Tag: Madhyom

Madhyom

  • Sandeshkhali: “আমার শিশুকে ছুড়ে ফেলেছিল পুলিশই!” বিস্ফোরক সন্দেশখালির সেই মহিলা

    Sandeshkhali: “আমার শিশুকে ছুড়ে ফেলেছিল পুলিশই!” বিস্ফোরক সন্দেশখালির সেই মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে যে বিজেপি কর্মীর স্ত্রীর কোল থেকে তাঁর শিশুকে ছুড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে, তাঁর বাড়িতে গেলেন রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের প্রতিনিধিরা। শনিবারই ওই বাড়িতে (Sandeshkhali) মেডিক্যাল টিম পাঠানোর ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে।

    কী বললেন চেয়ারপার্সন?

    কমিশনের চেয়ারপার্সন তুলিকা দাস বলেন, “ওঁরা খুব ভয়ে ভয়ে রয়েছেন। বাড়ি থেকে বেরোচ্ছেন না। আমরা শিশুটির চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। ওঁরা যেহেতু বাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না, তাই খাবারের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি দেখতে বলেছি। ওঁদের বাড়িতে নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। আমরা আমাদের ব্যক্তিগত ফোন নম্বর দিয়ে এসেছি ওঁদের। প্রতিদিন সকালে ফোন করে খবর নেব বলে জানিয়েছি।”

    পুলিশে ভরসা নেই!

    তুলিকার কথায় (Sandeshkhali) যে শিশুটির পরিবার বিশেষ ভরসা পাচ্ছেন না, তা স্পষ্ট তার মায়ের কথায়ই। তিনি বলেন, “আমি ওদের বিশ্বাস করতে পারছি না। যারা আমার বাচ্চাকে ফেলে দিয়েছে, তারা কী তদন্ত করবে?” তিনি বলেন, “আমরা ভয়ে ঘর থেকে বের হতে পারছি না। কমিশনের লোকজন চলে গেলে কী হবে? সব কথাই কমিশনের লোকজনকে জানিয়েছি।” ঘটনার সঙ্গে কারা যুক্ত এদিন তাদের ছবি কমিশনের সদস্যদের দেখান ওই মহিলা।

    আরও পড়ুুন: “মমতা দু-তিনজন ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করেন না”, তোপ দিলীপের

    কী বলেছেন ওই মহিলা?

    সেদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে ওই বিজেপি কর্মীর দিদি বলেন, “ওরা আমার ভাইকে খুন করবে বলে রাত তিনটের সময় তুলে নিয়ে যেতে এসেছিল পুলিশ-প্রশাসন সঙ্গে নিয়ে। ওদের দলে ২৫-৩০ জন ছিল। আমার ভাই বিজেপি করে বলে হামলা চালানো হয়েছে। পুলিশের কাছে কী অভিযোগ জানাব? পুলিশ তো নিজেই ছিল এখানে। সন্দেশখালি ও হিঙ্গলগঞ্জ থানার বড়বাবুরা ছিলেন। শিশুটিকে পুলিশ নিজেই ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। তৃণমূলের লোকজন আমাদের তুলে নিয়ে যাবে বলে হুমকি দিচ্ছে।” শিশুটির (Sandeshkhali) মা বলেন, “মুখে কালো কাপড় বেঁধে পুলিশ এসেছিল। স্বামীর নাম ধরে ডাকছিল। দরজা না খোলায় গালাগালি করেছিল। সন্দেশখালি থানার একজন আধিকারিক ছিল। ওরা আমার কোল থেকে বাচ্চাটাকে নিয়ে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল। আমার চুলের মুঠি ধরে টেনেছিল। এক পুরুষ পুলিশ কর্মী তো আবার আমার নাইটি ধরেও টেনেছিল।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “মমতা দু-তিনজন ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করেন না”, তোপ দিলীপের

    Dilip Ghosh: “মমতা দু-তিনজন ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করেন না”, তোপ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দু-তিনজন ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করেন না।” শনিবার সকালে দিল্লির উড়ান ধরার আগে কলকাতা বিমানবন্দরে কথাগুলি বললেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।

    প্রসঙ্গ: বালুর মন্ত্রীত্ব

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। প্রায় তিন মাস আগে গ্রেফতার করা হলেও, মন্ত্রীত্ব কেড়ে নেওয়া হয় শুক্রবার। এ প্রসঙ্গেই দিলীপ বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দু-তিনজন ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করতে পারেন না। উনি ভাবছেন যদি বেল পেয়ে যান জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এসে আবার মন্ত্রী হবেন। আবার কাকে করবেন, সে কি করবে, সে থাকবে না চলে যাবে এই চিন্তা-দুশ্চিন্তায় তিনি কাউকে দায়িত্ব দেন না।” বিজেপির এই সাংসদ (Dilip Ghosh) বলেন, “কেষ্ট জেলে থাকলেও পদে থাকেন, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জেলে থাকলেও মন্ত্রী থাকেন। এটা তৃণমূল ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাজ করার ধরন।”

    প্রসঙ্গ: রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি

    সন্দেশখালিকাণ্ডের জেরে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি তুলেছে জাতীয় এসসি কমিশন। এ প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, “আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেখানে পৌঁছেছে এবং টিএমসির লোকজন যেভাবে অত্যাচার করছে এর থেকে বাঁচার কোন রাস্তা নেই। যে সরকার মানুষকে সুশাসন দেবে তারা যদি লুটপাট, খুনখারাপি করে তাহলে মানুষের যাওয়ার রাস্তা থাকে না। প্রত্যেকে এখান থেকে মুক্তির রাস্তা খুঁজছেন। কেউ রাজ্যপালের কাছে যাচ্ছেন, কেউ রাষ্ট্রপতির কাছে যাচ্ছেন, কেউ কোর্টে যাচ্ছেন। দেখা যাক কোন রাস্তাটা ঠিক থাকে।”

    প্রসঙ্গ: আধার কার্ড বাতিল 

    পূর্ব বর্ধমানের জামালপুরে একাধিক ব্যক্তির আধার কার্ড বাতিল প্রসঙ্গে বিজেপির এই সাংসদ বলেন, “অনেক জায়গায় চিঠি এসেছে। আমরা জানি, পশ্চিমবঙ্গে বহু ধরনের কার্ড আছে যেগুলি ভুয়ো। রেশন কার্ড, আধার কার্ড, জবকার্ড লক্ষ লক্ষ, একটা-দুটো নয়, ৬২ লক্ষ রেশন কার্ড বাতিল হয়েছে। সাড়ে ১৪ লক্ষ জবকার্ড আছে যেটা ভুয়ো, আধার কার্ড ভুয়ো। যাদের কাছে নথি নেই তাদের চিঠি দেওয়া হয়েছে, বাতিলও করছে। এ ব্যাপারে অথরিটি সঙ্গে যোগাযোগ করুন যাঁরা সমস্যায় পড়ছেন।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির অশান্তির আবহে রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী! মার্চের প্রথম সপ্তাহে বারাসতে সভা?

    আধার কার্ড বাতিলকে বিজেপির চক্রান্ত বলে দাবি তৃণমূলের। এদিন সে প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, “শাসক দল যদি বাংলাদেশ থেকে লোক নিয়ে এসে, অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে এসে জোর করে আধার কার্ড বানিয়ে দেয়, নথি ছাড়া ভোটার লিস্টে নাম তুলে দেয়, তারা তো ভোটার হতে পারে না। সরকারের দায়িত্ব আছে বিদেশিদের আলাদা করা এবং দেশে ফেরত পাঠানো।”

    প্রসঙ্গ: কোথায় শাহজাহান

    শিবু হাজরা গ্রেফতার না হওয়া প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, “শিবু হাজরা বলুন বা শেখ শাহজাহান প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সবাই জানে কে কোথায় রয়েছেন। মিডিয়াকে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন কিন্তু পুলিশ খুঁজে পাচ্ছে না। কারণ পুলিশ ওঁদের বাঁচিয়ে রেখেছে, পুলিশই ওঁদের তৈরি করেছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anjana Bhowmick: টলিউডে শোকের ছায়া, প্রয়াত অভিনেত্রী অঞ্জনা ভৌমিক

    Anjana Bhowmick: টলিউডে শোকের ছায়া, প্রয়াত অভিনেত্রী অঞ্জনা ভৌমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী অঞ্জনা ভৌমিক।  শুক্রবার রাতে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। শনিবার দক্ষিণ কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে সকাল ১০.৩০টা নাগাদ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। দীর্ঘদিন বার্ধক্যজনিত অসুখে ভুগছিলেন তিনি।

    অঞ্জনা ভৌমিকের অভিনয় 

    ষাট থেকে আশির দশকের বাংলা সিনেমায় অঞ্জনা ভৌমিকের উজ্জ্বল উপস্থিতি ছিল। ‘চৌরঙ্গী’, ‘থানা থেকে আসছি’, ‘নায়িকা সংবাদ’-এর মতো ছবিতে তাঁর অভিনয় এখনও মনে রেখেছেন দর্শক। তাঁর এবং উত্তম কুমারের পর্দার রসায়ন দর্শকের ছিল খুব প্রিয়। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেও ‘মহাশ্বেতা’ ছবিতে তাঁর অভিনয় নজর কাড়ে দর্শক ও সমালোচকদের। প্রসঙ্গত, অভিনেতা যিশু সেনগুপ্তের শাশুড়ি তিনি।  অঞ্জনা ভৌমিকের মেয়ে নীলাঞ্জনা ও জামাই যিশু শেষ সময়ে তাঁর পাশে ছিলেন। পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়, অরিন্দম শীল সহ টলিপাড়ার প্রথম সারির ব্যক্তিত্বরা এই মুহূর্তে যিশু-নীলাঞ্জনার পাশে রয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধ্যক্যজনিত কারণে অসুস্থ ছিলেন অঞ্জনা ভৌমিক। গত ৫-৬ মাস ধরে তিনি একপ্রকার বিছানায় শয্যাশায়ী ছিলেন। তাঁর দেখভাল করতেন মেয়ে নীলাঞ্জনা এবং চন্দনা। মাকে হাারিয়ে ভেঙে পড়েছেন দুজনই।

    আরও পড়ুন: লোকসভা ভোটের লক্ষ্যে দিল্লিতে শুরু বিজেপির নীতি নির্ধারক কমিটির বৈঠক

    ১৯৪৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর উত্তরবঙ্গের কোচবিহারে জন্ম হয়েছিল অভিনেত্রী অঞ্জনা ভৌমিকের। তাঁর আসল নাম হল আরতি ভৌমিক, আর ডাক নাম বাবলি। অভিনেত্রী বাবার নাম ছিলো বিভুতিভুষন ভৌমিক। কোচবিহারের সুনীতি একাডেমি থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেন তিনি। পরবর্তী সময় তিনি কলকাতায় এসে দমদমের সরোজিনী নাইডু কলেজ থেকে পড়াশোনা করেন এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন। ২০ বছর বয়সে বাংলা সিনেমায় তাঁর অভিষেক হয় ‘অনুষ্টুপ চন্দ’ ছবির মাধ্যমে। তবে প্রথম ছবি মুক্তির আগেই তিনি নাম বদলে হন অঞ্জনা। নেভি অফিসার অনিল শর্মাকে বিয়ে করেছিলেন অঞ্জনা। বিয়ের পর থেকেই অভিনয় জগতের সঙ্গে বাড়তে থাকে দূরত্ব। আশির দশকের পর সে ভাবে আর কোনও দিনই পর্দায় দেখা যায়নি তাঁকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন সুকান্ত, আজই যেতে পারেন দিল্লি

    Sukanta Majumdar: হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন সুকান্ত, আজই যেতে পারেন দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। চলতি সপ্তাহের বুধবার, সরস্বতী পুজোর দিনই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। শনিবার সকালে কলকাতার বেসরকারি হাসপাতাল থেকে সুকান্তবাবু বের হতেই পুষ্পবৃষ্টি শুরু করেন অনুরাগীরা। এদিন ছুটি পাওয়ার পর হুইল চেয়ারে করে বের হন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বের হতেই বিজেপি কর্মী সমর্থকরা স্লোগান তোলেন। রাজ্য সভাপতি ধরে গাড়িতে তোলা হয়। দেখা যায় সমস্ত মেডিক্যাল রিপোর্ট নিয়েই এদিন গাড়িতে ওঠেন সুকান্ত।

    বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি সন্দেশখালি যাওয়ার পথে পুলিশের সঙ্গে বচসা বাধে সুকান্তর। সেসময় পুলিশের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ চলাকালীনই অসুস্থ হয়ে পড়েন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। শনিবার থেকেই দিল্লিতে বসছে বিজেপির দু’দিনের রাষ্ট্রীয় অধিবেশন। আজ শনিবার এবং আগামীকাল রবিবার হবে বিশেষ অধিবেশন। মূলত, দিল্লিতে দলের রাষ্ট্রীয় অধিবেশনে যোগ দেওয়ার প্রবল ইচ্ছের কারণেই চিকিৎসকদের কাছে ছুটির আবেদন জানিয়েছিলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)।  বিজেপি সূত্রে খবর, শনিবারেই বিমান ধরে দিল্লি রওনা যেতে পারেন তিনি।

    বুধবার প্রথমে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে

    বুধবার প্রথমে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। পরে সন্ধ্যায় সুকান্তবাবুকে স্থানান্তরিত করা হয় কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানেই তাঁর চিকিৎসা চলছিল। বিজেপির রাজ্য নেতারা তাঁকে হাসপাতালে গিয়ে দেখে আসেন। রাজ্যপালও হাজির হন সেখানে সুকান্তকে (Sukanta Majumdar) দেখতে। প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও হাজির হন হাসপাতালে। প্রসঙ্গত, প্রথমদিন তাঁকে নিউরো আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাত থেকে ডে-কেয়ার বিভাগে স্থানান্তরিত করা হয় বিজেপির রাজ্য সভাপতিকে (Sukanta Majumdar)।

    বিজেপির রাষ্ট্রীয় অধিবেশন

    সারা দেশের প্রতিটি রাজ্য থেকে দলের সাংসদ বিধায়ক-সহ জেলা ও রাজ্যস্তরের পদাধিকারীরা যোগ দিচ্ছেন দিল্লিতে। বাংলা থেকেও বিধায়ক সাংসদ-সহ বিভিন্ন দলীয় নেতৃত্ব ও কয়েকশো পদাধিকারী যোগ দিতে ইতিমধ্যে রওনা হয়েছেন দিল্লি। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও শনিবারই পৌঁছে যাবেন দিল্লিতে, এমনটাই খবর বিজেপি সূত্রে। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সমেত গেরুয়া শিবিরের প্রথম সারির মুখরাও উপস্থিত থাকবেন দলের এই বিশেষ অধিবেশনে। রবিবার বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রী সুর বেঁধে দেবেন লোকসভা ভোটের প্রচারের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: কেন্দ্রের তলব উপেক্ষা করতে পারেন না রাজীব কুমাররা, মত বিশেষজ্ঞদের

    Sandeshkhali Incident: কেন্দ্রের তলব উপেক্ষা করতে পারেন না রাজীব কুমাররা, মত বিশেষজ্ঞদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডের (Sandeshkhali Incident) জেরে রাজ্য প্রশাসনের ৫ শীর্ষকর্তাকে তলব করেছে লোকসভার স্বাধিকার কমিটি। তলব করা হয়েছে— রাজ্যের মুখ্যসচিব ভগবতীপ্রসাদ গোপালিকা, রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার, উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক শরদকুমার দ্বিবেদী, বসিরহাটের পুলিশ সুপার হোসেন মেহেদি রহমান ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পার্থ ঘোষকে। সেই ডাকে তাঁরা সাড়া দেবেন কিনা, তা এখনও জানা যায়নি। বিশেষজ্ঞদের সিংহভাগের মতে, লোকসভার স্বাধিকার কমিটির এই ডাক উপেক্ষা করা সম্ভব নয়। রাজ্যের যেসব শীর্ষ কর্তাদের তলব করা হয়েছে, তাঁরা আইএএস কিংবা আইপিএস হওয়ায় কিছুটা হলেও টিকি বাঁধা থাকে কেন্দ্রের কাছে।

    স্বাধিকার কমিটি

    তাই লোকসভার স্বাধিকার কমিটির ডাক অমান্য করলে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করতে পারে কেন্দ্র। প্রবীণ আধিকারিকদের মতে (Sandeshkhali Incident), লোকসভার স্বাধিকার কমিটির ক্ষমতা অসীম। তারা শাস্তির সুপারিশও করতে পারে। এই সুপারিশের গুরুত্বও অপরিসীম। প্রবীণ আধিকারিকদের মতে, সন্দেশখালিকাণ্ডে প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধীরা। ঘটনার দায় যে প্রশাসনিক কর্তারা এড়াতে পারেন না, দিল্লির ডাকেই তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।

    লোকসভা নির্বাচন

    দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গেলেই প্রশাসন চলে যাবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে। তাই সেক্ষেত্রে বিপদে পড়তে পারেন দিল্লিতে তলব পাওয়া প্রশাসনিক কর্তারা। অতীতে নির্বাচনে এ রাজ্যের পুলিশ ও প্রশাসনিক শীর্ষ কর্তাদের একাংশকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার নজিরও রয়েছে। গত পাঁচ জানুয়ারি থেকে ফি সপ্তাহের আইনশৃঙ্খলা রিপোর্ট প্রতিটি জেলাকে পাঠাতে হচ্ছে দিল্লির নির্বাচন কমিশনে। সেই রিপোর্টের মাধ্যমে কমিশন আঁচ করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মোকাবিলায় কতটা সক্রিয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন।

    আরও পড়ুুন: মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঘোষণা লোকসভা ভোট! রাজ্যে নোডাল অফিসার নিয়োগ কমিশনের

    মাঝ-এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। ৪ মার্চ এ রাজ্যে আসছে কমিশনের ফুল বেঞ্চ। পরের দিন বেঞ্চের সদস্যরা বৈঠক করবেন জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে। তার আগে হবে সর্বদল বৈঠক। ৬ মার্চ প্রশাসনের শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তাঁরা। এমতাবস্থায় প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকদের যেভাবে তলব করেছে দিল্লি, তাতে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন প্রশাসনের (Sandeshkhali Incident) অনেকেই।

    তৃণমূলের পলাতক নেতা শেখ শাহজাহানের দলবলের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ করেছেন স্থানীয় মহিলারা। তাঁদের অভিযোগ, সুন্দরী মহিলাদের রাতে ডেকে পাঠানো হত পার্টি অফিসে। তার পর চলত নির্যাতন। অভিযোগ পেয়ে সন্দেশখালিতে যেতে গিয়ে বাধা পান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যদেরও বাধা দেওয়া হয় সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Incident) যেতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: ঝাড়খণ্ডে মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ, শপথ নিলেন হেমন্তের ভাই বসন্ত সোরেন

    Jharkhand: ঝাড়খণ্ডে মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ, শপথ নিলেন হেমন্তের ভাই বসন্ত সোরেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আটজন বিধায়ককে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করলেন ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) নয়া মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেন। এদের মধ্যে পাঁচজন ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা (জেএমএম) এবং তিনজন কংগ্রেসের। মন্ত্রী হয়েছেন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের ভাই বসন্ত সোরেন (Basant Soren)। ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল সি পি রাধাকৃষ্ণন শুক্রবার এই আট বিধায়ককে মন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করান।

    নতুন মন্ত্রী কারা

    ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরে, চম্পাই সোরেন (Champai Soren) শুক্রবার (16 ফেব্রুয়ারি) আটজন বিধায়ককে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করে তার মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ করেছেন। শপথ গ্রহণকারী কংগ্রেস বিধায়করা হলেন রামেশ্বর উরানভ, বান্না গুপ্ত এবং বাদল পাত্রলেখ। ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা থেকে মিথিলেশ ঠাকুর, দীপক বড়ুয়া, বসন্ত সোরেন, হাফিজুল হাসান এবং বেবি দেবী শপথ নিয়েছেন। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হল বসন্ত সোরেন। তিনি ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং জেএমএম সভাপতি শিবু সোরেনের ছেলে এবং ঝাড়খণ্ডের আরেক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের ছোট ভাই। ৫ ফেব্রুয়ারি আস্থা ভোটের আগে, রাজভবনে ক্যাবিনেট মন্ত্রী হিসেবে কংগ্রেসের আলমগীর আলম এবং আরজেডি-র সত্যানন্দ ভোক্তা ও চম্পাই সোরেন মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নিয়েছিলেন। 

    আরও পড়ুন: লোকসভা ভোটের লক্ষ্যে দিল্লিতে শুরু বিজেপির নীতি নির্ধারক কমিটির বৈঠক

    বসন্তের রাজনৈতিক জীবন

    বসন্ত সোরেন দুমকার বিধায়ক। তিনি ২০২০ সালের উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী এবং প্রাক্তন মন্ত্রী লুইস মারান্ডিকে পরাজিত করে ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় নির্বাচিত হন। এই প্রথম তিনি রাজ্যের মন্ত্রী হলেন। বসন্ত সোরেনকে রাস্তা নির্মাণ, ভবন নির্মাণ ও জলসম্পদ সংক্রান্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের শেষে ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় আসে জেএমএম নেতৃত্বাধীন সরকার ৷ মুখ্যমন্ত্রী হন জেএমএম-এর হেমন্ত সোরেন ৷ কিন্তু কয়েকদিন আগে দুর্নীতির মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট তাঁকে গ্রেফতার করে ৷ তারপর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হন জেএমএম-এর চম্পাই সোরেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Vote: মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঘোষণা লোকসভা ভোট! রাজ্যে নোডাল অফিসার নিয়োগ কমিশনের

    Loksabha Vote: মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে ঘোষণা লোকসভা ভোট! রাজ্যে নোডাল অফিসার নিয়োগ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের জন্য রাজ্য পুলিশের নোডাল অফিসারের নাম স্থির করল নির্বাচন কমিশন। এক্ষেত্রে নবান্নের পাঠানো ছ’জন পুলিশকর্তার নামই বাতিল করেছে কমিশন। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Loksabha Vote) এডিজি (লিগ্যাল) আনন্দ কুমারের নামে সিলমোহর দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর, কমিশন যে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন, তা বুঝিয়ে দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক বা সিইও। মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ২০১৯ সালের মতো ২০২৪ সালেও ৭ দফাতেই হতে পারে ভোট (Loksabha Vote)। প্রসঙ্গত, জম্মু -কাশ্মীরের থেকেও ভোটে বেশি বাহিনী পশ্চিমবঙ্গের জন্য চেয়েছে কমিশন। এক কথায় যা নজিরবিহীন। লোকসভা ভোটে রাজ্যের জন্য ৯২০ কোম্পানি বাহিনী চেয়েছে কমিশন।

    ২৪ ফেব্রুয়ারি জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপারদের প্রস্তুতি বৈঠক

    অন্যদিকে, ভোটের আগে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ রাজ্যে আসার আগে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি সমস্ত জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপারদের সশরীরে বৈঠকে থাকার নির্দেশ দিয়েছে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (সিইও) কার্যালয়। এনিয়ে গতকাল শুক্রবারই সিইও আরিজ আফতাব ভার্চুয়াল মাধ্যমে এই বৈঠকটি করেন। ফুলবেঞ্চের কাছে তাঁরা কী রিপোর্ট দেবেন, তা খতিয়ে দেখতেই সম্পন্ন হবে ২৪ ফেব্রুয়ারির বৈঠক। প্রসঙ্গত, রাজ্যে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Vote) ক্ষেত্রে বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে আইনশৃঙ্খলার উপর।

    নোডাল অফিসার আনন্দ কুমার

    অন্যদিকে, শুক্রবারই প্রাথমিক ভাবে ভোট প্রস্তুতির সমস্ত দিক খতিয়ে দেখেন সিইও। জেলাশাসকদের কী কী প্রয়োজন রয়েছে, অসমাপ্ত কী কাজ রয়েছে এসমস্ত কিছু জানতে চান তিনি। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে পুলিশের নোডাল অফিসার হিসেবে প্রথম দফায় তিন পুলিশকর্তার নাম পাঠায় মমতা সরকার। কিন্তু কমিশন ওই নামগুলি গ্রহণ করেনি। এরপরে দ্বিতীয় দফায় আরও তিন পুলিশকর্তার নাম রাজ্য পাঠায় তা-ও বাতিল করে দেয় কমিশন। সূত্রের খবর, তৃতীয় দফায় আরও তিন পুলিশকর্তার নাম পাঠানো হয়েছিল, তার মধ্যে থেকেই আনন্দ কুমারকে নোডাল অফিসার হিসেবে মনোনীত করল কমিশন। রাজ্য পুলিশের তরফে কোথায় কত বাহিনী মোতায়েন হবে, ভোটে (Loksabha Vote) পুলিশকর্তাদের বদলি— এসব কিছুই দেখভাল করবেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Election 2024:  লোকসভা ভোটের লক্ষ্যে দিল্লিতে শুরু বিজেপির নীতি নির্ধারক কমিটির বৈঠক

    Loksabha Election 2024: লোকসভা ভোটের লক্ষ্যে দিল্লিতে শুরু বিজেপির নীতি নির্ধারক কমিটির বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্য লোকসভা নির্বাচন ২০২৪। আজ শনিবার থেকে দিল্লিতে শুরু হচ্ছে বিজেপির নীতি নির্ধারক কমিটির অধিবেশন। দু দিন ধরে চলবে সেই অধিবেশন। গোটা দেশের প্রায় ১১৫০০ প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। বৈঠকের শুরুতেই ভাষণ দেবেন জে পি নাড্ডা আর রবিবার সমাপ্তি বক্তৃতা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন ন্যাশনাল কাউন্সিলের সব সদস্য, গোটা দেশের সব জেলার বিজেপি সভাপতি, লোকসভার কনভেনার, ফিনান্স কমিটি, মিডিয়া সেলের কনভেনার, আইটি সেলের কর্মী- সহ সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা।

    বাংলাকে গুরুত্ব

    সামনেই লোকসভা নির্বাচন। সব রাজ্যে বিজিপির মাটি শক্ত করার লক্ষ্যেই এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে। লোকসভা ভোট নিয়ে রণকৌশল চূড়ান্ত করা হতে পারে এই বৈঠকে। দিল্লির ভারত মণ্ডপমে হবে এই বৈঠক। বৈঠকে উঠে আসতে পারে সন্দেশখালি-সহ বাংলার সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির প্রসঙ্গ। বৈঠকে থাকবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ বিজেপি রাজ্য সংগঠনের শীর্ষ নেতারা। থাকবেন বাংলার সাংসদ ও বিধায়কেরাও। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ভাল ফল করতে বদ্ধপরিকর বিজেপি। বাংলায় শাসকের অরাজকতা দূর করার জন্য সবরকম প্রয়াস চালানো হবে বলে জানানো হয়েছে বিজেপির তরফে।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালির অশান্তির আবহে রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী! মার্চের প্রথম সপ্তাহে বারাসতে সভা?

    লোকসভায় ৩৭০ আসন

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্প্রতি সংসদে ঘোষণা করেছিলেন যে ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি ৩৭০ টি আসন জিতবে এবং এনডিএ ৪০০টি আসন পাবে। তাই নীতি নির্ধারক কমিটির বৈঠকে ঐতিহাসিক বিজয় অর্জনের জন্য দলীয় নেতা ও কর্মীদের একটি রোডম্যাপ প্রদান করা হবে বলে অনুমান রাজনীতিকদের। বিজেপি সূত্রের খবর, দু’দিনের অধিবেশনে দু’টি রেজোলিউশন পাস করা হবে। রেজোলিউশনের প্রথমটি হতে পারে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে। আর দ্বিতীয়টি হতে পারে দেশের আর্থিক পরিস্থিতিতে বিজেপির অবস্থান প্রসঙ্গে। সে ক্ষেত্রে সংসদে পেশ হওয়া ইউপিএ জামানার আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে শ্বেতপত্রের উপর জোর দেওয়া হবে। এছাড়াও আলোচনা হতে পারে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা প্রসঙ্গে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ravichandran Ashwin: মা অসুস্থ, তৃতীয় টেস্টের মাঝপথে সরলেন অশ্বিন, সমস্যায় ভারত

    Ravichandran Ashwin: মা অসুস্থ, তৃতীয় টেস্টের মাঝপথে সরলেন অশ্বিন, সমস্যায় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পারিবারিক সমস্যার কারণে রাজকোটে তৃতীয় টেস্টের মাঝপথেই সরে দাঁড়ালেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। শুক্রবার রাতে বোর্ডের তরফে একটি বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে। বোর্ডের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, অশ্বিন তৃতীয় টেস্ট থেকে নাম তুলে নিয়েছেন। পারিবারিক চিকিৎসাজনিত কারণে তাঁকে আর তৃতীয় টেস্টে পাওয়া যাবে না। ম্যাচের মাঝপথ থেকে অশ্বিন নাম তুলে নেওয়ায় ভারতকে এক জন বোলার কম নিয়েই খেলতে হবে। কী ধরনের পারিবারিক সঙ্কটের মুখোমুখি অশ্বিন, তা বিসিসিআইয়ের তরফে খোলসা না করা হলেও, রাজীব শুক্লা তাঁর এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘‘অশ্বিনের মায়ের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’’

    বোর্ডের বিবৃতি

    রাজকোটে ম্যাচের দ্বিতীয় দিন মাইলফলকে পৌঁছেছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। ভারতের দ্বিতীয় বোলার হিসেবে টেস্টে ৫০০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি রচনা করেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তারপরই ছন্দপতন। আচমকাই তৃতীয় টেস্ট থেকে নাম তুলে নিলেন তিনি। বোর্ডের বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, “অশ্বিনের মতো চ্যাম্পিয়ন ক্রিকেটার এবং তাঁর পরিবারের পাশে রয়েছে বোর্ড। দলের ক্রিকেটার এবং তাঁদের পরিবারের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তাকে বরাবরই অগ্রাধিকার দিয়েছে বোর্ড। এই কঠিন সময়ে যাতে অশ্বিন দ্রুত পেরতে পারেন সেই শুভকামনা করছে বোর্ড। ভবিষ্যতে যে কোনও দরকারে বোর্ডকে পাশে পাবে অশ্বিন। পাশাপাশি, বোর্ডের সঙ্গেও এই ক্রিকেটারের নিয়মিত যোগাযোগ থাকবে।”

    দুই স্পিনারেই খেলবে ভারত

    ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয় টেস্টের মাঝপথে অশ্বিন সরে দাঁড়ানোয় তাঁর পরিবর্তে মাঠে ফিল্ডার নামানো গেলেও কেউ তাঁর জায়গায় বল করতে পারবেন না। ফলে রবীন্দ্র জাদেজা এবং কুলদীপ যাদব, এই দুই স্পিনারই থাকছেন ভারতের হাতে। রাজকোটের স্পিন সহায়ক পিচে অশ্বিনের বোলিং কার্যকর হতে পারত। তা আপাতত হচ্ছে না। ৫০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেই বাবাকে সম্মান জানিয়েছিলেন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। উইকেটটি বাবাকে উৎসর্গ করেন তিনি। অশ্বিন বলেন, ‘আমার খেলা দেখেই বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমার সবচেয়ে বড় সমর্থন। আমাকে খেলতে দেখলেই যেন হার্ট অ্যাটাক হয় বাবার, এতটাই চাপে থাকে।’ এই মন্তব্যগুলি স্রেফ রূপক হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন অশ্বিন। কিন্তু হঠাতই তাঁর সরে দাঁড়ানোয় চিন্তা বাড়ছে ক্রীড়াপ্রেমীদের মনে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালির অশান্তির আবহে রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী! মার্চের প্রথম সপ্তাহে বারাসতে সভা?

    Sandeshkhali: সন্দেশখালির অশান্তির আবহে রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী! মার্চের প্রথম সপ্তাহে বারাসতে সভা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali) রাজ্যজুড়ে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়িয়েছে গেরুয়া শিবির। ঠির এই আবহে মার্চের প্রথম সপ্তাহে রাজ্যে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে প্রধানমন্ত্রী মোদি ৬ মার্চ বাংলায় এসে বারাসতে সভা করবেন। তাঁর ভাষণে উঠে আসবে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) মহিলা নিগ্রহের ঘটনাগুলিও। রাজ্যে এসে প্রধানমন্ত্রী সন্দেশখালি ইস্যুতে কড়া বার্তা সামনে আনুন, এমনটাই চাইছে বঙ্গ বিজেপি। 

    শাহের সফরে সাংগঠনিক বৈঠক 

    মোদির সফরের আগে রাজ্যে আসার কথা রয়েছে অমিত শাহের। চলতি মাসের ২৯ তারিখ রাজ্যে আসার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। সব ঠিক থাকলে ওই দিন মায়াপুরে ইসকনের মন্দিরে যেতে পারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, রানাঘাট-সহ আশপাশের কয়েকটি লোকসভার নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকেও বসার কথা শাহের। তবে অমিত শাহ কোনও জনসভা করতে পারবেন না। কারণ সেসময়ও রাজ্যে উচ্চ মাধ্যমিক চলবে। প্রসঙ্গত, গত বিধানসভা নির্বাচনের আগে ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে মায়াপুরের ইসকনে এসেছিলেন তিনি। সব ঠিক থাকলে শাহের সফরের ঠিক এক সপ্তাহের মাথায় রাজ্যে পা পড়তে পারে নরেন্দ্র মোদির। 

    সন্দেশখালি ইস্যুতে চড়ছে পারদ

    প্রসঙ্গত, উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালি (Sandeshkhali) নিয়ে ক্রমশই চড়ছে রাজনীতির পারদ। বিজেপির অভিযোগ, রাতের বেলা মেয়েদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে অত্যাচার করতো ফেরার তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখ ও তাঁর দলবদল। গ্রামবাসীদের একাংশ তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। শাহজাহান বাহিনীর হাতে নিগৃহীত মহিলাদের কথা শুক্রবারই পৌঁছেছে রাষ্ট্রপতি ভবনে। তফশিলি কমিশন সন্দেশখালি ঘুরে জমা করছে রিপোর্ট। সেই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে— রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার মতো পরিস্থিতি রয়েছে।

    রাজ্যে বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম

    অন্যদিকে, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার নির্দেশে শুক্রবারই সন্দেশখালি যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বিজেপির ৬ সদস্যের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। সন্দেশখালিতে পৌঁছে পরিস্থিতি অনুসন্ধান করার কথা ছিল। কিন্তু রামপুরের কাছেই নস্কর পাড়ায় আটকে দেওয়া হয় তাদের। প্রতিবাদে রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। পরে, রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে বিস্তারিত তথ্য পেশ করেন দলের সদস্যরা। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share