Tag: Indian Economy

Indian Economy

  • PM Modi: “অচিরেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির দেশ”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী  

    PM Modi: “অচিরেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির দেশ”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁকে হারাতে জোট বেঁধেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। তবে তাতে যে আগামী লোকসভা নির্বাচনে তাঁর (PM Modi) বিজয়রথ থমকে যাবে, অতিবড় রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞও তা বলছেন না। বস্তুত, তিনি নিজেও জানেন চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি। এবং প্রধানমন্ত্রী সেই তিনিই।

    ভারতের অর্থনীতির উত্থান 

    ২৩০ আসন বিশিষ্ট মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে ফের একবার প্রকাশ পেল লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয়ের ব্যাপারে তাঁর আত্মবিশ্বাস। ১৭ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। বুধবার দামোহ শহরে বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালের পর দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার দশম থেকে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে। ২০০ বছর ধরে ভারতে রাজত্ব করা ব্রিটেনের আর্থিক বৃদ্ধিকেও পিছনে ফেলেছে ভারত। ভারতের এই আর্থিক বৃদ্ধি দেখে অবাক হয়েছে বিশ্বের অন্য দেশগুলি। ভবিষ্যতে দেশকে প্রথম তিন বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করব।”

    কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    এদিন আরও একবার কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ছত্তিশগড় ও রাজস্থানে এতদিন কংগ্রেসের সরকার ছিল। কিন্তু সেখানকার মুখ্যমন্ত্রীরা ক্ষমতা ও কালো টাকার রাজনীতি করেছেন। কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে মধ্যপ্রদেশে ৮৫ শতাংশ কমিশনের রাজত্ব কায়েম হবে।” প্রসঙ্গত, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী কংগ্রেসের রাজীব গান্ধী একবার বলেছিলেন, কেন্দ্র এক টাকা দিলে উপভোক্তাদের কাছে পৌছায় ১৫ পয়সা, বাকি ৮৫ পয়সা নিয়ে নেয় দুর্নীতিগ্রস্তরা। রাজনৈতিক মহলের মতে, ঘুরিয়ে রাজীবের সেই কথাটিই স্মরণ করিয়ে দিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি বলেন, “২০১৪ সালে যখন আমরা সরকার গড়ি, তখন আমি কংগ্রেসের সব দুর্নীতির মেশিনারির টায়ার পাংচার করে দিয়েছিলাম। কংগ্রেসের দুর্নীতির চাকা যাতে আর না গড়ায়, তাই আমরা আধার, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও মোবাইল নম্বরের ত্রিশক্তি তৈরি করেছিলাম।” তিনি (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট রিমোট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হন। তিনি কিছু করতে পারেন না। যখন রিমোট কাজ করে, তখন তিনি সনাতন ধর্মকে অপমান করেন। গতকাল, যখন রিমোট কাজ করেনি, তখন তিনি পাণ্ডবদের কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, বিজেপিতে পঞ্চপাণ্ডব রয়েছে। পাণ্ডবদের পথে চলতে পেরে আমরা গর্বিত।”

    আরও পড়ুুন: জন্মনিয়ন্ত্রণ-নারীশিক্ষা নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য, ক্ষমা চাইলেন নীতীশ কুমার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • ICC ODI World Cup 2023: বিক্রি হয়েছে  ১৫০ কোটি টাকার জার্সি! বিশ্বকাপ লক্ষ্মী আনছে ভারতের ‘কোষাগারে’

    ICC ODI World Cup 2023: বিক্রি হয়েছে  ১৫০ কোটি টাকার জার্সি! বিশ্বকাপ লক্ষ্মী আনছে ভারতের ‘কোষাগারে’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপ জ্বরে ভুগছে দেশ। বাইশ গজের বিশ্বযুদ্ধে (ICC ODI World Cup 2023) এখনও পর্যন্ত অপরাজিত ভারত। জয়ের হ্যাটট্রিক করেছেন রোহিতরা। মাঠের বাইরে দাপট দেখাচ্ছেন ভারতীয় সমর্থকেরা। দেদার বিকোচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেট দলের জার্সি। গত শনিবার ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে আমদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লক্ষ ৩২ হাজার সমর্থকের ৯৯ শতাংশের বেশি দর্শকের গায়ে দেখা গিয়েছে বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাদের জার্সি। 

    বিশ্বকাপে বাজিমাত

    আইপিএলকে ইতিমধ্যেই টেক্কা দিয়েছে বিশ্বকাপ। ভারতের  মাত্র ৩টি ম্যাচেই ১৫০ কোটি টাকার জার্সি বিক্রি হয়েছে। এটা শুধু অনলাইনে নথিভুক্ত জার্সি বিক্রির সংখ্যা। এর পাশাপাশি দোকান থেকে জার্সি বিক্রি হয়। সেই হিসাব পাওয়া মুশকিল। সবচেয়ে বেশি জার্সি বিক্রি হয়েছে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে। গত বছর আইপিএলে সব দল মিলিয়ে যত টাকার জার্সি বিক্রি হয়েছিল ইতিমধ্যেই তাকে ছাপিয়ে গিয়েছে বিশ্বকাপ। সম্প্রতি ভারতীয় দলের নতুন জার্সি এসেছে। সমর্থকেরা চাইছেন নতুন জার্সি পরেই রোহিত, কোহলিদের সমর্থন করতে। 

    বিশ্বকাপের ফলে লক্ষ্মীলাভ

    ভারত বরাবরই  ক্রিকেট ক্রেজি নেশন। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ভারতের মাটিতে বিশ্বকাপ (ICC ODI World Cup 2023) ক্রিকেট হওয়ায় দেশের কোষাগারে লক্ষ্মীলাভ হচ্ছে। হিসেবের এই অঙ্কটা কষেছে ব্যাঙ্ক অফ বরোদা। ব্যাঙ্কের অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন,দুর্গাপুজো, দিওয়ালির উত্‍সবের মরসুমে ক্রিকেট বিশ্বকাপ হওয়ায় দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাবটা বেশ খানিকটা পড়বে। অন্যদিকে এবারে আবার টিভি-কে পিছনে ফেলে ছুটছে ডিজিটাল মাধ্যমে। লাইভ স্ট্রিমিংয়ে বাড়ছে মানুষের ঝোঁক। এতদিন মানুষ বাড়ি থাকলে টিভিতে খেলা দেখত। কিন্তু কাজে-কর্মে দিনের বড় অংশ বাইরে থাকায় সেই সময়টা খেলা দেখতে পেতেন না। এখন বাইরে থাকলেও মোবাইলে খেলা দেখার সুযোগ এসে গেছে। ফলে টিভি এবং লাইভ স্ট্রিমিং মিলিয়ে স্পনসরশিপ থেকে বেশি আয় করছে ক্রিকেট বোর্ড। এই খাতেই বাজারে প্রায় বারো হাজার কোটি টাকা চলে আসছে বলে খবর। 

    আরও পড়ুন: বদলার ম্যাচ! এশিয়া কাপের হিসেব বিশ্বকাপে বুঝে নিতে তৈরি ভারত, সাকিব কি প্রস্তুত?

    এছাড়াও দেশের দশটা শহরে খেলা হচ্ছে। মানুষ মাঠেও যাচ্ছেন। প্লেনে এক শহর থেকে অন্য শহরে গিয়ে অনেকেই খেলা দেখছেন। ফলে ম্যাচ ও ফ্লাইটের টিকিট বিক্রি হচ্ছে। হোটেল বিলের জিএসটি বা রেস্তোরাঁ থেকে কর বাবদ আয় হচ্ছে। সবটা মিলিয়ে সরকারি কোষাগার ভরে উঠছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্বকাপ ঘরের মাঠে হওয়ায়, প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা রোল করবে ভারতীয় অর্থনীতিতে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত হবে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ, বলছে সমীক্ষা

    Indian Economy: ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত হবে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষা আর মাত্র দু বছরের। তার মধ্যেই ভারত হয়ে উঠবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ (Indian Economy)। বর্তমানে বৃদ্ধির যে হার রয়েছে, সেই হার বজায় থাকলে ২০২৭ সালের মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে ভারত। তৃতীয় স্থান দখল করতে গিয়ে ভারত পিছনে ফেলে দেবে জাপান এবং জার্মানিকে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার সমীক্ষায়ই একথা বলা হয়েছে। এর আগে এসবিআইয়ের প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছিল, ২০২৭ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে।

    মোদি জমানায় উন্নতি 

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। সেই সময় বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারত। এগোতে এগোতে বর্তমানে ভারত দখল করেছে পঞ্চম স্থান। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করে রেখেছিল ব্রিটেন। ব্রিটেনকে সরিয়ে সেই জায়গা দখল করেছে মোদির ভারত। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২২-২০২৭ এই সময়সীমার মধ্যে বৃদ্ধির বর্তমান হার বজায় থাকবে। আশা করা যাচ্ছে, এর আকৃতি হবে অস্ট্রেলিয়ার বর্তমান অর্থনীতি ১.৮ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের চেয়েও বেশি। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই হারে প্রতি দু বছর ছাড়া ভারতীয় অর্থনীতিতে (Indian Economy) যোগ হচ্ছে ০.৭৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলার। এভাবে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত ছুঁয়ে ফেলবে ২০ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের চৌকাঠ।

    জিডিপির হার

    শুধু তাই নয়, ২০২৭ সালের মধ্যে জিডিপিতে ভারতের গ্লোবাল শেয়ারের পরিমাণ দাঁড়াবে ৪ শতাংশ। বর্তমানে জিডিপিতে ভারতের শেয়ার ৩.৫ শতাংশ। ২০১৪ সালে এর পরিমাণ ছিল ২.৬ শতাংশ। তিন বছর পরে যা গিয়ে দাঁড়াবে ৪ শতাংশে। এসবিআইয়ের ওই রিসার্চ থেকে এও জানা গিয়েছে, অন্ততপক্ষে দেশের দুটি রাজ্য – মহারাষ্ট্র এবং উত্তরপ্রদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে (Indian Economy) ২০২৭ সালের মধ্যে ৫০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের গণ্ডী ছাড়াবে। আর এই বছরই ভারতের ঠাঁই হবে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার তিন নম্বরে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৭ সালে ভারতের প্রধান রাজ্যগুলির জিডিপির আকার এশিয়া এবং ইউরোপের দেশ যথাক্রমে ভিয়েতনাম ও নরওয়ের চেয়ে বেশি হবে।

    আরও পড়ুুন: ছুটিতে বাড়িতে এসে নিখোঁজ কাশ্মীরের তরুণ জওয়ান, গাড়িতে রক্তের দাগ কেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Indian Economy: বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, জানুন কবে?

    Indian Economy: বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, জানুন কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে দিয়ে তার জায়গা দখল করেছে ভারত (Indian Economy)। বর্তমানে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ নরেন্দ্র মোদির ভারত। তবে এই পঞ্চম স্থানেও বেশিদিন থাকবে না মহাত্মা গান্ধীর দেশ। তালিকার আরও ওপরে উঠে গিয়ে নিঃশ্বাস ফেলবে আমেরিকার ঘাড়ে। কেবল নিঃশ্বাস ফেলাই নয়, আমেরিকাকে হারিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে ভারত। জাপান, জার্মানি এবং আমেরিকাকে হারিয়ে ভারত ওই জায়গা দখল করবে ২০৭৫ সালের মধ্যে।

    তালিকার দ্বিতীয় স্থানে

    একটি রিপোর্টে এমনই দাবি করেছে ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্ক গোল্ডম্যান স্যাচ। জনসংখ্যা, নয়া আবিষ্কার, প্রযুক্তির ব্যবহার, উচ্চ অর্থনৈতিক বিনিয়োগ এবং ক্রমবর্ধমান শ্রমিকের বৃদ্ধির কারণে ভারতের জায়গা হবে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির (Indian Economy) তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী দু দশকের পর আঞ্চলিক অর্থনীতিতে ভারতের নির্ভরতার হার বেশ কমে যাবে।

    পরিকাঠামোর উন্নয়নে গুরুত্ব সরকারের

    ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্ক গোল্ডম্যান স্যাচের রিপোর্ট অনুযায়ী, সরকার পরিকাঠামো তৈরিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। বিশেষত সড়ক এবং রেলওয়ে তৈরিকে। গোল্ডম্যান স্যাচ বিশ্বাস করে, এটাই ভারতে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ। যেহেতু ভারতে এই মুহূর্তে শ্রমের বাজার ভাল, তাই তাকে কাজে লাগিয়ে বাড়ানো যেতে পারে উৎপাদনের হার। সেই কারণেই বেসরকারি সংস্থাগুলির কাছে বিনিয়োগের এটা একটা বড় সুযোগ। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ভারতে যদি শ্রমশক্তির হার না বাড়ে, তাহলেই ঝুঁকি (Indian Economy)। কিন্তু যেহেতু তা নেই, তাই এখন কোনও সমস্যাও নেই। রিপোর্টে বলা হয়েছে, পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের ওয়ার্কফোর্স উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে গত ১৫ বছরে।

    আরও পড়ুুন: নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর গড়ে গেরুয়া ঝড়, আবির মেখে উচ্ছ্বাস বিজেপি কর্মীদের

    গোল্ডম্যান স্যাচস রিসার্চস ইন্ডিয়ার অর্থনীতিবিদ শান্তনু সেনগুপ্ত বলেন, ভারতের সেভিংস রেট ক্রমশই বাড়ছে। কমছে ডিপেডেন্সি রেসিও। আয়ের লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। অর্থনৈতিক সেক্টরগুলির বিকাশও হচ্ছে উল্লেখযোগ্য হারে। প্রসঙ্গত, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় বেশ নীচের দিকে ছিল ভারত। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কার্যত তারপর থেকেই শক্তিশালী হচ্ছে দেশীয় অর্থনীতি। যার জেরে ব্রিটেনকে হারিয়ে পঞ্চম স্থান দখল করেছে ভারত। যে কারণে ইদানিং ভারতকে সমীহ করছে চলছে বিশ্বের অনেক উন্নত দেশও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের শিরোপা পাবে ভারত, কবে জানেন?

    Indian Economy: বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের শিরোপা পাবে ভারত, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৭-২৮ সালের মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের (Indian Economy) শিরোপা পাবে ভারত। অন্তত এমনই ‘ভবিষ্যদ্বাণী’ করলেন বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ অরবিন্দ পানাগারিয়া (Arvind Panagariya)। ভারত যে দ্রুত উন্নতির শিখরে পৌঁছবে, সে ব্যাপারেও আত্মবিশ্বাসী এই খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক পানাগারিয়া। নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যানও ছিলেন। তিনি বলেন, বর্তমানে ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। আগামী পাঁচ বছর ভারত এই জায়গায় থাকবে। তিনি বলেন, বর্তমানে ২০২৩ সাল চলছে। তাই ২০২৭-২৮ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হওয়া উচিত ভারতের। বুধবারই বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। তার ঠিক একদিন আগে লোকসভায় ইকনোমিক সার্ভের রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি গ্রোথ দাঁড়াবে ৬.৫ শতাংশে।

    মেরা ভারত…

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে ভারত (Indian Economy) বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। এই জায়গাটা দীর্ঘদিন দখল করেছিল ইংল্যান্ড। রাজার দেশকে সরিয়ে বর্তমানে ওই জায়গা দখল করেছে মোদির ভারত। তার পর থেকেই শুরু হয়েছে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হওয়ার দৌড়। মঙ্গলবার ইন্টারন্যাশনাল মানিটরি ফান্ডস ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক আউটলুক আপডেটে জানিয়েছে, ভারতের গ্রোথ ৬.৮ শতাংশ থেকে ২০২২ সালে কমে দাঁড়ায় ৬.১ শতাংশে। ২০২৪ সালে এটা ফের গিয়ে দাঁড়াতে পারে ৬.৮ শতাংশে।

    আরও পড়ুুন: শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা-শো বিজেপির, কারা কারা থাকবেন প্রচারে, জানেন?

    গত সপ্তাহে রাষ্ট্রসংঘ ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক সিচুয়েশন অ্যান্ড প্রসপেক্টস ২০২৩ রিপোর্টে জানিয়েছিল ২০২৪ সালে ভারতের গ্রোথ হতে পারে ৬.৭। তাতে এও বলা হয়েছে, ভারত হল বর্তমান বিশ্বে ফাস্টেস্ট গ্রোয়িং মেজর ইকনোমির দেশ। পানাগারিয়া বলেন, আমার সেন্স বলছে, ভারত (Indian Economy) বর্তমানে যেখানে দাঁড়িয়ে রয়েছে, এর গ্রোথ রেট হওয়া উচিত ৭ শতাংশেরও বেশি। তিনি বলেন, ভারতীয় অর্থনীতির যা ছবি তা ২০০৩ সালের মতো। ওই বছর গ্রোথ রেট ছিল প্রায় ৮ শতাংশ। গ্রোথ রেট বৃদ্ধির কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সংস্কারমূলক নানা পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। অর্থনীতির যে দুর্বল দিকগুলি ছিল, কোভিড অতিমারি পরিস্থিতিতে সেগুলি পরিষ্কার করা হয়েছে। এসব কারণেই তাঁর আশা, ভারত অচিরেই হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Goyal on India Economy: ‘৪৭ এর মধ্যেই ভারত হবে উন্নত দেশ, অর্থনীতির পরিমাণ কত হবে জানেন? 

    Goyal on India Economy: ‘৪৭ এর মধ্যেই ভারত হবে উন্নত দেশ, অর্থনীতির পরিমাণ কত হবে জানেন? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অর্থনীতির (Indian Economy) উন্নতি যে ক্রমেই হচ্ছে, তা ফের একবার মনে করিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Goyal on India Economy)। শুক্রবার তিনি জানান, ভারত (India) অতি দ্রুত উন্নত দেশের জায়গায় ঠাঁই করে নেবে। ২০৪৭ সালের মধ্যে এ দেশের অর্থনীতির পরিমাণ দাঁড়াবে ৩০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    বেঙ্গালুরু টেক সামিট…

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) সরকার। তার পর থেকে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তার জেরে ভারতের অর্থনৈতিক উন্নতির লেখচিত্র ক্রমেই ঊর্ধমুখী। ২৫তম বেঙ্গালুরু টেক সামিটে বক্তব্য রাখছিলেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। সেখানেই তিনি বলেন, কেন্দ্র ছোট শিল্প ব্যবসায়ীদেরও উৎসাহ দিচ্ছে। তাদেরও সমস্ত সুযোগ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।

    কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী বলেন, বেঙ্গালুরু প্রাচ্যের সিলিকন ভ্যালি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এখানে প্রচুর টেকনলজি কোম্পানি রয়েছে, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট সেন্টার তৈরি হয়েছে। সেন্টার অফ এক্সসেলেন্স রয়েছে। ইনকিউবেটর সেন্টার এবং ভেঞ্চার ক্যাপিট্যাল ফান্ডও রয়েছে। এর পরেই মন্ত্রী বলেন, কর্নাটক এবং বেঙ্গালুরুই আগামী দিনে ভারতের পতাকা-বাহক হয়ে উঠবে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশ যে ক্রমেই উন্নতির শিখরে পৌঁছচ্ছে এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী। চলতি বছর জি ২০ সম্মেলন হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। আগামী বছর হবে ভারতে। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে পীযূষ গোয়েল বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত একটা সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছে। এই সুযোগ হল, ভারত তার নিজের ক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারছে।

    আরও পড়ুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হোক ভারত, এবার দাবি ফ্রান্সের

    করোনা অতিমারি পরিস্থিতির জেরে ব্যাপক অর্থসঙ্কটে ভুগছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। ভারতেও হানা দিয়েছিল মারণ ভাইরাস। প্রাণ গিয়েছে বহু মানুষের। সেই পরিস্থিতি থেকেও ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত। কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী (Goyal on India Economy) বলেন, করোনা অতিমারি পরিস্থিতির পরবর্তী কালে বিশ্বের অনেক দেশ মূল্যবৃদ্ধির সমস্যায় জেরবার। টোল খেয়েছে তাদের অর্থনীতি। কিন্তু এরকম এক ভয়ানক সমস্যাও কাটিয়ে উঠেছে ভারত (India)। এ দেশে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই। তিনি বলেন, আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে বেঙ্গালুরু দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী হয়ে উঠবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনকে (UK) হারিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে মোদির (PM Modi) ভারত (India)। তবে আর কয়েক বছরের মধ্যেই দেশের ঠাঁই হবে আরও ওপরের দিকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (SBI) এক রিপোর্টেই এই তথ্য উঠে এসেছে। ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, চলতি দশকেরই শেষের দিকে ভারত হারাবে বিশ্বের আরও দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দুই দেশকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার ইকনোমিক রিসার্চ ডিপার্টমেন্ট আগাম জানিয়েছিল ২০২৭ এর মধ্যে ভারত বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানিকে (Germany) এবং ২০২৯ সালের মধ্যে জাপানকে (Japan) টপকে তিন নম্বরে চলে আসতে পারে।

    ২০১৪ সালে ওই তালিকায় দেশের ঠাঁই হয়েছিল ১০ নম্বরে। রিপোর্ট বলছে, সাতটি দেশকে টপকে অচিরেই মোদির ভারত চলে আসবে তিন নম্বরে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার গ্রুপ চিফ ইকনোমিক অ্যাডভাইজার সৌম্যকান্তি ঘোষ বলেন, যে কোনও মানদণ্ডেই মাপা হোক না কেন, এই তথ্য একটা একটা মনে রাখার মতো প্রাপ্তি। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। সেই রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, শেষ তিন মাসে ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে সামনে চলে এসেছে ভারত। যে হিসেবের সাপেক্ষে প্রকাশ্যে এসেছে এই ফল, সেটির মানদণ্ড হল মার্কিন ডলার। রিপোর্ট অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের নিরিখে ভারতীয় রুপির তুলনায় দাম কমেছে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের। ভারতীয় মুদ্রার তুলানায় ৮ শতাংশ কমেছে পাউন্ডের দর।

    আরও পড়ুন : ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের আগে রয়েছে মাত্র চারটি দেশ। এগুলি হল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। এদের মধ্যে আমেরিকা প্রথম, চিন দ্বিতীয়, জাপান তৃতীয় এবং চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হল জার্মানি। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ’২৩ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি রেট ৬.৭ শতাংশ থেকে ৭.৭ শতাংশ হবে, এটা অবাস্তব। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এটা ঘোরাফেরা করবে ৬ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশের মধ্যে। বৃদ্ধির এই হার নিউ নর্মাল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Economy: দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, দাবি সরকারি সূত্রের  

    Indian Economy: দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, দাবি সরকারি সূত্রের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরেও দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির (Fastest Growing Economy) দেশ হতে চলেছে ভারত (India)। মুদ্রাস্ফীতির হার বেশি হওয়া সত্ত্বেও ভারত দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হবে। সরকারি একটি  সূত্রেই এ খবর মিলেছে।

    দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ স্বয়ং জানিয়েছিলেন, ভারতীয় অর্থনীতি (Indian Economy) বিশ্বের বাকি দেশগুলোর তুলনায় যথেষ্ট ভালো অবস্থায় রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন এজেন্সি ভারতীয় অর্থনীতিকে যথেষ্ট উচ্চস্থানে রেখেছে। তিনিও জানিয়েছিলেন, এই মুহূর্তে ভারত সারা বিশ্বের মধ্যে দ্রুততম বৃদ্ধির অর্থনীতির দেশ।

    আরও পড়ুন : ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে?

    ভারতীয় মুদ্রার দাম ক্রমশ পড়ছে। ক্রমেই নিম্নগামী টাকার দর। জানা গিয়েছে, এক মার্কিন ডলারের তুলনায় তা পৌঁছে গিয়েছে ৮০ টাকায়। চড়া মুদ্রাস্ফীতি (Inflation)। শতাংশের হিসেবে ৮। তার পরেও ভারতীয় অর্থনীতি নিয়ে দেশবাসীকে উদ্বেগে থাকতে নিষেধ করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেছিলেন, টাকার দর পড়ছে ঠিকই, তবে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই। ভারতীয় অর্থনীতি বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় বেশ ভাল অবস্থায় রয়েছে।

    আরও পড়ুন :বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    সরকারি ওই সূত্রের খবর, মুদ্রাস্ফীতির হার বাড়লেও, ভারতীয় অর্থনীতি চলছে সংস্কারের পথে। মুদ্রাস্ফীতির হার কমাতে নিরন্তর পদক্ষেপ করা হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে রিজার্ভ ব্যাংককেও। মুদ্রাস্ফীতি টানা ছ মাস ধরে টলারেন্স লেভেল ছয় শতাংশের ওপরে রয়েছে।  

    সরকারি ওই সূত্রই জানাচ্ছে, ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির এই হার এখনই কমে যাওয়ার কোনও সুযোগ নেই। অন্ততঃ এ বছর এবং তার পরের বছর। বাণিজ্য ঘাটতি স্ফীত হওয়া সত্ত্বেও কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট (CAD) ক্রমেই এগিয়ে চলেছে। সরকারের নিজস্ব যে ধার রয়েছে, সেই বাবদ খরচের ওপর প্রতিনিয়ত নজরদারি চালানো হচ্ছে। স্ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যাপারেও সতর্ক থাকা প্রয়োজন বলে দাবি ওই সূত্রের।

     

  • Raghuram Rajan: ভারতের আর্থিক অবস্থা শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের মতো হবে না, দৃঢ়বিশ্বাসী রঘুরাম রাজন

    Raghuram Rajan: ভারতের আর্থিক অবস্থা শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের মতো হবে না, দৃঢ়বিশ্বাসী রঘুরাম রাজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (Reserve Bank Of India) প্রাক্তন গভর্নর (Former Governor)। একাধিক বার তিনি মোদি সরকারের (Modi Government) বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। তবে এবার তাঁর মুখেই প্রশংসা। প্রশংসা আরবিআইয়ের (RBI)। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজনের মতে, ভারতের পরিস্থিতি কখনও শ্রীলঙ্কা (Srilanka) বা পাকিস্তানের (Pakistan) মতো হবে না। তাঁর এই মন্তব্যের পর বিজেপি জানিয়েছে, দেশ যে সঠিক দিশায় এগোচ্ছে, একজন সমালোচকের মুখে এহেন মন্তব্যের পর তা স্পষ্ট। দেশের আর্থিক বুনিয়াদ যথেষ্ট মজবুত, দেশ দ্রুত উন্নয়নের লক্ষ্যে এগোচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিজেপি মুখপাত্র সৈয়দ জাফর ইসলাম।  রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজন (Raghuram Rajan) শনিবার বলেছেন যে, ভারতে কখনও শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের মত অবস্থা হবে না। তবে হঠাৎ তিনি এই কথা কেন বললেন? কোন যুক্তিতে তিনি এমন কথা বললেন তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: আগামী মাসে ১৮ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক! দেখে নিন ছুটির তালিকা

    তিনি জানান, ভারতে পর্যাপ্ত পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার  রয়েছে। তাই কখনোই শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের মতো অর্থনৈতিক সমস্যার সম্মুখীন হবে না ভারত। এছাড়ও তিনি এদিন সংবাদমাধ্যমে জানান, “আমাদের পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় রয়েছে। সঞ্চয় বাড়াতে আরবিআই একটি ভাল কাজ করেছে। শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানের মতো আমাদের আর্থিক সমস্যা নেই। আমাদের বিদেশি ঋণও কম।“ তিনি দাবি করেছেন যে বর্তমানে বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি (inflation) রয়েছে। তাই আরবিআই সুদের হার বাড়াচ্ছে, যা মুদ্রাস্ফীতি কমাতে সাহায্য করবে। সবচেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি হয় খাদ্য ও জ্বালানিতে। যেহেতু সারা বিশ্বে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ধীরে ধীরে কমছে, ফলে ভারতেও মূল্যস্ফীতি কমবে বলে তিনি জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি

    ২২ জুলাই আরবিআইয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুসারে, শেষ সপ্তাহে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ প্রায় ৪৫ লক্ষ ২ হাজার ৬৫০ কোটি এবং বৈদেশিক ঋণের পরিমাণও কমতে শুরু করেছে। রঘুরাম রাজনের মতে কম বৈদেশিক ঋণ ও বৈদেশিক মুদ্রার পর্যাপ্ত পরিমাণ ভারতীয় অর্থনীতিকে আরও ভালো পর্যায়ে নিয়ে যাবে। শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানের (Pakistan) মতো দেশগুলি খুব কম বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ ও বৈদেশিক ঋণ বৃদ্ধির কারণেই আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। ফলে সেই জায়গা থেকে ভারতকে কখনও আর্থিক সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে না। এছাড়াও তিনি দৃঢ়বিশ্বাসী যে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার দ্বারা নীতিগত হার বৃদ্ধি মূল মুদ্রাস্ফীতি কমাতে সাহায্য করবে।

     

  • RBI: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি 

    RBI: ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় (India) অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। তবে মুদ্রাস্ফীতির (Inflamation) চাপ ও ভূ-রাজনৈতিক (Geo Political) ঝুঁকি রয়েছে। সেগুলিকে নিরন্তর পর্যবেক্ষণ করতে হবে। তাহলেই মসৃণ হবে ভারতীয় অর্থনীতির পথ।

    আরও পড়ুন : দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?

    সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank of India) ফাইনান্সিয়াল স্টেবিলিটি রিপোর্ট। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, দেশের বিভিন্ন ব্যাংক এবং নন-ব্যাংকিং (Non Banking) ফাইনান্সিয়াল প্রতিষ্ঠানগুলোর যথেষ্ট পরিমাণ ধাক্কা সামলানোর ক্ষমতা রয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক টালমাটাল পরিস্থিতি সত্ত্বেও ভারতীয় অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। জানা গিয়েছে,  মার্কিন অর্থনীতির টালমাটাল পরিস্থিতির জেরে মুদ্রাস্ফীতির ফাঁস আটকেছে গোটা বিশ্বের গলায়। রাশিয়া (Russia) ইউক্রেন (Ukraine) যুদ্ধ-উত্তর কালে গোটা বিশ্ব ভাগ হয়ে গিয়েছে দু ভাগে। একপক্ষ দাঁড়িয়েছে ইউক্রেনের পক্ষে। অন্যপক্ষ রয়েছে মস্কোর পাশে। এসবেরই প্রভাব পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। যার আঁচ লেগেছে ভারতীয় অর্থনীতিতেও। তা সত্ত্বেও ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি (Indian Economics)। দক্ষ হাতে পরিচালনা ও লাগাতার নজরদারি চালানোর জেরেই এটা ঘটছে।

    আরও পড়ুন : ৪০ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়ানোর ঘোষণা আরবিআই-এর, শেয়ার বাজারে ব্যাপক ধস

    বছর দুয়েক ধরে করোনা (Corona) অতিমারি পরিস্থিতি সামলেছে গোটা বিশ্ব। অতিমারির মারণ ভাইরাস পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসার আগেই বেঁধেছে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। যার জেরে বিশ্বজুড়েই মুদ্রাস্ফীতি আকাশ ছোঁয়া। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম লাগাম ছাড়া। এর আঁচ লেগেছে ভারতেও। এসবই কাটিয়ে উঠেছে ভারতীয় অর্থনীতি। শ্রীলঙ্কা কিংবা পাকিস্তানের মতো হাঁড়ির হাল নয় তার। নির্দিষ্ট কিছু বাণিজ্যিক ব্যাংকের গ্রস পারফর্মিং এসেস্টসের অনুপাত গত ছ বছরে কমেছে ৫.৯ শতাংশ। এটা অর্থনীতির উন্নতির দিকটিই সূচিত করে।

    আরও পড়ুন : ট্যাক্স-সেভিং স্থায়ী আমানতে সবচেয়ে বেশি সুদ দিচ্ছে কোন ব্যাংক?

LinkedIn
Share