Tag: ED

ED

  • ED: ‘স্বাধীনতা সংগ্রামীর ছেলে এত দুর্নীতিগ্রস্ত! বালুর নাম মুখে আনতে লজ্জা লাগে’, বললেন মন্ত্রীর গ্রামের বাসিন্দারা

    ED: ‘স্বাধীনতা সংগ্রামীর ছেলে এত দুর্নীতিগ্রস্ত! বালুর নাম মুখে আনতে লজ্জা লাগে’, বললেন মন্ত্রীর গ্রামের বাসিন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের গ্রেফতারিতে অবাক পূৰ্ব বর্ধমানের মন্তেশ্বর ব্লকের পূর্ব খাঁপুর গ্রামের বাসিন্দারা। তাঁদের প্রিয় বালুর নাম যে রেশন কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে যাবে, তা ভাবতেও পারছেন না খাঁপুরবাসী। তবে, ইডি-র (ED) সূত্র ধরে বিপুল সম্পত্তির বিষয়টি সামনে আসতেই পূর্ব বর্ধমানের মন্তেশ্বর ব্লকের এই গ্রামেই জন্ম রাজ্যের দোর্দণ্ডপ্রতাপ এই মন্ত্রীর। এভাবে দুর্নীতির অভিযোগে তিনি গ্রেফতার হওয়ায় গ্রামবাসীরা ছি: ছি: করছেন।

    স্বাধীনতা সংগ্রামীর ছেলে বালু দুর্নীতির দায়ে ইডি-র জালে (ED)

    রেশন দুর্নীতি মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)(ED) কয়েক ঘণ্টা তল্লাশি চলার পর বাড়ি থেকে বালুকে গ্রেফতার করে। বালু মন্তেশ্বরের খাঁপুরে চতুর্থ শ্রেণি অবধি পড়াশোনা করেছিলেন। তারপর গিয়েছিলেন কলকাতায়। বর্ধমান জেলার খাঁপুরেও পুরনো বাড়ি ছিল তাঁদের। সেই বাড়ি ভেঙে প্রাসাদোপম বাড়ি বানানো হয়েছে। ওই গ্রামে জ্যোতিপ্রিয়ের দাদা দেবপ্রিয় মল্লিকের একটি বাড়ি রয়েছে। তাঁর বাবা শক্তিপদ মল্লিক ছিলেন একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী। এরকম স্বাধীনতা সংগ্রামীর ছেলের বিরুদ্ধে দুর্নীতি অভিযোগে অবাক গ্রামবাসীরা। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, কংগ্রেসে নিজের রাজনৈতিক জীবন শুরু করেছিলেন বালু। পরে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন। উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় তৃণমূলের দীর্ঘদিন জেলা সভাপতি ছিলেন তিনি। বিরোধীদের অভিযোগ, গত কয়েক বছরে জ্যোতিপ্রিয়র সম্পত্তি কয়েক গুণ বেড়েছে।

    স্থানীয় বাসিন্দদের কী বক্তব্য?

    ইডির (ED) হাতে বালুর গ্রেফতারির পর খাঁপুর গ্রামেরের বাসিন্দারা বলেন, একজন স্বাধীনতা সংগ্রামীর ছেলে এতটাই দুর্নীতিগ্রস্ত তা ভাবতে অবাক লাগছে। এই গ্রামের ছেলে ক্যাবিনেট মন্ত্রী হয়েছে বলে আমরা গর্ব করতাম।  আর এখন তাঁর নাম মুখে আনতে লজ্জা লাগছে। কী ভাবে এই বিপুল সম্পত্তির মালিক হলেন বালু? তাই গ্রামের মানুষ চাইছেন, সঠিকভাবে তদন্ত হোক এবং সত্যি সামনে আসুক। রেশনে দুর্নীতি হয়েছে বলা হছে। তদন্ত হলেই সঠিক বিষয়টি জানা যাবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Distribution Scam: জ্যোতিপ্রিয়-বাকিবুর যোগের হদিশ, ভুয়ো সংস্থায় বিনিয়োগ কোটি কোটি টাকা!

    Ration Distribution Scam: জ্যোতিপ্রিয়-বাকিবুর যোগের হদিশ, ভুয়ো সংস্থায় বিনিয়োগ কোটি কোটি টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি (Ration Distribution Scam) মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন দু’জনেই। একজন ছিলেন খাদ্য দফতরের মন্ত্রী, বর্তমানে বনমন্ত্রী। আর একজন ব্যবসায়ী। প্রথম জন তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। আর দ্বিতীয় জন বাকিবুর রহমান। দু’জনকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইডি।

    ভুয়ো সংস্থায় কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ

    এমতাবস্থায় ইডির তদন্তকারীরা জেনেছেন, জ্যোতিপ্রিয়র সঙ্গে বাকিবুরের পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে। তদন্তে নেমে ইডির আধিকারিকরা জেনেছেন, দুই পরিবারের সদস্যরা একযোগে একাধিক সংস্থা চালাতেন। ওই সব সংস্থা আবার বিভিন্ন ভুয়ো সংস্থায় কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করত। ইডি সূত্রে খবর, এ পর্যন্ত যেসব তথ্য তদন্তকারীদের হাতে এসেছে, তা থেকেই স্পষ্ট হয়েছে দুই পরিবারের যোগ। ইডি সূত্রে খবর, আপাতত তিনটি সংস্থার খোঁজ পেয়েছেন তদন্তকারীরা।

    তিন সংস্থায় যোগ জ্যোতিপ্রিয়র 

    এই তিন সংস্থা হল ‘শ্রী হনুমান রিয়েলকন প্রাইভেট লিমিটেড’, ‘গ্রেসিয়াস ইনোভেটিভ প্রাইভেট লিমিটেড’ এবং ‘গ্রেসিয়াস ক্রিয়েশন প্রাইভেট লিমিটেড’। এই তিন সংস্থার মারফত ভুয়ো কোম্পানির মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হয়েছে অন্তত ১২ কোটি টাকা। এই (Ration Distribution Scam) সংস্থাগুলির প্রতিটির সঙ্গেই কোনও না কোনওভাবে যোগ রয়েছে জ্যোতিপ্রিয় ও বাকিবুরের পরিবারের। শুধু তাই নয়, ২০২২ সালে এই কোম্পানিগুলির সব সম্পত্তি বিক্রি করে লাটে তুলে দেওয়া হয়েছে সংস্থাগুলি। বিক্রি বাবদ পাওয়া গিয়েছিল ২০ কোটি ২৪ লক্ষ ১৬ হাজার ১৯৪ টাকা। বাকিবুরের শ্যালক অভিষেক বিশ্বাসের নামে থাকা একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টে ওই টাকা গিয়েছে বলে জেনেছেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুুন: ‘রেশন কেলেঙ্কারিতে খতিয়ে দেখা হোক মমতার ভূমিকা’, ইডিকে আর্জি শুভেন্দুর

    এদিন আদালতে ইডির দাবি, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে সরাসরি যোগ রয়েছে মন্ত্রীর। অভিজিৎ দাসের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া মেরুন ডায়েরিতে বালুদা (জ্যোতিপ্রিয়র ডাক নাম) নামের উল্লেখ রয়েছে। ইডির দাবি, তিনটি ভুয়ো সংস্থা খুলে ১২ কোটি কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। বাড়ির রাঁধুনির নামেও ভুয়ো কোম্পানি খুলেছিলেন তিনি। ইডি সূত্রে খবর, ওই তিন সংস্থায় জমা পড়েছে ৮ কোটি টাকা।

    ইডি সূত্রে খরব, ওই তিন সংস্থার ডিরেক্টর পদে ছিলেন জ্যোতিপ্রিয়র স্ত্রী মণিদীপা এবং মেয়ে প্রিয়দর্শিনী। এই প্রিয়দর্শিনী আবার উচ্চ শিক্ষা সংসদের সচিব। সংস্থাগুলিতে যুক্ত ছিলেন বাকিবুরের পরিবারের সদস্যরাও (Ration Distribution Scam)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     

  • Jyotipriya Mallick: রেশন দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক

    Jyotipriya Mallick: রেশন দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার করা হল রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে (Jyotipriya Mallick)। বৃহস্পতিবার প্রায় ২১ ঘণ্টা ধরে তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালায় ইডি। এরপরেই রাত ৩:২০ নাগাদ তাঁকে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরের আধিকারিকরা। প্রসঙ্গত, পুজোর আগে রেশন দুর্নীতি মামলায় বাকিবুর রহমান নামে এক রেশন ডিলার গ্রেফতার হন। তারপরে পুজো শেষ হতেই রেশন দুর্নীতির তদন্তে দ্বাদশীর দিন সাতসকালে মন্ত্রীর বাড়িতে পৌঁছায় ইডি। তাঁর সল্টলেকের দুটি বাড়িতে তল্লাশি চালাতে থাকেন কেন্দ্রীয় সংস্তার আধিকারিকরা। পরে বেনিয়াটোলে তাঁর পৈত্রিক বাড়িতেও উপস্থিত হন কেন্দ্রীয় সংস্থার অন্য একটি টিম। এর পাশাপাশি মন্ত্রীর আপ্ত সহায়ক অমিত দের বাড়িতেও তল্লাশি অভিযান চলে তবে মন্ত্রী আপ্তসহায়কের বাড়ি থেকে রাত বারোটা নাগাদই বেরিয়ে যান ইডি আধিকারিকরা।

    গ্রেফতারির ঘটনাক্রম

     রাত যত বাড়তে থাকে মন্ত্রীর (Jyotipriya Mallick) বাড়ির সামনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যাও বাড়তে থাকে। সূত্রের খবর , রাত ২টোর পর থেকেই গ্রেফতারির তোড়জোড় শুরু হয়। রাত ঠিক ২:৪৫ মিনিটে জ্যোতিপ্রিয় বাড়ির সামনে প্রস্তুত হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। রাত ২:৫৫ মিনিট নাগাদ ইডির গাড়ি আসে মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়র বাড়ির সামনে। রাত ৩:২০ নাগাদ মন্ত্রীকে বাড়ির ভিতর থেকে বের করা হয়। কেন্দ্রীয় বাহিনী নিরাপত্তায় তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সের দিকে নিয়ে যায় ইডি।

    শুক্রবারই আদালতে পেশ করা হবে মন্ত্রীকে 

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গত বছরের জুলাই মাসে তৎকালীন মমতা মন্ত্রিসভার সদস্য পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করেছিল ইডি। এবার ফের রাজ্যের আর এক মন্ত্রী কেন্দ্রীয় সংস্থার জালে। স্বাভাবিক ভাবেই এনিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিরোধী শিবির। জানা গিয়েছে শুক্রবারই আদালতে পেশ করা হবে জ্যোতিপ্রিয়কে। তার আগে বর্তমানে সিজিও কমপ্লেক্সে চলছে মন্ত্রীর জেরা পর্ব। নিয়োগ দুর্নীতি, গরু পাচার, কয়লা পাচারের মতো একাধিক অভিযোগে এর আগে বিদ্ধ হয়েছে রাজ্যের শাসক দল। এবার শাসক দলের রেশন বণ্টনের দুর্নীতিও সামনে এল। বছর ঘুরলেই রয়েছে লোকসভা ভোট তার আগে বেশ বেকায়দায় শাসক দল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED: জ্যোতিপ্রিয়র পর হাওড়ায় মন্ত্রী ঘনিষ্ঠর বাড়িতেও হানা ইডির, জেলাজুড়ে শোরগোল

    ED: জ্যোতিপ্রিয়র পর হাওড়ায় মন্ত্রী ঘনিষ্ঠর বাড়িতেও হানা ইডির, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই রেশন বন্টন দুর্নীতি কাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে বাকিবুর রহমানের বাড়িতে ইডি (ED) তল্লাশি চালায়। পরে, তথ্য প্রমাণ হাতে পেয়ে ইডি তাকে গ্রেফতার করে। ইডি-র জিজ্ঞাসাবাদের তার বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। সেই দুর্নীতির সূত্র ধরেই ইডি ফের বৃহস্পতিবার সাত সকালেই বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বাড়ি সহ একাধিক জায়গায় হানা দেয়। তারমধ্যে কেন্দ্রীয় সংস্থার অন্য একটি দল পৌঁছে গেল হাওড়ায়।

    হাওড়়ায় কেন হানা দিলেন ইডি আধিকারিকরা? (ED)

    বৃহস্পতিবার হাওড়ার ব্যাঁটরা থানার কদমতলার ভগবান চ্যাটার্জি লেনের একটি বাড়িতে হানা দেন ইডির (ED) ছয় আধিকারিক। তাঁদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানেরা। স্থানীয়দের দাবি, যে বাড়িতে ইডি আধিকারিকেরা ঢুকেছেন, সেটি অভিজিৎ দাস নামে এক ব্যক্তির। তাঁর সঙ্গে রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়ের সম্পর্ক রয়েছে। এদিন সাত সকালেই রেশন বণ্টন দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে জ্যোতিপ্রিয় এবং তাঁর আপ্তসহায়কের বাড়িতে হানা দেয় ইডি, ঘটনাচক্রে, সে দিনই হাওড়ায় অভিজিতের বাড়িতেও অভিযান চালাচ্ছে ইডি। সেই সূত্রেই স্থানীয়দের অনুমান, জ্যোতিপ্রিয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের খাতিরেই হয়তো অভিজিতের বাড়িতে হানা দিয়েছে ইডি। যদিও ইডির তরফে এ ব্যাপারে কিছুই জানানো হয়নি।

    কে এই অভিজিৎ দাস?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে এই অভিজিৎ দাসের পেশা ওষুধের ব্যবসা। তবে, এই ব্যক্তির উত্থান বেশ চমকপ্রদ। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথাবার্তা বলে জানা যাচ্ছে, এই অভিজিৎ দাস জীবনের শুরুর দিকে রেলের এক ক্যাটারিং সংস্থায় খাদ্য সরবরাহের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন হেভিওয়েটদের ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠতে শুরু করেন। মাঝে একটা সময়ে এলাকাবাসীদের কাছে নিজেকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের আপ্তসহায়ক বলেও পরিচয় দিতেন। স্থানীয় সূত্রে খবর, পেল্লায় সেই প্রাসাদোপম বাড়ির নীচে মাঝে মধ্যেই খাদ্য দফতরের সরকারি নীল বাতি দেওয়া গাড়িও আসত। তবে, হঠাৎ করে তাঁর বাড়িতে ইডির হানায় কিছুটা হতবাক এলাকাবাসীরা। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, এলাকায় ভাল মানুষ হিসেবেই পরিচিতি ছিলেন তিনি।

    ইডির হানার সময় বাড়িতেই ছিলেন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়

    এদিন সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়ের একাধিক বাড়িতে অভিযান চালায় ইডি (ED)। দীর্ঘক্ষণ ধরে বাড়ির ভিতরেই রয়েছেন ইডি আধিকারিকেরা। জানা গিয়েছে, ইডির হানার সময় বাড়িতেই ছিলেন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়। মন্ত্রীর পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে তাঁর আপ্তসহায়ক অমিত দে’র নাগেরবাজারের ফ্ল্যাটেও হানা দেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকেরা। কিন্তু, সেই সময় বাড়িতে ছিলেন না অমিত। ইডি সূত্রে খবর, রেশন বণ্টনে দুর্নীতির অভিযোগ সংক্রান্ত মামলায় বাকিবুর রহমানের গ্রেফতারির পর নাম উঠে এসেছে জ্যোতিপ্রিয়ের। সেই সূত্রেই মন্ত্রী এবং তাঁর আপ্তসহায়কের বাড়িতে অভিযান ইডির। সেই একই সূত্রে হাওড়ার কদমতলায় অভিজিতের বাড়িতেও ইডি অভিযান চালাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘তৃণমূল নেতারা নিজেদের বাড়িতে টাকা রাখেন না,’ কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘তৃণমূল নেতারা নিজেদের বাড়িতে টাকা রাখেন না,’ কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেতারা নিজেদের বাড়িতে টাকা রাখেন না। কেউ বান্ধবী, কেউ আবার আপ্তসহায়কের বাড়িতে টাকা রাখেন, কেউ আবার পরিচিত ব্যবসায়ীর বাড়িতে টাকা রাখেন। বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বাড়িতে ইডি হানা প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে একথা বলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, জ্যোতিপ্রিয়বাবুর পার্থবাবুর মত বান্ধবী জোটেনি। সে কারণে আপ্তসহায়ক এর বাড়িতে তিনি টাকা রাখতে পারেন, সেজন্য ইডি তল্লাশি চলছে।

    বাকিবুরের সম্পত্তি নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি? (Sukanta Majumdar)

    ইডি তল্লাশি অভিযান নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, এটা হবারই কথা ছিল। কারণ, বাকিবুর রহমানের বিপুল সম্পত্তি। অবাক হয়ে যাচ্ছি তার বলে হাজার বিঘার উপর জমি রয়েছে। বাকিবুরের একার জমি নয়, আসল বাকিবুর অন্য জায়গায় বসে আছে সেটা সবাই জানে সেখান দিয়ে জ্যোতি বেরোচ্ছে, জ্যোতি দেখা যাচ্ছে। ইডি-র অনেক আগেই হানা দেওয়া উচিত ছিল। বাকিবুর রহমানের নামে তৃণমূল নেতারা পয়সা খাটায়, এই পয়সা শুধু বাকিবুরের না। অপরাধীদের বাড়িতে বা অফিসে শুধু হানা দিলেই হবে না। অভিযুক্তদের জেলের ভেতরে ঢোকাতে হবে।

     এথিক্স কমিটির তদন্ত নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, লোকসভার এথিক্স কমিটির কাজ হচ্ছে কোনও সংসদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলে সেই বিষয়টি তদন্ত করে দেখার। স্বাভাবিকভাবে সেই কমিটি তদন্ত করছে এতে যদি দোষী সাব্যস্ত হন তাহলে সাংসদ পথ খারিজ হবে। কিন্তু, আমার মনে হয় শুধুমাত্র এইটুকুতেই শেষ করলে হবে না। কারণ এর পেছনে বিদেশি কোনও চক্র কাজ করতে পারে। উদ্দেশ্য ভারতীয় কোম্পানিগুলোকে টার্গেট করে ভারতীয় অর্থনীতিকে দুর্বল করা। আদানি,আম্বানি নাম শুধুমাত্র উপলক্ষ, প্রধান উদ্দেশ্য ভারতীয় অর্থনীতিকে দুর্বল করা। ভারতীয় জিডিপি ভালো হচ্ছে তা আমাদের শত্রু দেশগুলোর সহ্য হচ্ছে না। তারা এই সমস্ত কাজ করতে পারে, সেই কারণেই বড় মাপের তদন্ত হওয়ার প্রয়োজন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিকের গ্রামের বাড়িতে ইডি, তদন্তে কী উঠে এল?

    ED: পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিকের গ্রামের বাড়িতে ইডি, তদন্তে কী উঠে এল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে এবার পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের গ্রামের বাড়ি দেবগ্রামের ঘোড়াইক্ষেত্রে পৌঁচ্ছে গেল ইডি (ED)। মানিকের ছেলে সৌভিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে বেআইনি লেনদেনের তথ্য ইডি-র হাতে এসেছে। দুর্নীতির তদন্তে আরও জোরদার করে তদন্ত শুরু করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    ইডি-র তদন্তে কী উঠে এল? (ED)

    ইডি (ED) সূত্রে জানা গিয়েছে,  মানিক প্রভাব খাটিয়ে এসকেবি মেমোরিয়াল স্কুলের নাম পরিবর্তন করেছেন। ওই স্কুলের নাম পরিবর্তন করে বাবার নামাঙ্কিত করেন। সূত্রের খবর, ওই স্কুলেই মানিকের ছেলে সৌভিক এক লক্ষ টাকা দান করেছিলেন। অভিযোগ, বিনা টেন্ডারে শুরু হয় ওই স্কুলের নির্মাণের কাজও। কিন্তু প্রশ্ন, সৌভিক ভট্টাচার্য এই এক লক্ষ টাকা কোথা থেকে দিয়েছিলেন? সেই টাকার উৎস কী? কীভাবেই বা মানিক বাবার নামে স্কুল তৈরি করেন? স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও প্রাইমারি সেকশনের প্রধান শিক্ষককেও জিজ্ঞাসাবাদ করেন ইডি আধিকারিকরা। স্কুলের সমস্ত খাতাপত্রও খতিয়ে দেখেন আধিকারিকরা। এর আগে মঙ্গলবারই কলকাতা হাইকোর্টে মানিকপুত্র সৌভিকের জামিন সংক্রান্ত মামলার শুনানি ছিল। সেখানে ইডি আধিকারিকরা তখন আদালতে পলাশিপাড়ায় একটি স্কুলের তথ্য প্রকাশ্যে আনেন। সেই স্কুলে বেআইনি লেনদেন হয়েছে বলে আদালতে অভিযোগ করে ইডি। সৌভিকের প্যান নম্বরের সূত্র ধরে একটি ক্লাব এবং এই স্কুলের অ্যাকাউন্টের খোঁজ পায় ইডি। এবার সে সবের তদন্ত করতেই ইডি আরও জোরদারভাবে নামে।

    ইডিকে কী জানালেন বিতর্কিত স্কুলের প্রধান শিক্ষক?

    এসকেবি মেমোরিয়াল স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুমন চৌধুরী ইডিকে (ED) বলেন,  সৌভিক ভট্টাচার্য আমাদের স্কুলের সঙ্গে কোনওভাবেই যুক্ত নন। আমাদের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইন্সপেক্টর অফ স্কুল হচ্ছেন আমাদের স্কুলের সেক্রেটারি, প্রেসিডেন্ট বিডিও নমিনেটেড। তবে সৌভিক ভট্টাচার্য একবার এক লক্ষ টাকা দান করেছিলেন। তার বেশি নয়। তবে, এই স্কুলে মানিক ভট্টাচার্য কোনও টাকা দেননি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: এমাসেও দুবাই যাওয়ার কথা ছিল বাকিবুরের! উদ্ধার হওয়া খাতায় কী পেল ইডি?

    ED: এমাসেও দুবাই যাওয়ার কথা ছিল বাকিবুরের! উদ্ধার হওয়া খাতায় কী পেল ইডি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে সদ্য ইডির (ED) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন বাকিবুর রহমান। সোমবার তাকে আদালতে পেশ করে ইডি জানিয়েছে, বারবার দুবাই যেতেন তিনি। কেন তিনি এতবার বিদেশ ভ্রমণ করতেন, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন ইডি আধিকারিকরা। কিছু কথা সূত্রের খবর, চলতি মাসেও দুবাই যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল বাকিবুরের। কেন সে দুবাই যেত তা তদন্ত করে দেখছে ইডি-র আধিকারিকরা।

    বাকিবুরের কাছে উদ্ধার হওয়া খাতায় কী রয়েছে? (ED)

    ইডি সূ্ত্রে জানা গিয়েছে, বাকিবুরের কৈখালির ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে ৫০ কোটি টাতার বেশি বিনিয়োগের হদিশ পেয়েছে ইডি। এমনকী প্রচুর সরকারি স্ট্যাম্প পাওয়া গিয়েছে সেখানে। ইডি (ED) নিশ্চিত, সরকারি আধিকারিকদের একাংশের সঙ্গে যোগসাজশ করেই কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি করেছেন বাকিবুর। তল্লাশি চালিয়ে একটি রেজিস্টার বুক উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। সেখানে রেশনের খাদ্যসামগ্রী সংক্রান্ত নানা হিসাব লেখা রয়েছে। কোন জায়গায় কী কী সামগ্রী পাঠানো হয়েছে, কোন কোন ডিস্ট্রিবিউটর বা ডিলার কতটা রেশনের সামগ্রী পেয়েছেন, এই ধরনের হিসাব রয়েছে খাতাটিতে। খাতায় বেশ কয়েকটি স্বাক্ষরও রয়েছে। ইডির দাবি, পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি বেঙ্গালুরু, এমনকী বিদেশেও হোটেল খুলেছেন তিনি। বেশ কয়েকটি রাইস মিল, ফ্লাওয়ার মিলের পাশাপাশি রিসর্ট, পানশালাও রয়েছে তাঁর। তবে, যেভাবে বাকিবুরের কৈখালির ফ্ল্যাট থেকে একশোর বেশি রাজ্য সরকারের একাধিক দফতরের স্ট্যাম্প অর্থাৎ সিলমোহর পাওয়া গিয়েছে, তা স্তম্ভিত করেছে ইডি আধিকারিকদের। সরকারি স্ট্যাম্প কীভাবে তাঁর ফ্ল্যাটে এল, তা ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের। তাই ইডি নিশ্চিত, সরকারি আধিকারিকদের একাংশ রেশন দুর্নীতিতে সরাসরি যুক্ত। বাকিবুরের বিভিন্ন রাইস মিল, ফ্লাওয়ার মিলের পাশাপাশি কৈখালির ফ্ল্যাটে গত বুধবার সকাল থেকে ম্যারাথন তল্লাশি চালায় ইডি। এরপর শুক্রবার ভোররাতে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। বাকিবুরের একাধিক ঘনিষ্ঠের বাড়িতেও চলে তল্লাশি অভিযান।

    কী বললেন ইডি-র আইনজীবী?

    ইডির (ED) আইনজীবী বিষয়টি নিয়ে বলেন,‘এঁরা হয়তো মনে করতেন, কেউ তাঁদের ছুঁতে পারবে না।’পুলিশের মামলার পরেও এটা নিজেদের হাতে লিখে রাখত, কোথায় কত কী সরানো হয়েছে। এখানেই শেষ নয়, বাকিবুরের সঙ্গে আন্তর্জাতিক যোগ থাকার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না তদন্তকারীরা। এই পরিস্থিতিতে বাকিবুরকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যাবে বলে মনে করছে ইডি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: রেশন দুর্নীতিতে আটক হওয়া বাকিবুরের মাথায় কার হাত! ইডি-র তল্লাশিতে কী মিলল?

    ED: রেশন দুর্নীতিতে আটক হওয়া বাকিবুরের মাথায় কার হাত! ইডি-র তল্লাশিতে কী মিলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ সহ পুর প্রধানের বাড়ি ইডি অভিযান করলেও কোনওটাই ২৪ ঘণ্টার মেয়াদ পেরোয়নি। শেষবার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর বান্ধবীর বাড়ি ২৪ ঘণ্টার উপর ম্যারাথন তল্লাশি চালায়। ২৪ ঘণ্টার উপর ম্যারাথন তল্লাশি চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট (ED)। এবার রেশন বণ্টন দুর্নীতিতেও সমানভাবে সক্রিয় ইডি। কৈখালিতে অভিজাত আবাসনে রাজ্যের এক মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ বাকিবুর রহমানের ফ্ল্যাটে ৫৪ ঘণ্টা ধরে ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা তল্লাশি চালায়। এত দীর্ঘ তল্লাশি এ যাবৎকালে দেখা মেলেনি। দীর্ঘ সময় ধরে তল্লাশির পরই আটক করে ইডি। তাঁকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে ইডি (ED) দফতর সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে।

    ইডি-র অভিযানে কী মিলল? (ED)

    ইডি (ED) সূত্রে খবর, রেশন বন্টন দুর্নীতিতে যোগ রয়েছে এই সন্দেহেই  মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত বাকিবুর রহমানের বাড়িতে হানা দেয় ইডির একটি বিশেষ দল। তাঁর বাড়িতে অভিযানে ছিলেন  ইডির ছয় সদস্যের দল। ইডি আধিকারিকরা বাড়িতে ঢুকতেই দূর্গের মতো বাড়ি ঘিরে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তারপর থেকে ওই বাড়িতে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। কাউকে বাইরে আসতেও দেখা হয়নি। নিরাপত্তারক্ষী ও পরিচারিকারা এলে তাদেরও ফিরিয়ে দেওয়া হয়। পরে, দুর্নীতির যোগ পেয়ে তাকে আটক করে ইডি।  তিনদিনে একটানা আবাসনের তল্লাশি চালিয়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ নথি, কয়েকটি আইফোন মিলেছে বলে খবর। বাকিবুরের ব্যবসা ও অন্যান্য সম্পত্তি ছাড়াও তাঁর ঘনিষ্ঠ ও তাঁর ম্যানেজার হিসেবে পরিচিত অভিষেক বিশ্বাসের রাজারহাটের বাড়িতেও ৩৬ ঘণ্টার উপর তল্লাশি চলে। তাঁর বাড়ি থেকেও প্রচুর নথি ও পাঁচটি আই ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। তদন্তকারীরা মনে করছেন, চালকলের মালিক বাকিবুর আদতে কোনও প্রভাবশালীর ঘুঁটি। তাঁকে সামনে রেখেই কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। এবার সেই বাকিবুরকে হাতিয়ার করে সেই প্রভাবশালীর খোঁজ পেতে চাইছে ইডি।

     কোন মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ ছিল বাকিবুর?

    ইতিমধ্যেই বাকিবুর রাজ্যের এক মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে তথ্য সামনে আসছে। তবে, কে কেই মন্ত্রী তা তদন্তকারী আধিকারিকরা মুখ না খুললেও রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নাম উঠে আসছে। যদিও ঘনিষ্ঠতা প্রসঙ্গে বনমন্ত্রী বলেন, এসব বাজে কথা। বাকিবুর নামে আমি কাউকে চিনি না। আমি কোনওদিনই তাঁকে দেখিনি। আর আমার ঘনিষ্ঠ সবাই। রথীন ঘোষও তো আমার ঘনিষ্ঠ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: সাত সকালে মধ্যমগ্রামে ডিয়ার লটারির প্রিন্টিং কারখানায় হানা দিল ইডি

    ED: সাত সকালে মধ্যমগ্রামে ডিয়ার লটারির প্রিন্টিং কারখানায় হানা দিল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। এই দুর্নীতি কাণ্ডে ইডি-সিবিআই একাধিক পুরসভার চেয়ারম্যান, প্রাক্তন চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন। পুরমন্ত্রী থেকে খাদ্যমন্ত্রী সকলের বাড়িতে হানা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এবার সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই বৃহস্পতিবার সাত সকালেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা হানা দিল ডিয়ার লটারির উত্তর ২৪ পরগনার মাইকেল নগরের প্রিন্টিং অফিসে। কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা তিনটি গাড়িতে করে পৌঁছান মাইকেল নগরে। সকাল আটটা থেকে চলছে মাইকেলনগরের অফিসে তল্লাশি। এদিন দুপুরে এখনও পর্যন্ত তল্লাশি জারি। এই সংস্থার বিরুদ্ধে আগেও একাধিকবার অভিযোগ উঠেছিল। ইডি (ED) ও সিবিআই এর আগেও এই সংস্থায় তল্লাশি চালিয়েছিল উদ্ধার হয়েছিল বেআইনি কোটি কোটি টাকা। সংস্থার কর্ণধারদের দিল্লির সদর দফতরে তলব করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আবার ডিয়ার লটারির অফিসে তল্লাশি নিয়ে উঠতে শুরু করেছে বেশ কিছু প্রশ্ন।

    কেন হানা? (ED)

    পুর-নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে বুধবার ইডি (ED) আধিকারিকরা শান্তিপুর, কৃষ্ণনগর সহ পাঁচ জায়গায় হানা দেয়। তালিকায় রাইস মিলও ছিল। মূলত, এই দুর্নীতির টাকা এসব জায়গায় বিনিয়োগ হয়েছে বলে তদন্তকারীদের হাতে তথ্য প্রমাণ এসেছে। সেই তথ্য প্রমাণ কতটা সঠিক তা খতিয়ে দেখতেই তদন্তকারীরা এই হানা দেয়। এবার মধ্যমগ্রামে ডিয়ার লটারির প্রিন্টিং কারখানায় ইডি হানা দেয়। এমনিতেই ডিয়ার লটারির টাকা গরু পাচার কাণ্ডে ধৃত অনুব্রত মণ্ডলের অ্যাকাউন্টে ঢুকেছিল। একজনের কাছে সেই টাকা কিনেছিল বলে জলঘোলাও হয়েছিল। সেই বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিক অনেক তথ্য হাতে পেয়েছে। তবে, কেষ্ট ছাড়াও একাধিক তৃণমূল নেতার অ‍্যাকাউন্টে লটারির টাকা ঢুকেছে। কারও কারও অ‍্যাকাউন্টে বেশ কয়েকবার একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির লটারির প্রথম পুরস্কারের কোটি কোটি টাকা জমা হয়েছে। ইডির সন্দেহ  লটারির সঙ্গে এই কারখানায় ছাপা লটারির যোগসূত্র আছে। তার তদন্ত করতেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর কড়া পাহারায় ইডি অফিসাররা তল্লাশি চালাচ্ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে নদিয়ার রাইস মিল সহ পাঁচ জায়গায় হানা দিল ইডি

    ED: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে নদিয়ার রাইস মিল সহ পাঁচ জায়গায় হানা দিল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুর-নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে কয়েকদিন আগে খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ সহ ১২টি জায়গায় ইডি (ED) হানা দিয়েছিল। সেই ঘটনার পর পরই সোমবার ৯ অক্টোবর নদিয়া জেলায় হানা দিয়েছিল। এর আগে কৃষ্ণনগরের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অসীম সাহার বাড়ি গিয়ে দীর্ঘক্ষণ জেরা করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা। বেশ কিছু তথ্য বাজেয়াপ্ত করেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। এবার এই দুর্নীতি কাণ্ডের যোগ সূত্র মিলল রাইস মিলে। সেখানেও বুধবার সাত সকালে পৌঁছে গেল ইডি। শান্তিপুর সহ পাঁচ জায়গায় হানা দিল ইডি।

    চালকলে কেন হানা দিল ইডি? (ED)  

    গরু পাচার কাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পর বিপুল পরিমাণ টাকা বিনিয়োগের সূত্র ধরে তদন্তকারী আধিকারিকরা বীরভূমের বোলপুরে রাইস মিলে হানা দিয়েছিলেন। সেখান থেকে বেশ কিছু নথি বাজেয়াপ্ত করেছিলেন। এবার পুর-নিয়োগ দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার অভিযোগে ধৃত একাধিক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ এবং বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হওয়া নথি থেকে তদন্তকারীরা (ED) জানতে পেরেছেন, দুর্নীতির টাকার একটা অংশ ওই চালকলে বিনিয়োগ করা হয়েছে। পুর-নিয়োগ মামলায় নদিয়ার শান্তিপুরে হানা দিল ইডি। শান্তিপুরে একটি রাইস মিলে গিয়েছেন তদন্তকারীরা। বুধবার সকালে আচমকা ওই রাইস মিলে হানা দেন ইডির গোয়েন্দারা। আপাতত ওই চালকলের গেট বাইরে থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গোটা চালকল ঘিরে রয়েছে কেন্দ্ৰীয় বাহিনী। পাশাপাশি আরও কয়েকটি জায়গায় ইডি হানা দিয়েছে বলে খবর।

    কোন কোন জায়গায় ইডি হানা দেয়?

    ইডি সূত্রে খবর, বুধবার নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে ইডি (ED) আধিকারিকরা নদিয়া জেলায় যান। পাঁচটি আলাদা দল ভাগ হয়ে তাঁরা জেলার বেশ কয়েকটি জায়গায় একযোগে হানা দেন। জানা গিয়েছে, এদিন  শুধু নদিয়া জেলাতেই বুধবার সকালে একযোগে পাঁচ জায়গায় হানা দিয়েছে তাদের পাঁচটি দল। শান্তিপুর, ধুবুলিয়া, রানাঘাট, কৃষ্ণনগরে ইডি আধিকারিক তল্লাশি চালায়।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share