Tag: Madhyom

Madhyom

  • Rahul Gandhi News: ওয়েনাড়ে চ্যালেঞ্জের মুখে রাহুল, বিজেপির প্রার্থী কে জানেন?

    Rahul Gandhi News: ওয়েনাড়ে চ্যালেঞ্জের মুখে রাহুল, বিজেপির প্রার্থী কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দুটি কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi News)। উত্তরপ্রদেশের আমেঠি লোকসভা কেন্দ্রে হেরে গিয়েছিলেন। তাঁকে গোহারা হারিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। রাহুল জিতেছিলেন কেরালার ওয়েনাড় কেন্দ্রে।

    বিজেপির প্রার্থী (Rahul Gandhi News)

    কেরালার এই আসনটিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি কে সুরেন্দ্রনকে প্রার্থী করল গেরুয়া শিবির। ওয়েনাড় কেন্দ্রটি কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি। ২০০৯ সাল থেকে এই কেন্দ্রে টানা জয়ী হয়ে আসছে কংগ্রেস। এবার সুরেন্দ্রনকে প্রার্থী করে রাহুলকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা। ওয়েনাড়ে বিজেপির পাশাপাশি রাহুলকে (Rahul Gandhi News) লড়তে হবে বামেদের প্রার্থীর সঙ্গেও। সর্বভারতীয় স্তরে কংগ্রেস এবং বামেরা ‘ইন্ডি’ জোটে থাকলেও, দক্ষিণের রাজ্যগুলির অনেক কেন্দ্রেই সম্মুখ সমরে ‘ইন্ডি’র বিভিন্ন শরিক।

    কে এই সুরেন্দ্রন?

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনেও প্রার্থী হয়েছিলেন সুরেন্দ্রন। হেরে গিয়েছিলেন। ২০১৬-র বিধানসভা নির্বাচনেও পরাস্ত হয়েছিলেন তিনি। সেবার হেরেছিলেন মাত্র ৮৯ ভোটে। উনিশের উপনির্বাচনেও পদ্ম প্রতীকে দাঁড়িয়ে হেরে গিয়েছিলেন সুরেন্দ্রন। তবে লড়াকু মানসিকতা এবং মাটি কামড়ে পড়ে থাকার ক্ষমতা থাকায় সুরেন্দ্রনকে ২০২০ সালে বিজেপির কেলারা ইউনিটের সভাপতি করা হয়। শবরীমালা মন্দির বিতর্কে প্রতিবাদীদের মুখ হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন তিনি। এহেন এক প্রতিবাদীকেই রাহুলের বিরুদ্ধে প্রার্থী করে দিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব। কেরলের দুটি আসনের দিকে এবার নজর থাকবে দেশবাসীর। একটি ওয়েনাড়, যেখানে সম্মুখ সমরে রাহুল-সুরেন্দ্রন। আর একটি হল তিরুবনন্তপূরম। এখানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির রাজীব চন্দ্রশেখরের সঙ্গে লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন কংগ্রেসের শশী থারুর।

    আরও পড়ুুন: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে রাহুল হারিয়েছিলেন সিপিআই প্রার্থী পিপি সুনেরকে। ৪ লাখ ৩০ হাজার ভোটে পরাস্ত করেছিলেন সিপিআই প্রার্থীকে। এবারও রাহুলের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন প্রবীণ বাম নেত্রী  অ্যানি রাজা। ওয়েনাড়ে যাতে রাহুল প্রার্থী না হন, সেজন্য চেষ্টার কম কসুর করেননি সিপিআই নেতৃত্ব। তার পরেও লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন ইন্ডি জোটের বড় শরিক কংগ্রেসের প্রার্থী রাহুল। এই ভোট কাটাকুটির খেলায় বিজেপির সুরেন্দ্রর জয় অনিবার্য বলে আশাবাদী পদ্ম নেতৃত্ব। এখন দেখার, কেরলের এই আসনে শেষ (Rahul Gandhi News) হাসি হাসেন কে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • DMK: ফের টিকিট না পেয়ে কীটনাশক খেলেন ডিএমকে নেতা, কী বলছে দল?

    DMK: ফের টিকিট না পেয়ে কীটনাশক খেলেন ডিএমকে নেতা, কী বলছে দল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ডিএমকের (DMK) বিদায়ী সাংসদ। এবার তাঁকে টিকিট দেয়নি দল। সূত্রের খবর, তার জেরেই হতাশায় ভুগছিলেন তিনি। সেই কারণেই কীটনাশক খেয়ে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন বলে অনুমান দলীয় কর্মীদের একাংশের।

    হতাশায় ভুগছিলেন সাংসদ (DMK)

    ডিএমকের বিদায়ী সাংসদ অবিনাশী গণেশমূর্তি। তিনি ইরোড কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন। ডিএমকে সূত্রে খবর, লোকসভায় না পাঠিয়ে দল তাঁকে বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী করবে বলে ভেবে রেখেছিল। নিজে টিকিট না পাওয়ার পরে তিনি ভেবেছিলেন ইরোড কেন্দ্রে দল (DMK) প্রার্থী করবে তাঁর ছেলেকে। তা না করে ওই কেন্দ্রে অন্য একজনের নাম ঘোষণা করা হয়। এর পর থেকেই হতাশায় ভুগছিলেন তিনি। শেষমেশ খান কীটনাশক।

    কী বলছে পরিবার?

    গণেশমূর্তির পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, রবিবার সকালে আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন সাংসদ। ঘন ঘন বমি করতে শুরু করেন। পরে পরিবারের সদস্যদের টানা জেরায় জানিয়ে দেন, কীটনাশক খেয়েছেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। তাঁর লোকসভা কেন্দ্র এরোডেরই একটি বেসরকারি হাসপাতালে প্রথমে ভর্তি করা হয় তাঁকে। ছিলেন আইসিইউতে। দিতে হয়েছিল ভেন্টিলেশন সাপোর্টও। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় কোয়েম্বাটোর হাসপাতালে।

    আরও পড়ুুন: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    হাসপাতাল সূত্রে খবর, ডিএমকে সাংসদের শারীরিক পরিস্থিতি সঙ্কটজনক। ৪৮ ঘণ্টা তাঁকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। এদিন সঙ্কটাপন্ন বিদায়ী সাংসদকে দেখতে হাসপাতালে যান শাসক, বিরোধী সব দলের নেতারাই। তামিলনাড়ুর মন্ত্রী এস মুথুস্বামী, বিজেপি নেতা সি সরস্বতী, এআইএডিএমকে নেতা ভি রামলিঙ্গম-সহ একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সাংসদকে দেখতে গিয়েছিলেন হাসপাতালে। গণেশমূর্তির দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন তাঁরা। তামিলনাড়ুর এমডিএমকের সাধারণ সম্পাদক দুরই বাইকোও হাসপাতালে গিয়েছিলেন সঙ্কটাপন্ন সাংসদকে দেখতে।

    তিনি বলেন, “দল ওঁকে আগামী বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী করার কথা ভেবে রেখেছিল। সেই কারণেই লোকসভায় টিকিট দেওয়া হয়নি। কিন্তু উনি চরম পদক্ষেপ করে ফেলেছেন।” প্রসঙ্গত, উনিশের লোকসভা নির্বাচনে ডিএমকের প্রার্থী হয়েছিলেন গণেশমূর্তি। এবার ডিএমকে এবং তার সহযোগীদের ছাড়া হয়েছে কেবল তিরুচিরাপল্লি আসনটি। সেখানে (DMK) প্রার্থী করা হয় ভাইকোর ছেলে দুরাই ভাইকোকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: বাংলার দ্বিতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    Lok Sabha Elections 2024: বাংলার দ্বিতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার দ্বিতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করল বিজেপি। রবিবার রাতে দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতর থেকেই ঘোষণা করা হয় এ রাজ্যের ১৯টি লোকসভা কেন্দ্রের (Lok Sabha Elections 2024) প্রার্থীদের নাম। এখনও বাকি রয়ে গেল চারটি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা।

    প্রার্থিতালিকায় হেভিওয়েট

    এদিনের তালিকায় নাম রয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের সদ্য প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া তাপস রায়কেও প্রার্থী করা হয়েছে। তৃণমূল ছেড়ে ভায়া বিজেপি হয়ে ঘাসফুল শিবির ছেড়ে পদ্ম শিবিরে ফিরেছেন অর্জুন সিংহ। এই প্রার্থিতালিকায় নাম রয়েছে তাঁরও। এ রাজ্যে লোকসভার আসন সংখ্যা ৪২। তার মধ্যে আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল ২০জন প্রার্থীর নাম। পরে প্রত্যাহার করা হয় একজন প্রার্থীর নাম। তাই বিজেপিকে ঘোষণা করতে হত ২৩ জন প্রার্থীর নাম। পদ্ম শিবিরের তরফে রবি-রাতে যে প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে নাম রয়েছে ১৯ জনের (Lok Sabha Elections 2024)। যার অর্থ, বাংলার জন্য আরও একটি তালিকা প্রকাশ করতে হবে বিজেপিকে।

    প্রার্থিতালিকা থেকে জানা গিয়েছে, কলকাতা উত্তর কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন তাপস রায়। ব্যারাকপুরে যথারীতি অর্জুনকে। অভিজিৎ প্রার্থী হচ্ছে তমলুক কেন্দ্র থেকে। মেদিনীপুর কেন্দ্রে প্রার্থী করা হচ্ছে অগ্নিমিত্রা পালকে। বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী হচ্ছেন দিলীপ ঘোষ। সন্দেশখালিকাণ্ডে প্রথম এফআইআর দায়ের করেছিলেন জনৈক রেখা পাত্র। বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে পদ্ম প্রার্থী তিনিই। সন্দেশখালি এলাকাটি বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই পড়ে।

    প্রার্থিতালিকা 

    একনজরে বিজেপির প্রার্থিতালিকা –

    উত্তর কলকাতা – তাপস রায়

    দক্ষিণ কলকাতা – দেবশ্রী চৌধুরী

    দমদম – শীলভদ্র দত্ত

    ব্যারাকপুর – অর্জুন সিংহ

    বর্ধমান দুর্গাপুর – দিলীপ ঘোষ

    বর্ধমান পূর্ব – অসীম সরকার

    মেদিনীপুর – অগ্নিমিত্রা পাল

    শ্রীরামপুর – কবীর শঙ্কর বোস

    আরামবাগ – অরূপকান্তি দিগার

    তমলুক – অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    বসিরহাট – রেখা পাত্র

    বারাসত – স্বপন মজুমদার

    কৃষ্ণনগর – অমৃতা রায়

    রায়গঞ্জ – কার্তিক পাল

    জলপাইগুড়ি – জয়ন্ত রায়

    দার্জিলিং – রাজু বিস্ত

    জঙ্গিপুর – ধনঞ্জয় ঘোষ

    উলুবেড়িয়া – উদয় অরুণ পাল চৌধুরী

    মথুরাপুর – অশোক পুরকায়েত

    ডায়মন্ড হারবার, বীরভূম, ঝাড়গ্রাম ও আসানসোলের প্রার্থীর নাম এখনও ঘোষণা করা হয়নি বিজেপির তরফে (Lok Sabha Elections 2024)।

    আরও পড়ুুন: “জন্মনিয়ন্ত্রণও করতে হবে”, মিয়াদের গুচ্ছ শর্ত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • CBI: সিবিআই-ইউরোপোল চুক্তি, এবার জঙ্গি দমনেও নামছে সিবিআই

    CBI: সিবিআই-ইউরোপোল চুক্তি, এবার জঙ্গি দমনেও নামছে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন খুঁজে বেড়াত অপরাধী। এবার জঙ্গি দমনেও কাজ করবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI)। সম্প্রতি ইউরোপিয় ইউনিয়নের ইউরোপোলের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সিবিআই। যার জেরে এবার থেকে গুরুতর অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় পারস্পরিক সহযোগিতায় একযোগে কাজ করবে সিবিআই এবং ইউরোপোল। ইউরোপিয় ইউনিয়নে রয়েছে ২৭টি দেশ।

    সিবিআই-ইউরোপোল চুক্তি (CBI)

    এই চুক্তির বলে সিবিআইকে তদন্তে সাহায্য করবে ওই ২৭টি দেশের তদন্তকারী সংস্থা। ইউরোপলের সঙ্গে যুক্ত দেশগুলির তদন্তকারী সংস্থার সঙ্গেও যোগসূত্র তৈরি হল সিবিআইয়ের। সিবিআই (CBI) এবং ইউরোপোলের তরফে জানানো হয়েছে, এই চুক্তি এই দুই তদন্তকারী সংস্থার মধ্যে এক নিবিড় যোগাযোগ ও সহযোগিতার পথ খুলে দেবে, যাতে উভয় পক্ষই নিজেদের বেস্ট এক্সারসাইজ একে অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে পারে। দুই তদন্তকারী সংস্থার মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে তথ্য আদানপ্রদান, জেনারেল সিচুয়েশন রিপোর্ট, স্ট্র্যাটেজিক অ্যানালিসিস ও প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়ের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। নির্দিষ্ট কোনও অপরাধমূলক তদন্তে একে অপরকে পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়ার বিষয়েও নজর দেবে সিবিআই এবং ইউরোপোল।

    মাইলফলক 

    হেগে রয়েছে ইউরোপোলের হেড কোয়ার্টার। বৃহস্পতিবার ভার্চুয়ালি স্বাক্ষরিত হয় এই চুক্তি। সিবিআইয়ের (CBI) পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ডিরেক্টর প্রবীণ সুদ। আর ইউরোপোলের তরফে সই করেন তাদের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ক্যাথরিন ডি বোলে। সিবিআইয়ের ডিরেক্টর বলেন, “এটি সিবিআই ও ইউরোপোলের মধ্যে বিগত কয়েক বছরের আলোচনার ফসল। এটি একটি বড় মাইলফলক যা অপরাধ দমনে আমাদের চেষ্টা ও পারস্পরিক সহযোগিতা তুলে ধরে।”

    আরও পড়ুুন: “জন্মনিয়ন্ত্রণও করতে হবে”, মিয়াদের গুচ্ছ শর্ত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    সিবিআইয়ের এই কর্তা বলেন, “অপরাধের নেটওয়ার্কগুলি সীমানাজুড়ে কাজ করে। বিভিন্ন দেশের বিচার বিভাগের পার্থক্যকে কাজে লাগিয়ে ও শনাক্তকরণ এড়াতে আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা গ্রহণ করে। আজ আমরা যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছি, তা বর্ধিত সহযোগিতা ও পারস্পরিক সহায়তার মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলার জন্য আমাদের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে (CBI)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Himanta Biswa Sarma: “জন্মনিয়ন্ত্রণও করতে হবে”, মিয়াদের গুচ্ছ শর্ত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    Himanta Biswa Sarma: “জন্মনিয়ন্ত্রণও করতে হবে”, মিয়াদের গুচ্ছ শর্ত অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে লাগু হয়ে গিয়েছে সিএএ। এমতাবস্থায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসা অনেকেই প্রমাদ গুণতে শুরু করেছে। এ দেশে ঠাঁই হবে, নাকি স্বদেশে ফিরে যেতে হবে, তা নিয়ে আশঙ্কায় কাঁটা এরা। অসমে বাংলাদেশ থেকে আসা মুসলমানরা ‘মিয়া’ নামে পরিচিত।

    হিমন্তের শর্ত (Himanta Biswa Sarma)

    শনিবার তাদের অসমের আদি বাসিন্দা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার গুচ্ছ শর্ত দিলেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, “মিয়া সম্প্রদায়কে অসমের আদি বাসিন্দা হিসেবে স্বীকৃতি পেতে গেলে কিছু সাংস্কৃতিক অনুশীলন ও নিয়ম অবশ্যই মেনে চলতে হবে।” পরিবার সীমাবদ্ধ রাখতে হবে দুই সন্তানের মধ্যে। বহুবিবাহ না করা, নাবালিকার বিয়ে বন্ধ করার শর্তও আরোপ করা হয়েছে।

    কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী? 

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma) বলেন, “মিয়ারা অসমের আদি বাসিন্দা কিনা, সেটা ভিন্ন বিষয়। আমরা বলতে চাই, তারা যদি অসমের আদি বাসিন্দা হয়ে ওঠার চেষ্টা করে, তাহলে আমাদের কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু এজন্য তাদের ত্যাগ করতে হবে বাল্য বিবাহ ও বহু বিবাহের অনুশীলন। উৎসাহ দিতে হবে নারী শিক্ষায়। আমি সব সময় বলি, মিয়াদের অসমের আদি বাসিন্দা হওয়ার ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু তাদের দু’-তিনজন করে স্ত্রী থাকতে পারে না। এটা অহমিয়া সংস্কৃতি নয়। বৈষ্ণব মঠের জমি দখল করে কীভাবে কেউ অসমের আদি বাসিন্দা হওয়ার দাবি জানায়?”

    আরও পড়ুুন: “আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত”, সেনাদের সঙ্গে হোলি খেলে বললেন রাজনাথ

    মিয়াদের ছেলেমেয়েরা সচরাচর সরকারি বোর্ডে পড়াশোনা না করে মাদ্রাসা বোর্ডে শিক্ষা গ্রহণ করে। এ প্রসঙ্গে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “মিয়াদের মাদ্রাসা বোর্ডে পড়াশোনা করার বদলে সরকারি বোর্ডে পড়াশোনা করা উচিত। ডাক্তারি ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো প্রয়োজন। মিয়ারা মহিলাদের শিক্ষিত করার ক্ষেত্রে জোর দিক।” পৈতৃক সম্পত্তির উত্তরাধিকারও মহিলাদের পাওয়া উচিত বলে সাফ জানিয়ে দেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

    প্রসঙ্গত, অসমের মুসলমানদের মধ্যে মাত্র ৩৭ শতাংশ অহমিয়াভাষী। বাকিরা সবাই মিয়া। রাজ্যের ১২৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে ৩০টিতেই নির্ণায়ক শক্তি মিয়ারা। লোকসভা নির্বাচনের আগে হিমন্তের (Himanta Biswa Sarma) এহেন মন্তব্যের প্রভাব বিজেপির ঝুলিতে পড়ে কিনা, এখন তা-ই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Rajnath Singh: “আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত”, সেনাদের সঙ্গে হোলি খেলে বললেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: “আমার জীবনের সেরা মুহূর্ত”, সেনাদের সঙ্গে হোলি খেলে বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কনকনে ঠান্ডা। শীতের হাত থেকে বাঁচতে সবাই পরে রয়েছেন জ্যাকেট। মন্ত্রীর (Rajnath Singh) গায়ে ওভারকোট। গোলাপি আবিরে রাঙা। রবিবার এ দৃশ্য দেখা গেল লেহতে। এদিন সেখানকার সেনা জওয়ানদের সঙ্গে রংয়ের উৎসবে মাতলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন চিফ আর্মি স্টাফ জেনারেল মনোজ পাণ্ডে ও জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ফায়ার অ্যান্ড ফিউরি কর্পস লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাশিম বালি।

    লেহতে রংয়ের উৎসব 

    প্রথমে ঠিক ছিল বিশ্বের সব চেয়ে উঁচু যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেনে যাবেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। সেখানেই সেনাকর্মীদের সঙ্গে হোলি খেলার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বদলানো হয় সিদ্ধান্ত। লেহতে যান তিনি (Rajnath Singh)। সেখান থেকেই সিয়াচেনের কমান্ডিং অফিসারের সঙ্গে কথা বলেন রাজনাথ। কথা দেন, শীঘ্রই তিনি সিয়াচেনে যাবেন। সেনা জওয়ান ও প্রবীণ প্রতিরক্ষা আধিকারিকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, “দিল্লি যদি আমাদের দেশের রাজধানী হয়, তবে লাদাখ সাহস ও সাহসিকতার রাজধানী। আপনাদের সঙ্গে হোলি উৎসবে মাততে পেরে আমি যারপরনাই আনন্দিত। এটি আমার জীবনে সব চেয়ে সুখের মুহূর্ত।”

    কী বললেন রাজনাথ?

    তিনি বলেন, “সিয়াচেন কোনও সাধারণ জায়গা নয়। এটা ভারতের সার্বভৌমিকতা ও দৃঢ়তার প্রতীক। এটা আমাদের জাতীয় সঙ্কল্পের প্রতিনিধিত্ব করছে।” রাজনাথ বলেন, “আমি এটা আগেও অনেকবার বলেছি। আবার বলবও। আপনাদের, আপনাদের ছেলেমেয়েদের, আপনাদের বাবা-মায়ের…আপনাদের পরিবারের দেখভাল করাটা আমাদের কর্তব্য। আমরা এজন্য সর্বদা প্রস্তুত। একথা বলার প্রয়োজন নেই যে আপনারা মন-প্রাণ দিয়ে দেশের জন্য কাজ করছেন। সেনাবাহিনীর ভালোর জন্য আমাদের সরকার কাজ করে চলেছে।”

    আর্মি চিফ মনোজ পাণ্ডেকে রাজনাথ অনুরোধ করেন, যখনই কোনও উৎসব আসবে, তাঁরা যেন সেই দিনটি উৎসব পালন করেন। কার্গিলের বরফ ঢাকা চূড়া থেকে তপ্ত মরুভূমি কিংবা রাজস্থানের সমতল ভূমি, অথবা গভীর সমুদ্রের নীচে যে সাবমেরিন মোতায়েন করা রয়েছে তাঁরা (জওয়ানরা) সবাই সর্বদা সতর্ক থাকেন, উপেক্ষা করেন বহিঃশক্তির যাবতীয় হুমকি (Rajnath Singh)।

    আরও পড়ুুন: রামলালার সঙ্গে হোলি খেলতে ভক্তের ঢল অযোধ্যায়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Lalla: রামলালার সঙ্গে হোলি খেলতে ভক্তের ঢল অযোধ্যায়  

    Ram Lalla: রামলালার সঙ্গে হোলি খেলতে ভক্তের ঢল অযোধ্যায়  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন হোলিতে মাতত বৃন্দাবন। এবার মাতবে অযোধ্যাও। সৌজন্যে বালক রাম (Ram Lalla)। এবারই প্রথম বালক রামের সঙ্গে হোলি খেলতে ইতিমধ্যেই ভক্তেরা জড়ো হয়েছেন অযোধ্যায়। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় হয়েছে রাম মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটন। প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে বালক রামের মূর্তির। তার পর থেকেই ভিড় উপচে পড়ছে অযোধ্যায়।

    বিশেষ পোশাকে রামলালা

    সোমবার হোলি। তাই আক্ষরিক অর্থেই তিল ধারণের জায়গা নেই অযোধ্যায়। অযোধ্যার রাম মন্দিরের দায়িত্বে রয়েছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র। এক্স হ্যান্ডেলে ভক্ত সমাগমের ছবি শেয়ার করেছে তারা। প্রথম ছবিতে দেখা যাচ্ছে, রামলালা (Ram Lalla) পরেছেন গোলাপি রংয়ের পোশাক। ভক্তদের দেওয়া একাধিক মালায় সজ্জিত হয়েছেন তিনি। দেবদর্শনের উদ্দেশে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন ভক্তেরা। অন্য একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ভক্তেরা সম্মিলিত কণ্ঠে গাইছেন জয় শ্রীরাম নাম। ছবি শেয়ার করে ট্রাস্ট বলেছে, “প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর রামলালা ও ভক্তদের প্রথম হোলি।”

    বিশেষ আবির

    রামলালা ও ভক্তদের জন্য বিশেষ আবির বানানো হয়েছে। কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ন্যাশনাল বোটানিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট এই রং তৈরি করেছে। কাচনার ফুল থেকে তৈরি করা হয়েছে এই স্কিন-ফ্রেন্ডলি রং।” সূত্রের খবর, আরও একটি রং তৈরি করা হয়েছে রামলালার জন্য। এক আধিকারিক বলেন, “বিজ্ঞানীরা আরও একটি ভেষজ আবির তৈরি করেছেন। গোরক্ষপুরের গোরক্ষনাথ মন্দিরের পুজোর ফুল দিয়ে এই আবির তৈরি করা হয়েছে। দুটি গন্ধে মিলবে এই আবির – ল্যাভেন্ডার ও চন্দন।”

    আরও পড়ুুন: বুকে-পেটে বিড়ির ছ্যাঁকা, ধানখেতে বিজেপি কর্মীর দেহ, খুনে অভিযুক্ত তৃণমূল

    দীর্ঘ আন্দোলনের পর শেষমেশ সুপ্রিম কোর্টে জট কাটে রাম মন্দির নির্মাণের। মন্দির নির্মাণের পর হয় বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা। ২২ জানুয়ারির ওই অনুষ্ঠানের পরের দিন থেকে মন্দিরের দ্বার খুলে দেওয়া হয় ভক্তদের জন্য। সেই বিগ্রহ দেখতেই নিত্যদিন অযোধ্যায় ভিড় করছেন লক্ষ লক্ষ ভক্ত। সোমবার দোলপূর্ণিমা। উত্তর ভারতে দিনটি হোলি উৎসব নামে পরিচিত। হোলির এই উৎসব চলে পাঁচদিন ধরে। শেষ দিনের উৎসবকে বলে পঞ্চম দোল। সেই কারণেই এবার বৃন্দাবন নয়, হোলি খেলতে ভক্তেরা ভিড় করেছেন অযোধ্যায়। যেখানে বালক রাম অপেক্ষা করছেন ভক্তেরা তাঁকে রাঙিয়ে দিয়ে যাবেন বলে (Ram Lalla)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে”, পাকিস্তানকে নিশানা জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে”, পাকিস্তানকে নিশানা জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদকে রাষ্ট্রযন্ত্রের একটি অংশ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।” শনিবার নাম না করে এই ভাষায়ই পাকিস্তানকে নিশানা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এদিন সিঙ্গাপুরে নিজেরই লেখা বই ‘হোয়াই ভারত ম্যাটারর্স’ সংক্রান্ত এক বক্তৃতায় পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করেন জয়শঙ্কর।

    প্রসঙ্গ সন্ত্রাসবাদ (S Jaishankar)

    ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুরের ইনস্টিটিউট অফ সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের ওই অনুষ্ঠানে বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “সন্ত্রাসবাদকে রাষ্ট্রযন্ত্রের একটি অংশ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রতিবেশীর এই বিষয়টি যেখানে গোপন নেই, তখন আপনি সেই প্রতিবেশীর মোকাবিলা করবেন কীভাবে? এটি কোনও একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, তারা (পাকিস্তান) এটিকে একটি শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে…সেক্ষেত্রে আমাদের কী করণীয়? আমাদের এর মোকাবিলার উপায় খুঁজে বের করতে হবে। কারণ সমস্যা এড়িয়ে যাওয়া কোনও সমাধান নয়, সেটা শুধু সমস্যাকে আরও ডেকে আনে।” তিনি বলেন, “প্রত্যেক দেশই চায় যাতে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলির সঙ্গে একটি স্থিতিশীল সম্পর্ক থাকে। যদি আর কিছু নাও হয়, যাতে অন্তত প্রতিবেশীর সঙ্গে শান্তিপূর্ণ অবস্থা বজায় থাকে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, ভারতের ক্ষেত্রে সে রকম নয়।”

    ভারতের জিরো টলারেন্স নীতি 

    সন্ত্রাসবাদকে যে ভারত আর বরদাস্ত করবে না, এদিনও তাও স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী। সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে ভারত যে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিয়েছে, তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন তিনি। একদিকে সন্ত্রাসবাদীমূলক কার্যকলাপ চলবে, অন্যদিকে সমানতালেও চলতে থাকবে আলোচনা, এটা যে হতে পারে না, এদিন তাও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, “আমরা কখনওই তাদের বলতে যাব না যে, আচ্ছা, এরকম একটা ঘটনা ঘটেছে, আসুন আমরা আলোচনা করি।”

    আরও পড়ুুন: “এটাই হল মোদি কা গ্যারান্টি”, কেন বললেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী?

    পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ করেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, “আমরা কোনও দেশকেই ফ্রি পাস দেব না। তারা বলবে, এ ব্যাপারে কিছু করার নেই। এটা কোনও কঠিন সমস্যাও নয়। আবার আমরা বিষয়টিকে উপেক্ষাও করতে পারি না।” পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অভিযোগ ভারত করেছে আগেও। এবারও ফের সুযোগ পেয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পাকিস্তানকে কার্যত ধুয়ে দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bullet Train: ভারতেও ছুটবে বুলেট ট্রেন, কবে থেকে জানেন?

    Bullet Train: ভারতেও ছুটবে বুলেট ট্রেন, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দে ভারত হতে চলেছে অতীত। এবার দেশের লাইফ লাইনে বুলেট ট্রেন (Bullet Train) ছোটানোর ভাবনা মোদি সরকারের। ভাবনা রূপায়নের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে বছর তিনেক আগেই। জানা গিয়েছে, ভারতের প্রথম বুলেট ট্রেন চলবে মুম্বই থেকে গুজরাটের আমেদাবাদ পর্যন্ত।

    ইকোনমিক করিডর (Bullet Train)

    ভারতভূমে কবে ছুটবে বুলেট ট্রেন, একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সে কথা জানিয়ে দিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, “বুলেট ট্রেন প্রকল্পকে দেখতে হবে ইন্টিগ্রেটিং ইকোনমির দৃষ্টিকোণ থেকে। বুলেট ট্রেনের প্রথম করিডর হবে মুম্বই, ঠানে, ভাবি, বরোদা, সুরাট, আনন্দ ও আমেদাবাদে। এই সব জায়গার অর্থনীতি মিশে পরিণত হবে একটি অর্থনীতিতে।” মন্ত্রী বলেন, “তাই আপনি সুরাটে প্রতরাশ সেরে মুম্বইয়ে আপনার সব কাজ সেরে রাতে ফের পরিবারের কাছে চলে আসতে পারবেন।”

    টাকার সংস্থান 

    জাপানে বুলেট ট্রেন (Bullet Train) চলে বহু আগে থেকেই। তার জেরে বদলে গিয়েছে সে দেশের অর্থনীতি। ভারতেও বুলেট ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার আগেই অবশ্য বন্দে ভারত চালিয়ে রেলকে গতিশীল করা হয়েছে। বন্দে ভারতের সাফল্য থেকেই দ্রুত বুলেট ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। বুলেট ট্রেন তৈরি করতে ১.০৮ লক্ষ কোটি টাকা খরচের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ভারতীয় রেল দেবে ১০ হাজার কোটি টাকা। মহারাষ্ট্র ও গুজরাট সরকার দেবে ৫ হাজার কোটি টাকা করে। বাকি টাকা ০.১ শতাংশ সুদে ধার দিচ্ছে জাপান।

    আরও পড়ুুন: “এটাই হল মোদি কা গ্যারান্টি”, কেন বললেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী?

    বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে বলেও জানান রেলমন্ত্রী। একুশের নভেম্বর মাসে শুরু হয়েছিল বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ। সেই কাজ চলছে দ্রুত লয়ে। কাজ শুরুর প্রথম ছ’মাসেই এক কিলোমিটার ভায়াডাক্ট তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। ৫০ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট তৈরির কাজ শেষ হয়েছে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে। মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন করিডরে ৮টি নদীর ওপর ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। বুলেট ট্রেনের ভাড়া বিমানের ভাড়ার চেয়ে সস্তা হতে পারে বলে জানান রেলমন্ত্রী।

    বুলেট ট্রেনের কাজে দেরি হওয়ার জন্য মহারাষ্ট্রের পূ্র্বতন মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়ি সরকারকে নিশানা করেন রেলমন্ত্রী। এই সরকারের প্রধান ছিলেন উদ্ধব ঠাকরে। মন্ত্রী বলেন, “বুলেট ট্রেন প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেয়নি ঠাকরে সরকার। জমি অধিগ্রহণে সমস্যা হয়েছিল (Bullet Train)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “এটাই হল মোদি কা গ্যারান্টি”, কেন বললেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: “এটাই হল মোদি কা গ্যারান্টি”, কেন বললেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি কা গ্যারান্টি”। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তৈরি এই শব্দবন্ধ এবার দেশ ছাড়িয়ে চর্চিত হচ্ছে বিদেশেও। কেবল তাই নয়, শব্দবন্ধটি যিনি প্রয়োগ করেছেন তিনি চায়ের দোকানের আড্ডাবাজ কেউ নন, তিনি একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী। আজ্ঞে, হ্যাঁ। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবের গলায়ই শোনা গিয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সৃষ্টি এই শব্দবন্ধ।

    কী বললেন শেরিং? (PM Modi)

    বিষয়টি তবে খোলসা করা যাক। শুক্রবার দু’দিনের সফরে ভুটান সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার ফিরেছেন দিল্লিতে। লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রচারের ব্যস্ত শিডিউল ছেড়ে মোদি ভুটান সফরে যাওয়ায় তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমার ভাই নরেন্দ্র মোদিজি (PM Modi) আমাদের দেশে আসার জন্য তোমায় একটা বড় ধন্যবাদ। ব্যস্ত কর্মসূচি কিংবা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া…কোনও কিছুই মোদিকে আটকাতে পারেনি তাঁর ভুটান সফরে আসার প্রতিশ্রুতি পূরণ করা থেকে। এটা নিশ্চয়ই মোদি কা গ্যারান্টি, যা নিয়ে এত চর্চা।”

    মোদির ভুটান সফর

    বুধবারই ভুটান সফরে যাওয়ার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার জন্য সফর পিছিয়ে করা হয় শুক্রবার। এদিন সকালে ভুটানের পারো বিমানবন্দরে নামেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন শেরিং স্বয়ং। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে এদিন ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়েছিল ভুটানের স্কুলগুলিতে। সেই পড়ুয়ারাও থিম্পুতে হাজির ছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে। এই সফরে মোদিকে ভুটানের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘অর্ডার অফ ড্রুক গ্যালপো’য় ভূষিত করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মোদিই হলেন প্রথম কোনও বিদেশি রাষ্ট্রনেতা, যাঁকে নিজেদের দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে ভূষিত করেছে ভুটান।

    চলতি বছরই সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে ভারত সফরে এসেছিলেন শেরিং। সেই সময়ই তিনি আমন্ত্রণ জানিয়ে গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। ভুটান সফরে যাবেন বলে কথাও দিয়েছিলেন মোদি। শেষমেশ শুক্রবার দু’দিনের জন্য ঘুরে এলেন ভুটান। চলতি সফরে ভুটানের উন্নয়নে পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন মোদি। আগামী পাঁচ বছরে ভুটানের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে ১০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের বার্তাও দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।”

    আরও পড়ুুন: কৃষ্ণনগরের পর করিমপুরে মহুয়ার বাড়িতে হানা দিল সিবিআই

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share