Tag: Madhyom

Madhyom

  • Anubrata Mondal: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী মলয় পিটকে জেরা সিবিআইয়ের

    Anubrata Mondal: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী মলয় পিটকে জেরা সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (Recruitment Scam) ফের সক্রিয় হল সিবিআই। প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বুধবার সিবিআই দফতরে আসেন অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ‘ঘনিষ্ঠ’ ব্যবসায়ী মলয় পিট (Malay Pith)। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য তলব করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এর আগেও একাধিক বার বোলপুরের বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের কর্ণধার মলয়কে ডাকা হলেও তিনি হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছেন। 

    কেন জিজ্ঞাসাবাদ মলয়কে

    সিবিআই সূত্রে খবর, বুধবার সকাল ১১টার নাগাদ নিজাম প্যালেসে আসেন অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ‘ঘনিষ্ঠ’ ব্যবসায়ী মলয়। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি শিক্ষা নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় মিডলম্যানের কাজ করেছেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই বুধবার মলয়কে তলব করা হয়েছিল। মলয় একাধিক বিএড কলেজের সঙ্গে যুক্ত। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক তথ্য পেয়েছেন সিবিআই আধিকারিকেরা। সেই সব তথ্য সামনে রেখেই বুধবার মলয়কে জেরা করে সিবিআই। সিবিআইয়ের দুর্নীতি দমন শাখার গোয়েন্দারা তাঁকে নিজাম প্যালেসের ১৩ তলায় জিজ্ঞাসাবাদ করেন। 

    আরও পড়ুন: জনসভায় মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, রাহুলকে ফের সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন

    অনুব্রতর (Anubrata Mondal) সঙ্গে যোগ

    অতীতে গরুপাচার মামলাতেও নাম জড়িয়েছিল ব্যবসায়ী মলয় পিটের। তখন সিবিআইয়ের (CBI) জেরার সম্মুখীন হয়েছিলেন। তবে শিক্ষা নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam)  মামলায় এই প্রথম কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার মুখোমুখি হলেন। বর্তমানে জেলবন্দি বীরভূমের জেলা তৃণমূল (TMC) সভাপতি অনুব্রত ওরফে কেষ্টর সঙ্গে মলয়ের ঘনিষ্ঠতার কথা অনেকেই জানেন। শোনা যায়, অনুব্রত (Anubrata Mondal) যে গাড়িতে চেপে ঘুরতেন, সেটিও এই ব্যবসায়ীর নামেই ছিল। প্রসঙ্গত, বীরভূম জেলার বড় ব্যবসায়ী হিসেবে বেশ নামডাক আছে মলয়ের। তদন্তকারীদের সূত্রে জানা যাচ্ছে, গত ১০ বছরে উল্কার গতিতে উত্থান হয়েছে তাঁর। রাজ্যে প্রচুর বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরির পাশাপাশি অন্যান্য ব্যবসাতেও প্রতিপত্তি বেড়েছে মলয়ের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: জনসভায় মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, রাহুলকে ফের সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন

    Rahul Gandhi: জনসভায় মোদিকে ব্যক্তিগত আক্রমণ, রাহুলকে ফের সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) রাজনৈতিক ভাষণ নিয়ে সতর্ক করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। অভিযোগ, বেশ কিছু জায়গায় ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘অপয়া’, ‘পকেটমার’ বলে কটাক্ষ করেন রাহুল। এ নিয়ে একটি মামলায় নির্বাচন কমিশনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলে দিল্লি হাইকোর্ট। এরপরই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের তরফে রাহুলকে বিরূপ মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়। 

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ঘটনার সূত্রপাত, গত বছর ২২ নভেম্বর মাসে। বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষ্যে রাজস্থানে একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘পকেটমার’ বলে খোঁচা দিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। রাহুলের মন্তব্যের নিন্দা করে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। এরই পাশাপাশি দিল্লি হাইকোর্টে করা হয়েছিল একটি মামলা। সেই মামলার পর্যবেক্ষণে দিল্লি হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মনমোহন এবং বিচারপতি পুষ্কর্ণার বেঞ্চ জানিয়েছিল, রাহুলের (Rahul Gandhi) করা ‘পকেটমার’ কটাক্ষ-বাণ প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে আঘাত লাগার জন্য যথেষ্ট। আদালতের বক্তব্য ছিল, “এই ধরনের মন্তব্য রুচিসম্মত নয়।” সেই সময় কমিশনকে (Election Commission) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ৮ সপ্তাহ সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতে এই ধরনের মন্তব্য যাতে কেউ না করেন, তার জন্য আইন প্রণয়নের ব্যাপারে পদক্ষেপের জন্য কমিশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: আম্বানি-পুত্রের প্রাক-বিবাহের প্রস্তুতি, ১০ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক তকমা বিমানবন্দরের

    রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) নির্দেশ

    এই নিয়ে আগেই রাহুলকে (Rahul Gandhi) নোটিস ধরায় নির্বাচন কমিশন। আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের বিরুদ্ধে কেন তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হবে না, জবাব চাওয়া হয় রাহুলের কাছে। সেই মতো জবাবও দেন রাহুল। এবার রাহুলকে সতর্ক করল কমিশন। ভবিষ্যতে এমন আচরণ করলে কড়া শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে বলে কমিশনের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নির্বাচনের সময় তারকা প্রচারক এবং রাজনৈতিক নেতাদের জন্য যে নির্দেশিকা রয়েছে কমিশনের, তা মেনে চলতে হবে রাহুলকে। গত ১ মার্চ ওই নির্দেশিকা জারি করা হয়, যাতে সব দলকে সতর্ক করে নির্বাচন কমিশন (Election Commission) জানায়, আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দল, তাদের তারকা প্রচারক এবং দলের নেতাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হবে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sheikh Shahjahan: সিবিআই-এর খাঁচায় সন্দেশখালির ‘বাঘ’, রাতেই কি শাহজাহানকে জিজ্ঞাসাবাদ?

    Sheikh Shahjahan: সিবিআই-এর খাঁচায় সন্দেশখালির ‘বাঘ’, রাতেই কি শাহজাহানকে জিজ্ঞাসাবাদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ টালবাহানার পর শেখ শাহজাহানকে (Sheikh Shahjahan) হেফজতে নিল সিবিআই। মঙ্গলবার বিকেল থেকে বুধবার সন্ধ্যা, ৬টার পর শেখ শাহজাহানকে ভবানী ভবন থেকে নিজেদের হেফাজতে নেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল। সন্দেশখালিকাণ্ডে অভিযুক্ত শেখ শাহজাহানকে হেফাজতে নিয়েই ভবানী ভবন থেকে বেরিয়ে যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।  হেফাজতে নেওয়ার পর জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে শেখ শাহজাহানকে। জোকা ইএসআই হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর শেখ শাহজাহানকে নিজাম প্যালেসে নিয়ে যায় সিবিআই। রাতেই এক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে একদা সন্দেশখালির (Sandeshkhali Incident) দাপুটে তৃণমূল নেতাকে। 

    বাধ্য হয়ে সিবিআই-এর হাতে

    আদালতের দেওয়া সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার পর বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিট নাগাদ শাহজাহানকে নিয়ে ভবানী ভবন থেকে বেরোন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। পাশাপাশি, সংশ্লিষ্ট মামলার কাগজপত্র সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেয় সিআইডি। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্ত এখন সিবিআইয়ের হাতে। মঙ্গলবার হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল, শাহজাহানকেও সিবিআইয়ের হাতেই তুলে দিতে হবে। বুধবার সারাদিন লুকোচুরি খেলার পর এক প্রকার বাধ্য হয়েই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে শাহজাহানকে তুলে দেয় রাজ্য। উল্লেখ্য, বুধবারই সিবিআই সন্দেশখালিকাণ্ডে তিনটি এফআইআর করেছে। তার মধ্যে একটিতে সন্দেশখালির অশান্তিতে মূল অভিযুক্ত হিসাবে নাম রয়েছে শাহজাহানের।

    শুভেন্দুর কটাক্ষ

    গত ৫ জানুয়ারি রেশন মামলার তদন্তে সন্দেশখালির সরবেড়িয়ায় শাহজাহানের বাড়িতে গিয়ে আক্রমণের মুখে পড়তে হয় ইডি আধিকারিকদের। তারপর থেকে দীর্ঘ ৫৫ দিন নিখোঁজ ছিল শাহজাহান। তারপর আদালতের কড়া নির্দেশে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। এবারও হাইকোর্টে ধাক্কা, সুপ্রিম কোর্টে অস্বস্তি, তাও দু’দিনের টানাপোড়েন চলল শাহজাহানকে নিয়ে। কিছুতেই শেখ শাহজাহানকে সিবিআই-এর হাতে তুলে দিতে রাজি হচ্ছিল না রাজ্য। “অভিযুক্তকে আড়াল করতেই কি লুকোচুরি খেলছিল পুলিশ?” কার নির্দেশেই বা শাহজাহানকে সামলে রাখা হচ্ছিল। প্রশ্ন তুলেছেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

     

    আরও পড়ুন: ১২.৭৮ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত! ইডির তালিকায় শাহজাহানের কোন কোন জমি?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Case: বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনেরও

    Sandeshkhali Case: বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নানা সময় বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জানিয়েছিলেন বিরোধীরা। এবার সেই একই দাবি নিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা। সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Case) মহিলাদের নির্যাতন ও রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জানিয়েছেন রেখা।

    রাষ্ট্রপতি শাসন জারির সুপারিশ

    পরে সংবাদ মাধ্যমে তিনি বলেন, “সন্দেশখালি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ওই রাজ্য থেকে আগেও হিংসার অনেক ঘটনার খবর উঠে এসেছে। রাজ্য সরকার ওই সব ঘটনার প্রেক্ষিতে কোনও পদক্ষেপই করেনি রাজ্য সরকার। তাই জাতীয় মহিলা কমিশন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে ওই রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার সুপারিশ করেছে।” বাংলার পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি যে সচেতন এবং নিয়মিত খবর নিচ্ছেন, এদিন তাও জানান রেখা।

    জাতীয় মহিলা কমিশন

    সন্দেশখালিকাণ্ডের পর ফেব্রুয়ারি মাসে সেখানে গিয়েছিল জাতীয় মহিলা কমিশন। সেই সময় দাবি করা হয়েছিল, সন্দেশখালির যা পরিস্থিতি, তাতে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। সেই সময় রেখা জানিয়েছিলেন (Sandeshkhali Case), ধর্ষণের অভিযোগ তো আছেই, শ্লীলতাহানির ঘটনাও ঘটেছে সেখানে। তাঁর দাবি, বহু ঘটনার তো উল্লেখই নেই। কারণ পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করেনি। দু’ সপ্তাহের মধ্যেই সন্দেশখালি নিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট দিল জাতীয় মহিলা কমিশন।

    আরও পড়ুুন: “বাংলার অরাজক পরিস্থিতি ঘোচানোর চেষ্টা করব”, পদ্ম-পতাকা নিয়ে বললেন তাপস

    শেখ শাহজাহান ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে মহিলাদের বেআইনিভাবে আটকে রাখা, ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্ট। জাতীয় মহিলা কমিশনের অভিযোগ, শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এই ঘটনাগুলির তদন্তের জন্য শর্মার নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল বলেও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে।

    মহিলা কমিশনের ওই রিপোর্টে বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন জারি, হিংসার তদন্তে কেন্দ্রীয় বা বিচার বিভাগীয় সংস্থা নিয়োগ, সন্দেশখালির পুলিশ কর্মীদের বদলির সুপারিশও করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই সন্দেশখালি মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্য পুলিশের হাতে ধৃত শেখ শাহজাহানকেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছিল আদালত (Sandeshkhali Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Bengaluru: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে ব্যাগের মালিকের সন্ধানে ১০ লাখি পুরস্কার ঘোষণা এনআইএর

    Bengaluru: বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে ব্যাগের মালিকের সন্ধানে ১০ লাখি পুরস্কার ঘোষণা এনআইএর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। ১ মার্চ বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) হোয়াইটফিল্ড এলাকায় যে ব্যাগে বিস্ফোরণ হয়েছিল, তার মালিকের সন্ধান দিতে পারলে মিলবে ওই পরিমাণ টাকা। ব্যাগটির মালিকের ছবি সম্বলিত একটি পোস্টারও সাঁটিয়েছে এনআইএ। তাতে ওই দুর্বৃত্তের সন্ধান পেলে কোন নম্বরে যোগাযোগ করতে হবে, তাও বলা হয়েছে। লেখা হয়েছে, ওই ব্যক্তির সম্পর্কে কোনও তথ্য দিতে পারলে পুরস্কৃত করা হবে। যিনি সন্ধান দেবেন, তাঁর পরিচয় গোপন রাখা হবে।

    তদন্তে এনআইএ (Bengaluru)

    ১ মার্চের ওই ঘটনার তদন্তে নেমেছিল বেঙ্গালুরু পুলিশ। কিন্তু তিনদিন পরেও কাউকে গ্রেফতার করতে না পারায় তদন্তভার দেওয়া হয় এনআইএর হাতে। সাংসদ তেজস্বী সূর্যের দাবি (Bengaluru), বিজেপির চেষ্টার ফলেই বিস্ফোরণের তদন্তভার গিয়েছে এনআইএর হাতে। প্রসঙ্গত, ওই দিন বিস্ফোরণে অন্তত ১০জন জখম হয়েছিলেন। এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয় তাঁদের। চিকিৎসার খরচ দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে কর্নাটক সরকার।

    সিসিটিভির ফুটেজে সন্দেহভাজন

    সিসিটিভি ফুটেজে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছে। বয়স ২৮-৩০ বছর। দুপুরের খাওয়ার সময় ক্যাফেতে ঢুকেছিল সে। রাভা ইডলির কুপনও নিয়েছিল। কিন্তু না খেয়েই ক্যাফে ছেড়ে চলে যায়। নিয়ে যায়নি তার ব্যাগটিও। এই ব্যাগেই ছিল আইইডি।

    রামেশ্বরম ক্যাফের সিইও রাঘবেন্দ্র রাও বলেন, “ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের ঘটনা না ঘটে তাই কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।” ঘটনাটি যে ব্যবসায়িক শত্রুতার জের, তা মানতে রাজি নন তিনি। ব্যবসায়িক মহলে এই ধরনের ঘটনা ঘটে না বলেও জানান তিনি।

    আরও পড়ুুন: নয়া ঠিকানা নিজাম প্যালেস! অবশেষে সিবিআই হেফাজতে শেখ শাহজাহান

    এদিন কংগ্রেসকেও একহাত নেন তেজস্বী। কারণ গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির তরফে বলা হয়েছিল, ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে এই ঘটনা। কংগ্রেসের বক্তব্য খারিজ করে তেজস্বী বলেন, “তাঁরা (কংগ্রেসের নেতারা) প্রায়ই নেটফ্লিক্স দেখেন। তাঁরা বেঙ্গালুরুর রেস্তরাঁর সঙ্গে কলম্বিয়া কার্টেলকে গুলিয়ে ফেলেছেন। ইডলি-বড়ার দোকানে বম্ব ব্লাস্ট হয়েছে ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে, এটা বলার চেয়ে হাসির খোরাক আর কী হতে পারে (Bengaluru)!”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: “বাংলার অরাজক পরিস্থিতি ঘোচানোর চেষ্টা করব”, পদ্ম-পতাকা নিয়ে বললেন তাপস

    Lok Sabha Election 2024: “বাংলার অরাজক পরিস্থিতি ঘোচানোর চেষ্টা করব”, পদ্ম-পতাকা নিয়ে বললেন তাপস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলার বুকে যে অরাজক পরিস্থিতি চলছে, তা ঘোচানোর চেষ্টা করব।” বুধ-সন্ধ্যায় বিজেপিতে যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন তৃণমূলের প্রাক্তনী তাপস রায়। এদিন সল্টলেক সেক্টর ফাইভের বিজেপি দফতরে গিয়ে পদ্ম-শিবিরে যোগ দেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। উত্তরীয় পরিয়ে তাপসের হাতে তুলে দেওয়া হয় বিজেপির ঝান্ডা। 

    কী বললেন তাপস?

    পদ্ম আঁকা পতাকা হাতে নিয়ে তাপস বলেন, “আমি আজ থেকে মোদি পরিবারের সদস্য হলাম। যতদিন রাজনীতিতে থাকব, এই পরিবারের সদস্য হিসেবে আমার দায়িত্ব পালন করব। বাংলার বুকে যে অরাজক পরিস্থিতি চলছে, তা ঘোচানোর চেষ্টা করব। দলের প্রতি ১০০ শতাংশ সৎ থাকব।” সদ্যই তৃণমূলের সঙ্গে ২৩ বছরের সম্পর্কে ইতি টেনেছেন পোড়খাওয়া এই রাজনীতিবিদ। এদিন (Lok Sabha Election 2024) যোগ দিলেন বিজেপিতে।

    ‘বাংলায় অরাজকতা চলছে’

    বলেন, “বাংলায় অরাজকতা চলছে। এই সরকার শেখ শাহজাহানদের সরকার, উত্তম সর্দারদের সরকার, শিবু হাজরাদের সরকার (সন্দেশখালির এই তিনজনের গায়ে লেগেছে নারী নির্যাতনের অভিযোগের কালি)। এই সরকার সংবিধান, আইনকানুনের কথা বলে। অথচ হাইকোর্টের নির্দেশ মানে না। বাংলা থেকে এই অমানবিক জলদস্যুদের সরিয়ে সকলে মিলে যাতে শান্তির বাংলা গড়তে পারি, তাই বিজেপিতে যোগ দিলাম।”

    বিজেপি নেতৃত্বের প্রতি তিনি যে একশো শতাংশ লয়্যাল থাকবেন, এদিন তাও জানিয়ে দেন তাপস। তাঁকে প্রদেশ বা জেলায় যে দায়িত্বই দেওয়া হবে, সেই দায়িত্বই তিনি নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করবেন বলেও জানান তাপস। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা তথা এ রাজ্যের পর্যবেক্ষক মঙ্গল পাণ্ডে। তিনি বলেন, “বাংলায় বিজেপির হাত শক্ত হচ্ছে।” তাপসকে বিজেপিতে স্বাগত জানিয়ে শুভেন্দু বলেন, “উত্তর কলকাতায় আমাদের দলের সংগঠনে অভিজ্ঞ নেতৃত্বের প্রয়োজন ছিল। আশা করছি, তাপস রায়ের যোগদান সেই প্রয়োজন অনেকটাই মেটাবে (Lok Sabha Election 2024)।”

    আরও পড়ুুন: মহিলাদের ‘লাখপতি দিদি’ বানানো তাঁর লক্ষ্য, বারাসতে ঘোষণা মোদির

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • UP Court: বরেলি হিংসার মূল চক্রী মৌলানা তাকির রাজাকে ফের তলব কোর্টের

    UP Court: বরেলি হিংসার মূল চক্রী মৌলানা তাকির রাজাকে ফের তলব কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরেলি হিংসার মূল চক্রী মৌলানা তৌকির রাজা। উত্তরপ্রদেশের অতিরিক্ত দায়রা আদালত (UP Court) তাঁকে তলব করল ১১ মার্চ। ওই হিংসায় অভিযুক্ত ছিলেন রাজা। ২০১০ সালের ওই হিংসায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল বরেলি শহরের।

    হিংসার আগুন বরেলিতে (UP Court)

    ২০১০ সালের ২ মার্চ হিংসার আগুন জ্বলে বরেলিতে। ছাবাইয়ে ফারাওয়াফতের শোভাযাত্রার রুটকে ঘিরে শুরু হয় বিতর্ক। বির্তক হয়েছিল হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে। তার জেরে শুরু হয় হিংসা। দাবানলের মতো যা ছড়িয়ে পড়ে গোটা শহরে। দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে পাথর ছোড়া, ভাঙচুর মায় অগ্নিসংযোগের ঘটনাও ঘটেছিল আকছার। মিছিলের আয়োজক ছিলেন (UP Court) সুন্নি মুসলমানেরা। বরেলি সেক্টরের মিলাদ-উন-নবি সংস্কৃতি বহন করেন এই সম্প্রদায়ের মুসলমানরা। প্রথমে যে রুটে যাওয়ার কথা ছিল শোভাযাত্রার, পরে তা বদলে দেওয়া হয়। তার জেরে এলাকায় ছড়ায় উত্তেজনা। পরে হিংসা শুরু হলে অশান্ত হয়ে ওঠে এলাকা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্রুত নামানো হয় বাহিনী। অবশ্য তার আগেই জ্বলে-পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছিল বহু বাড়ি, দোকানপাট।

    গ্রেফতার করা হয়েছিল রাজাকেও

    পরে পরিস্থিতির খানিক উন্নতি হলে শুরু হয় ধরপাকড়। গ্রেফতার করা হয় মৌলানা তৌকির রাজাকেও। অভিযোগ, জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে হিংসায় ইন্ধন জুগিয়েছিলেন তিনি। রাজা গ্রেফতার হতেই শুরু হয় প্রতিবাদ আন্দোলন। পাল্টা হিংসাও শুরু হয়। ফের নামানো হয় বাহিনী। তার পরেই স্বাভাবিক হয় রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। প্রবীণ পুলিশ সুপার এমকে ভাসারকে বদলি করে দেওয়া হয়। অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওায়া হয় পুলিশের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল রাজীব সাভারওয়ালকে। তিনি ছিলেন স্টেট অ্যান্টি টেররিজম স্কোয়াডের ডিআইজি। সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল আশিস কুমারকেও। তাঁর বদলে জেলাশাসকের দায়িত্ব দেওয়া হয় অনিল গর্গকে।

    আরও পড়ুুন: আফগানিস্তানে গ্রেফতার আরও এক, কেন কেরলের যুবকদের মধ্যে বাড়ছে আইসিস-প্রীতি?

    এক প্রবীণ পুলিশ কর্তা বলেন, “আমরা যদি হিংসার ঘটনাপ্রবাহের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব হিংসার পক্ষে যথেষ্ঠ প্রমাণ রয়েছে। হিংসার ধরণ দেখলেও বোঝা যায়, দুই সম্প্রদায়ের মানুষ একবারও প্রত্যক্ষভাবে হিংসায় জড়িয়ে পড়েনি। ২ মার্চও মানুষ পাথর ছুড়ছিল। তার পরেই সংগঠিত একদল লোক বাড়িঘর-দোকানদানিতে আগুন লাগাচ্ছিল, ভাঙচুর করছিল। হিংসার দ্বিতীয় পর্যায়েও যুক্ত ছিলেন না দুই সম্প্রদায়ের মানুষ। ছিল সংগঠিত দু’দল জনতা। আর ছিল প্রশাসন (UP Court)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India vs England: বিরল নজিরের সামনে যশস্বী! ধর্মশালা প্রস্তুত ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচের জন্য

    India vs England: বিরল নজিরের সামনে যশস্বী! ধর্মশালা প্রস্তুত ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচের জন্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়া যেমনই হোক ভারত-ইংল্যান্ড (India vs England) ম্যাচের জন্য প্রস্তুত ধর্মশালা। বৃষ্টি হোক বা শিলাবৃষ্টি খেলা চালাতে অসুবিধা হবে না বলে জানালেন ধর্মশালার পিচ কিউরিটের সুনীল চৌহান। চলতি সিরিজ ৩-১ জিতে গিয়েছে ভারত। তবুও শেষ ম্যাচ জিতে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের লড়াইয়ে এগিয়ে থাকতে চাইবে ভারত। আর সম্মানরক্ষার ম্যাচে জয়ের জন্য মরিয়া ইংল্যান্ড।

    যশস্বীর যাদু

    ইংল্যান্ডের (India vs England)  বিরুদ্ধে চলতি সিরিজে দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন ভারতের তরুণ ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল (Yashasvi Jaiswal)। এই সিরিজের চার ম্যাচে তাঁর রান ৬৫৫। এখনও একটি টেস্ট বাকি। পঞ্চম টেস্টে যশস্বীর সামনে রয়েছে বিরাট কোহলি ও সুনীল গাভাসকরকে টপকে যাওয়ার হাতছানি। তিন বা তার চেয়ে বেশি ম্যাচের একটি টেস্ট সিরিজে এখনও পর্যন্ত ৩ বার ৬০০-এর বেশি রান করেছেন কোহলি। ২০১৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হোম সিরিজে কোহলি করেছিলেন ৬১০ রান। ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হোম সিরিজে করেছিলেন ৬৫৫ রান আর ২০১৪সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হোম সিরিজে করেছিলেন ৬৯২ রান। এই তালিকায় শীর্ষস্থানে রয়েছেন সুনীল গাভাসকর। তিনি ১৯৭৮-৭৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজে করেছিলেন ৭৩২ রান। যা আজও রেকর্ড। ধর্মশালায় যশস্বীর সামনে রয়েছে সব রেকর্ডকে ছাপিয়ে যাওয়ার হাতছানি। কিং কোহলির ৬৯২ রানকে স্পর্শ করতে যশস্বীর দরকার মাত্র ৩৮ রান। আর কিংবদন্তী গাভাসকরকে ছাপিয়ে সেরার শিরোপা নিতে যশস্বীর প্রয়োজন ১২০ রান।

    প্রস্তুত ধর্মশালা

    ভারত বনাম ইংল্যান্ড (India vs England)  টেস্ট যে সময়ে অনুষ্ঠিত হবে, সেই সময়ে ধর্মশালায় বৃষ্টিপাত এমন কী শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। তাতে সমর্থকদের কপালে স্বাভাবিক ভাবেই চিন্তার ভাঁজ। তবে তাদেরকে আশ্বস্ত করছেন এখানকার পিচ কিউরেটর। তিনি জানিয়েছেন, বৃষ্টিপাত হোক কিংবা শিলাবৃষ্টি সব ধরনের পরিস্থিতিতেই তৈরি রয়েছে  ধর্মশালা। পিচ কিউরিটের সুনীল চৌহান বলেছেন, ‘আমাদের কাছে সমস্ত ধরনের টেকনলেজি রয়েছে। সাব এয়ার সিস্টেম রয়েছে। যার মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত করতে পারব যে, বেশিক্ষণের জন্য যাতে কোনও শিলা তৈরি না হয়। এর আগেও কঠিন পরিবেশে হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন ম্যাচ আয়োজন করেছে। এটা নতুন কিছু নয়। কিন্তু ক্রিকেটাররা কখনও কোন সমস্যায় পড়েনি।তাদেরকে কোনও সমস্যা অনুভব করতেই দেওয়া হয়নি। কোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে, ম্যাচ ফের শুরু করতে আমাদের মাত্র ৩০ মিনিট সময় লাগবে। মাঠে দৌড়তে ক্রিকেটারদের কোনও অসুবিধা একেবারেই হবে না।’

    আরও পড়ুন: ধর্মশালায় হিমাঙ্কের নীচে তাপমাত্রা! ভেস্তে যেতে পারে ভারত-ইংল্যান্ডের পঞ্চম টেস্ট

    দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

    শেষ ম্যাচে নামার আগেও ইংল্যান্ড (India vs England)  তাদের পুরনো স্টাইলেই হাঁটল। ম্যাচের একদিন আগে তারা প্রথম একাদশ ঘোষণা করে দিল। প্রতিটা ম্যাচেই তারা একদিন আগে দল ঘোষণা করে দিচ্ছে। টানা তিনটে ম্যাচ হারলেও দলে সেভাবে পরিবর্তন করলেন না বেন স্টোকসরা। মাত্র একটা মাত্র পরিবর্তন করেছে ইংরেজরা। স্লো টার্নার পিচের কথা ভেবে অলি রবিনসনকে বসিয়ে খেলানো হচ্ছে মার্ক উডকে।

    ইংল্যান্ডের প্রথম একাদশ: জ্যাক ক্রলি, বেন ডাকেট, অলি পোপ, জো রুট, জনি বেয়ারস্টো, বেন স্টোকস, বেন ফোকস, টম হার্টলি, মার্ক উড, জেমস অ্যান্ডারসন, শোয়েব বশির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ‘‘ফাইল চেপে রাখবেন আর আমরা তা দেখব?’’ রাজ্যকে তিরস্কার হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: ‘‘ফাইল চেপে রাখবেন আর আমরা তা দেখব?’’ রাজ্যকে তিরস্কার হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) ধৃত সরকারি পদে থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের অনুমতি দিচ্ছে না রাজ্য। সিবিআই-এর এই অভিযোগের পর রাজ্যকে মঙ্গলবারের মধ্যে দুর্নীতি দমন আইনে চার্জ গঠনের বিষয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে বলেছিল হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। কিন্তু এদিনও তা জানাতে পারল না রাজ্য সরকার। 

    কী বলল রাজ্য

    রাজ্য সরকার অনুমতি দেওয়া নিয়ে সিদ্ধান্ত ঝুলিয়ে রেখে আদতে চার্জ গঠন প্রক্রিয়া বিলম্বিত করছে বলে অভিযোগ সিবিআই-এর। তাই সোমবার এ বিষয়ে  বক্তব্য জানতে চেয়ে রাজ্যকে ২৪ ঘণ্টার সময় দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ। মঙ্গলবার রাজ্যের কৌঁসুলি এজলাসে এসে জানান, জানুয়ারি মাসে মুখ্যসচিব দায়িত্ব নিয়েছেন। তাই তাঁকে নথিপত্র দেখে বক্তব্য পেশের সময় দেওয়া হোক। বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের কর্তারা আসার ফলে মুখ্যসচিব ফাইল দেখার সময় পাচ্ছেন না।

    ক্ষুব্ধ আদালত

    রাজ্যের কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে বিচারপতি বসাক  জানতে চান, আদালতের (Calcutta High Court) নজরদারিতে তদন্ত হচ্ছে। এখনও আপনার মুখ্যসচিব ফাইল দেখার সময় পাননি? দীর্ঘদিন ধরে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে, তা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বিচারপতি বসাক মন্তব্য করেন, ‘‘আপনারাই আমাদের পদক্ষেপ করতে বাধ্য করছেন। কবে জানাতে পারবেন তাও বলতে পারছেন না। তা হলে ওঁকে কোর্টে ডেকে পাঠাই?’’ এদিন রাজ্যের উদ্দেশে বিচারপতি বসাকের মন্তব্য, ‘‘অজুহাত দেবেন না। আপনারা ফাইল চেপে বসে থাকবেন এবং আমরা তা বসে বসে দেখব? এত দিন ধরে কী করেছেন?’’ কোর্টের নির্দেশ, রাজ্যের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আজ, বুধবার কোর্টকে জানাতে হবে।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখল শীর্ষ আদালত, আজই সিবিআই-এর হাতে শেখ শাহজাহান?

    সিবিআই-এর অভিযোগ

    নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) মামলায় এসএসসি-র প্রাক্তন উপদেষ্টা শান্তিপ্রসাদ সিংহ, প্রাক্তন সচিব সুবীরেশ ভট্টাচার্য, প্রাক্তন সচিব অশোক সাহা, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় এবং প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ব্যক্তিগত সচিব সুকান্ত আচার্যকে অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করে চার্জশিট জমা দিয়েছে সিবিআই। কিন্তু নিম্ন আদালতের (Calcutta High Court) বিচারক জানিয়েছেন, চারটি মামলায় একাধিক সরকারি কর্মী ও কর্তার নাম অভিযুক্তের তালিকায় থাকলেও তাঁদের গ্রেফতারের ক্ষেত্রে অনুমোদন নেওয়া হয়নি রাজ্য সরকারের। বিচার প্রক্রিয়া শুরুর জন্য যা জরুরি। তাই ওই চার মামলার চার্জশিট গ্রহণ করা যাচ্ছে না। অভিযোগ উঠছে, বিচার শুরুতে বিলম্ব করাতেই রাজ্যের এই গড়িমসি। এ বিষয়ে সিবিআইয়ের দাবি, রাজ্যের শিক্ষা দফতরকে গত এক বছরে তারা বেশ কয়েক বার ই-মেল ও চিঠি পাঠিয়ে সংশ্লিষ্ট অনুমতি চাইলেও, তা পাওয়া যায়নি। তা থেকেই এই আইনি জটিলতা। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share