Tag: ECI

ECI

  • Lok Sabha Election 2024: ডিজি রাজীব কুমারকে দায়িত্ব থেকে সরানোর নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: ডিজি রাজীব কুমারকে দায়িত্ব থেকে সরানোর নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) ঘোষণার পরই  বড় পদক্ষেপ করল নির্বাচন কমিশন। রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে সরানোর নির্দেশ দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সোমবার রাজ্যের মুখ্য সচিব বিপি গোপালিককে চিঠি দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সেখানে জানিয়েছে, রাজ্য পুলিশের ডিজির পদ থেকে অবিলম্বে রাজীব কুমারকে (DG Rajeev Kumar) সরাতে হবে। নির্বাচন সংক্রান্ত কোনও দায়িত্বে তিনি থাকতে পারবেন না।

    কী বলল কমিশন

    আর্দশ আচরণবিধি লাগু হওয়ার পরই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের (Lok Sabha Election 2024) তরফে রাজীব কুমারকে (DG Rajeev Kumar) সরানোর নির্দেশ দেওয়া হল। রাজ্য পুলিশের নতুন ডিজি নিয়োগের আগে পর্যন্ত এই দায়িত্ব সামলাবেন রাজীবের ঠিক নীচের পদে যে অফিসার রয়েছেন, তিনি। এই পদে নতুন নিয়োগের জন্য সোমবার বিকেল ৫টার মধ্যে রাজ্য সরকারকে তিনটি নাম পাঠাতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। গত ডিসেম্বরে রাজ্য পুলিশের নয়া ডিরেক্টর জেনারেল বা ডিজি হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছিল রাজীব কুমারকে। এই আইপিএস অফিসারকেই রাজ্য পুলিশের সর্বোচ্চ পদে নিয়োগ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিয়োগের তিন মাসের মধ্যেই তাঁকে সরানোর নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। 

    বিতর্কের কেন্দ্রে রাজীব

    ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগেও রাজীবকে তদানীন্তন পদ থেকে সরানো হয়েছিল। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোট (Lok Sabha Election 2024) ঘোষণার পর রাজীবকে ডেপুটেশনে দিল্লি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে রাজীব (DG Rajeev Kumar) দীর্ঘদিন ছিলেন রাজ্যের তথ্য প্রযুক্তি দফতরের সচিব। কলকাতা পুলিশের কমিশনার থাকাকালীন একাধিক বিতর্কে নাম জড়িয়েছিল রাজীবের। ২০১৯ সালে সারদা মামলাতে রাজীবকে অভিযুক্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তে নামে সিবিআই। ২০১৩ সালে সারদা-কাণ্ডের তদন্তে ছিলেন রাজীবই। তাঁর বিরুদ্ধে সারদা মামলার তথ্য লোপাটের অভিযোগও ওঠে। 

    আরও পড়ুন: রাহুলের ‘শক্তি’-মন্তব্যকে কটাক্ষ করে বিরোধীদের চ্যালেঞ্জ মোদির, কী বললেন?

    অন্য রাজ্যেও বদল

    রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারের পাশাপাশি ছ’টি রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিবকেও লোকসভা ভোটের আগে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের সূত্র উদ্ধৃত করে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে— গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ড রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিবকে অপসারণের আদেশ জারি করা হল। মিজোরাম, হিমাচল প্রদেশের জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ডিপার্টমেন্টের সচিবকেও সরানোর নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Polls 2024: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা, কী করবেন নতুন ভোটাররা, জানেন?

    Lok Sabha Polls 2024: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা, কী করবেন নতুন ভোটাররা, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোষণা হয়ে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Polls 2024) নির্ঘণ্ট। গোটা দেশে নির্বাচন হবে সাত দফায়। নির্বাচন শুরু হবে ১৯ এপ্রিল। শেষ হবে ১ জুন। ফল প্রকাশ হবে তারও তিনদিন পর, ৪ জুন। এবার নতুন ভোটার রয়েছে ১.৮ কোটিরও বেশি। প্রথমবারের জন্য মতদান করবেন এঁরা। তাঁরা যাতে সক্রিয়ভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারেন, তাই তাঁদের জন্য ডিটেলইড গাইড প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন।

    নাম নথিভুক্তিকরণ (Lok Sabha Polls 2024)

    যাঁরা প্রথমবার নির্বাচনী (Lok Sabha Polls 2024) প্রক্রিয়ায় অংশ নেবেন, তাঁদের বয়স ১৮-১৯ বছর। কমিশন তাঁদের ইলেকশন কমিশন অফ ইন্ডিয়ার ওয়েবসাইটে নাম নথিভুক্ত করার পরামর্শ দিচ্ছে। ন্যাশনাল ভোটারর্স সার্ভিস পোর্টালে তাঁদের পূরণ করতে হবে ফর্ম ৬। ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার্স বা অ্যাসিস্ট্যান্ট ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার্সদের কাছে গিয়ে অফলাইনেও নাম নথিভুক্ত করতে পারেন তাঁরা। নাম নথিভুক্তিকরণের পর ভোটারদের যাচাই করে দেখতে হবে, তাঁদের নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে কিনা। এলাকার ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কিংবা ইলেকশন কমিশন অফ ইন্ডিয়ার ওয়েবসাইট পরীক্ষা করে জানতে হবে তাঁদের নাম নথিভুক্ত হয়েছে কিনা।

    ভোটদান প্রক্রিয়া

    যাঁর এলাকায় যেদিন ভোটগ্রহণ হবে, প্রথম ভোটাররা সেদিন ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে যাবেন প্রয়োজনীয় পরিচয়পত্র নিয়ে। সেই পরিচয়পত্র তিনি দেখাবেন ফার্স্ট পোলিং অফিসারকে। তিনি সেটি দেবেন সেকেন্ড পোলিং অফিসারকে। তিনি ভোটারের বাঁ হাতের তর্জনীতে কালি লাগিয়ে দেবেন। যা প্রমাণ করবে যে, ভোটার তাঁর নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এরপর ভোটারকে নির্দিষ্ট একটি জায়গায় স্বাক্ষর করতে হবে কিংবা বুড়ো আঙুলের ছাপ দিতে হবে। তারপরেই যেখানে ইভিএম রয়েছে, সেখানে গিয়ে ভোটার যাঁকে ভোট দেবেন, সেই প্রার্থীর নাম ও প্রতীকের পাশে থাকা বোতামে চাপ দেবেন। এই সময় ‘বিপ’ শব্দ হবে। যা জানিয়ে দেবে, ভোটারের ভোট দেওয়া হয়ে গিয়েছে। ভোটার একটি কনফার্মেশন স্লিপও পাবেন। ভোট দিতে গিয়ে কোনওরকম সমস্যায় পড়লে প্রথমবার যাঁরা ভোট দিচ্ছেন, তাঁদের কথা বলতে বলা হচ্ছে প্রসাইডিং অফিসারের সঙ্গে (Lok Sabha Polls 2024)।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য স্বচ্ছ ও অবাধ নির্বাচন, ভোটারদের জন্য ২৭ অ্যাপ ও পোর্টাল চালু কমিশনের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: প্রার্থীর বিরুদ্ধে অপরাধের রেকর্ড? ব্যাখ্যা দিতে হবে দলকে, জানাল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: প্রার্থীর বিরুদ্ধে অপরাধের রেকর্ড? ব্যাখ্যা দিতে হবে দলকে, জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বচ্ছ ও অবাধ নির্বাচন করতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে কমিশন। তার মধ্যে অন্যতম হল অপরাধের ‘রেকর্ড’ থাকা ব্যক্তিকে কোনও দল (Lok Sabha Election 2024) যদি প্রার্থী হিসাবে বাছে, তাহলে ওই পার্টিকে তার ব্যাখ্যা দিতে হবে, কেন এমনজনকে প্রার্থী হিসাবে বাছা হল। এর পাশাপাশি প্রার্থীকে নিজের সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিতে হবে সংবাদমাধ্যমে। শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। রাজীব কুমার বলেন, ‘‘সব রাজনৈতিক দলকে অপরাধের ‘রেকর্ড’ থাকা প্রার্থীদের টিকিট দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে। প্রার্থীদের অন্তত তিন বার সংবাদমাধ্যমে নিজেদের তথ্য প্রকাশ করতে হবে।’’

    cVigil App-এর মাধ্যমে ভোটাররা প্রার্থীর অপরাধের রেকর্ড দেখতে পাবেন

    শনিবার দিল্লির বিজ্ঞানভবনে বিকাল ৩টে নাগাদ নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশের সময় এই মন্তব্য করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশবার রাজীব কুমার। তিনি জানিয়েছেন, নিজের লোকসভা কেন্দ্রের (Lok Sabha Election 2024) প্রার্থীর হলফনামা দেখতে পাবেন সাধারণ মানুষও। দেখা যাবে তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া অপরাধ মামলার রেকর্ডও। জানা গিয়েছে,  cVigil App-এর মাধ্যমে ভোটাররা প্রার্থীর অপরাধের রেকর্ড দেখতে পাবেন। নির্বাচনী বিধিভঙ্গের কোনও রেকর্ড থাকলে, তাও দেখা যাবে। জানা যাবে তাঁদের সম্পত্তির পরিমাণও।

    ১৮তম লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন

    পূর্ব ঘোষণা মতোই শনিবার ১৮তম লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। এদিন বিকাল ৩টে থেকে দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। কমিশনের সাংবাদিক বৈঠকে জানা গিয়েছে, আগামী লোকসভা নির্বাচনে মোট ভোটার ৯৬.৮ কোটি (৪৯.৭ কোটি পুরুষ – ৪৭.১ কোটি মহিলা)। বুথের সংখ্যা ১০.৫ লাখ। দেশে মোট ৭ দফায় ভোট হবে, পশ্চিমবঙ্গেও তাই। একইসঙ্গে, রাজ্যের দুই বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচনের দিনও ঘোষণা করা হয়েছে এদিন। লোকসভা ভোটের সঙ্গেই ওই দুই কেন্দ্রে হবে উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণও। লোকসভা নির্বাচন শুরু হচ্ছে ১৯ এপ্রিল থেকে, চলবে ১ জুন পর্যন্ত। ভোট গণনা হবে ৪ জুন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ কমিশনের, বাংলায় ভোট ৭ দফায়, কবে কোন আসনে?

    Lok Sabha Election 2024: নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ কমিশনের, বাংলায় ভোট ৭ দফায়, কবে কোন আসনে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব ঘোষণা মতোই শনিবার ১৮তম লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন। এদিন বিকাল ৩টে থেকে দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। কমিশনের সাংবাদিক বৈঠকে জানা গিয়েছে, আগামী লোকসভা নির্বাচনে মোট ভোটার ৯৬.৮ কোটি (৪৯.৭ কোটি পুরুষ – ৪৭.১ কোটি মহিলা)। বুথের সংখ্যা ১০.৫ লাখ। দেশে মোট ৭ দফায় ভোট হবে, পশ্চিমবঙ্গেও তাই। একইসঙ্গে, রাজ্যের দুই বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচনের দিনও ঘোষণা করা হয়েছে এদিন। লোকসভা ভোটের সঙ্গেই ওই দুই কেন্দ্রে হবে উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণও। 

    কোন কোন তারিখে পশ্চিমবঙ্গে ভোট?

    প্রথম দফা – ১৯ এপ্রিল – কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়িতে ভোট
    দ্বিতীয় দফা – ২৬ এপ্রিল – রায়গঞ্জ, বালুরঘাট, দার্জিলিঙে ভোট
    তৃতীয় দফা – ৭ মে – মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, মুর্শিদাবাদ, জঙ্গিপুরে ভোট
    চতুর্থ দফা – ১৩ মে – বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বোলপুর, বীরভূম, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোলে ভোট 
    পঞ্চম দফা – ২০ মে – শ্রীরামপুর, ব্যারাকপুর, হুগলি, বনগাঁ, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, আরামবাগে ভোট   
    ষষ্ঠ  দফা – ২৫ মে – পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, কাঁথি, তমলুক, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, বিষ্ণুপুরে ভোট
    সপ্তম  দফা – ০১ জুন – উত্তর কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতা, যাদবপুর, জয়নগর, বসিরহাট, বারাসত, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, দমদমে ভোট

    দুই বিধানসভায় উপ-নির্বাচন

    লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই রাজ্যের দুই বিধানসভা কেন্দ্রেও উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন৷ মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলা ও উত্তর ২৪ পরগনার বরানগর বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু। ৭মে ভগবানগোলা ও ১ জুন বরানগরে উপনির্বাচন হবে। ভগবানগোলার তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিশ আলি কিছু দিন আগেই প্রয়াত হয়েছেন৷ অন্যদিকে বরানগরের তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায় ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় ওই আসনটিও খালি হয়েছে৷ সেই কারণেই এই দুই কেন্দ্রে উপনির্বাচন করাতে হচ্ছে৷ 

    ভোট গণনা ৪ জুন

    নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে ভোট গণনা ৪ জুন। অর্থাৎ মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হল, পুরো ভোট প্রক্রিয়া চলবে জুন মাস পর্যন্ত। বাংলায় ভোটার সংখ্যা ৭.৫৮ কোটি। তাঁদের মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ৩.৮৫ কোটি এবং মহিলা ভোটার রয়েছে ৩.৭৩ কোটি। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে ১০ মার্চ ১৭তম লোকসভা নির্বাচনের ঘোষণা হয়েছিল। গতবারও সাত দফায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল নির্বাচন। ১১ এপ্রিল শুরু হয়েছিল ভোট এবং ২৩ মে হয় ভোটগণনা। বিজেপি পেয়েছিল ৩০৩টি আসন এবং কংগ্রেস পেয়েছিল ৫২টি আসন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Lok Sabha Election 2024: বঙ্গে কত দফায় ভোট? লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা শনিবার, জানাল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: বঙ্গে কত দফায় ভোট? লোকসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা শনিবার, জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। শুধু দিন ঘোষণার অপেক্ষা। তা-ও জানা যাবে আগামিকালই। কমিশনের তরফে ট্যুইট করে জানিয়ে দেওয়া হল, ভোটের সময়সূচী ঘোষণা করতে নির্বাচন কমিশনের সাংবাদিক বৈঠক শনিবার। ১৬ মার্চ বিকেল তিনটেয় অনুষ্ঠিত হবে এই সাংবাদিক বৈঠক। কমিশন সূত্রে জানানো হয়েছে, বৈঠকটি ইসিআই-এর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে লাইভ স্ট্রিম করা হবে।

    লোকসভার পাশাপাশি একই সঙ্গে কয়েকটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের দিনও ঘোষণা করতে পারে কমিশন। প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) সঙ্গেই অরুণাচল প্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, সিকিম এবং ওড়িশায় বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। পাশাপাশি, কয়েকটি বিধানসভার উপ-নির্বাচনে দিনক্ষণও ঘোষণা হতে পারে শনিবার।এর মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের দুটি বিধানসভা আসন— মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলা ও উত্তর ২৪ পরগনার বরানগর কেন্দ্রের উপনির্বাচনও। 

    কত ধাপে নির্বাচন

    রাজ্যে রাজ্যে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) কখন হবে, কত ধাপে এবং তার জন্য কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তাও জানিয়ে দেওয়া হবে দ্রুত। কমিশন সূত্রে খবর, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পরপরই নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হবে এবং সে কারণে এই সময়ের পরে সরকার নতুন কোনও নীতি বা সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে পারবে না। বৃহস্পতিবারই নির্বাচন কমিশনের জোড়া শূন্যপদে দুই অবসরপ্রাপ্ত আমলাকে নিয়োগ করা হয়। দেশের দুই নির্বাচন কমিশনারের পদে আসেন সুখবীর সিং সান্ধু এবং জ্ঞানেশ কুমার। এই দুই শূন্যপদে নিয়োগের জন্য বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসেছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের কমিটি। শূন্যপদ পূরণের পরই ভোটের দিন ঘোষণার কথা জানিয়ে দিল কমিশন।

    কবে থেকে লাগু নির্বাচনী আচরণবিধি

    সূত্রের খবর, বর্তমান লোকসভার (Lok Sabha Election 2024) মেয়াদ ১৬ জুন, ২০২৪ এ শেষ হবে। তাই নিয়ম অনুসারে  তার আগে নতুন লোকসভা গঠন করতে হবে। পশ্চিমবঙ্গে ভোট হতে পারে সাতেরও বেশি দফায় ভোটগ্রহণ হতে পারে। নির্বাচনের জন্য রাজ্যে থাকবে ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। নির্বাচনের দিন ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই দেশ জুড়ে লাগু হয়ে যাবে নির্বাচনী আদর্শ আচরণবিধি। 

    আরও পড়ুন: নিউজ সার্ভিস চালু প্রসার ভারতীর, বিনামূল্যে মিলবে কপিরাইট-ফ্রি খবরাখবর

    ২০১৯ সালে সাত দফায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাজ্যে। ২০১৯ সালে, ১০ মার্চ সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল এবং তারপরে লোকসভা নির্বাচন সাত ধাপে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেবার ১১ এপ্রিল শুরু হয়েছিল ভোটগ্রহণ। ২০১৯ সালে  ভোটের ফল ঘোষণা হয় ২৩ মে। এবার ভোটগ্রহণের প্রথম দফাটি হতে পারে ১৬ এপ্রিলের আশেপাশে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভোট পরিচালনা করতে ২,১৫০ পর্যবেক্ষক নিয়োগ কমিশনের

    Lok Sabha Election 2024: ভোট পরিচালনা করতে ২,১৫০ পর্যবেক্ষক নিয়োগ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) ভোট পরিচালনা করতে ২,১৫০ পর্যবেক্ষক নিয়োগ করল কমিশন। যার মধ্যে ৯০০ সাধারণ পর্যবেক্ষক (Election Observer) এবং ৪৫০ পুলিশ পর্যবেক্ষক রয়েছে। সোমবারই এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানিয়েছে কমিশন (ECI)।

    ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে পর্যবেক্ষকদের (Election Observer) ফোন

    কমিশনে সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়া মাত্রই পর্যবেক্ষকরা বুথস্তরে গিয়ে কাজ শুরু করে দেবেন। যে কোনও অভিযোগ পাওয়া মাত্রই দ্রুত পদক্ষেপ করবেন পর্যবেক্ষকরা। সাধারণ ভোটার এবং রাজনৈতিক দলগুলির (Lok Sabha Election 2024) অভিযোগও শুনবেন পর্যবেক্ষকরা। ফোন এবং ই-মেল মারফত অভিযোগ জমা করতে পারবেন সাধারণ ভোটাররা। কমিশনের নির্দেশ, ফোন ২৪ ঘণ্টা চালু রাখতে হবে পর্যবেক্ষকদের (Election Observer) এবং সমস্ত ফোন ধরতে হবে। কমিশনের এক শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন, যে কোনও ভোটে পর্যবেক্ষকদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। কমিশনের হয়ে ভোট পরিচালনার দায়িত্বে তাঁরাই থাকেন।

    পর্যবেক্ষকদের (Election Observer) গাড়িতে লাগানো থাকবে জিপিএস

    কমিশনের নির্দেশ, নির্দিষ্ট লোকসভা কেন্দ্রে (Lok Sabha Election 2024) দায়িত্বপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষকদের গোটা ভোট প্রক্রিয়া চলার সময় সেখানেই থাকতে হবে। তাঁদের গাড়িতে লাগানো থাকবে জিপিএস যন্ত্র। যাতে সহজেই তাঁদের লোকেশন জানা যায়। সমাজমাধ্যম, সংবাদমাধ্যমে পর্যবেক্ষকদের ফোন নম্বর এবং ই-মেল প্রকাশ করতে হবে, যাতে ভোটার থেকে প্রার্থী, সকলে তা জানতে পারেন। পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে সংযোগ রক্ষার জন্য নিরাপত্তা এবং অন্য আধিকারিক নিয়োগ করবে জেলা নির্বাচনী দফতর। পর্যবেক্ষকদের সৎ ভাবে নিজের কাজ চালানোর নির্দেশ দিয়েছে কমিশন (Election Commission)। পরিস্থিতি সর্বদা পর্যবেক্ষণ করতে হবে তাঁদের। যথা সম্ভব বেশি সংখ্যক বুথে ঘুরে ঘুরে পরিস্থিতির উপর নজর রাখতে হবে পর্যবেক্ষকদের। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলতে হবে, কোথাও কোনও অসুবিধা হচ্ছে কিনা জানতে হবে। বিশেষত সংবেদনশীল এলাকায় বেশি নজর দিতে হবে পর্যবেক্ষকদের (Election Observer)।

    প্রার্থী এবং জনসভার উপরেও নজর রাখবে কমিশন (ECI)

    প্রার্থী এবং রাজনৈতিক দলগুলির জনসভার (Lok Sabha Election 2024) উপরেও নজর রাখবেন পর্যবেক্ষকরা। কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং রাজ্য পুলিশ সঠিক ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, সেটাও দেখতে হবে পর্যবেক্ষকদের। কোনও বিশেষ রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর সুবিধার্থে যাতে বাহিনীকে ব্যবহার করা না হয়, তা-ও নিশ্চিত করতে হবে। সিইও দফতরের ওয়েবসাইটেও পর্যবেক্ষকদের সব নম্বর রাখতে হবে। শুধু ফোন নম্বর জানালেই হবে না, ভোট প্রক্রিয়া চলাকালীন পর্যবেক্ষকদের প্রত্যেকের ফোন কল রিসিভ করার ওপর বারবার জোর দিয়েছে কমিশন (Election Commission)। কারণ সব থেকে বেশি অভিযোগ এটাই আসে যে পর্যবেক্ষকদের ফোনে পাওয়া যায়নি। কোনও অভিযোগ এলে প্রথমে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলে সেটা মেটাতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission of India: আধার না থাকলেও দেওয়া যাবে ভোট, জানিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

    Election Commission of India: আধার না থাকলেও দেওয়া যাবে ভোট, জানিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি রাজ্যের একাধিক জেলায় বহু মানুষের আধার কার্ড নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। কেন্দ্রীয় সরকার এনিয়ে উদ্বিগ্ন না হওয়ার কথা বললেও, নানা রকম গুজব ছড়াতে থাকে অনেকেই। বিষয়টি নিয়ে ঘোলাজলে রাজনীতি করতে নেমে পড়ে তৃণমূলও। আধার কার্ড না থাকলে সমস্যা হবে? ভোট কি দেওয়া যাবে? এসব প্রশ্নের জবাব দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)। কমিশন মঙ্গলবার সাফ জানিয়েছে, আধার না থাকলে ভোট দিতে কোনও অসুবিধা হবে না। বিকল্প পরিচয়পত্র দেখিয়ে ভোট দেওয়া যাবে। মঙ্গলবারই এক সাংবাদিক বৈঠকে এই কথাগুলি বলেন নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার (CEC on Aadhaar)।

    কী বললেন রাজীব কুমার?

    মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার (Election Commission of India) রাজীব কুমার বলেন, ‘‘সর্বদল বৈঠকে একাধিক রাজনৈতিক দল আমাদের অনুরোধ করে আধারের (CEC on Aadhaar) বিকল্প ব্যবস্থা রাখার জন্য। ভোট দেওয়ার জন্য আধার কার্ড লাগবে এমন কোনও বিষয় নয়। পাঁচ থেকে ছ’ দিন আগে ভোটার স্লিপ পেয়ে যাবেন ভোটাররা। যদি কারও আধার কার্ড না থাকে তিনি ভোট দিতে পারবেন। আরও ১২-১৩ রকমের ডকুমেন্ট আছে সেগুলি দেখিয়েই ভোট দেওয়া যাবে। ভোটার কার্ড না থাকলেও অন্য বৈধ ডকুমেন্ট দেখিয়ে ভোট দেওয়া যাবে। আধার বাধ্যতামূলক নয়। যদি ভোটার স্লিপ না থাকে তাহলেও ওই একই ডকুমন্টে দেখিয়ে ভোট দেওয়া যাবে।’’

    লোকসভা নির্বাচনে নজরদারিতে থাকবে অ্যাপ (Election Commission of India)

    লোকসভা নির্বাচনকে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে একাধিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে কমিশনের তরফ থেকে। দেশের অন্যান্য রাজ্যে ভোট শান্তিপূর্ণ হলেও পশ্চিমবঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা এবং ভোটের সময় হিংসা নিয়ে কমিশন সদা চিন্তিত। তাই সব থেকে বেশি বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের জন্যই। এদিন সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, ‘‘নির্বাচনকে সুষ্ঠ ভাবে পরিচালনা করতে আমরা প্রযুক্তির ব্যবহার করছি। প্রতিটি এলাকায় অবজারভার রাখার পাশাপাশি হেল্পলাইনও থাকবে। সেখানে সমস্ত রকম অবৈধ কাজকর্মের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো যাবে।’’  জানা গিয়েছে, প্রতিটি বুথে সিসিটিভি ক্যামেরার পাশপাশি থাকবে অ্যাপও। যার মাধ্যমে অশান্তির ঘটনা ঘটলে সরাসরি তার ছবি তুলে কমিশনের দফতরে পাঠানো যাবে। দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে কমিশন (Election Commission of India) । অবৈধ আর্থিক কার্যকলাপ রুখতেও একটি অ্যাপ থাকবে। প্রার্থীর বিরুদ্ধে কোনও ফৌজদারি মামলা আছে কিনা তা জানা যাবে এই অ্য়াপ থেকেই। ভোটের সময় অনুপ্রবেশ রুখতেও কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে কমিশনের তরফ থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: পোর্টাল তৈরির পথে কমিশন, ভোটে অবৈধ লেনদেনে নজর রাখবে ইডি-আয়কর?

    Lok Sabha Election 2024: পোর্টাল তৈরির পথে কমিশন, ভোটে অবৈধ লেনদেনে নজর রাখবে ইডি-আয়কর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনওরকম দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিতে নারাজ জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। ভোটে (Lok Sabha Election 2024) নজরদারিতে এবার কেন্দ্রীয় এজেন্সির শরণাপন্ন হতে চলেছে তারা। মঙ্গলবার একাধিক কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে নিয়ে একটি পোর্টাল তৈরি করার কথা জানিয়েছেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এসেছে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বাধীন ফুল বেঞ্চ। মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠকের আগে ২২টি কেন্দ্রীয় এজেন্সির সঙ্গে বৈঠক করে কমিশন।

    নির্বাচনে আর্থিক দুর্নীতি রোধে ব্যবস্থা

    সূত্রের খবর, এবার লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) নজরদারির জন্য কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলির দ্বারস্থ হতে পারে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ভোটে কোনও কালো টাকা বা অবৈধ লেনদেন হচ্ছে কিনা সেই বিষয়টির উপর নজরদারি চালাতে পারে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট এবং আয়কর দফতর। তিনি বলেন, “সব কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে নিয়ে একটি পোর্টাল তৈরি করা হয়েছে। নির্বাচনে আর্থিক দুর্নীতি আটকাতে এই পোর্টালের সাহায্য নেওয়া হবে।” নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ করার জন্য প্রাথমিক দায়িত্ব নিতে হবে ডিএম, এসপি এবং প্রাথমিক প্রশাসনিক স্তরের আধিকারিকদের। রাজনৈতিক দলগুলিকে পোর্টালের মাধ্যমে সাহায্য করা হবে। পাশাপাশি সিটিজেন্স ভিজিলেন্স-এর সুযোগ থাকবে। যেখানে অভিযোগ জানানো যাবে। চাইলে কোনও কিছু ছবি তুলেও পাঠানো যাবে।

    শান্তিপূর্ণ নির্বাচনই লক্ষ্য

    মঙ্গলবার সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলির কথা শুনেছে কমিশন (Election Commission)। জানা গিয়েছে, সর্বদলীয় বৈঠকে উপস্থিত ছিল তৃণমূল সহ মোট আটটি রাজনৈতিক দল। এদিন কী কী অভিযোগ জমা পড়েছে, সেই প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন রাজীব কুমার। এদিন তিনি বলেন, ‘কত দফায় ভোট হবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। যদি কোনও ঘটনা ঘটে তাহলে জেলা প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ করবে। তারা পদক্ষেপ না করলে আমরা তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করব।’ অর্থশক্তির পাশাপাশি পেশিশক্তির ব্যবহার নিয়েও অভিযোগ জমা পড়েছে বলে জানান মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। ভোট পূর্ববর্তী এবং ভোট পরবর্তী হিংসা রোখার চেষ্টা করা হবে বলেও জানান মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। 

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীকে ফের খুনের হুমকি! কী বলল দুর্বৃত্ত?

    বাংলার ১৪ তম পার্বণ নির্বাচন

    লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) বাংলায় অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রসঙ্গে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জানান, একটি দল বাদে সব দলই অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি জানিয়েছে। পরিদর্শকদেরও সক্রিয় হওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে। রাজ্যে এবার ৮০ হাজারেরও বেশি বুথে ভোটগ্রহণ করা হবে। নতুন ভোটারের সংখ্যা ১৫ লক্ষ ২৫ হাজার। রাজ্যের অন্তত ৫০ শতাংশ বুথে নজরদারি চালাতে সরাসরি ‘ওয়েব কাস্টিং’ করা হবে বলে জানিয়েছেন রাজীব। নির্বাচনকে ‘বাংলার ১৪ তম পার্বণ’ বলে উল্লেখ করে রাজীব বলেন,  “আমরা চাই উৎসবের মেজাজে ভোট দিক মানুষ।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে কেন্দ্রের নতুন আইনে স্থগিতাদেশ দিল না শীর্ষ আদালত

    Election Commission: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে কেন্দ্রের নতুন আইনে স্থগিতাদেশ দিল না শীর্ষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের নতুন আইনে নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) নিয়োগ সংক্রান্ত প্যানেলে দেশের প্রধান বিচারপতিকে রাখা হয়নি।  কেন্দ্রের এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করে একাধিক আবেদন জমা পড়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সেই আইনে স্থগিতাদেশ দেওয়ার আর্জি জানিয়ে মামলা হয়েছিল। তবে শুক্রবার ওই আইনে স্থগিতাদেশ দিল না শীর্ষ আদালত। এ বিষয়ে কেন্দ্রের বক্তব্য জানতে চেয়েছে শীর্ষ আদালত।

    শীর্ষ আদালতের অভিমত

    বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত’র বেঞ্চ শুক্রবার প্রাথমিক শুনানি শেষে বলে আইনটির উপর স্থগিতাদেশ জারি জরুরি বলে আদালত মনে করে না। তবে মামলাকারীদের উত্থাপিত বিষয়গুলি নিয়ে আদালত কেন্দ্রীয় সরকারে বক্তব্য জানতে আগ্রহী। সেই মতো শুক্রবারই কেন্দ্রীয় সরকারকে নোটিস পাঠিয়েছে শীর্ষ আদালত। মামলাটির পরবর্তী শুনানি হবে ২০ এপ্রিল।  

    কী এই আইন

    কেন্দ্রের নতুন আইনে বলা হয়েছে, দেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (Election Commission) এবং অন্য নির্বাচন কমিশনারদের বাছাই করতে যে তিন সদস্যের প্যানেল আছে, তার সদস্য হবেন প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং প্রধানমন্ত্রীর দ্বারা মনোনীত এক জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এই কমিটি যে নাম কিংবা নামগুলি প্রস্তাব করবে, তাঁকে বা তাঁদের নিয়োগ করবেন দেশের রাষ্ট্রপতি। 

    আরও পড়ুন: কনকনে কলকাতা! পৌষের শেষে ঝোড়ো ব্যাটিং শীতের, কত নামবে তাপমাত্রা?

    স্থগিতাদেশ নয়

    জানা গিয়েছে, কংগ্রেস নেত্রী জয়া ঠাকুর কেন্দ্রের আনা এই আইনের উপরে স্থগিতাদেশ জারির আর্জি জানিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। তাঁর তরফে উপস্থিত আইনজীবী বিকাশ সিং বলেন, “এই আইন ক্ষমতার বিভাজনের ভাবনার সম্পূর্ণ বিরুদ্ধ”। তবে বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চের তরফে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের (Election Commission) এই আইনের উপরে স্থগিতাদেশ জারি করতে অস্বীকার করে। শীর্ষ আদালতের তরফে বলা হয়, এই আইনে স্থগিতাদেশ জাকি করা যাবে না। পিটিশনের একটি কপি কেন্দ্রের কাউন্সিলকে পাঠানো হচ্ছে। বিচারপতি সঞ্জীব খান্না বলেন, “আমরা সংশোধিত আইনের উপরে স্থগিতাদেশ জারি করতে পারি না। কেন্দ্রকে নোটিস দেওয়া হচ্ছে। এপ্রিল মাসের মধ্যে এই নোটিসের জবাব দিতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ECI: লক্ষ্য রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা, নির্ঘণ্ট প্রকাশের আগেই রোজকার রিপোর্ট তলব নির্বাচন কমিশনের

    ECI: লক্ষ্য রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা, নির্ঘণ্ট প্রকাশের আগেই রোজকার রিপোর্ট তলব নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI)। সিইও অফিস নয়, নিজেদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমেই তারা জোগাড় করে ফেলেছিল ভিডিওগ্রাফি সমেত সন্দেশখালির পুঙ্খানুপুঙ্খ সব তথ্য। এবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ইতিহাসে এই প্রথমবার তারা যে নির্দেশিকা জারি করল, তাতে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা কোন পর্যায়ে গিয়েছে, তার পরিষ্কার একটা ছবি ধরা পড়ছে।। কারণ নির্বাচন কমিশনের ইতিহাসে এই প্রথমবার নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার এত আগে থেকে মিডিয়া মনিটরিং শুরু করে দিল তারা। বৈদ্যুতিন মাধ্যম, খবরের কাগজ এবং ডিজিটাল মিডিয়ায় রাজ্যে প্রতিদিন কী খবর হচ্ছে, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তার সবিস্তার রিপোর্ট পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    রিপোর্ট পাঠানো শুরু

    কলকাতা উত্তর এবং দক্ষিণ সহ রাজ্যের মোট ২৪ টি জেলার রিপোর্ট পাঠানো শুরু হল বুধবার থেকেই। কেবলমাত্র তাই নয়, জাতীয় নির্বাচন কমিশন নির্দিষ্ট করে দিয়েছে মোট সাতটি পয়েন্ট। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, ফেক নিউজ সহ অন্যান্য সবকিছুই। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব কখন, কোথায় কে কী বলছে, সেটাও বিস্তারিতভাবে পাঠাতে হবে নির্বাচন কমিশনে। নির্বাচন কমিশনের কাছে এর আগে এতদিন এইসব রিপোর্ট পাঠাতে হত নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার পর থেকে। কিন্তু এই প্রথমবার এত আগে থেকেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI) রাজ্যের সামগ্রিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে এবং সম্পূর্ণ রিপোর্ট হাতে নিয়েই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে সূত্রের খবর।

    ফেব্রুয়ারি মাসে কমিশনের ফুল বেঞ্চ

    নির্বাচনী বিধির লাগু হওয়ার পর এতদিন ধরে বা এত বছর ধরে যে রিপোর্ট পাঠাত রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর, বুধবার থেকে সেই রিপোর্ট পাঠাতে হবে প্রতিদিন। এই রিপোর্ট পাঠানোর ক্ষেত্রে থাকছে না কোন ছুটি। এমনকী জাতীয় ছুটির দিনেও এই রিপোর্ট পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ ইতিমধ্যেই অন্ধ্রপ্রদেশে রয়েছে। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব মঙ্গলবারই দিল্লি গিয়েছেন জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করতে। কমিশন সূত্রে খবর, চলতি মাসের শেষ সপ্তাহ অথবা ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহেই রাজ্যে আসতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ (ECI)। যদিও রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর থেকে ইতিমধ্যেই সব জেলা থেকে রিপোর্ট নেওয়া শুরু করেছে প্রতি সপ্তাহেই। কোন কোন এলাকায় উত্তেজনাপ্রবণ বুথ রয়েছে, পাশাপাশি তার জন্য এখন থেকেই জেলা নির্বাচনী আধিকারিকরা সেক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন, সেই সব কিছুই।

    জেলা নির্বাচনী আধিকারিকদের কড়া নির্দেশ

    অন্যদিকে জাতীয় নির্বাচন কমিশন এবার বিশেষভাবে উদ্যোগ নিচ্ছে, জামিন অযোগ্য ধারায় যারা এখনও পর্যন্ত এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাদের নিজেদের আওতায় রাখতে। নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার পর আর কোনও ভাবেই যেন তারা বাইরে থাকতে না পারে, সে বিষয়ে কমিশন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক সহ প্রত্যেক জেলার জেলা নির্বাচনী আধিকারিকদের কড়া নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি রাজ্যে এখনও পর্যন্ত আশি হাজারের বেশি বুথ রয়েছে, যার মধ্যে ৪৭ শতাংশ শ্যাডো জোনের মধ্যে রয়েছে। যেখানে এখনও পর্যন্ত ইন্টারনেট পরিষেবা পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ECI) সূত্রে খবর, যে কোনও মূল্যে ১০০ শতাংশ বুথেই এবার ব্রেক কাস্টিং করা হতে পারে। সম্প্রতি রাজ্যে ঘটে যাওয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনে যে সমস্ত ঘটনা ঘটেছে, তারপর জাতীয় নির্বাচন কমিশন আর কোনও ভাবেই ন্যূনতম খামতি রাখতে চাইছে না। ফলে কমিশনের এইসব পদক্ষেপ এখন থেকেই বুঝিয়ে দিচ্ছে, আসন্ন লোকসভা নির্বাচন এই রাজ্যে এবার কোন রূপ নিতে চলেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share