Tag: Madhyom

Madhyom

  • DRDO: হেলিকপ্টার থেকে মিসাইল নিক্ষেপ, দেশে তৈরি প্রথম জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা সফল

    DRDO: হেলিকপ্টার থেকে মিসাইল নিক্ষেপ, দেশে তৈরি প্রথম জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা সফল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর ভারত-এর লক্ষ্যে আরও একটি পদক্ষেপ। পরীক্ষামূলক উড়ানে সফল দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি নৌসেনার জন্য নির্মিত প্রথম কোনও জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র (Anti Ship Missile)। দেশের প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও-র (DRDO) সহযোগিতায় মঙ্গলবার এই পরীক্ষা করে ভারতীয় নৌসেনা। এদিন একটি সি-কিং ৪২বি হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া হয় দেশে তৈরি প্রথম কোনও জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রকে। এদিনের পরীক্ষাটি মূলত ছিল গাইডেড ফ্লাইট ট্রায়াল। এই পরীক্ষায় পুরোপুরি সফল নতুন ক্ষেপণাস্ত্রটি।

    পোশাকি নাম এনএএসএম

    দীর্ঘদিন ধরেই আকাশপথে জাহাজে হামলা চালানোর মত, দেশিয় প্রযুক্তিতে তৈরি বিভিন্ন পাল্লার ক্রুজ মিসাইল (Anti Ship Missile) নির্মাণ নিয়ে গবেষণা ও পরীক্ষা করছে নৌসেনা। গত অক্টোবর মাসে, ডিআরডিও-নির্মিত (DRDO) দূর পাল্লার জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের (এলআরএএসএম) পরীক্ষা নিয়ে ব্যাপক উৎসাহ দেখা দিয়েছিল। তখনই খবরে প্রকাশিত হয়েছিল যে, নৌসেনা ৫০০ কিলোমিটার পাল্লার একটি নতুন জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র (এনএএসএম) নিয়ে গবেষণা করছে যা পরবর্তীকালে ৩৫০-৪০০ কিমি পাল্লার সুপারসনিক ব্রহ্মস জাহাজ-বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের জায়গা নেবে। অচিরে, এদিন দেখা দেখা মিলল সেই ক্ষেপণাস্ত্রের।

    এএসএম ইন্টারসেপ্টর মিসাইল তৈরি ভারতের

    এর আগে, ২০২২ সালের মার্চ মাসে স্বল্প-পাল্লার জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের (Anti Ship Missile) পরীক্ষা চালিয়েছিল ভারত। ৩৮০ কেজি ওজনের ওই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা প্রায় ৫৫ কিমি। সেগুলিকে অ্যাটাক হেলিকপ্টার থেকে নিক্ষেপ করা যায়। তার দুমাস আগে, অর্থাৎ ২০২২ সালের মার্চ মাসে যুদ্ধজাহাজ আইএনএস বিশাখাপত্তনম থেকে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা করে শত্রুর ছোড়া জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র নিষ্ক্রিয় করার যোগ্যতা অর্জন করেছে ভারত (DRDO)। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Israel: লস্কর-ই-তৈবাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল ইজরায়েল, ভারতকে নয়া বার্তা তেল আভিভের?

    Israel: লস্কর-ই-তৈবাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল ইজরায়েল, ভারতকে নয়া বার্তা তেল আভিভের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়দের রক্তে রাঙানো পাকিস্তানের মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার হাত। তার জেরে এই জঙ্গি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করল ইজরায়েল (Israel)। এ ব্যাপারে একটি পোস্ট করা হয়েছে ইজরায়েল সরকারের তরফে।

    নিষিদ্ধ লস্কর-ই-তৈবা

    মঙ্গলবার ইজরায়েলি দূতাবাসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “ভারত সরকার অনুরোধ না করা সত্ত্বেও, ইজরায়েল রাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে সমস্ত প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে এবং লস্কর-ই-তৈবাকে ইজরায়েল অবৈধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্যই সন্তুষ্ট করেছে।” বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “লস্কর-ই-তৈবা একটি মারাত্মক ও নিন্দনীয় সন্ত্রাসবাদী সংগঠন, যেটি শত শত ভারতীয় সাধারণ নাগরিকের পাশাপাশি অন্যদেরও হত্যার জন্য দায়ী। ২৬ নভেম্বর, ২০০৮ এর জন্য কর্মকাণ্ড এখনও সমস্ত শান্তিকামী জাতি ও সমাজের মননে রয়ে গিয়েছে।”

    ‘সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলায় একজোট হওয়া প্রয়োজন’

    বিবৃতিতে (Israel) এও বলা হয়েছে, “লস্করকে নিষিদ্ধ তালিকাভুক্ত করতে ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা ও বিদেশমন্ত্রীরা যৌথভাবে কাজ করেছেন। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলা করতে সকলের একজোট হওয়া প্রয়োজন, এই বিষয়টিও তুলে ধরতে চায় ইজরায়েল।” হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধের আবহে তেল আভিভের এই পদক্ষেপ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের। গত ৭ অক্টোবর ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলে হামলা চালায় ইসলামি রাষ্ট্র প্যালেস্তাইনের সশস্ত্র সংগঠন হামাস। হামাসের নৃসংশ হামলায় মৃত্যু হয় বহু সাধারণ মানুষের। এর পরেই প্রত্যাঘাত করতে শুরু করে তেল আভিভ। তারা হামলা চালায় গাজা স্ট্রিপের উত্তরে। এই গাজা স্ট্রিপই দখল করে রেখেছিল হামাস। ইজরায়েলি সেনার হানায় পিছু হঠতে থাকে হামাস জঙ্গিরা।

    আরও পড়ুুন: বিজেপি সাংসদ, বিধায়কদের ‘জিভ টেনে ছিঁড়ে নেওয়ার’ নিদান দিলেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি

    হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়ায় ভারত। তবে গাজা স্ট্রিপে বহু নিরীহ মানুষের মৃত্যু হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে নয়াদিল্লি। গাজায় রসদও পাঠায় ভারত। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ভারতে নিযুক্ত ইজরায়েলি রাষ্ট্রদূতের আর্জি ছিল, হামাসকে এবার নিষিদ্ধ ঘোষণা করুক নয়াদিল্লি। তবে ইজরায়েলে হামাসের হামলার নিন্দে করলেও, হামাসকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেনি নরেন্দ্র মোদির ভারত। এবার লস্কর-ই-তৈবাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ইজরায়েলের (Israel) প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর দেশ বার্তা দিল মোদির ভারতকে। প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বইয়ে হামলা চালিয়েছিল লস্কর-ই-তৈবা। তিনদিন ধরে চলা জঙ্গিদের হামলায় মৃত্যু হয় ১৬৬ জনের। এঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন ইহুদিও ছিলেন। জঙ্গিদের হামলায় জখম হয়েছিলেন ৩০০ জনেরও বেশি মানুষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “খেলায় হার-জিত লেগেই থাকে”, ড্রেসিংরুমে গিয়ে বিরাট-রোহিতকে সান্ত্বনা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “খেলায় হার-জিত লেগেই থাকে”, ড্রেসিংরুমে গিয়ে বিরাট-রোহিতকে সান্ত্বনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপ ক্রিকেটে হেরে গিয়েছে ভারত। টানা ১০টি ম্যাচ জিতেও ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাস্ত হয়েছে রোহিত শর্মার দল। অস্ট্রেলিয়ার কাছে এই হার মেনে নিতে পারেননি ভারতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়রা। তাঁদের সান্ত্বনা দিতে ড্রেসিংরুমে চলে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার চোখের সামনে টিম ইন্ডিয়াকে হারতে দেখেছেন। দেখেছেন টিমের সদস্যদের চোখের জল ফেলতেও। তারপর আর নিজেকে সামলাতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী। ড্রেসিংরুমে গিয়ে সান্ত্বনা দিয়েছেন টিম ইন্ডিয়াকে। দেশের আর কোনও প্রধানমন্ত্রীকে এই ভূমিকায় দেখা গিয়েছে কিনা, তা মনে করতে পারছেন না ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরাও।  

    “মন খারাপ করার দরকার নেই…”

    প্রধানমন্ত্রীর অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন ড্রেসিংরুমে। তিনি প্রথমে যান রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলির কাছে। তাঁদের কাঁধে হাত থেকে দেন সান্ত্বনা। তিনি বলেন, “মন খারাপ করার দরকার নেই। হার-জিত তো লেগেই থাকে। গত ১০ ম্যাচে তোমরা যথেষ্ট ভাল খেলেছ। আমাদের গৌরবান্বিত করেছ। তোমরা ১০টা ম্যাচ জিতে এসেছ। একটা ম্যাচ এমন হতেই পারে।” টিম ইন্ডিয়াকে তাঁর বাসভবনে আসার আমন্ত্রণও জানান প্রধানমন্ত্রী। রোহিত-বিরাটদের পিঠ চাপড়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুখে হাসি আনো। গোটা দেশ তোমাদের দেখছে।”

    “প্রচুর পরিশ্রম করেছ তোমরা”

    পরাজয়ের পরে ভারতীয় ড্রেসিংরুমের গুমোট ভাবটা কাটাতেও সচেষ্ট ছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। জাদেজাকে সম্বোধন করেন ‘বাবু’ বলে। জসপ্রীত বুমরাহের সঙ্গে কথা বলেন গুজরাটি ভাষায়। তিনি (বুমরাহ) গুজরাটি বলতে পারেন কিনা, জিজ্ঞাসা করেন তাও। কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গেও হাত মেলান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “প্রচুর পরিশ্রম করেছ তোমরা। এমনটা হতেই পারে।”

    আরও পড়ুুন: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    এরপর প্রধানমন্ত্রী যান ভারতের সব চেয়ে সফল বোলার মহম্মদ শামির কাছে। তাঁকে টেনে নেন বুকে। প্রধানমন্ত্রীর বুকে মাথা রেখে হাউহাউ করে কেঁদে ফেলেন শামি। সকলের সঙ্গে করমর্দন করার পর প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এমন হয়েই থাকে। সতীর্থরা একে অপরকে সাহস দাও, উৎসাহ দাও। উজ্জ্বীবিত করো। তোমরা যখন সময় পাবে, তখন দিল্লিতে আসবে। আমার তরফ থেকে নিমন্ত্রণ রইল। তোমাদের সঙ্গে কথা হবে।”

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Tata Technologies IPO: রাত পোহালেই বাজারে আসছে টাটা টেকনোলজিস আইপিও, উন্মাদনা তুঙ্গে   

    Tata Technologies IPO: রাত পোহালেই বাজারে আসছে টাটা টেকনোলজিস আইপিও, উন্মাদনা তুঙ্গে   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ২২ নভেম্বর। এদিনই সাবস্ক্রিপশনের জন্য খুলতে চলেছে স্টক মার্কেটের বহু প্রতীক্ষিত টাটা টেকনোলজিস আইপিও (Tata Technologies IPO)। লঞ্চের আগেই খবরের শিরোনামে চলে এসেছে টাটা টেকনোলজিসের এই আইপিও। গ্রে মার্কেটেও দুরন্ত গতি। ইতিমধ্যেই টাটা টেকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭০ শতাংশ প্রিমিয়ামে। বাজারে এই অবস্থা বজায় থাকলে কয়েকদিনের মধ্যেই টাটা টেকের আইপিও থেকে ৭০ শতাংশ আয় করতে পারবেন বিনিয়োগকারীরা।

    টাটার শেয়ার মাল্টিব্যাগার 

    টাটা গোষ্ঠীর এই আইপিও নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব রয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। স্টক মার্কেটে টাটা গোষ্ঠীর অনেক শেয়ার মাল্টিব্যাগার হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। টিসিএস কিংবা টাইটান অথবা ট্রেন্ট বিপুল মুনাফা দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের। বিগ বুল হিসেবে পরিচিত ছিলেন প্রয়াত বিনিয়োগকারী রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা। তাঁর সাফল্যের নেপথ্যেও সব চেয়ে বড় অবদান টাটা গোষ্ঠীর।

    উন্মাদনা তুঙ্গে 

    এর আগে টাটা গোষ্ঠীর আইপিও (Tata Technologies IPO) এসেছিল প্রায় দু’দশক আগে। ২০০২ সালে শেষ আইপিও এনেছিল টাটা। সেবার বাজারে এসেছিল টিসিএস। শেয়ার বাজারে টিসিএসই দ্বিতীয় বৃহত্তম কোম্পানি। মার্কেট ক্যাপের দিক থেকে এর আগে রয়েছে কেবল রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। তাই টাটার নতুন আইপিও নিয়ে উন্মাদনা তুঙ্গে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। অপেক্ষার প্রহর গুণছেন তাঁরা।

    টাটার এই আইপিও খোলা হবে ২২ নভেম্বর। বিড করা যাবে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত। ৩০ নভেম্বর টাটা টেক শেয়ার বরাদ্দ করা হবে। যে বিনিয়োগকারীরা আইপিওয় ইউনিট পাবেন না, তাঁদের জন্য ফেরত দেওয়া শুরু হবে ১ ডিসেম্বর। সফল দরদাতাদের ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট শেয়ার জমা হবে। লিস্টিং হবে ৫ ডিসেম্বর।   

    আরও পড়ুুন: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    আইপিওর প্রাইস ব্যান্ড নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৭৫ থেকে ৫০০ টাকা। এক-একটি আইপিও ব্লকে রয়েছে ৩০টি শেয়ার। অর্থাৎ এই আইপিওতে লগ্নি করতে একজন ব্যক্তিকে বিনিয়োগ করতে হবে ন্যূনতম ১৫ হাজার টাকা। প্রসঙ্গত, ২০২৩ অর্থবর্ষে টাটা কোম্পানির আয় বেড়ছে ২৫ শতাংশ। টাকার অঙ্কে আয় দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা। কোম্পানির মুনাফা ছিল ৭০৮ কোটি টাকা (Tata Technologies IPO)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Bengal Global Business Summit: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    Bengal Global Business Summit: বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট শুরু আজ, এবারও কি কেবল ‘নকল মউ স্বাক্ষর’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ফের শুরু হচ্ছে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট (Bengal Global Business Summit)। আজ, মঙ্গলবার নিউ টাউনের বিশ্ব বঙ্গ কনভেনশন সেন্টারে বসতে চলেছে সপ্তম বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট। দু দিনের এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের শিল্পপতিরা।

    সম্মেলনে কারা থাকছেন

    থাকবেন ‘শিল্পপতি’ (স্পেনে মমতার সফর সঙ্গী হয়ে তিনি জানিয়েছিলেন রাজ্যে বিনিয়োগ করবেন তিনিও!) তথা প্রাক্তন ক্রিকেটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও। উপস্থিত থাকবেন রিলায়েন্স গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। জানা গিয়েছে, আমেরিকা, গ্রেট ব্রিটেন সহ মোট ২৮টি দেশের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন এই সম্মেলনে। ২০১১ সালে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার। ২০১৫ সালে প্রথম এই (Bengal Global Business Summit) সম্মেলন হয়। রাজ্য সরকারের স্বপ্ন ছিল, এই সম্মেলনের ফলে রাজ্যে হবে শিল্প। হবে লক্ষ্মীলাভ। তার পর থেকে ফি বার ঘটা করে হয়ে এই সম্মেলন। সরকারি কোষাগার থেকে উড়ে গিয়েছে কোটি কোটি টাকা। শিল্প কী হয়েছে, তা দেবা ন জানন্তি, কুতো মনুষ্যাঃ? বিরোধীদের অভিযোগ, শিল্প না হওয়ায় কর্মসংস্থানও হয়নি। উল্টে সম্মেলনের নামে জলাঞ্জলি গিয়েছে সরকারি অর্থ। ব্যাহত হয়েছে উন্নয়ন।

    শুভেন্দুর কটাক্ষ-বাণ 

    এবারও এই সম্মেলনকে নিশানা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, “জনগণের টাকা ধ্বংস করতে, শুরু হতে চলেছে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের সপ্তম পর্ব।” এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু লিখেছেন, “বিজিবিএস সামিটে না থাকে বাণিজ্য, না থাকে গ্লোবাল। এটি শুধুমাত্র ঝকঝকে মিথ্যে বাংলা মানুষকে পরিবেশন করার একটি মঞ্চ। ১৫.৭ লক্ষ কোটি টাকার বিনিয়োগ আসছে, প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত ৬ পর্বে। বাস্তবে কী ঘটেছে? এত বিনিয়োগ করে বাংলার কত ছেলেমেয়ে চাকরি পেলেন? দয়া করে প্রকাশ করুন। আমি ওঁকে জিজ্ঞেস করতে চাই, দেউচা পাঁচামিতে কী ঘটেছে? যেখানে দু’ লক্ষ চাকরির কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। ওখানে কয়লা খনি থেকে এক কিলো কয়লাও কি উত্তোলন করা হয়েছে? তাজপুরের বন্দরের কী খবর? ঘটা করে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।”

    আরও পড়ুুন: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “বিজিবিএস আসলে বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট নয়। এটি আসলে দু’ দিনের মমতা-মেড-মিরাজ। শিল্পহীনতার মরুভূমি বাংলায় মরুদ্যান দেখানোর চেষ্টা। বাংলার মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা, অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ঘটছে রাজ্যের। বিজিবিএস (Bengal Global Business Summit) হল নকল মউ স্বাক্ষর।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশের সংসদীয় ভোটে লড়তে পারবে না জামাত-ই-ইসলামি, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Bangladesh: বাংলাদেশের সংসদীয় ভোটে লড়তে পারবে না জামাত-ই-ইসলামি, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না জামাত-ই-ইসলামি। সোমবার এই মর্মে নির্দেশ দিল বাংলাদেশের (Bangladesh) সুপ্রিম কোর্ট। বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় ইসলামি দল হল জামাত-ই-ইসলামি। তবে এই দল ধর্মনিরপেক্ষ নয়। তাই জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে দশ বছর আগেই জানিয়ে দিয়েছিল সে দেশের হাইকোর্ট। তার পরেই বাতিল হয়ে যায় এই ইসলামি দলটির রেজিস্ট্রেশন।

    সুপ্রিম কোর্টের রায় 

    হাইকোর্টের সেই নির্দেশই বহাল রইল সুপ্রিম কোর্টেও। বাংলাদেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, “জামাত-ই-ইসলামি ধর্মনিরপেক্ষ দল নয়, যা দেশের সংবিধানের পরিপন্থী। তাই এই দলকে প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে লড়াইয়ের ছাড়পত্র দেওয়া হবে না। তবে রাজনৈতিক কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারবে এই ইসলামি দল।” ব্যক্তিগত সমস্যার কারণ দেখিয়ে এদিনের শুনানিতে (Bangladesh) হাজির ছিলেন না জামাত-ই-ইসলামির আইনজীবী। এই মামলার শুনানি ছ’সপ্তাহের জন্য পিছিয়ে দেওয়ার যে আবেদন করেছিলেন জামাত-ই-ইসলামির আইনজীবী, এদিন তাও খারিজ করে দিয়েছে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ।

    জামাত-ই-ইসলামির বিরুদ্ধে অভিযোগ

    জামাত-ই-ইসলামিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবি দীর্ঘদিনের। ১৯৭১ সালে সাবেক পাকিস্তান ভেঙে যখন স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে বাংলাদেশ, তখন তার বিরোধিতা করেছিল জামাত-ই-ইসলামি। ২০০৯ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। তার পরেই সে দেশে গণহত্যায় জড়িত এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে যারা সোচ্চার হয়েছিল, তাদের খুঁজে বের করতে উদ্যোগী হয় হাসিনা সরকার। এদের অনেককেই ২০১৩ সালে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছে। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডেও দণ্ডিত করা হয়েছে অনেককে।

    আরও পড়ুুন: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের

    শীর্ষ আদালতের এই রায়ে খুশি বাংলাদেশিরা। আইনজীবী তানিয়া আমির বলেন, “এই রায়ের বিরুদ্ধে তারা (জামাত-ই-ইসলামি) যদি মিটিং করে, সমাবেশ করে কিংবা হাইকমিশন, দূতাবাস কিংবা অন্যত্র নিজেদের বৈধ বলে দাবি করে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হবে।” প্রসঙ্গত, ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এবার জয়ী হলে চতুর্থবারের জন্য ক্ষমতায় ফিরবে শেখ হাসিনার দল। এবারও নির্বাচন বয়কট করবে (Bangladesh) বলে হুমকি দিয়েছে খালেদা জিয়ার বিএনপি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Uttarakhand Tunnel Collapse: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে শুরু নয়া সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ

    Uttarakhand Tunnel Collapse: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে শুরু নয়া সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ন’ দিন ধরে উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে (Uttarakhand Tunnel Collapse) আটকে রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। তাঁদের উদ্ধার করতে নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে ইতিমধ্যেই নানা পন্থা অবলম্বন করেছেন তাঁরা। তার পরেও উদ্ধার করা যায়নি সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের।

    নতুন দুটি টানেল খোঁড়ার কাজ শুরু 

    সোমবার নতুন দুটি টানেল খোঁড়ার কাজ শুরু করেছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। একটি প্রধান সুড়ঙ্গের (যেখানে আটকে রয়েছেন শ্রমিকরা) আড়াআড়িভাবে, অন্যটি উলম্বভাবে। উলম্বভাবে যে সুড়ঙ্গটি খোঁড়া হচ্ছে, তার লক্ষ্য হল দ্রুত আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানো। উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা চাইছেন, উন্নত প্রযুক্তির মেশিন দিয়ে আটকে পড়া শ্রমিকদের কাছে যত দ্রুত সম্ভব আরও বেশি করে রসদ পৌঁছে দেওয়া। যেহেতু সুড়ঙ্গটি খোঁড়া হচ্ছিল পাহাড়ি এলাকায়, তাই সেখানে গর্ত খুঁড়তে সমস্যা হচ্ছে।

    উদ্বেগে পরিজনেরা

    এদিকে, দুর্ঘটনার ন’ দিন পরেও সুড়ঙ্গে আটকে (Uttarakhand Tunnel Collapse) পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে না পারায় উদ্বেগে তাঁদের পরিজনরা। উদ্ধারকাজ কেমন চলছে, তা দেখতে সুড়ঙ্গের কাছে ঘাঁটি গেড়েছেন তাঁরা। তাঁদের রাত্রিবাসের জন্য তাঁবুর ব্যবস্থা করেছে উত্তরাখণ্ড সরকার। ব্যবস্থা করা হয়েছে খাবারেরও। গত রবিবার দুপুরে উত্তরকাশীতে জাতীয় সড়কের নীচে সুড়ঙ্গ খুঁড়তে গিয়ে ধস নামে। সুড়ঙ্গে আটকে পড়েন ৪১ জন শ্রমিক। তাঁদের উদ্ধার করতে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করছেন এনডিআরএফ, আইটিবিপি এবং স্থানীয় প্রশাসনের লোকজন।

    আরও পড়ুুন: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের

    তার পরেও উদ্ধার করা যায়নি আটকে পড়া শ্রমিকদের। দিন দুই আগে ইন্দোর থেকে আনা হয়েছে নতুন মেশিন। তার পরেও শ্রমিকদের ধারে কাছে পৌঁছানো যায়নি। সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের জন্য ফাঁকা জায়গা রয়েছে ৪০ মিটার। পাইপের সাহায্যে তাঁদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে খাবার সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় রসদ। আটকে পড়া শ্রমিকরা যাতে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে না পড়েন, তাই নিয়মিত তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন মনোবিদরা। তাঁদের উদ্ধারে নিয়ে আসা হয়েছে নরওয়ে থেকে বিশেষজ্ঞদেরও। প্রযুক্তির পাশাপাশি চলছে দেব আরাধনাও। সুড়ঙ্গের (Uttarakhand Tunnel Collapse) মুখে শুরু হয়েছে পুজো-আচ্চাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের  

    Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুভেন্দুকে বাঁকুড়ায় সভার অনুমতি আদালতের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এভাবে বারবার কর্মসূচিতে বাধা দেবেন না। যত আটকানোর চেষ্টা করবেন, ততই সন্দেহ বাড়বে।” সোমবার এমনই মন্তব্য করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। ১৭ নভেম্বর বাঁকুড়ার কোতুলপুরে কর্মসূচি ছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। পুলিশের অনুমতি না মেলায় বাতিল হয়ে যায় কর্মসূচি। কেবল এদিনই নয়, ১ নভেম্বরও পুলিশের অনুমতি না মেলায় কোতুলপুরে পৌঁছেও মোহিনী মোহন ময়দানে বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি শুভেন্দু। এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্ব।

    কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ ‘জায়ান্ট কিলার’

    সেদিনই ১৭ নভেম্বরের কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছিলেন তিনি (Suvendu Adhikari)। পুলিশি অনুমতি না মেলায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ‘জায়ান্ট কিলার’ (একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে তৃণমূলের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারিয়ে এভাবেই পরিচিত হন শুভেন্দু)। সোমবার ছিল সেই মামলার শুনানি। সেদিন মামলা করেই শুভেন্দু বলেছিলেন, “আদালত যেদিন বলবে সেদিনই কোতুলপুরে আমরা সভা করব। তবে সভা হবেই। তৃণমূল শত প্ররোচনা করেও সভা আটকাতে পারবে না।”

    শুভেন্দুর মিছিলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থার নির্দেশ

    এদিন বিচারপতি মান্থার নির্দেশ, আগামী ২৫ নভেম্বর ওই জায়গায় মিছিল করতে পারবে বিজেপি। পুলিশ প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা তৈরি করতে পারবে। মঙ্গলবারের মধ্যে বিজেপিকে তা জানাতে হবে। এরই সঙ্গে কোতুলপুর থানার ওসি এবং এসডিপিওকে আদালতের নির্দেশ, শুভেন্দুর মিছিলে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে। রাজনৈতিক মহলের মতে, ‘জায়ান্ট কিলার’ শুভেন্দুর ‘আগ্রাসন’ রুখতে চেষ্টার কম কসুর করছে না রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। শুভেন্দু যখন তৃণমূলে ছিলেন, তখন তাঁকে রাজ্যের কোথাও সভা করতে বাধা দেওয়া হয়নি। তাঁর নামে লাগানো হয়নি কলঙ্কের কালি।

    আরও পড়ুুন: বিজেপি কর্মীদের বাড়ি থেকে বের করে পেটানোর নিদান দিলেন উদয়ন

    শিবির বদল করে বিজেপিতে যোগ দিতেই শুভেন্দুকে ঠেকাতে ‘গুপ্তবিদ্যা’ প্রয়োগ করতে শুরু করে শাসক। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর কাছে হেরে যান তৃণমূল সুপ্রিমো। অভিযোগ, তার পর থেকে শুভেন্দুর পায়ে বেড়ি পরানোর চেষ্টা করতে থাকে পুলিশও। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় দলীয় কর্মসূচি পালনে পুলিশ তাঁকে অনুমতি দেয়নি। শেষমেশ আদালতের দ্বারস্থ হয়ে কর্মসূচি পালনের গণতান্ত্রিক অধিকার আদায় করে ছেড়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

          

  • Chardham Yatra: শেষ হল চারধাম যাত্রা, কত পুণ্যার্থী এলেন দেব দর্শনে?

    Chardham Yatra: শেষ হল চারধাম যাত্রা, কত পুণ্যার্থী এলেন দেব দর্শনে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৭ এপ্রিল বদ্রীনাথ মন্দির খুলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়েছিল চারধাম যাত্রা (Chardham Yatra)। শেষ হল ১৮ নভেম্বর, শনিবার। এদিনই বন্ধ হয়েছে বদ্রীনাথ ধামের মন্দিরের দরজা। পরিসংখ্যান বলছে, গতবারের তুলনায় এবার চারধাম যাত্রায় শামিল হয়েছিলেন ১০ লাখ বেশি পুণ্যার্থী। সব মিলিয়ে এবার চারধাম দর্শন করেছেন ৫৪.২ লাখ তীর্থযাত্রী।

    কোন ধামে কত তীর্থযাত্রী 

    কেদারনাথ, বদ্রীনাথ, গঙ্গোত্রী ও যমুনেত্রী এই চার তীর্থস্থানকে এক সঙ্গে চারধাম বলা হয়। যেহেতু বদ্রীনাথকে মুক্তিনাথ বলা হয়, তাই বদ্রীনাথ ধাম দর্শন করতে হয় সব শেষে। চলতি বছর চারধাম যাত্রায় সব চেয়ে বেশি তীর্থযাত্রী গিয়েছিলেন কেদারনাথে। এখানে এসেছিলেন ১৯.৬ লাখ পুণ্যার্থী। বদ্রীনাথে গিয়েছিলেন ১৮.৩ লাখ। গঙ্গোত্রী দর্শনে গিয়েছিলেন ৯ লাখ। আর সব চেয়ে কম পুণ্যার্থী গিয়েছিলেন যমুনেত্রী দর্শনে। সেখানে গিয়েছিলেন ৭.৩ পুণ্যার্থী।

    চারধাম যাত্রা

    ফি বার লক্ষ লক্ষ মানুষ যান চারধাম যাত্রায়। কেউ পুণ্য অর্জনের আশায়, কেউবা ট্রেকিংয়ের টানে, কেউ আবার আসেন নিছকই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে। কেবল দেশ নয়, বিদেশেরও বহু মানুষ আসেন প্রকৃতির সৌন্দর্যের পাশাপাশি নয়নাভিরাম চার মন্দির দর্শনে। গত বছর চারধাম যাত্রায় গিয়েছিলেন ৪৪.২ লাখ পুণ্যার্থী। অতিমারির জেরে তার আগের দু বছর কাটছাঁট করা হয়েছিল চারধাম (Chardham Yatra) যাত্রায়। তবে ২০১৯ সালে এই যাত্রায় যোগ দিয়েছিলেন ৩২.৪১ লাখ মানুষ।

    আরও পড়ুুন: ইম্ফলের আকাশে ভিনগ্রহের যান? হদিশ পেতে নামল বায়ুসেনার রাফাল বিমান

    পুণ্যার্থীদের যাতে কোনও অসুবিধার সম্মুখীন হতে না হয়, সেজন্য নানা ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের তরফে। অন্যান্যবারের তুলনায় এবার অবশ্য চারধাম ও হেমকুণ্ড সাহিব যাত্রা সার্কিট মিলিয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৪৫ জনের। গত বছর এই সংখ্যাটি ছিল ৩০০। বদ্রী-কেদার টেম্পল কমিটির মিডিয়া ইনচার্জ ডঃ হরিশ গৌর জানান, গত পাঁচ দিন ধরে প্রথা মেনে পঞ্চপুজো হয়েছে। শনিবার ছিল শেষ দিন। এদিন মন্দিরের প্রধান পুরোহিত (স্থানীয় ভাষায় রাওল) রীতি মেনে মহিলাদের পোশাক পরেছিলেন। তার পরেই তিনি মা লক্ষ্মীকে বদ্রীনাথ মন্দিরের পবিত্রতম স্থানে নিয়ে গিয়েছেন। তিনি বলেন, “মা লক্ষ্মীকে কোনও পুরুষ ছোঁবেন না। তাই এদিন প্রধান পুরোহিতকে ধারণ করতে হয় নারী-বেশ।” প্রসঙ্গত, শীতকালে হিমালয়ের প্রতিকূল পরিবেশের জন্য মন্দিরটি বন্ধ থাকে গ্রীষ্ম আসা (Chardham Yatra) পর্যন্ত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Kashmir Weather Update: কাঁপছে কাশ্মীর! ঘন কুয়াশা, বইছে শৈত্যপ্রবাহ, হিমাঙ্কের নিচে শ্রীনগর

    Kashmir Weather Update: কাঁপছে কাশ্মীর! ঘন কুয়াশা, বইছে শৈত্যপ্রবাহ, হিমাঙ্কের নিচে শ্রীনগর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তুষারে ঢাকা পড়েছে ভূস্বর্গ। কাশ্মীর উপত্যকার একাধিক রাস্তায় তুষারপাত। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নেমেই চলেছে তাপমাত্রা। বরফাবৃত শ্রীনগর-জম্মু হাইওয়েতে ট্রাফিক সমস্যা দেখা যাচ্ছে। বরফ সরিয়ে চলছে রাস্তা পরিষ্কারের কাজ। হাড়কাঁপানো ঠান্ডা কাশ্মীরের সর্বত্র। মৌসম ভবন সূত্রে খবর, সোমবার রাজধানী শ্রীনগরে পারদ নেমেছে মাইনাস ০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। যা স্বাভাবিকের থেকে ১.২ ডিগ্রি কম।  সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সঙ্গে কমেছে সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও। রবিবার শ্রীনগরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    শ্রীনগরে শৈত্যপ্রবাহ

    কুয়াশায় (Fog) বেশ কিছু এলাকা ছেয়ে গিয়েছে। সঙ্গে বইছে শৈত্যপ্রবাহ। আর এর জেরে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে নেমে গিয়েছে। সকালের দিকে দৃশ্যমানতা কম থাকায় যাত্রীদের অসুবিধা হয়। কাশ্মীরের গেটওয়ে শহর কাজিগুন্ডে সর্বনিম্ন ০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের থেকে ১.০ ডিগ্রি কম। শ্রীনগরকে টেক্কা দিয়ে এই মুহূর্তে শীতলতম স্থান হিসাবে জায়গা করে নিয়েছে সোপিয়ান। সেখানে পারদ নেমেছে মাইনাস ৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। দক্ষিণ কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা মাইনাস ২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

    গুলমার্গে শুধুই বরফ

    মৌসম ভবন সূত্রে খবর, উপত্যকায় আপাতত ঠান্ডার দাপট বজায় থাকবে। শুষ্ক আবহাওয়া বজায় থাকবে কাশ্মীরের বিভিন্ন প্রান্তে। উত্তর কাশ্মীরের কুপওয়ারা শহরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা মাইনাস ০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। বন্দিপোরাতেও তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে নেমেছে। সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ নেমেছে মাইনাস ২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গা গুলমার্গ। সেখানেও শীতের দাপট অব্যাহত। গুলমার্গে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ নেমেছে মাইনাস ১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share