Tag: madhyom news

madhyom news

  • Ramakrishna 175: “মনের গুণে হনুমান সমুদ্র পার হয়ে গেল, আমি রামের দাস, রামনাম করেছি, আমি কি না পারি!”

    Ramakrishna 175: “মনের গুণে হনুমান সমুদ্র পার হয়ে গেল, আমি রামের দাস, রামনাম করেছি, আমি কি না পারি!”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ও বলরাম-মন্দিরে

    ষোড়শ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৮ই এপ্রিল
    দক্ষিণেশ্বরে শ্রীরামকৃষ্ণ ও ব্রাহ্মগণ—প্রেমতত্ত্ব

    নাম-মাহাত্ম্য—উপায়—মায়ের নাম 

    আন্তরিক ভক্তি ও দেখানো ভক্তি—ঈশ্বর মন দেখেন 

    যেমন ভাব তেমনি লাভ। দুজন বন্ধু পথে যাচ্ছে। এক যায়গায় ভাগবত পাঠ হচ্ছিল। একজন বন্ধু বললে, ‘এস ভাই, একটু ভাগবত শুনি।’ আর-একজন একটু উঁকি মেরে দেখল। তারপর সে সেখান থেকে চলে গিয়ে বেশ্যালয়ে গেল। সেখানে খানিকক্ষণ পরে তার মনে বড় বিরক্তি এল। সে আপনা-আপনি বলতে লাগল, ‘ধিক্‌ আমাকে! বন্ধু আমার হরি কথা শুনছে, আর আমি কোথায় পড়ে আছি!’ এদিকে যে ভাগবত (Ramakrishna) শুনছে, তারও ধিক্কার হয়েছে। সে ভাবছে, ‘আমি কি বোকা! কি ব্যাড় ব্যাড় করে বকছে, আর আমি এখানে বসে আছি! বন্ধু আমার কেমন আমোদ-আহ্লাদ করছে।’ এরা যখন মরে গেল, যে ভাগবত শুনেছিল, তাকে যমদূত নিয়ে গেল; যে বেশ্যালয়ে গিছিল, তাকে বিষ্ণুদূত বৈকুণ্ঠে নিয়ে গেল।

    ভগবান (Kathamrita) মন দেখেন। কে কি কাজে আছে, কে কোথায় পড়ে আছে তা দেখেন না। ভাবগ্রাহী জনার্দন।

    কর্তাভজারা মন্ত্র দিবার সময় বলে এখন ‘মন তোর’। অর্থাৎ এখন সব তোর মনের উপর নির্ভর করছে।

    তারা বলে, যার ঠিক মন, তার ঠিক করণ, তার ঠিক লাভ।

    মনের গুণে হনুমান সমুদ্র পার হয়ে গেল। আমি রামের দাস, আমি রামনাম (Ramakrishna) করেছি, আমি কি না পারি!’ এই বিশ্বাস

    কেন ঈশ্বরদর্শন হয় না? অহংবুদ্ধির জন্য 

    যতক্ষণ অহংকার ততক্ষণ অজ্ঞান। অহংকার থাকতে মুক্তি নাই।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “সচ্চিদানন্দলাভ হলে সমাধি হয়, তখন কর্মত্যাগ হয়ে যায়”

    আরও পড়ুনঃ “তিনি দাঁড়াইলে ঠাকুর বলিলেন, বলরাম! তুমি? এত রাত্রে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2024: মা কালী কোথাও পূজিতা হন শ্মশানবাসিনী রূপে, কোথাও চামুণ্ডারূপে! জানুন সেই ৭টি রূপ

    Kali Puja 2024: মা কালী কোথাও পূজিতা হন শ্মশানবাসিনী রূপে, কোথাও চামুণ্ডারূপে! জানুন সেই ৭টি রূপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজো-লক্ষ্মীপুজোর পর বাঙালি এবার মেতে উঠবে কালী আরাধনায় (Kali Puja 2024)। সারা বছর ধরেই কালীপুজো বাংলা জুড়ে দেখা যায়। তবে দুর্গাপুজোর পরে অনুষ্ঠিত হওয়া কালীপুজো সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। হাতে গোনা আর মাত্র ক’টা দিন। তার পরেই কালীপুজো (Kali Puja)। আচার-উপাচার মেনে দেবী কোথাও পূজিতা হবেন শ্মশানবাসিনী রূপে, কোথাও আবার চামুণ্ডারূপে। কোথাও দেবী শ্যামবর্ণা, কোথাও তাঁর গায়ের রং নীল। আজকে আমাদের প্রতিবেদনে রইল দেবীর ৭ রূপের বর্ণনা।

    দেবী কালীর (Kali Puja 2024) ৭ রূপের বর্ণনা

    শ্মশান কালী-ডাকাতদের কালী (Kali Puja 2024) পুজোর গল্প তো আমরা সকলেই জানি। রঘু ডাকাত থেকে কালু ডাকাত-সকলেই নাকি কালীপুজো করে ডাকাতি করতে যেতেন। দেবীর গায়ের রং হয় একেবারে কালো কুচকুচে। ভয়ঙ্কর হয় চোখ। তবে গৃহস্থের বাড়িতে কালীর এই রূপের পুজো হয় না একেবারেই। দেবীকে অনেকে ডাকাত কালীও বলে থাকেন। মূলত শ্মশানেই দেবীর এই রূপের পুজো করা হয়।

    সিদ্ধকালী-শাস্ত্রবিদরা জানাচ্ছেন, দেবীর (Kali Puja) এই রূপ ভুবনেশ্বরী নামেও পরিচিত। তবে গৃহস্থ বাড়িতে কালীর এই রূপের পুজোর চল একেবারেই নেই। সাধারণত সাধকেরা দেবী কালীর এই রূপের পুজো করে থাকেন। সিদ্ধকালীর দু’টি হাত থাকে, গোটা শরীর গয়নার অলঙ্কারে সাজানো থাকে। দেবীর ডান পা থাকে শিবের বুকে এবং বাঁ পা থাকে তাঁর দু’পায়ের মাঝখানে।

    মহাকালী-দেবীর এই রূপ প্রচলিত কালী মূর্তির থেকে অনেকটাই আলাদা। এই রূপে দশটি মাথা, দশটি হাত এবং দশটি পা থাকে। মহাকালীর প্রতিমার সঙ্গে শিবকে দেখা যায় না। দশভূজা দেবীর প্রতিটি হাতেই থাকে অস্ত্র। দেবীর পায়ের তলায় অসুরের কাটা মুণ্ড দেখা যায়। মহাকালীর পুজো গৃহস্থ বাড়িতে করা হয় না।

    শ্রী কালী-দেবী দুর্গা বা পার্বতীর অন্য একটি রূপ হল শ্রী কালী। অনেকে বলেন, দেবী দারুক নামে অসুরকে বধ করেছিলেন বলেই এমন নামকরণ। পুরাণ অনুয়ায়ী জানা যায়, কালীর এই রূপ মহাদেবের কণ্ঠে প্রবেশ করে ও শিবের কণ্ঠের বিষে কৃষ্ণবর্ণা হয়ে যান। 

    চামুণ্ডা কালী-দেবী চামুণ্ডাকে আদিশক্তি রূপে আরাধনা করা হয়। ভগবতী দুর্গা রূপেও তিনি আরাধিত হন। চণ্ড ও মুণ্ড নামে দুই অসুরকে হত্যা করে তিনি ‘চামুণ্ডা’ নামে পরিচিত হন।

    ভদ্রকালী-কালীর এই রূপ সাধারণত বারোয়ারি বিভিন্ন মন্দিরে পুজো করা হয়। ভদ্রকালী নামে ভদ্র শব্দটি ব্যবহার হয়েছে কল্যাণ অর্থে এবং কালী শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে জীবনের শেষ সময় বোঝাতে।

    দক্ষিণা কালী-এই রূপেই সবচেয়ে বেশি পূজিতা হন দেবী কালিকা (Kali Puja 2024)। এই রূপে দেবীর সঙ্গে থাকেন মহাদেব স্বয়ং। দেবীর গায়ের রং একেবারে কালচে নীল। গলায় ঝোলানো থাকে মুণ্ডমালা। দেবীর চার হাত। দুই হাতে থাকে খড়্গ আর মুণ্ড। অন্য দুই হাতে দেখা যায় অভয় মুদ্রা ও বরদা মুদ্রায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Spurious Drugs: প্যান-ডি সহ চারটি ওষুধ জাল! আরও ৪৯টির গুণমান খারাপ, ঘোষণা কেন্দ্রীয় সংস্থার

    Spurious Drugs: প্যান-ডি সহ চারটি ওষুধ জাল! আরও ৪৯টির গুণমান খারাপ, ঘোষণা কেন্দ্রীয় সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চারটি গুরুত্বপূর্ণ ওষুধকে জাল (Spurious Drugs) বলে ঘোষণা করল সেন্ট্রাল ড্রাগ স্ট্যান্ডার্ডস কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (CDSCO)। শুক্রবারই কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফ থেকে তাদের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এই ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে, বহুল ব্যবহৃত অ্যান্টাসিড প্যান-ডি, ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট শেলক্যাল-৫০০, ডেকাডুরাবোলিন-২৫ ইনজেকশন ও ইউরিম্যাক্স ডি। বাজারে যে সমস্ত ওষুধ রয়েছে সেগুলির গুণগত মান যাচাই করার জন্য প্রতি মাসে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করেন CDSCO-র আধিকারিকরা। গত মাসেই গুণমান পরীক্ষায় ফেল করে ওষুধগুলি। এরপরে শুক্রবারই জাল বলে ঘোষণা করা হয় ওষুধগুলিকে।

    ৪৯টি ওষুধের গুণগত মান ঠিক নেই

    সাম্প্রতিকতম রিপোর্টে আরও ৪৯টি ওষুধের গুণগত মান ঠিক নেই বলে জানিয়েছে সিডিএসসিও। এই তালিকায় রয়েছে – ভিটামিন সি, ডি৩ ট্যাবলেট, ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি সফটজেল, প্যারাসিটামল, ডায়াবেটিসের ওষুধ গ্লিমেপিরিড এবং রক্তচাপের ওষুধ টেলমিসার্টান। এর আগের প্রকাশিত রিপোর্টে ৫৩টি ওষুধের গুণগত মান ঠিক নেই বলে জানিয়েছিল এই কেন্দ্রীয় সংস্থা। এরমধ্যেই ছিল অ্যান্টাসিড প্যান-৪০, অ্যান্টিবায়োটিক ক্ল্যাভাম- ৬২৫। এই দুই ওষুধই অ্যালকেম তৈরি করে। একইসঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক সিপ্রোডাক ৫০০ ও মনোসেফও ছিল। এই ওষুধগুলি তৈরি করে ক্যাডিলা ফার্মাসিউটিক্যালস এবং অ্যারিস্টো ফার্মাসিউটিক্যালস। অন্যদিকে অ্যালকেমের দাবি, তাদের কোম্পানি গুণগতমান ঠিক রেখেই ওষুধ উৎপাদন করে। তারা আরও জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় সংস্থার সঙ্গে খুব তাড়াতাড়ি আলোচনায় বসবে তারা।

    বহুল ব্যবহৃত প্যান-ডি জাল (Spurious Drugs) প্রমাণিত হওয়ায় অনেক প্রশ্ন উঠছে

    প্রসঙ্গত, গ্যাসের সমস্যায় যে সমস্ত মানুষ ভোগেন তাঁরা অনেকেই বিভিন্ন সময় ভরসাযোগ্য ওষুধ হিসেবে প্যান-ডি (Spurious Drugs) খান চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে। কমবেশি সকলেই এতদিন ব্যবহার করেছেন এই ওষুধ। বহুল ব্যবহৃত এই ওষুধ জাল প্রমাণিত হওয়ায়, অনেক প্রশ্নই উঠতে শুরু করেছে। তবে কি এতদিন জাল ওষুধেই রোগ নিরাময়ের জন্য ভরসা করা হত? এমন প্রশ্ন তুলছেন কেউ কেউ। একই প্রশ্ন, অ্যান্টিবায়োটিক ক্ল্যাভাম-৬২৫ নিয়েও। প্রস্তুতকারী এক সংস্থার তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, যে সমস্ত ব্যাচের ওষুধের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে সেগুলি তাঁদের তৈরি নয় এবং সেগুলি জাল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: আজ কলকাতায় আসছেন শাহ, রবিতে রাজ্য সদস্য সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা

    Amit Shah: আজ কলকাতায় আসছেন শাহ, রবিতে রাজ্য সদস্য সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বৃহস্পতিবার ২৪ অক্টোবর রাজ্যে পা রাখার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah)। কিন্তু, ঘূর্ণিঝড় দানার কারণে সেই সফর তখনকার মতো স্থগিত হয়ে যায়। আজ, শনিবার (২৬ অক্টোবর) রাতে কলকাতায় পা রাখছেন অমিত শাহ। রবিবারই রাজ্যের একাধিক কর্মসূচিতে যোগ দেবেন তিনি। রয়েছে সরকারি কর্মসূচিও। একইসঙ্গে বাংলায় বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনাও করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তবে বৃষ্টিতে মাঠে জল জমে যাওয়ায় আরামবাগে তাঁর একটি সরকারি কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে।

    শনিবার রাতে পা রাখবেন (Amit Shah) কলকাতায়

    শনিবার রাত ১০টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে নামবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিমান। এদিন রাতে নিউটাউনের একটি হোটেলে রাতে থাকবেন তিনি। আগামিকাল, অর্থাৎ রবিবার সকাল ১১টা নাগাদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হেলিকপ্টার পৌঁছবে নদিয়ার কল্যাণীতে। সেখানে বিএসএফের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, পেট্রাপোলে মৈত্রীদ্বারের উদ্বোধন করবেন তিনি।

    রবিবার কল্যাণীতে যোগ দেবেন সরকারি অনুষ্ঠানে

    কল্যাণী থেকে দুপুর একটা নাগাদ অমিত শাহের পৌঁছানোর কথা ছিল হুগলির আরামবাগে। সেখানে একটি সরকারি কর্মসূচি ছিল। সরকারি ওই সমবায় কর্মসূচিতে কৃষকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলার অনুষ্ঠান ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর (Union Home Minister)। ঠিক হয়েছিল আরামবাগেই মধ্যাহ্নভোজ সারবেন তিনি। এরপর আরামবাগ থেকে কলকাতায় আসার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। কিন্তু, বৃষ্টির কারণে আরামবাগের মাঠে জল জেমে গিয়েছে। সেই মাঠে শাহের চপার নামতে পারবে না। তাই আরামবাগের কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, কল্যাণী থেকে সরাসরি কলকাতায় আসবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। সল্টলেকের ইস্টার্ন জোনাল কালচারাল সেন্টারে (ইজেডসিসি) দলীয় কর্মসূচি রয়েছে তাঁর।

    রাজ্যে সদস্য় সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনা

    বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান হয় প্রতি ৬ বছর অন্তর। বাংলায় রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা করবেন তিনি। পূর্বের কর্মসূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর কলকাতায় দলের সদস্য সংগ্রহ অভিযানের সূচনা করার কথা ছিল শাহের। তবে আবহাওয়ার কারণেই তা বাতিল হয়। জানা গিয়েছে, রবিবার সদস্য সংগ্রহ অভিযানের আনুষ্ঠানিক সূচনার পাশাপাশি রাজ্য বিজেপি নেতাদের সঙ্গে সাংগঠনিক বৈঠক করবেন অমিত শাহ। প্রসঙ্গত, আগামী মাসের ১৩ তারিখ রয়েছে রাজ্যের ৬টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন। তার আগেই শাহ দলের রাজ্য নেতাদের নির্দেশ দেবেন বলে খবর। এর পর রবিবার রাতেই দিল্লির উদ্দেশে রওনা হবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Union Home Minister)।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বিরাম নয় বারিধারায়! শনিবারও কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Weather Update: বিরাম নয় বারিধারায়! শনিবারও কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্যোগ কেটে গিয়েছে, তবে শনিবারও কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের (Weather Update) সব জেলায় চলবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। আজ গোটা দিন দিনের আকাশ সাধারণত মেঘলা থাকবে। কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে দিনের (West Bengal) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি এবং সর্বনিম্ন ২৪ ডিগ্রির আশেপাশে থাকবে।

    কী বলছেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা সোমনাথ দত্ত?

    আলিপুর (West Bengal) আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় (Weather Update) অধিকর্তা সোমনাথ দত্ত বলেন, ‘‘পূর্বাভাস মতোই প্রবল ঘূর্ণিঝড় দানা বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আছড়ে পড়েছিল ওড়িশা উপকূলের ভিতরকণিকা এবং ধামারার মধ্যবর্তী অংশে। সেই আছড়ে পড়ার প্রক্রিয়া শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটায় শেষ হয়েছিল। তারপর প্রত্যাশা মতোই ঘূর্ণিঝড়টি শক্তি হারিয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শনিবার তা আরও দুর্বল হবে। আজ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে। ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে দুই মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রামে।’’ গতকাল শুক্রবার, দক্ষিণবঙ্গের সর্বত্র হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হয়েছে। দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, হুগলি ও বাঁকুড়াতে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হয়েছে।

    বৃষ্টিপাত ১৩৩ মিমি! (Weather Update)

    গতকাল, শুক্রবার কলকাতা এবং পার্শ্ববর্তী জেলায় গত চব্বিশ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১৩৩ মিলিমিটার বলে জানিয়েছে, হাওয়া অফিস। কেবলমাত্র কলকাতায় বৃষ্টি হয়েছে ৯৩.৯ মিলিমিটার। মানিকতলায় বৃষ্টি হয়েছে ৮৩ মিমি। দত্তবাগানে যে পরিমাণ ৭৩.৫০ মিমি। বীরপাড়ায় ৭০ মিমি। মার্কাস স্কোয়ার ৫৮.৭০ মিমি। বেলগাছিয়ায় ৬৯ মিমি। ধাপা লক ৭১ মিমি, তপসিয়াতে ১০৯ মিমি। উল্টোডাঙ্গাতে ৬৯ মিমি। পামার বাজারে ৯৪ মিমি, ঠনঠনিয়াতে ৭৯.৮০ মিমি, কুলিয়া ট্যাংরায়, কালীঘাটে ১০৫.৩০ মিমি, ট্রিচিং গ্রাউন্ডে ১০৩.৫০ মিমি, ধানখেতি খাল ১০৯ মিমি, জোকা ডিপিএসে ৭৫ মিমি, বেহালা ফ্লায়িং ক্লাব ৯৬.৩০ মিমি, জিঞ্জিরা বাজার ৯৭ মিমি, সিপিটি ক্যানাল ১১০.৪০ মিমি বৃষ্টি হয়েছে (Weather Update)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pension Scheme: মোদি সরকারের বড় উপহার, ৮০ বছর হলেই মিলবে অতিরিক্ত পেনশন

    Pension Scheme: মোদি সরকারের বড় উপহার, ৮০ বছর হলেই মিলবে অতিরিক্ত পেনশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরসুম চলছে। এই সময়েই কেন্দ্রের পেনশনভোগী (Pension Scheme) কর্মীদের জন্য বড় ঘোষণা করল মোদি সরকার। এবার থেকে মিলবে অতিরিক্ত পেনশন। ডিপার্টমেন্ট অব পেনশন অ্যান্ড পেনশনারস ওয়েলফেয়ারের তরফে এই ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ৮০ বছর বয়স হলেই কেন্দ্র সরকারি পেনশনভোগীরা অতিরিক্ত পেনশনের টাকা পাবেন। এর নাম দেওয়া হয়েছে, কৃপা ভাতা বা কমপ্যাসনেট অ্যালাওয়েন্স (Additional Compassionate)।

    কত টাকা অতিরিক্ত ভাতা (Pension Scheme) পাবেন?

    কেন্দ্রের তরফে যে  নির্দেশিকা সামনে এসেছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে,

        – ৮০ থেকে ৮৫ বছর বয়সি কেন্দ্রীয় সরকারি পেনশনভোগী (Additional Compassionate) যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা বেসিক পেনশনের ২০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা হিসেবে পাবেন।

        – ৮৫ থেকে ৯০ বছর বয়সি পেনশভোগীরা বেসিক পেনশনের ৩০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা পাবেন।

        – ৯০ থেকে ৯৫ বছর বয়সি পেনশনভোগীরা বেসিক পেনশনের ৪০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা বা পেনশন হিসেবে পাবেন।

       –  ৯৫ থেকে ১০০ বছর বয়সি পেনশনভোগীরা বেসিক পেনশনের ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা হিসেবে পাবেন।

        – ১০০ বছর বা তার বেশি বয়সি পেনশনভোগীরা বেসিক পেনশনের ১০০ শতাংশই ভাতা হিসেবে পাবেন। অর্থাৎ এঁদের ক্ষেত্রে পেনশনেক পরিমাণ হবে দ্বিগুণ।

    কীভাবে মিলবে (Pension Scheme) এই ভাতা?

    ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী জানানো হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারি অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরা যে মাসে ৮০ বছর পার করবেন, সেই মাসের প্রথম দিন থেকে এই অতিরিক্ত ভাতা চালু হয়ে যাবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, কোনও ব্যক্তি আগামী নভেম্বর মাসে ৮০ বছরে পূর্ণ করবেন, সেক্ষেত্রে নভেম্বর মাস থেকেই ২০ শতাংশ অতিরিক্ত পেনশন পাবেন তিনি। কেন্দ্র সরকারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের যাতে পেনশন (Pension Scheme) পেতে কোনও অসুবিধা না হয়, তার জন্য কেন্দ্রের তরফে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ব্যাঙ্কগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: বড় ঘোষণা রেলের, দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে ছুটবে ৭ হাজার বিশেষ ট্রেন

    Indian Railways: বড় ঘোষণা রেলের, দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে ছুটবে ৭ হাজার বিশেষ ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেল হল দেশের লাইফ লাইন (Indian Railways)। তীর্থস্থান ভ্রমণ, ঘুরতে যাওয়া কিংবা প্রতিদিনকার যাতায়াত-দেশের সবচেয়ে বড় অংশের মানুষ রেলের ওপরেই নির্ভরশীল। রেলকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানও। বিশেষ উৎসবগুলিতে অতিরিক্ত ট্রেনও চালায় ভারতীয় রেল। দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে দেশবাসীর জন্য সুখবর দিল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই দুই মরসুমে ৭ হাজার অতিরিক্ত স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে।

    গত বছরের তুলনায় ৪,৪২৯টি বেশি ট্রেন (Indian Railways) 

    প্রসঙ্গত, দেশব্যাপী দীপাবলি ও ছট পুজো পালনের এই সময়ে বহু মানুষ কর্মক্ষেত্রে ছুটি পান। তাঁরা বাড়ি ফিরে আসেন। আবার উৎসব শেষ হয়ে গেলে তাঁদের কাজের স্থানে ফিরতে হয়। তাই অন্য সময়ের থেকে এই সময়ে ট্রেনের চাহিদাও ব্যাপক বাড়ে। সে কথা মাথায় রেখে, অতিরিক্ত স্পেশাল ট্রেন চালানোর কথা ঘোষণা করল রেল (Special Train)। ভারতের রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বৃহস্পতিবারই, এই বিশেষ ট্রেন চালানোর কথা ঘোষণা করেছেন। সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, গত ১ অক্টোবর থেকে আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় রেলের (Special Train) যাত্রী সংখ্যা হবে প্রায় এক কোটি। রেলমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় ৪,৪২৯টি বেশি ট্রেন চালানো হবে এ বছরে। জানা গিয়েছে, গত বছরের তুলনায় ষাট শতাংশ বেশি ট্রেন চলবে, যাত্রীদের সুবিধার কথা ভেবে।

    দীপাবলির সময় প্রতিদিন ১৩৬টি করে অতিরিক্ত ট্রেন 

    প্রসঙ্গত, এই সময় মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডে বিধানসভার ভোটও রয়েছে। সেই ভোটের কথা মাথায় রেখেও বিশেষ ট্রেন (Indian Railways) চালানো হচ্ছে। রেলমন্ত্রী হিসেব দিয়ে জানিয়েছেন, দীপাবলির সময় প্রতিদিন ১৩৬টি করে অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হবে। আর এই অতিরিক্ত ট্রেনগুলি থামবে বেশ কিছু স্টেশনেও। এরজন্য থাকবে অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টারের ব্যবস্থা, কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা, পানীয় জলের ব্যবস্থা। এছাড়া ছট পুজোর কারণে আগামী ২, ৩ ও ৪ নভেম্বর প্রতিদিন ১৪৫টি করে অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 174: “দুর্গানাম, কৃষ্ণনাম, শিবনাম, যে নাম বলে ঈশ্বরকে ডাক না কেন?… বিকার কাটবেই কাটবে”

    Ramakrishna 174: “দুর্গানাম, কৃষ্ণনাম, শিবনাম, যে নাম বলে ঈশ্বরকে ডাক না কেন?… বিকার কাটবেই কাটবে”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ও বলরাম-মন্দিরে

    ষোড়শ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৮ই এপ্রিল
    দক্ষিণেশ্বরে শ্রীরামকৃষ্ণ ও ব্রাহ্মগণ—প্রেমতত্ত্ব

    নাম-মাহাত্ম্য—উপায়—মায়ের নাম 

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—তাঁর নাম কল্লে সব পাপ কেটে যায়! কাম, ক্রোধ, শরীরে সুখ-ইচ্ছা—এ-সব পালিয়ে যায়।

    একজন ভক্ত—তাঁর নাম করতে ভাল কই লাগে?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—ব্যাকুল হয়ে তাঁকে প্রার্থনা কর, যাতে তাঁর নামে রুচি হয়। তিনিই মনোবাঞ্ছা (Kathamrita) পূর্ণ করবেন—

    এই বলিয়া ঠাকুর দেবদুর্লভ কণ্ঠে গাহিতেছেন। জীবের দুঃখে কাতর হইয়া মার কাছে হৃদয়ের বেদনা জানাইতেছেন। প্রাকৃত জীবের অবস্থা নিজে আরোপ করিয়া মার কাছে জীবের দুঃখ জানাইতেছেন:

    দোষ কারু নয় গো মা, আমি স্বখাত সলিলে ডুবে মরি শ্যামা ৷
    ষড়রিপু হল কোদণ্ডস্বরূপ, পুণ্যক্ষেত্র মাঝে কাটিলাম কূপ,
    সে কূপে বেড়িল কালরূপ জল, কাল-মনোরমা ॥
    আমার কি হবে তারিণী, ত্রিগুণধারিণী—বিগুণ করেছে স্বগুণে,
    কিসে এ-বারি নিবারি, ভেবে দাশরথির অনিবার বারি নয়নে ৷
    ছিল বারি কক্ষে, ক্রমে এল বক্ষে, জীবনে জীবন কেমনে হয় মা রক্ষে,
    আছি তোর অপিক্ষে, দে মা মুক্তিভিক্ষে, কটাক্ষেতে করে পার ॥

    আবার গান গাহিতেছেন। জীবের বিকাররোগ! তাঁর নামে রুচি হলে বিকার কাটবে:

    এ কি বিকার শঙ্করী, কৃপা-চরণতরী পেলে ধন্বন্তরি!
    অনিত্য গৌরব হল অঙ্গদাহ, আমার আমার একি হল পাপ মোহ;
    (তায়) ধনজনতৃষ্ণা না হয় বিরহ, কিসে জীবন ধরি ॥
    অনিত্য আলাপ, কি পাপ প্রলাপ, সতত সর্বমঙ্গলে;
    মায়া-কাকনিদ্রা তাহে দাশরথির নয়নযুগলে;
    হিংসারূপ তাহে সে উদরে কৃমি, মিছে কাজে ভ্রমি, সেই হয় ভ্রমি,
    রোগে বাঁচি কি না বাঁচি ত্বন্নামে অরুচি দিবা শর্বরী ॥

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—ত্বন্নামে অরুচি! বিকারে যদি অরুচি হল, তাহলে আর বাঁচবার পথ থাকে না। যদি একটু রুচি থাকে, তবে বাঁচবার খুব আশা। তাই নামে রুচি। ঈশ্বরের নাম করতে হয়; দুর্গানাম, কৃষ্ণনাম, শিবনাম, যে নাম বলে ঈশ্বরকে ডাক না কেন? যদি নাম করতে অনুরাগ দিন দিন বাড়ে, যদি আনন্দ হয় তাহলে আর কোন ভয় নাই, বিকার কাটবেই কাটবে। তাঁর কৃপা (Kathamrita) হবেই হবে।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IMF: দ্রুততম হারে বাড়তে থাকা অর্থনীতির তকমা ধরে রাখবে ভারত, জানাল আইএমএফ

    IMF: দ্রুততম হারে বাড়তে থাকা অর্থনীতির তকমা ধরে রাখবে ভারত, জানাল আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বে দ্রুততম হারে বাড়তে থাকা অর্থনীতির তকমা ভারত ধরে রাখতে পারবে বলে জানাল আন্তর্জাতিক অর্থ ভান্ডার (আইএমএফ)। এর কারণ হিসেবে ভালো বর্ষার প্রভাবে কৃষিফলনের উন্নতি এবং গ্রামাঞ্চলে খরচের ক্ষমতা বৃদ্ধিকেই সামনে এনেছে আইএমএফ। বৃহস্পতিবার এক রিপোর্ট সামনে এসেছে, সেখানেই আইএমএফ (IMF) জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে (২০২৪-২৫) জিডিপি বৃদ্ধির হার হতে পারে ৭ শতাংশ। অন্যদিকে, মার্কিন পরামর্শদাতা সংস্থা ডেলয়েট ইন্ডিয়া জানিয়েছে, চলতি বছরে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার হতে পারে ৭ শতাংশ থেকে ৭.২ শতাংশ। এদিনই মার্কিন সফরে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন দাবি করেছেন, পরিকাঠামো, লগ্নি এবং উদ্ভাবনের মতো বিষয়গুলির ওপরে জোর দিয়ে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত উন্নত অর্থনীতি হয়ে উঠবে।

    ভারতের অর্থ ব্যবস্থা বেশ শক্তপোক্ত জায়গায় রয়েছে

    আইএমএফের (IMF) এশিয়া-প্যাসিফিক ক্ষেত্রের নির্দেশক কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন জানিয়েছেন, ভারতের অর্থ ব্যবস্থা বেশ শক্তপোক্ত জায়গায় রয়েছে, দীর্ঘ নির্বাচন প্রক্রিয়া সত্ত্বেও। রাজকোষ ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে ও বিদেশি মুদ্রা ভান্ডার ভালো জায়গায় রয়েছে বলেই জানিয়েছেন কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন। তাঁর মতে, ‘‘ভারতে বেশি সংখ্যায় কাজ তৈরি করা দরকার। আমার মতে, ২০১৯-২০ সালে পাশ হওয়া শ্রমবিধি কার্যকর করা উচিত। তাতে কর্মীদের সামাজিক সুরক্ষা বৃদ্ধির পাশাপাশি, শ্রমের বাজার নমনীয় হবে।’’

    কৃষি এবং ভূমি সংস্কারের দিকে মনোনিবেশের পরামর্শ দেন আইএমএফের ডিরেক্টর (IMF)

    কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন বলেন, ‘‘আমি বলব যে সংস্কারের কাজ চালিয়ে যান। পরিকাঠামো বৃদ্ধি, তা ভৌত পরিকাঠামোই হোক বা ডিজিটাল পরিকাঠামো, সেটা তো করে যেতেই হবে। এটা অন্যতম বড় অর্জন। কিন্তু এর বাইরে গিয়ে, আমি বলব আপনাকে কৃষি এবং ভূমি সংস্কারের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। শিক্ষা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আপনাকে আরও ভাবতে হবে। যে অর্থনীতিতে পরিষেবা খাতে অনেক বেশি চাকরি তৈরি হয়, সেখানে সঠিক ধরনের দক্ষতা থাকা গুরুত্বপূর্ণ৷ তাই, শিক্ষায় বিনিয়োগ করা, শ্রম বাহিনীকে দক্ষ করে তোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীকে শক্তিশালী করা আরও একটি সংস্কার।’’

    বেকারত্বের হার কমেছে

    বেকারত্বের হার ৪.৯ শতাংশে নেমে এসেছে উল্লেখ করে তিনি জানান, শ্রমশক্তির অংশগ্রহণ এবং কর্মসংস্থান-জনসংখ্যার অনুপাত বাড়ছে। তিনি (Krishna Srinivasan) বলেন, ‘‘শ্রমবাজারে অংশগ্রহণের হার ৫৬.৪ শতাংশ এবং কর্মসংস্থান-জনসংখ্যার অনুপাত প্রায় ৫৩.৭ শতাংশ। গত শতাব্দীর চারের দশকের তুলনায় এটা অনেকটাই বেড়েছে। বেশিরভাগ উন্নতি হয়েছে স্ব-নিযুক্ত কর্মীদের ক্ষেত্রে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Space Start Up: ৩০-৩৫টি স্পেস স্টার্টআপ চালু করতে ১০০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন মোদি সরকারের

    Space Start Up: ৩০-৩৫টি স্পেস স্টার্টআপ চালু করতে ১০০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০ থেকে ৩৫টি স্পেস স্টার্টআপ চালু করার জন্য ১,০০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন করল মোদি সরকার (Modi Government)। বৃহস্পতিবারই এই সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, ‘‘আমাদের মূল লক্ষ্য হবে স্টার্টআপগুলিকে (Space Start Up) বাণিজ্যিকীকরণ পর্যায়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। যে কোনও স্টার্টআপের প্রথম দিকটাই সবচেয়ে জটিল হয় এবং এই সময়ে স্টার্টআপগুলিকে লালন পালন করলে, তারা এগিয়ে যায় এবং সাফল্যের সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়।’’ জানা গিয়েছে, যে তহবিল কেন্দ্রীয় সরকার তৈরি করেছে, সেখান থেকে প্রতিটি স্টার্টআপ ১০ কোটি থেকে ৬০ কোটি টাকার মধ্যে সহায়তা পাবে। এই অনুদানের মাধ্যমে স্টার্টআপগুলির উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় সরকার (Modi Government)।

    দেশে এই মুহূর্তে ২৫০টি মতো স্পেস স্টার্টআপ (Space Start Up) রয়েছে

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারের এমন পদক্ষেপ সারা বিশ্বের নিরিখে মহাকাশ গবেষণায় একটি বড় জায়গা তৈরি করতে পারবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে মহাকাশ খাতে ব্যয় করা হয় ৮.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অন্যদিকে, এরই পরিমাণ বাড়িয়ে ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে। ২০২০ সাল থেকেই মহাকাশ গবেষণায় ভারত উদারীকরণের পথ নেয়। জানা গিয়েছে, দেশে এই মুহূর্তে ২৫০টির মতো স্পেস স্টার্টআপ রয়েছে।

    কয়েক হাজার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ চাকরিরও সুযোগ তৈরি হবে

    প্রসঙ্গত, সরকার যে এমন উদ্যোগ নিতে চলেছে, তা চলতি বছরের বাজেট অধিবেশনেই ঘোষণা করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে কয়েক হাজার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ চাকরিরও সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই তহবিলের মাধ্যমে মহাকাশ স্টার্টআপগুলি (Space Start Up), স্যাটেলাইট প্রযুক্তি, তার উৎক্ষেপণের পাশাপাশি আরও অন্যান্য বিষয়ে গবেষণা চালাতে পারবে। কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব আরও বলেন, ‘‘অন্যান্য দেশের মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে যে ধরনের ইকোসিস্টেম তৈরি করা হয়েছে, আমাদের এমন পদক্ষেপ (Space Start Up) তারই সমতুল্য।’’

    কী বলছেন ইন্ডিয়ান স্পেস অ্যাসোসিয়েশনের ডিজি?

    ইন্ডিয়ান স্পেস অ্যাসোসিয়েশনের ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল একে ভাট বলেন, ‘‘এই মুহূর্তে শিল্পের অন্যতম প্রধান প্রয়োজনীয়তা হল আর্থিক সহায়তা। আমরা বিশ্বাস করি, কেন্দ্রীয় সরকারের এমন তহবিল, শুধুমাত্র ভারতীয় মহাকাশ ইকোসিস্টেমের বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করবে না, একই সঙ্গে অন্যান্য বিনিয়োগকারীরাও এই সেক্টরটিকে বিনিয়োগক্ষেত্র হিসেবে বেছে নেবেন এবং ধীরে ধীরে ভারতের মহাকাশ গবেষণা আরও সাফল্যের মুখ দেখবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share