Tag: Madhyom

Madhyom

  • Pollution: কেন্দ্রের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নিষিদ্ধ প্লাস্টিকে রাশ টানতে ব্যর্থ রাজ্য

    Pollution: কেন্দ্রের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নিষিদ্ধ প্লাস্টিকে রাশ টানতে ব্যর্থ রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে সারা দেশে কাপ, চামচ, থালা সহ একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক এবং ৩১ ডিসেম্বর থেকে ১২০ মাইক্রনের নিচে প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগের ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই নিষেধাজ্ঞা জারি করার পরই রাজ্যের অন্যান্য জেলার মতো হাওড়া জেলাতেও মহা ধুমধাম করে প্লাস্টিক নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। মানুষের মধ্যে সচেতনতা (Pollution) বৃদ্ধি করা ও বাজারে বাজারে গিয়ে নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে অভিযান চালায় হাওড়া পুরসভা। কিন্তু দু-চার দিন পর থেকে আবার যে কে সেই৷ সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে তোয়াক্কা না করে আগের মতোই ব্যবহার হচ্ছে একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ও নিষিদ্ধ ক্যারিব্যাগ।

    সমীক্ষায় (Pollution) কী বেরিয়ে এল?

    ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে এ রাজ্যে একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ও ক্যারিব্যাগ নিয়ে একটি সমীক্ষা (Pollution) করা হয়। তাতে দেখা যাচ্ছে, গোটা রাজ্যের মধ্যে হাওড়া জেলা একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ও ১২০ মাইক্রনের নিচে প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ ব্যবহারে শীর্ষস্থানে রয়েছে। যা নিয়ে রীতিমতো উদ্বিগ্ন পরিবেশবিদ থেকে বিশেষজ্ঞরা। ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অফ ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট, এয়ার অ্যান্ড ওয়াটার (আইএসডব্লিউএমএডব্লিউ) সংস্থার উদ্যোগে ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সমীক্ষা চালানো হয়৷ সেখানেই দেখা যাচ্ছে, এই দু ধরনের নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহারে রাজ্যের অন্যান্য জেলার তুলনায় শীর্ষস্থানে রয়েছে হাওড়া। হাওড়া ও কলকাতা ছাড়াও এ রাজ্যের সল্টলেক, মালদা, মুর্শিদাবাদ, হাওড়া, শিলিগুড়ি এবং দুর্গাপুরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ও ১২০ মাইক্রনের নিচে ক্যারিব্যাগ ও  প্লাস্টিকের ব্যবহার, উৎপাদন ও তার ম্যানেজমেন্ট বা পুনর্ব্যবহার নিয়ে এক সমীক্ষা চালানো হয়।

    সম্প্রতি এই গবেষণার রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন বিশিষ্ট অধ্যাপক, গবেষক ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রাক্তন প্রধান এবং ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অফ ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট, এয়ার অ্যান্ড ওয়াটার-এর সভাপতি অধ্যাপক সাধনকুমার ঘোষ। তিনি বলেন, হাওড়া শহরে প্রায় ৬৮ শতাংশ ক্ষেত্রে এই নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহার হচ্ছে। দক্ষিণ কলকাতার প্রায় ৪৭% এবং উত্তর কলকাতার ৫৩% রেস্টুরেন্ট ঠান্ডা পানীয়, কোল্ড কফি, বিভিন্ন শেক ইত্যাদি পরিবেশনের জন্য নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের স্ট্র ব্যবহার করছে। একই ভাবে মালদা ও মুর্শিদাবাদে ৫১%, দুর্গাপুরে ৫৯%, এবং পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলায় ৫৮% ব্যবহার হচ্ছে এই নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের।  

    কাঁটা-চামচ, প্লাস্টিকের থালা, দাঁতের কাঠি এই সব প্লাস্টিকের জিনিস হাওড়ায় প্রায় ৭৩ শতাংশ ব্যবহার হচ্ছে। যা দক্ষিণ কলকাতায় ৫১%, উত্তর কলকাতায় ৪৫%, সল্টলেক এলাকায় ৫৫%, মালদহ ও মুর্শিদাবাদ অঞ্চলে ৬৭%, দুর্গাপুরে ৫৮% এবং রাজ্যের অন্যান্য অংশে ৫১% ব্যবহার হচ্ছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ১২০ মাইক্রনের নিচে প্লাস্টিক ব্যাগ যে নিষিদ্ধ, তাও অনেকে জানেন না। মাত্র ৩৯% মানুষ এ ব্যাপারে সচেতন বলে সমীক্ষায় উঠে এসেছে। 

    ১২০ মাইক্রনের নিচে প্লাস্টিকের ব্যবহারের ক্ষেত্রেও রাজ্যের অন্যান্য জেলার থেকে এগিয়ে রয়েছে হাওড়া জেলা। নিষিদ্ধ ক্যারিব্যাগ হাওড়ায় ব্যবহার হচ্ছে ৮৯ শতাংশ। যা অন্যান্য জেলা এবং তার পাশের শহর কলকাতার থেকে অনেকটাই বেশি। যেটা দেখা যাচ্ছে, দক্ষিণ কলকাতায় ৪১%, উত্তর কলকাতায় ৫৯%, সল্টলেকে ৬৮%, মালদহ ও মুর্শিদাবাদ অঞ্চলে ৭৫%, হাওড়ায় ৮৯%, দুর্গাপুরে ৭৪%, শিলিগুড়ি এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের অন্যান্য অংশে ৬০%। বেশিরভাগ জায়গায় যে সব প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ ব্যবহার হচ্ছে, তা ১০, ২০, ২৫ মাইক্রনের। ক্যারিব্যাগের গায়ে কত মাইক্রন, সেটা লিখে রাখার কথা। তাও লেখা হচ্ছে না।

    কী বললেন হাওড়া পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান?

    হাওড়া পুরসভার প্রশাসকমন্ডলীর চেয়ারম্যান সুজয় চক্রবর্তী বলেন, হাওড়ার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে তাঁরা মাঝে মধ্যেই এই নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহারের বিরুদ্ধে অভিযান চালান। তাতেও বন্ধ করা যায়নি। পুলিশকেও বলা হয়েছে এই সব প্লাস্টিক যেখানে তৈরি হচ্ছে সেগুলি খুঁজে বার করে ব্যবস্থা নিতে। এ নিয়ে অবশ্য হাওড়া শহরের সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, প্লাস্টিক উৎপাদন বন্ধ করা হচ্ছে না। অথচ তাদের ব্যবহার করতে নিষেধ করা হচ্ছে। আগে উৎপাদন (Pollution) বন্ধ করা দরকার৷

    কী বলছেন গবেষকরা?

    সাধনবাবু বলেন, হাওড়া ও কলকাতা পুরসভার কয়েকটি ওয়ার্ডে যেভাবে সলিড ওয়েস্ট সংগ্রহ করে সেগুলি পৃথকীকরণ করে বিক্রি করা হচ্ছে পুনর্ব্যবহারের জন্য, প্রতিটি ওয়ার্ডেই সেই পরিকাঠামো গড়ে তোলা দরকার। পাশাপাশি সর্বত্র সচেতনতা (Pollution) বৃদ্ধি করা, এই নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স গঠন করা জরুরি। সঠিক ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট গড়ে তুলতে ওয়ার্ড পর্যায়ে ভলান্টারি কমিটি গড়ে তোলা এবং সর্বোপরি রাজ্যের নিজস্ব ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট পলিসি তৈরি করাও দরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: পঞ্চায়েত নির্বাচনে পিসেমশাইয়ের বিরুদ্ধে শালাবাবুর ছেলের লড়াই জমে উঠেছে

    Panchayat Election: পঞ্চায়েত নির্বাচনে পিসেমশাইয়ের বিরুদ্ধে শালাবাবুর ছেলের লড়াই জমে উঠেছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন প্রবীণের সঙ্গে নবীনের লড়াই। পিসেমশাইয়ের সঙ্গে লড়ছেন শালাবাবুর ছেলে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) এমনই ছবি দেখা গেল দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘি গ্রাম পঞ্চায়েতের মুন্ডাপাড়ার ১৯৪ নম্বর বুথে। এই বুথে এবার পিসেমশাই ও ভাইপোর লড়াই জমে উঠেছে। আর এ লড়াই দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই। কেউ কাউকে এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে নারাজ। গোটা এলাকা জুড়ে এই বুথ নিয়েই শুধু চর্চা হচ্ছে।

    কে কোন দলে একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন?

    গত পঞ্চায়েতে (Panchayat Election) এই বুথে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়ে জিতেছিলেন বর্তমানে বিজেপির প্রার্থী সুরজিৎ দাসের পিসিমা মঙ্গলা সাউ। এবছর ওই বুথে তাঁর স্বামী সজল সাউ দাঁড়িয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতীকে। গত পাঁচ বছর এই বুথে শাসকদলের লাগামছাড়া দুর্নীতি নিজে চোখে দেখেছেন বর্তমান বিজেপির প্রার্থী সুরজিৎ দাস। তাই তৃণমূল কংগ্রেসের এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে নিজের পিসেমশাইয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন তিনি। ভোটে দাঁড়িয়ে পিসেমশাইয়ের পায়ে হাত দিয়ে আশীর্বাদ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপির প্রার্থী হিসেবে মাঠে নেমেছেন তিনি।

    কী বললেন তৃণমূল প্রার্থী?

    বিজেপির প্রার্থী তৃণমূলের দিকে দুর্নীতির আঙুল তুলেছেন। এই প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী সজল সাউ বলেন, আমাদের দলের কিছু মানুষ অসৎ, তাই তাঁরা শাস্তি পাচ্ছেন। সব মানুষ খারাপ নয়। দিদির যে উন্নয়ন এলাকার মানুষ চোখে দেখেছেন, তাই এবার পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election) তারা বিজেপিকে হারাবেন। আর দুজনের মধ্যে রাজনৈতিক লড়াই হলেও তাতে সম্পর্কের কোনও অবনতি হবে না।

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    পিসেমশাইয়ের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে আশীর্বাদ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমে বিজেপি প্রার্থী সুরজিৎ দাস বলেন, পিসেমশাইয়ের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের কোনও অবনতি হবে না। তবে রাজনীতির ময়দানে এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে রাজি নই। মানুষ দুর্নীতিমুক্ত পঞ্চায়েত (Panchayat Election) গড়তে বিজেপিকে ভোট দেবেন।

    কী বললেন সিপিএম প্রার্থী?

    পিসেমশাই এবং শালাবাবুর ছেলের এই লড়াইয়ের মাঝে ঘোলা জলে মাছ ধরতে মাঠে নেমে পড়েছেন সিপিএম প্রার্থী  জিয়াউল কাজি। তিনি বলেন, রাজ্যের পিসি-ভাইপোকে যেমন দেখছি এখানেও পিসেমশাই-শালাবাবুর লড়াই জোট বেঁধেছে। গত পাঁচ বছর ধরে বিজেপি প্রার্থীর পিসি খেয়েছে. আর এবার পাঁচ বছর পিসির ভাইপোকে খাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। কিন্তু, সেটা হবে না। মানুষ পঞ্চায়েত  ভোটে (Panchayat Election) সিপিআইএমকে ভোট দেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পরিবেশ রক্ষায় সাফল্য মোদির! ৯ বছরে সৌরশক্তির ব্যবহার অভূতপূর্ব

    PM Modi: পরিবেশ রক্ষায় সাফল্য মোদির! ৯ বছরে সৌরশক্তির ব্যবহার অভূতপূর্ব

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-১৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অথর্ববেদ বলে, ‘‘পৃথিবী হল আমাদের ধরিত্রী মাতা এবং আমরা তার সন্তান।’’ ভারতীয় দর্শন এবং জীবনশৈলী সর্বদাই বলে প্রকৃতির সঙ্গে সহাবস্থানের কথা। বিগত ৯ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Pm Modi) নেতৃত্বে ভারত বিশ্বগুরু হয়েছে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যথেষ্ট সফলতা মিলেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শপথ নেন ২০১৪ সালে। তখন থেকেই পরিবেশ নীতিতে বড় পরিবর্তন দেখা যায়। বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় গ্লাসগোতে। যেখানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘জলবায়ু পরিবর্তন রোধ করতে প্রথম ব্যবস্থা ব্যক্তিগত স্তরে নিতে হবে।’’

    দেশে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে বনাঞ্চলের সংখ্যা। পরিসংখ্যান বলছে, বর্তমানে সারা পৃথিবীর ৭৫ শতাংশ বাঘের বাসস্থান আমাদের ভারতবর্ষে। আমাদের দেশে ওয়াইল্ডলাইফ ডাইভারসিটি নতুন মাত্রা পেয়েছে মোদির আমলে আফ্রিকান চিতার আগমনে। চলতি বছরেই আফ্রিকা থেকে আনা হয় বেশ কয়েকটি চিতার শাবক। যেখানে বিশ্বের অন্যান্য দেশ তাদের জলবায়ু সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করতে পারছে না, সেখানে ভারতে পরিবেশ ভারসাম্য রক্ষায় ব্যাপক সাফল্য মিলেছে। বিগত ৯ বছর ধরে মোদি সরকারের নমামি গঙ্গে প্রকল্প নদী দূষণের মাত্রাকে কমিয়েছে। নদীপাড়ের শহরগুলির সৌন্দার্যায়ন এবং মানুষের জীবন জীবিকারও উন্নতি হয়েছে এই প্রকল্পের মধ্য দিয়ে। বিগত ৯ বছর ধরে আমাদের দেশ সাক্ষী থেকেছে পুনর্নবীকরণ শক্তির ব্যাপক ব্যবহারের। অসংখ্য উদ্যোগ এক্ষেত্রে নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। যেখানে কম খরচে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পন্ন করা যাচ্ছে পুনর্নবীকরণ শক্তির সাহায্যে। মোদি সরকারের অন্যতম সাফল্য হল, উজ্জ্বালা যোজনা। যেখানে কয়েক কোটি মানুষকে গ্যাস প্রদান করা হয়েছে এবং এর ফলে কার্বন ডাই অক্সাইডের দূষণের মাত্রা কমেছে। কারণ তাঁরা আজ আর উনুনে রান্না করেন না। সারা দেশে কমানো গেছে প্লাস্টিকের ব্যবহার।

    এক নজরে আমরা দেখে নেব, বিগত ৯ বছরে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় মোদি সরকারের (Pm Modi) সাফল্য 

    ১) ২০২২ সালের পরিসংখ্যান বলছে, ভারতে রেকর্ড সংখ্যায় রয়েছে বাঘ। বর্তমানে দেশে বাঘের সংখ্যা হল ৩,১৬৭, যা সারা বিশ্বের ৭৫ শতাংশ। 

    ২) নমামি গঙ্গে প্রকল্পে ৩৫ হাজার ৪১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

    ৩) ২০১৪ সালের পরে দেশে পুনর্নবীকরণ শক্তির ব্যবহার বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ।

    ৪) ২০১৪ সালে সৌরশক্তির ব্যবহার দেশে বেড়েছে ২,৩০০ গুণ। ৩৫ লক্ষ কৃষি পাম্প বসানো হয়েছে সৌরশক্তির সাহায্যে।

    ৫) উজ্জ্বলা যোজনার মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে প্রায় ৩৭ কোটি এলইডি বাল্ব। 

    ৬) ভারতের বারোটি সমুদ্র সৈকত পেয়েছে ব্লু ফ্লাক্স সার্টিফিকেশন।

    ৭) জম্মু-কাশ্মীরের পালি দেশে প্রথম কার্বন মুক্ত পঞ্চায়েত হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

    ৮) রাজস্থানে পৃথিবীর বৃহত্তম সৌর পার্ক স্থাপন হয়েছে।

    ৯) গোবর্ধন প্রকল্পের মাধ্যমে বায়োগ্যাস তৈরিতে দেশে উল্লেখযোগ্য সাফল্য মিলেছে।

     

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় নির্মাণ হচ্ছে রাম মন্দির! প্রাচীন ভারতীয় ঐতিহ্য নতুন উচ্চতায়

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি বিমানবন্দর, ১২টি মেডিক্যাল কলেজ! মোদি জমানায় এগিয়েছে উত্তর-পূর্ব ভারত

    আরও পড়ুন: প্রতি জিবি ডেটা ৩০৮ থেকে কমে ১০ টাকারও নিচে! প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সাফল্য মোদি সরকারের

    আরও পড়ুন: ৩.২৮ লক্ষ কিমি গ্রামীণ রাস্তা থেকে চেনাব ব্রিজ! মোদি জমানায় বদলে গেছে দেশ

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় ব্যবসার আদর্শ পরিবেশ দেশে! ৯ বছরে স্টার্টআপ বেড়েছে ২৬০ গুণ

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    আরও পড়ুন: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

  • Water Borne Diseases: বর্ষাকালে জলবাহিত রোগ থেকে কীভাবে সুস্থ থাকবেন? 

    Water Borne Diseases: বর্ষাকালে জলবাহিত রোগ থেকে কীভাবে সুস্থ থাকবেন? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বৃষ্টি চলছে দিনভর! তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই কমেছে। কিন্তু চিন্তা বাড়াচ্ছে লাগাতার বৃষ্টি! কারণ, বর্ষাকালে তিন জলবাহিত রোগের (Water Borne Diseases) প্রকোপ বাড়তে থাকে। যার জেরে প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কাও হতে পারে বলে জানাচ্ছে চিকিৎসক মহল।

    কোন তিন রোগের (Water Borne Diseases) প্রকোপ বাড়ে? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, বর্ষায় জলবাহিত রোগের (Water Borne Diseases) প্রকোপ বাড়ে। যেহেতু বিভিন্ন জায়গায় জল জমে থাকে, নর্দমা ভরে যায়, অনেক সময়ই খাওয়ার জলের বিশুদ্ধতা বজায় থাকে না। ফলে, সংক্রমণের ঝুঁকি কয়েক গুণ বেড়ে যায়। তাই এই সময় ডায়রিয়া, কলেরা এবং জন্ডিসের প্রকোপ বাড়ে। তাই জলবাহিত এই তিন রোগ থেকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে চিকিৎসক মহল।

    কীভাবে সতর্ক হবেন (Water Borne Diseases)? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, কয়েকটি লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন হলেই বড় বিপদ এড়ানো যায়। তাই উপসর্গ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বাড়াবাড়ি হওয়ার আগেই চিকিৎসা শুরু করলে প্রাণ সংশয়ের ঝুঁকিও কমে। 
    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, চোখ ও দেহের চামড়া হলুদ হয়ে যাওয়া জন্ডিসের অন্যতম বড় লক্ষণ। তাই গায়ের রং বদল হলে, সতর্ক হতে হবে। এছাড়াও সাধারণ ভাইরাস ঘটিত জ্বরের মতোই কাশি, সর্দি, জ্বরের উপসর্গ (Water Borne Diseases) থাকে। তবে, তল পেটে যন্ত্রণা, প্রস্রাবের রং বদলে যাওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দিলে, সজাগ হওয়া জরুরি। কারণ এগুলো জন্ডিসের লক্ষণ বলেই জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। 
    ডায়ারিয়া হলেও জ্বর, পেটব্যথার মতো উপসর্গ দেখা যায় বলে জানাচ্ছে চিকিৎসক মহল। তবে, বার বার বমি, পেটে খিঁচুনি ভাব অনুভব করা ডায়ারিয়ার অন্যতম উপসর্গ। তার সঙ্গে একাধিকবার তরল মলত্যাগ ডায়ারিয়ার অন্যতম উপসর্গ। তাই এই রকম লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডায়ারিয়ার মতোই কলেরার উপসর্গ বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। তবে, কলেরা হলে ঝিমঝিম ভাব, অতিরিক্ত ক্লান্তি বোধ হয় বলে জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কীভাবে মোকাবিলা করবেন (Water Borne Diseases)? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, সচেতনতাই পারবে এই বিপদের (Water Borne Diseases) মোকাবিলা করতে। তাঁদের পরামর্শ, শিশুদের বাড়তি নজরদারিতে রাখা দরকার। কারণ বর্ষায় শিশুদের নানান ভাইরাস ঘটিত সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। তাই তাদের বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। পাঁচ বছরের কম বয়সিদের বর্ষায় ফোটানো বিশুদ্ধ জল খাওয়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, জলবাহিত রোগ এড়াতে পানীয় জলের ব্যাপারে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। তাছাড়া, লাগাতার জ্বর, কাশি, পেটব্যথার মতো সমস্যা থাকলে, তা একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। বিশেষত বয়স্ক ও শিশুদের বাড়তি নজরদারি জরুরি। চিকিৎসকদের পরামর্শ, সহজে হজম হয়, এমন খাবার এই সময়ে খাওয়া উচিত। যাতে পেটের সমস্যা না হয়, সে বিষয়ে বাড়তি সতর্ক থাকা দরকার।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Philosophy: ভারতীয় দর্শনের পান্ডুলিপির প্রদর্শনী ইসকনের রথযাত্রা মেলায়

    Indian Philosophy: ভারতীয় দর্শনের পান্ডুলিপির প্রদর্শনী ইসকনের রথযাত্রা মেলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের কর্মকাণ্ড এবার প্রদর্শনীর মাধ্যমে তুলে ধরা হল কলকাতার পার্ক স্ট্রিটে ইসকন আয়োজিত রথযাত্রা মেলায়। সেখানে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ এই প্রদর্শনী দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন। ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের ডিন, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বলরাম লীলা দাস বলেন, ভারতের এই সব দুর্মূল্য পুস্তক ও পান্ডুলিপি ভারতীয় সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। সারা ভারতের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা দেশের গৌরব, এমনই এক কোটিরও বেশি পান্ডুলিপি (Indian Philosophy) নষ্ট হতে বসেছে। এই সম্পদ সংরক্ষণ করে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরাই তাঁদের মূল লক্ষ্য।

    কীভাবে প্রতিষ্ঠা হল ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের (Indian Philosophy)?

    ভারতীয় দর্শন শাস্ত্র ও গৌড়ীয় বৈষ্ণব আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত প্রামাণ্য পুঁথির পান্ডুলিপি ও বিভিন্ন গ্রন্থ (Indian Philosophy) সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে কলকাতার মনোহরপুকুর রোডে গীতা ভবনে তৈরি হয় ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টার। এর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডির এক ছাত্র ফার্দিনান্দো সরর্দেল্লা। ফার্দিনান্দো তাঁর গবেষণার জন্য পান্ডুলিপি ও দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থের খোঁজে ভারতে এসেছিলেন। ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা ও মহান দার্শনিক ভক্তি সিদ্ধান্ত সরস্বতী বা শ্রীল প্রভুপাদের সেক্রেটারি সুন্দরানন্দ বিদ্যাবিনোদের ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারে‌ প্রায় তিন হাজার পুস্তক ও পান্ডুলিপি ছিল। এই সব রত্নরাজি তিনি নিজের সংগ্রহে নিয়ে আসেন। এর মধ্যে ছিল ১৮৫০ থেকে ১৯৪০ এর দশকের বাংলা, ইংরেজি, সংস্কৃত ও হিন্দি ভাষায় রচিত বহু দুষ্প্রাপ্য পুস্তক ও পান্ডুলিপি। তিনি দেশে ফিরে যাওয়ার আগে সংগৃহীত সব গ্রন্থ ও পান্ডুলিপি সমূহের সংরক্ষণের জন্য তাঁর অস্ট্রেলিয়ান বন্ধু ডেনিস হ্যারিশনের সহযোগিতায় ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন।

    চলছে ডিজিটাইজেশনের (Indian Philosophy) কাজ

    কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটির দুষ্প্রাপ্য পুস্তকগুলির (Indian Philosophy) সংরক্ষণের মধ্য দিয়ে কাজ শুরু করে এই প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে কলকাতা ছাড়াও মুম্বই, পুণে ও পুরীতে তাদের শাখা বিস্তারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গচ্ছিত ও নষ্ট হতে থাকা পান্ডুলিপি ও দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থগুলি সংরক্ষণ এবং ডিজিটাইজেশনের কাজ করে চলেছে এই প্রতিষ্ঠান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: দিনহাটায় বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৫, মৃত্যু এক তৃণমূল কর্মীর

    TMC: দিনহাটায় বিজেপি-তৃণমূল সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৫, মৃত্যু এক তৃণমূল কর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণা হওয়ার পর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাতেই মুর্শিদাবাদের ডোমকলে সিপিএম-তৃণমূল সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তাতে ৬ জন তৃণমূল (TMC) কর্মী গুলিবিদ্ধ হন। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই মঙ্গলবার ভোররাতে কোচবিহারের দিনহাটা এলাকা উত্তপ্ত হয়ে উঠল। ঘটল বিজেপি- তৃণমূলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা।  জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    প়ঞ্চায়েত প্রার্থী দেওয়া নিয়ে দিনহাটা-১ নম্বর ব্লকের গিতালদহের জারিধরলা দরীবস গ্রামে রাজনৈতিক উত্তেজনা ছিল। বিজেপি এবং তৃণমূল (TMC) কর্মীদের মধ্যে গণ্ডগোল লেগেই রয়েছে। সোমবার ভোররাতে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ বাধে। আর তাতেই এলোপাথাড়ি গুলি চলে। ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন ৫ জন এবং বাবু হক নামে এক তৃণমূল কর্মীর মৃত্যু হয়। ইতিমধ্যে জখমদের উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয়েছে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে। এছাড়াও মৃত ব্যক্তি বাবু হকের দেহ রয়েছে জারিধরলা দড়িবসে। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ওই এলাকায়।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    এই প্রসঙ্গে তৃণমূলের (TMC) সিতাইয়ের বিধায়ক জগদীশ চন্দ্র বর্মা বসুনিয়া বলেন, বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা ভোর রাতে নির্মমভাবে তৃণমূল কর্মীদের উপর আক্রমণ চালায়। বাবু হককে কুপিয়ে এবং গুলি করে খুন করা হয়। বারবার সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করে বিজেপি ভোটে জিততে চাইছে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    যদিও বিজেপির পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়। বিজেপির দিনহাটা ব্লক শহর মণ্ডলের সভাপতি ‌অজয় রায় বলেন, মাদক পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িত যারা তাদের মধ্যেই সংঘর্ষ হয়। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। নাটাবাড়ির বিজেপি বিধায়ক মিহির গোস্বামী বলেন, পুলিশের রিপোর্ট অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে দুষ্কৃতীরা এসে এই গণ্ডগোল করেছে। পাচারকারীদের মদতকারী উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী। পাচারের আমরা বিরুদ্ধে। ফলে, তৃণমূল (TMC) এই ঘটনার সঙ্গে আমাদের দলের নাম জড়াচ্ছে তা ঠিক নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP:  ঝাড়গ্রামে ক্যান্সার আক্রান্ত বিজেপি প্রার্থীকে সপাটে চড় থানার ওসির, ভাইরাল ভিডিও

    BJP: ঝাড়গ্রামে ক্যান্সার আক্রান্ত বিজেপি প্রার্থীকে সপাটে চড় থানার ওসির, ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার আক্রান্ত বিজেপি (BJP) প্রার্থীকে মারধর করছে সাঁকরাইল থানার ওসি। কয়েক মিনিটের এমনই একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর হইচই  পড়েছে ঝাড়গ্রাম জেলা জুড়ে। যদিও ভাইরাল হওয়া ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    ঘটনাটি ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের তুঙ্গাধুঁয়া গ্রামের। আহত বিজেপি (BJP) প্রার্থী শুভঙ্কর মাহাতকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার রাতে তাঁকে দেখতে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে যান বিজেপির ঝাড়গ্রাম জেলা সভাপতি তুফান মাহাত। রবিবার শুভঙ্করের এলাকায় বোমাবাজির অভিযোগ করেছিল তৃণমূল। সেই ঘটনার তদন্তে গিয়েছিলেন সাঁকরাইল থানার ওসি খন্দকার সাইফুদ্দিন আহমেদ। তারপরই ওই পুলিশ অফিসার বিজেপি প্রার্থীকে চড়় মাড়েন বলে অভিযোগ। বিজেপির দাবি, ওই গ্রামে চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন ঝাড়গ্রাম জেলা পরিষদের ১১ নং আসনের বিজেপি প্রার্থী শুভঙ্কর মাহাত। বাড়ি থেকে বেরিয়ে পুলিশের সঙ্গে প্রথমে বচসায় জড়িয়ে পড়েন ওই বিজেপি প্রার্থী। এরপরই বিজেপি প্রার্থীকে কর্তব্যরত পুলিশকর্মীরা চড় মারেন বলে অভিযোগ।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) প্রার্থীর পরিবারের লোকজন?

    বিজেপি (BJP) প্রার্থীর পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, ‘মনোনয়ন পর্ব থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের জন্য চাপ দিয়েছিল পুলিশ। এলাকায় গণ্ডগোল হচ্ছে শুনে সেখানে গিয়েছিল। একটি বিষয় নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বচসা হতেই চড় মেরেছে পুলিশ অফিসার।’

    কী বললেন অভিযুক্ত পুলিশ অফিসার ও পুলিশ সুপার?

    সাঁকরাইল থানার ওসি খন্দকার সাইফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ওই গ্রামে গণ্ডগোলের খবর পেয়ে সেখানে যাই। তারপর আমাকে গালিগালাজ করা হয় এবং অশ্লীল ভাষায় কটূক্তি করে উত্যক্ত করা হয়। সকলের সামনেই এই ধরনের মন্তব্য করায় পুলিশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছিল। ঝাড়গ্রাম জেলার পুলিশ সুপার অরিজিৎ সিনহা বলেন, ‘এক মিনিটের একটি ভিডিও দেখেছি। কী পরিস্থিতিতে এহেন ঘটনা ঘটল, তা বিভাগীয় তদন্ত করে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) ঝাড়গ্রাম জেলার সহ-সভাপতি দেবাশিস কুণ্ডু বলেন, ‘ঝাড়গ্রাম জেলা পরিষদের ১১ নং আসনের বিজেপি প্রার্থী শুভঙ্কর মাহাতকে সাঁকরাইল থানার ওসি মারধর করেছে। আমাদের প্রার্থী নিজে ক্যান্সার আক্রান্ত। এই মুহূর্তে গুরুতর জখম অবস্থায় তিনি মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আমরা আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে লিখিতভাবে অভিযোগ জানাব।’

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের ঝাড়গ্রাম জেলা সহ সভাপতি প্রসূন সড়ঙ্গী বলেন, “ওই এলাকায় তৃণমূল শক্তিশালী। প্রশাসন নিরপেক্ষ হয়ে কাজ করছে। কী কারণে কী ঘটনা ঘটেছে, তা প্রশাসন বলতে পারবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: ফের এনকাউন্টার যোগী রাজ্যে! ভোররাতে পুলিশের গুলিতে খতম গ্যাংস্টার

    Yogi Adityanath: ফের এনকাউন্টার যোগী রাজ্যে! ভোররাতে পুলিশের গুলিতে খতম গ্যাংস্টার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশ রাজ্যে দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করে কোর্টে ট্রায়াল চালানোর দিন ২০১৭ থেকেই শেষ হয়েছে। যোগী সরকার (Yogi Adityanath) ক্ষমতায় আসার পরে মোট ১১,০০০ এনকাউন্টার সংঘটিত হয়েছে সে রাজ্যে। খতম হয়েছে ১৮৫ দুষ্কৃতী। মঙ্গলবার সাত সকালে এনকাউন্টারে মৃত্যু হল আরও এক গ্যাংস্টারের। মহম্মদ গুফরান নামের ওই সমাজবিরোধীর বিরুদ্ধে খুন, খুনের চেষ্টা এবং ডাকাতির একাধিক অভিযোগ ছিল বিভিন্ন জেলায়। দীর্ঘ দিন ধরে তাঁকে খুঁজছিল পুলিশ। মঙ্গলবার ভোরে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় তার।

    মাথার দাম ছিল ১ লাখ ২৫ হাজার

    জানা গিয়েছে, মহম্মদ গুফরানের বিরুদ্ধে ১৩টি গুরুতর অভিযোগ ছিল পুলিশের কাছে। দীর্ঘদিন ধরেই পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল সে। এদিন উত্তরপ্রদেশের কৌশাম্বী জেলায় তার সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। পুলিশের কাছে গোপন সূত্রে খবর আসে গুফরান কোথায় রয়েছে। সেই মতো পরিকল্পনা সাজায় পুলিশ। মঙ্গলবার ভোরে কৌশাম্বীর সমদা সুগার মিলের কাছে গুফরানের গোপন ডেরায় আচমকাই হানা দেয় পুলিশ। সূত্রের খবর পুলিশকে দেখে গুফরান পালানোর চেষ্টা করে। বাইকে চড়ে সে পালাচ্ছিল বলে খবর। পুলিশ তাকে ঘিরে ফেলে। এরপরই শুরু হয় গুলির লড়াই। ভোর ৫টা নাগাদ এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় এই কুখ্যাত দুষ্কৃতীর। ঘটনাস্থল থেকে গুফরানের বাইক এবং পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। গুফরানের এনকাউন্টার করেছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)।

    কী বলছে পুলিশ?

    কৌশাম্বীর এসপি ব্রিজেশ শ্রীবাস্তব বলেন, ‘‘গুফরানের মাথার দাম ধার্য করা হয়েছিল ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। তার সন্ধান দিতে পারলে বা তাকে ধরিয়ে দিতে পারলে ওই পুরস্কার দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল পুলিশ। গুলিবিদ্ধ গুফরানকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।’’ প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশের এনকাউন্টারে যারা নিহত হয়েছে, তারা সকলেই সমাজবিরোধী। হিসাব বলছে, গত ছ’বছরে উত্তরপ্রদেশে গড়ে ১৩ দিনে অন্তত এক জন করে অভিযুক্ত নিহত হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ২৭/০৬/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ২৭/০৬/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) পারিবারিক অবসাদের কারণে চিন্তিত হতে পারেন। বাবার পরামর্শে এই সমস্যার অবসান করতে পারবেন।    

    ২) নিজের জন্য কিছু কেনাকাটা করতে পারেন। 

    বৃষ

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি করার পরিকল্পনা করে থাকলে পূর্ণ লাভ তুলতে পারবেন। 

    ২) ধর্মীয় কাজে সন্তানের রুচি দেখে প্রসন্ন হবেন।

    মিথুন

    ১) দুপুরের পর কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন। ব্যবসায়ীরা নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করবেন। 

    ২) ভবিষ্যতে এর দ্বারা লাভান্বিত হবেন। 

    কর্কট

    ১) জীবনসঙ্গী আপনার জন্য সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করতে পারেন। তাঁকে কিছু উপহার দিতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় ঝুঁকি নেওয়ার পরিকল্পনা করে থাকলে তা ত্যাগ করুন।

    সিংহ 

    ১) বাণী নিয়ন্ত্রণে রাখুন, তা না-হলে সম্পর্কে বিভেদ সৃষ্টি হতে পারে। 

    ২) আত্মীয়দের সঙ্গে বিবাদ চলতে থাকলে তা দূর করার চেষ্টা করবেন।

    কন্যা

    ১) মন থেকে করে থাকা কাজের দ্বারা লাভান্বিত হবেন। এর ফলে সন্তুষ্ট হবেন। 

    ২) ব্যস্ততা সত্ত্বেও প্রেম জীবনের জন্য সময় বের করতে পারবেন। এর ফলে জীবনসঙ্গী আনন্দিত হবে।        
     
     তুলা 

    ১) দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা চুক্তি চূড়ান্ত করতে পারেন। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। 

    ২) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে ভালো সময় কাটাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) পরিবারের কোনও সদস্য সরকারি চাকরি পেতে পারেন। 

    ২) সন্ধ্যাবেলা কোনও শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।

    ধনু

    ১) শ্বশুরবাড়ির তরফে সম্মান লাভ করবেন।  
     
    ২) ব্যাঙ্ক ও কোনও ব্যক্তির কাছ থেকে ঋণ গ্রহণের পরিকল্পনা করে থাকলে তার জন্য দিন ভালো।

    মকর

    ১) কর্মক্ষেত্রে পরিস্থিতি উন্নত হবে। ব্যবসায় লাভের সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ২) সন্তানের পড়াশোনার জন্য কিছু করতে পারেন। 

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় কোনও বিবাদ চললে কথাবার্তার মাধ্যমে তার সমাধান হবে। 

    ২) বন্ধুর জন্য উপহার কিনতে পারেন।

    মীন

    ১) চাকরিজীবীরা সতর্ক থাকুন। কারণ শত্রু আপনার ক্ষতি করতে পারে।  
     
    ২) বন্ধুদের সঙ্গে মিলে অর্থের অপচয় করার পরিবর্তে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটান।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: ডোমকলে অভিষেক আসার আগেই সিপিএমের সঙ্গে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৬ তৃণমূল কর্মী

    TMC: ডোমকলে অভিষেক আসার আগেই সিপিএমের সঙ্গে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ ৬ তৃণমূল কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  মঙ্গলবার মু্র্শিদাবাদের ডোমকলে নির্বাচনী প্রচারে আসছেন সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC)  সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। এলাকায় দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে তিনি সভা করবেন। তারই প্রস্তুতি চলছে। ঠিক তার আগে সোমবার সন্ধ্যায় সিপিআইএম -তৃণমূল সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে উঠল ডোমকলের জোতকানা তুলসীপুর এলাকা। গণ্ডগোলকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক বোমাবাজি হয় বলে তৃণমূল কর্মীদের অভিযোগ। কয়েক রাউন্ড গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। আর তাতে ছয়জন তৃণমূল কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।

    ঠিক কী নিয়ে গণ্ডগোল?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,এদিন জোতকানা এলাকায় দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে সিপিএমের পক্ষ থেকে মিছিল করা হয়। সেই মিছিলে তৃণমূল বাধা দেয়। এনিয়ে সিপিএমের কর্মী, সমর্থকদের সঙ্গে তৃণমূল কর্মীদের বচসা বাধে। পরে, হাতাহাতি শুরু হয়। এরপরই এলাকায় বোমাবাজি এবং গুলি চালানোর অভিযোগ ওঠে।

    আক্রান্ত তৃণমূল (TMC) কর্মীদের কী বক্তব্য?

    যদিও আক্রান্ত তৃণমূল (TMC) কর্মীদের বক্তব্য, সিপিএমের মিছিল এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় এক মহিলা তৃণমূল কর্মীকে কটূক্তি করে। তা নিয়ে তৃণমূল কর্মীরা প্রতিবাদ করতে গেলে মিছিল থেকে ওই কর্মীদের উপর চড়াও হয়। আরও কয়েকজন তৃণমূল কর্মী এসে প্রতিবাদ করলে তারা রুদ্র মূর্তি ধারণ করে। তৃণমূল কর্মীদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়া হয়।

    কী বললেন সিপিএম নেতৃত্ব?

    সিপিএমের মুর্শিদাবাদ জেলার সাধারণ সম্পাদক জামির মোল্লা বলেন, এদিন ডোমকলে তৃণমূল (TMC) কর্মীর বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে। রাজ্যে তৃণমূল সব জায়গায় সন্ত্রাস চালাচ্ছে। ফলে, যেখানে গণ্ডগোল হচ্ছে, সেখানেই তৃণমূল রয়েছে। এখানেও আমাদের দলের মিছিলে তৃণমূলের লোকজন বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। দলীয় কর্মীরা প্রতিবাদ করে। তা নিয়ে গণ্ডগোল হয়। এরপরই ওরা গুলি চালিয়েছে। নিজেদের গুলিতে তারা গুলিবিদ্ধ হয়েছে। এরসঙ্গে সিপিএমের কোনও যোগ নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share