Tag: gst

gst

  • IRDAI: স্বাস্থ্যবিমা, জীবনবিমায় কমতে পারে জিএসটি! এপ্রিলেই মন্ত্রী গোষ্ঠীর বৈঠক

    IRDAI: স্বাস্থ্যবিমা, জীবনবিমায় কমতে পারে জিএসটি! এপ্রিলেই মন্ত্রী গোষ্ঠীর বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্যবিমায় (Health insurance) কি জিএসটি (GST) কমিয়ে আমজনতাকে স্বস্তি দিতে চলেছে কেন্দ্র সরকার? সম্প্রতি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানিয়েছিলেন, জিএসটি হ্রাস করা নিয়ে পরিকল্পনা চালাচ্ছেন তাঁরা। খুব শীঘ্রই সে সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। ভারতের বিমা নিয়ন্ত্রক ও উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (IRDAI) স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা প্রিমিয়ামের উপর জিএসটি হ্রাস করার বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেছে। এপ্রিল মাসেই গ্রুপ অফ মিনিস্টার্সের (Ministers to Meet) বৈঠক হওয়ার কথা।

    বৈঠকে কী নিয়ে আলোচনা

    জানা গিয়েছে, বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর নেতৃত্বে কাউন্সিল মে মাসে তার পরবর্তী বৈঠকে প্রস্তাবগুলি বিবেচনা করতে পারে। সেইসমস্ত প্রস্তাব জিএসটি কাউন্সিলে জমা দেওয়া হবে। এর পর জিএসটি কাউন্সিল (GST Council) তার পরবর্তী বৈঠকে জীবন ও স্বাস্থ্য বিমার উপর জিএসটিতে ছাড় দেওয়া সম্ভব কিনা সেটি বিবেচনা করে দেখবে। এপ্রিলের শেষে বা মে মাসের শুরুতে মন্ত্রীদের ১৩ সদস্যের দল বৈঠকে বসতে পারে। মেয়াদী বিমার উপর ১৮ শতাংশ জিএসটি সম্পূর্ণরূপে বাতিল করার বিষয়ে রাজ্যগুলি একমত ছিল। তবে এ বিষয়ে ভারতের বিমা নিয়ন্ত্রক ও উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (IRDAI) কোনও মন্তব্য না করায় এখনও পর্যন্ত কোনও সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হয়নি।

    মন্ত্রীদের দলে কারা রয়েছেন

    ১৩ সদস্যের মন্ত্রীদের দলে রয়েছেন উত্তর প্রদেশের অর্থমন্ত্রী সুরেশ কুমার খান্না, পশ্চিমবঙ্গের অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, কেরলের অর্থমন্ত্রী কেএন বালগোপাল, রাজস্থানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী গজেন্দ্র সিং, গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তের মতো বিশিষ্ট জনেরা ৷ তবে স্বাস্থ্য বিমা প্রিমিয়ামের উপর জিএসটি কমানো বা অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আলোচনা এবং প্রস্তাবনা থাকলেও, ২০ মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত, ৫ লক্ষ টাকার বেশি কভারেজ সহ পলিসির ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য বিমা প্রিমিয়ামের উপর ১৮ শতাংশ জিএসটি বহাল রয়েছে।

    জিএসটি কাউন্সিল-এর পরবর্তী পদক্ষেপ

    জিএসটি কাউন্সিল পরবর্তী পদক্ষেপের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে। জিএসটি কাউন্সিল বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে এবং জীবন ও স্বাস্থ্য বীমার উপর জিএসটি হার পর্যালোচনা করার জন্য একটি মন্ত্রীগোষ্ঠী (জিওএম) কে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রীগোষ্ঠী প্রবীণ নাগরিকদের জন্য মেয়াদী জীবন বিমা পলিসি এবং স্বাস্থ্য বিমা পলিসির প্রিমিয়ামের উপর জিএসটি ছাড় দেওয়ার সুপারিশ করেছে।

  • India: জানুয়ারিতে দেশে বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    India: জানুয়ারিতে দেশে বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের (GST Collections) পরিমাণ। গত জানুয়ারি মাসে গ্রস এবং নিট দুটি ক্ষেত্রেই বেড়েছে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ। গত ডিসেম্বরে এই বৃদ্ধি ছিল যথাক্রমে ৭.৩ শতাংশ এবং ৩.৩ শতাংশ। এনসিএইআর-এর মাসিক পর্যালোচনা অনুযায়ী, জানুয়ারি মাসে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ছিল (India) যথাক্রমে ১২.৩ এবং ১০.৯ শতাংশ। উৎপাদন ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।

    পিএমআই বৃদ্ধি পেয়েছে (India)

    জানুয়ারিতে এই ক্ষেত্রে পিএমআই বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৭.৭ শতাংশ। এটি আরও বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। যদিও পরিষেবা ক্ষেত্রের পিএমআই রয়ে গেছে ৫৬.৫ শতাংশে। এনসিএইআর-এর ডিরেক্টর জেনারেল পুনম গুপ্তা বলেন, “মূল্যস্ফীতির মডারেশন আরও নীতিগত সুযোগ সৃষ্টি করেছে। কৃষি ক্ষেত্রেও বহুল প্রতীক্ষিত স্থিতিশীলতা প্রদর্শন করছে, যা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য আশাব্যঞ্জক।” ২০২৪-২৫ রবি মরশুমে গত ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বপন স্বাভাবিক, বপন এলাকার ১০৪ শতাংশে পৌঁছেছে, যেখানে ধান ও ডাল জাতীয় শস্যের বপন যথাক্রমে ১০১.২ শতাংশ ও ১০০.৩ শতাংশে পৌঁছেছে।

    প্রবৃদ্ধির হার

    তবে ব্যাঙ্ক ঋণের প্রবৃদ্ধির হার ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ১১.২ শতাংশে সীমাবদ্ধ ছিল। তার আগের ডিসেম্বরে এই হার ছিল ২০.২ শতাংশ। ব্যাঙ্কগুলি থেকে এনবিএফসি-তে ঋণও কমে গিয়ে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ১৫ শতাংশ থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ৬.৭ শতাংশে নেমে আসে। গুপ্ত বলেন, “এনবিএফসি-র মাধ্যমে ভোক্তা অর্থায়ন এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (SME) খাতে অর্থায়নের (India) একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে, ঋণের এই ধীর প্রবৃদ্ধির হার দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে।”

    এর প্রেক্ষিতে, নির্ধারিত বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলির এনবিএফসি-তে প্রদত্ত এক্সপোজারের ওপর ঝুঁকি পুনরুদ্ধারের সাম্প্রতিক পদক্ষেপকে তিনি স্বাগত জানান। এনসিএইআরয়ের ডিরেক্টর জেনারেল বলেন, “আর একটি বিষয় যা নজরে রাখা প্রয়োজন, তা হল বিদেশি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগের প্রবাহের ধারাবাহিক বহির্গমন।” তিনি বলেন, “প্রায়োগিক গবেষণা দেখায় যে এফআইআই প্রবাহ প্রধানত বাহ্যিক কারণ দ্বারা চালিত হয়, অভ্যন্তরীণ কারণের তুলনায়, এবং এই কারণে এটি যথেষ্ট অস্থির প্রকৃতির। অতীতের মতো, ভারতের এফআইআই প্রবাহের বর্তমান বিপরীত প্রবণতা একটি বৈশ্বিক ঘটনা এবং এটি অন্যান্য অনেক (GST Collections) উদীয়মান বাজার থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহারের সঙ্গেও সম্পর্কিত (India)।”

  • Modi Government: মমতার বঞ্চনার দাবি মিথ্যে, কর বাবদ বাংলাকে ১৩,০১৭ কোটি টাকা দিল মোদি সরকার

    Modi Government: মমতার বঞ্চনার দাবি মিথ্যে, কর বাবদ বাংলাকে ১৩,০১৭ কোটি টাকা দিল মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে সুখবর। রাজ্যগুলিকে কর বাবদ ১,৭৩,০৩০ কোটি টাকা বণ্টন করল কেন্দ্রীয় সরকার (Modi Government)। পশ্চিমবঙ্গ পেল ১৩০১৭.০৬ কোটি টাকা। ডিসেম্বর ২০২৪-এ ৮৯,০৮৬ কোটি টাকা বণ্টন করা হয়েছিল। যার তুলনায় এবারের পরিমাণ অনেক বেশি বলে দাবি করা হয়েছে। এই বাড়তি অর্থ রাজ্যগুলিকে উন্নয়নমূলক কাজ দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং জনকল্যাণ প্রকল্পগুলির খরচ মেটাতে সাহায্য করবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিয়মমাফিক কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তোলেন। সেই দাবি যে সর্বৈব মিথ্যে ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, তা এই বাড়তি অর্থ বরাদ্দের ঘটনায় পরিষ্কার।

    আরও পড়ুনঃ ২২ জানুয়ারি মুর্শিদাবাদে রাম মন্দিরের সূচনা, ঘোষণা অম্বিকানন্দের, কারা কারা আমন্ত্রিত?

    জিএসটি বাবদ প্রাপ্য টাকা দিল কেন্দ্র

    বয়েকা অর্থ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে (Central Government) বারবার নিশানা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। প্রাপ্য টাকা না দেওয়া এবং বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দ টাকা আটকে থাকার অভিযোগ তিনি বারবার সামনে এনেছেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, বারবারই রাজ্যের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে মোদি সরকার (Modi Government)। এবারও কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে কর বাবদ পশ্চিমবঙ্গকে (West Bengal) ১৩ হাজার ১৭ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় বাজেট (Union Budget 2025) পেশ হবে। তার আগে এই অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। 

    কেন্দ্রের মতে, রাজ্যগুলির আর্থিক শক্তি বাড়াতে এবং সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারের এই পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ। প্রসঙ্গত, বিগত কয়েক বছরে একাধিকবার কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছে মমতা সরকার। কিন্তু কেন্দ্রের তরফে প্রতিবারই তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আনা হয়েছে। খরচের হিসেব চাওয়া হয়েছে। কিন্তু সেভাবে সঠিক তথ্য দিতে পারেনি রাজ্য সরকার। যদিও চাপানউতোরের মধ্যেই কর বাবদ বড় অংশের টাকা রাজ্যকে দিল কেন্দ্র (Modi Government)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cigarettes Price Hike: সুখটানে পকেটে টান! বাড়তে পারে সিগারেটের দাম, দামী হতে পারে কোল্ড ড্রিঙ্কসও 

    Cigarettes Price Hike: সুখটানে পকেটে টান! বাড়তে পারে সিগারেটের দাম, দামী হতে পারে কোল্ড ড্রিঙ্কসও 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুখটানে পকেটে টান পড়তে চলেছে মধ্যবিত্তের। দাম বাড়ছে সিগারেট (Cigarettes Price Hike) সহ অন্যান্য তামাকজাত দ্রব্যের। প্রায় ৩৫ শতাংশ দাম বাড়তে পারে সিগারেটের। কোপ পড়তে পারে বেশ কিছু পানীয়ের উপরেও। কারণ কোল্ড ড্রিঙ্কস, সিগারেট, তামাকজাত দ্রব্য-সহ শরীরের পক্ষে বিভিন্ন ক্ষতিকারক দ্রব্যের জিএসটি বাড়ানোর সুপারিশ করল মন্ত্রিগোষ্ঠী (GST Council)। আপাতত সেইসব দ্রব্যের উপরে ২৮ শতাংশ জিএসটি ধার্য করা হয়। সেটা বাড়িয়ে ৩৫ শতাংশ করার সুপারিশ করা হয়েছে।

    কবে থেকে বাড়বে দাম

    সূত্রের খবর, বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরীর নেতৃত্বে মন্ত্রিগোষ্ঠী যে সুপারিশ করেছে, তা নিয়ে আগামী ২১ ডিসেম্বর জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে আলোচনা করা হবে। জিএসটি বাড়ানো হবে কিনা, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের নেতৃত্বাধীন কাউন্সিল (GST Council)। বর্তমানে সিগারেটের (Cigarettes Price Hike) উপর ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি লাগু আছে। এখন একলাফে জিএসটি ৩৫ শতাংশ বাড়লে, দাম বাড়বে অনেকটাই। বর্তমানে জিএসটি হার ৫, ১২, ১৮ এবং ২৮ শতাংশ, এই চারটি স্তরে রয়েছে। এবার নেশার দ্রব্যের উপর নতুন করে ৩৫ শতাংশ করকাঠামো আনা হতে পারে। মন্ত্রিগোষ্ঠীর তরফে মোট ১৪৮টি পন্যের উপর ট্যাক্স পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। যা রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

    জিএসটি বাড়ছে কোথায় (GST Council)

    তামাকজাত পণ্যের দাম মূলত জিএসটির উপর নির্ভর করে। কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের পর দেখা গিয়েছিল টোবাকো ট্যাক্স বাড়ানো হয়নি। ফলে কেন্দ্রীয় বাজেট অনুসারে সিগারেটের দামের (Cigarettes Price Hike) কোনও পরিবর্তন হয়নি। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, জিএসটি হার যুক্ত করার জন্য জিএসটি পরিষদ গত ৯ সেপ্টেম্বরের বৈঠকে মন্ত্রিগোষ্ঠী তৈরি করেছে। সোমবার সেই গোষ্ঠীর তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বেশ কিছু পানীয়, সিগারেট, তামাক এবং তামাকজাত পণ্যের (Cigarettes Price Hike) উপর ২৮ শতাংশ করের বদলে ৩৫ শতাংশ কর বসানো হতে পারে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    জিএসটি কমছে কোথায়

    মন্ত্রিগোষ্ঠীর (GST Council) ওই বৈঠকে আরও বলা হয়েছে যে, প্যাকেটজাত পানীয় জলের (২০ লিটার বা তার বেশি) ক্ষেত্রে জিএসটি ১৮ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হতে পারে। ১০ হাজার টাকার কম দামের সাইকেলে জিএসটি ১২ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হতে পারে। ১৫ হাজার টাকার বেশি দামের জুতোতে জিএসটি ১৮  থেকে ২৮ শতাংশ করা হতে পারে। ২৫ হাজার টাকার বেশি দামি ঘড়ির উপর জিএসটি ১৮ থেকে বাড়িতে ২৮ শতাংশ করা হতে পারে। এছাড়াও, জীবন বিমা এবং স্বাস্থ্যবিমার ক্ষেত্রে জিএসটি কমানোর (GST Council) প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। এখন বীমার প্রিমিয়ামের ওপর ১৮ শতাংশ হারে জিএসটি দিতে হয়। প্রবীণদের ক্ষেত্রে সেটাও সরে যেতে পারে বলে খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: ‘প্রিমিয়ামের ওপর কর কমানোর সিদ্ধান্ত হলে বিমার খরচও কমবে’, বললেন সীতারামন

    Nirmala Sitharaman: ‘প্রিমিয়ামের ওপর কর কমানোর সিদ্ধান্ত হলে বিমার খরচও কমবে’, বললেন সীতারামন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জিএসটি পরিষদের (GST Council) বৈঠকে বিমার প্রিমিয়ামের ওপর কর কমানোর সিদ্ধান্ত হলে দেশে জীবন ও স্বাস্থ্য বিমার খরচ কমবে।” সোমবার লোকসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে একথা জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী?

    তিনি জানান, জিএসটি পরিষদ (GST Council) গত ৯ সেপ্টেম্বরের বৈঠকে এজন্য মন্ত্রিগোষ্ঠী তৈরি করেছে। সেখানে যদি পরিষদ কর কমানোর প্রস্তাব আসে, তা হলে খরচ কমার কথা। নির্মলা (Nirmala Sitharaman) বলেন, “প্রতিযোগিতাই খরচ কমানো নিশ্চিত করবে।” প্রসঙ্গত, বর্তমানে বিমার প্রিমিয়ামে জিএসটি বসে ১৮ শতাংশ। চলতি মাসের ২১ তারিখে রাজস্থানের জয়সলমিরে বৈঠকে বসতে চলেছে জিএসটি কাউন্সিল। ওই বৈঠকে জীবন বিমা ও স্বাস্থ্যবিমার ওপর জিএসটি কমানোর প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হবে।

    জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠক (GST Council) 

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) বলেন, “৯ সেপ্টেম্বর জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকের সময় জীবন বিমা ও স্বাস্থ্য বিমার ওপর জিএসটির বিষয়টি সার্বিকভাবে খতিয়ে দেখতে একটি মন্ত্রিগোষ্ঠী তৈরির সুপারিশ করা হয়।” তিনি বলেন, “জীবন ও স্বাস্থ্যবিমার জিএসটি হার সংক্রান্ত বিষয়টি মন্ত্রিগোষ্ঠীর কাছে পর্যালোচনার জন্য পড়ে রয়েছে। জিএসটি কাউন্সিল (GST Council) যদি বিমা প্রকল্পের জিএসটি হার কমানোর সুপারিশ করে, তা হলে বিমা গ্রাহকের প্রকল্প কেনার খরচ কমে যাবে।” নির্মলা (Nirmala Sitharaman) বলেন, “গ্রাহক টানতে বিভিন্ন বিমা সংস্থা প্রকল্পের ওপর প্রিমিয়ামের যে দর নির্ধারণ করবে, তা-ই সার্বিক ভাবে বিমার খরচ কমানোয় সহায়ক হবে।” তিনি বলেন, “বিমার প্রিমিয়ামের ওপর জিএসটি হার বসানো হয়। কাজেই জিএসটির (GST Council)  হার কমানো হলে তা সরাসরি বিমা গ্রাহকের উপকারে লাগবে।”

    আরও পড়ুন: “কেবল সংখ্যালঘু তোষণের চেষ্টা”, ওয়াকফ বিল নিয়ে তৃণমূলকে নিশানা জগদম্বিকার

    অর্থমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ৫ লাখ টাকার বেশি মূল্যের স্বাস্থ্য বিমা কেনা প্রবীণ নাগরিকের সংখ্যা ছিল ২.৮৬ লাখ। ২০২৩-২৪ সালে সেটা বেড়ে ৯.০৩ লাখ হয়েছে। সেই সময়ে জীবন ও স্বাস্থ্য বিমায় জিএসটি (GST Council) খাতে সরকারের ঘরে এসেছে মোট ১৬ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকা (Nirmala Sitharaman)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    GST: দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার রেকর্ড গড়ল জিএসটি (GST) সংগ্রহ। চলতি বছরের অক্টোবরে ভারতে (India) এই প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১.৮৭ লাখ কোটি টাকা। গত বছর অক্টোবরে এর পরিমাণ ছিল ১.৭২ লাখ কোটি টাকা। শতাংশের বিচারে এবার জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বেড়েছে ৮.৯।

    জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ (GST)

    শুক্রবার অর্থমন্ত্রকের তরফে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এর ঠিক এক মাস আগে, সেপ্টেম্বরে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ছিল ১.৭৩ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত মোট জিএসটি সংগ্রহ ৯.৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১২.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা হয়েছে। ২০২৩ সালে এই সময় এর পরিমাণ ছিল ১১.৬৪ লাখ কোটি টাকা। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে কেন্দ্রীয় জিএসটি, রাজ্য জিএসটি, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি এবং সেস সংগ্রহের ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করা হয়েছে।

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে কী কী রয়েছে

    ব্রেক ডাউনের মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয় জিএসটি (GST) ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১  কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই অক্টোবর দ্বিতীয় সেরা জিএসটি সংগ্রহের মাস হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে। কারণ সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল এপ্রিল মাসে, আদায় হয়েছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকারও বেশি।

    আরও পড়ুন: সৌদিকে টপকে ইউরোপের শীর্ষ পরিশোধিত জ্বালানি সরবরাহকারী দেশ এখন ভারত

    রিভিউয়ের মাসে, দেশীয় লেনদেন থেকে জিএসটি ১০.৬ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ১.৪২ লাখ কোটি টাকায়। আমদানি কর থেকে রাজস্ব প্রায় ৪ শতাংশ বেড়ে পৌঁছেছে ৪৫,০৯৬ কোটি টাকায়। গোটা মাসে ফেরত দেওয়া হয়েছে ১৯,৩০৬ কোটি টাকা। গত বছরের এই সময়ের তুলনায় ১৮.২ শতাংশ বেশি।

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় জিএসটি ৩৩,৮২১ কোটি টাকা, রাজ্য জিএসটি ৪১,৮৬৪ কোটি টাকা, ইন্টিগ্রেটেড জিএসটি ৯৯,১১১ কোটি টাকা এবং সেস ১২,৫৫০ কোটি টাকা হয়েছে। অক্টোবর ২০২৪-এ জিএসটি সংগ্রহ ছিল (India) দ্বিতীয় সর্বোত্তম মানের। সর্বোচ্চ সংগ্রহ এপ্রিল ২০২৪-এ ছিল ২.১০ লাখ কোটি টাকার বেশি (GST)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gst Council Meeting: বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার যাচাই চালুর সিদ্ধান্ত, জিএসটি বৈঠক শেষে জানালেন নির্মলা

    Gst Council Meeting: বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার যাচাই চালুর সিদ্ধান্ত, জিএসটি বৈঠক শেষে জানালেন নির্মলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভুয়ো ইনভয়েসের মাধ্যমে আধার যাচাই করা হত। তাতে রাশ টানতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে গোটা দেশে বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার কার্ড যাচাই প্রক্রিয়া চালুর।” শনিবার নয়াদিল্লিতে জিএসটি কাউন্সিলের ৫৩তম বৈঠকের (Gst Council Meeting) পর কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। এদিনের বৈঠকে একাধিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    জিএসটি ছাড়ের সিদ্ধান্ত (Gst Council Meeting)

    রেল ক্ষেত্রে বেশ কিছু পরিষেবায় জিএসটি ছাড়ের কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। হস্টেল খরচ কমানোর সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। সীতারামণ জানান, দেশজুড়ে বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার কার্ড যাচাই প্রক্রিয়া চালু করা হবে। গুজরাট ও পুদুচেরিতে এই প্রক্রিয়া পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়েছিল। তা সফল হয়েছে। এবার দেশজুড়ে ধাপে ধাপে তা বাস্তবায়িত করা হবে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানান, ভারতীয় রেল সাধারণ যাত্রীদের যে পরিষেবাগুলি দেয়, সেগুলিকে জিএসটির (Gst Council Meeting) আওতার বাইরে রাখা হবে।

    হস্টেলে জিএসটি নয়!

    কাউন্সিলের দেওয়া প্রস্তাব অনুযায়ী, রেলের বেশ কিছু পরিষেবায় জিএসটি ছাড় দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে প্লাটফর্ম টিকিট, ওয়েটিং রুম, রিটায়ারিং রুম এবং ব্যাটারিচালিত গাড়ি পরিষেবা। এর পাশাপাশি প্রস্তাবে বলা হয়েছে, যাঁরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরের হস্টেলে থাকেন বা ভবিষ্যতে থাকার কথা ভাববেন, তাঁদের জন্য জিএসটি ধার্য করা হবে না। এতদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে হস্টেলে থাকলে জিএসটি দিতে হত আবাসিকদের। নয়া প্রস্তাব গৃহীত হলে, তা আর গুণতে হবে না। কিছু ক্ষেত্রে জিএসটির পরিমাণ কমানোর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, সোলার কুকারের মতো পণ্যও। এতদিন সোলার কুকারের ক্ষেত্রে জিএসটি দিতে হত ১৮ শতাংশ। এই হার কমিয়ে ১২ শতাংশ করার কথা বলা হয়েছে। কার্টন বক্সের ওপরও জিএসটির হার কমানোর প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।

    আর পড়ুন: কাঁকসায় তৃণমূল সমর্থকের ছেলে জঙ্গি! গ্রেফতার করল এসটিএফ

    সীতারামণ বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার চায় পেট্রল-ডিজেলকে জিএসটির আওতায় আনতে।” তবে এনিয়ে এদিন যে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি, তাও জানিয়ে দেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, “জিএসটি কাউন্সিলের ফিটমেন্ট কমিটি কো-ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়ামের কাছ থেকে ফরমাল রিকোয়েস্ট পেয়েছে। যদিও এ বিষয়ে এদিনের বৈঠকে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। পরবর্তী বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হতে পারে (Gst Council Meeting)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • GST: মার্চে বাড়ল জিএসটি আদায়ের পরিমাণ, টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    GST: মার্চে বাড়ল জিএসটি আদায়ের পরিমাণ, টাকার অঙ্ক শুনলে চোখ কপালে উঠবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মার্চ মাসে জিএসটি (GST) বাবদ আদায়ের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ১.৭৮ লাখ কোটি টাকা। গত বছরের মার্চ মাসের তুলনায় বৃদ্ধির পরিমাণ ১১.৫ শতাংশ। সোমবার অর্থমন্ত্রকের তরফে এ খবর জানানো হয়েছে। 

    জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ (GST)

    সদ্য সমাপ্ত অর্থবর্ষে (২০২৩-২৪) গ্রস জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ২০.১৪ লাখ কোটি টাকা। আগের অর্থবর্ষের (২০২২-২৩) তুলনায় যার পরিমাণ ১১.৭ শতাংশ বেশি।  ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে গড় মাসিক সংগ্রহ ছিল ১.৬৮ লাখ কোটি। আগের অর্থবর্ষে যা ছিল ১.৫ লাখ কোটি টাকা।

    সেই অর্থে কোনও একটি নির্দিষ্ট মাসে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণের নিরিখে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এদিন অর্থমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘২০২৩ সালের মার্চ মাসের তুলনায় ২০২৪ সালের মার্চ জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে ১১.৫ শতাংশ। মাসিক ভিত্তিতে এটি এখনও পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে মোট জিএসটি (GST) সংগ্রহ হয়েছিল ২০.১৪ লাখ কোটি টাকা। এর পরিমাণ তার আগের অর্থবর্ষের তুলনায় ১১.৭ শতাংশ বেশি।’’

    রিফান্ডের ওপর নেট জিএসটি

    জানা গিয়েছে, মার্চ মাসে রিফান্ডের ওপর নেট জিএসটি রাজস্ব এসেছে ১.৬৫ লাখ কোটি টাকা। গত বছর এই সময়ের তুলনায় এটি বৃদ্ধি পেয়েছে ১৮.৪ শতাংশ। উল্লেখ্য যে, এ পর্যন্ত সব চেয়ে বেশি জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে গত বছরের এপ্রিলে। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ১.৮৭ লাখ কোটি। ২০১৭ সালে নরেন্দ্র মোদির সরকার চালু করে জিএসটি। পুরানো পরোক্ষ কর ব্যবস্থার পরিবর্তে নতুন করে এটা চালু করা হয়। ওই বছরের ১ জুলাই চালু হয় জিএসটি। কেন্দ্রের দাবি, ৬ বছর আগে কার্যকর এই জিএসটি দেশবাসীর ওপর করের বোঝা কমাতে সাহায্য করেছে।

    আরও পড়ুুন: “মনে হল রামলালা আমায় বলছেন, দেশের স্বর্ণযুগ শুরু হয়েছে”, বললেন মোদি

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মার্চ মাসে জিএসটি বাবদ সরাসরি কেন্দ্রের ঘরে এসেছে ৩৪ হাজার ৫৩২ কোটি টাকা। রাজ্যগুলির আয় হয়েছে ৪৩ হাজার ৭৪৬ কোটি টাকা। সমন্বিত জিএসটি বাবদ আয় হয়েছে ৮৭ হাজার ৯৪৭ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, গত ফেব্রুয়ারি মাসে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ১২.৫ শতাংশ বেড়ে হয়েছিল ১.৬৮ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। অর্থমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, গ্রস গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সংগ্রহীত রাজস্বের পরিমাণ ১,৬৮,৩৩৭ কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালের একই মাসের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে ১২.৫ শতাংশ (GST)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • GST Collections: জিএসটি থেকে রেকর্ড আয়! জানুয়ারি মাসে কোষাগারে ঢুকল ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা

    GST Collections: জিএসটি থেকে রেকর্ড আয়! জানুয়ারি মাসে কোষাগারে ঢুকল ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেটের আগেই দেশের আর্থিক খাতের জন্য সুখবর। জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ১০.৪০ শতাংশ। তথ্য অনুযায়ী, নতুন বছরের প্রথম মাসে দেশে জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে মোট ১.৭২ লক্ষ কোটি টাকা। এই পরিমাণ ১ জুলাই, ২০১৭-এ জিএসটি কার্যকর হওয়ার পর থেকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। 

    কত টাকা আয়

    অর্থ মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে মোট জিএসটি সংগ্রহ বার্ষিক ভিত্তিতে ১০.৪০ শতাংশ বেড়েছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে জিএসটি থেকে আয় ১,৫৫,৯২২ কোটি টাকার তুলনায় ১,৭২,১২৯ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। এটি এখন পর্যন্ত দ্বিতীয়-সর্বোচ্চ মাসিক সংগ্রহ চিহ্নিত করে। এর আগে গত বছরের এপ্রিলে সরকারের কোষাগারে জিএসটি বাবদ জমা পড়েছিল ১.৮৭ লক্ষ কোটি টাকা। 

    প্রধনামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতা

    গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি হল ভারতে পণ্য এবং পরিষেবার উপর লাগু করা কর ব্যবস্থা। ২০১৭ সালে এই পদ্ধতি চালু হয়। এর আগে দেশে পণ্য এবং পরিষেবার উপর ভ্যাট করের প্রচলন ছিল। গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স (জিএসটি) হল ভ্যাটের একটি আধুনিক ও ডিজিটাইজড রূপ, যেখানে আপনি পণ্য এবং পরিষেবাগুলিও ট্র্যাক করতে পারেন৷ ভ্যাট ও জিএসটি উভয়েরই একই ট্যাক্সেশন স্ল্যাব আছে। বর্তমানে প্রায় সব পরোক্ষ ট্যাক্সকেই জিএসটি-র আওতায় আনা হয়েছে। চলতি আর্থিক বছরের বাজেট অনুসারে, কেন্দ্র আশা করছে যে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে জিএসটি সংগ্রহ ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। বিশেষজ্ঞরা এই বৃদ্ধির জন্য বাণিজ্য সচেতনতা, কেন্দ্রে স্থিতিশীল সরকার এবং প্রধনামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতার কাথাই তুলে ধরছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tax Devolution: উৎসবের মরশুমে রাজ্যগুলিকে অতিরিক্ত অর্থ কেন্দ্রের, কত পেল বাংলা?

    Tax Devolution: উৎসবের মরশুমে রাজ্যগুলিকে অতিরিক্ত অর্থ কেন্দ্রের, কত পেল বাংলা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের আগেই সুখবর! রাজ্যগুলিকে কর হস্তান্তরের (Tax Devolution) ৭২ হাজার ৯৬১ কোটি ২১ লক্ষ কোটি টাকা দল কেন্দ্র। এর আগে টাকা দেওয়া হয়েছিল ১১ ডিসেম্বর। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এটি অতিরিক্ত কিস্তি। ফের টাকা দেওয়া হবে ১০ জানুয়ারি।

    অতিরিক্ত কিস্তি

    প্রসঙ্গত, আয়কর সহ অন্যান্য খাতে কেন্দ্র রাজ্যগুলি থেকে যা সংগ্রহ করে, তার একটি অংশ দেওয়া হয় রাজ্যগুলিকে। প্রতি মাসের ১০ তারিখের আশপাশে দেওয়া হয় এই টাকা। সেই হিসেবে রাজ্যগুলির এই অর্থ পাওয়ার কথা ছিল ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি। তবে উৎসবের মরশুমে আগেই একটি কিস্তি দিল কেন্দ্রীয় সরকার। এবার যে অর্থ দেওয়া হল, তা অতিরিক্ত কিস্তি বলেই (Tax Devolution) জানিয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণের মন্ত্রক।

    টাকা বাঁটোয়ারার পদ্ধতি

    মনে রাখতে হবে, প্রতি অর্থবর্ষে রাজ্যগুলি থেকে কর বাবদ কেন্দ্র যা সংগ্রহ করে, তার ৪১ শতাংশই ১৪টি কিস্তিতে বণ্টন করা হয় রাজ্যগুলিকে। ২০২৩-২৪ সালের বাজেট অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে দেবে সব মিলিয়ে ১০.২১ লক্ষ কোটি টাকা। এই টাকা বাঁটোয়ারার একটা পদ্ধতি রয়েছে। কর বাবদ আয়ের টাকার কত অংশ রাজ্য পাবে, অনেকগুলি মানদণ্ডে তা ঠিক করা হয়। এরই একটি হল জনসংখ্যা। সেই নিক্তিতে উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকার পেয়েছে ১৩ হাজার ৮৮ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকা।

    আরও পড়ুুন: সাড়ে ৮ হাজার পদে নিয়োগে কেলেঙ্কারি, হাইকোর্টে কবুল এসএসসির

    উত্তর প্রদেশের পরেই রয়েছে নীতিশ কুমারের বিহার। তারা পেয়েছে ৭ হাজার ৩৩৮ কোটি টাকা। বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশ রয়েছে তৃতীয় স্থানে। তারা পেয়েছে ৫ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা। এই তালিকার চার নম্বরে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পশ্চিমবঙ্গ। তারা পেয়েছে ৫ হাজার ৪৮৮ কোটি ৮৮ লক্ষ টাকা। প্রসঙ্গত, এই যে অতিরিক্ত কিস্তি দেওয়া হয়েছে এর মধ্যে নেই জিএসটি কাঠামো অনুযায়ী রাজ্যের জন্য যে পাওনা, সেই টাকা। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গ সরকার যে বঞ্চনার অভিযোগ তুলেছে, তার মধ্যে রয়েছে (Tax Devolution) জিএসটি বাবদ বকেয়াও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share