Tag: ED

ED

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালি গেল সিবিআই টিম, কথা বললেন গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে

    Sandeshkhali: সন্দেশখালি গেল সিবিআই টিম, কথা বললেন গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) ঘটনার তদন্তভার সিবিআই নেওয়ার পর বেশ কয়েক বার থানায় এসেছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তকারী আধিকারিকেরা। শনিবারও তদন্তের সন্দেশখালি যায় সিবিআই টিম। জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিতে সিবিআই ইতিমধ্যে নিজস্ব একটি পোর্টাল চালু করেছে। সেখানে সন্দেশখালির মানুষ তাদের অভাব অভিযোগ, নারী নির্যাতন, জমি লুট সহ একাধিক অভিযোগ জানাতে পারবে বলা হয়েছিল। ইতিমধ্যে সিবিআই সূত্রের খবর, সেখানে বেশ কিছু অভিযোগ জমা পড়েছে। একটি দল থানায় যায়। আর অন্য একটি দল যায় গ্রামে।

    কেন সন্দেশখালিতে সিবিআই? (Sandeshkhali)

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, পোর্টালে অভিযোগের তদন্ত করতে এদিন ১০ জন সিবিআই আধিকারিক সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থানার সুন্দরখালি, কর্ণ খালি, মাঝেরপাড়া, পাত্রপাড়া, নতুন পড়াসহ একাধিক পাড়ায় গিয়ে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে সত্যতা জানার চেষ্টা করেন। সন্দেশখালি কান্ড নিয়ে ইতিমধ্যে বসিরহাট পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার হোসেন মেহেদি রহমান ও ন্যাজাট থানার পুলিশ আধিকারিকের কাছ থেকে ১৬ এপ্রিল সিবিআই তথ্য নিতে এসেছিল। তারপর এবার সন্দেশখালিতে সিবিআই টিম হানা দিল। প্রসঙ্গত, বসিরহাট পুলিশ জেলার পক্ষ থেকে ন্যাজাট ও সন্দেশখালি থানার দশটি জায়গায় পুলিশ অভিযোগ গ্রহণ কেন্দ্র খোলা হয়েছিল। সেখানে প্রচুর অভিযোগ জমা পড়েছিল, সেই অভিযোগগুলো সিবিআই আধিকারিকরা রাজ্য পুলিশের কাছ থেকে হস্তান্তর করে নিজের দায়িত্বে নেন। তারপর এদিন সেই অভিযোগের সত্যতা জানতে সন্দেশখালিতে হাজির হন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    বাড়ি বাড়ি গিয়ে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে সিবিআই টিম

    সিবিআই আধিকারিকরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন। সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্তে এর আগে ওই এলাকায় সিবিআই গিয়েছে বলে শোনা যায়নি। সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ইডির ওপর হামলার ঘটনায় ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছেন তদন্তকারীরা। সেই সূত্র ধরেই সুন্দরীখালিতে অভিযান বলে মনে করা হচ্ছে। সন্দেশখালি এবং ন্যাজাট থানায় ২০১৮ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মহিলা নির্যাতন, জমির জবরদখল, স্থানীয় বাসিন্দাদের ওপর জুলুমবাজির যে সমস্ত অভিযোগ দায়ের হয়েছে, তার মধ্যে শাহজাহান শেখ ছাড়া নাম ছিল শিবু হাজরা এবং অন্যদের। যাঁদের বেশিরভাগই শাসকদলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অথবা এখনও রয়েছেন। সেই বিষয়ে জানতে এদিন আধিকারিকরা সন্দেশখালি যান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sujay Krishna Bhadra: ইডির হাতে কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর পরীক্ষার রিপোর্ট, কী আছে তাতে? ডরাচ্ছে তৃণমূল

    Sujay Krishna Bhadra: ইডির হাতে কালীঘাটের কাকুর কণ্ঠস্বর পরীক্ষার রিপোর্ট, কী আছে তাতে? ডরাচ্ছে তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘কালীঘাটের কাকু’র (Sujay Krishna Bhadra) কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা রিপোর্ট হাতে পেল ইডি। বৃহস্পতিবার কলকাতার কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক ল্যাবরেটরি থেকে মুখবন্ধ একটি খামে করে রিপোর্টটি এসে পৌঁছেছে ইডির দফতরে। তবে ওই রিপোর্টে ঠিক কী বলা হয়েছে, আনুষ্ঠানিকভাবে তা জানানো হয়নি ইডির তরফে।

    কালীঘাটের কাকু (Sujay Krishna Bhadra)    

    শারীরিক অসুস্থতা দেখিয়ে কলকাতার পিজি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে গিয়েছিলেন কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। তার পর থেকে দীর্ঘদিন তাঁর কণ্ঠস্বর পরীক্ষার সুযোগ মেলেনি। দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর শেষমেশ ৪ জানুয়ারি জোকা ইএসআই হাসপাতালে ভয়েস স্যাম্পেল টেস্ট হয় তাঁর। সুজয়ের স্বর ডিজিটালি রেকর্ড করে রাখা হয়। অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর, পরীক্ষাগারে দেখা গিয়েছে দু’টি স্বরই এক ব্যক্তির (Sujay Krishna Bhadra)। রিপোর্ট হাতে পেতেই যারপরনাই উচ্ছ্বসিত ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। এবার ফাঁসবে নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে দুর্নীতির পর্দা।

    ইডির হাতে গ্রেফতার কাকু

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় গত ৩০ মে সুজয়কে গ্রেফতার করে ইডি। তার পর থেকে অনেকটা সময় হাসপাতালে কাটিয়েছেন তিনি। ভর্তি ছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালের উডবার্ন ওয়ার্ডে। নিয়োগ কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস করতে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ সুজয়ের কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা করতে চায় ইডি। এজন্য আদালতের দ্বারস্থ হয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। হাইকোর্টে নমুনা সংগ্রহে গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হলেও, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেন, সুজয়ের শারীরিক অবস্থা ঠিক না হওয়া অবধি তাঁর কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা করা যাবে না। ফের একবার আদালতের দ্বারস্থ হয় ইডি। ইএসআই হাসপাতালে সুজয়ের শারীরিক সুস্থতা পরীক্ষা করার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। শেষমেশ ৪ জানুয়ারি জোকা ইএসআই হাসপাতালে ভয়েস স্যাম্পেল টেস্ট হয় কাকুর।

    আরও পড়ুুন: দিনহাটাতেই ‘বন্দি’ থাকতে হবে উদয়নকে, ফরমান কমিশনের, বিপাকে তৃণমূল!

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার যে রিপোর্ট হাইকোর্টে জমা দেয় ইডি, সেখানে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর সংস্থা ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র সম্পত্তি সংক্রান্ত খতিয়ানও দিয়েছিল ইডি। অভিষেকের এই সংস্থায়ই কাজ করতেন সুজয়। বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “এই ভয়েস স্যাম্পেল যে মিলবে, সেটা সকলের জানা। তবে এই ভয়েস স্যাম্পেলের ওপর নির্ভর করে হরিপালের বড় কোনও ডাকুকে ধরবে, মানুষ আর সেটা নেবে না (Sujay Krishna Bhadra)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • ED: শিল্পা শেট্টি-রাজ কুন্দ্রার প্রায় ৯৮ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি, কেন জানেন?

    ED: শিল্পা শেট্টি-রাজ কুন্দ্রার প্রায় ৯৮ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিত্রতারকা শিল্পা শেট্টি ও তাঁর স্বামী রাজ কুন্দ্রার প্রায় আঠানব্বই কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। আজ, বৃহস্পতিবার পিএমএলএ অ্যাক্ট ২০০২-এর অধীনে স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে একাধিক সম্পত্তি। এই তালিকায় রয়েছে শিল্পার স্বামী রাজ কুন্দ্রার নামে থাকা ইক্যুইটি শেয়ারও। এদিন সকালে এই পদক্ষেপ করে ইডি।

    বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি (ED)

    বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির তালিকায় রয়েছে জুহুতে শিল্পার নামে একটি ফ্ল্যাট, পুনেতে একটি বাংলো এবং ইক্যুইটি শেয়ারও। রাজের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বিনিয়োগের বিনিময়ে ১০ শতাংশ মাসিক রিটার্ন দেওয়ার জন্য মানুষকে প্রলোভিত করে বিপুল বিটকয়েন কেলেঙ্কারি চালিয়েছিলেন (ED)। বিটকয়েন কেস থেকে রাজ ১৫০ কোটি টাকা মুনাফা লুটেছেন বলেও অভিযোগ। বিটকয়েন হল ভার্চুয়ার মুদ্রা। এই মুদ্রার বৈশিষ্ট্য হল, যে কেউ বিশ্বের যে কোনও জায়গায় যে কোনও সময় অর্থ লেনদেন করতে পারে। ব্যাঙ্কের সাহায্য ছাড়াই এই লেনদেন করা হয়।

    বিটকয়েন কেলেঙ্কারি

    বিটকয়েন কেলেঙ্কারি মামলায় ২০১৮ সালের শুরুর দিকেই রাজকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। থানে ক্রাইম ব্রাঞ্চে নথিভুক্ত হওয়া মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল তাঁকে। দু’হাজার কোটি টাকার ওই কেলেঙ্কারি মামলায় রাজ ফেঁসে যেতে পারেন বলেও মনে করছেন কেউ কেউ। মহারাষ্ট্রে রাজের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছিল একাধিক এফআইআর। তার ভিত্তিতে পিএমএলএর অধীনে তদন্ত শুরু করেছিল ইডি। রাজের বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগে বলা হয়েছিল, মেসার্স ভ্যারিয়েবল টেক প্রাইভেট লিমিটেড, প্রয়াত অমিত ভরদ্বাজ, অজয় ভরদ্বাজ, বিবেক ভরদ্বাজ, সিম্পি ভরদ্বাজ, মহেন্দ্র ভরদ্বাজ এবং অন্য এমএলএম এজেন্টরা ২০১৭ সালে প্রায় ৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকার বিটকয়েন পেয়েছিলেন। মিথ্যে প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে লগ্নিকারীদের কাছ থেকে এই সব বিটকয়েন নেওয়া হয়েছিল বলেও অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: ভোটার মাত্র এক জন, তাঁর ভোট নিতে দুর্গম পাহাড়ে ৩৯ কিমি ট্রেক করলেন ভোটকর্মীরা

    ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে তল্লাশি চালিয়ে ইডি গ্রেফতার করে সিম্পি ভরদ্বাজ, নিতিন গৌর ও নিখিল মহাজনকে। কেলেঙ্কারির মূল হোতা অজয় ভরদ্বাজ ও মহেন্দ্র ভরদ্বাজের নাগাল মেলেনি এখনও। এই কেলেঙ্কারিতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাজকে। এদিন বাজেয়াপ্ত করা হল রাজ-শিল্পার ৯৭.৭৯ কোটি টাকার সম্পত্তি (ED)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: সুরাহা হয়নি সুপ্রিম কোর্টেও, আপাতত লকআপেই কেজরি, ইডির রিপোর্ট তলব

    Supreme Court: সুরাহা হয়নি সুপ্রিম কোর্টেও, আপাতত লকআপেই কেজরি, ইডির রিপোর্ট তলব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টেও (Supreme Court) স্বস্তি পেলেন না দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। ইডির এই গ্রেফতারিকে বেআইনি আখ্যা দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। সোমবার সেই মামলার শুনানিতে ইডির কাছে রিপোর্ট তলব করেছে দেশের শীর্ষ আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২৭ এপ্রিল। সেই দিনই রিপোর্ট জমা দিতে হবে ইডিকে।

    কী বললেন কেজরির আইনজীবী? (Supreme Court)

    এদিন কেজরির মামলাটির শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চে। সওয়াল করতে গিয়ে কেজরিওয়ালের পক্ষে প্রবীণ আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি বলেন, “আগামী শুক্রবার এই মামলার পরবর্তী শুনানির আর্জি জানাচ্ছি। ইডির গ্রেফতারি ছিল নির্বাচনী প্রচার থেকে কেজরিওয়ালকে দূরে রাখার জন্য।” এত তাড়াতাড়ি শুনানির তারিখ দেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। প্রসঙ্গত, এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। দিল্লিতে নির্বাচন হবে এক দফায়, ২৫ মে। শেষ দফার নির্বাচন হবে ১ জুন।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ‘সঙ্কল্পপত্রে’ করা হয়েছে কোন কোন সঙ্কল্প, জানেন?

    কেজরিওয়ালই মূল চক্রী!

    আবগারি নীতি মামলায় কেজরিওয়ালকেই মূল চক্রী হিসেবে দেখিয়েছে ইডি। তাঁর বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগও করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থা। সেই কারণেই ইডির গ্রেফতারিকে বেআইনি আখ্যা দিয়ে তিনি যে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন, তা ধোপে টেকেনি বলে ধারণা আইনজ্ঞ মহলের। সুপ্রিম কোর্টের আগে কেজরিওয়াল গিয়েছিলেন দিল্লি হাইকোর্টে। সেখানেও স্বস্তি না মেলায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী দ্বারস্থ হন শীর্ষ আদালতে। সেখানেও হল না সুরাহা। তাই আপাতত পরবর্তী শুনানি পর্যন্ত লকআপেই থাকতে হচ্ছে আপ সুপ্রিমোকে।

    প্রসঙ্গত, হাইকোর্টে কেজরিওয়ালের আইনজীবীর দাবি ছিল, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে যখন গ্রেফতার করা হয়, তখন লাগু হয়ে গিয়েছে আদর্শ নির্বাচনী আচরণ বিধি। তাই তাঁর গ্রেফতারি নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। তার পরেও (Supreme Court) অবশ্য মেলেনি জামিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sheikh Shahjahan: ইডির বিরুদ্ধে চিঠি দিয়ে নয়া ফন্দি! কুন্তলের পথেই কি শাহজাহান?

    Sheikh Shahjahan: ইডির বিরুদ্ধে চিঠি দিয়ে নয়া ফন্দি! কুন্তলের পথেই কি শাহজাহান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও একবার শিরোনামে শেখ শাহজাহান (sheikh shahjahan)। এবার খোদ ইডির (ED) বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলে সোজা আদালতে চিঠি দিলেন সন্দেশখালির (sandeshkhali) এই ত্রাস। ইডির হেফাজতে ‘জোর করে’ বয়ান লেখানো হয়েছে তাঁকে, এই মর্মেই অভিযোগ তুলে আদালতে আবেদন জানালেন তাঁর আইনজীবী। তবে এ প্রসঙ্গে ইডির আইনজীবীরা আদালতে দাবি করে বলেন, “এই চিঠি শাহজাহানের লেখা নয়, তাঁর আর্জির চিঠিকে কোনও ভাবেই যেন আদালতের রেকর্ডে না রাখা হয়। এই চিঠি গৃহীত হলে এতদিন শাহজাহান যে বয়ান দিয়েছেন, তার আর গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না।”

    উল্লেখ্য সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তৃণমূল যুব নেতা কুন্তল ঘোষ একই ভাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে চিঠি দিয়েছিলেন। এবার তদন্ত থেকে বাঁচার জন্য শেখ শাহজাহান কি একই রাস্তা অবলম্বন করছেন? কার্যত নয়া ফন্দি!

    ঠিক কী হয়েছিল (Sheikh Shahjahan)?

    প্রসঙ্গত, শনিবারই শেষ হয় শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) ইডি হেফাজতের মেয়াদ। তাঁকে ব্যাঙ্কশাল আদালতে (bankshall court) তোলা হলে প্রশ্ন-উত্তর চলাকালীনই তাঁর আইনজীবী প্রকাশ্যে আনেন শাহজাহানের লেখা ওই চিঠির প্রসঙ্গ। আদালত কক্ষেই পড়ে শোনানো হয় সেই চিঠি। চিঠির বয়ান শুনেই কার্যত শোরগোল পড়ে যায় আদালত কক্ষে।

    শাহজাহানের লেখা চিঠিতে কী ছিল?

    শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) লেখা চিঠিতে যা ছিল তা হল, “গত ১ এপ্রিল থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত ইডি হেফাজতে থাকাকালীন আমাকে দিয়ে মিথ্যা বয়ান রেকর্ড করানো হয়েছে। একই ভাবে হুমকিও দেওয়া হয়েছে। পছন্দের বয়ান না দিলে আমি, আমার ভাই এবং আত্মীয়দের মাদক মামলায়, জড়িয়ে দেওয়া হবে।”

    পরবর্তী শুনানি ১৫ এপ্রিল

    এরপরেই চিঠির বয়ান নিয়ে ইডির আইনজীবীরা প্রশ্ন তোলেন আদালতে। ওই চিঠি আদৌ শাহজাহানের (sheikh shahjahan) লেখা কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। এই চিঠি কি আবেদন পত্র? তা নিয়েও সওয়াল করেন ইডির আইনজীবীরা। একই ভাবে শাহজাহানের এই চিঠির আবেদন পদ্ধতি এবং বক্তব্যের বিরোধিতা করা হয়। শেষ পর্যন্ত আদালতের তরফ থেকে জানানো হয় চিঠি গ্রহণ করা হলেও ইডির স্পেশাল কোর্টে আগামী ১৫ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে শুনানি হবে।

    আরও পড়ুন: “বাংলা হচ্ছে জঙ্গিদের সেফ করিডর”, বিস্ফোরক দিলীপ

    কুন্তল ঘোষও চিঠি দিয়েছিলেন

    উল্লেখ্য, এর আগে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত বলাগড়ের যুবনেতা কুন্তল ঘোষ এবং রেশন দুর্নীতি মামলায় ধৃত শঙ্কর আঢ্যও একই ভাবে চিঠি লিখে অভিযোগ তুলেছিলেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার বিরুদ্ধে। রাজনীতির একাংশের মানুষ অবশ্য মনে করছেন, ধৃত তৃণমূল নেতা তদন্ত থেকে বাঁচার জন্য তদন্তকারী সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বাঁচার কৌশল করছেন। এখন শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) তদন্ত আগামী দিনে কোন পথে এগিয়ে যায় তাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident:সন্দেশখালিতে মানবাধিকার লঙ্ঘন, ডিজি-মুখ্যসচিবের রিপোর্ট তলব কমিশনের

    Sandeshkhali Incident:সন্দেশখালিতে মানবাধিকার লঙ্ঘন, ডিজি-মুখ্যসচিবের রিপোর্ট তলব কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Incident) মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছিল। সাফ জানানো হল জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের (NHRC) রিপোর্টে। সন্দেশখালির পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে এক ডজন সুপারিশও করেছে কমিশন। সেই সুপারিশের ভিত্তিতে রাজ্য কী কী পদক্ষেপ করেছে, দু’সপ্তাহের মধ্যে তা জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মুখ্যসচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজিকে। রিপোর্টে কমিশন জানিয়েছে, সন্দেশখালির ঘটনায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের একাধিক ঘটনা ঘটেছে।

    এক ডজন সুপারিশ কমিশনের (Sandeshkhali Incident)

    সন্দেশখালিকাণ্ডে ২১ ফেব্রুয়ারি স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে পদক্ষেপ করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। সন্দেশখালির পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে ১২ দফা সুপারিশ করেছেন কমিশনের দলের সদস্যরা। এই সুপারিশগুলির মধ্যে রয়েছে, আইনের শাসন সম্পর্কে সন্দেশখালিবাসীর (Sandeshkhali Incident) আস্থা ফিরিয়ে আনা, যাঁরা যৌন অপরাধের শিকার, তাঁদের কাউন্সেলিং করানো, পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করাও। তৎকালীন তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান ও তার বাহিনী যে জমি দখল করেছে, সেই জমিও প্রকৃত মালিকদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। সন্দেশখালি এলাকা থেকে গত কয়েক বছরে যেসব মেয়ে নিখোঁজ হয়েছে, তাদের উদ্ধারে তদন্ত চালানোর কথাও বলা হয়েছে সুপারিশে। এই এক ডজন সুপারিশের ভিত্তিতে প্রশাসন কী পদক্ষেপ করছে, দু’মাসের মধ্যে তা জানাতে রাজ্য পুলিশের ডিজি ও মুখ্যসচিবকে বলেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।

    কেলেঙ্কারিতে যুক্ত শাহজাহানের ভাইও!

    এদিকে, সরকারি অর্থ তছরুপ এবং মহিলাদের যৌন হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছে শাহজাহানের ভাই শেখ আলমগির ও সঙ্গী শিবপ্রসাদ হাজরার বিরুদ্ধে (Sandeshkhali Incident)। সন্দেশখালিতে তদন্তে গিয়ে এমনই অভিযোগ পেয়েছেন ইডির আধিকারিকরা। তাঁদের সেই বয়ানের ভিত্তিতেই ইডির বিশেষ আদালতে এমনতর দাবি করেছে কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা। শুক্রবার আলমগির, শিবপ্রসাদ এবং জনৈক দিদার মোল্লাকে আদালতে হাজির করানো হয়। ২২ এপ্রিল পর্যন্ত তাদের ইডি হেফাজত দিয়েছেন বিচারক। এদিন আদালতে ইডির তরফে বলা হয়, জমি দখলের টাকা পাচার করতে শাহজাহানের সংস্থা থেকে কোটি কোটি টাকা গিয়েছে আলমগির, শিবু এবং দিদারের অ্যাকাউন্টে। তারা সেই টাকা কীভাবে রোজগার করেছে, তা জানতে সন্দেশখালির বেশ কিছু বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলেছেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুুন: “দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপে আমি দায়বদ্ধ”, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, তৎকালীন তৃণমূল নেতা শাহজাহানের (ইডির হাতে গ্রেফতার হতেই কলঙ্ক মুছতে তড়িঘড়ি তাকে বহিষ্কার করে তৃণমূল) বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়ে আক্রান্ত হন ইডির কর্তারা। সেই ঘটনার তদন্ত শুরু হতেই সন্দেশখালি থেকে বের হচ্ছে একের পর কেলেঙ্কারির কেউটে (Sandeshkhali Incident)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপে আমি দায়বদ্ধ”, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপে আমি দায়বদ্ধ”, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপনারা শুধু রাজনৈতিক দুর্নীতির কথাই শোনেন। যাঁরা তদন্তকারী সংস্থার নজরে পড়েছেন, তাঁরাই সেগুলো ছড়িয়ে থাকেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপে আমি দায়বদ্ধ।” এক সাক্ষাৎকারে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি জানান, ইডির মোট মামলার মাত্র তিন শতাংশ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে।

    ইডির হাতে গ্রেফতার অফিসারও (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিরোধীদের অভিযোগ, বিরোধীদের দমন করতে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে। এই প্রসঙ্গেরই জবাব দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইডি বহু দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসারকে গ্রেফতার করেছে। সেই সব অফিসার, অপরাধী, মাদক ব্যবসায়ীর কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ইডি রেয়াত করেনি কংগ্রেস, কেজরিওয়াল এবং কবিতাকেও।” তিনি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালের আগে ইডি মাত্র ৫ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল। গত ১০ বছরে সেটাই এক লাখ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছে। ২০১৪ সালের আগে ইডি বাজেয়াপ্ত করেছিল নগদ ৩৪ লাখ টাকা। সেখানে আমার আমলে উদ্ধার হয়েছে ২২০০ কোটিরও বেশি টাকা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থায় যারা মুনাফা দেখেছে, তারাই অন্যায় হয়েছে বলে গোল বাঁধিয়ে মানুষের কাছে ভুল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করছে।”

    ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান চলবেই’

    দিল্লি আবগারি নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ইডির হাতেই গ্রেফতার হয়েছেন ভারত রাষ্ট্র সমিতির এমএলসি কে কবিতা, ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। কংগ্রেসের অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছে আয়কর দফতর। এর পরে পরেই মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন বিরোধীরা। এ প্রসঙ্গেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমার সরকারের লড়াই চলবেই। তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলেই ফের চলবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান।” প্রধানমন্ত্রী আরও একবার মনে করিয়ে দেন, “গত দশ বছর ধরে আমাদের সরকারের প্রধান ফোকাসই হল সমাজ থেকে দুর্নীতি দূর করা। বিভিন্ন স্তরে আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিয়েছি। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছি আমরা।”

    আরও পড়ুুন: অভিষেক চলে যেতেই তৃণমূলে ধস, শাসক দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান শতাধিক নেতা-কর্মীর

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • National Herald: ৭৫২ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করায় সায়, ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    National Herald: ৭৫২ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করায় সায়, ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় বিপাকে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর ঠিক আট দিন পরেই শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন। প্রথম দফার ওই নির্বাচনে লড়াইয়ের (National Herald) ময়দানে রয়েছে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন বিজেপি বিরোধী ছাব্বিশটি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’। এমনিতেই দীর্ঘদিন ক্ষমতার বৃত্তের বাইরে থাকায় কংগ্রেসের কোষাগারের হাল হয়েছে হাঁড়ির।

    বিপাকে কংগ্রেস (National Herald)

    এমতাবস্থায় আরও বিপাকে পড়ল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ৭৫১ কোটি ৯০ লাখ টাকার সম্পত্তি সাময়িক বাজেয়াপ্ত করায় সায় দিলেন পিএমএলএ বিষয়ক বিচারবিভাগীয় কর্তৃপক্ষ। গত নভেম্বরেই ইডি বাজেয়াপ্ত করেছিল কংগ্রেসের ওই সম্পত্তি। পিএমএলএ কর্তৃপক্ষের জারি করা নির্দেশে বলা হয়েছে, যেসব স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ও ইক্যুইটি শেয়ার ইডি বাজেয়াপ্ত করেছিল, তা অবৈধভাবে আয় ও অর্থ পাচারের অপরাধের সঙ্গে যুক্ত।

    বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি

    ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald) সংবাদপত্র, তার প্রকাশনা সংস্থা এজেএল এবং পরিচালন তথা মালিক সংস্থা ইয়ং ইন্ডিয়ার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির তালিকায়। প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে প্রকাশনা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ন্যাশনাল হেরাল্ড পত্রিকার। সেই বন্ধ সংস্থাই অধিগ্রহণ করে সোনিয়া গান্ধী, রাহুল ও কংগ্রেসের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের ইয়ং ইন্ডিয়ান প্রাইভেট লিমিটেড। এর পরেই ন্যাশনাল হেরাল্ডের কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি চলে আসে ইয়ং ইন্ডিয়ার দখলে। সঙ্গে আসে ৯০ কোটি টাকা দেনার দায়ও। এই দেনার টাকা উদ্ধার করা সম্ভব নয় কারণ দর্শিয়ে কংগ্রেসের তরফে মকুব করে দেওয়া হয় দেনার টাকা। এই সময়ই ওঠে দুর্নীতির অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: ‘‘অপ্রতিরোধ্য’’, মার্কিন পত্রিকা ‘নিউজউইক’-এর প্রচ্ছদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। ফের চর্চায় আসে ইয়ং ইন্ডিয়ার ন্যাশনাল হেরান্ডের দুর্নীতির অভিযোগ। বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামীর অভিযোগ, অ্যাসোসিয়েটেড জার্নালস লিমিটেড নামে যে সংস্থার মালিকানাধীন ছিল ন্যাশনাল হেরাল্ড, বাজারে তাদের ঋণ ছিল ৯০ কোটি টাকা। এই টাকার বেশিরভাগটাই নেওয়া হয়েছে কংগ্রেসের কাছ থেকে। মালিকানা হাতবদলে বেআইনি কোনও লেনদেন হয়েছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখতে ইডিকে নির্দেশ দিয়েছিল দিল্লির মেট্রোপলিটন আদালত। এই মামলায় প্রথমে সোনিয়া এবং পরে রাহুল গান্ধীকেও দীর্ঘ সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল (National Herald) ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Amit Shah: “ভূপতিনগরের অভিযুক্তদের সবাইকে উল্টো ঝুলিয়ে সোজা করা হবে”, হুঁশিয়ারি অমিত শাহের

    Amit Shah: “ভূপতিনগরের অভিযুক্তদের সবাইকে উল্টো ঝুলিয়ে সোজা করা হবে”, হুঁশিয়ারি অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূপতিনগরে এনআইএ-র ওপর হামলা নিয়ে রাজ্য সফরে এসে মমতাকে কড়া আক্রমণ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ ভূপতিনগরে বোমা বিস্ফোরণ ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন। বুধবার বালুরঘাটে বিজয় সংকল্প সভায় হাজির হন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এ বারের ভোটে নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পর এই প্রথম বার বাংলায় সভা করতে এলেন শাহ। সভায় ভিড়ের প্রশংসা করেন তিনি। সুকান্তকে বলেছেন, “আপনার ভোটের ফল তো এখানেই হয়ে গেল!”

    ভূপতিনগর নিয়ে মমতাকে আক্রমণ শাহের

    এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “ভূপতিনগরে যারা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন, তাদের জেলের ভিতরে থাকা উচিত নয়। আদালতের নির্দেশ পেয়ে এনআইএ এই ঘটনার তদন্তভার পেয়েছে। আধিকারিকরা তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন। মমতা দিদি এই হামলাকারীদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। ভূপতিনগরের দুষ্কৃতীদের আড়াল করছেন। লজ্জা হওয়া উচিত। ভূপতিনগরের ঘটনায় জড়িতদের কাউকে রেয়াত করা হবে না। সবাইকে উল্টো ঝুলিয়ে সোজা করা হবে।” এরপর তিনি বলেন, “একসময় বাংলায় রবীন্দ্র সংগীত বাজত। মানুষ গান শুনতেন। এখন বোমার আওয়াজ শুনতে পান। বাংলায় কোনও কারখানা আসেনি। সবকিছুতেই কাটমানি। দেশের অন্য রাজ্য যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তখন বাংলা ক্রমশ পিছিয়ে পড়ছে।”

    আরও পড়ুন: “সিএএ নিয়ে মমতা ভুল বোঝাচ্ছে, আবেদন করলে নাম বাদ যাবে না”, আশ্বাস অমিত শাহ-র

    সন্দেশখালি ইস্যুতে মমতাকে তোপ শাহ-র

    সন্দেশখালি ইস্যুতে তৃণমূলকে এক হাত নেন শাহ। সন্দেশখালির মতো লজ্জাজনক ঘটনা নিয়েও আপনি রাজনীতি করছেন! মমতাকে প্রশ্ন শাহের। এদিন ভূপতিনগরের পর সন্দেশখালি ইস্যুতে ফের মুখ খোলেন তিনি। বলেন, “সন্দেশখালিতে তৃণমূলের গুন্ডারা মা, বোনেদের সঙ্গে কী আচরণ করেছে তা দেশের মানুষ দেখেছেন। মমতা দিদি তাদের বিরুদ্ধে কিছু করেনি। আদালতের নির্দেশে দুর্নীতির তদন্তে ইডি যখন গেল, তখন তাদের ওপর হামলা হল। পরে, অভিযুক্তরা পালিয়ে বেড়াল। মমতার সরকার তাদের বাঁচাল। আদালত হস্তক্ষেপ করার পর অভিযুক্তরা ধরা পড়ল।” এরপর তিনি বলেন, “কেন সন্দেশখালির দোষীদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন মমতা দিদি? তৃণমূলকে ভোট দেওয়ার অর্থ গুন্ডাদের সমর্থন করা। সন্দেশখালির মতো ঘটনা আবারও ঘটবে। আর বিজেপিকে সমর্থন করার অর্থ সোনার বাংলা গড়ে উঠবে।” এরপর কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “এত রাগে বোতাম টিপবেন বালুরঘাটে, যেন কলকাতায় মমতা দিদির গায়ে কারেন্ট লাগে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    Narendra Modi: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দেশের আইন এবং সংবিধানকে তছনছ করছে তৃণমূল।”রবিবার জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়িতে  বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়ের সমর্থনে জনসভা ছিল। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একথা বলেন। একইসঙ্গে সন্দেশখালিকাণ্ড থেকে পূর্ব মেদিনীপুরে ভূপতিনগরে এনআইএ-এর ওপর হামলর ঘটনা নিয়ে রাজ্যের শাসকদলকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী। কেন কেন বার বার কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর তৃণমূল এভাবে হামলা চালাচ্ছে তা তিনি ব্যাখ্যা দিলেন।

    তোলাবাজদের বাঁচাচ্ছে তৃণমূল (Narendra Modi)

    দলীয় সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) এদিন বলেন, রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের সিন্ডিকেট রাজ চলছে। এই তোলাবাজদের বাঁচাতে কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। তৃণমূল চায় ওদের গুন্ডাদের সন্ত্রাস করার লাইসেন্স মিলুক। তদন্তকারীরা তদন্ত করতে গেলে ওদের ওপর হামলা করে। অন্যদের দিয়ে হামলা করায়। আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল। সন্দেশখালিতে আপনারা দেখেছেন, কী হয়েছে এখানে প্রত্যেক ঘটনায় আদালতকে হস্তক্ষেপ করতে হয়। সন্দেশখালিতে মা, বোনেদের সঙ্গে যা হয়েছে তা সকলেই জানেন। আপনারাই বলুন, সন্দেশখালির অভিযুক্তদের কড়া শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। ধৃতদের সারা জীবন জেলে কাটানো উচিত নয়?

    আরও পড়ুন: লকেটের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ভূপতিনগরে ঠিক কী ঘটেছিল?

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ভূপতিনগর বিস্ফোরণের মামলার তদন্তে শনিবার ওই এলাকায় যায় এনআইএ। স্থানীয় দুই তৃণমূল নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাড়িতে তোলার পরেই এনআইএর গাড়িতে হামলা হয় বলে অভিযোগ। শনিবারই ভূপতিনগর থানায় হামলার লিখিত অভিযোগ দায়ের করে এনআইএ। তবে সেই ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি। এর আগে একইভাবে ইডি-র ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছিল। তিনজন আধিকারিক জখম হয়েছিলেন। ফলে, বার বার তৃণমূলের বাহিনীর হাতে কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর হামলা চালানোর ঘটনা প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) ভালোভাবে নেননি তা এদিন তাঁর বক্তব্যে আরও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এদিন তাঁর বক্তব্যে বেশিরভাগ সময় তৃণমূলের দুর্নীতি, অপশাসনের বিষয়টি ফুটে উঠেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share