Tag: Indian Railway

Indian Railway

  • Indian Railway: শিয়ালদহ মেন লাইনে যাত্রী ভোগান্তি চরমে! দেরিতে চলছে ট্রেন, বাতিল বহু 

    Indian Railway: শিয়ালদহ মেন লাইনে যাত্রী ভোগান্তি চরমে! দেরিতে চলছে ট্রেন, বাতিল বহু 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নৈহাটি ও কল্যাণী স্টেশনের মধ্যে নন–ইন্টারলকিংয়ের কাজ চলার কারণে শিয়ালদহ মেন শাখার একাধিক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। দেরিতে চলছে বহু ট্রেন। ফলে শনিবার নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে পৌঁছতে সমস্যায় পড়েছেন নিত্যযাত্রীরা। এনিয়ে যাত্রীদের মধ্যে চূড়ান্ত অসন্তোষ দেখা গেছে। এমনিতেই শিয়ালদহ শাখার ট্রেনগুলিতে ভিড়ের চাপ প্রবল থাকে, তার ওপর আবার ট্রেন কম থাকায় সমস্যা প্রবল হয়েছে আজ। জানা গেছে, শুক্রবার রাত থেকেই অবশ্য এই কাজ শুরু হয়েছে। রেল সূত্রে জানানো হয়েছে, আগামী মঙ্গলবার অবধি চলবে এই কাজ। ফলে সমস্যা বাড়বে নিত্যযাত্রীদের। যদিও রেলের তরফে আগেই নন–ইন্টারলকিংয়ের কাজের জন্য ট্রেন বাতিলের কথা বলা হয়েছিল। জানা গেছে, ২০–২৫ মিনিট দেরিতে চলছে ট্রেন। বিভিন্ন স্টেশনে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকছে ট্রেন। বাতিলও রয়েছে ট্রেন। ফলে যে কয়েকটা ট্রেন চলছে, তাতে ভিড় রয়েছে যথেষ্ট। 

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করল ইডি

    কী বলছে রেল

    এবিষয়ে পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্রের ভাষায়, ‘‘নন-ইন্টারলকিংয়ের কাজ চলছে দুটি স্টেশনের মধ্যে। মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকের মধ্যবর্তী সময়টা বেছে নিয়েছি, যাতে পড়ুয়াদের কোনও সমস্যা না হয়।’’ যাত্রী বিক্ষোভের বিষয়ে তাঁর মত, ‘‘কাজটা তো করতেই হত। এই দু’দিন কিছুটা কষ্ট করতে হবে। তবে ভবিষ্যতে সুবিধা মিলবে।’’

    যাত্রীরা কী বলছেন 

    বিভিন্ন স্টেশনে দীর্ঘক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে থাকছে ট্রেন। একে দেরিতে চলছে ট্রেন, তার পর অনেক লোকাল বাতিল। ফলে ভিড়ও হচ্ছে বেশি। এর জেরে ভোগান্তি বেড়েছে যাত্রীদের। এক যাত্রীর ক্ষোভ, ‘‘ট্রেন দেরিতে চলছে, সঠিক সময়ে অফিস পৌঁছতে পারব না। কিন্তু এ সব তো অফিস আর শুনবে না।’’ অনেক যাত্রীর অভিযোগ, ট্রেন কখন ছাড়বে, তার কোনও ঘোষণাও করা হচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Indian Railway: শহরতলির নিত্যযাত্রীদের সুবিধার জন্য এবার চলবে বন্দে মেট্রো! কবে থেকে জানেন

    Indian Railway: শহরতলির নিত্যযাত্রীদের সুবিধার জন্য এবার চলবে বন্দে মেট্রো! কবে থেকে জানেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দে ভারতের আবার নতুন চমক রেলের। জানা যাচ্ছে, বন্দে মেট্রো আনছে ভারতীয় রেল (Indian Railway)। শোনা যাচ্ছে, বড় শহরগুলি থেকে ৫০-৬০ কিলোমিটারের মধ্যে শহরতলিগুলিকে যুক্ত করার জন্য এই ট্রেনগুলি নির্মাণ করা হবে।

    কী বললেন রেলমন্ত্রী

    রেলমন্ত্রী এদিন বলেন, “বড় শহরগুলির আশেপাশে প্রচুর মানুষ থাকেন। তাঁদের জন্যই এই ট্রেন। তবে এতে চড়ার জন্য খুব বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না তাঁদের। ২০২৩ সালের মধ্যেই এর নকশা আঁকার কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদী আমরা। প্রোটোটাইপ তৈরি শুরু হয়ে যাবে। এরপর আগামী অর্থবর্ষে পুরোদমে উত্পাদনে নেমে পড়বে রেল (Indian Railway)।”

    রেলমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘বড় বড় মেট্রো সিটিগুলির আশেপাশের ৫০-৬০ কিলোমিটার এলাকাগুলি থেকে বহু মানুষকেই কাজের জন্য যাতায়াত করতে হয়, তাঁদের কথা মাথায় রেখেই এই বন্দে মেট্রো ট্রেন (Indian Railway) তৈরি করা হবে। রাজ্যের মধ্যেই বিভিন্ন এলাকায় সহজে যাতায়াতের জন্য এই ট্রেন। প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভাবনা অনুযায়ী, ভারতেই এই ট্রেনগুলি (Indian Railway) নির্মাণ করা হবে।

    রেলমন্ত্রী ব্যাখা করে বলেন, ‘অনেকটা দ্রুতগামী শাটেলের মতো অভিজ্ঞতা হবে যাত্রীদের।’ বিশ্বমানের প্রযুক্তি দিয়ে এই ট্রেনগুলি নির্মাণ করা হবে। এই বিষয়ে রেলের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সম্ভবত ৮টি কোচ থাকবে বন্দে মেট্রোতে। আমাদের পরিচিত মেট্রো ট্রেনের (Indian Railway) মতোই অনেকটা হবে। নিত্যযাত্রীদের আরাম ও দ্রুত যাতায়াতের ভাবনা মাথায় রেখেই এই ট্রেনগুলি তৈরি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রেলের আধিকারিকরা।

    কোথায় তৈরি হবে বন্দে মেট্রো

    কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্রে জানা গিয়েছে, চেন্নাই-এর ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি (ICF) এবং লখনউয়ের রিসার্চ ডিজাইন অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অর্গানাইজেশন (RDSO)- কে ইতিমধ্যে ৮ কোচের বন্দে ভারত মেট্রো বানানোর জন্য রেলমন্ত্রক নির্দেশ দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • Indian Railway: বিপুল বরাদ্দ রেলের, নতুনভাবে সাজবে বাংলার ৯৪টি স্টেশন! কোনগুলো জানেন?

    Indian Railway: বিপুল বরাদ্দ রেলের, নতুনভাবে সাজবে বাংলার ৯৪টি স্টেশন! কোনগুলো জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছরের বাজেটে বাংলার জন্য রেলের বরাদ্দ অনেকটাই বাড়িয়েছে কেন্দ্র। জানা গিয়েছে ,ইউপিএ আমলে যত বরাদ্দ ছিল, তার থেকে তিন গুন বাড়ানো হয়েছে বরাদ্দ। রেল (Indian Railway) থেকে মেট্রো সব ক্ষেত্রে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে এবারের বাজেটে। সামনে এসেছে স্টেশন পুনর্গঠন তালিকা। কেন্দ্রের ‘অমৃত ভারত স্টেশন স্কিম’এ সারা ভারত জুড়ে অসংখ্য স্টেশনকে আধুনিক এবং উন্নত মানের বানানো হবে বলে জানা গিয়েছে।  মোট ১২৭৫ টি রেল স্টেশনের তালিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গের ৯৪টি রেল স্টেশন রয়েছে এই তালিকায়।

    বাংলার কোন কোন স্টেশন অমৃত ভারত স্টেশন স্কিমের আওতায় পড়বে 

    বর্ধমান, রামপুরহাট, বোলপুর, নবদ্বীপ ধাম, খাগড়াঘাট, কাটোয়া, তারকেশ্বর, শেওড়াফুলি, বালি, আজিমগঞ্জ, ডানকুনি, সাঁইথিয়া, চন্দননগর, অম্বিকা কালনা, শিয়ালদহ, কৃষ্ণনগর, কল্যাণী, শান্তিপুর, ক্যানিং, চাঁদপাড়া, সোনারপুর, বহরমপুর কোর্ট, বেথুয়াডহরি, বনগাঁ, কল্যাণী ঘোষপাড়া, নৈহাটি, ব্যারাকপুর, দমদম জংশন, গেদে, অন্ডাল, সীতারামপুর, পাণ্ডবেশ্বর, সিউড়ি, পানাগড়, মালদা টাউন, নিউ ফারাক্কা, ধূলিয়ান গঙ্গা, জঙ্গিপুর রোড, নিউ আলিপুরদুয়ার, ডালগাঁও, হাসিমারা, দিনহাটা, নিউ মাল জংশন, জলপাইগুড়ি রোড, ধূপগুড়ি, ফালাকাটা, কামাক্ষ্যাগুড়ি, বান্নাগুড়ি, মালদা কোর্ট, কালিয়াগঞ্জ, হলদিবাড়ি, ভালুকারোড, আলুয়াবাড়ি, জলপাইগুড়ি, ডালখোলা, হরিশচন্দ্রপুর, সামসি, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, আদ্রা, বিষ্ণুপুর, বরাভূম, বার্নপুর, চন্দ্রকোণা রোড, গড়বেতা, আনাড়া, জয়চাঁদি পাহাড়, শালবনি, মধুকুণ্ডা, আন্দুল, বেলদা, দিঘা, হলদিয়া, হিজলি, ঝাড়গ্রাম, খড়গপুর, মেচেদা, মেদিনীপুর, পাঁশকুড়া, তমলুক, ঝালিদা, সুইসা, তুলিন, বাগনান, উলুবেড়িয়া, গোসিগাঁও হাট, শালিমার, হাওড়া, আলিপুরদুয়ার জংশন, নিউ কোচবিহার, নিউ জলপাইগুড়ি, আসানসোল, ব্যান্ডেল, হাওড়া, কলকাতা টার্মিনাল।

    কী এই ‘অমৃত ভারত স্টেশন স্কিম’

    জানা যাচ্ছে, স্টেশনগুলিতে যা যা পরিষেবা দেওয়া হত, তার থেকে বেশি পরিষেবা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে এই স্কিমে। যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের কথা ভেবে রুফ প্লাজার কথারও উল্লেখ রয়েছে কেন্দ্রের এই স্কিমে। স্টেশনের প্রবেশ পথে যাতে যথেষ্ট জায়গা থাকে, সেই ব্যবস্থাও রাখা হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    Indian Railway: আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল চালু করল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। রেলের রাজস্ব বাড়ানোর পাশাপাশি ম্যাক্সিমাম ক্যাপাসিটি ইউটিলাইজেশনও রেলের উদ্দেশ্য। প্রতিটি মেইল (Mail), এক্সপ্রেসে (Express) টিকিটের চাহিদা কত, তা দেখতেই এই ব্যবস্থা। প্রশ্ন হল, কী এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল? আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল হল একটি সিট ক্যাপাসিটি অপটিমাইজেশন ডিসিশান সাপোর্ট। এটি করা হয়েছে কোনও একটি নির্দিষ্ট দিনে কোনও একটি ট্রেনের কত সিট এবং কোন শ্রেণি বুকিং হয়েছে, তা জানতে। ভারতীয় রেলের এক আধিকারিকের কথায়, সব ট্রেনে অ্যাকোমোডেশনের চাহিদা এক থাকে না। ট্রেন বিশেষে এটি আলাদা আলাদা হয়। কারণও আলাদা আলাদা।

    ভারতীয় রেল…

    এই কারণগুলির মধ্যে রয়েছে, বিকল্প ট্রেনের ব্যবস্থা, অ্যাকোমোডেশন, ওরিজিন ডেস্টিনেশন পেয়ার, টাইমিং ইত্যাদি। ঐতিহ্যগতভাবে ভারতীয় রেলে (Indian Railway) অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা করা হত কোনও একটি ট্রেনের ইতিহাস ঘেঁটে। যে নির্দিষ্ট রুটে ট্রেনটি চলে, সেখানে যাত্রী কেমন হয়, তাঁদের চাহিদাই বা কেমন এসব খতিয়ে দেখা হত। রেলের ওই আধিকারিক জানান, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা চালু হয়ে যাওয়ায় এই কাজটিই হয়ে গেল অনায়াস। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে রেলের কর্তারা জানতে পারবেন, বিভিন্ন জোনের ট্রেনের যাত্রীদের প্রোফাইল সেল। তার জেরে চাহিদা অনুযায়ী যাত্রীদের জন্য করা যাবে অ্যাকোমোডেশনের ব্যবস্থা। বিভিন্ন মরশুমে এবং ছুটির দিনগুলিতে বিভিন্ন ট্রেনে টিকিটের চাহিদা বাড়ে। এই প্রোফাইলের মাধ্যমে ওই ট্রেনগুলিরও একটি নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে। যার জেরে একদিকে যেমন ভারী হবে রেলের পকেট, তেমনি চাহিদা মিটবে যাত্রীদেরও।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    রেল (Indian Railway) সূত্রে খবর, পাইলট প্রজেক্ট শুরু হয়েছিল সাতটি জোনালে। এগুলি হল, ইস্টার্ন, সেন্ট্রাল, নর্দান, সাউদার্ন, সাউথ সেন্ট্রাল, ওয়েস্টার্ন এবং ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে। এই আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল ব্যবস্থা এ পর্যন্ত প্রয়োগ করা হয়েছে ভারতীয় রেলের ২০০টি ট্রেনের ওপর। এতদিন রেলের বিভিন্ন কাজের জন্য বাইরে থেকে সফটওয়্যার আনানো হলেও, আইডিয়াল ট্রেন প্রোফাইল তৈরি করেছেন রেলের কর্মীরাই। রেলের নিজস্ব ওই দলের নেতৃত্বে ছিলেন সেন্টার অফ রেলওয়ে ইনফর্মেশন সিস্টেমসের আর গোপালকৃষ্ণণ। টানা দু বছরেরও বেশি সময়ের চেষ্টায় শেষমেশ হয়েছে লক্ষ্যপূরণ।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

     

  • Indian Railway: ভারতে প্রথম অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি পণ্যবাহী ট্রেনের বগি উদ্বোধন করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব

    Indian Railway: ভারতে প্রথম অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি পণ্যবাহী ট্রেনের বগি উদ্বোধন করলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলকে (Indian Railway) আরও বেশি উন্নত করতে বড় পদক্ষেপ নিল ভারত সরকার। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের মত ট্রেন চালু করার পর এবার পণ্যবাহী ট্রেনের জন্যও বড়সড় পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। পণ্যবাহী ট্রেনের জন্য প্রথমবার অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বগি। খোদ রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব গতকাল অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি পণ্যবাহী ট্রেনের বগি উদ্বোধন করলেন। গতকাল তিনি ওড়িশার ভুবনেশ্বর থেকে সবুজ পতাকা দেখিয়ে এর উদ্বোধন করলেন।

    এই অ্যালুমিনিয়াম বগিগুলো তৈরি হয়েছে হিন্দালকো সংস্থা। জানা গিয়েছে, রেলের এই পদক্ষেপের ফলে এবার থেকে প্রতি মালগাড়ির ট্রেনের ১০০ কেজি পর্যন্ত ওজন কমে যাবে। আর সেই কারণে কমবে কার্বন নির্গমনের পরিমাণ। অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি বগিগুলো স্টিলের তৈরি বগির চেয়ে ১৮০ টন হালকা। এবং এই বগিগুলোতে আগের থেকে ৫-১০ শতাংশ বেশি পণ্য বোঝাই করা যাবে। এছাড়াও ট্রেনের গতিও বাড়বে।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগেই খুশির খবর! ১ অক্টোবর থেকে দেশজুড়ে ৫জি পরিষেবার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    উদ্বোধনের দিন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “এটি আমাদের দেশের (Indian Railway) জন্য একটি গর্বের মুহূর্ত। স্বদেশী প্রযুক্তিতে এই হালকা ওজনের অ্যালুমিনিয়ামের মালগাড়ি ট্রেন নির্মাণ ভারতীয় রেলের (Indian Railway) জন্য একটি বড় উদ্ভাবন। এই ট্রেনগুলো থেকে ১৪,৫০০ টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড কম বেরোবে এবং এর পাশাপাশি এগুলোর মালবহন ক্ষমতাও বেশি। কম শক্তি খরচ করেও যেতে পারে।“ তিনি আরও জানিয়েছেন, এই বগিগুলো ৩০ বছর পরেও ১০০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য। এছাড়াও এগুলো পরিবেশের পক্ষেও ক্ষতিকারক না। গতকাল তিনি মোট ৬১ টি অ্যালুমিনিয়াম-এর তৈরি মালগাড়ি ট্রেনের বগি উদ্বোধন করেছেন। আর এই ট্রেন ওড়িশার লাপাঙ্গায় হিন্দালকোর আদিত্য স্মেল্টারের জন্য কয়লা বহন করবে।

    রেলওয়ে (Indian Railway) থেকে জানানো হয়েছে, আগামী বছরগুলিতে এক লক্ষেরও বেশি এরকম পণ্যবাহী ট্রেন চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। রেলের এই পদক্ষেপের ফলে ২৫ লক্ষ টনেরও বেশি কার্বন নির্গমন কমে যাবে বলে জানা গিয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, এই মালবাহী ট্রেনের বগিগুলো আরডিএসও-অনুমোদিত ডিজাইনের উপর ভিত্তি করে নতুন উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন তৈরি করা হয়েছে। মালগাড়ি ট্রেনের পর এবার উচ্চ গতির যাত্রীবাহী ট্রেনের জন্য অ্যালুমিনিয়াম বগি তৈরি করার পরিকল্পনাও করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে৷ ভারতীয় রেলকে (Indian Railway) আরও উন্নত করতে এবং আত্মনির্ভর ভারতের স্বপ্নকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এই অ্যালুমিনিয়াম পণ্যবাহী বগিগুলো বড় অবদান রাখবে।

  • Siuri Sealdah New Train: রবিবার থেকেই সিউড়ি-শিয়ালদহ নতুন ট্রেন

    Siuri Sealdah New Train: রবিবার থেকেই সিউড়ি-শিয়ালদহ নতুন ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের সিউড়ি (Birbhum Siuri) থেকে সরাসরি শিয়ালদহ (Sealdah) পর্যন্ত মেমু একপ্রেস চালু হতে চলেছে। এর ফলে সিউড়ির বাসিন্দাদের আর ঘুরপথে শিয়ালদহ যাতায়াত করতে হবে না। সিউড়ি থেকে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ২৪০ কিলোমিটার। গাড়িতে এলে সময় লাগে ৪ ঘণ্টা, আর ট্রেনে সাড়ে চার ঘণ্টা। বীরভূম জেলা সদর থেকে কলকাতা নিত্য যাতায়াতের কোনও সুবিধা এতদিন ছিল না। ঘুরপথে যেতে হত যাত্রীদের। নইলে ভরসা ছিল বাস।

    বীরভূমবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, সিউড়ি-কলকাতার মধ্যে একটি ট্রেন চালু হোক। যাতে অফিস করে বাড়ি ফিরতে অসুবিধা না হয়। এতদিন দাবি জানিয়েও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এবার সিউড়িবাসীর আশা পূর্ণ হল। ৩১ জুলাই, রবিবার চালু হতে চলেছে নতুন এই ট্রেন। রেলমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে এই ট্রেন সিউড়ি থেকে অন্ডাল, বর্ধমান, ব্যান্ডেল, নৈহাটি হয়ে শিয়ালদহ পৌঁছবে, আবার শিয়ালদহ থেকে ওই একই পথে সিউড়িতে যাবে। নতুন ট্রেনটি ভোর ৫টা ২০ মিনিটে সিউড়ি স্টেশন থেকে ছাড়বে। শিয়ালদহে পৌঁছবে ৯টা ৫৭ মিনিটে। অন্যদিকে শিয়ালদহ থেকে এই ট্রেনটি ছাড়বে বিকেল ৫টা ২৫ মিনিটে ও সিউড়িতে গিয়ে পৌঁছবে রাত ১০টা ১৫ মিনিটে। এতদিন হুল আর ময়ূরাক্ষী ছাড়া কলকাতা আসতে পারতেন না সিউড়িবাসী। সিউড়ি শিয়ালদা ট্রেন চালু হওয়ার খবরে খুশি নিত্যযাত্রীরা।  

    বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় আরও দুটি দাবি জানিয়েছিলেন রেলমন্ত্রীর কাছে। এক দেউচা পাঁচামি-সিউড়ি নতুন লাইন ও সিউড়িতে একটি রেলওয়ে সাইডিং তৈরি করা। ভারতীয় রেল জানিয়েছে দুটি কাজেরই সমীক্ষার কাজ শেষ হয়েছে। জমি পেলেই কাজ শুরু করতে প্রস্তুত ভারতীয় রেল। এই প্রকল্পে রাজ্য সরকার সাড়া দেবে কি না তা সময় বলবে। কিন্তু স্থানীয় বিধায়ক বা সাংসদের বদলে বিধানসভা নির্বাচনে হেরে যাওয়া বিজেপি প্রার্থী দাঁড়ালেন মানুষের পাশে। তাঁরই উদ্যোগে এবং কেন্দ্র সরকারের সহায়তায় চালু হতে চলেছে সিউড়ি-শিয়ালদা নতুন ট্রেন (Siuri Sealdah MEMU)।                                                                                                                                                                                                                                                                                                    

  • Satish Agnihotri: দুর্নীতি মামলায় জড়িত বুলেট ট্রেন প্রকল্পের প্রধান! পদ থেকে বরখাস্ত করল মোদি সরকার

    Satish Agnihotri: দুর্নীতি মামলায় জড়িত বুলেট ট্রেন প্রকল্পের প্রধান! পদ থেকে বরখাস্ত করল মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) বহুদিনের স্বপ্ন এই মুম্বই-আহমেদাবাদ বুলেট ট্রেন (Mumbai Ahmedabad Bullet Train)। কিন্তু এবার এই প্রকল্প ঘিরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। এই প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা ন্যাশনাল হাই স্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেডের (National High Speed Rail Corporation Limited) শীর্ষকর্তা সতীশ অগ্নিহোত্রীকে (Satish Agnihotri) বৃহস্পতিবার রেল মন্ত্রকের (Ministry of Railways) তরফে চিঠি দিয়ে বরখাস্ত করা হয়। কেন্দ্রের বুলেট ট্রেনের প্রকল্পের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতেই তাঁকে তাঁর পদ থেকে সরানো হয়েছে।

    কিছুদিন আগেই তাঁকে অবসর থেকে ফিরিয়ে এনে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্পের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু দুনীর্তির অভিযোগ আসায় তাঁকে তাঁর পদ থেকে ছাঁটাই করা হয়। চলতি বছরের ২ জুন আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে সতীশের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল লোকপাল আদালত (Lokpal Court)। প্রায় ১ মাস পরে সতীশ অগ্নিহোত্রীকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন:ভারতের মাটিতে কবে থেকে ছুটবে বুলেট ট্রেন? জানা গেল অবশেষে

    খবর সূত্রে জানা গিয়েছে, ১১০০ কোটি টাকার সরকারি তহবিলের অপব্যবহার এবং আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে সতীশের বিরুদ্ধে। এরপরই লোকপাল কোর্টের তরফে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হলে বৃহস্পতিবার এই পদক্ষেপ নিল মোদী সরকার (Modi Government)।

    অন্যদিকে সতীশের (Satish Agnihotri) দায়িত্ব কাকে দেওয়া হবে তাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের চিঠিতে। সেখানে লেখা আছে, বর্তমানে কর্পোরেশনের বর্তমান প্রোজেক্টস ডিরেক্টর রাজেন্দ্র প্রসাদ (Rajendra Prasad) আপাতত অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে ম্যানেজিং ডিরেক্টরের পদে থাকবেন। আগামী তিন মাস বা পরবর্তী ম্যানেজিং ডিরেক্টর নিয়োগ হওয়া পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব সামলাবেন।

    আরও পড়ুন: ৫৫ মিনিটেই দিল্লি থেকে মিরাট, কেমন দেখতে ভারতের দ্রুততম আঞ্চলিক ট্রেন!

    তবে এই কর্পোরেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর হওয়ার আগে সতীশের (Satish Agnihotri) কাজকর্ম নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। খবরসূত্রে জানা যায়, সেসময় আরেকটি রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা রেল বিকাশ নিগম লিমিটেডের (RVNL) ম্যানেজিং ডিরেক্টর পদে ছিলেন তিনি। রেল মন্ত্রকের অধীন এই সংস্থায় থাকার সময় সতীশ ও এই সংস্থার আরও একটি অফিসার এক বেসরকারি সংস্থার চুক্তিতে সরকারি অর্থ ব্যবহার করেছিলেন বলে অভিযোগ। এইসব কারণের জন্যেই মোদি সরকার এই পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হল।

     

  • Indian Railways New Rules: রেলে একজনের টিকিটে যেতে পারেন অন্যজনও! জানেন সেই নিয়ম?

    Indian Railways New Rules: রেলে একজনের টিকিটে যেতে পারেন অন্যজনও! জানেন সেই নিয়ম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেন (Train) যাত্রীদের জন্য এক সুখবর নিয়ে এসেছে ভারতীয় রেল (Indian Railways)। এবার থেকে অন্যের কমফার্ম টিকিটেই যেতে পারবে অন্যজন। তবে জানতে হবে কিছু নিয়ম। অনেক সময় নানা কারণে এমন হতে পারে, যে লোক টিকিট কেটেছে, তিনি কোনও কারণে সেখানে যেতে পারবেন না, কিন্তু সেই টিকিটে তাঁর পরিবারের অন্য কেউ যেতে পারবেন, সেই টিকিটের নাম পরিবর্তন করে।

    রেলের নতুন নিয়মে তাই বলা হয়েছে যে, কোনও ব্যক্তির নামে কনফার্ম টিকিট থাকলে, সেই টিকিটে তাঁর পরিবারের অন্য সদস্য ভ্রমণ করতে পারবেন। যদিও এই নিয়মটি দীর্ঘদিন ধরে চালু থাকলেও সাধারণ মানুষ এ বিষয়ে তেমন কিছু জানেন না। তবে এই নাম পরিবর্তনের জন্য কিছু পদ্ধতি আছে সেগুলো জেনে নেওয়া যাক—

    আরও পড়ুন: পুণ্যার্থীদের জন্য সূচনা ভারত গৌরব যাত্রা ট্রেনের, যাওয়া যাবে কোথায়?

    শুধুমাত্র পরিবারের সদস্যদের জন্য

    আপনার কনফার্ম টিকিটটি আপনি অন্যের নামে করাতে পারবেন তবে সেই ব্যক্তিকে আপনার পরিবারের একজন সদস্য হতে হবে। এক্ষেত্রে যাঁর নামে টিকিট ছিল ও যাঁর নামে টিকিটটি করা হবে তাঁদের দুজনেরই সচিত্র পরিচয়পত্র থাকা বাধ্যতামূলক।

    ২৪ ঘণ্টা আগে আবেদন করতে হবে

    রেলের নিয়ম অনুযায়ী, নিজের টিকিট অন্য কারও নামে পরিবর্তন করতে হলে কমপক্ষে ২৪ ঘণ্টা আগে আবেদন করতে হবে। যদি কোনও সরকারি কর্মচারী সরকারি কাজের জন্য আবেদন করেন,  তার ক্ষেত্রেও ২৪ ঘণ্টা আগে আবেদন করা যেতে পারে। কিন্তু যদি বিয়ের কাজের জন্য আবেদন করা হয়, তবে ৪৮ ঘণ্টা আগে আবেদন করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ৫৫ মিনিটেই দিল্লি থেকে মিরাট, কেমন দেখতে ভারতের দ্রুততম আঞ্চলিক ট্রেন!

    একবারের জন্যই নাম পরিবর্তন সম্ভব

    রেলের নিয়ম অনুসারে, কোনও ব্যক্তি তাঁর ট্রেনের টিকিটের নাম ট্রান্সফার একবারের জন্যই করতে পারবেন। অপর ব্যক্তিটি দ্বিতীয়বারের জন্য অন্য কারও নামে ট্রান্সফার করতে পারবেন না।

    ট্রেনের টিকিটের নাম ট্রান্সফারের পদ্ধতি

    কোনও টিকিটের নামের বদল করতে প্রথমে সেই টিকিটের একটি প্রিন্ট আউট নিয়ে নিকটবর্তী রেলস্টেশনে যেতে হবে। যে ব্যক্তির নামে টিকিট কনফার্ম ও যে ব্যক্তির নামে টিকিট করা হবে, দুজনেরই আধার কার্ড বা ভোটার কার্ড থাকতে হবে। এই ভাবেই স্টেশনের সংরক্ষণ কাউন্টারে গিয়ে টিকিট ট্রান্সফারের জন্য আবেদন করলে, সহজেই অন্য ব্যক্তির নামে টিকিট ট্রান্সফার হয়ে যায়। 

     

  • Indian Railways: ট্রেন যাত্রার সময় রাতে ভুলেও যে কাজগুলি করবেন না… নয়া নিয়ম রেলের

    Indian Railways: ট্রেন যাত্রার সময় রাতে ভুলেও যে কাজগুলি করবেন না… নয়া নিয়ম রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরপাল্লার ভ্রমণের ক্ষেত্রে দেশে এখনও সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য এবং জনপ্রিয় মাধ্যম ট্রেন (train)। বহু কোটি মানুষ ট্রেনে সফর করেন। কিন্তু বহুক্ষেত্রে আমরা সহযাত্রীদের কথা না ভেবেই অনেক কিছু করে থাকি। এই পরিস্থিতিতে রেল কর্তৃপক্ষের তরফে নয়া নিয়ম জারি করা হল। যাত্রী সুবিধার জন্য ভারতীয় রেলওয়ে  একটি নিয়মের বড় পরিবর্তন করেছে। এই নিয়মের কথা সাধারণভাবে ট্রেনে ভ্রমণ করা সকলের জানা উচিত। রাতে যাত্রীদের স্বচ্ছন্দ ভ্রমণ নিশ্চিত করতেই এই নয়া নিয়ম। এই নিয়ম ভঙ্গের ক্ষেত্রে বড় জরিমানা দিতে হতে পারে যাত্রীকে। নয়া নিয়ম অনুযায়ী, রাতে ট্রেনে যাত্রীরা মোবাইলে উচ্চস্বরে কথা বলতে পারবে না। কিংবা কেউ উচ্চকণ্ঠে গান শুনতে পারবেন না। যাত্রীদের কাছ থেকে এই সংক্রান্ত অভিযোগ পেলে এই ধরনের ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
    এদিকে নাইট ল্যাম্প বাদে কামরার সব আলো বন্ধ রাখতে রাত ১০টার পর। তাছাড়া গ্রুপে ভ্রমণ করা ব্যক্তিরা নিজেদের মধ্যে জোরে কথা বলতে পারবেন না। নতুন নিয়মে, কোনও যাত্রী কোনও সমস্যার বিষয়ে অভিযোগ করলে, রেল কর্মীদের ঘটনাস্থলে গিয়ে সমস্যার সমাধান করতে হবে। কোনও সমাধান না হলে পুরো দায় বর্তাবে ট্রেনের কর্মীদের ওপর। রেলওয়ে বোর্ডের পক্ষ থেকে সব জোনের মহাব্যবস্থাপকদের এ বিষয়ে আদেশ জারি করে নিয়ম বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। 
    উল্লেখ্য, রাতে মোবাইলে উচ্চস্বরে কথা বলা বা গান শোনার অভিযোগ প্রায়ই ওঠে দূরপাল্লার ট্রেনে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে যাত্রীরা নিজেদের মধ্যে উচ্চস্বরে কথা বলে,যাতে অন্য যাত্রীদের ঘুমের অসুবিধা হয়। অনেক সময় রাতে আলো জ্বালানো নিয়েও বচসা হয় দু’পক্ষের মধ্যে। এই আবহে এখন রেলের কর্মীদের ঘটনাস্থলে পৌঁছে এ ধরনের সমস্যার সমাধান করতে বলা হয়েছে। চেকিং স্টাফ,আরপিএফ, ইলেকট্রিশিয়ান, ক্যাটারিং স্টাফ এবং রক্ষণাবেক্ষণ কর্মীরা রাতে কাজ করবেন ট্রেনে। তাদের কাছে অভিযোগ জানানো যেতে পারে বলে নির্দেশিকা জারি করেছে আইআরসিটিসি।

LinkedIn
Share