Tag: India

India

  • Nirav Modi: লন্ডন হাইকোর্টে খারিজ নীরব মোদির আর্জি, ভারতে ফেরানোর প্রস্তুতি শুরু  

    Nirav Modi: লন্ডন হাইকোর্টে খারিজ নীরব মোদির আর্জি, ভারতে ফেরানোর প্রস্তুতি শুরু  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লন্ডন হাইকোর্টে (London High Court) খারিজ পলাতক হীরে ব্যবসায়ী নীরব মোদির (Nirav Modi) আর্জি। ভারতে (India) প্রত্যর্পণ রুখতে ব্রিটেনের সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করতে চেয়েছিলেন নীরব মোদি। সেজন্য লন্ডন (London) হাইকোর্টে জানিয়েছিলেন আর্জি। কিন্তু লন্ডন হাইকোর্ট তাঁর সেই আবেদন খারিজ করে দেয়। প্রত্যাশিতভাবে এর পর আর নীরব মোদির ভারতে প্রত্যর্পণে আর কোনও বাধাই রইল না। লন্ডনের রয়্যাল কোর্টস অফ জাস্টিসের তরফে এই প্রসঙ্গে একটি রায় দেওয়া হয়। তাতে লর্ড জাস্টিস জেরেমি স্টুয়ার্ট স্মিথ এবং জাস্টিস রবার্ট জয় বলেন, আবেদনকারী নীরব মোদি সুপ্রিম কোর্টে মামলা রুজু করার অনুমতি চেয়েছেন। কিন্তু আদালতের পক্ষ থেকে তাঁর সেই আবেদন খারিজ করা হল।

    ঋণখেলাপি…

    পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক থেকে ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান নীরব মোদি। তিনি আশ্রয় নিয়েছিলেন লন্ডনে। সেখানে বেশ কিছুদিন গা-ঢাকা দিয়ে থাকার পর ইন্টারপোল মারফত তার হদিশ পায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। পরে নীরব মোদিকে গ্রেফতার করে লন্ডন পুলিশ। আপাতত লন্ডনের জেলেই রয়েছেন তিনি। লন্ডন হাইকোর্ট ইতিমধ্যেই নীরব মোদিকে ভারতে প্রত্যর্পণের অনুমতি দিয়েছে। যদিও প্রত্যর্পণ এড়াতে এর আগেও আইনি সুরক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেছেন নীরব মোদি (Nirav Modi)। সম্প্রতি তাঁর আইনজীবী আদালতে জানান, নীরব মোদিকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হলে পরিস্থিতি এতটাই প্রতিকূল হয়ে উঠবে যে নীরব মোদিকে হয়তো আত্মহত্যা করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার এখনও সক্রিয়’, নিরাপত্তা পরিষদে ফের পাকিস্তানকে নিশানা জয়শঙ্করের

    সেই মামলার শুনানিও ওই একই বেঞ্চে হয়েছিল। তখন দুই বিচারপতি তাঁদের পর্যবেক্ষণে জানিয়েছিলেন, নীরব মোদির বিরুদ্ধে প্রায় ২০০ কোটি মার্কিন ডলার আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে। তাই তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ পদক্ষেপ হওয়া প্রয়োজন। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের মার্চ মাসে নীরব মোদির বিরুদ্ধে প্রত্যর্পণ সমন জারি করা হয়। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সেই থেকেই জেলে রয়েছেন তিনি। এদিকে, ভারতে নিয়ে আসার পর নীরব মোদিকে (Nirav Modi) মহারাষ্ট্রের ইয়েরওয়াড়া জেলে রাখা হবে বলে ঠিক হয়েছে। এই জেলে এর ঠিক পাশের সেলেই বন্দি রয়েছেন আর এক ঋণখেলাপি বিজয় মালিয়া। ইতিমধ্যেই নীরব মোদিকে দেশে ফেরানোর তোড়জোড় করছে মোদি সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Airforce: যুদ্ধবিমানের তৎপরতা পরীক্ষা করতে উত্তর-পূর্বে সামরিক মহড়া বায়ুসেনার

    Indian Airforce: যুদ্ধবিমানের তৎপরতা পরীক্ষা করতে উত্তর-পূর্বে সামরিক মহড়া বায়ুসেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) তাওয়াংয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছিল ভারত (India) ও চিনের (China) সেনারা। ওই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই যুদ্ধবিমানের তৎপরতা পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিল ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Airforce)। বৃহস্পতিবার থেকে উত্তর-পূর্বে শুরু হচ্ছে সামরিক মহড়া (Training Exercise)। চলবে দুদিন ধরে। বায়ুসেনা সূত্রেই এ খবর মিলেছে।

    পিএলএ সৈন্য…

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ৯ ডিসেম্বর, ২০২২-এ পিএলএ সৈন্যরা সীমান্তে স্থিতাবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করে। ভারতীয় সেনাবাহিনী দৃঢ়তার সঙ্গে তার মোকাবিলা করে। দু পক্ষের মধ্যে হাতাহাতিও হয়। ভারতের জওয়ানরা চিনা সেনাদের বাধা দেয় এবং তাদের পোস্টে ফেরত পাঠায়। এই ঘটনায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর কোনও জওয়ান নিহত বা আহত হননি। এই ঘটনার পর স্থানীয় কমান্ডার ১১ ডিসেম্বর চিনের সেনা কমান্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং ঘটনাটি নিয়ে আলোচনাও করেন। চিনকে সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে বলা হয়েছে ভারতের তরফে। এহেন আবহে উত্তরপূর্বে আয়োজন হয়েছে সামরিক মহড়ার।

    আরও পড়ুন: চিনকে যোগ্য জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনা, বললেন রাজনাথ

    সূত্রের খবর, চলতি সপ্তাহে ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Airforce) মহড়া হবে ইস্টার্ন সেক্টরে। সেখানে যুদ্ধবিমানগুলির ক্ষিপ্রতা পরীক্ষা করা হবে। জানা গিয়েছে, সামরিক এই মহড়ার পরিকল্পনা হয়েছে অনেক আগেই। ওই সূত্রেই আরও জানা গিয়েছে, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে মাঝে মধ্যেই সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর উঁকিঝুঁকি মারছিল চিনা ড্রোন। তাদের ঠেকাতে দু তিনবার ভারতকে ওড়াতে হয়েছে যুদ্ধ বিমান। জানা গিয়েছে, চিনা ড্রোনের মোকাবিলায় ওড়ানো হয়েছে এসইউ ৩০ এমকেআই জেট। তাওয়াংয়ের ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, চিনকে যোগ্য জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনা।

    এই প্রথম নয়, এর আগেও একাধিকবার সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে ভারত ও চিনা সেনা। ২০২০ সালের ১৫ জুন গালওয়ানেও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল চিনা সেনা ও ভারতীয় বাহিনী। ওই সংঘর্ষে ২০ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের অক্টোবর মাসেও ওই একই এলাকায় ঢুকে পড়েছিল প্রচুর চিনা সেনা। সেই সময়ও দু পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Agni 5: অগ্নি-৫ এর পাল্লা বাড়িয়ে করা যেতে পারে ৭ হাজার কিমি!

    Agni 5: অগ্নি-৫ এর পাল্লা বাড়িয়ে করা যেতে পারে ৭ হাজার কিমি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সফল উৎক্ষেপণ হয়েছে অগ্নি-৫ ব্যালিস্টিক মিসাইলের। চিন ও পাকিস্তানের ঘুম উড়িয়ে বৃহস্পতিবার রাতের অন্ধকারে অগ্নি-৫-এর (Agni 5) পরীক্ষামূলক সফল উৎক্ষেপণ করেছে ভারত। এর ফলে ভারতীয় সেনার মুকুটে জুড়েছে আরও একটি পালক। ৫০০০ কিমি দূরে লক্ষ্যবস্তুতেও আঘাত হানতে পারে এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। এই ক্ষেপণাস্ত্র পারমাণবিক অস্ত্র বহনেও সক্ষম। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের সূত্র মারফত এমনটাই জানা গিয়েছে। এই সফল উৎক্ষেপণের মাধ্যমে ভারত চিন ও পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিতে চাইছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা।

    অগ্নি-৫ এর পাল্লা…

    এখন অগ্নি-৫ এর পাল্লা ৫ হাজার কিমি। জানা গিয়েছে, ভারত এর পাল্লা বাড়িয়ে ৭ হাজার কিমি করছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রকের এক সূত্র মারফত এ খবর জানা গিয়েছে। কেবল তাই নয়, অগ্নি-৫-এর ভারও লাঘব করা হচ্ছে। স্টিলের বদলে কাজে লাগানো হবে কম্পিজিট মেটিরিয়ালস। ফলে গতিবেগ হবে আরও বেশি।

    প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, অগ্নি-৫ (Agni 5) এর ওজন ২০ শতাংশ কমানো যেতে পারে। শুধু তাই নয়, সরকার চাইলে পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা বাড়িয়ে ৭ হাজার কিমিও করা যেতে পারে। অগ্নি-৩-এর উদাহরণ দিয়ে ওই সূত্র জানিয়েছে, অগ্নি-৩ মিসাইলের ওজন ৪০ টনের কাছাকাছি। এটি আঘাত হানতে পারে ৩ হাজার কিমি দূরের কোনও লক্ষ্যবস্তুতে। কিন্তু অগ্নি-৪-এর ওজন ২০ টনের সামান্য বেশি। তাই এর পাল্লাও অগ্নি-৩-এর চেয়ে অনেক বেশি।

    আরও পড়ুন: ‘অগ্নি’ পরীক্ষার আগেই ভারত মহাসাগরে হাজির চিনের সেই ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, কেন জানেন?

    বৃহস্পতিবার অগ্নি-৫-এর (Agni 5) সফল উৎক্ষেপণ করেছে ভারত। এই অগ্নি-৫ পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম। এর পাল্লা ৫ হাজার ৪০০ কিমি। যে সমস্ত সরঞ্জাম এতে ব্যবহার করা হয়েছে, তা অগ্নির আগের ভার্সানগুলোর তুলনায় বেশ কম। প্রসঙ্গত, গত বছর অক্টোবরে সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল অগ্নি-৫-এর সফল উৎক্ষেপণ করেছে ওড়িশার এপিজে আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে। ২০১৮ সালের জুন মাসে ভারত প্রথম অগ্নি-৫-এর সফল উৎক্ষেপণ করে। সেবারও উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে। উৎক্ষেপণ সফল হওয়ায় অগ্নির পাল্লায় চলে এল ভারতের দুই প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান ও চিন। স্বাভাবিকভাবেই বেশ খানিকটা চাপে পড়ে গেল ইসলামাবাদ ও বেজিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • ICC ODI World Cup 2023: একদিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপের দায়িত্ব হারাতে পারে ভারত? নেপথ্যে কর জটিলতা

    ICC ODI World Cup 2023: একদিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপের দায়িত্ব হারাতে পারে ভারত? নেপথ্যে কর জটিলতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৩- এ এক দিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপের (ICC ODI World Cup 2023) আয়োজক দেশ হওয়ার কথা ভারতের। এই অবধি এমনটাই ঠিক রয়েছে। কিন্তু তীরে এসে তরী ডুববে না তো! জল্পনা তৈরি হয়েছে ভারত থেকে নাকি বিশ্বকাপ সরিয়েও নিতে পারে আইসিসি। এমনটা হলে দায়ী হবে কর সংক্রান্ত জটিলতা। বিভিন্ন রিপোর্ট মারফত জানা যাচ্ছে হোস্টিং রাইটস হারাতে পারে ভারত। ভারত থেকে বিশ্বকাপ সরিয়ে নেওয়া ছাড়া হয়তো কোনও উপায় নেই খোলা নেই আইসিসি’র সামনে।

    কী জটিলতা? 

    জানা গিয়েছে কর ছাড় নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। ভারত সরকারের কাছে করে ছাড় চেয়েছে আইসিসি (ICC ODI World Cup 2023)। কিন্তু তাতে রাজি নাও হতে পারে কেন্দ্র। এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সেক্ষেত্রে বিশ্বকাপ ভারত থেকে সরিয়ে নিতে পারে আইসিসি। ২০১৬ সালেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময়ও কর ছাড় সংক্রান্ত জটিলতা দেখা দিয়েছিল।

    ভারতের ট্যাক্স অথরিটির কাছ থেকে অন্তবর্তীকালীন ট্যাক্স বেনিফিট পাওয়ার পরই ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এই দেশে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আইসিসি (ICC ODI World Cup 2023)। ভারতের রাজস্ব ভাগ থেকে ১০.৩ শতাংশ সারচার্জ রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল আইসিসিকে এবং সেই মামলা এখনও লড়ছে বিসিসিআই। ২০২৩ বিশ্বকাপের ক্ষেত্রেও আরও একটি অন্তবর্তীকালীন ট্যাক্স বেনিফিট পেয়েছে আইসিসি। কিন্তু এখন জানা যাচ্ছে যে বিষয়টিতে খুশি নয় বিসিসিআই।

    আইসিসির (ICC ODI World Cup 2023) নীতি অনুযায়ী যে দেশে আইসিসির ইভেন্ট আয়োজিত হবে সেই দেশের ক্রিকেট বোর্ডকে কর ছাড়ের বিষয়টা নিশ্চিত করতে হবে। বিসিসিআই ইতিমধ্যেই আইসিসিকে জানিয়ে দিয়েছে, এই বিষয়ে তাদের এবার কিছু করার নেই। ২০১৬ সালেও কর ছাড় দেওয়ার বিষয়ে রাজি হয়নি ভারত সরকার। এর ফলে ১৯০ কোটি টাকা ক্ষতি হয় বিসিসিআই-এর। সরকার ছাড় না দেওয়ায় বিসিসিআই-এর রেভিনিউ থেকে সেই অর্থ কেটে নেয় আইসিসি। ২০২৩ বিশ্বকাপের ক্ষেত্রেও একই সিদ্ধান্ত নিতে পারে ভারত সরকার। এই জটিলতায় এখনও অনিশ্চয়তায় বিশ্বকাপের ভাগ্য।

    আরও পড়ুন: “টাইম হো গ্যায়া”, শাহী সাক্ষাতের পরই রহস্যময় ইঙ্গিত শুভেন্দুর

    এদিকে এরই মাঝে বড় ঘোষণা করলেন বিসিসাই (ICC ODI World Cup 2023) সচিব জয় শাহ। জয় শাহ জানিয়েছেন, পাকিস্তানে আসন্ন সংস্করণের এশিয়া কাপে অংশ নিতে না-ও যেতে পারে ভারতীয় দল। পাশাপাশি এশিয়া কাপ পাকিস্তান থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়াও হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি। বেশ কিছুদিন ধরেই দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে। দ্বিপাক্ষিক ক্রিকেট খেলাও বন্ধ করেছে দুই দেশ। এরই মাঝে জয়ের এই ঘোষণায় উত্তাল হয় ক্রিকেট বিশ্ব। 

    জয় শাহের (ICC ODI World Cup 2023) মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। পিসিবি চেয়ারম্যান রামিজ রাজা বলেন, “নিজের ইচ্ছামতো সব কিছু করতে পারে না বিসিসিআই। পাশাপাশি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড এশিয়া কাপে দল না পাঠালে ভারতের মাটিতে হতে চলা ২০২৩ বিশ্বকাপ বয়কটের ডাক দেবে পাকিস্তান।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tawang: তাওয়াংয়ে লাল ফৌজকে দৃঢ়ভাবে প্রতিরোধ করেছে ভারত, জানালেন পূর্বাঞ্চলীয় সেনাপ্রধান

    Tawang: তাওয়াংয়ে লাল ফৌজকে দৃঢ়ভাবে প্রতিরোধ করেছে ভারত, জানালেন পূর্বাঞ্চলীয় সেনাপ্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে (Tawang) প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেছিল চিনা (China) সেনা পিপলস লিবারেশন আর্মি (PLA)। তাদের দৃঢ়ভাবে প্রতিরোধ করেছে ভারতীয় সেনা। শুক্রবার এ কথা জানালেন সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাণাপ্রতাপ কলিতা। তিনি এও জানান, বুমলায় দুই দেশের প্রতিনিধিরা ফ্ল্যাগ মিটিংও করেছে। তার পরেই সমস্যার সমাধান হয়েছে।

    নেপথ্য কাহিনি…

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে ভারতীয় সেনা রুটিনমাফিক টহল দিচ্ছিল। টহলদারির সময়ে চিনা সেনার অন্তত ৩০০ জনের একটি দল প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা পার করার চেষ্টা করে। ভারতীয় ভূখণ্ডে পা রাখারও চেষ্টা করে চিনা সেনারা। তারা ভারতীয় সেনার টহলদারির কাজে বাধা দেয়। এলাকা দখল নিয়ে বাদানুবাদ শুরু করে লাল ফৌজ। যদিও পাল্টা প্রস্তুত ছিল ভারতীয় সেনাও। চিনের সমস্ত ছক ভেস্তে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। আর তা করতেই সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে ভারত ও চিনের বাহিনী। শুধু তাই নয়, ধাক্কা দিয়ে সীমান্ত থেকে লাল ফৌজকে ভারতীয় সেনার জওয়ানরা বার করে দেয়। তার আগে বেশ কিছুক্ষণ ধরে ভারত এবং চিনের বাহিনীর মধ্যে হাতাহাতি হয়। জানা গিয়েছে, ভারতীয় জওয়ানদের আঘাত খুব একটা গুরুতর নয়। তাঁদের হাতে, পায়ে এবং পিঠে আঘাত লেগেছে। ঘুষির কারণেও মুখে আঘাত লেগেছে। সেনা সূত্রে খবর, ভারতীয় সেনার চেয়ে ঢের বেশি আঘাত পেয়েছে চিনের জওয়ানরা।

    আরও পড়ুন: ‘‘আপনার মন্ত্রীকে প্রশ্ন করুন সন্ত্রাস কবে বন্ধ হবে?’’, পাক সাংবাদিককে জবাব জয়শঙ্করের

    এদিন ফোর্ট উইলিয়ামে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের ফাঁকে পূর্বাঞ্চলীয় জিওসি-ইন-সি কলিতা বলেন, আপনারা জানেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর আটটি অমীমাংসিত এলাকা রয়েছে। টহলদারির সময় এরকম একটি জায়গা দিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করে চিনা সেনা। তাদের দৃঢ়ভাবে প্রতিরোধ করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাজ্যসভায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছিলেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং (Tawang) সেক্টরে ঢোকার চেষ্টা করেছিল পিপলস লিবারেশন আর্মি। তারা স্থিতাবস্থা নষ্ট করার চেষ্টা করছিল। রাজনাথ সিং জানান, ভারতীয় সেনাদের তৎপরতায় দ্রুত তাদের ফেরত পাঠানো গিয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের ভূখণ্ড অটুট রাখতে আমাদের সেনারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এরকম কোনও চেষ্টা হলে, যে কোনও মূল্যে তা প্রতিরোধ করার চেষ্টাও করবে তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Tawang: ভারতীয় জওয়ানদের তাড়া খেয়ে স্লিপিং ব্যাগ ফেলেই পালিয়েছিল চিনা সেনারা!

    Tawang: ভারতীয় জওয়ানদের তাড়া খেয়ে স্লিপিং ব্যাগ ফেলেই পালিয়েছিল চিনা সেনারা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরের ৯ তারিখে অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে (Tawang) সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল ভারত (India) ও চিনা (China) সেনা। চিনা সেনাদের (Chinese Soldiers) তাদের পোস্টে ফেরত পাঠান ভারতীয় সেনা জওয়ানরা। তার পরেই তাওয়াং সেক্টেরের ওই এলাকায় যান ভারতীয় সেনারা। উদ্ধার হয় স্লিপিং ব্যাগ (Sleeping Bags) এবং অন্যান্য সরঞ্জাম। জানা গিয়েছে, চিনা সেনারাই ওই স্লিপিং ব্যাগগুলি ব্যবহার করত। ভারতীয় জওয়ানদের কাছে তাড়া খেয়ে পালানোর সময় স্লিপিং ব্যাগগুলি সঙ্গে করে নিয়ে যেতে পারেনি তারা। সেই স্লিপিং ব্যাগগুলিই উদ্ধার করেছে ভারতীয় সেনা।

    তাওয়াং…

    অবস্থানগত কারণের জন্য তাওয়াংয়ের ওপর শ্যেন দৃষ্টি চিনের। সেই কারণেই বারে বারে তারা হামলা চালায় ওই এলাকায়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ৯ ডিসেম্বর, ২০২২-এ শ’ তিনেক পিএলএ সৈন্য সীমান্তে স্থিতাবস্থা পরিবর্তনের চেষ্টা করে। ভারতীয় সেনাবাহিনী দৃঢ়তার সঙ্গে তার মোকাবিলা করে। দু পক্ষের মধ্যে হাতাহাতিও হয়। ভারতের জওয়ানরা চিনা সেনাদের বাধা দেয় এবং তাদের পোস্টে ফেরত পাঠায়। এই ঘটনায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর কোনও জওয়ান নিহত বা আহত হননি। এই ঘটনার পর স্থানীয় কমান্ডার ১১ ডিসেম্বর চিনের সেনা কমান্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং ঘটনাটি নিয়ে আলোচনাও করেন। চিনকে সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে বলা হয়েছে ভারতের তরফে।

    আরও পড়ুন: “এটা ১৯৬২ সাল নয়…যোগ্য জবাব দেবে বীর জওয়ানরা”, চিনকে কড়া বার্তা অরুণাচল মুখ্যমন্ত্রীর

    চিন ও ভারতীয় সেনার এই সংঘর্ষে দু পক্ষেরই বেশ কয়েকজন জখম হয়েছেন। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, সংঘর্ষে ভারতের ছ জন সৈন্য জখম হয়েছেন। যদিও সংসদে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং জানান, ভারতের দিকে কোনও সৈন্যের জখম হওয়ার খবর নেই। সংঘর্ষের পর এলাকা ছেড়ে পালায় চিনা সেনা। তার পরেই উদ্ধার হয় স্লিপিং ব্যাগ এবং অন্যান্য সরঞ্জাম। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ১৫ জুন গালওয়ানেও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল চিনা সেনা ও ভারতীয় বাহিনী। ওই সংঘর্ষে ২০ জন ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের অক্টোবর মাসেও ওই একই এলাকায় ঢুকে পড়েছিল প্রচুর চিনা সেনা। সেই সময়ও দু পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indo China Clash: চিনা ড্রোনের আনাগোনা রুখতে ভারত আগেই উড়িয়েছিল যুদ্ধবিমান!

    Indo China Clash: চিনা ড্রোনের আনাগোনা রুখতে ভারত আগেই উড়িয়েছিল যুদ্ধবিমান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরের ৯ তারিখে অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) তাওয়াং (Twang) সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় সংঘাত বাঁধে চিন ও ভারতীয় সেনার (Indo China Clash) মধ্যে। সূত্রের খবর, চিন যাতে ভারতীয় আকাশসীমা লঙ্ঘন করতে না পারে, তাই নজরদারি চালাতে ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে অরুণাচল প্রদেশে টহল দিচ্ছে বিমান। অবশ্য সংঘাত শুরুর আগে থেকেই আকাশে ওড়ানো হয়েছিল যুদ্ধবিমান। প্রতিরক্ষামন্ত্রকের এক সূত্র বলছে, গত কয়েক সপ্তাহে দু তিনবার আমাদের যুদ্ধবিমান ওড়ানো হয়েছিল। কারণ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর আমাদের ছাউনির দিকে এগিয়ে আসছিল চিনা ড্রোন। চিনা ড্রোন যাতে আকাশসীমা লঙ্ঘন করতে না পারে, সেজন্য ওড়ানো হয়েছিল সুখোই ৩০ এমকেআই। প্রসঙ্গত, এক সপ্তাহ আগে পিএলএল-র তিনশো সেনা জওয়ান প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে। তার পরেই সরাসরি সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে দুই দেশের সেনা।

    চিনের ড্রোনের গতিবিধি…

    জানা গিয়েছে, উত্তর-পূর্ব ভারতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর চিনের ড্রোনের গতিবিধির ওপর লাগাতার নজর রেখে যাচ্ছে ভারতীয় বায়ুসেনা। সূত্র উদ্ধৃত করে এএনআই জানিয়েছে, যদি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার সমান্তরালে কোনও ড্রোন ওড়ে, তাহলে ভারতের কোনও আপত্তি নেই। কোনও ড্রোন ভারতীয় ভূখণ্ডের দিকে এগিয়ে আসছে বলে র‌্যাডারে ধরা পড়লেই বায়ুসেনা পদক্ষেপ করে।

    আরও পড়ুন: চিনকে যোগ্য জবাব দিয়েছে ভারতীয় সেনা, বললেন রাজনাথ

    সূত্রের খবর, অরুণাচল প্রদেশে চিন যাতে কোনওভাবে আকাশসীমা লঙ্ঘন করতে না পারে, তাই সাম্প্রতিককালে এক সপ্তাহে দু থেকে তিনবার টহল দিতে হবে ফাইটার জেটগুলিকে। ভারতীয় বায়ুসেনা অরুণাচল প্রদেশের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে সম্প্রতি চিনা বিমানের কার্যকলাপ শনাক্ত করেছে। তাই বাড়তি সতর্কতা নিয়ে অরুণাচল প্রদেশের আকাশসীমায় টহল দিচ্ছে ভারতীয় বায়ুসেনার ফাইটার জেটগুলি।

    আরও পড়ুন: তাওয়াং সীমান্তে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করল চিন! জবাব ভারতীয় সেনার

    এদিকে, চিন সীমান্তের বিষয়টি মাথায় রেখে উত্তরপূর্ব ভারতে বায়ুসেনার যথেষ্ট শক্তি বাড়িয়েছে। অসমের তেজপুর, ছাবুয়া-সহ একাধিক জায়গায় সুখোই ৩০ যুদ্ধবিমানের একাধিক স্কোয়াড্রন মোতায়েন করে রাখা হয়েছে। সেই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের হাসিমারায় একাধিক রাফাল যুদ্ধ বিমান মোতায়েন করা হয়েছে। যা ভারত-চিন সীমান্তের কাছেই অবস্থিত। ফলে প্রয়োজন হলে হাসিমারা থেকে রাফাল ওড়ানো হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nuclear Bomb: ভারতের পারমাণবিক শক্তি ১৯৬৮তে ভয় ধরিয়েছিল আমেরিকাকেও?

    Nuclear Bomb: ভারতের পারমাণবিক শক্তি ১৯৬৮তে ভয় ধরিয়েছিল আমেরিকাকেও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৬৮ সালের জুন মাস। কানাডিয়ান নিউক্লিয়র ইনসপেক্টরদের একটি দল এসেছিলেন মুম্বইয়ের ট্রম্বেতে, কানাডা (Canada)-ইন্ডিয়া রিয়েক্টর পরিদর্শনে। তখনই তাঁরা জানিয়েছিলেন, ভারত নিউক্লিয়র ডিভাইস (Nuclear Device) উন্নত করতে দ্রুত এগোচ্ছে। আমেরিকার প্রতিদ্বন্দ্বীও হয়ে উঠছে। অস্ত্র (Nuclear Bomb) দৌড়ে শামিল হওয়ার ভয়ও দেখাচ্ছে এই দেশ। সম্প্রতি এমনই এক নথি প্রকাশ্যে এসেছে। প্রকাশ করেছে ওয়াশিংটন। পরে কানাডার ওই প্রতিনিধি দল মার্কিন কূটনীতিকদের বলেছিলেন, প্লুটোনিয়াম গ্রেড অস্ত্র বানানোর জন্য তারা (ভারত) কম বিকিরণ করে এমন জ্বালানি ব্যবহার করছে। ওই প্রতিনিধি দল এও জানিয়েছিল, ভারত যদি প্লুটোনিয়াম উৎপাদন করে, তাহলে যে রিয়েক্টরে কাজ হবে, সেটি বছরে ১২ কেজি পর্যন্ত উৎপাদন করতে পারবে।

    ভারতের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম…

    এ সংক্রান্ত নথিটি সংরক্ষিত রয়েছে ইউএস ন্যাশনাল সিকিউরিটি আর্কাইভে। এটা দেখেই ভারতের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম সম্পর্কে একটা ধারণা করতে পেরেছিল আমেরিকা। ভারত প্রথম নিউক্লিয়ার পরীক্ষা করে ১৯৭৪ সালের মে মাসে। তার ঢের আগেই তার শক্তি সম্পর্কে একটা ধারণা করে ফেলেছিল ওয়াশিংটন। এই গোপন নথি থেকে জানা যায়, ভারতের সর্বোচ্চ নিউক্লিয়ার অফিসাররা তখনই আমেরিকাকে একটি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছিল। ১৯৭০ সালের নভেম্বরে মার্কিন ডিমার্চে ভারত সরকারের কাছে বলেছিল, উৎপাদিত প্লুটোনিয়াম ব্যবহার করতে হবে মার্কিন-ভারতীয় চুক্তি অনুসারে। পিসফুল নিউক্লিয়ার এক্সপ্লোশান ডিভাইসগুলি এই ধরনের চুক্তির সঙ্গে বেমানান হবে। তিনি এও বলেছিলেন, আমরা এই ধরনের ব্যবহারে সব চেয়ে বেশি আপত্তি জানাব।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে কুখ্যাত জঙ্গির দোতলা বাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

    তক্ষণাৎ জবাব দিয়েছিল ভারতও। নয়াদিল্লি সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, তারা নিউক্লিয়ার অস্ত্র ডেভেলপ করতে চায় না। তারা দেখছে নিউক্লিয়ার টেকনোলজি ব্যবহার করে কী কী সুফল ঘরে তোলা যায়। তারা এও জানিয়েছিল, এ সবই হচ্ছে শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে। এবং এজন্য যা ডেভেলপমেন্ট করা প্রয়োজন, ভারত তা করবে। এবং ভারত যে নিউক্লিয়ার প্রযুক্তি শান্তির জন্যই ব্যবহার করছে, তার উল্লেখ রয়েছে ওই নথিতেও। সেখানে বলা হয়েছে, একজন (ভারত) নিউক্লিয়ার ডেভেলপমেন্ট করে চলেছে শান্তির উদ্দেশ্যে, মিলিটারি উদ্দেশ্যে নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • G20: জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন পুতিন! কী বললেন তাঁর মুখপাত্র?

    G20: জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন পুতিন! কী বললেন তাঁর মুখপাত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর ইন্দোনেশিয়ার (Indonesia) বালিতে হয়েছিল জি ২০ (G20) সম্মেলন। এই সম্মেলনে সবাই হাজির থাকলেও, ছিলেন না রাশিয়ার (Russia) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। খবর ছড়ায়, অসুস্থ থাকায় ওই সম্মলনে গরহাজির ছিলেন তিনি। তবে ইন্দোনেশিয়ায় অনুপস্থিত থাকলেও, ভারতে (India) যে জি ২০ সম্মেলন হবে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে, তাতে উপস্থিত থাকতে পারেন পুতিন। তবে সব কিছু নির্ভর করছে পুতিনের নিজের ওপর। রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র নিজেই এ খবর জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ভারতে জি ২০ সম্মলন শুরু হবে সেপ্টেম্বরের ৯ তারিখে। শেষ হবে তার পরের দিন।

    শ্বেতলানা লুকাস বলেন…

    পুতিনের মুখপাত্র শ্বেতলানা লুকাস বলেন, আমি আশা করি, অবশ্যই (রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট) যাবেন। তবে এটা একান্তভাবেই স্থির করবেন তিনি স্বয়ং। আগামী সম্মেলন এখনও এক বছর দেরি। তাই আমি এখনই এই প্রশ্নের কোনও উত্তর দিতে পারছি না। তবে আমার মনে হয়, তাঁর যাওয়ার সমস্ত রকম সম্ভাবনা রয়েছে। লুকাস বলেন, জি ২০ সম্মেলন নিয়ে কোনও ইভেন্ট এড়াবে না রাশিয়া। প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ায় জি ২০ সম্মেলনে পুতিন উপস্থিত না থাকলেও, সে দেশের তরফে হাজির ছিলেন বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ।

    আরও পড়ুন: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    জি ২০ সম্মেলন উপলক্ষে আগামী বছর দেশজুড়ে দুশোটির মতো ইভেন্টের আয়োজন করতে চাইছে নয়াদিল্লি। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে, প্রতিটি ইভেন্টেই রাশিয়া যোগ দেবে বলেও জানান পুতিনের মুখপাত্র। লুকাস বলেন, আমরা একটিও ইভেন্ট মিস করব না। সেটা ওয়ার্কি গ্রুপের বৈঠক হোক কিংবা সেমিনার অথবা কনফারেন্স। তিনি বলেন, এটার রাশিয়ার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে বিভিন্ন ইভেন্টে অংশ নিয়ে তার পজিশন বুঝিয়ে দেওয়া, মতামত ব্যক্ত করা এবং অন্যান্য দেশ কী তুলে ধরছে, তা খুঁটিয়ে দেখা।

    এদিকে, ২০০০ সাল থেকে প্রতি বছর ভারত-রাশিয়ার যে বাৎসরিক সম্মেলন হয়, এবার তা হচ্ছে না। ফি বার এই সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। এবার দু তরফেই শিডিউলের সমস্যার জেরে হচ্ছে না ওই সম্মেলন। সূত্রের খবর, নিউক্লিয়ার হুমকির জেরে হচ্ছে না মোদি-পুতিন বৈঠক। এই ধারণা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। দুই দেশের দুই প্রধান মুখোমুখি হতে পারছেন না স্রেফ শিডিউলের সমস্যার জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20: বাংলায় জি ২০-র প্রস্তুতি বৈঠক, জানুন কবে, কোথায়

    G20: বাংলায় জি ২০-র প্রস্তুতি বৈঠক, জানুন কবে, কোথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি ২০-র (G20) সভাপতিত্ব করার দায়িত্ব বর্তেছে ভারতের (India) ওপর। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) হাতে এই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়। এই জি ২০-র সম্মেলন হবে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে। সেই উপলক্ষে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হবে নানান অনুষ্ঠান। তামাম বিশ্বের ১৫০টি দেশের প্রতিনিধি যোগ দেবেন ওই সম্মেলনে। পাঁচটি সেক্টরে বৈঠক রাখা হয়েছে। জি ২০ বৈঠকে এই সেক্টরগুলি নিয়ে আলোচনা করবেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা।  

    কবে, কোথায়…

    গোটা দেশের সঙ্গে এই বাংলায়ও হবে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠান। এখানে বিভিন্ন স্তরের চারটি বৈঠক হবে। জানুয়ারির ৯-১১ বৈঠক হবে ওয়ার্কিং গ্রুপের। কলকাতার জে ডব্লু ম্যারিয়টে ওই বৈঠক হবে। এর পরের বৈঠক হবে ফেব্রুয়ারিতে। ওই মাসের ৮-৯ তালিখে বৈঠকে বসবে এনগেজমেন্ট গ্রুপ। এই বৈঠকটিও হবে কলকাতার জে ডব্লু ম্যারিয়টে। এর পরের মাসে বাংলায় কোনও বৈঠক নেই। বৈঠক রয়েছে তার পরের মাসে। এপ্রিলের ৩-৫ তারিখে বৈঠক হবে শিলিগুড়িতে। এই বৈঠকটিও হবে ওয়ার্কিং গ্রুপের। এ রাজ্যে এর পরের বৈঠকটি হবে জুলাইয়ে। ওই মাসের ১৭-১৮ তারিখে ফের হবে ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক। এই বৈঠকটিও হবে কলকাতায়। জুলাই মাসের ১৯ তারিখে আরও একটি বৈঠক হবে কলকাতায়। এটি মিনিস্ট্রিয়াল মিটিং। উল্লেখ্য, জি ২০ (G20) সম্মেলন উপলক্ষে আগামী বছর দেশজুড়ে দুশোটির মতো ইভেন্টের আয়োজন করতে চাইছে নয়াদিল্লি। তার মধ্যেই রয়েছে এগুলি।

    আরও পড়ুন: জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন পুতিন! কী বললেন তাঁর মুখপাত্র?

    জি২০ সফল করতে দিন কয়েক আগে সর্বদলীয় বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সর্বদলীয় এই বৈঠকটি হয়েছে রাষ্ট্রপতি ভবনে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আয়োজিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজু জনতা দল সুপ্রিমো নবীন পট্টনায়েক, সিপিআইএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরি, কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সহ বিভিন্ন দলের প্রধানরা। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও।

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি-২০ সম্মেলনের আসর বসেছিল ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনেই আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। জি ২০-র (G20) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share