Tag: JP Nadda

JP Nadda

  • JP Nadda: ‘‘দিদি এত রাগ করো না, স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়’’, মমতাকে কটাক্ষ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘দিদি এত রাগ করো না, স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়’’, মমতাকে কটাক্ষ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ তে ৫৭ শতাংশ মোবাইল ভারতে তৈরি হয়। অ্যাপল মোবাইলেও লেখা থাকে মেড ইন ইন্ডিয়া। ভারত আজ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওষুধ রফতানি করছে। প্রতিরক্ষা দফতরে আগে প্রচুর দুর্নীতি হত। ডুবোজাহাজ কিনতে দুর্নীতি, হেলিকপ্টার কিনতে দুর্নীতি হত। এখন ভারত বিভিন্ন দেশে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করছে। এটাই পরিবর্তিত ভারত। নদিয়ার বেথুয়াডহরির সভায় এভাবেই মোদি সরকারের জয়গান গাইলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। একই সঙ্গে আবাস থেকে শুরু করে কেন্দ্রের সমস্ত প্রকল্পে রাজ্য দুর্নীতি করছে বলে দাবি করেন তিনি। নাড্ডা বলেন, “কেন্দ্র কাজের জন্য টাকা পাঠাচ্ছে আর এখানে ঘোটালা হচ্ছে। গরু, বালি, কয়লা এমনকী শৌচাগার থেকেও টাকা খাচ্ছে তৃণমূল। ওরা সংবিধান পর্যন্ত মানেন না।” হুঁশিয়ারির শুরে বলেন, “সংবিধান না মানলে জনতা বিচার করবে।”

    দিদি রাগবেন না!

    নাড্ডার মতে, এখন সবকিছুতে দিদি রেগে যাচ্ছেন। বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, ‘‘আবাস নিয়ে তদন্ত হলে রেগে যান। আপনারা বলেন কাজ করতে দিচ্ছে না। মনরেগায় কৃষকদের টাকা খাওয়ার তদন্ত হলে তাতেও চিন্তায় পড়ে যান। এখানে সবথেকে বেশি মানব পাচার হয় কি না বলুন? সবথেকে বেশি মহিলাদের উপর অত্যাচার হয় কি না বলুন?’’ নাড্ডা বলেন, ‘‘একটা বৈঠকে দিদি আমার পাশে বসেছিলেন। আমি বললাম, দিদি এত রেগে যাবেন না। আপনি সংবিধান মেনে কাজ করুন, নিয়ম অনুযায়ী চলুন, দুর্নীতির সঙ্গ ছাড়ুন। আপনাকে ভগবান সুযোগ দিয়েছেন। আমি দিদিকে বলতে চাই, দিদি এত রাগ করো না। স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়।’’

    দুর্নীতির সরকার

    এদিনে সভায় রাজ্যের শাসক দলের দুর্নীতির কথা তোলেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি। নাড্ডা বলেন, ‘‘কেন্দ্র টাকা পাঠায়, এখানে দুর্নীতি হয়। আর তদন্ত হলেই মোদি সরকারের নামে বলতে থাকে। মোদি সরকার সততার সরকার, আপনার সরকার বেইমানের সরকার, এটা বুঝতে হবে।’’  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেন জগৎ প্রকাশ নাড্ডা। বেথুয়াডহরি সভা থেকে তিনি বলেন, ‘‘পয়সা পাঠাচ্ছেন মোদি আর তুমি এখানে দুর্নীতি করছ? আর যখনই তদন্ত হবে, বলবে সরকার শত্রুতা করছে। চুরিও করবে, গায়ের জোরও খাটাবে?’’

    আরও পড়ুুন: ড্রেস কোড না মেনে বোরখা পরে হিন্দু কলেজে! ঢুকতেই দিলেন না কর্তৃপক্ষ

    নাড্ডার মতে, এসবের থেকে রাজ্যবাসীর মুক্তির একটাই পথ। তা হল, তৃণমূলকে সরিয়ে বিজেপিকে আনা। তিনি বললেন, ‘‘এসব থেকে মুক্তির একটাই রাস্তা, তা হল বিজেপি। তা পঞ্চায়েত ভোট হোক বা লোকসভা ভোট। বলুন, লোকসভা ভোটে এখানে পদ্ম ফুটবে কি না?’’ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সুরে সুর মিলিয়ে নাড্ডা বলেন, ‘‘পদ্মে ছাপ দাও, চোর ধরেও দেব, জেলে ভরেও দেব। পদ্মে ভোট দিন, বাকিটা দেখে নেব।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • BJP National Executive: বিজেপির সভাপতি পদে বহাল রইলেন নাড্ডাই, শাহি ঘোষণার কারণ জানেন?  

    BJP National Executive: বিজেপির সভাপতি পদে বহাল রইলেন নাড্ডাই, শাহি ঘোষণার কারণ জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জেপি নাড্ডার (JP Nadda) ওপরই ভরসা রাখল গেরুয়া শিবির। মঙ্গলবার ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় সভাপতি হিসেবে বাড়ানো হল নাড্ডার মেয়াদ। আগামী বছর দেশে সাধারণ নির্বাচন। এই সময় পর্যন্ত নাড্ডাই থাকছেন বিজেপির সভাপতি। বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) ঘোষণা, ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় সভাপতি হিসেবে জেপি নাড্ডার মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এদিন জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে শাহ বলেন, জেপি নাড্ডার নেতৃত্বে বিহারে আমাদের সর্বোচ্চ স্ট্রাইক রেট ছিল। এনডিএ মহারাষ্ট্রে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে, উত্তর প্রদেশে জিতেছে এবং পশ্চিমবঙ্গে আমাদের সংখ্যা বেড়ছে। তিনি বলেন, আমরা গুজরাটেও জয় পেয়েছি। নাড্ডার নেতৃত্বে ১২০টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে বিজেপি জয়ী হয়েছে ৭৩টি আসনে।

    মোদিজির নেতৃত্বে…

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি নিশ্চিত যে মোদিজির নেতৃত্বে এবং নাড্ডাজির সঙ্গে আমরা ২০২৪ সালের নির্বাচনে ২০১৯ এর তুলনায় বেশি আসনে জিতব। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি তিন বছরের জন্য সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন নাড্ডা। এর পর এদিন ফের বাড়ানো হল তাঁর কার্যকালের মেয়াদ। এদিকে, চলতি বছর ৯টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। এই ৯টি রাজ্যেই জিততে হবে বিজেপিকে। সোমবার বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির (BJP National Executive) বৈঠকে এই সুরই বেঁধে দিলেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (BJP National Executive)। এদিনের বৈঠকে তিনি বলেন, এখন থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়ুন বিধানসভা নির্বাচনের জন্য। ৯টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেই আমাদের জয়ী হতে হবে। এদিন পাশ হয়েছে রাজনৈতিক প্রস্তাব। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে ভারতের মুখ উজ্জ্বল হয়েছে বলে তাতে বলা হয়েছে। যদিও বিরোধীরা সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিরন্তর আক্রমণ করে চলেছেন, তা সত্ত্বেও।

    নাড্ডার নির্দেশ, দলের সব নেতানেত্রীকে কোমর বেঁধে নামতে হবে। যাতে ৯টি রাজ্যেই জয়ী হয় বিজেপি। তাহলে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে হ্যাটট্রিকের রাস্তা আরও মসৃণ হবে। নাড্ডা বলেন, বাইশে গুজরাটে যেভাবে বিপুল আসনে বিজেপি জয়ী হয়েছে, সেই মডেলে বাকি রাজ্যগুলিতে ভোট করাতে হবে কর্মীদের (BJP National Executive)। ঐতিহাসিক জয় চাই। প্রসঙ্গত, যে ৯টি রাজ্যে জয় চাইছেন বিজেপি নেতৃত্ব, সেই রাজ্যগুলির মধ্যে মধ্যপ্রদেশ, কর্নাটক এবং ত্রিপুরায় বিজেপির সরকারই রয়েছে। নাগাল্যান্ড ও মেঘালয়ে রয়েছে জোট সরকার।

  • JP Nadda: মায়াপুরে ইস্কনের মন্দিরে পুজো দিয়ে নদিয়ায় সভা! বাংলায়  প্রচারে জেপি নাড্ডা

    JP Nadda: মায়াপুরে ইস্কনের মন্দিরে পুজো দিয়ে নদিয়ায় সভা! বাংলায় প্রচারে জেপি নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সর্বভারতীয় সভাপতি পদে তাঁর উপরই আস্থা দেখিয়েছে বিজেপি। সমর্থন পেয়েছেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের। সামনে বেশ কঠিন পরীক্ষা। রয়েছে একাধিক রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তারপর লোকসভা ভোট। সময় নষ্ট না করে তাই নতুন উদ্যমে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে দিলেন জেপি নাড্ডা। তাঁর পাখির চোখ বাংলা। বুধবার রাতেই তিনি কলকাতায় পৌঁছন। বৃহস্পতিবার রাজ্য বিজেপির পক্ষ থেকে সর্বভারতীয় সভাপতিকে বাঙালি রীতি মেনে সংবর্ধনা দেওয়া হয় নিউ টাউনের একটি হোটেলে। সেখান থেকে তিনি হেলিকপ্টারে মায়াপুরের উদ্দেশে রওনা দেবেন বলে জানা গিয়েছে। ইসকন মন্দিরে পুজো দেওয়ার কথা বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতির। তারপর শুরু হবে বাংলার মাটিতে নাড্ডার রাজনৈতিক কর্মসূচি। সন্ধ্যায় তিনি কলকাতায় ফিরে আসবেন। তারপর ফিরে যাবেন দিল্লিতে।

    জনসংযোগ যাত্রা

    মায়াপুর ইস্কনের (ISCON) মন্দির দর্শনের পর সেখানে প্রসাদ খাওয়ার কথা রয়েছে নাড্ডার। এরপর এখান থেকে বেথুয়াডহরিতে যাবেন জেপি নাড্ডা। সেখানে তিনি জনসংযোগ যাত্রা করবেন। স্থানীয় একটি মাঠে সভা করারও কথা রয়েছে তাঁর। যেখানে কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের সাতটি বিধানসভার কর্মকর্তারা ওই সভায় যোগ দেবেন বলে বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে। রাজ্য় বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্য়ায় বলেন, “কৃষ্ণনগর লোকসভা সফর করবেন। বেথুয়াডহরি রেল স্টেশন সংলগ্ন মাঠে জনসভা হবে। শুধুমাত্র কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রের  কার্যকর্তারা এই সভায় উপস্থিত থাকবেন।”

    আরও পড়ুন: বিদেশে তথ্য পাচার! বাজেটের ঠিক আগে গ্রেফতার অর্থমন্ত্রকের অস্থায়ী কর্মী

    ওয়াকিবহল মহলের ধারণা, আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনের আগে বাংলার মাটিতে বিজেপি পায়ের তলা জমি শক্ত করতে চায়। কারণ, গত লোকসভা নির্বাচনে এখান থেকে ১৮টি সিট জিতেছিল বিজেপি। সেই সংখ্যা আরও বাড়িয়ে তোলার উপরই জোর দিচ্ছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তারই প্রস্তুতি হিসেবে পঞ্চায়েত ভোটকে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছেন জেপি নাড্ডা। কয়েকদিন আগে বিজেপির সর্বভারতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মুখেও শোনা গিয়েছিল বাংলার নাম। যা থেকেই স্পষ্ট, বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বাংলাকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • JP Nadda: দ্বিতীয়বার দায়িত্ব নিয়েই বঙ্গ সফরে নাড্ডা, জেনে নিন কর্মসূচি   

    JP Nadda: দ্বিতীয়বার দায়িত্ব নিয়েই বঙ্গ সফরে নাড্ডা, জেনে নিন কর্মসূচি   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর নেতৃত্বেই আস্থা রেখেছেন  অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর পারফরমেন্সে খুশি স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। সেই কারণে মঙ্গলবারই সভাপতি পদে মেয়াদ বৃদ্ধি হয়েছে জেপি নাড্ডার (JP Nadda)। দ্বিতীয়বারের জন্য দলের দায়িত্ব পেয়েই বঙ্গ সফরে আসছেন বাংলার জামাই জেপি নাড্ডা। দলের সর্বভারতীয় সভাপতিকে অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত বিজেপির বঙ্গ বাহিনী।

    কর্মসূচি…

    বুধবার রাতে কলকাতা বিমানবন্দরে নামছেন জেপি নাড্ডা। তাঁকে স্বাগত জানাতে যাবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সহ বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব। সেখান থেকে তিনি যাবেন নিউটাউনের একটি হোটেলে। বৃহস্পতিবার তাঁকে সংবর্ধনা দেবে বঙ্গ বিজেপি। পরে নাড্ডা (JP Nadda) যাবেন নদিয়ায়। ইসকন মন্দিরে পুজো দেবেন তিনি। এদিন বেলা ১২টায় বেথুয়াডহরি জুনিয়র ইস্টবেঙ্গল ময়দানে প্রকাশ্য জনসভায় অংশ নেবেন তিনি। সেই সভায় বঙ্গ বিজেপির সমস্ত পদাধিকারীকে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। বিজেপি সূত্রে খবর, নাকাশিপাড়ায়ই কোথাও দলের পদাধিকারীদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে পারেন নাড্ডা। তাঁর নিরাপত্তারক্ষীদের অনুমোদন সাপেক্ষে সেই বৈঠক হতে পারে নদিয়ারই কোনও দলীয় দফতরে। সেখানেই সংগঠন ও রণকৌশল নিয়ে রাজ্য নেতৃত্বকে বার্তা দেওয়ার কথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    প্রথমে ঠিক ছিল, ১৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার এ রাজ্যে দুটি সভা করবেন নাড্ডা (JP Nadda)। একটি সভা হওয়ার কথা ছিল হুগলির আরামবাগে, অন্যটি কৃষ্ণনগর লোকসভার কোনও একটি জায়গায়। আবহাওয়ার কারণে সেই কর্মসূচি কেটেছেঁটে করা হয়েছে একটি। পরে জানা যায়, কৃষ্ণনগর লোকসভার অন্তর্গত নাকাশিপাড়ায়ই সভা করবেন নাড্ডা। দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। মধ্য এপ্রিলে হতে পারে এই নির্বাচন। ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে রাজ্যের প্রায় সব রাজনৈতিক দলই। নানা কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোয় ব্যাকফুটে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। অ্যাডভান্টেজ বিজেপি। সেই সুযোগটাই কাজে লাগাতে চাইছে কেন্দ্রের শাসক দল। গেরুয়া শিবিরের লক্ষ্য হল, বুথ স্তরে সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি। এটা করতে পারলে একদিকে যেমন লাভ হবে পঞ্চায়েত ভোটে, তেমনি সারা হয়ে থাকবে লোকসভা নির্বাচনের সলতে পাকানোর কাজটিও। এদিনের সভায় বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বকে সেই বার্তাই নাড্ডা দিতে পারেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। এদিকে, বুধবারই কলকাতায় আসার কথা সুনীল বনশলের। আসছেন মঙ্গল পাণ্ডে, আশা লাকড়ারাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Mohan Bhagwat: সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ! ৬ দিনের সফরে রাজ্যে এলেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ! ৬ দিনের সফরে রাজ্যে এলেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহরে পা রাখলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। বুধবার কাকভোরে হাওড়া স্টেশনে এসে পৌঁছান তিনি। মোহন ভাগবতের জন্য হাওড়া স্টেশনে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এদিন ভোরে ৫টা ১৫ মিনিট নাগাদ ১৮০০৬ সমলেশ্বরি এক্সপ্রেসে RSS প্রধান হাওড়া স্টেশনের (Howrah Station) ২২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে এসে নামেন। সেখান থেকে তিনি কলকাতার (Kolkata) উদ্দেশ্যে রওনা হন।

    মোহন ভাগবতের কর্মসূচি

    দলীয় সূত্রে খবর, কলকাতায় আর এসএস-এর সাংগঠনিক বৈঠক আছে, আর এই কর্মসূচিতে অংশ নিতেই মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) কলকাতা (Kolkata) পৌঁছেছেন।  ৬ দিনের সফরে রাজ্যে এসেছেন তিনি। এই সফরে মোহন ভগবত (Mohan Bhagwat) বৃহস্পতিবার রাজ্যের বিশিষ্টদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেন। মোহন ভাগবত পৌছনোর সময়, হাওড়া স্টেশনে (Howrah Station) কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। মোহন ভাগবত ট্রেন থেকে নেমে ব্যাটারি চালিত গাড়ি ব্যবহার না করে হেঁটে নিজের গাড়ির সামনে পৌঁছন। তারপর চলে যান সংগঠনের কাজে।

    আরও পড়ুন: ‘‘মোদি এলেই জিতব এটা ভাববেন না, সংগঠনে জোর দিন’’, বিজেপি কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মোদির

    ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত রাজ্যে থাকবেন সংঘ প্রধান। এই ৬ দিনের মধ্যে একদিকে যেমন বেশ কয়েকবার সাংগঠনিক বৈঠক করবেন, তেমনই শহিদ মিনারে জনসভাও করবেন মোহন ভাগবত। আগামী ২৩ জানুয়ারি শহিদ মিনারে জনসভা করবেন ভাগবত। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে শ্রদ্ধা জানিয়েই তাঁর জন্মদিনে জনসভার আয়োজন করা হয়েছে। সেই জনসভায় রাজ্য বিজেপির নেতারাও উপস্থিত থাকবেন বলে সূত্রের খবর। বুধবার রাতেই বাংলায় আসছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা (Jagat Prakash Nadda)। সূত্রের খবর, আজ বুধবার বঙ্গ সফরে এসে নাড্ডা, নদিয়ার (Nadia) উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। সেখানে বেথুয়াডহরিতে সভা করার কথা রয়েছে তাঁর। পাশাপাশি রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকও করবেন তিনি। জানা গিয়েছে, আগামী ২০ জানুয়ারি ও ২১ জানুয়ারি দুর্গাপুরে (Durgapur) রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন নাড্ডা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Bengal BJP: সকলকে নিয়ে কাজ করার পরামর্শ নাড্ডার! বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির সঙ্গে বৈঠক রাজ্যের সাংসদদের

    Bengal BJP: সকলকে নিয়ে কাজ করার পরামর্শ নাড্ডার! বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির সঙ্গে বৈঠক রাজ্যের সাংসদদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন, তারপর ২০২৪ লোকসভা ভোট। এই দুই নির্বাচনে ভাল ফল করার লক্ষ্যে সোমবার দিল্লিতে রাজ্য বিজেপির সব সাংসদদের ডেকে পাঠিয়েছিল কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সোমবার রাতের এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। দিলীপ ঘোষ, সৌমিত্র খাঁ, শান্তনু ঠাকুর-সহ উপস্থিত ছিলেন বাংলার সব সাংসদেরা।  বিজেপি সূত্রে খবর, দলগতভাবে গেরুয়া শিবির রাজ্যে কোন পথে এগোবে, সেই নিয়েই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। পরবর্তী ভোটগুলোয় যাতে বিজেপি ভাল ফল করতে পারে, তার দিকে লক্ষ্য রেখেই আলোচনা হয়।

    বৈঠকে শুভেন্দুর দাবি

    রাজ্যের বহু নেতার উপরে অনেক মামলার চাপ রয়েছে। ভোট পরবর্তী রাজনৈতিক সংঘর্ষের মামলায় জড়িয়েছেন জেলা স্তরের নেতা থেকে বুথকর্মীরা। সে সব মামলা লড়ার জন্য কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সাহায্য চেয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপি সূত্রে খবর, দিল্লিতে দলের এ রাজ্যের সাংসদদের বৈঠকে হাজির হয়ে সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার কাছে এমনটাই দাবি জানিয়েছেন শুভেন্দু। সংসদে অধিবেশন চলায় এখন বাংলার বিজেপি সাংসদেরা সকলেই দিল্লিতে রয়েছেন। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারের বাড়িতে হওয়া ওই বৈঠকে সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষের থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি বলেই জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: আজ শাহী দরবারে শুভেন্দু, সুকান্তরা! দেখা হতে পারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের সঙ্গেও

    নাড্ডার পরামর্শ

    দলীয় সূত্রে খবর, বৈঠকে হাজির ছিলেন রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় নেতারাও। সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সুনীল বনশল ছাড়াও ছিলেন এই রাজ্যের পর্যবেক্ষক মঙ্গল পাণ্ডে এবং দুই সহ-পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য এবং আশা লকড়া। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, বৈঠকে রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার পঞ্চায়েত ভোটের জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে সে বিষয়ে জানান। কী কী সমস্যার মুখে দলকে পড়তে হচ্ছে, তা নিয়ে কথা বলেন দিলীপ ঘোষ-সহ অন্য সাংসদেরাও। সকলের কথাই মন দিয়ে শুনেছেন নাড্ডা। প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে চলা বৈঠকে রাজ্য বিজেপিকে বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছেন তিনি। সব বিরোধ মিটিয়ে সকলকে নিয়ে কাজ করার পরামর্শও দেন। যেখানে যত বিক্ষুব্ধ নেতা রয়েছেন তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা এবং ক্ষোভের কারণ জানারও পরামর্শ দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। একইসঙ্গে বলেছেন, পরিষদীয় দল তথা বিধায়কদের সঙ্গে নিয়ে রাজ্য নেতৃত্বকে কাজ করতে হবে। নিয়মিত ভাবে বিধায়কদের নিয়ে বৈঠক এবং সাংসদদের একসঙ্গে বসার উপরেও জোর দিয়েছেন নাড্ডা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • JP Nadda: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    JP Nadda: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের কুর্সিতে ফের বিজেপি (BJP) এলে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (UCC)। সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য থাকবে ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণও। হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh) বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে শনিবার দলের ইস্তেহার প্রকাশ অনুষ্ঠানে এই প্রতিশ্রুতিই দিলেন বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)।

    হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। সতেরোর বিধানসভা নির্বাচনে ৪৪টি আসন পেয়েছিল বিজেপি (BJP)। কংগ্রেস (Congress) পেয়েছিল ২১টি আসন। একটি আসন পেয়েছিল সিপিএম (CPM)। অন্যরা পেয়েছিল ২টি আসন। এবার ভোট হবে ১২ নভেম্বর। বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস। নিজের রাজ্য হিমাচল প্রদেশের এদিনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দেন নাড্ডা (JP Nadda)। এর মধ্যে ছিল ৮ লক্ষ চাকরি, উচ্চ শিক্ষার পাঠ নিতে যাওয়া মেয়েদের স্কুটার দেওয়া এবং রাজ্যে পাঁচটি নয়া মেডিক্যাল কলেজ স্থাপনও।

    এদিন বিজেপির ইস্তেহার প্রকাশ করেন নাড্ডা (JP Nadda)। এই ইস্তেহারের পোশাকি নাম ‘সঙ্কল্প পত্র’। এই ‘সঙ্কল্প পত্র’ প্রকাশ অনুষ্ঠানে নাড্ডা বলেন, রাজ্যের ক্ষমতায় ফের বিজেপি এলে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। এজন্য গড়া হবে কমিটিও। রাজ্যে ওয়াকফ সম্পত্তির কত পরিমাণ অংশ অবৈধ কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে, তা জানতে বিজেপি সরকার সমীক্ষা করবে বলেও আশ্বাস দেন নাড্ডা।

    আরও পড়ুন: ‘পদ্ম চিহ্নে ছাপ দেওয়া মানেই মোদিকে ভোট দেওয়া’, হিমাচল প্রদেশের জনসভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মহিলা ভোটারদের কথা মাথায় রেখে নাড্ডা (JP Nadda) এদিন আলাদা একটি ইস্তেহার প্রকাশ করেন। তাতেই ঘোষণা করা হয়েছে সরকারি চাকরিতে ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণের কথা। বিজেপি ফের ক্ষমতায় এলে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠরত মেয়েদের সাইকেল দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেন নাড্ডা। এদিনই প্রকাশিত হয়েছে রাজ্যে বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেসের (Congress) নির্বাচনী ইস্তেহারও। তাকে কটাক্ষ করে নাড্ডার (JP Nadda) সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া, ওই ইস্তেহারের না আছে কোনও দিশা, না আছে ভার। জানা গিয়েছে, এই ইস্তেহারের খসড়া তৈরির আগে একটি কমিটি গড়েছিল বিজেপি। ওই কমিটির সদস্যরা কথা বলেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে। তার পরেই তৈরি হয় খসড়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Nadda on Mamata: পারলে আমাকে জেলে ভরো…মমতার মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কী বললেন নাড্ডা? 

    Nadda on Mamata: পারলে আমাকে জেলে ভরো…মমতার মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কী বললেন নাড্ডা? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই তাঁকে গ্রেফতার করার জন্য বিজেপিকে (BJP) চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এদিন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত একটি জনসভায় বক্তব্য রাখছিলেন মমতা। সেখানেই বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ জানান তিনি। এদিন তার কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল বিজেপি। 

    দলের হেভিওয়েট দুই নেতাকে গ্রেফতার করেছে দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই এবং ইডি। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তৃণমূলের পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) গ্রেফতার হয়েছেন এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (SSC Scam)। আর তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandol) গ্রেফতার হয়েছেন গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case)। দুজনকেই প্রথমে তলব করেছিল সিবিআই। পরে করা হয় গ্রেফতার। এদিনের সমাবেশে সেই প্রসঙ্গ টেনে গেরুয়া শিবিরকে নিশানা করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে আমরা বিজেপিকে শূন্যে নামিয়ে আনব। তারা চায়, তৃণমূলের অন্য নেতাদেরও গ্রেফতার করতে। এর পরেই বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মমতা বলেন, এসো, আমাকে গ্রেফতার কর, যদি পার। আমি জেল থেকে বিজেপিকে গোহারা হারাব। তৃণমূল নেত্রী বলেন, এর পর ওরা মলয় (ঘটক) এবং ফিরহাদ (হাকিম)কে গ্রেফতার করতে চায়। অভিষেককেও…। মমতা বলেন, অভিষেককে ইতিমধ্যেই নোটিশ পাঠিয়েছে, নোটিশ পাঠিয়েছে তার স্ত্রীকেও। আমি বলছি, এমনকী তাদের ছেলেকেও নোটিশ পাঠাবে।

    আরও পড়ুন : সিবিআই থেকে জেল হেফাজত হতেই কেষ্ট-‘কলঙ্ক’ ঝেড়ে ফেলতে চাইছে তৃণমূল?

    দিল্লি দখল যে তাঁর প্রধান লক্ষ্য এদিন তাও গোপন করেননি মমতা। বলেন, আমার মূল লড়াই দিল্লির জন্য। দিল্লি থেকে বিজেপিকে তাড়াব। ২০২৪ সালে বিজেপিকে আমরা দিল্লি থেকে দূর করব। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা ভয় ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। তাঁর অভিযোগ, বিজেপি লোকসভা নির্বাচন জিততে চায় প্রত্যেকে জেলের ভিতরে রেখে। আমি বলছি, তোমার যদি ধৃষ্টতা থাকে, তাহলে আমাকেও জেলে ঢোকাও। আমরা দেখব, নির্বাচনের ফল কী হয়। তৃণমূল নেত্রী বলেন, আমরা লড়াই করব, এবং আমরা জিতব এবং বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করব।           

    তৃণমূল নেত্রীর এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে গেরুয়া শিবির। এই মুহূর্তে ত্রিপুরা সফরে রয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি বলেন, বিজেপি তৃণমূলের জনবিরোধী নীতি, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা এবং মহিলাদের ওপর নৃশংসতার বিরোধী। তাঁর তোপ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী। অথচ তাঁর রাজ্যেই মহিলা পাচারের ঘটনা দেশের মধ্যে সব চেয়ে বেশি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Jagdeep Dhankhar: জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন বিজেডি-এআইএডিএমকের, ইস্তফা দিলেন রাজ্যপাল

    Jagdeep Dhankhar: জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন বিজেডি-এআইএডিএমকের, ইস্তফা দিলেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এনডিএ-র মনোনিত প্রার্থী জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। এখন দেশের উপরাষ্ট্রপতি পদ সামলাচ্ছেন ভেঙ্কাইয়া নাইডু। আগামী মাসে তাঁর কার্যকালের মেয়াদ শেষ হবে। জগদীপ ধনখড়ের জন্যে দেশের বিরোধী দলগুলির কাছে সমর্থন চেয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।  জেপি নাড্ডা (Jagdeep Dhankhar) বলেন, “বাংলার বর্তমান রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় কৃষকের ছেলে, নম্র স্বভাবের। উনি তিন দশক ধরে দেশকে বিভিন্নভাবে সেবা করে আসছেন। আমি সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলিকে অনুরোধ করব, তারা যেন উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ধনখড়কে সমর্থন জানান।”  

    জেপি নাড্ডার এই আবেদনে সাড়া দিয়েছে বেশ কিছু বিরোধী দল। বিজেডি (BJD) এবং এআইএডিএমকে ( AIADMK) জগদীপ ধনখড়কে সমর্থন জানানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) দলের প্রধান নবীন পট্টনায়ককে কল করার পরেই বিজেডির তরফ থেকে সমর্থনের কথা জানানো হয়। আর চেন্নাইয়ের বিধায়কদের বৈঠকের পরে ধনখড়কে সমর্থন করার সিদ্ধান্তের কথা জানায় এআইএডিএমকে। দুই দলই বলেছে এনডিএ- এ মনোনীত রাষ্ট্রপতি, উপরাষ্ট্রপতি পদের দুই প্রার্থীকেই সমর্থন জানাবে তারা । 

    আরও পড়ুন: বাংলার ভোটার ধনখড় শ্রাবণের সোমবার উপরাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন পেশ করবেন

    এদিকে বাংলার রাজ্যপাল পদে ইস্তফা দিয়েছেন জগদীপ ধনখড়। রবিবার রাতে ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। রাজ্যপালের ইস্তফা গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। বাংলায় নতুন রাজ্যপাল না আসা অবধি আপাতত রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলাবেন মণিপুরের রাজ্যপাল এলএ গণেশন (La. Ganesan)।

    আরও পড়ুন: উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়   

    আজ বেলা ১২টায় সংসদ ভবনে মনোনয়ন জমা দিতে যাবেন জগদীপ ধনখড়। ৬ অগস্ট উপরাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন। আগামী ১০ অগাস্ট বর্তমান উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডুর পদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ১৯ জুলাই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। ২০ জুলাই মনোনয়নপত্রের স্ক্রুটিনি হবে। জগদীপ ধনখড়ের প্রতিপক্ষ মার্গারেট আলভা।   

     এনডিএ-র পক্ষ থেকে কে উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী হবে তা নিয়ে বহুদিন ধরেই জল্পনা ছিল। অবশেষে শনিবার সন্ধ্যেয় সবাইকে অবাক করে দিয়ে উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসেবে বাংলার রাজ্যপালের নাম ঘোষণা করে বিজেপি।  

  • Anand Sharma: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন আনন্দ শর্মা?

    Anand Sharma: কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন আনন্দ শর্মা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ধস নামতে চলেছে কংগ্রেসে (Congress)! কংগ্রেস ছেড়ে শীঘ্রই কি বিজেপিতে (BJP) যোগ দিচ্ছেন আনন্দ শর্মা (Anand Sharma)? সম্প্রতি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার (JP Nadda) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন কংগ্রেসের এই শীর্ষ নেতা। তার পরেই দানা বেঁধেছে জল্পনা। সূত্রের খবর, বিজেপিতে যোগদানের বিষয়েই নাড্ডার সঙ্গে কথা হয়েছে শর্মার। যদিও জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছেন কংগ্রেস নেতা।

    কংগ্রেসের বিক্ষুব্ধ শিবির জি-২৩ গ্রুপের সদস্য আনন্দ। এই গ্রুপেরই এক সদস্য কপিল সিবাল কিছুদিন আগেই কংগ্রেস ছেড়ে নির্দল প্রার্থী হিসেবে অখিলেশ যাদবের সমর্থনে রাজ্যসভায় গিয়েছেন। কয়েক মাস পরেই হিমাচল প্রদেশে নির্বাচন। সেখান থেকেই রাজ্যসভায় গিয়েছিলেন আনন্দ। তাই শর্মার দলবদলের চর্চা নয়া মাত্রা যোগ করেছে রাজনীতিতে।

    আরও পড়ুন : অরুণাচল প্রদেশে ১০২ আসনে জয়ী বিজেপি, কী বললেন আইনমন্ত্রী?

    কংগ্রেস ছাড়ার জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছেন আনন্দ। এদিন নাড্ডার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে আনন্দ বলেন, বিজেপি প্রাধান জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করার অধিকার আমার রয়েছে। আমার কাছে উনি শুধুমাত্র বিজেপি সভাপতি নন। আমরা দুজনেই একই রাজ্যের। এর সঙ্গে রাজনীতির সম্পর্ক খোঁজার কোনও মানে নেই। তিনি বলেন, আমি কংগ্রেসের সদস্য। মতাদর্শগতভাবে বিরোধিতা থাকলেও আমাদের ব্যক্তিগত স্তরে কোনও বিভাজন নেই। শর্মার গলায় শোনা গিয়েছে নাড্ডার প্রশংসাও। তিনি বলেন, আমার খুব গর্ব হয়, যখন দেখি আমার রাজ্য ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ শাসকদলের সভাপতি হয়েছেন।

    আরও পড়ুন : মহুয়ার ‘কালী’ মন্তব্যের জের, এফআইআর দায়ের, পথে বিজেপি, সমালোচনার ঝড়

    সূত্রের খবর, বিজেপিও জি-২৩ গ্রুপের বেশ কয়েকজন কংগ্রেস নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। এই আনন্দ শর্মাই কংগ্রেসের সেই নেতা যিনি দলের দ্রুত নির্বাচন চেয়ে সনিয়া গান্ধীকে চিঠি লিখেছিলেন। কপিল সিবাল কংগ্রেস ছাড়ায় একবার ধাক্কা খেয়েছিল কংগ্রেস। এবার আনন্দ শর্মা যদি কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন, তাহলে আরও বিপাকে পড়বেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির শীর্ষ কর্তারা।   

     

LinkedIn
Share