Tag: JP Nadda

JP Nadda

  • BJP: দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    BJP: দিল্লিতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জেপি নাড্ডার (JP Nadda) সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ করলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী। ‘বিজেপিকে জানুন’ নামে একটি কর্মসূচিতে ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন ওই দেশের প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। তিনি সম্প্রতি তিন দিনের সফরে এসেছেন ভারতে। নাড্ডা দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে অত্যন্ত আশা প্রকাশ করেছেন।

    ঠিক কী বললেন নাড্ডা (BJP)?

    বিজেপির (BJP) বিদেশ পর্যবেক্ষক বিজয় চৌথাইওয়ালে জানিয়েছেন, দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডা এবং মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে এই বৈঠকে ওই দেশের শাসকদল ও বিজেপির মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করতে ‘বিজেপিকে জানুন’-এর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই প্রসঙ্গে নাড্ডা (JP Nadda) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করে বলেন, “এই বৈঠকের মাধ্যমে দুই দেশের শাসক দলের মধ্যে সম্পর্ককে শক্তিশালী করার ভাবনার উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হাই দাতো সেরি আনোয়ার বিন ইব্রাহিমের সঙ্গে দেখা করে বেশ সম্মানিত হয়েছি। আমাদের দুই পক্ষের মধ্যে রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি বিনিময় করতে পেরেছি। দুই দেশ এবং দুই শাসক দলের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়াকে আরও গভীর ভাবে অধ্যায়ন করা সম্ভবপর হয়েছে। ভারত-মালয়েশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য, কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাবে।”

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশে ইউনূস জমানায় মুক্ত করে দেওয়া হল জঙ্গি নেতা রাহামানিকে

    শিক্ষা, কর্মসংস্থান, আয়ুর্বেদ নিয়ে আলোচনা

    বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে একাধিক বিষয় নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। গত এক দশকে মালয়েশিয়ার সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের বেশ উন্নতি লক্ষ্য করা গিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে একাধিক ক্ষেত্রে সহযোগিতার সম্ভাবনার বিষয়ে পর্যালোচনা হয়েছে। দুই দেশের শিক্ষা, কর্মসংস্থান, আয়ুর্বেদ নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে। দুই নেতার মধ্যে মতবিনিময়ে ভারতীয় জনতা পার্টি এবং পিপলস জাস্টিস পার্টির মধ্যে সহজতর সম্পর্ক নির্মাণে আলোচনা হয়েছে। দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে অংশীদারিত্ব এবং পরস্পরের বোঝাপড়া গড়ার বিষয়ে ফলপ্রসূ মতবিনিময় হয়েছে। উল্লেখ্য মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির কার্যকালের প্রথম সফরসূচি বলে জানা গিয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: “তৃণমূল মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী, গণতন্ত্র-বিরোধী”,  রাজ্যকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল কংগ্রেস মহিলা-বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী।” রবিবার এই ভাষায়ই তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadd)। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিশানা করে নাড্ডা বলেন, “তিনি এমন একটি প্রশাসনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন যারা লুটতরাজ চালিয়ে যাচ্ছে। সেই লুটতরাজ রুখতে তিনি ব্যর্থ।”

    নাড্ডার নিশানায় টিএমসি

    এক্স হ্যান্ডেলেও তৃণমূলকে একহাত নেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূলের অধীনে রয়েছে। যে তৃণমূল মহিলা- বিরোধী, যুব-বিরোধী এবং গণতন্ত্র-বিরোধী। তাঁর লৌহ মুষ্ঠিতে মরচে পড়েছে, ভয়ঙ্করভাবে মরচে পড়েছে।” প্রসঙ্গত, গত ৯ অগাস্ট কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে খুন হন বছর একত্রিশের এক মহিলা ট্রেনি চিকিৎসক। ধর্ষণ করে খুন করা হয় তাঁকে। এই ঘটনায় ছিছিক্কার পড়ে যায় রাজ্যে। ঘটনার প্রতিবাদে তোলপাড় হয় দেশ। তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারকে নিশানা করে বিজেপি। রবিবার সেই সরকারকেই নিশানা করলেন নাড্ডা।

    মুখে কুলুপ বুদ্ধিজীবীদের

    এদিকে, আরজি করকাণ্ডে দেশ তোলপাড় হলেও (JP Nadd), রা কাড়েননি বাংলার বুদ্ধিজীবীরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, রাজ্য সরকারের কাছে নানা অছিলায় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন তাঁরা (বাম আমলেও এঁদের একটা বড় অংশ নিয়েছেন নানা সুযোগ)। সেই কারণেই ‘মৌনীবাবা’ হয়ে রয়েছেন তাঁরা। তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে পাছে প্রাপ্তির ভাঁড়ার অপূর্ণ থেকে যায়, তাই মুখে কুলুপ এঁটেছেন তাঁরা।

    যুবভারতীতে তিন ক্লাবের প্রতিবাদ

    এদিকে, এদিন বিকেলে (JP Nadda) যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের সামনে জড়ো হন মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের সমর্থকরা। তাঁরাও ঘন ঘন স্লোগান দেন ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। পরে যোগ দেয় মহমেডান স্পোর্টিংও। দুই প্রধান ক্লাবের সমর্থকদের এই বিক্ষোভকে সমর্থন করেছে তারাও। প্রতিবাদে শামিল হয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থক ঊষসী চক্রবর্তী ও মোহন-সমর্থক সৌরভ পালোধি।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    প্রতিবাদীদের ছত্রখান করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। নির্বিচারে লাঠিচার্জ করা হয়েছে মহিলাদের ওপরও। প্রতিবাদীদের দাবি, পুলিশের লাঠির ঘায়ে জখম হয়েছেন বেশ (JP Nadda) কয়েকজন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি কল্যাণ চৌবে। তিনি পুলিশ ও প্রতিবাদীদের সঙ্গে কথা বলেন। প্রতিবাদীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন মোহন-অধিনায়ক শুভাশিস বসুও। স্ত্রীকে নিয়ে যুবভারতীর সামনে গিয়েছেন তিনি। কথা বলেছেন প্রতিবাদীদের সঙ্গেও।

    প্রসঙ্গত, এদিন ছিল ডার্বি ম্যাচ। আরজি করকাণ্ডের প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা দিতে যত পুলিশ কর্মীর দরকার, তা না থাকার ‘অজুহাতে’ আচমকাই বন্ধ করে দেওয়া হয় ডার্বি ম্যাচ। তার জেরেই প্রতিবাদ (JP Nadda)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর আমলে রাজ্যে নারীদের ওপর অত্যাচার বাড়ছে’’, আরজি কর ইস্যুতে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর আমলে রাজ্যে নারীদের ওপর অত্যাচার বাড়ছে’’, আরজি কর ইস্যুতে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Issue) হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে তুলোধোনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। মঙ্গলবারই তিনি মমতা সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে বলেন, ‘‘মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর আমলে রাজ্যে নারীদের ওপর অত্যাচার বাড়ছে।’’ এই ঘটনাকে অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলেও মন্তব্য করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

    কী বললেন জেপি নাড্ডা (JP Nadda)?

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার আরজি কর কাণ্ডে সিবিআইয়ের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের একজন তরুণী ডাক্তারকে ধর্ষণ ও খুন করা হয় যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। গোটা দেশ হতবাক হয়ে গিয়েছে এই ঘটনায়। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং গভীরভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি এই অমানবিক ঘটনার। আরজি কর হাসপাতালে এমন ঘটনাকে আড়াল করার জন্য অপচেষ্টাও করা হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ এমন একটি রাজ্যে পরিণত হয়েছে যেখানে আইনের শাসন নেই। দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে মহিলাদের ওপর নির্যাতন বেড়েই চলেছে পশ্চিমবঙ্গে, একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী থাকার পরেও।’’ 

    পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই ঘটনায় অনেক কিছু ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে 

    পশ্চিমবঙ্গ সরকার এই ঘটনায় অনেক কিছু ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী (JP Nadda) এবং তিনি বলেন, ‘‘আমি হাইকোর্টের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছি, সিবিআই তদন্ত হবে এবং আমি আত্মবিশ্বাসী যে এর ফলেই সত্য উদঘাটিত হবে। গত দুদিনে অজস্র ডাক্তার সংগঠন আমাদের সঙ্গে দেখা করেছে এবং তাদের আমরা আশ্বাস দিয়েছি যে কেন্দ্রীয় সরকার প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ করবে যারা এই ঘটনায় জড়িত তাদের বিরুদ্ধে। ’’

    আইএমএ-এর সভাপতি কী বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর

    প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবারই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করে আইএমএ-র প্রতিনিধি দল। তারা দাবি জানিয়েছে যে প্রতিটা হাসপাতালকে যেন সেফ জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর পাশাপাশি চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার (RG Kar Issue) সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন যাঁরা তাঁদের জন্য কেন্দ্রীয় আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে আইএমএ। আইএম-এর প্রেসিডেন্ট আরভি অশোকান কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর (JP Nadda) সঙ্গে বৈঠকের পরে বলেন, ‘‘আমাদের প্রধান দাবি যে হাসপাতালগুলিকে সেফ জোন হিসেবে ঘোষণা করতে হবে এবং সেখানে যথেষ্ট নিরাপত্তার ব্যবস্থা রাখতে হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • WB BJP: ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’, কলকাতায় আজ ধিক্কার মিছিলের ডাক বিজেপির

    WB BJP: ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’, কলকাতায় আজ ধিক্কার মিছিলের ডাক বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে আজ, বুধবার কলকাতায় ধিক্কার মিছিলের ডাক দিয়েছে রাজ্য বিজেপি (WB BJP)। গেরুয়া শিবিরের এই মহা মিছিল কলেজ স্কোয়ার থেকে শুরু হয়ে পৌঁছাবে আরজি কর হাসপাতালে। বেলা দুটো থেকে শুরু হওয়া এই মিছিলে ব্যাপক ভিড় হবে বলেই মনে করছে বিজেপি নেতৃত্ব। প্রসঙ্গত, আরজি কর-কাণ্ডের পর থেকেই একাধিক কর্মসূচি নিতে দেখা গিয়েছে রাজ্য বিজেপিকে (WB BJP)। ঘটনার পর পরই দলের যুব ও মহিলা সংগঠন বিক্ষোভে নামে। এর পাশাপাশি বিজেপি সাংসদ অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায়, অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষদের দেখা যায় কলকাতাতে মোমবাতি মিছিল করতে। মঙ্গলবারই রাজ্যের জেলায় জেলায় এই ইস্যুতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে মহিলা মোর্চা। এরপরে বুধবারে হতে চলেছে এই ধিক্কার মিছিল। ইতিমধ্যে ধিক্কার মিছিলের বিষয়ে সমাজ মাধ্যমের পাতায় প্রচারও দেখা যাচ্ছে। দলের রাজ্য নেতারা ধিক্কার মিছিলের একাধিক পোস্টার নিজেদের ফেসবুক অথবা এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন। যাতে লেখা, ‘নারী বিরোধী সরকার, আর নেই দরকার’, ‘ধর্ষণের বাংলা চাইনা চাইনা’।

    বুধবার সমস্ত হাসপাতালে বহির্বিভাগ বন্ধের ডাক (RG Kar Issue)

    অন্যদিকে আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে বুধবার রাজ্যের সমস্ত হাসপাতালে বহির্বিভাগে পরিষেবা বন্ধের ডাক দিয়েছে, জয়েন্ট প্যাল্টফর্ম অফ ডক্টরস। জানা গিয়েছে, বাংলার সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ওপিডি পরিষেবা বন্ধের ডাক দিয়েছে জয়েন্ট প্লাটফর্ম অফ ডক্টরস। জরুরি পরিষেবা ছাড়াও সমস্ত কিছু বন্ধ রাখা হবে বলে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত আরজি করের ওই নারকীয় ঘটনা যে স্থানে ঘটেছে, তার উল্টোদিকের ঘরে ভাঙার কাজ চলছে। বলা হয়েছে, তা নাকি বক্ষ রোগ বিভাগের সংস্কারের কাজ। এমন পরিস্থিতিতে ওই চিকিৎসক সংগঠনের সন্দেহ, প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা হতে পারে। আর সে কারণেই বুধবার ৮ ঘণ্টার কর্ম বিরতি ঘোষণা করেছে তারা। ডাক্তারদের ব্যক্তিগত চেম্বারও বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে।

    মঙ্গলবার নাড্ডার সঙ্গে বৈঠক, আজ বুধবার মুখমন্ত্রীর কাছে যাবে আইএমএ প্রতিনিধি দল

    অন্যদিকে, আরজি কর (RG Kar Issue) মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা নিয়ে বুধবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করবে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন বা আইএমএ-র প্রতিনিধি দল। ওই প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে রয়েছেন আইএমএ-র সর্বভারতীয় সভাপতি। প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবারই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডার সঙ্গেও দেখা করেছে প্রতিনিধি দল। তারা দাবি জানিয়েছে যে প্রতিটা হাসপাতালকে যেন সেফ জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর পাশাপাশি চিকিৎসক ও চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন যাঁরা তাঁদের জন্য কেন্দ্রীয় আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছে আইএমএ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayushman Bharat: আরও ২৯ হাজারের বেশি হাসপাতালে আয়ুষ্মান ভারত, ঘোষণা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    Ayushman Bharat: আরও ২৯ হাজারের বেশি হাসপাতালে আয়ুষ্মান ভারত, ঘোষণা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেসরকারি হাসপাতালে গিয়ে সাধারণ মানুষ যাতে ভালোভাবে চিকিৎসা পান, তার উদ্যোগ গ্রহণ করল কেন্দ্রীয় সরকার। আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat) প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশের বহু সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালকে এই প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। কোন কোন রাজ্যের সঙ্গে এই প্রকল্প যুক্ত করা হয়েছে, তার তালিকাও তৈরি করা হয়েছে। ফলে, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বড় পদক্ষেপ বলেই ওয়াকিবহল মনে করছে।

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা কী বললেন? (Ayushman Bharat)

    লোকসভায় দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, ৩০ জুন পর্যন্ত ২৯,০০০ টিরও বেশি হাসপাতাল আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat) প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই তালিকার মধ্যে ১২,৬২৫টি প্রাইভেট হাসপাতালও রয়েছে। এরই মধ্যে সমস্ত তালিকাভুক্ত হাসপাতালগুলি তাদের নিজ নিজ রাজ্য স্বাস্থ্য সংস্থাগুলির সঙ্গে সমঝোতা করে, চুক্তি স্বাক্ষরও করেছে।

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    পোর্টালে অভিযোগ করা যাবে

    রাজ্য সরকারের হাসপাতালে আয়ুষ্মান ভারতের (Ayushman Bharat) কার্ড নিয়ে রোগীরা চিকিৎসা করাতে গেলে অনেক সময় কার্ড হাতেই হাসপাতাল থেকে ফিবে আসতে হয় রোগীকে। এসব ক্ষেত্রে অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হয় না। এবার থেকে হবে। নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, সুবিধাভোগীরা এবার থেকে তালিকাভুক্ত হাসপাতালগুলিতে চিকিৎসা করতে গিয়ে অসুবিধার বা স্কিমের সঙ্গে সম্পর্কিত অন্য কোনও সমস্যার সম্মুখীন হলে, সেন্ট্রালাইজড গ্রিভান্স রিড্রেসাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের ওয়েব পোর্টালে মাধ্যমে চিঠি লিখে রিপোর্ট করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি আপনার অভিযোগের প্রতিকারও চাইতে পারেন। এরই পাশাপাশি, সুবিধাভোগীরা অভিযুক্ত হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রাজ্য স্বাস্থ্য সংস্থার কাছেও যেতে পারেন। সমস্ত তালিকাভুক্ত হাসপাতালের নেটওয়ার্ক বাড়ানোর জন্য একটি বহুমুখী কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হাসপাতাল এবং তাদের অ্যাসোসিয়েশনের কাছে পৌঁছোনো, তাদের উদ্বেগের সমাধানের জন্য কর্মশালার আয়োজন করা এবং তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়াগুলিকে আরও সহজ করা। ফলে, এই প্রকল্পের অধীনে তালিকাভুক্ত হাসপাতালের নেটওয়ার্কও ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে।

    পশ্চিমবঙ্গে কত হাসপাতালকে যুক্ত করা হল?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের (Ayushman Bharat) অধীনে উত্তরপ্রদেশে মোট ২,৬৩৪টি প্রাইভেট এবং ২,৯৪৮টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ১০টি বেসরকারি এবং ২৭টি সরকারি হাসপাতালকে এই প্রকল্পের অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তামিলনাড়ুতে ১,২০২টি প্রাইভেট এবং ৯৯৬টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। অন্ধ্র প্রদেশে ১,০২৭ বেসরকারি এবং ১,৪০৬ সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। গুজরাটে ১,৭৪৭ সরকারি হাসপাতাল এবং ৮৬৮টি বেসরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। বিহারে এই প্রকল্পের অধীনে ৫৬৪টি বেসরকারি এবং ২,৮৬৮টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই প্রকল্পের অধীনে দিল্লিতে ৫২টি বেসরকারি এবং ১১টি সরকারি হাসপাতালকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। ওড়িশায় শুধুমাত্র একটি বেসরকারী এবং ১১টি সরকারি হাসপাতালকে এই প্রকল্পের অধীনে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় সালিশি সভার নামে যে ভয়ঙ্কর ঘটনা সামনে এসেছে, তাতে নিন্দায় সরব হয়েছে গোটা দেশের সভ্য সমাজ। ইতিমধ্যে প্রতিবাদে সামিল হয়েছে গেরুয়া শিবিরও। এই ঘটনায় এক্স হ্যান্ডেলে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তাঁর (JP Nadda) দাবি, ‘‘দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন, মত নাড্ডার (JP Nadda)

    সোমবার এক্স হ্যান্ডেলে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) লেখেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের একটি ভয়ঙ্কর ভিডিও সামনে এসেছে। নৃশংসতায় চরমে। অথচ তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা সেটাকে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন। সন্দেশখালি হোক বা উত্তর দিনাজপুর বা অন্য কোনও জায়গা, দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    বিতর্কিত মন্তব্য বিধায়ক হামিদুলের 

    চোপড়ার (Chopra) ঘটনায় বিস্ফোরক দাবি করলেন বিধায়ক হামিদুল রহমান। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘‘সমাজকে খারাপ করছিল। তাই গ্রামে সালিশি বসে এটা করেছে। যেটা করে দিয়েছে সেটা একটু বেশি বেশিই করে দিয়েছে। এটা নিয়ে আমরাও দুঃখিত। আর অন্যায় তো মেয়েটাও করেছে। নিজের স্বামী, নিজের সন্তান বাদ দিয়ে দুশ্চরিত্রবান হয়েছে। আমাদের মুসলিম রাষ্ট্রে সামাজিক আচার বিচার হয়েই থাকে।’’

    চোপড়া (Chopra) ইস্যুতে প্রতিবাদ সুকান্ত মজুমদারের

    চোপড়া ইস্যুতে আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি। বিধানসভা চত্বরে দলের মহিলা বিধায়করা এদিনই অবস্থানে বসে পড়েন। সংসদে অধিবেশন চলার কারণে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার রয়েছেন দিল্লিতে। সোমবার চোপড়ার ঘটনা প্রসঙ্গে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘মণিপুরে যখন এক মহিলাকে নিগ্রহ করা হয়েছিল, তখন সেখানে গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। এখন চোপড়াতেও এক তরুণীকে নিগ্রহের ঘটনা ঘটেছে। এখন তিনি কোথায়? এ বার তিনি চোপড়ায় যান!’’ এদিন দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া। তিনি বলেন, “সন্দেশখালি শাহজাহান দিয়েছে, উত্তর দিনাজপুর দিল তাজেমুল।”

    ইন্ডি জোটের বিরুদ্ধে এনডিএ শিবিরের ইস্যু চোপড়া (Chopra)

    হিমাচলপ্রদেশের মাণ্ডীর বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা লোকসভায় ঢোকার আগে বলেন, ‘‘গত কয়েক দিন ধরে আপনারা দেখেছেন, তৃণমূল-সহ বিরোধী জোট ‘ইন্ডি’র সাংসদেরা সংবিধান হাতে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে কী নাটক করছেন! কিন্তু বাংলায় যা হয়েছে, তার অনুমতিও কি সংবিধান দেয়? যে ভাবে ‘অবৈধ’ সম্পর্কের অভিযোগে শরিয়ত আইন বলবৎ করা হচ্ছে, তা সংবিধানে কোথাও বলা হয়েছে? আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ আমার ‘ইন্ডি’র সমস্ত সতীর্থের কাছেই এর উত্তর জানতে চাইব। রাহুল গান্ধীকেও এর জবাব দিতে হবে। গোটা দেশে এ নিয়ে একটা ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে আলোচনা, মোদির বাসভবনেই আজ নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক

    Narendra Modi: মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে আলোচনা, মোদির বাসভবনেই আজ নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দিন থেকেই কর্ম ব্যস্ততা। নতুন মন্ত্রিসভার ৭২ জন সদস্যকে নিয়ে আজ, সোমবার বিকেলে বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিজেপি সূত্রে খবর, সোমবার বিকেল পাঁচটার মধ্যে নতুন মন্ত্রিসভার (Modi 3.0 Cabinet) সকল সদস্যকে বৈঠকে হাজির হতে বলা হয়েছে। এই বৈঠক হবে দিল্লির লোক কল্যাণ মার্গে মোদির বাসভবনে। সোমবারই তৃতীয়বারের জন্য ফের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন মোদি। এদিনের বৈঠকটি বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে চলতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    কী নিয়ে বৈঠক

    রবিবার নিজের বাসভবনে সম্ভাব্য মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক করছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তখনই তিনি ১০০ দিনের রোডম্যাপ ও বিকশিত ভারতের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে বক্তব্য পেশ করেন। দলীয় সূত্রে খবর, প্রথম বৈঠকে (Modi 3.0 Cabinet) এই বিষয়গুলো নিয়ে আরও স্বচ্ছ ধারণা দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার রাষ্ট্রপতি ভবনে এনডিএ সরকারের মন্ত্রিসভার ৭২ জন শপথ নেন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ৩০ জন পূর্ণমন্ত্রী, ৩৬ জন প্রতিমন্ত্রী এবং ৫ জন স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী এদিন শপথ নেন। সোমবারের মধ্যে মন্ত্রক বণ্টনের বিষয়টিও স্পষ্ট হয়ে যাবে বলে অনুমান। তাই নিয়েই এদিন আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে মন্ত্রিসভার বৈঠক থেকে উঠে আসতে পারে এনডিএ সরকারের প্রথম পদক্ষেপের রূপরেখাও।

    আরও পড়ুন: ঘামে প্যাচপ্যাচ! জ্যৈষ্ঠের গরমে জেরবার জনজীবন, স্বস্তির বৃষ্টি কবে?

    বাংলা থেকে ২ মন্ত্রী

    রবিবার ৭২ জন মন্ত্রী শপথগ্রহণ করলেও এখনও তাঁদের মধ্যে দফতর বণ্টন করা হয়নি। কে কোন মন্ত্রকের দায়িত্ব পাবেন, এখনও স্পষ্ট নয়। অনেকের মতে, সোমবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) বাসভবনে ডাকা বৈঠকে মন্ত্রীদের মধ্যে দফতর বণ্টন নিয়ে আলোচনা এবং সিদ্ধান্ত হতে পারে। বাংলা থেকে মোদির এই তৃতীয় মন্ত্রিসভায় (Modi 3.0 Cabinet) দু’জন ডাক পেয়েছেন। বনগাঁর সাংসদ তথা মতুয়া সঙ্ঘাধিপতি শান্তনু ঠাকুর এর আগে জাহাজ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। পাশাপাশি, মোদির মন্ত্রিসভায় বাংলা থেকে নতুন সদস্য হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি রবিবারই জানিয়েছেন, তাঁকে এবং শান্তনুকে প্রতিমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। শপথগ্রহণের পর দফতর জানিয়ে দেওয়া হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha election results: ভোটের ফল প্রকাশের আগে নাড্ডার বাসভবনে জরুরি বৈঠকে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব

    Lok Sabha election results: ভোটের ফল প্রকাশের আগে নাড্ডার বাসভবনে জরুরি বৈঠকে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই শুরু হবে ভোট গণনা (Lok Sabha election results)। আর তার আগে সোমবার বিজেপি (BJP) সভাপতি জেপি নাড্ডার বাড়িতে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে (BJP Meeting) বসলেন বিজেপির শীর্ষ নেতারা। এদি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সহ আরও একাধিক বিজেপি নেতারা। উপস্থিত ছিলেন বিনোদ তাওড়ে, মনোহরলাল খট্টর, অশ্বিনী বৈষ্ণব, তরুণ চুঘ, শিবপ্রকাশ, মনসুখ মান্ডভিয়া এবং বিএল সন্তোষের মতো নেতারা।

    রাজনৈতিক পরিস্থিতির পর্যালোচনা 

    এদিন দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিজেপির শীর্ষ নেতারা পর্যালোচনা করেন বলে জানা গিয়েছে। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপির দ্বিতীয় সরকার বিদায়ের পথে। তার আগে বিভিন্ন এক্সিট পোলের তরফে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের বড় জয়ের (Lok Sabha election results)ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে। 
    অন্যদিকে রবিবার কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইন্ডিয়া ব্লকের এক প্রতিনিধিদল কমিশনের কাছে অভিযোগ করে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার অখণ্ডতাকে নষ্ট করা হচ্ছে। ভোট গণনার (Lok Sabha election results) সময় হিংসা ও অশান্তি রুখতে কমিশনের কাছে আর্জি জানায় বিরোধীরা। তবে এরপরেই বিজেপির তরফেও এক প্রতিনিধিদল কমিশনের সঙ্গে কথা বলে। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া ব্লকের তরফে ইভিএমের ফল ঘোষণার আগে পোস্টাল ব্যালট গণনা করা এবং তার ফলফল ঘোষণা করতে নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুরোধ করা হয়। বিরোধীদের তরফে আরও দাবি করা হয়, গণনার (Election Result) ব্যাপারে স্পষ্ট নির্দেশিকা জারি করতে হবে এবং সেগুলি বাস্তবায়িত হচ্ছে কিনা তাও নিশ্চিত করতে হবে।

    আরও পড়ুন: চূড়ান্ত ফল প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত গণনা কেন্দ্র ছাড়বেন না! এজেন্টদের বিশেষ বার্তা বিজেপি নেতৃত্বের

    কেন এই বৈঠক? 

    বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা উপস্থিত থাকলেও সরকারিভাবে এই বৈঠক (BJP Meeting) নিয়ে কোনও কথা বলা হয়নি দলের তরফে। তবে সূত্রের খবর, নির্বাচনের ফল (Lok Sabha election results) ঘোষণার পরে বিরোধীদের মোকাবিলার কৌশল নিয়ে আলোচনা হয় ওই বৈঠকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    JP Nadda: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যত দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হবে না।” বারাণসীতে সাংবাদিক সম্মেলনে সাফ জানিয়ে দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। বিজেপি বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের পরিকল্পনা করছে বলেও অভিযোগ করেন নাড্ডা। বলেন, “সংবিধানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ চলবে না।” তার পরেই তিনি জানিয়ে দেন, বিজেপি যতদিন ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হবে না।

    কী বললেন নাড্ডা? (JP Nadda)

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি (JP Nadda) বলেন, “আমাদের দলিত, উপজাতি, পিছড়েবর্গ এবং একেবারে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির সংরক্ষণে কাউকেই আমরা অনধিকার প্রবেশ করতে দেব না। আপনারা দেখবেন, ৪ জুন কী হয় (এদিনই ফল প্রকাশ হবে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের)।” নাড্ডা বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি মানে ছিল ডিভাইড অ্যান্ড রুল। কিন্তু এখন দেশে চলছে উন্নয়নের রাজনীতি।” দশ বছর আগে দেশের রাজনৈতিক অবস্থান কি ছিল, সে প্রশ্নও তোলেন নাড্ডা।

    গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক!

    তিনি বলেন, “ওই সময় ভারতকে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে গণ্য করা হত। কিন্তু বড় সমস্যা ছিল রাজনীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ উদাসীন থাকতেন। রাজনীতির প্রতি তাঁদের বিশ্বাস ভেঙে গিয়েছিল। এটা গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক। কিন্তু গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাধারণ মানুষের আস্থা ফেরাতে পেরেছেন। দেশে উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দিয়েছেন।” বিরোধীরা যে বর্ণ বিভাজনের রাজনীতি করতেন, তা-ও মনে করিয়ে দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বলেন, “বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন করত, কাস্টইজমে ইন্ধন জোগাত। এই সংস্কৃতির বিলোপ ঘটিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ দেশে চলছে উন্নয়নের রাজনীতি। এর ভিত্তিই হল, সবকা সাথ, সবকা প্রয়াস আউর সবকা বিশ্বাস।”

    আর পড়ুন: ইউপিএ জমানায় ৩৫ মুসলিম শ্রেণি ওবিসি তালিকাভুক্ত হয়েছিল মমতার সুপারিশে!

    এদিন কালভৈরব মন্দিরে পুজোও দেন না্ড্ডা। বলেন, “যখনই আমি বারণসীতে আসি, কালভৈরব মন্দিরে পুজো দিই। পুজো দিই সঙ্কটমোচন এবং কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও।” তিনি বলেন, “কাশীকে আমরা ধর্মীয় নগরী বলেই জানি। এই শহরই সনাতন ধর্মকে এগিয়ে নিয়ে যায়। এখানে এলে আমি নতুন করে শক্তি নিয়ে ফিরি (JP Nadda)।” প্রসঙ্গত, এই বারাণসী লোকসভা কেন্দ্রেই বিজেপির বাজি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি এই কেন্দ্রের দু’বারের সাংসদ। পয়লা জুন সপ্তম তথা শেষ দফায় নির্বাচন হবে এখানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • JP Nadda: “শাহজাহানকে আড়াল করেছেন মমতা”, বহরমপুরে তোপ জেপি নাড্ডার

    JP Nadda: “শাহজাহানকে আড়াল করেছেন মমতা”, বহরমপুরে তোপ জেপি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৩ এপ্রিল বহরমপুরে (Beharampur) লোকসভা ভোট। আর তার আগে শেষ মুহূর্তের প্রচারে অধীর রঞ্জন চৌধুরীর গড় বহরমপুর লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। রবিবার দুপুর ১২ টা নাগাদ প্রখর তাপদাহের মধ্যে বিধায়কহীন বড়ঞা বিধানসভায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে সভা করেন তিনি।

    কী বললেন নাড্ডা (JP Nadda)?

    বড়ঞার জালিবাগানের জনসভায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে ভোট দিয়ে তাঁকে জয়ী করার আহ্বান জানালেন জেপি নাড্ডা। এদিন প্রচারের পাশাপাশি ফের একবার সন্দেশখালির (Sandeshkhali) প্রসঙ্গ উঠে এল বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার মুখে। সন্দেশখালিতে যেভাবে কেন্দ্রীয় এজেন্সির উপর হামলা হয়েছে তার তীব্র নিন্দা করেন নাড্ডা। তিনি বলেন,”শেখ শাহজাহানকে (Sheikh shahjahan) আড়াল করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে এমন ব্যবহার একেবারে অনুচিত। সন্দেশখালির মহিলাদের উপর যে অত্যাচার হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। বাংলার মায়েদের উপর অত্যাচার করেছে তৃণমূলের নেতা।” এদিন নির্বাচনী জনসভায় (Lok Sabha Election Campaign) জেপি নাড্ডার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডক্টর নির্মল কুমার সাহা, বহরমপুর সংগঠনিক জেলা সভাপতি সহ বিজেপি নেতৃত্বরা ও প্রায় হাজার হাজার কর্মী সমর্থক ও সাধারণ মানুষ।

    আরও পড়ুন: তৃণমূল দুষ্কৃতীর কোপে মাথা ফাটল মহিলা বিজেপি কর্মীর! থানায় বিক্ষোভ দেবশ্রীর

    দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    এই লোকসভায় এবার হাড্ডাহাড্ডি ত্রিমুখী লড়াই হতে চলেছে। আর এই সভা থেকেই এদিন জেপি নাড্ডা (JP Nadda) তৃণমূলের (TMC)বিরুদ্ধে চালচোর থেকে শুরু করে সন্দেশখালির ঘটনা, কাটমানি, শিক্ষক দুর্নীতি, জমি মাফিয়া সহ বিভিন্ন দুর্নীতির জন্য ক্ষোভ উগরে তীব্র কটাক্ষ করেন, এবং একই সঙ্গে বাংলার এই সরকারকে উচ্ছেদ করার ডাক দেন। উল্লেখ্য লোকসভা ভোটের মরশুমে এই প্রথমবার রাজ্যে এলেন বিজেপি নেতা। এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), অমিত শাহ একাধিকবার বঙ্গে এলেও বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি এলেন প্রথম। আর সব শেষে এদিনের সভায় নাড্ডা এও বলেন যে, বিজেপি এখানে ৩৫ টির বেশি আসনে জিতবে। কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার যে সুযোগ সুবিধাগুলি দিচ্ছে তা বঙ্গে হতে দিচ্ছে না মমতার সরকার। ফলে এই প্রকল্পগুলির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share