Tag: ED

ED

  • Saayoni Ghosh: ইডির নোটিস মেলার পর থেকেই ‘ভ্যানিশ’ সায়নী! শুক্রবার হাজিরা দেবেন কি?

    Saayoni Ghosh: ইডির নোটিস মেলার পর থেকেই ‘ভ্যানিশ’ সায়নী! শুক্রবার হাজিরা দেবেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডির তলব পাওয়ার পর থেকেই উধাও সায়নী ঘোষ (Saayoni Ghosh)। বাড়িতেও নেই আবার দলীয় কর্মসূচিতেও গরহাজির তিনি। তৃণমূলের একাংশের দাবি, তাঁরা অনেক চেষ্টা করেছেন কিন্তু যোগাযোগ করা যাচ্ছেনা যুব সভানেত্রীর সঙ্গে। কোথায় রয়েছেন সায়নী? এই প্রশ্নেই আপাতত চলছে জোর জল্পনা। শুক্রবার সায়নীকে সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করেছে ইডি। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের সুবিধাভোগীদের মধ্যে সায়নী অন্যতম। আরও জানা যাচ্ছে, কুন্তলের চাকরি বিক্রি করা টাকায় দক্ষিণ কলকাতায় বেশ কয়েকটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কেনেন অভিনেত্রী। শুধু তাই নয়, কোনও কোনও মহলের দাবি, একটি বিলাসবহুল আবাসনে তিনটি ফ্ল্যাট জুড়ে সায়নীকে ১টি ফ্ল্যাট বানিয়ে দেন কুন্তল। তৃণমূলের একাংশ বলছে, তার পরই সংগঠনে কুন্তলের রকেটের গতিতে উত্থান ঘটে।

    বুধবার সকাল থেকেই উবে গেছেন সায়নী (Saayoni Ghosh)

    মঙ্গলবারই ইডি নোটিশের কথা জানতে পারেন সায়নী। তৃণমূলের তরফে জানা গিয়েছে, ওই দিন তিনি পূর্ব বর্ধমানের মন্তেশ্বরের মাঝেরগ্রামে দলীয় কর্মসূচিতে ছিলেন। বুধবার একাধিক দলীয় কর্মসূচি থাকলেও সবজায়গায় গরহাজির থেকেছেন তিনি। পূর্ব বর্ধমানের জামালপুর বিধানসভা এলাকায় তাঁর প্রচার কর্মসূচি থাকলেও গরহাজির ছিলেন তিনি। অন্যদিকে, বুধবার উলটো রথে বেলেঘাটায় দুর্গাপুজোর খুঁটিপুজোয় হাজির থাকার কথা ছিল সায়নীর। কিন্তু সেখানেও দেখা পাওয়া যায়নি অভিনেত্রীর।

    সায়নীর বাবা কী বলছেন?

    প্রতিক্রিয়া নিতে বুধবার সকালেও সায়নীর বাড়ি যান একাধিক সাংবাদিক। কিন্তু সায়নীর দেখা মেলেনি। বাড়িতে ছিলেন অভিনেত্রীর বাবা। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘সায়নী (Saayoni Ghosh) বাড়িতে নেই। সকাল ৮.৩০টায় গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে গিয়েছে।’’  বাড়ির নিরাপত্তারক্ষীও জানান একই কথা।

    বঙ্গ বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    এই আবহে রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “উনি বোধ হয় ভয় পেয়েছেন। এরপর সিনেমা বেরবে সায়নী অন্তর্ধান রহস্য।” তাঁর আরও সংযোজন, “শুনেছি সায়নী যে গাড়ি চড়েন সেটা কুন্তলের টাকায় কেনা। কিন্তু কেন এরকম একজন অভিয়ুক্তের টাকায় গাড়ি চড়েন সায়নী, সেটা উনি বলতে পারবেন।”

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ভাষায় ‘‘ভাইপোর সাগরেদ কুন্তল এই ভদ্রমহিলাকে বিরাট ফ্ল্যাট দিয়েছে, গাড়ি দিয়েছে, চুরির উচ্ছিষ্টের ভাগ পেয়েছেন। ইডির শুধু ডাকলে হবে না। এদেরকে ভেতরে ঢোকাতে হবে। গাড়ি, ফ্ল্যাট নিলাম করে সরকারের খাতে জমা করাতে হবে।’’

    বৃহস্পতিবার সকালে নিউটাউন প্রাতঃভ্রমনে এসে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘তৃণমূল যুব আছে কোথায়? সায়নী ঘোষ নেত্রী হতে গেছিল। তিনি আজ কোথায়? ওনাকে প্রেসিডেন্ট করিয়ে তারপর সরানো হয়েছে। আমার মনে হয়, উনি ঠিকমত টাকাপয়সা সাপ্লাই করতে পারছিলেন না বলে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যা করেছেন, তার তো জবাব দিতে হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: আদালত নির্দেশ দিলে অভিষেককে কান ধরে নিয়ে যাবে ইডি, বললেন সুকান্ত

    Abhishek Banerjee: আদালত নির্দেশ দিলে অভিষেককে কান ধরে নিয়ে যাবে ইডি, বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) তলব করল ইডি। ১৩ জুন ইডি অফিসে তাঁকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার তৃণমূলের জনজোয়ার কর্মসূচিতে অভিষেক প্রথমে নদিয়ার কৃষ্ণনগরে রোড শো করেন। পরে, ধুবুলিয়াতে দলীয় কর্মসূচিতে তিনি যোগ দেন। সেখান থেকে নদিয়ার নাকাশিপাড়া, পলাশীপাড়া সহ কালীগঞ্জে একাধিক কর্মসূচিতে তিনি যোগদান করেন। সেখানেই ইডি-র নোটিশের বিষয়ে তিনি জানতে পারেন।

    ইডিতে হাজিরা নিয়ে কী বললেন অভিষেক (Abhishek Banerjee)?

    ইডির নোটিশ প্রসঙ্গে অভিষেক (Abhishek Banerjee) বলেন, “এর আগে যখন আমাকে সিবিআই প্রায় আট ঘণ্টা অফিসে বসিয়ে রেখেছিল, আমি তদন্তে সম্পূর্ণ সাহায্য করেছি। এর পাশাপাশি অনুরোধ করেছিলাম, তৃণমূলের যে নবজোয়ার কর্মসূচি চলছে, তার মধ্যে যেন আমাকে না ডাকা হয়। কিন্তু, দেখা গেল, আমার স্ত্রীকে ডেকেও দীর্ঘক্ষণ জেরা করা হল। স্ত্রীকে ছেড়ে দেওয়ার পনেরো মিনিট পরই আমাকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এটা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক চক্রান্ত। তৃণমূলের নবজোয়ার কার্যত জনজোয়ারে পরিণত হয়েছে। আর তা দেখেই বিজেপি ভয় পেয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। আমি তাদের সম্পর্কে কোনও খারাপ মন্তব্য করব না এবং দোষও দেব না। বিজেপি রাজনৈতিকভাবে আমার সঙ্গে পেরে না উঠে এই চক্রান্ত চালাচ্ছে। তবে যে কদিন জনজোয়ার কর্মসূচি রয়েছে, সেই কদিন আমার অন্য কোথাও যাওয়ার মতো সময় নেই। তারপর সামনে ৮ জুলাই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগে আট ঘণ্টা কোথাও গিয়ে নষ্ট করার মতো সময় আমার হাতে নেই। ভোট মিটে যাওয়ার পর আমাকে যেদিন ডাকবেন, আমি সেদিনই যাব। তার আগে আমার পক্ষে যাওয়া সম্ভব নয়।”

    অভিষেক (Abhishek Banerjee) প্রসঙ্গে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “কুকুরের লেজ তো সহজে সোজা হয় না। তাই, ইডি ডাকলে তো তিনি (Abhishek Banerjee) যাবেন না, এটাই স্বাভাবিক বিষয়। ইডির হাত থেকে বাঁচতে এত কিছু হচ্ছে। যাত্রা হচ্ছে, নবজোয়ারের নাটক হচ্ছে, পঞ্চায়েত ভোট হচ্ছে। ইডি এবার আদালতকে বিষয়টি জানাবে। আদালত কান ধরে নিয়ে আসার নির্দেশ দেবে। ইডি তখন কান ধরে নিয়ে আসবে। তখন দেখবেন ঠিক হাজির হয়ে যাবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madan Mitra: না জানিয়ে হানা দিলে সিবিআই, ইডিকে রাস্তায় আটকে রাখা হবে, হুমকি মদনের

    Madan Mitra: না জানিয়ে হানা দিলে সিবিআই, ইডিকে রাস্তায় আটকে রাখা হবে, হুমকি মদনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েকের মধ্যে এ রাজ্যে কি কোনও বড়মাপের চমকপ্রদ ঘটনা ঘটতে চলেছে? সম্প্রতি দিল্লি থেকে আগত পদস্থ সরকারি কর্তাদের কলকাতায় আনাগোনা দেখে তেমনটাই মনে করছে রাজনৈতিকমহল। তাহলে কি এ রাজ্যে দুর্নীতির মাথার খোঁজ পাওয়া গিয়েছে? এসব নিয়ে যখন রাজ্যজুড়ে চর্চা চলছে তখন ইডি, সিবিআইকে কার্যত হুঁশিয়ারি দিলেন কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra)। পুরসভার নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে বুধবার রাজ্যজুড়ে একাধিক পুরসভায় সিবিআই হানা দেয়, আর সেদিনই বরানগরে দলীয় সভায় যোগ দিয়ে মদনের সিবিআই, ইডিকে কড়া বার্তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন কামারহাটির বিধায়ক (Madan Mitra)?

    পিজি হাসপাতালের ঘটনার পর মদনকে সেভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে দেখা যাচ্ছিল না। এমনকী কয়েকদিন আগেই ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলা অফিসের বৈঠকে অধিকাংশ বিধায়ক, মন্ত্রী হাজির থাকলেও মদন (Madan Mitra) গরহাজির ছিলেন। যা নিয়ে দলের মধ্যে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল। কারণ, পিজি হাসপাতালের ঘটনার পর তিনি সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। তাঁদের ভূমিকা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন। যা নিয়ে দলের অন্দরে জোর বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। দলের সঙ্গে মদনের দূরত্ব বাড়়ছে বলেও গুঞ্জন শুরু হয়েছিল। যদিও সে সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বরানগরে দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দেন মদন। বক্তব্য রাখতে গিয়ে ইডি, সিবিআইকে নিশানা করেন তিনি। তিনি বলেন, “কোথায় যাচ্ছেন, তৃণমূলকে আগে থেকে না জানালে রাস্তায় আটকে যেতে পারেন। এমন সভা হবে ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স পাবে না ইডি, সিবিআই। তাপসকে (বরানগরের বিধায়ক তাপস রায়) বলব সিজিও কমপ্লেক্স, ইডি অফিসে একটি চিঠি দিয়ে দিতে। অভিষেকের বাড়িতে একটি অফিস রয়েছে।” সিবিআই, ইডি আধিকারিকদের উদ্দেশে বলেন,” কোথায় যাচ্ছেন তা চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেবেন। নাহলে এমন সভা করব যে যাওয়ার রাস্তা পাবেন না। কাকে ভয় দেখাচ্ছেন? আমাকে ২৩ মাস আটকে রেখেছিলেন। আমার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ আনলেন, বাহুবলী, প্রভাবশালী, ক্ষমতাশালী। এসব উপমা তো হনুমানকে দেওয়া হয়। এরপর অভিষেকের নবজোয়ারের প্রশংসা করে তিনি বলেন, নবজোয়ার কার্যত জনজোয়ারে পরিণত হয়ে গিয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kalighater Kaku: নামে-বেনামে কালীঘাটের কাকুর ৪০ টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ, দাবি করল ইডি

    Kalighater Kaku: নামে-বেনামে কালীঘাটের কাকুর ৪০ টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ, দাবি করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নামে-বেনামে কালীঘাটের কাকু (Kalighater Kaku), ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের ৪০ টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে বলে জানাল ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রের খবর, এইসব ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য ঘেঁটে আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক খুলে যেতে পারে। শোনা যাচ্ছে, এই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টগুলির সাহায্যেই কালো টাকা সাদা করতেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। সোমবার ইডি সূত্রে জানা গেছে, আরও নতুন তিনটি কোম্পানির নাম পাওয়া গেছে, যার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন সুজয়কৃষ্ণ। এর আগেই কালীঘাটের কাকুর নামে তিনটি সংস্থার হদিশ পেয়েছিল তদন্তকারী সংস্থা। সংস্থার আধিকারিকদের মতে, এই তিনটি সংস্থাতেই নিয়োগ দুর্নীতির বিপুল পরিমাণ কালো টাকা সাদা করা হত। 

    ৩০ মে গ্রেফতার হন কালীঘাটের কাকু (Kalighater Kaku)

    প্রসঙ্গত, গত ৩০ মে কালীঘাটের কাকুকে সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করে ইডি। অভিযোগ, জিজ্ঞাসাবাদের সময় তদন্তে বিভ্রান্ত করতে থাকেন তিনি। একাধিক বয়ানে মেলে অসঙ্গতি। সেদিন রাত ১১ টা নাগাদ গ্রেফতার করা হয় কালীঘাটের কাকু সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে।

    আরও পড়ুন: “অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত? 

    কালীঘাটের কাকুর (Kalighater Kaku) সঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের যোগ

    একাধিক ভুল তথ্য সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ইডির কাছে দিয়েছেন বলে অভিযোগ। যেমন তিনি বলেছিলেন, মানিক ভট্টাচার্যকে নাকি ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনের আগে পর্যন্ত চিনতেন না! কিন্তু ইডি ২০১৮ সালেই মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কথোপকথনের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট উদ্ধার করেছে। কালীঘাটের কাকুর সঙ্গে যোগ মিলেছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়েরও। জানা যাচ্ছে, ধৃত ২ তৃণমূল নেতা শান্তনু বন্দোপাধ্যায় এবং কুন্তল ঘোষের সঙ্গেও আর্থিক লেনদেন ছিল। শুধু তাই নয্‌ শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং কুন্তল ঘোষকে বিভিন্ন সময় বড় অঙ্কের টাকা ধারও দিতেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। এই টাকার উৎস কী? তা জানার চেষ্টা চালাচ্ছে তদন্তকারী সংস্থা। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, আরও ৭-৮ টি সম্পত্তির সন্ধান পাওয়া গেছে কালীঘাটের কাকুর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rujira Banerjee: দুবাই যাওয়ার পথে রুজিরাকে আটকানো হল বিমানবন্দরে! কেন জানেন?

    Rujira Banerjee: দুবাই যাওয়ার পথে রুজিরাকে আটকানো হল বিমানবন্দরে! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা বিমানবন্দরে অভিবাসন দফতরের বাধার মুখে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা (Rujira Banerjee)। এদিন সকালে দুবাই যাওয়ার জন্য কলকাতা বিমানবন্দরে আসেন তিনি। সঙ্গে ছিল দুই সন্তান। কেন হঠাৎ বাধা দেওয়া হল? সূত্রের খবর, ইডির একটি মামলায় লুকআউট নোটিশ জারি করা হয়েছে রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে, তার জেরেই তাঁকে আটকেছেন অভিবাসন দফতরের কর্তারা। তাঁদের দাবি, বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ রয়েছে রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তৃণমূল অবশ্য পাল্টে দাবি করেছে, গত সেপ্টেম্বর মাসে ওই মামলায় সুপ্রিম কোর্ট অভিষেক-রুজিরাকে (Rujira Banerjee) জানিয়েছিল, বিদেশ যাত্রায় তাঁদের কোনও বাধা নেই।

    ঘটনাক্রম……

    সোমবার সকাল সাতটা নাগাদ বিমানবন্দরে হাজির হন অভিষেকের স্ত্রী রুজিরা (Rujira Banerjee)। জানা গেছে, তিনি দুবাই-এর বিমান ধরার জন্য আসেন। সঙ্গে ছিল তাঁর দুই সন্তান। বিমানে ওঠার আগে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে যাওয়ার পর তাঁকে বলা হয়, তিনি বিদেশ যেতে পারবেন না। কারণ তাঁর বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিশ রয়েছে। এরপরে দীর্ঘক্ষণ অভিবাসন দফতরের ওয়েটিং রুমে বসে থাকতে দেখা যায় রুজিরাকে।

    আরও পড়ুন: ৫১ ঘণ্টা পর বালাসোরে গড়াল ট্রেনের চাকা! চোখে জল রেলমন্ত্রীর

    কী বললেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য

    বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের কথায়, “আমি জানি না কেন আটকানো হল। যদি বৈধ অনুমতির পরও তাঁকে আটকানো হয়, তাহলে অন্যায়। এয়ারপোর্ট অথারিটি তা দেখবে। কিন্তু যাঁরা প্রতিহিংসার তত্ব সামনে আনছেন, তাঁদের জন্য বলি যে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জানেন প্রতিহিংসার অর্থ কী।”

    আরও পড়ুন: ট্রেন দুর্ঘটনায় বাইডেনের দুঃখ প্রকাশ! বিশ্বনেতাদের সাহায্যের আশ্বাস

    কয়লা পাচার মামলায় রুজিরাকে বেশ কয়েক দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি

    কয়লা পাচার মামলাতে এর আগে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রীকে দিল্লিতে তলব করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। যদিও দিল্লিতে ইডি দফতরে হাজিরা দেননি রুজিরা। পরবর্তীকালে কলকাতায় তিনি হাজিরা দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    ED: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীঘাটের কাকুর গ্রেফতারির তিন দিনের মাথায় দিল্লি থেকে কলকাতা এলেন ইডি (ED) প্রধান সঞ্জয় মিশ্র। তবে কি নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারি নতুন মোড় এনে দিল? বড় কোনও রাঘববোয়ালের সন্ধানে এবার ইডি? এ প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মনে। 

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় পা রাখেন ইডি প্রধান (ED)

    প্রসঙ্গত গত বছরের নভেম্বর মাসেই ইডি প্রধান হিসেবে তৃতীয়বারের জন্য দায়িত্ব নেন সঞ্জয় মিশ্র। জানা গেছে, আরও এক বছরের জন্য তাঁর দায়িত্ব বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় পা রাখেন তিনি। ইডি সূত্রে খবর, তদন্তকারীদের সঙ্গে বেশ কয়েকটি বৈঠক হতে পারে তাঁর! বাকি যে তদন্তগুলি চলছে সেগুলির বিষয়ে খোঁজখবর এবং রিপোর্ট নেবেন তিনি। মঙ্গলবার রাতে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারির পরপরই ইডি প্রধানের আগমন কি নিয়োগ দুর্নীতিতে বড় মাথার সন্ধানে? রাজনৈতিক মহলের একাংশ এই ঘটনাকে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ভাবছে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের কনভয়কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবিতে আদালতে যাচ্ছে কুড়মিরা

    নিয়োগ দুর্নীতির কেন্দ্র কালীঘাটের কাকু?

    কালীঘাটের কাকু যেন নিয়োগ দুর্নীতির নিউক্লিয়াস। ইডির দাবি, তদন্তকে বিপথে চালিত করতে নানা মিথ্যা তত্ত্ব সামনে এনেছেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। তিনি বলেছিলেন যে মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে তাঁর কোনও রকমের যোগাযোগ নেই এবং ২০২১ সালের আগে নাকি তিনি প্রাথমিক পর্ষদ সভাপতিকে চিনতেন না! কিন্তু ইডি (ED) যে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট পেয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০১৮ সালেও নিয়মিত কথাবার্তা চলত মানিক ভট্টাচার্য এবং সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের মধ্যে। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেও সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের সরাসরি যোগাযোগ ছিল। তেমনি যারা চাকরি পাইয়ে দিত, সেই দালালদের সঙ্গেও ওঠাবসা করতেন সুজয়কৃষ্ণ ওরফে কালীঘাটের কাকু। কুন্তল ঘোষের ডায়েরিতেও তাঁর নাম মিলেছে। প্রসঙ্গত, কালীঘাটের কাকু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক সংস্থা দেখভাল করেন। সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারির পরে আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। তাদের দাবি, চুনোপুঁটিদের নয়, একেবারে রাঘববোয়ালকেই ধরতে হবে। তবে কি কোনও রাঘববোয়ালকে ধরতেই শহরে তড়িঘড়ি আগমন হল ইডি প্রধানের? এর উত্তর আগামী দিনেই বোঝা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! অনুব্রত মেয়ের মুখোমুখি হলেন সেই তিহাড় জেলে

    Anubrata Mondal: ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! অনুব্রত মেয়ের মুখোমুখি হলেন সেই তিহাড় জেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরুপাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) গ্রেফতার হয়েছিলেন গত বছরের অগাস্ট মাসে। চলতি বছরের এপ্রিলে গ্রেফতার হন কন্যা সুকন্যা। সূত্রের খবর, ২৬ এপ্রিল কন্যার গ্রেফতারির খবর শুনেই ভেঙে পড়েন অনুব্রত। জানা গেছে, ইডি অফিসারদের কেষ্ট বলেন, শেষ অবধি মেয়েকেও গ্রেফতার করলেন? তখনই মেয়ের সঙ্গে দেখা করার আর্জি জানান কেষ্ট। শনিবার বাবা-মেয়ের দেখা হল, তবে তিহাড় জেলে।

    আরও পড়ুন: দুমাসও বিয়ে হয়নি! রাজৌরিতে জঙ্গি হামলায় প্রাণ গেল বাংলার সিদ্ধান্তর

    বাবা মেয়ের দেখা তিহাড়ে

    জানা গেছে, এদিন দেখা হওয়ার সময় বাবা-মেয়ে দুজনেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। কথা বলার সময়সীমাও বেঁধে দেয় জেল কর্তৃপক্ষ। মোট ১৫ মিনিট কথা হয় দুজনের। প্রসঙ্গত, জেলে ৬ নম্বর মহিলা সেলে রয়েছেন সুকন্যা, আর কেষ্ট রয়েছেন তার পরের ৭ নম্বর সেলে। একই জেলে থাকলেও গ্রেফতারির পর থেকে এতদিন পর্যন্ত বাবা বা-মেয়ের দেখা বা কথা কিছুই হয়নি। বৃহস্পতিবারই আদালতে যখন কেষ্ট মন্ডলকে (Anubrata Mondal) নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, তখনই জানা যায়, শনিবার তাঁর সঙ্গে দেখা হবে সুকন্যার। বৃহস্পতিবার তিনি সাংবাদিকদের বলেন, শনিবার দেখা করব। ও তো আমার মেয়ে। একশোবার দেখা করব।

    আরও পড়ুন: চলতি মাসেই কাশ্মীরে জি২০-র বৈঠক, বানচাল করতেই কি লাগাতার জঙ্গি হামলা?

    সুকন্যার জামিনের আবেদন

    অন্যদিকে গরুপাচার মামলায় জামিনের আবেদন করলেন কেষ্ট কন্যা। জানা গিয়েছে, তাঁর আইনজীবী অমিত কুমার এদিন দিল্লির রাউজ অ্যাভিনিউ আদালতে সুকন্যার জামিনের আবেদন করেন। ৩১ বছরের কেষ্টকন্যার জামিনের আবেদনে তাঁর আইনজীবী শারীরিক সমস্যার কথাও উল্লেখ করেছেন। জামিনের আবেদনের শুনানি রয়েছে ১২ মে। শোনা যাচ্ছে, সুকন্যার জামিনের বিরেধিতা করতে পারেন ইডি আধিকারিকরা। কারণ তদন্তকারী অফিসারদের যুক্তি হল, অনুব্রতর (Anubrata Mondal) গরু পাচার সংক্রান্ত যাবতীয় লেনদেন নিজেই দেখাশোনা করতেন সুকন্যা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: তিহাড়েই কেষ্ট! খারিজ আসানসোল জেলে ফেরার আবেদন

    Anubrata Mondal: তিহাড়েই কেষ্ট! খারিজ আসানসোল জেলে ফেরার আবেদন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রতর (Anubrata Mondal) আসানসোল জেলে ফেরার আবেদন খারিজ করে দিল দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত। প্রসঙ্গত, সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতারির পরে কেষ্ট মণ্ডলকে রাখা হয় আসানসোলের সংশোধনাগারে। ইডি হেফাজতে দিল্লি যাত্রা ঠেকাতে নানা কৌশল অবলম্বনও করতে দেখা যায় একদা বীরভূ্মের ত্রাসকে। যে পুলিশ তাঁর কথায় ওঠবস করতো তারাই মামলা ঠুকতে থাকে অনুব্রতর বিরুদ্ধে। অভিযোগ, তৃণমূল কর্মীকে মারধর। দুবরাজপুর আদালতে হাজির করিয়ে মেলে বেশ কয়েকদিনের পুলিশ হেফাজত কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি, দিল্লি যেতেই হয়। প্রথমে দুসপ্তাহের ইডি হেফাজতে পরে তাঁর ঠাঁই হয় তিহাড়ে। রাজনৈতিক মহলের একাংশ বলছে, প্রভাবশালী অনুব্রত (Anubrata Mondal) আসানসোল জেলে বসেই পরিচালনা করতেন বীরভূমের সংগঠন, তিহাড়ে বসে তিনি তা করতে পারছেন না, তাই আসানসোল ফেরার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছেন তিনি। কোর্টের ভিতরে ও বাইরে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে কথাও বলতেন কেষ্ট। জেল হেফাজতে থাকাকালীন শক্তিগড়ে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে ল্যাংচা খেতেও দেখা গেছে তাঁকে। কিন্তু এখন তিহাড়ে দু’বার স্নান করার পর্যাপ্ত জলও মিলছে বলে অনুযোগ করেন কেষ্ট।

    আরও পড়ুুন: মানিক ভট্টাচার্যকে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইয়ের, রিপোর্ট পেশ সুপ্রিম কোর্টে

    কী বললেন বিচারক?

    তিনি তিহাড়ে থাকবেন নাকি আসানসোলে ফিরবেন এবিষয়ে অনুব্রতের আবেদনের ভিত্তিতে ১ মে দীর্ঘ শুনানি হয়েছিল দিল্লির আদালতে। তবে সেই দিন কোনও নির্দেশ দেননি বিচারক। অনুব্রতের জেল হেফাজতের মেয়াদ শেষ হওয়ায় বৃহস্পতিবার তাঁকে আদালতে হাজির করানো হয়। এদিনই বিচারক নির্দেশ দেন, অনুব্রত (Anubrata Mondal) তিহাড়েই থাকবেন। প্রসঙ্গত, ইডির আইনজীবী দিল্লির আদালতে আগে একাধিকবার বলেন, একজন অভিযুক্ত কীভাবে স্থির করতে পারেন তিনি কোন জেলে থাকবেন? দিল্লির আদালতে ইডির আইনজীবী অনুব্রতকে (Anubrata Mondal) এও বলেন, তিহাড়কেই ঘর ভেবে ফেলুন। আগামী ৩-৪ বছর এখানেই থাকতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mandal: অনুব্রত ও তাঁর কন্যার বিপুল সম্পত্তির হদিশ, বাজারমূল্য কত জানেন?

    Anubrata Mandal: অনুব্রত ও তাঁর কন্যার বিপুল সম্পত্তির হদিশ, বাজারমূল্য কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচারকাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal) এখন তিহার জেলে রয়েছেন। ইতিমধ্যেই তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এবার তাঁদের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির হদিশ মিলল। জানা গিয়েছে, বোলপুর শহরে অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal) ২৪০ কাঠা জমির কাগজ সামনে এসেছে। আর এবার সরকারি খাতায় উঠে এল অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলের ১২০ কাঠা জমির হিসাব। আর এই সমস্ত জমি রয়েছে বোলপুর পুরসভা এলাকায়।

    বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি কবে কেনা হয়েছে, জানেন?

    বোলপুর পুরসভা এলাকায় প্রত্যেক কাঠা জমির দাম ৭ লক্ষ টাকা। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal) ২৪০ কাঠা ও তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলের ১২০ কাঠা জমির আনুমানিক মূল্য ২৫ কোটি ২০ লক্ষ টাকা। এই সকল জমি কেনা হয়েছে ২০১৪ সাল থেকে ২০২১ সালের মধ্যে। এমনকী ২০১৪ সালে একই দিনে ৭ টি জমি রেজিস্ট্রি হতে দেখা যাচ্ছে অনুব্রত (Anubrata Mandal) কন্যা সুকন্যা মণ্ডলের নামে। সুকন্যা মণ্ডলের এই ১২০ কাঠা জমির বাইরেও  শিবশম্ভু রাইস মিলে রয়েছে তাঁর জমি। এই রাইস মিলের নামেও বেশ কিছুটা সম্পত্তি রয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার নজরে এখন বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি। আদালতে পেশ করার সময় ইডি এই নথিও সামনে আনতে পারে।

    এত জমি কেনার কারণ কী?

    মনে করা হচ্ছে, গরু পাচারের কোটি কোটি টাকা এভাবেই জমিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে খবর পাওয়া যাচ্ছে, এই বেশিরভাগ জমি ফাঁকা অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এই জমিগুলি শুধুমাত্র বিনিয়োগ করার কাজেই লাগানো হয়েছে বলে তদন্তকারী আধিকারিকরা মনে করছেন। একজন সাধারণ মাছ ব্যবসায়ী থেকে কেষ্টর (Anubrata Mandal) রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠা এবং তাঁর সামান্য শিক্ষিকা মেয়ের এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি দেখে চক্ষু চরক গাছ হওয়াটা খুব স্বাভাবিক। এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি সামনে আসতেই উঠতে শুরু করেছে একাধিক প্রশ্ন। কিন্তু তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা প্রথম থেকেই মনে করছিলেন অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal), তাঁর কন্যা সুকন্যা মণ্ডল এবং স্ত্রী ছবি মণ্ডলের নামে যা সম্পত্তি রয়েছে তার থেকেও অনেক বেশি পরিমাণ সম্পত্তি তাঁরা তাদের বিভিন্ন আত্মীয়র নামে বিনিয়োগ করে রেখেছেন। আর সেখানে দাঁড়িয়েই প্রশ্ন উঠছে, যদি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal) ও তাঁর কন্যারই শুধুমাত্র বোলপুর শহরে ২৫ কোটি টাকার সম্পত্তি থেকে থাকে তাহলে তাঁদের আত্মীয়স্বজন ও ঘনিষ্ঠদের মাধ্যমে কত কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। সেটাই এখন তদন্তকারী আধিকারিকরা খতিয়ে দেখছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share