Tag: Indian Railway

Indian Railway

  • Indian Railway: স্টেশন চত্বরে এবার থেকে পাওয়া যাবে রেলের হোটেল! পোশাকি নাম স্লিপিং পড

    Indian Railway: স্টেশন চত্বরে এবার থেকে পাওয়া যাবে রেলের হোটেল! পোশাকি নাম স্লিপিং পড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ি থেকে দূরে কোথাও কাজে গেছেন, এমন সময় যদি বিরতি নিতে হয় তাহলে আলাদা করে আপনাকে আর হোটেল খুঁজতে হবে না। এরজন্য আপনাকে কোন অতিরিক্ত টাকাও দিতে হবে না। রেলওয়ে (Indian Railway) তার যাত্রীদের জন্য হোটেল পরিষেবা শুরু করতে চলেছে বলে জানা গেছে।

    কী কী সুবিধা থাকবে রেলের (Indian Railway) এই হোটেলগুলিতে

    জানা গিয়েছে, এবার থেকে মুম্বাই সেন্ট্রাল এবং ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস, দিল্লীর রেল স্টেশনগুলির মতো স্টেশনে এই ধরনের হোটেল চালু হতে চলেছে। এগুলির নাম অবশ্য স্লিপিং পড। এই সুবিধা সর্বপ্রথম শুরু হওয়ার কথা পুরানো দিল্লী রেলওয়ে স্টেশনে। ভারতীয় রেলের এই ব্যবস্থা যথেষ্ট পকেট সাশ্রয়ী বলেও শোনা যাচ্ছে। স্টেশন প্রাঙ্গণেই বিশ্রাম নেওয়ার সুবিধা পাবেন যাত্রীরা। ভারতীয় রেল (Indian Railway) সূত্রে খবর স্লিপিং প্যাডে এক থেকে দুইজন যাত্রী থাকতে পারবেন। যাত্রীরা সুবিধাও অনেককিছু পাবেন, যেমন ইন্টারনেট, ফোন চার্জিং, টয়লেট ইত্যাদি। তবে খাবারের জন্য তাঁদের বাইরে যেতে হবে অথবা অনলাইনেও খাবার অর্ডার করতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: যুদ্ধের সরঞ্জাম তৈরিতে ভারত সুপারপাওয়ার হবে: সিডিএস অনিল চৌহান

     আপাতত এই নয়া ব্যবস্থাটি চালু করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, এমনটাই বলছেন রেলের (Indian Railway) আধিকারিকরা। আগামী সপ্তাহ নাগাদ জানা যাবে এই স্লিপিং পডগুলিতে কত টাকা ভাড়া নেওয়া হবে। তবে যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে এটি খুবই সস্তা এবং সবচেয়ে সুবিধাজনক হবে বলেই জানিয়েছে ভারতীয় রেল।

    আরও পড়ুন: তামিলনাড়ুতে গর্ভবতী গাভির সাধভক্ষণ! সাজানো হয় অলঙ্কারে, দেওয়া হয় ২৪ রকমের খাবার 

    প্রসঙ্গত, দিল্লির স্টেশনগুলির আশেপাশে OYO-এর হোটেলগুলি নিয়ে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। দালালদের কাছে হয়রানির শিকারও হয়েছেন অনেক যাত্রী। অভিযোগ দালালচক্রের কারণে রুম পেতে খুবই অসুবিধা হয় যাত্রীদের। ফলে স্টেশন থেকে দূরে হোটেল খুঁজতে হয়। এবার সেসব থেকে মুক্তি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

    Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ জেস্ক: ২০১০ সালে ইউপিএ সরকারের রেলমন্ত্রী তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই বছরের ১০ জানুয়ারি শিলান্যাস করেন আমতা-বাগনান রেল প্রকল্পের (Indian Railway)। এরমধ্যে কেটে গিয়েছে ১৩টা বছর। প্রকল্পের কাজে নির্মিত আটটি স্তম্ভ দাঁড়িয়ে রয়েছে। শিলান্যাসের পরেই রেল অবশ্য কিছুটা কাজ করতে পেরেছিল পুরনো অধিগৃহীত জমিতে। ব্যস ওইটুকুই। পরে আর জমি মেলেনি, তাই থমকে রয়েছে কাজ। 

    রেল (Indian Railway) কী বলছে?

    রেল (Indian Railway) দফতর বলছে, আটের দশক নাগাদ এই প্রকল্পের প্রথম পরিকল্পনা করেছিলেন তৎকালীন রেলমন্ত্রী গনি খান চৌধুরী।  তার অনেক পরে ২০০৯-১০ আর্থিক বছরে প্রকল্পটিতে অনুমোদন দেয় রেল। প্রকল্প অনুযায়ী, আমতা থেকে বাগনান পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের কথা। ঠিক হয় এরমাঝে ফতেপুর এবং হারোপে হবে দুটি স্টেশন। প্রকল্পের মোট বাজেট ধরা হয় ১৯৫ কোটি টাকা। 

    রেল (Indian Railway) আরও বলছে, প্রকল্পটির বাস্তবায়নের জন্য মোট ১৬৮ একর জমির প্রয়োজন পড়ে কিন্তু শিলান্যাসের দিন অবধি অবধি রেল কোনও জমি পায়নি। কাজ শুরু হয়, রেলের (Indian Railway) হাতে থাকা সামান্য জমির ওপর। ওই জমিতে মোরাম ফেলা হয়। প্রকল্পের অংশ হিসাবে দামোদরের ওপর সেতু তৈরি করার জন্য সেচ দফতরের কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া হয়। তখনই নির্মাণ করা হয় আটটি স্তম্ভ। শিলান্যাসের পর থেকে ছয় মাস অবধি এইটুকু কাজই করতে সক্ষম হয় রেল। প্রকল্পের মোট বাজেটের ৩ শতাংশ ব্যয় হয় তখনই, টাকার অঙ্কে প্রায় ৬ কোটি। তারপর থেকেই বন্ধ কাজ।

    জমি জটের কারণ কী?

    জানা গিয়েছে প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় ১৬৮ একর জমির পুরোটা ৮২৯টি ছোট ছোট প্লটে বিভক্ত। জমির মালিকানা নিয়েও রয়েছে ব্যাপক জটিলতা। সমস্যার সমাধানের জন্য ২০১২ সালের ১৭ অক্টোবর এবং ২৩ নভেম্বর এই দুটি তারিখে জমি সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য তুলে দেওয়া হয় রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের হাতে। রেলের (Indian Railway) আক্ষেপ, জমি সমস্যার সমাধানে কোনও পদক্ষেপ নেয়নি রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর। রেল (Indian Railway) সূত্রে জানা গিয়েছে, এই প্রকল্প এখনও বাতিল হয়নি, পুরো জমি হাতে পেলে আবারও শুরু হবে কাজ।

    রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর কী বলছে 

    রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর বলছে, রাজ্য সরকারের ঘোষিত নীতি হল, জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। তবে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে এর ছাড় রয়েছে। যতদিন না পর্যন্ত রাজ্য সরকারের অনুমোদন পাওয়া যাচ্ছে, ততদিন অবধি জমি অধিগ্রহণ করা যাবেনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railway: আটকে থাকা হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের জন্য অর্থ বরাদ্দ কেন্দ্রের

    Indian Railway: আটকে থাকা হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের জন্য অর্থ বরাদ্দ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের বাজেটে হিলি রেল প্রকল্পের জন্য বিপুল অর্থ বরাদ্দ করল কেন্দ্রের মোদি সরকার। জানা গিয়েছে উত্তর-পূর্ব সীমান্তের এই প্রকল্পের জন্য ১৯০ কোটি টাকার প্রস্তাব পাশ করেছে। শুক্রবার রাতে রেলের (Indian Railway) তরফে এই বাজেটের ঘোষণা হতেই উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে মানুষজন। ১৩ বছর পরে আবার চালু হতে চলেছে প্রকল্পের কাজ।

    মাঝপথেই বন্ধ হয়ে যায় কাজ

    প্রসঙ্গত, ১৯৪৭ সালে যখন দেশভাগ হয় তখন তৎকালীন হিলি রেল পূর্ব পাকিস্তানে চলে যায়। ১৯৫০ সালে একলাখি থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। ২০০৪ সালে বালুরঘাট পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণ করা হয়। কিন্তু, বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণ আটকে যায়। দীর্ঘ আন্দোলনের পরে ২০১০ তৎকালীন রেলমন্ত্রী বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথ (Indian Railway) সম্প্রসারণ প্রকল্পের ঘোষণা করেন। ২০১৪ সালের মধ্যে ওই প্রকল্পের ৪০ শতাংশ কাজ বাস্তবায়িত হয়। কিন্তু প্রকল্পে অর্থাভাব এবং কেন্দ্র রাজ্যের টানাপোড়েন এবং জমিজটে প্রকল্প থমকে যায়।

    জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালের বাজেটে হিলি রেল প্রকল্পের জন্য ২১০ কোটি টাকা বরাদ্দ করে তৎকালীন রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। তারপরে জমি অধিগ্রহণের কাজ পুনরায় শুরু হয়। কিন্তু কেন্দ্র রাজ্যের টানাপোড়েন শুরু হলে প্রকল্পের কাজ আবারও থমকে যায়৷ ওই প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ অর্থ ফেরত চলে যায় রেলের কাছে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পরেই ওই প্রকল্পের বাস্তবায়নের দাবিতে আবারও আন্দোলন শুরু করেন হিলির বাসিন্দারা। ২০২২ সালের বাজেটে ওই প্রকল্পের জন্য ২০ কোটি ১ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। 

    এবারের বাজেটে……

    গত বুধবার সংসদে ২০২৩ ও ২০২৪ সালের অর্থবর্ষের বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। তারপরেই শুক্রবার রাতে উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলের তরফে বালুরঘাট হিলি রেল প্রকল্পের বাজেট  সম্পর্কে জানা যায়। ২৯.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথের (Indian Railway) জন্য গতবছর ২০ কোটি ১ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। চলতি বছর ফের ১৯০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সবমিলিয়ে ২১০ কোটি টাকার বাজেট। প্রকল্পের বাকি ৬০ শতাংশ কাজ ওই তহবিল থেকে সম্পন্ন হয়ে যাবে বলে মনে করছেন রেলের আধিকারিকরা।

    বালুরঘাটের বিধায়ক কী বলছেন

    বালুরঘাটের বিধায়ক অশোক কুমার লাহিড়ি এবিষয়ে সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ‘দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষের স্বপ্ন পূরণ হল। রূপসী হিলির যোগাযোগ ব্যবস্থার অনেক উন্নতি হবে। প্রত্যেকের সম্মিলিত প্রচেষ্টা সফল হয়েছে। এখন বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত রেলে কবে বসব তাই ভাবছি।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • IRMS: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত

    IRMS: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলওয়ে ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসে নিয়োগ, ২০২৩ সাল থেকে UPSC পরিচালনা করবে। পরীক্ষাটির নাম হবে ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস এক্সামিনেশন (IRMSE)। দুটি ধাপে হবে এই পরীক্ষা (IRMS)। একটি প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিং টেস্ট , স্ক্রিনিং টেস্টের পরে হবে একটি  লিখিত পরীক্ষা এবং সবশেষে ইন্টারভিউ।
    পরীক্ষার দ্বিতীয় পর্যায়ে অর্থাৎ IRMS (মেন)লিখিত পরীক্ষার জন্য, প্রার্থীদের সিভিল সার্ভিসের (প্রিলিমিনারি) পরীক্ষায় পাশ করতে হবে, রেল মন্ত্রক শুক্রবার এক বিবৃতিতে একথা জানিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ইন্টারভিউ-এর প্রস্তুতির জন্য, জানুন সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি

    IRMS ২০২৩ মেন পরীক্ষার বিবরণ

         -আইআরএমএস (মেন) পরীক্ষায় প্রবন্ধমূলক চারটি প্রশ্ন থাকবে।

         -প্রথমটিতে ৩০০ নম্বরের দুটি পেপার থাকবে — প্রার্থীর দ্বারা নির্বাচিত ভারতের যে কোনও ভাষার একটি পেপার এ এবং অপরটি ইংরেজি, পেপার বি।
         
         -২৫০ নম্বরের জন্য ঐচ্ছিক বিষয়ে দুটি পেপার থাকবে। ১০০ নম্বরের একটি পার্সোনালিটি টেস্টও নেওয়া হবে।
         
         -ঐচ্ছিক বিষয়গুলি হল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কমার্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টেন্সি।
          
         -প্রিলিমিনারি এবং মেন পরীক্ষার বিষয়গুলির সিলেবাস সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার (CSE) মতোই হবে।
     
         -পরীক্ষার ভাষা সিভিল সার্ভিসের মতোই হবে।

    আরও পড়ুন: ইসরোর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, জেনে নিন যোগ্যতা কী

    IRMS ২০২৩ বয়স সীমা

    বয়সসীমার ক্ষেত্রে সিভিল সার্ভিসকেই অনুসরণ করা হবে।

    IRMS ২০২৩ পরীক্ষার যোগ্যতা

    IRMSE-এর জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা হবে ইঞ্জিনিয়ারিং, কমার্স বা চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্সিতে ডিগ্রি।

    আরও পড়ুন: স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্সের চাহিদা বাড়ছে ভারতজুড়ে, মিলবে মোটা অঙ্কের বেতন

    ২০২৩ সালের UPSC পরীক্ষার (প্রিলিম) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে ১ ফেব্রুয়ারি এবং পরীক্ষা হবে ২৮ মে তারিখে। UPSC সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Southern Railway: দক্ষিণ রেলে স্পোর্টস কোটায় বিভিন্ন পদে নিয়োগ

    Southern Railway: দক্ষিণ রেলে স্পোর্টস কোটায় বিভিন্ন পদে নিয়োগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্পোর্টস কোটার ভিত্তিতে দক্ষিণ রেলে (Southern Railway) নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা দক্ষিণ রেলের (Southern Railway) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, rrcmas.in-এ RRC-এর মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। দক্ষিণ রেলের স্পোর্টস কোটা পোস্টের জন্য আবেদন করার শেষ তারিখ ২ জানুয়ারী, ২০২৩। মোট শূন্যপদ ২১টি।

    আরও পড়ুন: ইসরোর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, জেনে নিন যোগ্যতা কী

    আবেদনের খুঁটিনাটি

    -অনলাইন আবেদন শুরু হয়েছে ০৩-১২-২০২২ থেকে।
    -আবেদন করার  শেষ তারিখ  ০২-০১-২০২৩ অবধি।
    -আসাম, মেঘালয়, অরুণাচল প্রদেশ, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড,
    ত্রিপুরা, সিকিম, জম্মু কাশ্মীরের লাহৌল ও স্পিতি জেলা
    এবং হিমাচল প্রদেশের চম্পা জেলার পাঙ্গি মহকুমা আন্দামান ও নিকোবর, লাক্ষাদ্বীপ এবং বিদেশে বসবাসকারী প্রার্থীদের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ১৭-০১-২০২৩।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    -post in Level 2 / 3 of 7thC P C Pay Matrix এর ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমতুল পাশ করতে হবে।

    – post in Level 4 / 5 of 7thC P C Pay Matrix এর ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে যেকোন শাখায় স্নাতক হতে হবে।

    বেতন 

    সপ্তম পে কমিশন অনুসারে প্রারম্ভিক বেতন দেওয়া হবে।

    -Level-2 এর জন্য ১৯,৯৯৯ টাকা

    -Level-3 এর জন্য ২১,৭০০ টাকা

    -Level-4 এর জন্য ২৫,৫০০ টাকা

    -Level-5 এর জন্য ২৯,২০০ টাকা

    আরও পড়ুন: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত

    আবেদন ফি

    সাধারণ প্রার্থীদের জন্য আবেদনের ফি হল ৫০০ টাকা এবং SC/ST/Women/ex-Service Man/ শারিরীক ভাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি/সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রার্থী এবং অর্থনৈতিকভাবে অনগ্রসর শ্রেণীর প্রার্থীরদের ক্ষেত্রে অনলাইন ফি মাত্র ২৫০ টাকা। পেমেন্ট ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে করা যেতে পারে।

    গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা

    – নথি যাচাইয়ের দিনে প্রার্থীদের জন্মের প্রমাণপত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট, বিভিন্ন Sports Achievments সঙ্গে আনতে হবে।

    -প্রার্থীকে নির্দিষ্ট তারিখ,সময় এবং স্থানে ট্রায়াল/ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনে অংশগ্রহণ করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • PM Modi News: ‘‘এটা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে’’, গুজরাটে মোদি

    PM Modi News: ‘‘এটা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে’’, গুজরাটে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘এটা আপনারা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে।’’ আমেদাবাদে ১ লাখ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণা করে এমনই তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News)। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, ‘‘বিগত ১০ বছরে মোদি সরকার একাধিক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৩৭০ ধারা সরানো, দেশকে অর্থনীতিতে পঞ্চম স্থানে নিয়ে যাওয়া, রাম মন্দির নির্মাণ সমেত সর্বশেষ সংযোজন সিএএ লাগু করা। এর বাইরেও তাঁর অনেক কিছু করা বাকি আছে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে, সেটাই মঙ্গলবার গুজরাটে বোঝাতে চাইলেন তিনি।’’

    ‘‘আমাদের কাছে উন্নয়ন মানে দেশ গঠন’’

    গুজরাটে ১ লাখ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণার মধ্যে ছিল রেলওয়ে, পেট্রোকেমিক্যাল সংক্রান্ত নানা প্রজেক্ট। এদিনই নরেন্দ্র মোদি দশটি আরও বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করেন। তিনি জানান, দেশে বন্দে ভারতের সংখ্যা বর্তমানে ১০০-তে পৌঁছে গেল। প্রধানমন্ত্রীর মতে, ‘‘আমাদের কাছে উন্নয়ন বলতে আবার একবার সরকার গঠন নয়, আমাদের কাছে উন্নয়ন মানে দেশগঠন।’’ এদিন প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi News) বলতে শোনা যায়, ‘‘আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি আগামী পাঁচ বছরে যুবকরা দেখবে, ভারতীয় রেলের কীভাবে পরিবর্তন হচ্ছে। যেটা তাঁরা কল্পনাও করতে পারবেন না। যুবকরা সিদ্ধান্ত নেবেন, কেমন ধরনের দেশ তাঁরা চান। এটা আপনারা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে।’’ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের ঘোষণার মধ্যে ছিল ২০ হাজার কোটি টাকার ‘পেট্রোন্যাট এলএনজি’র উদ্বোধনও। এদিন প্রধানমন্ত্রীকে আরও বলতে শোনা যায়, ‘‘এই প্রকল্পগুলি ভারতের যুবসমাজের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎকেই গ্যারান্টি দিচ্ছে। স্বাধীনতার পর থেকে প্রত্যেকটি সরকারই তাদের রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধিকে প্রাধান্য দিত এবং এর প্রভাব পড়তো ভারতের রেলের উপরে।’’

    মারুতি-সুজুকি গাড়ি কারখানার ভিতর পর্যন্ত রেল লাইন

    গুজরাটের হনসলপুরের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেল প্রকল্পেরও এদিন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News)। ওই প্রকল্পে মারুতি-সুজুকি গাড়ি কারখানার ভিতর পর্যন্ত রেল লাইন নির্মাণ করা হবে। মূল রেললাইন থেকে আলাদা হয়ে এই লাইন চলে যাবে। সেই লাইন দিয়ে কেবলমাত্র সংস্থার গাড়ি মালগাড়িতে তোলার কাজই হবে। আবার গাড়ি তোলা হয়ে গেলে, ওই লাইন দিয়ে গিয়ে মূল লাইনে যুক্ত হয়ে মালগাড়ি বিভিন্ন দিকে বেরিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যাবে। দেশের প্রথম কোনও গাড়ি কারখানায় এমন ডেডিকেটেড ‘ইন প্ল্যান্ট রেলওয়ে সাইডিং’ প্রকল্প হল। রাস্তা দিয়ে ট্রাকে চাপিয়ে গাড়ি পাঠানোর ফলে যে জ্বালানি লাগত, তা প্রয়োজন হবে না। এরফলে কার্বন নিঃসরণ কমবে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা পাবে। সড়কে যানজট কমবে। মোট ৯৭৬ কোটি টাকার এই রেল প্রকল্পের মধ্যে মারুতি-সুজুকি বিনিয়োগ করছে ৩৫৯ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাজ্যে এসে ৭২০০ কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের সূচনা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    PM Modi: রাজ্যে এসে ৭২০০ কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের সূচনা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার রাজ্যে এসে ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় সরকারের এই কর্মসূচিতে প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে একই মঞ্চে হাজির ছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও। এ ছাড়াও কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর, বিজেপি সাংসদ তথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ওই মঞ্চে ছিলেন।

    কোন কোন প্রকল্পের উদ্বোধন 

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এদিনের সরকারি কর্মসূচির তালিকায় ছিল সিলিন্ডারে এলপিজি গ্যাস ভরার প্রকল্প (এলপিজি বটলিং প্ল্যান্ট), কলকাতা বন্দরের নতুন বেশ কয়েকটি প্রকল্প, কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দরের আধুনিকীকরণের প্রকল্প। এদিন রাজ্যের তিনটি রেল প্রকল্পেরও সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    সরকারি প্রকল্প উদ্বোধন করার পরে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘বাংলায় রেলের উন্নয়ন এমন হওয়া দরকার, যেমনটা দেশের অন্য রাজ্যে হয়েছে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘বিকশিত ভারত গড়ার যে পরিকল্পনা রয়েছে তাতে গরিব, মহিলা এবং যুবদের সবচেয়ে বড় ভূমিকা থাকবে। দেশের ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্র সীমার উপরে উঠেছে। পশ্চিমবঙ্গের বিকাশের জন্য সাত হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস হয়েছে। এর ফলে রেল, পেট্রল এবং জলশক্তির উন্নতি হবে।’’

    বিপুল কর্মসংস্থান তৈরি হবে বাংলায়

    পশ্চিম মেদিনীপুরে এলপিজি বটলিং প্ল্যান্ট চালু হলে রাজ্যে বিপুল কর্মসংস্থান হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। হাওড়া, হুগলি, কামারহাটি, বরানগর প্রভৃতি এলাকার যুবকদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে কেন্দ্রের উদ্যোগে চালু হতে চলা প্রকল্পগুলিতে। এমনটাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রেলের উন্নয়ন সম্পর্কে মোদি বলেন, ‘‘বিভিন্ন ক্ষেত্রে বরাদ্দ অতীতের তুলনায় তিন গুণ বেড়েছে। বাংলায় ১০০ স্টেশনকে নতুন করে সাজানো হচ্ছে।’’ পশ্চিমবঙ্গ পাঁচটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পেয়েছে বলেও নিজের ভাষণে উল্লেখ করেন মোদি। তিনি বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সহযোগিতায় বিকশিত ভারত গড়ার লক্ষ্য পূর্ণ হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Hooghly: ৫৫৪টি অমৃত ভারত রেল স্টেশনের শিলান্যাস করলেন মোদি, ব্যান্ডেলে রাজ্যপাল

    Hooghly: ৫৫৪টি অমৃত ভারত রেল স্টেশনের শিলান্যাস করলেন মোদি, ব্যান্ডেলে রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী গোটা দেশজুড়ে ৫৫৪টি রেল স্টেশন এবং ১৫৮৫টি রোড ওভারব্রিজ বা আন্ডারপাশের পুনর্বিকাশ-এর জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন। প্রধানমন্ত্রীর ‘অমৃত ভারত’ (Amrit Bharat Rail Station) প্রকল্পের অধীনেই স্টেশনগুলি তৈরি হবে। পুনর্বিকাশ কর্মসূচির মধ্যে এই রাজ্যে মোট ৪৫টি স্টেশন রয়েছে। তার মধ্যে হুগলির (Hooghly) ব্যান্ডেল জংশনের জন্য সবচেয়ে বেশি মোট ৩০৭ কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে জানা গিয়েছে। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সোমবার ব্যান্ডেলে যান রাজ্যের রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।

    পূর্ব রেলের ২৮টি স্টেশনের সার্বিক উন্নয়ন (Amrit Bharat Rail Station)

    অমৃত ভারত স্টেশন (Amrit Bharat Rail Station) প্রকল্পে গোটা দেশে ১২৭৫টি স্টেশন আধুনিকীকরণরের পরিকল্পনা নিয়েছে রেলমন্ত্রক। সোমবার ৫৫০টি অমৃত ভারত স্টেশন নির্মাণ ভিস্তিপ্রস্তর স্থাপন ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পূর্ব রেলের ২৮টি স্টেশনের সার্বিক উন্নয়ন হবে অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পে। তার মধ্যে হাওড়া মেইন শাখার ব্যান্ডেল-সহ ৮টি স্টেশন এই প্রকল্পের আওতায়। এদিন ব্যান্ডেল শরৎচন্দ্র রেলওয়ে ইনস্টিটিউট-এ রেলের তরফে প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন ডিজিটাল মাধ্যমে দেখানো হয়। পূর্ব রেলের ২৮টি স্টেশন অমৃত ভারত প্রকল্পে উন্নয়নে বরাদ্দ করা হয়েছে মোট ৭০৪ কোটি টাকা। প্রধানমন্ত্রীর শিলান্যাস অনুষ্ঠান শুরুর আগে ব্যান্ডেল স্টেশনে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

    বাংলায় আর কোন কোন স্টেশন তালিকায় (Hooghly) 

    বাংলার যে গুরুত্বপূর্ণ রেল স্টেশনগুলি অমৃত ভারতের (Amrit Bharat Rail Station) আওতায় আসবে তা হল, চন্দননগর, ডানকুনি, নৈহাটি, গেদে, বনগাঁ, বালুরঘাট, সহ একাধিক স্টেশন। সবকটি স্টেশনকে আধুনিকতার মোড়কে মুড়ে ফেলা হবে। হুগলির (Hooghly) চন্দননগর স্টেশনের আধুনিকীকরণের খরচ হবে ১৮ কোটি ৩৪ লক্ষ টাকা। ডানকুনি স্টেশন নতুন করে সাজাতে খরচ হবে ১৫ কোটি ৬ লক্ষ টাকা। আবার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় নদিয়ার গেদে স্টেশনকে সাজিয়ে তোলা হবে। এই স্টেশনের জন্য খরচ হবে ১৮ কোটি ৫ লক্ষ টাকা। একই ভাবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী বনগাঁ স্টেশনের জন্য সাজিয়ে তুলতে খরচ করা হবে মোট ২৮ কোটি টাকা। আবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট স্টেশন সাজাতে খরচ হবে ২৪ কোটি ৫৬ লক্ষ টাকা। স্টেশনে থাকবে চলমান সিড়ি থেকে শুরু করে ফুড কোর্ট, স্টেশন চত্বরে ঢোকা বেরনোর জন্য আলাদা যাতায়াতের পথ-সহ বিভিন্ন ব্যবস্থা রাখা হবে। এর পাশাপাশি উন্নতমানের পার্কিং-এর ব্যবস্থাও থাকবে।

    কী বললেন রাজ্যপাল

    অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সোমবার সকালেই কলকাতা থেকে ‘স্পেশাল ট্রেন’-এ ব্যান্ডেলে (Hooghly) যান রাজ্যপাল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন পূর্ব রেলের জিএম মিলিন্দ কে দেওস্কর। অমৃত ভারত স্টেশন (Amrit Bharat Rail Station) প্রকল্পে সেজে উঠবে ব্যান্ডেল স্টেশন। রাজ্যপাল আগে কলকাতা থেকে দার্জিলিংয়ের রাজভবনে অতিথিদের নিয়ে যাতায়াতের জন্য ‘শান্তি এবং সম্প্রীতি’ ট্রেন চালু করার আবেদন করেছিলেন। ব্যান্ডেলে বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যপাল বলেন, ‘‘প্রতি বছর দার্জিলিংয়ে চা উৎসব হয়। সেই উপলক্ষে সেখানে শিশু, যুবক, মহিলা খেলোয়াড় থেকে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ কলকাতার রাজভবন থেকে দার্জিলিং রাজভবনের অতিথি হন। তাঁদের জন্য প্রতি বছর একটি বিশেষ ট্রেন দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি রেল কর্তৃপক্ষকে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: এবার ছুটবে বালুরঘাট-শিয়ালদা নয়া ট্রেন, রেলমন্ত্রীকে ধন্যবাদ সুকান্তর

    Indian Railway: এবার ছুটবে বালুরঘাট-শিয়ালদা নয়া ট্রেন, রেলমন্ত্রীকে ধন্যবাদ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেই রেলমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। কথা রাখল ভারতীয় রেল। উত্তরবঙ্গ থেকে কলকাতা আসার জন্য পাওয়া গেল নতুন ট্রেন। শুক্রবারই শিয়ালদা থেকে বালুরঘাট পর্যন্ত নতুন এই ট্রেনের ঘোষণা করেছে রেল (Indian Railway)। কবে থেকে তা চালু হবে সেটা অবশ্য বলা হয়নি এখনও পর্যন্ত। তবে রেল সুত্রে জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই নতুন এই ট্রেনের মাধ্যমে উত্তরবঙ্গ থেকে মানুষদের কলকাতা আসার পথ খুলে যাবে।

    কোন কোন স্টেশনে দাঁড়াবে ট্রেনটি?

    রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে ইতিমধ্যে ট্রেনটি (Indian Railway) ঠিক কোন কোন স্টেশনে দাঁড়াবে? প্রতিদিনই শিয়ালদা স্টেশন থেকে নতুন এই ট্রেন ছাড়বে রাত্রি সাড়ে দশটায়। বালুরঘাট পৌঁছাবে পরের দিন ঠিক সকাল আটটায়। ভোর পাঁচটা চল্লিশ মিনিটে মালদা স্টেশনে থামবে। দক্ষিণবঙ্গে আরও স্টেশনে থামবে ট্রেনটি। যাত্রা পথে নৈহাটি, ব্যান্ডেল, নবদ্বীপ ধাম, কাটোয়া আজিমগঞ্জ, জঙ্গিপুর রোড, নিউ ফারাক্কা, মালদা টাউন, একালাখি, গাজোল, বুনিয়াদপুর, গঙ্গারামপুর, রামপুর স্টেশনে ট্রেনটি থামবে বলে জানা গিয়েছে। বালুরঘাট পর্যন্ত ট্রেন অবশ্য সেভাবে কিছু চালু নেই। গৌড় এক্সপ্রেস ট্রেনও (Indian Railway) সরাসরি বালুরঘাট পর্যন্ত যায় না। লিঙ্ক ট্রেন হিসেবে অন্য ট্রেন যায়। অনেকে আবার বাসেও চলে যান মালদা টাউন থেকে। এতে অনেকের সময়ও খরচ হয়। কিন্তু নতুন এই ট্রেন সরাসরি বালুরঘাট থেকে কলকাতা পর্যন্ত যাতায়াত করবে। 

    কী বলছেন সুকান্ত মজুমদার?

    নতুন এই ট্রেন (Indian Railway) পাওয়ার বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন যে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বাসিন্দাদের বহুদিনের দাবি হল একটা ট্রেন। সেটা সত্যি হতে চলেছে। কলকাতা এর ফলে দক্ষিণ দিনাজপুরের মানুষদের আরও কাছে চলে আসবে বলে মন্তব্য বালুরঘাটের সাংসদের। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘‘বালুরঘাটের সাংসদ এবং বাসিন্দা হিসাবে আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং রেলমন্ত্রী অশ্বিন বৈষ্ণবকে জানাই ধন্যবাদ।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘এটা দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষের জন্য একটি খুশির খবর। অবশেষে দীর্ঘ দিনের দাবি পূরণ হল। সেই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারায় আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক ১০ গুণ বাড়াল মোদি সরকার

    Indian Railway: রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক ১০ গুণ বাড়াল মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেন দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে এবার ক্ষতিপূরণের পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে গেল। এ সংক্রান্ত ক্ষতিপূরণ বাড়ানোর প্রস্তাব রেল মন্ত্রকের (Indian Railway) কাছে পাঠিয়েছিল রেলবোর্ড। রেলমন্ত্রকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্ষতিপূরণের অঙ্ক প্রায় ১০ গুণ বাড়তে চলেছে। জখম, গুরুতর জখম এবং মৃত্যু সবকিছুতেই এবার থেকে বাড়তি ক্ষতিপূরণ দেবে রেল। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুন মাসে করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনা (Indian Railway) কেড়ে নিয়েছিল বহু মানুষের প্রাণ। এতদিন পর্যন্ত রেলওয়ে আইনের ১২৪ নম্বর ধারা অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়া হত। তবে ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে নতুন ক্ষতিপূরণে নিয়ম কার্যকর হয়েছে। রেল সূত্রে খবর, এর আগে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ সংক্রান্ত পরিবর্তন করা হয়েছিল ২০১২ এবং ২০১৩ সালে।

    ক্ষতিপূরণের অঙ্ক

    নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী রেল দুর্ঘটনায় কারও মৃত্যু হলে সেই পরিবারকে দেওয়া হবে ৫ লাখ টাকা। আগে রেলের তরফ থেকে দেওয়া হতো ৫০ হাজার টাকা। শুধুমাত্র বড়সড়ো রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রেই এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে এমন নয়, রেলের লেভেল (Indian Railway) ক্রসিংয়ের কারও মৃত্যু হলেও ক্ষতিপূরণের একই অঙ্ক বজায় থাকবে। অন্যদিকে গুরুতর জখমদের আগে রেলের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হতো ২৫ হাজার টাকা। বর্তমানে দশ গুণ বাড়িয়ে করা হয়েছে আড়াই লাখ টাকা। আবার অল্প জখমদের ক্ষেত্রে পাওয়া যেত ৫ হাজার টাকা, এবার সেটাও ১০ গুণ বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। এর পাশাপাশি যে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনায় কারও মৃত্যু হলে ১৫,০০০ টাকা ক্ষতিপূরণ দিত রেল এবার থেকে সেই অঙ্কের পরিমাণ করা হয়েছে দেড় লাখ টাকা।

    কোন কোন ক্ষেত্রে নিয়ম কার্যকর হবে না

    এইসব নিয়মগুলোই কার্যকর থাকবে রেলে দুর্ঘটনার (Indian Railway) ক্ষেত্রে। তবে কোনও ব্যক্তি যদি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রেলওয়ে ট্রাকে তাহলে মিলবে না ক্ষতিপূরণ। আবার অবৈধভাবে লাইন পার হওয়ার সময় ওভারহেডের বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে মৃত্যু হলে ক্ষতিপূরণ দেবে না রেল। ট্রেনের মধ্যে স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও সে ক্ষেত্রে রেল কোন ক্ষতিপূরণ দেয় না। এর পাশাপাশি জখমদের চিকিৎসার খরচেও এগিয়ে এসেছে রেল। জানা গিয়েছে আগে প্রতিদিনের চিকিৎসা খরচ চালানোর জন্য ৩০০ টাকা করে দেওয়া হত। এখন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত হাসপাতালের যাবতীয় চিকিৎসার খরচ বহন করবে রেল এবং প্রতিদিন ৩,০০০ টাকা করে পাওয়া যাবে। এই টাকার পরিমাণ প্রতি ১০ দিন অন্তর অ্যাকাউন্টে ঢুকবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share