Tag: JP Nadda

JP Nadda

  • BJP: ৫০ হাজার যুবার কর্মসংস্থান, ছাত্রীদের স্কুটি, হরিয়ানায় নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ বিজেপির

    BJP: ৫০ হাজার যুবার কর্মসংস্থান, ছাত্রীদের স্কুটি, হরিয়ানায় নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন হরিয়ানার বিধানসভা ভোটকে মাথায় রেখে বৃহস্পতিবার নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি (BJP)। প্রসঙ্গত, বুধবারই প্রকাশিত হয়েছিল কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তাহার। যাকে এদিন ভাঁওতা বলে তোপ দাগেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda) এবং হরিয়ানা বিজেপির সভাপতি মোহনলাল বাদলি।

    মহিলাদের মাসে ২,১০০ টাকা (BJP)

    সমগ্র অনুষ্ঠানটি হয় হরিয়ানা রাজ্যের রোহতকে। ভারতীয় জনতা পার্টি আশ্বাস দিয়েছে, যুবকদের চাকরির ব্য়বস্থা যেমন করা হবে, তেমনই প্রতি মাসে ‘লাডো লক্ষ্মী যোজনা’র মাধ্যমে মহিলাদের ২,১০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে। রাজ্যে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করতে ভারতীয় জনতা পার্টি ঘোষণা করেছে যে সে রাজ্যে একাধিক শিল্প শহর প্রতিষ্ঠা করা হবে। যেখানে ৫০ হাজারেরও বেশি গ্রামীণ যুবক-যুবতীদের কর্মসংস্থান (BJP) হবে।

    কলেজ ছাত্রীদের বিনামূল্যে স্কুটি

    বিজেপি (BJP) আরও ঘোষণা করেছে যে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ‘চিরায়ু আয়ুষ্মান যোজনা’ আনা হবে, যার মাধ্যমে চিকিৎসা ক্ষেত্রে সরকার ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত সাহায্য করবে হরিয়ানার নাগরিকদের। প্রসঙ্গত, এতদিন পর্যন্ত এই ব্যবস্থার মাধ্যমে হরিয়ানার নাগরিকদের ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হত। এর পাশাপাশি, বিজেপি আরও আশ্বাস দিয়েছে যে, ক্ষমতায় এলে তারা কলেজ ছাত্রীদের বিনামূল্যে স্কুটার বিতরণ করবে ‘আওয়াল বালিকা যোজনা’র মাধ্যমে। গৃহস্থ মহিলাদের এলপিজি সিলিন্ডারে ৫০০ টাকা পর্যন্ত ভর্তুকি দেবে সরকার।

    এটা কোনও ইস্তাহার নয়, এটা আমাদের সংকল্পপত্র

    এদিনের নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশের অনুষ্ঠানে (BJP) জেপি নাড্ডা কংগ্রেসকে তোপ দেগে বলেন, ‘‘কংগ্রেসের ইস্তাহার শুধুমাত্র একটা অনুষ্ঠান এবং জনগণকে প্রতারণা করার অনুষ্ঠান।’’ তিনি আরও উদাহরণ টেনে এনে বলেন, ‘‘দশ বছর আগে ঠিক কী চলত হরিয়ানাতে! সরকারি চাকরি পেতে গেলে যুবকদেরকে ঘুষ দিতে হতো।’’ হরিয়ানায় বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda) আরও জোর দিয়ে বলেন, ‘‘বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে।’’ তিনি ঘোষণা করেন, ‘‘এটা কোনও ইস্তাহার নয় এটা আমাদের সংকল্পপত্র। এটা মনে রাখতে হবে হরিয়ানা কখনও থামবে না।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘মওত কা সওদাগর কে বলেছিলেন?’’ রাহুল ইস্যুতে খাড়্গেকে চিঠি দিয়ে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘মওত কা সওদাগর কে বলেছিলেন?’’ রাহুল ইস্যুতে খাড়্গেকে চিঠি দিয়ে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, এই মর্মে অভিযোগ তুলে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিল কংগ্রেস। এমনকী দিল্লি পুলিশের কাছেও অভিযোগ জানানো হয়েছিল। এবার কংগ্রেসের সর্ব ভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে পাল্টা চিঠি দিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি কংগ্রেসকে স্মরণ করিয়ে দিলেন তাঁদের করুচিপূর্ণ মন্তব্যের কথা। মনে করানো হল, কীভাবে রাহুল ও কংগ্রেস নেতারা একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কদর্য ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন। ঘটনায় ব্যাপক ভাবে রাজনৈতিক শোরগোল পড়েছে। 

    কী বলেলেন নাড্ডা (JP Nadda)?

    প্রবীণ বিজেপি নেতা জেপি নাড্ডা (JP Nadda) কংগ্রেসকে দেওয়া চিঠিতে লিখেছেন, শতাব্দীপ্রাচীন দলের মনে রাখা উচিত কীভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কংগ্রেস নেতারা কখনও সাপ, কখনও কাঁকড়াবিছে, রাক্ষস, আবার পকেটমারের মতো ভাষায় আক্রমণ করেছেন। প্রবীণ বিজেপি নেতা জেপি নাড্ডা (JP Nadda) কংগ্রেসকে দেওয়া চিঠিতে লিখেছেন, “আমি চিঠি পড়েছি। বাস্তবের সঙ্গে কোনও মিল নেই। রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) মা সোনিয়া গান্ধী মোদিজিকে উদ্দেশ করে ‘মওত কা সওদাগর’ বলেছিলেন না? আপনি এবং আপনার দলই এই ধরনের লজ্জাজনক মন্তব্যকে প্রশ্রয় দিয়েছেন। তখন কি কংগ্রেস রাজনৈতিক সৌজন্য-ভদ্রতা ভুলে গিয়েছিল?” নাড্ডা (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘কেন রাহুল গান্ধীর মতো ব্যর্থ প্রজেক্টরকে বার বার পণ্য হিসাবে ব্যবহার করতে চাইছে কংগ্রেস? অলচপণ্য বাজারে বার বার চালাতে চাইছে। দেশের সবচেয়ে পুরনো দল এখন ‘কপি পেস্টে’ পরিণত হয়েছে। দেশের মধ্যে সংরক্ষণ এবং জাতপাত নিয়ে যেমন রাজনীতি করেন, ঠিক তেমন আবার বিদেশে গিয়ে সংরক্ষণ শেষ করার কথাও বলেন।”

    আরও পড়ুনঃ ২৭ সেপ্টেম্বর আরজি কর মামলার সুপ্রিম-শুনানি, কোন কোন বিষয় উঠতে পারে

    আমেরিকা সফরে গিয়ে দেশে গণতন্ত্র নেই বলেছেন রাহুল

    ইতিমধ্যে জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভার ভোট শুরু হয়েছে। অক্টোবরের প্রথমেই হরিয়ানায় ভোট গ্রহণ। অপরদিকে সামনেই মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডেও নির্বাচন আসন্ন। দেশে রাজনীতির হাওয়া এখন ব্যাপক উত্তাল। এরমধ্যে রাহুলের (Rahul Gandhi) প্রাণ রক্ষার বিষয়ে হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়েছে কংগ্রেস। যদিও, প্রধানমন্ত্রী তাতে কোনও উত্তর দেননি। উল্লেখ্য সম্প্রতি আমেরিকা সফরে গিয়ে দেশের বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেসের নির্বাচিত সাংসদ বলেছেন, ‘‘ভারতে গণতন্ত্র নেই! দেশের পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’’ আর এই কথায় সামজিক মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় শুরু হয়েছে। তার মধ্যেই পত্র দিয়ে রাহুল এবং কংগ্রেসকে ধুয়ে দিলেন নাড্ডা (JP Nadda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ক্রীড়া ক্ষেত্রে বরাদ্দ বেড়েছে তিনগুণ, অলিম্পিক্স কাউন্সিল অফ এশিয়ার সভায় জানালেন নাড্ডা

    JP Nadda: ক্রীড়া ক্ষেত্রে বরাদ্দ বেড়েছে তিনগুণ, অলিম্পিক্স কাউন্সিল অফ এশিয়ার সভায় জানালেন নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda) রবিবারই নয়া দিল্লিতে আয়োজিত ৪৪ তম অলিম্পিক্স কাউন্সিল অফ এশিয়ার সাধারণ (OCA General Assembly) সভায় বক্তব্য রাখেন। এখানে তিনি নিজের ভাষণে বলেন যে দেশের যুব সমাজকে ক্রীড়া ক্ষেত্রে আরও উৎসাহিত করার জন্য বাজেটে তিনগুণ বরাদ্দ বেশি করা হয়েছে। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রকের বিভিন্ন কর্মসূচিগুলি রূপায়ণের জন্যই এই বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজেপির সভাপতি। এর পাশাপাশি ২০৩৬ সালে ভারতে অলিম্পিক্স আয়োজন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার কথাও তুলে ধরেন তিনি।

    ২০৩৬ সালে ভারতে অলিম্পিক্স আয়োজন

    জেপি নাড্ডা (JP Nadda) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যে পরিকল্পনা অর্থাৎ ২০৩৬ সালে ভারতে অলিম্পিক্সের আয়োজন, সে নিয়েও বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন এবং ২০৩৬ সালে অলিম্পিক্সের আয়োজন করতে চেয়েছেন দেশের মাটিতে। আমি বিশ্বাস করি যে অলিম্পিক্স কাউন্সিল অফ এশিয়া, নিশ্চয় প্রধানমন্ত্রীর এই ইচ্ছাকে পূরণ করতে কাজ করবে।’’ জেপি নাড্ডা (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘ভারতবর্ষের ক্রীড়া ঐতিহ্য অনেক প্রাচীন কাল থেকেই দেখা যায়। ভারতবর্ষে দাবা খেলার রীতি দেখা যেত। সেই ধারা বর্তমানেও বজায় রয়েছে, আধুনিক ভারতেও বিভিন্ন খেলা দেখা যায়।’’ প্রসঙ্গত ৪৪তম অলিম্পিক্স কাউন্সিল অফ এশিয়ার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে দিল্লির ভারত মণ্ডপমে, ভারতের বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্তা-ব্যক্তিরা ও প্রাক্তন ভারতীয় ক্রীড়াবিরা হাজির রয়েছেন এখানে। প্রাক্তন ভারতীয় শ্যুটার রণধীর সিং অলিম্পিক কাউন্সিল অফ এশিয়ার (OCA General Assembly) ভারতীয় শাখার প্রথম সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। 

    বাজেটে তিনগুণ বেশি বরাদ্দ

    নিজের বক্তব্যে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) আরও বলেন, ‘‘বাজেটে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রকের বিভিন্ন কর্মসূচিগুলিকেকে রূপায়ণ করতে তিনগুণ বরাদ্দ বেশি করা হয়েছে। যেমন এর মধ্যে নেওয়া হয়েছে, ‘টার্গেট অলিম্পিক পোডিয়াম স্কিম’। এই কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের যুবসমাজকে আধুনিক মানের প্রশিক্ষণ, সরঞ্জাম এবং কোচিং সবটাই দেওয়া হচ্ছে। নিজের বক্তব্যে তিনি আরও জানিয়েছেন যে ৫ হাজারেরও বেশি পুরুষ এবং ৩ হাজারেরও বেশি মহিলা বর্তমানে ৩৪টি স্পোর্টস কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন।’’ নিজের ভাষণে জেপি নাড্ডা আরও বলেন, ‘‘খেলার মাধ্যমে শুধুমাত্র যে আমাদের শারীরিক বিকাশ হয় এমনটাই নয়। এর ফলে আমাদের মানসিক উন্নতিও ঘটে এবং সামাজিক সম্প্রীতিও বাড়ে।’’ প্রসঙ্গত, দীর্ঘ ২৫ বছর পরে ভারতে আয়োজিত হচ্ছে অলিম্পিক্স কাউন্সিল অফ এশিয়ার সাধারণ সভা। এই সভার অন্যতম উদ্যোক্তা হলেন প্রাক্তন ভারতীয় শ্যুটার রণধীর সিং। নিজের ভাষণে জেপি নাড্ডা ধন্যবাদ জানান রণধীর সিংকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: লক্ষ্য ১০ কোটি, দেশ জুড়ে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা নরেন্দ্র মোদির

    Narendra Modi: লক্ষ্য ১০ কোটি, দেশ জুড়ে বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা নরেন্দ্র মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে বিজেপির (BJP) সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঘোষণা করে বলেন, “এই সদস্য অভিযানের লক্ষ্য মাত্রা হবে ১০ কোটি।” উল্লেখ্য, হরিয়ানা এবং জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশিত হয়েছে। এই সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হবে। ঠিক এই আবহের মধ্যেই শুরু হল সদস্য গ্রহণ অভিযান। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, লোকসভার পর এই অভিযানে সংগঠন শক্তিশালী হবে এবং আগামী নির্বাচনে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।   

    দলকে আরও শক্তিশালী করতে সদস্য গ্রহণ (BJP)

    প্রায় তিন বছর পর দিল্লিতে ফের সদস্য গ্রহণ পর্ব শুরু করলেন মোদি (Narendra Modi)। এদিন বিজেপি সদর দফতর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মসূচির সূচনা হয়। দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার থেকে নিজের সদস্যপদ পুনর্নবীকরণ করেছেন নরেন্দ্র মোদি। এদিনের এই কর্মকাণ্ডে ছিলেন দলের দুই প্রাক্তন সভাপতি অমিত শাহ এবং রাজনাথ সিং। বিশেষজ্ঞদের মতে, সম্প্রতি লোকসভার পর দলের (BJP) সাংগঠনিক শক্তিকে আরও বৃদ্ধি করতে এই অভিযান নেওয়া হয়েছে। তবে এই অভিযান অনলাইনের মাধ্যমে যেমন হবে, তেমনি প্রত্যেক শহর ও গ্রামে গ্রামে বিজেপি কর্মীদের কাছে পৌঁছে গিয়ে কর্মসূচিকে বাস্তবায়নের জন্য আহ্বান করা হবে। একই ভাবে দেশের তরুণ-যুব সম্প্রদায়কে যুক্ত করার জন্য বিশেষ ভাবে আবেদন করা হয়েছে। দলের ইতিহাসকে তুলে ধরে অমিত শাহ বলেন, “১৯৮০ থেকে বিজেপি দেশ জুড়ে কাজ করে চলেছে। দলের সদস্যপদ গ্রহণ এবং প্রচারকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণে প্রধানমন্ত্রী মোদির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দলের সাংগঠনিক কাঠামো উল্লেখযোগ্যভাবে আরও শক্তিশালী হয়েছে।”

    নতুন সভাপতি নির্বাচন করা হবে সদস্য গ্রহণের পর

    দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও প্রধানমন্ত্রী মোদির বিশ্বাসযোগ্যতা এবং প্রচারাভিযানে প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক দল হিসেবে বিজেপির মনোযোগ নিছক সরকার গঠন নয়। দেশ-রাষ্ট্রকে বিকশিত করতে সমাজকে গড়া একান্ত প্রয়োজন। উন্নত ভারত, বিকশিত ভারত হল আমাদের প্রধান লক্ষ্য। আগামী দিনে আমরা সেই কাজে বদ্ধ পরিকর।” জম্মু-কাশ্মীর ও হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছে তিন সপ্তাহ আগেই। এই বছরেই মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। মোদি (Narendra Modi), অমিত শাহ এবং নাড্ডা আশা করে বলেছেন, এবার দেশ জুড়ে ১০ কোটির বেশি সদস্য সংগ্রহ করতে হবে। উল্লেখ্য গত জুন মাসে সর্বভারতীয় সভাপতি হিসেবে মেয়াদ শেষ হয়েছে জেপি নাড্ডার। বিজেপির সংবিধান অনুযায়ী, প্রত্যেক রাজ্যে দলের সাংগঠনিক নির্বাচন করতে হবে। এরপর সংবিধান অনুযায়ী, নতুন সভাপতি নির্বাচন করা হবে। তবে সবটাই সদস্য (BJP) গ্রহণের পর সেই প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ সেনাবাহিনীর ১০টি ক্যান্টনমেন্টকে স্থানীয় সংস্থার হাতে দিচ্ছে কেন্দ্র

    কীভাবে সদস্য পদ গ্রহণ করবেন?

    নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে সদস্য পদ (BJP) গ্রহণ করতে পারেন—

    ১>যোগ্যতা: যে কেউ বিজেপির সদস্য হতে পারেন।

    ২>মিসড কলের মাধ্যমে যোগ দিন: শুধু ৮৮০০০০২০২৪ নম্বরে একটি মিসড কল দিন। এভাবেই প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi), রাজনাথ সিং এবং অমিত শাহের মতো নেতারা যোগ দিয়েছেন।

    ৩>অনলাইন তালিকাভুক্তি: আপনি বিজেপি পোর্টালের মাধ্যমেও যোগ দিতে পারেন। ‘বিজেপিতে যোগ দিন’ বিভাগে যান, আপনার ব্যক্তিগত এবং যোগাযোগের বিবরণ পূরণ করুন এবং আপনার সদস্যতা শংসাপত্র ডাউনলোড করুন।

    ৪>বাড়ি বাড়ি গিয়ে নথিভুক্তি: বিজেপি কর্মীরা সদস্যপদ নিবন্ধনে সহায়তা করার জন্য বাড়ি বাড়ি ঘুরে দেখবেন।

    ৫>কর্মীদের মাধ্যমে সহায়তা: আপনি বিজেপি কর্মীদের সাহায্যেও নাম নথিভুক্ত করতে পারেন।

    ৬>কোনও খরচ নেই: মিসড কলের মাধ্যমে সদস্যপদ বিনামূল্যে নিতে পারেন।

         

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    BJP: দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডার (JP Nadda) সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ করলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী। ‘বিজেপিকে জানুন’ নামে একটি কর্মসূচিতে ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন ওই দেশের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। তিনি সম্প্রতি তিন দিনের সফরে এসেছেন ভারতে। নাড্ডা দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে অত্যন্ত আশা প্রকাশ করেছেন।

    ঠিক কী বললেন নাড্ডা (BJP)?

    বিজেপির (BJP) বিদেশ পর্যবেক্ষক বিজয় চৌথাইওয়ালে জানিয়েছেন, দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা এবং মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে এই বৈঠকে ওই দেশের শাসকদল ও বিজেপির মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করতে ‘বিজেপিকে জানুন’-এর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই প্রসঙ্গে নাড্ডা (JP Nadda) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করে বলেন, “এই বৈঠকের মাধ্যমে দুই দেশের শাসক দলের মধ্যে সম্পর্ককে শক্তিশালী করার ভাবনার উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হাই দাতো সেরি আনোয়ার বিন ইব্রাহিমের সঙ্গে দেখা করে বেশ সম্মানিত হয়েছি। আমাদের দুই পক্ষের মধ্যে রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি বিনিময় করতে পেরেছি। দুই দেশ এবং দুই শাসক দলের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়াকে আরও গভীর ভাবে অধ্যায়ন করা সম্ভবপর হয়েছে। ভারত-মালয়েশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য, কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাবে।”

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশে ইউনূস জমানায় মুক্ত করে দেওয়া হল জঙ্গি নেতা রাহামানিকে

    শিক্ষা, কর্মসংস্থান, আয়ুর্বেদ নিয়ে আলোচনা

    বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে একাধিক বিষয় নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। গত এক দশকে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের বেশ উন্নতি লক্ষ্য করা গিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে একাধিক ক্ষেত্রে সহযোগিতার সম্ভাবনার বিষয়ে পর্যালোচনা হয়েছে। দুই দেশের শিক্ষা, কর্মসংস্থান, আয়ুর্বেদ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। দুই নেতার মধ্যে মতবিনিময়ে ভারতীয় জনতা পার্টি এবং পিপলস জাস্টিস পার্টির মধ্যে সহজতর সম্পর্ক নির্মাণে আলোচনা হয়েছে। দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে অংশীদারিত্ব এবং পরস্পরের বোঝাপড়া গড়ার বিষয়ে ফলপ্রসূ মতবিনিময় হয়েছে। উল্লেখ্য মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির কার্যকালের প্রথম সফরসূচি বলে জানা গিয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল কংগ্রেস মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী।” রবিবার এই ভাষায়ই তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadd)। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে নাড্ডা বলেন, “তিনি এমন একটি প্রশাসনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন যারা লুটতরাজ চালিয়ে যাচ্ছে। সেই লুটতরাজ রুখতে তিনি ব্যর্থ।”

    নাড্ডার নিশানায় টিএমসি

    এক্স হ্যান্ডেলেও তৃণমূলকে একহাত নেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূলের অধীনে রয়েছে। যে তৃণমূল মহিলা- বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী। তাঁর লৌহ মুষ্ঠিতে মরচে পড়েছে, ভয়ঙ্করভাবে মরচে পড়েছে।” প্রসঙ্গত, গত ৯ অগাস্ট কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে খুন হন বছর একত্রিশের এক মহিলা ট্রেনি চিকিৎসক। ধর্ষণ করে খুন করা হয় তাঁকে। এই ঘটনায় ছিছিক্কার পড়ে যায় রাজ্যে। ঘটনার প্রতিবাদে তোলপাড় হয় দেশ। তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে নিশানা করে বিজেপি। রবিবার সেই সরকারকেই নিশানা করলেন নাড্ডা।

    মুখে কুলুপ বুদ্ধিজীবীদের

    এদিকে, আরজি করকাণ্ডে দেশ তোলপাড় হলেও (JP Nadd), রা কাড়েননি বাংলার বুদ্ধিজীবীরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, রাজ্য সরকারের কাছে নানা অছিলায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন তাঁরা (বাম আমলেও এঁদের একটা বড় অংশ নিয়েছেন নানা সুযোগ)। সেই কারণেই ‘মৌনীবাবা’ হয়ে রয়েছেন তাঁরা। তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে পাছে প্রাপ্তির ভাঁড়ার অপূর্ণ থেকে যায়, তাই মুখে কুলুপ এঁটেছেন তাঁরা।

    যুবভারতীতে তিন ক্লাবের প্রতিবাদ

    এদিকে, এদিন বিকেলে (JP Nadda) যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের সামনে জড়ো হন মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের সমর্থকরা। তাঁরাও ঘন ঘন স্লোগান দেন ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। পরে যোগ দেয় মহমেডান স্পোর্টিংও। দুই প্রধান ক্লাবের সমর্থকদের এই বিক্ষোভকে সমর্থন করেছে তারাও। প্রতিবাদে শামিল হয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থক ঊষসী চক্রবর্তী ও মোহন-সমর্থক সৌরভ পালোধি।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    প্রতিবাদীদের ছত্রখান করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। নির্বিচারে লাঠিচার্জ করা হয়েছে মহিলাদের ওপরও। প্রতিবাদীদের দাবি, পুলিশের লাঠির ঘায়ে জখম হয়েছেন বেশ (JP Nadda) কয়েকজন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি কল্যাণ চৌবে। তিনি পুলিশ ও প্রতিবাদীদের সঙ্গে কথা বলেন। প্রতিবাদীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মোহন-অধিনায়ক শুভাশিস বসুও। স্ত্রীকে নিয়ে যুবভারতীর সামনে গিয়েছেন তিনি। কথা বলেছেন প্রতিবাদীদের সঙ্গেও।

    প্রসঙ্গত, এদিন ছিল ডার্বি ম্যাচ। আরজি করকাণ্ডের প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দিতে যত পুলিশ কর্মীর দরকার, তা না থাকার ‘অজুহাতে’ আচমকাই বন্ধ করে দেওয়া হয় ডার্বি ম্যাচ। তার জেরেই প্রতিবাদ (JP Nadda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর আমলে রাজ্যে নারীদের ওপর অত্যাচার বাড়ছে’’, আরজি কর ইস্যুতে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর আমলে রাজ্যে নারীদের ওপর অত্যাচার বাড়ছে’’, আরজি কর ইস্যুতে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Issue) হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে তুলোধোনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। মঙ্গলবারই তিনি মমতা সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে বলেন, ‘‘মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর আমলে রাজ্যে নারীদের ওপর অত্যাচার বাড়ছে।’’ এই ঘটনাকে অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলেও মন্তব্য করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

    কী বললেন জেপি নাড্ডা (JP Nadda)?

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার আরজি কর কাণ্ডে সিবিআইয়ের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের একজন তরুণী ডাক্তারকে ধর্ষণ ও খুন করা হয় যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। গোটা দেশ হতবাক হয়ে গিয়েছে এই ঘটনায়। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং গভীরভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি এই অমানবিক ঘটনার। আরজি কর হাসপাতালে এমন ঘটনাকে আড়াল করার জন্য অপচেষ্টাও করা হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ এমন একটি রাজ্যে পরিণত হয়েছে যেখানে আইনের শাসন নেই। দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে মহিলাদের ওপর নির্যাতন বেড়েই চলেছে পশ্চিমবঙ্গে, একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী থাকার পরেও।’’ 

    পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই ঘটনায় অনেক কিছু ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে 

    পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই ঘটনায় অনেক কিছু ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী (JP Nadda) এবং তিনি বলেন, ‘‘আমি হাইকোর্টের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছি, সিবিআই তদন্ত হবে এবং আমি আত্মবিশ্বাসী যে এর ফলেই সত্য উদঘাটিত হবে। গত দুদিনে অজস্র ডাক্তার সংগঠন আমাদের সঙ্গে দেখা করেছে এবং তাদের আমরা আশ্বাস দিয়েছি যে কেন্দ্রীয় সরকার প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ করবে যারা এই ঘটনায় জড়িত তাদের বিরুদ্ধে। ’’

    আইএমএ-এর সভাপতি কী বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর

    প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবারই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করে আইএমএ-র প্রতিনিধি দল। তারা দাবি জানিয়েছে যে প্রতিটা হাসপাতালকে যেন সেফ জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর পাশাপাশি চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার (RG Kar Issue) সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন যাঁরা তাঁদের জন্য কেন্দ্রীয় আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে আইএমএ। আইএম-এর প্রেসিডেন্ট আরভি অশোকান কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর (JP Nadda) সঙ্গে বৈঠকের পরে বলেন, ‘‘আমাদের প্রধান দাবি যে হাসপাতালগুলিকে সেফ জোন হিসেবে ঘোষণা করতে হবে এবং সেখানে যথেষ্ট নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখতে হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • WB BJP: ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’, কলকাতায় আজ ধিক্কার মিছিলের ডাক বিজেপির

    WB BJP: ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’, কলকাতায় আজ ধিক্কার মিছিলের ডাক বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে আজ, বুধবার কলকাতায় ধিক্কার মিছিলের ডাক দিয়েছে রাজ্য বিজেপি (WB BJP)। গেরুয়া শিবিরের এই মহা মিছিল কলেজ স্কোয়ার থেকে শুরু হয়ে পৌঁছাবে আরজি কর হাসপাতালে। বেলা দুটো থেকে শুরু হওয়া এই মিছিলে ব্যাপক ভিড় হবে বলেই মনে করছে বিজেপি নেতৃত্ব। প্রসঙ্গত, আরজি কর-কাণ্ডের পর থেকেই একাধিক কর্মসূচি নিতে দেখা গিয়েছে রাজ্য বিজেপিকে (WB BJP)। ঘটনার পর পরই দলের যুব ও মহিলা সংগঠন বিক্ষোভে নামে। এর পাশাপাশি বিজেপি সাংসদ অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায়, অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষদের দেখা যায় কলকাতাতে মোমবাতি মিছিল করতে। মঙ্গলবারই রাজ্যের জেলায় জেলায় এই ইস্যুতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে মহিলা মোর্চা। এরপরে বুধবারে হতে চলেছে এই ধিক্কার মিছিল। ইতিমধ্যে ধিক্কার মিছিলের বিষয়ে সমাজ মাধ্যমের পাতায় প্রচারও দেখা যাচ্ছে। দলের রাজ্য নেতারা ধিক্কার মিছিলের একাধিক পোস্টার নিজেদের ফেসবুক অথবা এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন। যাতে লেখা, ‘নারী বিরোধী সরকার, আর নেই দরকার’, ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’।

    বুধবার সমস্ত হাসপাতালে বহির্বিভাগ বন্ধের ডাক (RG Kar Issue)

    অন্যদিকে আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে বুধবার রাজ্যের সমস্ত হাসপাতালে বহির্বিভাগে পরিষেবা বন্ধের ডাক দিয়েছে, জয়েন্ট প্যাল্টফর্ম অফ ডক্টরস। জানা গিয়েছে, বাংলার সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ওপিডি পরিষেবা বন্ধের ডাক দিয়েছে জয়েন্ট প্লাটফর্ম অফ ডক্টরস। জরুরি পরিষেবা ছাড়াও সমস্ত কিছু বন্ধ রাখা হবে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত আরজি করের ওই নারকীয় ঘটনা যে স্থানে ঘটেছে, তার উল্টোদিকের ঘরে ভাঙার কাজ চলছে। বলা হয়েছে, তা নাকি বক্ষ রোগ বিভাগের সংস্কারের কাজ। এমন পরিস্থিতিতে ওই চিকিৎসক সংগঠনের সন্দেহ, প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হতে পারে। আর সে কারণেই বুধবার ৮ ঘণ্টার কর্ম বিরতি ঘোষণা করেছে তারা। ডাক্তারদের ব্যক্তিগত চেম্বারও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

    মঙ্গলবার নাড্ডার সঙ্গে বৈঠক, আজ বুধবার মুখমন্ত্রীর কাছে যাবে আইএমএ প্রতিনিধি দল

    অন্যদিকে, আরজি কর (RG Kar Issue) মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা নিয়ে বুধবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করবে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন বা আইএমএ-র প্রতিনিধি দল। ওই প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে রয়েছেন আইএমএ-র সর্বভারতীয় সভাপতি। প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবারই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডার সঙ্গেও দেখা করেছে প্রতিনিধি দল। তারা দাবি জানিয়েছে যে প্রতিটা হাসপাতালকে যেন সেফ জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর পাশাপাশি চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন যাঁরা তাঁদের জন্য কেন্দ্রীয় আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে আইএমএ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayushman Bharat: আরও ২৯ হাজারের বেশি হাসপাতালে আয়ুষ্মান ভারত, ঘোষণা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    Ayushman Bharat: আরও ২৯ হাজারের বেশি হাসপাতালে আয়ুষ্মান ভারত, ঘোষণা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেসরকারি হাসপাতালে গিয়ে সাধারণ মানুষ যাতে ভালোভাবে চিকিৎসা পান, তার উদ্যোগ গ্রহণ করল কেন্দ্রীয় সরকার। আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat) প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশের বহু সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালকে এই প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। কোন কোন রাজ্যের সঙ্গে এই প্রকল্প যুক্ত করা হয়েছে, তার তালিকাও তৈরি করা হয়েছে। ফলে, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বড় পদক্ষেপ বলেই ওয়াকিবহল মনে করছে।

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা কী বললেন? (Ayushman Bharat)

    লোকসভায় দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, ৩০ জুন পর্যন্ত ২৯,০০০ টিরও বেশি হাসপাতাল আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat) প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই তালিকার মধ্যে ১২,৬২৫টি প্রাইভেট হাসপাতালও রয়েছে। এরই মধ্যে সমস্ত তালিকাভুক্ত হাসপাতালগুলি তাদের নিজ নিজ রাজ্য স্বাস্থ্য সংস্থাগুলির সঙ্গে সমঝোতা করে, চুক্তি স্বাক্ষরও করেছে।

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    পোর্টালে অভিযোগ করা যাবে

    রাজ্য সরকারের হাসপাতালে আয়ুষ্মান ভারতের (Ayushman Bharat) কার্ড নিয়ে রোগীরা চিকিৎসা করাতে গেলে অনেক সময় কার্ড হাতেই হাসপাতাল থেকে ফিবে আসতে হয় রোগীকে। এসব ক্ষেত্রে অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হয় না। এবার থেকে হবে। নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, সুবিধাভোগীরা এবার থেকে তালিকাভুক্ত হাসপাতালগুলিতে চিকিৎসা করতে গিয়ে অসুবিধার বা স্কিমের সঙ্গে সম্পর্কিত অন্য কোনও সমস্যার সম্মুখীন হলে, সেন্ট্রালাইজড গ্রিভান্স রিড্রেসাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ওয়েব পোর্টালে মাধ্যমে চিঠি লিখে রিপোর্ট করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি আপনার অভিযোগের প্রতিকারও চাইতে পারেন। এরই পাশাপাশি, সুবিধাভোগীরা অভিযুক্ত হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রাজ্য স্বাস্থ্য সংস্থার কাছেও যেতে পারেন। সমস্ত তালিকাভুক্ত হাসপাতালের নেটওয়ার্ক বাড়ানোর জন্য একটি বহুমুখী কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হাসপাতাল এবং তাদের অ্যাসোসিয়েশনের কাছে পৌঁছোনো, তাদের উদ্বেগের সমাধানের জন্য কর্মশালার আয়োজন করা এবং তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়াগুলিকে আরও সহজ করা। ফলে, এই প্রকল্পের অধীনে তালিকাভুক্ত হাসপাতালের নেটওয়ার্কও ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে।

    পশ্চিমবঙ্গে কত হাসপাতালকে যুক্ত করা হল?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের (Ayushman Bharat) অধীনে উত্তরপ্রদেশে মোট ২,৬৩৪টি প্রাইভেট এবং ২,৯৪৮টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ১০টি বেসরকারি এবং ২৭টি সরকারি হাসপাতালকে এই প্রকল্পের অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তামিলনাড়ুতে ১,২০২টি প্রাইভেট এবং ৯৯৬টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। অন্ধ্র প্রদেশে ১,০২৭ বেসরকারি এবং ১,৪০৬ সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। গুজরাটে ১,৭৪৭ সরকারি হাসপাতাল এবং ৮৬৮টি বেসরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। বিহারে এই প্রকল্পের অধীনে ৫৬৪টি বেসরকারি এবং ২,৮৬৮টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই প্রকল্পের অধীনে দিল্লিতে ৫২টি বেসরকারি এবং ১১টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ওড়িশায় শুধুমাত্র একটি বেসরকারী এবং ১১টি সরকারি হাসপাতালকে এই প্রকল্পের অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় সালিশি সভার নামে যে ভয়ঙ্কর ঘটনা সামনে এসেছে, তাতে নিন্দায় সরব হয়েছে গোটা দেশের সভ্য সমাজ। ইতিমধ্যে প্রতিবাদে সামিল হয়েছে গেরুয়া শিবিরও। এই ঘটনায় এক্স হ্যান্ডেলে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তাঁর (JP Nadda) দাবি, ‘‘দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন, মত নাড্ডার (JP Nadda)

    সোমবার এক্স হ্যান্ডেলে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) লেখেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের একটি ভয়ঙ্কর ভিডিও সামনে এসেছে। নৃশংসতায় চরমে। অথচ তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা সেটাকে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন। সন্দেশখালি হোক বা উত্তর দিনাজপুর বা অন্য কোনও জায়গা, দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    বিতর্কিত মন্তব্য বিধায়ক হামিদুলের 

    চোপড়ার (Chopra) ঘটনায় বিস্ফোরক দাবি করলেন বিধায়ক হামিদুল রহমান। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘‘সমাজকে খারাপ করছিল। তাই গ্রামে সালিশি বসে এটা করেছে। যেটা করে দিয়েছে সেটা একটু বেশি বেশিই করে দিয়েছে। এটা নিয়ে আমরাও দুঃখিত। আর অন্যায় তো মেয়েটাও করেছে। নিজের স্বামী, নিজের সন্তান বাদ দিয়ে দুশ্চরিত্রবান হয়েছে। আমাদের মুসলিম রাষ্ট্রে সামাজিক আচার বিচার হয়েই থাকে।’’

    চোপড়া (Chopra) ইস্যুতে প্রতিবাদ সুকান্ত মজুমদারের

    চোপড়া ইস্যুতে আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি। বিধানসভা চত্বরে দলের মহিলা বিধায়করা এদিনই অবস্থানে বসে পড়েন। সংসদে অধিবেশন চলার কারণে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার রয়েছেন দিল্লিতে। সোমবার চোপড়ার ঘটনা প্রসঙ্গে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘মণিপুরে যখন এক মহিলাকে নিগ্রহ করা হয়েছিল, তখন সেখানে গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। এখন চোপড়াতেও এক তরুণীকে নিগ্রহের ঘটনা ঘটেছে। এখন তিনি কোথায়? এ বার তিনি চোপড়ায় যান!’’ এদিন দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া। তিনি বলেন, “সন্দেশখালি শাহজাহান দিয়েছে, উত্তর দিনাজপুর দিল তাজেমুল।”

    ইন্ডি জোটের বিরুদ্ধে এনডিএ শিবিরের ইস্যু চোপড়া (Chopra)

    হিমাচলপ্রদেশের মাণ্ডীর বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা লোকসভায় ঢোকার আগে বলেন, ‘‘গত কয়েক দিন ধরে আপনারা দেখেছেন, তৃণমূল-সহ বিরোধী জোট ‘ইন্ডি’র সাংসদেরা সংবিধান হাতে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে কী নাটক করছেন! কিন্তু বাংলায় যা হয়েছে, তার অনুমতিও কি সংবিধান দেয়? যে ভাবে ‘অবৈধ’ সম্পর্কের অভিযোগে শরিয়ত আইন বলবৎ করা হচ্ছে, তা সংবিধানে কোথাও বলা হয়েছে? আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ আমার ‘ইন্ডি’র সমস্ত সতীর্থের কাছেই এর উত্তর জানতে চাইব। রাহুল গান্ধীকেও এর জবাব দিতে হবে। গোটা দেশে এ নিয়ে একটা ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share