Tag: Gujrat

Gujrat

  • PM Modi: মহাকুম্ভের পরে দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের দর্শন, সোমনাথ মন্দিরে প্রার্থনা মোদির

    PM Modi: মহাকুম্ভের পরে দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের দর্শন, সোমনাথ মন্দিরে প্রার্থনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভ শেষ হওয়ার পরে নিজের ব্লগে ‘মনের কথা’ ও অভিজ্ঞতা লিখেছিলেন মোদি (PM Modi)। সেই লেখাতেই জানিয়েছিলেন, মহাকুম্ভে পুণ্যডুবের পরে যাবেন দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গ সোমনাথ মন্দিরের দর্শনে। ঠিক যেমনটা বলেছিলেন, রবিবার তেমনটাই পালন করতে দেখা গেল দেশের প্রধানমন্ত্রীকে।

    প্রধানমন্ত্রীর পরনে ছিল গেরুয়া পাঞ্জাবি

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) পরনে ছিল গেরুয়া পাঞ্জাবি। ডান কাঁধে নেওয়া ওড়না। রবিবার, গুজরাটের (Gujarat) সোমনাথ মন্দিরে এই সাজেই পৌঁছে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। জানা গিয়েছে, গুজরাটে তিন দিনের সফর করবেন তিনি। মাঝে এক ফাঁকে সেরে নিলেন সোমনাথ মন্দির দর্শন। তবে মন্দির দর্শনের পাশাপাশি পুজো দেন তিনি।

    কী লিখলেন মোদি (PM Modi)

    সোমনাথ মন্দির দর্শনের পরে নিজের এক্স মাধ্যমে মোদি (PM Modi) লেখেন, ‘‘দেশবাসীর সহযোগিতায় প্রয়াগরাজে একতার মহাকুম্ভ সম্পন্ন হয়েছে। আমি সংকল্প করেছিলাম, মহাকুম্ভের শেষে আমি শ্রী সোমনাথের পুজো করব। আজ, সোমনাথ মন্দিরে প্রার্থনা করতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। আমি প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিকের সমৃদ্ধি এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রার্থনা করেছি। এই মন্দিরটি আমাদের সংস্কৃতির ঐতিহ্য এবং বীরত্বকে প্রতিফলিত করে।’’

    আজ সোমবারও রয়েছে একাধিক কর্মসূচি

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত শনিবার সন্ধ্যায় গুজরাটের (Gujarat) জামনগর বিমানবন্দরে নামেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। একাধিক কর্মসূচি নিয়ে নিজের রাজ্যের সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, এদিন সকালে গুজরাটে অনন্ত আম্বানির তৈরি বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্র ‘বনতারা’ সফরেও যান মোদি। তারপর সেখান থেকে পৌঁছে যান সোমনাথ মন্দির দর্শনে। পাশাপাশি, আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একাধিক কর্মসূচি রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বিশ্ব বন্যপ্রাণী দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার ন্যাশনাল বোর্ড ফর ওয়াইল্ড লাইফের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন তিনি।

    ৫ ফেব্রুয়ারি করেন পুণ্যস্নান

    প্রসঙ্গত, গত ৫ ফেব্রুয়ারি প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পুণ্যস্নান সারেন। সেদিন প্রধানমন্ত্রীর পরনে ছিল গাঢ় গেরুয়া জ্যাকেট এবং কালো ট্র্যাকপ্যান্ট। রুদ্রাক্ষের মালাও ছিল তাঁর হাতে। কুম্ভস্নানের আগে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সঙ্গে নৌকাবিহারও করতে দেখা যায় দেশের প্রধানমন্ত্রীকে।

  • Hanuman Mandir: ধর্মান্তকরণ ঠেকাতে ৩১১ হনুমান মন্দির গড়ে তোলা হল গুজরাটের এই জেলায়

    Hanuman Mandir: ধর্মান্তকরণ ঠেকাতে ৩১১ হনুমান মন্দির গড়ে তোলা হল গুজরাটের এই জেলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মান্তকরণ রুখতে গুজরাটে গড়ে তোলা হল ৩১১টি হনুমান মন্দির (Hanuman Mandir)। 

    গুজরাট (Gujarat) রাজ্যে নির্দিষ্ট কিছু এলাকায় ধর্মান্তকরণের ঘটনা বেড়েই চলছিল। এরমধ্যে ব্যাপকভাবে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তকরণ চলতে থাকে সে রাজ্যের ডাঙ জেলায়। অভিযোগ এই জেলার ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকেই হিন্দু থেকে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়। সংখ্যায় যা ১ লাখেরও বেশি। এমন ধর্মান্তকরণ প্রতিরোধে সেখানকার বাসিন্দারা অভিনব কৌশল নিলেন। সনাতন ধর্ম রক্ষা ও প্রচারের জন্য শুরু করা হল হনুমান যজ্ঞ কর্মসূচি। এর পাশাপাশি, ডাঙ জেলার যে গ্রামগুলিতে ধর্মান্তকরণের ঘটনা ঘটছে, সেই রকম ৩১১টি গ্রামে গড়া হয়েছে হনুমান মন্দির (Hanuman Mandir)। এই উদ্যোগ নিয়েছেন রাজ্যসভার বিজেপি সাংসদ তথা প্রখ্যাত হীরা ব্যবসায়ী তথা বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ গোবিন্দ ঢোলাকিয়া।

    কীভাবে শুরু হল এই কর্মসূচি (Gujarat)?

    জানা গিয়েছে, ধর্মান্তকরণ প্রতিরোধে এগিয়ে এসেছে রামকৃষ্ণ ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট নামের এক সংগঠন। এই সংগঠনের তরফ থেকে ২০২২ সালেই ১২টি হিন্দু মন্দির উদ্বোধন করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, সংগঠনটির নেতৃত্বে রয়েছেন বিজেপি সাংসদ গোবিন্দ ঢোলাকিয়া। কিন্তু কীভাবে হনুমান মন্দির (Hanuman Mandir) তৈরির সিদ্ধান্ত নিলেন ঢোলাকিয়া? তাও ব্যাখা দিয়েছেন তিনি। ঢোলাকিয়া বলেন, ‘‘আমরা গত ৩০ বছর ধরে ডাঙ জেলার আহওয়াতে (Gujarat) মেডিক্যাল ক্যাম্প পরিচালনা করি। ২০১৭ সালে আমি এবং এক স্বামীজি গাড়িতে করে যাচ্ছিলাম। তখনই একটি গ্রামে দেখতে পাই গাছের নীচে পড়েছিল হনুমানজি মহারাজের একটি মূর্তি (Hanuman Mandir)। এরপর আমি স্বামীজিকে বললাম, আমাদের ভগবান এইভাবে ঘর ছাড়া হয়ে থাকবেন আর আমরা ঘরে থাকব? এর উত্তরে স্বামীজি বললেন, এমন গ্রাম এখানে ৩০০-এরও বেশি রয়েছে। সব গ্রামে গড়তে হবে। এরপরেই আমরা উদ্যোগ নেওয়া শুরু করি।’’ 

    গ্রামগুলির আধ্যাত্মিকতার কেন্দ্র হয়ে উঠেছে হনুমান মন্দির (Hanuman Mandir) 

    ৩০০-এর বেশি হনুমান মন্দির স্থাপনের কারণে শুধুমাত্র যে ওই গ্রামগুলিতে ধর্মান্তকরণ কমেছে, এমনটাই নয়। এর পাশাপাশি, উপজাতি পরিবারগুলি নেশা করার প্রবণতাও কমেছে বলে জানিয়েছেন ঢোলাকিয়া। বর্তমানেই মন্দিরগুলিকে কেন্দ্র করেই হোলি, গণেশ চতুর্থী পালন করা হয় এখানে। মন্দিরগুলিকে কেন্দ্র করে শান্তিও বিরাজ করছে গ্রামগুলিতে। হনুমান মন্দিরগুলি ঘুচিয়ে (Gujarat) দিয়েছে জাতপাতের বেড়াজালও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gujarat: “ওরা হিন্দু, ওদের শেষ করে দাও”! মুসলিম যুবকদের প্রাণঘাতী হামলা, গুরুতর আহত ৪

    Gujarat: “ওরা হিন্দু, ওদের শেষ করে দাও”! মুসলিম যুবকদের প্রাণঘাতী হামলা, গুরুতর আহত ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পবিত্র শ্রাবণ মাসে গুজরাটে (Gujarat) উৎসবের মরসুমও শুরু হয়েছে। দশম ব্রত মণ্ডপ তৈরি করে পুজোর প্রস্তুতি চলছিল। আচমকা, দুই পক্ষের মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়। এরপরই এক হিন্দু পরিবারের বাড়িতে ঢুকে পরিবারের সদস্যদের ছুরি দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপাতে থাকে কয়েকজন মুসলিম যুবক। এতে ওই পরিবারের ৪ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। পুলিশ তদন্তে নেমে ইতিমধ্যে ৪ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করেছে। ঘটনায় রাজকোটে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। এলাকার মানুষ ভীষণভাবে আতঙ্কিত। হিন্দু পরিবারে এই হামলার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। দোষীদের দ্রুত কঠিন শাস্তির দাবি করেছে হিন্দু সংগঠন।

    অভিযুক্ত মুসলিম যুবকদের পরিচয় (Gujarat)

    জানা গিয়েছে, হিন্দু পরিবারের দুই সদস্য দশম ব্রত মণ্ডপ তৈরি করতে যাচ্ছিলেন। তখন সিকান্দার, আফজাল, সমির ও দারেড নামের ৪ মুসলিম যুবকদের সঙ্গে তাঁদের কথা কাটাকাটি হয়। এরপর যুবকরা, ওই হিন্দু পরিবারের বাড়িতে গিয়ে হামলা চালায়। হিন্দু পরিবারের সদস্য জগদীশভাই ভাঘেলা ভগবতীপাড়া স্ট্রিটেই থাকেন। সেই সঙ্গে একটি মণ্ডপে পরিষেবা দিয়ে থাকেন৷ পাশেই মিহির ও আশিস নামে তাঁর ২ ছেলে ফাস্টফুডের ব্যবসা করেন। 

    এলাকায় মণ্ডপ তৈরি না করি!

    হামলার শিকার পরিবারের পক্ষ থেকে মিহির অভিযোগ করে বলেছেন, “আশাবা পীরের দরগার কাছে বসবাসকারী হিন্দুদের পক্ষ থেকে দশম ব্রতের জন্য একটি প্যান্ডেল তৈরি করতে প্রধান সড়কে যাওয়া হচ্ছিল। পথে সিকান্দার, আফজাল, দারেড ও সমির নামে মুসলিম যুবকরা বাধা দেয়। সেই সঙ্গে আমার বাবাকে হুমকি দিয়ে বলেছিল, পরের বার যেন এই এলাকায় মণ্ডপ তৈরি না করা হয়। এরপর আমার বাবা অন্য একজনের সঙ্গে ইতিমধ্যেই বাড়ি ফিরে এসেছিলেন। আমরা পাড়ায় আড্ডা দিচ্ছিলাম। এমন সময় চারজন মুসলিম যুবক ধারালো অস্ত্র নিয়ে আচমকা হামলা চালায় বাড়িতে। সেই সঙ্গে আমার বাবা-মাকেও মারধর করে। আমার ভাই আশিসের (১৯) পেটে ছুরি দিয়ে পর পর কোপ মারা হয়। বর্তমানে তাকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে রাখা হয়েছে। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। এরপর রাজকোট (Gujarat) বি বিভাগে একটি মামলা দায়ের করেছি।”

    পরিবারের পাশে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (Gujarat)

    আক্রমণের শিকার এই হিন্দু পরিবারে পাশে দাঁড়িয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। সংগঠনের পক্ষ থেকে পরিবারকে সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। রাজকোটের (Gujarat) বিশ্ব হিন্দু পরিষদের জেলা ইনচার্জ আশিস শেঠ বলেছেন, “পরিবারের পক্ষ থেকে ভগবতীপাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আমরা পরিবারের জন্য সবরকম সাহায্য করব। দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই। ভিএইচপি সহ সমস্ত হিন্দু গোষ্ঠী পরিবারকে সম্পূর্ণ সমর্থন করবে। আমরা পুলিশের সঙ্গেও কথা বলেছি এবং নিয়ম অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি। পরিবারের আহত ছোট ছেলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। অভিযুক্তরা তাকে নির্বিচারে ছুরিকাঘাত করেছে এবং চিৎকার করে বলেছে, ‘‘ওরা হিন্দু, ওদের শেষ করে দাও। এই নির্যাতনের বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করব।”

    আরও পড়ুনঃ প্রবল বৃষ্টিতে ধসে পড়ল রাজস্থানের বিখ্যাত ‘সোনার কেল্লা’-র দেওয়ালের একাংশ

    ভারতীয় ন্যায় সংহিতায় মামলা দায়ের

    পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ, অপরাধ গুরুতর হওয়া সত্ত্বেও প্রথমে হালকা ধারায় মামলা দায়ের করে পুলিশ। কিন্তু আক্রান্ত পরিবার মামলার ধারা নিয়ে তীব্র আপত্তি তোলে। এরপর পরিবার বি ডিভিশন থানায় গিয়ে ফের অভিযোগ দায়ের করে। এরপর উচ্চপদস্থ আধিকারিক জাদেজা, পরিবারকে যথাযথ তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন। এরপর অভিযুক্ত চারজনকেই হেফাজতে নিয়েছে গুজরাট (Gujarat) পুলিশ। অভিযুক্ত চার মুসলিম যুবক সিকান্দার, আফজাল, দারেড (ডালিও নামেও পরিচিত) এবং সমির রউমার বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (বিএনএস) এর ১১৮(২), ১১৫(২), ৩৫২ এবং ৫৪ এনএস ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আবার গুজরাট পুলিশ আইন (GPA) এর ১৩৫ ধারায় মামলা দায়ের করেছে। পরিবারের দাবি, দোষীদের কঠোর শাস্তি চাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Surat Tallest Building: ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সুরাটে নির্মিত হবে সর্বোচ্চ ২৯ তলার আবাসন

    Surat Tallest Building: ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সুরাটে নির্মিত হবে সর্বোচ্চ ২৯ তলার আবাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুরাটে নির্মিত হবে ২৯ তলা বিশিষ্ট সর্বোচ্চ আবাসন (Surat Tallest Building)। কর্মা বিল্ডার্সের মালিক ভবেশভাই দুংরানি বলেছেন, “আনুমানিক ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পটি আগামী তিন থেকে চার বছরের মধ্যে সম্পন্ন করার সম্ভাবনা রয়েছে।” সুরাটের তাপি নদীর তীরে মোটা ভারাছা এলাকায় এই বহুতল নির্মাণ করা হবে। তার উচ্চতা হবে আনুমানিক ১০০ মিটারেরও বেশি। তবে এটি কেবলমাত্র একটি আবাসন প্রকল্প হিসেবে ভাবা হয়েছে।

    আবাসনের নাম হবে ‘আরআইও-২৯’ (Surat Tallest Building)

    সুরাট মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনের নগর উন্নয়ন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, যে বহুতল (Surat Tallest Building) নির্মিত হবে তা নির্মীয়মাণ সংস্থা আরআইও-২৯ (29 storey high) নামকরণ করেছে। এই বহুতল ৫,০৮৯ বর্গ মিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত থাকবে। একই ভাবে নাগরিক পরিষেবার সব রকম পরিকাঠামোগত সুবিধা প্রদান করে ৬.০৪ কোটি টাকা আয় করবে এসএমসি।

    এসএমসি ডেপুটি কমিশনার (টাউন প্ল্যানিং) মনীশ ডাক্তার বলেছেন, “নির্মীয়মাণ সংস্থা এবং তাদের পরামর্শদাতা সংস্থাগুলি এই বহুতল প্রকল্পের জন্য একটি প্রস্তাব জমা দিয়েছিল। কিন্তু বহুতলটি ১০০ মিটারের বেশি হওয়ায়, পরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছিলাম। এরপর জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে এসটিসি দ্বারা অনুমোদন চূড়ান্ত করা হয়। এখনও পর্যন্ত নির্মাণরত সুরাট মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনের প্রশাসনিক ভবন হল ২৭ তল যুক্ত শহরের মধ্যে সবচেয়ে উঁচু ভবন।”

    এসটিসি গঠন করে নির্মাণ সংস্থাকে দায়িত্ব

    সুরাট মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন (এসএমসি)-এর কমিশনার শালিনী আগরওয়াল বলেছেন, “গত শুক্রবার নির্মাণকারী সংস্থা কর্মা বিল্ডার্সকে গুজরাট রাজ্য সরকারের বিশেষ কমিটি এসটিসি-র মাধ্যমে এই বহুতল (Surat Tallest Building) নির্মাণের চূড়ান্ত ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।” জানা গিয়েছে, ১০০ মিটার বা তার বেশি উচ্চতা যুক্ত যেকোনও আবাসনকে এসটিসি (STC) দ্বারাই নির্মাণের বরাদ্দ দেওয়া হয়ে থাকে। তবে এই বিশেষ কমিটির মধ্যে যাঁরা যাঁরা থাকেন তাঁরা হলেন, নগর উন্নয়ন এবং নগর আবাসন দফতরের প্রধান সচিব, পরিকাঠামো-মৃত্তিকা বিশেষজ্ঞ, ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক এবং এসএমসি শহর পরিকল্পনা বিভাগের ডেপুটি কমিশনার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladeshi Infiltration: মুসলমান পরিচয় গোপন রেখে বাংলাদেশি যুবক পড়েছেন নন্দীগ্রামের মাদ্রাসায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

    Bangladeshi Infiltration: মুসলমান পরিচয় গোপন রেখে বাংলাদেশি যুবক পড়েছেন নন্দীগ্রামের মাদ্রাসায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltration) করে নিজের ভুয়ো হিন্দু পরিচয়পত্র তৈরি করেছে এক যুবক। ঠিক তারপর বাংলাদেশে যাওয়ার সময় এই মুসলিম যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল রবিবার গুজরাটের সুরাট থেকে তাকে আটক করেছে তদন্তকারী দল। তল্লাশি চালিয়ে তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে হলদিয়া মহকুমার নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গুমগড় হাই মাদ্রাসার দাউদপুরের একটি সার্টিফিকেট। ফলে তার কাছে মিলেছে বাংলার বিশেষ যোগসূত্র। এই নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    গুজরাট প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য (Bangladeshi Infiltration)

    গুজরাট সরকারের পুলিশ প্রতিমন্ত্রী হর্ষ সাংভি এক্স হ্যান্ডেলে এবিষয় সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহায়তায় চলা একটি মাদ্রাসার সাহায্যে এই যুবক (Bangladeshi Infiltration) নিজের ধর্মীয় পরিচয় জাল করেছে। মাদ্রাসার ভুয়ো শংসাপত্র ব্যবহার করে হিন্দু নামে জাল নথিপত্র তৈরি করেছে।” জানা গিয়েছে এই যুবক গত ২০১০ সালে নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গুমগড় হাই মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেছিল। তার বাড়ি নদিয়ার কৃষ্ণনগরে। তার সার্টিফিকেটে ৩০ এপ্রিল ২০১০ সালের উল্লেখ পাওয়া যায়। যদিও সেই সময় রাজ্যের শাসনে ছিল বামফ্রন্ট সরকার। এখন প্রশ্ন উঠছে কেন বাংলাদেশি মুসলমান যুবক হিন্দু নামে মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেছিল? পরিবারের সদস্যরাই বা কোথায়?

    বিজেপির বক্তব্য

    পূর্ব মেদিনীপুরের বিজেপি নেতা অভিজিৎ মাইতি তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেছেন, “এই রাজ্যের শিক্ষার কী হাল বোঝাই যাচ্ছে। তৃণমূল নেতাদের সুপারিশে সার্টিফিকেট পেয়েছে ওই যুবক। এগুলি অনুপ্রবেশের (Bangladeshi Infiltration) বাস্তব উদাহরণ।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের সভাপতি বাপ্পাদিত্য গর্গ বলেছেন, “২০১০ সাল মানে সিপিএমের সূর্য ডুবু ডুবু ভাব। সেই সময়ে চিরকুটে চাকরি হতো। একই ভাবে অবৈধ কাজ হতো। নন্দীগ্রামে কোন সিপিএম নেতার নির্দেশে এই কাজ (Bangladeshi Infiltration) হয়েছিল তার খোঁজ নিতে হবে। হাইমাদ্রসার প্রধান শিক্ষককে ডেকে তদন্ত করা হোক।”

    মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকের দাবি

    সেই সময়ের মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক গোপালকৃষ্ণ দাস বলেছেন, “সার্টিফিকেটে (Bangladeshi Infiltration) এই সই আমার নয়। আমাকে এড়িয়ে এই সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।” আবার জেলার সিপিএম সম্পাদক নিরঞ্জন সিহি বলেছেন, “স্কুলে ভর্তির সময় রেসিডেন্সিয়াল শংসাপত্র এবং এইট পাসের সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখতে হবে। প্রধান শিক্ষকের সই জাল না সঠিক, তাকে প্রমাণ করে দেখতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Election 2024: সুরাট লোকসভা কেন্দ্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতল বিজেপি

    Loksabha Election 2024: সুরাট লোকসভা কেন্দ্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে (Loksabha Election 2024) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় গেরুয়া শিবিরের। মোদি-শাহের রাজ্য গুজরাটের সুরাট আসনটি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতল বিজেপি। ওই আসন থেকে ভোটের আগেই সাংসদ নির্বাচিত হয়ে গেলেন বিজেপি প্রার্থী মুকেশ দালাল। রবিবারই দক্ষিণ গুজরাতের এই কেন্দ্রের আসনে কংগ্রেস প্রার্থী নীলেশ কুম্ভনির মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। সোমবার ওই আসনে বাকি ৮ জন বিরোধী প্রার্থী নিজেরাই মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেন। যার ফলে এদিনই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Loksabha Election 2024) প্রথম সাংসদ হয়ে গেলেন মুকেশ দালাল।

    ৭ মে গুজরাটের ২৬ আসনেই এক দফাতে ভোট

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসেই অরুণাচল প্রদেশে বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় সেখানেও ৭ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় (Loksabha Election 2024) যেতেন বিজেপি প্রার্থীরা, যার মধ্যে ছিলেন ঐ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিজেও। আগামী ৭ মে গুজরাটের ২৬ আসনেই এক দফাতে ভোট হতে চলেছে এবং সোমবারই ছিল মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। জানা গিয়েছে ওই কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থীর প্রস্তাবকদের যে সই ছিল সেখানেই গরমিল ধরা পড়ে। তারসঙ্গে ওই কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী নীলেশের মনোনয়ন বাতিল করেন রিটার্নিং অফিসার।

    আরও পড়ুন: কেজরিওয়ালের জামিন চেয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে

    কী বলছেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    দালালের জয়ে উল্লসিত গুজরাত বিজেপির সভাপতি সিআর পাটিল সোমবার এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘‘সুরাত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে প্রথম ‘পদ্ম’ উপহার দিল। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার জন্য সুরাত লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী মুকেশভাই দালালকে অভিনন্দন।” প্রসঙ্গত, এর আগে ১৯৮০ সালের লোকসভা ভোটে (Loksabha Election 2024) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা জম্মু-কাশ্মীরে শ্রীনগর থেকে জয়ী হয়েছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্সের ফারুক আবদুল্লা। ২০১২ সালে উত্তরপ্রদেশে লোকসভার উপ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিলেন সমাজবাদী পার্টির ডিম্পল যাদব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anant Ambani: আম্বানি-পুত্রের প্রাক-বিবাহের প্রস্তুতি, ১০ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক তকমা বিমানবন্দরের

    Anant Ambani: আম্বানি-পুত্রের প্রাক-বিবাহের প্রস্তুতি, ১০ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক তকমা বিমানবন্দরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা জামনগর জুড়ে এখন উৎসবের মরশুম। কারণ একটাই, সাত পাকে বাঁধা পড়তে চলেছেন রিলায়েন্সের কর্ণধার মুকেশ আম্বানির পুত্র অনন্ত আম্বানি। রাধিকা মার্চেন্টের সঙ্গে অনন্ত আম্বানির (Anant Ambani) প্রাক-বিবাহের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে এরই মধ্যে। শুধুমাত্র দেশের ভিভিআইপিরা নয়, সুদূর বিদেশের মাটি থেকেও আসছেন ভিভিআইপি নানা আমন্ত্রিত মানুষজন। আর তাঁদের স্বাগত জানাতে অভিনব ভাবে ফুলমালা দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছে জামনগর বিমানবন্দর। শুধু তাই নয়, মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে যে বিষয়টি সেটি হল, গত ১০ দিনের জন্য এই জাতীয় বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করে দেওয়া হয়েছে।

    আন্তর্জাতিক ভিভিআইপি’দের স্বাগত জানতেই সিদ্ধান্ত (Anant Ambani)

    জামনগর বিমানবন্দরকে আগামী ১০ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তকমা দিল ভারতীয় বায়ু সেনা। আম্বানি পুত্র অনন্ত আম্বানির বিবাহ অনুষ্ঠানে দেশ-বিদেশের বহু ভিভিআইপি আমন্ত্রিত আছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই দেশে এসে পৌঁছেছেন। তাঁদের যাতে কোনও রকম অসুবিধা না হয়, তাই নিরাপত্তার সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছেন রক্ষীরা। প্রাক্‌-বিবাহ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছেন মাইক্রোসফ্‌ট কর্তা বিল গেটস, মেটার সিইও মার্ক জুকারবার্গ, ডোনাল্ড ট্রাম্পের কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পের মতো ভিভিআইপি অতিথিরা। ১০ দিন বিমানবন্দরে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিমানের ওঠানামা হচ্ছে, যার ফলে বায়ুসেনার এমন সিদ্ধান্ত (Anant Ambani)। সমস্ত ভিভিআইপি আমন্ত্রিতদের যাতে কোনও রকম অসুবিধা না হয়, তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রক, অর্থ মন্ত্রক এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উদ্যোগে জামনগর বিমানবন্দরে আলাদা শুল্ক দফতর, অভিবাসন দফতর এবং কোয়ারেন্টাইন বিভাগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাছাড়াও এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার তরফ থেকে একটি যাত্রী টার্মিনাল বিল্ডিং তৈরি করা হয়েছে।

    জুলাই মাসেই গাঁটছড়া বাঁধবেন আম্বানিপুত্র (Anant Ambani)

    প্রি ওয়েডিং সেলিব্রেশনের পর অবশেষে ১২ জুলাই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন দু’জন। এই তারিখটিকেই কেন বেছে নেওয়া হল, তার পিছনেও রয়েছে কারণ। এই দিনটি সমৃদ্ধি ও দাম্পত্য জীবনের জন্য খুবই সুখকর বলে মনে করা হচ্ছে জ্যোতিষশাস্ত্রের বিচারে। তাছাড়া বৃহস্পতিবারের বিবাহ লগ্নকে জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী শুভ বলে ধরা হয়। এছাড়াও ১২ জুলাই দুপুর ১২টা ৩২ মিনিট থেকে সপ্তমী তিথি শুরু হচ্ছে,  যা বিবাহ অনুষ্ঠানের (Anant Ambani) জন্য নাকি শুভ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • World’s Shortest Doctor: বাধা উচ্চতা! ভর্তি নিচ্ছিল না কলেজ, বিশ্বের সবথেকে ‘ছোট্ট ডাক্তার’ হওয়ার পথে বারাইয়া

    World’s Shortest Doctor: বাধা উচ্চতা! ভর্তি নিচ্ছিল না কলেজ, বিশ্বের সবথেকে ‘ছোট্ট ডাক্তার’ হওয়ার পথে বারাইয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের সবথেকে কম উচ্চতার চিকিৎসক হতে চলেছেন গুজরাটের গণেশ বারাইয়া (২২)। ভাবনগরের মেডিক্যাল কলেজে ইতিমধ্যে শুরুও করেছেন তাঁর ইন্টার্নশিপ (World’s Shortest Doctor)। জীবনের সমস্ত প্রতিবন্ধকতাকে উতরে গিয়েছেন নিজের যোগ্যতায়। নানা বাধা, সমালোচনার মুখে পড়েছেন,শুনেছেন কটূক্তিও। অপরাধ তাঁর উচ্চতা। তবে কোনও কিছুই দমিয়ে রাখতে পারেনি এই হবু চিকিৎসকে। আগামিদিনে গণেশ বারাইয়া ডার্মাটোলজিতে স্পেশালাইজেশন করতে চান।

    গণেশ বারাইয়ার উচ্চতা মাত্র ৩ ফুট

    বাকি পাঁচজনের থেকে শারীরিকভাবে (World’s Shortest Doctor) একেবারেই আলাদা গণেশ বারাইয়া, কারণ তাঁর উচ্চতা মাত্র ৩ ফুট। ওজনও মাত্র ১৮ কেজি। শারীরিক গঠনের কারণে কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে বারবার, কিন্তু মনের জোর ছিল অটুট। তাঁর শারীরিক অক্ষমতা ৭২ শতাংশ। সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, ছোটবেলা থেকেই তাঁর চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্নের কথা। তাঁর স্বপ্নপূরণ সবথেকে বেশি সাহায্য় বারাইয়া পেয়েছেন তাঁর মায়ের কাছে, এমনটাই দাবি তাঁর।

    গুজরাটের ভাবনগরের গোরকি গ্রামের বাসিন্দা বারাইয়া

    গণেশ বারাইয়ার বসত বাড়ি গুজরাটের ভাবনগরের গোরকি গ্রামে বলে জানা গিয়েছে। পরিবারের মধ্যে বারাইয়াই প্রথম, যিনি কলেজের গণ্ডি পার করেছেন। জানা গিয়েছে, বারাইয়ার বাবা ভিথল পেশায় একজন কৃষিজীবী এবং তাঁর আরও আটটি বোন রয়েছে। যাঁরা কেউই মাধ্যমিকের গণ্ডি টপকায়নি। বারাইয়া জানিয়েছে, নীলকন্ঠ বিদ্যাপীঠে নবম শ্রেণিতে পড়ার সময়ই তিনি ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। ভাবনগর মেডিক্যাল কলেজের ডিন ডক্টর হেমন্ত মেহতা জানিয়েছেন, একেবারে সামনের সারিতে বসেই উৎসাহের সঙ্গে ক্লাস করে বারাইয়া। তাঁর সহপাঠীদের কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাহায্যও (World’s Shortest Doctor) পায়।  এবিষয়ে বারাইয়া বলেন, “ক্লিনিকাল ডিউটির সময় আমি বহুমূল্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। সেই সময়ই করোনা সংক্রমণ শুরু হয়েছিল। কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও আমরা কাজ করেছি।”

    কৃতী ছাত্র বারাইয়া

    সংবাদমাধ্যমকে বারাইয়া জানিয়েছেন, ২০১৮ সালে তিনি দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ডের পরীক্ষায় ৮৭ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন। নিটেও ২৩৩ র‌্যাঙ্ক আসে তাঁর। কিন্তু এমবিবিএস কোর্সেই ভর্তির পথে অন্তরায় হচ্ছিল শারীরিক অক্ষমতা। তাঁর সঙ্গে আরও দুই শারীরিক অক্ষম পড়ুয়াকে (World’s Shortest Doctor) ভর্তিতে বাধা দেওয়া হয়। এরপরে শুরু হয় আইনি লড়াই। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। শীর্ষ আদালতের রায় বারাইয়া ও বাকি দুই পড়ুয়ার এমবিবিএস কোর্সে ভর্তির পক্ষে আসে। বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের অধিকার আইনের আওতায় পড়ুয়াদের ভর্তি নিতে বলে শীর্ষ আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম’’, জলের তলায় দ্বারকা পরিদর্শন করে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম’’, জলের তলায় দ্বারকা পরিদর্শন করে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাক্ষাদ্বীপের পরে এবার দ্বারকা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর গুজরাট সফরে ফের একবার চমক দিলেন। গুজরাটের দ্বারকা উপকূলে আরব সাগরে স্কুবা ডাইভিং করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কমলা রঙের পাঞ্জাবি ছিল তাঁর পরনে। নিজের স্কুবা ড্রাইভিং-এর ছবি এক্স হ্যান্ডেলে এদিন আপলোডও করেন মোদি (PM Modi)। তাতে লেখেন, ‘‘শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম।’’ প্রসঙ্গত, রবিবার সকালেই দ্বারকায় দেশের দীর্ঘতম কেবল ব্রিজ সুদর্শন সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর পৌঁছান দ্বারকাধীশ মন্দিরে। এরপর একটি বোটে সওয়ার হয়ে পাঞ্চকুনি সমুদ্র সৈকতে যান মোদি। সেখানেই ডিপ ওয়াটার স্কুবা ডাইভিং করলেন নরেন্দ্র মোদি।

    এক্স হ্যান্ডেলে কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    ধর্মীয় নগরী হিসেবে দ্বারকা প্রসিদ্ধ। মনে করা হয়, শ্রী কৃষ্ণের হাতে গড়া নগরী বর্তমানে জলের তলায় রয়েছে। গুজরাটের এই স্থান পর্যটকদের কাছেও আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) নিজের স্কুবা ড্রাইভিং-এর অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, ‘‘জলের তলায় ডুবে যাওয়া দ্বারকা নগরীতে গিয়ে প্রার্থনা করার অভিজ্ঞতা দৈবিক ছিল। একটি আধ্যাত্মিক অনুভূতি হল। শ্বাশত শক্তি এবং প্রাচীন যুগের সান্নিধ্যে আসার এই অভিজ্ঞতা কোনওদিন ভুলব না। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদ সকলের মাথায় সর্বদা থাকুক।’’

    দীর্ঘদিনের একটি স্বপ্নপূরণ, মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর 

    এনিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘আমি গভীর সমুদ্রে গিয়েছিলাম। প্রাগৈতিহাসিক দ্বারগা নগরী দর্শন করেছি। পুরাতত্ত্ববিদেরা বহুবার এই নগরীর কথা উল্লেখ করেছেন। সমুদ্রের নীচে হারিয়ে যাওয়া শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম আজ। তিনি নিজে হাতে এই নগরী তৈরি করেছিলেন। অসাধারণ শিল্প স্থাপত্য ছিল। আমি দৈব অনুভূতি লাভ করেছি। দ্বারকাধীশের পায়ে নতজানু। আমি সঙ্গে করে একটি ময়ূরের পালক নিয়ে গিয়েছিলাম। ভগবানের চরণে সেটি রেখে এসেছি। বহুদিন থেকেই এই সমুদ্রের নীচের দ্বারকা নগরী দেখার ইচ্ছে ছিল মনে। আজ সেটি দর্শনের পর আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ছি। দীর্ঘদিনের একটি স্বপ্নপূরণ হল আজ।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gujarat: গুজরাটে বাস এবং গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু ৯ জনের

    Gujarat: গুজরাটে বাস এবং গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু ৯ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটের (Gujarat) জাতীয় সড়কে  মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটল। চারচাকা গাড়ির সঙ্গে যাত্রীবোঝাই বাসের সামনাসামনি সংঘর্ষে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী আহত হয়েছেন অন্তত ২৮ জন। শুক্রবার রাতে গুজরাটের (Gujarat) নবসারী জেলায় ৪৮ নম্বর জাতীয় সড়কে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনাটি ঘটে। যাত্রীবোঝাই বাসটি আহমেদাবাদের দিক থেকে আসছিল বলে জানা গেছে। বাস আরোহীরা প্রত্যেকেই প্রায় আহমেদাবাদের প্রমুখ স্বামী মহারাজ শতাব্দী মহোৎসব থেকে ফিরছিলেন। প্রসঙ্গত, গত ১৪ ডিসেম্বর এই উৎসবের উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    পুলিশ রিপোর্ট কী বলছে?

    পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, দুর্ঘটনার দিন রাতে জাতীয় সড়কের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় কোনওভাবে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবোঝাই বাসটি ধাক্কা মারে চারচাকা গাড়িটিতে।

    আরও পড়ুন: এখন থেকে উপত্যকায় দেশের সুরক্ষার দায়িত্বে পুরুষদের সঙ্গে থাকবেন মহিলা সিআরপিএফরাও

    গাড়িতে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা সকলেই মারা গিয়েছেন। এ ছাড়া, বাসযাত্রীদের মধ্যেও কয়েক জনের মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনায় আহতের সংখ্যা ২৮। পুলিশ জানিয়েছে, বাসের চালক দুর্ঘটনার পর হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হন। তাঁকেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে অনেকেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক।
    এদিনের এই ঘটনায় শোক জানিয়ে ট্যুইট করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এদিন তিনি লেখেন, “এই ঘটনায় আমি অত্যন্ত মর্মাহত। নিহতদের জন্য আমি শোক প্রকাশ করছি এবং তাঁদের পরিবারকে সমবেদনা জানাচ্ছি”।

    আরও পড়ুন: পোস্ট অফিসে আমানত ও সঞ্চয়ের উপরে সুদের হার বৃদ্ধি করছে কেন্দ্রীয় সরকার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     
LinkedIn
Share