Tag: Madhyom

Madhyom

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোটের কালি সহজে ওঠে না, জানেন কোথায় তৈরি হয় এই বিশেষ রঙ?

    Lok Sabha Elections 2024: ভোটের কালি সহজে ওঠে না, জানেন কোথায় তৈরি হয় এই বিশেষ রঙ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়রে ১৮তম লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে এই ভোট যুদ্ধ। সাত দফার এই লম্বা ভোটপর্ব চলবে ৪ জুন পর্যন্ত৷ ভোট দিলেই হাতে লাগিয়ে দেওয়া হয় কালি, যা আপনার নাগরিকত্বের একটা প্রমাণ। তবে ভোট দেওয়ার সময় হাতের আঙুলে যে কালি লাগানো হয়, তা কে বা কারা তৈরি করেন,জানতে ইচ্ছে করে তো! ১৯৬২ সাল থেকে মাইসোর পেইন্টস অ্যান্ড বার্নিশ লিমিটেড (Mysore Paints) অথবা এমপিভিএল এই ভোটের কালি তৈরি করে আসছে৷ 

    এই সংস্থার পরিচয়

    ভোট প্রক্রিয়া স্বচ্ছ করতে ১৯৬২ সালে প্রথমবার এই কালি ভোটারদের আঙুলে লাগানো শুরু হয়৷ যেহেতু এই কালি সহজে মোছে না, তাই একজন ভোটার যাতে দু বার ভোট (Lok Sabha Elections 2024) না দিতে পারেন তা নিশ্চিত করতেই এই ব্যবস্থা করে নির্বাচন কমিশন৷ সেই সময় থেকেই এই কালি তৈরি করছে মাইসোর পেইন্টস অ্যান্ড বার্নিশ লিমিটেড। এটি কর্ণাটক সরকারের অধীনস্ত একটি সংস্থা৷ ১৯৩৭ সালে এই সংস্থা শুরু হয়৷ শুধু ভারত নয়, আরও ২৫টি দেশে এই সংস্থা ভোটের কালি রফতানি করে। এবারও নির্বাচন প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ২৬ লক্ষ ভায়াল (শিশি) কালি তৈরির বরাত পেয়েছে ‘দ্য মাইসোর পেইন্টস অ্যান্ড বার্নিশ লিমিটেড’৷ এমনিতে এই কালি খোলা বাজারে বিক্রি হয় না। নির্বাচন কমিশন বরাত দিয়ে এই কালি বানায়।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে ৩ বিজেপি কর্মীর খুনে অভিযুক্ত শাহজাহান, কেস ডায়েরি তলব হাইকোর্টের

    কোন ফর্মুলায় তৈরি

    কোন ফর্মুলায় এই ভোটের কালি (Lok Sabha Elections 2024) তৈরি করা হয়, তা এমপিভিএল গোপন রাখে৷ ন্যাশনাল ফিজিক্যাল ল্যাবরেটরির সহায়তায় এই ভোটের কালি তৈরি করে এমপিভিএল৷ যাঁরা এই কালি তৈরিতে যুক্ত, তাঁরাও গোটাটা জানেন না। একেক জন এক একেকটি অংশ জানেন। ‘সবে মিলে করি কাজ’ ফর্মুলায় তৈরি হয় ভোটের কালি। এই কালি ভোটদানের চিহ্নস্বরূপ সাধারণ মানুষের বাঁ-হাতের তর্জনীতে লাগানো হয়৷ এমপিভিএল-এর তৈরি এই বিশেষ কালি এক একটি ছোট শিশিতে ১০ এমএল করে থাকে৷ তা দিয়ে প্রায় ৭০০ জনের আঙুলে কালি লাগানো যায়। ভোটে কালির এই দশ এমএল-এর শিশির দাম ১২৭ টাকা। আগে, কালি কাঁচের শিশিতে সরবরাহ করা হলেও এখন প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করা হয়৷ কালিতে সিলভার নাইট্রেট থাকে, যা ত্বকের সংস্পর্শে এসে কালো হয়ে যায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment Case: শুনানি শেষ এসএসসি নিয়োগ মামলার, কী বললেন বিচারপতি?

    SSC Recruitment Case: শুনানি শেষ এসএসসি নিয়োগ মামলার, কী বললেন বিচারপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে চলা শুনানি শেষ হল বুধবার। প্রতিদিন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রসিদির ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়েছে এসএসসি নিয়োগ মামলার (SSC Recruitment Case)। শুনানি শেষ হলেও, স্থগিত রয়েছে রায় ঘোষণা।

    ‘অতিরিক্ত নিয়োগ বাতিল হওয়া উচিত’ (SSC Recruitment Case)

    সংশ্লিষ্ট মহলের ধারণা, এদিন আদালত যে মন্তব্য করেছে, তাতেই রায়ের ইঙ্গিত রয়েছে। প্রসঙ্গত, এদিন শুনানি শেষে বিচারপতি বসাক বলেন, “এই নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে ভালো কিছু খুঁজে পাওয়া কঠিন। অতিরিক্ত নিয়োগ সরাসরি বাতিল হওয়া উচিত।” প্রসঙ্গত, এসএসসিতে বহু বেআইনি নিয়োগ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এসএসসি নিয়োগ (SSC Recruitment Case) সংক্রান্ত একাধিক মামলা দীর্ঘদিন ধরে কলকাতা হাইকোর্টের বিভিন্ন বেঞ্চে ঘোরাফেরা করছে।

    রায় ঘোষণা মুলতুবি

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (অধুনা অবসরপ্রাপ্ত), বিচারপতি অমৃতা সিনহা সহ আদালতের সিঙ্গল বেঞ্চ, ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়েছে এই মামলার। পরে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এসএসসি সংক্রান্ত মামলা শুনানির জন্য গঠিত হয় বিশেষ বেঞ্চ। বিশেষ বেঞ্চকে ছ’মাসের মধ্যেই শুনানি শেষ করতে বলেছিল দেশের শীর্ষ আদালত। তার পর থেকে প্রতিদিনই শুনানি হয়েছে এই মামলার। এই বেঞ্চেই এদিন শেষ হয় শুনানি। যদিও রায় ঘোষণা মুলতুবি রেখেছে হাইকোর্ট।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিতে মহিলাদের তাড়া খেয়ে ছুটে ঘরে ঢুকে প্রাণ বাঁচালেন দুই তৃণমূল নেতা

    এদিন মামলাকারীদের পক্ষে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য ও ফিরদৌস শামিম সওয়াল করতে গিয়ে বলেন, “এটি একটি সুপরিকল্পিত অপরাধ। শূন্যপদের চেয়েও বেশি সংখ্যক ব্যক্তিকে নিয়োগ করা হয়েছে। এই বেআইনি নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের টাকা নয়ছয় করা হয়েছে। প্রশাসনিক স্তরে যুক্ত আধিকারিকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপ করা উচিত। ওই সব দুর্নীতির টাকা ফেরানোর ব্যবস্থা করা উচিত।” বিকাশের বক্তব্য, “এই দুর্নীতির ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ করা উচিত আদালতের। তা না হলে এই ধরনের অপরাধ প্রবণতা কমবে না। অপরাধীরা এই ধরনের অপরাধ করতেই থাকবে।”

    এদিন মামলাকারীদের আইনজীবীরা অতিরিক্ত নিয়োগের খতিয়ানও প্রকাশ করেছেন। তাতে দেখা গিয়েছে, ২০১৬ সালে নবম-দশমের শিক্ষক নিয়োগে কমিশনের তরফে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছিল ১১ হাজার ৪২৫ জনের। সেবার পর্ষদ নিয়োগপত্র দিয়েছিল ১২ হাজার ৯৬৪টি। যার অর্থ, বাড়তি নিয়োগ হয়েছে ১ হাজার ৫৩৯ জনের। ওই বছরই একাদশ-দ্বাদশে বাড়তি নিয়োগ হয়েছে ১৯৯ জনের। গ্রুপ-ডি কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে ৬৬৯ জনকে অতিরিক্ত নিয়োগ করা হয়। গ্রুপ-সি পদে বাড়তি নিয়োগ হয়েছিল ৪১৬জন (SSC Recruitment Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Made In India: পিছিয়ে পড়ছে চিন, বিশ্ববাজারে বিপুল পরিমাণ খেলনা রফতানি করছে ভারত

    Made In India: পিছিয়ে পড়ছে চিন, বিশ্ববাজারে বিপুল পরিমাণ খেলনা রফতানি করছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, “কারও সর্বনাশ, তো কারও পৌষ মাস।” বহুল প্রচলিত এই প্রবাদ বাক্যটি কিঞ্চিৎ সংধোধন করে বলাই যায়, “চিনের সর্বনাশ, ভারতের পৌষ মাস।” ভনিতা ছেড়ে ফেরা যাক কাজের কথায়। এতদিন বিশ্ববাজারে (Made In India) একচেটিয়া রাজ করছিল চিনে খেলনা। সেই বাজারে গুঁড়ি মেরে থাবা বসাচ্ছিল ভারত।

    বিশ্ব বাজার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ভারত (Made In India)

    বর্তমানে চিনকে টপকে বিশ্ব বাজার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ভারতে তৈরি খেলনা। ১৫ অর্থবর্ষ থেকে ২৩ অর্থবর্ষ – এই সময়সীমার মধ্যে বিশ্বে ভারতের খেলনা রফতানির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩৯ শতাংশ। আমদানি কমে গিয়েছে ৫২ শতাংশ। ভারতে খেলনা বিক্রি করতে গেলে ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্সের অনুমোদন প্রয়োজন। তাছাড়া বেসিক কাস্টমস ডিউটি বাড়ানো হয়েছে ৭০ শতাংশ। তার জেরেই পিছিয়ে পড়ছে চিন, চুটিয়ে ব্যবসা করছে ভারতীয় খেলনা কোম্পানিগুলি। মুনাফা ভালো হওয়ায় ভারতে দিন দিন বাড়ছে খেলনা কারখানাও।

    কমেছে চিন নির্ভরতা 

    খেলনাশিল্প সূত্রে খবর, স্পিন মাস্টা, হাসব্রো, ম্যাট্টেলের গ্লোবাল ব্যান্ড খেলনা উৎপাদনকারী সংস্থাগুলি সোর্সিংয়ের জন্য নির্ভর করত ইটালিয়ান মেজর ড্রিম প্লাস্ট, মাইক্রোপ্লাস্ট এবং ইনকাসের। এতদিন এরা চায়না খেলনার ওপর নির্ভর করত। বর্তমানে চিন-প্রীতি ছেড়ে ভারতীয় খেলনার প্রতি আগ্রহী হচ্ছে তারা। চিনে খেলনার ওপর এতদিন নির্ভর করত ভারতও (Made In India)। বর্তমানে চিন নির্ভরতা কমেছে ৮০ শতাংশ। চেন্নাই ভিত্তিক ফানস্কুলের মুখ্য কার্য নির্বাহী আধিকারিক আর জেসওয়ান্ত বলেন, “বিআইএস চিনা ক্ষমতার অনুমোদন দেবে বলে আমি মনে করি না। চিন থেকে খেলনা আমদানি কমেছে। দেশীয় খেলনার উৎপাদন বাড়ায় কমেছে আমদানি।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির মডেল এবার মুর্শিদাবাদে, জমি হাতানোয় অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    ১০ বছর আগেও ভারত থেকে সোর্সিং হত দৈবাৎ। আর এখন অনেক কোম্পানিই ভারতে সেটআপ তৈরি করেছে।” কেবল খেলনা নয়, ফানস্কুল এমআরএফ নামের টায়ারও উৎপাদন করে। এই কোম্পানিই এখন ভারতে তৈরি খেলনা পাঠাচ্ছে হাসব্রো, স্পিন মাস্টার, ফ্লেয়ার, আর্লি লার্নিং সেন্টার এবং ড্রুমন্ড পার্ক গেমসকে। দিল্লি ভিত্তিক আমদানি-রফতানিকারী সংস্থা আরপি অ্যাসোসিয়েটসের মালিক পবন গুপ্তা বলেন, “ভারতে খেলনা উৎপাদন বাড়ছে। অনেকে ভারতে তাঁদের সেটআপ তৈরি করেছেন। বহু ক্রেতা যারা এতদিন চিন থেকে সোর্সিং করত, তারা এখন চিনের থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্য দেশের দিকে তাকাচ্ছে। এদের মধ্যে ভারতও রয়েছে।” তিনি বলেন, “এই তালিকায় মাইক্রোপ্লাস্ট, ড্রিম প্লাস্ট এবং ইনকাসের মতো অনেক বড় বড় কোম্পানিও রয়েছে (Made In India)

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     

  • Delhi Capitals: ফের বাইশ গজে, দিল্লি ক্যাপিটালসের অধিনায়ক পদে ফিরলেন ঋষভ পন্থ

    Delhi Capitals: ফের বাইশ গজে, দিল্লি ক্যাপিটালসের অধিনায়ক পদে ফিরলেন ঋষভ পন্থ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাড়ি দুর্ঘটনার পর ১৪ মাসের দীর্ঘ লড়াই শেষে ক্রিজে ফিরছেন ঋষভ পন্থ (Rishabh Pant)। প্রায় বছর দেড়েক গাড়ি দুর্ঘটনার কারণে মাঠের বাইরে ছিলেন ঋষভ পন্থ (Rishabh Pant)। কিন্তু আইপিএল (IPL 2024) শুরুর আগে জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির ফিটনেস সার্টিফিকেট পেয়ে গিয়েছেন তিনি। বোর্ডের ছাড়পত্র পাওয়ার পরই সরকারিভাবে পন্থকে দলের অধিনায়ক ঘোষণা করেছে দিল্লি ক্যাপিটালস (Delhi Capitals)।  

    পন্থেই আস্থা দিল্লির

    দিল্লি ক্যাপিটালসের (Delhi Capitals) ক্রিকেট প্রধান সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আগেই জানিয়েছিলেন, পন্থ (Rishabh Pant) ফিরলে তিনিই হবে অধিনায়ক। আর সেটাই হল। মঙ্গলবার রাতে ঋষভকে দলের অধিনায়ক হিসেবে ঘোষণা করে দিল দিল্লি ম্যানেজমেন্ট। দলের সহ কর্ণধার পার্থ জিন্দাল বলেন, ‘আমরা ঋষভ পন্থকে আনন্দের সঙ্গে আমাদের অধিনায়ক হিসেবে স্বাগত জানাচ্ছি। ভয়ডরহীনভাবে ও সবসময় ক্রিকেট খেলেছে এবং এটা ও সুস্থ হওয়ার লড়াইয়েও দেখিয়েছে। ও দলের সঙ্গে ম্যাচ খেলতে হেঁটে আসছে এটা দেখার জন্য আমি অপেক্ষায় আছি।’ দিল্লির অপর কর্ণধার কিরণ কুমার গ্র্যান্ডিও একই কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘নিজের জীবনের অন্যতম চ্যালেঞ্জিং সময়ে ঋষভ দুর্দান্ত লড়াই করেছে। আমার কোনও দ্বিধা নেই যে ওর কামব্যাকের ফলে ওর সতীর্থরা মানসিক দিক থেকে চাঙ্গা থাকবে এবং নতুন মরশুমের দিকে তাকিয়ে থাকবে। অধিনায়ক ঋষভ পন্থ তোমাকে আমাদের শুভেচ্ছা।’

    পন্থের প্রত্যাবর্তন

    ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে গাড়ি চালিয়ে বাড়ি ফেরার সময় দুর্ঘটনার শিকার হন পন্থ (Rishabh Pant)। ১৪ মাস তিনি প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলতে পারেননি। তবে আইপিএলের (IPL 2024) মাধ্যমেই তিনি ক্রিকেটে প্রত্য়াবর্তন ঘটাতে চলেছেন। বিশাখাপত্তনমে জোরকদমে দিল্লির হয়ে অনুশীলন সারার পাশাপাশি পন্থ কিন্তু সতীর্থ, কোচ পন্টিংয়ের সঙ্গে বেশ খোশমেজাজে আড্ডাও দেন। ২৩ মার্চ পাঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়ে নিজেদের মরশুম শুরু করছে দিল্লি ক্যাপিটালস। সেই ম্যাচেই পন্থের প্রত্যাবর্তন ঘটতে চলেছে। লোকসভা নির্বাচনের জন্য আইপিএল-এর প্রথম পর্বে দিল্লি ক্যাপিটালস (Delhi Capitals) অবশ্য দিল্লিতে ম্যাচ খেলতে পারবে না। 

    আরও পড়ুন: রাত থেকেই ভিজছে শহর, আগামী তিন দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tax Revenue: দেশে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২০ শতাংশ, কত হল জানেন?

    Tax Revenue: দেশে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়ল ২০ শতাংশ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ল প্রত্যক্ষ কর (Tax Revenue) সংগ্রহের পরিমাণ। রিফান্ড বাবদ করদাতাদের প্রাপ্য বাদ দিয়ে সরকারের নেট প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় বেড়েছে বার্ষিক ১৯.৮৮ শতাংশ। টাকার অঙ্কে পরিমাণ দাঁড়ায় ১৮.৯ লক্ষ কোটি। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ডিরেক্ট ট্যাক্স দফতরের তরফে রবিবার এ খবর জানানো হয়েছে।

    প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় (Tax Revenue)

    গত অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর বাবদ আয় হয়েছিল ১৫.৭৬ লক্ষ কোটি টাকা। চলতি অর্থবর্ষে সেটাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮.৯ লক্ষ কোটি টাকা। নেট ডিরেক্ট ট্যাক্স রিসিপ্টস বেড়েছে ৯৭ শতাংশ (Tax Revenue)। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন চলতি অর্থবর্ষে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করতে গিয়ে তিনি যে প্রেজেন্টেশন দিয়েছিলেন, তাতেই বাড়িয়ে দিয়েছিলেন লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ।

    অর্থনৈতিক বৃদ্ধির পরিমাণ

    সরকারি সূত্রে খবর, চলতি অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ৭.৬। কিন্তু সরকারি অর্থনীতিবিদরা যা অনুমান করেছিলেন, বৃদ্ধি হয়েছে তার চেয়েও বেশি। পরবর্তী অর্থবর্ষে সরকারের অনুমান প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহের পরিমাণ বাড়বে ১৩ শতাংশ। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ হবে ২১.৯৮ লক্ষ কোটি। যাঁরা অ্যাডভান্স ট্র্যাক্স দেন, তাঁদের চতুর্থ ইনস্টলমেন্ট দেওয়ার কথা ছিল ১৫ মার্চ। এজন্য প্রত্যক্ষ কর কর্তৃপক্ষ ই-মেলের মাধ্যমে ই-ক্যাম্পেন করেছিলেন। তাতে যে কাজ হয়েছে প্রত্যক্ষ কর বৃদ্ধির পরিমাণই তা বলে দিচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ লোকপালের, ৬ মাসের মধ্যে রিপোর্ট পেশ

    ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশের দিন সংসদে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণও বলেছিলেন, “গত ১০ বছরে প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ বেড়েছে প্রায় ৩ গুণ। রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা বেড়েছে ২.৪ গুণ।” তিনি এও বলেছিলেন, “নয়া কর ব্যবস্থায় করের হার কমানো হয়েছে। যুক্তিসম্মত করা হয়েছে কর ব্যবস্থাকেও। এখন ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ক্ষেত্রে কোনও কর দিতে হয় না। দেশীয় সংস্থাগুলির জন্য কর্পোরেট করের হার ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ শতাংশ করা হয়েছে। উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত কিছু কিছু নতুন সংস্থার ক্ষেত্রে তা ১৫ শতাংশে নামিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।” টিডিএস এবং অ্যাডভান্স ট্যাক্সের বিষয়টি কর সংগ্রহের একটি জটিল উপাদান। জানা গিয়েছে, টিডিএস থেকে আয় হয়েছে ১০.৪৪ ট্রিলিয়ন টাকা এবং অ্যাডভান্স ট্যাক্সের কনট্রিবিউশন ৯.১ ট্রিলিয়ন টাকা (Tax Revenue)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • IT Raids: বৃষ্টিভেজা সকালে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের ভাই স্বরূপের বাড়িতে আয়কর হানা, বাড়ির সামনে কেন্দ্রীয় বাহিনী

    IT Raids: বৃষ্টিভেজা সকালে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের ভাই স্বরূপের বাড়িতে আয়কর হানা, বাড়ির সামনে কেন্দ্রীয় বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘলা আকাশ, বৃষ্টিভেজা সকালে রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের (Arup Biswas) ভাই স্বরূপ বিশ্বাসের বাড়িতে হানা দিল আয়কর দফতর (IT Raids)। তাঁর নিউ আলিপুরের বাড়িতে গিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকেরা। বাড়ির বাইরে মোতায়েন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বুধবার ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের নিয়ে আয়কর দফতরের আধিকারিকরা স্বরূপ বিশ্বাসের বাড়িতে যান। কেবলমাত্র স্বরূপ বিশ্বাসের বাড়িতে নয়, কলকাতার আরও ২ প্রমোটারের বাড়িতেও আয়কর দফতরের আধিকারিকরা তল্লাশি চালাচ্ছেন। 

    কেন স্বরূপের বাড়িতে তল্লাশি

    আয়কর দফতর (IT Raids) সূত্রে খবর, বুধবার সকাল থেকে কলকাতার মোট পাঁচ জায়গায় তল্লাশি চলছে। স্বরূপ বিশ্বাসের নিউ আলিপুরের বাড়িতে কাকভোরেই দরজায় টোকা দেন কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিকরা। প্রথমেই স্বরূপের গোটা বাড়ি ঘিরে ফেলে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এরপর বাড়ির ভিতরে ঢোকেন আয়কর আধিকারিকরা। ট্যাক্সের বিভিন্ন কাগজপত্র ঘেঁটে দেখছেন তাঁরা। ট্যাক্স সঠিকভাবে না দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে মন্ত্রীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে। তাঁর বাড়ির সামনে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা ভিড় জমিয়েছেন। বাড়ির ভিতরে স্বরূপ বিশ্বাস ও তাঁর স্ত্রী জুঁই বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলছেন আধিকারিকরা। তাঁদের আয়কর রিটার্নে বেশ কিছু গড়মিল রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে আয়কর দফতর সূত্রে জানা যাচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে ৩ বিজেপি কর্মীর খুনে অভিযুক্ত শাহজাহান, কেস ডায়েরি তলব হাইকোর্টের

    কোথায় কোথায় তল্লাশি

    কলকাতার আরও পাঁচ জায়গায় বুধবার তল্লাশি চালাচ্ছেন আয়কর আধিকারিকরা (IT Raids)। ইডেন রিয়েল এস্টেট ও মাল্টিকন রিয়েল এস্টেটের বিভিন্ন ঠিকানাতে চলছে আয়কর তল্লাশি। ওই দুই সংস্থার উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের বাড়িতেও হানা দিয়েছেন আয়কর দফতরের অফিসাররা। এই দুটি সংস্থার বিরুদ্ধে কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। বেহালার পর্ণশ্রী এলাকার কয়েকটি জায়গাতেও তল্লাশি চলছে। রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস টালিগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক। টালিগঞ্জের সিনেমাপাড়ায় অরূপের যথেষ্ট প্রভাব আছে বলে শোনা যায়। স্বরূপ টলিউডের কলাকুশলীদের একটি সংগঠনের নেতা। তাই শাসকদলের প্রভাবশালী এই নেতার বিরুদ্ধে আটঘাঁট বেঁধেই তলাশি চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে ৩ বিজেপি কর্মীর খুনে অভিযুক্ত শাহজাহান, কেস ডায়েরি তলব হাইকোর্টের

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে ৩ বিজেপি কর্মীর খুনে অভিযুক্ত শাহজাহান, কেস ডায়েরি তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ৩ বিজেপি সমর্থককে পিটিয়ে মারার অভিযোগ রয়েছে শেখ শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) বিরুদ্ধে। সেই মামলার শুনানিতে এবার ঘটনার কেস ডায়েরি তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। আগামী শুক্রবার এই মামলার পরবর্তী শুনানিতে কেস ডায়েরি আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ততদিন নিম্ন আদালতের বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত থাকবে। ওই ঘটনার এফআইআর-এ নাম থাকলেও, চার্জশিট থেকে শেখ শাহজাহানের নাম বাদ দিয়েছিল রাজ্য পুলিশ। 

    কোন ঘটনার কেস ডায়েরি

    ২০১৯ সালে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ৩ বিজেপি কর্মী সুকান্ত মণ্ডল, তপন মণ্ডল ও প্রদীপ মণ্ডলকে পুলিশের উপস্থিতিতে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে খুন করে শাহজাহানের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। পরিবারের দাবি, ৩ নিহতের মধ্যে ২ জনের দেহ এখনও পাওয়া যায়নি। সেই ঘটনায় শাহজাহানসহ একাধিক দুষ্কৃতীর নামে এফআইআর দায়ের হয়। প্রাথমিকভাবে শাহজাহানকে অভিযুক্ত করা হলেও পরে পুলিশ আদালতে আবেদন করে তার নাম অভিযুক্তের তালিকা থেকে বাদ দেয়। কিন্তু স্থানীয়দের দাবি, ওই ঘটনার পর বেশ কিছুদিনের জন্য গায়েব হয়ে গিয়েছিল শেখ শাহজাহান (Sheikh Shahjahan)। পরে ফের তাকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে প্রকাশ্যে দেখা যায়।

    আরও পড়ুন: রাত থেকেই ভিজছে শহর, আগামী তিন দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণে

    হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ

    বিজেপির দাবি ছিল, অভিযোগপত্রে নাম থাকা সত্ত্বেও শেখ শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) নাম ছিল না চার্জশিটে। এই সংক্রান্ত এক মামলার শুনানির সময়ে কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছিল, গত ৪ বছরে ৪৩ টি এফআইআর হয়েছে, যার মধ্যে ৪২টি মামলায় চার্জশিট পেশ হয়েছিল। কিন্তু আদালত বিস্ময় প্রকাশ করেছিল যে, ৪২টি মামলার চার্জশিট দিতে কেন ৪ বছর সময় লেগেছে। নিহত তপন মণ্ডলের পরিবারের দাবি, ঘটনার দিন পুলিশের উপস্থিতিতে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয় তপনবাবুকে। এর পর সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) শাহজাহানের লোকেরা তার ভেড়ির মাঝখানে নিয়ে গিয়ে তপনকে নৃশংসভাবে মারধর করে। এর পর একের পর এক গুলি করা হয় তপনবাবুকে। এমনকী তাঁর ২টি চোখেও গুলি করে দুষ্কৃতীরা। ঘটনার পর থেকে ঘরছাড়া নিহতদের পরিবার। হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তাঁরা। এবার সেই ঘটনারই কেস ডায়েরি চেয়ে পাঠাল কলকাতা হাইকোর্ট। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: রাত থেকেই ভিজছে শহর, আগামী তিন দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণে

    Weather Update: রাত থেকেই ভিজছে শহর, আগামী তিন দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকেই ঝেঁপে বৃষ্টি নামল শহরে। বুধবার সকালেও ঝিরঝিরে বৃষ্টি পড়েই চলেছে। শুক্রবার পর্যন্ত এই বৃষ্টি চলতে পারে এমনটাই জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। বৃষ্টির ফলে তাপমাত্রার পারদ একধাক্কায় অনেকটা কমে গিয়েছে। বুধবার কলকাতার (Kolkata Rainfall) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের চেয়ে পাঁচ ডিগ্রি কম। সকাল থেকেই ঝিরঝিরে বৃষ্টির ফলে ব্যহত জীবনযাত্রা। বৃষ্টিতে ভিজে ভিজেই স্কুলের পথে পা বাড়িয়েছে ছোটরা। বসন্তের অকাল বৃষ্টিতে জেলায় জেলায় চাষাবাদের ক্ষতি হচ্ছে। 

    কেন অকাল বৃষ্টি

    আলিপুর আবহাওয়া অফিস (Weather Update) সূত্রে খবর,বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প প্রবেশ করেছে। আর তাতেই তৈরি হয়েছে অকাল বৃষ্টির পরিস্থিতি। ভূপৃষ্ঠ থেকে সামান্য উপরে অবস্থান করছে অক্ষরেখা। যা জলীয় বাষ্পকে উপরে উঠতে সাহায্য করছে। নিম্নচাপ অক্ষরেখাটি ঝাড়খণ্ড থেকে উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত। আপাতত দক্ষিণবঙ্গে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বৃষ্টির পরিস্থিতি চলবে। মঙ্গলবার রাত থেকে কলকাতা সহ বিভিন্ন জেলায় শুরু হয়েছে বৃষ্টি। বুধবার ভোরবেলা পর্যন্ত কখনও, বিক্ষিপ্তভাবে কখনও মুষলধারে টানা বৃষ্টি হয়েছে। এদিন সকালেও কোনও কোনও জায়গায় বৃষ্টি থামেনি। কলকাতা ও শহরতলি এলাকায় মেঘলা আকাশ।  মঙ্গলবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বুধবার কলকাতায় (Kolkata Rainfall) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকতে পারে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘অরুণাচল ভারতের ছিল, আছে, থাকবে’’, চিনকে কড়া বার্তা দিল্লির

    কোন কোন জেলায় বৃষ্টিপাত 

    বুধবার দক্ষিণবঙ্গের সমস্ত জেলায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ার পাশাপাশি বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার উত্তর ২৪ পরগনা, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ এবং নদিয়া জেলার কয়েকটি এলাকায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। শুক্রবারেও হালকা বৃষ্টিতে ভিজতে পারে বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদ জেলার পাশাপাশি দক্ষিণের উপকূলবর্তী উত্তর ২৪ পরগনা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কয়েকটি এলাকা। দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে ভিজতে পারে জেলাগুলি। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, (Weather Update) উত্তরবঙ্গে শনিবার পর্যন্ত টানা বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সপ্তাহান্তে কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়িতে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ লোকপালের, ৬ মাসের মধ্যে রিপোর্ট পেশ

    Mahua Moitra: মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ লোকপালের, ৬ মাসের মধ্যে রিপোর্ট পেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে (Loksabha Election 2024) চাপ বাড়ল তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রর। সংসদে ঘুষ নিয়ে প্রশ্নকাণ্ডে (Cash for Query Case) কৃষ্ণনগরের বহিষ্কৃত তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল লোকপাল। ২০ (৩-এ) ধারায় তদন্ত চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ছ’মাসের মধ্যে মহুয়া মামলায় রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে সিবিআইকে। এছাড়াও প্রতিমাসে তদন্তের গতিপ্রকৃতি জানাতে সিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছে লোকপাল।

    কী বলেছে লোকপাল

    লোকপালের নির্দেশিকায় মহুয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন আইনে মামলার উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ‘‘আমরা সিবিআইকে নির্দেশ দিচ্ছি, ধারা ২০(৩-এ) ধারার অধীনে অভিযোগের সমস্ত দিক নিয়ে তদন্ত করতে। এই নির্দেশ পাওয়ার তারিখ থেকে ছ’মাসের মধ্যে তদন্তের রিপোর্ট জমা দিতে হবে। সেই সঙ্গে সিবিআই প্রতি মাসে তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে পর্যায়ক্রমিক প্রতিবেদনও দাখিল করবে।’’ আন্না হাজারের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে প্রশাসনে দুর্নীতি বন্ধ করতে ২০১৩ সালে লোকপাল বিল পাশ হয়েছিল সংসদে। সাংসদদের বিরুদ্ধে তদন্তের অধিকারও রয়েছে লোকপালের। বর্তমানে লোকপালের চেয়ারম্যান হলেন বিচারপতি প্রদীপ কুমার মোহান্তি।

    মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে তিনি দর্শন হিরানন্দানির থেকে টাকা নিয়ে তার বিনিময়ে লোকসভায় গৌতম আদানি সম্পর্কে প্রশ্ন করেছেন। এই নিয়ে লোকসভার এথিক্স কমিটির কাছে নালিশ জানান বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। এরপর বসে এথিক্স কমিটির তদন্ত। মহুয়াকে অভিযুক্ত হিসেবে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে সংসদ পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। শুধু তাই নয়, তাঁর বিরুদ্ধে লোকসভার লগ ইন আইডি এবং পাসওয়ার্ড একাধিকবার অন্যত্র শেয়ার করার অভিযোগও ওঠে। এতে জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছে বলেও দাবি করা হয়। এবার মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল লোকপাল। 

    আরও পড়ুন: ‘‘অরুণাচল ভারতের ছিল, আছে, থাকবে’’, চিনকে কড়া বার্তা দিল্লির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “চোর ও শিক্ষক বিতর্কে বসতে পারে না”, অভিষেককে নিশানা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “চোর ও শিক্ষক বিতর্কে বসতে পারে না”, অভিষেককে নিশানা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “চোর আর শিক্ষক কখনও এক সঙ্গে বিতর্কে বসতে পারে না।” মঙ্গলবার অভিষেককে এই ভাষায়ই আক্রমণ শানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা পদ্ম শিবিরের অধ্যাপক নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। কেন্দ্রীয় বঞ্চনার হিসেব নিয়ে বিতর্ক আহ্বান করেছিলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই আহ্বান প্রত্যাখান করতে গিয়ে অভিষেককে নিশানা করেন বালুরঘাটের সাংসদ।

    অভিষেকের চ্যালেঞ্জ (Sukanta Majumdar)

    সোমবার বালুরঘাটে জনসভা করেন অভিষেক। এই বালুরঘাটেরই বিদায়ী সাংসদ সুকান্ত। এদিনের সভায় সুকান্তকে নিশানা করে অভিষেক বলেন, “আমি সুকান্তবাবুকে বলব, আপনার লোকসভা কেন্দ্রে এসে আর একবার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে গেলাম। আপনি জায়গা ঠিক করুন, সময় ও সঞ্চালক ঠিক করুন। একদিকে আপনি থাকবেন, একদিকে আমি থাকব। এই তিন বছরে আবাস যোজনায় ১০ পয়সার শ্বেতপত্র আর ১০০ দিনের কাজে ১০ পয়সার হিসেব বিজেপি দিতে পারলে রাজনীতির আঙিনায় আমি পা রাখব না।”

    সুকান্তর মোক্ষম জবাব

    অভিষেকের এই চ্যালেঞ্জেরই জবাব মঙ্গলে দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “বসা তো যায়ই। কিন্তু আমাদের সংস্কৃতিতে বলে, শ্রাস্তার্ধ বা যুক্তির লড়াই সব সময় সমকক্ষ লোকেদের মধ্যে হওয়া উচিত। চোর আর শিক্ষক তো এক সঙ্গে এক ফ্রেমে তর্ক করতে পারে না। তাহলে তো শিক্ষকদের মান-সম্মান নিয়ে টানাটানি পড়ে যাবে!” লোকসভা নির্বাচনের ঢাকে পড়ে গিয়েছে কাঠি। দেশজুড়ে নির্বাচন হবে সাত দফায়। নির্বাচন শুরু হবে ১৯ এপ্রিল। এদিন নির্বাচন হবে ১০২টি আসনে। এর মধ্যে রয়েছে বাংলার তিন আসনও – জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার।

    আরও পড়ুুন: “ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে”, তৃণমূল বিধায়ককে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    নির্বাচনের আগে বিভিন্ন কেন্দ্রে গিয়ে প্রচার করছেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক। কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে তৃণমূলের এই নেতার অভিযোগ, বঞ্চনার। যেহেতু মোদি সরকারের গায়ে কালির ছিটে দেওয়া যায়নি, তাই প্রতিটি জনসভায় তৃণমূল নেতারা ফাটা রেকর্ডের মতো আউড়ে চলেছেন কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ। বিজেপির দাবি, গত ১০ বছরে মোদি সরকারের আমলে দেশজুড়ে যে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে গিয়েছে, তাতে বিচলিত তৃণমূল নেতারা।

    এই উন্নয়নের কারণেই বাংলায় ৪২টি আসনের মধ্যে বিজেপি বেশি আসন পাবে তৃণমূলের চেয়ে। প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষার পাশাপাশি ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরও জানিয়ে দিয়েছেন, বাংলায় একক বৃহত্তম দল হবে বিজেপি। এমতাবস্থায় কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলে বিজেপিকে মাত দিতে চাইছেন অভিষেক। যার জবাব দিতে গিয়ে নাম না করে ‘ভাইপো’কে চোর আখ্যা দিয়ে দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share