Tag: Donald Trump

Donald Trump

  • Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় তিনি পরিচিত ক্যাশ নামে। আসল নাম কাশ্যপ প্যাটেল (Kashyap ‘Kash’ Patel)। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য তিনি সব কিছু করতে পারেন। মার্কিন মসনদে ফের বসতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর তার পরেই চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ্যপ। শোনা যাচ্ছে, আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি বা সিআইএ-র প্রধান পদে (CIA director) এই কাশ্যপকেই বসাতে চাইছেন ট্রাম্প।

    গুজরাটি বংশোদ্ভূত কাশ্যপ

    আমেরিকায় প্রতিরক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel) গুজরাটি বংশোদ্ভূত। তাঁর বাবা-মা বড় হয়েছেন পূর্ব আফ্রিকায়। সত্তরের দশকে ইদি আমিন শাসিত উগান্ডা থেকে পালিয়ে যান কাশ্যপের বাবা। চলে আসেন আমেরিকায়। ১৯৮০ সালে নিউইয়র্কের গার্ডেন সিটিতে জন্ম হয় কাশ্যপের। সেখানেই বেড়ে ওঠেন।  আইন নিয়ে পড়াশোনার জন্য নিউইয়র্কে আসার আগে রিচমন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে স্নাতক হন কাশ্যপ। ব্রিটেনের ‘ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন’-এর ‘ফ্যাকাল্টি অফ ল’ থেকে আন্তর্জাতিক আইনেরও ডিগ্রি রয়েছে কাশ্যপের। 

    কর্মজীবন শুরু আইনজীবী হিসেবে

    আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। খুন, মাদক পাচার এবং আর্থিক অপরাধ সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি জটিল মামলা লড়েন। ৪৪ বছর বয়সি কাশ্যপ প্রতিরক্ষা সচিব ক্রিস্টোফার মিলারের প্রাক্তন ‘চিফ অফ স্টাফ’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তার আগে প্রেসিডেন্টের উপ-সহকারী এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলে সন্ত্রাস দমনের সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন কাশ্যপ।

    আরও পড়ুন: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান

    ২০১৯ সালে একজন আইনজীবী হিসাবে তৎকালীন ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। দ্রুত পদোন্নতিও হয়। আল-বাগদাদি এবং কাসেম আল-রিমির মতো আইসিস এবং আল-কায়েদার নেতৃত্ব নির্মূল করা-সহ প্রথম ট্রাম্প সরকারের একাধিক পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করার নেপথ্যে অন্যতম মাথা ছিলেন কাশ্যপ। প্রথম ট্রাম্প জমানায় আমেরিকার অনেক পণবন্দিকে মুক্ত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং ইন্টেলিজেন্স সংক্রান্ত হাউসের স্থায়ী নির্বাচন কমিটির সিনিয়র কাউন্সিল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন কাশ্যপ। ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রভাবিত করার জন্য রাশিয়ার নাক গলানোর যে অভিযোগ উঠেছিল, তা নিয়ে তদন্তের নেতৃত্বও দেন তিনি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও অনুগামী কাশ্যপ। এবার তাঁকেই  সিআইএ-র মাথায় (CIA director) বসাতে চাইছেন ট্রাম্প। বন্ধু মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই ভরসা রাখছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Donald Trump: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    Donald Trump: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, কারও পৌষমাস, তো কারও সর্বনাশ! চার বছর বাদে নতুন বছরের তৃতীয় সপ্তাহ নাগাদ হোয়াইট হাউসে ফিরছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তাঁর এই প্রত্যাবর্তনের খবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নৌকার পালে সুপবন বয়ে আনলেও, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর পক্ষে ভালো নাও হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লক্ষ্যই হল, আমেরিকা ও তার দোসরদের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের গাঁটছড়ার বন্ধন পোক্ত করা।

    বিপাকে পড়তে পারে ট্রুডোর দেশ (Donald Trump)

    ট্রাম্প ফের মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে বসছেন। এতে আদতে বিপাকে পড়বে ট্রুডোর দেশ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রাম্প জমানায় দেখা দিতে পারে বাণিজ্য বিরোধ। যার জেরে ভয়ঙ্কর মন্দার মুখে পড়তে পারে কানাডা। কারণ কানাডার রফতানির ৭৫ শতাংশই যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন সীমান্ত পেরিয়ে হাজার হাজার মানুষ উত্তরে (Donald Trump) কানাডার দিকে আসতে পারেন। সেক্ষেত্রেও বিপদে পড়বে ট্রুডোর দেশ।

    ধরাশায়ী হতে পারেন ট্রুডো

    আগামী বছর সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা কানাডায়। বিভিন্ন জনমত সমীক্ষার ফল বলছে, কনজারভেটিভ প্রতিপক্ষের কাছে ধরাশায়ী হতে পারেন ট্রুডো। তাঁর দল লিবারেল পার্টির অবস্থাও হতে পারে করুণ। গত কয়েক বছরে কানাডার ধীর গতির অর্থনীতি ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের দ্রুত বৃদ্ধি চলে এসেছে খবরের শিরোনামে। যার জেরে চিন ও ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বৈচিত্রকরণের প্রচেষ্টা ব্যাহত হয়েছে।

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, ট্রাম্প-ট্রুডোর সম্পর্ক অহি-নকুলের। ২০২২ সালে ট্রাম্প ট্রুডোকে ‘একজন চরম বামপন্থী উন্মাদ’ বলে অভিহিত করেছিলেন। কারণ ট্রুডো সীমান্ত অতিক্রম করা ট্রাক চালকদের জন্য কোভিড টিকাকরণ বাধ্যতামূলক করেছিলেন। ২০১৮ সালের জুন মাসে, কেবেকে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলন থেকে বেরিয়ে চলে এসেছিলেন ট্রাম্প। ট্রুডোকে তিনি ‘খুবই অসৎ ও দুর্বল’ বলে অভিহিত করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    ২০১৫ সাল থেকে কানাডার কুর্সিতে রয়েছেন ট্রুডো। ট্রাম্প জিততেই ‘ড্যামেজ কন্ট্রোলে’ নেমে পড়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। বুধবার ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, “দুই দেশের মধ্যের বন্ধুত্ব বিশ্বে ঈর্ষণীয়।” ট্রুডো যখন আমেরিকা-কানাডার সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে প্রাণপাত করছেন, তখন নিশ্চিন্তে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কারণ মার্কিন প্রদেশে যিনি প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী হয়েছেন, তিনি আসলে তাঁর ‘বন্ধু’ (Donald Trump)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    Donald Trump: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে ফের হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন করতে চলেছেন রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। প্রেসিডেন্ট নির্বাচন চলাকালীনই ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশে হিন্দুদের উপরে হওয়া অত্যাচার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। এবার ক্ষমতায় এসে এই বিষয়টি যে তিনি সহজ ভাবে নেবেন না তা অনুমান করছে বাংলাদেশ। এর আগে, ২০১৬ সালের ভোটে জেতার পর বাংলাদেশি প্রতিনিধিদলকে ট্রাম্প বলেছিলেন, “ঢাকার মাইক্রোফাইন্যান্সের সেই ব্যক্তি (Muhammad Yunus) কোথায়? শুনেছি, তিনি আমাকে হারাতে চাঁদা দিয়েছিলেন।” ফলে, এবার ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট পদে ফেরা নিশ্চিত হতেই ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের (Bangladesh) অন্তর্বর্তী সরকারের। 

    ট্রাম্পের দীপাবলি-পোস্ট

    সম্প্রতি ভারতকে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানাতে গিয়েই বাংলাদেশে হিন্দুদের উপরে চলা অত্যাচারের প্রসঙ্গ টেনে এনেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। বাংলাদেশে চরম বিশৃঙ্খলা চলছে বলেই উল্লেখ করেছিলেন তিনি। একইসঙ্গে বলেছিলেন, “আমি থাকলে এই ঘটনা কখনও ঘটতে দিতাম না।” বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূসের সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্ক যে মধুর নয়, তা সকলের জানা। ২০১৬ সালে ট্রাম্পের জয়ের পরে ইউনূস বলেছিলেন, তাঁদের রাজনৈতিক মতাদর্শ সম্পূর্ণ আলাদা। শুধু তাই নয়, ট্রাম্পকে দেওয়াল না গড়ে, দৃষ্টিভঙ্গী আরও উদার করে সেতু গড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। মহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ডেমোক্রাটদের সম্পর্ক ভালো। তাই  কূটনৈতিক মহলের একাংশের বক্তব্য, ডেমোক্র্যাট-ঘনিষ্ঠ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস (Muhammad Yunus) যথেষ্ট চাপে পড়লেন ট্রাম্প ফিরে আসায়।

    ইউনূসে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

    তবে, ট্রাম্পের মনে ইউনূসের প্রতি যে একটা পুরনো ক্ষোভ রয়েছে, তা অজানা নয়। ২০১৬ সালে ট্রাম্পের জয়ের পর, বাংলাদেশ থেকে একটি প্রতিনিধি দল তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে ওয়াশিংটনে যায়। প্রথম সাক্ষাতেই ট্রাম্প বলেছিলেন, “ঢাকার মাইক্রোফাইন্যান্সের সেই ব্যক্তি কোথায়? শুনেছি, তিনি আমাকে হারাতে চাঁদা দিয়েছিলেন।” ইঙ্গিত স্পষ্ট, ইউনূস ২০১৬ সালের নির্বাচনে হিলারি ক্লিনটনকে সমর্থন করেছিলেন। উল্টোদিকে, বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মুখ্য উপদেষ্টা মদম্মদ ইউনূসের সঙ্গে মার্কিন ডেমোক্র্যাটদের সুসম্পর্কের কথা অনেকেই জানেন। বাংলাদেশের পালাবদলের পর সেদেশের সরকারের মাথায় বসেছেন অর্থনীতিবিদ মহম্মদ ইউনূস। এরপর থেকেই বাংলাদেশের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক কিছুটা উন্নতি ঘটে। উল্লেখ্য, আগের শেখ হাসিনা সরকারের সঙ্গে মার্কিন সরকারের সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছিল। এই সবের মাঝেই ইউনূস বাংলাদেশ সরকারের মাথায় বসার পর তাঁকে সবধরনের সাহায্য করার আশ্বাস দিয়েছিল বাইডেন প্রশাসন। উল্লেখ্য, ইউনূসের সঙ্গে ক্লিনটনদের বেশ ভালো বন্ধুত্ব রয়েছে। এমনকী, সম্প্রতি তিনি আমেরিকায় গিয়ে ‘গণঅভ্যুত্থানের মাথা’কে চিনিয়ে দিয়েছিলেন ক্লিনটনের ফাউন্ডেশনের অনুষ্ঠানেই।

    ঘুম উড়েছে ইউনূসের

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) নির্বাচিত হতেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ট্রাম্পের নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন আওয়ামী লিগ নেত্রী। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। বাংলাদেশের জনগণের তরফে তিনি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউসে ফেরার অভিনন্দন জানিয়েছেন। আসলে দীপাবলির সময়ে ট্রাম্পের পোস্ট নিয়ে শঙ্কায় ইউনূস। বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পতন ও অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছ থেকে পূর্ণ সমর্থন পেয়েছিলেন ইউনূস (Muhammad Yunus)। কিন্তু কয়েক মাসেই বদলে গিয়েছে অনেক কিছু। একদিকে যেমন ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে ভূরি ভূরি অভিযোগ জমছে, তেমনই বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্য়ালঘুদের উপরে হওয়া হামলার ঘটনাও গোটা বিশ্বের নজর কেড়েছে। সর্বশেষে, দীপাবলিতে ট্রাম্পের ‘‘আমি থাকলে…’’ বার্তায় ঘুম উড়েছে ইউনূসের। তাই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন, রাজনৈতিক সঙ্কটের মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকা বাংলাদেশ পরিস্থিতির উপরে কী প্রভাব ফেলবে তা এখন ঢাকার কূটনৈতিক চর্চার কেন্দ্রে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    Sheikh Hasina: আমেরিকার নয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিনন্দন হাসিনার, কৌশলী বার্তা আওয়ামী লিগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের পর ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। বুধবার, আওয়ামী লিগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ায় তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন শেখ হাসিনা।” তিনি ট্রাম্পের (Donald Trump) নেতৃত্বে বিগত সরকারের সময়ে বাংলাদেশ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সুসম্পর্কের কথাও উল্লেখ করেছেন। 

    ট্রাম্পের নেতৃত্বের প্রশংসা

    ট্রাম্প এই নিয়ে দ্বিতীয়বার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন। ট্রাম্প (Donald Trump) জিততেই হাসিনার (Sheikh Hasina) দল, আওয়ামী লিগ নেত্রীর সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্টের ছবি সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল করে দিয়েছে। আওয়ামী লিগের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের “অসাধারণ নেতৃত্বের গুণাবলী”র প্রশংসা করেছেন হাসিনা। তিনি আরও বলেছেন, এই রিপাবলিকান নেতার প্রতি অগাধ আস্থা রেখেছে মার্কিন জনগণ। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে, বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। অন্যদিকে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূসও ট্রাম্পকে বুধবার বিকেলে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় নতুন সকাল! ট্রাম্পকে অভিনন্দন বার্তা সুন্দর পিচাই, ববি জিন্দালদের

    আওয়ামী লিগের সুদিন!

    রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহলের একাংশের মতে, ট্রাম্পের জয়ে হাসিনা (Sheikh Hasina) ও আওয়ামী লিগের সুদিন ফিরতে পারে। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, হোয়াইট হাউস ফের রিপাবলিকানদের দখলে যাওয়ায় চাপে পড়লেন ইউনূস। তিনি ডেমোক্র্যাটদের ঘরের লোক বলে পরিচিত। তার উপর ভোটের মুখে ট্রাম্প (Donald Trump) বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর নির্যাতনের ঘটনার তীব্র সমালোচনা করেন। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন বাইডেন। ট্রাম্প কিন্তু মন্তব্য করেছেন, বাংলাদেশে এখন চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা চলছে। তিনি যে ইউনুসের সরকারকে ভাল চোখে দেখছেন না, তা এই মন্তব্য থেকেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। এরই মধ্যে, হাসিনার তরফে এই শুভেচ্ছাবার্তা। আওয়ামী লিগ জানিয়েছে, ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের সময়, তাঁর সঙ্গে একযোগে কাজ করার কথা স্মরণ করেছেন শেখ হাসিনা। শুধু তাই নয়, দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক স্বার্থগুলিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ফের একযোগে কাজ করার বিষয়ে তাঁর অঙ্গীকারও প্রকাশ করেছেন হাসিনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: জয়ের পরই ‘বন্ধু’ ট্রাম্পকে ফোন মোদির, ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখে নমো-প্রশস্তি

    PM Modi: জয়ের পরই ‘বন্ধু’ ট্রাম্পকে ফোন মোদির, ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখে নমো-প্রশস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। অভিনন্দন জানাতে তাঁকে ফোন করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার পরে ফোনের ও প্রান্ত থেকে যা শুনলেন, তাতে ভারতীয় হিসেবে গর্ব বোধ করবেন যে কেউই। মনে রাখতে হবে, ট্রাম্পের জয়ের পর বৈশ্বিকে নেতাদের মধ্যে তাঁকে প্রথম ফোনটি করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি-ট্রাম্প বন্ধুত্ব (PM Modi)

    ট্রাম্পের সঙ্গে যে ক’জন বিশ্ব নেতার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম মোদি। মোদির সম্মানেই ট্রাম্পের জমানায় আয়োজন করা হয়েছিল ‘হাউডি মোদি’র। বন্ধুত্বের সম্মানে পাল্টা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন মোদিও। গুজরাটের ওই অনুষ্ঠানের নাম ছিল ‘নমস্তে ট্রাম্প’। এর আগের দফায় ট্রাম্প যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তখন মোদি ও ট্রাম্পের দেখা হয়েছিল তিনবার। মোদিই প্রথম বিদেশি রাষ্ট্রনেতা যিনি ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে ডিনারও করেছিলেন। এহেন ট্রাম্পের জয়ের খবর পেয়েই ফোন করেন ‘বন্ধু’ মোদি (PM Modi)।

    ট্রাম্পের মুখে কেবলই মোদি-স্তুতি

    সূত্রের খবর, দু’পক্ষের এই ফোনালাপে ট্রাম্পের মুখে শোনা গিয়েছে কেবলই মোদি-স্তুতি। ট্রাম্প জানিয়েছেন, গোটা বিশ্ব মোদিকে ভালোবাসে। মোদির প্রশংসা করে ট্রাম্প বলেন, “ভারত একটি দারুণ দেশ, প্রধানমন্ত্রী মোদি একজন দারুণ মানুষ। আমি মোদি ও ভারতকে সত্যিকারের বন্ধু বলে মনে করি।” ট্রাম্প জানান, মোদিই প্রথম আন্তর্জাতিক স্তরের কোনও নেতা, যিনি তাঁকে প্রথম শুভেচ্ছা জানান।

    আরও পড়ুন: নতুন বছরে ভারতে হবে কোয়াড সম্মেলন, আমেরিকার প্রতিনিধিত্ব করবেন ট্রাম্প

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “আমার বন্ধু, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে একটি দুর্দান্ত কথোপকথন হয়েছে, তাঁর দর্শনীয় বিজয়ের জন্য তাঁকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা, শক্তি, মহাকাশ এবং অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক আরও জোরদার করার জন্য আবার এক সঙ্গে কাজ করতে উন্মুখ।”

    ট্রাম্পের মুখে মোদি-প্রশস্তি শোনা গিয়েছে আগেও। বিভিন্ন সময় ট্রাম্প মোদির সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের কথা বলেছেন। নির্বাচনী প্রচার পর্বেও ট্রাম্প বারংবার উল্লেখ করেছেন তাঁর সঙ্গে মোদির সম্পর্কের কথা। মোদির ভূয়সী প্রশংসাও শোনা গিয়েছেন একাধিক নির্বাচনী জনসভায়। মোদিকে (PM Modi) ট্রাম্প (Donald Trump) ‘মহান ব্যক্তি’, ‘মহান নেতা’ ও ‘ভালো বন্ধু’ বলেও উল্লেখ করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: নতুন বছরে ভারতে হবে কোয়াড সম্মেলন, আমেরিকার প্রতিনিধিত্ব করবেন ট্রাম্প

    Donald Trump: নতুন বছরে ভারতে হবে কোয়াড সম্মেলন, আমেরিকার প্রতিনিধিত্ব করবেন ট্রাম্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়োজক দেশ ‘বন্ধু’ ভারত। আর ভারতের পড়শি দেশ চিনের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক অম্ল-মধুর। ২০২৫ সালে ভারতে হচ্ছে কোয়াড সম্মেলন (QUAD Summit)। এই সম্মেলনে যোগ দিতে পারেন ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, চিনকে চাপে রাখতেই কোয়াডের সদস্য দেশগুলির সঙ্গে বন্ধুত্বের গাঁটছড়া আরও পোক্ত করতে চান ট্রাম্প। সেই কারণেই তিনি যোগ দিতে পারেন ভারতের আয়োজনে হতে চলা কোয়াড সম্মেলনে। তিনি যে এই সম্মেলনে যোগ দেবেন, তার ইঙ্গিত মিলেছিল প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ার ঢের আগেই।

    কোয়াডের গুরুত্ব (Donald Trump)

    কোয়াড হল একটি আনুষ্ঠানিক কৌশলগত ফোরাম, যেখানে চারটি দেশ রয়েছে। এগুলি হল ভারত, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং জাপান। কোয়াডের প্রধান উদ্দশ্যেগুলির অন্যতম হল একটি উন্মুক্ত, সমৃদ্ধশালী এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য কাজ করা। এই প্যাসিফক অঞ্চলেই ইদানিং ‘খবরদারি’ করে বেড়াচ্ছে চিন। সেই কারণেই কোয়াড সম্মেলনে ট্রাম্পের যোগদান তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আয়োজক দেশ ভারত

    এ বছরই সেপ্টেম্বর মাসে কোয়াড সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল ভারতে। শীর্ষ নেতাদের সময়সূচির (Donald Trump) সমস্যার কারণে এই সম্মেলন হয়েছিল নিউ ইয়র্কে। তাই ২০২৫ সালে কোয়াড সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। সেপ্টেম্বরের ওই সম্মেলনে যোগ দিতে আমেরিকা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে কোয়াডের সদস্য দেশগুলির সঙ্গে বৈশ্বিক নানা বিষয়ে আলোচনা করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘সুপার অ্যাপ’ আনছে রেল, এক অ্যাপেই সব মুশকিল আসান, কী কী সুবিধা মিলবে?

    নয়াদিল্লিতে কোয়াড সম্মেলন হলেও, কবে হবে, সে ব্যাপারে এখনও কিছু জানা যায়নি। ২০২১ সাল থেকে শুরু করে এখনও পর্যন্ত কোয়াডের কোনও সম্মলেন নতুন বছরের গোড়ার দিকে হয়নি। এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্টরা সাধারণত শপথ নেন ২০ জানুয়ারি। তাই ধরেই নেওয়া যায় যে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার পরেই হবে কোয়াড সম্মেলন। সে ক্ষেত্রে ইচ্ছেপূরণ হবে ট্রাম্পেরও। কোয়াড সম্মলেনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। ভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, আগামী বছরের কোয়াড সম্মেলনে (QUAD Summit) আমেরিকার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন ট্রাম্পই (Donald Trump)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trump 2.0: আমেরিকায় নতুন সকাল! ট্রাম্পকে অভিনন্দন বার্তা সুন্দর পিচাই, ববি জিন্দালদের

    Trump 2.0: আমেরিকায় নতুন সকাল! ট্রাম্পকে অভিনন্দন বার্তা সুন্দর পিচাই, ববি জিন্দালদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার মসনদে ডোনাল্ড ট্রাম্প (Trump 2.0)। চার বছর পর ফের হোয়াইট হাউসে প্রত্যাবর্তন ট্রাম্পের। বুধবার ডোনাল্ড ট্রাম্প ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হওয়ার পর তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বেশ কয়েকজন স্বনামধন্য ভারতীয় বংশোদ্ভূত (Indian-Americans) আমেরিকানরা। তাঁর প্রশাসনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন গুগল সিইও সুন্দর পিচাই, লুইজিয়ানার প্রাক্তন গভর্নর ববি জিন্দাল, দক্ষিণ ক্যারোলাইনার প্রাক্তন গভর্নর নিকি হ্যালি। 

    সোনালী যুগের সূচনা

    ট্রাম্পকে (Trump 2.0) অভিনন্দন জানিয়ে গুগল সিইও সুন্দর পিচাই বলেন, ‘‘প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তাঁর দৃঢ় বিজয়ের জন্য অভিনন্দন। আমরা আমেরিকান উদ্ভাবনের সোনালী যুগে আছি এবং সবাইকে সুবিধা পৌঁছে দিতে তাঁর প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’’ দক্ষিণ ক্যারোলিনার প্রাক্তন গভর্নর নিকি হ্যালি বলেন, ‘‘আমেরিকার জনগণ তাঁদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে শক্তিশালী জয়ের জন্য অভিনন্দন। এখন সময় এসেছে আমেরিকার জনগণের একত্রিত হওয়ার, আমাদের দেশটির জন্য প্রার্থনা করার, এবং শান্তিপূর্ণ রূপে ক্ষমতার হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করার।’’

    দুর্দান্ত দিন

    লুইজিয়ানার প্রাক্তন গভর্নর ববি জিন্দাল বলেন, ‘‘কী দুর্দান্ত দিন আমেরিকার জন্য! এক মিনিটের জন্য উদযাপন করি। তারপর শুরু হবে কঠিন কাজ, আমাদের দেশকে আবার ঠিক পথে আনার!’’ ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ বন্ধু বিবেক রামস্বামী বলেন, ‘‘এটি আমেরিকায় নতুন সকাল। এখন চলুন আমরা দেশটিকে বাঁচাই।’’

    সুপার ইউএস-ইন্ডিয়া সম্পর্কের সূচনা

    আমেরিকায় বসবাসকারী ভারতীয়দের সংগঠন ‘ইন্ডিয়াসপোরা’র প্রতিষ্ঠাতা এমআর রঙ্গস্বামী বলেন, ‘‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে (Trump 2.0) অভিনন্দন। আমরা ভারত-আমেরিকা সম্পর্ক আরও জোরদার করব। দুই দেশ নানা কাজে একসাথে নেতৃত্ব দেবে, এর অপেক্ষা করছি।’’ ভারত-আমেরিকা ফ্রেন্ডশিপ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান কৃষ্ণা রেড্ডিও ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘‘এটি সুপার ইউএস-ইন্ডিয়া সম্পর্কের সূচনা, একসঙ্গে আমরা আবার পৃথিবীকে নিরাপদ রাখব। ভারতীয়-আমেরিকানরাও (Indian-Americans) এই সফলতার একটি বড় অংশ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: হোয়াইট হাউসে ফিরছেন ট্রাম্প, “আমেরিকাকে আবার শ্রেষ্ঠ করব”, প্রতিশ্রুতি ভাবী-প্রেসিডেন্টের

    Donald Trump: হোয়াইট হাউসে ফিরছেন ট্রাম্প, “আমেরিকাকে আবার শ্রেষ্ঠ করব”, প্রতিশ্রুতি ভাবী-প্রেসিডেন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার বছর আগে তিনিই ছিলেন মার্কিন প্রশাসনের দণ্ডমুন্ডের কর্তা। ছিলেন হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, ফের চার বছরের (US President Election 2024) জন্য হোয়াইট হাউসের বাসিন্দা হতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। নিজের জয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর ফ্লোরিডার পাম বিচে প্রথম বিজয় ভাষণ দিলেন তিনি। তাঁর দলও ম্যাজিক ফিগার পার করেছেন বলে খবর।

    “আমেরিকাকে আবার শ্রেষ্ঠ করব” (Donald Trump)

    সমর্থকদের শোনালেন পুরানো সেই স্লোগান – “আমেরিকাকে আবার শ্রেষ্ঠ করব।” ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “সব সমস্যার সমাধান করব। আমরা আবার আমেরিকার সোনালি যুগ ফিরিয়ে আনব।” এদিন ট্রাম্পের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী মেলানিয়াও। ছিলেন পরিবারের অন্য সদস্যরাও। ছিলেন আমেরিকার হবু ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেডি ভ্যান্সও। নিজের রাজনৈতিক সাফল্যের জন্য পরিবার বিশেষত স্ত্রী মেলানিয়াকে ধন্যবাদ জানান ট্রাম্প।

    অনুপ্রবেশ বন্ধের প্রতিশ্রুতি

    এদিন ট্রাম্পের বক্তৃতাজুড়ে ছিল নির্বাচনী প্রচারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণের গল্প। আমেরিকায় অনুপ্রবেশ বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি। এদিন বিজয়-বক্তৃতায় আমেরিকার ভাবী প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমরা সীমান্ত বন্ধ করব। অনুপ্রবেশ বন্ধ করব।” আবেগতাড়িত কণ্ঠে তিনি (Donald Trump) বলেন, “আমি প্রতিটি দিন আপনার জন্য, আপনার পরিবারের জন্য এবং আপনার ভবিষ্যতের জন্য লড়াই করব। আমার প্রতিটি নিঃশ্বাসের সঙ্গে আমি আপনাদের হয়ে লড়াই করব।” ট্রাম্প বলেন, “আমেরিকার স্বর্ণযুগের সূচনা হতে চলেছে। আমি আপনাদের নিরাশ করব না।” তিনি বলেন, “যতদিন না আমি নিরাপদ, সুরক্ষিত ও সমৃদ্ধশালী আমেরিকা তৈরি করতে পারি, ততদিন আমি বিশ্রাম নেব না। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত প্রতিদিন আমি আপনাদের অধিকার নিয়ে লড়ব।”

    আরও পড়ুন: আমেরিকায় লাল-বিপ্লব! ৪ বছর পর মার্কিন সেনেটও রিপাবলিকানদের দখলে

    ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমেরিকা আমায় অপরিসীম ক্ষমতা দিয়েছে। এটা আমেরিকানদের জয়। এই মতাদেশ দেশকে সাহায্য করবে। আমাদের দেশের সাহায্যের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা সীমান্তে সংস্কার করব। দেশে যা যা প্রয়োজন, সব কিছু ঠিক করব। আমরা অবিশ্বাস্য রাজনৈতিক সাফল্য অর্জন করেছি।” ট্রাম্প বলেন, “এমন বাধা-বিপত্তি পার করে এসেছি, যা কেউ কোনওদিন সম্ভব নয় বলেই ভেবেছিল। এটা সর্বকালের সেরা একটি রাজনৈতিক সাফল্য।” নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে প্রাণঘাতী হামলার প্রসঙ্গও (US President Election 2024) টানেন ট্রাম্প। বলেন, “ঈশ্বর এই কারণেই আমার প্রাণ রক্ষা করেছেন (Donald Trump)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Donald Trump: ‘‘আসুন জনগনের উন্নতির জন্য কাজ করি’’, ‘বন্ধু’ ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে বার্তা মোদির

    Donald Trump: ‘‘আসুন জনগনের উন্নতির জন্য কাজ করি’’, ‘বন্ধু’ ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়জয়কার। হোয়াইট হাউজ দখলের হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে বিপুল ভোটে হারিয়ে ফের মার্কিন মসনদে বসতে চলেছেন ট্রাম্প (Donald Trump)। বুধবার সকালে এই খবর টিভির পর্দায় ভেসে উঠতেই রীতিমতো নড়েচড়ে বসেছে গোটা বিশ্ব। কারণ, ট্রাম্পের আগমনে বিশ্বের অনেক কিছু বিশেষত চিন-মার্কিন সম্পর্ক, ইরান ও ইউক্রেনের যুদ্ধের ওপর বড় প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞেরা। ইতিমধ্যেই  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বুধবার ‘বন্ধু’ ডোনাল্ড ট্রাম্পকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ঐতিহাসিক বিজয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন।

    ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানালেন মোদি (Donald Trump)

    ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে কিছুটা হলেও আশার আলো দেখছে নয়াদিল্লি। কারণ ট্রাম্পের বিগত প্রেসিডেন্সিতে (২০১৬-২০২০) ভারতের সঙ্গে আমেরিকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে বিশেষ উচ্চতা লাভ করে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) সঙ্গেও বিশেষ সখ্যতা গড়ে উঠেছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump)। সেই সূত্র ধরে ট্রাম্পের এই জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মোদি টুইট করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘‘ঐতিহাসিক নির্বাচনে বিজয়ের জন্য আমার বন্ধু ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আন্তরিক অভিনন্দন। ভারত-মার্কিন সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে আমাদের সহযোগিতার পুনর্নবীকরণের জন্য উন্মুখ। আসুন একসঙ্গে আমাদের জনগণের উন্নতির জন্য এবং বিশ্ব শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধির জন্য কাজ করি।’’

    আমেরিকাবাসীর উদ্দেশে কী বললেন ট্রাম্প?

    নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর প্রথমবার জনসমক্ষে এসেই ট্রাম্প (Donald Trump) প্রতিশ্রুতি দিলেন, ‘‘আমরা আমেরকিকে আবার মহান বানাব। আমাদের দেশ এমন আগে কখনও হয়নি। ধন্যবাদ আমাকে ৪৭তম এবং ৪৫তম রাষ্ট্রপতি বানানোর জন্যে। আমি প্রতিদিন লড়াই করব আপনাদের পরিবারের জন্যে’’। এদিকে এদিনের ভাষণে একইসঙ্গে অনুপ্রবেশ নিয়েও সুর চড়ালেন তিনি। তিনি বলেন, ‘‘অভিভাসীরা আমেরিকায় আসতে পারবেন। তবে তাদের বৈধ ভাবে আসতে হবে এখানে।’’ পাশাপাশি ট্রাম্প বলেন, ‘‘দেশের সব সমস্যার সমাধান করব আমি।’’ ডোনাল্ড ট্রাম্প আরও বলেন, ‘‘আমি ততদিন বিশ্রাম নেব না, যতদিন না আমেরিকা ফের ধনী হয়ে উঠছে। আমেরিকার সোনালি অধ্যায়ের সূচনা হল। এটা আমেরিকার মানুষদের জন্যে এক বিশাল জয়। আর ব্যাটেলগ্রাউন্ড স্টেটগুলিকে আমি ভালোবাসি। আমরা মোট ৩১৫ ইলেক্টোরাল ভোটে পৌঁছে যাব। আমরা এবার পপুলার ভোটেও জিতেছি আমেরিকা আমাদের নজিরবিহীন এক জয় দিয়েছে। আমরা সেনেটে ক্ষমতা পুনর্দখল করেছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • US President Election: ভোটে কারচুপি মার্কিন মুলুকে! ট্রাম্পের অভিযোগে শোরগোল আমেরিকায়

    US President Election: ভোটে কারচুপি মার্কিন মুলুকে! ট্রাম্পের অভিযোগে শোরগোল আমেরিকায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে কারচুপির (US President Election) অভিযোগ এবার আমেরিকাতে। হোয়াইট হাউস দখলের লড়াইয়ে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে আমেরিকার ‘সুইং স্টেট’ পেনসিলভেনিয়ার। এখানেই নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী তথা আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। অভিযোগ তুললেও প্রাথমিক ট্রেন্ডে পাল্লা ভারী ট্রাম্পেরই।

    কারচুপির অভিযোগ

    ট্রাম্প হোক বা ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস— দুজনেরই ‘পাখির চোখ’ পেনসিলভেনিয়া। প্রচারের (US President Election) শেষবেলাতেও দুই প্রতিদ্বন্দ্বীকে ছুটে যেতে দেখা গিয়েছে এই প্রদেশে। ২০১৬ সালের আগে পর্যন্ত প্রায় তিন দশক ডেমোক্র্যাটদের দখলে ছিল পেনসিলভেনিয়া। কিন্তু ২০১৬ সালে ধাক্কা দেন ট্রাম্প। হিলারি ক্লিনটনের মুখ থেকে পেনসিলভেনিয়া ছিনিয়ে নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ২০২০ সালে নির্বাচনে সেখানেই হারতে হয় ট্রাম্পকে। চলতি নির্বাচনে একের পর এক আসনে জয়ী হলেও, ফিলাডেলফিয়া নিয়ে মারাত্মক অভিযোগ এনেছেন ট্রাম্প। ওই আসনে ভোট গণনায় ব্যাপক কারচুপি হচ্ছে বলেই দাবি রিপাবলিকান প্রার্থীর। যদিও নির্বাচন বোর্ডের তরফে ট্রাম্পের এই দাবি উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। পেনসিলভেনিয়ার বৃহত্তম শহর ফিলাডেলফিয়ায় সুরক্ষিতভাবেই ভোটিং হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।

    এগিয়ে ট্রাম্প

    মঙ্গলবার থেকেই গণনা (US President Election) শুরু হয়েছে।  উল্লেখ্য, এই প্রতিবেদন প্রকাশের সময় পর্যন্ত আমেরিকার নির্বাচনে কমলাকে পিছনে ফেলে অনেকটাই এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্র অনুযায়ী, রিপাবলিকানরা এগিয়ে আছেন ২৩০টি আসনে। সেখানে ডেমোক্র্যাটরা ১৮৭ আসনে। ২৭০-এর ম্যাজিক ফিগারের দৌড়ে এগিয়ে ট্রাম্প। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের শেষ আপডেট অনুযায়ী, তিনটি আসনে জয়ী হয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্পের ঝুলিতে এসেছে কেনটাকি, ইন্ডিয়ানা ও ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া। এর মধ্যে একটানা তৃতীয়বার ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ায় জয়ী হলেন ট্রাম্প। ডেমোক্রাটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিস ভেরমন্টে জিতে গিয়েছেন। তিনি এগিয়ে রয়েছেন নিউ হ্যাম্পশায়ার, নর্থ ক্যারোলিনা ও ভার্জিনিয়াতেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share