Tag: Madhyom

Madhyom

  • Lok Sabha Election 2024: সেলিম লড়বেন মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে, তৃতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ  বামেদের

    Lok Sabha Election 2024: সেলিম লড়বেন মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে, তৃতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বামেদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) আরেক দফায় প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল সিপিএম। মুর্শিদাবাদ থেকে লড়বেন দলের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। উল্লেখ্য প্রথম দফায় ১৬টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছিলে বামেরা। এরপর শুধুমাত্র আলিপুরদুয়ার কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। আর ঠিক তারপর আজ শনিবার আরও চারটি আসনে লোকসভা প্রার্থী ঘোষণা করে বামেরা। আজ এই নাম ঘোষণা করেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু। অবশ্য আগে থেকেই সেলিমের প্রার্থী হওয়া নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছিল। আজ সিলমোহর পড়ল। মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রের সংখ্যালঘু ভোটই যে সিপিএমের পাখির চোখ, সেলিমের নাম ঘোষণাই তার প্রমাণ বলে অভিমত রাজনৈতিক মহলের।

    কোন কোন আসেন প্রার্থীরা (Lok Sabha Election 2024)?

    আজ শনিবার বাম ফ্রন্টের বৈঠকের শেষে চেয়ারম্যান বিমান বসু লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) চারটি কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। এই প্রার্থীদের মধ্যে হলেন— মুর্শিদবাদ কেন্দ্র থেকে রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম, রাণাঘাট কেন্দ্রের প্রার্থী হলেন প্রাক্তন সাংসদ অলকেশ দাস, বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে সুকৃতি ঘোষাল এবং বোলপুর কেন্দ্রের প্রার্থী হলেন প্রাক্তন বিধায়িকা শ্যামলী প্রধান। এখনও পর্যন্ত মোট এই রাজ্যে ২১টি আসনের নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করেছে বামেরা। এই দফায় শুধু সিপিএম প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে এখনে অন্য শরীক দলের কোনও প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়নি।

    জোটে ভবিষ্যৎ?

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনে আইএসএফ, কংগ্রেস এবং বামেরা সংযুক্ত মোর্চার নামে নির্বাচনে জোট করে লড়াই করেছিল। ফল স্বরূপ ৩৪ বছর ক্ষমতায় থাকা বামেরা একটিও আসন পায়নি। পাল্টা কংগ্রেসের ঝুলিতেও দাঁড়িয়েছিল শূন্য। শুধু আইএসএফ একটি বিধানসভায় জয়ী হয়েছিল। এইবারেও লোকসভায় বাম এবং কংগ্রেসের মধ্যে সামঝোতা করেই প্রার্থী ঘোষণা হচ্ছে। বিমানবাবু জানিয়েছেন, অনেক আলোচনা করে তালিকা ঘোষণা করতে হচ্ছে। তবে এই রাজ্যে বিজেপির বিরোধিতা করতে গিয়ে ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠকে মমতা-অভিষেক এবং সীতারাম ইয়েচুরিকে এক মঞ্চে দেখা গিয়েছিল। ফলে রাজ্যের দুর্নীতি নিয়ে নির্বাচনে কতটা সরব হবেন বামেরা তা নিয়ে বিজেপি সন্দেহ প্রকাশ করেছে। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, তৃণমূল-সিপিএম-কংগ্রেসের মধ্যে অলিখিত জোট হয়েছে। গতকাল বলাগড়ের সভায় শুভেন্দু,অধিকারী অভিযোগ করেছিলেন, “সিপিএম, তৃণমূলকে সুবিধা করে দিতে ভোট (Lok Sabha Election 2024) কাটার জন্য প্রার্থী দিচ্ছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arunachal Pradesh: ‘‘চিনের দাবি অবৈধ’’, অরুণাচল প্রদেশ ভারতেরই অংশ, বলল আমেরিকা

    Arunachal Pradesh: ‘‘চিনের দাবি অবৈধ’’, অরুণাচল প্রদেশ ভারতেরই অংশ, বলল আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশ (Arunachal Pradesh) ভারতেরই অংশ, এনিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই মত আমেরিকার। ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে অরুণাচল নিয়ে চিনের দাবি সম্পূর্ণ অবৈধ বলে জানাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যদিও আমেরিকার এই পদক্ষেপের নিন্দা করেছে চিন। বেজিংয়ের দাবি, ভারত-চিন সীমান্ত প্রশ্নে আমেরিকার মতদানের প্রয়োজন নেই। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক অবশ্য আগেই অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে চিনের দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে জানিয়ে দিয়েছিল।

    কী বলল আমেরিকা

    ভারতীয় ভুখন্ড হিসাবে অরুণাচল প্রদেশকে (Arunachal Pradesh) স্বীকৃতি দিয়েছে আমেরিকা। সম্প্রতি মার্কিন সরকারের (US State Department) মুখপাত্র ভেদান্ত প্যাটেল (Vedant Patel) জানান, সীমান্ত পেরিয়ে কোনও ধরনের উস্কানি কিংবা একতরফা সিদ্ধান্ত বরদাস্ত করা হবে না। আমেরিকা সবসময় ভারতের পাশে রয়েছে বলেও জানিয়েছেন ওই মার্কিন আধিকারিক। বর্তমান পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে আমেরিকার এহেন দাবি চিনের কাছে বড় ধাক্কা বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

    চিনের দাবি

    আমেরিকা অরুণাচল (Arunachal Pradesh) নিয়ে ভারতের পাশে দাঁড়ানোর পরই চিন এর নিন্দা করে। চিনের মুখপাত্র লিন জিয়ান বলেন, “চিন-ভারত সীমান্ত প্রশ্ন দুই দেশের মধ্যে একটি বিষয় এবং মার্কিন পক্ষের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। চিন এর তীব্র নিন্দা ও দৃঢ় বিরোধিতা করে।” সম্প্রতি অরুণাচল প্রদেশকে নিজেদের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে চিন। শুধু তাই নয়, জায়গাটির নাম ‘জাংনান’ বলেও মন্তব্য করেন চিনের প্রতিরক্ষামন্ত্রকের মুখপাত্র কর্নেল জাং শিয়াওজাং।

    আরও পড়ুন: ‘ঘনিষ্ঠ সঙ্গী ভারত’! সুরবদল মলদ্বীপের, ঋণ মকুবের আর্জি প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর

    ভারতের জবাব

    অরুণাচল (Arunachal Pradesh) নিয়ে চিনের দাবি কোনওভাবেই মানা হবে না বলে আগেই জানিয়ে দেয় ভারত। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘‘অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে চিন ক্রমাগত যুক্তিহীন কথাবার্তা বলে চলেছে। অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে এবং থাকবে। অরুণাচলের জনগণ আমাদের উন্নয়নমূলক কর্মসূচি এবং পরিকাঠামোগত প্রকল্প থেকে উপকৃত হতে থাকবেন।’’ গত ৯ মার্চ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অরুণাচল প্রদেশ সফরের বিরুদ্ধে বেজিং তীব্র আপত্তি জানিয়েছিল। সেই আপত্তিকে ভারত বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি। আর, তারপরই নানা রকম মন্তব্য করে চিন। ভারতও এর কড়া জবাব দেয়। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু জানান অরুণাচলবাসী ভারত সরকারের পাশে রয়েছে। ভারত অরুণাচলের উন্নতির চেষ্টা করছে। চিন শুধুই দখল করতে চায় । যা বরদাস্ত করবে না দিল্লি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: ‘গনি খান চৌধুরী ঈশ্বর নন’, তৃণমূল প্রার্থীর মন্তব্যে অস্বস্তিতে দল

    Malda: ‘গনি খান চৌধুরী ঈশ্বর নন’, তৃণমূল প্রার্থীর মন্তব্যে অস্বস্তিতে দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদার (Malda) তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শাহনাওয়াজ আলি রাইহান এবার গনি খান চৌধুরি সম্পর্কে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন। তিনি বলেন, “গনি খান ঈশ্বর নন, মনে আছেন ঠিক আছে, তাঁকে দেবত্বের আসনে না বসালে অপমান হবে এমন কোনও ব্যাপার নেই।” মালদা দক্ষিণ কেন্দ্রে কংগ্রেস নেতা গনি খানের নামে আগের বারের তৃণমূল প্রার্থী মৌসন নুর জয়ী হয়েছিলেন। এই বিদায়ী সাংসদের পরিবারের নেতার নামে এই মন্তব্য, তৃণমূলের অন্দরে ফাটল নয় তো? রাজনৈতিক মহলে এই নিয়ে তীব্র শোরগোল পড়েছে। যদিও মৌসুম নুর এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দেননি। গনি খান আবগে ধাক্কা দিলেন না তো তৃণমূল প্রার্থী?

    ঠিক কী বললেন তৃণমূল প্রার্থী (Malda)?

    মালদা (Malda) দক্ষিণ লোকসভার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শাহনাওয়াজ আলি রাইহান বলেন, “আমার কাছে গনি খান চৌধুরী ঈশ্বর নন। মালদায় আসলেই মাথা ঠেকাতে হবে। তিনি আমার মনে রয়েছেন। কিন্তু তাঁকে দেবত্ব বানিয়ে কেন তুমি মাজারে গেলে না, অপমান করলে, এই রকম যুক্তি মানি না।”

    তৃণমূলে কী ফাটল?

    বিগত নির্বাচনগুলিতে কংগ্রেস নেতা গনি খানের মৃত্যুর পর তাঁর নামেই পরিবারের সদস্যরা নির্বাচনে লড়াই করেছেন। গতবারের বিদায়ী লোকসভার (Malda) প্রার্থী ছিলেন এই পরিবারের সদস্যা মৌসম নূর বেনজির। যদিও তিনি মূলত কংগ্রেসের নেত্রী হলেও পরে দল বদল করে তৃণমূলে যোগদান করে নির্বাচনে লড়াই করে ছিলেন। এই বারে তাঁকে দলের তরফ থেকে টিকিট না দেওয়ায় এখনও নির্বাচনী প্রচারে দেখা মেলেনি। যদিও শারীরিক অসুস্থতার কথা বললেও দলের বিরুদ্ধে যে অভিমান করেছেন সে কথা রাজনীতির অনেক বিশ্লেষক মনে করেছেন। কিন্তু এই আবহে তৃণমূল প্রার্থীর মুখে গনি খান সম্পর্কে মন্তব্যে দলের অন্দরের ফাটল আরও চওড়া হল না তো? প্রশ্ন এখানেই।

    কংগ্রেসের বক্তব্য

    মালদা (Malda) দক্ষিণ লোকসভার কংগ্রেস প্রার্থী ঈশা খান চৌধুরী বলেছেন, “তৃণমূল প্রার্থী মালদা সম্বন্ধে বেশি কিছু জানেন না। গনি খান একজন মানুষ। ভগবান নয়। কিন্তু সবাই ওঁকে শ্রদ্ধা করেন, ভালবাসেন। উনি মালদা জেলার জন্য অনেক কিছু করেছেন। চাকরি দিয়েছেন।”

    বিজেপির বক্তব্য

    জেলার বিজেপির নেতারা বলেছেন, “গনি খান মালদার (Malda) জন্য অনেক কাজ করেছেন। আমরা বিজেপি কর্মীরাও একই কথা বলব। তবে তাঁর উত্তরসুরীরা কোনও কাজ করেননি। রূপকার গনি খানকে মিথ করেছে কংগ্রেস। কাজের কাজ কিছু করেনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Air Force: চলতি মাসেই বায়ুসেনার হাতে আসছে এলসিএ তেজসের প্রথম ‘মার্ক-১এ’ যুদ্ধবিমান?

    Indian Air Force: চলতি মাসেই বায়ুসেনার হাতে আসছে এলসিএ তেজসের প্রথম ‘মার্ক-১এ’ যুদ্ধবিমান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই কি ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force) হাতে পেতে চলেছে নতুন দেশীয় লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট ‘তেজস মার্ক-১এ’ (LCA Tejas Mark-1A) সংস্করণের প্রথম যুদ্ধবিমান? এমন একটা সম্ভাবনা প্রবল রয়েছে বলে জানা গিয়েছে বায়ুসেনা সূত্রে। তেমনটা হলে নিঃসন্দেহে ভারতীয় বায়ুসেনার শক্তি কয়েকগুণ বেড়ে যাবে।

    প্রথম বিমানটি দুই-আসন বিশিষ্ট

    সম্পূর্ণ দেশীয় যুদ্ধবিমান তেজস-এর উন্নত মার্ক-১এ সংস্করণের যুদ্ধবিমানগুলি উৎপাদন হচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত যুদ্ধবিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের কারখানায়। সূত্রের খবর, চলতি মাসের শেষেই এই সংস্করণের প্রথম বিমানটি হস্তান্তর করা হবে ভারতীয় বায়ুসেনাকে (Indian Air Force)। এই বিমানটি মূলত দুই-আসন বিশিষ্ট প্রশিক্ষণ বিমান হবে। 

    ৩১ মার্চ সম্ভাব্য হস্তান্তর

    বায়ুসেনা সূত্রে খবর, ৩১ মার্চ সম্ভবত এই হস্তান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। তেমনটা হলে, স্বদেশীয় যুদ্ধবিমান প্রকল্পের জন্য তা হতে চলেছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, এলসিএ তেজস মার্ক-১এ (LCA Tejas Mark-1A) মূলত হল চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান। তবে, বিশ্বের বাকি চতুর্থ প্রজন্ম তথা এই শ্রেণির যুদ্ধবিমানের তুলনায় তেজস মার্ক-১এ হতে চলেছে বেশি ক্ষমতাশালী ও উন্নত।

    আকাশে ওড়ার অপেক্ষা

    এমন ৮৩টি যুদ্ধবিমানের জন্য হ্যাল-এর সঙ্গে ৪৮ হাজার কোটি টাকার চুক্তি করেছে ভারতীয় বায়ুসেনা (Indian Air Force)। শুধু তাই নয়। ৮৩টির পর আরও অতিরিক্ত ৯৭টি যুদ্ধবিমান কেনার জন্য ৬৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দে অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্র। সূত্রের খবর, হ্যালের কারখানায় ইতিমধ্যে নতুন যুদ্ধবিমানের গ্রাউন্ড ট্রায়াল ও ট্যাক্সি-রান সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এবার আকাশে ওড়ার পালা। 

    ‘যুগান্তকারী ঘটনা’

    ২০১৬ সাল থেকেই ভারতীয় বায়ুসেনায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে রয়েছে তেজসের মার্ক-১ সংস্করণ। বর্তমানে, বায়ুসেনায় তেজসের মার্ক-১ যুদ্ধবিমানের দুটি স্কোয়াড্রন রয়েছে— একটি ১৮ নম্বর এবং দ্বিতীয়টি ৪৫ নম্বর স্কোয়াড্রন। একবার  মার্ক-১এ সংস্করণ (LCA Tejas Mark-1A) অন্তর্ভুক্ত হলে বায়ুসেনার শক্তি ও সংখ্যা— দুটোই অনেকটা বেড়ে যাবে। বাহিনীতে মার্ক-১এ যুদ্ধবিমানের অন্তর্ভুক্তিকে ‘যুগান্তকারী ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করেন বায়ুসেনা (Indian Air Force) প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরি। তিনি বলেন, ‘‘এখন ৪০টি এলসিএ মার্ক-১ রয়েছে। মার্ক-১এ সংস্করণ অন্তর্ভুক্ত হলে সংখ্যাটা বেড়ে ২২০ হবে। ফলে, ১০টি স্কোয়াড্রন গঠন করা যাবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: পর্যটকের পর শিক্ষক-সংকট মলদ্বীপে! তাই কি এখন মুইজ্জুর মুখে ভারত-স্তুতি?

    Maldives: পর্যটকের পর শিক্ষক-সংকট মলদ্বীপে! তাই কি এখন মুইজ্জুর মুখে ভারত-স্তুতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচারকে সামনে রেখে, ভারত বিরোধী আবেগ তৈরি করে মলদ্বীপে (Maldives) ক্ষমতায় এসেছেন চিনপন্থী মহম্মদ মুইজ্জু। তাঁর ভারত বিদ্বেষের খেসারত প্রতিদিন দিচ্ছে দ্বীপরাষ্ট্র। ধাক্কা খেয়েছে মলদ্বীপের পর্যটন ব্যবসা। যা এই ছোট দ্বীপরাষ্ট্রের মূল চালিকাশক্তি। এবার মুইজ্জুর ভুল নীতির খেসারত দিচ্ছে সেখানকার শিশু থেকে তরুণ প্রজন্ম। মলদ্বীপে (India Maldives Relation) এখন শিক্ষক-সংকট। মুইজ্জু সরকার আসার পর থেকে দলে দলে মলদ্বীপ ছাড়ছেন সেখানকার ভারতীয় শিক্ষকরা। বিষয়টি সেই দেশের সংসদেও তুলেছে মলদ্বীপের বিরোধী দল। পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মুইজ্জু সরকার।

    কেন এই শিক্ষক সংকট

    মূলত বেজিংকে খুশি করতেই ‘ইন্ডিয়া আউট’ নীতি অবলম্বন করেছে চীনপন্থী মুইজ্জু (Mohamed Muizzu) সরকার। আর যার ফল এখন ভুগছে দ্বীপরাষ্ট্রের সাধারণ মানুষ। মুইজ্জুর ঘৃণা সহ্য করতে না পেরে দেশ ছেড়েছেন একাধিক শিক্ষক। বিপুল সংখ্যক ভারতীয় শিক্ষক সেই দেশে যান শিশুদের পড়াতে। বলা যেতে পারে ভারতীয় শিক্ষকরাই সেই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে চালান। কিন্তু, মুইজ্জু সরকার আসার পর থেকে, তাঁর ভারত বিরোধী প্রচারের কারণে, দলে দলে ভারতীয় শিক্ষকরা মলদ্বীপ ছেড়ে চলে গিয়েছেন। ফলে, গভীর শিক্ষা সংকট তৈরি হয়েছে মলদ্বীপে।

    আরও পড়ুন: ‘ঘনিষ্ঠ সঙ্গী ভারত’! সুরবদল মলদ্বীপের, ঋণ মকুবের আর্জি প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর

    দেশেই প্রশ্নের মুখে মুইজ্জু সরকার

    সংসদে ভারতীয় (India Maldives Relation) শিক্ষকদের মলদ্বীপ ছাড়ার প্রসঙ্গ তুলে মুইজ্জু সরকারের ব্যাখ্যা চেয়েছে সেই দেশের প্রধান বিরোধী দল, মলদ্বীপ ডেমোক্রেটিক পার্টি। ওই পার্টির (এমডিএম) সাংসদ মহম্মদ শহিদ প্রশ্ন করেন, “ইন্ডিয়া আউট প্রচারের কারণে বহু শিক্ষক দেশ ছেড়েছেন। এর ফলে দেশে শিক্ষকের ব্যাপক ঘাটতি দেখা দিয়েছে। শিশুদের লেখাপড়ার ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। এই গুরুতর সমস্যা মোকাবিলায় সরকার কী পদক্ষেপ নিচ্ছে?” এই প্রশ্নের মুখে সংসদে কোণঠাসা হয়ে পড়ে মুইজ্জু সরকার। শিক্ষকের ঘাতটি আছে বলে মেনে নিলেও, মলদ্বীপের শিক্ষামন্ত্রী ড. ইসমাইল শফিফু শিক্ষা সংকটের দাবি মানেননি। তিনি বলেন, “ভারতীয় শিক্ষকরা অনেক সময়ই মলদ্বীপ ছেড়ে চলে যান। এতে কয়েক সপ্তাহের জন্য শিশুদের পড়াশোনায় সমস্যা হয়। এটা কোনও নতুন বিষয় নয়। এর আগেও আমাদের দেশে এমনটা ঘটেছে। গত ৩০ বছরের পরিসংখ্যান লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, ভারত থেকে এই ছোট্ট দ্বীপে অনেক সময় শিক্ষকরা এসে এক মাস থেকে আবার চলে যান। দেশে কোনো ধরনের শিক্ষা সংকট তৈরি হয়নি।” তবে মলদ্বীপের শিক্ষামন্ত্রী যতই বিষয়টি এড়িয়ে যেতে চান না কেন সমস্যা রয়েছে দ্বীপরাষ্ট্রে। হয়তো সেই কারণেই চিনের হাত ধরলেও ভারতকে ‘ঘনিষ্ঠ সহযোগী’বলতে বাধ্য হয়েছেন মলদ্বীপ প্রেসিডেন্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: এমবিবিএসদের সমান বেতন দিতে হবে আয়ুশ চিকিৎসকদের, রাজ্যকে নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: এমবিবিএসদের সমান বেতন দিতে হবে আয়ুশ চিকিৎসকদের, রাজ্যকে নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাক্তারিতে যে কোনও শাখার স্নাতককেই সমানভাবে দেখার নির্দেশ দিলো আদালত (Calcutta High Court)। বলা হয়েছে, এমবিবিএস চিকিৎসকদের সমান বেতন ও আর্থিক সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে আয়ুশ ডাক্তারদেরও। একটি মামলার প্রেক্ষিতে কলকাতা হাইকোর্ট  এই নির্দেশ দিয়েছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরকে এই নির্দেশ পালনের জন্য চার মাস সময় দেওয়া হয়েছে। 

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের অধীনে নিয়োগ করা হয় এই আয়ুশ চিকিৎসকদের। অ্যালোপ্যাথি চিকিৎকদের পাশাপাশি চুক্তিভিত্তিক কর্মী হিসাবে এদের নেওয়া হয়। আয়ুশের অধীন রয়েছে বিএএমএস (আয়ুর্বেদ), বিএইচএমএস (হোমিয়োপ্যাথি) এবং বিইউএমএস (ইউনানি)। অ্যালোপ্যাথি এমও-দের বেতন ৪০ হাজার টাকা হলেও আয়ুশ এমওদের বেতন ছিল ২৫ হাজার টাকা। আয়ুশ এমওরা বার বার প্রতিবাদ জানিয়েছে বাড়েনি বেতন। এর পর ২০২০ সালে বেতন বাড়ে। অ্যালোপ্যাথ এমও-দের শুরুর বেতন করা হয়য় ৬০ হাজার টাকা। অন্যদিকে আয়ুশ চিকিৎসকদের মাসিক বেতন হয় ৩২ হাজার টাকা। সেই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ২০২১ সালে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা দায়ের করেন ছ’ জন আয়ুশ এমও। হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন উত্তর ব্যারাকপুর পুরসভা, জয়নগর-মাজিলপুর পুরসভা, দক্ষিণ নারায়ণপুর ব্লক হাসপাতাল, নোয়াপাড়া ব্লক হাসপাতাল, রাধানগর গ্রামীণ হাসপাতল ও খানাকুল গ্রামীণ হাসপাতালে কর্মরত আয়ুশ এমও-রা। সম্প্রতি সেই মামলায় রায় দিয়েছেন বিচারপতি রাজশেখর মান্থা। তখনই এই কথা বলে আদালত।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা পার্থসারথী দেব

    শীর্ষ আদালতের পথেই রায়দান

    অ্যালোপ্যাথি-আয়ুশ বৈষম্য নিয়ে ২০২২-এই অবশ্য নৈনিতাল হাইকোর্টে একই ধরনের মামলা করেছিলেন উত্তরাখণ্ডের আয়ুশ এমও-রা। সেখানেও রায় গিয়েছিল আয়ুশ চিকিৎসকদেরই পক্ষে। সেই রায় চ্যালেঞ্জ করে উত্তরাখণ্ড সরকার সুপ্রিম কোর্টে গেলেও হাইকোর্টের রায়ই বহাল রাখে দেশের শীর্ষ আদালত। ফলে কলকাতা হাইকোর্টও (Calcutta High Court) সেই রায়কেই উদ্ধৃত করে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরকে নির্দেশ দিয়েছেন, চার মাসের মধ্যে চুক্তিভিত্তিক অ্যালোপ্যাথি এমও-দের সমমর্যাদা দিতে হবে চুক্তভিত্তিক আয়ুশ এমও-দেরও। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, এই রায়ে উপকৃত হবেন আরবিএসকে কর্মসূচিতে কর্মরত ১২১৯ জন আয়ুশ এমও। স্বাস্থ্যভবনের একাংশ মনে করছে, যেহেতু শীর্ষ আদালতের রায়েরই প্রতিফলন রয়েছে হাইকোর্টের এই রায়ে, তাই সুপ্রিম কোর্টে এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করার কথা সে ভাবে ভাবা হচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Sarathi Deb: প্রয়াত টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা পার্থসারথী দেব

    Partha Sarathi Deb: প্রয়াত টলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা পার্থসারথী দেব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরে জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে হার মানলেন টলিউড অভিনেতা পার্থসারথি দেব (Partha Sarathi Deb)। শুক্রবার রাতে প্রয়াত হন তিনি। ৪০ দিন ধরে ভেন্টিলেশনে ছিলেন অভিনেতা। বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর। তাঁর মৃত্যুতে টলিউডে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। একের পর এক দাপুটে অভিনয় দিয়ে তিনি  বারবার দর্শকের মন কেড়েছেন।

    অসুস্থতার সঙ্গে লড়াই

    শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন অভিনেতা (Veteran Bengali Actor)। সিওপিডির সমস্যা ছিল তাঁর। এমআর বাঙুর হাসপাতালে ইন্ডাস্ট্রির তাঁর এক অনুজ সহকর্মী ভর্তি করিয়েছিলেন। তারপর কখনও আইসিইউ, কখনও ভেন্টিলেশন, কখনওবা সিসিইউ। বিভিন্ন জায়গায় স্থানান্তরিত করা হয়েছে তাঁকে। তবে সব চেষ্টাই ব্যর্থ হয়েছে শেষ পর্যন্ত। ‘পশ্চিমবঙ্গ মোশন পিকচার্স আর্টিস্ট ফোরাম’-এর সহ-সভাপতি ছিলেন পার্থসারথি। ঘনিষ্ঠমহলে পরিচিত ছিলেন ‘পার্থদা’ (Partha Sarathi Deb) হিসাবেই। ফোরামের তরফে রাতে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অভিনেতার মৃত্যুসংবাদ জানানো রয়েছে। তাতে ফোরামের সাধারণ সম্পাদক তথা অভিনেতা শান্তিলাল মুখোপাধ্যায়ের স্বাক্ষর রয়েছে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে লেখা হয়েছে, ‘‘আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, প্রখ্যাত অভিনেতা এবং আমাদের ফোরামের অন্যতম সহ-সভাপতি পার্থসারথি দেব ২২ মার্চ রাত ১১টা ৫০ মিনিটে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তাঁর অকালপ্রয়াণে ফোরাম গভীর শোক জ্ঞাপন করছে।’’

    আরও পড়ুন: ‘ঘনিষ্ঠ সঙ্গী ভারত’! সুরবদল মলদ্বীপের, ঋণ মকুবের আর্জি প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর

    পার্থসারথী দেবের কাজ

    ‘কাকাবাবু হেরে গেলেন’, ‘লাঠি’, ‘প্রেম আমার’-সহ একাধিক জনপ্রিয় বাংলা ছবিতে অভিনয় করেছেন পার্থসারথি (Partha Sarathi Deb)। ছোট পর্দার জন্য ‘সত্যজিতের গপ্পো’ সিরিজেও অভিনয় করেছিলেন তিনি। গত বছর ‘বগলা মামা যুগ যুগ জিও’ এবং ‘রক্তবীজ’ ছবিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। টেলিভিশন থেকে চলচ্চিত্র জগৎ, বাঙালির ড্রয়িংরুমে তিনি ছিলেন সকলের প্রিয়। তাঁর বাচনভঙ্গি, অভিনয় ক্ষমতা মানুষকে মুগ্ধ করেছে বারবার। পার্থসারথী দেব একের পর এক সিরিয়ালে সকলের মন জয় করেছেন। তাঁর জনপ্রিয় বেশকিছু ধারাবাহিকে আজও মানুষের মনে গভীরভাবে রয়ে গিয়েছে। কমেডি-ড্রামা ‘চুনি পান্না’, ‘জয়ী’তে তাঁর অভিনয় আজও মানুষের মুখে মুখে ঘোরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Swarup Biswas: ৭১ ঘণ্টার তল্লাশি শেষে শনিবার স্বরূপের বাড়ি ছাড়লেন আয়কর আধিকারিকরা

    Swarup Biswas: ৭১ ঘণ্টার তল্লাশি শেষে শনিবার স্বরূপের বাড়ি ছাড়লেন আয়কর আধিকারিকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের ভাইয়ের (Swarup Biswas) বাড়িতে টানা প্রায় ৭১ ঘণ্টা ধরে চলে আয়কর দফতরের তল্লাশি অভিযান। শনিবার ভোররাতে স্বরূপ বিশ্বাসের বাড়ি ছাড়েন আয়কর আধিকারিকরা। এত দীর্ঘক্ষণের আয়কর হানা দেখে কারও কারও মনে পড়ে যাচ্ছে অজয় দেবগণ অভিনীত ‘রেড’ সিনেমার কথাও। প্রসঙ্গত, বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের ভাই এবং কলকাতা পুরসভার ৮১ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর জুঁই বিশ্বাসের স্বামী ছাড়াও অন্য পরিচিতি রয়েছে স্বরূপ বিশ্বাসের (Swarup Biswas)। তিনি তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক এবং ফেডারেশন অফ সিনে টেকনিশিয়ান্স অ্যান্ড ওয়াকার্স অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়ার সভাপতি পদেও ছিলেন।

    বুধবার সাত সকালেই স্বরূপের বাড়িতে ঢোকেন আয়কর আধিকারিকরা

    গত বুধবার ঠিক সকাল ৭টায় স্বরূপের নিউ আলিপুরের সাহাপুর কলোনির ফ্ল্যাটে ঢোকেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। তার পর থেকে টানা চলতে থাকে তল্লাশি। শুক্রবার সন্ধ্যাতেই তল্লাশির সময় পেরিয়ে যায় ৬০ ঘণ্টা। অবশেষে শনিবার ভোর পৌনে ৫টা নাগাদ আয়কর দফতরের টিম স্বরূপের (Swarup Biswas) ফ্ল্যাট ছাড়ে। সূত্রের খবর, টানা ৭১ ঘণ্টার তল্লাশিতে বেশ কয়েকটি মোবাইল ফোন আয়কর দফতরের অফিসাররা বাজেয়াপ্ত করেছেন বলে খবর মিলেছে। একইসঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদে বেশ কিছু তথ্যও তাঁরা জানতে পেরেছেন।

    আরও ২ সংস্থার অফিসে তল্লাশি

    জানা গিয়েছে, স্বরূপ বিশ্বাসের (Swarup Biswas) ঘনিষ্ঠ এক ব্যবসায়ীর বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছেন আয়কর দফতরের কর্তারা। সূত্রের খবর, আয় বহির্ভূত সম্পত্তির অভিযোগ খতিয়ে দেখতেই টানা এই তল্লাশি চালানো হয়। এর পাশাপাশি তল্লাশি চালানো হয়, ইডেন রিয়েল এস্টেট এবং মাল্টিকন রিয়েল এস্টেট নামের দুই সংস্থার উচ্চপদস্থ আধিকারিকের বাড়িতেও। প্রসঙ্গত, গত বছরেই বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণের বাড়িতে দীর্ঘক্ষণ তল্লাশি চালায় সিবিআই। অনেকের মতে, জীবনকৃষ্ণের রেকর্ডও ভেঙে দিলেন স্বরূপ বিশ্বাস।

    আরও পড়ুন: বিজেডির সঙ্গে জোট নয়, লোকসভা নির্বাচনে ওড়িশায় একাই লড়বে বিজেপি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dev: দেবের সামনেই ভোটের প্রচারে তৃণমূলের দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল গোন্ডগোল

    Dev: দেবের সামনেই ভোটের প্রচারে তৃণমূলের দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল গোন্ডগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের ভোটের প্রচারে ব্যাপক গোলমাল লক্ষ্য করা গেল। তৃণমূল প্রার্থী দীপক অধিকারীর (Dev) প্রচারকে ঘিরে কেশপুরে তুমুল গোন্ডগোল বাধল। দেবের সমানেই একপক্ষ অপর পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি-মারামারি করতে দেখা গেল। পরিস্থিতি সামাল দিতে নেতাদের নামতে হল ময়দানে। প্রার্থীর সঙ্গে গাড়িতে কে থাকবেন এই নিয়ে ঝামেলার সূত্রপাত। এদিকে গতকাল উত্তরবঙ্গে বিজেপি কর্মীদের পার্টি অফিসে তৃণমূল দুষ্কৃতীদের আক্রমণ ও হামলার ঘটনায় রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে প্রতিবাদে ব্যাপক শোরগোল পড়েছিল। 

    কীভাবে বাধল ঝামেলা (Dev)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল শুক্রবার লোকসভার ভোটের প্রচারে অংশ গ্রহণ করেছিলেন দেব (Dev)। তাঁর প্রচার হুড খোলা গাড়িতে করে চলছিল। কেশপুর কলেজ ময়দানে শুরু হয় এবং শোভাযাত্রা শেষ হয় কেশপুর বাসস্ট্যান্ডে। কিন্তু আচমকা গাড়িতে ওঠা নিয়ে তৃণমূলের দুই পক্ষের মধ্যে গোলামাল বাধে। কে তাঁর গাড়িতে থাকবে এই দুই পক্ষের তৃণমূলর দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক মারামারি পর্যন্ত হয়। মুহূর্তেই পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে।

    আরও পড়ুনঃ গোঘাটে গৃহসম্পর্ক অভিযানে বেরিয়ে আক্রান্ত বিজেপি, লাঠি দিয়ে ব্যাপক মারধর

    দেবের বক্তব্য

    দেব যখন ভোটের প্রচার শুরু করেন সেই সময় দেখলেন, সামনেই দলের সমর্থকেরা একে অপরের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি শুরু করেন। এরপর গাড়িতে কে থাকবেন সেই নিয়ে ঠেলতে ঠেলতে একে অপরের সঙ্গে মারামারি শুরু করে দেন। কিন্তু কেউ কাউর কথা শোনেননি। দেখতে দেখতে পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে। দেব (Dev) বলেন, “আমার আগের প্রচারেরে সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। গাড়িতে সকলেই থাকতে চান। অন্য প্রার্থীদের সঙ্গে আমার ব্যাপার টা একটু আলাদা। এ বলছে আমি থাকব ও বলছে আমি থাকব। তবে এমনটা না ঘটলেই ভালো হতো।”   

    পাশপাশি অপর দিকে দেবের বিরুদ্ধে বিজেপির পক্ষ থেকে প্রার্থী হয়েছেন অভিনেতা হিরণ চট্টোপাধ্যায়। এদিক এই লোকসভা কেন্দ্রে এই দুই হেভিওয়েট তারকা প্রার্থীর প্রচারে জমে উঠেছে লোকসভার প্রচার। উভয় পক্ষ ভোটারদের মন জয় করতে প্রচার কাজে রাস্তায় নেমে পড়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: মহুয়া মৈত্রর কলকাতার আবাসনে সিবিআই হানা, সংসদ প্রশ্নকাণ্ডে চলছে তল্লাশি

    Mahua Moitra: মহুয়া মৈত্রর কলকাতার আবাসনে সিবিআই হানা, সংসদ প্রশ্নকাণ্ডে চলছে তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল। ওই মামলাতেই তৃণমূল প্রার্থীর আলিপুরের বাসস্থানে তল্লাশি চলছে শনিবার। সিবিআইয়ের (CBI Raid) একটি দল শনিবার সকালে আলিপুরে ‘রত্নাবলী’ নামে একটি আবাসনে যায়। জানা যাচ্ছে, সেখানে ন’তলার একটি ফ্ল্যাটে থাকেন মহুয়ার বাবা দীপেন্দ্রলাল মৈত্র। সেখানেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের একটি দল গিয়েছে।

    কেন তল্লাশি

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’ কাণ্ডে লোকপালের নির্দেশে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এই বিষয়কে সামনে রেখেই মহুয়া মৈত্রর বাবা দীপেন্দ্রলাল মিত্রের আলিপুরে ফ্ল্যাটে এলেন সিবিআই আধিকারিকেরা। মহুয়ার (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে এমনিতেই প্রাথমিক তদন্তের কাজ শুরু করে দিয়েছিল সিবিআই (CBI Raid)৷ সূত্রের খবর, লিখিত নির্দেশে সিবিআইকে ছ’মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল৷ পাশাপাশি, তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে নিয়মিত লোকপালের কাছে রিপোর্ট জমা দিতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ 

    সংসদে টাকা নিয়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়ার (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে গত ১৯ মার্চ সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল লোকপাল। বরখাস্ত হওয়া তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগকে ‘গুরুতর’ বলে বর্ণনা করা হয় লোকপালের নির্দেশিকায়। মহুয়া প্রথম থেকেই এই অভিযোগ অস্বীকার করে এসেছেন। মহুয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ওই অভিযোগ তোলেন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। তিনি দাবি করেন, দুবাইয়ের শিল্পপতি দর্শন হীরানন্দানির কাছ থেকে টাকা নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করেছেন মহুয়া। পরিকল্পনামাফিক সংসদে ‘নিশানা’ করেন শিল্পপতি গৌতম আদানিকে। অভিযোগ, সবটাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে অস্বস্তিতে ফেলার জন্য।

    আরও পড়ুন: ‘ঘনিষ্ঠ সঙ্গী ভারত’! সুরবদল মলদ্বীপের, ঋণ মকুবের আর্জি প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share