Tag: Ladakh

Ladakh

  • Ladakh: সব মরশুমেই যাতায়াত সহজ! চিনকে ঠেকাতে লাদাখে নতুন রাস্তা নির্মাণ করছে কেন্দ্র

    Ladakh: সব মরশুমেই যাতায়াত সহজ! চিনকে ঠেকাতে লাদাখে নতুন রাস্তা নির্মাণ করছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাদাখে (Ladakh) চিনা আগ্রাসন রুখতে সদা সক্রিয় কেন্দ্র। তাই প্রতিদিনই এই অঞ্চলের উন্নতি ও সুরক্ষার জন্য নতুন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। এবার লাদাখের (Ladakh) নিম্মু-পদম-দারচা সড়ক (Nimmu- Padam -Darcha Road) নির্মাণ করতে চলেছে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (BRO)। এই রাস্তা সহজে মানালি থেকে লেহকে যুক্ত করবে। এই রাস্তা যে কোনও মরশুমে খোলা রাখা যাবে। এই রাস্তা সেনা চলাচলে সহায়তা করবে। ওই অঞ্চলের পর্যটনকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাবে, বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের।

    কোথা থেকে কোথায় যাবে নয়া রাস্তা

    নতুন রাস্তাটি মানালি-লেহ এবং শ্রীনগর-লেহ ছাড়াও লাদাখের (Ladakh) অন্তর্বর্তী অঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (বিআরও) সম্প্রতি এই নতুন রাস্তা নির্মাণের কথা জানিয়েছে। নিম্মু-পদম-দারচা সড়কটি ২৯৮ কিলোমিটার বিস্তৃত। রাস্তাটি কার্গিল-লেহ হাইওয়েতে দারচা এবং নিম্মুর মাধ্যমে মানালি থেকে লেহকে সংযুক্ত করবে। এই রাস্তাটি কেবল শিনকুন লা (১৬,৫৫৮ ফুট) পাস অতিক্রম করবে। এই রাস্তার উপর টানেল তৈরির কাজ শুরু করতে চলেছে বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন। শীতেও এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যাবে।

    এই সড়ক নির্মাণের সুবিধা

    এই রাস্তাটি লাদাখের (Ladakh) দুর্গম কয়েকটি অঞ্চলকে সংযুক্ত করবে। আগে এই দুর্গম অঞ্চলগুলিতে সেনার পক্ষে যাওয়া সম্ভব হতো না। সড়কটি তৈরি হলে সেই সমস্যা অনেকটাই মিটবে। ভারত-চিন সীমান্তের কাছাকাছি এই অঞ্চলে নতুন রাস্তাটি সেনাবাহিনীর কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ২০২০ সালে লাদাখে চিনা আগ্রাসনের পর, নজরদারিতে জোর দেয় প্রতিরক্ষামন্ত্রক। নজরদারি ঠিক মতো না চলানোর দরুণ হামলার আগাম খবর পাওয়া যায়নি বলে মনে করেন সেনা আধিকারিকদের একাংশ। এরপর নজরদারি চালানোর জন্য অধিক সংখ্যক সেনা মোতায়েনের পাশাপাশি সড়ক নির্মাণে জোর দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: ২৬/১১ জঙ্গিদমনের নায়ক মুম্বই এটিএস প্রধান সদানন্দ দাতে এবার এনআইএ-র মাথায়

    তবে শুধু সেনা যাতায়াতের জন্য নয়, পর্যটনের দিকে নজর রেখেই তৈরি করা হয়েছে এই রাস্তা। রাস্তাটি তৈরির ফলে পর্যটনে ঢল নামবে বলে মনে করছে কেন্দ্র। সেই সঙ্গে আর্থ সামাজিক উন্নয়নেও রাস্তাটি আগামী দিনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলেও মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • LAC Situation: ‘‘আমাদের এলাকা এটা’’, চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    LAC Situation: ‘‘আমাদের এলাকা এটা’’, চিনা সেনাদের যোগ্য জবাব দিলেন লাদাখের মেষপালকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার ভারতীয় ভূখণ্ডে অস্ত্র নিয়ে চিনা সেনাদের ঘুরে বেড়ানোর ভিডিও ভাইরাল হল৷ লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে ভেড়া চরাতে গিয়েছিলেন এক দল রাখাল। ভেড়া চরাতে গিয়ে চিনের সেনার সামনে পড়েন তাঁরা। চিনের সেনারা তাঁদের সেই জায়গা থেকে চলে যেতে নির্দেশ দেয়। কিন্তু এই রাখাল দল ভয় না পেয়ে জানিয়ে দেয়, এটা তাঁদের দেশ ভারতের জায়গা। এখান থেকে তাঁরা সরবে না। এই ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। লাদাখের ওই রাখালদের সাহসিকতায় মুগ্ধ নেটিজেনরা।

    কী ঘটেছিল

    সম্প্রতি একটি ভিডও-য় দেখা যায়, লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন চুসুল এলাকায় চিনা সেনাদের সঙ্গে মেষপালকদের চরম কথাকাটাকাটি হচ্ছে। গত ২ জানুয়ারির ঘটনা। লাদাখ অটোনমাস হিল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিলের বিরোধী দলনেতা তথা কাউন্সিলর শেরিং নামগিয়াল একটি ৬.৫০ মিনিটের ভিডিও শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে একটা কমব্যাট গাড়িতে চেপে ৬-৮জন চিনা সেনা এসেছে। সেখানে তারা বার বার সাইরেন বাজিয়ে ভেড়া, ছাগলদের ভয় পাইয়ে দিচ্ছে। তবে চিনা সেনার এই ধমকিতে গুটিয়ে যায়নি মেষপালকরা। তাঁরা সাহসিকতার সঙ্গে বলেন, “আমাদের এলাকা এটা। এখান থেকে যাব না।” এমনকী কয়েকটা পাথরও তারা ছুঁড়ে দেন। মেষপালকরা জানিয়ে দেন, এটা ভারতের এলাকা। এখান থেকে যাব না। উত্তপ্ত কথাবার্তার পরে চিনের সেনারা এলাকা ছেড়ে চলে যায়।

    চিনের ঘৃণ্য আচরণ

    লাদাখ অঞ্চলে চিন এ ধরনের তৎপরতা আগেও চালিয়েছে। পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলএসি) চিনা সেনাদের ঘৃণ্য কার্যকলাপ প্রকাশ্যে এসেছে বারবার। গত কয়েক বছর ধরেই লাদাখের পরিস্থিতি দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়েছে। পূর্ব লাদাখে চিন সীমান্তে ভারতীয় এবং চিনা সেনার হাতাহাতির ঘটনাও ঘটেছিল। তার পর থেকেই ওই এলাকায় সেনার নজরদারি কয়েক দিন বেড়েছে। এই পরিস্থিতির জেরে ওই উপত্যকা এলাকায় পশুদের চরাতে নিয়ে যাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতি এখন শান্ত থাকায় সেখানে গিয়েছিলেন ওই রাখালরা। এ বিষয়ে আর্মি চিফ জেনারেল মনোজ পাণ্ডে সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে বলেছেন, “এক বছরের বেশি সময় ধরে ওই এলাকায় কোনও সমস্যা দেখা যায়নি। সেনা স্তরে আমাদের কতাবার্তা অনেকটাই সফল হয়েছে। কূটনৈতিক এই আলোচনা বজায় থাকবে আগামী দিনে। পরিস্থিতি স্টেবল থাকলেও এলাকা সেনসিটিভ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ঘন কুয়াশায় দেরিতে চলছে শতাধিক বিমান-ট্রেন, শীতে কাঁপছে উত্তর ভারত

    Weather Update: ঘন কুয়াশায় দেরিতে চলছে শতাধিক বিমান-ট্রেন, শীতে কাঁপছে উত্তর ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে ঘন কুয়াশার কারণে চলাচলে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে রেল-বিমান পরিষেবায়। মোট ১৫০টি বিমান খারাপ আবহাওয়ার (Weather Update) কারণে বিলম্বিত হয়েছে। বেশ কিছু বিমানের গতিপথও বদল করা হয়েছে। একই ভাবে বহু দূরপাল্লার ট্রেন দেরিতে চলছে। অনেক ট্রেন একটি জায়গায় ঠায় দাঁড়িয়ে। এদিকে, উত্তর ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে পশ্চিম হিমালয়ের জম্মু ও কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ এবং লাদাখে তুষারপাত এবং হালাকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রবল শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন।

    ব্যাহত বিমান পরিষেবা (Weather Update)

    ঘন কুয়াশার কারণে এখনও পর্যন্ত ১৬৮টি উড়ানের নির্ধারিত গতিপথের বদল করা হয়েছে। ৮৪টি উড়ান খারাপ আবহাওয়ার (Weather Update) কারণে বাতিল করা হয়েছে। দিল্লি বিমানবন্দরের তরফ থেকে যাত্রীদের উদ্দেশে ঘন কুয়াশার কারণে বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। যাত্রীদের পরিবর্তিত সময় সূচির দিকে নজর রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। দিল্লি থেকে গোয়াগামী এক যাত্রীকে ১৩ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ইন্ডিগো, স্পাইসজেট এবং ভিস্তারার মতো প্রধান বিমান সংস্থাগুলি জানিয়েছে যে, খারাপ আবহাওয়ার কারণে দিল্লি এবং কলকাতায় বিমানগুলির ওঠানামায় সমস্যা হচ্ছে। দিল্লি-কলকাতার বিমানকে কুয়াশার জন্য হায়দরাবাদে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    দেরিতে চলছে ট্রেন

    পাশাপাশি ট্রেন পরিষেবাতেও ব্যাপাক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। ১৮টি ট্রেন তার নির্ধারিত সময় থেকে বিলম্বে চলছে বলে রেল সূত্রে জানা গিয়েছে। রেল স্টেশন প্রচুর যাত্রী আটকে পড়েছেন। আজ দিল্লিতে এই বছরের শীতলতম দিন। সকালে রাজধানীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায়। গত দুই সপ্তাহ ধরে অতরিক্ত শীতের (Weather Update) কারণে স্কুল বন্ধ থাকলেও আজ থেকে আংশিক ভাবে স্কুল খুলছে বলে জানা গিয়েছে। গত শুক্রবার দিল্লির তাপমাত্রা ছিল ৩.৯ ডিগ্রি।

    কী জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর

    মৌসম ভবনের (আইএমডি) সর্বশেষ আবহাওয়া বুলেটিনে উল্লেখ করেছে যে, আগামী ৪ থেক ৫ দিনের মধ্যে উত্তর ভারতের কিছু অংশে তীব্র শীতের প্রভাব থাকবে। সেই সঙ্গে আকাশ ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন (Weather Update) হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ১৫ এবং ১৬ জানুয়ারিতে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, রাজস্থান এবং উত্তরপ্রদেশের বেশ কিছু এলাকায় অতিরিক্ত শৈত্যপ্রবাহ চলবে। পাশপাশি উত্তরাখণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, অসম, নাগাল্যান্ড এবং মেঘালয়ে কুয়াশার প্রভাব থাকবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    India-China Border: রিপোর্ট ঘিরে চাঞ্চল্য! গালওয়ান সংঘর্ষের পর পূর্ব লাদাখে ৬৮ হাজারের বেশি জওয়ান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ান সংর্ঘষের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ্যে এল। সেনাবাহিনী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত-চিন (India-China Border) সেনা সংঘর্ষের পর যুদ্ধ প্রায় বেঁধে গিয়েছিল। ২০২০-র ১৫ জুন। গালওয়ান (Galwan) উপত্যকায় ভয়াবহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ভারত-চিন সেনা। জানা গেছে, অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে তার সামাল দেওয়ার জন্য ওই ঘটনার পর রাতারাতি নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেওয়া হয় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর। ৬৮ হাজারের বেশি সেনা জওয়ান, প্রায় ৯০টি ট্যাঙ্ক এবং অন্যান্য অস্ত্রশস্ত্র রাতারাতি আকাশপথে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয় ভারতীয় বায়ুসেনার মাধ্যমে। তাঁদের পূর্ব লাদাখে মোতায়েন করা হয়। 

    ভারত-চিন বৈঠক

    ওই সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, খুব অল্প সময়ের মধ্যে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ‘বিতর্কিত’ অংশে যুদ্ধাস্ত্র মজুত রাখা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থাকেও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। চিনের সঙ্গে সীমান্ত নিয়ে এখনও স্থির ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি নয়াদিল্লি। এই আবহে সেনার এই পদক্ষেপ ঘিরে জল্পনা তৈরি হয়েছে। প্রসঙ্গত, পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সোমবার বৈঠকে বসতে চলেছেন ভারত এবং চিনের শীর্ষ সেনা আধিকারিকেরা। সীমান্ত নিয়ে ১৯তম এই বৈঠকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে বলে সেনা সূত্রের খবর। ভারতের তরফে এই বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল রশিম বালি।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে ‘সেলফি’! ১০,০০০ টাকা পুরস্কার, বড় পরিকল্পনা কেন্দ্রের

    বায়ুসেনার নজরদারি 

    রিপোর্টকে উদ্ধৃত করে সূত্রের খবর, নজরদারি হিসেবে বায়ুসেনার সু-৩০ এমকেআই এবং জাগুয়ার যুদ্ধবিমানকে ব্যবহার করা হয়েছিল। নজরদারি চালানোর পাশাপাশি গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহের কাজ ছিল তাদের। রিপোর্ট অনুযায়ী, খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাহিনী সহ অস্ত্রশস্ত্র পূর্ব লাদাখের নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর মজুত করা হয়েছিল। প্রতিবেশী দেশ আক্রমণ করলে যাতে উপযুক্ত জবাব দেওয়া যায়, তারজন্য সমস্ত ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। সংঘর্ষের পরেও নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর উত্তেজনা থাকায়, ভারতীয় বায়ুসেনা চিনা কার্যকলাপের উপর বাজপাখি নজরদারি রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে দূরবর্তী পাইলট বিমান (আরপিএ) মোতায়েন করে। প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে আরও জানা গেছে গেছে যে খুব অল্প সময়ের মধ্যে মোট ৯ হাজার টন ওজন বহন করেছিল বায়ুসেনার বিমানগুলি। নিয়ন্ত্রণরেখা থেকে ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে লালফৌজের গতিবিধির উপর নজরদারি চালাতে মোতায়েন করা হয় মিগ এবং রাফাল যুদ্ধবিমান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Stadium in Ladakh: ভারতের উচ্চতম ফুটবল ময়দান নিয়ে ট্যুইট মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যানের! কোথায় জানেন?

    Stadium in Ladakh: ভারতের উচ্চতম ফুটবল ময়দান নিয়ে ট্যুইট মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যানের! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিল্পপতি আনন্দ মাহিন্দ্রার ট্যুইটার হ্যান্ডেল খুবই জনপ্রিয়। সমাজ সচেতনা হোক বা আকর্ষণীয় নতুন কিছু সৃজনশীলতা! কোনও কিছুই বাদ দেন না মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান। বর্তমানে তাঁর ট্যুইটারে ফলোয়ার সংখ্যা কোটি ছাড়িয়েছে। সম্প্রতি তাঁর ট্যুইটের বিষয়, নির্মীয়মান একটি ফুটবল মাঠ (Stadium in Ladakh)। তাঁর ট্যুইটে দেখা গেল লাদাখের ওই স্টেডিয়ামের (Stadium in Ladakh) একাধিক আকর্ষণীয় ছবি।

    শুধু তাই নয় টিভির সামনে বসে ক্রিকেট ম্যাচ দেখার চেয়ে লাদাখের ওই ফুটবল মাঠে (Stadium in Ladakh) বসে তিনি যে ফুটবল ম্যাচ দেখতে উদগ্রীব সেকথাও উল্লেখ করলেন শিল্পপতি। জানা গিয়েছে, লাদাখের ওই স্টেডিয়াম গড়ে উঠেছে ১১ হাজার ফুট উচ্চতায়। দর্শকাসন থাকছে ৩০ হাজার। ইতিমধ্যে এই ময়দান বিশ্বের প্রথম দশটি উচ্চতম স্টেডিয়ামের (Stadium in Ladakh) মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। দেশের মাটিতে এটাই হতে চলেছে সব থেকে উচ্চতম স্টেডিয়াম।

    খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্পে গড়ে উঠছে এই স্টেডিয়াম (Stadium in Ladakh)

    প্রসঙ্গত, স্টেডিয়ামখানি (Stadium in Ladakh) তৈরি হচ্ছে মোদি সরকারের খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্পের আওতায়। এই প্রকল্প মোদি সরকারের এক বিশেষ উদ্যোগ।

    যেখানে দেশের প্রত্যন্ত প্রান্ত থেকে প্রতিভাদের খুঁজে বের করা হবে। এই প্রকল্পের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি একাধিকবার তাঁর ভাষণে বলেছেন, এর দ্বারা একদিকে যেমন নতুন প্রতিভাদের তুলে আনা সম্ভব তেমনি পর্যটন শিল্পেও জোয়ার আনবে এই প্রকল্প। এর মাধ্যমে কর্মসংস্থানেরও সুযোগও তৈরি হবে দেশের তরুণ প্রজন্মের সামনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     

  • Ladakh: পায়ে হেঁটে লাদাখ জয় করে বাড়ি ফিরলেন আসানসোলের দেবু, বন্ধুকে ঘিরে উচ্ছ্বাস সতীর্থদের

    Ladakh: পায়ে হেঁটে লাদাখ জয় করে বাড়ি ফিরলেন আসানসোলের দেবু, বন্ধুকে ঘিরে উচ্ছ্বাস সতীর্থদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার রাতে আসানসোল শহরে এক যুবককে ঘিরে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন তাঁর বন্ধুবান্ধবরা। তাঁকে গলায় মালা পড়িয়ে বাজি ফাটিয়ে স্বাগত জানানো হল। কিন্তু, ওই যুবককে ঘিরে কেন এত আয়োজন। জানা গেল, ওই যুবকের নাম দেবু মুখোপাধ্যায়। তাঁর বাড়ি আসানসোলের মহিশীলা এলাকায়। তিনি পেশায় অটো চালক। পায়ে হেঁটে তিনি লাদাখ (Ladakh) জয় করে দুমাস পর বাড়ি ফিরেছেন। শত প্রতিকুলতা জয় করে তিনি তাঁর লক্ষ্যপূরণ করে ফিরেছেন বলেই তাঁর সতীর্থরা তাঁকে সংবর্ধনা দিয়ে আরও উত্সাহিত করেছেন।

    কেন পায়ে হেঁটে লাদাখ (Ladakh) যাওয়ার পরিকল্পনা?

    কয়েকমাস আগে দেবুর এক বন্ধু গাড়ি করে লাদাখ (Ladakh) গিয়েছিলেন। কিন্তু, কোনও কারণে তিনি সেবার যেতে পারেননি। এরপর তিনি সাইকেল নিয়ে লাদাখ যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। সাইকেল কেনার অর্থ জোগাড় করতে না পেরে তিনি পায়ে হেঁটে লাদাখ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।  ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি আসানসোল থেকে লাদাখের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিলেন। ২৪০০ কিলোমিটার পথ তিনি পায়ে হেঁটে যান। মূলত, গাছ লাগান, প্রাণ বাঁচান এই বার্তাকে নিয়ে তিনি পায়ে হেঁটে আসানসোল থেকে লাদাখ (Ladakh) গিয়েছিলেন। মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে তাঁর এই উদ্যোগ। তাঁর এই মহৎ উদ্দেশ্যকে সাধুবাদ জানিয়েছেন আসানসোল তথা রাজ্যবাসী।

    নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে কী বললেন লাদাখজয়ী (Ladakh)  যুবক?

    অটো চালক দেবু মুখোপাধ্যায় বলেন, প্রায় দু মাস ধরে আমার যাত্রাপথে বিভিন্ন রাজ্য থেকে প্রচুর মানুষকে পাশে পেয়েছি। তবে, পায়ে হেঁটে এতটা পথ পাড়ি দেওয়ার জার্নি খুব সহজ ছিল না। অনেকদিন না খেয়ে থাকতে হয়েছে। পায়ে ফসকা পড়ে গিয়েছে। পাশে পেয়েছি। বন্ধুদের। তাঁরা খবর পেয়ে আসানসোল থেকে আমার কাছে গিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁরা সকলেই আমাদের পাশে ছিলেন। আর রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় বিভিন্ন মানুষও সাহায্য করেছেন। ফলে, এত কষ্টের পরও এই ভালোবাসা পেয়ে আমি আপ্লুত। আমার ইউব টিউব চ্যানেলে আমার সমস্ত জার্নি আপলোড করেছি। সকলে চাইলে আমার যাত্রাপথ কতটা কষ্টকর ছিল তা বুঝতে পারবেন।

    লাদাখজয়ী (Ladakh) বন্ধুকে নিয়ে কী বললেন সতীর্থরা?

    কৃষ্ণা দাস নামে এক বন্ধু বলেন, গত অক্টোবর মাসে আমি লাদাখ গিয়েছিলাম। ও যেতে পারেনি। সেই লাদাখ (Ladakh) ও পায়ে হেঁটে জয় করবে তা ভাবতে পারিনি। মনের জোর থাকলে যে সবকিছু করা সম্ভব তা দেবুকে না দেখলে কেউ বিশ্বাস করবে। আমরা এই বন্ধুর জন্য গর্বিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Army Commander: পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা এলাকা পরিদর্শনে আর্মি কমান্ডার, কেন জানেন?

    Army Commander: পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা এলাকা পরিদর্শনে আর্মি কমান্ডার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) এলাকা পরিদর্শন করলেন নর্দার্ন আর্মি কমান্ডার (Northern Army Commander) লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী (Upendra Dwivedi)। শনিবার ওই এলাকা পরিদর্শন করেন তিনি। সেনাবাহিনীকে যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত থাকার পরামর্শও দেন উপেন্দ্র দ্বিবেদী।

    সেনার এক মুখপাত্র জানান, বর্তমানে উপেন্দ্র পাঁচ দিনের সফরে কেন্দ্র শাসিত এই অঞ্চলে এসেছেন। কথা বলেছেন বাহিনীর সঙ্গে। তিনি বলেন, সেনা কমান্ডার বাহিনীর প্রশংসা করেছেন দ্বিবেদী। বলেছেন, প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও বাহিনীর জওয়ানরা তাঁদের কর্তব্যে অবিচল রয়েছেন। পেশাদারিত্বের চূড়ান্ত নিদর্শন তাঁরা। সেনাদের সঙ্গে গোটা দেশ রয়েছে জানিয়ে দ্বিবেদী বাহিনীর জওয়ানদের উৎসাহিতও করেন।

    দ্বিবেদী লাদাখে পৌঁছেছিলেন শুক্রবার। সেখানে তিনি মেজর জেনারেল মনজিৎ সিং মোখার সঙ্গে বৈঠক করেন। কথা বলেন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে। বাহিনীর প্রস্তুতির প্রশংসাও করেন তিনি। দ্বিবেদী সেনা জওয়ানদের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণের ভূয়সী প্রশংসা করেন। সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে সেনার ভূমিকার প্রশংসার সুরও শোনা যায় তাঁর গলায়। সেনার ওই মুখপাত্র জানান, নর্দান আর্মি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এদিন লাদাখ স্কাউটস রেজিমেন্টাল সেন্টারে গিয়ে পদাতিক সৈনদের আধুনিকীকরণ ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন। পরে একটি বৈঠকও করেন। স্কাউটস রেজিমেন্টাল সেন্টারের পরে আর্মি কমান্ডার ত্রিশূল ডিভিশন পরিদর্শন করেন। অগাস্টের ২৮ এবং ২৯ তারিখ তিনি পূর্ব লাদাখের স্ট্রাইক ১ ইউনিট পরিদর্শন করবেন।

    আরও পড়ুন : অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে গোর্খা নিয়োগ স্থগিতের আর্জি নেপালের

    মার্কিন স্পিকার ন্যান্সি পোলেসি সম্প্রতি তাইওয়ান পরিদর্শন করেন। তার পরেই তলানিতে গিয়ে ঠেকে চিন তাইওয়ান সম্পর্ক। পোলেসির সফরের পরেই উত্তেজনা ছড়ায়। সমরসজ্জা শুরু করে দেয় দুই দেশই। এহেন পরিস্থিতিতে নর্দান আর্মি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পরিদর্শন যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India-China conflict: পূর্ব লাদাখে নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে চিনের যুদ্ধবিমান

    India-China conflict: পূর্ব লাদাখে নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে চিনের যুদ্ধবিমান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার লাদাখ সীমান্তে চিন সেনাবাহিনীর অনুপ্রবেশের চেষ্টা। জুনের শেষ সপ্তাহেই পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার(LAC) খুব কাছে চলে আসে চিনা যুদ্ধবিমান। ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) রাডারে তা ধরা পড়তেই সতর্কতা জারি হয় সর্বত্র। এই পরিস্থিতিতে চিনের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে সরকারি স্তরে আলোচনা হয়েছে। এই ধরনের কোনও ঘটনা যাতে আগামী দিনে না ঘটে তা নিয়েও চিনকে সতর্ক করেছে ভারত।

    সূত্রের খবর, বিভিন্ন সময় চিনের সেনাবাহিনীর তরফে ভারতীয় সেনাকে প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু গত কয়েকমাসে সরাসরি আকাশসীমা লঙ্ঘনের এরকম ঘটনা এই প্রথম বলেই জানা গেছে। এমনিতে পূর্ব লাদাখে (Ladakh) নিজেদের দখলে থাকা এলাকায় চিনা বিমানবাহিনী বেশ কিছুদিন ধরেই তাঁদের সক্রিয়তা বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। মহড়া চলাকালীন বিমানবাহিনীর তরফে বেশ কিছু সমরাস্ত্রেরও ব্যাপক ব্যবহার করা হচ্ছে। ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে জানানো হয়, পরিস্থিতির উপর তীক্ষ্ণ নজর রাখা হয়েছে। এর আগে ২০২০ সালেও ভারত চিনের আগ্রাসনের কড়া জবাদ দিয়েছিল। নিয়ম অনুযায়ী, এই বিষয় নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কথা হয়েছে।  তাই গোটা বিষয়টি নিয়ে দু’পক্ষের বৈঠকে আকাশসীমা লঙ্ঘনের ঘটনা তুলে ধরে আলোচনা করেছে দুপক্ষের আধিকারিকেরা। যদিও তার পর থেকে চিনের তরফে ভারত সীমান্ত লাগোয়া অঞ্চলে এই ধরনের কোনও ঘটনা ঘটানো হয়নি বলেই জানা গেছে।

    আরও পড়ুন: শিবসেনার তির-ধনুক প্রতীক কেউ কেড়ে নিতে পারবেন না, সাফ জানালেন উদ্ধব

    সীমান্ত বিবাদ নিয়ে এখনও নিজেদের মধ্যে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে দুই দেশ। তার মধ্যেই এই চিনা সক্রিয়তার কথা সামনে আসতে নড়েচড়ে বসেছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে গালওয়ান সংঘর্ষের পর ভারত-চিন সম্পর্ক কার্যত তলানিতে গিয়ে ঠেকেছিল। দফায় দফায় আলোচনার পর কিছু জায়গা থেকে সেনা সরিয়ে সাময়িক ভাবে স্থিতাবস্থা ফেরানো হলেও মাঝে মাঝে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর উত্তেজনা তৈরি হয়। সম্প্রতি বালিতে জি-২০ ভুক্ত দেশগুলির মধ্যে বৈঠকে অংশ নিতে গিয়ে চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-এর সঙ্গে কথা বলেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ভারতীয় বিদেশমন্ত্রী জানিয়ে দেন, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে শান্তি বজায় রাখতে চায় ভারত। তবে, আগ্রাসনের চেষ্টা হলে ভারত তার যোগ্য জবাব দেবে।

  • Ajit Doval: “শান্তি ভিক্ষা চাইবে না ভারত”, চিন-পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি ডোভালের

    Ajit Doval: “শান্তি ভিক্ষা চাইবে না ভারত”, চিন-পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি ডোভালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তি ভিক্ষা করবে না ভারত (India)। পাকিস্তানের (Pakistan) পাশাপাশি চিনকেও (China) কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (NSA) অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। তিনি বলেছেন, শান্তির জন্য কোনও অবস্থাতেই ভারত আর পাকিস্তানের মুখাপেক্ষী হবে না। সতর্ক করার পাশাপাশি প্রতিবেশী দেশের সামনে বন্ধুত্বের হাতও বাড়িয়েছেন ডোভাল। তিনি বলেছেন, “প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষেত্রে ভারত সব সময় প্রস্তুত। কিন্তু জঙ্গিদের মদত কখনওই বরদাস্ত করা হবে না। শান্তি ভিক্ষার কোনও প্রশ্নই নেই। শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ভারত সবরকম পদক্ষেপ গ্রহণে তৈরি। সময় মতো যোগ্য জবাবও দেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: “গণতন্ত্রে প্রতিবাদ গ্রহণযোগ্য, তবে হিংসা বরদাস্ত নয়”, হুঁশিয়ারি ডোভালের

    ২০১৯ সালে পুলওয়ামায় (Pulwama) সেনা কনভয়ে জঙ্গি হামলার পর কাশ্মীরের ‘মুড’ অনেকটাই বদলে গিয়েছে বলে দাবি করেছেন ডোভাল। তিন বছর আগে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের হামলায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army) চল্লিশের বেশি জওয়ান শহিদ হয়েছিলেন। পরে ভারতীয় সেনা পাল্টা জবাব দিয়েছিল পাকিস্তানকে। এই প্রসঙ্গে টেনে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেছেন, “পাকিস্তানের জঙ্গি কার্যকলাপকে এখন আর কেউ সমর্থন করে না। জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu-Kashmir) মানুষও শান্তি চায়। বনধে কাশ্মীরে কোনও প্রভাব না পড়াটা তার বড় উদাহরণ। এটা ঠিক, এখনও কিছু যুবককে ভুল পথে পরিচালিত করার চেষ্টা চলছে, কিন্তু আমরা তাদের বোঝানোর আপ্রাণ চেষ্টা করব।”

    পাকিস্তানের পাশাপাশি চিনকেও কড়া বার্তা দিয়েছেন অজিত ডোভাল। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, “সীমান্ত অতিক্রম করলে কাউকে ছেড়ে কথা বলা হবে না। নিজেদের সীমায় থাকলে ভারত সকলের বন্ধু। না হলে কঠিন পদক্ষেপ নিতে ভারতও প্রস্তুত।’ 

    চিনের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত বিবাদ (Border Dispute) নতুন নয়। তবে সম্প্রতি তা নতুন করে মাথা চাড়া দিয়েছে। প্যাংগংয়ের হৃদের (Pangong Tso) কাছে নতুন সেতু তৈরি করছে চিন। এই প্রসঙ্গে ডোভালের বক্তব্য, “চিনের সঙ্গে সীমান্ত নিয়ে আমাদের এই টানাপড়েন দীর্ঘদিনের। তবে ভারত অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছে। বার বার বৈঠক হয়েছে। এর পরেও যদি সীমা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে, তাহলে ভারত নিজের মতো করেই জবাব দেবে।”

  • Digital India: লাদাখ, আন্দামান নিকোবরেও হাইস্পিড ইন্টারনেট পরিষেবা

    Digital India: লাদাখ, আন্দামান নিকোবরেও হাইস্পিড ইন্টারনেট পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  এবার দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও চালু হয়ে গেল হাইস্পিড ফাইবার ইন্টারনেট পরিষেবা। লাদাখ (Ladakh) এবং আন্দামান (Andaman) ও নিকোবরে (Nicobar) মিলছে ওই পরিষেবা। ইন্টারনেট (Internet) পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা এয়ারটেলের (Airtel) দাবি, তারাই প্রথম প্রাইভেট ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার যারা প্রথম প্রত্যন্ত অঞ্চলে চালু করল ফাইবার টু দ্য হোম ব্রডব্যান্ড পরিষেবা।

    জানা গিয়েছে, এয়ারটেল এক্সট্রিম ফাইবারের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন লাদাখের লেহ, আন্দামানের পোর্টব্লেয়ার ও নিকোবরের বাসিন্দারা। এই তিন কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলিতেও আগামী মাসেই পৌঁছে দেওয়া হবে এই পরিষেবা।

    আরও পড়ুন : এই ভুলটা করলেই হ্যাক হয়ে যাবে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ! জেনে নিন এর থেকে বাঁচার উপায়…

    টেলকম দফতরের সচিব কে রাজারামণ বলেন, এয়ারটেল লাদাখ এবং আন্দামান নিকোবরে ফাইবার টু দ্য হোম ব্রডব্যান্ড পরিষেবা চালু করেছে দেখে আমরা খুব খুশি। চেন্নাই এবং পোর্ট ব্লেয়ারের মধ্যে সমুদ্রের তলদেশে কেবল সংযোগ চালু করার ফলে এই অঞ্চলে উচ্চগতির ডেটা সংযোগ এনেছে টেলিকম মন্ত্রক। সরকারের ডিজিটাল ইন্ডিয়া ভিশন প্রকল্পে এটা হয়েছে।

    ভারতী এয়ারটেলের সিইও বীর ইন্দার নাথ বলেন, এই অঞ্চলগুলিতে এয়ারটেল এক্সট্রিম ফাইবারের উচ্চমানের ব্রডব্যান্ড পরিষেবা দিতে পেরে আমরা খুশি। উপভোক্তাদের চাহিদা পূরণ করতে এয়ারটেল বিনিয়োগ করছে। আগামী তিন বছরের মধ্যে দেশের দু হাজার শহরে আমরা ফাইবার টু দ্য হোম ব্রডব্যান্ড পরিষেবা চালু করার পরিকল্পনা করেছি।

    আরও পড়ুন : কী করে বুঝবেন কেউ আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক করেছে কি না?

    সংস্থা সূত্রে খবর, এই অঞ্চলের গ্রাহকরা ওয়াইফাই রাউটার সহ এয়ারটেল এক্সট্রিম ফাইবার পাবেন। যার ফলে ডাউনলোড কিংবা আপলোডের স্পিড একলপ্তে বেড়ে যাবে অনেকখানি। এক সঙ্গে ৬০টি ডিভাইসে স্থাপন করা যাবে সংযোগও।

    এও জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ৩১ মার্চের মধ্যে এয়ারটেল এক্সট্রিম ফাইবারের গ্রাহক সংখ্যা ছিল ৪৮ লক্ষ। ছোট বড় মিলিয়ে দেশের ৮৪৭টি শহরে মিলত পরিষেবা। এয়ারটেলের লক্ষ্য, আগামী পঁচিশ সালের মধ্যে এই পরিষেবা দেশের দু হাজার শহরের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া।ওই বছরের মধ্যে বাড়ি বাড়ি ব্রডব্যান্ড পরিষেবা ১৫০ শতাংশ বাড়িয়ে ৪ কোটিতে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনাও করেছে কোম্পানি।

     

LinkedIn
Share