Tag: madhyom bangla

madhyom bangla

  • India slams Pakistan: “জ্ঞান দেওয়ার নৈতিক অধিকার নেই”, রাম মন্দির ইস্যুতে পাকিস্তানকে ধুয়ে দিল ভারত

    India slams Pakistan: “জ্ঞান দেওয়ার নৈতিক অধিকার নেই”, রাম মন্দির ইস্যুতে পাকিস্তানকে ধুয়ে দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় ধর্মধ্বজ প্রতিস্থাপনের পর থেকেই তেলেবেগুনে জ্বলছে পাকিস্তান। এতটাই যে, প্রতিবেশি দেশ রাম মন্দির নিয়ে কটাক্ষ করে বিবৃতি দিয়েছে। এর উত্তরে পাল্টা বিবৃতি দিয়ে পাকিস্তানকে ধুয়ে দিল ভারত। বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, ভারতের বিষয়ে নাক না গলিয়ে, নিজেদের ‘মানবাধিকার সংক্রান্ত ভয়াবহ রেকর্ড’-এর দিকে নজর দিক পাকিস্তান।

    বিবৃতি জারি পাক বিদেশমন্ত্রকের

    মঙ্গলবার, রাম মন্দিরের চূড়ায় ধর্মধ্বজ উত্তোলন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই অনুষ্ঠানটি ছিল রাম মন্দির নির্মাণের সমাপ্তি উপলক্ষে। ওই অনুষ্ঠানের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মোদি রাজধর্মের উল্লেখ করে বলেন ভগবান রাম কোনও ভেদাভেদ করতেন না। সেই ভাবনা নিয়েই চলছে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবার, রাম মন্দিরের উদ্বোধনকে কটাক্ষ করে পাকিস্তান। এক বিবৃতি জারি করে পাক বিদেশমন্ত্রক এই ঘটনাকে ‘ইসলামফোবিয়া’ এবং ‘ঐতিহ্যের অপবিত্রতা’ বলে আক্রমণ করে। সেখানে বলা হয়, “আমরা রাম মন্দিরের উদ্বোধনের নিন্দা জানাই। বাবরি মসজিদ ভেঙে ফেলার পর এই মন্দিরটি নির্মিত হয়েছিল। ভারতে ক্রমবর্ধমান হিন্দুত্ববাদী মতাদর্শ ধর্মীয় সম্প্রীতি এবং আঞ্চলিক শান্তির জন্য একটি বড় হুমকি। এর মাধ্যমে ভারত মুসলমানদের প্রান্তিক করার চেষ্টা করছে।” এই বিষয়ে তারা আন্তর্জাতিক মঞ্চ ও রাষ্ট্রসংঘের কাছেও আর্জি রাখে।

    ‘অহেতুক জ্ঞান দেবেন না’, পাল্টা ভারত

    কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায় ভারত। পাকিস্তানকে তুলোধনা করে ভারতের বিদেশমন্ত্রক পাল্টা বিবৃতির মাধ্যমে পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার সহ নানান বিষয় নিয়ে পাল্টা ইসলামাবাদের দিকে তোপ দাগে দিল্লি। শেহবাজ শরিফের দেশকে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের সাফ বার্তা, ‘অহেতুক জ্ঞান দেবেন না।’ বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল পাকিস্তানের বক্তব্যকে খণ্ডন করে বলেন, “আমরা পাকিস্তানের করা মন্তব্যগুলি দেখেছি এবং তাদের প্রাপ্য অবজ্ঞা সহ প্রত্যাখ্যান করছি। সংখ্যালঘুদের উপর ধর্মান্ধতা, নিপীড়ন এবং পদ্ধতিগত দুর্ব্যবহারের গভীর কলঙ্কিত রেকর্ড সহ একটি দেশ হিসেবে, পাকিস্তানের অন্যদের জ্ঞান দেওয়ার কোনও নৈতিক অধিকার নেই।” পাকিস্তানকে পাল্টা সতর্ক করে দিল্লির সাফ কথা, “‘ভণ্ডামিতে ভরা ধর্মোপদেশ’ দেওয়ার পরিবর্তে পাকিস্তানের উচিত নিজেদের মানবাধিকার সংক্রান্ত ভয়াবহ রেকর্ডের দিকে মনোনিবেশ করা।”

  • Commonwealth Games: অলিম্পিক্সের দিকে একধাপ! শতবর্ষের কমনওয়েলথ গেমস আমেদাবাদেই, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    Commonwealth Games: অলিম্পিক্সের দিকে একধাপ! শতবর্ষের কমনওয়েলথ গেমস আমেদাবাদেই, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। অবশেষে ভারতেই বসছে ২০৩০ সালের কমনওয়েলথ গেমস। আমেদাবাদকে আয়োজক শহর হিসেবে ঘোষণা করেছে কমনওয়েলথ কমিটি। শেষ ২০১০ সালে দিল্লিতে হয়েছিল এই প্রতিযোগিতা। ২০ বছর পর আবার ভারতের মাটিতে ফিরছে কমনওয়েলথ গেমস। কমনওয়েলথের আসরকে অনেকেই অলিম্পিক্সের ওয়ার্মআপ ম্যাচ হিসেবে দেখছে। ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন করতে চায় ভারত। তার আগে মাল্টি-গেমের আন্তর্জাতিক আসর বসিয়ে প্রস্তুতি সারতে চাইছে ভারত।

    সরকারিভাবে স্বীকৃতি

    ২০৩০ সালের কমনওয়েলথ আয়োজনে ভারতের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল নাইজেরিয়া। আবুজা শহরে এই গেমস করতে চেয়েছিল তারা। কিন্তু ৭৪ সদস্য দেশ শেষ পর্যন্ত ভারতকেই বেছে নিল। কমনওয়েলথ কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ২০৩৪ সালের প্রতিযোগিতা নাইজেরিয়ায় দেওয়া হতে পারে। তার আগে আমেদাবাদের উপর ভরসা রেখেছে কমিটি। তবে এই নাম ঘোষণা ছিল সময়ের অপেক্ষা। প্রথমে ‘কমনওয়েলথ স্পোর্টস এভালুয়েশন কমিটি’ আমেদাবাদের নামের প্রস্তাব দিয়েছিল। তার পর গত মাসে ‘কমনওয়েলথ স্পোর্টস এগজিকিউটিভ বোর্ড’ আয়োজক হিসাবে ভারতের এই শহরের নাম প্রস্তাব করে। বুধবার গ্লাসগোতে বার্ষিক সাধারণ সভায় তাতে সিলমোহর পড়ে।

    প্রধানমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    শতবর্ষের কমনওয়েলথ গেমস অনুষ্ঠিত হবে ভারতের আমেদাবাদে। দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি সোশ্যাল সাইটে লেখেন, “২০৩০ সালের কমনওয়েলথ গেমস আয়োজনের জন্য ভারত জয়লাভ করায় আমি আনন্দিত! ভারতের জনগণ এবং ক্রীড়া প্রেমীদের অভিনন্দন। আমাদের সম্মিলিত প্রতিশ্রুতি এবং ক্রীড়া মনোভাবের কারণেই ভারত বিশ্ব ক্রীড়া মানচিত্রে দৃঢ়ভাবে স্থান পেয়েছে। বসুধৈব কুটুম্বকমের নীতিমালা অনুসরণ করে, আমরা এই ঐতিহাসিক গেমগুলি অত্যন্ত উৎসাহের সঙ্গে উদযাপন করতে আগ্রহী। আমরা বিশ্বকে স্বাগত জানাতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।” স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, “আমেদাবাদে ২০৩০ সালের কমনওয়েলথ গেমস আয়োজনের জন্য ভারত এই মর্যাদাপূর্ণ বিড জেতায় প্রত্যেক নাগরিককে অভিনন্দন জানাই। ভারতকে বিশ্ব ক্রীড়া কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গির এটি একটি প্রমাণ। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে মোদি সরকার বিশ্বমানের ক্রীড়া পরিকাঠামো তৈরি করেছে এবং কার্যকর প্রশাসন ও নিবিড় দলগত কাজের মাধ্যমে দেশের সম্ভাবনাকে তুলে ধরেছে।”

    শতবর্ষে কমনওয়েলথ

    ভারতের পক্ষে গ্লাসগোতে হাজির ছিলেন ভারতীয় অলিম্পিক্স কমিটির প্রেসিডেন্ট পিটি উষা, কেন্দ্রীয় ক্রীড়া সচিব কুণাল কে, আইওএ সিইও রঘুরাম আইয়ার, গুজরাটের ক্রীড়ামন্ত্রী হর্ষ সাংভি। ভারতের অলিম্পিক্স সংস্থার সভাপতি পিটি ঊষার হাতে দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়। পিটি উষা বলেছেন, “‘কমনওয়েলথ সংস্থা আমাদের উপর আস্থা রেখেছে, এটা সম্মানের। ২০৩০ সালের ১০০ বছর পূর্তি হবে গেমসের। সেটা যেমন উদযাপন করা লক্ষ্য, তেমনই ভবিষ্যতের দিকে গেমসকে এগিয়ে দেওয়া লক্ষ্য। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, ২০২৬ সালের সিডব্লিউজি, যা হবে গ্লাসগোতে, সেখানে মাত্র ১০টা খেলা আয়োজন করা হবে। কিন্তু ভারতে সেটাই বেড়ে দাঁড়াবে অন্তত ১৫-১৭টা খেলা।” কমনওয়েলথ স্পোর্টের সভাপতি ডোনাল্ড রুকারে জানিয়েছেন, তাঁরা আশাবাদী, ২০৩০ সালে আমেদাবাদ খুব ভাল ভাবে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। তিনি বলেন, “ভারতে খেলার সঙ্গে সংস্কৃতির যোগ রয়েছে। ২০৩০ সালে কমনওয়েলথের ১০০ বছর। আমরা আশাবাদী, ভারতের মাটিতে তাদের উন্নত ও বৈচিত্রমূলক সংস্কৃতির পরিচয় আমরা দেখতে পাব। খুব ভাল একটা প্রতিযোগিতার অপেক্ষায় রইলাম।”

    মোদি সরকারের প্রয়াস

    শতবর্ষের কমনওয়েলথ গেমস অনুষ্ঠিত হবে ভারতের আমেদাবাদে। কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ভারতীয় খেলার দুনিয়ায় অনেক বদল এনেছে বিজেপি সরকার। বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে অলিম্পিক্স খেলাগুলোয়। গত কয়েক বছর ধরেই অলিম্পিক গেমস আয়োজনের স্বপ্ন দেখছে ভারত। সেই পথেই একধাপ এগিয়ে গেল বলে মনে করা হচ্ছে। অলিম্পিকের দিকে তাকিয়ে আমেদাবাদে তৈরি হচ্ছে বিশ্বমানের পরিকাঠামো। সবরমতি নদীর তীরে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে বিশাল স্টেডিয়াম। কমনওয়েলথ গেমসের আগেই তা পুরোপুরি তৈরি হয়ে যাবে। অলিম্পিক্সের জন্য পরীক্ষানিরীক্ষাও সেরে নিতে পারবে ভারত। আর তাই কমনওয়েলথ গেমসের আয়োজক হতে মরিয়া হয়েছিল ভারত।

    দেশে খুশির জোয়ার

    ভারত সরকারিভাবে কমনওয়েলথ গেমস ২০৩০ আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছ, এই ঘোষণার পরেই স্কটল্যান্ডের জেনারেল অ্যাসাম্বলিতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস দেখা যায়। ২০ জন গরবা নৃত্যশিল্পী এবং ৩০ জন ঢোল বাদক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় অ্যাসাম্বলি হল আলোকিত হয়। ‘নিউ এজ গেমস ফর এ নিউ সেঞ্চুরি’ অর্থাৎ নতুন শতকের জন্য নতুন আঙ্গিকের গেমস, এই স্লোগানকে সামনে রেখে আমেদাবাদকে যেভাবে তুলে ধরা হয়েছে, তা সকলকে মুগ্ধ করেছে। বিশ্বের অন্যতম জনবহুল দেশ হিসেবে ভারত এই ক্রীড়াযজ্ঞে নতুন প্রাণশক্তি সঞ্চারিত করেছে, তাকে স্বাগত জানানো হয়েছে। ২০৩০ সালের কমনওয়েলথ গেমস আমেদাবেদে আয়োজনের ফলে বিরাট সংখ্যক অ্যাথলিট, কোচ, কর্মকর্তা, সমর্থক, মিডিয়া কর্মীরা ভারতে আসবেন। এতে দেশের পর্যটন, হসপিটালিটি, বাজার, পরিবহণ খাতে অর্থনৈতিক গতি বৃদ্ধি পাবে। কমনওয়েলথ গেমস কেবল ক্রীড়া উৎসবই নয়, এতে ক্রীড়া বিজ্ঞান, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট থেকে ব্রডকাস্টিং, আইটি এবং জনসংযোগ-সহ বহু খাতে কর্মসংস্থানের নতুন দরজা খুলবে বলে মনে করা হচ্ছে।

  • SIR in Bengal: রাজ্যে এখনও ২৬ লক্ষ ভোটারের নাম ম্যাপিং-এ মেলেনি! কী হবে এদের, কী বলছে কমিশন?

    SIR in Bengal: রাজ্যে এখনও ২৬ লক্ষ ভোটারের নাম ম্যাপিং-এ মেলেনি! কী হবে এদের, কী বলছে কমিশন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর বাংলায় বিধানসভা নির্বাচন। রাজ্যে এসআইআর (SIR in Bengal) প্রক্রিয়া প্রায় শেষের পথে। এখন হিসেব-নিকেশের পালা। ফর্ম বিলি করার পর সংগ্রহ করার কাজও প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রায় ৬ কোটি ভোটারের ডিজিটাইজেশনের কাজ শেষ হওয়ার পথে। সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত ডিজিটাইজেশনের পর ১৪ লক্ষ নাম বাদ পড়েছে। আর এবার সামনে এল আরও একটি হিসেব। কমিশন (Election Commission) সূত্রে জানা গিয়েছে, ২৬ লক্ষ ভোটারের ম্যাপিং হয়নি। চলতি এসআইআর প্রক্রিয়ায় বুধবার দুপুর পর্যন্ত রাজ্যে ৬ কোটির বেশি এনুমারেশন ফর্ম ডিজিটাইজেশন হয়েছে। পরবর্তী পর্যায়ে সেগুলি ম্যাপিংয়ের আওতায় আনা হয়। তাতে দেখা যায় আপাতত রাজ্যের ২৬ লক্ষ ভোটারের নাম শেষ এসআইআরের সঙ্গে ম্যাপিং করানো যাচ্ছে না।

    ম্যাপিং কী, কীভাবে হয়

    এসআইআর-এর (SIR in Bengal) নিয়ম হল, ২০০২-এর সমীক্ষার লিস্টের সঙ্গে নাম মেলাতে হবে। যদি কোনও ভোটার ২০০২-এর পরে ভোটার হয়ে থাকেন, সে ক্ষেত্রে ওই সমীক্ষার লিস্টে থাকা বাবা-মা বা দাদু-দিদার নাম মেলাতে হবে। এটাই হল ম্যাপিং। সেই ম্যাপিং-এ ২৬ লক্ষ নাম মেলেনি বলেই জানা যাচ্ছে। অর্থাৎ ৫ শতাংশের নাম মেলেনি। এ বছর প্রকাশিত সর্বশেষ ভোটার তালিকার সঙ্গে ২০০২ সালে শেষ এসআইআর-তালিকা ইতিমধ্যেই মিলিয়ে দেখা হয়েছে। দুই তালিকায় কত জনের নাম অভিন্ন, দেখা হয় তা। সঙ্গে দেখা হয়, এখনকার ভোটার তালিকায় থাকা কোনও ভোটারের মা-বাবার নাম গত এসআইআরের তালিকায় রয়েছে কি না। এই মিল পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্টরা চিহ্নিত হয়ে যান এমনিতেই। এবার ম্যাপিংয়ে অন্য রাজ্যকেও জুড়ে দেওয়া হয়েছে বলে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক (সিইও)-এর দফতর সূত্রে এ কথা জানা গিয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত রাজ্য ধরে ধরে বিভিন্ন পর্যায়ে দেশে এসআইআর হয়েছিল। তখনকার তালিকায় কোনও ভোটার বা তাঁর পরিবারের নাম থাকলেও, পরে তাঁরা বাংলায় চলে আসেন। ফলে সেই সব ভোটারকেও ম্যাপিংয়ে আনা প্রয়োজন। কারণ, তাঁরাও দেশের নাগরিক। তাই বাংলার সঙ্গে অন্য রাজ্যের ভোটার তালিকা মিলিয়ে দেখা হয়েছে। সেখানেই এই ২৬ লক্ষের নাম উঠে এসেছে। তবে সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে। এখনও অনেক ডিজিটাইজেশনের কাজ বাকি। তাই সংখ্যাটা যে বাড়বে তা স্বাভাবিক।

    শুনানিতে ডাকা হবে ভোটারকে

    কমিশন (Election Commission) সূত্রে খবর, নাম মিলছে না মানেই চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ যাবে এমনটা নয়। ২০০২-এর সঙ্গে ম্যাপিং না হলে শুনানিতে ডাকা হবে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে। তাঁকে প্রমাণপত্র বা যোগ্য ভোটার হওয়ার জন্য নথিপত্র জমা করতে হবে। তাতে যদি কমিশন সন্তুষ্ট হয়, তাহলে নতুন এসআইআর তালিকায় জায়গা পাবে ওই ভোটারের নাম, নাহলে নাম বাদ যাবে। কমিশনের বক্তব্য, যাঁদের তথ্য মিলেছে, তাঁদের আলাদা করে কোনও নথিপত্র বা প্রমাণ দাখিল করতে হবে না। কমিশনের দেওয়া আবেদনপত্র (এনুমারেশন ফর্ম) ভর্তি করলেই চলবে। যাঁদের নামের মিল বা সূত্র পাওয়া যাবে না, তাঁদের ক্ষেত্রে নথিপত্র-যাচাই করা হবে। রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভা আসনে ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৭ কোটি ৬৬ লক্ষ ৩৭ হাজারেরও বেশি। তার মধ্যে বুধবার পর্যন্ত বিলি হয়েছে ৭ কোটি ৬৪ লক্ষ ৬৮ হাজারেরও বেশি ফর্ম। অর্থাৎ, প্রায় ৯৯.৮ শতাংশ। ডিজিটাইজেশন হয়েছে ৬ কোটি ১ লক্ষ অর্থাৎ প্রায় সাড়ে ৭৮ শতাংশ এনুমারেশন ফর্ম।

  • Winter Skin Problems: শীত পড়তেই বাড়ছে ত্বকের সমস্যা! কী এড়িয়ে চললে বাড়তি উপকার পাওয়া যায়?

    Winter Skin Problems: শীত পড়তেই বাড়ছে ত্বকের সমস্যা! কী এড়িয়ে চললে বাড়তি উপকার পাওয়া যায়?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তাপমাত্রার পারদ নামছে। শীতের আমেজ দরজায় কড়া নাড়ছে। আর তার জেরেই অনেকে ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন। বড়দের পাশপাশি শিশুরাও শীতকালে ত্বকের নানান সমস্যায় ভোগে। ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যাওয়া, লাল দাগ হয়ে যাওয়া কিংবা চুলকানির মতো নানান উপসর্গ দেখা দেয়। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি সাধারণ ঘরোয়া উপাদানে ভরসা রাখলেই শীতে ত্বকের সমস্যা কমবে।

    কীভাবে ত্বক ভালো রাখা সম্ভব?

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতের সময়ে ত্বক ভালো রাখার জন্য কিছু ঘরোয়া উপাদান যথেষ্ট। তাছাড়া খাবারের দিকেও বাড়তি নজরদারি প্রয়োজন। ত্বক ভালো রাখার প্রথম শর্তই হলো শরীর সুস্থ রাখা। তাই ত্বকের উপরের যত্নের পাশপাশি ভিতরের যত্ন নেওয়া সমান ভাবে জরুরি।

    বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত ত্বকে বারবার সাবান, জল দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত নয়। তাঁরা জানাচ্ছেন, শীতে ত্বকে স্বাভাবিক ময়েশ্চার তৈরি হয়। বারবার সাবান ব্যবহার করলে সেই প্রাকৃতিক ময়েশ্চার নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। দিনে নিয়মিত দুবার সাবান জলে মুখ পরিষ্কার করলেই যথেষ্ট স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা হয়।

    শীতে অনেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খান না। আর তার জেরে একাধিক সমস্যা তৈরি হয়। ত্বকের সমস্যা তার মধ্যে অন্যতম। এমনটাই জানাচ্ছেন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, গরমে বারবার জল তেষ্টা পায়। তাই অনেক সময়েই প্রয়োজনীয় জলের চাহিদা পূরণ হয়। শীতে তাপমাত্রা কম থাকায় জল খাওয়া অনেকেই কমিয়ে দেন। তাই কম জল খাওয়ার জেরে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়‌। নিয়মিত পর্যাপ্ত জল খাওয়া প্রয়োজন। শিশুদের নিয়মিত ৩-৪ লিটার এবং প্রাপ্তবয়স্কের নিয়মিত ৪-৫ লিটার জল নিয়মিত খাওয়া জরুরি। এতে শরীরের একাধিক রোগ মোকাবিলা সহজ হবে‌। ত্বক ভালো থাকবে।

    শীতে বাদাম জাতীয় জিনিস খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাদাম ত্বকের জন্য বিশেষ উপকারি। নিয়মিত বাদাম খেলে শরীর প্রয়োজনীয় খনিজ পদার্থ সহজেই পায়‌। এর ফলে ত্বকের সমস্যা কমে। ত্বকে স্বাভাবিক ময়েশ্চার বজায় থাকে।

    শীতে বাজারে সহজেই পাওয়া যায় গাজর, মিষ্টি আলুর মতো সবজি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ত্বক ভালো রাখতে এই দুই সবজি বিশেষ উপকারি। তাঁরা জানাচ্ছেন, গাজর, মিষ্টি আলুর মতো সবজিতে বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ সহ একাধিক উপাদান থাকে। এই উপাদান সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে। আবার ত্বক মসৃণ রাখতেও সাহায্য করে।

    অ্যাভোকাডোর মতো ওমেগা-থ্রি সমৃদ্ধ ফল সপ্তাহে অন্তত দুদিন খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ত্বককে ভালো রাখতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে অ্যাভোকাডো। এই ফল সপ্তাহে অন্তত দুবার খেলে শীতে ত্বকের একাধিক সমস্যা মোকাবিলা সহজ হয়।

    শীতের ব্রকলি, কমলালেবুর মতো ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল ও সবজি নিয়মিত খেলে ত্বক ভালো থাকে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, পালং শাক, ব্রকলি, কমলালেবুর মতো শীতের সব্জি আর ফল একাধিক ভিটামিন সমৃদ্ধ। তাই এগুলো একদিকে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায়। আবার ত্বকের প্রাকৃতিক ময়েশ্চার বজায় রাখতেও সাহায্য করে। তাই এই ধরনের ফল ও সবজি এই সময়ে বাড়তি উপকারি।

    সপ্তাহে অন্তত একবার মুখে মধু ও দইয়ে প্রলেপ লাগানোর পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, যারা নিয়মিত দিনের অনেকটা সময় বাইরে থাকেন, তাদের ত্বকের সমস্যা আরও বেশি হয়। ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সমস্যাও বাড়ে। সপ্তাহে অন্তত একদিন মধু ও দইয়ের মিশ্রণ লাগালে ত্বকের কোষ ভালো থাকে। ত্বকে ময়েশ্চারাইজারের অভাব হয় না।

    কী এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ত্বক ভালো রাখতে অতিরিক্ত রাত জাগার অভ্যাস ছাড়া জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো না হলে, হরমোনের ভারসাম্য বজায় না থাকলে ত্বক ভালো থাকে না। ত্বক ভালো রাখলে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। তাই অতিরিক্ত রাত জেগে থাকা নয়। অন্তত আট ঘণ্টার ঘুম নিশ্চিত করতে পারলে ত্বক ভালো রাখা সহজ হয়।

    অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় এবং তেলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এমনটাই পরামর্শ চিকিৎসকদের একাংশের। তাঁরা জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত চর্বি ও তেলজাতীয় খাবার হজম করা কঠিন হয়। অন্ত্রে অসুবিধা হলে তা ত্বকে জানান দেয়। একাধিক ত্বকের সমস্যা তৈরি হয়। তাই এগুলো এড়িয়ে চললে শীতে ত্বকের সমস্যা কমবে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Shree Hanuman Chalisa: গুলশান কুমারের হনুমান চালিশা প্রথম ভারতীয় ভিডিও যা ইউটিউবে পার করল ৫০০ কোটি ভিউ!

    Shree Hanuman Chalisa: গুলশান কুমারের হনুমান চালিশা প্রথম ভারতীয় ভিডিও যা ইউটিউবে পার করল ৫০০ কোটি ভিউ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রী হনুমান চালিশার (Shree Hanuman Chalisa) ভিডিও নির্মাতারা নতুন দর্শক সংখ্যার তথ্য প্রকাশ করেছে। ১৪ বছরের পুরনো ভক্তিমূলক এই ভিডিওটি ইউটিউবে ৫০০ কোটি ভিউ অতিক্রম করেছে। ভারতীয় ভক্তিমূলক গানের এই ভিউ এখন বিরাট মাইলফলক। যেখানে অন্যান্য শীর্ষ ভারতীয় ভিডিওগুলি ২০০ কোটিরও কম ভিউ (Indian videos) রয়েছে, সেখানে শ্রী হনুমান চালিশা দেশের সর্বোচ্চ ভিউর ভিডিও হিসাবে সামাজিক মাধ্যমে অবস্থান করছে।

    ভিডিও নির্মাণ হয়েছিল ২০১৪ সালে (Shree Hanuman Chalisa)

    টি-সিরিজের প্রখ্যাত গীতিকার প্রয়াত গুলশান কুমার অভিনীত “শ্রী হনুমান চালিসা”-র (Shree Hanuman Chalisa) ভিডিওটি (Indian videos) ২০১১ সালের ১০ মে প্রকাশিত হয়েছিল। গত ১৪ বছরে এটি ধীরে ধীরে ৫,০০৬,৭১৩,৯৫৬ বার দেখা হয়েছে। হরিহরণের কণ্ঠ এবং ললিত সেনের সুরে, এটি এখন বিশ্বব্যাপী ইউটিউবের সর্বাধিক দেখা ভিডিওগুলির মধ্যে একটি। হনুমান ভক্তদেরও মধ্যে বিরাট উচ্ছ্বাসে প্রতিছবি ধরা পড়েছে।

    টি-সিরিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ভূষণ কুমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, “হনুমান চালিশা লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। আমার বাবা শ্রী গুলশান কুমারজি আধ্যাত্মিক সঙ্গীতকে প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছেন। আজ এই মাইলফলক ভিডিও তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিরই প্রতিফলন। ৫০০ কোটি ভিউ অতিক্রম করা এবং ইউটিউবের সর্বকালের সেরা ১০টি সর্বাধিক দেখা ভিডিও হওয়া কেবল একটি ডিজিটাল প্রাপ্তি নয়; ভারতের মতো দেশের জন্য মানুষের যথেষ্ট ভক্তিরও প্রতিফলন।”

    আর কোন কোন ভিডিও এগিয়ে?

    ‘শ্রী হনুমান চালিশা’-এর (Shree Hanuman Chalisa) সংখ্যার কাছাকাছি কোনও ভারতীয় ভিডিও নেই। এরপরে পরেই সর্বোচ্চ ভিউ হওয়া ভিডিও গুলির মধ্যে হল পাঞ্জাবি ট্র্যাক লেহেঙ্গা, যা ১৮০ কোটি ভিউ পেয়েছে। হরিয়ানভি গান ৫২ গজ কা দমন এবং তামিল গান ‘রাউডি বেবি’, যা ১৭০ কোটি ভিউ পেয়েছে। শীর্ষস্থানীয় অন্যান্য জনপ্রিয় ভারতীয় ভিডিওগুলির মধ্যে রয়েছে ‘জারুরি থা’, ‘ভাস্তে’, ‘লৌং লাচি’, ‘লুট গে’, ‘দিলবার’ এবং ‘বাম বাম বোলে’।

    বিশ্বব্যাপী, ‘বেবি শার্ক ড্যান্স’-এর ভিউ ১ হাজার ৬৩৮ কোটি, ‘ডেসপাসিটো’-এর ভিউ ৮৮৫ কোটি, ‘হুইলস অন দ্য বাস’-এর ভিউ ৮১৬ কোটি, ‘বাথ সং’-এর ভিউ ৭২৮ কোটি এবং ‘জনি জনি ইয়েস পাপা’-এর ভিউ ৭১২ কোটি। এগুলি ভিডিও-এর তালিকার শীর্ষে রয়েছে। তবে ‘শ্রী হনুমান চালিশা’ এখনও পর্যন্ত ইউটিউবে সর্বাধিক দেখা ভারতীয় ভিডিও।

  • Daily Horoscope 27 November 2025: ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 27 November 2025: ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    বৃষ

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কর্কট

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়তি আয় করতে গেলে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    সিংহ

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ পেতে পারেন।

    ৩) ধৈর্য্য ধরুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) সমাজের কাজে সাফল্য।

    তুলা

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠবেন।

    ৩) প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) চোখ কান খোলা রেখে বিশ্বাস করুন।

    ধনু

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মীন

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে। কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: রাজ্যে আসছেন নির্বাচন কমিশনের ৩ কর্তা, থাকবেন এসআইআর-এর কাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত

    Election Commission: রাজ্যে আসছেন নির্বাচন কমিশনের ৩ কর্তা, থাকবেন এসআইআর-এর কাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এসআইআর (SIR) কাজ চলছে। আগামী ডিসেম্বর মাসে এনুমারেশন ফর্ম জমা দেওয়ার শেষ দিন। তার আগেই রাজ্যের সিইও দফতরে তিন অফিসারকে পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। তবে নিবিড় সংশোধনী তালিকার কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁদেরকে এই রাজ্যেই থাকতে হবে। তাঁরা সকলেই সিইও দফতরে নিযুক্ত থাকবেন এবং সমস্ত কাজ খতিয়ে দেখবেন। তবে এই তিন অফিসার দিল্লিত নির্বাচন সদনে কাজ করতেন বলে জানা গিয়েছে। কমিশন যে এই রাজ্যে এসআইআর-এর কাজে বিন্দুমাত্র গাফিলিতিকে বরদাস্ত করছে না সেই কথা আরও একবার প্রমাণিত হলো।

    রাজ্যে এসআর নিয়ে খুশি নয় তৃণমূল (SIR)

    জাতীয় নির্বাচন (Election Commission) দফতরের পক্ষে বলা হয়েছে, প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি বিসি পাত্র, সেক্রেটারি সৌমজিৎ ঘোষ এবং আন্ডার সেক্রেটারি ভৈরব আগরওয়ালকে পশ্চিমবঙ্গের সিইও অফিসে পাঠানো হয়েছে। তাঁরা সকলে রাজ্যের সিইও-র অধীনে কাজ করবেন। এসআইআরের কাজ সম্পূর্ণ ভাবে শেষ না হওয়া পর্যন্ত এখানেই কাজ দেখভাল করবেন। এদিকে রাজ্যে এসআর নিয়ে খুশি নয় তৃণমূল। তৃণমূল সমর্থিত বিএলও-দের একাংশ অতিরিক্ত কাজের চাপের অভিযোগ তুলে সিইও-র অফিসে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখায়। রীতিমতো অফিসের ভিতরে কয়েকজন ঢুকে অবস্থানও করে। আর তাতেই কমিশন অত্যন্ত চিন্তা ও উদ্বেগ প্রকাশ করছে দফতরের কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে। গোটা ঘটনায় কলকাতা পুলিশের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

    অ্যাকশেন টেকেন রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ

    সিইও অফিসের দফতরে নিরাপত্তা নিয়ে রিপোর্ট তলব করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। তাতে স্পষ্ট বলা হয়েছে দুদিনের মধ্যে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। অবিলম্বে অ্যাকশেন টেকেন রিপোর্ট জমা দিতে হবে। গত ২৪ নভেম্বর হাতে রিপোর্ট পেয়েই কমিশনের এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে। কলকাতা পুলিশেকে চিঠি পাঠিয়ে কমিশন জানিয়েছে, সিইও দফতরে যে পর্যায়ে নিরাপত্তা থাকা উচিত তা খুবই কম। ফলে সিইও, অতিরিক্ত সিইও, জয়েন্ট এবং ডেপুটি সিইও সহ সকল আধিকারিকদের নিরাপত্তা অত্যন্ত সংকটের মুখে। পরিস্থিতিকে মোটেই হালকা ভাবে নেওয়ার পক্ষপাতী নয় কমিশন। নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সংশোধন জরুরি এবং দফতরের ভিতরে-বাইরে যাতায়াতকারী সব কর্মীর সুরক্ষাকে আগে প্রধান্য দিতে হবে। অবিলম্বে বাড়তি ব্যবস্থা নিতে হবে। কলকাতা পুলিশকে চিঠি লিখে কমিশনের স্পষ্ট নির্দেশ।

  • India vs South Africa: রোহিত-কোহলি-অশ্বিনের অভাব বুঝছেন গম্ভীর! দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ৪০৮ রানে হার ভারতের

    India vs South Africa: রোহিত-কোহলি-অশ্বিনের অভাব বুঝছেন গম্ভীর! দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ৪০৮ রানে হার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোহিত, কোহলি এবং অশ্বিন দীর্ঘ দিন ভারতীয় দলের হয়ে খেলেছেন। দেশের মাটিতে একের পর এক সাফল্য দিয়েছেন দলকে। এই তিন জনের অভাব যে পূরণ করা যায়নি তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার (India vs South Africa) কাছে হারের পর। এ দিন সাংবাদিক বৈঠকে গম্ভীর বলেন, “এই হারের দায় সকলের। তবে শুরুটা আমাকে দিয়েই হবে। আসলে এটাই হল রূপান্তরের (ট্রানজিশন) শুরু। আপনাকে সময় দিতেই হবে।” উদাহরণ হিসাবে গম্ভীর তুলে ধরেছেন ওয়াশিংটন সুন্দরের কথা। তিনি বলেছেন, “আমরা ওয়াশিংটনকে যতটা বেশি সম্ভব সুযোগ দেওয়ার চেষ্টা করছি। আপনি যদি ভাবেন ১০০-র বেশি টেস্ট খেলা অশ্বিনের মতো খেলে দেবে ওয়াশিংটন, তা হলে তরুণ ছেলেটার উপরে অবিচার করা হবে। এটা নিয়ে আপনাদেরও ভাবা উচিত। সবে ১০-১২-১৫টা টেস্ট খেলেছে ওরা। এখনও শেখার অনেক জায়গা রয়েছে। বিভিন্ন পরিস্থিতি, বিভিন্ন পরিবেশে বল করা শিখছে।”

    ক্রিকেটারদের সময় দেওয়া দরকার

    এর পরেই গম্ভীর বলেছেন, “এত বেশি অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে একসঙ্গে হারালে সেটার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া কঠিন। এই জন্যই এটাকে রূপান্তর বলছি। এই ক্রিকেটারদের সময় দেওয়া দরকার। আমার মনে হয় না আগে কখনও একই সঙ্গে ব্যাটিং এবং বোলিং দুই বিভাগেই রূপান্তর হয়েছে বলে। আগে ব্যাটিং বিভাগ ভালো থাকত। বোলিং বিভাগে রূপান্তর হত। অথবা উল্টোটা। এই দলে পুরোটাই নতুন করে তৈরি হচ্ছে। সকলের এটা বোঝা উচিত, এই দলে যারা বসে আছে তাদের সেই যোগ্যতা এবং দক্ষতা রয়েছে। আমরা সকলেই টেস্ট ক্রিকেটে ধারাবাহিকতা দেখতে চাই। সেটার জন্য অভিজ্ঞতা দরকার। এর পর যখন ওরা কঠিন পরিবেশে গিয়ে খেলবে, ঠিক কাজের কাজ করে দেবে।”

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকা

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকাতেও লজ্জার মুখে পড়ল ভারত। পাঁচ নম্বরে নেমে গেল ভারত। ভারতকে হোয়াইটওয়াশ করে দক্ষিণ আফ্রিকা দুই নম্বরে নিজেদের অবস্থান আরও মজবুত করল। তারা চারটি টেস্ট খেলে তিনটিতেই জিতেছে। একটিতে হেরেছে। তাদের শতকরা পয়েন্ট এখন ৭৫.০০। শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। তারা চারটি টেস্ট খেলে চারটিতেই জিতেছে। তাদের শতকরা পয়েন্ট ১০০। বুধবার গুয়াহাটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে দ্বিতীয় টেস্টে ৪০৮ রানে হেরে গেল ভারত। গুয়াহাটি টেস্টে ভারতের সামনে লক্ষ্য ছিল ৫৪৯ রানের। ভারত হেরেছে ৪০৮ রানে। টেস্ট ক্রিকেটে রানের নিরিখে এটাই ভারতের সর্বোচ্চ ব্যবধানে হার। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০০৪ সালের। সে বার নাগপুরে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩৪২ রানে হেরেছিল তারা। জেসন গিলেসপি এবং গ্লেন ম্যাকগ্রার বোলিংয়ের সামনে দুই ইনিংসেই গুটিয়ে গিয়েছিল ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে সাড়ে ৩ দিনেই শেষ গম্ভীরের ভারত। ৪০৮ রানে গুয়াহাটি টেস্টে হারতে হল ভারতকে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১৪০ রানে গুটিয়ে গেল ভারত।

  • Uri Hydro Power Plant: অপারেশন সিঁদুরে উরি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে পাক হামলা রুখেছিলেন ১৯ বীর জওয়ান, জানেন কীভাবে?

    Uri Hydro Power Plant: অপারেশন সিঁদুরে উরি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে পাক হামলা রুখেছিলেন ১৯ বীর জওয়ান, জানেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত–পাকিস্তান সংঘাতের ছ’মাস পেরিয়ে গেলেও যুদ্ধক্ষেত্রের অন্তরালে লুকিয়ে থাকা দৃঢ়তার কাহিনি সামনে আসছে একে একে। ‘অপারেশন সিঁদুরের’ সময় কাশ্মীরের উরিতে (Uri Hydro Power Plant) একটি জলবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে হামলা করার ছক কষেছিল পাকিস্তান। কিন্তু ইসলামাবাদের সেই ছক বানচাল করে দেন সিআইএসএফ-এর ১৯ জন জওয়ান (CISF)। সাহসিকতার জন্য মঙ্গলবার ওই ১৯ জনকে পুরস্কৃত করলেন সিআইএসএফ কর্তৃপক্ষ। তাঁদের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে ওই ১৯ জনের সাহসিকতার বিবরণও তুলে ধরা হয়েছে।

    কী ঘটেছিল সেদিন

    পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার পর পাকিস্তানের জঙ্গিঘাঁটিকে ধ্বংস করতে সামরিক অভিযান ‘অপারেশন সিঁদুর’ (Operation Sindoor) শুরু করেছিল ভারত। কয়েক ঘণ্টা পর পাল্টা জবাব দিতে নিয়ন্ত্রণরেখা (এলওসি) বরাবর গোলাবর্ষণ করা শুরু করে পাকিস্তান। ৬ মে থেকে ৭ মে-র মধ্যে একাধিক বার উরির জলবিদ্যুৎ (Uri Hydro Power Plant) উৎপাদন কেন্দ্রে হামলা চালানোর চেষ্টা করে পাক সেনা। জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে পাহারার দায়িত্বে থাকা ওই ১৯ জন জওয়ান সেই হামলা রুখে দেন। শুধু তা-ই নয়, আশপাশের এলাকা থেকে স্থানীয়দের সরিয়ে নিয়ে যান তাঁরা। নিরাপদে বার করে আনা হয় জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে কর্মরত আধিকারিক এবং কর্মীদেরও। বারামুলায় বিতস্তা নদীর উপর রয়েছে উরির এই জলবিদ্যুৎ প্রকল্পটি। সংঘাতের সময় এই জলবিদ্যুৎ প্রকল্পকে লক্ষ্য করেই বার বার ড্রোন ছুড়ছিল পাকিস্তানের সেনা। সেই সময় কমান্ড্যান্ট রবি যাদবের নেতৃত্বে ১৮ জন জওয়ান জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পাহারা দিচ্ছিলেন। তাঁরা কেবল ড্রোন হামলার চেষ্টাই রুখে দেননি, আশপাশের প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে বাসিন্দাদের বার করে আনেন। মোট ২৫০ জনকে উদ্ধার করা হয়। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ন্যাশনাল হাইড্রোইলেকট্রিক পাওয়ার কর্পোরেশন (এনএইচপিসি)-র কর্মী এবং আধিকারিকেরাও।

    পাকিস্তানের হামলা

    গত ৭ মে মধ্যরাতের পরপরই পহেলগাঁও হামলার পাল্টা জবাব দেয় ভারত। ‘অপারেশন সিঁদুর’-এ ধ্বংস হয় পাকিস্তানের ভেতরে থাকা নয়টি জঙ্গি ঘাঁটি। এর কিছু ঘণ্টার মধ্যেই পাকিস্তান শুরু করে তীব্র গোলাবর্ষণ ও ড্রোন হামলা—লক্ষ্য ছিল জম্মু–কাশ্মীরের বারামুলা জেলার উরি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প (UHEP-I ও II)। সীমান্তরেখার একেবারে গা ঘেঁষে থাকা এই প্রকল্প শুধু কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ নয়, আশপাশের গ্রামীণ বসতিগুলিও সরাসরি বিপদের মুখে ছিল। ৭ মে গভীর রাতে প্রকল্প এলাকায় অ্যালার্ট জারি করা হয়। সিআইএসএফ-এর কমান্ড্যান্ট রবি যাদবের নেতৃত্বে থাকা ১৯ জনের দল দ্রুত আঁচ করে নেয় পাকিস্তানের উদ্দেশ্য। গোলাবর্ষণের মধ্যেই একের পর এক শত্রুপক্ষের ড্রোন প্রকল্পের দিকে এগোতে শুরু করে। গোলার আঘাতে যখন আশপাশের আবাসন কেঁপে উঠছে, সিআইএসএফ জওয়ানরা তখন শুরু করেন মানবিক উদ্ধার অভিযান—রাতের মধ্যে দরজায় দরজায় গিয়ে জাগিয়ে তুলে নিরাপদ বাঙ্কারে নিয়ে যান ২৫০ জন সাধারণ মানুষ ও এনএইচপিসি কর্মীদের। প্রাণহানি শূন্য। গুরজিৎ বলেন, “সবচেয়ে কঠিন ছিল ঘুমিয়ে থাকা পরিবারগুলিকে বুঝিয়ে বের করে আনা।”

    ব্যর্থ পাকিস্তান

    অপারেশন সিঁদুর চালিয়ে পাকিস্তান এবং পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের অসংখ্য জঙ্গিকে খতম করে দিয়েছিল ভারত। অন্তত ১০০ জন জঙ্গি মৃত্যু হয়েছিল বলে দাবি করা হয়। আর সেই জঙ্গিদের মৃত্যুর ‘কষ্টে’ বারামুলা জেলায় বিতস্তা নদীর উপরে তৈরি উরি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে হামলার ছক কষেছিল পাকিস্তান। কিন্তু সেই ছক ভেস্তে দিয়েছিল ভারত। নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর অবস্থিত সেই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে পাকিস্তান একটা আঁচড়ও কাটতে পারেনি পাকিস্তান। কোনওরকম ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এমনই জানাল ভারতের আধা-সামরিক সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স (সিআইএসএফ)।

    অতীতেও নিশানায় উরি

    বিমানবন্দর, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্য-সহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলি পাহারার দায়িত্বে থাকেন সিআইএসএফ জওয়ানরা। মঙ্গলবার দিল্লিতে সিআইএসএফ-এর একটি কর্মসূচিতে ওই ১৯ জনকে পুরস্কৃত করা হয়। অসাধারণ সাহস এবং পেশাদারিত্বের জন্য ১৯ জনকে বিশেষ সম্মান জানানো হয়েছে। এঁরা না থাকলে আরও এক বৃহৎ বিপর্যয় নেমে আসত সীমান্তের ওই এলাকায়। এটাই প্রথম নয়। ২০১৬ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর উরি সেনা শিবিরে জইশ জঙ্গিদের হামলায় প্রাণ হারান ১৯ জন জওয়ান। ছ’ঘণ্টার অপারেশনে চার জঙ্গিকে নিকেশ করে ভারতীয় সেনা। তারপরই আসে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক—পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গভীরে ঢুকে ধ্বংস করা হয় একাধিক জঙ্গি লঞ্চপ্যাড। পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ ও ড্রোন হামলার মাঝেও সিআইএসএফ-এর মাত্র ১৯ জন জওয়ান যেভাবে জাতীয় সম্পদ ও শত শত মানুষের প্রাণ বাঁচালেন—এটি নিঃসন্দেহে সাম্প্রতিক সংঘাতের সবচেয়ে উজ্জ্বল বীরগাথাগুলির একটি। দেশের নিরাপত্তাব্যবস্থায় তাঁদের এই বীরত্ব দীর্ঘদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে জোড়া নিম্নচাপ! কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে বাড়বে তাপমাত্রা?

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে জোড়া নিম্নচাপ! কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে বাড়বে তাপমাত্রা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে ফের জোড়া নিম্নচাপের (Weather Update) সম্ভাবনা। ভারতীয় মৌসম ভবন জানিয়েছে, মলাক্কা প্রণালীতে ঘূর্ণিঝড় ‘সেনিয়ার’ জন্ম নিয়েছে। এবার ইন্দোনেশিয়ায় আছড়ে পড়বে এই ঘূর্ণিঝড়। তবে ঘূর্ণিঝড় সেনিয়ারের প্রভাব ভারতের মূলভূখণ্ডে পড়বে না। কিন্তু শ্রীলঙ্কা উপকূলে আরও একটি নিম্নচাপের জন্ম হয়েছে। ক্রমে ক্রমেই শক্তি বেড়ে উঠেছে। আবহাওয়া দফতরের কোনও খারাপ ইঙ্গিত না থাকলেও বঙ্গবাসীর জন্য খুব একটা ভয়ের কিছু নেই। এই মাসের শেষেই তাপমাত্রা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

    রাতে এবং ভোর বেলায় বেশ শীত (Weather Update)

    হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে প্রবল বৃষ্টির (West Bengal Weather Report) সম্ভাবনা রয়েছে। পর্যটক এবং মৎস্যজীবীদের জন্য ইতিমধ্যেই সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। তবে বাংলায় খুব একটা প্রভাব পরবে না বলে জানা গিয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে বেশ কিছু জেলায় তাপমাত্রা সামান্য কমলেও আবহাওয়ার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। কলকাতায় এদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। দিনের বেলায় সামান্য শীত অনুভূত হলেও রাতে এবং ভোর বেলায় বেশ শীত অনুভূত হবে। একই ভাবে আগামী ৩-৪ দিন রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জায়গায় সকালের দিকে হালকা কুয়াশা দেখা যাবে। হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়ার আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। আগামী ২ ডিসেম্বর, মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলায় বৃষ্টি হবে না।

    সকালে কুয়াশার ইঙ্গিত

    অপরদিকে উত্তরবঙ্গে আপাতভাবে বৃষ্টির (West Bengal Weather Report) কোনও সম্ভাবনা নেই। দার্জিলিংয়ে আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমেছে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। সেখানে শুষ্ক আবহাওয়া বজায় থাকবে। কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে সকালের দিকে কুয়াশা থাকবে। উত্তরবঙ্গের সর্বত্র যেমন— বিশেষ করে উত্তর দিনাজপুর, মালদা, দক্ষিণ দিনাজপুরে আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। এখন শীতের আমেজ, সব জেলাতেই শুষ্ক আবহাওয়া এবং তাপমাত্রা স্বাভাবিকের কাছে।

LinkedIn
Share