Tag: ECI

ECI

  • Jangipur: “বুথ থেকে বের করে দেদার ছাপ্পা দিল তৃণমূল”, জঙ্গিপুরে বিস্ফোরক অভিযোগ বিরোধী এজেন্টের

    Jangipur: “বুথ থেকে বের করে দেদার ছাপ্পা দিল তৃণমূল”, জঙ্গিপুরে বিস্ফোরক অভিযোগ বিরোধী এজেন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী এজেন্টকে মেরে বের করে দিয়ে দেদার ছাপ্পা ভোট করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে জঙ্গিপুর (Jangipur) লোকসভার খড়গ্রাম ব্লকের পারুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের উত্তর গোপীনাথপুর গ্রামের ৩৯ নম্বর বুথে। বিরোধীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ জানানো হলেও কাজের কাজ কিছু হয়নি বলে অভিযোগ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Jangipur)

    দলীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সকাল থেকে উত্তর গোপীনাথপুরের (Jangipur) ৩৯ নম্বর বুথে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছিল। এদিন দুপুরেব দিকে এই বুথের কংগ্রেসের এজেন্টকে মেরে বের করে দিয়ে ছাপ্পা ভোট করে তৃণমূল কংগ্রেস। ওই বুথের কংগ্রেসের এজেন্ট আবুল বাসারের বলেন, বেলা বারোটা নাগাদ আমাকে তৃণমূলের কর্মীরা ভোট কেন্দ্রে ঢুকে আমাকে মারধর করে বের করে দেয়। পরে, প্রাণনাশের হুমকি দেয়। আমি প্রাণভয়ে ওই বুথ ছেড়ে বেরিয়ে আসি। তারপরই তৃণমূল দেদার ছাপ্পা ভোট দিতে শুরু করে। যদিও তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য আবসার সেখ বলেন, এখানে সকাল থেকেই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হয়েছে। সমস্ত দলেরই এজেন্ট বুথের মধ্যে আছেন। তিনি মিথ্যা অভিযোগ করছেন। কারণ, এখানে কংগ্রেসের কোনও অস্তিত্ব নেই। মিথ্যা অভিযোগ করে শান্ত এলাকাকে অশান্ত করার চেষ্টা করছেন।

    আরও পড়ুন: ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা! পুলিশ আধিকারিককে ধমক দিলেন মালদা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    হুমকি উপেক্ষা করে ভোট দিতে যাওয়ায় হামলা তৃণমূলের

    সামশেরগঞ্জের (Jangipur) যোতকাশী গ্রামে ১২৫ নম্বর বুথে কংগ্রেস কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, সামশেরগঞ্জের যোতকাশী গ্রামে সোমবার রাতে তৃণমূলের লোকজন বিরোধীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট দিয়ে না যাওয়ার জন্য হুমকি দিয়ে আসে। সেই হুমকি উপেক্ষা করে মইদুল সেখ নামে এক কংগ্রেস কর্মী বুথে ভোট দিতে যাচ্ছিলেন। সেই সময় ইব্রাহিম সেখ ও রেজাউল হক নামে দুই তৃণমূল কর্মী প্রথমে ভোট দিতে বাধা দেয়। কংগ্রেস কর্মী আপত্তি জানালে তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। তৃণমূলের হামলার জেরে কংগ্রেস কর্মীর পা ভেঙে যায়। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে জঙ্গিপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা গিয়েছে, পুলিশ বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের নিয়ে এসে ভোটকেন্দ্রে পৌঁছে দেয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।                                                      

  • Murshidabad: “গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল”, মুর্শিদাবাদে তিক্ত অভিজ্ঞতা ভোটারের!

    Murshidabad: “গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল”, মুর্শিদাবাদে তিক্ত অভিজ্ঞতা ভোটারের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোথাও ভোটারদের বাড়ি থেকে বের হতে দিচ্ছে না, আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছে। কোথাও আবার বুথ থেকে ভোটারদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আর এসবই অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে সরব হয়েছেন ভোট দিতে না পারা ভোটাররা। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) লোকসভার নদিয়ার করিমপুর বিধানসভার থানারপাড়া থানার শুভরাজপুর এলাকায়। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Murshidabad)

    মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) লোকসভার মধ্যে নদিয়ার করিমপুর বিধানসভা পড়ে। এই বিধানসভার শুভরাজপুর এলাকায় এদিন সকাল থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। তবে, বুথের আগে তৃণমূলের লোকজন জমায়েত করে রেখেছে বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, এই গ্রামের একটি বড় অংশ বিরোধী সমর্থক। গ্রামবাসীদের বক্তব্য, বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকার কারণে ভোট লুট করতে পারছে না তৃণমূল। তাই, বুথে যাওয়ার মুখে তৃণমূল জমায়েত করে রেখেছে। কেউ ভোট দিতে গেলেই আগ্নেয়াস্ত্র দেখাচ্ছে। ফলে, আমরা কেউ ভয়ে ভোট দিতে যেতে পারছি না। এক ভোটার বলেন, ৩৫ নম্বর বুথে আমি ভোট দিতে গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল। আমি বুথে গেলে বলা হয়, ভোট হয়ে গিয়েছে চলে যা। কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল। কেউ কিছু করল না। আমি ভোট না দিয়ে বুথ থেকে ফিরে এসেছি। তৃণমূলের সন্ত্রাসের কারণে আমরা ভোট দিতে পারিনি।

    আরও পড়ুন: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    সাগরপাড়া বুথে ভুয়ো ভোটার!

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সাগরপাড়া থানার রওশননগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৭২ নম্বর বুথের ভেতরেই চলল তুমুল উত্তেজনা। জানা গিয়েছে, তৃণমূলের এক ভুয়ো ভোটার বুথে আসেন। তাঁর ভোটার তালিকায় নাম না থাকায় সিপিএম এজেন্ট আপত্তি জানান। এরপরই তৃণমূলের এজেন্ট সহ কর্মীরা তাঁকে বুথের ভিতরের মারধর করে বলে অভিযোগ। গন্ডগোলের কারণে ভোটদান কিছুটা ব্যাহত হয়। পরে, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: মালদা উত্তরে একী কাণ্ড! ভোট না দিয়ে বুথের বাইরে দিনভর অবস্থানে ভোটাররা

    Malda: মালদা উত্তরে একী কাণ্ড! ভোট না দিয়ে বুথের বাইরে দিনভর অবস্থানে ভোটাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদা (Malda) উত্তরের হবিবপুরের মঙ্গলপুরা গ্রামপঞ্চায়েতের রাধাকান্তপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়-এ ১২২ নম্বর বুথ। সাড়ে তেরোশো ভোটার। বুথের মধ্যে ছিল সমস্ত আয়োজন। কেন্দ্রীয় বাহিনী থেকে প্রিসাইডিং অফিসার সকলেই উপস্থিত। কিন্তু, যাদের জন্য এত আয়োজন, সেই ভোটাররা কেউ বুথ মুখী হননি। তবে, বুথের কাছে পোস্টার হাতে একাধিক দাবি নিয়ে অবস্থানে বসেছিলেন ভোটাররা। বিকাল ৪ পর্যন্ত ওই বুথে একটি ভোটও পড়েনি। স্বাভাবিকভাবে এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়়িয়ে পড়েছে।

    ভোট না দিয়ে অবস্থানে ভোটাররা (Malda)

    রাজ্যে জুড়ে ভোটের আগে ভোট বয়কট করার অভিযোগ অনেক শোনা যায়। পরে, ভোটারদের প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভোটদানের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু, মালদা উত্তরের (Malda) হবিবপুরের মঙ্গলপুরার ১২২ নম্বর বুথের ঘটনাটি সম্পূর্ণ আলাদা। কারণ, এই বুথের বাসিন্দারা আগাম ভোট বয়কট করার কথা ঘোষণা করেননি। তাদের দাবিদাওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের কাছে রেখেছিলেন। কিন্তু, সেই দাবি পূরণ না হওয়ায় এদিন বুথে গিয়ে ভোট না দেওয়ার সকলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে, কেউ বাড়ির মধ্যে ছিলেন না। বাড়ির মহিলারা সকাল থেকে বুথের বাইরে বিভিন্ন দাবি দাওয়ার পোস্টার হাতে নিয়ে অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হন। প্রিসাইডিং অফিসার, পুলিশ আধিকারিক থেকে প্রশাসনের আধিকারিক সকলেই বহু চেষ্টা করার পরও ভোটারদের ভোটদানে ব্যবস্থা করতে পারেননি।

    আরও পড়ুন: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    কী বললেন বিক্ষোভকারীরা?

    বিক্ষোভকারীদের (Malda) বক্তব্য, এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে রাস্তা নেই। এলাকায় নেই কোনও ব্রিজ। ফলে, বাসিন্দাদের চরম নাকাল হতে হয়। বহুবার প্রশাসনের কাছে দরবার করা হয়েছে। দিনের পর দিন ভোটের প্রচারে এসে নেতারা আশ্বাস দেন, সব উন্নয়ন হয়ে যাবে। অথচ ভোট মিটলে কারও দেখাটুকু মেলে না। কথা শোনার কেউ থাকে না আর। তাই  আমরা এদিন ভোট দেওয়ার পরিবর্তে আন্দোলনে সামিল হয়েছি। আমরা দাবি আদায়ের জন্য এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছি। আগে আমাদের দাবি পূরণ করে দিলে আমরা এই আন্দোলন করতাম না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    Murshidabad: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠল প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেন বিজেপির মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী গৌরীশঙ্কর ঘোষ। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ লোকসভার আজিমগঞ্জ শহরের রায় বাহাদুর সিংহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ নম্বর বুথে।

    প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ (Murshidabad)

    আজিমগঞ্জ (Murshidabad) শহরের রায় বাহাদুর সিংহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ নম্বর বুথে গিয়ে বিজেপি প্রার্থী গৌরীশঙ্কর ঘোষ  হতবাক হয়ে যান। তিনি বুথে গিয়ে দেখেন, ওই বুথের মধ্যে প্রিসাইডিং অফিসার রুবিনা খাতুন ওই বিদ্যালয়েরই প্রধান শিক্ষিকা। তিনি বলেন, কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী যেই বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সেই বিদ্যালয়ে তিনি ডিউটি করতে পারবেন না, তাও কীভাবে ডিউটি করছেন? সেই বিষয় নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি। ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা তথা প্রিসাইডিং অফিসার রুবিনা খাতুন বলেন, কেন আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হল তা বুঝতে পারছি না।

    আরও পড়ুন: ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা! পুলিশ আধিকারিককে ধমক দিলেন মালদা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    বিরোধী এজেন্টকে মারধর

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ডোমকল দক্ষিণ নগর মাঠপাড়া ১৪৫ নম্বর বুথে ভোটারদের ভোট দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল শাসক দলের বিরুদ্ধে। খবর শুনেই পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে পৌঁছায় ঘটনাস্থলে। বর্তমানে পরিস্থিতি রয়েছে নিয়ন্ত্রণে। রানিনগরের ৩৪ নম্বর বুথে সিপিএমের এজেন্টকে মারধর করে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মারধরের কারণে এজেন্ট বুথ ছেড়ে কলা বাগানে আশ্রয় নিয়েছেন। অন্যদিকে, রানিনগরের মরিচা নিচুপাড়ায় পিয়ারুল ইসলামের বাড়ির পিছনে জোট প্রার্থীর অনুগামীদের বিরুদ্ধে বোমাবাজি করার অভিযোগ ওঠে। গোপীনাথপুর শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে এদিন সকালে পরিদর্শনে যান সিপিএম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। তিনি বুথে ঢুকে জাল এজেন্ট বের করে দেন।

    মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের হামলায় আক্রান্ত বাম ও কংগ্রেস কর্মী

    মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) লোকসভার আমডহরা এলাকায় তৃণমূল দুষ্কৃতীদের হামলায় আক্রান্ত হন বাম ও কংগ্রেস কর্মী। জানা গিয়েছে, এসরাফিল সেখ নামে এক বিরোধী দলের সমর্থক মঙ্গলবার সকাল সকাল বাড়ি থেকে বেরিয়ে ভোট দিতে যাচ্ছিলেন। আর সেই সময় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বাঁশ দিয়ে বেধড়ক পেটায় বলে অভিযোগ। এই কারণেই এসরাফিল সেখ আক্রান্ত হন। তাঁর হাত ভেঙে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে লালবাগ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের ৭৩ নম্বর রমনা বসন্তপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৭০ এবং ১৭১ নম্বর বুথে ভোটারদের ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ফলে, এলাকায় উত্তেজনা তৈরি হয়। পরে, বুথ জ্যাম করার অভিযোগে বিশাল পুলিশ বাহিনী ধাওয়া করে দুষ্কৃতীদের ছত্রভঙ্গ করেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: জঙ্গিপুরে বিজেপি প্রার্থীকে মারধরের পর হুমকি তৃণমূল নেতার

    Lok Sabha Election 2024: জঙ্গিপুরে বিজেপি প্রার্থীকে মারধরের পর হুমকি তৃণমূল নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিপুর লোকসভায় (Lok Sabha Election 2024) তৃণমূলের ব্লক সভাপতির হাতে আক্রান্ত হলেন বিজেপি প্রার্থী ধনঞ্জয় ঘোষ। পুলিশের সামনেই মারধর করার পাশাপাশি হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। মঙ্গলবার সকালে জঙ্গিপুরের সূতি এলাকায় মীরগ্রাম প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৪ নম্বর বুথের এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই বিজেপি প্রার্থী রঘুনাথগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।  বিজেপির পক্ষ থেকে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরির অভিযোগ করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Lok Sabha Election 2024)

    মঙ্গলবার সকালে নিজের কেন্দ্রে ভোট (Lok Sabha Election 2024) দিয়ে জঙ্গিপুর লোকসভার বিভিন্ন ভোটগ্রহণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেছিলেন বিজেপি প্রার্থী ধনঞ্জয় ঘোষ। জঙ্গিপুর লোকসভায় সূতির ৪৪ নম্বর বুথ পরিদর্শনের সময় দেখেন বুথের মধ্যে ঢুকে ভোটারদের লাইনের পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলছেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি গৌতম ঘোষ। বিজেপি প্রার্থী প্রশ্ন করেন, ভোটারদের পাশে কী করছেন? সে কথা শুনে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি বলেন, আমি এখানকার ভোটার। তখনই বিজেপি প্রার্থী প্রশ্ন করেন, “আপনার লাইন কোথায়?”এরপরই দুপক্ষের বচসা শুরু হয়। বিজেপি প্রার্থীর ওপর হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। পরে, তৃণমূল নেতা হুমকি দেয়, “আমার গায়ে হাত দিলে, পরিণাম বুঝবে।”

    আরও পড়ুন: ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা! পুলিশ আধিকারিককে ধমক দিলেন মালদা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি প্রার্থী ধনঞ্জয় ঘোষ বলেন, পুলিশের সামনেই তৃণমূলের ওই নেতা ভোটারদের প্রভাবিত করছিলেন। আমি আপত্তি জানাতেই তিনি আমার ওপর চড়াও হন। পুলিশের সামনেই আমাকে মারধর করে। আমি সমস্ত বিষয়টি রঘুনাথগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। তবে, শুধু একটি বুথে নয়, এই লোকসভার (Lok Sabha Election 2024) অধিকাংশ বুথে তৃণমূল বুথের ১০০ মিটারের অনেক ভিতরে জমায়েত করে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। ভয় দেখানো হচ্ছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না।  অন্যদিকে, তৃণমূলের ব্লক সভাপতি গৌতম ঘোষ বলেন, বুথে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ হচ্ছিল, বিজেপি প্রার্থী এসে গন্ডগোল করেছেন। আমরা কোনও হামলা চালাইনি। এসবই মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা! পুলিশ আধিকারিককে ধমক দিলেন মালদা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    Malda: ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা! পুলিশ আধিকারিককে ধমক দিলেন মালদা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুথের মধ্যে ঢুকে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ এক পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মালদা (Malda) ইংরেজবাজারের ঝলঝলিয়া শিশু নিকেতন বিদ্যালয়ের ৯১ নম্বর বুথে। আর ওই বুথ থেকেই বিজেপির এজেন্টকে বের করা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি সামনে আসতেই রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। বিজেপি প্রার্থী বিষয়টি নিয়ে সরব হন। পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Malda)

    মালদা (Malda) দক্ষিণ কেন্দ্রে মঙ্গলবার সকাল থেকে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছিল। আচমকা বিজেপি প্রার্থী শ্রীরূপা মিত্রের কাছে খবর আসে, ইংরেজবাজারের ৯১ নম্বর বুথে বিজেপি-র এজেন্ট সন্ধ্যা রাইকে বের করে দেওয়া হয়েছে। এই খবর পাওয়ার পর তিনি নিজে বুথে আসেন। এরপর এজেন্টকে সঙ্গে করে নিয়ে তিনি বুথে বসার ব্যবস্থা করেন। বুথের বাইরে বিশ্বরূপ বর্ধন নামে এক পুলিশ আধিকারিক ভোটারদের লাইনে দাঁড়িতে কথা বলছিলেন। এরপরই বিজেপি প্রার্থী সোজা পুলিশ আধিকারিকের কাছে চলে যান। এরপর তিনি বলেন,  “আপনি ডিস্টার্ব কেন করছেন? ভোটারদের সঙ্গে গল্প করা আপনার কাজ নয়।” যদিও বিজেপি প্রার্থীর কাছে ধমক খেয়ে পুলিশ আধিকারিক সেখান থেকে সরে যান। জানা গিয়েছে, ওই বুথে ভোটারদের আটকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এই ঘটনা শুধু ৯১ নম্বর ওয়ার্ডের নয়। পাশাপাশি ইংরেজবাজার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের মালদা বিভূতিভূষণ হাইস্কুলেও একই ঘটনা ঘটেছে। প্রার্থীর অভিযোগ শুনে ঘটনাস্থলে মালদার পর্যবেক্ষক সেখানে আসেন। তাঁর কাছে অভিযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী। পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে।

    বুথ আগলে রেখেছেন রাজ্য পুলিশের কর্মী

    বিজেপি প্রার্থী শ্রীরূপা মিত্র বলেন, “বুথ আগলে রেখেছেন রাজ্য পুলিশের কর্মী। বিশ্বরূপ বর্ধন নামে রাজ্য পুলিশের আধিকারিক ভোটারদের গাইড করছেন। জিজ্ঞাসা করছেন কত নম্বর আপনার। আমি আসার পর বাইরে গেলেন। উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এই সব করছেন। পঞ্চায়েত ভোটেও করেছেন। কিন্তু এটা লোকসভা ভোট। এখানেও ভোটকে কলুষিত করার চেষ্টা করেছেন। এসব চলতে পারে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024 Phase 3: গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভোট দিলেন, সঙ্গে বার্তাও

    Lok Sabha Election 2024 Phase 3: গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভোট দিলেন, সঙ্গে বার্তাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে চলছে তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ (Lok Sabha Election 2024 Phase 3)। আজ, মঙ্গলবার চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে ১০ রাজ্য এবং ১ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৯৪টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। এদিন সকালেই গুজরাটের গান্ধিনগরের নিশান হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলে ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi Casts Vote)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ৷

    মোদির বার্তা

    এদিন সকালে তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ (Lok Sabha Election 2024 Phase 3) পর্বে দেশবাসীক রেকর্ড সংখ্যক ভোটদানের আহ্বান জানান মোদি৷ লেখেন, ‘আজ যাঁরা ভোট দেবেন, তাঁদের সবাইকে রেকর্ড সংখ্যক ভোট দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি৷ তাঁদের সক্রিয় অংশগ্রহণ অবশ্যই নির্বাচনকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলবে৷’

    এদিন সকাল ৭টা নাগাদ ভোট দেওয়ার জন্য গুজরাটের রাজভবন থেকে বের হন প্রধানমন্ত্রী৷ গান্ধিনগরের বুথের বেশ কিছুটা দূরেই থেমে যায় তাঁর কনভয়৷ সেখান থেকে খালি পায়ে হেঁটেই বুথের ভিতরে প্রবেশ করেন মোদি৷ সেখানে আগে থেকেই পৌঁছে গিয়েছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ৷  প্রধানমন্ত্রী পৌঁছনোর পরে তাঁকে সঙ্গে নিয়েই দু’জনে ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ভিতরে যান। সকাল  ৭টা বেজে ৪৩ মিনিটে ভোট দান (Narendra Modi Casts Vote) করেন প্রধানমন্ত্রী৷ 

    বিলোলেন অটোগ্রাফ

    প্রধানমন্ত্রী ভোট (Lok Sabha Election 2024 Phase 3) দিতে যাওয়ার পথে নিশান হাইস্কুলের বাইরে থাকা আমজনতার ভিড় থেকে বারবার আওয়াজ উঠছিল ‘ওয়ান অটোগ্রাফ প্লিজ’৷ প্রধানমন্ত্রী তাতে সাড়া দিয়ে আমজনতার থেকে দেওয়া এক সাদা পেপারে নাম লিখলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি’৷ পাশে ছিলেন অমিত শাহ ৷

    ভোট দেওয়ার পর মোদি বুথ কেন্দ্রের বাইরে বেরিয়ে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের প্রমাণও দেখান৷ ভোট দেওয়ার পরে সংবাদমাধ্যমের উদ্দেশে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন,“আজ লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার ভোট। আমি দেশবাসীর কাছে আবেদন জানাচ্ছি, তাঁরা যেন বেশি সংখ্যায় ভোট দেন। সকলে মিলে গণতন্ত্রকে উৎসবের ন্যায় পালন করুন৷ আমাদের দেশে ‘দান’-এর গুরুত্ব অপরিসীম এবং সেই চেতনাকে সঙ্গী করেই যথাসম্ভব বেশি ভোটদানের আহ্বান রাখছি দেশবাসীর কাছে। ৪ দফা ভোট এখনও বাকি। গুজরাটের একজন ভোটার হিসেবে, এটাই একমাত্র জায়গা যেখানে আমি নিয়মিত ভোট দিযে আসছি এবং অমিত ভাই এখান থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন… ’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফায় মালদা-মুর্শিদাবাদের চার কেন্দ্রে ভোট, মোতায়েন ৪০৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

    Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফায় মালদা-মুর্শিদাবাদের চার কেন্দ্রে ভোট, মোতায়েন ৪০৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, মঙ্গলবার হতে চলেছে লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার (Lok Sabha Elections 2024) ভোটগ্রহণ। রাজ্যে চারটি লোকসভায় ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। এদিনের ভোটে ভাগ্য নির্ধারণ হতে চলেছে চারটি লোকসভা কেন্দ্রের মোট ৫৭ জন প্রার্থীর। মালদা জেলার দুটি আসন মালদা উত্তর ও মালদা দক্ষিণের  পাশাপাশি ভোট হবে মুর্শিদাবাদ জেলার দুটি আসন মুর্শিদাবাদ এবং জঙ্গিপুর লোকসভায়। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুরে জিতেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী। আর মালদা উত্তরে জয়ী হয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী ও দক্ষিণে জিতেছিল কংগ্রেস।

    চারটি লোকসভায় কত স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে (Lok Sabha Elections 2024)

    রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) জন্য বর্তমানে ৫৯৬ কোম্পানি সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্স রয়েছে। তার মধ্যে ৪০৬ কোম্পানিকে মোতায়েন করা হবে নির্বাচন সংক্রান্ত নিরাপত্তার কাজে। আর বাকি কোম্পানিগুলোকে রিজার্ভে ও স্ট্রংরুমগুলির নিরাপত্তার দায়িত্বে রাখা হবে। যে ৪০৬টি কোম্পানি বাহিনীকে নিরাপত্তার দায়িত্বে রাখা হচ্ছে তার মধ্যে ২৫৬টি বাহিনীকে চারটি লোকসভা কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে মোতায়েন করা হবে। আর বাকি বাহিনীগুলিকে মোতায়েন রাখা হবে কুইক রেসপন্স টিমের অংশ হিসেবে। কারণ, জঙ্গিপুরে রয়েছে সবথেকে বেশি ৭৬২টি স্পর্শকাতর বুথ। এই কেন্দ্রের ৪১ শতাংশ বুথই স্পর্শকাতর। মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে রয়েছে ৭১৫টি। সবমিলিয়ে এই লোকসভায় ৩৭ শতাংশ স্পর্শকাতর বুথ। কমিশনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা মালদা দক্ষিণে রয়েছে ৭০২টি। এই লোকসভায় ৪০ শতাংশ বুথ স্পর্শকাতর। আর মালদা উত্তরে রয়েছে ৬৫১টি। এই লোকসভায় ৩৬ শতাংশ স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে।

    তৃতীয় দফায় ১৩ জন কোটিপতি

    রাজ্যে তৃতীয় দফা ভোটে (Lok Sabha Elections 2024) চারটি লোকসভা আসনের প্রার্থীদের মধ্যে কোটিপতি ১৩ জন। মনোনয়নপত্র পেশের সময় তাঁরা যে হলফনামা দিয়েছেন তাতেই তাঁদের মোট স্থাবর- অস্থাবর সম্পদের ওই আর্থিক হিসেব জানানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মুর্শিদাবাদ আসনের সিপিএম প্রার্থী ও পার্টির রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৬৮ লক্ষ ৫১ হাজার টাকা। সম্পদের নিরিখে এক নম্বরে আছেন জঙ্গিপুরের তৃণমূল প্রার্থী খলিলুর রহমান। তাঁর মোট সম্পদের পরিমাণ ৫১ কোটি ৪৩ লক্ষ ৪৬ হাজার টাকা। সম্পদের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে ওই আসনের আইএসএফ প্রার্থী সাহাজান বিশ্বাস। তাঁর সম্পদের মোট অর্থমূল্য ১৬ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা। তার পরেই আছেন মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী আবু তাহের খান। আবুর সম্পদের পরিমাণ ৩ কোটি ৮৪ লক্ষ টাকা।

    মালদার দুই কেন্দ্রের মোট ৯৫০টি বুথ ক্রিটিক্যাল

    মালদা জেলায় দুটি ডিসিআর সেন্টার। উত্তর মালদা কেন্দ্রের ডিসিআর সেন্টার করা হয়েছে মালদা কলেজে এবং দক্ষিণ মালদা কেন্দ্রের ডিসিআর সেন্টার করা হয়েছে মালদা পলিটেকনিক কলেজে। উত্তর এবং দক্ষিণ মালদা লোকসভা কেন্দ্র মিলিয়ে মোট ১৪টি বিধানসভা কেন্দ্র। মোট বুথের সংখ্যা ৩৭৮৬টি। দুই কেন্দ্রের মোট ৯৫০টি বুথকে ক্রিটিক্যাল বুথ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। দুটি কেন্দ্রে মহিলা পরিচালিত বুথের সংখ্যা প্রায় ৬০টি। দক্ষিণ মালদা লোকসভা কেন্দ্রের অধীনে রয়েছে সাতটি বিধানসভা। এই কেন্দ্রে পুরুষ ভোটার রয়েছে ৮ লক্ষ ৯৮ হাজার ৪৪৩। মহিলা ভোটার রয়েছে ৮ লক্ষ ৮১ হাজার ৩৪৫। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছে ৪৮ জন। দক্ষিণ মালদা লোকসভা কেন্দ্রে মোট বুথের সংখ্যা ১৭৫৯। এই লোকসভা কেন্দ্রের অধীনেই পড়ে ইংরেজবাজার পুরসভা। আর এই পুরসভার ২৯টি ওয়ার্ডে রয়েছে রেকর্ড মোট ২১৫টি বুথ।

    উত্তর মালদায় ভোটার সংখ্যা কত জানেন?

     উত্তর মালদা লোকসভা কেন্দ্রে মোট সাতটি বিধানসভার মধ্যে রয়েছে- পুরাতন মালদা, হবিবপুর, গাজোল, চাচোল, রতুয়া, মালতিপুর এবং হরিশ্চন্দ্রপুর। এই সাতটি বিধানসভা মিলিয়ে সংশ্লিষ্ট লোকসভা কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা রয়েছে ১৮ লক্ষ ৫৮হাজার ১১৬। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছে ৫৫ জন। পুরুষ ভোট রয়েছে ৯ লক্ষ ৪৪ হাজার ৩৩৩। মহিলা ভোটার রয়েছে ৯ লক্ষ ১৩ হাজার ৭২৮ জন। উত্তর মালদা লোকসভা কেন্দ্রের পুরাতন মালদা পুরসভাটি শহরকেন্দ্রিক। এই পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডে মোট ৬১টি বুথ রয়েছে।

    জঙ্গিপুরে ১৪ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হতে চলেছে

    জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে মোট ১৮৫১টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে। মালদা দক্ষিণ কেন্দ্রের দু’টি বিধানসভা ফরাক্কা ও সামশেরগঞ্জ রয়েছে এই মুর্শিদাবাদেই। আর এই দুই বিধানসভায় মোট ৪৮৩ ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে। জঙ্গিপুর কেন্দ্রে মোট ১৪ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করবেন ১৮ লাখ ১ হাজার ৭১৪ জন ভোটার।

    ভোটের আগের দিন মুর্শিদাবাদে বোমা উদ্ধার

    মুর্শিদাবাদ লোকসভাতে মোট বুথের সংখ্যা ১৯৩৮ । পুরুষ ভোটার সংখ্যা ৮, ৬২, ১৭৭। মহিলা ভোটার সংখ্যা ৯, ২৫, ৮৮৬। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার সংখ্যা ২৮জন। মোট ভোটার সংখ্যা ১৮ লক্ষ ৮৮ হাজার ০৯১ জন। মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে ১১৪ কোম্পানি মোতায়েন করা হয়েছে। মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে মোট ১৯৩৮ টি বুথে ভোটগ্রহণ (Lok Sabha Elections 2024) হবে। যার মধ্যে চারটি অক্সিলারি বুথ রয়েছে।  মুর্শিদাবাদ লোকসভার মধ্যে মুর্শিদাবাদ, ভগবানগোলা, হরিহরপাড়া, রানিনগর, জলঙ্গি, ডোমকল ও নদিয়া জেলার করিমপুর নিয়ে গঠিত এই লোকসভা কেন্দ্র। মুর্শিদাবাদ বিধানসভা একমাত্র গেরুয়া শিবির বিজেপির দখলে থাকলেও বাকি ছ’টা আসন রয়েছে ঘাস ফুল শাসক দলের। ভোটের আগের দিনও বোমা উদ্ধার হয়েছে। সাগরপাড়া থানার কাঁটাবাড়ি এলাকায় বোমা উদ্ধার হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • EVM: সন্দেহের বিরুদ্ধে বারবার লড়াই করে জিতেছে ইভিএম, ভোটের মাঝে জানুন সেই ইতিহাস

    EVM: সন্দেহের বিরুদ্ধে বারবার লড়াই করে জিতেছে ইভিএম, ভোটের মাঝে জানুন সেই ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটে হারলেই ইভিএমকে (EVM) তোপ দাগেন বিরোধীরা। তাঁরা নিজেদের ব্যর্থতার দায় চাপান ইভিএমের ওপরে। বর্তমানে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে ১৮তম লোকসভা নির্বাচন। এ সময় আবার একবার খবরের শিরোনামে এসেছে ইভিএম। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট ইভিএমের স্বচ্ছতায় সিলমোহর দিয়েছে। ইভিএমের ওপর হওয়া যাবতীয় সন্দেহকে মোকাবিলা করার জন্য বেঁচে নেই আজ সেই মানুষটি, যিনি ইভিএমের নকশা করেছিলেন। তিনি এস রঙ্গরাজন।

    এস রঙ্গরাজনের ৮৯তম জন্মদিন আজ 

    এস রঙ্গরাজন তামিলনাড়ুতে প্রসিদ্ধ ছিলেন ‘লেখক সুজাতা’ নামে। তিনি ছিলেন প্রসিদ্ধ তামিল লেখকদের মধ্যে অন্যতম। যিনি থ্রিলার, বিজ্ঞান কল্পকাহিনী, নাটক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি- এই সমস্ত বিষয় নিয়ে লেখা লিখতেন। তাঁর অসংখ্য চিত্রনাট্য আজও সমান জনপ্রিয়। আজ ইভিএম নির্মাতা এস রঙ্গরাজনের ৮৯তম জন্মদিন। দুর্ভাগ্যক্রমে ২০০৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি এই মানুষটি পরলোকগমন করেন।

    ইভিএম তৈরির ভাবনা

    প্রসঙ্গত, রঙ্গরাজন ছিলেন ভারত ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের একজন ইঞ্জিনিয়ার। সেখানে তিনি যুক্ত ছিলেন নানা ধরনের মেশিন ডিজাইনের সঙ্গে। ১৯৮৯ সালে ইভিএম (EVM) এর পরীক্ষামূলক ব্যবহার করেন তিনি। তার পরবর্তীকালে ২০০৪ সালে প্রায় ১০ লক্ষ ইভিএমে মেশিনে ভোট হয়। ১৯৭৭ সালে এস এল শাকধর যিনি ছিলেন তৎকালীন ভারতের প্রধান নির্বাচন কমিশনার, তিনি একবার হায়দরাবাদ সফর করেন। এই সময় তিনি ইলেকট্রনিক্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডকে তৈরি করতে বলেন এমন একটি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস, যা পরবর্তীকালে নির্বাচন পরিচালনার কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। ১৯৭৭ সালে দেশের তৎকালীন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের এমন অনুরোধ খুঁজে পাওয়া যায় অনিল মাহেশ্বরী এবং বিপুল মাহেশ্বরীর লেখা বই ‘India’s Experiment With Democracy: The Life of a Nation Through Its Elections’-তে।

    নির্বাচন কমিশনের বৈঠকে প্রথমবার ইভিএম নিয়ে আলোচনা

    ১৯৮০ সালের অগাস্ট মাসে রাজনৈতিক দলগুলির প্রতিনিধিদের একটি বৈঠকে ভারতের নির্বাচন কমিশন (EVM) ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের মাধ্যমে নির্বাচন পরিচালনার কার্যকারিতা তুলে ধরে। ঠিক এই সময়ের মধ্যে ভারত ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড, একটি মাইক্রোকম্পিউটার ভিত্তিক ভোটিং মেশিন তৈরি করে, যা কোম্পানির বিভিন্ন ইউনিয়নের নির্বাচনের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। একথা উল্লেখ রয়েছে অনিল মাহেশর এবং বিপুল মাহেশ্বরীর লেখা বই ‘The Power of the Ballot: Travail and Triumph in the Elections’-তে। ১৯৮১ সালের ২৯ জুলাই ভারত ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড ইভিএম তৈরির জন্য ভারতের নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে। এর পাশাপাশি ভারত ইলেকট্রনিক লিমিটেড সে সময়ে বিভিন্ন রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গেও এ নিয়ে একপ্রস্থ বৈঠক করে।

    ভিভিপ্যাট কবে এল?

    পরবর্তীকালে ইভিএমের (EVM) ভোটে কারচুপি হচ্ছে বলে সরব হয় বেশ কিছু বিরোধী দল। ইভিএমের ওপর যখন সন্দেহ শুরু হয় তখন চালু করা হয় ভোটার ভেরিফাইড পেপার অডিট ট্রেল, যাকে সংক্ষেপে বলা হয় ভিভিপ্যাট। আমরা ভোট দিতে গেলেই বুঝতে পারি যে ইভিএম মেশিনের সঙ্গে ভিভিপ্যাট জোড়া থাকে। ভোট দেওয়ার সঙ্গেই নিজেদের ভোট যাকে দেওয়া হয়, তার প্রমাণ পত্র হিসেবে একটি স্লিপ প্রিন্ট হয়ে যায়। এই স্লিপটি ৭ সেকেন্ডের জন্য দেখা যায়। তবে তা ভোটারদের কাছে আসে না। ভিভিপ্যাটে থেকে যায়। যাঁরা গণনা কেন্দ্রে থাকেন, তাঁরা ভোট যাচাই করতে এই স্লিপগুলিকে ব্যবহার করেন।

    ২০১০ সালে এসে ভিভিপ্যাটের ধারণা

    প্রসঙ্গত, নির্বাচন প্রক্রিয়াতে আরও স্বচ্ছতা আনতেই ২০১০ সালে ভিভিপ্যাট ধারণাটি প্রস্তাব করা হয়েছিল। অবশেষে নির্বাচন কমিশন এই সংক্রান্ত প্রস্তাব তাদের প্রযুক্তিগত বিশেষজ্ঞ কমিটির কাছে পাঠায়। শেষমেশ তা সংযুক্ত করা হয় ইভিএমের সঙ্গে। ২০১৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনের সময় বেশ কিছু এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে ভিভিপ্যাট চালানো হয়। ২০১৯ সালে দেশের সপ্তদশ লোকসভার নির্বাচনে সমস্ত ইভিএম (EVM) মেশিনের সঙ্গে ভিপিপ্যাট সংযুক্ত ছিল।

    প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এসওয়াই কুরেশি কী বলছেন?

    প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এসওয়াই কুরেশি তাঁর লেখা ‘India’s Experiment With Democracy: The Life of a Nation Through Its Elections’ নামের বইতে লিখছেন, “ভিভিপ্যাট মেশিনগুলি ইভিএম এর সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছিল সন্দেহ দূর করার জন্য। এছাড়া, ভোটাররা তাঁদের ভোট সঠিকভাবে দিতে পারছেন কিনা তার প্রমাণপত্র হিসেবে রাখা ছিল ভিভিপ্যাট। বেশ কিছু উপনির্বাচনে ভিভিপ্যাটকে ত্রুটিপূর্ণ পাওয়া গিয়েছে কিন্তু ইভিএম কে কখনও নয়।” কুরেশি তাঁর বইতে আরও লিখেছেন যে যতবারই কোনও রাজনৈতিক দল নির্বাচনে হেরেছে, ততবারই মেশিনকে দোষারোপ করেছে তারা। তবে তাদের কেউই প্রমাণ করতে পারেনি তাদের নিজেদের দাবি।

    এস রঙ্গরাজন কী বলতেন নিজের সৃষ্টি সম্পর্কে?

    ইভিএমের নকশাকারী এস রঙ্গরাজন তাঁর সৃষ্টিকে রক্ষা করতে কলম ধরেছিলেন। তিনি লিখেছিলেন, “ইভিএম (EVM) এমন একটা আবিষ্কার যা তাঁকে তার লেখার মতোই গর্বিত করেছে।” তবুও রঙ্গরাজনের মৃত্যুর এক বছর পরে ইভিএম ফের খবরে শিরোনামে আসে। যখন প্রাক্তন জাতীয় নির্বাচন কমিশনার নবীন চাওলা তার বই ‘এভরি ভোট কাউন্টস দ্য স্টোরি অব ইন্ডিয়া ইলেকশন’- এ নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে লেখেন, “ঝড় সমুদ্রে ইভিএম ক্রমশই বিধ্বস্ত হতে চলেছে।”  প্রসঙ্গত, হরিপ্রসাদ নামের একজন ইঞ্জিনিয়ার, কয়েকজন আমেরিকান কম্পিউটার বিজ্ঞানীর সহযোগিতায় দাবি করেছিলেন যে ইভিএমকে হ্যাক করা যায়। তবে হরিপ্রসাদ কোথা থেকে ইভিএম পেয়েছিলেন, সে কথা তিনি বলতে পারেননি। পরবর্তীকালে তাঁকে মুম্বইয়ের কাস্টম হাউস থেকে ইভিএম চুরির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

    ২৪ দেশে ইভিএমে ভোট হয় আজও

    আজও সারা পৃথিবীব্যাপী প্রায় ২৪ দেশে ইভিএমে ভোটিং ব্যবস্থা চালু রয়েছে। জাতীয় নির্বাচন কমিশন ইভিএমে (EVM) যাঁরা সন্দেহ করেন তাদের উদ্দেশে নিজেদের ওয়েবসাইটে লিখেছে, “স্বঘোষিত কিছু প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এবং কিছু সমাজ মাধ্যমের ব্যক্তি এটা উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হন যে ইভিএমকে কখনই কম্পিউটারের সঙ্গে তুলনা করা যায় না। কম্পিউটার চলে একটি অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে। ইভিএম এবং ভিভিপ্যাট গুলি চলে একটি বিশেষ প্রোগ্রামের মাধ্যমে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ECI: তৃতীয় দফায় আরও কড়া কমিশন, তাপপ্রবাহ নিয়ে জারি গাইডলাইন

    ECI: তৃতীয় দফায় আরও কড়া কমিশন, তাপপ্রবাহ নিয়ে জারি গাইডলাইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় দফায় (Phase Three Voting) আরও কড়া মনোভাব নিল নির্বাচন কমিশন (ECI)। প্রয়োজনে আরও ভোট কর্মীর সংখ্যা বাড়ানোর চিন্তা ভাবনা রয়েছে কমিশনের। প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় তাপপ্রবাহ (Heatwave Warning) নিয়ে জাতীয় নির্বাচনের কমিশনের একাধিক গাইডলাইন মানা হয়নি এমনই অভিযোগ উঠেছে। এই কারণে জেলা স্তরের নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত আধিকারিকদের সতর্কবার্তা দিলেন মুখ্য নির্বাচনী অধিকারিক।

    কেন ক্ষুব্ধ নির্বাচন কমিশন

    লোকসভা নির্বাচনে মাত্র দুটি পর্ব শেষ হয়েছে। শুক্রবার ১৩ টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে ভোট হয়েছে দ্বিতীয় দফায় ৮৮টি আসনে ভোট (Loksabha Election 2024) গ্রহণ হয়। এই তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের, দার্জিলিং, রায়গঞ্জ ও বালুরঘাট কেন্দ্র ছিল। তৃতীয় দফায় তাপপ্রবাহ নিয়ে স্পষ্ট নির্দেশিকা জারি করেছে কমিশন (ECI)। এপ্রিল মাসের তুলনায় মে মাসে গরম আরও বেড়েছে। এএকথা ভালভাবেই জানে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। প্রথম দুই দফার তুলনায় অনেকটাই কম ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। সর্বসাকুল্যে  ৬৬ শতাংশের কিছু বেশি ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) শতকরা বিচারে ৮০ শতাংশের কাছাকাছি ভোট প্রয়োগ হয়ে থাকে। ৬৬ শতাংশ ভোটদানের মোটেও খুশি নয় নির্বাচন কমিশন। যে কারণে, তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণের (Phase Three Voting) আগে রাজ্যগুলির মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের নির্দেশ, “প্রয়োজনে আরও পদক্ষেপ নিতে হবে । যে সকল জায়গায় তাপপ্রবাহ (Moderate Heatwave Warning) সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে সেখানে অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করা নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বুথগুলিতে সেক্টর অফিসারদের এই মর্মে পর্যালোচনা করতে হবে। প্রয়োজন হলে ভোটকর্মীর সংখ্যা বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ECI)। ওআরএস, পানীয় জল মেডিকেল কিট ও বয়স্কদের জন্য আলাদা লাইনের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    নেওয়া হবে এই ব্যবস্থা

    তৃতীয় দফায় (Phase Three Voting) মোট ৪০২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force) মোতায়েন করা হবে। এই পর্বে ভোট হবে জঙ্গিপুর, মুর্শিদাবাদ (Murshidabad), মালদা (Malda) উত্তর ও দক্ষিণ লোকসভা কেন্দ্রে। ৭ মে তৃতীয় দফায় বাংলার এই চার আসনে ভোটগ্রহণ হবে। প্রসঙ্গত বিভিন্ন জায়গায় ভোটারদের একাংশের জন্য আইসক্রিমের ব্যবস্থা করেছিল নির্বাচন কমিশন। যদিও বাংলায় আইসক্রিমের দেখা মেলেনি। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে জানা গিয়েছে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক রাজীব কুমার তার সহযোগী জ্ঞানেশ কুমার এবং সুখবিন্দর সিং সন্ধু মোট ২৬৫ জন অবজারভারকে এই পর্বে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় (ECI) নজর রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share