নি। 

    নিরপেক্ষতার কথা! (Elon Musk)

    মাস্কের (Elon Musk) পূর্বপুরুষেরা দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আমেরিকায় গিয়েছিলেন। সেই সূত্রে মাস্করা অভিবাসনের আওতায় পড়েন। ট্রাম্প নীতিগত ভাবে অভিবাসন বন্ধ করার পক্ষপাতী। সেই ট্রাম্পকে মাস্কের অর্থসাহায্য করার ঘটনাকে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। এতদিন, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিরপেক্ষ স্থান বজায় রাখার পক্ষেই সওয়াল করেছিলেন ইলন। এর আগে মাস্ক দাবি করেছিলেন, তিনি রাজনৈতিক ভাবে নিজের মত সামনে আনতে চান না। তাই ট্রাম্প (Donald Trump)  কিংবা জো বাইডেন, কারও নির্বাচনী প্রচারেই তিনি অর্থব্যয় করবেন না।

    আরও পড়ুন: ব্রিটেনের কুর্সিতে লেবার পার্টি, স্টার্মার-রাজত্বে ভারত-ব্রিটেন সম্পর্ক কেমন হবে?

    কত পরিমাণ অর্থ (Donald Trump) 

    সূত্রের খবর, ট্রাম্পকে ‘উল্লেখযোগ্য’ পরিমাণে অর্থ দিয়েছেন মাস্ক (Elon Musk)। তবে নির্দিষ্ট অঙ্কটা সামনে আনা হয়নি। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ট্রাম্পের (Donald Trump) প্রচারের কাজে নিযুক্ত সংস্থা ‘আমেরিকা পলিটিক্যাল অ্যাকশন কমিটি’-কে অনুদানের টাকা তুলে দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত অনুদান পাওয়ার নিরিখে প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেনের তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি ট্রাম্পের সঙ্গে প্রথম নির্বাচনী বিতর্কে নেমেছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সে দিন বাইডেনের কাঁপা-কাঁপা গলা, বক্তব্যের খেই হারিয়ে ফেলা নিয়ে চর্চা শুরু হয় ডেমোক্র্যাটদের মধ্যেই। এমনকি প্রার্থী বদল করার প্রস্তাবও আসে। কিন্তু নিজের স্থানে অনড় থাকেন বাইডেন। তিনি নির্বাচনে লড়বেন এবং ট্রাম্পকে হারাবেন বলেও তাঁর বিশ্বাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Joe Biden: ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ‘পুতিন’, কমলা হলেন ‘ট্রাম্প’! কী বললেন বাইডেন?

    Joe Biden: ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ‘পুতিন’, কমলা হলেন ‘ট্রাম্প’! কী বললেন বাইডেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার বক্তব্য-বিভ্রাট বাইডেনের (Joe Biden)। ন্যাটো শীর্ষ সম্মেলনে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে ‘পুতিন’ বলে ডাকলেন। আবার কথায় কথায় কমলা হ্যারিসের কথা বলতে গিয়ে নিজের ভাইস প্রেসিডেন্টকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বানিয়ে দিলেন। স্বভাবতই মার্কিন প্রেসিডেন্ট (US President) বাইডেনের শারীরিক সক্ষমতা, বয়স নিয়ে নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে।

    জেলেনস্কি হলেন ‘পুতিন’

    আমেরিকায় নেটো গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানদের নিয়ে বৈঠক চলছে। বৃহস্পতিবার সেই বৈঠকেই বক্তব্য রাখতে ওঠেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট (US President) জো বাইডেন (Joe Biden)। তাঁর পরের বক্তা ছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। বাইডেনকে বলতে শোনা যায়, “আমি এ বার মঞ্চ ছেড়ে দিতে চাই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে। যাঁর আছে সাহস, আছে কিছু করে দেখানোর ইচ্ছা। আমি প্রেসিডেন্ট পুতিনকে স্বাগত জানাচ্ছি।” নেটোর বৈঠকে পুতিন এলেন কোথা থেকে, তা ভেবেই হতচকিত হয়ে যায় বৈঠকে উপস্থিত অতিথিরা। অপ্রস্তুত দেখায় জেলেনস্কিকেও। ভুল হয়েছে বুঝতে পেরে তা সংশোধন করে নেন বাইডেনও। বলেন, “জেলেনস্কি পুতিনকে হারাবেন।”

    হ্যারিস হলেন ‘ট্রাম্প’

    শুধু একবারই নয়, বাইডেন (Joe Biden) আরও একবার মুখ ফস্কান। ওই বৈঠকেই। তিনি বলেন, “দেখুন, আমি ট্রাম্পকে ভাইস প্রেসিডেন্ট করতামই না, যদি তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য না হতেন।” বাইডেন যখন এই মন্তব্য করছেন, তখন দর্শকাসনে বসে আমেরিকার শীর্ষ পদাধিকারীরা। অনেকেই মনে করছেন, দেশের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সঙ্গে গুলিয়েছেন বাইডেন।

    আরও পড়ুন: বাজেটের আগে বিশেষ বৈঠক, অর্থনীতিবিদদের থেকে পরামর্শ নিলেন মোদি

    পরপর ভুল বাইডেনের (Joe Biden)

    প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক ‘ভুল’ করেছেন জো বাইডেন (Joe Biden)। সাক্ষাৎকার থেকে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ডিবেটে জড়িয়েছে তাঁর কথা। এরই মাঝে কয়েকদিন আগেই এক রিপোর্টে দাবি করা হয়, গত জানুয়ারি মাসে হোয়াই হাউজে এসেছিলেন পার্কিনসন রোগ বিশেষজ্ঞ। এই আবহে বাইডেনের শারীরিক অবস্থা নিয়ে আরও জল্পনা বেড়েছে। এরই মাঝে এবার আন্তর্জাতিক মঞ্চেও ‘হোঁচট’ খেলেন বাইডেন। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের নির্বাচনের প্রচারে দাঁড়িয়ে বাইডেন বলেন, ‘২০২০ সালে ট্রাম্পকে আবারও হারাব’। আর তাঁর সেই মুখ ফসকে বেরিয়ে যাওয়া কথা নিয়ে তোলপাড় নেটপাড়া। বাইডেনের পরপর ‘হোঁচট’ দেখে ইতিমধ্যেই ডেমোক্র্যাটদের প্রার্থী বদলের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। তবে নিজের অবস্থানে অনড় থেকেছেন বাইডেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: পর্নস্টারকে ঘুষকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত ট্রাম্প! সাজা ঘোষণা ১১ জুলাই, কী আছে তাঁর কপালে?

    Donald Trump: পর্নস্টারকে ঘুষকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত ট্রাম্প! সাজা ঘোষণা ১১ জুলাই, কী আছে তাঁর কপালে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর্নস্টারকে ঘুষ দেওয়ার (Pornstar Hush Money Trial) জন্য ব্যবসায়িক নথি জাল করার অভিযোগে দোষী (Donald Trump) সাব্যস্ত হলেন হলেন প্রাক্তন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প। নথি জালিয়াতি সংক্রান্ত ৩৪টি অভিযোগ ছিল তাঁর বিরুদ্ধে। এর সব কটিতেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ট্রাম্প। নীল ছবির নায়িকা স্টর্মি ড্যানিয়েলকে ঘুষ দেওয়ার জন্য জালিয়াতি মামলা হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে। এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত মার্কিন প্রেসিডেন্টের সাজা ঘোষণা হবে ১১ জুলাই।

    দোষী সাব্যস্ত প্রথম প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট (Donald Trump)

    প্রসঙ্গত ট্রাম্প (Donald Trump) প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট যিনি ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। এর আগেও কতিপয় মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ এলেও বাকি প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিরা বেকসুর খালাস হয়েছেন। কিন্তু ভাগ্য সহায় হয়নি ট্রাম্পের। যদিও বিচার প্রক্রিয়া (Pornstar Hush Money Trial) প্রভাবমুক্ত নয়, এমনই অভিযোগ এনেছেন ট্রাম্প। তাঁর বিরুদ্ধে যা অভিযোগ তাতে মার্কিন অনুযায়ী আইন অনুযায়ী কারাদণ্ড ও জরিমানা হতে পারে। একসঙ্গে উভয়ও সাজা হওয়ার প্রাধান বিধান রয়েছে। মার্কিন আইন অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৪ বছর প্রত্যেক অভিযোগের জন্য সাজা হতে পারে। তবে তাঁকে জরিমানা ও কমিউনিটি সার্ভিস আরোপ করে করে ছেড়ে দেওয়ার সম্ভাবনাই বেশি বলে মনে করছেন আইন বিশেষজ্ঞরা।

    রাজনৈতিক চক্রান্ত অভিযোগ ট্রাম্পের

    প্রসঙ্গত প্রথম থেকেই ট্রাম্প তাঁর বিরুদ্ধে নিউইয়র্ক আদালতে আনা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছেন। ম্যানহাটন ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি আলভিন ব্র্যাগ প্রথমে তাঁর মামলার তদন্ত শুরু করেছন। তিনি ডেমোক্র্যাট দলের সদস্য ছিলেন। ফলে রাজনৈতিক চক্রান্তের অভিযোগ তোলা সহজ হয় ট্রাম্প শিবিরের তরফে। মামলার তত্ত্বাবধানকারী বিচারক জুয়ান মার্চান ১১ জুলাই তাঁর শাস্তির সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। চলতি বছর নভেম্বর মাসে শুরু হবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রেসিডেন্ট। কিন্তু ফৌজদারি মামলায় দোষী (Donald Trump) সাব্যস্ত হওয়ার পর তাঁর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অনুষ্ঠিত হয়ে উঠতে পারে। নীল ছবির নায়িকার (Stormy Daniel) সঙ্গে সম্পর্ক এবং শেষে মুখ বন্ধ রাখার জন্য জালিয়াতি ও ঘুষের মামলায় ট্রাম্পের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শেষ পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হলেন ডেমোক্র্যাট (Democrat) দলের বাড়তি সুবিধা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। আদালতের অভিযোগকে সামনে এনে তাঁর অস্বচ্ছ ভাবমূর্তি তুলে ধরে ভোটে এই বিষয়টিকে ইস্যু করতে পারে তাঁরা।

    আরও পড়ুন: লাহোর চুক্তি ভঙ্গ হয়েছিল, ‘দোষ’ কবুল পাকিস্তানের

    মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, এটা আমার জন্য মর্যাদা হানিকর আমি ন্যায় বিচার পাইনি। আমি খুবই নিরীহ মানুষ আমি লড়াই চালিয়ে যাব শেষ পর্যন্ত লড়াই করব এবং জিতবো। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তিনি পর্নতারকা ষ্টর্মি ড্যানিয়েলের সঙ্গে সহবাসের পর ২০১৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় তার মুখ বন্ধ রাখার জন্য এক লক্ষ তিরিশ হাজার ডলার ঘুষ দিয়েছিলেন (Pornstar Hush Money Trial) এবং ঘুষের দেওয়ার জন্য জন্য তার ব্যবসায়ী সংস্থার নথিপত্র জালিয়াতি করেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share