Tag: Madhyom

Madhyom

  • Malda: ফের তৃণমূলে গোষ্ঠীকোন্দল! মৌসম নূরের সামনেই কর্মীদের তুমুল ধস্তাধস্তি

    Malda: ফের তৃণমূলে গোষ্ঠীকোন্দল! মৌসম নূরের সামনেই কর্মীদের তুমুল ধস্তাধস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মৌসম বেনজীর নূর এবং বিধায়ক নীহার রঞ্জন ঘোষকে তুমুল বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয় তৃণমূলেরই কর্মীরা। কার্যত পঞ্চায়েত ভোটে হার নিয়ে তৃণমূলের কর্মীরাই দলের নেতৃত্বকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়। সেই সঙ্গে চলে ব্যাপক ধস্তাধস্তি এবং হাতাহাতি। তৃণমূলের অন্দরে এই বিক্ষোভকে ঘিরে ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায় এলাকায়। ঘটনা ঘটেছে মালদার (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুরের ১ নম্বর ব্লকের রশিদাবাদে।

    ঘটনা কী ঘটেছিল (Malda)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার চাঁচল (Malda) বিধানসভার অন্তর্গত হরিশ্চন্দ্রপুর থানার রাশিদাবাদ, বরুই কুশদা, তুলসীহাটা অঞ্চলে ১০০ দিনের জব কার্ড হোল্ডারদের তথ্য সংগ্রহ করতে বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল তৃণমূলের পক্ষ থেকে। এই সংগ্রহের জন্য রাজ্য সরকার একটি ক্যাম্পও বসিয়েছিল। এই ক্যাম্প পরিদর্শন করার কথা ছিল সাংসদ মৌসম নূর, বিধায়ক নীহার ঘোষ, রবিউল ইসলাম এবং মর্জিনা খাতুনের। কিন্তু রশিদাবাদ গ্রামপঞ্চায়েতে রবিউলের অনুগামীরা, তৃণমূল সাংসদ এবং বিধায়ককে ঘিরে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখায়। কুশিদা এলাকায় একপক্ষ, অপরপক্ষের বিরুদ্ধে হাতাহাতিতে পর্যন্ত জড়িয়ে পড়ে। রবিউলের বক্তব্য, “দল বড় হয়েছে তাই একটি বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে কিন্তু কোনও মারামারি হয়নি।” অপরে মৌসম নূর বলেন, “আমি এই নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেবনা।”

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে হারে কোন্দল?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছ, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে চাঁচল (Malda) বিধানসভার অন্তর্গত রাশিদাবাদ, বরুই কুশিদা এবং তুলসীহাটা এই চারটি অঞ্চল শাসক দলের হাত ছাড়া হয়ে যায়। বিক্ষুদ্ধ তৃণমূলের কর্মীদের অভিযোগ, এই হারের জন্য একমাত্র দায়ী হলেন দলের বিধায়ক নীহার রঞ্জন ঘোষ এবং রাজ্যসভার সাংসদ মৌসম নূর। উল্লেখ্য এই অভিযোগকে আবার অস্বীকার করেছে জেলার নেতৃত্ব। তবে এই ভাবে দলের মধ্যেই লোকসভার আগে এই ধরনের কোন্দলে চাপের মুখে পড়েছে তৃণমূল। ঘটনায় তীব্র আক্রমণ করেছে জেলার বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির বক্তব্য চোরেদের মধ্যে টাকার ভাগ নিয়ে কোন্দল হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: বাংলায় ২৯টি আসন পাবে বিজেপি, বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Elections 2024: বাংলায় ২৯টি আসন পাবে বিজেপি, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘আব কি বার, চারশো পার।’ আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) বিজেপি নেতা-কর্মীদের কানে এই মন্ত্রই দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া সেই মন্ত্রদীক্ষা বাস্তবায়িত করতে প্রাণপাত করছেন বিজেপির নেতা-কর্মীরা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে কেমন ফল করতে পারে বিজেপি, বাংলায় তৃণমূলেরই বা কী হাল, তা জানতে সমীক্ষা করছে বিভিন্ন সমীক্ষক দল। সম্প্রতি এমন একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

    কী বলছে সমীক্ষা? 

    ‘ফেডারেল পুথিয়াথালাইমুরাই এপ্ট ২০২৪’ নামের একটি সংস্থা সম্প্রতি করেছিল সমীক্ষাটি। সেই সমীক্ষা অনুযায়ী, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) বাংলায় বাড়বে বিজেপির ভোট। প্রত্যাশিতভাবেই কমবে তৃণমূলের ভোট। কেরলে বাড়বে কংগ্রেসের ভোটের হার। বাংলা ও কেরল দুই রাজ্যেই করুণ হতে পারে বামেদের দশা। সমীক্ষা অনুযায়ী, বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে পেতে পারে রেকর্ড সংখ্যক আসন। বাংলায় বিজেপি পেতে পারে ৪১.৭৮ শতাংশ ভোট। ভোট কমতে পারে তৃণমূলের। তারা পেতে পারে ৩১.৮৬ শতাংশ ভোট। কেরলে দ্বিতীয় স্থান দখল করতে লড়াই হবে বিজেপি এবং সিপিএমের মধ্যে।

    বিজেপির আসন কত?

    সমীক্ষা অনুযায়ী, লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি ২৯টি আসন পেতে পারে। রাজ্যের মোট আসন ৪২টি। তার মধ্যে ২৯টি পেতে পারে পদ্ম শিবির। তৃণমূল সরকার পেতে পারে ১৩টি আসন। অন্য দলগুলির প্রাপ্তির ভাঁড়ার থাকবে শূন্য। গত লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে ১৮টি আসন পায় বিজেপি। এবার সেটাই বেড়ে হতে পারে ২৯টি। বিজেপির আসন বাড়ায় এক ধাক্কায় তৃণমূলের আসন কমে যেতে পারে ৯টি। দলের ভোট শেয়ার কমতে পারে ১১ শতাংশ। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস এ রাজ্যে পেয়েছিল দুটি আসন। এবার সেই দুটি আসন আর পাবে না গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। কংগ্রেসের ভোট কমবে এক শতাংশ। আর বামেদের ভোট কমবে চার শতাংশ।

    আরও পড়ুুন: আইপ্যাকের নাম করে হুমায়ুন কবীরকে মন্ত্রী করার টোপ! চাওয়া হল ১০ লক্ষ টাকা

    রাজনৈতিক মহলের মতে, তৃণমূলের গুচ্ছ কেলেঙ্কারির সঙ্গে যোগ হয়েছে প্রতিষ্ঠান বিরোধী হাওয়া। কলঙ্ক লেগেছে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গায়েও। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো তৃণমূলের গায়ে লেগেছে সন্দেশখালির কালিও। সব মিলিয়ে, কার্যত লেজেগোবরে দশা তৃণমূলের। যার জেরেই বাড়তে চলেছে বিজেপির আসন (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Air Force: ঘুম উড়েছে চিন-পাকিস্তানের! দুই সীমান্তে উচ্চক্ষমতার রেডার, বিশেষ বন্দুক বসাচ্ছে ভারত

    Indian Air Force: ঘুম উড়েছে চিন-পাকিস্তানের! দুই সীমান্তে উচ্চক্ষমতার রেডার, বিশেষ বন্দুক বসাচ্ছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান ও চিন সীমান্তে (Pak China Border) নজরদারি বাড়াতে বড় পদক্ষেপ ভারতের। ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) হাতে আসতে চলেছে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন দেশীয় রেডার ও ক্লোজ-ইন উইপন সিস্টেম (সিআইডব্লুএস)। পূর্ব ও পশ্চিম—দুই প্রান্তের আকাশসীমায় নজরদারি বৃদ্ধি করতে উভয় সীমান্তে বসানো হচ্ছে এই অত্যন্ত শক্তিশালী রেডার। একইসঙ্গে খুব স্বল্প দূরত্বে শত্রুপক্ষের ড্রোন থেকে শুরু করে ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলার মোকাবিলায় মোতায়েন করা হচ্ছে সিআইডব্লুএস। 

    মোদির নেতৃত্বে সিসিএস বৈঠকে সিদ্ধান্ত

    সম্প্রতি, নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বসেছিল নিরাপত্তা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার বৈঠক। সেখানেই বায়ুসেনার  (Indian Air Force) শক্তিবৃদ্ধি করতে এই দুই অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম কেনার বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়েছে। এই দুটি ভারতেই উৎপাদন করবে দেশীয় সংস্থা লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো। জানা গিয়েছে, এর মধ্যে রেডার কিনতে খরচ হবে ৬০০০ কোটি টাকা। অন্যদিকে, ৭০০০ কোটি টাকা দিয়ে কেনা হবে ক্লোজ-ইন উইপন সিস্টেম।

    উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন দেশীয় রেডার

    ভারতে তৈরি হওয়া এই সর্বাধুনিক উচ্চক্ষমতার রেডারগুলি পূর্বে চিন সীমান্তের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা এবং পশ্চিমে পাকিস্তান সীমান্ত নিয়ন্ত্রণরেখায় মোতায়েন করা হবে। এই রেডারগুলির মূল কাজ হবে উভয় দেশের (চিন-পাকিস্তান) বায়ুসেনার গতিপ্রকৃতির ওপর নজর রাখা। যেমন লাদাখ-অরুণাচলে মোতায়েন হওয়া এই রেডারগুলি চিনা বায়ুসেনার কার্যকলাপের ওপর সজাগ দৃষ্টি রাখবে। কাশ্মীর-পাঞ্জাবে মোতায়েন রেডারের মাধ্যমে পাক বায়ুসেনার গতিপ্রকৃতি সঠিকভাবে জানা যাবে।

    কেন প্রয়োজন ছিল এই রেডার?

    কেন এই নতুন অত্যাধুনিক রেডার বসানোর প্রয়োজন ছিল? বায়ুসেনা (Indian Air Force) সূত্রের দাবি, বর্তমানে মোতায়েন রেডারগুলিও শক্তিশালী। পশ্চিম সীমান্তের পাঞ্জাব, রাজস্থান ও গুজরাট সেক্টর থেকেই পাকিস্তানের ওপর নজরদারি রাখা হয়। কিন্তু, পাক-সীমান্তের জম্মু ও কাশ্মীর এবং উত্তর-পূর্বের অরুণাচল— এই জায়গাগুলির ভৌগলিক অবস্থান অত্যন্ত দুর্গম (Pak China Border)। ঘন পার্বত্য অঞ্চলে মোড়া তার ওপর আবহাওয়া প্রায়ই প্রতিকূল। ফলে, সেখান থেকে পাকিস্তান ও চিনের ওপর নজর রাখতে প্রয়োজন ছিল আরও শক্তিশালী রেডার, যা এই দুর্গম জায়গা থেকেও সমান কার্যকর হয়। যার ফলস্বরূপ, নতুন উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন রেডারগুলি বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    হাতের তালুতে চিনা যুদ্ধবিমানের গতিপ্রকৃতি!

    সম্প্রতি, লাদাখ সেক্টরে ডেমচক অঞ্চলে ভারতীয় আকাশসীমা লঙ্ঘন করে চিনা বায়ুসেনা। সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যুত্তরে, ভারতীয় বায়ুসেনার (Indian Air Force) দুটি যুদ্ধবিমানকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় সেখানে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারত কত দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে, তা পরখ করার জন্যই এই আকাশসীমা-লঙ্ঘন প্রক্রিয়া চালায় চিন। একবার নতুন রেডার প্রতিস্থাপন হয়ে গেলে, চিনা বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে বিমান উড়লেই ভারত খবর পেয়ে যাবে। 

    ক্লোজ-ইন উইপন সিস্টেমের গুরুত্ব

    দুই সীমান্তের (Pak China Border) আকাশসীমার সুরক্ষা আরও নিশ্ছিদ্র করতে রেডারের পাশাপাশি অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন দেশীয় ক্লোজ-ইন উইপন সিস্টেম (সিআইডব্লুএস) বন্দুক বসাচ্ছে ভারত। এই নতুন প্রজন্মের এয়ার-ডিফেন্স গান সীমান্ত-লাগোয়া সামরিক ঘাঁটি ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের ওপর আকাশপথে হওয়া হামলা প্রতিহত করতে দারুন কার্যকর হবে। ভারতীয় সেনা ও বায়ুসেনা  (Indian Air Force) যৌথ উদ্যোগে এই বিশেষ বন্দুকের নকশা করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: দ্বিতীয় দিনের শেষে চাপে ভারত, এখনও ১৩৪ রানে পিছিয়ে রোহিতরা

    India vs England: দ্বিতীয় দিনের শেষে চাপে ভারত, এখনও ১৩৪ রানে পিছিয়ে রোহিতরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম দিনটা ভারতের হলে, দ্বিতীয় দিন ইংল্যান্ডের। তৃতীয় দিনের শুরুই বলে দেবে ম্যাচের ভবিষ্যত। আপাতত ম্যাচে এগিয় ইংল্যান্ড।  ৩৫৩ রান তাড়া করতে নেমে রীতিমতো চাপে রোহিত ব্রিগেড। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে প্রথম ইনিংসে ভারতের স্কোর ২১৯/৭। এখনও ১৩৪ রানে পিছিয়ে রোহিত বাহিনী। ক্রিজে কুলদীপ যাদব ও ধ্রুব জুড়েল। হাতে রয়েছে মাত্র তিন উইকেট। 

    ব্যাটিংয়ে ভরাডুবি!

    ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চতুর্থ টেস্টে ভারতকে ভরাডুবির হাত থেকে বাঁচাতে ফের জ্বলে উঠলেন যশস্বী জয়সওয়াল। অর্ধশতরানও করলেন তরুণ ওপেনার। তাঁর ব্যাটে ভর করেই ইংল্যান্ডের রানের কাছাকাছি পৌঁছল রোহিতরা। প্রথম ইনিংসে এখনও ১৩৪ রানে পিছিয়ে ভারত। ব্যাট করতে নেমে চতুর্থ টেস্টের প্রথম ইনিংসে চাপে পড়ে যায় ভারত। এদিন প্রথম সেশনেই রোহিতের উইকেট হারায় ভারত। মাত্র ২ রানে ফেরেন অধিনায়ক। দ্বিতীয় উইকেটে ৮২ রান যোগ করে যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমন গিল জুটি। ভালই খেলছিলেন দু”জন। কিন্তু পার্টনারশিপ ভাঙেন শোয়েব বশির। এদিন তাঁর শিকার ৪ উইকেট।  ৬৫ বলে ৩৮ রান করে আউট হন গিল। আরও একবার সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ রজত পাটিদার। ৪২ বলে ১৭ রান করে ফেরেন। রাজকোটে এরকম জায়গা থেকে দলকে ম্যাচে ফিরিয়েছিলেন রোহিত-জাদেজা জুটি। কিন্তু রাঁচিতে ব্যর্থ ভারতীয় অলরাউন্ডার। দুটো ছক্কা হাঁকিয়ে শুরু করলেও ১২ রানে আবার সেই বশিরের বলে আউট হন। 

    স্পিনের ফাঁদ

    রাঁচীতে স্পিনের ফাঁদেই আটকে গেল ভারত। ইংল্যান্ডের শোয়েব বশির একাই ৪ উইকেট তুলে নেন। তাঁর বলেই বোল্ড হয়ে যান যশস্বী। তিনিই পাটীদার, জাডেজা এবং শুভমনের উইকেট তুলে নেন। শনিবারের সকালে ইংল্যান্ডের সব উইকেটই তুলে নেন জাদেজা। ম্যাচে তিনিও নেন ৪ উইকেট। আপাতত যা অবস্থা, তাতে ইংল্যান্ডের ৩৫৩ রান টপকে লিড নেওয়া কঠিন হবে ভারতের পক্ষে। রবিবার থেকে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। এমন অবস্থায় ভারতকে ম্যাচে ফেরাতে পারেন বোলারেরা। ধ্রুব জুরেল এবং কুলদীপ যাদব মিলে ৪২ রানের জুটি গড়েছেন। তাঁরাই ক্রিজে রয়েছেন। রবিবার শুরু করবেন তাঁরা। এই জুটিতে ইংল্যান্ডের রান টপকানোর চেষ্টা করবে ভারত। না হলে আরও বিপদ বাড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: ২ মার্চ পাকিস্তানে সরকার গড়বে জোট, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কবে?

    Pakistan: ২ মার্চ পাকিস্তানে সরকার গড়বে জোট, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ জোট সরকারই হতে চলেছে পাকিস্তানে (Pakistan)। ২ মার্চের মধ্যে পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ) ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির জোট গড়তে চলেছে সরকার। ৯ মার্চের মধ্যে পাকিস্তানে হয়ে যাবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনও।

    প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন নওয়াজের ভাই শেহবাজ

    পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজের নেতা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। তাঁকে সমর্থন করবে পাকিস্তান পিপলস পার্টির ভূতপূর্ব মন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির দল। দুই দলের প্রধানই রাজি হয়েছেন জোট সরকার গড়তে। ৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হয় পাকিস্তানে। ফল বেরলে দেখা যায় কোনও দলই সরকার গড়তে প্রয়োজনীয় ম্যাজিক ফিগার ছুঁতে পারেনি। ত্রিশঙ্কু পার্লামেন্টের জেরে সরকার গড়তে হাত মিলিয়েছে দুই রাজনৈতিক দল (Pakistan)। প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন নওয়াজের ভাই শেহবাজ শরিফ।

    ইমরান খানের দল পেয়েছে বেশি আসন

    বছর বাহাত্তরের শেহবাজ শরিফ এক সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। পিএমএলএন-এর প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী তিনি। দলের তরফে জানানো হয়েছে, তিনবারের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ সরকারকে নেতৃত্ব দিতে রাজি হচ্ছেন না। কারণ পার্লামেন্টে পিএমএন-এলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। দুই দলই অল্প কয়েকটি আসনে জয়ী হয়েছে। অথচ জেলবন্দি ইমরান খানের দল পেয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি আসন।

    পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিনে শপথ নেবে জোট সরকার। তারাই প্রস্তাব দিয়েছে, ৯ মার্চের মধ্যেই সাঙ্গ করা হবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পর্ব। পাকিস্তানের বিদায়ী রাষ্ট্রপতি ডঃ আরিফ আলভির পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হবে সেপ্টেম্বরে। আরিফ পেশায় ছিলেন দন্ত চিকিৎসক। পরে আসেন রাজনীতিতে। ইমরান খানের দলের প্রবীণ সদস্য তিনি। ২০১৮ সালে রাষ্ট্রপতি পদে বসানো হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুুন: মুসলিম ম্যারেজ অ্যাক্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত, ইউসিসি-র দিকে এগোচ্ছে অসম?

    পিএমএল-পিপিপি এবং তাদের সহযোগী দলগুলি চাইছে মার্চের ৮ তারিখের মধ্যে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন-পর্ব মিটিয়ে ফেলতে। এই পর্ব মিটে গেলে হবে সেনেট ইলেকশন। পাকিস্তানের সংবিধান অনুযায়ী, সাধারণ নির্বাচন শেষ হওয়ার তিরিশ দিনের মধ্যে করতে হবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। পিপিপির প্রবীণ নেতা ফারুক এইচ নায়েক বলেন, “সংবিধানের ৪১ নম্বর ধারা অনুযায়ীই সাধারণ নির্বাচনের তিরিশ দিনের মধ্যেই করতে হবে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। যার অর্থ হল, প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্ব শেষ করতে হবে ৯ মার্চের মধ্যে (Pakistan)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘ড্যামেজ রিপেয়ারিংয়ে গিয়েছিলেন’’, সন্দেশখালি নিয়ে ডিজিপিকে খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘ড্যামেজ রিপেয়ারিংয়ে গিয়েছিলেন’’, সন্দেশখালি নিয়ে ডিজিপিকে খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণ মানুষকে ভরসা দিতে বা শেখ শাহজাহানের খোঁজে নয়, ডিজি রাজীব কুমার সন্দেশখালি (Sandeshkhali) গিয়েছিলেন ভোটের আগে ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে। ওখানে এতদিন গণতন্ত্রের হত্যা করা হয়েছে। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের হাতে প্রতিদিন নিগ্রহের শিকার হয়েছে মেয়েরা। এখন প্রতিবাদ জানাতে তাঁরা নিজেরাই পথে নেমেছেন। সামনেই নির্বাচন তাই সেই ক্ষত মেরামত করতে সন্দেশখালি গিয়েছেন ডিজি। এমনই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    ড্যামেজ রিপেয়ারিংয়ে রাজীব!

    শনিবার সকালে দিল্লি যাওয়ার আগে বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) শাহজাহানের গ্রেফতারি প্রসঙ্গে বলেন, ‘ধরবে না, ও ভোট করে আর কালীঘাটের টাকা সাপ্লাই করে। ডিজির সেদিন রাতের লঞ্চ সফর করে শাহজাহানকে ধরতে যায়নি। ড্যামেজ রিপিয়ারিং করতে গিয়েছিল। তার আগে আমি গিয়ে জমি ফেরত করিয়ে দিয়ে এসেছি। যার যা রেকর্ডে আছে তারা পজিশন নিতে শুরু করেছে। তার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর ডিজিকে লাগবে না।’ শুভেন্দুর কথায়, ‘আমার জমি আমি নেব, তার জন্য পুলিশের কী আছে? জেলিয়াখালি বলে যে জায়গাটা আছে, সেখানে গিয়েছিলেন শিবু হারজার ম্যানেজার ভানু মণ্ডলকে খুঁজতে। তিনি বলে এসছেন শাহজাহানের বিষয়টি ইডি-সিবিআই-এর মামলা, সেটা আমাদের মাথা ব্যথা নয়। তিনি ড্যামেজ কন্ট্রোল করতে গিয়েছেন, কারণ তিনি এখন দলেরও সভাপতি। সুব্রত বক্তিকে কোথাও দেখা যায় না, ওই কাজটা রাজীব কুমারকে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।’

    আরও পড়ুন: শিশুর জন্যও আধার পরিচিতি! জানুন কীভাবে তৈরি করবেন ‘বাল আধার’?

    সন্দেশখালি-নন্দীগ্রাম

    সন্দেশখালি কি দ্বিতীয় নন্দীগ্রাম হতে চলেছে?  শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কথায়, ‘বশ্যতা বিরোধী সংগ্রাম। নন্দীগ্রামে যেগুলো ছিল এখানে সবগুলোই আছে। ওখানে ল্যান্ড অ্যাকুইজিশন দিয়ে শুরু হয়েছিল। এখানে নারীদের ওপর মায়েদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে মানুষ প্রথম সংগ্রাম করেছে। ভোট লুঠ গণতন্ত্র হত্যা, নারী নির্যাতন, জমি দখল, ৩টি বড় ইস্যুর ওপরে বশ্যতা বিরোধী সংগ্রাম হচ্ছে এবং মানুষ বিজেপিকে ভরসা করেছে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  •  Iran-Pakistan: পাকিস্তানে ঢুকে ফের জঙ্গি-নিধন অভিযান ইরানের, জবাব দেবে ইসলামাবাদ?

     Iran-Pakistan: পাকিস্তানে ঢুকে ফের জঙ্গি-নিধন অভিযান ইরানের, জবাব দেবে ইসলামাবাদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের ভূখণ্ডে জইশ আল-আদল সন্ত্রাসীদের খতম করল ইরান (Iran-Pakistan)। দুই দেশ একে অপরের উপর বিমান হামলা চালানোর এক মাস পরে এই ঘটনা ঘটেছে। ইরানের সেনাবাহিনী পাকিস্তানে থাকা এই জঙ্গি গোষ্ঠীর উপর হামলা চালিয়েছে। ঘটনায় দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে উদ্বিগ্ন আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। 

    ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সূত্রে খবর (Iran-Pakistan)

    ইরানের (Iran-Pakistan) সরকারি সংবাদমাধ্যম ইরান ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ জানিয়েছে, “ইরানের সামরিক বাহিনী, জইশ আল-আদল জঙ্গি গোষ্ঠীর কমান্ডার ইসমাইল শাহবখশ এবং তার কয়েকজন সঙ্গীকে পাকিস্তানের ভূখণ্ডে হত্যা করেছে।” আবার আল আরাবিয়া নিউজ সূত্রে জানা গিয়েছে, “২০১২ সালে গঠিত হয় জাইশ আল-আদল সংগঠন। পরবর্তী সময়ে ইরান সরকার সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে আল-আদলকে ঘোষণা করে। এই জঙ্গি সংগঠন হল একটি সুন্নি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। মূলত ইরানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় সিস্তান-বেলুচিস্তান প্রদেশে এরা সক্রিয়। গত কয়েক বছর ধরে এই সংগঠন ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর উপর অসংখ্য হামলা চালিয়েছে। গত বছর ডিসেম্বর মাসে সিস্তান-বালুচিস্তানের একটি পুলিশ স্টেশনে হামলা চালিয়েছিল। সেখানে কমপক্ষে ১১ জন ইরানি পুলিশ কর্মী নিহত হয়েছিলেন।”

    ইরান-পাকিস্তান সম্পর্ক

    গত মাসে ইরান-পাকিস্তান (Iran-Pakistan) একে অপরের জঙ্গি অধ্যুষিত অঞ্চলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর পরে উভয় রাষ্ট্র পারস্পরিকভাবে নিরাপত্তা সহযোগিতাকে প্রসারিত করতে সম্মত হয়েছিল। এই বিষয়ে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী জলিল আব্বাস জিলানি এবং ইরানের পক্ষ থেকে হোসেইন আমির-আব্দুল্লাহিয়ান পাকিস্তানের বিদেশ দফতরে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে চুক্তিটির কথা ঘোষণা করেছিলেন। এই প্রসঙ্গে জিলানি বলেছেন, “উভয় দেশ নিজেদের ভুল বোঝাবুঝিকে দ্রুত সমাধান করতে পারবে। দুই দেশ তাদের নিজ নিজ এলাকায় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করবে এবং একে অপরের উদ্বেগ দূর করতে সম্মত হবে।” তার একমাসের মাথায় ফের পাকিস্তানে ঢুকে জঙ্গি-নিধন করল ইরান। এবার পাকিস্তান কী প্রত্যুত্তর দেয় সেটাই দেখার।

    উভয় পক্ষ একে অপরকে হামলা করেছে

    গত ১৬ জানুয়ারি গভীর রাতে পাকিস্তানে জইশ আল-আদলের মূল দফতরে ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন হামলা চালিয়েছিল ইরান। এই হামলায় দুই শিশু নিহত হয় এবং একই সঙ্গে তিনজন মেয়ে আহত হয়েছিল বলে দাবি করে পাকিস্তান। এর পরই পাকিস্তান ১৭ জানুয়ারি ইরান থেকে তাদের রাষ্ট্রদূতকে ফিরিয়ে নিয়ে আসে। একই সঙ্গে পাকিস্তানে থাকা ইরানি রাষ্ট্রদূতকে ফেরত যাওয়ার কথা বলে। ঘটনায় উভয় দেশের (Iran-Pakistan) সম্পর্ক অত্যন্ত তিক্ত পর্যায়ে পৌঁছায়। এরপর ১৮ জানুয়ারি পাকিস্তান প্রতিশোধমূলক আক্রমণ হিসাবে ইরানের অভ্যন্তরে হামলা চালায়। ইসলামাবাদ জানিয়েছিল যে, এই হামলা ছিল বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি এবং বালুচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট নামক সন্ত্রাসী  সংগঠনের উপর।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Vote: রাজ্য পুলিশের সঙ্গে বৈঠক, ৩ মার্চ আসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ

    Lok Sabha Vote: রাজ্য পুলিশের সঙ্গে বৈঠক, ৩ মার্চ আসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে ততই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে বাংলার পরিস্থিতি। শাসকের চোখ রাঙানি বাড়ছে। এর মধ্যেই প্রাক নির্বাচনী প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে রাজ্যে  আসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। রাজ্য সফরে আসার দিন বদলেছে তারা। ৪ মার্চের বদলে একদিন আগেই ৩ মার্চ শহরে আসছে ফুল বেঞ্চ। সর্বদলীয় বৈঠকের পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গেও বৈঠক করে রাজ্যের প্রাক নির্বাচনী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবে কমিশন।

    কবে কবে বৈঠক

    কমিশন সূত্রে খবর, ৩ মার্চই রাজ্যে পা রাখতে চলেছেন নির্বাচন কমিশনাররা। সে দিনই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গে বৈঠক সারবে ফুল বেঞ্চ। ৪ মার্চ সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সমস্ত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবে। সেদিনই সাড়ে ১১টা থেকে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে কমিশনের। বৈঠক শেষ হওয়ার কথা সন্ধ্যা ৭টায়। ৫ মার্চ আইন কার্যকর করে যে সমস্ত সরকারি সংস্থা, তাদের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশনের ফুল বেঞ্চ। কথা বলবেন  রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং পুলিশের ডিজির সঙ্গেও। সূচি অনুযায়ী, সব শেষে ৫ মার্চ বেলা সাড়ে ১২টা থেকে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ফুল বে়ঞ্চ।

    আরও পড়ুন: শিশুর জন্যও আধার পরিচিতি! জানুন কীভাবে তৈরি করবেন ‘বাল আধার’?

    কেন এত বৈঠক

    জাতীয় নির্বাচন কমিশন  সূত্রে খবর, ৫ মার্চ রাজ্য পুলিশের কর্তাদের সঙ্গে কমিশনের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমে রাজ্য পুলিশ ও রাজ্যের গোয়েন্দা বিভাগের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন। ডিজি রাজীব কুমারের সঙ্গে আলাদা করে বৈঠক করবে ফুল বেঞ্চ। স্পর্শকাতর এবং সংবেদনশীল বুথগুলি নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।  প্রসঙ্গত, রাজ্যে ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। আগামী সপ্তাহেই বাহিনীর একটি অংশ রাজ্যে চলে আসার কথা রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukraine War: ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বেন না’, ভারতীয়দের সতর্ক করল নয়াদিল্লি

    Russia Ukraine War: ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বেন না’, ভারতীয়দের সতর্ক করল নয়াদিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বেন না।’ ভারতীয়দের এই মর্মেই সতর্ক করে দিল নয়াদিল্লি। সম্প্রতি ভারত সরকার জানতে পেরেছে, মোটা অঙ্কের বেতনের লোভ দেখিয়ে ভারতীয়দের লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে যুদ্ধের কাজে (Russia Ukraine War)। সেই কারণেই সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে ভারতীয়দের।

    বিবৃতি জারি বিদেশ মন্ত্রকের

    শুক্রবার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অল্প কিছু ভারতীয় রুশ সেনায় যোগ দিয়েছেন। তাঁদের যাতে দ্রুত ছেড়ে দেওয়া হয়, সে ব্যাপারে মস্কোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়টি নিয়ে আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে মস্কোয় নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমরা সকল ভারতীয় নাগরিককে বলছি, তাঁরা যেন দ্বন্দ্ব (রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ) থেকে দূরে থাকেন।” সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্বে ক্রমেই জড়িয়ে পড়ছেন ভারতীয়রা।

    সীমান্তে আগ্নেয়াস্ত্র উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে বহু ভারতীয়

    জানা গিয়েছে, রাশিয়ান সৈন্যদের সিকিউরিটি হেল্পার হিসেবে নিযুক্ত হতে চুক্তিতে সই করছেন বহু ভারতীয়। পরে তাঁদের জোর করা হচ্ছে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে। রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ান সৈন্যদের পাশাপাশি আগ্নেয়াস্ত্র উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন বহু ভারতীয়ও। মারিউপোল, খারকিভ এবং রোস্তভ অন ডভ সীমান্তে এ ছবি দেখা যাচ্ছে আকছার। রাশিয়ার (Russia Ukraine War) হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে কয়েকজন ভারতীয় নিহতও হয়েছেন বলে খবর। রাশিয়ান সেনা দলে যেসব ভারতীয় সাপোর্ট স্টাফ হিসেবে যোগ দিয়েছেন, তাঁদের দ্রুত ছেড়ে দিতেও রাশিয়াকে অনুরোধ করেছে ভারত সরকার।

    আরও পড়ুুন: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ অধরা, রাষ্ট্রসংঘকে দেওয়া অনুদান অর্ধেক করল ভারত

    জানা গিয়েছে, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রায় ২০০ নেপালিকে সেনা বাহিনীতে নিয়োগ করেছে রুশ সরকার। গত ডিসেম্বরে নেপালের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন ৬ জন নেপালি। তার পর নেপাল সরকারও রুশ সেনায় নেপালিদের নিয়োগ না করতে অনুরোধ করেছে। যাঁরা ইতিমধ্যেই রুশ সেনায় যোগ দিয়েছেন, তাঁদের যেন অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া হয়, সেই অনুরোধও রাশিয়াকে করেছে নেপাল সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হয়েছিল যে যুদ্ধ, তা চলছে এখনও (Russia Ukraine War)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Uniform Civil Code: মুসলিম ম্যারেজ অ্যাক্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত, ইউসিসি-র দিকে এগোচ্ছে অসম?

    Uniform Civil Code: মুসলিম ম্যারেজ অ্যাক্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত, ইউসিসি-র দিকে এগোচ্ছে অসম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম মুসলিম ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্সের রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৩৫ বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিল বিজেপি শাসিত অসম। মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে যে নাবালিকা বিয়ের প্রথা রয়েছে, তা বন্ধেই এই আইন আনছে সরকার। শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত (Uniform Civil Code) করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

    কী বলছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি বলেন, “২৩.০২.২৩ তারিখে অমমের মন্ত্রিসভা একটি তাৎপর্যপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্তটি হল বহু পুরানো অসম মুসলিম ম্যারেজস অ্যান্ড ডিভোর্সেস রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট বাতিল করা।” তিনি জানান, আইনটি চালু হলে মেয়েদের বয়স ১৮ এবং ছেলেদের বয়স ২১ না হলে বিয়ে করা যাবে না। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই আইন চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়ে অসম সরকার অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালুর দিকে একধাপ এগোল।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে আমরা অপেক্ষা করছি উত্তরাখণ্ড বিলের দিকে। কয়েকটি অতিরিক্ত ধারা যোগ করে অসম এটি অনুসরণ করবে।” তিনি বলেন, “আমরা উত্তরাখণ্ডের বিলটি খুঁটিয়ে দেখব। জনগণের সঙ্গেও এ নিয়ে কথা বলব। কথা বলব বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও। তার পরেই বিলটিকে নিজেদের মতো করে ফ্রেম করব।”

    অসমের মন্ত্রী জয়ন্ত মল্লবরুয়া বলেন, “দ্য অসম মুসলিম ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৩৫ এর অধীনে ৯৪ জন মুসলিম রেজিস্ট্রার এখনও বিয়ে দিচ্ছেন। আজই তাঁদের বাতিল করা হয়েছে। মন্ত্রিসভায় আইনটির মৃত্যু হয়েছে। এই আইনে আর কোনও মুসলমানের বিয়ে কিংবা ডিভোর্স নথিভুক্ত হবে না। স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টের মাধ্যমে সমস্ত বিষয়টি স্থির করা হবে।” যে ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের বাতিল করা হয়েছে, তাঁদের প্রত্যেককে এককালীন দু’লাখ করে টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    আরও পড়ুুন: জায়গা হয়নি নিরাপত্তা পরিষদে, অনুদানে রাশ টানল ভারত

    ‘এক দেশ, এক আইনে’র ধুয়ো তুলেছিল বিজেপি। সেই মতো তারা দেশজুড়ে লাগু করতে চায় অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। কেন্দ্র এ ব্যাপারে এখনও সেভাবে উদ্যোগী না হলেও, বিজেপি শাসিত কয়েকটি রাজ্য ইতিমধ্যেই এই আইন লাগু করতে পদক্ষেপ করতে শুরু করেছে। রাজনৈতিক মহলের মতে, অসমেও এই আইন চালু হতে খুব বেশি দিন বাকি নেই। যার প্রথম ধাপটি হল, অসম মুসলিম ম্যারেজ অ্যান্ড ডিভোর্সের রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৩৫ বাতিল করার সিদ্ধান্ত (Uniform Civil Code)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share