Tag: Madhyom

Madhyom

  • Bharat Jodo Nyay Yatra: ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ ছেড়ে কেন হঠাৎ দিল্লি উড়ে গেলেন রাহুল, কী কারণ?

    Bharat Jodo Nyay Yatra: ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ ছেড়ে কেন হঠাৎ দিল্লি উড়ে গেলেন রাহুল, কী কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’য় (Bharat Jodo Nyay Yatra) বেরিয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। বৃহস্পতিবার সেই যাত্রা পৌঁছেছিল কোচবিহারে। এখানে বক্সিরহাটে সংক্ষিপ্ত সভা ও জেলা সদরে রোড-শো করেই দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেন রাহুল। তবে কেন তিনি হঠাৎ দিল্লি উড়ে গেলেন, সে ব্যাপারে কিছু জানানো হয়নি। ঘটনাটি ঘিরে ক্রমেই চড়ছে জল্পনার পারদ। কংগ্রেসের একটি সূত্রে খবর, আগামী রবিবার ফের বাংলায় আসতে পারেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। সেক্ষেত্রে পরিবর্তন হতে পারে যাত্রা পথের। রুট থেকে বাদ পড়তে পারে উত্তরবঙ্গের দুই জেলার অংশ বিশেষ।

    রাহুলকে স্বাগত কংগ্রেসের

    এদিন বক্সিরহাটে রাহুলকে স্বাগত জানান প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী, মহিলা কংগ্রেসের সদস্য পূজা রায়চৌধুরী, এআইসিসি সদস্য বিশ্বজিৎ সরকার সহ দলের (Bharat Jodo Nyay Yatra) অন্য নেতানেত্রীরা। বক্সিরহাটের পর রাহুলের যাওয়ার কথা ছিল তুফানগঞ্জে, প্রাতরাশ করতে। রাত্রিবাস করার কথা ছিল ফালাকাটায়। কিন্তু রাহুল ও তাঁর ‘ন্যায় যাত্রা’র সঙ্গীরা বক্সিরগঞ্জ থেকে ফেরেন কোচবিহার শহরে। শহর ও লাগোয়া এলাকার রেলগুমটি, মা ভবানী, সদর বাজার, রাজবাড়ি গেট, খাগড়াবাড়ি হয়ে রাজারহাট পর্যন্ত রোড-শো করেন রাহুল।

    ইন্ডিয়া জোট

    তিনি বলেন, “বিজেপি-আরএসএসের অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করতেই ইন্ডিয়া জোট তৈরি হয়েছে। দেশজুড়ে অন্যায় হচ্ছে বলেই আমাদের এই ‘ন্যায় যাত্রা’।” দুপুর দুটো নাগাদ দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেন সোনিয়া-তনয়। এআইসিসির সম্পাদক রণজিৎ মুখোপাধ্যায় বলেন, “আগামী রবিবার সকাল ৮টায় আলিপুরদুয়ারের ফালাকাটায় পূর্ব নির্ধারিত ক্যাম্প সাইটে আসবেন রাহুল। সেখান থেকে আবার যাত্রা শুরু করবেন তিনি।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভার ঢাকে কাঠি! কেন দেশের মানুষ মোদিকে পছন্দ করেন? নয়া থিম সং বিজেপির

    কী কারণে দিল্লি ফিরলেন রাহুল? কংগ্রেস সূত্রে খবর, প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠান রয়েছে শুক্রবার। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন রাহুল। পরের দিন দিল্লিতে রয়েছে একটি দলীয় অনুষ্ঠান। সেখানেও যোগ দেবেন তিনি। তাই তার পরের দিন আসবেন বাংলায়। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির অন্য একটি সূত্রে খবর, ফালাকাটার পরিকাঠামো রাহুলের রাত্রিবাসের উপযুক্ত নয় বলেই রাজ্য কংগ্রেস নেতাদের জানিয়েছিলেন রাহুলের দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন যাঁরা, তাঁরা। তার পরেই প্রদেশ কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতিকে দিল্লি উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয় (Bharat Jodo Nyay Yatra)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: লোকসভার ঢাকে কাঠি! কেন দেশের মানুষ মোদিকে পছন্দ করেন? নয়া থিম সং বিজেপির

    PM Modi: লোকসভার ঢাকে কাঠি! কেন দেশের মানুষ মোদিকে পছন্দ করেন? নয়া থিম সং বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের। আজ ২৫ জানুয়ারি উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহর থেকে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ঠিক এই আবহে বৃহস্পতিবারই বিজেপির তরফে একটি গান প্রকাশ করা হল। গানের নির্যাস, ‘‘কেন জনগণ প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদিকে পছন্দ করেন এবং তাঁকে বারবার নির্বাচিত করেন?’’ ২ মিনিট ১০ সেকেন্ডের এই গানটির নামও দেওয়া হয়েছে ‘তাবহি তো সব মোদি কো চুনতে হ্যায়’। গানের মধ্যেই রয়েছে ‘স্বপ্নে নেহি হকিকত বুনতে হ্যায়, ইস লিয়ে তো সব মোদি (PM Modi) কো চুনতে হ্যায়’ এই নতুন স্লোগানও।

    বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা লঞ্চ করেন এই গান

    বৃহস্পতিবার এই স্লোগানটি আনুষ্ঠানিকভাবে লঞ্চ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারনা, ২৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সভা এবং একইসঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপির থিম সং এর লঞ্চ হওয়াতেই লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করে দিল গেরুয়া শিবির। গোটা মিউজিক ভিডিওতে তুলে ধরা হয়েছে কিভাবে প্রধানমন্ত্রী কোটি কোটি ভারতীয় স্বপ্ন এবং আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবে রূপান্তরিত করেছেন। প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়েছে রাম মন্দিরের। মিলেছে ৫০০ বছরের সংঘর্ষের সাফল্য। রাম মন্দিরের স্বপ্ন রূপ পেয়েছে বাস্তবে, একইভাবে দেশের কয়েক কোটি মানুষের পাকা বাড়ির স্বপ্ন পূরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। রান্নার গ্যাসও বাড়ি বাড়ি সাপ্লাই দিয়েছেন তিনি। ভারত বিশ্বের পঞ্চম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ বিগত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত বিশ্বের উন্নয়নের মানচিত্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করেছে। এরই প্রতিফলন দেখা গেল বিজেপির ওই থিম সং-এ।

     

    বন্দে ভারত থেকে চন্দ্রযান, সবকিছুই রয়েছে এই থিম সং-এ

    গানটি শুরুতেই বর্ণনা করা হয়েছে কংগ্রেস আমলে দেশের কী বেহাল অবস্থা হয়েছিল। কীভাবে উন্নয়নের গতি থমকে গিয়েছিল। এরপরেই দেশবাসী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নির্বাচিত করেন। বাড়ি, বিদ্যুৎ, জল, গ্যাসের সংযোগ, নারীর ক্ষমতায়ন, কর্মসংস্থানের মতো যাবতীয় প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রী পূরণ করেছেন। আত্মপ্রচারের বদলে প্রধানমন্ত্রী যে কাজকেই প্রাধান্য দেন সে কথা বলা হয়েছে ওই গানে। এবং বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্র নেতারাও তাঁর কথা শোনেন, তারও উল্লেখ করা হয়েছে ওই গানে। দ্রুতগতির বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এর পরিষেবা থেকে শুরু করে চন্দ্রযান-৩ এর সাফল্যও স্থান পেয়েছে গানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi Programme: প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের আগেই স্ক্রিন বন্ধ করল পুলিশ, শ্যামবাজারে বিক্ষোভ বিজেপির 

    PM Modi Programme: প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের আগেই স্ক্রিন বন্ধ করল পুলিশ, শ্যামবাজারে বিক্ষোভ বিজেপির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় প্রধানমন্ত্রীর ‘নমো নব মতদাতা সম্মেলন’-এর সম্প্রচার বন্ধ করে দিল পুলিশ। উত্তর কলকাতার একাধিক জায়গায় উঠল এমনই অভিযোগ। পুলিশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাল বিজেপি। অভিযোগ, বৃহস্পতিবার বিজেপির এই কর্মসূচিতে এসে এলইডি স্ক্রিনের প্লাগ খুলে দেন পুলিশ কর্মীরা।

    কী ঘটেছিল

    ভোটার দিবসে নতুন ভোটারদের উদ্দেশে বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা সরাসরি সম্প্রচার করতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল বঙ্গ বিজেপি। এলইডি স্ক্রিনে সেই অনুষ্ঠান দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সেই মতো সাউন্ড বক্স, চেয়ার সব ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু অনুষ্ঠান শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই তা বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পুলিশি বাধার প্রতিবাদে বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। যদিও পুলিশের দাবি, অনুমতি না থাকায় কর্মসূচি বন্ধ করে দিতে বলা হয়েছে। বিজেপির দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তায় ভয় পেয়ে দলদাস পুলিশকে কাজে লাগিয়ে বিজেপির কর্মসূচি বানচাল করার চেষ্টা করা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: অনলাইনে গেমে আসক্ত! সতর্ক হোন, আর্জি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সাইবার ক্রাইম বিভাগের

    বিজেপির দাবি

    শ্যামবাজারে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষের নেতৃত্বে তীব্র বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন বিজেপি কর্মীরা। তমোঘ্নবাবু দাবি করেন, আদালতের ভর্ৎসনার হাত থেকে বাঁচতে এখন নতুন ফন্দি করেছে পুলিশ। বিজেপির কর্মসূচিতে প্রথমে অনুমতি দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আর শেষ মুহূর্তে প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে সেই অনুমতি। যাতে আদালতে যাওয়ার সময় না থাকে। বিজেপি নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, শাহজাহানের বাড়িতে ইডি যখন আক্রান্ত হল, তখন পুলিশকে দেখা যায়নি। আর এই অনুষ্ঠানে অতি সক্রিয় পুলিশ। এই ঘটনার প্রতিবাদে আগামী ২৭ তারিখ উত্তর কলকাতায় বিভিন্ন জায়গায় পথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন বিজেপি নেতা তমোঘ্ন ঘোষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: উদ্বোধনের পরের দিনই বিপুল অনলাইন প্রণামী পড়ল রাম মন্দিরে, কত জানেন?

    Ram Mandir: উদ্বোধনের পরের দিনই বিপুল অনলাইন প্রণামী পড়ল রাম মন্দিরে, কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালক রামের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা (Ram Mandir) হয়েছে ২২ জানুয়ারি সোমবার। ঠিক তার একদিন পরেই অনলাইনে প্রণামী পড়েছে ৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এমনই তথ্য পাওয়া গেল রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফে। ট্রাস্টের সদস্য অনিল মিশ্র জানিয়েছেন, প্রণামীর জন্য দশটি কাউন্টার খোলা হয়েছিল বালক রামের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিনে। অনেক ভক্ত সারা দেশ থেকে এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে তাঁদের প্রণামী পাঠিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, ৫ লাখ ভক্ত রাম মন্দির (Ram Mandir) দর্শন করেছেন মঙ্গলবার অর্থাৎ মন্দির উদ্বোধনের ঠিক একদিন পরেই। একই সংখ্যক ভক্তদের দেখা গিয়েছে বুধবারও। অনিল মিশ্রের কথায়, ‘‘তিন কোটি সতেরো লাখ টাকা প্রণামী অনলাইনের মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়েছে। এই প্রণামী এসেছে শুধু মঙ্গলবারই।

    প্রতি সোমবার গোনা হবে মন্দিরে প্রাপ্ত প্রণামী বাবদ টাকা

    রাম মন্দিরে (Ram Mandir)  যে সমস্ত ভক্তরা গিয়ে প্রণামী দিয়েছেন সেই তার মূল্য নির্ধারণ হবে আগামী সোমবার। তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে প্রতি সোমবারই প্রণামী বাবদ যত টাকা পড়বে তা গোনা হবে। জানা গিয়েছে, এরই মধ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সহ-সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে রাম মন্দির ট্রাস্টের সমস্ত সদস্যদের নিয়ে একটি বৈঠক করেছেন। এবং সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে স্বয়ংসেবকরা মন্দির চত্বর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার ভূমিকা পালন করবেন। রাম ভক্তদের যাতে কোনও সমস্যা না হয় মন্দির দর্শনে তাও দেখবেন স্বয়ংসেবকরা।

    বালক রামের দর্শনের নতুন সময়

    রাম মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, এবার সকাল ৬টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত এবং দুপুর ২টো থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত বালক রামের দর্শন করা যাবে। অর্থাৎ কেবল ভোগদান ও সন্ধ্যা আরতির সময় মন্দিরের মূল দরজা সাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে। ভিড়ের চাপ সামলাতে এবং দর্শনার্থীদের সুবিধার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রথম ২ দিন সন্ধ্যে ৭টা পর্যন্ত বিগ্রহ দর্শন করতে পারছিলেন দর্শনার্থীরা। কিন্তু, ভিড়ের চাপ সামাল দিতে এবার এই সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Pakistan Elections 2024: নওয়াজের সভায় জ্যান্ত বাঘ-সিংহ! কী বললেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী?

    Pakistan Elections 2024: নওয়াজের সভায় জ্যান্ত বাঘ-সিংহ! কী বললেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ঝলক দেখলে মনে হবে বুঝি, সার্কাস চলছে। আসলে তা না। চলছে পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের নির্বাচনী (Pakistan Elections 2024) প্রচার। খাঁচায় বন্দি বাঘ-সিংহ। বাঘের হালুম, সিংহের গর্জন ভয় ধরায় বুকে। সেসব উপেক্ষা করেই বাঘ-সিংহের সঙ্গে সেলফি তুলছে জনতা। সম্প্রতি এমনই ছবি ভাইরাল রয়েছে। ৪ বছরের বিদেশ-বাসের পর পাততাড়ি গুটিয়ে পাকিস্তানে ফিরেছেন নওয়াজ। নেমে পড়েছেন নির্বাচনী ময়দানে। ফেব্রুয়ারি মাসের ৮ তারিখে ভোট হওয়ার কথা সে দেশে। জনতার মন পেতে তাই কোমর কষে নেমে পড়েছেন পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলির নেতারা।

    নওয়াজের সভা

    মঙ্গলবার লাহোরের এক নির্বাচনী সভায় অংশ নিয়েছিলেন নওয়াজ (Pakistan Elections 2024)। সেখানেই জ্যান্ত বাঘ-সিংহ নিয়ে হাজির হয়েছিলেন তাঁর সমর্থকরা। বিষয়টি জানতে পেরে সেগুলিকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে বলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে এনএ-১৩০ আসনে প্রার্থী হয়েছেন নওয়াজ। তাঁর নির্বাচনী প্রতীক হওয়ায় বাঘ-সিংহ নিয়ে আসছেন সমর্থকরা। যদিও তিনি তাঁদের এসব করতে নিষেধ করেছেন বলে খবর। নওয়াজের মেয়ে মরিয়ম আওরঙ্গজেব বলেন, “বাবা সমাবেশে সিংহ আনার খবর জানতে পারে। তাঁর নির্দেশে সিংহটি ফিরিয়ে আনা হয়।”

    ভোটে লড়তে পারবেন না ইমরান

    নওয়াজ প্রার্থী হতে পারলেও, ভোটে লড়তে পারবেন না পাকিস্তানের আর এক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। ২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রীর পদ খোয়াতে হয়েছিল তাঁকে। তোষাখানা সহ একাধিক মামলায় নাম জড়ায় তাঁর। গ্রেফতারও হন। সম্প্রতি ছাড়া পেয়েছেন জামিনে। তবে নির্বাচনী ময়দানে দেখা যাবে না তাঁকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘কেন ইম্পিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু হবে না?’’ বিচারপতি সেনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    নওয়াজ জানান, তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর থেকে সমস্যায় পড়েছে পাকিস্তান। চার বছর লন্ডনে কাটিয়ে গত বছরের শেষের দিকে পাকিস্তানে ফেরেন নওয়াজ। জমা দেন মনোনয়ন। তাঁর প্রার্থিপদ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কোনও সদস্য আপত্তি না জানানোয় নির্বাচনে লড়ার ছাড়পত্র দেওয়া হয় তাঁকে। নওয়াজ নির্বাচনে লড়ার ছাড়পত্র পাওয়ায় বেজায় চটেছে ইমরানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ। তাদের দাবি, পরিকল্পনামাফিক নওয়াজকে ভোটে লড়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, আয় বহির্ভূত সম্পত্তি রাখার অভিযোগ উঠেছিল নওয়াজের বিরুদ্ধে। ২০১৭ সালে তাঁর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর স্থগিতাদেশ জারি করেছিল পাকিস্তানের (Pakistan Elections 2024) সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Justice Abhijit Ganguly: ‘‘কেন ইম্পিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু হবে না?’’ বিচারপতি সেনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    Justice Abhijit Ganguly: ‘‘কেন ইম্পিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু হবে না?’’ বিচারপতি সেনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি দুর্নীতি মামলাকে ঘিরে তুলকালাম দুই বিচারপতির মধ্যে। এই মামলায় অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চের দেওয়া নির্দেশর ওপর গতকাল মৌখিকভাবে স্থগিতাদেশ দেন বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ। বৃহস্পতিবার এই মামলা নিয়ে শুনানির সময় এজলাসেই বিচারপতি সৌমেন সেনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের দাবি, বড়দিনের ছুটির আগে বিচারপতি অমৃতা সিনহাকে নিজের চেম্বারে ডেকেছিলেন বিচারপতি সৌমেন সেন। সেখানে বিচারপতি অমৃতা সিনহাকে ডেকে রাজনৈতিক নেতার মত নির্দেশ দিয়েছিলেন। প্রথমে বলেছিলেন, অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের একটা রাজনৈতিক ভবিষ্যত আছে, তাকে বিরক্ত করা যাবে না। দ্বিতীয়ত, বিচারপতির অমৃতা সিনহার এজলাসে শুনানির লাইভ স্ট্রিমিং বন্ধ করতে হবে। তৃতীয়ত, প্রাথমিকের দুটি মামলা খারিজ করতে হবে বিচারপতি সিনহাকে। 

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, তিনি ওই ‘তথ্য’ জেনেছেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিংহের কাছ থেকেই। বলেন, ‘‘আমি বিচারপতি সিনহার কাছ থেকে এটা জানতে পেরেছি।’’ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় যোগ করেন, বিচারপতি অমৃতা সিনহাকে যা যা বলেছেন বিচারপতি সৌমেন সেন, সেই গোটা বিষয়টা কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে জানান বিচারপতি অমৃতা সিনহা। প্রধান বিচারপতি আবার তা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে জানিয়েছেন।

    ‘‘অন্য কেউ গেলে এটা করবেন তো?’’

    মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি দুর্নীতি মামলায় নিজের নির্দেশনামায় বিচারপতি সৌমেন সেনের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর মতে, ‘‘বিচারপতির সৌমেন সেন স্পষ্টতই একটি রাজনৈতিক দলের হয়ে কাজ করছেন। তাই সুপ্রিম কোর্টের উচিত তাঁর (বিচারপতি সেনের) সমস্ত নির্দেশ খারিজ করা। তিনি আরও উল্লেখ করেন, সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশনামা এবং আবেদনপত্রের কপি ছাড়াই সিঙ্গেল বেঞ্চের নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দিচ্ছেন বিচারপতি সেন। অন্য কেউ গেলে এটা করবেন তো? ভুল বার্তা পাঠাচ্ছেন বিচারপতি সেন।’’

    ‘‘কেন দু’বছর ধরে তাঁর বদলি হচ্ছে না?’’

    এখানেই থেমে থাকেননি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। নির্দেশনামায় তিনি এও উল্লেখ করেন, ‘‘এই মামলায় রাজনৈতিক স্বার্থ জড়িত থাকা ব্যক্তির মত আচরণ করছেন বিচারপতি সেন। কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তিকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন বিচারপতি সেন।’’ একইসঙ্গে তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘‘কেন তাঁর বিরুদ্ধে ইম্পিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু হবে না? কেন সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও দু’বছর ধরে তাঁর বদলি হচ্ছে না? অন্য বিচারপতিদের তো হয়ে গিয়েছে। কে তাঁকে (বিচারপতি সেন) বাঁচাচ্ছে?’’ তিনি যোগ করেন, ‘‘আমি দেশের প্রধান বিচারপতিকে এটা দেখার জন্য অনুরোধ করব।’’

    ‘‘এফআইআর খারিজের নির্দেশ বৈধ নয়’’

    এদিন সকালে, সিবিআইয়ের এফআইআর খারিজ করার নির্দেশ দেয় বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ। এই প্রতিক্রিয়ায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর নির্দেশনামায় জানান, এফআইআর খারিজের যে নির্দেশ বিচারপতি সেন দিয়েছেন সেটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে দিয়েছেন, ফলে সেটা বৈধ নয়। সিবিআইয়ের উচিত তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। সিবিআইকে ২ মাসের মধ্যে তদন্তের অগ্রগতি রিপোর্ট পেশ করার নির্দেশ দিয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়ে দেন যে এই নির্দেশের কপি অবিলম্বে কলকাতা হাইকোর্ট এবং দেশের প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Case: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় সিবিআই দফতরে হাজিরা তৃণমূলের দেবরাজ-বাপ্পাদিত্যের

    Recruitment Case: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় সিবিআই দফতরে হাজিরা তৃণমূলের দেবরাজ-বাপ্পাদিত্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় (Recruitment Case) পেয়েছিলেন সিবিআইয়ের সমন। সেই মতো আজ, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা নাগাদ নিজাম প্যালেসে হাজির হলেন তৃণমূল নেতা দেবরাজ চক্রবর্তী। তিনি বিধাননগর পুরসভার কাউন্সিলর। তাঁর আরও একটি পরিচয় রয়েছে। তিনি কীর্তন শিল্পী তথা তৃণমূল বিধায়িকা অদিতি মুন্সীর স্বামী। দেবরাজের পাশাপাশি তলব করা হয়েছিল তৃণমূলের আর এক নেতা কলকাতা পুরসভার ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তকেও। হাজিরা দিয়েছেন তিনিও। দুই তৃণমূল নেতাকেই এদিন কলকাতার সিবিআই দফতর নিজাম প্যালেসে হাজিরার নির্দেশ দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    সিবিআই দফতরে দেবরাজ-বাপ্পাদিত্য

    নভেম্বর মাসে দেবরাজের বাড়িতে (Recruitment Case) তল্লাশি চালিয়েছিল সিবিআই। তাঁর স্ত্রী বিধায়িকা-কীর্তনশিল্পী অদিতির গানের স্কুলেও তল্লাশি চালানো হয়। উদ্ধার হয় টেটের কয়েকটি মার্কশিট ও বদলির আবেদনপত্র। বাপ্পাদিত্যের বাড়িতেও মিলেছিল নিয়োগ সংক্রান্ত নথি। সিবিআই সূত্রে খবর, দেবরাজ ও বাপ্পাদিত্যের ঠিকানায় চালানো তল্লাশিতে যেসব নথি উদ্ধার হয়েছিল, সেগুলি বিশ্লেষণ করার পরেই তলব করা হয়েছে তৃণমূলের এই দুই নেতাকে। এই নথি ধরেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে তাঁদের। দেবরাজ বলেন, “বুধবার নোটিশ দিয়ে বৃহস্পতিবার ডাকা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টাও সময় দেওয়া হয়নি। তবে আমি তদন্তে সহযোগিতা করব।”

    নিয়োগের এজেন্ট ছিলেন এই তৃণমূল নেতারা!

    সিবিআই সূত্রে খবর, শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় সিবিআই কলকাতা হাইকোর্টে যে রিপোর্ট জমা দিয়েছে, তাতে নাম রয়েছে দেবরাজ ও বাপ্পাদিত্যের। রিপোর্টে এঁদের নিয়োগ কেলেঙ্কারির এজেন্ট হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এজেন্ট হিসেবে নাম রয়েছে মহিদুল আনসারি, জফিকুল ইসলাম, সজল কর ও সৌরভ ঘোষের। তৃণমূলে দেবরাজের উত্থান রকেটের গতিতে। এক সময় কংগ্রেস করতেন। পরে প্রাক্তন মন্ত্রী তৃণমূলের পূর্ণেন্দু বসুর আপ্ত সহায়ক হিসেবে কাজ করতেন। পূর্ণেন্দুর সুপারিশে বিধাননগর পুরসভা নির্বাচনে প্রার্থী হন তিনি। পরে মেয়র পারিষদের সদস্য করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভারতই মিত্র দেশ’’, যৌথ বিবৃতি জারি মলদ্বীপের দুই প্রধান দলের

    বাপ্পাদিত্য পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ। পার্থ যে সংস্থায় চাকরি করতেন, সেখানেই কাজ করতেন বাপ্পাদিত্যও। পার্থর হাত ধরেই রাজনীতিতে এসেছিলেন তিনি। সিবিআই সূত্রে খবর, রাজনৈতিক সম্পর্ক ছাড়াও বাপ্পাদিত্যের সঙ্গে পার্থর আর্থিক লেনদেনের সম্পর্কও ছিল (Recruitment Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Saudi Arabia: অমুসলিম কূটনীতিকদের জন্য প্রথম মদের দোকান খুলছে সৌদি আরব

    Saudi Arabia: অমুসলিম কূটনীতিকদের জন্য প্রথম মদের দোকান খুলছে সৌদি আরব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবে (Saudi Arabia) খুলছে প্রথম মদের দোকান। জানা গিয়েছে রাজধানী রিয়াধে এই মদের দোকান খোলা হবে। সে দেশের কর্মরত অমুসলিম কূটনীতিকদের জন্য। জানা গিয়েছে, রিয়াধে যে মদের দোকান খোলা হচ্ছে সেখানে ক্রেতারা মোবাইলের অ্যাপের মাধ্যমেই কিনতে পারবেন অ্যালকোহল। অমুসলিম কূটনীতিকদের মদ কেনার জন্য শুধুমাত্র একটি কোড লাগবে, যেটা সংশ্লিষ্ট দেশের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে দেওয়া হবে।

    সংস্কারের পথে হাঁটছে সৌদি

    প্রসঙ্গত, এতদিন পর্যন্ত কোনও মদের দোকান ছিল না সৌদি আরবে (Saudi Arabia)। সেখানকার রাজপুত্র মহম্মদ বিন সলমনের উদ্যোগে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। সৌদি আরব মুসলিম দেশ, তারাও চাইছে যে পর্যটন এবং ব্যবসার কেন্দ্র হয়ে উঠুক তাদের দেশ। স্বাভাবিকভাবে ইসলামে মদ নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও মদের দোকান খোলার সিদ্ধান্ত নিল সৌদি আরব।

    আরও পড়ুন: ফোকাস নারী ক্ষমতায়ন, ৭৫ তম প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে ঘটবে অনেক ‘প্রথম’

    কোথায় খোলা হচ্ছে মদের দোকান

    রিয়াধের কূটনীতিকদের থাকার আবাসনের কাছেই এই মদের দোকান খোলা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আরও জানা যাচ্ছে, আগামী সপ্তাহেই দোকানটি খুলে যাবে। সৌদি আরবের (Saudi Arabia) মতো দেশে মদ্যপানের বিরুদ্ধে কঠোর আইনও রয়েছে। যেখানে বেত্রাঘাত, নির্বাসন, জরিমানা অথবা কারাদণ্ডের শাস্তি হতে পারে। মদ্যপানের কারণে সে দেশে প্রবাসীরাও এ ধরনের শাস্তির মুখোমুখি হয়েছেন অতীতে। তবুও সে দেশে লুকিয়ে চুরিয়ে কালোবাজারির মাধ্যমে মদ বিক্রি হতো এতদিন। ধীরে ধীরে সৌদি আরবে কঠোর ইসলামিক শাসনের অনেক শিথিলতা দেখা যাচ্ছে। যেমন, সাম্প্রতিক সময়েই মহিলাদের বোরখা পরা বাধ্যতামূলক নয় বলে জানিয়েছে সৌদি আরব। পাবলিক প্লেসগুলিতে পুরুষ এবং মহিলাদের আলাদা রাখার ব্যবস্থা এগুলিও শিথিল করেছে তারা। মহিলাদের গাড়ি চালানোর অনুমতিও দেওয়া হয়েছে। যে কোনও কনসার্টে যোগ দেওয়ার অনুমতিও দেওয়া হয়েছে মহিলাদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: ‘‘ভারতই মিত্র দেশ’’, যৌথ বিবৃতি জারি মলদ্বীপের দুই প্রধান দলের

    Maldives: ‘‘ভারতই মিত্র দেশ’’, যৌথ বিবৃতি জারি মলদ্বীপের দুই প্রধান দলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরে ভারত ছিল তাদের ‘‘পরম মিত্র’’ দেশ। চিনপন্থী নেতা মহম্মদ মুইজ্জু ক্ষমতায় আসার পর তলানিতে ঠেকে ভারত-মলদ্বীপ (Maldives) সম্পর্ক। পুরানো বন্ধু-দেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে এবার সুর চড়াল দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল মলদ্বিভিয়ান ডেমক্রেটিক পার্টি ও ডেমোক্র্যাটস। যৌথ বিবৃতিতে এই দুই বিরোধী দলের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ভারত মলদ্বীপের দীর্ঘদিনের পরম মিত্র।

    পরম মিত্র ভারত

    ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্ক আক্ষরিক অর্থেই ছিল পরম মিত্রের মতো। গত নির্বাচনে মলদ্বীপের ক্ষমতায় আসে মুইজ্জু সরকার। তার পর থেকেই চড়তে থাকে মলদ্বীপ-চিনের সখ্যের পারা। প্রত্যাশিতভাবেই আলগা হতে থাকে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের বাঁধন। এই বাঁধন ছিন্ন হয়ে যায় সম্প্রতি একটি ঘটনাকে ঘিরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করেন মলদ্বীপের তিন মন্ত্রী। ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়ে সাসপেন্ড করা হয় ওই মন্ত্রীদের। তার পরেও অবশ্য উন্নতি হয়নি নয়াদিল্লি-মালের সম্পর্কের।

    চিনা চর জাহাজকে স্বাগত

    সম্পর্কের এই আবহে ঘৃতাহুতি দেয় চিনা চর জাহাজকে মুইজ্জু সরকারের (Maldives) স্বাগত জানানোকে কেন্দ্র করে। ভারত মহাসাগরে নোঙর করবে জাহাজটি। এরই কিছুদিন আগে চিন সফরে গিয়ে বেজিংকে বন্ধু বলে ঘোষণা করেছিলেন মুইজ্জু স্বয়ং। চিনপন্থী মুইজ্জু সরকারের ভারত-বিরোধী এহেন অবস্থান মেনে নেয়নি মলদ্বীপের বিরোধী দলগুলি। দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ভারতকেই পুরানো বন্ধু বলে উল্লেখ করে যৌথ বিবৃতি দেয়। মুইজ্জু সরকার চিনা গুপ্তচর জাহাজকে স্বাগত জানানোয়ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ওই দুই রাজনৈতিক দল।

    আরও পড়ুুন: বকেয়া ডিএ, চলছে আমরণ অনশন, রাজ্যপালকে হস্তক্ষেপের আর্জি শুভেন্দুর

    দ্বীপরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের একটি প্রথা ছিল, যিনি প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী হবেন, তিনি প্রথমে সফর করবেন পরম মিত্র দেশ ভারতে। সেই প্রথা ভেঙে মুইজ্জু সফর করেন তুরস্কে। এনিয়েও ক্ষুব্ধ বিরোধীরা। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমান প্রশাসন ভারত-বিরোধী অবস্থান নিচ্ছে। তবে এমডিপি এবং দ্য ডেমোক্র্যাটস বিশ্বাস করে, দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নতিতে দীর্ঘ পুরানো মিত্র দেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে। নয়াদিল্লি-মালে সম্পর্কের উন্নতিতে এদিন বারংবার জোর দিয়েছেন এমডিপির চেয়ারপার্সন ফৈয়জ ইসমাইল, পার্লামেন্টের ডেপুটি স্পিকার আহমেদ সালিম, ডেমক্র্যাটস পার্টির প্রেসিডেন্ট হাসান লতিফ এবং পার্লামেন্টারি গ্রুপ লিডার আলি আজিম (Maldives)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: কনকনে ঠান্ডার স্পেল চলবে আরও কয়েকদিন, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: কনকনে ঠান্ডার স্পেল চলবে আরও কয়েকদিন, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের  পারদ পতন রাজ্যে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন (Weather Update) তাপমাত্রা ছিল ১৬.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু বৃহস্পতিবার তা কমে হয়েছে ১৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আলিপুর আবহাওয়া অফিস সূত্রে খবর, রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলে হাড়কাঁপানো ঠান্ডা পড়বে। পারদ থাকবে ৬ থেকে ৯ ডিগ্রির ঘরে। আগামী ২ দিনে আরও কিছুটা কমতে পারে তাপমাত্রা। আপাতত বৃষ্টির কোনও আশঙ্কা নেই বাংলায়।

    প্রতিদিন পারদ পতন

    গত কয়েকদিনে পারদের (Weather Update) ওঠানামা দেখেছে বঙ্গবাসী। কখনও তাপমাত্রা বেড়েছে তো কখনও কমেছে। কোনও একদিন ঠান্ডা গায়েব তো ঠিক পরের দিনই হাড় কাঁপাচ্ছে শীত। পরিসংখ্যানের দিকে নজর রাখলেই বোঝা যাবে ঠান্ডার এই খামখেয়ালিপনা। কলকাতায় গত ১৩ জানুয়ারি তাপমাত্রা ছিল ১২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর ১৮ জানুয়ারি ১২ থেকে ১৬.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপামাত্রায় পৌঁছয়। ২১ জানুয়ারি তাপমাত্রা দাঁড়ায় ১৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। ২২ জানুয়ারি তাপমাত্রা ছিল ১২.১ ডিগ্রি। ২৩ জানুয়ারি ছিল ১১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২৪ জানুয়ারি তাপমাত্রা ছিল ১৬.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২৫ জানুয়ারি ১৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কাল ২৬ জানুয়ারি থেকে আরও ঠান্ডা পড়ার কথা রয়েছে। সপ্তাহান্তে প্রতিদিনই নামতে পারে পারদ, এমনই পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের।

    আরও পড়ুন: ছ’বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন বক্সার মেরি কমের অবসর, ৪১-এ খুললেন গ্লাভস

    জেলায় জেলায় শীতের দাপট

    হাওয়া অফিস জানিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই আগামী কয়েক দিন আপাতত বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা নেই। মূলত শুকনো আবহাওয়া থাকবে বিভিন্ন জেলায়। কনকনে উত্তুরে (Winter In Bengal) হাওয়া রাজ্যে ঢুকবে। ফলে আগামী কয়েক দিনে রাজ্যের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমবে বলেই জানিয়েছেন আবহবিদরা। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা না থাকলেও আগামী সোমবার পর্যন্ত বৃষ্টিতে ভিজতে পারে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং। বৃষ্টির পাশাপাশি রয়েছে তুষারপাতের সম্ভাবনাও। বুধবার কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের আকাশ মূলত মেঘলাই ছিল। দুপুর থেকে কলকাতায় বিক্ষিপ্ত ভাবে দু’এক পশলা বৃষ্টিও হয়েছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবার আকাশ থেকে মেঘের চাদর সরেছে। আর মেঘ কাটতেই আবার নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share