Tag: Kejriwal

Kejriwal

  • Delhi Schools: বায়ুদূষণে নাজেহাল দিল্লী,কেজরিওয়ালকে স্কুল বন্ধের পরামর্শ দিলেন বিজেপি

    Delhi Schools: বায়ুদূষণে নাজেহাল দিল্লী,কেজরিওয়ালকে স্কুল বন্ধের পরামর্শ দিলেন বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েকবছর ধরেই দিল্লীতে বায়ু দূষণের জন্য সমস্যা বেড়েই চলেছে। প্রতিবছরই এই সময় পাঞ্জাব হরিয়ানায় ক্রমাগত খড় পোড়ানোর জেরেই কালো চাদরের মতো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় রাজধানী দিল্লী ও নয়ডা।সকাল আটটায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে দিল্লীর আনন্দবিহারের মান ছিল ৪৫৮ যা গুরুতর বলে গন্য করা হয়। কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে আগামী দু’দিন দিল্লীর বায়ুর গুনমান আরও খারাপ হতে চলেছে।
    এই নিয়ে বিষয়টিতে লেগেছে রাজনৈতিক রঙ। দিল্লীর এই পরিস্থিতির জন্য দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী তথা আম আদমি পার্টির চিফ অরবিন্দ কেজরীওয়ালকে (Arvind Kejriwal)  নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী তথা বিজেপির রাজ্যসভা সাংসদ ভুপেন্দ্র যাদব। দেশের রাজধানীকে ১৯৫২ সালের লন্ডনের গ্যাস চেম্বারের সাথে তুলনা করেছেন।
    গত শীত পর্যন্ত বিজেপি শাসিত হরিয়ানা ও কংগ্রেস শাসিত পাঞ্জাবকে দূষণের জন্য দুষেছিলেন কেজরীওয়াল। কিন্তু বর্তমানে আপ নেতৃত্বাধীন পাঞ্জাবে ২০২১ সালের তুলনায় আগুনে খড় পোড়ানোর ঘটনা ১৯ শতাংশ বেড়েছে। 

    [tw]


    [/tw] 

    দিল্লীর বিজেপি সভাপতি আদেশ গুপ্তা বায়ুদূষণের  জন্য দিল্লীর প্রতিটি স্কুলকে বন্ধের পাশাপাশি অনলাইনে স্কুল করার আবেদন জানিয়েছেন। এই নিয়ে তিনি দিল্লীর লেফটেন্যান্ট গর্ভনর বিনয় কুমার সাক্সেনাকে চিঠি লিখেছেন। তিনি আপ সরকারকে পাঞ্জাবে খড় পোড়ানোকে নিয়ন্ত্রণের জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। 

    [tw]


    [/tw] 
    এদিকে, দিল্লীর পরিবেশ মন্ত্রী(Delhi Environment Minister) গোপাই রাই (Gopal Rai) দিল্লীবাসীকে প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হতে মানা করেছে। তিনি সকলকে ওয়ার্ক ফর্ম হোমের পরামর্শ দিয়েছেন। আর যদি বাইরে বেরতেই হয় সেক্ষেত্রে নিজস্ব গাড়ির পরিবর্তে গণপরিবহন ব্যবহার করার আর্জি জানিয়েছেন। তিনি আরও জানান, রাজনীতির মাধ্যমে বায়ুদূষণ রোধ সম্ভব নয়। রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে সমাজের এই সমস্যা গুলোর সমাধান করা উচিত।

    [tw]


    [/tw]

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • AAP Minister Resign: হিন্দু দেবতাদের না মানার নিদান দিয়ে চাপে পড়ে কেজরিওয়ালের মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা মন্ত্রী রাজেন্দ্র পালের

    AAP Minister Resign: হিন্দু দেবতাদের না মানার নিদান দিয়ে চাপে পড়ে কেজরিওয়ালের মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা মন্ত্রী রাজেন্দ্র পালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু দেবদেবীর আর পুজো নয়, আম আদমি পার্টি (AAP)-এর এই শপথের এই ভাইরাল ভিডিয়ো ঘিরে রীতিমতো শোরগোল পড়েছিল। গত বুধবার নয়াদিল্লির আম্বেডকর ভবনে এক সংগঠনের ধর্মান্তকরণের অনুষ্ঠানের উপস্থিত ছিলেন AAP মন্ত্রী রাজেন্দ্র পাল গৌতম (Rajendra Pal Gautam)। সেখানেই তিনি শপথবাক্য পাঠ করেন। এরপরেই বিতর্কের মুখে পড়েন তিনি। 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়োতে, অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকারের মন্ত্রী রাজেন্দ্র পাল গৌতমকে বলতে শোনা যায়, “আমার ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বরের উপর কোনও আস্থা নেই। আমি এই দেবতাদের পুজো করি না। রাম বা কৃষ্ণের উপরেও আমার কোনও আস্থা নেই। তাঁদের অবতার বলে চালানো হচ্ছে। এঁদের পুজো আমি করি না।এছাড়াও ওই ধর্মান্তকরণ সভায় মন্ত্রীকে ১০০ এরও বেশি মানুষকে হিন্দু ধর্ম থেকে বৌদ্ধ ধর্মে রূপান্তরিত করার জন্য শপথ পাঠ করাতে দেখা যায়। এই ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই বিপাকে পড়েন কেজরিওয়াল সরকারের মন্ত্রী। এই ঘটনার পর থেকেই সুর চড়াতে শুরু করে বিজেপি।

    [tw]


    [/tw]

    বিজেপির(BJP)তরফ থেকে বলা হয়, এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে হিন্দু ও বৌদ্ধ-দুই ধর্মেরই অপমান করেছেন রাজেন্দ্র। সেই সঙ্গে হিন্দু বিদ্বেষ উসকে দেওয়ার অভিযোগ আনা হয় তাঁর বিরুদ্ধে।এর প্রত্যুতরে মন্ত্রী বলেন, আমি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। সেই নিয়ে কারওর অসুবিধা হচ্ছে কেন? সংবিধানে সমস্ত ধর্মপালন করার স্বাধীনতা রয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    সরকারি ভাবে এই ঘটনা নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি আম আদমি পার্টি। তবে সূত্র মারফত জানা গিয়েছিল, অরবিন্দ কেজরিওয়াল এই গোটা ঘটনায় বেশ ক্ষুব্ধ। তবে মন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিকেই দুষেছেন রাজেন্দ্র। তিনি বলেছেন, দেশের কয়েক কোটি মানুষ এই শপথ নেন। কিন্তু এই নিয়ে বিজেপি অযথা অশান্তি তৈরি করছে। আমাকে ও আমার দলকে অপমান করার চেষ্টা করছে। প্রাক্তণ মন্ত্রী টুইটারে তিনি লেখেন, আজকের দিনে মহর্ষি হিসেবে বাল্মকীর আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল আর আজকের দিনেই মান্যবর কাশীরাম সাহেবের মৃত্যুবার্ষিকী। আজকের এই পুণ্যতিথিতে আমি অনেক বন্ধন থেকে মুক্ত হলাম। আজ আমার নবজন্ম হল। এখন থেকে আমি শুধুমাত্র সমাজের হিতের জন্য কাজ করব

    [tw]


    [/tw]

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Mallikarjun Kharge: ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মল্লিকার্জুন খাড়্গে! নেপথ্যে কোন অঙ্ক?

    Mallikarjun Kharge: ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মল্লিকার্জুন খাড়্গে! নেপথ্যে কোন অঙ্ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে একটি রাজ্যে জিতে কোনওরকমে মুখরক্ষা করেছে কংগ্রেস। এহেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেই (Mallikarjun Kharge) হচ্ছেন ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী। বছর আশির খাড়্গে উত্তরপ্রদেশের তফশিলি সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত কোনও আসনে প্রার্থী হতে পারেন।

    খাড়্গেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করার প্রস্তাব

    খাড়্গেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করার প্রস্তাব দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। খাড়্গে অবশ্য বলছেন, “আগে জয়ী হওয়া যাক। পরে ভাবা যাবে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন।” মমতা ও কেজরির এই প্রস্তাব নিয়ে ইতিমধ্যেই ইন্ডি জোটের শরিক সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব ও রাষ্ট্রীয় লোকদলের সভাপতি জয়ন্ত চৌধুরীর সঙ্গে আলোচনা করছেন কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব।

    নেপথ্যে কোন পার্টি-গণিত?

    পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে মাত্র একটিতে জিতেছে কংগ্রেস। তা সত্ত্বেও কংগ্রেস সভাপতিকে প্রার্থী করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে নির্বাচনী আঁক কষেই। খাড়্গে (Mallikarjun Kharge) তফশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত। উত্তর প্রদেশের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশই দলিত। তাই খাড়্গে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হলে কেবল উত্তর প্রদেশ নয়, বদলে যেতে পারে লোকসভা নির্বাচনের পার্টি-গণিতই। কারণ এই দলিত ভোটারদের সমর্থনেই ২০০৭ সালে তৃতীয়বারের জন্য উত্তর প্রদেশের কুর্সিতে বসেছিলেন বিএসপির মায়াবতী। ইন্ডি জোটের ভোট ম্যানেজারদের হিসেব, এই ভোটের সঙ্গে কংগ্রেসের নিজস্ব ভোট যোগ হলে, গোটা দেশেই ঘুরে দাঁড়াবে কংগ্রেস। যার জেরে আদতে উপকৃত হবে ইন্ডি জোট।

    আরও পড়ুুন: উপরাষ্ট্রপতিকে ‘মিমিক’ কল্যাণের, ‘মুর্খো কা সর্দারে’র আচরণে ধিক্কার নেটিজেনদের

    এহ বাহ্য। খাড়্গে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন একমাত্র শিখ মনমোহন সিংহ। খাড়্গেকে দাঁড় করিয়ে সংখ্যালঘু ভোটও ইন্ডি জোটের ঝুলিতে নিয়ে আসতে চাইছেন ভোট ম্যানেজাররা। সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ। আগামী লোকসভা নির্বাচনে তিনি আর প্রার্থী হবেন না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন। শোনা যাচ্ছে, সোনিয়ার জেতা রায়বেরিলি কেন্দ্রেই প্রার্থী করা হতে পারে খাড়্গেকে। এই কেন্দ্রে তফশিলি ভোট রয়েছে ১৫ শতাংশ। মুসলিম ভোট ২৫ শতাংশ। এর সঙ্গে বিজেপি বিরোধী দলগুলির ভোট এক বাক্সে পড়লে খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) জয় একপ্রকার নিশ্চিত। তবে খাড়্গে জিতলেও, ইন্ডি জোটের কী হাল হয়, সেটাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে’’, মমতা-কেজরির বৈঠককে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে।” তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সঙ্গে আপ (AAP) নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের প্রস্তাবিত বৈঠককে এভাবেই ব্যাখ্যা করলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। মঙ্গলবার দুপুরে মমতা-কেজরি বৈঠক হওয়ার কথা।

    দিলীপের (Dilip Ghosh) নিশানায় মমতা

    এদিন নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতর্ভ্রমণে এসে দিলীপ বলেন, “গতবারও একই ঘটনা ঘটেছিল। মোদির সামনে কে যাবেন? কেউ যেতে সাহস পাচ্ছেন না। তাই একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “গতবার মমতা লাফালাফি করেছিলেন। সবাইকে মাছ-ভাত খাইয়েছিলেন। তারপর তো ওঁর ১২টি সিট কমে গিয়েছিল। তাই আর উনি এবার রাজি হচ্ছেন না। একটু হাওয়া দিলেই অনেক সময় উনি রাজি হয়ে যান। তাই এক একজন এসে হাওয়া দিচ্ছে। বলছে, দিদি, আপনি রাজি হয়ে যান। ওঁকে আসরে নামানোর চেষ্টা চলছে। কেবল ওঁকে রাজি করাতে এক এক সময় এক একজন কলকাতায় আসছেন। কিন্তু উনি জেনে গিয়েছেন, মোদির সামনে গেলে হাওয়া খারাপ হয়ে যাবে।”

    দিলীপের (Dilip Ghosh) নিশানায় অভিষেক

    এদিন তৃণমূল নেত্রীর ভাইপো তথা ঘাসফুল শিবিরের নম্বর টু নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি। তিনি (Dilip Ghosh) বলেন, “এদিকে বলছে আমাকে ফাঁসি দিয়ে দিন। এদিকে রক্ষাকবচ চাইতে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন। এ বেঞ্চ থেকে ও বেঞ্চ ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আদালতের সময় নষ্ট করছেন। সরকারি পয়সা অপচয় করছেন। তাঁকে ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। চাট্টিখানি কথা নয়। এই চালাকি সবাই বোঝে। একাধিক নেতা আগেও এই চেষ্টা করেছেন। এ কোর্ট সে কোর্ট ঘুরে তাঁরা ভিতরে গিয়েছেন। অপেক্ষা করুন। কাজ চলছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ দেখতে গিয়ে সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ হিন্দু যুবতীর

    বর্তমানে বাঁকুড়ায় তৃণমূলের নব জোয়ার কর্মসূচিতে ব্যস্ত রয়েছেন অভিষেক। সেখানকারই এক সভায় মোদির বয়স তুলে আক্রমণ শানিয়েছিলেন অভিষেক। এদিন সে প্রসঙ্গে দিলীপ (Dilip Ghosh) বলেন, “৩৬ বছরেই কেউ যদি এত দুর্নীতি করে, ৭২ এ গিয়ে কী করবে?  মোদি ৫০ বছর ধরে সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনে রয়েছেন। তাঁকে যারা কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করেছিল, তারাই আজ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। উনি যেন ভুলে না যান, মোদি-শাহকে ফাঁসাতে কেস গুজরাট থেকে তুলে মুম্বই নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তাঁরা সেখানেও গিয়েছেন। কেউ রাস্তা অবরোধ করেনি। কেউ কোর্টের বিরুদ্ধে যায়নি। কেউ সরকারকে গালাগাল দেয়নি। আমরা আগুনের থেকে সোনা চকচকে হয়ে বেরিয়ে আসার মতো কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে বেরিয়ে এসেছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Results 2022: কার দখলে গুজরাট, হিমাচল? আজ দুই রাজ্যে ভোট গণনা

    Election Results 2022: কার দখলে গুজরাট, হিমাচল? আজ দুই রাজ্যে ভোট গণনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট এবং হিমাচল প্রদেশের ভোটের ফল প্রকাশিত হচ্ছে আজ। নিয়ম মেনে সকাল ৮টাতেই শুরু হয়ে গিয়েছে গণনা প্রক্রিয়া। মোদি-শাহের রাজ্যের পাশাপাশি হিমাচলে কার দখলে থাকে সেটা স্পষ্ট হয়ে যাবে আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই। প্রায় সব বুথ ফেরত সমীক্ষার পূর্বাভাস, ফের গুজরাটে ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে বিজেপি। রেকর্ড সংখ্যক আসনও পেতে পারে তারা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্যে ঝড়ের গতিতেই এগোচ্ছে বিজেপি। ইতিমধ্যেই ১১৮টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। অনেক পিছনে কংগ্রেস (৪২)। জিতলে টানা সপ্তম বার গুজরাটে সরকার গঠন করবে পদ্ম ব্রিগেড ৷ গুজরাটের বিরামগাম কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী হার্দিক প্যাটেল পিছিয়ে। গান্ধীনগর দক্ষিণ কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী অল্পেশ ঠাকুর এগিয়ে রয়েছেন। ঘাটলোদিয়া কেন্দ্রে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। বদগামে পিছিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী তথা দলিত নেতা জিগনেশ মেবানি। এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী। 

    দুই রাজ্যের পাশাপাশি, পাঁচ রাজ্যে ৬টি আসনে বিধানসভা উপনির্বাচন ও হাইপ্রোফাইল মৈনপুরী লোকসভা আসনের গণনাও হচ্ছে আজ। মৈনপুরী আসনে লড়াই হতে চলেছে সমাজবাদী পার্টি ও বিজেপির মধ্যে৷ উত্তরপ্রদেশের মৈনপুরী লোকসভা কেন্দ্রে ভাগ্য নির্ধারিত হবে সমাজবাদী পার্টির প্রধান তথা সে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের স্ত্রী ডিম্পলের। উত্তরপ্রদেশের রামপুর ও খতোলি, ওড়িশার পদমপুর, রাজস্থানের সরদারশহর, বিহারের কুরনি ও ছত্তীসগড়ের ভানুপ্রতাপপুর বিধানসভা আসনের ফলাফল ঘোষণা হবে আজই।

    গুজরাটে বিজেপি কি করতে পারবে সাতে সাত?

    গুজরাটের দু’দফায় বিধানসভা ভোটের ফল ঘোষণা হচ্ছে বৃহস্পতিবার। ১৮২ আসনের গুজরাট বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হলে দরকার ৯২টি আসন। এ বারের গুজরাট বিধানসভা ভোটে বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টি। অর্থাৎ, এ বার প্রধানমন্ত্রী মোদির রাজ্যে বিধানসভা ভোটের লড়াই ত্রিমুখী হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই ৯২-এর থেকে অনেক বেশি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ধরেই নেওয়া যায় সাতে সাত বাঁধা।

    ২০১৭ সালের বিধানসভা ভোটে গুজরাটে  ৯৯টি আসন নিয়ে টানা পঞ্চম বারের জন্য ক্ষমতায় আসে গেরুয়া শিবির। তবে গত চার বারের সঙ্গে তুলনা করলে ওটাই ছিল বিজেপির সবচেয়ে কম আসন। এবার বিধানসভা ভোটে জিতলে এ নিয়ে টানা সাত বার গুজরাট শাসনের দায়িত্ব পাবে মোদি-শাহের বিজেপি। 

    বিভিন্ন বুথফেরত সমীক্ষায় ভবিষ্যদ্‌বাণী করা হয়েছে এবার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে বিজেপি। এবিপি-সি ভোটার সমীক্ষায় বলা হয়েছে বিজেপি ১২৮-১৪০টি আসন পেতে পারে। ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার সমীক্ষা অনুযায়ী বিজেপি পেতে পারে ১৩১-১৫১টি আসন। টুডে’জ চাণক্যর বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, এ বার বিজেপির আসন সংখ্যা হতে পারে ১৫০টি। উল্লেখ্য, বুথফেরত সমীক্ষার ফল সব সময় যে মেলে, তা নয়। কিন্তু এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি থাকায়, এই ধরনের সমীক্ষাকে অস্বীকার করাও যায় না।

    আরও পড়ুন: আজ শাহের দরবারে সুকান্ত! জানেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কী কথা রাজ্য বিজেপি সভাপতির?

    হিমাচলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের ইঙ্গিত

    এবার যে হিমাচল প্রদেশে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে, তা ইঙ্গিত মিলেছে বুথফেরত সমীক্ষায়। ওই সব সমীক্ষা থেকে আভাস মিলেছে, সামান্য ভোট সুইংয়েই নির্ধারিত হতে পারে হিমাচলের ভাগ্য। 

    টাইমস নাও-ইটিজি বুথফেরত সমীক্ষা: হিমাচল প্রদেশে ৩৪ থেকে ৪২ টি আসনে জিততে পারবে বিজেপি। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ২৪ থেকে ৩২ টি আসন। আপের ঝুলিতে কোনও আসন যাবে না। 

    রিপাবলিক-পি মার্কের বুথফেরত সমীক্ষা: হিমাচল প্রদেশে বিজেপি ৩৪-৩৯ টি আসনে জিততে পারে। কংগ্রেস জিততে পারে ২৮-৩৩ আসন। আম আদমি পার্টির (আপ) ঝুলিতে যেতে পারে সর্বাধিক একটি আসন। নির্দলরা একটি থেকে চারটি আসনে জিততে পারে।

    এবিপি নিউজ-সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, বিজেপি পেতে পারে ৩৩-৪১টি আসন, কংগ্রেস পেতে পারে ২৪-৩২টি আসন, অন্যান্যরা পেতে পারে ০-৪টি আসন। এখানেও আপকে একটি আসনও দেওয়া হয়নি।

    ইন্ডিয়া টু’ডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে ৩০ থেকে ৪০ টি আসন কংগ্রেস ঝুলিতে যেতে পারে। ২৪ থেকে ৩৪ টি আসনে জিততে পারে বিজেপি। আম আদমি পার্টি (আপ) খাতা খুলতেই পারবে না। চার থেকে আটটি আসনে জিতবে নির্দল।

    নিউজ২৪-টুডে’জ চাণক্যের বুথফেরত সমীক্ষা: কোনও দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। ৩৩ টি আসনে জিততে পারে বিজেপি। ৩৩ টি আসনে জিততে পারে কংগ্রেস। নির্দলদের ঝুলিতে যেতে দুটি আসন। অর্থাৎ কিং মেকার হতে পারে নির্দলরা।

LinkedIn
Share