Tag: Madhyom

Madhyom

  • Internet Economy: ২০৩০ সালে ভারতের ইন্টারনেট অর্থনীতি হবে ৮৭ লক্ষ কোটি টাকা! বলছে রিপোর্ট

    Internet Economy: ২০৩০ সালে ভারতের ইন্টারনেট অর্থনীতি হবে ৮৭ লক্ষ কোটি টাকা! বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: Temasek and Bain and company নামের একটি বিদেশি সংস্থা একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যার শিরোনাম রয়েছে ‘e-conomy India 2023: the economy of a billion connected Indians’ এই রিপোর্টে আলোচনা করা হয়েছে, ভারতে ইন্টারনেট অর্থনীতির ভবিষ্যত নিয়ে। ওই রিপোর্টে বলা হচ্ছে যে ভারতের ইন্টারনেট অর্থনীতি (Internet Economy) ২০৩০ সালে ১ লক্ষ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৮২.৫৭ লক্ষ কোটি টাকা।

    কেন এমন দাবি করা হচ্ছে?

    সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে ভারতীয়দের মধ্যে এখন অনলাইনে কেনাকাটা করার প্রবণতা বেশি। যেকোনও ধরনের পণ্য হোক বা অন্য কিছু তা কিনতে অনলাইন মাধ্যমকেই পছন্দ করছেন ভারতীয়রা। এবং এই কারণেই ইন্টারনেট ব্যবসায় বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ছে তাই বলা যায় বর্তমানে দেশে এটা ডিজিটাল দশক চলছে। ওই রিপোর্টে আরও বলা হচ্ছে, বর্তমানে ৭০ কোটি ইন্টারনেট (Internet Economy) ব্যবহারকারী রয়েছেন এদেশে। যেখানে গড়ে ৩৫ কোটি মানুষ ডিজিটাল পেমেন্ট করে থাকেন এবং ২২ কোটি মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা পছন্দ করেন। রিপোর্টে আরও বলা হচ্ছে ভারতবর্ষের ক্রমবর্ধমান এই ইন্টারনেট অর্থনীতি ব্যবসায়ীদের জন্য একটি বড় প্ল্য়াটফর্ম তৈরি করতে পেরেছে।

    এক লক্ষ কোটিতে পৌঁছাবে ইন্টারনেট অর্থনীতি

    ওই রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে যে ভারতের জিডিপির মাথাপিছু রোজগার ২০২২ সালে ছিল ২৫০০ মার্কিন ডলার বা ভারতীয় মুদ্রায় ২ লাখ টাকা তা ২০৩০ সালে বেড়ে হবে ৫৫০০ মার্কিন ডলার বা সাড়ে ৪ লাখ টাকা। 

    আরও পড়ুন: করমণ্ডল কেড়েছে ছেলের প্রাণ, সেই ট্রেনে চড়ে দেহ আনতে গেলেন বাবা

    ভারতের অর্থনীতিতে ইন্টারনেট ইকোনমির ভূমিকা

    ২০৩০ সালের মধ্যেই ইন্টারনেট ইকোনমি ভারতের জিডিপিতে ১২ থেকে ১৩ শতাংশ অবদান রাখতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে। ওই রিপোর্ট মোতাবেক ২০১০ সালে দেশের অর্থনীতিতে ইন্টারনেট ইকোনমির অবদান ছিল ০.৫ শতাংশ। বর্তমান ভারতে শিক্ষা, প্রযুক্তি এবং অনলাইন মিডিয়া কোম্পানিগুলি পাঁচ থেকে ছয় গুণ বেড়েছে আগের থেকে। রমরমিয়ে ব্যবসা চলছে অনলাইন মাধ্যমে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • TMC: মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ থোড়াই কেয়ার! বালি পাচারে অভিযুক্ত খোদ তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি

    TMC: মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ থোড়াই কেয়ার! বালি পাচারে অভিযুক্ত খোদ তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জেলা সফরে গিয়ে নদীর ধার থেকে বালি না তোলার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বার বার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু সেই নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে তৃণমূলের (TMC) একজন অঞ্চল সভাপতি অবাধে বালি তুলছেন বলে অভিযোগ। রীতিমতো গাড়ি করে কয়েকদিন ধরেই এই বালি তোলা চলছিল। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে বাঁকুড়ার সিমলাপাল থানার ধাদকিডাঙ্গা এলাকায়। অবাধে বালি তুলে তা ট্রাক্টরে করে পাচারের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের (TMC) ওই অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে। বিষয়টি নজরে আসতেই স্থানীয় বাসিন্দারা বালি বোঝাই ওই ট্রাক্টর আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন।

    কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    বাঁকুড়ার তালডাংরা ও সিমলাপাল ব্লকের মাঝখান দিয়ে বয়ে গিয়েছে জয়পণ্ডা নদী। এই নদীতে ধাদকিডাঙ্গা এলাকায় কোনও বৈধ বালি খাদান নেই। সম্প্রতি  সেই নদীর ধার থেকেই অবৈধভাবে বালি তুলে ট্রাক্টরে করে অন্যত্র পাচার করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ। আর বেআইনি এই কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের (TMC)  সিমলাপাল ব্লকের মণ্ডলগ্রাম অঞ্চলের অঞ্চল সভাপতি অর্ধেন্দু সিংহ মহাপাত্রর বিরুদ্ধে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, এক সপ্তাহ ধরে এই বালি পাচার চলছিল। বিষয়টি নজরে আসতেই স্থানীয় ধাদকিডাঙ্গা গ্রামের মানুষ বালি বোঝাই ট্রাক্টরটিকে আটক করে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। পরে সিমলাপাল থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে চালক সহ ট্রাক্টরটিকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। নিজের দলীয় পদের প্রভাব খাটিয়েই সম্পূর্ণ অবৈধভাবে এই বালি পাচার করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    অভিযুক্ত তৃণমূল (TMC) অঞ্চল সভাপতি বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে চাননি। তৃণমূলের জেলা সভাপতি দিব্যেন্দু সিংহ মহাপাত্র বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। ব্লক নেতৃত্ব আমাকে কিছু জানায়নি। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখব। এই ঘটনা সত্যি হয়ে থাকলে তা পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে দলের ভাবমূর্তির ক্ষেত্রে ক্ষতিকারক হবে।

    বালি পাচার নিয়ে সরব বিজেপি নেতৃত্ব

    বিজেপি নেতা তথা সিমলাপাল পঞ্চায়েত সমিতির বিরোধী দলনেতা শিশির দত্ত বলেন, এই বালি পাচারের সঙ্গে তৃণমূল (TMC)  নেতৃত্ব ও প্রশাসনের একাংশ যুক্ত রয়েছে। ঘটনার প্রকৃত তদন্ত করে দোষী ব্যক্তির শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • 2000 Notes: দু’হাজার টাকার নোটের ৫০ শতাংশই ফেরত এসেছে, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    2000 Notes: দু’হাজার টাকার নোটের ৫০ শতাংশই ফেরত এসেছে, জানাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত মাসের ১৯ তারিখেই ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়েছিল, বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে ২০০০ টাকার নোট (2000 Notes)। ব্যাঙ্কে গিয়ে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সেগুলি বদল করে নিতে বা জমা দিতেও বলা হয়েছিল ওই বিজ্ঞপ্তিতে। বৃহস্পতিবার ব্যাঙ্কের তরফ থেকে জানানো হল, ইতিমধ্যে ২০০০ টাকার নোটের (2000 Notes) ৫০ শতাংশই তাদের কাছে ফিরে এসেছে। অন্যদিকে ফিরে আসা নোটগুলির মধ্যে ৮০ শতাংশই ডিপোজিট হয়েছে। বাকি ২০ শতাংশ শুধুমাত্র বদল হয়েছে, এমনই দাবি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের।

    কী বললেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস?

    বৃহস্পতিবার ২০০০ টাকার নোট বদল করা বা জমা করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে গিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলেন, ‘‘বিভিন্ন ব্যাঙ্ক থেকে আমাদের কাছে যে তথ্য এসেছে তা বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, প্রায় ৮০ শতাংশ টাকা গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে।’’ অর্থাৎ কিনা নোট বদল করার থেকেও জমা করার প্রবণতা বেশি। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, বাজারে ৩ লক্ষ ৬২ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ২০০০ টাকার নোট চালু ছিল। তার মধ্যে ১ লক্ষ ৮২ হাজার কোটি টাকার নোট এখনও পর্যন্ত ফেরত এসেছে। প্রসঙ্গত এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর জানিয়েছিলেন, ৩০ সেপ্টেম্বরের পরেও দু হাজার টাকার নোট বাতিল বলে ঘোষণা হবে না।

    জমা করার প্রবণতাই বেশি মানুষের মধ্যে

    ব্যাঙ্কে নোট জমা করার প্রবণতা বেশি হওয়ায় বিশেষজ্ঞরা বলছেন,‘‘এর ফলে ব্যাঙ্কের কাছে নগদের যে সমস্যা তৈরি হচ্ছিল, তা অনেকটাই কাটবে এবং দেশের মানুষের নোট জমা করার প্রবণতার ফলে দেশের ব্যাঙ্কগুলিতে বাড়তে থাকবে ডিপোজিট।’’ এক আধিকারিকের কথায়, বর্তমানে দেশের ব্যাঙ্ক ডিপোজিট ১০.৯ শতাংশ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: হারানো জমি ফিরে পেতে পুরনো সঙ্গী বিজেপির হাত ধরছে দেবগৌড়ার দল?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Murshidabad: হাইকোর্টের নির্দেশে ৫টি বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হল তৃণমূল বিধায়কের পার্টি অফিস

    Murshidabad: হাইকোর্টের নির্দেশে ৫টি বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হল তৃণমূল বিধায়কের পার্টি অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার হাইকোর্টের নির্দেশে বড়ঞায় তৃণমূলের পার্টি অফিস ভেঙে দিল জেলা প্রশাসন। মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলার বড়ঞা ব্লকের অন্তর্গত আফ্রিকা হিমঘর মোড় সংলগ্ন এলাকায় বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার দলীয় কার্যালয় ছিল বলে সূত্রে জানা গেছে। অবশেষে তা ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন। সবটাই আইন মেনে, প্রশাসনের উপস্থিতিতে হয়েছে। যদিও স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের দাবি, এই অবৈধ ভবন তৃণমূলের কার্যালয় ছিল না। 

    মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) অভিযোগ কী ছিল?

    স্থানীয় মানুষের বক্তব্য, বড়ঞায় আফ্রিকা মোড়ে এই ভবনটি মূলত তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়, যা বেআইনিভাবে পূর্ত দফতরের (Murshidabad) সরকারি জায়গায় তৈরি হয়েছিল। এই অবৈধ নির্মাণের বিষয়কে সমানে রেখে স্থানীয়রা কলকাতা হাইকোর্টে অভিযোগ দায়ের করার পর মামলা হয়। এরপর কোর্টের রায় ঘোষণা হলে বেআইনি তৃণমূল ভবনটি ভাঙা হয়। বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা বেআইনিভাবে এখানে তৃণমূলের পার্টি অফিস গড়ে তুলেছিলেন বলে এলাকার মানুষ জানিয়েছেন। বর্তমানে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে এই তৃণমূল বিধায়ক জেলে রয়েছেন। বিধায়কের অফিস ভাঙাকে ঘিরে এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

    কীভাবে ভাঙা হয়েছে?

    গত ২৪ মে কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল এই অবৈধ ভবনটি ভাঙার জন্য! সেই মতো ভাঙার কাজ শুরু হয়েছিল। কিন্তু ভবন ভাঙার জন্য আইনি জটিলতায় পড়তে হয়েছিল স্থানীয় প্রশাসনকে। এমনকী কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েও রক্ষা হয়নি ভবন নির্মাণকারীর আবেদন। অবৈধ এই নির্মাণটি বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় ৫ টি বুলডুজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল। যদিও বড়ঞা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এটি কোনও দলীয় কার্যালয় ছিল না, তবে এখানে দলের বিভিন্ন অনুষ্ঠান হত। পাশাপাশি তৃণমূলের দাবি, দলের কার্যালয় বলে বদনাম করার চেষ্টা করছে বিরোধীরা। অন্যদিকে বিরোধী দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অবৈধ নির্মাণ এবং ভেঙে ফেলার বিষয় থেকে নিজেরা রক্ষা পেতে, তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা বলেছেন, অবৈধ ভবনটি দলীয় কার্যালয় নয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Brain Tumor: কীভাবে বোঝা যায় ব্রেন টিউমার? দেরিতে চিকিৎসায় কি বাড়ছে বিপদ?

    Brain Tumor: কীভাবে বোঝা যায় ব্রেন টিউমার? দেরিতে চিকিৎসায় কি বাড়ছে বিপদ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    যে কোনও বয়সেই হানা দিতে পারে এই রোগ। তবে, ঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু হলে এড়ানো যেতে পারে বড় বিপদ। তাই প্রয়োজন সচেতনতার। ৮ জুন ওয়ার্ল্ড ব্রেন টিউমার অ্যাওয়ারনেস ডে। এই উপলক্ষে আয়োজন করা হয়েছে একাধিক কর্মশালা। আর চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, অযথা আতঙ্কিত হয়ে সময় নষ্ট নয়। বরং সময় মতো চিকিৎসা সারিয়ে তুলতে পারে ব্রেন টিউমারকেও (Brain Tumor)! 

    ব্রেন টিউমার কী? ভারতে ব্রেন টিউমার (Brain Tumor) কত সংখ্যক হয়?  

    চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায়, মস্তিষ্কের ভিতরে তৈরি হওয়া কিছু অতিরিক্ত কোষ হল ব্রেন টিউমার (Brain Tumor)। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যানসার রেজিস্ট্রেশন-এর তথ্য অনুযায়ী, ভারতে প্রতি বছর ২৮ হাজার মানুষ ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হন। আর প্রতি বছর ২৪ হাজার রোগী মারা যান। 

    ব্রেন টিউমারের (Brain Tumor) উপসর্গ কী? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শরীরের নানা লক্ষণ খেয়াল করলেই সজাগ হওয়া যায়। কিন্তু, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, রোগী সেসব উপসর্গকে গুরুত্ব দেয় না। ফলে, রোগ নির্ণয়ের কাজ শুরু হয় অনেক দেরিতে। তাই বিপদ আরও বাড়ে। ব্রেন টিউমারের (Brain Tumor) সব চেয়ে বড় উপসর্গ হল মাথার যন্ত্রণা। নিয়মিত মাথার যন্ত্রণা হলে কখনই পেন কিলারের সাহায্যে তা ধামাচাপা দেওয়া উচিত নয়। গোটা মাথা বা মাথার নির্দিষ্ট কোনও অংশে নিয়মিত যন্ত্রণা হলে অবশ্যই চিকিৎসককে জানানো উচিত। তবে, শুধু মাথার যন্ত্রণা নয়, ব্রেন টিউমারের আরও কিছু উপসর্গ রয়েছে, যা খেয়াল রাখা জরুরি বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। যেমন, হাত-পায়ে দূর্বলতা, পেশির জোর কমে যাওয়া বা শরীরের কোনও একটি অংশ দুর্বল হয়ে যাওয়া। বারবার বমি হওয়া বা সব সময় গা গুলিয়ে ওঠার মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ঘুম, অপরের কথা বুঝতে না পারা, যে কোনও চেনা জিনিস মনে রাখতে না পারা বা লাগাতার যে কোনও বস্তুকে উল্টোদিকে দেখা অর্থাৎ, দৃষ্টির সমস্যাও কিন্তু ব্রেন টিউমারের উপসর্গ। 

    ব্রেন টিউমার (Brain Tumor) থেকে কি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা সম্ভব? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ব্রেন টিউমার (Brain Tumor) মানেই জীবন শেষ, এই ধারণা ভুল। কারণ, সময় মতো চিকিৎসা শুরু হলে স্বাভাবিক জীবনে ফেরা সম্ভব। কোন বয়সে রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন কিংবা টিউমারের ধরন কেমন, কত দ্রুত টিউমার বড় হচ্ছে, এই সব কিছুর উপর সুস্থ হয়ে ওঠার হার নির্ভর করে। তাই আগেই রোগের নাম শুনে ভয় পাওয়া উচিত নয় বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। পাশাপশি, চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ব্রেন টিউমার মানেই মস্তিষ্কে ক্যানসার নয়। সব টিউমার ক্যানসার হয় না। এ বিষয়ে সচেতনতা জরুরি। সময় মতো সঠিক চিকিৎসা হলে ব্রেন টিউমারের রোগীও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: অভিষেকের জনজোয়ার নয়, জনভাটা চলছে! জনসম্পর্ক অভিযানে তোপ সুকান্তর

    BJP: অভিষেকের জনজোয়ার নয়, জনভাটা চলছে! জনসম্পর্ক অভিযানে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলির জনজোয়ার সভার তীব্র সমালোচনা করলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি। এই জেলার আরামবাগ, পোলবা এবং বলাগড়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জনজোয়ার কর্মসূচি পালন করছেন। ইতিমধ্যেই এই জেলার তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ, শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কে শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে সিবিআই-ইডি গ্রেফতার করেছে। আর তাই, এই সুযোগে বিজেপির মহা জনসম্পর্ক যাত্রা চলাকালীন তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার (BJP)?

    কেন্দ্র সরকারের ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে সাংসদ সুকান্ত মুজমদার (BJP) জনসম্পর্ক অভিযানে চুঁচুড়ার কবি অরুণ চক্রবর্তীর বাড়িতে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বলেন, আরামবাগে জনজোয়ার নয়, জনভাটা চলছে! যারা টাকা কালেকশন করে পৌঁছে দেবে, তারা এখন জেলে। অভিষেকের ট্রাক্টরে করে রোড শো করাকে কটক্ষ করেন তিনি। বলেন, তৃণমূলের জেলা জুড়ে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চলছে। পঞ্চায়েত নির্বাচন এখনও হয়নি। কিন্তু যদি রাজ্য সরকার নির্বাচন সঠিক সময়ে না করে, তাহলে যতজন লোক অভিষেকের পিছনে ঘুরছে, তাও আর ঘুরবে না। পাশাপাশি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, রেল দুর্ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী রাজনীতি করছেন। সুকান্তবাবু বলেন, আহতদের আর্থিক সাহায্যের জন্য স্থানীয় নেতারা প্রথমে চেক দিলেও, তারপর আবার মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের কলকাতায় নিয়ে গিয়ে, সেই চেক ঘটা করেপুনরায় প্রদান করেছেন। এটা রীতিমতো আহত ব্যক্তিদের হেনস্থা ছাড়া আর কিছু নয়। উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী যখন চেক বিলি করছিলেন, সেই সময় মন্তব্য করেন, ‘সিবিআই এখন বাথরুমেও ঢুকছে’। আর তাঁর এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে সুকান্তবাবু বলেন, টাকা-সোনা যদি তৃণমূল নেতাদের বাথরুমেও রাখা থাকে, তাহলে বাথরুমেও সিবিআই-ইডি ঢুকবে। কেন্দ্র সরকারের ৯ বছর পূরণের উপলক্ষে বিজেপি সমাজের বিভিন্ন বিশিষ্ট মানুষের বাড়িতে গিয়ে জনসম্পর্ক অভিযান করছে। কবি অরুণ চক্রবর্তীর বাড়িতে এই সুবাদেই যাওয়া সুকান্ত মজুমদারের। অরুণবাবু অবশ্য বলেন, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • CBI: এবার অনুব্রতর পরিচারক বিদ্যুৎবরণ গায়েনের বাড়িতে হাজির সিবিআই

    CBI: এবার অনুব্রতর পরিচারক বিদ্যুৎবরণ গায়েনের বাড়িতে হাজির সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচারকাণ্ডে ধৃত অনুব্রত মণ্ডলের পরিচারক হিসাবে পরিচিত বিদ্যুৎবরণ গায়েনের বাড়িতে হানা দিল সিবিআই (CBI)। বৃহস্পতিবার সাত সকালেই বোলপুরের কালিকাপুর এলাকায় সিবিআই আধিকারিকরা তাঁর বাড়িতে হাজির হন। বাড়িতে তাঁকে দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। বেশ কিছু নথি চাওয়া হয়। সামান্য বেতনের একজন চাকরিজীবী হয়ে অট্টালিকার মতো বাড়ি তৈরির পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির উৎস জানার চেষ্টা করেন সিবিআই আধিকারিকরা।

    কে এই বিদ্যুৎবরণ?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বোলপুর পুরসভার গ্রুপ ডি কর্মী বিদ্যুৎবরণ। ২০০৮ সালে তিনি এই চাকরি পেয়েছিলেন। ২০১২ সালে তিনি পুরসভার স্থায়ী কর্মী নিযুক্ত হন। এক সময় তিনি গাড়ির খালাসির কাজ করতেন। পরে, পদোন্নতি হয়ে গাড়ির চালক হন। বুধবার রাজ্যের একাধিক পুরসভায় সিবিআই হানা দেয়। বীরভূমের শান্তিনিকেতনে অস্থায়ী শিবির করে সিবিআই (CBI) আধিকারিকরা রয়েছেন। মূলত অনুব্রতর জাল কতদূর পর্যন্ত রয়েছে, তা জানার চেষ্টা করতেই এদিন সিবিআই হানা হয়। জানা গিয়েছে, তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে বিদ্যুৎবরণ অনুব্রত ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। তাঁর বাড়িতে পরিচারকের কাজ করতেন। অনুব্রতর ক্ষমতা বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে তাঁরও প্রতিপত্তি বাড়তে শুরু করে। অনুব্রতর সঙ্গে তাঁকে সব সময় দেখা যেত। তিনি অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডলের কোম্পানির ডিরেক্টর হিসেবে যুক্ত ছিলেন। এর আগে ২০২২ সালের আগস্ট মাসে তাঁর বাড়িতে সিবিআই (CBI) হানা দিয়েছিল। পরে, তাঁকে একাধিকবার নোটিশ পাঠানো হলেও তিনি শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে হাজিরা দেননি। এবার সিবিআই আর তাঁকে সময় দেয়নি। এদিন তাঁর বাড়িতে দুজন সিবিআই আধিকারিক হানা দেন। জানা গিয়েছে, সিবিআই আধিকারিকরা জেলার কয়েকটি ব্যাঙ্কের আধিকারিকদের অস্থায়ী ক্যাম্পে তলব করেছেন। ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত নথি নিয়ে আসতে বলা হয়েছে। মূলত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিপুল পরিমাণ আর্থিক লেনদেন হয়েছে। সেই লেনেদেনের পিছনে কারা রয়েছে, তা জানার চেষ্টা করছেন সিবিআই (CBI) আধিকারিকরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদি জমানায় ব্যবসার আদর্শ পরিবেশ দেশে! ৯ বছরে স্টার্টআপ বেড়েছে ২৬০ গুণ

    PM Modi: মোদি জমানায় ব্যবসার আদর্শ পরিবেশ দেশে! ৯ বছরে স্টার্টআপ বেড়েছে ২৬০ গুণ

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৯

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্ব আজ তাকিয়ে আছে ভারতের দিকে। বিশ্বমানের আধুনিক কোম্পানিগুলি এদেশে বিনিয়োগ করতে চায়, যা সম্ভব হয়েছে মোদি সরকারের (PM Modi) নীতির কারণে। বিগত ৯ বছর ধরে অর্থনৈতিক সংস্কার এবং আর্থিক নীতিই বিদেশি বিনিয়োগ টেনে আনছে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৪ সালের আগে যেখানে স্টার্ট আপের সংখ্যা এদেশে ছিল ৩৫০ টি, এখন তা বেড়েছে ২৬০ গুণ। শুধু তাই নয়, ইউনিকর্নের (১০০ কোটি ব্যবসার কোম্পানি, যা শেয়ার মার্কেটে নথিভুক্ত নয়) সংখ্যা বর্তমানে দেশে ১০০ ছাড়িয়েছে। ২০১৪ সালের পর থেকেই উদ্যোগপতিদের কাছে সরকার কখনও বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি, বরং পরামর্শদাতা রূপে পাশে থেকেছে। এই কারণেই শিল্পপতিরা আজ এ দেশে ব্যবসা করার অনুকূল পরিবেশ পেয়েছেন।

    রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্স কমার ফলে বিনিয়োগে বিপুল পরিমাণে উৎসাহ দেখা যাচ্ছে শিল্পপতিদের মধ্যে। এছাড়া গত ৯ বছরে যথেষ্ট পরিমাণে কমানো হয়েছে কর্পোরেট ট্যাক্সও। প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) একটি বড় নীতি হল, দেশের মানুষের উপর বিশ্বাস স্থাপন। তিনি মনে করেন, এর ফলেই একটি শক্তিশালী দেশ তৈরি হতে পারে। তাঁর এই নীতির কারণেই আজ করদাতাদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে এবং রেকর্ড পরিমাণে ট্যাক্স সংগ্রহ হয়েছে বিগত বছরগুলিতে। ভারতের লক্ষ্য হল বিশ্বমানের ব্যবসার মানচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করা। যত সময় গড়িয়েছে, বিগত ৯ বছর ধরে এখানে যথেষ্ট উন্নতি করতে পেরেছে দেশ। একটি রিপোর্ট বলছে, ২০১৪ সালের আগে বিশ্বের নিরিখে ব্যবসা করার আদর্শ পরিবেশ হিসেবে ভারতবর্ষের স্থান ছিল ১৪২, ২০১৯ সালে তা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৬৩। বিশ্বব্যাঙ্কের লজিস্টিক পারফরম্যান্সের ইনডেক্সে ৬ ধাপ এগিয়েছে ভারত এবং বর্তমানে তার স্থান ১৪৯ টি দেশের মধ্যে ৩৮ তম। এই সমস্ত রিপোর্ট এবং পরিসংখ্যান বলে দিচ্ছে, কীভাবে গত ৯ বছর ধরে মোদি সরকারের নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ। এই সমস্ত সংস্কার এবং মোদি সরকারের নীতির কারণেই গত ৯ বছর ধরে পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে দেশে। পূর্ববর্তী সরকারের কাছে শিল্পপতিরা যেন ছিল শুধুই অর্থভাণ্ডার বা ধনকুবের। কিন্তু তাঁদের সরকারের সহযোগী করে তুলে দেশের উন্নয়নের কাজে লাগাতে পেরেছেন নরেন্দ্র মোদি।

     বিনিয়োগ করার মতো আদর্শ পরিবেশ কীভাবে গড়ে উঠল ভারতে?

    ১) ব্যবসা করার আদর্শ ক্ষেত্র হিসেবে ভারতের স্থান ২০১৪ সাল থেকে ৭৯ ধাপ এগিয়েছে গোটা বিশ্বের নিরিখে।

    ২) ১.৬৭ লাখ নতুন কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন হয়েছে গত এক বছরে, যা একটি সর্বকালীন রেকর্ড।

    ৩) শ্রমিকদের কথা চিন্তা করে চারটি নতুন লেবার কোড আনা হয়েছে।

    ৪) রেট্রোস্পেকটিভ ট্যাক্স কমানো হয়েছে।

    ৫) কর্পোরেট ট্যাক্সের পরিমাণও কমেছে।

    ৬) গত সাত বছরে পেটেন্ট রেজিস্ট্রেশন ৫০ শতাংশ বেড়েছে।

    ৭) করের হার এখন আর ব্যবসার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে উঠছে না। নতুন ডোমেস্টিক ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানিগুলির জন্য সর্বনিম্ন কর্পোরেট ট্যাক্স ১৫ শতাংশ।

    ৮) বর্তমানের কোম্পানিগুলির জন্য সরকার কর্পোরেট ট্যাক্স ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ শতাংশ করেছে।

    ৯) বিগত কয়েক বছরে এফডিআই তার পূর্ববর্তী সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে।

    ১০) ব্যবসার জন্য সমস্ত রকমের সরকারি প্রক্রিয়াও এখন সহজ হয়েছে এবং কোম্পানির অ্যাপ্রুভালের জন্য ১৪ টি নয়, এখন তিনটি ধাপ পেরোতে হয়।

    ১১) ২০১৪ সাল থেকে দেড় হাজারেরও বেশি কেন্দ্রীয় আইনকে সংশোধন করা হয়েছে।

    ১২) আমেরিকা এবং চিনের পরেই বিশ্বের অর্থনীতিতে ভারত এখন তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্ট আপ ইকোসিস্টেম গড়তে পেরেছে।

     

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    আরও পড়ুন: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

    আরও পড়ুন: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Goat: ছাগলকে নিয়ে নাস্তানাবুদ থানা, ফেসবুক পোস্ট করে কী বার্তা দিলেন আই সি?

    Goat: ছাগলকে নিয়ে নাস্তানাবুদ থানা, ফেসবুক পোস্ট করে কী বার্তা দিলেন আই সি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম-জানা নেই। বয়স-তিন মাস। উচ্চতা-সওয়া ফুট। রঙ-সাদা। বিশেষত্ব-পিঠে কালো দাগ রয়েছে। এটা কোনও নিখোঁজ ব্যক্তিকে খোঁজার জন্য প্রচার নয়। এটি একটি ছাগলের বিবরণ। গত ১০ দিন ধরে এই ছাগল (Goat) নিয়েই নাস্তানাবুদ হচ্ছে দক্ষিণ দিনাজপুরের বংশীহারি থানার পুলিশ। ছাগলের মালিকের খোঁজে তাই জনস্বার্থে ফেসবুকে ছবি-সহ  ‘পোস্ট’ দিয়েছেন বংশীহারি থানার আইসি মনোজিৎ সরকার।

    কী বললেন থানার আইসি?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ১০দিন আগে তপনের শ্বশুরবাড়ি থেকে জামাইষষ্ঠী করে ফিরছিলেন বুনিয়াদপুরের কাঁঠালতলির বাসিন্দা দেবা সরকার। সঙ্গে ছিল এই ছাগলটি (Goat)। পুরানো একটি মামলায় দেবাকে ধরতে গিয়েই পুলিশের হাতে পড়ে ওই ছাগশিশু। তারপর থেকেই থানায় “বন্দি” ছাগল। শহরে খোঁয়াড় না থাকায় থানার ভিতরেই বেঁধে রাখা হয়েছিল ছাগলটিকে। ছাগলের চিৎকারে অতিষ্ঠ পুলিশকর্মীরা বাইরে বেঁধে রেখেছিলেন তাকে। সেখান থেকে একবার দড়ি ছিঁড়ে পালিয়ে যাওয়ায় ধরতে গিয়ে পুলিশের হাঁসফাঁস অবস্থা হয়। এ ভাবে দশ দিন কাটলেও খোঁজ নেই আসল মালিকের। তাই আসল মালিকের খোঁজে ফেসবুকে ছবি-সহ এই পোস্ট করেন আইসি। থানার আইসি মনোজিৎ সরকার বলেন, “কে আসল মালিক, সেটা যাচাই করতে ছবি-সহ বিবরণ পোস্ট না করে উপায় ছিল না।”

    ফেসবুক পোস্টে থানার আইসি কী সতর্কবার্তা দিয়েছেন?

    পুলিশ সূত্রে খবর, পুলিশের খাতায় ‘হাত সাফাইয়ের’ কারণে আগে থেকেই দেবার নাম ছিল। রাতে ছাগল নিয়ে ঘোরাঘুরি করতে দেখে পুলিশ ছাগল-সহ তাকে গ্রেফতার করে। দুই দিন পরে জামিনে দেবা ছাড়া পেলেও মুক্তি পায়নি ছাগলটি (Goat)। ছাগলটি  শ্বশুরের দেওয়া বলে দেবা দাবি করলেও মন গলেনি পুলিশের। তাই সে কথা গ্রামবাসীদের থেকে লিখিয়ে আনতেও বলে পুলিশ। এর মধ্যে তিন চার পক্ষ ছাগলের মালিকানা দাবি করায় জটিলতা বাড়ে। চিঠি নিয়ে থানায় আসেনি দেবা। প্রবল সমস্যায় পড়েছে পুলিশ। ছাগলের (Goat) জন্য দুবেলা কাঁঠালপাতা জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ। তাই আপাতত থানার সামনে থাকা রুটির দোকানদারের হেফাজতে রাখা হয়েছে ছাগলটিকে। ফেসবুক পোস্টে আইসি-র সতর্কবার্তা, “আগামী সাতদিনের মধ্যে উপযুক্ত প্রমাণ-সহ দাবিদার না মিললে ছাগশিশুটি কারও ‘উদরস্থ’ হলে থানা আর দায়িত্ব নেবে না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bomb Blast: ফের বোমা বিস্ফোরণে উড়ে গেল ঘরের চাল, রাজ্যবাসীর আতঙ্ক কি কাটবে না?

    Bomb Blast: ফের বোমা বিস্ফোরণে উড়ে গেল ঘরের চাল, রাজ্যবাসীর আতঙ্ক কি কাটবে না?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেশ কয়েক মাস আগে টিটাগড় পুরসভায় স্কুলের মধ্যে বোমা বিস্ফোরণের (Bomb Blast) ঘটনা ঘটেছিল। তারপর শুরু হয়েছিল বারাকপুর মহকুমা জুড়ে পুলিশি তত্পরতা। ভাটপাড়়া, জগদ্দল সহ একাধিক জায়গায় বোমা বাজেয়াপ্ত করেছিল পুলিশ। এখনও রাজ্যু জুড়ে সেই অভিযান চলছে। এরই মধ্যে দুদিন আগে বনগাঁয় শৌচালয়ের মধ্যে মজুত রাখা বোমা ফেটে ১২ বছরের এক নাবালকের মৃত্যু হয়। সেই জের কাটতে না কাটতেই এবার বারাকপুর মহকুমার ভাটপাড়া এবং টিটাগড়ে বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। 

    ভাটপাড়ায় বোমা বিস্ফোরণে (Bomb Blast) জখম এক

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সেফটি ট্যাঙ্কের ওপর লুকিয়ে রাখা বোমা ফেটে জখম হলেন এক বৃদ্ধ। বুধবার বেলায় ঘটনাটি ঘটেছে ভাটপাড়া পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের-১ নম্বর সুকান্তপল্লিতে। জানা গিয়েছে, অজন্তা চক্রবর্তীর বাড়ির সেফটিক ট্যাঙ্কের ওপর আগাছার মধ্যে একটা বোমা লুকিয়ে রাখা ছিল। প্রতিবেশী ৭৫ বছরের নির্মল বিশ্বাস ওই আগাছা পরিষ্কার করতে গিয়েই বোমাটি ফেটে (Bomb Blast) যায়। বোমার স্প্লিন্টারে জখম হন নির্মলবাবু। তাঁকে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন স্থানীয় কাউন্সিলার সত্যেন রায় ও ভাটপাড়া থানার পুলিশ। ঘিঞ্জি এলাকায় বোমা ফাটার ঘটনায় আতঙ্কিত বাসিন্দারা।

    টিটাগড়ে বোমা বিস্ফোরণে (Bomb Blast)  উড়ল বাড়ির চাল 

    টিটাগড় পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ৪ নম্বর পানি ট্যাঙ্কি এলাকায় বুধবার বেলায় বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। বিস্ফোরণের (Bomb Blast) জেরে বাড়ির দেওয়াল ভেঙে যায়। চাল উড়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা দেখেন, মুন্না সাউ নামে এক ব্যক্তির জমিতে থাকা একটি পরিত্যক্ত ঘরে বিস্ফোরণ ঘটেছে। ঘটনার পর মুন্না সাউ এলাকা ছেড়ে চলে যায়। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে পরিত্যক্ত ঘরটিতে কেউ বা কারা বোমা মজুত রেখেছিল। সেই বোমাই ফেটে গিয়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে খড়দা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। যে ঘরটিতে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে সেই ঘরটি ভেঙে পড়েছে এবং তার আশেপাশে বেশ কয়েকটি ঘরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘটনা নিয়ে বলতে গিয়ে টিটাগড় পৌরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলারের স্বামী তথা তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শেখ জহর বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে আমি আসি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share