Tag: Employment

Employment

  • Maha Kumbh 2025: মহাকুম্ভে ৪০ কোটি ভক্ত-সমাগমের সম্ভাবনা, কর্মসংস্থান হতে পারে ১.২৫ লক্ষ মহিলার

    Maha Kumbh 2025: মহাকুম্ভে ৪০ কোটি ভক্ত-সমাগমের সম্ভাবনা, কর্মসংস্থান হতে পারে ১.২৫ লক্ষ মহিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের সর্ববৃহৎ হিন্দু ধর্মের মহামিলন দেখা যাবে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ মেলায় (Maha Kumbh 2025)। এই মেলাকে ঘিরে উত্তরপ্রদেশের রাজ্য প্রশাসন এবং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ভীষণভাবে তৎপর। গত ২ বছর ধরে এই মেলার প্রস্তুতি চলছে। ত্রিবেণী সঙ্গমে সুবিশাল নগর বসানো হবে। দেশ-বিদেশ থেকে আনুমানিক ৪০ কোটি ভক্তদের সমাগম হবে মেলায়। একই ভাবে মেলার আয়োজন এবং প্রাচুর্যকে ঘিরে অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থানের বিরাট সুযোগ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মোট ৭ রাজ্য থেকে ১ লক্ষ ২৫ হাজার মহিলা কাজের (Employment) সুযোগ পাবেন।

    ১৪ হাজার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর কাজ (Maha Kumbh 2025)

    ১২ বছর অন্তর বসে পূর্ণ কুম্ভমেলা। ১২টি পূর্ণকুম্ভ হলে একটি মহাকুম্ভ হয়। অর্থাৎ, প্রতি ১৪৪ বছরে একবার মহাকুম্ভের আয়োজন হয়। এই মহাযোগে ত্রিবেণীর ঘাটে স্নান করলে মেলে পুণ্য। আবার শাস্ত্র মতে, মানব জীবনের মুক্তির বাসনাও পূর্ণ হয় এই মহাকুম্ভে। জানা গিয়েছে, মেলার আয়োজনে পাতার প্লেট, কুলহার, পাটের ব্যাগ, কাপড়ের ব্যাগ, মাটির কাপ তৈরির বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিহার, মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, উত্তরাখণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশ সহ মোট ২৮টি জেলার মহিলাদের। উৎপাদিত পণ্য এই রাজ্যগুলির মোট ৮৬টি জেলার গ্রুপ দ্বারা প্রস্তুত করার কাজ করানো হয়েছে। মোট ১৪ হাজার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর কাজে ১ লক্ষ ২৫ হাজার মহিলা প্রস্তুতির কাজে (Employment) নিযুক্ত হয়েছেন। এই বিরাট পরিমাণ কাজের ব্যবস্থা সত্যিই অভাবনীয় বলে অনেকে মনে করছেন।

    ৬০ কোটির বেশি প্লেট ও বাটি প্রস্তুত হবে

    জানা গিয়েছে, এই মহাকুম্ভ মেলায় (Maha Kumbh 2025) ৪০ কোটি সনাতনী দেশি-বিদেশি ভক্তদের সমাগম হবে। তাই ৬০ কোটির বেশি প্লেট এবং বাটি প্রস্তুত করার কাজ চলছে। জোর কদমে কাজ করছে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে মেলা কমিটিও। কাজ তদারকি করার জন্য দুই আইএএস অফিসার এবং ছয় পিসিএস অফিসারকে মোতায়েন করা হয়েছে। এই মহাকুম্ভের স্পেশাল এক্সিকিউটিভ অফিসার আকাঙ্ক্ষা রানা এবং সিডিও গৌরব কুমারকে নোডাল অফিসার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ‘মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড’ বেসরকারি সংস্থা, সরানো হোক ‘বোর্ড’ শব্দ, দাবি বিজেপি নেতার

    ২৫০টি দোকান খোলা হবে মেলায়

    তবে এবার মহাকুম্ভ মেলার (Maha Kumbh 2025) আখড়া, ভান্ডার এবং খাবারের এলাকায় কোনও রকম প্লাস্টিক জাতীয় জিনিসের ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়েছে। এই সমস্ত জায়গায় ন্যায্য মূল্যে পাতার প্লেট এবং কুলহার (মাটির ভাঁড়) সরবরাহ করা হবে। এ জন্য প্রত্যকে ক্ষেত্রে ১০টি করে দোকান খোলা হবে। মোট ২৫টি এলাকায় ২৫০টি দোকান খোলা হবে। সেই সঙ্গে স্পেশাল দোকানের সংখ্যা হবে ৫০টি। মেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেক জায়গায় গাড়িতে করে এই উপকরণগুলি পাঠানো হবে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Online Video Revenue: ৪ বছরে ভিডিও স্ট্রিমিং থেকে রাজস্ব এবং কর্মসংস্থান দ্বিগুণ হবে, বলছে রিপোর্ট

    Online Video Revenue: ৪ বছরে ভিডিও স্ট্রিমিং থেকে রাজস্ব এবং কর্মসংস্থান দ্বিগুণ হবে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই মজবুত হচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতির ভিত (Employment)। দেশের ভিডিও এন্টারটেইনমেন্ট অর্থনীতির (Online Video Revenue) গড় বার্ষিক বৃদ্ধি ৮ শতাংশ হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২৮ সালের মধ্যে এটা পৌঁছে যেতে পারে ১৩ বিলিয়ন (১৩০০ কোটি) মার্কিন ডলারে। সাম্প্রতিক এক রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে এই তথ্য। স্ট্রিমিং ভিডিও অন ডিমান্ড (ভিওডি)-র যা চাহিদা, তা থেকে যে রাজস্ব আদায় হয়েছে, তাতে এর অবদান নয়া রাজস্ব বৃদ্ধির অর্ধেক। এই ভিওডি এন্টারটেনমেন্ট অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে পে টিভি, ইউজার জেনারেটেড কনটেন্ট এবং প্রিমিয়াম ভিওডি প্ল্যাটফর্মগুলো।

    কী বলছে রিপোর্ট? (Online Video Revenue)

    রিপোর্টের শিরোনাম, ‘বিয়ন্ড স্ক্রিনস: স্ট্রিমিং ভিওডি ইমপ্যাক্ট অন ইন্ডিয়া’জ ক্রিয়েটিভ ইকনোমিক’। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, প্রিমিয়াম অনলাইন ভিওডি রাজস্ব ২০২৩ সালে ছিল ১.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৮ সালের মধ্যেই সেটা গিয়ে দাঁড়াবে ৩.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। প্রিমিয়াম ভিওডি প্ল্যাটফর্মগুলোতে মেলে বিজ্ঞাপন, স্পোর্টস, সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে নিউজ কনটেন্ট এবং হাইব্রিড বিভিন্ন মডেল।

    লগ্নির পরিমাণও বাড়বে 

    গত বছর এই হাইব্রিড মডেলের সংখ্যা ছিল ৬০-এর কাছাকাছি। ওই বছর এই প্ল্যাটফর্মগুলো (Online Video Revenue) লোকাল কনটেন্টের পিছনে ব্যয় করেছিল ২.২ মার্কিন বিলিয়ন ডলার। ২০২৮ সালে এই ব্যয় পৌঁছবে ২.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে বলেই আশা বিশেষজ্ঞদের। ভিডিও ইন্ডাস্ট্রিতে কনটেন্ট ইনভেস্টমেন্টের সম্ভাব্য পরিমাণ হবে ৩০ শতাংশ। অরিজিনাল অনলাইন ভিওডিতে লগ্নির পরিমাণও বাড়বে। ২০২৮ সালের মধ্যে এর পরিমাণ দাঁড়াবে ১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৩ সালে এর পরিমাণ ছিল ৪৭৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    আরও পড়ুন: জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠকে ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী, উঠবে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি প্রসঙ্গ?

    ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, স্ট্রিমিং ভিওডিতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান হয়েছে প্রায় ১ লাখ ৭৪ হাজার জনের। ’২৮ সালের মধ্যে এটাই হয়ে যাবে দ্বিগুণ। স্ট্রিমিং ভিওডি-র প্রভাবের বিস্তৃতি ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রি ছাড়িয়েও বহুদূর বিস্তৃত। এর মধ্যে রয়েছে অ্যানিমেশন, টেলিকম, ব্রডব্র্যান্ড, ট্যুরিজম এবং হসপিটালিটিও (Employment)। ভারতের ছ’টা স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম হল ডিজনি+হটস্টার, প্রাইম ভিডিও, নেটফ্লিক্স, সনি এলআইভি, জি৫ এবং ভুট/জিও সিনেমা (Online Video Revenue)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Budget 2024: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    Budget 2024: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মসংস্থান (Employment) নিয়ে বড় ঘোষণা তৃতীয় মোদি সরকারের বাজেটে (Budget 2024)। মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ঘোষণা করেন, এক মাসের বেতন দিয়ে আর্থিক সহায়তা থেকে শুরু করে উৎপাদন ক্ষেত্রে নয়া কর্মসংস্থান এবং ভাতারও। প্রধানমন্ত্রীর প্যাকেজের অংশ হিসেবেই সরকার রূপায়ন করবে এই তিন প্রকল্প। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, প্রকল্পগুলি কী কীঃ

    স্কিম এ – ফার্স্ট টাইমার’ (Budget 2024)

    ‘ফার্স্ট টাইমার’ স্কিমটি হল, প্রথমবার যাঁরা চাকরি করতে আসবেন, তাঁদের জন্য। এই প্রকল্প অনুযায়ী, ইপিএফওতে নাম নথিভুক্ত হলেই এক মাসের বেতন বাবদ ১৫ হাজার টাকা দেওয়া হবে। বেতনের ওই টাকা দেওয়া হবে তিনটি কিস্তিতে। প্রতি মাসে যাঁদের বেতন এক লাখ কিংবা এক লাখ টাকার মধ্যে, তাঁরাও সুবিধা পাবেন এই প্রকল্পের। এতে ২১০ লাখ যুবক উপকৃত হবেন বলে আশাবাদী কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    স্কিম বি – উৎপাদন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান

    সীতারামন (Budget 2024) বলেন, এই স্কিমটি প্রথমবারের কর্মীদের কর্ম সংস্থানের সঙ্গে যুক্ত উৎপাদন খাতে অতিরিক্ত কর্মসংস্থানকে উৎসাহিত করবে। কর্মজীবনের প্রথম চার বছর তাঁদের ইপিএফও কন্ট্রিবিউশনের ক্ষেত্রে কর্মী এবং তাঁর নিয়োগ কর্তা দু’পক্ষকেই একটি নির্দিষ্ট স্কেলে ইনসেনটিভ দেওয়া হবে। সীতারামনের আশা, এই প্রকল্পে উপকৃত হবেন প্রথমবার চাকরিতে যোগ দেওয়া ৩০ লাখ যুবক ও তাঁদের নিয়োগ কর্তারা।

    আরও পড়ুন: নামমাত্র সুদে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শিক্ষা ঋণ, বাজেটে বিশেষ ঘোষণা নির্মলার

    স্কিম সি – সাপোর্ট টু এমপ্লয়ার্স

    এটি একটি এমপ্লয়ার-ফোকাসড স্কিম। সমস্ত ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কর্মসংস্থানে সহায়তা করবে এই প্রকল্প। এই প্রকল্পে সমস্ত অতিরিক্ত কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে, যাঁদের মাসিক বেতন এক লাখ টাকা কিংবা তার মধ্যে, তাঁরাই পাবেন এই প্রকল্পের সুবিধা। সরকার নিয়োগ কর্তাদের প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত দেবে। টাকা মিলবে দু’বছর পর্যন্ত। ইপিএফওতে তাঁদের কনট্রিবিউশনের জন্যই এই টাকাটা দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “এই স্কিম (Budget 2024) ৫০ লাখ মানুষের অতিরিক্ত কর্মসংস্থানকে উৎসাহিত করবে বলে আশা করা যায়।” দেশের তরুণ প্রজন্মকে কর্মদ্যোগী করাই অন্যতম মূল লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণেই পদক্ষেপ (Employment) কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kalyani AIIMS: ভুয়ো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতারণার ফাঁদ! সতর্ক করল কল্যাণী এইমস

    Kalyani AIIMS: ভুয়ো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতারণার ফাঁদ! সতর্ক করল কল্যাণী এইমস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কল্যাণী এইমস (Kalyani AIIMS) এবার ভুয়ো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নিয়ে প্রতারণার ফাঁদে পা না দেওয়ার জন্য সতর্ক করল। একাধিক কর্মখালি নিয়ে ইতিমধ্যে সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্টে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। দেওয়া আছে শূন্যপদের বিবরণ সহ বেতনের তালিকা। অথচ্‌ এইমস কিছুই জানে না। ঘটনায় ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য আগেও একাধিকবার এই ভাবে মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে চাকরি দেওয়ার নাম করে একাধিক সময়ে টাকা নিয়ে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছিল।

    ভুয়ো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে কী বলা হয়েছে (Kalyani AIIMS)?

    সামজিক মাধ্যমে এই ভুয়ো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাজের সময়। বেতন আকর্ষণীয়। দশম শ্রেণি পাশ হলে মিলবে ১৭ হাজার, উচ্চ মাধ্যমিক পাশ হলে মিলবে ২০ হাজার, ডিপ্লমা থাকলে সাড়ে ২১ হাজার, ডিগ্রি থাকলে ২৬ হাজার মিলবে। আবেদনকারীদের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে।” যোগাযোগ নম্বর দেওয়া রয়েছে। সেই সঙ্গে বিজ্ঞপ্তির মধ্যে রয়েছে অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স-এর (Kalyani AIIMS) লোগো। কয়েক দিন ধরে এই পোস্ট সামাজিক মাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

    ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি দিলে জালিয়াতি হয়!

    জাল বিজ্ঞপ্তিতে (Kalyani AIIMS) দেওয়া নম্বরে ফোন করে জানা গিয়েছে, বিজয় গঙ্গোপাধ্যায় নামক এক ব্যক্তি ধরেছেন। তিনি বলেছেন, “চাকরি হয়ে গেলে বাড়ি থেকে এইমসে যাওয়া-আসা করতে গেলে যদি অসুবিধা হয়, তাহলে আমাদের কাছে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। নার্সিংয়ে শূন্যপদ রয়েছে চাইলে আবেদন করতে পারেন। ওয়েবসাইটে বিজ্ঞপ্তি দিলে জালিয়াতি হয়, তাই এই ভাবে দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ পানিহাটিতে তৃণমূলের ২ গোষ্ঠীর মধ্যে মারপিট! প্রতিবাদে থানা ঘেরাও, এলাকায় উত্তেজনা

    কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

    এইমসের (Kalyani AIIMS) পক্ষ থেকে হাসপাতালের জনসংযোগ আধিকারিক চিকিৎসক সুকান্ত সরকার বলেছেন, “এই ধরনের কোনও বিজ্ঞপ্তি আমাদের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি। এখানে শূন্যপদে নিয়োগ হবে এমন কোনও খবর আমাদের কাছে এখনও পর্যন্ত নেই। চাকরিপ্রার্থীদের অনুরোধ করবো, তাঁরা যেন অবশ্যই কল্যাণী এইমসের নিজেস্ব ওয়েবসাইট থেকে তথ্য যাচাই করে নেন। প্রতারণার ফাঁদ থেকে সকলে সাবধান থাকবেন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 10 years of Modi: মোদি জমানায় দেশে বিপুল কর্মসংস্থান, সংখ্যা শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    10 years of Modi: মোদি জমানায় দেশে বিপুল কর্মসংস্থান, সংখ্যা শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্বতন কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের চেয়ে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার যে নানা দিক থেকে এগিয়ে, তা স্পষ্ট হয়েছে বিভিন্ন সমীক্ষার রিপোর্টে। এবার জানা গেল, কর্মসংস্থানেও আগের সরকারের চেয়ে কয়েক যোজন এগিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার (10 years of Modi)।

    কী বলছে ‘স্কচগ্রুপের রিপোর্ট?

    স্কচ (SKOCH) নামের এক সংস্থার করা রিপোর্টে জানা গিয়েছে, ২০১৪ থেকে ২০২৪ সালের (নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বের ১০ বছর (10 years of Modi)) মধ্যে কংর্মসংস্থান হয়েছে ৫১.৪ কোটি। এর মধ্যে ১৯.৭৯ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে গভর্নেন্স লেড ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে। বাকি ৩১.৬১ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে ক্রেডিট-লেড ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে। সোমবারই স্কচের তরফে প্রকাশ করা হয়েছে রিপোর্টটি। তাতেই উঠে এসেছে মোদি (10 years of Modi) জমানায় ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির কথা।

    পার্সন-ইয়ার কী?

    একজন ব্যক্তি এক বছরে যত সময় ধরে কাজ করেন, তাকে যদি ঘণ্টায় প্রকাশ করা হয়, এই সময় পরিমাপের একক হল ওয়ান পার্সন-ইয়ার, অর্থাৎ এক ব্যক্তি-বর্ষ। স্কচ গ্রুপ তাদের সমীক্ষায় ২৬০ ব্যক্তি-দিবসকে এক ব্যক্তি-বর্ষ হিসেবে ধরেছে। অর্থাৎ, একজন ব্যক্তি এক বছরে ২৬০ দিন কাজ করলে, তা এক ব্যক্তি-বর্ষ হিসেবে গণ্য হবে। মোদি (10 years of Modi) জমানার দশ বছরে এমন ৫১.৪ কোটি পার্সন-ইয়ার তৈরি হয়েছে। রিপোর্টটি তৈরি করা হয়েছে ৮০টি কেস স্টাডির ভিত্তিতে। এঁরা প্রত্যেকেই ঋণ গ্রহীতা। বিভিন্ন সময় ঋণ নিয়েছিলেন। সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের খতিয়ান থেকেও উঠে এসেছে এই তথ্য। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “২০১৪-২৪ সালের মধ্যে মোট ৫১.৪ কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে ১৯.৭০ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে গভর্ন্যান্স-লেড ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে আর বাকি ৩১.৬১ কোটি কর্মসংস্থান হয়েছে ক্রেডিট-লেড ইন্টারভেনশনের মাধ্যমে।” উল্লেখ্য যে, স্কচ গ্রুপ হল ভারতের থিঙ্কট্যাঙ্ক। ১৯৯৭ সাল থেকে এই সংস্থা আর্থ-সমাজিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কাজ করছে। দেশের উন্নতির ওপরও আলোকপাত করছে।

    আর পড়ুন: প্রবাসেও বিপন্ন ভারতীয়দের পাশে সরকার, আক্ষরিক অর্থেই সঙ্কটমোচক মোদি

    এই সংস্থা কেন্দ্রীয় সরকারের (10 years of Modi) ১২টি প্রকল্পের ওপর স্টাডি করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ‘মহাত্মা গান্ধী ন্যাশনাল রুরাল এমপ্লয়মেন্ট গ্যারান্টি স্কিম’, ‘আত্মনির্ভর ভারত রোজগার যোজনা’, ‘প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনা’ এবং ‘প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনা’ও। এখান থেকেই দেখা গিয়েছে গত ৯ বছরে ক্রেডিট গ্যাপ কমে হয়েছে ১২.১ শতাংশ। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ক্রেডিট গ্যাপ হ্রাস, মাল্টিমেন্সনাল পভার্টি হ্রাসের সঙ্গে ইতিবাচক সমন্বয় রয়েছে। রাষ্ট্রের নেট ডোমেস্টিক প্রোডাক্টও (NDP) বৃদ্ধি পেয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Employment: এমএ পাশ করেও মেলেনি চাকরি, অলংকার তৈরি করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় রিয়া!

    Employment: এমএ পাশ করেও মেলেনি চাকরি, অলংকার তৈরি করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় রিয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া শিখে, বড় বড় ডিগ্রি নিয়ে চাকরির (Employment) জন্য হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, এরকম অসহায় যুবক-যুবতীর সংখ্যা এ রাজ্যে যত দিন যাচ্ছে, বেড়েই চলেছে। এঁদেরই মধ্যে কেউ কেউ মনের জোর নিয়ে নেমে পড়েছেন ব্যবসায়, খুলে ফেলেছেন চায়ের দোকান, হোটেল, এমনকি রাস্তার ধারে বসে সবজিও বেচছেন। রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থা এবং চাকরির করুণ চিত্র একটা প্রজন্মকে ক্রমশ যেন হতাশার অন্ধকারে ঠেলে দিচ্ছে। তবুও মনের জোর এবং লেগে থাকার মানসিকতা নিয়ে যাঁরা নিজে কিছু করার জন্য জীবনযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, তাঁদেরই একজন হলেন রিয়া। আসুন, জেনে নিই তাঁর লড়াইয়ের কাহিনি।

    কীভাবে এগিয়ে চলেছেন রিয়া?

    নদিয়ার কৃষ্ণনগর শক্তিনগরের বাসিন্দা রিয়া বিশ্বাস। বাংলায় এমএ পাশ করে আর পাঁচজন শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীর মতো তিনিও টিউশনকেই একমাত্র বেঁচে থাকার রসদ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই বুঝলেন, শুধু এই দিয়ে সংসার চালানো কঠিন। তাই এর পাশাপাশি নিজের হাতে তৈরি করতে শুরু করলেন বিভিন্ন ধরনের জুয়েলারি। এমএ পাশ করার পর থেকেই চেষ্টা করছেন চাকরির (Employment)। কিন্তু ভাগ্য বিরূপ। তাই নিজের হাতে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দিয়ে তৈরি করেন এই সমস্ত অলংকার। এখন ‌যে কোনও উৎসবের রঙে নিজেকে রাঙিয়ে তোলা ট্রেন্ড। তাই সামনেই স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশের পতাকার রঙের বিভিন্ন কারুকার্য এবং নকশা করা জুয়েলারি তৈরি করে বিক্রি করছেন তিনি। কোনও দোকানে নয়, সমস্ত জিনিসপত্র কিনে এনে বাড়িতে বসেই সেই সমস্ত জুয়েলারি বানিয়ে সরাসরি খরিদ্দারের কাছে বিক্রি করেন তিনি। শুধু স্বাধীনতা দিবসই নয়, আসন্ন বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো উপলক্ষেও বিভিন্ন ধরনের আধুনিক জুয়েলারি বানিয়ে বিক্রি করছেন। প্রথম দিকে সাধারণত শখের বসেই তিনি এই জুয়েলারি বানান। তবে ধীরে ধীরে তাঁর এই জুয়েলারির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন জায়গায়। নিজের ইচ্ছাশক্তি ও অদম্য জেদ থেকেই নিজের সঙ্গে আরও মানুষকে কর্মসংস্থান করে দেওয়ার আশায় রয়েছেন তিনি। কম পুঁজিতে অধিক লাভ এই ব্যবসায়। তাই অন্যদেরও স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখাচ্ছেন রিয়া।

    কী বলছেন রিয়া?

    এ বিষয়ে রিয়া বিশ্বাস বলেন, চাকরি (Employment) না পেয়ে প্রথমে নেশা হিসেবে কাজ শুরু করেছিলাম। কিন্তু পরবর্তীকালে বাবা মারা যাওয়ার পর আর্থিক সংকটের কারণে এটা পেশায় পরিণত হয়। বাড়িতে দাদা রয়েছে, তিনিও কাজ করেন। কিন্তু তাঁর নিজস্ব সংসার রয়েছে। সেই কারণে কিছুটা যদি সবাইকে সাহায্য করতে পারি আর্থিক দিক থেকে, তার প্রচেষ্টাই চালাচ্ছি আমি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Migrant Labour: ফের মর্মান্তিক ঘটনা! বাংলার এক পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যু হল তেলঙ্গানায় 

    Migrant Labour: ফের মর্মান্তিক ঘটনা! বাংলার এক পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যু হল তেলঙ্গানায় 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মর্মান্তিক ঘটনা। ফের প্রকাশ্যে এল রাজ্যের কর্ম সংস্থানের কঙ্কালসার চেহারা। স্রেফ পেটের টানে ভিন রাজ্যে কত আসহায় যুবক (Migrant Labour) যে ছুটছেন, বিপদে পড়ছেন, তা একটি ঘটনা থেকে আরও একবার পরিষ্কার হয়ে গেল। তেলঙ্গানা রাজ্যের হায়দরাবাদ শহর থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূর। সেখানকার রাঙ্গারেড্ডি জেলার শাদনগরের বারগুলা এলাকায় একটি প্রাইভেট পলিমার সামগ্রী তৈরির কারখানায় কাজ করতেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুর থানার বেতুলিয়াচক লালপুর গ্রামের মনোজিৎ দাস। ভয়াবহ এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কারখানায় কর্মরত অবস্থায় দেহ ঝলসে যায় মনোজিতের। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে, এইভাবে কতদিন আর রাজ্যের শিক্ষিত যুব সম্প্রদায়কে শুধুমাত্র সংসার প্রতিপালনে পড়ে থাকতে হবে বিদেশের মাটিতে, যেখানে পদে পদে বিপদের হাতছানি?

    কীভাবে অগ্নিকাণ্ড?

    জানা গেছে, ১৬ ই জুলাই রাতে কাজের সময় হঠাৎই আগুন লেগে যায় কারখানায়। মুহূর্তের মধ্যেই তাতে অগ্নিদগ্ধ হন ৯ জন শ্রমিক। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৪ জুলাই রাতে মৃত্যু হয় মনোজিৎ দাসের। মনোজিৎ সহ চার শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে এখনওপর্যন্ত। যাঁদের বাড়ি মহারাষ্ট্র, কর্নাটক ও পশ্চিমবঙ্গে। আশঙ্কাজনক পাঁচজন এখনও চিকিৎসাধীন। ২৬ জুলাই রাতে দেহ (Migrant Labour) এসে পৌঁছয় ভগবানপুরে, নিজের বাড়িতে। রাতেই সম্পন্ন হয়েছে শেষকৃত্য। ২৯ বছরের তরতাজা যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় কান্নায় ভেঙে পড়েছে পুরো পরিবার।

    কী বললেন বাবা ও প্রতিবেশীরা?

    মনোজিতের (Migrant Labour) প্রতিবেশী দাদা পবিত্র কুমার দাস বলেন, মনোজিৎ ওই কোম্পানিতে পাঁচ বছর কাজ করেছিল। আমিও ওই কোম্পানিতে ৯ বছর কাজ করেছি। এর আগে কোনওদিন এমন ঘটনা ঘটেনি। খুবই মর্মান্তিক ঘটনা। কোম্পানি চিকিৎসা করিয়েছে, পরিবারের পুরো দায়িত্ব কোম্পানি নিয়েছে। ছেলেকে বিয়ে করানোর কথা আলোচনা চলছিল। বাড়ি তুলেছেন নতুন। মনোজিতের বাবা বাদল চন্দ্র দাস দোষ দিচ্ছেন নিজের কপালকে। ভারী গলায় তিনি বললেন, ছেলে কি আর ফিরবে! 

    তরতাজা যুবকের কাজের জন্য ভিন রাজ্যে গিয়ে মৃত্যুর খবরে এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

  • Murshidabad: তৃণমূল নেতার সঙ্গে ছবি দেখিয়ে চাকরির নামে প্রতারণা, গ্রেফতার স্কুল শিক্ষক

    Murshidabad: তৃণমূল নেতার সঙ্গে ছবি দেখিয়ে চাকরির নামে প্রতারণা, গ্রেফতার স্কুল শিক্ষক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সরকারের আমলে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগে রাজ্য রাজনীতি সরগরম। ইতিমধ্যে এই অভিযোগে রাজ্যের মন্ত্রী থেকে শুরু করে একাধিক নেতা গ্রেফতার হয়েছেন। সেরকমই মুর্শিদাবাদেও চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে ছবি দেখিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে প্রাইমারি স্কুলের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। চাকরি দেওয়ার নাম করে সাড়ে নয় লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন বলে অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত শিক্ষককে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) লালবাগ থেকে গ্রেফতার করেছে ইসলামপুর থানার পুলিশ। ধৃতকে চার দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে লালবাগ মহকুমা আদালত।

    মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) চাকরি দেওয়ার নামে কী হয়েছে?

    গত ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণার অভিযোগে পঙ্কজ মণ্ডল, শর্মিষ্ঠা মণ্ডল ও পাপন মণ্ডল নামে তিনজন এক স্থানীয় স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন ইসলামপুর (Murshidabad) থানায়। অভিযুক্ত স্কুল শিক্ষের নাম নবজ্যোতি মণ্ডল। তাঁর বাড়ি রায়পুর গ্রামে। পেশায় প্রাইমারি স্কুলের এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে যে চাকরি দেওয়ার নাম করে তিনি টাকা নিয়েছিলেন। আরও জানা যায়, ধৃত নবজ্যোতি মণ্ডল তৃণমূল কংগ্রেসের বিভিন্ন নেতাদের সঙ্গে এবং একাধিক উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকদের সঙ্গে নিজের ছবি দেখিয়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে প্রচুর টাকা আত্মসাৎ করেন।

    গ্রেফতার অভিযুক্ত শিক্ষক

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার ইসলামপুর (Murshidabad) থানার পুলিশ মূল অভিযুক্ত নবজ্যোতি মণ্ডলকে গ্রেফতার করে। বুধবার তাঁকে লালবাগ মহকুমা আদালতে পেশ করে ইসলামপুর থানার পুলিশ। ধৃতের জামিন মেলেনি, লালবাগ মহকুমা আদালতের বিচারক পুলিশের হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। যদিও একাধিকবার তাঁর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছিল বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য, ২০২০ সালে ডোমকলের দুই ব্যক্তিকে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে প্রতারণার অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। যদিও সেই মামলার শুনানি এখনও পর্যন্ত হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: প্রাথমিকে চাকরি হারিয়েও মিলেছে পুনর্বহালের নির্দেশ, নিয়োগ না পেয়ে বিক্ষোভ

    Recruitment Scam: প্রাথমিকে চাকরি হারিয়েও মিলেছে পুনর্বহালের নির্দেশ, নিয়োগ না পেয়ে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুনর্নিয়োগের দাবিতে রায়গঞ্জে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের অফিসের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভ। চাকরি হারিয়ে পুনর্বহালের নির্দেশ পাওয়া শিক্ষকরাই এভাবে আন্দোলনে নেমেছেন। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে নিয়োগ-দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় প্রাথমিকে চাকরিহারা ২৬৯ জনকে পুনরায় বহালের নির্দেশ দিয়েছে বোর্ড। অন্যান্য জেলাতে বোর্ডের নির্দেশে শিক্ষকরা চাকরিতে যোগ দিলেও শুধুমাত্র উত্তর দিনাজপুরেই প্রশাসন তাদের পুনরায় নিয়োগ করছে না বলে অভিযোগ। প্রশাসনের দুয়ারে ঘুরেও কোনও সুরাহা না মেলায় সোমবার রাত থেকে অবস্থান-বিক্ষোভে বসে পড়েন তাঁরা। অবিলম্বে পুনরায় নিয়োগ না করা হলে এই বিক্ষোভ চলবে বলেই আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন।

    নিয়োগ না হলে অবস্থানে অনড়

    নিয়োগ-দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলা শুরু হতেই রাজ্যে প্রথম দফায় ২৬৯ জনকে চাকরি থেকে বরখাস্তের নির্দেশ দেয় কলকাতার উচ্চ আদালত। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে চাকরিহারারা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। এরপর সুপ্রিম কোর্ট তাঁদের চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ দেয় বলে দাবি। আর সেই মোতাবেক প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড প্রত্যেক জেলায় ডিপিএসসি ও প্রশাসনকে তাঁদের পুনরায় নিয়োগ করার নির্দেশ দিয়ে চিঠি দেয়। তার ভিত্তিতে রাজ্যের অন্যান্য জেলায় চাকরিতে ওই শিক্ষকদের পুনর্বহাল করা হলেও উত্তর দিনাজপুরের প্রায় ৩৭ জনকে নিয়োগে প্রশাসন টালবাহানা করছে বলে অভিযোগ। আর বেশ কয়েকদিন ধরে প্রশাসনের দুয়ারে গিয়েও নিয়োগ না পেয়ে অবশেষে তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন। খবর পেয়ে অনেক রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কর্নজোড়া ফাড়ির পুলিশ। আন্দোলনকারীদের বোঝানোর চেষ্টা করলেও তাঁদের আশ্বস্ত করতে পারেনি প্রশাসন। এদিকে মঙ্গলবার সকালেও তাঁরা একইভাবে ডিপিএসসি-র সামনে অবস্থানে বসে থাকেন।

    কী বলছেন বিক্ষোভকারীরা (Recruitment Scam)?

    বিক্ষোভকারী মানালি চক্রবর্তী বলেন, রাতে আমরা মেয়েরা ১১ টার পর চলে গিয়েছিলাম। তারপর ছেলেরা ছিল। আমরা আমাদের ন্যায্য যে দাবি, সেটা কিছুতেই পাচ্ছি না। তার জন্যই এখানে বসে আছি। যতক্ষণ না নিয়োগের আশ্বাস দিচ্ছে, ততক্ষণ আমরা বসে থাকবো। সবাই নিজের সংসার ফেলেই এখানে বসে আছি। কাল রাতে শাশুড়ি পড়ে গেছে, তবুও যেতে পারিনি। ফোন আসছে বারবার। না উঠতে পারছি, না যেতে পারছি। আমাদের অধিকার বুঝে না পাওয়া পর্যন্ত আমরা যাবো না।

    কী বললেন মহকুমা শাসক (Recruitment Scam)?

    যদিও এই বিষয়ে রায়গঞ্জের মহকুমা শাসক কিংশুক মাইতি জানিয়েছেন, বিষয়টি (Recruitment Scam) আলোচনার মধ্যে আছে। খুব তাড়াতাড়ি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলেই তিনি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমরা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পুরো বিষয়টি জানিয়েছি। ওদের যে অভাব-অভিযোগ রয়েছে, তা তাড়াতাড়িই মিটে যাবে। তবে যেভাবে অফিস চত্বরে তাঁরা অবস্থান করছেন, তা করতে বারণ করা হয়েছে। কারণ ওখানে ১৪৪ ধারা রয়েছে। সেখানে জমায়েত করাটা আইনসঙ্গত নয়। যদি কিছু দাবিদাওয়া থাকে, তা অফিস টাইমে এসে তাঁরা জানাতেই পারেন। কিন্তু অফিস শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও বসে থাকলে তা চলতে দেওয়া যাবে না। আশা করি, এটা তাঁরা বুঝেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Employment: সংসারের হাল ধরতে সাইকেল সারাইয়ের দোকান খুলেছেন অঞ্জলি!

    Employment: সংসারের হাল ধরতে সাইকেল সারাইয়ের দোকান খুলেছেন অঞ্জলি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নারী এক হাতে সংসার সামলাচ্ছে, পরিবার-পরিজনের আবদার মেটাচ্ছে, সন্তান মানুষ করছে, আবার অন্য হাতে রোজগার করে রক্ষা করছে সংসার। তেমনই হলেন দক্ষিণ দিনাজপুরের এক লড়াকু মহিলা, যিনি সাইকেল সারাই (Employment) করে সংসারের হাল ধরেছেন। এ যেন এক হার না মানা গল্প। এ যেন অনেকর কাছেই নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন।

    কেন বেছে নিলেন সাইকেল মিস্ত্রির কাজ (Employment)?

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বংশীহারী ব্লকের কুসুম্বা এলাকার বাসিন্দা অঞ্জলি বর্মন। দীর্ঘ চার বছর ধরে সংসারের হাল ধরতে তিনি সাইকেলের দোকান (Employment) চালাচ্ছেন গ্রামের রাস্তার পাশে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হাতুড়ি-রেঞ্জ নিয়ে জীবন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন অঞ্জলি বর্মন। প্রত্যন্ত এলাকায় যেখানে অন্যান্য মহিলারা গৃহস্থালীর কাজ নিয়েই ব্যস্ত থাকেন, সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে অঞ্জলি বর্মন যেন এলাকায় এক আলোচিত নাম। জানা গেছে, একটা সময় স্বামীই সংসার চালাতেন। যদিও স্বামী শারীরিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ না হওয়ার কারণে বর্তমানে জীবন-জীবিকা হিসাবে সাইকেল মিস্ত্রির কাজ বেছে নিয়েছেন এই মহিলা। গ্রামের রাস্তার পাশে ছোট্ট দোকানে সাইকেল সারানোর পাশাপাশি মোটর সাইকেলেরও ছোটখাট কাজ করেন এই মহিলা।

    কী বলছেন অঞ্জলি?

    প্রথমদিকে একজন মহিলাকে সাইকেল সারানোর (Employment) কাজ করতে দেখে অবাক হতেন অনেকেই। পাশাপাশি নানান কটূক্তিও শুনতে হয়েছে একটা সময়। যদিও বর্তমানে এলাকার বহু মানুষজন তার দোকানে সাইকেল সহ মোটরসাইকেল সারাই করেন বলে জানা গেছে। জীবন যুদ্ধে হার না মানা অঞ্জলি বর্মন তার কাজ নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের সামনে বলেন, “ছেলেরা যদি সব কাজ করতে পারে, আমরা মেয়েরা কেন পারব না? যা উপার্জন হয় তাতে সংসার মোটামুটি চলে যায়।” বলাই বাহুল্য, অঞ্জলি বর্মনের মতো মহিলারাই সমাজের অন্যান্য মহিলাদের কাছে এক বড় লড়াইয়ের নিদর্শন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share