Tag: madhyom news

madhyom news

  • Plane Crash: কাজাখস্তানের পরে দক্ষিণ কোরিয়া, ১৮১ জনকে নিয়ে ভেঙে পড়ল বিমান, জীবিত মাত্র ২!

    Plane Crash: কাজাখস্তানের পরে দক্ষিণ কোরিয়া, ১৮১ জনকে নিয়ে ভেঙে পড়ল বিমান, জীবিত মাত্র ২!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজাখস্থানের পর এবার দক্ষিণ কোরিয়া! ভেঙে পড়ল বিমান (Plane Crash)। দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান নামের একটি বিমানবন্দরে ১৮১ জনকে নিয়ে এই বিমান ভেঙে পড়ে। জানা গিয়েছে, বিমানটি ঠিক মাটি ছোঁয়ার আগেই রানওয়ের ওপরেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন পাইলট (South Korea Flight)। তখনই একটি দেওয়ালের সঙ্গে ধাক্কা খায় বিমানটি। মুহূর্তের মধ্যে তাতে আগুন ধরে যায়। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জানা গিয়েছে, ওই বিমানের ১৭৯ জনেরই মৃত্যুর হয়েছে। বেঁচে ফিরেছেন মাত্র ২ জন। প্রসঙ্গত, ১৮১ জনের মধ্যে ১৭৫ জন ছিলেন যাত্রী ও বাকি ৬ জন বিমানকর্মী।

    ব্যাঙ্কক থেকে মুয়ান শহরে আসছিল বিমানটি (Plane Crash)

    বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার এই বিমান ব্যাঙ্কক থেকে মুয়ান শহরে আসছিল। রবিবারে মুয়ান বিমানবন্দরে অবতরণের (Plane Crash) সময় দুর্ঘটনা ঘটে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জানা গিয়েছে, বিমানের আগুন নেভানো হয়েছে। দুর্ঘটনার ছবি ইতিমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যম জুড়ে। মুয়ান বিমানবন্দরের আকাশেও দেখা যাচ্ছে একেবারে কালো ধোঁয়া। 

    জরুরি বৈঠকে সরকার (Plane Crash)

    বিমান দুর্ঘটনার খবর পেতেই দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার জরুরি বৈঠকে বসেছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, ১৭৯ জনের মৃত্যুর খবর সেদেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে মিলেছে। সেখানকার দমকলকর্মী বা উদ্ধারকর্মীরা এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে মৃতের সংখ্যা জানায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kazakhstan Plane Crash: পরোক্ষে দোষ স্বীকার! কাজাখস্তানে বিমান দুর্ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন পুতিন

    Kazakhstan Plane Crash: পরোক্ষে দোষ স্বীকার! কাজাখস্তানে বিমান দুর্ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজাখস্তানে (Kazakhstan Plane Crash) বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার দিকে অভিযোগের আঙুল উঠেছে। কোনও কোনও মহলের মতে, মস্কোর ছোড়া মিসাইল হামলায় ভেঙে পড়ে আজারবাইজান এয়ারলাইনসের বিমান। যদিও রাশিয়া গত বৃহস্পতিবারই সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তবে এবার প্রতিক্রিয়া এল খোদ সে দেশের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Putin) কাছ থেকে। এই ঘটনার জন্য ক্ষমা চাইলেন তিনি। আজারবাইজান এয়ারলাইনস আগেই জানিয়েছিল, বহিরাগত কোনও কারণেই এই ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে রাশিয়ার তরফ থেকে ক্ষমা চাওয়া হল এই ঘটনার জন্য। এখানেই উঠছে প্রশ্ন! তবে কি ক্ষমা চেয়ে রাশিয়া নিজেদের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ পরোক্ষভাবে স্বীকার করে নিল।

    কী বলা হল রাশিয়ার তরফ থেকে (Kazakhstan Plane Crash)?

    রাশিয়ার তরফ (Kazakhstan Plane Crash) থেকে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এই ঘটনায় শোকাহত। রাশিয়ার আকাশসীমার মধ্যে বিমান ভেঙে পড়ায় তিনি ক্ষমাপ্রার্থী। প্রসঙ্গত, ওই বিমানটি বাকু থেকে রাশিয়ার গ্রোজনিতে যাচ্ছিল। মাঝপথে কোনও এক কারণে তা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। এদিকে রাশিয়া গত বৃহস্পতিবার স্পষ্টত জানিয়ে দেয়, বিমান দুর্ঘটনার তদন্ত চলছে তাই আগে থেকে যেন কেউ কিছু কল্পনা না করে ফেলেন। কেউ কেউ এখনই বিষয়টি নিয়ে নানারকম দাবি করছেন, সেগুলি ঠিক নয়। প্রসঙ্গত, আজারবাইজান প্রশাসন ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। কাজাখস্তান প্রশাসনও আলাদাভাবে ঘটনার তদন্ত করছে।

    কোনও দাবিরই অকাট্য প্রমাণ মেলেনি

    বিমানটিতে (Russia) ৩৭ জন আজারবাইজানের, ১৬ জন রাশিয়ার, ৬ জন কাজাখস্তানের এবং ৩ জন কিরগিস্তানের বাসিন্দা ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। আকতাউ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। বিমানটি আকাশের মাঝপথ থেকেই ক্রমশ নীচের দিকে নামতে শুরু করে এবং তাতে আগুন লেগে যায়। প্রাথমিক অনুমান, কুয়াশার কারণে হয়তো পাইলট দিকভ্রষ্ট হয়েছিলেন। যার ফলে তিনি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। আবার কেউ কেউ মনে করেছেন পাখির ঝাঁকের সঙ্গে কোনওভাবে ধাক্কা লেগেছিল বিমানটির। তাতেই কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি তৈরি হয়। এছাড়া বিমানের ইঞ্জিনেও কোনও সমস্যা থাকতে পারে বলেও মনে করছেন অনেকে। তবে কোনও দাবিরই (Azerbaijan Airlines) অকাট্য কোনও প্রমাণ মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis13: অগাস্টেই শুরু হয় অনাচার, বাংলাদেশজুড়ে চলতে থাকে গণপিটুনিতে হত্যা!

    Bangladesh Crisis13: অগাস্টেই শুরু হয় অনাচার, বাংলাদেশজুড়ে চলতে থাকে গণপিটুনিতে হত্যা!

    অনেকেই বলছেন, হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বেছে বেছে যেমন মন্দির এবং ধর্মস্থানে অবাধে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘরবাড়িতে, একই সঙ্গে মারাত্মক বেড়ে গিয়েছে গণপিটুনি এবং খুন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু অথবা বিরোধী রাজনৈতিক কণ্ঠ। সারা বিশ্ব দেখছে, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের স্বরূপ। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস গ্রেফতার হওয়ার পর গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত। আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদের কী করুণ পরিণতি হয়েছে, তাও কারও অজানা নয়। প্রথম খণ্ডে আমরা ১২টি পর্বে তুলে ধরেছিলাম নানা অত্যাচারের কাহিনি। এবার সেসব নিয়েই আমাদের দ্বিতীয় খণ্ডের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ প্রথম পর্ব।

     

     আতঙ্কের বাংলাদেশে জঙ্গলের রাজত্ব -১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের ৫ অগাস্ট বিএনপি ও জামাতের ষড়যন্ত্রে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন শেখ হাসিনা (Bangladesh Crisis 1)। দখল হয় গণভবন। এরপর থেকেই বাংলাদেশে নেমে আসে অরাজকতা। ইউনূস সরকারের আমলে কার্যত জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয় বাংলাদেশ। বেড়ে যায় গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনা। হাসিনা সরকারের পতনের ঠিক পরেই দুজন ছাত্রনেতাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা সামনে আসে। যাঁদের মধ্যে একজন হলেন তোফাজ্জল হোসেন। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের কাঠালতোড়ি ইউনিয়নের পাথরঘাটার উপজেলার বরগুনার বাসিন্দা। তোফাজ্জলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের মধ্যে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। আরেকজন হলেন শামিম আহমেদ। যাঁর অপর নাম শামিম মোল্লা। তাঁকেও পিটিয়ে হত্যা করা হয় বাংলাদেশের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। জানা গিয়েছে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলিগের নেতা ছিলেন শামিম। বিএনপি-জামাতের কাছে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হতেই এমন আক্রমণ নেমে আসে।

    কী বলছে সেদেশের সংবাদমাধ্যমগুলির রিপোর্ট?

    বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলিও সরব হয় গণপিটুনির ঘটনায়। একাধিক সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট সামনে আসে। বাংলাদেশের (Targeting Minority) জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম প্রথম আলোর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসেই ৩৬টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটে। যার মধ্যে ২৮ জনের মৃত্যু হয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশের অপর এক সংবাদমাধ্যম ডেইলি স্টার তাদের রিপোর্টে জানাচ্ছে যে হাসিনা সরকারের পতনের পর ৫৩টি ঘটনা ঘটেছে গণপিটুনির, যার মধ্যে ৪৪টিতেই মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে অপর এক সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের রিপোর্ট অনুযায়ী, অগাস্টের ৫ তারিখ থেকে সেপ্টেম্বরের ২৩ তারিখ পর্যন্ত ৪৪টি গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ২১টি সংঘটিত হয়েছে অগাস্ট মাসে। বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছে সেপ্টেম্বর মাসেই গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনার সংখ্যা ২০। অক্টোবর মাসে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬।

    জেলায়-জেলায় পরিসংখ্যান (Bangladesh Crisis 1)

    বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদসংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজধানী ঢাকাতে হাসিনা সরকারের পতনের ৩৮ দিনের মাথায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে গণপিটুনিতে।

    দিনাজপুর জেলায় তিনজনকে হত্যা করা হয়েছে অগাস্ট মাসের ১১ তারিখ। অন্যদিকে সেপ্টেম্বর মাসের ১৫ তারিখেও ওই জেলায় তিনজন গণপিটুনিতে মারা যান।

    বাংলাদেশের বগুড়া জেলায় ৩১ অগাস্ট একজনকে ও ১৮ সেপ্টেম্বর অন্য একজনের মৃত্যু হয় গণপিটুনিতে।

    রাজশাহী জেলাতে প্রাক্তন ছাত্রলিগের নেতাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ৭ সেপ্টেম্বর।

    চট্টগ্রামে একজন স্থানীয় বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ১ সেপ্টেম্বর।

    বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলাতে একজন বয়স্ক মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় সেপ্টেম্বর মাসে।

    বাংলাদেশের খুলনাতে ৪০ বছর বয়স্ক একজন মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ৪ সেপ্টেম্বর।

    বাংলাদেশের ঝালকাঠিতে একজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ১৬ সেপ্টেম্বর।

    বাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলাতে একজন মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ১২ সেপ্টেম্বর।

    বাংলাদেশের গাজীপুর ও বরিশালে দুজনকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা সামনে আসে। একজনকে হত্যা করার অগাস্টে, অপরজনকে সেপ্টেম্বরে।

    বাংলাদেশের নাটোরে ৩৬ বছর বয়সি একজন পুরুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ২ অগাস্ট।

    বাংলাদেশের টাঙ্গাইল ও খাগড়াছাড়িতেও গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনা সামনে আসে। একজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ৫ সেপ্টেম্বর অন্যদিকে অপরজনকে খাগড়াছাড়িতে হত্যা করা হয় ১৮ সেপ্টেম্বর।

    গণপিটুনির কারণ কী কী? (Bangladesh Crisis 1)

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন এই ধরনের গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনার একাধিক কারণ রয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণগুলি নিচে আলোচনা করা হল-

    রাজনৈতিক কারণ

    প্রসঙ্গত, ৫ অগাস্ট বিএনপি-জামাতের ষড়যন্ত্রে হাসিনা সরকারের পতন হওয়ার পরেই আওয়ামি লিগের সঙ্গে কর্মী-সমর্থকদের ওপর ব্যাপক সন্ত্রাস নেমে আসে। বিরোধী রাজনৈতিক কর্মীদেরকে টার্গেট করতে থাকে বাংলাদেশের মৌলবাদী তথা বিএনপি-জামাতের নেতৃত্ব।

    আইন-শৃঙ্খলার অবনতি

    জামাত-বিএনপি নেতৃত্বে বাংলাদেশের মসনদ দখল হওয়া মাত্রই সে দেশে জঙ্গলের রাজত্ব শুরু হয়। আইনশৃঙ্খলার ব্যাপক অবনতি নজরে আসতে থাকে। সে দেশে প্রশাসন বলে আর কিছুই বাকি ছিল না, যখন হাসিনা সরকারকে পদচ্যুত করা হয়। এই অবস্থায় সুযোগ নিতে শুরু করে বিভিন্ন মৌলবাদী সংগঠন ও বিএনপি জামাতের মতো রাজনৈতিক দলগুলি।

    গুজব (Bangladesh Crisis 1)

    গুজব একটা বড়সড় কারণ গণপিটুনিতে হত্যার। হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই সমাজমাধ্যমে ব্যাপক গুজব ছড়ানো হয় এবং এতেই বাড়তে থাকে বাংলাদেশে হিংসা এবং গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World Meditation Day: জাতি সঙ্ঘের দফতরে ‘বিশ্ব ধ্যান দিবস’, ধর্মগুরু রবিশঙ্কর গড়লেন ৬ রেকর্ড

    World Meditation Day: জাতি সঙ্ঘের দফতরে ‘বিশ্ব ধ্যান দিবস’, ধর্মগুরু রবিশঙ্কর গড়লেন ৬ রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ২১ ডিসেম্বরে নিউইয়র্কের রাষ্ট্রসঙ্ঘের দফতরে আয়োজিত হয় বিশ্ব ধ্যান দিবসের (World Meditation Day) অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানের নেতৃত্ব দেন ভারতের ধর্মীয় গুরু তথা আর্ট অফ লিভিং ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর। এই অনুষ্ঠান নতুন ৬টি রেকর্ড তৈরি করতে পেরেছে। প্রসঙ্গত, আর্ট অফ লিভিং-এর (Art of Living) এই অনুষ্ঠানে পৃথিবীজুড়ে ৮৫ লক্ষ মানুষ অংশগ্রহণ করেন (অনলাইন এবং অফলাইন এই দুই মাধ্যমে)। এত বিপুলসংখ্যক মানুষকে এর আগে কোনও ধ্যানের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায় নি। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, ১৮০টি দেশের নাগরিকরা অংশগ্রহণ করেছেন এই অনুষ্ঠানে। এখানেও তৈরি হয়েছে নয়া রেকর্ড। প্রথম কোনও ধ্যানের (World Meditation Day) অনুষ্ঠানে এতগুলি দেশের মানুষ একসঙ্গে অংশগ্রহণ করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই বিশ্ব ধ্যান দিবসের এই অনুষ্ঠান নাম তুলেছে- গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড, এশিয়া বুক অফ রেকর্ড এবং ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ইউনিয়নে।

    ছয়টি রেকর্ড (World Meditation Day) আমরা জেনে নেব:-

    গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড

    ইউটিউবে সবচেয়ে বেশি মানুষ লাইভ দেখেছেন এই ধ্যানের অনুষ্ঠান।

    এশিয়া বুক অফ রেকর্ড

    ভারতের প্রত্যেকটি অঙ্গরাজ্য থেকে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ অংশগ্রহণ করেন বিশ্ব ধ্যান দিবসের ইভেন্টে।

    সবচেয়ে বেশি সংখ্যক দেশের (১৮০টি দেশ) মানুষও বিশ্ব ধ্যান দিবসে অংশগ্রহণ করেন।

    ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ইউনিয়ন

    অনুষ্ঠানের চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে ইউটিউবে সবথেকে বেশি দর্শক দেখেছেন এই ইভেন্ট (Art of Living)।

    পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ অনলাইন মেডিটেশনে অংশগ্রহণ করেছেন এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে।

    অনুষ্ঠান (World Meditation Day) লাইভ চলাকালীন সবচেয়ে বেশি মানুষ এই ইভেন্টকে দেখেছেন ইউটিউবের মাধ্যমে।

    কী বলেছিলেন শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর?

    প্রসঙ্গত, এই অনুষ্ঠান রবিশঙ্করের নেতৃত্বেই আয়োজিত হয় নিউইয়র্কে। অনুষ্ঠান শুরু করার আগে শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘ধ্যান হল এমন একটি অনুশীলন যা প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে পরিবর্তন আনে এবং অতিরিক্ত চিন্তা দূর করে। একইসঙ্গে ধ্যানের মাধ্যমে আমরা বর্তমান মুহূর্তে অবস্থান করতে পারি। ধ্যান হল মনের একটা গভীর শান্ত অবস্থা।’’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 233: “ব্যাসদেব তীরে বললেন, হে যমুনে, যদি আজ কিছু খেয়ে না থাকি, তোমার জল দুভাগ হয়ে যাবে”

    Ramakrishna 233: “ব্যাসদেব তীরে বললেন, হে যমুনে, যদি আজ কিছু খেয়ে না থাকি, তোমার জল দুভাগ হয়ে যাবে”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১৫ই জুন

    সাধনার প্রয়োজন—গুরুবাক্যে বিশ্বাস—ব্যাসের বিশ্বাস

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—সাধন বড় দরকার। তবে হবে না কেন? ঠিক বিশ্বাস যদি হয়, তাহলে আর বেশি খাটতে হয় না। গুরুবাক্যে বিশ্বাস!

    “ব্যাসদেব যমুনা পার হবেন, গোপীরা এসে উপস্থিত। গোপীরাও পার হবে কিন্তু খেয়া মিলছে না। গোপীরা বললে, ঠাকুর! এখন কি হবে? ব্যাসদেব বললেন (Kathamrita), আচ্ছা তোদের পার করে দিচ্ছি, কিন্তু আমার বড় খিদে পেয়েছে, কিছু আছে? গোপীদের কাছে দুধ, ক্ষীর, নবনী অনেক ছিল, সমস্ত ভক্ষণ করলেন। গোপীরা বললে, ঠাকুর পারের কি হল। ব্যাসদেব তখন তীরে গিয়ে দাঁড়ালেন; বললেন, হে যমুনে, যদি আজ কিছু খেয়ে না থাকি, তোমার জল দুভাগ হয়ে যাবে, আর আমরা সব সেই পথ দিয়ে পার হয়ে যাব। বলতে বলতে জল দুধারে সরে গেল। গোপীরা অবাক্‌; ভাবতে লাগল—উনি এইমাত্র এত খেলেন, আবার বলছেন, ‘যদি আমি কিছু খেয়ে না থাকি?’

    “এই দৃঢ় বিশ্বাস। আমি না, হৃদয় মধ্যে নারায়ণ (Ramakrishna)—তিনি খেয়েছেন।

    “শঙ্করাচার্য এদিকে ব্রহ্মজ্ঞানী; আবার প্রথম প্রথম ভেদবুদ্ধিও ছিল (Kathamrita)। তেমন বিশ্বাস ছিল না। চণ্ডাল মাংসের ভার লয়ে আসছে, উনি গঙ্গাস্নান করে উঠেছেন। চণ্ডালের গায়ে গা লেগে গেছে। বলে উঠলেন, ‘এই তুই আমায় ছুঁলি!’ চণ্ডাল বললে, ‘ঠাকুর, তুমিও আমায় ছোঁও নাই, আমিও তোমায় ছুঁই নাই।’ যিনি শুদ্ধ আত্মা, তিনি শরীর নন, পঞ্চভূত নন, চতুর্বিংশতি তত্ত্ব নন। তখন শঙ্করের জ্ঞান হয়ে গেল।

    “জড়ভরত রাজা রহুগণের পালকি বহিতে বহিতে যখন আত্মজ্ঞানের কথা বলতে (Kathamrita) লাগল, রাজা (Ramakrishna) পালকি থেকে নিচে এসে বললে, তুমি কে গো! জড়ভরত বললেন, আমি নেতি, নেতি, শুদ্ধ আত্মা। একেবারে ঠিক বিশ্বাস, আমি শুদ্ধ আত্মা।”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis 14: মহিলাদের বধ্যভূমি  হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, অগাস্ট থেকে বেড়েছে ধর্ষণ-গণধর্ষণের ঘটনা

    Bangladesh Crisis 14: মহিলাদের বধ্যভূমি হয়ে উঠছে বাংলাদেশ, অগাস্ট থেকে বেড়েছে ধর্ষণ-গণধর্ষণের ঘটনা

    অনেকেই বলছেন, হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বেছে বেছে যেমন মন্দির এবং ধর্মস্থানে অবাধে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘরবাড়িতে, একই সঙ্গে মারাত্মক বেড়ে গিয়েছে গণপিটুনি এবং খুন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু অথবা বিরোধী রাজনৈতিক কণ্ঠ। সারা বিশ্ব দেখছে, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের স্বরূপ। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস গ্রেফতার হওয়ার পর গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত। আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদের কী করুণ পরিণতি হয়েছে, তাও কারও অজানা নয়। প্রথম খণ্ডে আমরা ১২টি পর্বে তুলে ধরেছিলাম নানা অত্যাচারের কাহিনি। এবার সেসব নিয়েই আমাদের দ্বিতীয় খণ্ডের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ  দ্বিতীয় পর্ব।

     

    আতঙ্কের বাংলাদেশে জঙ্গলের রাজত্ব-২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis 2) মহিলাদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা নতুন কিছু নয়। হাসিনা সরকারের আমলেও সে দেশে অজস্র নারী নির্য়াতনের ঘটনা সামনে আসে। ২০২৩ সালে সে দেশের একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, ৯৭ শতাংশ মহিলাকেই যৌন উৎপীড়নের শিকার হতে হয় সরকারি পরিবহণে। যাদের মধ্যে ৫৬.৩২ শতাংশ হল ছাত্রী এবং ৩৫.৫১ শতাংশ চাকরীজীবী মহিলা ও ৮.১৬ শতাংশ গৃহবধূ। পরবর্তীকালে গত অগাস্ট মাসে হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশে মহিলাদের ওপর নির্যাতন ব্যাপক আকার ধারণ করে। সে দেশের বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, গত অগাস্ট থেকেই ব্যাপকভাবে মহিলাদের ওপর নির্যাতন বেড়েছে। হাসিনা সরকারের পতনের পরে অগাস্ট মাসেই ১৪৭টি ঘটনা ঘটেছে মহিলা নির্যাতনের। অন্যদিকে সেপ্টেম্বর মাসে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৮৬তে। এখানেই শেষ নয়, গত অক্টোবর মাসে তা আবার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০০টিতে।

    বেড়েছে ধর্ষণ ও গণধর্ষণ (Bangladesh Crisis 2) 

    বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis 2) মহিলা পরিষদের রিপোর্ট অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে ২৮ জন নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হয় সে দেশে। সেপ্টেম্বর মাসে এই সংখ্যা ছিল ১৩। অন্যদিকে হাসিনা সরকারের পতনের পরে অগাস্ট মাসে ৮ জন নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হয়। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসেই নাবালিকাদের গণধর্ষণের ঘটনা পৌঁছে যায় ১৩ তে। যাদের মধ্যে তিনজনকে ধর্ষণের পরে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের রিপোর্টে আরও জানা গিয়েছে যে শুধুমাত্র ধর্ষণ নয়, গণধর্ষণের ঘটনাও বেড়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন মহিলা এবং নাবালিকারা। অন্যদিকে, ধর্ষণ ও গণধর্ষণ ছাড়াও বাংলাদেশে মহিলাদের রহস্যজনকভাবে মৃত্যুর ঘটনাও সামনে এসেছে। অগাস্ট থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যে ১৩ জন নাবালিকার রহস্যজনকভাবে দেহ উদ্ধার করা হয় বাংলাদেশে। অন্যদিকে, আঠারো বছর বা তার বেশি বয়সি মহিলাদের ক্ষেত্রেও একাধিক রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসে। অগাস্ট মাসে এই সংখ্যা ছিল ১১। সেপ্টেম্বর মাসে সেই সংখ্যা ছিল ২০ এবং অক্টোবর মাসে এই সংখ্যা ছিল ১৩।

    বেড়েছে শ্লীলতাহানি (Targeting Minority)

    বাংলাদেশের নাবালিকা এবং মহিলাদের আত্মহত্যার ঘটনাও বেড়েছে। অগাস্ট থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis 2) শ্লীলতাহানির ঘটনা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। বাংলাদেশের রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, গত অগাস্ট মাসে ৯ জন নাবালিকাকে শ্লীলতাহানি করা হয়। সেপ্টেম্বর মাসেই সেই সংখ্যা ছিল ১১ এবং অক্টোবর মাসে সেই সংখ্যা ছিল ৭। অন্যদিকে, প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ক্ষেত্রে শ্লীলতাহানির ঘটনাও সামনে এসেছে। দেখা যাচ্ছে অগাস্ট মাসে শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটেছে ২টি, সেপ্টেম্বর মাসে একটি এবং অক্টোবর মাসে দুটি। মহিলাদের ওপর হওয়া এমন অত্যাচার নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমকে খবরও করতে দেখা গিয়েছে।

    বাংলাদেশ মহিলাদের ওপর এই নির্যাতনকে যদি আমরা পরিসংখ্যান আকারে দেখি, তাহলে দেখব-

    অগাস্ট মাসে মহিলাদের ওপর অত্যাচারের মোট ঘটনা ১৪৭

    সেপ্টেম্বর মাসে মহিলাদের ওপর অত্যাচারের মোট ঘটনা ১৮৬

    অক্টোবর মাসে মহিলাদের ওপর অত্যাচারের মোট ঘটনা ২০০

    নাবালিকাদের ওপর অত্যাচারের মোট ঘটনা অগাস্ট মাসে ৫১

    নাবালিকাদের ওপর অত্যাচারের মোট ঘটনা সেপ্টেম্বর মাসে ৭২ 

    নাবালিকাদের ওপর অত্যাচারের মোট ঘটনা অক্টোবর মাসে ৭৪

    প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনা অগাস্ট মাসে ৯৬

    প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনা সেপ্টেম্বর মাসে ঘটেছে ১১৪

    প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ওপর যৌন নির্যাতনের ১২৬টি ঘটনা ঘটেছে অক্টোবর মাসে

    নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনা অগাস্ট মাসে ঘটেছে ৮টি 

    নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনা সেপ্টেম্বর মাসে ঘটেছে ১৩ টি 

    নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনা অক্টোবর মাসে ঘটেছে ২৮টি

    প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ধর্ষণের ঘটনা অগাস্ট মাসে ঘটেছে ৭টি 

    প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ধর্ষণের ঘটনা সেপ্টেম্বর মাসে ঘটেছে ৮টি

    প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের ধর্ষণের ঘটনা অক্টোবর মাসে ঘটেছে ৭টি

    প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের গণধর্ষণের ঘটনা অগাস্ট মাসে ঘটেছে ৪টি

     প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের গণধর্ষণের ঘটনা সেপ্টেম্বর মাসে ঘটেছে ৬টি

     প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের গণধর্ষণের ঘটনা অক্টোবর মাসে ঘটেছে ৬টি

    অগাস্ট মাসে নাবালিকা গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে তিনটি 

    সেপ্টেম্বর মাসে নাবালিকা গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে পাঁচটি 

    অক্টোবর মাসে নাবালিকা গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে দুটি

    মহিলাদের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা সেপ্টেম্বরে মাসে ঘটেছে ২০টি

    মহিলাদের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা অক্টোবর মাসে ঘটেছে ১৩টি 

    মহিলাদের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা অগাস্টে ঘটেছে ১১টি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi: বৃষ্টির জেরে দিল্লিতে কিছুটা কমল দূষণের মাত্রা, কড়া বিধি নিষেধ হল শিথিল

    Delhi: বৃষ্টির জেরে দিল্লিতে কিছুটা কমল দূষণের মাত্রা, কড়া বিধি নিষেধ হল শিথিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি এবং এনসিআর অঞ্চলে (Delhi) বেশ কয়েকদিন ধরেই হালকা বৃষ্টি চলছে। এরই ফলে দিল্লির বাতাসের গুণগত মানের (AQI) বেশ কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত দিল্লির বাতাসের দূষণমাত্রা একসময় ভয়ানক পর্যায়ে ছিল। এদিকে দূষণের মাত্রা কিছুটা কমতেই দিল্লি এবং এনসিআর কড়া বিধি নিষেধ শিথিল করেছে কেন্দ্রীয় সরকারের দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ।

    দিল্লির (Delhi) এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) নেমে এসেছে ৩২৪-এ

    কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ড বা সিপিসিবি যে তথ্য দিয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে শুক্রবার সন্ধ্যায় দিল্লির (Delhi) এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) নেমে এসেছে ৩২৪-এ। অন্যদিকে, দিল্লির দূষণ নিয়ন্ত্রণ প্যানেলের কমিশনার জানিয়েছেন, দিল্লির বাতাসের গুণগত মানের সূচক আগের চেয়ে অনেকটাই চেয়ে উন্নত হয়েছে। ভয়ানক পর্যায় থেকে তা নেমেছে। সেই কারণে দিল্লি এবং তাঁর সংলগ্ন এলাকায় জারি করা বিধিনিষেধ আপাতত শিথিল করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দূষণ নিয়ন্ত্রণ প্যানেলের কমিশনার।

    অক্টোবর মাসের গোড়া থেকেই দিল্লিতে দূষণের মাত্রা ক্রমে বৃদ্ধি পেয়েছে

    প্রসঙ্গত, গত অক্টোবর মাসের গোড়া থেকেই দিল্লিতে (Delhi) দূষণের মাত্রা ক্রমে বৃদ্ধি পেয়েছে। নভেম্বর মাসে দিল্লি এবং এনসিআর এলাকায় চালু করা হয় সর্বোচ্চ পদক্ষেপ (জিআরএপি-৪)। এর পর ডিসেম্বরে দূষণের মাত্রা কিছুটা কমলে কড়া বিধি শিথিল করা হল কিছুটা। একিউআই শূন্য থেকে ৫০ হলে তা ভালো ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সন্তোষজনক, ১০১ থেকে ২০০ হলে মাঝারি, ২০১ থেকে ৩০০ খারাপ, ৩০১ থেকে ৪০০ খুব খারাপ, ৪০১ থেকে ৫০০ ভয়ানক বলে ধরা হয়। প্রসঙ্গত, বৃষ্টির কারণে দিল্লির একিউআর দাঁড়িয়েছে ৩২৪-এ। একিউআর ভয়ঙ্কর হলে দিল্লি-এনসিআরে পাথর ভাঙা, নির্মাণকাজ বন্ধ রাখা হয়। প্রাথমিক স্কুলের ক্লাস অনলাইনে চালু করা হয়। একিউআই ৪৫০ ছাড়ালে অন্যরাজ্যের গাড়ি দিল্লির রাস্তায় চলতে পারে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pranab Mukherjee: ‘‘বাবার প্রয়াণে শোক জ্ঞাপনের জন্য বসেনি ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক’’, কংগ্রেসকে তোপ প্রণব কন্যার

    Pranab Mukherjee: ‘‘বাবার প্রয়াণে শোক জ্ঞাপনের জন্য বসেনি ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক’’, কংগ্রেসকে তোপ প্রণব কন্যার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের (Manmohan Singh) প্রয়াণের পরপরই শুক্রবার বসে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক। এই আবহে এবার বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের (Pranab Mukherjee) কন্যা শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়। নিজের সমাজমাধ্যমের পোস্টে তিনি দাবি করেন, তাঁর পিতা প্রণব মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণের পর শোক জ্ঞাপনের জন্য কোনও ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডাকা হয়নি।

    শর্মিষ্ঠার এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট

    শর্মিষ্ঠা নিজের পোস্টে লেখেন, ‘‘বাবা যখন মারা গেলেন, তখন শোক জ্ঞাপনের জন্যে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডাকার প্রয়োজনও মনে করেনি। আমাকে সেই সময় এক সিনিয়র কংগ্রেস নেতা বলেছিলেন, প্রেসিডেন্টদের জন্যে এমনটা করা হয় না। যদিও সেটা মিথ্যা। পরে আমি বাবার ডায়েরি থেকে জানতে পেরেছিলাম, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট কেআর নারায়ণের প্রয়াণে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডাকা হয়েছিল। সেই সময় শোক বার্তা ড্রাফ্ট করেছিলেন বাবা নিজেই।’’

    প্রণব মুখোপাধ্যায়কে (Pranab Mukherjee) বঞ্চনা

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার দিল্লিতে দলের সদর দফতরেই বসে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক। সেই বৈঠকে মল্লিকার্জুন খাড়গে ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, কেসি বেণুগোপালরা। সেই বৈঠকেই মনমোহনের শেষকৃত্য নিয়ে আলোচনা হয়। এই আবহে প্রণব মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণের পরে কেন এমন বৈঠক ডাকা হয়নি, সেই প্রশ্ন তুললেন প্রণব কন্যা (Pranab Mukherjee)। আগেও একাধিক মহলে গুঞ্জন শোনা গিয়েছে,  প্রণব মুখোপাধ্যায়কে প্রধানমন্ত্রীও হতে দেয়নি কংগ্রেস!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis 1: অগাস্টেই শুরু হয় জঙ্গলের রাজত্ব, বাংলাদেশজুড়ে চলতে থাকে গণপিটুনিতে হত্যা NO 1 Do not publish

    Bangladesh Crisis 1: অগাস্টেই শুরু হয় জঙ্গলের রাজত্ব, বাংলাদেশজুড়ে চলতে থাকে গণপিটুনিতে হত্যা NO 1 Do not publish

    হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই অশান্ত বাংলাদেশ। মন্দির ভাঙচুর, আগুন, মারধর, খুন-সবেতেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের কঙ্কালসার চেহারাটা এখন গোটা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছে, কী ভয়াবহ এবং আতঙ্কের পরিবেশ সেখানে। শুধু কি সাধারণ নিরীহ হিন্দু বা হিন্দুদের মন্দির? না, বেছে বেছে কাঠগড়ায় তুলে চরম শাস্তি দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদেরও। কীভাবে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চলছে, কীভাবে একের পর এক সরকারি অফিসার বা জনপ্রতিনিধির ওপর শাস্তির খাঁড়া নেমে আসছে, তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ প্রথম পর্ব।

     

    অশান্ত বাংলাদেশ: টার্গেট হিন্দু-১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের ৫ অগাস্ট বিএনপি ও জামাতের ষড়যন্ত্রে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন শেখ হাসিনা (Bangladesh Crisis 1)। দখল হয় গণভবন। এরপর থেকেই বাংলাদেশে নেমে আসে অরাজকতা। সে দেশে ইউনূস সরকারের আমলে কার্যত জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয় বাংলাদেশ। বেড়ে যায় গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনা। হাসিনা সরকারের পতনের ঠিক পরেই দুইজন ছাত্রনেতাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা সামনে আসে। যাঁদের মধ্যে একজন হলেন তোফাজ্জল হোসেন। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের কাঠালতোড়ি ইউনিয়নের পাথরঘাটার উপজেলার বরগুনার বাসিন্দা। তোফাজ্জলকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের মধ্যে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। অন্য আরেকজন হলেন শামিম আহমেদ। যাঁর অপর নাম হচ্ছে শামিম মোল্লা। তাঁকেও পিটিয়ে হত্যা করা হয় বাংলাদেশের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। জানা গিয়েছে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলিগের নেতা ছিলেন শামিম। বিএনপি-জামাতের কাছে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হতেই এমন আক্রমণ নেমে আসে।

    কী বলছে সেদেশের সংবাদমাধ্যমগুলির রিপোর্ট?

    বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলিও সরব হয় গণপিটুনির ঘটনায়। একাধিক সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট সামনে আসে। বাংলাদেশের (Targeting Minority) জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম প্রথম আলোর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসেই ৩৬টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটে। যার মধ্যে ২৮ জনের মৃত্যু হয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশের অপর এক সংবাদমাধ্যম ডেইলি স্টার তাদের রিপোর্টে জানাচ্ছে যে হাসিনা সরকারের পতনের পর ৫৩টি ঘটনা ঘটেছে গণপিটুনির, যার মধ্যে ৪৪টিতেই মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে অপর এক সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের রিপোর্ট অনুযায়ী, অগাস্টের ৫ তারিখ থেকে সেপ্টেম্বরের ২৩ তারিখ পর্যন্ত ৪৪টি গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ২১টি সংঘটিত হয়েছে অগাস্ট মাসে। বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছে সেপ্টেম্বর মাসেই গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনার সংখ্যা ২০। অক্টোবর মাসে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬।

    জেলায়-জেলায় পরিসংখ্যান (Bangladesh Crisis 1)

    বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদসংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজধানী ঢাকাতে হাসিনা সরকারের পতনের ৩৮ দিনের মাথায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে গণপিটুনিতে।

    দিনাজপুর জেলায় তিনজনকে হত্যা করা হয়েছে অগাস্ট মাসের ১১ তারিখ। অন্যদিকে সেপ্টেম্বর মাসের ১৫ তারিখেও ওই জেলায় তিনজন গণপিটুনিতে মারা যান।

    বাংলাদেশের বগুড়া জেলায় ৩১ অগাস্ট একজনকে ও ১৮ সেপ্টেম্বর অন্য একজনের মৃত্যু হয় গণপিটুনিতে।

    রাজশাহী জেলাতে প্রাক্তন ছাত্রলিগের নেতাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ৭ সেপ্টেম্বর।

    চট্টগ্রামে একজন স্থানীয় বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ১ সেপ্টেম্বর।

    বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলাতে একজন বয়স্ক মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় সেপ্টেম্বর মাসে।

    বাংলাদেশের খুলনাতে ৪০ বছর বয়স্ক একজন মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ৪ সেপ্টেম্বর।

    বাংলাদেশের ঝালকাঠিতে একজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ১৬ সেপ্টেম্বর।

    বাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলাতে একজন মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ১২ সেপ্টেম্বর।

    বাংলাদেশের গাজীপুর ও বরিশালে দুজনকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা সামনে আসে। একজনকে হত্যা করার অগাস্টে, অপরজনকে সেপ্টেম্বরে।

    বাংলাদেশের নাটোরে ৩৬ বছর বয়সি একজন পুরুষকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ২ অগাস্ট।

    বাংলাদেশের টাঙ্গাইল ও খাগড়াছাড়িতেও গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনা সামনে আসে। একজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ৫ সেপ্টেম্বর অন্যদিকে অপরজনকে খাগড়াছাড়িতে হত্যা করা হয় ১৮ সেপ্টেম্বর।

    গণপিটুনির কারণ কী কী? (Bangladesh Crisis 1)

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন এই ধরনের গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনার একাধিক কারণ রয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণগুলি নিচে আলোচনা করা হল-

    রাজনৈতিক কারণ

    প্রসঙ্গত, ৫ অগাস্ট বিএনপি-জামাতের ষড়যন্ত্রে হাসিনা সরকারের পতন হওয়ার পরেই আওয়ামি লিগের সঙ্গে কর্মী-সমর্থকদের ওপর ব্যাপক সন্ত্রাস নেমে আসে। বিরোধী রাজনৈতিক কর্মীদেরকে টার্গেট করতে থাকে বাংলাদেশের মৌলবাদী তথা বিএনপি-জামাতের নেতৃত্ব।

    আইন-শৃঙ্খলার অবনতি

    জামাত-বিএনপি নেতৃত্বে বাংলাদেশের মসনদ দখল হওয়া মাত্রই সে দেশে জঙ্গলের রাজত্ব শুরু হয়। আইনশৃঙ্খলার ব্যাপক অবনতি নজরে আসতে থাকে। সে দেশে প্রশাসন বলে আর কিছুই বাকি ছিল না, যখন হাসিনা সরকারকে পদচ্যুত করা হয়। এই অবস্থায় সুযোগ নিতে শুরু করে বিভিন্ন মৌলবাদী সংগঠন ও বিএনপি জামাতের মতো রাজনৈতিক দলগুলি।

    গুজব (Bangladesh Crisis 1)

    গুজব একটা বড়সড় কারণ গণপিটুনিতে হত্যার। হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই সমাজমাধ্যমে ব্যাপক গুজব ছড়ানো হয় এবং এতেই বাড়তে থাকে বাংলাদেশে হিংসা এবং গণপিটুনিতে হত্যার ঘটনা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: ‘‘দেশের প্রতি তাঁর অবদান আজীবন মনে থাকবে’’, মনমোহন সিংকে শেষ শ্রদ্ধা জানাল আরএসএস

    RSS: ‘‘দেশের প্রতি তাঁর অবদান আজীবন মনে থাকবে’’, মনমোহন সিংকে শেষ শ্রদ্ধা জানাল আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। ৭ দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর রাতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (Manmohan Singh)। তাঁর প্রয়াণে শোকাতুর গোটা দেশ। এই আবহে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীকে শেষ শ্রদ্ধার্ঘ জানাল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS)।

    মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে গোটা দেশ শোকাহত 

    এ দিন আরএসএসের (RSS) তরফে সমাজমাধ্যমে পোস্ট করে বলা হয়, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা প্রবীণ নেতা ডঃ সর্দার মনমোহন সিংয়ের (Manmohan Singh) প্রয়াণে গোটা দেশ শোকাহত। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ তাঁর পরিবার ও অগুনতি অনুরাগীদের সমবেদনা জানাচ্ছে।” আরএসএসের তরফে আরও বলা হয়, “সাধারণ ঘর থেকে উঠে এসেও তিনি দেশের সর্বোচ্চ পদে পৌঁছেছিলেন। দেশের প্রতি তাঁর অবদান আজীবন মনে রাখা হবে। ওনার আত্মার শান্তি কামনা করি।”

    নিজের বাড়িতেই সংজ্ঞাহীন হয়ে যান তিনি

    প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে শেষ শ্রদ্ধা জানান আরএসএসের সর সঙ্ঘচালক ডঃ মোহন ভাগবত ও দত্তাত্রেয় হোসাবলে। প্রসঙ্গত, গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন মনমোহন সিং। নিজের বাড়িতেই সংজ্ঞাহীন হয়ে যান তিনি। এমন পরিস্থিতিতে তড়িঘড়ি দিল্লির এইমস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সবরকমের চেষ্টা করা হলেও, শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হন চিকিৎসকরা। রাত ৯টা ৫১ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং (Manmohan Singh)।

     

    আরও পড়ুন: বিশ্বের নেতারা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন, করলেন স্মৃতিচারণও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share