Tag: Indian Railway

Indian Railway

  • Sukanta Majumdar: সুকান্ত-রেলমন্ত্রী বৈঠক, বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণে বরাদ্দ আরও ১৫৫ কোটি

    Sukanta Majumdar: সুকান্ত-রেলমন্ত্রী বৈঠক, বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণে বরাদ্দ আরও ১৫৫ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে দেখা করে কয়েক দিন আগেই উত্তর দিনাজপুর জেলার রেল প্রকল্পগুলি নিয়ে এক দফা আলোচনা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তার পরেই বালুরঘাট-হিলি রেললাইন সম্প্রসারণের কাজে মঞ্জুর হল আরও ১৫৫ কোটি টাকা। জেলার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হওয়ার মুখে, এই খবর সামনে আসতেই জেলার কমবেশি সব মহলেই খুশির হাওয়া বইছে।

    নভেম্বর মাস থেকে ফের শুরু হয় বালুরঘাট-হিলি রেলপথ নির্মাণের কাজ

    জানা গিয়েছে, এই টাকা ইতিমধ্যে উত্তর পূর্ব রেলের তরফে পাঠানো হয়েছে জেলা প্রশাসনের দফতরে। এর আগে গত ৩১ জুলাই ৮৪ কোটি টাকা পাঠিয়েছিল কেন্দ্র। জেলার রেল প্রকল্পগুলির কাজ দ্রুত গতিতে শেষ করার জন্য কেন্দ্র সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে এতে স্বভাবতই খুশি বালুরঘাটের সাংসদ (Sukanta Majumdar)। ইতিমধ্যে এই নিয়ে তিনি রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, বালুরঘাট-হিলি রেলপথের কাজ বন্ধ ছিল, হাইকোর্টের নির্দেশে গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে ফের শুরু হয় কাজ। ২০১৯ সালে এই প্রকল্পে ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করে রেল।

    আরও পড়ুন: ৩৫১ কোটির ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! আলিপুরের অভিজাত আবাসনে হানা সিবিআইয়ের

    কী কী ছিল সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) দাবি?

    জানা গিয়েছে, শুধু বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণ নয়, এর পাশাপাশি গাজোল থেকে গুঞ্জরিয়া ভায়া ইটাহার রেলপথ সম্প্রসারণ প্রকল্পটিরও কথা বলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি প্রস্তাবিত বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথের সম্প্রসারণের বিষয়ে রেলমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয় তাঁর (Sukanta Majumdar)। এর সঙ্গে বালুরঘাট-শিয়ালদহ একটি নতুন রেলপথ চালুর কথাও বলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বালুরঘাট থেকে ভেলোর পর্যন্ত একটি নতুন ট্রেন চালুর দাবিও জানিয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। জানা গিয়েছে বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজে মোট বাজেট ধরা হয়েছে ২৯৯ কোটি টাকা। তার মধ্যে ২৪৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র। বাকি এখনও ৫৫ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: ১৫ অগাস্টের ছুটিতে গন্তব্য উত্তরবঙ্গ! স্পেশাল ট্রেন চালাচ্ছে রেল, জানেন তো?

    Indian Railway: ১৫ অগাস্টের ছুটিতে গন্তব্য উত্তরবঙ্গ! স্পেশাল ট্রেন চালাচ্ছে রেল, জানেন তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতা দিবসকে সামনে রেখে স্পেশাল ট্রেন চালাবে ভারতীয় রেলওয়ে (Indian Railway)। ঘুরতে পেলে বাঙালি যে আর কিছুই চায় না! একথা ভারতীয় রেল নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছে। ভ্রমণপিপাসু বাঙালি স্বাধীনতা দিবসের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন উত্তরবঙ্গের কোনও অরণ্য বা পার্বত্য নদীর কিনারায়। অন্তত ভারতীয় রেলের (Indian Railway) উদ্যোগ তেমনই। চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবস পড়েছে মঙ্গলবার। সোমবার অবশ্য ১৪ অগাস্ট, কর্মক্ষেত্রে এই দিনটি ম্যানেজ করতে পারলেই আর চিন্তা নেই। কারণ ১২ ও ১৩ অগাস্ট হচ্ছে শনিবার ও রবিবার। আপনার যে কোনও ভাবে চারদিনের একটি ছোটখাট ট্যুর হয়ে যেতেই পারে।

    কবে ছাড়ছে স্পেশাল ট্রেন

    এই সমস্ত দিক বিবেচনা করে ০৩১০৩ শিয়ালদা-নিউ জলপাইগুড়ি এক্সপ্রেস স্পেশাল ট্রেন (Indian Railway) চালানোর বন্দোবস্ত করছে ভারতীয় রেল। রেলের তরফে জানা গিয়েছে, আগামী ১১ অগাস্ট শুক্রবার রাতে শিয়ালদহ থেকে ছাড়বে স্পেশাল ট্রেন। রাত ১১টা ৪০মিনিটে শিয়ালদহ স্টেশন ছেড়ে, এই ট্রেন নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনের উদ্দেশে রওনা দেবে। ভ্রমণপ্রিয় বাঙালিকে নিয়ে ছুটবে উত্তরবঙ্গের মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশের দিকে। ট্রেনের এই যাত্রাপথে নৈহাটি, ব্যান্ডেল কাটোয়া, আজিমগঞ্জ, জঙ্গিপুর, মালদা স্টেশনে দাঁড়াবে এই ট্রেন। শনিবার, ১২ অগাস্ট ঠিক বেলা ১০:৪৫ মিনিট নাগাদ এই ট্রেন পৌঁছাবে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে। তারপর নিজের মতো করে পর্যটকরা কেউ পৌঁছাবেন পার্বত্য দার্জিলিং, সিকিমে অথবা ডুয়ার্সের কোনও রিসর্টে।

    কবে কাটতে পারবেন স্পেশাল ট্রেনের টিকিট

    রেলের তরফে জানানো হয়েছে, আজ, বৃহস্পতিবার ১০ অগাস্ট সকাল আটটা থেকে যে কোনও সংরক্ষণের জন্য নির্ধারিত টিকিট কাউন্টার থেকে এই ট্রেনের (০৩১০৩ শিয়ালদা-নিউ জলপাইগুড়ি এক্সপ্রেস) জন্য টিকিট কাটা যাবে। তবে যাত্রীরা তৎকাল টিকিটের সুবিধা পাবেন না এই ট্রেনে। ট্রেনে এসি কোচের সুবিধাও মিলবে। তবে অন্যান্য ট্রেনের থেকে এই স্পেশাল ট্রেনের (Indian Railway) ভাড়া একটু বেশি পড়বে। তবে তাতে নিশ্চিতভাবেই হতাশ হবেন না ভ্রমণপ্রিয় বাঙালি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India-Bangladesh Trade: আগরতলা থেকে বাংলাদেশে ছুটবে ট্রেন, উন্নতি দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কে

    India-Bangladesh Trade: আগরতলা থেকে বাংলাদেশে ছুটবে ট্রেন, উন্নতি দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত সপ্তাহেই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে রুপিতে বাণিজ্য শুরু হয়েছে। এবার বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যিক সম্পর্ক (India-Bangladesh Trade) আরও নিবিড় করতে উদ্যোগ নিয়েছে দুই দেশই। সম্প্রতি, আগরতলা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিমান পরিষেবা চালু হবে বলে সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে আগরতলা থেকে ঢাকা পর্যন্ত ট্রেনও চলতি বছরে চালানো হবে বলে জানা গিয়েছে। এর ফলে কলকাতা থেকে ত্রিপুরা সহজে পৌঁছানো যাবে। এছাড়াও বাংলাদেশ সীমানা লাগোয়া ত্রিপুরার সাব্রুম পর্যন্ত ডবল লাইন রেলপথও তৈরি করা হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্য গুলির সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক (India-Bangladesh Trade) আরও মজবুত করার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশের সরকার। সফলভাবে বাণিজ্য যাতে চালু হয় সেজন্য চারটি রুট আপাতত খুলেছে বাংলাদেশ সরকার। এগুলি হল,চট্টগ্রাম বন্দর-আখাউরা-আগরতলা, মংলা বন্দর-আখাউরা-আগরতলা, চট্টগ্রাম-বিবিরবাজার-শ্রীমন্তপুর এবং মংলা বন্দর-বিবিরবাজার-শ্রীমন্তপুর।

    কী বলছেন বাংলাদেশের শিল্পমন্ত্রী? 

    এ বিষয়ে বাংলাদেশের শিল্পমন্ত্রী সান্তনা চাকমা বলেন, ‘‘ভারতের বাণিজ্যিক পণ্য যাতে সহজে আমদানি করা যায়, সেজন্য চারটি রুট চালু করা হল।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘বাংলাদেশের পণ্য পরিবহনের (India-Bangladesh Trade) জন্য ভারতীয় ব্যবসায়ীরা চট্টগ্রাম এবং মংলা বন্দর ব্যবহার করতে পারবেন।’’ এই দুটি বন্দরের ব্যবহার এবং প্রবেশ করার বিষয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।  এর পাশাপাশি দু’দেশের বাণিজ্যিক (India-Bangladesh Trade) সম্পর্ককে দৃঢ় করতে বাংলাদেশের সীমান্ত লাগোয়া অনেক স্থানে সীমান্ত হাট গড়ে তোলার প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। ত্রিপুরা এবং বাংলাদেশের সীমান্তের জিরো পয়েন্টে ওই হাটগুলি নির্মিত হবে বলে জানা গিয়েছে।

    চলতি বছরেই শুরু হচ্ছে আগরতলা-বাংলাদেশ রেল যোগাযোগ 

    অন্যদিকে চলতি বছরেই  আগরতলা-বাংলাদেশ (India-Bangladesh Trade) রেল যোগাযোগ চালু হবে বলে জানিয়েছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। প্রসঙ্গত, ৫০৮টি রেলওয়ে স্টেশনকে আধুনিকীকরণের জন্য রবিবার ভার্চুয়ালিভাবে ভিত্তিপ্রস্থ স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই অনুষ্ঠানে হাজির থেকে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তার মানিক সাহা বলেন,  ‘‘প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় রেল যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রভুত উন্নতি হয়েছে ত্রিপুরায়। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও রেল যোগাযোগ সম্প্রসারিত হচ্ছে। চলতি বছরেই আগরতলা হয়ে বাংলাদেশ রেল যোগাযোগ চালু হবে।’’ মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘এখন আগরতলা উদয়পুর হয়ে সাব্রুম পর্যন্ত রেল চালু হয়েছে। রেলওয়ে লাইন এখন আগরতলা হয়ে বাংলাদেশ পর্যন্ত পৌঁছেছে। চলতি বছরেই আগরতলা থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত রেল যোগাযোগ চালু হবে। এতে মাত্র ১০ ঘণ্টায় বাংলাদেশ হয়ে কলকাতা পৌঁছানো যাবে, যা কোনওদিন ভাবা যায়নি। আর এটা একমাত্র সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর চিন্তা ভাবনার কারণে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: নতুন বছরে স্বল্প আয়ের লোকজনকে উপহার রেলের! বছরভর চলবে স্পেশাল ট্রেন, কেন জানেন?

    Indian Railway: নতুন বছরে স্বল্প আয়ের লোকজনকে উপহার রেলের! বছরভর চলবে স্পেশাল ট্রেন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ভারতীয় রেলের (Indian Railway)। এবার স্বল্প আয়ের লোকজনের কথা ভেবে সাধারণ শ্রেণির নন-এসি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। সচরাচর এই বিশেষ ধরনের ট্রেন চালানো হয় গ্রীষ্মকাল এবং উৎসবের মরশুমে। তবে নয়া এই যে ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে, তা চলবে বছরভর। সারা বছরই দেশের পরিযায়ী শ্রমিকরা বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত করেন।

    বিশেষ ট্রেন চালানোর কারণ

    সাধারণ ট্রেনে টিকিটের চাহিদা বেশি থাকায় তাঁদের দীর্ঘ দিন অপেক্ষা করতে হয়। শুধু তাই নয়, ভাড়াও গুণতে হয় বেশি। মূলত তাঁদের কথা ভেবেই সাধারণ শ্রেণির নন-এসি ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল বোর্ড। জানা গিয়েছে, যে সব রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা বেশি, সেই সব রাজ্যগুলিকে চিহ্নিত করে চালানো হবে এই স্পেশাল ট্রেন (Indian Railway)। রেল সূত্রে খবর, এক বিশেষ সমীক্ষার পরে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রেল কর্তৃপক্ষ। রেল বোর্ডের এক প্রবীণ আধিকারিক জানান, নতুন বছরের শুরু থেকেই চালানো হতে পারে নয়া ট্রেনগুলি।

    স্পেশাল ট্রেনগুলির বৈশিষ্ট্য 

    জানা গিয়েছে, নতুন যে স্পেশাল ট্রেনগুলি চালানো হবে, সেগুলিতে নন-এসি এলএইচবি কোচ থাকবে এবং পরিষেবা মিলবে কেবল স্লিপার ও সাধারণ বিভাগের। তবে এই ট্রেনগুলির কী নাম হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি। প্রসঙ্গত, করোনা অতিমারির সময় পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়িতে ফেরাতে বিশেষ ট্রেন চালিয়েছিল ভারতীয় রেল।

    আরও পড়ুুন: ‘অষ্টলক্ষ্মী’র সঙ্গে মোদির বৈঠকে হরেক রকম! জানেন কী কী রয়েছে খাদ্য তালিকায়?

    রেল সূত্রে খবর, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, পঞ্জাব, অসম, গুজরাট, দিল্লি, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু এবং অন্ধ্রপ্রদেশের জন্য ওই স্পেশাল ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। রেল আধিকারিকদের মতে, এই রাজ্যগুলির বিভিন্ন পেশার মানুষ কাজের খোঁজে ভিন রাজ্যের মেট্রো ও বড় শহরগুলিতে যান। মূলত তাঁদের জন্যই চালানো হবে এই স্পেশাল ট্রেন। এই ট্রেনে কেবল স্লিপার-জেনারেল ক্লাস কোচ ব্যবহার করা হবে। স্পেশাল এই ট্রেনগুলিতে ২২ থেকে ২৬টি কোচ থাকবে। ট্রেন চলবে বছরভর, স্থায়ীভাবে। রেল (Indian Railway) সূত্রে খবর, এই ট্রেনগুলি টাইম টেবিলের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যাত্রীরা যাতে আগে থেকেই রিজার্ভেশন করতে পারেন, তাই এই ব্যবস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Railway: ‘অমৃত ভারত’ প্রকল্পে বাংলার ৩৭ স্টেশন হবে বিশ্বমানের, রবিবার উদ্বোধনে মোদি

    Indian Railway: ‘অমৃত ভারত’ প্রকল্পে বাংলার ৩৭ স্টেশন হবে বিশ্বমানের, রবিবার উদ্বোধনে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেলকে (Indian Railway) বলা হয় দেশের লাইফ লাইন। তাই যাত্রী সাধারণের কথা মাথায় রেখে ভারতের রেলওয়ে স্টেশনগুলোকে বিশ্বমানের গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছে মোদি সরকার। জানা গিয়েছে ১ হাজার ৩৯টি রেল স্টেশনকে নতুন ভাবে গড়ে তোলা হবে। এভাবেই হবে অমৃত ভারত রেল স্টেশনের (Indian Railway) সূচনা। জানা গিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে পশ্চিমবঙ্গের ৩৭টি স্টেশন রয়েছে এবং সারাদেশে ৫০৮ টি রেলস্টেশন কে বেছে নেওয়া হয়েছে। রেল স্টেশনে এর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারকে পাঠানো অশ্বিনী বৈষ্ণবের চিঠি সামনে এসেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, বাংলা বর্তমানে প্রায় ৫১ হাজার কোটি টাকার রেল প্রকল্পের কাজ চলছে। মোট ৯৮টি স্টেশনকে চিহ্নিত করা হয়েছে, যেগুলিকে বিশ্বমানের গড়ে তোলা হবে। ওই চিঠিতে এও জানানো হয়েছে প্রথম পর্যায়ে কাজ চলবে ৩৭ স্টেশনের।

    কী বলছেন পূর্ব রেলের জেলারেল ম্যানেজার

    এ বিষয়ে পূর্ব রেলের (Indian Railway) জেনারেল ম্যানেজার অমরপ্রকাশ ত্রিবেদী বলেন, ‘‘আধুনিকীকরণের পথে ভারতীয় রেলওয়ে। দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে সারা দেশে এর কাজ। রেলস্টেশনের পুনঃনির্মাণের কাজ চলছে। প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির যোগ্য দিশা নির্দেশে আমাদের দেশ অমৃত কালের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় রেলওয়ে নেটওয়ার্কের স্টেশনগুলির বিকাশের যে স্বপ্ন দেখেছেন তা প্রতিটা ভারতীয় স্বপ্ন।’’

    রবিবার অমৃত ভারত প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন মোদি 

    অমৃত ভারত প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৬ অগাস্ট, বেলা ১১:০০ টায়।  পূর্ব রেলের (Indian Railway) অধীনে থাকা ২৮ টি স্টেশনে লাগবে আধুনিকতার ছোঁয়া। যার মধ্যে আসানসোল ডিভিশনের পাঁচটি স্টেশন। হাওড়া ডিভিশনের ন’টি স্টেশন। মালদা ডিভিশনের ৭ টি স্টেশন এবং শিয়ালদহ ডিভিশনের ৭ টি স্টেশন। এই ২৮ টি স্টেশন এর মধ্যে ২১টি পশ্চিমবঙ্গে, ৫টি বিহারে, ২টি স্টেশন ঝাড়খণ্ডে পড়েছে। মোট খরচ হবে এর জন্য ১১৮৭ কোটি টাকা। পূর্ব রেলের অধীনে সবথেকে বেশি ব্যয় হবে আসানসোল স্টেশনের জন্য। ৪৩১ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে আসানসোলের জন্য। অন্যদিকে বর্ধমানের জন্য ব্যয় করা হচ্ছে ৬৪.২ কোটি টাকা। মালদার জন্য ব্যয় হবে ৪৩ কোটি টাকা রামপুরহাট জংশন স্টেশনের জন্য ব্যয় হবে ৩৮.৬ কোটি টাকা কাটোয়া জংশনের জন্য ২০ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: জেনারেল বগির যাত্রীদের জন্য ২০ টাকার ‘ইকোনমি মিল’ চালু রেলের

    Indian Railways: জেনারেল বগির যাত্রীদের জন্য ২০ টাকার ‘ইকোনমি মিল’ চালু রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেল (Indian Railways) হল দেশের লাইফ লাইন। উড়ানের খরচ অনেকাংশে কমলেও রেলের গুরুত্ব অটুট থেকেছে। প্রতিদিন দেশের লাখ লাখ নিত্যযাত্রী ট্রেনে করে যাতায়াত করেন। কেউ অফিস, তো কেউ গন্তব্যস্থলে যান। ভ্রমণের জন্য রেল বেশ পছন্দের। বাইরের দৃশ্য, জানলার ধার, সঙ্গে ট্রেনের খাবার। তথ্য বলছে, দেশের বহু ট্রেনেই প্যান্ট্রি কারের ব্যবস্থা আছে। এর ফলে দূরপাল্লার যাত্রীরা খাবার পান ট্রেনেই। কিন্তু জেনারেল কামরার জন্য নেই এই সুবিধা। সুবিধা মেলে শুধুমাত্র এসি এবং স্লিপার কোচের যাত্রীদের জন্য। জেনারেল কোচের যাত্রীদের জংশন স্টেশনে নেমে খুঁজতে হয় মিল। তবে আর খুঁজতে হবে না! ট্রেনের জেনারেল কামরায় ‘ইকোনমি মিল’ দিতে শুরু করেছে রেল (Indian Railways)।

    মাত্র ২০ টাকায় মিলবে খাবার

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্রেনের এই নতুন ব্যবস্থায় জেনারেল কোচের যাত্রীরা ২০ টাকায় খাবার পাবেন। জল কোথায় পাবেন? না স্টেশনে নেমে ভরতে হবে না। ২০০ মিলি জলও মিলবে মাত্র ৩ টাকায়। পকেট সাশ্রয়ী এই জল পেয়ে খুশি হবেন যাত্রীরা। কারণ এক বোতল এতদিন ২০ টাকায় কিনে খেতে হত। ফলে কিছুটা খরচ বাঁচবে জেনারেল কামরার যাত্রীদের। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে উত্তর-পশ্চিম রেলের (Indian Railways) উদয়পুর, আজমির এবং আবু রোড স্টেশনে এই খাবার মিলছে। এই তিনটি স্টেশনের এক নম্বর প্ল্যাটফর্মেই এই খাবার পাওয়া যাচ্ছে। রেলের আধিকারিকদের মতে, উদয়পুর, আজমির এবং আবু রোড স্টেশনের যেখানে জেনারেল বগি থামে, ঠিক তার সামনেই রয়েছে কাউন্টার।

    ২০ টাকার ডিশে থাকছে কী কী পদ?

    জেনারেল বগির যাত্রীদের জন্য আপ্যায়নে ত্রুটি রাখতে চাইছে না রেল। জানা গিয়েছে, ২০ টাকার এই প্লেটে থাকবে ৭টি পুরি, আলু-সবজি ও আচার। তবে ভবিষ্যতে এই স্টলে স্ন্যাকস/কম্বো খাবারও পাওয়া যাবে, যার জন্য গুনতে হবে ৫০ টাকা। রাজমা-চাল, খিচুড়ি, ছোলা-বাটুরে, ধোসা ইত্যাদি পাওয়া যাবে কম্বো খাবারে। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, দূরপাল্লার ট্রেনে জেনারেল কামরার যাত্রীদের খাবার নিয়ে নানা সমস্যায় পড়তে হয়। তাই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল। কারণ, জেনারেল কামরা ভিড়ে ঠাসা থাকে। কোথাও ট্রেন থামলে খাবার কিনতে গিয়ে তাড়াহুড়ো করেন যাত্রীরা, যার জেরে দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: পুজোর ষষ্ঠী-সপ্তমীর বুকিং-এর কী পরিস্থিতি? কী ব্যবস্থা নিল রেল? 

    Indian Railway: পুজোর ষষ্ঠী-সপ্তমীর বুকিং-এর কী পরিস্থিতি? কী ব্যবস্থা নিল রেল? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোয় ভ্রমণের তালিকায় পুরী যাওয়ার ট্রেনগুলিতে (Indian Railway) টিকিটের চাহিদা ভালোই। তবে পুজোয় গন্তব্য হিসেবে পর্যটকরা বেছে নিচ্ছেন মূলত এ রাজ্যের উত্তরবঙ্গকে। কারণ উত্তরবঙ্গে যাওয়ার অনেকগুলি ট্রেন রয়েছে। সেইসব ট্রেনের মধ্যে হাওড়া-এনজেপি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, দার্জিলিং মেল বা পদাতিক এক্সপ্রেসে টিকিটের চাহিদা রয়েছে তুঙ্গে। উত্তরবঙ্গের পর দ্বিতীয় গন্তব্য হিসেবে পর্যটকরা বেছে নিচ্ছেন দিল্লি ও সিমলাকে। দিল্লি ও সিমলার ট্রেনেও টিকিটের চাহিদা যথেষ্ট রয়েছে। উত্তরবঙ্গের ট্রেনগুলিতে টিকিট এখনও পর্যন্ত কনফার্ম পাওয়া গেলেও সিমলাগামী কালকা মেল বা নেতাজি এক্সপ্রেসে এখন থেকেই টিকিট ওয়েটিং লিস্ট চলছে বলে জানিয়েছেন ট্রাভেল এজেন্টরা।

    রিজার্ভেশন  কাউন্টারগুলি (Indian Railway) আগামী চারটি রবিবার খোলা

    পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, উত্তরবঙ্গ এবং দিল্লি ও সিমলার টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে। তাই যাত্রীদের কথা ভেবে রবিবারেও রিজার্ভেশন কাউন্টার খুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আসন্ন শারদীয়া উৎসবে যাত্রীদের সুবিধার্থে পূর্ব রেলের শিয়ালদহ ও হাওড়া ডিভিশনের রিজার্ভেশন  কাউন্টারগুলি (Indian Railway) আগামী চারটি রবিবার ২৫ জুন, ২, ৯, ও ১৬ ই জুলাই সকাল ৮ টা থেকে দুপুর দুটো পর্যন্ত খোলা থাকবে। বারাকপুর, নৈহাটি, যাদবপুর, সোনারপুর, বারাসত, বারুইপুর, টালিগঞ্জ সহ শিয়ালদহ ডিভিশনের ৩৪ টি রিজার্ভেশন কাউন্টার এবং হাওড়া ডিভিশনের সমস্ত রিজার্ভেশন কাউন্টার এই সময়ে খোলা থাকবে। তিনি বলেন, ষষ্ঠীর বুকিং বৃহস্পতিবার থেকেই শুরু হয়েছে।

    কী জানাচ্ছেন ট্রাভেল এজেন্ট ও যাত্রীরা?

    উত্তর হাওড়ার এক ট্রাভেল এজেন্ট অভিজিৎ মণ্ডল জানান, উত্তরবঙ্গের মধ্যে দার্জিলিং রয়েছে বাঙালির পুজোয় ভ্রমণের তালিকায় প্রথম স্থানে। তারপরে রয়েছে অন্যান্য পর্যটন স্থলগুলি। তবে দিল্লি ও সিমলার ক্ষেত্রেও টিকিটের চাহিদা বেশি। কিন্তু সিমলার ক্ষেত্রে তাঁরা টিকিট পাচ্ছেন না। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার থেকে ষষ্ঠীর বুকিং শুরু হলেও একদিনের মধ্যেই দার্জিলিংয়ের সমস্ত রিজার্ভেশন টিকিট বিক্রি হয়ে যায়। যাতে ট্রেনগুলিতে অতিরিক্ত যাত্রী উঠতে না পারে এবং কোনও ধরনের বড় দুর্ঘটনা এড়িয়ে যাওয়া যায়, তাই শুক্রবারই ষষ্ঠী ও সপ্তমীর বুকিং ক্লোজ করে দেওয়া হয়। এর ফলে তাঁরা ওয়েটিং লিস্ট টিকিটও কাটতে পারছেন না। হাওড়ার এক বাসিন্দা নয়না সাহা জানান, সম্প্রতি দক্ষিণের ট্রেনগুলিতে (Indian Railway) কয়েক মাস ধরেই ট্রেন বাতিল ও ট্রেন লেট হওয়ার ঘটনা ঘটছে। সর্বোপরি ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার স্মৃতি এখনও তাঁদের তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। কোনও ধরনের ঝুঁকি নিতে চাইছেন না তাঁরা। তাই এবারের পুজোর গন্তব্য হিসেবে তাঁরা উত্তরবঙ্গকেই বেছে নিয়েছেন। এদিকে পুজোর বুকিং চাহিদার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে টিকিটের কালোবাজারিও। আরপিএফ বৃহস্পতিবারই এক টিকিট দালালকে হাতেনাতে গ্রেফতার করেছে। আরপিএফ সূত্রে জানানো হয়েছে, যাত্রীরা যাতে সুষ্ঠুভাবে টিকিট কাটতে পারে্‌ তার জন্য রেল পুলিশ যথেষ্ট তৎপর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৮): থমকে রয়েছে কালিয়াগঞ্জ বুনিয়াদপুর রেলপ্রকল্প

    Indian Railway: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৮): থমকে রয়েছে কালিয়াগঞ্জ বুনিয়াদপুর রেলপ্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমি জটের কারণেই আটকে রয়েছে রাজ্যের ৪৪টি প্রকল্প। রাজ্য সরকার জমি দিতে পারছেনা তাই প্রকল্পগুলি বাস্তবায়িত হচ্ছে না, এমনই অভিযোগ রেলের (Indian Railways)। এনিয়ে চলছে দুপক্ষের টানাপোড়েন। রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর বলছে, রাজ্য সরকারের ঘোষিত নীতি হল কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। অবশ্য বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে ছাড় রয়েছে। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ সর্বত্র এক চিত্র। বাজেট প্রস্তুত। পরিকল্পনা তো অনেক আগেই হয়ে গেছে। শুধুমাত্র জমি জটের কারণে আটকে রয়েছে রেলের প্রকল্পগুলি। এরমধ্যে কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন।

    একদশকেরও বেশি সময় ধরে আটকে রয়েছে কালিয়াগঞ্জ থেকে বুনিয়াদপুর রেলপ্রকল্প

    ২০১০ সালে অনুমোদন পায় কালিয়াগঞ্জ থেকে বুনিয়াদপুর অবধি ৩৩ কিমি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ। জানা গেছে, রেলমন্ত্রক এই প্রকল্পের জন্য মোট বাজেট ধরে ৩৮০ কোটি টাকা, যার মধ্যে ৭৬ কোটি টাকার কাজও শুরু করে রেল। কিন্তু এখন অথৈ জলে সমগ্র প্রকল্প। রেল বলছে রাজ্য সরকারের জমি নীতির কারণেই এমনটা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন,  ‘১২ বছর থেকে বুনিয়াদপুর কালিয়াগঞ্জ রেল প্রকল্পটি থমকে রয়েছে। ওই প্রকল্পের বাস্তবায়ন হলে হিলি ও রধিকাপুরে দ্বিপাক্ষিক স্তরে বাণিজ্যিক লাভ হবে। দক্ষিণ দিনাজপুরের সঙ্গে শিলিগুড়ির দূরত্ব ৫০ কিলোমিটার হ্রাস পাবে। উত্তরপূর্ব ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। রেল যোগাযোগ সুগম হবে। অর্থনৈতিক উন্নতি হবে। যুবসমাজের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

     জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৭): তেরো বছরেও সম্পূর্ণ হয়নি বালুরঘাট-হিলি রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৬): একযুগ অতিক্রান্ত! বিশ বাঁও জলে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৫): দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় বিশ বাঁও জলে ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৩): প্রায় ৪০ বছরেও সম্পূর্ণ হল না উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-২): প্রায় ৫০ বছরেও শেষ হলনা হুগলির ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Indian Railway: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৬): একযুগ অতিক্রান্ত! বিশ বাঁও জলে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেলপ্রকল্প

    Indian Railway: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৬): একযুগ অতিক্রান্ত! বিশ বাঁও জলে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেলপ্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে রেলের অভিযোগ দীর্ঘদিনের, বাজেট বরাদ্দ করা সত্ত্বেও শুধুমাত্র জমি জটের কারণেই নাকি প্রকল্পগুলি আটকে থাকছে। কয়েকদিন আগেও রেল (Indian Railway) রীতিমতো সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্যের বিরুদ্ধে এই অসহযোগিতার অভিযোগ তোলে। এমন প্রকল্পও রয়েছে রাজ্যে যেগুলো গত ৫০ বছর ধরে আটকে রয়েছে। কোনও সুরাহা হয়নি। এরমধ্যে কতগুলি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন। সেগুলিও আপাতত বিশ বাঁও জলে। রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকরা বলছেন, রাজ্যের ঘোষিত নীতিই হল কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবেনা। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে নাকি ছাড়ও রয়েছে বলছেন ভূমি দফতরের আধিকারিকরা। সেই বিশেষ ক্ষেত্র রেল কেন নয়? এমন প্রশ্নও উঠছে কোনও কোনও মহল থেকে।

    দীর্ঘদিন ধরে আটকে রয়েছে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেল প্রকল্প

    ২০১০-২০১১ সালে অনুমোদন পেয়েছিল হাসনাবাদ থেকে হিঙ্গলগঞ্জ পর্যন্ত রেল প্রকল্প। এলাকার বাসিন্দারাও যথেষ্ট উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন নতুন এই রেল প্রকল্পের কথা ভেবে। কিন্তু এক যুগ অতিক্রান্ত হলেও এখনও শুরু করা যায়নি হিঙ্গলগঞ্জ থেকে হাসনাবাদ পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার রেলপথ। রেলের Indian Railway)  বাজেট প্রস্তুত, রেলের পরিকল্পনা প্রস্তুত কিন্তু সমস্যা জমি অধিগ্রহন।

    প্রকল্পের জন্য সে সময় ২৬০ কোটি টাকা বাজেটও বরাদ্দ করে রেল। মনে করা হয় যে হিঙ্গলগঞ্জের সঙ্গে হাসনাবাদকে জুড়ে দিলে সুন্দরবনের সঙ্গে কলকাতা বা শহরতলির যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হবে, এবং সেখানকার কৃষক থেকে আরম্ভ করে মাছ ব্যবসায়ীরা খুব সহজেই মাছ এবং সবজির ব্যবসা করতে পারবেন। এলাকার আর্থিক মানচিত্রে পরিবর্তন আসবে। কিন্তু এই প্রকল্প এখন বিশ বাঁও জলে।

    কী বলছেন এলাকার মানুষ

    হিঙ্গলগঞ্জের বাসিন্দা সুব্রত মাইতি বলেন, অনেকদিন ধরেই শুনছি এই প্রকল্প হবে কিন্তু জমি-জটের কারণেই তা আটকে রয়েছে। হিঙ্গলগঞ্জ থেকে হাসনাবাদ পর্যন্ত রেলপথ (Indian Railway)  চালু হলে এখানকার স্থানীয় কৃষক এবং মাছ ব্যবসায়ীরা খুবই উপকৃত হবেন এবং সুন্দরবনের মানুষের কলকাতায় যাতায়ত আরও সুগম হবে।

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৫): দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় বিশ বাঁও জলে ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৩): প্রায় ৪০ বছরেও সম্পূর্ণ হল না উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-২): প্রায় ৫০ বছরেও শেষ হলনা হুগলির ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে রেলের অভিযোগ দীর্ঘদিনের, বাজেট বরাদ্দ করা সত্ত্বেও শুধুমাত্র জমি জটের কারণেই নাকি প্রকল্পগুলি আটকে থাকছে। কয়েকদিন আগেও রেল (Indian Railways) রীতিমতো সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্যের বিরুদ্ধে এই অসহযোগিতার অভিযোগ তোলে। এমন প্রকল্পও রয়েছে রাজ্যে যেগুলো গত ৫০ বছর ধরে আটকে রয়েছে। কোনও সুরাহা হয়নি। এরমধ্যে কতগুলি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন। সেগুলিও আপাতত বিশ বাঁও জলে। রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকরা বলছেন, রাজ্যের ঘোষিত নীতিই হল কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবেনা। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে নাকি ছাড়ও রয়েছে বলছেন ভূমি দফতরের আধিকারিকরা। সেই বিশেষ ক্ষেত্র রেল কেন নয়? এমন প্রশ্নও উঠছে কোনও কোনও মহল থেকে।

     
    জমি জটের কারণেই আটকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    রেল (Indian Railways) সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৪-৮৫ সাল নাগাদ প্রস্তাবিত হয়েছিল এই প্রকল্পগুলি। পরবর্তী কালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাসও হয়। তারপর আর এগোয়নি! হতাশ এলাকার মানুষজন। জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের অন্তর্গত তমলুক -দীঘা রেলপথ (Indian Railways) চালু হয়েছে। যার দৈর্ঘ্য ৮৮.৯০ কিমি। প্রকল্প অনুযায়ী মোট ১৬৮.৬৮ কিমি নতুন রেলপথ নির্মানের কথা ছিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে কিন্তু কাজ হয়েছে ওই তমলুক-দীঘা। এখনও বাকি রয়েছে, দেশপ্রাণ-নন্দীগ্রাম (১৮.৫ কিমি), কাঁথি-এগরা (২৬ কিমি), নন্দকুমার-বোলাইপান্ডা (২৮ কিমি), নন্দীগ্রাম-কান্ধিমারি (৭ কিমি)। জানা যাচ্ছে মূলত জমি জটের কারণে হচ্ছেনা এই প্রকল্পগুলি। জানা গিয়েছে, পূর্বমেদিনীপুর জেলার এই সমস্ত প্রকল্পগুলির বাজেট ধরা হয়েছিল ১৪২৮ কোটি টাকা। কিন্তু জমি অধিগ্রহণ করতে পারেনি রাজ্য, তাই কাজ শুরু হয়নি। অন্তত রেল (Indian Railways) তাই বলছে।

    কী বলছেন পূর্বমেদিনীপুরের বাসিন্দারা

    প্রকল্পের বাস্তবায়ন না হওয়ায় হতাশ ওই এলাকার মানুষজন। কাঁথির বাসিন্দা অসীম মিশ্র বলেন, রেলপথ নির্মান হলে শুধুমাত্র যে কতগুলো জায়গাকে জোড়া যাবে তাই নয়, বরং এই বিস্তীর্ণ অঞ্চলের অর্থনৈতিক চেহারাটাও উন্নত হবে। চাষী এবং মৎস্যজীবীরা খরচ সাশ্রয়ীভাবে এবং কম সময়ে একজায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাতায়ত করতে পারবেন। রেল প্রস্তুত কিন্তু জমি জটের কারণেই আটকে রয়েছে প্রকল্পগুলি।

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৩): প্রায় ৪০ বছরেও সম্পূর্ণ হল না উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-২): প্রায় ৫০ বছরেও শেষ হলনা হুগলির ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

     

      
     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share