Tag: madhyom bangla

madhyom bangla

  • Harvard: ট্রাম্প সরকারের নির্দেশ অমান্য, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান বন্ধ করল মার্কিন প্রশাসন

    Harvard: ট্রাম্প সরকারের নির্দেশ অমান্য, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান বন্ধ করল মার্কিন প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের (Harvard University) ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ‘ফ্রিজ’ করল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরকার (Trump Govt)। সোমবার রাতেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ফেডেরাল ফান্ডিং পাওয়ার জন্য হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়কে একাধিক শর্ত দিয়েছিল ট্রাম্পের প্রশাসন। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিতে এক গুচ্ছ পরিবর্তন আনার জন্যও বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই শর্ত মানতে রাজি নয় হাভার্ড। সোমবার নিজেদের অবস্থানের কথা জানিয়ে দিয়েছে আমেরিকার অন্যতম অভিজাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। তারপরই তাদের অনুদান বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় মার্কিন প্রশাসন।

    ২২০ কোটি ডলারের সহায়তা বন্ধ

    সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, হার্ভার্ডকে ২২০ কোটি ডলারের সহায়তা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। ওই ২২০ কোটি ডলারের সাহায্য বন্ধের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ৬ কোটি ডলারের একটি চুক্তিও স্থগিত রাখা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই বিশ্ববিদ্যালয় (Harvard University) ক্যাম্পাসে ইহুদি-বিদ্বেষ মোকাবিলা করার লক্ষ্যে ১০টি দাবির কথা জানিয়েছে ট্রাম্পের প্রশাসন। এই দাবির মধ্যে রয়েছে আমেরিকান মূল্যবোধ এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি শত্রুতাপূর্ণ যে কোনও আন্তর্জাতিক পড়ুয়ার গ্রহণযোগ্যতা সীমিত করা। হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গভর্নেন্স, নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং ভর্তি নীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনার দাবি জানানো হয়।

    কেন এই সিদ্ধান্ত

    পশ্চিম এশিয়ায় হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের আবহে আমেরিকার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্যালেস্টাইনের সমর্থনে বিক্ষোভ দেখানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ইহুদি-বিদ্বেষের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ মার্কিন প্রশাসনের। একই সঙ্গে এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষেরা সঠিক পদক্ষেপ করছেন না বলেও অভিযোগ। বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ক্যাম্পাসে ইহুদি-বিদ্বেষ বন্ধ করার জন্য কী কী করণীয়, সে বিষয়ে কিছু শর্তাবলিও জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল সরকারের তরফে। বলা হয়েছিল, সেগুলি না-মানলে ‘শাস্তিস্বরূপ’ বিশ্ববিদ্যালয়কে আর্থিক সাহায্য দেওয়া বন্ধ করা হবে। এরই মধ্যে সোমবার বিকেলে (স্থানীয় সময় অনুসারে) প্রথম মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে আমেরিকার সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সন্ধ্যায় ট্রাম্প প্রশাসন হার্ভার্ডকে আর্থিক সাহায্য দেওয়া বন্ধের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে।

    হাভার্ডের বিরোধিতা

    ট্রাম্প প্রশাসনের নয়া শর্তাবলির কড়া ভাষায় বিরোধিতা করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের (Harvard University) প্রেসিডেন্ট অ্যালেন এম গার্বার। তাঁর বক্তব্য, ওই শর্তগুলি মানলে শিক্ষাব্যবস্থা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতার সঙ্গে আপস করা হবে। ওই শর্তগুলি সাংবিধানিক অধিকারের সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় বলে মনে করছেন অ্যালেন। তিনি লিখেছেন, “বিশ্ববিদ্যালয় নিজের স্বাধীনতাকে সঁপে দেবে না বা নিজের সাংবিধানিক অধিকারকেও ত্যাগ করবে না।” ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, হার্ভার্ড বা অন্য কোনও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজেদের দখলে নিতে পারবে না ফেডারেল সরকার । সেই অনুযায়ী, হার্ভার্ড নীতিগতভাবে সরকারের শর্তাবলীকে চুক্তি হিসেবে গ্রহণ করবে না।

    আমেরিকার শিক্ষা বিভাগের অভিযোগ

    ট্রাম্পের প্রশাসন হার্ভার্ডকে সর্বশেষ যে শর্তাবলি পাঠিয়েছিল, তাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া এবং অধ্যাপকদের দৃষ্টিভঙ্গির বিষয়ে তথ্যসংগ্রহ করতে বলা হয়েছিল। একটি নির্দিষ্ট মতাদর্শে বিশ্বাসীদের প্রভাব যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর থেকে কমে, সে বিষয়েও পদক্ষেপ করতে বলা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা বিভাগের তরফে দেওয়া একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সেখানকার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলিতে একটি উদ্বেগজনক অধিকারের মানসিকতাকে ডেকে আনা হয়েছে। তারা বলেছে, “হার্ভার্ডের বিবৃতি আমাদের দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এক আত্মঅহংকারপূর্ণ মনোভাবের পরিচয় দেয়—যেখানে মনে করা হয়, ফেডারেল অর্থায়ন মানে দায়িত্বহীন স্বাধীনতা। ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রমে বিঘ্ন, ইহুদি ছাত্রদের হয়রানি — এগুলো সহ্য করা হবে না।” গত বছর গাজার যুদ্ধের বিরুদ্ধে হওয়া বিক্ষোভে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্যাম্পাসে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। কিছু জায়গায় পুলিশ ও ইসরায়েল সমর্থকদের সাথে সংঘর্ষও ঘটে। ট্রাম্পসহ অনেক রিপাবলিকান এই আন্দোলনকারীদের হামাসের সমর্থক বলে অভিযুক্ত করেন। (হামাস হচ্ছে একটি মার্কিন সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত গ্রুপ, যারা ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে প্রাণঘাতী হামলা চালায়।) মার্চে শিক্ষা বিভাগ ঘোষণা করে যে, ৬০টিরও বেশি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ইহুদি-বিরোধী হয়রানির অভিযোগে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    ‘উগ্র ইহুদি বিদ্বেষ’

    গারবার বলেন, “আমরা নতুন তথ্য ও ভিন্ন মতামতের জন্য উন্মুক্ত, তবে এমন কোনো দাবিকে মেনে নেব না যা এই প্রশাসনের বা কোনো প্রশাসনের আইনগত ক্ষমতার বাইরে যায়। কোনো সরকার—যে দলই ক্ষমতায় থাকুক না কেন—বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে নির্দেশ দিতে পারে না তারা কী পড়াবে, কাকে ভর্তি বা নিয়োগ দেবে, কিংবা কোন বিষয় নিয়ে গবেষণা করবে।” এরপরই শীর্ষ রিপাবলিকান কংগ্রেসওম্যান এলিস স্টেফানিক, যিনি গত বছর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ইহুদি বিদ্বেষ নিয়ে কড়া প্রশ্ন তোলায় ট্রাম্পের প্রশংসা পান, হার্ভার্ডের অর্থায়ন পুরোপুরি বন্ধের দাবি জানান। তিনি বলেন, “এই প্রতিষ্ঠান উচ্চশিক্ষার নৈতিক ও একাডেমিক পচনের প্রতীক। হার্ভার্ডে ‘উগ্র ইহুদি বিদ্বেষ’ সহ্য করা হচ্ছে।” এই পরিস্থিতিতে হার্ভার্ডের অবস্থান ছিল একেবারেই ভিন্ন, যেখানে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সাথে সমঝোতার পথে হাঁটে। ট্রাম্প প্রশাসন নিউ ইয়র্কের বেসরকারি এই বিশ্ববিদ্যালয়টির $৪০০ মিলিয়ন অনুদান কেটে দেয়, অভিযোগ তোলে যে তারা ইহুদি ছাত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। পরবর্তীতে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় শৃঙ্খলা নীতি সংস্কার করে এবং ৩৬ জন নিরাপত্তা অফিসার নিয়োগ করে।

     

     

     

  • Siliguri: শিলিগুড়িতে শিবভক্তদের মারধর ঘিরে গোষ্ঠী সংঘর্ষ, রণক্ষেত্র শহর

    Siliguri: শিলিগুড়িতে শিবভক্তদের মারধর ঘিরে গোষ্ঠী সংঘর্ষ, রণক্ষেত্র শহর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াকফ আইন বিরোধী প্রতিবাদের নামে মুর্শিদাবাদে তাণ্ডব বর্তমানে খবরের শিরোনামে। এই আবহে গোষ্ঠী সংঘর্ষ ছড়াল শিলিগুড়িতে (Siliguri)। একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, চড়ক পুজো করার সময়ই শিব ভক্তদের ওপর আক্রমণ চালানো হয়। বর্তমানে তাঁরা শিলিগুড়ির একটি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। শিবভক্তদের একজনের নাম মানিক সরকার। মানিক সরকার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁরা নদীর ধারে বসে যখন পুজো করছিলেন, তখনই মৌলবাদীরা তাঁদের ওপর হামলা চালায়।

    শিলিগুড়িতে চলে ইটবৃষ্টি, বেপরোয়া ভাঙচুর, লুঠপাট

    এরপর রবিবার এনিয়ে ফের উত্তেজনা ছড়ায়। এতে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে প্রবল সংঘর্ষ ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করে। চলে ইটবৃষ্টি, বেপরোয়া ভাঙচুর, লুঠপাট। ঘটনায় আহত হয়েছেন দুই পুলিশকর্মীও। ঘটনার পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে র‍্যাফ মোতায়েন করা হয়। আপাতত গোটা এলাকায় টহল দিচ্ছে বিশাল বাহিনী। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, যাতে আর কোনও উত্তেজনা না ছড়ায়, সেই বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রাখা হচ্ছে। তবে এলাকায় এখনও চাপা উত্তেজনা রয়েছে।

    উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে কয়েকশো মানুষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে (Siliguri)

    জানা যাচ্ছে, বিগত কয়েকদিনেই পৃথক পৃথক ঘটনায় দুই চড়ক পুণ্যার্থীকে মারধরের অভিযোগ ওঠে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, কয়েকশো মানুষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। চলে ব্যাপক হাতাহাতি, একে অপরের দিকে ছোড়া হতে থাকে ইট-পাথর। এর মাঝেই একাধিক দোকান ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে চালানো হয় বেপরোয়া ভাঙচুর। বেশ কিছু জায়গায় লুঠপাটের অভিযোগও উঠেছে।

    থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে বিজেপি (BJP)

    এই আবহে বিজেপির তরফ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, দোষীদের এখনও গ্রেফতার করা হয়নি। গতকাল অর্থাৎ সোমবার দোষীদের গ্রেফতারের দাবিতে শিলিগুড়ি থানার সামনে বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের নেতৃত্বে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মীরা। শিলিগুড়ির (Siliguri) বিধায় পুলিশকে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেন। এমনকী অভিযুক্তরা গ্রেফতার না হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য থানার সামনে অবস্থান বিক্ষোভের হুঁশিয়ারি দেন বিজেপি বিধায়ক।

  • Daily Horoscope 15 April 2025: পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 15 April 2025: পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) আপনার রূঢ় আচরণে বাড়িতে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) ব্যবসায় বিশেষ লাভের শুভ যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) আপনার কর্মদক্ষতার কারণে জীবিকার স্থানে শত্রু বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বদনাম থেকে সবাই খুব সতর্ক থাকুন।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

    ২) ভিটামিনের অভাবে শরীরে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) সন্তানের ব্যবহারে আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ২) শরীরে কোথাও আঘাত লাগার আশঙ্কা রয়েছে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) ব্যবসা বা অন্য কোনও কাজে বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) ব্যবসা গতানুগতিক ভাবেই চলবে।

    ২) ভাই-বোনের কাছ থেকে ভালো সাহায্য পেতে পারেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) উচ্চশিক্ষার্থীদের সামনে ভাল যোগ রয়েছে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে আনন্দ লাভ।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে শারীরিক অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।

    ২) কোনও অসৎ লোকের জন্য আপনার বদনাম হতে পারে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর পেতে পারেন।

    ২) কাউকে টাকা ধার দিলে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যাওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Human Milk Bank: অন্ধ্রপ্রদেশে নবজাতকদের জন্য আশীর্বাদ হিউম্যান মিল্ক ব্যাংক, জানেন এর গুরুত্ব?

    Human Milk Bank: অন্ধ্রপ্রদেশে নবজাতকদের জন্য আশীর্বাদ হিউম্যান মিল্ক ব্যাংক, জানেন এর গুরুত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্ধ্রপ্রদেশে (Andhra Pradesh) তিরুপতির সরকারি মাতৃসদনে এক বছর আগে স্থাপিত রোটারি হিউম্যান মিল্ক ব্যাংক (Human Milk Bank) এখন অসংখ্য দুর্বল ও অপরিণত নবজাতকের জীবনরক্ষাকারী আশীর্বাদ হয়ে উঠেছে। শুধু নবজাতকদেরই নয়, এই দুধ দানের মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছেন দুগ্ধ দানকারী মায়েরাও। সরকারি মাতৃসদনের সুপারিন্টেন্ডেন্ট ডা. জি. পার্থ সারথি বলেন, “আমরা অতিরিক্ত মাতৃদুগ্ধ থাকা মায়েদের এগিয়ে আসার জন্য উৎসাহ দিই। আমাদের হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সরা সচেতনতা মূলক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে প্রসূতি মায়েদের দুধ দানে আগ্রহী করে তুলছেন।”

    সঠিক পদ্ধতি দুধের ব্যবহার

    এই ব্যাংক থেকে দুধ সংগ্রহ করে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে নিরাপদ ও জীবাণুমুক্ত করে নবজাতকদের খাওয়ানো হয়, বিশেষত তাদের যাদের মা কোনও কারণে দুধ পান করাতে অক্ষম। পার্থ সারথি জানান, “দানকৃত দুধকে সুরক্ষিত ও ভালো রাখা আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সম্ভাব্য দানকারীদের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী বিভিন্ন স্ক্রিনিং পরীক্ষা করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে এইচআইভি, হেপাটাইটিস বি সারফেস অ্যান্টিজেন (HBsAg) ও হেপাটাইটিস সি (HCV)। এই পরীক্ষাগুলো সাধারণত মায়েরা সন্তান জন্মদানের সময় হাসপাতালে ভর্তি হলে করা হয়।” অন্ধ্রপ্রদেশে মাতৃদুগ্ধ দানের এই উদ্যোগটি একটি জনস্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রমের অংশ। এর মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে মাতৃদুগ্ধের উপকারিতা সম্পর্কে সচেতন করা হয়।

    এই মিল্ক ব্যাঙ্কের গুরুত্ব

    এই মহতী উদ্যোগ কেবল অসহায় শিশুদের জীবনরক্ষা করছে না, পাশাপাশি মা’দের মধ্যেও মাতৃত্বের এক নতুন অনুভব তৈরি করছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, অতিরিক্ত দুধ দান করলে মা’দের শরীরেও কিছু ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। অনেক মা দুধ দানের মাধ্যমে মানসিক আনন্দ ও পরিতৃপ্তি লাভ করেন, কারণ তাঁরা জানেন, তাঁদের দান করা দুধ অন্য কোনো নবজাতকের জীবন বাঁচাতে পারে। স্তন্যদানকারী মায়েদের মাতৃদুগ্ধ শিশুদের জন্য একটি প্রাকৃতিক এবং পুষ্টিকর খাদ্য। এই দুধের মাধ্যমে শিশুরা প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবডি এবং ভিটামিন পায়, যা তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

  • Top 10 Busiest Airports: ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০ ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকা প্রকাশ করল ফোর্বস

    Top 10 Busiest Airports: ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০ ব্যস্ততম বিমানবন্দরের তালিকা প্রকাশ করল ফোর্বস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে বিশ্বের ব্যস্ততম ১০ বিমানবন্দরের (Top 10 Busiest Airports) তালিকা প্রকাশ করল ফোর্বস পত্রিকা। প্রথম স্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন আটলান্টা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। অন্যদিকে প্রথম দশে ভারতের একমাত্র বিমান বন্দর হিসেবে স্থান পেয়েছে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এবার আমরা দেখে নেব ফোর্বসের সেই তালিকা (Airports)। ২০২৪ সালে প্রথম দশে থাকা এই বিমান বন্দরগুলি দিয়ে কত মানুষ যাতায়াত করেছেন।

    বিশ্বের ১০ ব্যস্ততম বিমানবন্দর (Top 10 Busiest Airports)

    ১. হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন আটলান্টা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ১০৮০,০৬৭,৭৬৬ জন।

    ২. দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (সংযুক্ত আরব আমিরশাহি), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৯২,৩০০,০০০ জন।

    ৩. ডালাস ফোর্ট ওয়ার্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮৭,৮১৭,৮৬৪ জন।

    ৪. টোকিও হানেদা বিমানবন্দর (জাপান), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮৫,০০০,০০০ জন।

    ৫. হিথ্রো বিমানবন্দর (ব্রিটেন), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮৩,৮৬০,০০০জন।

    ৬. ডেনভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮২,৩৫৮,৭৪৪ জন।

    ৭. ও’হেয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৮০,০০০,০০০ জন।

    ৮. ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর (তুর্কি), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৭৯,৯৮৮,২৭২ জন।

    ৯. ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (ভারত), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৭৭,৮২০,৮৩৪ জন।

    ১০, সাংহাই পুডং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (চিন), ২০২৪ সালে বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৭৬,৭৮৭,০৩৯ জন।

    প্রথম দশে থাকা কোন বিমানবন্দর (Top 10 Busiest Airports) কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল

    ১. হার্টসফিল্ড-জ্যাকসন আটলান্টা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯২৬

    অবস্থান: জর্জিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

    ২. দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ৩০ সেপ্টেম্বর, ১৯৬০

    অবস্থান: দুবাই

    ৩. ডালাস/ফোর্ট ওয়ার্থ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ২৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৩

    অবস্থান: ডালাস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

    ৪. টোকিও হানেদা বিমানবন্দর (Top 10 Busiest Airports)

    প্রতিষ্ঠিত হয় ১৫ অগাস্ট, ১৯৩১

    অবস্থান: হানেদাকুকো, ওটা সিটি, টোকিও, জাপান

    ৫. হিথ্রো বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ২৫ মার্চ, ১৯৪৬

    অবস্থান: হাউন্সলো, যুক্তরাজ্য

    ৬. ডেনভার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ২৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫

    অবস্থান: ডেনভার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

    ৭. ও’হেয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ফেব্রুয়ারী ১৯৪৪

    অবস্থান: ও’হেয়ার, শিকাগো, ইলিনয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

    ৮. ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ২৯ অক্টোবর, ২০১৮

    স্থান: তাইকাদিন, তুর্কি

    ৯. ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৩০ সালে

    অবস্থান: নয়া দিল্লি, ভারত

    ১০. সাংহাই পুডং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

    প্রতিষ্ঠিত হয় ১ অক্টোবর, ১৯৯৯

    অবস্থান: সাংহাই, চিন

  • Foxconn in UP: ভারতে বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ, উৎপাদন বাড়াতে সক্রিয় ফক্সকন

    Foxconn in UP: ভারতে বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ, উৎপাদন বাড়াতে সক্রিয় ফক্সকন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাপলের সর্ববৃহৎ গ্লোবাল ভেন্ডর ফক্সকন উত্তর ভারতের গ্রেটার নয়ডার যমুনা এক্সপ্রেসওয়ের ধারে ৩০০ একর জমি অধিগ্রহণের পরিকল্পনা করছে। যেখানে তারা তাদের প্রথম একক ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট স্থাপন করতে চায় বলে সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে। এই প্রকল্পটি বেঙ্গালুরুতে নির্মাণাধীন ফক্সকনের (Foxconn in UP) দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্লোবাল ইউনিটের থেকেও বড় হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

    প্রকল্পটি আলোচনার পর্যায়ে

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংস্থার এক কর্তা জানান, “এখনও নির্ধারণ হয়নি যে, এই প্ল্যান্টে ঠিক কী ধরনের পণ্য উৎপাদন হবে, তবে সরকারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলছে।” আরেকটি সূত্রে খবর, এই জমি এইচসিএল-ফক্সকন এর ওএসএএসটি (OSAT) সেমিকন্ডাক্টর প্রকল্পের কাছাকাছি এলাকাতেই অবস্থিত, যা বর্তমানে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। ওই আধিকারিকের কথায়, “গত বছর ভারত সরকার ৩০০ একর জমি ফক্সকন (Foxconn in UP) ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক প্রকল্পের জন্য প্রস্তাব করেছিল। সেই জমিতেই এই মুহূর্তে আলোচনার প্রাথমিক স্তরে আছে প্রকল্পটি।”

    স্ট্র্যাটেজিক অবস্থান

    যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে, যা গ্রেটার নয়ডা থেকে আগ্রা পর্যন্ত বিস্তৃত, এই জমিগুলো যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (YEIDA) আওতায় পড়ে। কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের ভাইস প্রেসিডেন্ট নীল শাহ বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেড ট্যারিফ এবং ভূ-রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে ফক্সকনের জন্য ভারতের মতো দেশে নতুন ম্যানুফ্যাকচারিং হাব গড়ে তোলা একটি নিরাপত্তামূলক পদক্ষেপ।” তিনি আরও বলেন, “ফক্সকনের জন্য ভারতের ভৌগোলিক বৈচিত্র্য এবং সম্ভাব্য ক্লায়েন্টদের কাছাকাছি অবস্থান তাকে স্মার্ট ডিভাইস থেকে শুরু করে অটোমোটিভ ইন্ডাস্ট্রিতেও সুযোগ করে দেবে।” ভারতকে বৈশ্বিক রফতানির কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার যে প্রচেষ্টা চলছে, তা ফক্সকনের এই নতুন বিনিয়োগকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে। “ভারত ইতিমধ্যেই একটি শক্তিশালী বাজার এবং সরবরাহ চেইন রি-অ্যালাইনমেন্টের ফলে এর গুরুত্ব আরও বেড়ে যাচ্ছে” বলে জানান শাহ। তিনি বলেন, “নয়ডা ক্লাস্টার এখন চেন্নাইয়ের মতো একটি শক্তিশালী ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হিসেবে গড়ে উঠেছে, যেখানে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো, স্থানীয় দক্ষ জনবল এবং সাপ্লায়ারদের একটি বড় চেইন রয়েছে।” তাঁর দাবি, ফক্সকন এখন শুধুমাত্র স্মার্টফোনেই সীমাবদ্ধ থাকতে চায় না। গত বছর ভারতে সফরের সময় ফক্সকন চেয়ারম্যান ইয়াং লিউ জানিয়েছিলেন, কোম্পানির লক্ষ্য তথ্যপ্রযুক্তি, ইলেকট্রিক ভেহিকল, এনার্জি এবং ডিজিটাল হেলথ সেক্টরের জন্য উৎপাদনে অংশ নেওয়া।

  • Muslim population: চার বছরে কর্নাটকে মুসলিম জনসংখ্যা বেড়েছে ৫.১৬ শতাংশ, উঠে এল সমীক্ষায়

    Muslim population: চার বছরে কর্নাটকে মুসলিম জনসংখ্যা বেড়েছে ৫.১৬ শতাংশ, উঠে এল সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার বছরের কর্নাটকে মুসলিম জনসংখ্যা (Muslim population) বেড়েছে ৫.১৬ শতাংশ। এমনটাই উঠে এসেছে একটি আর্থ-সামাজিক সমীক্ষায়। জানা যাচ্ছে, ২০১১ সালে যে জনগণনা হয়েছিল তখন মুসলিম জনসংখ্যা ছিল ১২.৯২ শতাংশ। কিন্তু বর্তমানে তা ১৮.০৮ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। জানা যাচ্ছে, মাত্র চার বছরের মধ্যেই ৫.১৬ শতাংশ জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, রাজনৈতিক কারণে মুসলিমদের জন্য যে সংরক্ষণ নীতি চালু হয় কর্নাটকে, তারই প্রভাব এখানে লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

    কর্নাটকে মুসলমান সংরক্ষণ ৪ শতাংশ থেকে ৮ শতাংশ করার সুপারিশ

    এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার কর্নাটক রাজ্যে (Muslim population) ২০১৫ সালে একটি আর্থ-সামাজিক সমীক্ষা করা হয়েছিল। সেই সময় রাজ্যের মোট জনসংখ্যা ছিল ৬.৩৫ কোটি। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে এই সমীক্ষায় অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণী বা ওবিসির মধ্যে মুসলমানরাই সবথেকে বড় জনগোষ্ঠী হিসেবে সামনে আসে। রাজ্যে এই জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ছিল ৭৫.২৫ লক্ষ। কর্নাটকে ওবিসির মধ্যে মুসলমানরা আছে ২-বি ক্যাটাগরিতে। ঠিক এই কারণে কর্নাটকের কমিশন মুসলমান সংরক্ষণ ৪ শতাংশ থেকে ৮ শতাংশ করার সুপারিশ করেছে। সামগ্রিকভাবে ওবিসি সংরক্ষণ ৩২ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ৫১ শতাংশ করারও প্রস্তাব করা হয়েছে। এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার কর্নাটকে মোট জনসংখ্যার ৬৯.৬ শতাংশই হল ওবিসি।

    ১৭ এপ্রিল বৈঠকে বসছেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, কর্নাটক রাজ্যের (Muslim population) সমীক্ষা বলছে যে মোট মুসলিম জনসংখ্যার ৪৪.৬৩ মানুষ শহরাঞ্চলে বসবাস করেন। অন্যদিকে মাত্র ৩২.৩৬ লক্ষ মুসলিম গ্রামীণ কর্নাটকে বাস করেন। অর্থাৎ এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে মুসলিমরা শহরেই বেশি বাস করছে। এই আবহে আগামী ১৭ এপ্রিল কর্নাটকে (Karnataka) কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধরামাইয়ার নেতৃত্বে একটি মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। এখানে কোন কোন সুপারিশগুলি রাখা সম্ভব মুসলিম সংরক্ষণের (Muslim population) ক্ষেত্রে সে নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার, ভারতে ১৯৫০ সালে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল ৮৪ শতাংশ। ২০১৫ সালের তা হ্রাস পেয়ে হয়েছে ৭৮ শতাংশ। একইভাবে মুসলমানদের জনসংখ্যা ১৯৫০ সালে ছিল ৯.৮৪ শতাংশ। বর্তমানে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ১৪.০৯ শতাংশ।

  • Operation Brahma: ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মায়ানমারে অপারেশন ব্রহ্মা চলাকালীন মাঝ আকাশে সাইবার হামলা, মোকাবিলা বায়ুসেনার

    Operation Brahma: ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মায়ানমারে অপারেশন ব্রহ্মা চলাকালীন মাঝ আকাশে সাইবার হামলা, মোকাবিলা বায়ুসেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মায়ানমারে অপারেশন ব্রহ্মা (Operation Brahma) চলাকালীন ‘জিপিএস-স্পুফিং’ সাইবার হামলার (Cyber Attack) শিকার ভারতীয় বায়ুসেনার C-130J এয়ারক্রাফট। স্পুফিংয়ের ফলে বদলে যায় রিয়েল-টাইম কোয়ার্ডিনেটস। বদলের ফলে মাঝ আকাশে উড়ানের সময় বিমানের নেভিগেশন সিস্টেম বিভ্রান্ত হয়। তবে হার মানেনি বায়ুসেনা। প্রতিরক্ষা সূত্রে জানা গিয়েছে বিপদ বুঝতেই সঙ্গে সঙ্গে ইন্টার্নাল নেভিগেশন সিস্টেমে (আইএনএস) সুইচ করে ফেলে এয়ার ফোর্স পাইলটরা। নিরাপদ ভাবে নেভিগেট করতেই পাইলটদের এই পদক্ষেপ সফল হয়।

    কীভাবে ঘটে সাইবার হামলা

    গত ২৮ মার্চ ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে মায়ানমার। রিখটার স্কেলে ৭.৭ মাত্রার সেই ভূমিকম্পের জেরে রীতিমতো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় মায়ানমারের একাধিক শহর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মায়ানমারের পাশে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করেন। তার পরেই ভারতীয় বায়ুসেনার এয়ারফ্রাফ্ট (IAF Aircraft Faces Cyberattack) ত্রাণসামগ্রী নিয়ে যায় মায়ানমারের বিভিন্ন শহরে। সি-১৩০ জে এবং সি-১৭ গ্লোবমাস্টার এয়ারক্রাফ্টের মাধ্যমে নিয়ে যাওয়া হয় ত্রাণ। মোট ৬টি মিলিটারি এয়ারক্রাফ্ট মায়ানমারে পৌঁছয়। জানা গিয়েছে, ২৯ মার্চ সি-১৩০ জে সুপার হারকিউলিস এয়ারক্রাফ্টেই সাইবার হানা হয়েছিল। ওই এয়ারক্রাফ্ট মায়ানমারের আকাশসীমায় ঢোকার পরেই জিপিএস সিগন্যাল নষ্ট করার চেষ্টা করে সাইবার ক্রিমিনালরা। সে সময়ে ইন্টারনাল নেভিগেশন সিস্টেমসের মাধ্যমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছিল এবং বাকি এয়ারক্রাফ্টগুলিকেও এ ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছিল।

    জিপিএস-স্পুফিং কাকে বলে?

    এটি এক ধরনের সাইবার হামলা যেখানে আসল স্যাটেলাইট ডেটাকে মুছে দেয় ভুয়ো সিগনাল। একই ধাঁচের স্পুফিংয়ের ঘটনা আগে কয়েকবার ঘটেছে ভারত-পাকিস্তান বর্ডারে। নভেম্বর ২০২৩ থেকে এখনও পর্যন্ত অমৃতসর এবং জম্মুর কাছে প্রায় ৪৬৫ টি স্পুফিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। এবার ঘটল মায়ানমারে। এই বিষয়টি নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকে। বিশেষজ্ঞদের কথায়, ‘জিপিএস স্পুফিংয়ের মাধ্যমে লোকেশনের ব্যাপারে পাইলটদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়। অন্য দেশের আকাশসীমায় ঘটা এই ধরনের ঘটনার তদন্তও যথেষ্ট সমস্যার। জিপিএস স্পুফিংয়ের জেরে ফ্লাইট দুর্ঘটনার মুখে পড়ার আশঙ্কাও তৈরি হয়।’

     

     

     

     

  • Gujrat ATS: উপকূল রক্ষাবাহিনী ও গুজরাট এটিএস-র যৌথ অভিযানে ৩০০ কেজি মাদক উদ্ধার

    Gujrat ATS: উপকূল রক্ষাবাহিনী ও গুজরাট এটিএস-র যৌথ অভিযানে ৩০০ কেজি মাদক উদ্ধার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী এবং গুজরাটের এন্টি টেরোরিস্ট গুজরাট এটিএস-এর (Gujrat ATS) যৌথ অভিযানে ৩০০ কেজি মাদক উদ্ধার হল। জানা যাচ্ছে, এই বিপুল পরিমাণে উদ্ধার হওয়া মাদকের (Narcotics) বর্তমান বাজার মূল্য ১,৮০০ কোটি টাকা। এমনটাই জানিয়েছে উপকূল রক্ষা বাহিনী। জানা যাচ্ছে, মধ্য সমুদ্রে অপারেশন চালিয়ে এই বিপুল পরিমাণে মাদক উদ্ধার করে উপকূল রক্ষা বাহিনী (Gujrat ATS)। সঙ্গে ছিল গুজরাট এটিএস।

    গোয়েন্দা মারফত খবর পেয়েই শুরু অভিযান (Gujrat ATS)

    এ নিয়ে বিবৃতিও সামনে এসেছে। নিজেদের এক বিবৃতিতে ভারতীয় উপকূল রক্ষা বাহিনী জানিয়েছে, গত ১২ এবং ১৩ এপ্রিল গোয়েন্দা মারফত খবর পেয়ে এই অভিযান শুরু করে তারা। মাদকবিরোধী এই অভিযানে তাদের সঙ্গে সামিল হয় গুজরাটে এটিএসও (Gujrat ATS)। এর ফলে ৩০০ কেজি মাদক উদ্ধার হয় যার বর্তমান বাজার মূল্য ১৮০০ কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, একটি বিদেশি নৌকো করে এভাবেই ওই মাদক পাচার করা হচ্ছিল। তারপরে এই অভিযান চালিয়ে তা ধরে ফেলে ভারতীয় উপকূল রক্ষা বাহিনী। জানা গিয়েছে, এই অভিযান চালানো হয় উত্তর মহারাষ্ট্র এবং দক্ষিণ গুজরাটের উপকূল অঞ্চলে। ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম বাউন্ডারি লাইনের মধ্যেই উদ্ধার করা হয় এই বিপুল মাদক (Narcotics)।ওই সন্দেহভাজন নৌকো দেখেই ধাওয়া করে উপকূল রক্ষা বাহিনী। এরপর আটক করা হয় ওই নৌকোটি।

    গত বছরেই গুজরাট উপকূলে উদ্ধার হয়েছিল ৩,৩০০ কেজি মাদক

    সাম্প্রতিককালে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে মাদক উদ্ধার হয়েছিল গুজরাট উপকূল থেকে। ভারতীয় নৌসেনা, নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো, গুজরাট পুলিশ মিলে যৌথ উদ্যোগে অভিযান চালায়। গুজরাত উপকূলে একটি সন্দেহজনক নৌকা থেকে ৩,৩০০ কেজি মাদক উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে ৩ হাজার ৮৯ কেজির চরস, ১৫৮ গ্রাম মেথামফেটামিন, ২৫ কেজি মরফিন পাওয়া যায়। নৌকায় থাকা ৫ জনকে গ্রেফতার করে ভারতীয় নৌসেনা।

  • Vivek Agnihotri: ‘বাংলা কি নতুন কাশ্মীর’? মুর্শিদাবাদ প্রসঙ্গে প্রশ্ন ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীর

    Vivek Agnihotri: ‘বাংলা কি নতুন কাশ্মীর’? মুর্শিদাবাদ প্রসঙ্গে প্রশ্ন ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াকফ বিরোধী আন্দোলন নিয়ে যে তাণ্ডব দেখেছিল শহর, তা নিয়েই ‘কলকাতা না কাশ্মীর?’ প্রশ্ন তুলেছিল ‘মাধ্যম’। এবার বাংলাকে অশান্ত কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা করলেন ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ খ্যাত পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী। ওয়াকফ বিরোধী আন্দোলন (Anti Waqf Protests in Murshidabad) ঘিরে উত্তপ্ত মুর্শিদাবাদ। আদালতের নির্দেশে নেমেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এবার মুর্শিদাবাদ নিয়ে গলা চড়ালেন বলিউডের এই নামী পরিচালক। বাংলা কি নতুন কাশ্মীর? প্রশ্ন তুললেন তিনি। ‘দ্য দিল্লি ফাইলস: দ্য বেঙ্গল চ্যাপ্টার’ ছবির শ্যুটিং করতে তিনি মুর্শিদাবাদে এসেছিলেন, এবং তখনই বিপদ আঁচ করতে পেরেছিলেন বলে সোশ্য়াল মিডিয়ায় দাবি করেছেন বিবেক।

    বাংলাকে কেন কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা

    ওয়াকফ সংশোধনী আইন চালু হওয়ার পর থেকেই অশান্তির আগুন জ্বলতে শুরু করেছে বাংলায়। কিছুদিন আগেই খাস কলকাতার পার্ক সার্কাসের মোড় বিক্ষোভ-প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছিল। সেই উত্তাপ পরবর্তীতে ছড়ায় জেলায় জেলায়। বিগত কয়েক দিন ধরে মুর্শিদাবাদের পরিস্থিতি হয়ে রয়েছে অগ্নিগর্ভ। প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো অশান্তির খবর আসছে সেখান থেকে। বিবেকের (Vivek Agnihotri) কথায়, ‘‘বাংলা কি নতুন কাশ্মীর? মুর্শিদাবাদে যখন ‘দ্য দিল্লি ফাইলস’-এর গল্পের প্রেক্ষাপট গড়ে তুলি, তখনই সেখানকার জনবিন্যাসে পরিবর্তন অনুভব করতে পারি। বুঝতে পেরেছিলাম, ওই পরিবর্তন বিরাট হিংসা ডেকে আনবে কোনও দিন। বুঝতে পারিনি এত তাড়াতাড়ি হবে, ছবিতে ঠিক যেমন ভাবে দেখানো হয়েছে? ’’ এখানেই থামেননি বিবেক। যুক্তি দিয়ে বিবেক বলেন, ‘‘বাংলাকে নয়ের দশকের কাশ্মীরের সঙ্গে তুলনা করলাম কিছু কারণে, ১) সীমান্ত এলাকায় জনবিন্যাসের পরিবর্তন, ২) লক্ষ্যনির্ভর রাজনৈতিক এবং সাম্প্রদায়িক হিংসা, ৩) মত প্রকাশের স্বাধীনতা, অভিবাসন এবং নিরাপত্তা জনিত উদ্বেগ, ৪) ছোটখাটো ঘটনা বিরাট অশান্তিতে পরিণত হওয়ার ইতিহাস, ৫) কাশ্মীরের মতো বাংলার কিছু জেলা, মুর্শিদাবাদ বা উত্তর ২৪ পরগনায় নজরদারিহীন অভিবাসন, জনবিন্যাসের পরিবর্তন, রাজনৈতিক মেরুকরণ, চরমপন্থা, পরিচয়ের রাজনীতি। বাংলা এখনও কাশ্মীর হয়নি, কিন্তু আমার আশঙ্কা, গুরুত্ব না দিলে একই পরিস্থিতি তৈরি হবে: গণপ্রস্থান, দমন, দীর্ঘমেয়াদী অশান্তি। ’’

    মনে হচ্ছিল ওটা অন্য দেশ

    মুর্শিদাবাদে পরিস্থিতি থমথমে। কেন্দ্রীয় ওয়াকফ সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে উত্তাল পশ্চিমবঙ্গের এই জেলা। পুলিশের গুলিতে দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। জেলাজুড়ে চলছে ধরপাকড়, এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে অন্তত ১১৮ জন। বাধ্য হয়ে মূর্শিদাবাদে ছবির শুটিং বন্ধ করেন বিবেক। তাঁর বক্তব্য, ‘‘আমাদের নতুন ছবি ‘দ্য দিল্লি ফাইলস’-এর গল্প মুর্শিদাবাদ নির্ভর। ওখানে শ্যুটিং করা অসম্ভব হয়ে উঠেছিল। সরকার, পুলিশ কেউ সাহায্য় করেনি। মনে হচ্ছিল অন্য দেশে গিয়ে পড়েছি যেন। বাধ্য হয়ে মুম্বইয়ে সেট তৈরি করে শ্যুটিং সারতে হল আমাদের। জনবিন্যাসের ভারসাম্যহীনতাই আসল বিপদ। ’’

    বাংলা এখন কোথায়

    মুর্শিদাবাদ তথা বাংলাকে চৈতন্য মহাপ্রভু, রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব, স্বামী বিবেকানন্দ, নেতাজি এবং রবীন্দ্রনাথের জন্মভূমি বলে দাবি করে বিবেক প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বলেন, ‘‘বাংলা সত্যি কী মহান নবজাগরণের জমি? এটা তো বাংলা মনে হচ্ছে না, মনে হচ্ছে যেন নতুন কাশ্মীর।’’ এরপর এক্স হ্যান্ডেলে ওয়াকফ প্রতিবাদের একটি ভিডিও শেয়ার করে নিজের আসন্ন ছবির (The Delhi Files) ঘোষণা করেন বিবেক অগ্নিহোত্রী। বিবেকের শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বাসের মাথায় উঠে হাতে প্যালেস্টাইনের পতাকা ওড়াচ্ছেন একজন। রাস্তায় মানুষে মানুষে ছয়লাপ। কয়েকজনের হাতে তেরঙা, কয়েকজনের হাতে দেখা গেল প্যালেস্টাইনের পতাকা।

    উদ্বেগজনক পরিস্থিতি মূর্শিদাবাদে

    ওয়াকফ বিলের বিরোধিতায় অগ্নিগর্ভ মুর্শিদাবাদ। সমস্যার আঁচ টের পেয়েছে মালদহ, নদীয়া এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার মানুষেরাও। মুর্শিদাবাদের কঠিন পরিস্থিতিতে হস্তক্ষেপ করেছে কলকাতা হাইকোর্টও। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, অশান্ত এলাকাগুলিতে কেন্দ্রীয় আধাসেনা মোতায়েন করতে হবে। আদালতের পর্যবেক্ষণ, ‘‘পরিস্থিতি অত্যন্ত গুরুতর ও উদ্বেগজনক। আদালত চোখ বন্ধ রাখতে পারে না।’’ উল্লেখযোগ্যভাবে, পরিস্থিতি এতটাই ঘনিভূত যে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব গোবিন্দ মোহন ভিডিও কনফারেন্স করেন রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং ডিজিপি-র সঙ্গে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছে, তারা রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। ইতিমধ্যেই অতিরিক্ত সীমান্ত রক্ষী বাহিনী মুর্শিদাবাদে পাঠানো হয়েছে। মূর্শিদাবাদের গোটা পরিস্থিতির জন্য রাজ্য সরকারকে দায়ী করছে বিরোধী দলগুলি। বিজেপি বিধায়ক জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো পশ্চিমবঙ্গে আফস্পা জারির দাবিতে ইতিমধ্যেই কেন্দ্রকে চিঠি দিয়েছেন।

     

     

     

LinkedIn
Share