Tag: India

India

  • Sarbananda Sonowal: “বিজেপি জমানায় ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য বহুগুণ বেড়েছে”, দাবি সোনোয়ালের

    Sarbananda Sonowal: “বিজেপি জমানায় ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য বহুগুণ বেড়েছে”, দাবি সোনোয়ালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিজেপি জমানায় ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বহুগুণ বেড়েছে।” বুধবার এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল (Sarbananda Sonowal)। এদিন অসমের শিলচরে বিজেপির একটি নির্বাচনী প্রচার সভায় যোগ দিয়েছিলেন সর্বানন্দ। শিলচর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী পরিমল শুক্লাবৈদ্যর সমর্থনে আয়োজন করা হয়েছিল এই জনসভার।

    কী বললেন সোনোয়াল? (Sarbananda Sonowal)

    এই সভায়ই সোনোয়াল বলেন, “বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক স্বাস্থ্যকর। উত্তর-পূর্ব ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভারত সরকার ‘অ্যাক্ট ইস্ট’ নীতি গ্রহণ করেছে। তাই এই অঞ্চলে স্থায়ী একটি ট্রান্স-শিপমেন্ট উন্নত ব্যবস্থা গড়ে উঠছে। ভুটান থেকে আসা জিনিসপত্রও আসামের মাধ্যমে বাংলাদেশে রফতানি করা যাচ্ছে।” ভারত-বাংলাদেশ ঐতিহাসিক গটবন্ধনের জেরে যে অসমের বরাক উপত্যকা উপকৃত হচ্ছে, তাও মনে করিয়ে দেন এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি (Sarbananda Sonowal) বলেন, “বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য করতে গিয়ে যাতে সময়, অর্থ এবং ভ্রমণের খরচ অপচয় না হয়, তাই বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার কালাদান মাল্টামোডাল প্রজেক্টের কাজ করে চলেছে। এই প্রকল্পে কাজ শেষ হলে কলকাতার সঙ্গে দূরত্ব কমবে বরাক উপত্যকার। মায়ানমার এবং মিজোরামের মধ্যে দিয়েই গড়ে উঠবে যোগাযোগ ব্যবস্থা। যার জেরে কলকাতা থেকে বরাক উপত্যকার দূরত্ব কমবে।”

    কংগ্রেসকে তোপ মন্ত্রীর

    সোনোয়াল বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বারাক নদীকে জাতীয় জলপথ ঘোষণা করেছেন। এ পথেও ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য হবে অনায়াস।” কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, “যোগাযোগ ব্যবস্থা সুগম করতে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার ১০ হাজার কোটিরও বেশি টাকা লগ্নি করেছে। এটা করা হয়েছে বারাক উপত্যকায় যাতায়াতের যে সড়ক যোগাযোগ রয়েছে, তার উন্নয়ন করতে। এই কাজ শেষ হলে এই অঞ্চলে পরিবহন বেড়ে যাবে এক লপ্তে বহুগুণ।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস জমানায় এটা উপেক্ষিত ছিল। অথচ এটা একটা বাণিজ্যিক হাব হতে পারত। সুগম হতে পারত ভারতের সঙ্গে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাণিজ্য।”

    আরও পড়ুুন: “মমতা রোহিঙ্গা নন তো?” মুখ্যমন্ত্রীকে কড়া আক্রমণ করলেন অভিজিৎ

    মোদি সরকারে প্রশংসার পাশাপাশি সোনোয়াল এদিন আক্রমণ শানিয়েছেন কংগ্রেসকেও। অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের ছ’দশকের অপশাসনে বারাক উপত্যকার মানুষ প্রচুর কষ্ট ভোগ করেছেন। কংগ্রেস সরকারের উদাসীনতার কারণে এই উপত্যকার মানুষকে অনেক কিছুই সহ্য করতে হয়েছে। কংগ্রেসের এই অপশাসন জন্ম দিয়েছে দুর্নীতির, স্বজন-পোষণ এবং বঞ্চনার (Sarbananda Sonowal)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Indian Real Estate: দশ বছরেই ভারতের রিয়েল এস্টেট সেক্টর পৌঁছবে দেড় ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে! দাবি সমীক্ষায়

    Indian Real Estate: দশ বছরেই ভারতের রিয়েল এস্টেট সেক্টর পৌঁছবে দেড় ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে! দাবি সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দশ বছরের মধ্যেই ভারতের রিয়েল এস্টেট সেক্টর (Indian Real Estate)  পৌঁছে যেতে পারে ১.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে। বর্তমান হিসেব অনুযায়ী, ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১২৫ লক্ষ কোটি টাকা। অন্তত এমনই রিপোর্ট দিয়েছে ভারতীয় শিল্প কনফেডারেশন, সংক্ষেপে সিআইআই এবং নাইট ফ্র্যাঙ্ক ইন্ডিয়া। এই সেক্টরে ব্যাপক বৃদ্ধির পূর্বাভাসও দেওয়া হয়েছে ওই রিপোর্টে।

    কী বলা হয়েছে রিপোর্টে? 

    সিআইআই এবং নাইট ফ্র্যাঙ্ক ইন্ডিয়ার “ইন্ডিয়ান রিয়েল এস্টেট: এ ডিকেড ফ্রম নাও” শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবৃদ্ধির গতিপথ ভারতের অর্থনৈতিক উৎপাদনকে যে শক্তিশালী করবে, তা প্রত্যাশিত। আগামী দশ বছরের মধ্যে দেশের জিডিপিতে রিয়েল এস্টেট সেক্টরের (Indian Real Estate) অবদান হতে পারে ১০.৫ শতাংশ। ২০৩৪ সালের মধ্যে ভারতের শহরগুলির জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াতে পারে ১.৫৫ বিলিয়ন বা ১৫৫ কোটি। এই সময়সীমার মধ্যে গগনচুম্বী হতে পারে বাড়ির চাহিদা। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সময় এই চাহিদার যা পরিমাণ হবে, তার মূল্য হতে পারে ৯০৬ মার্কিন বিলিয়ন ডলার। ২০২৪ থেকে ২০৩৪ সালের মধ্যে গোটা দেশের শহরগুলিতে নতুন বাড়ি তৈরি হবে ৭৮ মিলিয়ন বা ৭.৮ কোটি।

    বাড়বে চাহিদা

    রিয়েল এস্টেট (Indian Real Estate) ক্ষেত্রে চাহিদার এই ঊর্ধ্বগতি মেটাতে প্রয়োজন হবে সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন থেকে বিলাসবহুল পর্যন্ত সব ধরনের বাড়ি। সমাজের বিভিন্ন আয়ের মানুষের জন্যই বাড়ি নির্মাণ হবে। সিআইআইয়ের রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিংয়ের জাতীয় কমিটির চেয়ারম্যান নীল রাহেজা বলেন, “এই সেক্টরের প্রভূত উন্নতি সম্পর্কে আমি ব্যাপক আশাবাদী।” ভারতের রিয়েল এস্টেট বাজার বিনিয়োগকারীদের গুচ্ছ সুবিধা দেবে বলেও প্রত্যয়ী তিনি। এই সেক্টরে ভারতীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিও ব্যাপক হবে বলেও জানান রাহেজা। তিনি বলেন, “২০৩৪ সালের আগে ভারতের রিয়েল এস্টেট সেক্টরের সম্ভাবনাগুলি অত্যন্ত আশ্বাসদায়ক বলে মনে হচ্ছে। জনসংখ্যার পরিবর্তন, দ্রুত প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ও সহায়ক নীতি গ্রহণের মতো পদক্ষেপের কারণগুলিই রয়েছে এর নেপথ্যে।

    বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অনুঘটক

    এই কারণগুলি কৌশলগত দূরদর্শিতা ও উদ্ভাবনী পদ্ধতির দ্বারা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অনুঘটকের কাজ করবে বলেও আশা করা হচ্ছে। প্রত্যাশিতভাবেই এই সেক্টরে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করার সুযোগ পাবেন লগ্নিকারীরা। সিআইআইয়ের রিয়েল এস্টেট (Indian Real Estate) অ্যান্ড হাউজিংয়ের জাতীয় কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, “আগামী দশকে যেহেতু ভোল বদলাবে ভারতীয় অর্থনীতির, তাই রিয়েল এস্টেট শিল্পে খুলে যাবে প্রভূত সুযোগের দ্বার। কনজাম্পশান প্যাটার্নের পাশাপাশি বদলে যাবে রেভেনিউ এক্সপ্যানশানও।” তিনি বলেন, “এই রিপোর্টের দিকে তাকিয়ে রয়েছি আমি। এই রিয়েল এস্টেট সেক্টরই ভারতীয় অর্থনীতির অন্যতম মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠবে বলেও মনে করি আমি।”

    ভারতের অর্থনৈতিক উত্থান

    নাইট ফ্রাঙ্ক ইন্ডিয়ার সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রিসার্চ, অ্যাডবাইসরি ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ভ্যালুয়েশন গুলাম জিয়া বলেন, “আগামী দশকে ভারতের অর্থনৈতিক উত্থান একটি অভূতপূর্ব উত্থানের দ্বারা চিহ্নিত হবে, যেখানে ভিত্তিপ্রস্তর হয়ে দাঁড়বে রিয়েল এস্টেট সেক্টর। ক্রমবর্ধমান সম্পদ, শক্তিশালী ভোক্তা ব্যয়, পরিকাঠামোগত অগ্রগতি, উদ্যোক্তা উদ্দীপনা এবং ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র মতো বিভিন্ন কৌশলগত উদ্যোগের দ্বারা আমাদের দেশ দাঁড়িয়ে রয়েছে গভীর অর্থনৈতিক বিবর্তনের কিনারে।” এর পরেই তিনি বলেন, “ভারতীয় রিয়েল এস্টেট সেক্টর ২০৩৪ সালের মধ্যে ১.৫ মার্কিন ট্রিলিয়ন অর্থনীতির পাওয়ার হাউসে উন্নীত হবে, যা দেশের অর্থনৈতিক উৎপাদনের ১০.৫ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াবে।” এই সেক্টরই (Indian Real Estate) সমৃদ্ধ আগামীর পথ প্রশস্ত করবে বলেও আশাবাদী তিনি।

    আরও পড়ুুন: দীর্ঘদিন ধরে চলে ফাঁদ পাতার কাজ! হিন্দু মহিলাদের কীভাবে টার্গেট করছে জেহাদিরা?

    জানা গিয়েছে, ২০০৮ সালে ভারতের শীর্ষ ৮টি শহরে অফিস স্টক ছিল ২৭৮ মিলিয়ন বর্গফুট। গত কয়েক বছরে যা বেড়েছে ৯০০+ এমএন বর্গফুট। অফিস রিয়েল এস্টেটের জন্য দেশের টায়ার ২ ও টায়ার ৩ শহরগুলিতে চাহিদা ক্রমবর্ধমান। ব্যবসার সম্প্রসারণ, স্বল্প খরচ, পরিকাঠামোগত উন্নয়ন, আইটি এবং পরিষেবা শিল্পের উত্থান ও প্রতিভার সহজলভ্যতার মতো কারণগুলি ২ টায়ার ও ৩ টায়ার শহরগুলিতে অফিস স্টক বৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি। ভারতে আনুষ্ঠানিক কর্মশক্তি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ অফিসের জায়গার জন্য চাহিদা তৈরি করবে এই কারণগুলি।

    কেবল রিয়েল এস্টেট (Indian Real Estate) নয়, ওয়্যায়হাউজিং ও ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টরেও ব্যাপক উন্নতি হবে। ভারতের শক্তিশালী এবং দৃঢ় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণেই এই দুই শিল্পেও হবে প্রভূত উন্নতি। রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ২০৩৪ সালের মধ্যে ওয়্যার হাউজিংয়ের জন্য চাহিদা হবে ১১১ মিলিয়ন স্কোয়্যার ফিট। জোয়ার আসবে ম্যান্যুফ্যাকচারিং কাজকর্মে। এসবই উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে দেশের জিডিপিতে। রিটেইল সেক্টরের ওপরও আলোকপাত করা হয়েছে রিপোর্টে। আগামী দশ বছরের মধ্যে সংগঠিত রিটেইল কনজাম্পশান বৃদ্ধিরও ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে ওই রিপোর্টে। এই সময়সীমার মধ্যে রিটেইল কনজাম্পশান ২১ শতাংশ হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। রিয়েল এস্টেট সেক্টরে প্রাইভেট ইক্যুইটি লগ্নিও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। আগামী দশ বছরের মধ্যে প্রাইভেট ইক্যুইটি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১৪.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: রেলে এবার ২০ টাকা, ৫০ টাকায় ভরপেট খাবার, ট্রেনেই পাবেন পছন্দের মেনু

    Indian Railways: রেলে এবার ২০ টাকা, ৫০ টাকায় ভরপেট খাবার, ট্রেনেই পাবেন পছন্দের মেনু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনসাধারণের জন্য স্বল্প মূল্যের খাবারের ব্যবস্থা করতে চলেছে রেল (Indian Railways)। নাম রাখা হয়েছে ইকোনমি মিল (economy meal)। মূলত অসংরক্ষিত কামরা ও দ্বিতীয় শ্রেণীর যাত্রীদের কথা মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় রেলের (Indian Railways)। এই খাবার মিল এবং জল, স্টেশনের কামরাগুলির কাছে অবস্থিত কাউন্টারেই পাওয়া যাবে।

     ১০০টি স্টেশনে মোট ১৫১টি কাউন্টার (Indian Railways)

    রেল (Indian Railways) এই নয়া ভাবনার খাবার আপাতত ৫১টি স্টেশনে পরীক্ষামূলকভাবে চালু করেছিল। তাতে সাড়া মিলেছে ভালই। এখন বেড়ে ১০০টি স্টেশনে মোট ১৫১টি কাউন্টারে ইকোনমি মিল দেওয়া হচ্ছে। যাত্রীরা স্বল্পমূল্যে সরাসরি এই কাউন্টার থেকে তাঁদের খাবার ও জল কিনতে পারবেন। তাঁদের আর হকারের মুখাপেক্ষী থাকতে হবে না। কুড়ি টাকার বিনিময়ে খাবার এবং তিন টাকার বিনিময়ে ২০০ মিলি জল কিনতে পাওয়া যাবে। বিভিন্ন জংশন স্টেশনের প্লাটফর্মে সস্তায় খাবারের স্টল বসানো হয়েছে। চলতি বছরের শেষেই দেড়শটি স্টেশনে এই খাবার কিনতে পাওয়া যাবে বলে রেল সূত্রে খবর।

    ইকোনোমি মিলে কী কী থাকবে?

    আইআরসিটিসি-র সহযোগিতায় এই পরিষেবা চালু করেছে ভারতীয় রেল (Indian Railways)। জানা গিয়েছে ইকোনোমি মিলে পাওয়া যাবে, লুচি তরকারি আর আচার। খিচুড়ি, ছোলা-ভাটুরা, ধোসার মত খাবারও পাওয়া যাবে ৫০ টাকায়। যে কোনও একটি খাবারের প্লেটের দাম মাত্র ৫০ টাকা । ভারতীয় রেল ৫০ টাকার প্লেটে রাজমা ও ভাত, মশলা কুলচা, মশলা ধোসার মত পদ যোগ করতে চলেছে। যে সমস্ত যাত্রীরা বাড়ি থেকে খাবার আনতে ভুলে যান কিংবা দীর্ঘ যাত্রাকালে যাঁদের খাবারের প্রয়োজন তাঁদের জন্য অত্যন্ত উপকারী এই নয়া ব্যবস্থা।

    আরও পড়ুনঃ “রাজ্য সরকার শিক্ষা ব্যবস্থায় দুর্নীতি করেছে”, বিস্ফোরক চাকরি হারা জেলা পরিষদের প্রাক্তন সভাধিপতি

    ৫ টাকায় শুরু হয়েছিল মিল

    প্রসঙ্গত রেলের (Indian Railways) সস্তায় খাবারের ভাবনা অনেক পুরোনো। লালু প্রসাদ যাদব রেলমন্ত্রী থাকাকালীন কয়েক দশক আগেই “জনতা আহার” চালু করেছিলেন। ৫ টাকা থেকে শুরু হওয়া ওই খাবারের দাম এখন ২০ টাকায় ঠেকেছে। কিন্তু ওই খাবারের মান নিয়ে চিরকাল প্রশ্ন ছিল। রেলযাত্রীদের অভিযোগ আজও আছে, ৪টে লুচি আর আলুর তরকারির খবার কিন্তু তাতে পেট ভরে না এবং জিভের স্বাদও মেটানো যায় না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: শ্যাম পিত্রোদার ‘উত্তরাধিকার কর’ মন্তব্য ঘিরে উত্তাল রাজনীতি, কংগ্রেসকে তুলোধনা বিজেপির

    BJP: শ্যাম পিত্রোদার ‘উত্তরাধিকার কর’ মন্তব্য ঘিরে উত্তাল রাজনীতি, কংগ্রেসকে তুলোধনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের ইস্তাহারে (পোশাকি নাম ‘ন্যায়পত্র’) সম্পদের পুনর্বণ্টনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। আর ইন্ডিয়ান ওভারসিজ কংগ্রেস চেয়ারপার্সন শ্যাম পিত্রোদা (Sam Pitroda) সওয়াল করলেন আমেরিকার মতো ভারতেও চালু হোক উত্তরাধিকার কর। তার পরেই বিজেপি (BJP) তাক করেছে পিত্রোদাকে। পিত্রোদার মন্তব্য একান্তই তাঁর নিজস্ব বলে জানিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস।

    পিত্রোদার মন্তব্য

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কংগ্রেসের ইস্তাহার-প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে পিত্রোদা (Sam Pitroda) বলেছিলেন, “সম্পদের পুনর্বণ্টনের যে নীতির কথা বলা হয়েছে ইস্তাহারে, তা ধনীদের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের জন্য।” আমেরিকায় চালু উত্তরাধিকার ট্যাক্স ব্যবস্থা সম্পর্কে বলতে গিয়ে পিত্রোদা বলেন, “কারও যদি ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ সম্পদ থাকে, তাহলে তাঁর মৃত্যুর পর তার মাত্র ৪৫ শতাংশ পেতে পারেন তাঁর উত্তরসূরীরা। বাকি ৫৫ শতাংশ সম্পদ চলে আসবে সরকারের দখলে। এটি একটি সুন্দর আইন। এই আইন আপনাকে বলছে, জীবদ্দশায় আপনি খেটে যে সম্পদ তৈরি করলেন, আপনার মৃত্যুর পর সেই সম্পদের কিছুটা অংশ সাধারণ মানুষের জন্য রেখে গেলেন। তবে পুরোটা নয়, অর্ধেকটা। আমার কাছে বিষয়টা খুব সুন্দর মনে হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ২জি স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারিতে ‘সুপ্রিম’ রায়ে পরিবর্তন চেয়ে শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র

    বিজেপির (BJP) নিশানায় কংগ্রেস

    পিত্রোদার (Sam Pitroda) মন্তব্যে দেশজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। সম্পদ হরণকারীদের (কংগ্রেস) সম্পর্কে পদ্ম-পার্টি (BJP) সতর্ক করে দিয়েছে দেশবাসীকে। ট্যুইট-বার্তায় বিজেপির মুখপাত্র জয়বীর সেরগিল বলেন, “কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া = অর্থ হারানো + সম্পদ + যাবতীয় জিনিসপত্র! ভোটাররা সাবধান, এখানে আছে সম্পদ হরণকারীরা।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও নিশানা করেছেন পিত্রোদার মন্তব্যকে। বলেন, “কংগ্রেসের উচিত ইস্তাহারে যে অর্থনৈতিক সার্ভে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, তা উইথড্র করা।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “শ্যাম পিত্রোদার মন্তব্যে কংগ্রেসের স্বরূপ প্রকাশ্যে চলে এসেছে। যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিষয়টি তুলেছিলেন, তখন রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিলেন। আমি আশা করি, ইস্তাহার থেকে কংগ্রেস এটা তুলে নেবে।” বিজেপির তরফে ট্যুইট-বার্তায় শেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, “ঘটনাচক্রে, গান্ধীরা বিপুল পরিমাণ সম্পদ করেছেন তাঁদের ছেলেমেয়ে এবং নাতি-নাতনিদের জন্য। কিন্তু তাঁরাই আপনার কষ্টার্জিত সম্পদ কেড়ে নিতে চাইছে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha elections: সকাল সকাল ভোট দিলেই ফ্রিতে আইসক্রিম-জিলিপি, নয়া ভাবনা ইন্দোরে

    Lok Sabha elections: সকাল সকাল ভোট দিলেই ফ্রিতে আইসক্রিম-জিলিপি, নয়া ভাবনা ইন্দোরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট চলাকালীন ভোটারদের বিশেষ ‘পুরস্কার’ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর জেলা প্রশাসন। সকাল সকাল ভোট (Lok Sabha elections) দিলেই ভোটারদের জিলিপি, পোহা, আইসক্রিম দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইন্দোরে (Indore)। মঙ্গলবার জেলা শাসক আশিস সিং–এর সভাপতিত্বে দোকান মালিকদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দোকানের মালিকদের মতে, বিনামূল্যে খাদ্য সামগ্রী দেওয়ার এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য হল, ভোটাররা নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে উৎসাহী করা।

    মধ্যপ্রদেশে দ্বিতীয় দফা ভোটে এই চমক

    উল্লেখ্য আগামী ১৩ মে দ্বিতীয় দফায় মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে রয়েছে ভোট। তালিকায় রয়েছে ২৫.১৩ লক্ষ ভোটারের নাম। আর এই ভোটে যাতে সকল ভোটাররা নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে আগ্রহী হন, তার জন্য এমন অভিনব চিন্তা ভাবনা করেছে মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) জেলা প্রশাসন। আসলে অনেকেরই এটা প্রথম ভোট, আবার কেউ কেউ আছেন বার্ধক্যের জন্য ভোট দিতে আসেন না। তাই সেই সমস্ত সাধারণ ভোটারদের কথা মাথায় রেখেই এবার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জেলা শাসক।

    জেলা শাসকের বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে জেলা শাসক আশিস সিং বলেন, “আমরা ভোটের দিক থেকে ইন্দোর লোকসভা কেন্দ্রকে দেশের এক নম্বর করতে চাই এবং এর জন্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সাহায্য নেওয়া হয়েছে।” শহরের বিখ্যাত ফুড হাব ‘৫৬ দুকান’-এর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গুঞ্জন শর্মা জানিয়েছেন যে ভোটের দিন সকাল ৭ টা থেকে ৯ টার মধ্যে যাঁরা ভোট দেবেন তাঁদের শহরের সবচেয়ে বিখ্যাত জায়গায় বিনামূল্যে পোহা এবং জিলিপি পরিবেশন করা হবে। সঙ্গে থাকবে ফ্রিতে আইসক্রিমও। তবে বিনামূল্যে খাবার পেতে অবশ্যই ভোট দান করে আঙুলের কালির দাগ প্রমাণ হিসেবে দেখাতে হবে। আর তবেই মিলবে ঠান্ডা ঠান্ডা আইসক্রিম ও গরম জিলিপি। তাছাড়া সকাল ৭টা থেকে ৯টার মধ্যে যে কোনও ভোটার ভোট দিলেই তাঁদের বিনামূল্যে দেওয়া হবে চাউমিন এবং মাঞ্চুরিয়ান।

    আরও পড়ুনঃ নিয়োগ দুর্নীতিতে ফের ওএমআর-এর মূল্যায়ন না পরীক্ষা, এসএসসি নিয়ে কী বলছে হাইকোর্ট?

    দিল্লিতেও থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা

    কিন্তু এটাই প্রথম নয়। ইন্দোরের (Indore) বিখ্যাত ফুড হাব ‘৫৬ দুকান’-এর মালিকেরা আগের নির্বাচনেও এমন নিয়ম রেখেছিলেন। সকাল সকাল প্রথম দিকে ভোট (Vote) দিতে এসেছিলেন এমন ভোটারদের পোহা এবং জিলিপি সহ বিনামূল্যে স্ন্যাকস দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। ইন্দোরের পাশাপাশি ভোটারদের অনুপ্রাণিত করতে বিশেষ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে দিল্লিতেও। জানা গিয়েছে, দিল্লি (Delhi) মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন ভোটের দিনে বিভিন্ন রেস্তোরাঁ এবং বাজারে বিভিন্ন জিনিসের ওপর ১০ শতাংশ ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মনে করা হচ্ছে এই সিদ্ধান্তে হয়তো কিছুটা হলেও ভোটাররা অনুপ্রাণিত হয়ে ভোটাধিকারে অংশ গ্রহণ করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Iran Pakistan: ফের মুখ পুড়ল পাকিস্তানের, কাশ্মীর ইস্যুতে স্পিকটি নট ইরানের প্রেসিডেন্ট

    Iran Pakistan: ফের মুখ পুড়ল পাকিস্তানের, কাশ্মীর ইস্যুতে স্পিকটি নট ইরানের প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভেবেছিলেন ইসলামি দেশের প্রেসিডেন্ট হওয়ায় পাশে পাবেন ইব্রাহিম রাইসিকে। তবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সেই চেষ্টায় কার্যত জল ঢেলে দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি। পাক প্রধানমন্ত্রীকে প্রকারান্তরে বুঝিয়ে দিলেন, কাশ্মীর ইস্যুতে মুখ খুলে নষ্ট করবেন না ভারতের সঙ্গে ইরানের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক (Iran Pakistan)।

    ব্যর্থ পাকিস্তান (Iran Pakistan)

    বেকারত্ব, দারিদ্র-সহ নানা সমস্যায় জর্জরিত পাকিস্তানের কর্তাদের মূল লক্ষ্যই হল, জনগণের দৃষ্টি ঘোরাতে খেলতে হবে কাশ্মীর তাস। নওয়াজ শরিফ, ইমরান খান এবং শেহবাজ শরিফ-সহ পাকিস্তানের একাধিক প্রধানমন্ত্রী গদি ধরে রাখতে বারংবার খেলে গিয়েছেন এই কাশ্মীর তাস। বিশ্বের দরবারেও নানা সময় তাঁরা ইস্যু করতে চেয়েছেন কাশ্মীরকে। কখনও মুখ পুড়ছে, কখনও আবার মুখ থুবড়ে পড়েছে পাক প্রশাসনের কর্তাদের সেই প্রচেষ্টা। সোমবারও ফের একবার অবতারণা হল সেই দৃশ্যের (Iran Pakistan)। তিনদিনের পাকিস্তান সফরে এসেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম।

    নীরব ইরানের প্রেসিডেন্ট

    সোমবার যৌথ সাংবাদিক সম্মলনে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ প্যালেস্তাইনের গাজা ভূখণ্ডের সঙ্গে ভারতের কাশ্মীরের যোগসূত্রে টেনে আনেন। পরক্ষণেই ইরানের প্রেসিডেন্টকে তিনি বলেন, “আমার মনে হয় আপনি এবং ইরানের নাগরিকরা কাশ্মীর ইস্যুতে সোচ্চার হবেন।” কিন্তু দেখা গেল, এ বিষয়ে টুঁ শব্দটি পর্যন্ত করলেন না ইরানের প্রেসিডেন্ট। কাশ্মীর ইস্যুতে নীরব থেকে তিনি বুঝিয়ে দিলেন, ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র ভারতের সঙ্গে ইসলামি দেশ ইরানের যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, তা তিনি কোনওভাবেই নষ্ট হতে দেবেন না। আন্তর্জাতিক মহলের মতে, বাণিজ্য ও কূটনৈতিক সম্পর্কের পাশাপাশি সম্প্রতি প্যালেস্তাইন ইস্যুতে ভারত ও ইরানের যে বার্তালাপ হয়েছে, সেই প্রেক্ষিতেই কাশ্মীর ইস্যুতে নীরব থাকাই শ্রেয় বলে মনে করলেন ইব্রাহিম।

    আরও পড়ুুন: “টাকা ফেরত না দিয়ে “চাকরি চোর” মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাও করুন”, বার্তা দিলেন শুভেন্দু

    গত বছর ভারতীয় দূতাবাসের তরফে ইরানকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ভারত ও ইরানের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। ইরানের রাজধানী তেহরানে ভারতীয় দূতাবাসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, ভারত ও ইরানের মধ্যে রয়েছে সহস্রাব্দের দীর্ঘ ইতিহাস। এই সম্পর্ক যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে, তার কারণ ঐতিহাসিক ও সভ্যতার দৃঢ় বন্ধন। তাই ইরানের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যিক সহযোগিতা, সাংস্কৃতিক ও পিপল টু পিপল বন্ধন অটুট থাকবে। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও উচ্চস্তরের আলাপ-আলোচনা চলবে বলেও জানানো হয়েছিল সেই বিবৃতিতে (Iran Pakistan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Economy: আগামী বছরেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    Indian Economy: আগামী বছরেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন অচিরেই ভারতের জায়গা হবে বৃহত্তম অর্থনীতির (Indian Economy) দেশের তালিকার তিন নম্বরে। প্রধানমন্ত্রীর কথা যে নিছক গালগল্প নয়, তার ইঙ্গিত মিলল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কথায়ও। তারা জানিয়ে দিয়েছে, ২০২৫ সালের মধ্যেই জাপানকে হঠিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে চলে আসবে ভারত। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপি জাপানের জিডিপির চেয়ে একলপ্তে অনেকটাই বেড়ে যাবে।

    জাপানকে টপকাবে ভারত! (Indian Economy)

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ভবিষ্যদ্বাণী, আগামী বছরের মধ্যে ভারতের জিডিপি ৪.৩৩৯৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে গিয়ে দাঁড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই সময় জাপানের জিডিপি দাঁড়াবে ৪.৩১০৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে। মনে রাখতে হবে, গত বছর জাপানের জিডিপিকে দমিয়ে দিয়েছিল জার্মানি। এবার মোদির ভারত যদি টপকে যায় জাপানকে, তাহলে বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পাঁচ নম্বরে চলে আসবে (Indian Economy) জাপান। এখন এই জায়গায় রয়েছে নয়াদিল্লি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ভবিষ্যদ্বাণী, ২০২৭ সালের মধ্যে জার্মানিকেও টপকে যাবে ভারত। সেক্ষেত্রে বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ভারতের স্থান হবে তৃতীয়, বৃহৎ শক্তিধর দুই দেশ আমেরিকা ও চিনের ঠিক পরেই। 

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ভবিষ্যদ্বাণী

    ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কও চলতি অর্থবর্ষে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াবে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছে। তাদের ভবিষ্যদ্বাণী যে নিছক অমূলক নয়, তার প্রমাণ মেলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কথায়ও। তারাও জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াতে পারে। দেশের মধ্যে ক্রমাগত চাহিদা বাড়তে থাকায় এবং দেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা বৃদ্ধির দরুন জিডিপি বাড়বে বলেই আশা আইএমএফের।

    আরও পড়ুুন: “কংগ্রেস আমলে হনুমান চালিশা শোনাও অপরাধ ছিল”, তোপ মোদির

    সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে আইএমএফ জানিয়েছে, ভারত বিশ্বে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ। এশিয়া অ্যান্ড পেসিফিক ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন দিন কয়েক আগে বলেছিলেন, “ভারত এমন একটি দেশ যার স্ট্রং গ্রোথ রেট ৬.৮ শতাংশ। এই ভবিষ্যদ্বাণী আমরা ভারতের ’২৪, ’২৫ অর্থবর্ষের জন্য করেছিলাম। বর্তমানে ভারত বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলির একটি (Indian Economy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: ভোটের তিনদিন আগেই পাহাড়ে শিবির বদল! রাজুকে সমর্থনের বার্তা বিনয় তামাংয়ের

    Darjeeling: ভোটের তিনদিন আগেই পাহাড়ে শিবির বদল! রাজুকে সমর্থনের বার্তা বিনয় তামাংয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ২৬ এপ্রিল দার্জিলিং-এ (Darjeeling) ভোটগ্রহণ। তার আগে বিজেপিকে (BJP) সমর্থন জানালেন পাহাড়ের নেতা বিনয় তামাং (Binay Tamang)। শেষ পাঁচ মাস তিনি কংগ্রেস দলের সদস্য ছিলেন। এরই মাঝে কংগ্রেস (Congress) দলের সঙ্গে তার সম্পর্ক চুকিয়ে দিলেন বিনয়। ভোটের ৭২ ঘণ্টা আগে তিনি জানালেন দার্জিলিং কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তাকে (Raju Bista) তিনি সমর্থন করবেন।

    কী বললেন বিনয় তামাং?

    একটি ভিডিও বার্তা জারি করে বিনয় তামাং বলেছেন, “এখন দুর্নীতি আর স্বজনপোষণের বিরুদ্ধে লড়াই করার সময়। এই প্রেক্ষিতে আমি সমর্থন করছি বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তাকে। পাহাড়ের মানুষের কাছে বলব আপনারাও তাঁকে সমর্থন করুন। যা পরিস্থিতি তাতে দিল্লিতে আবার নরেন্দ্র মোদির সরকার আসবে। এ কথা নিশ্চিত দুবছর পর রাজ্য ক্ষমতায় আসতে পারে বিজেপি। তাই সব দিক বিবেচনা করে রাজু বিস্তাকে সমর্থন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা অনেকদিন আগেই খন্ড খন্ড হয়ে গেছে। সোমবার রাতে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন বিনয়। সমর্থকরা তাঁকেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগ্রহ জানান। এরপরই বিনয় জানান, “আমি রাজু বিস্তাকে সমর্থন করবো। সংগঠনের নেতারা আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিল। তাঁদের বক্তব্য ছিল তৃণমূল ছাড়া যাকে খুশি সমর্থন করা যেতে পারে।”

    টিকিট না পেয়ে কি কংগ্রেস ত্যাগ?

    প্রসঙ্গত পাহাড়ে আন্দোলন চলাকালীন গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সদস্য ছিলেন বিনায় তামাং। তিনি গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার তৎকালীন সুপ্রিমো বিমল গুরুং-এর অনুগামী বলে পরিচিত ছিলেন। পাহাড় থেকে বিমলের পলায়ন পর্বের পর উত্থান হয় বিনয় তামাং-এর। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আশীর্বাদে হন জিটিএ প্রধান। তবে তৃণমূলের সঙ্গে সুসম্পর্ক বেশিদিন টেকেনি তাঁর। মাস পাঁচেক আগে অধীর চৌধুরীর হাত থেকে পতাকা নিয়ে কংগ্রেসে যোগদান করেন তিনি। অবশেষে কংগ্রেসের সঙ্গেও সম্পর্ক ছিন্ন হল তাঁর। অন্যদিকে বিনয় কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার পর মনে করা হচ্ছিল তাঁকে দার্জিলিং কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করতে পারে। কিন্তু তা হয়নি। হামরো পার্টির নেতা অজয় এডওয়ার্ডের ঘনিষ্ঠ তথা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক মুনীশ তামাংকে প্রার্থী করে কংগ্রেস। মুনীশকে প্রার্থী করার পরেই ক্ষোভের কথা জানিয়েছিলেন বিনয়। শেষ পর্যন্ত তিনি কংগ্রেসের সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে দিয়ে বিজেপিকে সমর্থন করলেন।

    আরও পড়ুনঃ সন্দেশখালিকাণ্ডে ফের বসিরহাট এসপি অফিসে সিবিআই হানা

    রাজু বিস্তারের জয়ের সম্ভাবনা আরও বাড়ল

    কংগ্রেস সূত্রের খবর পাহাড় এবং সমতলের পরিচিত মুখ বিনয়কে প্রার্থী চেয়ে দিল্লিতে প্রস্তাব পাঠান হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে পরিস্থিতিতে বদল আসে। হামরো পার্টির অজয়ের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেন কংগ্রেস নেতা ভিপি সিং, পবন খেরা এবং গোলাম আহমেদ মীর। মুনীশ গোর্খা পরিসংঘের সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে কংগ্রেসের যোগ দেওয়ার পরেই অজয় ইন্ডিয়া জোটের শরিক হয়ে যান। এই পরিস্থিতিতে বিনয় শিবির তখনই কংগ্রেসের থেকে নিজেদের দূরত্ব বৃদ্ধি করতে শুরু করেছিল। এমনিতেই প্রত্যেকবার পাহাড়ে কংগ্রেসের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। বিনয় তামাং কংগ্রেস থেকে সরে আসায় কংগ্রেসের ভোট নোটার তুলনায় কমে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রথমদিকের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ধাক্কা কাটিয়ে রাজু বিস্তা পাহাড়ের রাজনীতির বেশ কয়েকটি মুখকে সঙ্গী করতে সক্ষম হয়েছেন। এখন বিনয় শিবির রাজু বিস্তারের সমর্থন করায় রাজুর জয়ের সম্ভাবনা আরও বৃদ্ধি পেল বলেই মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাছে শাহজাহানের বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা দায়ের

    Sandeshkhali: কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাছে শাহজাহানের বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির বিভিন্ন অভিযোগের সিবিআই তদন্তে মামলার সংখ্যা শতাধিক হয়ে যেতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এক দশকের বেশি সময় ধরে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) ও আশপাশের অঞ্চলে ত্রাস হয়েছিলেন তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান (Seikh Shahjahan)। মহিলাদের আন্দোলনের চাপে গ্রেফতার হয়েছেন শাহজাহান এবং অনুগামী শিবু-উত্তম সহ আরও কয়েকজন দুষ্কৃতী। একই সঙ্গে শতাধিক অভিযোগের মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। উল্লেখ্য বেআইনি অর্থ লগ্নী সংস্থা সারদার আর্থিক দুর্নীতির মামলায় রাজ্যজুড়ে ১৯৬টি অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। কিন্তু এবার সন্দেশখালিতেই মোট মামলা এখনই শতাধিক। আগামী দিনে আরও মামলা দায়ের হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  

    শতাধিক অভিযোগ জমা

    প্রসঙ্গত সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বাসিন্দাদের কাছ থেকে সিবিআইকে সরাসরি অভিযোগ নিতে নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে সিবিআইকে ইমেইল আইডি এবং অ্যাপের মাধ্যমে এলাকার বাসিন্দাদের কাছ থেকে সরাসরি অভিযোগ নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। এবার এই ইমেইল আইডি ও অ্যাপ থেকে নেওয়া অভিযোগ মিলিয়ে মামলার সংখ্যা শতাধিক ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    তদন্তকারী অফিসারের বক্তব্য

    সন্দেশখালিকাণ্ডের (Sandeshkhali) তদন্তে এক তদন্তকারী অফিসার বলেছেন, “৫ জানুয়ারি ইডির (ed) অফিসার ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের উপরে হামলার ঘটনার পর ফেরার হয়ে গিয়েছিলেন সন্দেশখালির ত্রাস শেখ শাহজাহান ও তাঁর সঙ্গীরা। তখন থেকেই সন্দেশখালীর এই তৃণমূল নেতা ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের বিরুদ্ধে জোর করে জমি দখল, খুন, খুনের চেষ্টা, মারধর, রাজনৈতিক সন্ত্রাস, শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণের মতো অভিযোগ দায়ের হতে শুরু করে। এমনকী বিভিন্ন গ্রামে শিবির খুলে বসিরহাট জেলা পুলিশ অভিযোগ গ্রহণ করা শুরু করেছিল। কিছু অভিযোগের নিষ্পত্তি অবশ্য পুলিশ এবং রাজ্য প্রশাসনের তরফে তৎক্ষণাৎ করা হয়েছিল।” অন্যদিকে সিবিআই এর হাতে গ্রেফতার শেখ শাহজাহানের ভাই আলমগীর শাহজাহানের দুই সাগরেদ শিবু হাজরা ও দিদার বক্স মোল্লাকে হেফাজতে নিলেন ইডি আধিকারিকেরা। যেহেতু তিনজনকে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাই তাঁদের ‘শোন অ্যারেস্ট’ দেখানো হয়েছে। ইডি আধিকারিকদের উপর হামলা ও বিভিন্ন সম্পত্তিগত বিষয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

    আরও পড়ুনঃ এই ৫টি উপায় মেনে চললেই এসির বিদ্যুতের খরচ কম হবে

    সারদা মামলার সঙ্গে যোগ

    প্রসঙ্গত বছর দশেক আগে বেআইনি অর্থ লগ্নী সংস্থা সারদার ২৪০০ কোটি টাকার আর্থিক দুর্নীতির মামলায় রাজ্যজুড়ে ১৯৬টি অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। সেখানে শুধু সন্দেশখালিতেই (Sandeshkhali) শাহজাহানের বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা দায়ের হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে বর্তমানে। তবে এত মামলা একসঙ্গে হলে তদন্তকারী সংস্থার বেশ কিছু সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে তদন্ত দীর্ঘায়িত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সারদার ক্ষেত্রে ১৯৬টি মামলা একজোট করে পাঁচটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দিয়েছিল সিবিআই। ১১ বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরেও সারদার পাঁচটি মামলা এখনও চলছে। এই মামলাগুলিতে এখনও চূড়ান্ত চার্জশিট জমা দিতে পারেনি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আরও জানা গিয়েছে, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী একজন ডিআইজির নেতৃত্বে সিট গঠন করা হয়েছে এবং আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করা হয়েছে।

    লুক আউট নোটিশ (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালি (Sandeshkhali) মামলায় এবার শেখ শাহজাহানের ভাইয়ের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিশ জারি করল ইনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তদন্তকারী অফিসারেরা জানিয়েছেন, “আমাদের আশঙ্কা তাঁর ভাই সিরাজউদ্দিন দেশের বাইরে পালিয়ে যেতে পারেন। তাই তাঁর বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিশ জারি করে দেশের সমস্ত বিমানবন্দরকে সতর্ক করা হয়েছে। সিরাজের বিরুদ্ধে জমি দখল করে ভেড়ি বানানো, সাধারণ মানুষের উপর নির্যাতন সহ শেখ শাহজাহানকে বিভিন্ন মামলায় সহযোগিতা করার অভিযোগ রয়েছে। সেই কারণেই তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় তদন্তকারীরা। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সিরাজুদ্দিনের খোঁজ পাওয়া যায়নি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • AC Bill: এই ৫টি উপায় মেনে চললেই এসির বিদ্যুতের খরচ কম হবে

    AC Bill: এই ৫টি উপায় মেনে চললেই এসির বিদ্যুতের খরচ কম হবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চৈত্র থেকেই নিজের তেজ দেখাতে শুরু করেছিল সূর্যদেব। আর বৈশাখ পড়তেই সূর্যের অস্বাভাবিক তেজে জ্বলেপুড়ে যাচ্ছে বাংলা। আর এই নাজেহাল করা পরিস্থিতি থেকে বাঁচতেই একমাত্র সম্বল এসি (AC-Air Conditioner)। গরমকাল আসতেই এসির উপর নির্ভরতা বেড়েছে অনেক বেশি। কিন্তু সব সময় এসি চালানোয় বেলাগামভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে বিদ্যুৎ বিলও (AC Bill)। তবে কিছু সতর্কতা মেনে চললে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ থাকবে বিদ্যুৎ বিল। কিন্তু কীভাবে কমাবেন বিদ্যুৎ বিল জানেন?

    আয়ত্তে রাখা যাবে বিদ্যুৎ বিল (AC Bill)

    আসুন আজকের এই প্রতিবেদনে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে খুব সহজেই কয়েকটি পদ্ধতি মেনে এসি চালিয়েও আয়ত্তে রাখা যাবে বিদ্যুৎ বিল।

    ১। এসির (air conditioners) সঙ্গে সিলিং ফ্যান চালালে ঠান্ডা হাওয়া সারা ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে অনেক্ষণের জন্য এসি চালানোর দরকার পড়বে না।

    ২। সব সময় চেষ্টা করতে হবে এসির তাপমাত্রা যেন কখনই ২০ ডিগ্রির কম না থাকে। তাপমাত্রা বেশির দিকে থাকলে নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে বিদ্যুৎ বিল (AC Bill)।

    ৩। এসির ফিল্টারে নোংরা থাকলে হাওয়া আটকে যায়। ফলে এসি চললে ঘর ঠান্ডা হতে অনেক সময় লাগে। তাই নির্দিষ্ট সময় অন্তর অবশ্যই এসির সার্ভিসিং করাতে হবে। 

    ৪। দিনের বেলায় অল্প কিছু সময় চালিয়ে জানলায় পর্দা দিয়ে রাখলে ঘর ঠান্ডা থাকবে দীর্ঘক্ষণ। অন্যদিকে রাতে সারারাত এসি না চালিয়ে ঘুমানোর আগে এসি চালিয়ে ঘর ঠান্ডা করে পাখা চালিয়ে ঘুমানো যেতে পারে। তাতে রাতভর ঘর ঠান্ডা থাকবে। আর এসির বিদ্যুৎ বিলও (AC Bill) কম আসবে।

    ৫। সব সময় এসি না চালিয়ে টাইমার সেট করা যেতে পারে। ফলে নির্দিষ্ট সময় এসি চললে বেশি বিদ্যুৎ বিল আসার আশঙ্কা কমে।

    আরও পড়ুনঃ “শেষ জীবনেও মুখ্যমন্ত্রীকে চোর চোর শুনতে হবে”, কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের

    বারবার এসি অন-অফ নয়

    এই পদ্ধতিগুলি মেনে চলার পাশাপাশি মাথায় রাখতে হবে কয়েকটি বিষয়। মেনে চললেই অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকবে বিদ্যুৎ বিল (AC Bill)। অনেকেই মনে করেন বারবার এসি অন অফ করলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় কিন্তু বারবার এসি অন-অফ করবেন না। বারবার এসি অন অফ করার ফলে এসির কম্প্রেসারের উপর চাপ তৈরি হয়। কম্প্রেসার বারবার ঠান্ডা হয়। তাতে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসার সম্ভাবনা থাকে। অন্যদিকে প্রতি ডিগ্রি তাপমাত্রা (temperature) কমালে ৩ থেকে ৪ শতাংশ বিদ্যুৎ বিল বাড়ে। তাই সেই বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। পাশাপাশি এসি কখনই ১৬ থেকে ১৮ ডিগ্রির মধ্যে রেখে চালাবেন না। পরিবর্তে ২৬ থেকে ২৭ ডিগ্রির মধ্যে এসি চালান। এর ফলে বিদ্যুতের বিল (AC Bill) এক ধাক্কায় ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমানো সম্ভব হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share