Tag: Jay Shah

Jay Shah

  • ODI World Cup 2023: শুধু ভারত-পাকিস্তান নয়, বদলাতে পারে বিশ্বকাপের আরও ম্যাচের সূচি

    ODI World Cup 2023: শুধু ভারত-পাকিস্তান নয়, বদলাতে পারে বিশ্বকাপের আরও ম্যাচের সূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট বিশ্বকাপের (ODI World Cup 2023) ক্রীড়া সূচিতে কিছুটা পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন বোর্ড সচিব (BCCI) জয় শাহ (Jay Shah)। আগামী ১৫ অক্টোবর আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে হওয়ার কথা ভারত – পাকিস্তান মহারণ। যা নিয়ে ইতিমধ্যে ক্রিকেট প্রেমীদের মধ্যে প্রবল উৎসাহ দেখা গিয়েছে। অনেকে আগে থেকে হোটেল বুকিং করে ফেলেছেন। কারণ হোটেলের ট্যারিফ ঊর্ধ্বমুখী। ফ্লাইটের দরও আকাশ ছুঁয়েছে।

    নিরাপত্তার সমস্যা

    এরই মধ্যে হঠাৎ করে গুজরাট পুলিশ ও অন্য নিরাপত্তা সংস্থাগুলি ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কার কথা শুনিয়েছে। কারণ, নবরাত্রির প্রথম দিনে পড়েছে ম্যাচটি। এমনিতেই নবরাত্রি উপলক্ষ্যে বহু মানুষের সমাগম ঘটে আমেদাবাদে। তার উপর ভারত – পাক বিশ্বকাপ ম্যাচ, লক্ষাধিক দর্শক থাকবে মাঠে। তার ফলে নিরাপত্তার ত্রুটি থেকে যেতে পারে বলে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থার পক্ষ থেকে আশঙ্কা করা হয়েছে। এমনকী ম্যাচটি যাতে এগিয়ে দেওয়া যায় তার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বিসিসিআইকে। সে কারণেই বৃহস্পতিবার বোর্ডের বিশ্বকাপ কমিটির বৈঠক ডাকা হয়েছিল। তবে মিটিংয়ে সূচি পরিবর্তন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়নি বলেই খবর।

    আরও পড়ুন: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সহজ জয় পেল ভারত! তবে চিন্তায় রাখল ব্যাটিং

    বদল কোন কোন ম্যাচে

    বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বোর্ড সচিব জয় শাহ বিশ্বকাপের ক্রীড়া সূচিতে কিছু পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছেন। যা হয়তো কয়েক দিনেই স্পষ্ট হয়ে যাবে। আসলে বেশ কিছু ক্রিকেট বোর্ড বিশ্বকাপের (ODI World Cup 2023) ক্রীড়া সূচি নিয়ে অসন্তুষ্ট। সেই দিকটাও মাথায় রাখতে হবে। তাছাড়া ভারত – পাকিস্তান ম্যাচ যদি একদিন এগিয়ে ১৪ অক্টোবর হয় তাহলে সমস্যা হবে বাবর আজমদের। কারণ তাঁদের ম্যাচ রয়েছে ১২ অক্টোবর হায়দ্রাবাদে। তার একদিন পর ম্যাচ হলে প্রস্তুতির সুযোগ পাবে না পাক দল। ফলে ওই ম্যাচটির দিন বদলের সম্ভাবনা রয়েছে। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে এক দফা বিশ্বকাপের ক্রীড়া সূচি বদল হয়েছে। তবে এবার সেটা হতে যাচ্ছে আরও বৃহৎ আকারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Chetan Sharma: বেফাঁস মন্তব্যের জের! মুখ্য নির্বাচক পদ থেকে সরে গেলেন চেতন শর্মা

    Chetan Sharma: বেফাঁস মন্তব্যের জের! মুখ্য নির্বাচক পদ থেকে সরে গেলেন চেতন শর্মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদত্যাগ করলেন ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের মুখ্য নির্বাচক চেতন শর্মা। রঞ্জি ফাইনালের প্রথম দিন ইডেনে উপস্থিত ছিলেন চেতন। কলকাতায় বসেই বিসিসিআই সচিব জয় শাহকে নিজের ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন তিনি। সেটা গৃহীত হয়েছে। রঞ্জি ট্রফি ফাইনালের প্রথম দিনের খেলা পুরোটাই দেখেন সদ্য প্রাক্তন হওয়া বোর্ডের মুখ্য নির্বাচক। তারপরই পদত্যাগ করেন। শুক্রবার রঞ্জি ফাইনালের দ্বিতীয় দিন আর চেতনকে ইডেনে দেখা যায়নি। 

    বেফাঁস মন্তব্য

    সম্প্রতি স্টিং অপারেশেনে চেতন শর্মার বেফাঁস মন্তব্য নিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিল বিসিসিআই। এরপর তাঁর চাকরি যাওয়া ছিল সময়ের অপেক্ষা এমনই ধারণা ক্রিকেট মহলের। যদিও বিসিসিআইয়ের কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই জাতীয় নির্বাচকের পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দিলেন চেতন শর্মা। স্টিং অপারেশনে ভারতীয় ক্রিকেটের বিতর্কিত অধ্যায় সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ও বিরাট কোহলির দ্বন্দ্ব নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেছিলেন চেতন। সেখানে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিরাট কোহলির মধ্যে ইগোর লড়াইয়ের কারণেই অধিনায়কত্ব হারিয়েছিলেন বিরাট বলে মন্তব্য করেছিলেন চেতন। এছাড়া জসপ্রীত বুমরাহকে ব্যাথা কমানোর ইঞ্জেকশন দিয়ে জোর করে খেলানো হয়েছিল বলে দাবি করেন চেতন শর্মা।

    শিবসুন্দরের হাতে দায়িত্ব!

    চেতন শর্মা ইস্তফা দেওয়ায় বোর্ডের নির্বাচন কমিটির সদস্য সংখ্যা নেমে এল চারে। সুব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, সলিল আঙ্কোলা, এস শরথ এবং এসএস দাসকে গত জানুয়ারি মাসে বিসিসিআইয়ের নির্বাচন কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। টি-২০ বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর পুরো সিলেকশন কমিটিকেই বদলে ফেলার পরিকল্পনা ছিল বোর্ডের। তবে মুখ্য নির্বাচক পদে তেমন কাউকে না পাওয়ায় চেতন শর্মাকেই ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয়। দ্বিতীয়বার তাঁর মেয়াদ রইল মাসখানেকের মতো।

    আরও পড়ুন: সৌরভের সঙ্গে ইগোর লড়াই, নেতৃত্ব ছাড়েন বিরাট! গোপন ক্যামেরায় আর কী কী বললেন চেতন শর্মা?

    বোর্ড সূত্রে খবর, চেতনের জায়গায় নির্বাচক প্রধানের দায়িত্ব সামলাতে চলেছেন শিবসুন্দর দাস। আগামী দিনে তাঁর হাতেই মুখ্য নির্বাচকের ব্যাটন তুলে দিতে পারে বিসিসিআই। ভারতের হয়ে ২৩টি টেস্ট খেলা শিবসুন্দর কিছু দিন আগেই নির্বাচক কমিটিতে সুযোগ পান। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ভারতীয় দলের অধিনায়ক থাকাকালীন আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলেন শিব। ওড়িশার হয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলতেন তিনি। ভারতের হয়ে চারটি এক দিনের ম্যাচও খেলেছিলেন শিবসুন্দর। টেস্টে দু’টি শতরান-সহ ১৩২৬ রান করেছিলেন তিনি। নির্বাচক কমিটিতে থাকা বাকি সদস্যদের থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার অভিজ্ঞতা কিছুটা বেশি শিবসুন্দরের। সেই কারণেই তাঁর উপর দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে, বলে অনুমান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Asia Cup 2023: পাকিস্তানে এশিয়া কাপ খেলতে যাবে না ভারত, সাফ জানালেন বোর্ড সচিব জয় শাহ

    Asia Cup 2023: পাকিস্তানে এশিয়া কাপ খেলতে যাবে না ভারত, সাফ জানালেন বোর্ড সচিব জয় শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া কাপ (Asia Cup) খেলতে পাকিস্তানে (Pakistan) যাবে না ভারত (India)। টুর্নামেন্ট হবে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে। সাফ জানিয়ে দিলেন বিসিসিআই (BCCI) সচিব জয় শাহ (Jay Shah)। তাঁর এই বক্তব্যে বেজায় ক্ষুব্ধ পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। সেটাই প্রত্যাশিত। কারণ, এই টুর্নামেন্ট আয়োজন করে মোটা মুনাফা ঘরের তোলার পরিকল্পনা ছিল পিসিবির। কিন্তু রামিজ রাজাদের সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যেতে বসেছে। কারণ, জয় শাহ শুধু বোর্ড সচিব নন, তিনি এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের প্রসিডেন্টও। স্বাভাবতই তাঁর বক্তব্য যে ফেলে দেওয়ার মতো নয়, তা ভালোই জানে পাকিস্তান। তাই ভারতীয় বোর্ডের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটাররা।

    আরও পড়ুন: তীক্ষ্ণ নজর! মহারণের আগে একে অপরের শক্তি-দুর্বলতা বিশ্লেষণে ব্যস্ত ভারত-পাকিস্তান

    ২০২৩ সালে পাকিস্তানে হওয়ার কথা এশিয়া কাপ। এই প্রসঙ্গে মঙ্গলবার বিসিসিআইয়ের বার্ষিক সাধারণ সভার পর জয় শাহ বলেন, ‘ভারতীয় দল পাকিস্তানে খেলতে যাবে কিনা সেটা সরকার সিদ্ধান্ত নেয়। এই ব্যাপারে আমাদের কিছু করার নেই। তবে বিসিসিআইয়ের সিদ্ধান্ত, এশিয়া কাপ খেলতে পাকিস্তানে দল পাঠানো হবে না। টুর্নামেন্ট হবে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে।’ ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারত সরকারের অবস্থান বুঝেই এই মন্তব্য করেছেন জয় শাহ। কারণ, পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘদিন ভারতের দ্বিপাক্ষিক ক্রিকেট সিরিজ হয়নি। সীমান্তে জঙ্গি অনুপ্রবেশ সহ নানা কারণে ক্রিকেটীয় সম্পর্কে চিড় ধরেছে দুই প্রতিবেশী দেশের। যা সহজে মেটার নয়। তাই পাকিস্তানের মাটিতে ভারত যে এশিয়া কাপ খেলতে যাবে না, সেটা প্রত্যাশিতই ছিল। জয় শাহ শুধু বাস্তব চিত্রটা তুলে ধরেছেন।

    আরও পড়ুন: ক্রিকেট ঘোচায় দূরত্ব! বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচের আগে শাহিনকে কী পরামর্শ দিলেন শামি?

    বিসিসিআই সচিবের বক্তব্যের পরেই ক্ষোভে ফুঁসছে পাকিস্তান। আগামী বছর ভারতে হবে একদিনের বিশ্বকাপ (World Cup)। এই মেগা টুর্নামেন্ট বয়কটের হুমকিও দিচ্ছে পিসিবি (PCB)। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এশিয়া কাপ আর বিশ্বকাপের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। বিশ্বকাপে যদি পাকিস্তান না খেলে তাহলে আইসিসি’র (ICC) নির্বাসনের মুখে পড়তে হবে তাদের। তাই যতই হুমকি দিক, শেষ পর্যন্ত ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে পাকিস্তানকে আসতেই হবে বলে মত বিসিসিআই কর্তাদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sourav Ganguly: সুপ্রিম কোর্টে নিয়ম বদল! ২০২৫ সাল পর্যন্ত বোর্ডের দায়িত্বে থাকতে পারবেন ‘প্রিন্স অফ ক্যালকাটা’

    Sourav Ganguly: সুপ্রিম কোর্টে নিয়ম বদল! ২০২৫ সাল পর্যন্ত বোর্ডের দায়িত্বে থাকতে পারবেন ‘প্রিন্স অফ ক্যালকাটা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিসিসিআই-এর (BCCI) সভাপতি পদে থেকে গেলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly)। একইসঙ্গে সচিব হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন জয় শাহ (Jay Shah)। আরও তিন বছর বোর্ডের সভাপতি এবং সচিব পদে থাকতে পারবেন তাঁরা। অর্থাৎ ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিসিসিআইয়ের সভাপতি থাকছেন মহারাজ।

    আরও পড়ুন: অন্য অনন্য রেকর্ড! বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ট্যুইটারে ৫ কোটি ফলোয়ারের গণ্ডি পার বিরাটের

    বুধবার দুপুর দু’টো থেকে বিচারপতি ধনঞ্জয় চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি হিমা কোহলীর বেঞ্চে শুনানি হয়। সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশ অনুযায়ী রাজ্য সংস্থায় ছ’বছর এবং বোর্ডে ছ’বছর দায়িত্বে থাকতে পারবেন এক জন আধিকারিক। তারপর তাঁকে যেতে হবে ‘কুলিং অফ’-এ। কিন্তু এবার সে নিয়মের বদল আনতে চলেছে শীর্ষ আদালত। ৩+৩ এর বদলে এবার করা হবে ৬+৬। অর্থাৎ দুই টার্মে ছ’বছর কাটানোর পর আর কুলিং অফে যেতে হবে না বোর্ডের কোনও আধিকারিককে। রাজ্য সংস্থায় ৬ বছর কাটানোর পর বিসিসিআইয়েও আরও ছ’বছর কাটাতে পারবেন সংশ্লিষ্ট আধিকারিক।

    আরও পড়ুন: এক সেঞ্চুরিতেই বাজিমাত! কী কী রেকর্ড গড়লেন বিরাট, জানেন?

    লোধা কমিটির ‘কুলিং অফ’নিয়ম অনুযায়ী, বছর দুই আগেই শেষ হয়েছে বোর্ড সচিব জয় শাহ এবং সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের কার্যকাল। কিন্তু বোর্ডের তরফে আগেই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়, যাতে ‘কুলিং অফ পিরিয়ড’ বাতিল করে দেওয়া হয়। বিসিসিআই-এর যুক্তি ছিল, এত কম সময়ে ভারতীয় ক্রিকেটে কোনও বৈপ্লবিক পরিবর্তন করা কারোর পক্ষে সম্ভব নয়। তাছাড়া সৌরভ ও জয় শাহের কার্যকালের বেশিরভাগ সময়টা করোনার  আবহে কেটেছে। এই পরিস্থিতিতে যদি তাঁরা দায়িত্ব ছেড়ে দেন, তাহলে এই স্বল্প সময়ে যোগ্য ব্যক্তি পাওয়া মুশকিল। তাই সব দিক ভেবেচিন্তে ‘কুলিং অফ’ তুলে দেওয়া হোক। এদিন শেষ পর্যন্ত বিসিসিআইয়ের আর্জি মেনে নেয় সুপ্রিম কোর্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • IPL Rights: দর উঠল ৪৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা! কে পেল আইপিএলের সম্প্রচার স্বত্ব?

    IPL Rights: দর উঠল ৪৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা! কে পেল আইপিএলের সম্প্রচার স্বত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলের (IPL) ভারতীয়-উপমহাদেশের টেলিভিশিন স্বত্ব থাকল সেই স্টারের (Star) হাতেই। একই এলাকার ডিজিটাল স্বত্ব পেল ভায়াকম ১৮ (Viacom 18)। সবমিলিয়ে চারটি সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করে ৪৮,৩৮০ কোটি টাকা তুলল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI)। মঙ্গলবার বোর্ড সচিব জয় শাহ (Jay Shah) ট্যুইট করে জানান বিষয়টি।

    ট্যুইটে জয় শাহ এদিন লেখেন, “আইপিএলের শুরুর দিন থেকে বৃদ্ধি শব্দটা সমার্থক। আজ ব্র্যান্ড আইপিএলের জন্য ভারতীয় ক্রিকেটের রেড-লেটার ডে। ই-নিলামের মূল্যায়ন দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা। প্রতি ম্যাচের দামের নিরিখে আইপিএল এখন বিশ্বের মধ্যে দ্বিতীয় সবচেয়ে দামী লিগ।” 

    [tw]


    [/tw]

    মুম্বাইয়ে অনুষ্ঠিত তিন দিনের নিলাম শেষ হয়েছে গতকাল। এর আগে বিসিসিআই ১৬,৩৪৭,৫০ কোটি টাকায় ২০১৭ থেকে ২০২২ পর্যন্ত স্টার স্পোর্টস নেটওয়ার্ককে মিডিয়া রাইটস (IPL Media Rights) বিক্রি করেছিল। এবার প্রায় তিনগুণ লক্ষ্মীলাভ। বিসিসিআই-এর প্রত্যাশা থেকে অনেকটাই ছাপিয়ে গেল আয়ের অঙ্ক। দু’টি ভিন্ন সম্প্রচারকারী সংস্থা নিলামে লড়াই করে বাজিমাত করেছে। ভারতীয় উপমহাদেশে ডিজিটাল স্বত্ব বিক্রি হয়েছে ২৩ হাজার ৭৫৮ কোটি টাকায়।  ভারতীয় উপমহাদেশে টিভি সত্ব বিক্রি হয়েছে ২৩ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকায়। এই প্রথমবার টিভি স্বত্বকে পিছনে ফেলল ডিজিটাল স্বত্ব।

    আরও পড়ুন: আইপিএলের স্বত্ব কেনার লড়াই থেকে সরে দাঁড়াল অ্যামাজন!

    দেখে নেওয়া যাক কোন স্বত্ব কত টাকায় বিক্রি হল?   

    টিভি স্বত্ব: ২৩ হাজার ৫৭৫ কোটি টাকা (ম্যাচ পিছু ৫৭.৪০ কোটি টাকা)

    ডিজিটাল স্বত্ব: ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা (ম্যাচ পিছু ৫০ কোটি টাকা)

    ডিজিটাল (নন এক্সক্লুসিভ ১৮টি ম্যাচ): ৩ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা (ম্যাচ পিছু ৩৩.২৪ টাকা)

    বিদেশি স্বত্ব: ১০৫৮ কোটি টাকা (ম্যাচ পিছু ২.৬ কোটি টাকা)

    শুধু ভারতীয় উপ-মহাদেশের একটি বিশেষ ডিজিটাল স্বত্ব প্যাকেজ ‘ডি’-র একাংশ জিতেছে ভায়োকম ১৮। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ব্রিটেনের ডিজিটাল স্বত্বও জিতেছে তারা। বাকি বিশ্বের স্বত্ব কিনে নিয়েছে টাইমস ইন্টারনেট। সব মিলিয়ে ১,৩০০ কোটি টাকার বেশি অর্থে প্যাকেজ ‘ডি’-র স্বত্ব বিক্রি হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: কোন দল কতবার আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে জানেন? দেখুন তালিকা      

    আইপিএলের প্রথম ১০ বছরের স্বত্ব কিনেছিল সোনি। ২০০৮ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত স্বত্ব কিনতে তখন ৮,২০০ কোটি টাকা দিতে হয়েছিল তাদের। পরের পাঁচ বছরের স্বত্ব ১৬,৩৪৭.৫ কোটি টাকায় কিনেছিল স্টার। তখন আইপিএলের প্রতিটি ম্যাচের মূল্য ছিল ৫৪.৫ কোটি টাকা। এবার তা প্রায় দ্বিগুণ। প্রতিটি ম্যাচের মূল্য ১১৪ কোটি টাকায় (১৪.৬১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ঠেকেছে। যা অঙ্কের নিরিখে বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে আছে। শীর্ষে আছে এনএফএল (১৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার)।     

     

LinkedIn
Share