Tag: India

India

  • Bangladesh Crisis: কলকাতা ছেড়ে এবার দিল্লি দখলের দিবাস্বপ্ন! ফাঁকা বুলি বাংলাদেশের মৌলবাদী নেতার

    Bangladesh Crisis: কলকাতা ছেড়ে এবার দিল্লি দখলের দিবাস্বপ্ন! ফাঁকা বুলি বাংলাদেশের মৌলবাদী নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত যদি বেয়াদবি করে, তাহলে আমরা আসল দাবি তুলব। তখন দিল্লি ধরে টান দেব।” চার দিনে কলকাতা বা আগরতলা বা সেভেন সিস্টার্স কব্জা না করতে পেরে এবার দিল্লি দখলের দিবাস্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে বাংলাদেশের মৌলবাদী নেতারা। যার ফলস্বরূপ, মুখ থেকে বেরিয়ে আসছে একের পর এক ফাঁকা বুলি।

    মৌলবাদী নেতার হুমকি (Bangladesh Crisis)

    মঙ্গলবার ঢাকার রিপোর্টার্স কার্যালয়ে এমনই ফাঁকা বুলি আওড়ালেন ইসলামি মৌলবাদী বক্তা মুফতি কাজি ইব্রাহিম (Bangladesh Crisis)। তিনি বলেন, “মুসলমানদের কাছ থেকে ব্রিটিশরা ভারতবর্ষকে ছিনিয়ে নিয়েছে। যার জিনিস তাকে তো ফেরত দিতে হয়। নিয়েছ আমার থেকে, ফেরত দেবে কাকে? তুমি তো অন্যায় করেছ।” এর (India) পরেই হাওয়া গরম করতে তিনি বলেন, “ভারত যদি বেয়াদবি করে, তাহলে আমরা আসল দাবি তুলব। তখন দিল্লি ধরে টান দেব।” কলকাতা, আগরতলা, সেভেন সিস্টার্স দখলের ফাঁকা বুলি আওড়ানোর পর এবার দিল্লি ধরে টান দেওয়ার হুমকি এল বাংলাদেশ থেকে। এই মৌলবাদী বক্তা বলেন, “ভারতকে বলব, তুমি তোমাকে নিয়ে থাক। যদি আমারটা নিয়ে বাড়াবাড়ি কর, তাহলে তোমারটা নিয়ে টান দেব। আমরা ডিফেন্সিভ জাতি। আক্রান্ত হলে আমরা সবাই রয়েল বেঙ্গল টাইগার। ভারতকে বলছি, মোদিকে বলছি, খামোখা আমাদের নিয়ে নাক গলাবেন না। ইউনূস আছেন। তাঁকে দেশটা চালাতে দিন। আপনি আপনার দেশ নিয়ে ভাবুন।” মুফতি বলেন (Bangladesh Crisis), “ভারতকে তো কেউ দেখতে পারে না। মলদ্বীপের মতো দেশকেও তারা বন্ধু হিসেবে ধরে রাখতে পারেনি। বাংলাদেশ কখনও ভারতকে শত্রু বানায়নি। তারা বাংলাদেশ নিয়ে প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: মণিপুরে বিদ্রোহীদের ডেরায় মিলল স্টারলিঙ্ক ডিশ-রাউটার! কী বললেন ইলন মাস্ক?

    ভালো নেই বাংলাদেশের হিন্দুরা

    হাসিনা-উত্তর জমানায় ভালো নেই বাংলাদেশের হিন্দুরা। হিন্দু-সহ সে দেশের সংখ্যালঘুদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার চালাচ্ছে মৌলবাদীরা। কখনও ভাঙচুর করা হচ্ছে মঠ-মন্দির-গির্জা। কখনও আবার বাড়িতে লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে আগুন। বাড়ির মেয়ে-বউদেরও তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। হিন্দুদের দোকানদানিতে লুটতরাজ চালানো হচ্ছে বলেও নানা সময় উঠেছে অভিযোগ। খোদ রাষ্ট্রের মদতে সংখ্যালঘু নির্যাতন চলছে বলে অভিযোগ। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইসলামি ও বক্তা। তিনি বলেন, “এখানে হিন্দুদের নির্যাতন করা হচ্ছে না। তাদের ভালোবাসার আবহে রাখা হয়েছে। হিন্দু বলছে, আমরা ভালো আছি, নিরাপদে আছি। কিন্তু ভারত বলছে তারা সুখে (India) নেই।” কট্টরপন্থী এই ইসলামি নেতার দাবি, “বাংলাদেশ নিয়ে ভারত বহির্বিশ্বে মিথ্যে প্রচার চালাচ্ছে (Bangladesh Crisis)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • US Firms: বরাত পেতে ভারতীয় সংস্থাকে ঘুষ! কাঠগড়ায় তিন বড় মার্কিন সংস্থা, মুখ বাঁচাতে জরিমানা

    US Firms: বরাত পেতে ভারতীয় সংস্থাকে ঘুষ! কাঠগড়ায় তিন বড় মার্কিন সংস্থা, মুখ বাঁচাতে জরিমানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির (Bribes) কারণে তদন্তের মুখে পড়েছে বেশ কিছু মার্কিন কোম্পানিও। সম্প্রতি এক প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, তিনটি মার্কিন কোম্পানি ভারতীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে আমেরিকার নিয়ন্ত্রকের কাছে মামলা নিষ্পত্তি করতে ও মামলার হাত থেকে রেহাই পেতে মোটা অঙ্কের জরিমানা দিয়েছে (US Firms)।

    কাঠগড়ায় তিন কোম্পানি (US Firms)

    এই তিন কোম্পানি হল মুগ ইনকর্পোরেটেড, ওরাক্যল এবং অ্যালবেমার্ল কর্পোরেশন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বরাত পেতে তারা ভারতের বিভিন্ন দফতর ও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রেলওয়ে, হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্যাল লিমিটেড  এবং ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন। প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিনটি মামলার মধ্যে দুটিতে ভারতীয় রেলের পদস্থ কর্তাদের মোটা অঙ্কের ঘুষ দিয়েছে মার্কিন ওই সংস্থাগুলি। বিষয়টি জানাজানি হতেই সক্রিয় হয় সে দেশের শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। তখন জরিমানা বাবদ গড়ে ঘুষের তিন গুণ টাকা জমা করেছে অভিযুক্ত তিন সংস্থা।

    ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ

    মার্কিন তদন্তকারীরা জেনেছেন, আমেরিকান সংস্থা মুগ ইনকর্পোরেটেডের তরফে হ্যাল ও ভারতীয় রেলের পদস্থ কর্তাদের পাঁচ কোটি ডলারের বেশি ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সামরিক সরঞ্জাম, মহাকাশ গবেষণা সংক্রান্ত সামগ্রী ও শিল্পক্ষেত্রে ব্যবহৃত ছোটবড় নানা সাইজের যন্ত্রপাতি নির্মাণে মুগের বিশ্বজোড়া নামডাক রয়েছে। চিকিৎসা সরঞ্জামও তৈরি করে আমেরিকার এই সংস্থা। ওই প্রতিবেদন থেকেই জানা গিয়েছে, ঘুষের বিনিময়ে দক্ষিণ-মধ্য রেল থেকে ৩৪ হাজার ৩২৩ ডলার ও হ্যালের থেকে ১৩ লাখ ৯৯ হাজার ৩২৮ মার্কিন ডলারের বরাত হাতিয়ে নিতে চেয়েছে মুগ মোশন কন্ট্রোলস প্রাইভেট লিমিটেড। হ্যালের (US Firms) শীর্ষ আধিকারিকদের এজন্য পাঁচ শতাংশ কমিশন দিয়েছে মুগ। ধরা পড়ার পরে মুগকে জরিমানা বাবদ দিতে হয়েছে ১৬ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার।

    আরও পড়ুন: ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ বিল গেল যৌথ কমিটিতে, ৯০ দিনে সিদ্ধান্ত নেবেন ৩১ সাংসদ

    অন্য দিকে, বহুজাতিক তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা ওরাক্যলের বিরুদ্ধেও উঠেছে ভারতীয় রেলের কর্তাদের ৬৮ লাখ ডলার ঘুষ দেওয়ার অভিযোগ। অ্যালবেমার্লে কর্পোরেশনের দেওয়া ঘুষের পরিমাণ ৬ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। অভিযোগ, মার্কিন এই সংস্থা ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনামে কর্মরত ইন্ডিয়ান অয়েলের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে অবৈধ লেনদেন (Bribes) করেছে (US Firms)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Ajit Doval: আরও গলল ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ, এবার বেজিং যাচ্ছেন ডোভাল, বুধে বিশেষ বৈঠক

    Ajit Doval: আরও গলল ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ, এবার বেজিং যাচ্ছেন ডোভাল, বুধে বিশেষ বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই গলছে ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ! এবার বেজিং যাচ্ছেন ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। ১৮ ডিসেম্বর, বুধবার বেজিংয়ে দুই দেশের বিশেষ প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠকে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি (NSA)। চিনের তরফে প্রতিনিধিত্ব করবেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী তথা নিরাপত্তা উপদেষ্টা ওয়াং ই।

    চিন সফরে ডোভাল (Ajit Doval)

    সীমান্ত থেকে সেনা সরানো নিয়ে পক্ষকাল আগে দিল্লিতে হয়ে গিয়েছে ভারত-চিন অফিসার পর্যায়ের বৈঠক। সেই আলোচনার চাকা আরও গড়িয়ে নিয়ে যেতে চিন সফরে যাচ্ছেন ডোভাল। ২১ অক্টোবর পূর্ব লাদাখের ডেমচক ও ডেপসাং থেকে সেনা প্রত্যাহার করে ভারত ও চিন উভয় দেশই। সেই সিদ্ধান্তের পিছনে কাজ করছিল ডোভাল ও ওয়াং ই-র রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গের বৈঠক। সেই বৈঠকেই ঠিক হয়েছিল লাগাতার আলোচনা চলবে দুই দেশের মধ্যে।

    আলোচনার মঞ্চ

    চিনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র লিন জিয়ান বলেন, “চিন-ভারত সীমান্ত বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধিদের ২৩তম বৈঠক, যা উভয় দেশের সম্মতিতে নির্ধারিত হয়েছে, ১৮ ডিসেম্বর বেজিংয়ে অনুষ্ঠিত হবে।” সীমান্ত সমস্যা মিটিয়ে ফেলার জন্য বিশেষ প্রতিনিধিদের আলোচনার মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল ২০০৩ সালে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত বৈঠক হয়েছে ২২ দফা। শেষবার বৈঠক হয়েছিল ২০১৯ সালে। ২০২০ সালের এপ্রিল-মে মাস থেকে পূর্ব লাদাখ সীমান্তে শুরু হওয়া সামরিক সংঘাত মেটাতে একাধিকবার বৈঠক করেছিলেন বিশেষ প্রতিনিধিরা (Ajit Doval)।

    আরও পড়ুন: ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়া কীভাবে অপরাধ হতে পারে? প্রশ্ন তুলল সুপ্রিম কোর্ট

    ২৩ অক্টোবর কাজানে ব্রিকস সম্মেলনের মধ্যেই সেই মঞ্চ নতুন করে সক্রিয় করে তুলতে একমত হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত সমস্যা মেটাতে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত করতে সেই মঞ্চ সক্রিয় করে তুলতে একমত হন মোদি ও জিনপিং। সেই রেশ ধরেই চিনে যাচ্ছেন ডোভাল।

    লাদাখের একাংশে সাময়িক সেনা প্রত্যাহারের পর দুই দেশের আলোচনায় এখন গুরুত্ব পেতে চলেছে সীমান্ত সংঘাত কমিয়ে আনা। সেই উদ্দেশ্য সফল হলে চূড়ান্ত লক্ষ্য হল আগামী কয়েক বছরের মধ্যে (NSA) সেনা প্রত্যাহারের পরিবেশ তৈরি করা (Ajit Doval)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Hambantota Port: ‘ভারতের ক্ষতি হবে এমন কাজ করতে দেব না’, চিনকে বার্তা শ্রীলঙ্কার!

    Hambantota Port: ‘ভারতের ক্ষতি হবে এমন কাজ করতে দেব না’, চিনকে বার্তা শ্রীলঙ্কার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার ভূখণ্ড কোনওভাবেই ভারতের নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর হবে এমন কাজে ব্যবহৃত হতে দেব না। সোমবার এমনই আশ্বাস দিলেন শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি অনুর কুমার ডিসানায়েকা। এদিন ভারত-শ্রীলঙ্কা (Hambantota Port) যৌথ বিবৃতিতে ফের একবার শ্রীলঙ্কার অবস্থান স্পষ্ট করে দিলেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট। কলম্বোর এই আশ্বাস এমন একটা সময়ে এসেছে, যখন চিন তার ‘মিশন ইন্ডিয়ান ওশান’ শুরু করেছে। ভারতকে টার্গেট করতেই বেজিংয়ের শ্যেনদৃষ্টি ভারত মহাসাগরে (Sri Lanka)।

    হাম্বানটোটা বন্দর (Hambantota Port)

    এই মহাসাগরেই রয়েছে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দর। চিনের ঋণ শোধ করতে না পারায় শ্রীলঙ্কার ওই বন্দর নিয়ন্ত্রণ করছে চিন। সেখানে তাদের নৌবাহিনীর নজরদারি ও গোয়েন্দা জাহাজ নোঙর করছে। গত দুবছরে, বেইজিং একাধিকবার তাদের ২৫ হাজার টনের স্যাটেলাইট এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ট্র্যাকিং জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫ হাম্বানটোটায় মোতায়েন করেছে। এটি ভারতের স্বার্থের পরিপন্থী। কারণ শ্রীলঙ্কার ভৌগোলিক অবস্থান ভারতের কাছাকাছি। এবং শ্রীলঙ্কার এই বন্দর কৌশলগতভাবে ভারত ও চিন দুপক্ষের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ।

    ভারতের উদ্বেগ

    ২০২২ সালের অগাস্ট মাসে, যখন নয়াদিল্লি কলম্বোকে তাদের উদ্বেগের কথা জানায়, তখন শ্রীলঙ্কা প্রাথমিকভাবে বেজিংকে তাদের জাহাজের আসা পিছিয়ে দেওয়ার এবং এমনতর কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করেছিল। তার পরেও চিনের চর জাহাজ ভেড়ে হাম্বানটোটা বন্দরে। তারপর থেকে চিনের নজরদারি ও গোয়েন্দা জাহাজ নিয়মিতভাবে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে টহল দিচ্ছে এবং হাম্বানটোটায় নোঙর (Hambantota Port) করছে।

    আরও পড়ুন: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    ২০১০ সালে চালু হয় হাম্বানটোটা বন্দর। শ্রীলঙ্কার তৎকালীন রিনল বিক্রমসিঙ্ঘের সরকার দেশের অর্থনৈতিক ভান্ডারে বৈদেশিক মুদ্রা বাড়ানোর তাগিদে এই বন্দর বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্ত নেয়। চিনের এক সংস্থাকে ১১২ কোটি মার্কিন ডলারের বিনিময়ে বন্দরটিকে ৯৯ বছরের জন্য লিজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। তার পর থেকে চিনা চর জাহাজ নিয়মিতভাবে ভিড়ছে ওই বন্দরে। যা আদতে ভারতের মাথাব্যথার কারণ। ভারতের এই উদ্বেগ কাটাতেই শ্রীলঙ্কার অবস্থান (Hambantota Port) স্পষ্ট করে দিলেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট (Sri Lanka)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • India Sri Lanka Relation: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    India Sri Lanka Relation: ভারত-শ্রীলঙ্কা প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও শ্রীলঙ্কা শীঘ্রই প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার (PM Modi) সিদ্ধান্ত নিয়েছে (India Sri Lanka Relation)। জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানান, দুই দেশই সমুদ্র ও নদীর মানচিত্র করণের বিষয়ে সহযোগিতা করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুর কুমার ডিসানায়েকের সাথে যৌথ বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উভয় দেশই বিশ্বাস করে যে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভ আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (India Sri Lanka Relation)

    তিনি বলেন, “আমরা পুরোপুরি একমত যে আমাদের নিরাপত্তা স্বার্থ পরস্পরের সঙ্গে জড়িত। আমরা শীঘ্রই প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। হাইড্রোগ্রাফি (সমুদ্র ও নদীর মানচিত্র করণ) বিষয়ে সহযোগিতায়ও একমত হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি যে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভ আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ। এর আওতায় সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রম, সাইবার নিরাপত্তা, চোরাচালান এবং সংগঠিত অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই, মানবিক সহায়তা ও দুর্যোগ মোকাবিলার মতো বিষয়গুলোতে সহযোগিতা আরও বাড়ানো হবে।”

    ভারতে স্বাগত শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি

    ভারত ও শ্রীলঙ্কার জনগণের মধ্যের সম্পর্ককে পোক্ত করার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ও শ্রীলঙ্কার জনগণের সম্পর্ক আমাদের সভ্যতার সঙ্গে যুক্ত। যখন ভারতে পালি ভাষাকে ‘শাস্ত্রীয় ভাষা’-এর মর্যাদা দেওয়া হয়, তখন এটি শ্রীলঙ্কায়ও উদযাপন করা হয়।” শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানিয়ে (India Sri Lanka Relation) প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি রাষ্ট্রপতি অনুরা কুমারা ডিজানায়েকে ভারতে স্বাগত জানাই। আমরা আনন্দিত যে আপনি প্রথম বিদেশ সফরের জন্য ভারতকে বেছে নিয়েছেন। এই সফর আমাদের সম্পর্ককে নতুন গতি এবং শক্তি দেবে। আমাদের অংশীদারিত্বের জন্য, আমরা একটি ভবিষ্যতগামী দৃষ্টিভঙ্গী গ্রহণ করেছি।”

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘সোর্ড অফ অনার’-এ ভূষিত অযোধ্যার রাম মন্দির

    অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের অর্থনৈতিক সহযোগিতায় আমরা বিনিয়োগকেন্দ্রিক প্রবৃদ্ধি এবং সংযোগের ওপর জোর দিয়েছি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে শারীরিক, ডিজিটাল এবং জ্বালানি সংযোগ আমাদের অংশীদারিত্বের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হবে। বিদ্যুৎ গ্রিড সংযোগ এবং বহু-পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন স্থাপনে কাজ করা হবে। শ্রীলঙ্কার বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য এলএনজি সরবরাহ করা হবে। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য, উভয় পক্ষ ‘একতা’ চুক্তি দ্রুত সম্পন্ন (PM Modi) করার চেষ্টা করবে (India Sri Lanka Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Piyush Goyal: ২ বছরেই ভারতের রফতানি অতিক্রম করবে এক লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের গণ্ডী, দাবি গোয়েলের

    Piyush Goyal: ২ বছরেই ভারতের রফতানি অতিক্রম করবে এক লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের গণ্ডী, দাবি গোয়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী দেড় থেকে দু’বছরের মধ্যে ভারতের রফতানি অতিক্রম করবে এক ট্রিলিয়ন (১ লক্ষ কোটি) মার্কিন ডলারের গণ্ডী। এটি বৈশ্বিক বাণিজ্যে ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের প্রতিফলন।” কথাগুলি বললেন বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush Goyal)।

    মন্ত্রীর মুখে আশার বাণী (Piyush Goyal)

    ইন্ডিয়া ইকনমিক কনক্লেভে বক্তব্য (Indias Exports) রাখতে গিয়ে গোয়েল বলেন, “ভারতের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। মজবুত রফতানি প্রবৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক বিনিয়োগের ওপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে ভারতের এই উচ্চাকাঙ্খী লক্ষ্য।” মন্ত্রী জানান, এ বছর রফতানি ৮০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করতে চলেছে। এটি আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সংযোগের অন্যতম বড় একটি প্রমাণ।

    ভারত আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য

    বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “ভারত একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য হিসাবে স্বীকৃত হয়েছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “এ বছর রফতানি ৮০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করবে। আগামী দেড়-দুবছরের মধ্যে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করবে।” মন্ত্রী বলেন, “আজ সারা বিশ্বে একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে, সেরা বিনিয়োগের সুযোগ ভারতেই রয়েছে।” গোয়েল জানান, ভারতের অর্থনৈতিক রূপান্তরের পেছনে রয়েছে বহুমুখী কৌশল। এর মধ্যে রয়েছে ব্যাপক পরিকাঠামো উন্নয়ন, লক্ষ্যভিত্তিক সামাজিক কল্যাণ কর্মসূচি, এবং নারী-নেতৃত্বাধীন উন্নয়নের ওপর বিশেষ জোর।

    আরও পড়ুন: “নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের”, বাংলাদেশের ভালো কীসে, বলে দিলেন জয়শঙ্কর

    তিনি (Piyush Goyal) বলেন, “যত বেশি নারী আনুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করবেন, তাঁরা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেবেন। সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে দেশের কোনও শিশু যেন খাদ্য, বস্ত্র, আশ্রয় এবং স্বাস্থ্যসেবার মতো মৌলিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত না হয়।” তিনি জানান, পরিকাঠামো উন্নয়ন এই কৌশলের একটি অন্যতম ভিত্তি। তিনি জানান, গত এক দশকে সড়ক ও এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ্য প্রায় তিনগুণ বেড়েছে। প্রযুক্তিগত অগ্রগতিও হয়েছে। দূরবর্তী এলাকায়ও দ্রুত ৪জি নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে। নজিরবিহীন গতিতে চলছে ৫জি প্রযুক্তি সম্প্রসারণের কাজ। গোয়েল (Piyush Goyal) জানান, বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগের প্রবণতাগুলি ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলেছে (Indias Exports)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India Bangladesh Relation: সরাসরি যুদ্ধের ডাক বিএনপি নেতার! বাংলাদেশে আরও তীব্র ভারত-বিদ্বেষের বিষ

    India Bangladesh Relation: সরাসরি যুদ্ধের ডাক বিএনপি নেতার! বাংলাদেশে আরও তীব্র ভারত-বিদ্বেষের বিষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের রাজনীতির আঙিনায় এখন ভারত বিরোধিতার প্রতিযোগিতা চলছে। কখনও মানচিত্র বদলের হুঁশিয়ারি, কখনও কলকাতা তো কখনও সেভেন সিস্টার্স দখলের ডাক। সীমান্ত ডিঙিয়ে আগরতলা অভিযানের ডাকও দিয়েছে এখন বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি। এবার সরাসরি যুদ্ধের ডাক দিলেন বিএনপি নেতা হাফিজউদ্দিন আহমেদ। তাঁর কথায়, ‘প্রত্যেক বাংলাদেশি নাগরিককে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করা হবে। প্রত্যেক ছাত্রকে রাইফেল চালানো শিখতে হবে।’ বৃহস্পতিবার ঢাকার এক সভায় এমনই মন্তব্য করতে দেখা যায় বিএনপি নেতাকে।

    ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ!

    নানা ঘটনায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে বাংলাদেশ এখন উত্তাল। বাংলাদেশের এই অস্থিরতায় বারবার সেদেশের মৌলবাদীরা ভারতের দিকে আঙুল তুলছে। বাংলাদেশে ক্রমে ভারত বিরোধিতার সুর জোরালো হচ্ছে। যে দেশ স্বাধীন করার জন্য ভারতের অনেক যোদ্ধা রক্ত দিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ আন্দোলনে যোগ দিয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন বহু ভারতীয়। ভারত না থাকলে একদা বাংলাদেশের জন্মই হতো না, সেই বাংলাদেশেই ভারত বিরোধিতার স্লোগান উঠছে। বঙ্গবন্ধুকে যারা অপমান করে, তারাই পাকিস্তানের মদতে ঢাকার বাতাসে ভারত বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে বলে মত কূটনৈতিক মহলের। 

    কট্টরপন্থী নেতাদের হুঙ্কার

    ভারতের জন্য হুমকির তো অন্ত নেই। বিগত কয়েকদিনে বাংলাদেশের একের পর এক কট্টরপন্থী নেতাদের হুঙ্কারে চিন্তিত আন্তর্জাতিক মহলও। এবার বিএনপি নেতা হাফিজউদ্দিন আহমেদকে বলতে শোনা যায়, “প্রত্যেক ছাত্রকে বেসিক মিলিটারি ট্রেনিং আমরা দেব। আমাদের দিকে যাতে কেউ রক্তচক্ষু না দেখাতে পারে তাই এটা দরকার। আমরা যুদ্ধ করে তৈরি হয়েছি। চিরকাল জয়ী হবে বাংলাদেশের মানুষ।” এর আগে চার ঘণ্টায় কলকাতা দখলের ডাক দিতে দেখা গিয়েছিল সে দেশের প্রাক্তন সেনা কর্তাকে। 

    ভারতীয়দের উৎখাতের ডাক

    হিন্দুদের উপরে হামলা-অত্যাচারের পর পরিবর্তনের বাংলাদেশে ভারতীয়দের উৎখাত করার হুমকিও উঠেছে। ‘ভারতীয়দের লাথি মেরে তাড়ানোর’ হুমকি দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম মুখ তথা গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্য সচিব তারেক রহমান। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল বাংলাদেশি নেতাদের হুমকির ভিডিও। একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে ভারতীয়দের লাথি মেরে তাড়ানোর হুমকি দিচ্ছেন তারেক রহমান। ভারতের বিরুদ্ধে হিংসা, ক্ষোভ উগরে দিয়ে তিনি বলেন, “রাঙামাটি থেকে সিলেট পর্যন্ত ৪৫ কিমি রাস্তা ভারত আমাদের দেয়নি। ৪০০ কিমি ঘুরে যেতে হয়। তাহলে কেন ভারতকে ১৫০০ কিমি বাঁচানোর জন্য ৪০০ কিমি ট্রানজিট দেওয়া হল?”

    সীমা ছাড়াচ্ছে ভারত-বিদ্বেষ

    তারেক রহমানের প্রশ্ন, “ফেণী, চট্টগ্রামে ইকোনমিক জোন দিয়েছেন শেখ হাসিনা। আমি প্রশ্ন করছি, আপনি কি বাংলাদেশের সন্তান? এরকম সাঙ্ঘাতিক কাজ করলেন কী করে। আমরা কি পারব ভারতে চিকেন নেকে ইকোনমিক জোন তৈরি করতে? এখান নেপাল-ভুটান যাওয়ার রাস্তাটুকু আমরা পাইনি। এভাবে হবে না। আমাদের ওই অর্থনৈতিক অঞ্চলে যেতে হবে। একটা একটা করে ভারতীয়কে লাথি মেরে ভারত সীমান্তে ঢুকিয়ে দিয়ে আসতে হবে।” তারেক আরও বিষোদগার করে বলেন, “ভারত নিজের সুবিধার জন্য চট্টগ্রাম, মঙ্গলা বন্দর ব্যবহার করে। কিন্তু নেপাল-ভুটানের মতো ছোট দেশ যখন বন্দর ব্যবহার করতে চাইল, ভারত অনুমোদন দেয়নি। এবার সোজাসুজি হিসেব করার সময় এসেছে।”

    বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকা 

    হিন্দুদের ওপর হামলার মধ্যেই ভারতের বিরোধিতায় ঢাকায় মিছিল হচ্ছে প্রতিদিন। ঢাকায় প্রাক্তন সেনাকর্মীদের মিছিলে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে স্লোগানও উঠেছে। বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে ঢাকার সঙ্গে বিরোধিতা করছে দিল্লি। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস অনুরোধ জানিয়েছেন, ইইউ ভিসা সেন্টার যেন দিল্লি থেকে অন্য দেশে স্থানান্তর করা হয়। তাঁর অনুরোধেই স্পষ্ট, ভারতের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ানোরই চেষ্টা করছে বাংলাদেশ। বিগত কয়েকদিনে একের পর এক বিএনপি নেতাকে লাগাতার ভারত-বিরোধী মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে। এমনকী ভারতীয় পণ্য বয়কটেরও ডাক দিতে দেখা গিয়েছে। এবার তাতে নবতম সংযোজন হাফিজউদ্দিন, তারেক রহমানদের মন্তব্য। 

    আরও পড়ুন: নিশানায় হিন্দু পুলিশ অফিসাররাও, সংখ্যালঘু পুলিশকর্তাদের বিরুদ্ধে একাধিক খুনের মামলা!

    সক্রিয় পাকিস্তান

    বাংলাদেশের ভারত-বিরোধিতার মধ্যেই পাকিস্তান প্রীতিও প্রকাশ্যে এসেছে। পাকিস্তানের আরও কাছাকাছি এসেছে ইউনূস সরকার। পাক নাগরিকদের ভিসা পাওয়া আরও সহজ করেছে ঢাকা। নৈরাজ্যের বাংলাদেশে, ফায়দা তুলতে আসরে নেমেছ পাকিস্তান-চিনও। জামাত প্রধানের সঙ্গে চিনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠক হয়েছে। খালেদা জিয়ার বাড়িতে পৌঁছেছেন পাক হাই কমিশনার। যে ভারতের দয়ায় মাত্র ৫৩ বছর আগে পাকিস্তান সেনা বাহিনীর হাত থেকে স্বাধীনতা পেয়েছিল বাংলাদশ, সেই বাংলাদেশ এবার ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার প্রস্তুতি শুরু করে দিল। শেখ হাসিনার পতনের পর থেকেই বাংলাদেশে মৌলবাদী সংগঠনগুলির রমরমা বাড়ছে। পাশাপাশি মাথা চাড়া দিয়েছে জামাতের মতো জঙ্গি সংগঠন। সেখান হিন্দু -সহ একাধিক সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন ক্রমশই বাড়ছে। এই অবস্থায় মৌলবাদী, জামাত আর পাকিস্তানের হাতে কাঠের পুতুল হয়ে পড়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Skills Report: মোদি জমানায় ভারতের স্নাতকদের মধ্যে বেড়েছে কর্মসংস্থানের উপযোগিতা, বলছে রিপোর্ট

    India Skills Report: মোদি জমানায় ভারতের স্নাতকদের মধ্যে বেড়েছে কর্মসংস্থানের উপযোগিতা, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় আরও এক সাফল্যের খবর। ভারতের স্নাতকদের মধ্যে কর্মসংস্থানের উপযোগিতা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়েছে। জানিয়েছে ‘ইন্ডিয়া স্কিলস রিপোর্ট’ (India Skills Report)। এই রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৫  সালে কর্মসংস্থানের উপযোগিতা পৌঁছেছে ৫৪.৮১ শতাংশে। গত বছর এই হার ছিল ৫১.২৫ শতাংশ। এই তথ্য মিলেছে ২০২৪ সালে পরিচালিত গ্লোবাল এমপ্লয়েবিলিটি টেস্ট থেকে।

    ইন্ডিয়া স্কিলস রিপোর্ট (India Skills Report)

    ইন্ডিয়া স্কিলস রিপোর্টের প্রধান আহ্বায়ক এবং হুইবক্স-এর সিইও নির্মল সিং বলেন, ‘‘এই দশকটি আন্তর্জাতিক দক্ষতা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ভারতের জন্য একটি নেতৃত্বের যুগ। এই দশকে গুণগত দক্ষতা প্রশিক্ষণে মনোযোগ দেওয়া উচিত। এটাই আন্তর্জাতিক কর্মসংস্থানের জন্য বিশাল পার্থক্য গড়ে তুলবে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘দীর্ঘমেয়াদি ও আন্তর্জাতিকভাবে সার্টিফায়েড দক্ষতা প্রোগ্রাম, যেখানে ভাষা প্রশিক্ষণ অন্তর্ভুক্ত থাকবে, প্রাথমিক কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান করার ক্ষেত্রে একটি সফল পন্থা হবে। দক্ষ এবং সার্টিফায়েড ভারতীয় কর্মশক্তি দেশের জন্য একটি অনন্য সুবিধা ও প্রভাব বিস্তার করে।’’

    কর্মসংস্থানযোগ্যতা ১৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

    জানা গিয়েছে, রিপোর্টটি তৈরি করা হয়েছে ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে ৬.৫ লাখেরও বেশি প্রার্থীর কাছ থেকে সংগৃহীত গেট পরীক্ষার ডেটা এবং ১৫টি শিল্প খাত জুড়ে এক হাজারের বেশি পুরসভার তথ্যের ওপর ভিত্তি করে (India Skills Report)। গত এক দশকে, ভারতীয় স্নাতকদের কর্মসংস্থান-যোগ্যতা ১৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আগে এই হার ছিল ৩৩ শতাংশ। সেটাই বেড়ে হয়েছে ৫০ শতাংশেরও বেশি।

    আরও পড়ুন: ‘‘ইউনূস সরকার আইএস, তালিবান এবং হামাসের একটি সংস্করণ’’, উৎখাতের ডাক শুভেন্দুর

    ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, উদীয়মান বিভিন্ন প্রযুক্তি যেমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), ক্লাউড কম্পিউটিং এবং অটোমেশন ঠিক কীভাবে চাকরির ভূমিকা পুনর্গঠন করছে এবং নতুন সুযোগ সৃষ্টি করছে, তাও। ডিজিটাল নোমাডিজম এবং হাইব্রিড ওয়ার্ক মডেল ভারতীয় দক্ষতাকে ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতা ছাড়াই বৈশ্বিক কর্মশক্তিতে অবদান রাখতে সাহায্য করেছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, এই ট্রেন্ড ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে ৫০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদান রাখতে পারে, যার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ভারত।

    ভারতের বৈচিত্র্যময় প্রতিভার ভান্ডার তথ্য প্রযুক্তি এবং স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে একে একটি বৈশ্বিক নেতা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। যখন পুনর্বব্যহারযোগ্য শক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং রোবোটিক্সে দক্ষতা ক্রমাগত বাড়ছে, তখনই ভারত প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে বৈশ্বিক নেতা হিসেবে (India Skills Report)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Hindus in Bangladesh: ‘‘আরও দৃঢ় পদক্ষেপ করুক ভারত সরকার’’, বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন রোধে বার্তা আরএসএসের

    Hindus in Bangladesh: ‘‘আরও দৃঢ় পদক্ষেপ করুক ভারত সরকার’’, বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন রোধে বার্তা আরএসএসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দুদের (Hindus in Bangladesh) উপর নির্যাতন রোধ করার জন্য ভারত সরকারের ‘‘আরও দৃঢ় পদক্ষেপ’’ গ্রহণ করা উচিত বলে মনে করেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) নেতা সুনীল অম্বেকর। পদ্মাপাড়ে হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দুদের উপর অত্যাচারের ঘটনা ক্রমশই বেড়ে চলেছে। এই নির্যাতন বন্ধ করতে ভারত সরকারের অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা উচিত বলেও মত সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রচার প্রমুখের।

    আরও সক্রিয় পদক্ষেপের আশা

    মঙ্গলবার নাগপুরে ‘সকল হিন্দু সমাজ’-এর উদ্যোগে আয়োজিত একটি সভায় সুনীল বলেন, ‘‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের উপর আক্রমণ প্রতিরোধে ভারত সরকারকে আরও সক্রিয় হতে হবে। বাংলাদেশে যা ঘটছে তা প্রতিটি হিন্দুর মনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। বাংলাদেশ (Hindus in Bangladesh) সরকারকে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ঘটে চলা নির্যাতন বন্ধ করতে হবে এবং দোষীদের শাস্তি দিতে হবে। ভারত সরকারকে এই ধরনের নির্যাতন বন্ধ করতে অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে কথা বলতে হবে। যে কোনও মূল্যে বাংলাদেশে হিন্দুদের মৌলিক অধিকার রক্ষা করতে হবে।’’

    আরও পড়ুন: গৃহযুদ্ধে বিধ্বস্ত সিরিয়া, বিশেষ বিমানে দেশে ফেরানো হচ্ছে ৭৫ ভারতীয়কে

    বাংলাদেশের হিন্দুরা ঐক্যবদ্ধ

    অম্বেকর আশা প্রকাশ করেন যে, বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রির বাংলাদেশ সফর নিশ্চয় কোনও সমাধান সূত্র বার করবে। তবে, যদি এর মাধ্যমে কোনও ইতিবাচক ফল পাওয়া না যায়, তাহলে ভারতকে অন্য কোনও পথ খুঁজে বের করতে হবে বলে মনে করেন তিনি। তাঁর দাবি, ‘‘বিশ্বের কিছু শক্তি বাংলাদেশে (Hindus in Bangladesh) অশান্তি সৃষ্টি করছে। আমাদের এসব শক্তিকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হবে, যাতে হিন্দুদের প্রতি এ ধরনের অত্যাচার বন্ধ হয়, শুধু আমাদের দেশে নয়, অন্যান্য দেশেও।’’ বাংলাদেশে হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতার এবং তাঁর আইনজীবীর ওপর হামলার প্রসঙ্গে অম্বেকর বলেন, ‘‘এই ঘটনা নির্যাতনের সীমা অতিক্রম করেছে।’’ এই আবহে বাংলাদেশি হিন্দুদের মনোভাবের প্রশংসা করেছেন সুনীল। তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশের হিন্দুরা একটি অনুপ্রেরণাদায়ক বার্তা দিয়েছেন যে, তাঁরা পালিয়ে যাচ্ছেন না, বরং ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছেন।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: পণ্য বয়কটের হুমকির এই কি নমুনা! ভারত থেকে ফের ১০০ টন চাল কিনল বাংলাদেশ

    Bangladesh: পণ্য বয়কটের হুমকির এই কি নমুনা! ভারত থেকে ফের ১০০ টন চাল কিনল বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের মাটিতে প্রকাশ্যে ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননা করা হচ্ছে। ভারতীয় পণ্য বয়কটের হুমকি দিচ্ছেন তাঁরা। শুধু তাই নয়, কলকাতা দখলের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে। ভারত যেন তাদের কাছে চিরশত্রু! অথচ সেই ‘শত্রু দেশের’ কাছেই চাল কিনছে ইউনূস সরকার। বাংলাদেশের এই ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। নেটিজেনরা বাংলাদেশের (Bangladesh) পণ্য বয়কটক করার এই হাল দেখে রীতিমতো কটাক্ষ করছেন। ভারত ছাড়া যে বাংলাদেশিদের মুখে দু’বেলা অন্ন জুটবে না, তা এই চাল কেনার ঘটনায় আরও একবার প্রমাণিত হয়ে গেল বলে ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে।

    ভারত থেকে ১০০ টন চাল গেল বাংলাদেশে (Bangladesh)

    সোমবার ভারতের (Bangladesh) বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রী বাংলাদেশে গিয়েছেন। দু’দেশের বিদেশ সচিব পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। প্রায় দু’ঘণ্টা বৈঠক হয় তাঁদের। ওই বৈঠকেও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মিস্রী। তার আগে রবিবার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পার করে ওপার বাংলায় পৌঁছল আরও ১০০ টন চাল। বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’ অনুসারে, ফুলবাড়ি-বাংলাবান্ধা সীমান্ত হয়ে চারটি চাল বোঝাই ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করে। সম্প্রতি ভারত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কে টানাপোড়েনের প্রভাব যে বাণিজ্যের উপর পড়েনি, রবিবারের ঘটনা সে দিকেই ইঙ্গিত করছে। দিল্লির সাউথ ব্লক থেকে আগেই জানানো হয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না। মহম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের খাদ্য উপদেষ্টা আলি ইমাম মজুমদারও রবিবার জানান, ভারত থেকে চাল আমদানি এবং রাজনীতিকে তাঁরা একসঙ্গে দেখছেন না।

    আরও পড়ুন: ‘কলকাতা দখল! একটা রাফালই যথেষ্ট’, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাব শুভেন্দুর

    দেড় লক্ষ টন চাল আমদানিতে অনুমোদন!

    ভারত-সহ একাধিক দেশ (Bangladesh) থেকে চাল আমদানির কথা ভাবছে তারা। কোনও একটি দেশের ওপর নির্ভরশীল না থাকতে চাইলেও, ভারত থেকে চাল আমদানি তুলনামূলক ভাবে সাশ্রয়ী বলে মনে করছে ইউনূসের সরকার। তাই মায়ানমার, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, তাইল্যান্ড-সহ বেশ কিছু দেশ থেকে চাল আমদানির ভাবনাচিন্তা থাকলেও ভারত থেকে চাল আমদানি চালু রাখতে চাইছে বাংলাদেশের খাদ্য মন্ত্রক। ভারত থেকে দেড় লক্ষ টন চাল আমদানিতে অনুমোদন দিয়েছে সে দেশের তদারকি সরকার। এমনকী আলু, পেঁয়াজ কিংবা ডিম আমদানির জন্য বিকল্প দেশের খোঁজ করলেও ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ককে অক্ষত রাখতে চাইছে তারা। বাংলাদেশের বিদেশ উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনও সেই ইঙ্গিত দিয়েছেন। তাঁর মতে, বর্তমানের উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য দু’দেশের বাণিজ্যের ওপরেও প্রভাব পড়েছে। গত প্রায় দু-তিন মাস ধরে চলা ‘মন্দা’ বাংলাদেশকে তো প্রভাবিত করছেই, সঙ্গে স্বল্প পরিমাণে হলেও ভারতে প্রভাব ফেলছে বলে মনে করছেন তিনি।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) আলু, ডিম, পেঁয়াজ, চালের জন্য ভারতের ওপর সত্যি কতটা নির্ভরশীল?

    ভারত-বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রফতানিকারক দেশ। সর্বশেষ অর্থ বছরে ভারত থেকে বাংলাদেশ প্রায় সাড়ে ১১ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে।

    ডিম

    ভারত থেকে পড়শি দেশে ২ লক্ষ ৩১ হাজার ৪০টি (১৩ হাজার ৯১০ কেজি) মুরগির ডিম রফতানি করা হয় সেপ্টেম্বর মাসেই। আমদানি করা ডিমের দাম পড়েছে ১১ হাজার ২৭২ ডলার। ভারত থেকে আমদানি করার আগে বাংলাদেশে একটি ডিম কিনতে হচ্ছিল পিসপ্রতি ১৫-১৬ টাকায়। আমদানি হওয়ার পর দাম কমে হয় ৭-৮ টাকা প্রতি পিস।

    আলু

    বিবিসি বাংলার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের আগে বাংলাদেশ (Bangladesh) কখনও আলু আমদানি করেনি। বরং বাংলাদেশ আলু রফতানি করত। তবে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ভারত থেকে ১৭ লক্ষ ডলারের আলু আমদানি করতে বাধ্য হয় ঢাকা। কারণ ঘরোয়া চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জোগান দিতে পারছিল না।

    পেঁয়াজ

    বাংলাদেশে (Bangladesh) বার্ষিক পেঁয়াজের চাহিদা ২৭-২৮ লক্ষ মেট্রিক টন। ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে উৎপাদন ছিল ৩৮ লক্ষ মেট্রিক টন। তবু ভারত থেকে প্রায় ২০ কোটি ডলারের পেঁয়াজ আমদানি করে বাংলাদেশ।

    চাল

    রবিবার চলতি মরশুমে দ্বিতীয় দফায় ভারত থেকে চাল আমদানি করল বাংলাদেশ। ‘প্রথম আলো’ অনুসারে, ২৬ নভেম্বর ৯৯.৯৩ টন চাল বাংলাদেশে গিয়েছে ভারত থেকে। রবিবার আরও ১০০.২২ টন চাল পাঠানো হয়েছে বাংলাদেশে। ইউনূস সরকারের (Bangladesh) খাদ্য উপদেষ্টা জানান, সে দেশে বর্তমানে ২২ লক্ষ টন চাল মজুত রয়েছে। তবে চাহিদার কথা বিবেচনা করে সেটিকে ৩০ লক্ষ টন পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি। শেখ হাসিনা সরকার বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বনির্ভর দাবি করলেও তারা ধারাবাহিক ভাবে চাল আমদানি করে। ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ভারত থেকে ১৫ কোটি ডলারের চাল আমদানি করে বাংলাদেশ। এর আগের বছরে আমদানির পরিমাণ ছিল ৩১ কোটি ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share