Tag: lok sabha elections

lok sabha elections

  • PM Modi: “লোকসভা ভোটে বিজেপি ছাড়াবে ৩৭০ আসন”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “লোকসভা ভোটে বিজেপি ছাড়াবে ৩৭০ আসন”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ৩৭০ আসনের গণ্ডী  ছাড়াবে।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “বিরোধী দলগুলির নেতারাও বলছেন, বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকার আসন পাবে ৪০০-র বেশি।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন মধ্যপ্রদেশের ঝাবুয়া জেলায় উপজাতি সম্প্রদায় আয়োজিত এক সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত লোকসভা নির্বাচনের চেয়ে এবার যেন প্রতিটি বুথে বিজেপির পক্ষে অতিরিক্ত ৩৭০টি ভোট পড়ে। তাহলেই লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি জয়ী হবে ৩৭০টি আসনে।” তিনি (PM Modi) বলেন, “এখন বিরোধীরাও বিজেপি সম্পর্কে বলতে শুরু করেছেন ‘আব কি বার চারশো পার’।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি নিশ্চিত যে বিজেপির পদ্ম চিহ্ন একাই ৩৭০ আসনের গণ্ডী ছাড়াবে।”

    ডাবল ইঞ্জিন সরকার

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমি ঝাবুয়ায় লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে আসিনি। এসেছি, তাঁরা যে বিপুল ভোটে বিধানসভা নির্বাচনে আমাদের জয়ী করেছেন, সেবক হিসেবে তাঁদের ধন্যবাদ দিতে।” প্রসঙ্গত, বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে বিপুল ভোটে জয়ী হয় বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের ডাবল ইঞ্জিন সরকার ডাবল গতিতে মধ্যপ্রদেশে কাজ করছে। এদিন জনসভার আগে প্রধানমন্ত্রী রাজ্যে ৭ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।”

    আরও পড়ুুন: “আমরা চুড়ি পরে বসে নেই”, প্রকাশ্য সভায় বিজেপিকে হুমকি তৃণমূলের

    এদিন কংগ্রেসকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিরোধী কংগ্রেস দরিদ্র, কৃষক ও উপজাতিদের উপেক্ষা করেছে। কংগ্রেস গ্রাম, দরিদ্র ও কৃষকদের কথা মনে করে কেবল নির্বাচনের সময়। কংগ্রেসের লক্ষ্যই হল লুট এবং বিভাজন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা ভোটের জন্য সিকল সেল অ্যানিমিয়ার প্রচার করছি না, আমরা এটা করছি উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আহার অনুদান যোজনায় উপকৃত হয়েছেন প্রায় দু লক্ষ মহিলা। এই প্রকল্পে পিছড়ে বর্গ সম্প্রদায়ের মহিলাদের পুষ্টি দানের লক্ষ্যে প্রতি মাসে খরচ করা হয় দেড় হাজার টাকা।” এদিন তিনি (PM Modi) ১ লাখ ৭৫ হাজার মানুষের হাতে জমির অধিকারের রেকর্ডও তুলে দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Lok sabha elections 2024: দুয়ারে লোকসভা নির্বাচন, সমন্বয় বৈঠকে বসছে আরএসএস-বিজেপি

    Lok sabha elections 2024: দুয়ারে লোকসভা নির্বাচন, সমন্বয় বৈঠকে বসছে আরএসএস-বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দামামা বাজতে চলেছে লোকসভা নির্বাচনের (Lok sabha elections 2024)। তার আগে দেরাদুনে সমন্বয় বৈঠকে বসতে চলেছেন বিজেপি এবং আরএসএসের শীর্ষ নেতৃত্ব। ফেব্রুয়ারির ১৯ তারিখে হবে বৈঠক। গেরুয়া শিবিরের এই সমন্বয় বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন বিজেপি এবং আরএসএসের নেতারা। আরএসএসের তরফে হাজির থাকবেন অরুণ কুমার। বিজেপির পক্ষে উপস্থিত থাকবেন সাংগঠনিক সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ।

    জাতীয় কনভেনশন

    দিল্লির ভারত মণ্ডপমে দু’দিন ব্যাপী জাতীয় কনভেনশন শুরু হবে ১৭ ফেব্রুয়ারি। আর ১৯ তারিখে হবে আরএসএস-বিজেপি বৈঠক। বিজেপির কনভেনশনের উদ্বোধন করবেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। সমাপ্তি ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজেপির কনভেনশন(Lok sabha elections 2024) শুরুর আগের দিন দলের পদস্থ কর্তারা বৈঠকে বসবেন। কনভেনশনে উপস্থিত থাকতে আমন্ত্রণ জানানো হবে দলের সমস্ত নেতা, সাধারণ সম্পাদক, বিভিন্ন সেলের কনভেনর, সমস্ত মোর্চার প্রেসিডেন্ট, কর্পোরেশন, মিউনিসিপ্যালিটি এবং জেলা পঞ্চায়েতগুলিকে।

    হুইপ জারি

    ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ, ন্যাশনাল কাউন্সিল অফিস বিয়ারার্স, জেলা প্রেসিডেন্ট, ডিস্ট্রিক্ট ইন-চার্জ, লোকসভা ইনচার্জ, ক্লাস্টার ইন-চার্জ, লোকসভা কনভেনর, লোকসভা এক্সটেনসনিস্ট-দেরও আমন্ত্রণ জানানো হবে। শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি, ফিনান্স কমিটি, বিভিন্ন রাজ্যের প্রধান মুখপাত্ররা, মডিয়া সেল কনভেনার্স, আইটি সেল অফিসিয়ালদেরও উপস্থিত থাকার কথা কনভেনশনে (Lok sabha elections 2024)। এদিকে, লোকসভার বাজেট অধিবেশনের চতুর্থ দিনে দলীয় সাংসদদের সংসদে উপস্থিত থাকতে তিন লাইনের একটি হুইপ জারি করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুুন: সরকারি চাকরির নিয়োগে ‘চিটিং’ করলেই শাস্তি! নতুন বিল আনছে কেন্দ্র

    প্রসঙ্গত, চলতি বাজেট অধিবেশন শুরু হয়েছে ৩১ জানুয়ারি। চলার কথা ছিল ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। যদিও পরে অধিবেশনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে একদিন। জানা গিয়েছে, এদিনই কেন্দ্রের পূর্বতন সরকারের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে পারে নরেন্দ্র মোদির সরকার। মাঝ-এপ্রিলে হবে লোকসভা নির্বাচন (Lok sabha elections 2024)। তার আগে এটাই ছিল মোদি সরকারের দ্বিতীয় দফার শেষ বাজেট। তবে নির্বাচন থাকায় এবার পেশ হয়নি পূর্ণাঙ্গ বাজেট। তার পরিবর্তে পেশ করা হয়েছে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। নির্বাচনের পর যে দল সরকার গড়বে, পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করবে তারাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Lok Sabha Elections 2024: মার্চের ৪ তারিখে রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ, বাজবে ভোটের ঘণ্টা!

    Lok Sabha Elections 2024: মার্চের ৪ তারিখে রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ, বাজবে ভোটের ঘণ্টা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে (Lok Sabha Elections 2024) মার্চের ৪ তারিখেই রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। এই বেঞ্চ যে আসবে, সে খবর প্রকাশিত হয়েছিল মাধ্যমে। তবে ঠিক কবে ওই বেঞ্চের সদস্যরা বাংলায় পা রাখবেন, তা জানা গিয়েছিল না। সূত্রের খবর, মার্চের ৪ তারিখেই রাজ্যে আসছেন তাঁরা। পরবর্তী দু’দিন রাজ্যে নির্বাচন-প্রস্তুতি খতিয়ে দেখবেন ওই বেঞ্চের সদস্যরা। 

    ফুল বেঞ্চের কর্মসূচি

    সূত্রের খবর, ৪ মার্চ, সন্ধ্য়ায় কলকাতায় পৌঁছবে ফুল বেঞ্চ। ৫ মার্চ সকাল সাড়ে ন’টায় হবে সর্বদলীয় বৈঠক। এই বৈঠকে যোগ দেবেন রাজীব কুমার ও অন্য আধিকারিকরা। এই বৈঠকে থাকবেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব সহ কমিশনের অন্য সদস্যরাও। এর পর সাড়ে এগারোটা নাগাদ (Lok Sabha Elections 2024) জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের ফুল বেঞ্চের সদস্যরা। এর পর, দুপুর থেকে শুরু হবে ইলেকশন অফিসার, এসপি, সিপি, ডিভিশনাল কমিশনার এবং আইজিদের সঙ্গে বৈঠক। 

    পরের দিন, অর্থাৎ ৬ তারিখ সিইও, সকাল ৯টায় পুলিশের নোডাল অফিসারদের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা তাঁদের। এর পর বেলা ১১টা থেকে এনফোর্সমেন্ট এজেন্সিগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক চলবে কমিশনের ফুল বেঞ্চের। দুপুর ২টো থেকে মুখ্যসচিব এবং ডিজির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তাঁরা। এর পর বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক সেরে সন্ধ্যার বিমানে দিল্লি রওনা দেবেন ফুল বেঞ্চের সদস্যরা। জানা গিয়েছে, মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহেই নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করতে পারে কমিশন। 

    বাংলার দায়িত্বে বিশেষ আধিকারিক!

    নির্বাচনে ব্যাপক হিংসার ঘটনা ঘটে বাংলায়। ভোটারদের হুমকি দেওয়া, মারধর, ভোট লুটপাট হয় বলেও অভিযোগ বিরোধীদের। এমতাবস্থায় আসন্ন নির্বাচনে বাংলার দিকে নির্বাচন কমিশন বিশেষ নজর দিচ্ছে বলে অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর। বাংলার দায়িত্বে থাকছেন বিশেষ নির্বাচনী আধিকারিক। দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ডেপুটি ইলেকশন কমিশনার নীতেশ কুমার ব্যাসকে। নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ (Lok Sabha Elections 2024) এ রাজ্যে আসার আগে তিনি আসতে পারেন বাংলা সফরে। জেলাশাসক ও অতিরিক্ত জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসতেও পারেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: আরাবুলকে গ্রেফতারের পরই উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, লাঠিচার্জ

    দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তাই ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। বিরোধী ইন্ডি জোট শিবিরের ছবিটা খানিকটা হতোদ্যম সৈনিকের মতো, ছন্নছাড়া। এহেন আবহে গতবারের চেয়েও এবার আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রে ফিরতে চাইছে বিজেপি। তাদের স্লোগানও হল, ‘আব কী বার, চারশো পার’। বিজেপিকে কীভাবে বিরোধীরা মাত দেয়, এখন তা-ই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

      

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘কেন্দ্রে ফের বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার’, বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Elections 2024: ‘কেন্দ্রে ফের বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার’, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ই ফের আসছে কেন্দ্রের ক্ষমতায়। ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। এর আগে দেশ-বিদেশের একাধিক সংস্থার সমীক্ষাতেও জানা গিয়েছিল, তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কেন্দ্রে তৃতীয়বার বিজেপির ক্ষমতায় ফেরাটা যে স্রেফ সময়ের অপেক্ষা, তা বিভিন্ন সময় বলেওছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। তাঁর সেই দাবিতেই এবার শিলমোহর দিল ‘মুড অফ দ্য নেশন’ও।

    আরও বেশি আসন

    গত দু’বারের চেয়েও এবার (Lok Sabha Elections 2024) আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রের কুর্সিতে ফিরতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদি। মাস দুয়েক আগে দিল্লিতে দলের সদর দফতরে গিয়ে সে ইচ্ছে প্রকাশও করেছিলেন তিনি। তার পরেই প্রচারের সুর বেঁধে নেয় পদ্মশিবির। জন্ম হয় নয়া স্লোগানের – ‘আব কি বার, চারশো পার’। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ৪০০ না হলেও, কিছু আসন কম পেয়ে ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার।

    ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষা

    ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষায় প্রকাশ, যদি এখনই লোকসভা নির্বাচন হয়, তবে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ পেতে পারে ৩৩৫টি আসন। যদিও সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। জানা গিয়েছে, দেশের সব লোকসভা কেন্দ্রের ৩৫ হাজার ৮০১ জন ভোটারের ওপর সমীক্ষাটি করা হয়েছিল। তাতেই জানা গিয়েছে এনডিএর জয়জয়কারের খবর।

    উল্টো দিকের ছবিটা বড় করুণ। বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে জোট বেঁধেছিল ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’। সেই জোটের কোন্দলের জেরে প্রায়ই খবরের শিরোনামে চলে আসে ইন্ডি। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, এই ইন্ডি জোট সব মিলিয়ে ১৬৬টি আসন। প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারকে চ্যালেঞ্জ জানাতে গেলে যে শক্তির প্রয়োজন, সেই শক্তি থাকবে না বিরোধী শিবিরের। লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি একাই পেতে পারে ৩০৪টি আসন।

    আরও পড়ুুন: অবৈধ মাদ্রাসা ভাঙাকে কেন্দ্র করে অশান্ত উত্তরাখণ্ড, মৃত ৪, আহত ২৫০, জারি কারফিউ

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৩০৩টি কেন্দ্রের রাশ। পদ্ম শিবিরের জয়রথের চাকা যখন গড়গড়িয়ে চলবে, তখন কংগ্রেস হাঁটবে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। অন্তত সমীক্ষার ফলের ইঙ্গিত তেমনই। জানা গিয়েছে, এবার কংগ্রেস পেতে পারে ৭১টি আসন, গতবারের চেয়ে ১৯টি আসন বেশি। সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, রাম মন্দির নির্মাণ, ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা লোপ এবং দেশজুড়ে উন্নয়নের জোয়ার, সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির ওপরই ভরসা রাখছেন দেশের সিংহভাগ মানুষ (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: ভোট প্রচারে শিশুদের ব্যবহার নয়, কঠোর নির্দেশিকা জারি কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের ব্যবহার করা এ দেশে নতুন নয়। তবে এবার থেকে আর তা করা যাবে না। সোমবার নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Elections 2024) সাফ জানিয়ে দিয়েছে, নির্বাচনের কাজে কোনওভাবেই ব্যবহার করা যাবে না শিশুদের। এই মর্মে কঠোর নির্দেশিকাও জারি করা হয়েছে কমিশনের তরফে।

    জিরো টলারেন্স নীতি

    এ বিষয়ে কমিশন জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করছে। কমিশনের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত কোনও কাজে শিশুদের ব্যবহার করা যাবে না। প্রচারে শিশুরা পা মেলাতে পারবে না। পোস্টার বিলি, স্লোগান দেওয়া, মিছিলে হাঁটানো থেকে বিরত রাখতে হবে শিশুদের। নির্বাচন সংক্রান্ত বৈঠকেও শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রতিটি রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রেই (Lok Sabha Elections 2024) এই নির্দেশ প্রযোজ্য হবে।

    শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন

    প্রতিটি রাজনৈতিক দলকে প্রচারের সময় শিশুশ্রম প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৬ মেনে চলতে হবে। ওই আইনে যা যা বলা আছে, তা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। নির্বাচনী প্রচারে শিশুদের কোলে নিয়ে বা কোনও গাড়িতে শিশুদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। প্রচারে ব্যবহৃত কোনও কবিতা, গান কিংবা বক্তৃতায় শিশুদের উল্লেখ রাখা যাবে না। তবে কোনও রাজনৈতিক সভায় বাবা-মায়ের সঙ্গে যদি কোনও শিশু আসে, সেক্ষেত্রে নির্বাচনী প্রচারের অঙ্গ হিসেবে সেই শিশুকে গণ্য করা হবে না। এবং তাতে কোনও বাধাও থাকবে না।

    কমিশনের নির্দেশ মানা না হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কমিশনের নির্দেশিকায়। এ প্রসঙ্গে, ২০১৪ সালে বম্বে হাইকোর্টে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার রায়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে নির্দেশিকায়। নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে বলা (Lok Sabha Elections 2024) হয়েছে, যদি এই নির্দেশ পালন করা না হয়, তাহলে অভিযুক্ত রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করবে ভারতের নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: বাংলা, বিহারের পর এবার উত্তরপ্রদেশেও অশান্তি ইন্ডি জোটে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: দুয়ারে লোকসভা ভোট, মোদিকে দিয়ে শতাধিক সভা করাতে চাইছে বিজেপি

    PM Modi: দুয়ারে লোকসভা ভোট, মোদিকে দিয়ে শতাধিক সভা করাতে চাইছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। বিরোধীদের অবশ্য ছন্নছাড়া দশা। এমতাবস্থায় আরও বেশি করে আসন নিয়ে এবারও কেন্দ্রের রশি হাতে নিতে চাইছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দিয়ে ১৪০টিরও বেশি জনসভা করাতে চাইছে পদ্মশিবির।

    ‘গাঁও চলো অভিযান’

    জনগণের দোরে পৌঁছতে বিজেপি হাতে নিয়েছে ‘গাঁও চলো অভিযান’। ফেব্রুয়ারির ৪ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে বিজেপির অন্তত একজন কর্মী দেশের সাত লাখ গ্রাম এবং শহরের বুথগুলিতে উপস্থিত থাকবেন। নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে কী কী উন্নয়নমূলক এবং জনকল্যাণমূলক কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে, ভোটারদের কাছে তা তুলে ধরতেই ‘গাঁও চলো অভিযান’ পালন করবেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপি সূত্রে খবর, জনসংযোগ করতে প্রধানমন্ত্রী যোগ দিতে পারেন ১৪০টিরও বেশি কর্মসূচিতে। এর মধ্যে যেমন জনসভা রয়েছে, তেমনি রয়েছে মিছিল, রোড-শোও।

    ক্লাস্টার নেতাদের সঙ্গে কথা মোদির

    বিজেপির (PM Modi) একটি সূত্রের খবর, সাত থেকে আটটি লোকসভা নিয়ে একটি ক্লাস্টার গঠন করা হয়েছে। এই ক্লাস্টারগুলির দায়িত্বে রয়েছেন বিজেপির স্থানীয় নেতারা। এই নেতারা নির্বাচনে লড়বেন না। ক্লাস্টারগুলির অন্তত একটি লোকসভা কেন্দ্রে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যোগ দেবেন জনসভা কিংবা রোড-শোয়ে। কথা বলবেন ক্লাস্টার ইনচার্জের সঙ্গে। স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গেও কথা বলবেন। ক্লাস্টারের যে কেন্দ্রটিতে তিনি যাবেন, সেটি বাদে ওই ক্লাস্টারের বাকি আসনগুলির নেতাদের সঙ্গেও কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: পরাক্রম দিবসে সন্ধ্যায় লালকেল্লার অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    পদ্মশিবির সূত্রে খবর, বিভিন্ন কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ এবং যাঁরা প্রার্থী হতে চাইছেন একটি কমিটির মাধ্যমে তাঁদের ওপর নজর রাখছেন ক্লাস্টার ইনচার্জ। এই কমিটিতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং জাতীয় সম্পাদক (সাংগঠনিক) বিএল সন্তোষ। গেরুয়া শিবিরের এক প্রবীণ নেতা জানান, দিল্লি নিজেই একটি ক্লাস্টার। আবার উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানের বিভিন্ন লোকসভা কেন্দ্রে দলের তরফে আয়োজন করা হয়েছে ‘খেল স্পর্ধা’র (ক্রীড়া প্রতিযোগিতা)। এই ‘খেল স্পর্ধা’ হবে দেশের বাছাই করা কিছু লোকসভা কেন্দ্রে। এভাবেই ভোটারদের কাছে পৌঁছতে চাইছে পদ্ম শিবির (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • CAA: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    CAA: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের দামামা। তার আগেই লাগু হয়ে যেতে পারে সিএএ (CAA)। কিছু দিন আগেই বঙ্গ সফরে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তখনই তিনি বলেছিলেন, “আজ আমি আপনাদের সামনে বলে যাচ্ছি, সিএএ হচ্ছে এই দেশের আইন। একে কেউ আটকাতে পারবে না।”

    কী বলছেন অমিত শাহ?

    শাহ এও বলেছিলেন, “পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সরকার তৈরি হওয়া মানে শরাণার্থীদের সিএএর মাধ্যমে নাগরিকত্ব দেওয়া। আর দিদি, শরাণার্থী ভাইদের বিভ্রান্ত করেন যে সিএএ হবে, হবে না। আইন বানিয়ে কেন্দ্র আটকে গিয়েছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “আমি আপনাদের সামনে বলে যাচ্ছি, সিএএ হবেই।” তার পর থেকেই চলছিল জল্পনা। শেষমেশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এক আধিকারিকের দাবি, শীঘ্রই আইনটি কার্যকর করা হতে পারে। তার পরেই যোগ্যদের দেওয়া হতে পারে ভারতীয় নাগরিকত্ব (CAA)।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় আধিকারিক?

    তিনি বলেন, “আমরা শীঘ্রই সিএএ নিয়ম জারি করতে যাচ্ছি। আইনটি চার বছরেরও বেশি সময় বিলম্বিত হয়েছে এবং আইনটি বাস্তবায়নের জন্য বিধি প্রয়োজন।” ওই আধিকারিক বলেন, “বিধি প্রস্তুত। অনলাইন পোর্টালও প্রস্তুত। পুরো প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে।” তিনি জানান, আবেদনকারীদের অবশ্যই ঘোষণা করতে হবে যে তারা ভ্রমণ সংক্রান্ত কোনও নথি ছাড়াই ভারতে প্রবেশ করেছে। আবেদনকারীদের কাছ থেকে কোনও নথি চাওয়া হবে না।

    উনিশের ডিসেম্বর মাসে লোকসভা ও রাজ্যসভায় পাশ হয় সিএএ বিল। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনও মেলে। তার পরেও ওই আইন লাগু করা হয়নি। নিয়ম অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতির সম্মতি পাওয়ার ছ’মাসের মধ্যে কোনও আইনের রুল জারি করতে হবে। অথবা লোকসভা ও রাজ্যসভার কাছ থেকে তা বাড়ানোর অনুরোধ করতে হবে। রাষ্ট্রপতির সম্মতির পর প্রতি ছ’ মাস অন্তর ওই আইনের ধারা তৈরির জন্য অতিরিক্ত সময় চেয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।  

    আরও পড়ুুন: ইজরায়েলের নিঁখুত ড্রোন নিশানা, খতম হামাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা আল-অরৌরি

    প্রসঙ্গত, সিএএ আন্দোলনের জেরে এ পর্যন্ত ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সিএএর (CAA) সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে একাধিক পিটিশন। এই আইন অনুযায়ী, ২০১৫ সালের আগে প্রতিবেশী দেশ থেকে আসা অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। নাগরিকত্ব পাবেন হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: লোকসভা ভোটের রণনীতি স্থির করতে সোমবার থেকে এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে মোদি

    PM Modi: লোকসভা ভোটের রণনীতি স্থির করতে সোমবার থেকে এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। এই লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে উঠেপড়ে লেগেছেন বিরোধীরা। বেঙ্গালুরুতে কংগ্রেস সহ বিজেপি বিরোধী ২৬টি দল গঠন করেছে ‘ইন্ডিয়া’। বিরোধীদের এই জোটকে অবশ্য পাত্তা দিচ্ছে না বিজেপি। আগামী লোকসভা নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও। লোকসভা নির্বাচনে এবার আগের বারের চেয়েও বেশি আসন নিয়ে সংসদে ফিরতে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেই কারণে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএতে থাকা বিভিন্ন দলের সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    দুই পর্বে বৈঠক 

    লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল স্থির করতে সহযোগী দলগুলির সাংসদদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তিনি। বৈঠক শুরু হবে ৩১ জুলাই। চলবে অগাস্টের ১০ তারিখ পর্যন্ত। প্রতিদিন দুটি পর্যায়ে হবে বৈঠক। প্রথমটি শুরু হবে সাড়ে ৬টায়। পরেরটি সাড়ে ৭টায়। জানা গিয়েছে, প্রথম দিন প্রথম পর্যায়ের বৈঠকটি হবে উত্তর প্রদেশের সাংসদদের নিয়ে। এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন পশ্চিম উত্তর প্রদেশ, ব্রজ, কানপুর এবং বুন্দেলখণ্ডের সাংসদরা। উপস্থিত থাকবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং নীতিন গডকড়িও। বৈঠক সঞ্চালনা করবেন সঞ্জীব বালিয়ান ও বিএল ভার্মা। ওই দিনই দ্বিতীয় পর্বে যে বৈঠকটি হবে তাতে যোগ দেবেন পশ্চিমবাংলা, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশার সাংসদরা। এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। সঞ্চালনায় ধর্মেন্দ্র প্রধান ও শান্তনু ঠাকুর।

    থাকবেন শাহ, রাজনাথ 

    সব মিলিয়ে এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন ৪১ জন সাংসদ। পরের দিনের প্রথম বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশের কাশী, গোরখপুর এবং অওয়ধের সাংসদরা। এই বৈঠকেও (PM Modi) থাকবেন শাহ এবং রাজনাথ। দ্বিতীয় পর্বের বৈঠকে যোগ দেবেন অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গনা, তামিলনাড়ু, কর্নাটক, কেরল, পুদুচেরি, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং লাক্ষাদ্বীপের সাংসদরা। তার পরের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বসবেন বিহার, হিমাচল প্রদেশ, দিল্লি, পঞ্জাব, হরিয়ানা, ছত্তিসগড়, উত্তরাখণ্ড, জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখের সাংসদদের সঙ্গে।

    আরও পড়ুুন: “দুর্নীতি কুইট ইন্ডিয়া, তুষ্টিকরণ কুইট ইন্ডিয়া”, রাজস্থানের সভায় ‘ইন্ডিয়া’কে নিশানা মোদির

    অগাস্টের ৮ তারিখের বৈঠকে যোগ দেবেন রাজস্থান, মহারাষ্ট্র এবং গোয়ার সাংসদরা। তার পরের দিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হবে গুজরাট, দাদরা নগর হাভেলি, দমন ও দিউয়ের সাংসদদের। ওই দিনই দ্বিতীয় পর্বে তিনি (PM Modi) বৈঠক করবেন মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিসগড়ের সাংসদদের সঙ্গে। শেষ দিনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হবে সিকিম, অরুণাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম, মেঘালয় ও ত্রিপুরার সাংসদদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Lok Sabha Elections: হারানো জমি ফিরে পেতে পুরনো সঙ্গী বিজেপির হাত ধরছে দেবগৌড়ার দল?

    Lok Sabha Elections: হারানো জমি ফিরে পেতে পুরনো সঙ্গী বিজেপির হাত ধরছে দেবগৌড়ার দল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে ভাল ফল করতে পারেনি জনতা দল সেকুলার (JDS)। অথচ সে রাজ্যে অন্যতম শক্তিশালী দল এইচডি দেবগৌড়ার এই দল। তার পর থেকে ক্রমেই বিজেপির (BJP) দিকে ঝুঁকছে দেবগৌড়ার দল। রাজনৈতিক মহলের মতে, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections) বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে লড়তে পারে জনতা দল সেকুলার।

    দেবগৌড়ার উপলব্ধি

    কর্নাটকে লোকসভার আসন রয়েছে ২৮টি। গত লোকসভা নির্বাচনে সবকটিতেই প্রার্থী দিয়েছিল দেবগৌড়ার দল। যদিও জয়ী হয়েছিল মাত্র ১টিতে। মাস কয়েক আগে কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনেও মুখ থুবড়ে পড়ে জনতা দল সেকুলার। রাজ্যে বিধানসভার আসন ২২৪টি। তার মধ্যে মাত্র ১৯টিতে জয় পেয়েছে দেবগৌড়ার দল। বিজেপিকে হটিয়ে রাজ্যের ক্ষমতার রশি দখল করেছে কংগ্রেস। স্বাভাবিকভাবেই রাজ্যে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে দেবগৌড়া দল। বিধানসভা নির্বাচনের ফল বিশ্লেষণ করে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়ার উপলব্ধি, বিজেপির সঙ্গে জোট বাঁধতে পারলে কংগ্রেসকে পরাস্ত করা যেত। উদ্ধার করা যেত হারানো ভোটব্যাঙ্ক।

    বিজেপির সঙ্গে জোট

    বিজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে লড়ে কর্নাটকে সরকার গড়েছিল জনতা দল সেকুলার। সেটা ২০০৬ সাল (Lok Sabha Elections)। জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন দেবগৌড়ার ছেলে এইচডি কুমারস্বামী। উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন বিজেপির বিএস ইয়েদুরাপ্পা। তবে এই জোট দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। কারণ নিজেদের টার্ম শেষের পর বিজেপির হাতে দেবগৌড়ার দল তুলে দেয়নি ক্ষমতার রশি। রাজনৈতিক মহলের মতে, রাজ্যে ফের প্রাসঙ্গিক হতে বিজেপির সঙ্গে হাত মেলাতে পারে জনতা দল সেকুলার।

    আরও পড়ুুন: এসেছেন আরও ২০ অফিসার! রাজ্যে ফের তৎপরতা ইডির, কেন জানেন?

    দেবগৌড়ার দল যে বিজেপির দিকে ক্রমেই ঝুঁকছে, তার ইঙ্গিত মিলেছে নানা সময়। সম্প্রতি ওড়িশায় রেল দুর্ঘটনার পরে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পদত্যাগ দাবি করেন বিরোধীরা। এই সময় দেবগৌড়া বলেন, “যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুনরুদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নিয়েছেন রেলমন্ত্রী। উনি ক্লান্তহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তদন্ত শেষ হতে দিন। মন্ত্রী নিজের সেরাটা দিচ্ছেন। এই সময় তাঁর পদত্যাগ চাওয়াটা কোনও বুদ্ধিমানের কাজ নয়।” এহ বাহ্য। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections) আগে বিজেপি বিরোধী দলগুলির জোটের সম্ভাবনা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, বিজেপির সঙ্গে দেবগৌড়ার দলের হাত মেলানোটা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • TMC: শিয়রে পঞ্চায়েত-লোকসভা ভোট! তাই কি সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখতে মরিয়া তৃণমূল?

    TMC: শিয়রে পঞ্চায়েত-লোকসভা ভোট! তাই কি সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখতে মরিয়া তৃণমূল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  শুক্রবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) দাবি করেছেন, এখনও সুরক্ষিত আছে সংখ্যালঘু ভোট। কিন্তু, সদ্য সমাপ্ত সাগরদিঘি বিধানসভা উপ-নির্বাচনের ফল কিন্তু অন্য ইঙ্গিত দিচ্ছে। প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্কে কি থাবা বসিয়েছেন বিরোধীরা? মুসলিম ভোটাররা সরে যাচ্ছেন তৃণমূলের (TMC) পাশ থেকে? দলীয় সূত্রে খবর, বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত খোদ তৃণমূল সুপ্রিমোও। আর এই পরাজয়ের জেরেই ব্যাপক রদবদল ঘটানো হয়েছে তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলে।

    সংখ্যালঘু ভোট সুরক্ষিত?

    শুক্রবার, কালীঘাটে (Kalighat) বসেছিল দলের উচ্চপর্যায়ের বৈঠক। দলের শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে বৈঠকে যোগ দেননি উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের বর্ষীয়ান তৃণমূল বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী। যদিও, এর পরেও সংখ্যালঘু ভোট সুরক্ষিত বলে বৈঠকে দাবি করেন মমতা। বৈঠকে তিনি বলেন, ‘‘সংখ্যালঘুরা আমাদের সঙ্গে আছে, সংখ্যালঘু ভোট কমেনি।’’ তবে দলীয় সূত্রের খবর, মুখে যাই বলুন না কেন তৃণমূলনেত্রী, মুসলিম ভোটের একাংশ যে শাসক দলের থেকে দূরে সরে গিয়েছে, তা ভালই টের পেয়েছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। প্রমাণ স্বরূপ, সাগরদিঘি উপ-নির্বাচনে গতবারের তুলনায় অনেকটাই ভোট কমেছে তৃণমূলের (TMC)। ২ বছরে ভোটপ্রাপ্তির হার ৫০.৯৫ থেকে ৩৪.৯৩ শতাংশে নেমে এসেছে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ৫০,২০৬ ভোটে তৃণমূল জিতেছিল সাগরদিঘিতে। সেখানে তারা এ বার হেরেছে ২২ হাজারেরও বেশি ভোটে।

    সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি বদল

    সাগরদিঘি উপ-নির্বাচনে হার যে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে অস্বস্তি ও উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়েছিল, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে দলের সিদ্ধান্তে। উপ-নির্বাচনের পরেই, সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক নিশ্চিত করতে একের পর এক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ফল প্রকাশের পরে হারের কারণ জানতে পাঁচজনের কমিটি তৈরি করেন তৃণমূলনেত্রী। পাশাপাশি, ফুরফুরা শরিফের দায়িত্ব ফিরহাদ হাকিমের থেকে নিয়ে বিধায়ক তপন দাশগুপ্তকে দেন। আর শুক্রবারের বৈঠকে একাধিক বদলের ঘোষণা করেন মমতা। দলে সংখ্যালঘু মুখদের গুরুত্ব বাড়ানো হয়েছে। যেমন, দলের সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি বদলে দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এত দিন এই পদে ছিলেন হাড়োয়ার বিধায়ক হাজি নুরুল ইসলাম। তাঁর জায়গায় মমতা নিয়ে এলেন দলের যুব নেতা তথা ইটাহারের বিধায়ক মোশারফ হোসেনকে। মোশারফ উত্তর দিনাজপুর জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতিও। হাজি নুরুলকে সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে তাঁকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ওই সেলের চেয়ারম্যান পদের। সেই পদে এত দিন ছিলেন মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। 

    আরও পড়ুুন: ‘রাহুল গান্ধী দেশ-বিরোধী টুলকিটে পরিণত হয়েছেন’, কংগ্রেসকে নিশানা নাড্ডার

    তবে, গুরুত্ব বাড়ানো হয়েছে গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লারও। তাঁকে মুর্শিদাবাদ ও মালদহ জেলার সংগঠন দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সিদ্দিকুল্লাকে সহযোগিতা করতে দলের আরও দুই সংখ্যালঘু নেতাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এঁরা হলেন মোথাবাড়ির বিধায়ক তথা রাজ্যের সেচ প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন এবং রাজ্যসভার সাংসদ নাদিমুল হক। হাজি নুরুলকে সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি থেকে চেয়ারম্যান করার পাশাপাশি বসিরহাট জেলার তৃণমূলের (TMC) চেয়ারম্যানের পদে রাখা হয়েছে।

    মমতার শুক্রবারের ঘোষণাগুলো কার্যত প্রমাণ করে যে, সাগরদিঘির উপ-নির্বাচনের ফলে শাসক শিবির থরহরিকম্পমান। তাই এখন আসন্ন পঞ্চায়েত ও ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের আগে সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক ফেরাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে শাসক দল। এখন দেখার, এই রদবদলের কী প্রভাব পড়ে বা আদৌ কোনও প্রভাব পড়ে কি না!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share