Tag: India

India

  • Mohamed Muizzu: চিন থেকে ঋণ নেওয়াই কি কাল হল দেশটির? কী বললেন মালদ্বীপের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি

    Mohamed Muizzu: চিন থেকে ঋণ নেওয়াই কি কাল হল দেশটির? কী বললেন মালদ্বীপের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একরোখা মনোভাব ত্যাগ করে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামত করতে পরামর্শ মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতিকে। মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ মুইজুকে (Mohamed Muizzu) তাঁর পূর্বসূরি রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মোহাম্মদ সোলিহ তাঁর অবস্থানের দৃঢ়তা ত্যাগ করার এবং দেশের আর্থিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রতিবেশী দেশগুলির সাথে বার্তালাপ করার পরামর্শ দিয়েছেন। সেইসঙ্গে তিনি প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে কথাবলার জন্য অনুরোধ করেছেন। মালদ্বীপের এই আর্থিক সমস্যা মোকাবেলার জন্য এই পদক্ষেপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    কী বললেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি?

    এদিন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি সোলিহ ভারতের সাথে ঋণ পুনর্গঠন নিয়ে আলোচনায় জন্য বর্তমান রাষ্ট্রপতি মুইজ্জুকে (Mohamed Muizzu) পরামর্শ দেন। সোলিহ যুক্তি দিয়েছেন যে মালদ্বীপের আর্থিক চ্যালেঞ্জগুলি প্রাথমিকভাবে চীনের পাওনা ঋণ থেকেই মূলত তৈরি হয়েছে। তিনি বলেছেন, “ভারতের তুলনায় মালদ্বীপের ঋণ চীনের কাছে দ্বিগুণেরও বেশি। মালদ্বীপকে সাহায্য করার জন্য মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিবেশী ইসলামিক দেশগুলির ইচ্ছার প্রতিও আস্থা প্রকাশ করে কথাবার্তার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।” এই প্রসঙ্গে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের সমালোচনা করে তিনি আরও বলেন, “মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রাপ্ত সীমিত সহায়তা বলতে ৫০ টন খেজুর মাত্র। আর কিছুই লাভ হয়নি। আমাদের একগুঁয়ে হওয়া বন্ধ করে সংলাপের জন্য চেষ্টা করতে হবে। অনেক দেশ আছে, যারা আমাদের সাহায্য করতে পারে। কিন্তু মুইজ্জু আপোস করতে চান না। আমি মনে করি বর্তমান সরকার এখন এই পরিস্থিতি বুঝতে শুরু করেছে। তাই পদক্ষেপ জরুরি দেশের জন্য।”

    ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে অবনতি

    মুইজ্জু (Mohamed Muizzu) রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময়ে এবং পরে ভারত সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করায় ভারতের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ভারতীয় সামরিক সেনা নিয়ে অত্যন্ত আপত্তিকর মন্তব্যে করেছিলেন তিনি। চার মাস আগে দায়িত্ব নেওয়া সত্ত্বেও, মুইজ্জু এখনও ভারত সফর করেননি। মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতিদের ভারতে প্রথম বিদেশ সফরের ঐতিহ্যকে ভেঙে মুইজু তার প্রথম সফর উপলক্ষে জানুয়ারি মাসে চীন গিয়েছিলেন। তার ভারত বিরোধী বক্তব্য সত্ত্বেও, মালদ্বীপকে ভারত ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসাবে স্বীকার করে ঋণ-ত্রাণ দেওয়ার জন্য আহ্বান জানায়। গত বছরের শেষ নাগাদ মালদ্বীপকে ভারত প্রায় ৪০০.৯ মিলিয়ন ঋণ দিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: অভিষেকেই দীপ জালালেন বাংলার আকাশ, ‘বাজবল’ ছেড়ে ধরে খেলতে বাধ্য হল ইংল্যান্ড

    India vs England: অভিষেকেই দীপ জালালেন বাংলার আকাশ, ‘বাজবল’ ছেড়ে ধরে খেলতে বাধ্য হল ইংল্যান্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাঁচীতেই দেশের হয়ে টেস্ট ক্রিকেটে (India vs England) অভিষেক হল বাংলার তরুণ পেসার আকাশ দীপের। প্রথম দিনেই নজর কাড়লেন আকাশ। বুমরার অভাব আপাতত বোঝা গেল না আকাশের জন্য। তিন উইকেট নিলেন তিনি। তাঁর ভেলকিতেই চতুর্থ টেস্টের প্রথম দিনে প্রথম সেশনে দাপট দেখাল ভারত। রাঁচীতে প্রথম ২ ঘণ্টায় ৫ উইকেট হারিয়ে ‘বাজবল’ ভুলে গেলেন বেন স্টোকসেরা। ধাক্কা সামলাতে ব্রেন্ডন ম্যাকালামের দল ফিরল টেস্ট ক্রিকেটের ধ্রুপদী ব্যাটিংয়ে। ইংল্যান্ডকে লাল বলের ক্রিকেটের রুটে (শিকড়) ফেরালেন প্রাক্তন অধিনায়ক জো রুট। তাঁর শতরানের ইনিংসে ভর করে চতুর্থ টেস্টে প্রথম দিনের শেষে ইংল্যান্ডের রান ৭ উইকেটে ৩০২।

    রুটের শতরান

    এদিন টস জিতেও সুবিধা করতে পারলেন না স্টোকসেরা। অভিষেককারী আকাশের দাপটে ৫৭ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় ইংল্যান্ড (India vs England)। বাংলার জোরে বোলারের বলে পর পর ফিরে যান বেন ডাকেট (১১), অলি পোপ (শূন্য), জ্যাক ক্রলিরা (৪২)। দলের হাল ধরলেন রুট। রুট ২২ গজে সঙ্গে পেলেন ভারত সফরে এসে রান না পাওয়া বেয়ারস্টোকে। উইকেটরক্ষক-ব্যাটার খেললেন ৩৮ রানের ইনিংস। যদিও রান পেলেন না স্টোকস (৩)। রুটকে কিছুটা সঙ্গ দিলেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটার বেন ফোকস। তাঁর ব্যাট থেকে এল ৪৭ রানের ইনিংস। ভরসা দিতে পারলেন না টম হার্টলি। দিনের শেষে রুটের সঙ্গে অপরাজিত আছেন অলি রবিনসন (৩১)। এদিন টেস্টে নিজের ৩১তম শতরান পেলেন রুট। দিনের শেষে তিনি অপরাজিত ১০৬ রানে।

    আরও পড়ুন: শাহরুখ থেকে সৌরভ চাঁদের হাট, শুরু হচ্ছে উইমেন্স প্রিমিয়ার লিগ

    আকাশের দাপট

    প্রথম দিন ৩ উইকেটে নিয়েছেন আকাশ। তাঁর বোলিংয়ের প্রশংসা করেছেন সবাই। দিনের খেলা শেষে আকাশ বলেন, “খুব ভাল লাগছে। প্রথমের দিকে পিচ থেকে সাহায্য পাচ্ছিলাম। সেটা কাজে লাগাতে পেরেছি।” আকাশ ছাড়াও এদিন মহম্মদ সিরাজ ২ উইকেট নিয়েছেন। ১টি করে উইকেট পেয়েছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন এবং রবীন্দ্র জাদেজা। প্রথম দিন উইকেটহীন থাকতে হয় কুলদীপ যাদবকে। অশ্বিন এদিন ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১০০ তম উইকেট নেন। ভারতের অন্য কোনও বোলারের এই কৃতিত্ব নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদ থেকে সহজেই বাংলাদেশ! ৫৯ বছর পর নৌবন্দর পরিষেবা ফের চালু

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদ থেকে সহজেই বাংলাদেশ! ৫৯ বছর পর নৌবন্দর পরিষেবা ফের চালু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ময়া নৌবন্দর থেকে বাংলাদেশের রাজশাহীর সুলতানগঞ্জ নৌবন্দর পরিষেবা ফের চালু হল। সোমবার লালগোলার ময়া গ্রামে নৌবন্দর পরিষেবার উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিএসএফ ও কেন্দ্রীয় জাহাজ মন্ত্রকের আধিকারিকরা। নৌপথে বাংলাদেশ-ভারতে পণ্য আনা-নেওয়া বন্ধ হওয়ার পর শুরু হয় সড়ক ও রেলপথ ব্যবহার। এতে উভয় দেশের পণ্য পরিবহণ খরচ বেশি হত। এবার নৌবন্দর চালু হওয়ায় খুশি দু’দেশের মানুষ।

    ৫৯ বছর পর আবার চালু হল (Murshidabad)

    জানা গিয়েছে, এক সময় এই মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) নৌবন্দর দিয়ে পণ্য আনা-নেওয়া হত। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আগে সুলতানগঞ্জ-ময়া ও গোদাগাড়ি-লালগোলা নৌপথ বন্ধ হয়ে যায়। অবশেষে দীর্ঘ ৫৯ বছর পর আবার চালু হল নৌবন্দর পরিষেবা। নৌবন্দর চালু হওয়ায় ভারত থেকে পণ্য আমদানিতে সময় ও খরচ দু’টোই কমবে। এতে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, বছরে এই নৌপথে হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য হবে। বাংলাদেশের রাজশাহী থেকে মুর্শিদাবাদের ধুলিয়ান পর্যন্ত ৭৮ কিলোমিটার একটি নৌপথের অনুমোদন থাকলেও পদ্মার নাব্যতার সমস্যার কারণে কার্যকর করা যায়নি। ফলে রুটটি সুলতানগঞ্জ থেকে ময়া নৌবন্দর পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত করা হয়। আড়াআড়িভাবে ২০ কিলোমিটার পদ্মা নদী পাড়ি দিয়ে পণ্য আনা-নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। শুরুতে এই নৌপথে ভারত থেকে পাথর, বালি ও বিভিন্ন ধরনের খাদ্যসামগ্রী আনা হবে। এই নৌবন্দর চালুর ফলে বিপুলসংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে বলে আশাবাদী এলাকার বাসিন্দারা।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    ভারত-বাংলাদেশের মৈত্রী স্থাপনে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি করতেই এই দেশ থেকে পণ্য সহজেই পৌঁছে যাবে ওপারে। শুধু তাই নয়, ত্রিপুরাতেও সহজেই পণ্য পৌঁছবে। দূরত্ব কমবে অনেকটাই। ঠিক তেমনই ওপার থেকে পণ্য পৌঁছে যাবে ভারতে। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সাল থেকে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) থেকে বাংলাদেশ নৌপথ পুনরায় চালুর ভাবনা শুরু হয়। সেই কারণেই চিঠি পাঠানো হয় দুই দেশকে। ২০১৮ সালে মার্চ মাসে জমি ও নদী পরিদর্শন করা হয় সংশ্লিষ্ট দফতরের পক্ষ থেকে। এরপর ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে মউ স্বাক্ষর করা হয়। মোট ২৫ বিঘা জমির ওপর ৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় এই বন্দর। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর বলেন, সাধারণ মানুষ, স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অনেকটাই সুবিধা হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে এটা বাস্তবায়িত হয়েছে। তবে, বন্দরে যাওয়ার রাস্তা বেহালের কারণে রাজ্য সরকারকে তিনি দায়ী করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Elections 2024: ঐতিহাসিক জয়ে হাসিনাকে শুভেচ্ছা মোদির, আর কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?

    Bangladesh Elections 2024: ঐতিহাসিক জয়ে হাসিনাকে শুভেচ্ছা মোদির, আর কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা সাক্ষাৎ করেছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হয়ে জানিয়েছিলেন শুভেচ্ছা। আর সোমবার হাসিনাকে (Bangladesh Elections 2024) ফোন করে শুভেচ্ছা জানালেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং।

    হাসিনাকে শুভেচ্ছা মোদির

    এ নিয়ে টানা চতুর্থবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসতে চলেছেন নিহত বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের কন্যা হাসিনা। সে দেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর দল জয়ী হয়েছে ২২৫টি আসনে। হাসিনা নিজেও জিতেছেন বিপুল ভোটে। তাঁর এবং তাঁর দল আওয়ামি লীগের ঐতিহাসিক জয়ের জন্য এদিন তাঁকে ফোন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। জয়ের জন্য হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে মোদি বলেন (Bangladesh Elections 2024), “ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রীকে স্থায়ী করতে ও দু’ দেশের জন-অংশীদারিত্ব শক্তিশালী করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।” এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, “শেখ হাসিনার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী কথা বলেছেন ও সংসদ নির্বাচনে ঐতিহাসিক চতুর্থবারের মতো বিজয়ের জন্য তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।”

    ঐতিহাসিক জয় হাসিনার 

    বাংলাদেশে দ্বাদশতম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় রবিবার। ভোট গ্রহণ-পর্ব শেষে ওই দিনই শুরু হয় ফল গণনা। গণনা শুরু হওয়ার পর থেকেই দেখা যায় একের পর এক আসনে তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে হাসিনার দল আওয়ামি লীগ। গণনা পুরোপুরি শেষ হতেই জানা যায় হাসিনার দল জয়ী হয়েছে ২২৫টি আসনে। জাতীয় সংসদের আসন সংখ্যা ৩০০। নির্বাচন হয়েছিল ২৯৮টিতে। একটি আসনে প্রার্থীর মৃত্যু ও অন্য একটিতে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়ে যাওয়ায় নির্বাচন হয়নি। যে ২৯৮টি আসনে নির্বাচন হয়েছে, তার মধ্যে আওয়ামি লীগ পেয়েছে ২২৫টি। জাতীয় পার্টি (এরশাদ) প্রার্থী দিয়েছিল ২৬টি আসনে। তারা পেয়েছে ১১টি আসন।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তান নয়, রত্নগর্ভা লাক্ষাদ্বীপ এল ভারতেই, লৌহমানবের কীর্তিতে অবাক বিশ্ব

    নির্দল ও অন্যরা জয়ী হয়েছেন ৬২টি কেন্দ্রে। বাংলাদেশে এবারই প্রথম প্রার্থী দিয়েছিল সে দেশের তৃণমূল। সবকটি আসনেই গোহারা হেরেছে তারা। ভোট বয়কট করেছিল খালেদা জিয়ার বিএনপি। হাসিনার জয়ের ফলে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের আরও উন্নতি হবে বলেই আশা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের। হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের পর ভার্মাও জানিয়েছিলেন, হাসিনার জয়ের জেরে আরও মজবুত হবে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক (Bangladesh Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

  • PM Sheikh Hasina: “আমরা ভাগ্যবান যে ভারতের মতো বন্ধুরাষ্ট্র পেয়েছি”, ভোটের দিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হাসিনার

    PM Sheikh Hasina: “আমরা ভাগ্যবান যে ভারতের মতো বন্ধুরাষ্ট্র পেয়েছি”, ভোটের দিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ রবিবার বাংলাদেশের জাতীয় সাধারণ নির্বাচন। সকাল ৮ টা থেকে শুরু হয়ে চলবে বিকাল ৪ টে পর্যন্ত ভোট গ্রহণ। ভোটের আগের দিন দেশের নানা জায়গায় অশান্তির খবর আসলেও ভোটের দিন সকাল থেকেই অশান্তির তেমন কোনও খবর এখনও পর্যন্ত আসেনি। নির্বাচনের দিনেই আওয়ামী লিগের নেত্রী তথা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (PM Sheikh Hasina) ভারতের ব্যাপক প্রশংসা করলেন। তিনি বললেন, “আমরা খুব ভাগ্যবান যে ভারতের মতো নির্ভরযোগ্য একটি বন্ধুরাষ্ট্র পেয়েছি।”

    কী বললেন হাসিনা (PM Sheikh Hasina)?

    নির্বাচনের দিন প্রধানমন্ত্রী হাসিনা (PM Sheikh Hasina) বলেন, “মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত আমাদের সমর্থন করেছিল। ১৯৭৫ সালেই আমার পরিবারকে হারিয়েছিলাম। সেই সময় ভারত একমাত্র আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল। ভারতের নাগরিকদের আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। তাঁদেরকে শুভেচ্ছা জানাই।” ভোট প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আমরা শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে বদ্ধপরিকর। দেশের নাগরিককে তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। জনগণের উপর আমার পূর্ণ আস্থা রয়েছে, নৌকা অবশ্যই জয়ী হবে।”

    গতকাল ১৬ ঘণ্টায় ১৪ টি জায়গায় অশান্তি হয়

    বাংলাদেশের মোট ভোটার হল ১১ কোটি ৯৩ লাখ ৩৩ হাজার ১৫৭ জন। মোট আসন ২৯৯। নওগাঁ আসনের প্রার্থীর আকস্মিক মৃত্যু হলে ওই কেন্দ্রের ভোট বাতিল হয়। শনিবার গতকাল ১৬ ঘণ্টায় ১৪ টি জায়গায় অশান্তি হওয়ার খবর মিলেছে। দেশের চত্তগাঁও, গাজীপুরের দুটি স্কুলে দুষ্কৃতীরা আগুন লাগিয়ে দেয়। অশান্তির কারণে মৃত্যু হয়েছে এক পুলিশ অফিসারের। হাসিনা (PM Sheikh Hasina) অবশ্য নির্বাচন নিয়ে অত্যন্ত আশাবাদী।

    সকাল থেকেই ফাঁকা ভোটকেন্দ্র

    রবিবার সকাল ৮ টা থেকে বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। ঢাকা সহ জেলাগুলিতে ভোটেকেন্দ্রে ভোটারদের তেমন উপস্থিতি নেই বললেই চলে। অনেকের মতে বিএনপির ডাকা বন্ধের কারণে বিচ্ছিন্নভাবে চট্টগ্রাম, বরিশাল সহ নানান জায়গায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, “আমাদের কাজ হল শান্তিপূর্ণ অবাধ নির্বাচন করা। ভোটারের উপস্থিতি আমাদের দেখার কাজ নয়।” নির্বাচন কমিশন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এবারের দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পড়তে পারে।

    আজ সকালে ঢাকার সিটি কলেজে ভোট প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী হাসিনা (PM Sheikh Hasina)। তাঁর সঙ্গে ভোট দিতে যান বিশিষ্ট অভিনেতা ফিরদৌস। সেই সঙ্গে ছিলেন শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ, বোন শেখ রেহানা এবং তাঁর ছেলে রাদওয়ান মুজিব। আজ মাগুরা কেন্দ্রে গিয়ে নিজের ভোট দিয়েছেন আওয়ামী লিগের প্রার্থী ক্রিকেটার শাকিব আল হাসান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Nitin Gadkari: “ভারতে স্বয়ংক্রিয় গাড়ির অনুমতি দেব না”, ফের জানালেন গড়করি

    Nitin Gadkari: “ভারতে স্বয়ংক্রিয় গাড়ির অনুমতি দেব না”, ফের জানালেন গড়করি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতে স্বয়ংক্রিয় গাড়ির অনুমতি দেব না।” ফের একবার জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় সড়ক ও হাইওয়ে বিষয়ক মন্ত্রী নিতিন গড়করি (Nitin Gadkari)। ‘দ্য আইআইএম’ নাগপুরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন নিতিন। সেখানে তিনি বলেন, “দেশে যদি স্বয়ংক্রিয় গাড়ি আসে তাহলে কাজ হারাবেন ৮০ লাখ চালক। সেই কারণেই এই জাতীয় গাড়িকে ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।”

    কী বললেন মন্ত্রী?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “আমি নিজেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বলেছিলাম, আমি কোনও মূল্যেই ভারতে চালকবিহীন গাড়ির অনুমতি দেব না। এর কারণ হল, আমাদের দেশে বিপুল সংখ্যক লোক চালক হিসেবে কাজ করেন…তাই চালকবিহীন গাড়ি তাঁদের চাকরি কেড়ে নেবে।” তিনি বলেন, “এই ধরনের যানবাহন কেবল ছোট জনসংখ্যার দেশগুলির জন্য উপযুক্ত। যাইহোক, যদি এগুলো এখানে আসে, তাহলে কাজ হারাবেন ৭০-৮০ লক্ষ মানুষ। এবং এতে অন্য ধরনের সমস্যা হবে।”

    প্রসঙ্গ টেসলা

    প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়, এর আগেও গড়করি (Nitin Gadkari) স্বয়ংক্রিয় গাড়ি নিয়ে এই মনোভাবই ব্যক্ত করেছিলেন। একবার ২০১৭ সালের জুলাই মাসে। আর দ্বিতীয়বার ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে। এদিনের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, “আমরা টেসলাকে স্বাগত জানাই। কিন্তু টেসলা চিনে গাড়ি উৎপাদন করবে, আর ভারতে বিক্রি করবে, তা হবে না। আমরা তাদের বলেইছিলাম উৎপাদন এখানেই করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলায় ধাক্কা খেল মসজিদ কমিটি, কী বলল হাইকোর্ট?

    প্রসঙ্গত, ব্লুমবার্গের একটি রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, মার্কিন গাড়ি তৈরির কোম্পানি টেসলা ২০২৪ সালে ভারতে গাড়ি তৈরির কারখানা তৈরি করতে পারে। মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু ও গুজরাটকে ওই কোম্পানি বেছে নিচ্ছে বলেও জানিয়েছে ওই রিপোর্ট। সূত্রের খবর, প্রাথমিকভাবে ভারতে ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে পারে টেসলা। প্রথমে এখানে তারা শোরুম তৈরি করবে। সেখানেই বিনিয়োগ করা হবে। ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে ভারত থেকে গাড়ির যন্ত্রাংশও কিনতে পারে টেলসা কোম্পানি। এই কোম্পানিই তৈরি করেছে চালকবিহীন গাড়ি। যেহেতু প্রায় ৮০ লাখ গাড়িচালক কর্মচ্যুত হতে পারেন, তাই চালকবিহনী গাড়িকে ভারতে প্রবেশের ছাত্রপত্র দেবেন না বলে এদিন আরও একবার স্পষ্ট করে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Nitin Gadkari)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ক্ষমতায় এসে দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করব, গ্যারান্টি দিলাম”, বললেন মোদি

    PM Modi: “ক্ষমতায় এসে দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করব, গ্যারান্টি দিলাম”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করব। এই গ্যারান্টি দিলাম।” সোমবার বারাণসীতে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার দু’দিনের সফরে নিজের নির্বাচনী ক্ষেত্র বারাণসীতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করার গ্যারান্টি দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আর কয়েক মাসের মধ্যেই দেশজুড়ে হবে সাধারণ নির্বাচন। এবং মোদি আপনাদের গ্যারান্টি দিচ্ছে, তৃতীয় দফায় ক্ষমতায় এসে দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিকে পরিণত করবে। আপনাদের জন্য দেশকে এই গ্যারান্টি দিচ্ছি। বারাণসীবাসী আমার পাশে দাঁড়াবেন। তাঁরাই আমায় শক্তিশালী করবেন।”

    উন্নয়নের জোয়ার

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। তার পরেই দেশে কার্যত আসে উন্নয়নের জোয়ার। যার জেরে ইতিমধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনৈতিক দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে ভারত। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করে রেখেছিল ব্রিটেন। তালিকায় ভারতের জায়গা ছিল ১০ নম্বরে। মোদি (PM Modi) জমানায় ব্রিটেনকে নিচে নামিয়ে পাঁচ নম্বর জায়গাটি দখল করে মোদির ভারত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের মহিলা, যুব, কৃষক এবং দরিদ্রদের উন্নয়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমার কাছে এরাই হল চারটি সম্প্রদায়। যদি এই চার সম্প্রদায় শক্তিশালী হয়, তাহলে দেশও শক্তিশালী হবে।” তিনি বলেন, “দশকের পর দশক ধরে উপেক্ষিত ছিল দেশের পূর্বাঞ্চল। সেই এলাকায়ও উন্নয়ন করা হয়েছে। মহাদেবের আর্শীবাদে আমি রয়েছি আপনাদের সেবায়।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরাধীনতার সময় যে অত্যাচারীরা ভারতকে দুর্বল করতে চেয়েছিল, তারা প্রথমেই আমাদের প্রতীককেও টার্গেট করেছিল। স্বাধীনতার পরে আমাদের সাংস্কৃতিক এই প্রতীককে পুনর্নির্মাণ করা জরুরি ছিল। আমরা যদি আমাদের সাংস্কৃতিক অস্বিত্বকে শ্রদ্ধা করতাম, তাহলে আমাদের ঐক্য ও আত্ম-শ্রদ্ধা আরও শক্তিশালী হত। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এটা হয়নি। স্বাধীনতার পরে সোমনাথ মন্দির পুনর্নির্মাণের বিরোধিতাও করা হয়েছিল।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশ এখন মনের ক্রীতদাসত্বের মুক্তির বার্তা দিচ্ছে। ভারত তার ঐতিহ্য নিয়ে গর্বিত।” তিনি (PM Modi) বলেন, “সোমনাথ থেকে যে কাজ শুরু হয়েছে, সেটাই এখন প্রচার করা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলায় ধাক্কা খেল মসজিদ কমিটি, কী বলল হাইকোর্ট?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India: বাংলাদেশকে বার্তা দিল ভারত! ছোট শিশুর জীবন বাঁচাতে দিল্লি থেকে উড়ে গেল প্রাণদায়ী ওষুধ

    India: বাংলাদেশকে বার্তা দিল ভারত! ছোট শিশুর জীবন বাঁচাতে দিল্লি থেকে উড়ে গেল প্রাণদায়ী ওষুধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারতকে (India) হারিয়ে অস্ট্রেলিয়া জয়ী হয়েছিল। আর সেই ফাইনাল খেলায় ভারতকে হারতে দেখে বাংলাদেশিরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েছিলেন। কেউ কেউ আবার পৈশাচিক আনন্দ উপভোগ করেছেন বলে নিজেদের অনুভূতি ব্যক্ত করেছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে বিশ্ববাসী তা দেখেছেন। ভারতের প্রতি প্রতিবেশী দেশের এত ঘৃণা নিয়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে সর্বত্র। বাংলাদেশে ৬ বছরের এক শিশুর প্রাণ বাঁচাতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (India)

    হ্যাম রেডিও সূত্রে জানা গিয়েছে, আচমকা রেডিও তরঙ্গে এসএমএস  বাংলাদেশের এক হ্যাম রেডিওর সদস্য জানান, ঢাকা মেডিকেল কলেজে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে ছয় বছর বয়সী একটি শিশু। চিকিৎসক  যে ওষুধ লিখেছেন সমগ্র বাংলাদেশ তন্ন তন্ন করেও তার হদিশ মেলেনি। ওষুধ খুঁজে বের করার আর্জি জানান তিনি। ভারতীয় (India) হ্যামরা সেই ওষুধের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেন। কলকাতায়  ওই ওষুধের সমগোত্রীয় একটি ওষুধ পাওয়া গেলেও একই ওষুধ না হওয়ায় তা দিতে চিকিৎসকরা রাজি হননি। ফের, ওষুধ খোঁজা শুরু হয়। দিল্লিতে পাওয়া যায় ওই ওষুধ। সেই ওষুধ অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে দিল্লি থেকে বাংলাদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।

    বাংলাদেশ হাই কমিশন  এগিয়ে আসেনি, আক্ষেপ হ্যাম কর্তার

    ওয়েস্ট বেঙ্গল হ্যাম রেডিও ক্লাবের সম্পাদক অম্বরীশ নাগবিশ্বাস বলেন, খগেন্দ্রনাথ জানা নামে এক হ্যামের সদস্য ওষুধ জোগাড় করেন। বাংলাদেশ হাই কমিশনে যোগাযোগ করি আমরা। সেই সাহায্য করেনি। পরে, অহিরুজ্জামান খান নামে বাংলাদেশে এক নাগরিকের সন্ধান পাই আমরা। তাঁর মাধ্যমে ছোট্ট শিশুর আমরা প্রাণদায়ী সেই ওষুধ পাঠানোর ব্যবস্থা করি। ভারত (India) হারের জন্য বাংলাদেশিরা আনন্দে মেতে উঠেছিল তার যোগ্য জবাব দেওয়া হল। কারণ, ভারত ভালবাসতে জানে। এই ভারতের জন্য ওই দেশের ফুটফুটে এক শিশু কন্যা প্রাণে বাঁচবে। সেখানকার নাগরিকরা আমাদের দেশের প্রতি ঘৃণা ছেড়ে ভালোবাসা শুরু করবে, তত তাঁদের মঙ্গল। এই ঘটনা তার জ্বলন্ত প্রমাণ। আমরা চাই, ছোট্ট শিশুটির হাসিতে ভারত-বাংলাদেশের মৈত্রীর হাত আরও  শক্ত হোক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup: ২০০৩ সালে ডারবানের পর ২০২৩-এ লখনউ, ২০ বছর পর বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড বধ ভারতের

    ICC World Cup: ২০০৩ সালে ডারবানের পর ২০২৩-এ লখনউ, ২০ বছর পর বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড বধ ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময়টা ছিল ২০০৩ সালের বিশ্বকাপ, স্থান ডারবান। গতকাল রাতের আগে সেই শেষবার ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপের কোনও ম্যাচ জিতেছিল ভারত। সেই রাত আবার ফিরে এল ২০ বছর পর। 

    ২০ বছর পর ইংল্যান্ড-বধ

    ২০০৩ সালের ফের একবার বিশ্বকাপে ইংরেজ বধ করে লখনউতে বিজয়ী হল ভারত। এই খরা কাটাতে সময় লাগল কু়ড়িটা বছর। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে গ্রুপের ম্যাচ থেকেই বিদায় নিতে হয়েছিল ভারতকে। আর তাই সরাসরি ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ ঘটেনি ভারতের। অবশ্য এর পরের বিশ্বকাপে নিজেদের ঘরের মাঠে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। যদিও লিগ পর্যায়ে ইংল্যান্ডের সঙ্গে ভারতের ম্যাচ টাই হয়ে গিয়েছিল। আবার ২০১৫ বিশ্বকাপে, গ্রুপের খেলায় হেরে বিদায় নিয়েছিল ইংল্যান্ড। ফলে সেই বারও দেখা হয়নি ভারতের সঙ্গে। আর ২০১৯ বিশ্বকাপে ভারত অনবদ্য খেলা খেললেও, ইংল্যান্ডের কাছে পরাজয় স্বীকার করতে হয়েছিল। কিন্তু এইবারের বিশ্বকাপে, এখনও পর্যন্ত মোট ৬টি ম্যাচে জয় লাভ হয়েছে ভারতের। তাই চূড়ান্ত পর্যায়ের ম্যাচগুলিতে সাফল্যকে অটুট রাখতে সতর্ক করলেন রহিত শর্মা।

    ১০০ রানের ব্যবধানে জয়

    টসে জিতে ভারতকে ব্যাটিং করতে পাঠায় ইংল্যান্ড। ভারত ২৩০ রানের লক্ষ্যমাত্রা রেখে ইনিংস শেষ করে। কিন্তু ভারতকে গতবারের চ্যাম্পিয়নদের হারাতে বোলিং পারফম্যন্সের উপর যে জোর দিতে হবে, তা বুঝতেই পেরেছিলেন রোহিতরা। আর তাই, এই ম্যাচকে কার্যত ইংল্যান্ডের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিল মহম্মদ শামি, জসপ্রিত বুমরা-রা। সেই সঙ্গে অনবদ্য সঙ্গ দেন কুলদীপ এবং জাডেজা। ভারত জয়ী হল ১০০ রানের ব্যবধানে। অবশ্য রোহিত শর্মা বলেছেন, ‘অভিজ্ঞতাই আমাদের জয় এনে দিয়েছে। প্রথমে ব্যাটিংয়ের জন্য চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছিলাম। আমাদের বোলিংয়ের উপর ভরসা করতে হয়েছে।’ ব্যাটিং এবং নেতৃত্বে বিশেষ নজর কেড়েছেন রোহিত। ম্যাচের সেরা পুরস্কারও পেয়েছেন।

    বিশ্ব তালিকায় দ্বিতীয় ভারত

    ১৯৭৫ থেকে ওডিআই বিশ্বকাপ খেলছে ভারতীয় দল। এর মধ্যে ১৯৮৩ এবং ২০১১ সালের বিশ্বকাপে ভারত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ম্যাচ জয়ের তালিকায় নিউজিল্যান্ডকে টপকে, শীর্ষে দ্বিতীয় স্থান দখল করল ভারত। তালিকায় অস্ট্রেলিয়া দল ৭৩টি ম্যাচ জিতে প্রথম স্থানে রয়েছে। আর তারপর ৫৯টি ম্যাচ জিতে ভারত রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। তালিকার তৃতীয় স্থানে নিউজিল্যান্ড। তাঁদের জয়ী ম্যাচের সংখ্যা ৫৮। আর তারও নিচে  ইংল্যান্ড, জয়ী ম্যাচের সংখ্যা হল ৫০।

        

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • El Nino Effect : আসছে সুপার এল নিনো! অতিবৃষ্টি না হয় খরা, সতর্ক করলেন আবহবিদরা

    El Nino Effect : আসছে সুপার এল নিনো! অতিবৃষ্টি না হয় খরা, সতর্ক করলেন আবহবিদরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা চলছেই। কখনও অতিরিক্ত গরম কখনও অতিবৃষ্টি। অসময়ে বৃষ্টিপাত, ঝড়ঝঞ্ঝা লেগেই আছে। এরই মধ্যে ভয় ধরাচ্ছেন আবহবিদরা। ২০২৪ সালের মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে উত্তর গোলার্ধে আছড়ে পড়বে সুপার এল নিনো (El Nino Effect), দাবি আবহবিদদের। এই পরিস্থিতির জেরে আবহাওয়ায় বিরাট পরিবর্তন হতে চলেছে। এমনটাই জানাচ্ছে ন্যাশনাল ওশানিক অ্যান্ড অ্যাটমস্ফরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

    কেন এই পরিবর্তন

    দক্ষিণ আমেরিকার কাছে প্রশান্ত মহাসাগরে ক্রমশই উষ্ণ হচ্ছে সমুদ্রের উপরিভাগের জল। এর জেরেই বিশ্বব্যাপী আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে। বাড়ছে তাপমাত্রা। খাদ্য উৎপাদন, পানীয় জল এবং জলবায়ুর সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে চলার ক্ষেত্রে জনজীবনে বড়সড় প্রভাব পড়ছে এই কারণেই। পরিবর্তিত হচ্ছে বিশ্বের নানা প্রান্তের আবহাওয়া।

    ভারতে এল নিনো-র প্রভাব

    ভারতে এল নিনো (El Nino Effect) চূড়ান্ত প্রভাব ফেলবে আগামী বছর। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এমন এল নিনোর প্রভাব ভারত কখনও দেখেনি৷ ক্রমশ বর্ষা দুর্বল হতে শুরু করেছে এ দেশে। এরপর তা শুষ্ক থেকে শুষ্কতর আবহাওয়া তৈরি করবে ভারতে। কমতে শুরু করবে বৃষ্টিপাত। এর ফলে খাদ্যশষ্যের উৎপাদন, জলের সুবিধা থেকে শুরু করে সাধারণ প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের বাস্তুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে৷ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, শক্তিশালী এলি নিনোর প্রভাব প্রায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে৷

    আরও পড়ুন: ভারতেই তৈরি হবে পিক্সেল-৮ স্মার্টফোন! উৎসবের আবহে বড় ঘোষণা গুগলের

    স্বাভাবিক ঋতুচক্রে প্রভাব

    সুপার এল নিনোর (El Nino Effect) জেরে ভারতে ঘন ঘন পরিবর্তন হবে আবহাওয়া। কখনও মারাত্মক বৃষ্টি, কখনও ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রা আবার কখনও খরা পরিস্থিতি তৈরি হবে ভারতে। আবার হতে পারে ভয়াবহ বন্যাও। দক্ষিণ ভারতের তুলনায় উত্তর ভারতে এই এল নিনোর দাপট বেশি হবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, সুপার এল নিনো আসলে ভারতের স্বাভাবিক ঋতুচক্রকে প্রভাবিত করতে পারে৷ কোথাও কোথাও চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া বেড়ে যেতে পারে আবার কোথাও কোথাও খরার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share