Tag: JP Nadda

JP Nadda

  • Narendra Modi: মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে আলোচনা, মোদির বাসভবনেই আজ নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক

    Narendra Modi: মন্ত্রক বণ্টন নিয়ে আলোচনা, মোদির বাসভবনেই আজ নতুন মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দিন থেকেই কর্ম ব্যস্ততা। নতুন মন্ত্রিসভার ৭২ জন সদস্যকে নিয়ে আজ, সোমবার বিকেলে বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিজেপি সূত্রে খবর, সোমবার বিকেল পাঁচটার মধ্যে নতুন মন্ত্রিসভার (Modi 3.0 Cabinet) সকল সদস্যকে বৈঠকে হাজির হতে বলা হয়েছে। এই বৈঠক হবে দিল্লির লোক কল্যাণ মার্গে মোদির বাসভবনে। সোমবারই তৃতীয়বারের জন্য ফের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন মোদি। এদিনের বৈঠকটি বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে চলতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    কী নিয়ে বৈঠক

    রবিবার নিজের বাসভবনে সম্ভাব্য মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক করছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তখনই তিনি ১০০ দিনের রোডম্যাপ ও বিকশিত ভারতের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে বক্তব্য পেশ করেন। দলীয় সূত্রে খবর, প্রথম বৈঠকে (Modi 3.0 Cabinet) এই বিষয়গুলো নিয়ে আরও স্বচ্ছ ধারণা দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার রাষ্ট্রপতি ভবনে এনডিএ সরকারের মন্ত্রিসভার ৭২ জন শপথ নেন। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ৩০ জন পূর্ণমন্ত্রী, ৩৬ জন প্রতিমন্ত্রী এবং ৫ জন স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী এদিন শপথ নেন। সোমবারের মধ্যে মন্ত্রক বণ্টনের বিষয়টিও স্পষ্ট হয়ে যাবে বলে অনুমান। তাই নিয়েই এদিন আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে মন্ত্রিসভার বৈঠক থেকে উঠে আসতে পারে এনডিএ সরকারের প্রথম পদক্ষেপের রূপরেখাও।

    আরও পড়ুন: ঘামে প্যাচপ্যাচ! জ্যৈষ্ঠের গরমে জেরবার জনজীবন, স্বস্তির বৃষ্টি কবে?

    বাংলা থেকে ২ মন্ত্রী

    রবিবার ৭২ জন মন্ত্রী শপথগ্রহণ করলেও এখনও তাঁদের মধ্যে দফতর বণ্টন করা হয়নি। কে কোন মন্ত্রকের দায়িত্ব পাবেন, এখনও স্পষ্ট নয়। অনেকের মতে, সোমবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) বাসভবনে ডাকা বৈঠকে মন্ত্রীদের মধ্যে দফতর বণ্টন নিয়ে আলোচনা এবং সিদ্ধান্ত হতে পারে। বাংলা থেকে মোদির এই তৃতীয় মন্ত্রিসভায় (Modi 3.0 Cabinet) দু’জন ডাক পেয়েছেন। বনগাঁর সাংসদ তথা মতুয়া সঙ্ঘাধিপতি শান্তনু ঠাকুর এর আগে জাহাজ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। পাশাপাশি, মোদির মন্ত্রিসভায় বাংলা থেকে নতুন সদস্য হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি রবিবারই জানিয়েছেন, তাঁকে এবং শান্তনুকে প্রতিমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। শপথগ্রহণের পর দফতর জানিয়ে দেওয়া হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha election results: ভোটের ফল প্রকাশের আগে নাড্ডার বাসভবনে জরুরি বৈঠকে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব

    Lok Sabha election results: ভোটের ফল প্রকাশের আগে নাড্ডার বাসভবনে জরুরি বৈঠকে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই শুরু হবে ভোট গণনা (Lok Sabha election results)। আর তার আগে সোমবার বিজেপি (BJP) সভাপতি জেপি নাড্ডার বাড়িতে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে (BJP Meeting) বসলেন বিজেপির শীর্ষ নেতারা। এদি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সহ আরও একাধিক বিজেপি নেতারা। উপস্থিত ছিলেন বিনোদ তাওড়ে, মনোহরলাল খট্টর, অশ্বিনী বৈষ্ণব, তরুণ চুঘ, শিবপ্রকাশ, মনসুখ মান্ডভিয়া এবং বিএল সন্তোষের মতো নেতারা।

    রাজনৈতিক পরিস্থিতির পর্যালোচনা 

    এদিন দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিজেপির শীর্ষ নেতারা পর্যালোচনা করেন বলে জানা গিয়েছে। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপির দ্বিতীয় সরকার বিদায়ের পথে। তার আগে বিভিন্ন এক্সিট পোলের তরফে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের বড় জয়ের (Lok Sabha election results)ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে। 
    অন্যদিকে রবিবার কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইন্ডিয়া ব্লকের এক প্রতিনিধিদল কমিশনের কাছে অভিযোগ করে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার অখণ্ডতাকে নষ্ট করা হচ্ছে। ভোট গণনার (Lok Sabha election results) সময় হিংসা ও অশান্তি রুখতে কমিশনের কাছে আর্জি জানায় বিরোধীরা। তবে এরপরেই বিজেপির তরফেও এক প্রতিনিধিদল কমিশনের সঙ্গে কথা বলে। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া ব্লকের তরফে ইভিএমের ফল ঘোষণার আগে পোস্টাল ব্যালট গণনা করা এবং তার ফলফল ঘোষণা করতে নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুরোধ করা হয়। বিরোধীদের তরফে আরও দাবি করা হয়, গণনার (Election Result) ব্যাপারে স্পষ্ট নির্দেশিকা জারি করতে হবে এবং সেগুলি বাস্তবায়িত হচ্ছে কিনা তাও নিশ্চিত করতে হবে।

    আরও পড়ুন: চূড়ান্ত ফল প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত গণনা কেন্দ্র ছাড়বেন না! এজেন্টদের বিশেষ বার্তা বিজেপি নেতৃত্বের

    কেন এই বৈঠক? 

    বিজেপির সভাপতি জেপি নাড্ডা উপস্থিত থাকলেও সরকারিভাবে এই বৈঠক (BJP Meeting) নিয়ে কোনও কথা বলা হয়নি দলের তরফে। তবে সূত্রের খবর, নির্বাচনের ফল (Lok Sabha election results) ঘোষণার পরে বিরোধীদের মোকাবিলার কৌশল নিয়ে আলোচনা হয় ওই বৈঠকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    JP Nadda: “যতদিন বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন…”, সংরক্ষণ নিয়ে কী বললেন নাড্ডা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যত দিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হবে না।” বারাণসীতে সাংবাদিক সম্মেলনে সাফ জানিয়ে দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। বিজেপি বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের পরিকল্পনা করছে বলেও অভিযোগ করেন নাড্ডা। বলেন, “সংবিধানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ চলবে না।” তার পরেই তিনি জানিয়ে দেন, বিজেপি যতদিন ক্ষমতায় থাকবে, ততদিন ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ হবে না।

    কী বললেন নাড্ডা? (JP Nadda)

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি (JP Nadda) বলেন, “আমাদের দলিত, উপজাতি, পিছড়েবর্গ এবং একেবারে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির সংরক্ষণে কাউকেই আমরা অনধিকার প্রবেশ করতে দেব না। আপনারা দেখবেন, ৪ জুন কী হয় (এদিনই ফল প্রকাশ হবে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের)।” নাড্ডা বলেন, “দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি মানে ছিল ডিভাইড অ্যান্ড রুল। কিন্তু এখন দেশে চলছে উন্নয়নের রাজনীতি।” দশ বছর আগে দেশের রাজনৈতিক অবস্থান কি ছিল, সে প্রশ্নও তোলেন নাড্ডা।

    গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক!

    তিনি বলেন, “ওই সময় ভারতকে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে গণ্য করা হত। কিন্তু বড় সমস্যা ছিল রাজনীতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ উদাসীন থাকতেন। রাজনীতির প্রতি তাঁদের বিশ্বাস ভেঙে গিয়েছিল। এটা গণতন্ত্রের পক্ষে বিপজ্জনক। কিন্তু গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাধারণ মানুষের আস্থা ফেরাতে পেরেছেন। দেশে উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দিয়েছেন।” বিরোধীরা যে বর্ণ বিভাজনের রাজনীতি করতেন, তা-ও মনে করিয়ে দেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বলেন, “বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন করত, কাস্টইজমে ইন্ধন জোগাত। এই সংস্কৃতির বিলোপ ঘটিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ দেশে চলছে উন্নয়নের রাজনীতি। এর ভিত্তিই হল, সবকা সাথ, সবকা প্রয়াস আউর সবকা বিশ্বাস।”

    আর পড়ুন: ইউপিএ জমানায় ৩৫ মুসলিম শ্রেণি ওবিসি তালিকাভুক্ত হয়েছিল মমতার সুপারিশে!

    এদিন কালভৈরব মন্দিরে পুজোও দেন না্ড্ডা। বলেন, “যখনই আমি বারণসীতে আসি, কালভৈরব মন্দিরে পুজো দিই। পুজো দিই সঙ্কটমোচন এবং কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও।” তিনি বলেন, “কাশীকে আমরা ধর্মীয় নগরী বলেই জানি। এই শহরই সনাতন ধর্মকে এগিয়ে নিয়ে যায়। এখানে এলে আমি নতুন করে শক্তি নিয়ে ফিরি (JP Nadda)।” প্রসঙ্গত, এই বারাণসী লোকসভা কেন্দ্রেই বিজেপির বাজি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি এই কেন্দ্রের দু’বারের সাংসদ। পয়লা জুন সপ্তম তথা শেষ দফায় নির্বাচন হবে এখানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • JP Nadda: “শাহজাহানকে আড়াল করেছেন মমতা”, বহরমপুরে তোপ জেপি নাড্ডার

    JP Nadda: “শাহজাহানকে আড়াল করেছেন মমতা”, বহরমপুরে তোপ জেপি নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৩ এপ্রিল বহরমপুরে (Beharampur) লোকসভা ভোট। আর তার আগে শেষ মুহূর্তের প্রচারে অধীর রঞ্জন চৌধুরীর গড় বহরমপুর লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। রবিবার দুপুর ১২ টা নাগাদ প্রখর তাপদাহের মধ্যে বিধায়কহীন বড়ঞা বিধানসভায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে সভা করেন তিনি।

    কী বললেন নাড্ডা (JP Nadda)?

    বড়ঞার জালিবাগানের জনসভায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডাক্তার নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে ভোট দিয়ে তাঁকে জয়ী করার আহ্বান জানালেন জেপি নাড্ডা। এদিন প্রচারের পাশাপাশি ফের একবার সন্দেশখালির (Sandeshkhali) প্রসঙ্গ উঠে এল বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার মুখে। সন্দেশখালিতে যেভাবে কেন্দ্রীয় এজেন্সির উপর হামলা হয়েছে তার তীব্র নিন্দা করেন নাড্ডা। তিনি বলেন,”শেখ শাহজাহানকে (Sheikh shahjahan) আড়াল করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে এমন ব্যবহার একেবারে অনুচিত। সন্দেশখালির মহিলাদের উপর যে অত্যাচার হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। বাংলার মায়েদের উপর অত্যাচার করেছে তৃণমূলের নেতা।” এদিন নির্বাচনী জনসভায় (Lok Sabha Election Campaign) জেপি নাড্ডার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডক্টর নির্মল কুমার সাহা, বহরমপুর সংগঠনিক জেলা সভাপতি সহ বিজেপি নেতৃত্বরা ও প্রায় হাজার হাজার কর্মী সমর্থক ও সাধারণ মানুষ।

    আরও পড়ুন: তৃণমূল দুষ্কৃতীর কোপে মাথা ফাটল মহিলা বিজেপি কর্মীর! থানায় বিক্ষোভ দেবশ্রীর

    দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    এই লোকসভায় এবার হাড্ডাহাড্ডি ত্রিমুখী লড়াই হতে চলেছে। আর এই সভা থেকেই এদিন জেপি নাড্ডা (JP Nadda) তৃণমূলের (TMC)বিরুদ্ধে চালচোর থেকে শুরু করে সন্দেশখালির ঘটনা, কাটমানি, শিক্ষক দুর্নীতি, জমি মাফিয়া সহ বিভিন্ন দুর্নীতির জন্য ক্ষোভ উগরে তীব্র কটাক্ষ করেন, এবং একই সঙ্গে বাংলার এই সরকারকে উচ্ছেদ করার ডাক দেন। উল্লেখ্য লোকসভা ভোটের মরশুমে এই প্রথমবার রাজ্যে এলেন বিজেপি নেতা। এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), অমিত শাহ একাধিকবার বঙ্গে এলেও বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি এলেন প্রথম। আর সব শেষে এদিনের সভায় নাড্ডা এও বলেন যে, বিজেপি এখানে ৩৫ টির বেশি আসনে জিতবে। কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার যে সুযোগ সুবিধাগুলি দিচ্ছে তা বঙ্গে হতে দিচ্ছে না মমতার সরকার। ফলে এই প্রকল্পগুলির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Incident: কর্নাটকে লাভ জিহাদ কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবি, কংগ্রেস কাউন্সিলরের বাড়িতে নাড্ডা

    Karnataka Incident: কর্নাটকে লাভ জিহাদ কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবি, কংগ্রেস কাউন্সিলরের বাড়িতে নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকে কংগ্রেস কাউন্সিলরের (Karnataka Incident) কন্যাকে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই কুপিয়ে খুন করার ঘটনায় প্রথম থেকেই সরব বিজেপি। এবার কন্যাহারা কংগ্রেস কাউন্সিলরের বাড়িতে গেলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। কন্যাহারা পিতাকে সান্ত্বনা দেওয়ার পাশাপাশি ওই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন তিনি। রাজ্য পুলিশ যদি ঘটনার গুরুত্ব বুঝে তদন্ত না করে তাহলে এই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত করানো হোক।

    কী বললেন নাড্ডা

    নিহত নেহার (Karnataka Incident) পরিবারের সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে নাড্ডা বলেন, ‘‘আমি এই পরিবারটিকে সান্ত্বনা দিতে এসেছিলাম। এটা একটা মারাত্মক ঘটনা, আমরা এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা করছি। এই ঘটনায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে মন্তব্য করেছেন, তা আপত্তিকর। এতে তদন্তের গুরুত্ব কমে যাচ্ছে। এই ধরনের রাজনীতির জন্য কর্নাটকের মানুষ এই সরকারকে ক্ষমা করবে না। যদি কর্নাটক পুলিশ তদন্ত করতে সক্ষম না হয়, রাজ্য সরকারের উচিত সিবিআইয়ের হতে তদন্তভার তুলে দেওয়া। পুলিশের উপর আস্থা নেই মৃত তরুণীর বাবারও। তিনিও সিবিআই তদন্ত চান।’’

    আরও পড়ুন: ‘বিজেপি একাই পেতে পারে ৩৫০টি আসন’, দাবি শীর্ষ অর্থনীতিবিদের

    লাভ-জিহাদের ঘটনা

    কর্নাটকের কংগ্রেস কাউন্সিলর (Karnataka Incident) নিরঞ্জন হিরেমথের কন্যা নেহাকে কিছু দিন আগে কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যে তাঁর এক প্রাক্তন সহপাঠী কুপিয়ে খুন করেন। এই ঘটনায় ‘লাভ জিহাদ’-এর অভিযোগ তুলে প্রথম থেকেই সরব হয়েছে বিজেপি। কলেজের বিজেপির ছাত্র সংগঠন এবিভিপিও দোষীর শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ চালাচ্ছে। ‘লাভ জিহাদ’-এর কথা বলেছেন নেহার বাবা কর্নাটকের হুবলী জেলার কংগ্রেস কাউন্সিলর নিরঞ্জন হিরেমথেও। তিনি বলেন, ‘‘আজকাল এই ধরনের নৃশংস খুনের ঘটনা বাড়ছে। আমি জানি না, কম বয়সিরা এমন ভুল পথে কেন যাচ্ছে। কেন ওদের এমন মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। আমি চাই গরিব ঘরের কোনও মেয়েকে যেন এই হেনস্থার শিকার হতে না হয়। আমার মনে হয় ‘লভ জিহাদ’ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। দেখুন আমি এবং আমার পরিবার কী অবস্থায় এসে পড়লাম। সব মায়ের কাছে আমার আবেদন, মেয়েদের সাবধানে রাখুন। ওদের কলেজে পাঠালে সঙ্গে সঙ্গে আপনিও যান। কেউ ওদের পিছু নিচ্ছে কি না, নজর রাখুন।’’ কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া অবশ্য ‘লাভ জিহাদ’-এর কথা অস্বীকার করে বলেছিলেন ব্যক্তিগত কারণেই এই হত্যাকাণ্ড। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bjp Manifesto: দেশের গরিব, যুব সমাজ ও মহিলাদের উন্নয়নই লক্ষ্য, নববর্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি

    Bjp Manifesto: দেশের গরিব, যুব সমাজ ও মহিলাদের উন্নয়নই লক্ষ্য, নববর্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা নববর্ষের দিনই ইস্তাহার প্রকাশ করল বিজেপি। রবিবার সকালে বিজেপির সদর দফতর থেকে ইস্তাহার প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন ইস্তাহার (Bjp Manifesto) প্রকাশের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। বিজেপির ইস্তাহারের নাম ‘সঙ্কল্প পত্র’।

    কী রয়েছে ইস্তেহারে? (Bjp Manifesto)

    বিজেপির এই ইস্তাহার (Bjp Manifesto) কমিটিতে রয়েছেন ২৭ জন। কমিটির আহ্বায়ক নির্মলা সীতারামন। সহ-আহ্বায়ক পীযূষ গয়াল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মধ্যে কমিটিতে জায়গা হয়েছে ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং ভূপেন্দ্র যাদবের। ইস্তাহার কমিটির মাথায় রয়েছেন রাজনাথ। ইতিমধ্যেই এই কমিটির বৈঠক হয়ে গিয়েছে দু’বার। ইস্তাহার তৈরিতে বিজেপি দেড় মিলিয়নেরও বেশি প্রস্তাব পেয়েছে জনগণের কাছ থেকে। সমৃদ্ধশালী ভারত, মহিলা, যুব, গরিব এবং কৃষকের জন্য কী কী উন্নয়নমূলক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে তা উল্লেখ রয়েছে। যেসব প্রতিশ্রুতি পূরণ করা যাবে, সেগুলির ওপরই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ইস্তাহারে। মূলত দেশের গরিব, যুব সমাজ, কৃষক ও মহিলাদের লক্ষ্যেই এই ইস্তেহার প্রকাশ করা হয়েছে। ইস্তেহারের ট্যাগলাইন দেওয়া হয়েছে, “মোদি কি গ্যারান্টি”। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে ১০ বছর ধরে দেশ অনেকটা এগিয়েছে। দেশের সব দেশে আজ পাকা রাস্তা তৈরি হয়েছে। আবাস যোজনায় ৪ কোটি পাকা বাড়ি তৈরি হয়েছে। ইন্টারনেট পরিষেবায় যুক্ত হয়েছে পঞ্চায়েত। ২ লক্ষ পঞ্চায়েত ইন্টারনেট পরিষেবায় যুক্ত। গ্রামেও ফাইবার অপটিক্স বসেছে। এসবের পাশাপাশি এই ইস্তাহারে মূলত ২৫টি বিষয়ে গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “দুর্নীতির বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপে আমি দায়বদ্ধ”, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে দেশে বিপুল উন্নয়ন

    রাজনাথ সিং বলেন, “আমি খুব খুশি ও সন্তুষ্ট যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমরা সমত প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছি। আজ সংকল্প পত্রের মাধ্যমে বিজেপি আত্মসম্মান ও দক্ষ ভারতের রোডম্যাপ প্রকাশ করা হবে।” জেপি নাড্ডা বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির লক্ষ্য সবকা সাথ, সবকা বিকাশ। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে দেশে বিপুল উন্নয়ন হয়েছে। মোদির সরকার হল গরিবের সরকার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    Lok Sabha Election 2024: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই কমিশন বাজিয়েছে ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ঘণ্টা (Lok Sabha Election 2024)। ভোট ঘোষণা হতেই বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বকে দিল্লি ডেকে পাঠাল গেরুয়া শিবির। সেই মতো রবিবার রাতেই দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু। বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার অবশ্য সোমবার দিল্লি রওনা হবেন। রবিবার দিল্লি রওনা হচ্ছেন সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সতীশ ধন্দও। সূত্রের খবর, মঙ্গলবারই ঘোষণা হতে পারে বাকি আসনগুলির প্রার্থী তালিকা।

    সোমবারের বৈঠকে হাজির থাকতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবারই বাংলার বিজেপির শীর্ষনেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক হবে সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং অন্যান্য শীর্ষনেতার। সোমবার (Lok Sabha Election 2024) থেকে হতে চলা বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহেরও। সূত্রের খবর, গুরুত্বপূর্ণ ওই বৈঠকের পরেই দেশের বাকি আসনগুলিতেও প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে ফেলবে গেরুয়া শিবির। তারপর মঙ্গলবার তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে।

    বাংলায় পাল্লা ভারী বিজেপির

    প্রথম পর্যায়ে বিজেপি রাজ্যে ২০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। এই সবগুলি আসনেই জোর কদমে চলছে প্রচার। বিভিন্ন সমীক্ষায় উঠে এসেছে পশ্চিমবঙ্গে গেরুয়া ঝড়ে তৃণমূলের নিশ্চিহ্ণ হওয়ার ভবিষ্যদ্বাণী। একই কথা শোনা গিয়েছে একদা তৃণমূলের রণনীতিকার প্রশান্ত কিশোরের মুখেও। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গে ৪টি জনসভা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রতিটি জনসভাতেই উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, গেরুয়া শিবিরের পাল্লা যথেষ্ঠ ভারী বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। সম্প্রতি, বিচারপতি পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে (Lok Sabha Election 2024) যোগ দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শোনা যাচ্ছে, তমলুক আসনে প্রার্থী হতে পারেন তিনি। আবার বারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিংও ফিরে এসেছেন বিজেপিতে। এখন দেখার দল তাঁকে ওই আসনে টিকিট দেয় কিনা। অন্যদিকে, উত্তর কলকাতার দক্ষ সংগঠক বলে পরিচিত তাপস রায়ও বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে গেরুয়া ব্রিগেডে যোগ দিয়েছেন। সূত্রের খবর, তাঁকেই দল উত্তর কলকাতা আসনে প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024) করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ১৫-১৭ মার্চ নাগপুরে আরএসএস-এর সর্বভারতীয় বৈঠক, উঠবে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ?

    Sandeshkhali: ১৫-১৭ মার্চ নাগপুরে আরএসএস-এর সর্বভারতীয় বৈঠক, উঠবে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৫ থেকে ১৭ মার্চ নাগপুরে বসছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সর্বভারতীয় বৈঠক। সঙ্ঘের এই অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার বৈঠকে উঠতে পারে পশ্চিমবঙ্গের সন্দেশখালি (Sandeshkhali) প্রসঙ্গ। প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ১০০ বছর পূর্তি হতে চলেছে। তাই আগামী এক বছর দেশজুড়ে কোন কোন সংগঠনিক কাজ করা হবে তা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিতে সম্প্রতি মহিলাদের উপর যেভাবে অত্যাচারের কথা উঠে এসেছে, তার পুরোটাই সঙ্ঘের বৈঠকে বিস্তারিতভাবে আলোচনা হবে।

    অনুপ্রবেশ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই সরব সঙ্ঘ

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ এবং তার বিভিন্ন শাখা সংগঠন দীর্ঘদিন ধরেই সরব হয়েছে বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে অনুপ্রবেশের বিষয়ে। অনুপ্রবেশের কারণে সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলিতে যে জনবিন্যাস বদলে গিয়েছে, তাও বিভিন্ন সময় রিপোর্টে উঠে এসেছে। সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) দেখা গিয়েছে যে সেখানকার মহিলারা নিজেরাই রাস্তায় নেমেছেন অত্যাচারের বিরুদ্ধে। মহিলা শক্তিই আন্দোলনকে সংগঠিত করেছে। সাম্প্রতিক অতীতে, সন্দেশখালির মতো আন্দোলন সারা দেশেই বেনজির। তাই তফশিলি জাতিদের উপর অত্যাচারের ঘটনা ফেব্রুয়ারি মাসের ১৭, ১৮ তারিখ দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হওয়া বিজেপির জাতীয় সম্মেলনে স্থান পেয়েছে। এবার তা উঠে আসতে পারে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভাতেও।

    ১,৫৭০ প্রতিনিধি যোগ দেবেন বৈঠকে

    জানা গিয়েছে, ওই প্রতিনিধি সভাতে যোগ দেবেন সারা দেশের সঙ্ঘের পদাধিকারীরা। এর পাশাপাশি ওই বৈঠকে থাকবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং সর্বভারতীয় সংগঠন সম্পাদক বিএল সন্তোষ। আরএসএস সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৫৭০ জন এই বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন। সন্দেশখালি ছাড়াও সারা দেশে কৃষকদের আন্দোলন নিয়ে সেখানে আলোচনা হবে বলে জানা যাচ্ছে। এর পাশাপাশি জাতপাতের (Sandeshkhali) যে রাজনীতি দেশে বিজেপি বিরোধী দলগুলো শুরু করেছে সেই নিয়েও আলোচনা হবে। প্রতিবারই আরএসএস-এর বৈঠকে উঠে আসে বেশ কিছু সামাজিক ইস্যু। এবারেও সে সমস্ত আলোচনা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi News: লোকসভা ভোটে প্রচারে ঝড়, আগামী দিনে ২০০-র বেশি জনসভা করতে পারেন মোদি

    PM Modi News: লোকসভা ভোটে প্রচারে ঝড়, আগামী দিনে ২০০-র বেশি জনসভা করতে পারেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট এখনও প্রকাশ করেনি কমিশন। কিন্তু ভোট ঘোষণার অপেক্ষা যে গেরুয়া শিবির করছে না, তা দলের প্রথম পর্যায়ের ১৯৫ আসনের প্রার্থী তালিকা ঘোষণাতেই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। দেশের প্রতিটি রাজ্যে প্রচারে ঝড় তুলতে সমর্থ হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News)। সময় যত এগোচ্ছে প্রচারের গতিও তত বাড়াচ্ছেন মোদি। বিজেপি সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যতগুলি জনসভা করেছেন প্রধানমন্ত্রী, সেগুলি বাদ দিয়েও আগামী দিনে তিনি একাই ২০০-র বেশি রাজনৈতিক সভা করতে পারেন।

    মোদি সব থেকে বেশি জোর দেবেন রোড-শো ও পদযাত্রার উপর

    প্রতিটি সমীক্ষাতে স্পষ্ট হয়েছে, মোদি সরকারের (PM Modi News) ক্ষমতায় ফেরা নিশ্চিত। বিজেপির দাবি, পরপর তিন বার কেন্দ্রে সরকার গড়ার লক্ষ্যে আয়োজিত প্রচার অভিযানে মোদি সব থেকে বেশি জোর দেবেন রোড-শো ও পদযাত্রার উপর। করবেন জনসংযোগের আরও অভিনব অনুষ্ঠান। এমনই দাবি করছেন বিজেপির প্রথম সারির নেতারা। বিজেপি সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রোড শোতে দেখা যেতে পারে বলিউডের একাধিক তারকাকে। সঙ্গে থাকতে পারেন বেশ কয়েকজন খ্যাতনামা ভারতীয় ক্রিকেটারও। দেখা যাবে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের সেলিব্রিটিদেরও। জানা গিয়েছে, লোকসভা ভোটে বেশ কয়েকজন সেলিব্রিটিকে প্রার্থীও করতে পারে (PM Modi News) গেরুয়া শিবির। তাঁদের হয়ে প্রচারে নামবেন পারেন মোদি-শাহ।

    বিজেপির পরিকল্পনা (PM Modi News)

    দলের সব প্রার্থীর নাম ঘোষণার পরেই প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর রোড-শোয়ের নির্ঘণ্ট তৈরি করা হবে বলেই বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে। বিজেপির পরিকল্পনা অনুযায়ী, যে কোনও রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী প্রথমে জনসভা করবেন, তারপরেই সেখানে জনসংযোগ অভিযান চালাবেন অমিত শাহ, জেপি নাড্ডা-সহ বিজেপির হেভিওয়েট নেতারা (PM Modi News)। পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রেও একই পরিকল্পনা নিয়েই এগোচ্ছে দল। এমনটাই মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিকাণ্ডের জের! তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা থেকে ছেঁটে ফেলা হল নুসরতকে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Vote: প্রস্তুত দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা! দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন সুকান্ত

    Loksabha Vote: প্রস্তুত দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা! দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই ১৯৫ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। এবার দ্বিতীয় দফায় প্রার্থী তালিকা প্রকাশের প্রস্তুতি চলছে। প্রথম দফায় বাংলাতে ২০টি আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। অর্থাৎ এখনও বাকি ২২টি। বাকি প্রার্থীদের বিষয়ে আলোচনার জন্য সোমবার দুপুরেই দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন বঙ্গ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। জেপি নাড্ডা সমেত কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে এদিন রাজধানীতে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে সুকান্তর (Loksabha Vote)। সূত্রের খবর, দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা নিয়ে হওয়া বৈঠকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীরও হাজির থাকার কথা ছিল। কিন্তু তিনি ওই বৈঠকে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গিয়েছে।

    লোকসভা ভোটে প্রচারে ঝড়, মঙ্গলবার ফের বাংলায় আসছেন মোদি

    বিজেপি সূত্রে খবর, রবিবার বালুরঘাট যাওয়ার কথা ছিল সুকান্তর। সেই কর্মসূচি বাতিল করে সোমবার দুপুরে দিল্লি পৌঁছবেন তিনি (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত)। লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট (Loksabha Vote) এখনও ঘোষণা হয়নি। তার আগেই নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুলেছে কেন্দ্রের শাসক দল। ইতিমধ্যে বাংলায় দুই জেলায় সভাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ৬ মার্চ বারাসতে রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর তৃতীয় সভা। আগামীকাল মঙ্গলবার ফের কলকাতায় আসছেন মোদি। বিজেপি সূত্রের খবর, শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয়, উত্তরেও মোদি  জনসভা করবেন। ৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী সভা করতে পারেন শিলিগুড়িতে। উত্তরবঙ্গে রয়েছে মোদি বেশ কিছু সরকারি কর্মসূচী সম্পন্ন করার পরেই জনসভা করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    আত্মবিশ্বাসী মোদি

    ‘যান, জিতে আসুন, শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে দেখা হচ্ছে’, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সহকর্মীদের উদ্দেশে এমন বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। ‘তৃতীয়বার-মোদি সরকার’, বিজেপির এই নির্বাচনী স্লোগান যে বাস্তব রূপ নিতে চলেছে, সেই ইঙ্গিতই যেন ধরা দিল মন্ত্রিসভায় নরেন্দ্র মোদির ভাষণে। আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে রয়েছেন তিনি। ক্ষমতায় ফেরা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। ভোট ঘোষণার আগেই প্রায় ১৯৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি, তারপর রবিবার প্রধানমন্ত্রীর আত্মবিশ্বাসে ভরা ভাষণ, এতে বেশ ব্যাকফুটে ইন্ডি জোট। মন্ত্রিসভার শেষ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এদিন প্রায় ১ ঘণ্টা হাইভোল্টেজ ভাষণ দেন।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share