Tag: Madhyom

Madhyom

  • Arunachal Pradesh: ‘‘অরুণাচল ভারতের ছিল, আছে, থাকবে’’, চিনকে কড়া বার্তা দিল্লির

    Arunachal Pradesh: ‘‘অরুণাচল ভারতের ছিল, আছে, থাকবে’’, চিনকে কড়া বার্তা দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশ (Arunachal Pradesh) ভারতের ছিল, আছে ও থাকবে। এই বিষয়ে কোনও অযৌক্তিক দাবিকে মান্যতা দেওয়া হবে না। মঙ্গলবার এ নিয়ে ফের স্পষ্ট বার্তা দিল বিদেশমন্ত্রক। মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল মঙ্গলবার বলেন, ‘‘অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে চিন ক্রমাগত যুক্তিহীন কথাবার্তা বলে চলেছে। আমরা চিনা সামরিক বিভাগের সাম্প্রতিক মন্তব্যগুলি নজরে রেখেছি।’’

    কী বলেছে চিন

    অরুণাচল প্রদেশকে (Arunachal Pradesh) তাদের অংশ বলে দাবি করে বসেছে চিন (India-China Conflict)। এবার আর কূটনৈতিক স্তরের কেউ নয়। চিনের সেনাবাহিনী এই দাবি করেছে। সোমবার চিনা পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) অরুণাচলকে ‘চিনা ভূখণ্ডের অংশ’ বলে চিহ্নিত করেছিল। মঙ্গলবার তার কড়া জবাব দিল নরেন্দ্র মোদি সরকার। গত ৯ মার্চ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অরুণাচল প্রদেশ সফরের বিরুদ্ধে বেজিং তীব্র আপত্তি জানিয়েছিল। সেই আপত্তিকে ভারত বিশেষ গুরুত্ব দেয়নি। আর, তারপরই রবিবার চিনের সেনাবাহিনী দাবি করেছে যে অরুণাচল প্রদেশ তাদের ভূখণ্ড। চিন অরুণাচল প্রদেশের অন্য নাম দিয়েছে। শুধু তাই নয়, বারবার নিজেদের ম্যাপে অরুণাচল প্রদেশকে যুক্ত করে চিন বোঝাতে চায় যে, ওই অঞ্চল তাদের। বারবারই যার প্রতিবাদ করেছে ভারত।

    আরও পড়ুন: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    ভারতের জবাব

    অরুণাচলকে (Arunachal Pradesh) ভারতীয় ভূখণ্ড হিসাবে কখনওই স্বীকৃতি দেয়নি চিন। তাদের দাবি, উত্তর-পূর্ব ভারতের ওই প্রদেশ অধিকৃত তিব্বতের দক্ষিণ অংশ। এই দাবিকে একেবারেই উড়িয়ে দিয়েছে ভারত। দিল্লির তরফে বলা হয়েছে অরুণাচল ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটা ভারতেরই।  বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছেন যে, এই ব্যাপারে চিনকে বেশ কয়েকবার সতর্ক করা হয়েছে। তার ‘বাস্তব অবস্থান’ সম্পর্কে সচেতন করা হয়েছে।

    এই ব্যাপারে জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে চিনের অযৌক্তিক দাবি লক্ষ্য করেছি। এই বিষয়ে চিন বারবার ভিত্তিহীন যুক্তি দিচ্ছে। বারবার ভিত্তিহীন যুক্তি দিলেই কোনও কিছু বৈধ হয়ে যায় না। অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে এবং থাকবে। অরুণাচলের জনগণ আমাদের উন্নয়নমূলক কর্মসূচি এবং পরিকাঠামোগত প্রকল্প থেকে উপকৃত হতে থাকবেন।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Elections 2024: রাজ্যের ৬ আসন ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’, পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত নির্বাচনে রাজ্যের ছ’টি লোকসভা কেন্দ্র থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রচুর টাকা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল মদ। তার জেরে এবার রাজ্যের ওই ছ’টি লোকসভা (Lok Sabha Elections 2024) আসনকে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। এই আসনগুলিতে কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থাকে নজরদারি চালাতে বলেছে কমিশন। কমিশনের বিচারে ‘আর্থিক স্পর্শকাতর’ এই কেন্দ্রগুলি হল দার্জিলিং, মালদহ উত্তর ও দক্ষিণ, আসানসোল, বনগাঁ এবং কলকাতা উত্তর।

    নজর রাখছে ২২টি তদন্তকারী সংস্থা (Lok Sabha Elections 2024)

    কেন্দ্র ও রাজ্যের ২২টি তদন্তকারী সংস্থার জন্য রয়েছেন সমসংখ্যক পর্যবেক্ষক। সংস্থাগুলি নিয়মিত রিপোর্ট দেয় পর্যবেক্ষকদের। তাঁদের কাছ থেকে রিপোর্ট নেয় কমিশন। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) নির্ঘণ্ট ঘোষণার দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় রাস্তায় নাকা চেকিং। পুলিশের পাশাপাশি টহল দিতে শুরু করে কেন্দ্রীয় সংস্থাও। বাজেয়াপ্ত করা হয় নগদ টাকা, মদ। এই মদ ও টাকা বিলিয়ে ভোট কেনা হয় বলে অভিযোগ। যেহেতু রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ওই ছ’টিতে গত নির্বাচনে প্রচুর নগদ টাকা ও মদ বাজেয়াপ্ত হয়েছিল, তাই এবার আগেভাগেই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। লোকসভার ওই ছ’টি আসনকে আর্থিক স্পর্শকাতর ঘোষণা করে কড়া নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

    গত নির্বাচনে কত টাকা উদ্ধার হয়েছে?

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) এ রাজ্য থেকে উদ্ধার হয়েছিল ১৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে উদ্ধার হওয়া টাকার পরিমাণ একলপ্তে বেড়ে গিয়েছিল বেশ কয়েকগুণ। সেবার উদ্ধার হয়েছিল ৩০০ কোটি ১১ লাখ টাকা। ভোটে যাতে নোটের খেলা না চলে তাই চলতি সপ্তাহেই বাংলায় আসছেন তিনজন আয়-ব্যয় পর্যবেক্ষক। আসন্ন নির্বাচনে অর্থশক্তির ব্যবহার রুখতেই তিন পর্যবেক্ষককে পাঠাচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। সব মিলিয়ে এদিন ভোট হবে ১০২টি আসনে। এদিন নির্বাচন হবে বাংলার তিন আসন আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারেও। জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ারের আয়-ব্যয়ের পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন শালম কে দুর্গেশ যাদব, জলপাইগুড়ির পর্যবেক্ষক হয়ে আসছেন মদনমোহন মিনা এবং কোচবিহারের পর্যবেক্ষক করে পাঠানো হচ্ছে সঞ্জয় কুমারকে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: “ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে”, তৃণমূল বিধায়ককে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে”, তৃণমূল বিধায়ককে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সব থেকে বড় জেলা উত্তর ২৪ পরগনা। আজ মঙ্গলবার উত্তর ২৪ পরগনায় দক্ষিণ হাবড়া পল্লীমঙ্গল ক্লাবের মাঠে সভা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এবারের লোকসভা ভোটে এই জেলার সবকটি লোকসভা আসনেই বিজেপির জয় সুনিশ্চিত করার জন্য সাধারণ মানুষকে আহ্বান জানালেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী এই হাবড়ায় সিএএ নিয়ে অপপ্রচার করে গিয়েছেন। কাউকেই ১৯৭১ সালের দলিল দেখাতে হবে না।” পাশাপাশি মঞ্চ থেকে শাসকদলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীকে ‘বাড়াবাড়ি’ না করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।

    ঠিক কি বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    আজ হাবড়ার সভা থেকে এদিন অশোকনগরের বিধায়ক নারায়ণ গোস্বামীর উদ্দেশে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “অশোকনগরের এমএলএ বেশি ফটফট করবেন না, গরু পাচারে আপনার নাম আছে। একটু স্লো চলুন। বারসতের গতবারের বিদায়ী সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের পিএ বাপি প্রচুর টাকা তুলেছেন। তাঁর সঙ্গে জড়িত রয়েছেন সাংসদও। আমি একথা বলেছিলাম বলে মানহানির মামলা করেছিল আমার নামে। পাল্টা আইজীবীর চিঠিতে বাবার নাম তোলার প্রসঙ্গ মনে করিয়ে দিতেই তারপর থেকে আমাকে আর খোঁচাতে আসেননি। পিএ-এর বস্তাটা যদি খুলে দিই ওঁর ঘর থেকে বেরিয়ে প্রচার করা মুশকিল হয়ে যাবে!”

    মধ্যমগ্রামেও গার্ডেনরিচের মতো ভুয়ো বিল্ডিং রয়েছে

    এদিন নাম না করে রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষকেও আক্রমণ করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। রেশন কেলেঙ্কারি, কেন্দ্র সরকারের টাকা চুরি এবং কাট মানিতে এই জেলায় তৃণমূলের নেতারা বিরাট ভূমিকা পালন করেছে বলে মন্তব্য করেন। একই ভাবে গার্ডেনরিচের প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, “মধ্যমগ্রামে যদি হাত দেন, গার্ডেনরিচের মতো কত ভুয়ো বিল্ডিং বের হবে। একই ভাবে অশোকনগর, বারাসতে প্রচুর পুকুর ভরাট করে বৈধ বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। পুরসভায় দুর্নীতিতে রথীন ঘোষ জড়িত। আমার কাছে তার প্রমাণ রয়েছে। প্রচারে সেগুলো বলব। কয়েকদিন আগে ইডি, সিবিআই ওঁকে বাড়িতে গিয়ে আদর করে এসেছে।”

    রাজ্যের নির্বাচন প্রসঙ্গে কী বললেন?

    রাজ্যের বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “রাজ্যের নির্বাচন কমিশন দুর্নীতিগ্রস্থ পুলিশ আধিকারিকদের বদল করবে। কারণ এই পুলিশ প্রশাসন ২০২১ সালের বিধানসভার নির্বাচন করার পর মানুষকে নিরাপত্তা দিতে পারেনি। আমদের সংখ্যালঘু নেতা মহম্মদ আলিকে এই বারাসতে পিটিয়ে খুন করেছিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। খুনিদের এখনও গ্রেফতার করেনি পুলিশ। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনেও ব্যাপক সন্ত্রাস চালিয়েছে তৃণমূলের গুন্ডারা। মনোনয়ন জমা থেকে ভোট দেওয়া এবং গণনা কেন্দ্রে বিরোধীদের সকল অধিকার লুট করেছে তৃণমূল। তাই চোরেদের হারাতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    PM Modi: তামিলনাড়ুর জনসভায় আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্টি কর্মীদের আত্মবলিদানের কথা বলতে গিয়ে ভেঙে পড়লেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার তামিলনাড়ুর সালেম শহরের জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই খুন হওয়া পার্টি কর্মী, বিশেষত সালেমের অডিটর রমেশের (মুসলমানদের হাতে খুন হয়েছিলেন তিনি)কথা বলতে গিয়ে ভেঙে পড়েন মোদি।

    আবেগপ্রবণ প্রধানমন্ত্রী

    দলের প্রতি অডিটর রমেশের অবদানের কথা বলতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। এদিনের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেছেন বিজেপির ভূতপূর্ব সভাপতি প্রয়াত কেএন লক্ষ্মণকে। তামিলনাড়ুতে বিজেপির সংগঠন গড়ার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান কম নয়। লক্ষ্মণের মতো পার্টি কর্মীরা কীভাবে জরুরি অবস্থার সময় প্রতিবাদ করেছিলেন, কীভাবেই বা লক্ষ্মণ জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন কাজ করেছিলেন, সেকথাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই প্রসঙ্গেই প্রধানমন্ত্রীর মুখে চলে আসে অডিটর রমেশের নাম। তিনি বলেন, “আমি স্মরণ করি অডিটর রমেশকে। তিনি পার্টি নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। তিনি সুবক্তা ছিলেন। ছিলেন কঠোর পরিশ্রমী। আমি তাঁকে শ্রদ্ধা জানাই।”

    অডিটর রমেশ

    বছর চুয়ান্নর ভি রমেশ এলাকায় অডিটর রমেশ নামেই পরিচিত ছিলেন। ২০১৩ সালের জুলাই মাসের এক রাতে পার্টি অফিসের কাজ সেরে বাড়ি ফেরার সময় সালেম শহরে বাড়ির অদূরে আততায়ীদের হাতে খুন হন তিনি। চারজন দুর্বৃত্ত নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করে তাঁকে। রমেশ ছিলেন বিজেপির তামিলনাড়ু ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক। তাঁকে নিয়ে ২০১৩ সালের জুলাই পর্যন্ত তামিলনাড়ুতে চারজন বিজেপি নেতা খুন হয়েছিলেন। সেই সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মোদি। দোষীদের চরমতম সাজা দাবি করেছিলেন তিনি। ঘটনায় পুলিশ ফকরুদ্দিন ও বিলাল মালিক নামে দুই অভিযুক্তকে হেফাজতে নিয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী

    কট্টর হিন্দুত্ববাদের জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন রমেশ। তামিলনাড়ু রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন দু’বার। রমেশের ভাই শেষাদ্রি এবিভিপির জাতীয় সম্পাদক ছিলেন। খুন হওয়ার এক সপ্তাহ আগে সুবক্তা রমেশকে তামিলনাড়ু রাজ্যের মুখপাত্রের পদে বসানো হয়। ২০১৩ সালে খুন হওয়ার আগেও একাধিকবার হামলা হয়েছিল রমেশের ওপর। বরাত জোরে প্রতিবারই বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। ২০১১ সালে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় তাঁর গাড়িতে। সেবারও বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। তবে (PM Modi) ২০১৩ সালে এড়াতে পারলেন না আততায়ীদের থাবা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Chhattisgarh: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী 

    Chhattisgarh: বানচাল নাশকতার ছক, ছত্তিশগড়-মহারাষ্ট্র সীমানায় পুলিশের গুলিতে নিহত চার মাওবাদী 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিআরপিএফ এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে মহারাষ্ট্র (Maharashtra) ও ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) সীমানায় গঢ়চিরৌলিতে মাওবাদীদের চার কমান্ডার নিহত হলেন। নাগপুর থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে কোলামার্কা পাহাড়ে অন্তত চার সন্দেহভাজন মাওবাদীকে খতম করে মহারাষ্ট্র পুলিশ। এই চার কমান্ডারের মাথার দাম ছিল ৩৬ লক্ষ টাকা। মৃতদের মধ্যে দু’জন নিষিদ্ধ সিপিআই (মাওবাদী)-র উচ্চস্তরীয় বিভাগীয় কমিটির সদস্য ছিল বলে জানা গিয়েছে। 

    নির্বাচনের আগে হামলার ছক

    জেলা পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, সোমবার বিকেলের দিকে গোপন সূত্রে গঢ়চিরৌলি পুলিশের কাছে খবর আসে ছত্তিশগড় (Chhattisgarh)-মহারাষ্ট্র (Maharashtra) সীমানার কাছে মাওবাদীদের তেলঙ্গানা রাজ্য কমিটির কিছু সদস্য জড়ো হয়েছেন। সেই দলে চার জন কমান্ডার আছেন। যাঁদের বিরুদ্ধে আর্থিক পুরস্কার ঘোষণ করেছিল পুলিশ। পুলিশ আরও জানতে পারে, তেলঙ্গানা থেকে প্রাণহিতা নদী পেরিয়ে গঢ়চিরৌলিতে ডেরা বেঁধেছিল ওই দলটি। লোকসভা নির্বাচনের আগে কোনও হামলার ছক থাকতে পারে, এই আশঙ্কায় দুই রাজ্যের সীমানায় অভিযান চালায় সিআরপিএফ এবং গঢ়চিরৌলি পুলিশের যৌথবাহিনী।

    খবর পেয়েই অভিযান

    পুলিশ সুপার বলেন, ‘মাওবাদীদের রাজ্যে প্রবেশের তথ্য নিশ্চিত করার পরই আমরা অবিলম্বে পুলিশের একাধিক দল গঠন করি। কমব্যাট অভিযানে অভিজ্ঞদের নিয়ে সেই দল গঠন করা হয়। পাশাপাশি সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের কুইক অ্যাকশন টিমও এই অভিযানে সামিল হয়। এই দলগুলিতে তেলাঙ্গানার সীমান্তবর্তী এলাকায় তল্লাশির জন্য পাঠানো হয়েছিল। এই দলগুলির মধ্যে একটি ছিল এলিট অ্যান্টি-নক্সাল স্কোয়াড সি-৬০। তারা রেপনপল্লীর কাছে কোলামার্কা পাহাড়ে গিয়েছিল। এই দলটি পাহাড়ি এলাকায় প্রবেশ করলে মাওবাদীরা তাদের লক্ষ্য করে নির্বিচারে গুলি চালাতে শুরু করে। এর জবাবে নিরাপত্তাকর্মীরাও পালটা গুলি চালায়। দীর্ঘ লড়াইয়ের পর মঙ্গলবার ভোরে মাওবাদীদের খতম করা হয়। ভোরে প্রায় দুই ঘণ্টা এই গুলির লড়াই চলেছিল।’

    আরও পড়ুন: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    নিহত মাওবাদীদের পরিচয়

    গোলাগুলির লড়াই বন্ধ হয়ে গেলে যৌথবাহিনীর তরফে তল্লাশি শুরু করা হয়৷ তল্লাশিতে উদ্ধার হয় চার মাওবাদীর দেহ ৷ তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় একটা একে-৪৭, একটা কার্বাইন ও ২টি দেশি পিস্তল ৷ পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে মাওবাদী বিষয়ক বইও। ইতিমধ্যেই চার মাওবাদীর পরিচয় প্রকাশ্যে এনেছে পুলিশ৷ তারা হল, ডিভিসিএম ভারগীশ৷ সে মাঙ্গি ইন্দ্রভেল্লি এরিয়া কমিটির সেক্রেটারি এবং কুমুরাম ভীম মাঞ্চেরিয়াল ডিভিশনাল কমিটির সদস্য ছিল৷ দ্বিতীয় জন হল ডিভিসিএম মাঙ্গটু৷ সে সিরপুর চেন্নুর এরিয়া কমিটির সেক্রেটারি ছিল৷ এছাড়াও ছিল মাওবাদী সংগঠনের দুই সদস্য কুরসাং রাজু, কুদিমেত্তা ভেঙ্কাটেশ ৷ জেলা পুলিশ সন্দেহ করছে যে এনকাউন্টারের পরে কয়েকজন মাওবাদী এলাকা থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। তাদের খোঁজ চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: “অবৈধ বাড়ি ভাঙার নির্দেশে কোনও স্থগিতাদেশ নয়”, বললেন বিচারপতি সিনহা

    Calcutta High Court: “অবৈধ বাড়ি ভাঙার নির্দেশে কোনও স্থগিতাদেশ নয়”, বললেন বিচারপতি সিনহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বেআইনিভাবে নির্মাণের অভিযোগে বাড়ি ভাঙার নির্দেশের ওপর কোনওরকম স্থগিতাদেশ নয়। স্থগিতাদেশের কোনও আবেদনই শুনব না। যে আদালতই নির্দেশ দিক, সেটাই বহাল থাকবে।” মঙ্গলবার এমনই মন্তব্য করলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। আদালত জানিয়েছে, আগে মানুষের জীবন সুরক্ষিত হোক, আদালত এই ধরনের মামলায় কোনও হস্তক্ষেপই করবে না। বাড়ি ভাঙার নির্দেশের বিরুদ্ধে কোনও মামলার অনুমতিও নয়। মঙ্গলবার বিচারপতি সিনহার এজলাসে এ সংক্রান্ত তিনটি মামলার আবেদন এসেছিল। একটি মামলাও গৃহীত হয়নি।

    বিচারপতি সিনহার প্রশ্ন (Calcutta High Court)

    এদিন ইকবালপুরের একটি বেআইনি নির্মাণ মামলার শুনানি হচ্ছিল বিচারপতি (Calcutta High Court) অমৃতা সিনহার এজলাসে। বাড়িটির বাইরের অংশ ভাঙার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। এই মামলায় পুরসভা ৩০ দিন সময় চেয়েছিল। এর পরেই বিচারপতি সিনহার প্রশ্ন, একটা বাড়ির বাইরের অংশ ভাঙতে ৩০ দিন সময় লাগে? বাড়ি ভাঙার নির্দেশ কার্যকর করতে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আছে কিনা, তা জানাতে পুরকমিশনারের হলফনামা তলব করেছে আদালত। ৯ এপ্রিল ওই হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি সিনহা। তিনি বলেন, “যখন একটা বিল্ডিং ভাঙে তখন কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে। আর সেই বাড়ি ভাঙতে এখানে ৩০ দিন সময় লাগবে কেন?”

    বহুতল বিপর্যয়ে ভয়ঙ্কর ছবি

    গার্ডেনরিচে (Calcutta High Court) বহুতল বিপর্যয়ের পর উঠে আসছে ভয়ঙ্কর সব ছবি। একটি বহুতলের ওপর হেলে পড়েছে আর একটি বহুতল। দুই বহুতলের মাঝে ফাঁক মাত্র এক আঙুলের। ৯টি প্রাণের বিনিময়ে নড়েচড়ে বসেছে কলকাতা পুরসভাও। থানাগুলিকেও নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে পুলিশের হেড কোয়ার্টার লালবাজার। এহেন আবহেই এমন পর্যবেক্ষণ বিচারপতি সিনহার। বিচারপতি বলেন, “বাইরের অংশের কলাম আর বিম ভাঙার নির্দেশ দেওয়া ছিল। বাইরের দেওয়াল ভাঙতেও এত সময়! কেন? প্রশ্ন বিচারপতি সিনহার। তার পরেই তিনি (Calcutta High Court) বলেন, “যখন একটা বিল্ডিং ভাঙে তখন কয়েক সেকেন্ড সময় লাগে, আর সেই বাড়ি ভাঙতে এখানে ৩০ দিন সময় লাগবে কেন?

    আরও পড়ুুন: সিএএ-তে স্থগিতাদেশ নয়, তিন সপ্তাহে কেন্দ্রের জবাব তলব সুপ্রিম কোর্টের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Bullet Train: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    Bullet Train: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে শীঘ্রই। আর মাত্র দুই বছর। তারপর ভারতের রেল ট্র্যাকেই চলবে বুলেট ট্রেন (Bullet Train)। সরকারের তরফে দ্রুত কাজ শেষ করার চেষ্টা চলছে। সব ঠিক থাকলে ২০২৬ সালের মধ্যেই চালু হয়ে যাবে বুলেট ট্রেন এমনটাই জানালেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ‘রাইজিং ভারত’ নামে একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে বুলেট ট্রেন নিয়ে মুখ খোলেন তিনি।

    বুলেট ট্রেন সম্পর্কে তথ্য শেয়ার

    ‘রাইজিং ভারত’ নামে ওই অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামী ২ বছর পর দেশে বুলেট ট্রেনের পরিকল্পনা বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে। তিনি জানিয়েছেন, ২০২৬ সালে বুলেট ট্রেন চালু হবে। রেলমন্ত্রী বলেন, ‘২৮৪ কিলোমিটার বুলেট ট্রেন ট্র্যাকের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। আমি নিজে কাজ খতিয়ে দেখেছি। অন্য দেশে সাধারণত বুলেট ট্রেনের প্রকল্প শেষ করতে প্রায় ২০ বছর সময় লাগে, কিন্তু ভারতে দেখুন কত তাড়াতাড়ি শেষ হচ্ছে।’ রেলমন্ত্রী জানান, মোদি সরকারের প্রথম লক্ষ্য হল যাত্রীদের নিরাপত্তা। তাঁদের রেল সফর নিররাপদ রাখা। তারপরের লক্ষ্য হল যাত্রীদের জন্য সুবিধার সম্প্রসারণ করা।

    কোথায় কোথায় চলবে বুলেট ট্রেন

    রেলমন্ত্রী জানান, দেশের প্রথম বুলেট ট্রেনটি (Bullet Train) মুম্বই ও আমেদাবাদ রুটে চলবে। এই ট্রেনটি চালু হলে মুম্বই, থানে, ভাপি, সুরাট, ভাদোদরা, আনন্দ এবং আমেদাবাদ শহরের লোকেরা উপকৃত হবেন। এই সমস্ত শহরের অর্থনীতি বুলেট ট্রেন চালুর ফলে এক সুতোয় গাঁথা হবে বলে মনে করছেন বিশেজ্ঞদের একাংশ। সরকারের তরফে আগেই বলা হয়েছিল, বুলেট ট্রেন চালু হলে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য যে শুধু বৃদ্ধি হবে, তা নয় উন্নতি হবে অর্থনীতিরও। ২০১৬ সালের পর ভারতীয় রেল ক্রমেই আধুনিক হয়ে উঠছে, বলে মনে করা হয়। কেন্দ্র সরকারে তরফে রেল সফরকে ১০০ শতাংশ নিরাপদ করার চেষ্টা চলছে অবিরত। নিয়মিত ভাবে প্রযুক্তির আপডেট করা হচ্ছে। নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টেকনোলজি, অটোমেশন ট্রেন সুরক্ষা, দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: একদিনেই বদল, লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Randeep Hooda: ঐতিহাসিক চরিত্রের জন্য হাড় জিরজিরে চেহারা বানালেন রণদীপ হুডা! জানেন কোন ছবি?

    Randeep Hooda: ঐতিহাসিক চরিত্রের জন্য হাড় জিরজিরে চেহারা বানালেন রণদীপ হুডা! জানেন কোন ছবি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ মার্চ মুক্তি পেতে চলেছে ‘স্বতন্ত্র বীর সাভারকর’ (Swatantrya Veer Savarkar)। দেশজুড়ে চলছে ছবির প্রচার। এরই মাঝে নিজের ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেন অভিনেতা রণদীপ হুডা। যিনি সাভারকর চরিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি এই ছবির পরিচালকও বটেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, অভিনেতার মাথার চুল অনেকটা কমে গিয়েছে, হাড় গিলগিলে চেহারা তাঁর। আয়নায় সামনে সেলফি তুলেছিলেন অভিনেতা। পরনে ওভারসাইজড শর্টস। ছবির ক্যাপশনে অভিনেতা লেখেন, ‘কালা পানি’।

    ৩০ কিলো ওজন কমিয়েছেন রণদীপ হুডা!

    ছবি দেখে অনেকের ধারণা, আন্দামানের সেলুলার জেলে বন্দি সাভাকরের (Swatantrya Veer Savarkar) চরিত্রকে ফুটিয়ে তুলতেই এমন শরীর বানিয়েছেন তিনি। তাই ক্যাপশনেও লেখা ‘কালা পানি’। জানা গিয়েছে, ৩০ কিলো ওজন ঝরিয়ে ফেলেছেন রণদীপ হুডা নিজে। সারাদিন তিনি নাকি একটা খেজুর আর একটু জুস খেয়ে থাকতেন! সংবাদ সংস্থা এএনআইয়কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিনায়ক দামোদর সাভারকরের নাতি রণজিৎ সাভারকর বলেছিলেন, ‘‘একাধিকবার রণদীপের সঙ্গে আমার আলোচনা হয়েছিল। প্রচণ্ড খেটে এই ছবিটা তৈরি করেছেন, ৩০ কেজি ওজন কমিয়েছেন। ফিল্ম হচ্ছে এমন একটি মাধ্যম দ্বারা ইতিহাসকে পরের প্রজন্ম পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া যায়। আমি আশা করব ওঁকে নিয়ে ও অন্যান্য সংগ্রামীদের নিয়ে আরও ছবি তৈরি হবে।’’

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Randeep Hooda (@randeephooda)

    নেটিজেনদের কমেন্ট

    রণদীপ হুডার পোস্টে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এক ভক্ত লিখেছেন, ‘‘আমাদের নিজস্ব ক্রিশ্চিয়ান বেল!’’  আরেক ভক্ত মন্তব্য করেছেন, ‘‘ডেডিকেশনটা দেখুন… হ্যাটস অফ!’’ তবে বহু ভক্তকেই রণদীপের স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি রণদীপ ছবি শেয়ার করেছিলেন কালা পানির ওই কুখ্যাত সেলে, যেখানে সাভারকরকে (Swatantrya Veer Savarkar) বন্দি করে রাখা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, সেখানেও শ্যুটিং করেছেন তিনি। রণদীপ এবিষয়ে বলেন, ‘‘আমি ২০ মিনিটও ঘরবন্দি থাকতে পারিনি, যেখানে তাকে ১১ বছর নির্জন কারাবাসে আটকে রাখা হয়েছিল।’’ প্রসঙ্গত, সাভারকরের স্ত্রীর চরিত্রে দেখা যাবে বিগ বস খ্যাত অঙ্কিতা লোখান্ডকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Purulia: কাজের মজুরি নিয়ে প্রশ্ন করায় বিজেপি কর্মীকে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর তৃণমূল নেতার

    Purulia: কাজের মজুরি নিয়ে প্রশ্ন করায় বিজেপি কর্মীকে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর তৃণমূল নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মজুরি নিয়ে প্রশ্ন করায় এক বিজেপি কর্মীকে লোহার রড দিয়ে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার রাতে পুরুলিয়ার (Purulia) হুড়া থানার মৌরাংডি গ্রাম এলাকায়। মারের আঘাতে জখম হয়েছেন সত্যবান মাহাতো নামক এক বিজেপি কর্মী। তাঁর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় স্থানীয় মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে রাজ্যের লোকসভা নির্বাচনের আদর্শ নিয়ম লাগু হয়েছে। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় শাসক দলের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের কর্মীদের ব্যাপক মারধরের অভিযোগে সরব হয়েছিল বিজেপি। রাজ্যের আবার নির্বাচন আসন্ন, তাই শাসক দলের দৌরাত্ম্য এবং মানুষের মত প্রকাশের অধিকার কতটা অবাধ হবে, তা নিয়ে রাজনীতির একাংশের মানুষ প্রশ্ন তুলেছেন।  

    পরিবারের অভিযোগ

    ঘটনায় আহত সত্যবানের স্ত্রী ঝর্না স্থানীয় (Purulia) থানায় অভিযোগ করে বলেন, “স্বামী একশো দিনের কাজ করে নিজের মজুরি টাকা পাননি। কিন্তু এমন অনেকে আছে, যারা কাজ করেনি অথচ টাকা পেয়েছে। এরপর তৃণমূলের দুই নেতা অসিত মাহাতো এবং দীপক মাহাতো এসে প্রথমে বচসা করে এবং এরপর অসিত ছুটে গিয়ে রড নিয়ে এসে স্বামীর মাথার উপর আঘাত করে। এরপর চিৎকার শুনে আশেপাশের মানুষ ছুটে আসেন।” ইতিমধ্যে ঘটনায় পুলিশ মামলা রুজু করেছে। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    পুরুলিয়ার (Purulia) জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল আলিম আনসারি বলেন, “যে দুই তৃণমূলের নেতা মারধর করেছে, তাদের মধ্যে একজন গ্রামের পুকুর সংস্কারের কাজ করেছে। ফলে মজুরির কথা ওদের গায়ে লেগেছে।” একই ভাবে লোকসভার বিজেপি প্রার্থী জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো বলেন, “নির্বাচন ঘোষণা হতেই এলাকায় এলাকায় তৃণমূলের গুন্ডারা সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করেছে। নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাবো।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ঘটনার কথা অস্বীকার করেছে তৃণমূল। তৃণমূলের জেলা সভাপতি সৌমেন বেলথরিয়া বলেন, “ব্যক্তিগত ঝামেলা হয় ওখানে। বিজেপি ইচ্ছে করে রাজনৈতিক রঙ দিয়েছে। নির্বাচনের আগে ঝামেলা করার চেষ্টা করা হয়েছে।” আবার হুড়া ব্লকের সভাপতি প্রসেনজিৎ মাহাতো বলেন, “ঝামেলার খবর শুনেছি। কী ঘটেছে খোঁজ নেবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: একদিনেই বদল, বিবেকের জায়গায় রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

    Lok Sabha Election 2024: একদিনেই বদল, বিবেকের জায়গায় রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে (Lok Sabha Election 2024) রাজ্যের ডিজি পদে আসতে চলেছেন সঞ্জয় মুখোপাধ্য়ায় (DGP West Bengal)। রাজীব কুমারের জায়গায় রাজ্য পুলিশের ডিজির পদে নিয়োগের জন্য ৩ জন আধিকারিকের নাম রাজ্য সরকারের কাছে জানতে চেয়েছিল নির্বাচন কমিশন। সোমবার জানা গিয়েছিল, সেই তালিকায় রাজেশ কুমার, বিবেক সহায় এবং সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়ের নাম ছিল। প্রথমে বিবেক সহায়কে রাজ্য পুলিশের ডিজি করা হলেও মঙ্গলবার রাজ্যের প্রস্তাবের তিন নামের মধ্যে থেকে ডিজিপি হিসেবে সঞ্জয়ের নামেই  চূড়ান্ত সিলমোহর দিল কমিশন।

    নয়া ডিজি সঞ্জয়

    মঙ্গলবার রাজ্যের মুখ্যসচিব বিপি গোপালিককে চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Election 2024) জানায়, রাজ্য পুলিশের ডিজি পদে সঞ্জয়কে বসাচ্ছে কমিশন। বিকেল ৫টার মধ্যে রাজ্যকে জানিয়ে দিতে হবে যে, সঞ্জয়কে ডিজির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ১৯৮৯ ব্যাচের আইপিএস সঞ্জয় মুখোপাধ্য়ায় বর্তমানে দমকলের ডিজি-র দায়িত্বে আছেন। ভোটের সময় তাঁকেই দায়িত্ব দিল কমিশন। 

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে কৃতজ্ঞতা বুলগেরিয়ার প্রেসিডেন্টের, “বন্ধুরা এর জন্যই”, বললেন জয়শঙ্কর

    কেন সরতে হল বিবেককে

    সোমবারই রাজ্যের মুখ্য সচিব গোপালিককে চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন। সেখানে জানায়, রাজ্য পুলিশের ডিজির (DGP West Bengal) পদ থেকে অবিলম্বে রাজীবকে সরাতে হবে। নির্বাচনের কোনও কাজে তাঁকে রাখা যাবে না। নতুন রাজ্য পুলিশের ডিজি নিয়োগের আগে পর্যন্ত এই দায়িত্ব সামলাবেন রাজীবের ঠিক নীচের পদে যে অফিসার রয়েছেন, তিনি। তারপরই রাজ্যের তরফে তিনজনের নাম পাঠানো হয়। সেখান থেকেই বিবেক সহায়কে বেছে নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। কিন্তু সূত্রের খবর, ‘সিনিয়ারিটি’র ভিত্তিতে বিবেক সহায়কে রাজ্য পুলিশের ডিজি করেছিল নির্বাচন কমিশন। এদিকে ৩১ মে বিবেক সহায়ের অবসর নেওয়ার কথা। দেশে সাত দফা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) শেষ দফা ভোট রয়েছে ১ জুন। সেক্ষেত্রে ডিজি পদে থাকলে ভোট শেষ হওয়ার আগেই বিবেক সহায় অবসর নিয়ে নিতেন। ভোটের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কমিশন একজনকেই ডিজিপি-র দায়িত্বে রাখতে চায়, তাই ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই কমিশনের তরফে ডিজি বদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কমিশনের এই সিদ্ধান্তে রাজ্যে সবচেয়ে কম সময়ের জন্য ডিজি হিসেবে দায়িত্ব সামলালেন বিবেক সহায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share