Tag: Madhyom

Madhyom

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে তামিলনাড়ু সরকার, অভিযোগ সীতারামনের

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে তামিলনাড়ু সরকার, অভিযোগ সীতারামনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে তামিলনাড়ু সরকার। এই অভিযোগই আনলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামান। সোমবারই তিনি বলেন যে তামিলনাড়ুর মানুষজনকে বাধা দেওয়া হচ্ছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান তাঁরা যাতে লাইভ স্ক্রিন চালাতে না পারেন। শুধু তাই নয়, নির্মলা সীতারামন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে কতগুলি স্থানের নামও উল্লেখ করেছেন। যেগুলিতে রাম মন্দিরের লাইভ স্ক্রিনিং-এ বাধা দেওয়া হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দিরের নির্মাণ ‘জাতীয় গর্বের জাগরণ’, অযোধ্যায় পৌঁছে জানালেন মোহন ভাগবত

    রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাধা তামিলনাড়ুতে

    এ নিয়ে গুচ্ছ ট্যুইটও সামনে এসেছে নির্মলা সীতারামনের। যেখানে তিনি লিখছেন, “বিখ্যাত কামাক্ষী কভিল মন্দিরে ভজন শুরু হয়েছিল বেলা আটটা থেকে, এলইডি স্ক্রিন লাগানো (Ram Mandir) হয়েছিল। কিন্তু তা খোলা হয়েছে তামিলনাড়ুর প্রশাসনের মদতে।

    ৪০০-এর বেশি স্থানে পুলিশ খুলে দেয় এলইডি স্ক্রিন

    তিনি আরও বলেছেন যে কাঞ্চিপুরম জেলাতে ৪৬৬টি এলইডি স্ক্রিনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সরাসরি সম্প্রচারের জন্য। কিন্তু তামিলনাড়ুর পুলিশ বাধা দেয় ওই সম্প্রচার করতে। এর ফলে ৪০০-এরও বেশি স্থানের অনুষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। তাঁর আরও অভিযোগ, সেখানে (তামিলনাড়ুতে) ভয় দেখানো হচ্ছে যাঁরা এলইডি সাপ্লাই (Ram Mandir) করছেন তাঁদেরকেও। হিন্দুবিরোধী ডিএমকে দল এই সন্ত্রাস চালাচ্ছে বলে অভিযোগ নির্মলা সীতারামনের। প্রসঙ্গত, তামিলনাড়ুর ক্ষমতাসীন দলের হিন্দু-বিরোধী আচরণ নতুন কিছু নয়। এর আগেও তাদের দলের নেতাদের সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রাম মন্দির উদ্বোধন, হেল্পলাইন নম্বর চালু বিজেপির, দুর্গামূর্তি নিয়ে শোভাযাত্রা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রাম মন্দির উদ্বোধন, হেল্পলাইন নম্বর চালু বিজেপির, দুর্গামূর্তি নিয়ে শোভাযাত্রা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচশো বছরের অপেক্ষা! অবশেষে রাম মন্দির (Ram Mandir Inauguration) প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে সরযু নদীর তীরে। অযোধ্যা থেকে কয়েকশো মাইল দূরে কলকাতাতেও উৎসবের মেজাজ। বাংলাজুড়ে একাধিক কর্মসূচি নিয়েছে গেরুয়া শিবির। ইতিমধ্যেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বিশাল মিছিল নিয়ে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ে রাম মন্দিরে প্রবেশ করেছেন। রামচন্দ্রের সঙ্গে বাংলার যোগসূত্র হিসেবে মিছিলের মূলভাবনা অকালবোধন। ধূপ-ধুনো জ্বালিয়ে, ঢাক বাজিয়ে দুর্গা প্রতিমা নিয়ে শোভাযাত্রা করে মন্দিরে পৌঁছন বিরোধী দলনেতা।

    শুভেন্দুর নেতৃত্বে শোভাযাত্রা

    মিছিলের আয়োজক শ্রীরাম সেনা। উত্তর কলকাতার গণেশ টকিজের বৈকুণ্ঠপুর মন্দির থেকে শুরু হয়ে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউয়ের রাম মন্দির পর্যন্ত যায় এই শোভাযাত্রা। এই মিছিলে যোগ দিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘সারা বাংলায় ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান উঠছে। যদি লজ্জা থাকে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিকেলে বাড়ি থেকে বেরোবেন না।’’ সন্ধে ৬টা নাগাদ, হাওড়ার রামকৃষ্ণপুর ঘাটে গঙ্গা আরতি করবেন বিরোধী দলনেতা। এরপর সন্ধে ৭টায়, গরচায় রাম দরবারের উদ্বোধন করার কথা শুভেন্দু অধিকারীর।  

    বাংলায় সারা দিনের কর্মসূচি

    সোমবার দিনভর রাজ্যের বিভিন্ন মঠ, মন্দির, আশ্রম, মহল্লায় ও ক্লাবে রামপুজো ও প্রদীপ জ্বালানোর কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে পদযাত্রায় অংশ নেবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরে পদযাত্রায় থাকবেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। বঙ্গ বিজেপির তরফে রাম মন্দির উদ্বোধনের একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। বিজেপির নেতা-কর্মীদের বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানানো হয়েছে, রাজ্যের সমস্ত জেলার প্রতি বুথের অন্তত একটি হলেও মন্দিরে পুজোর আয়োজন করতে হবে। সেই মন্দির পরিষ্কার করা থেকে শুরু করে প্রসাদ বিলি করতে হবে। সকাল বা সন্ধায় ‘নগরকীতর্ন’ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন: শহরে মরশুমের শীতলতম দিন! এক ধাক্কায় তাপমাত্রা কমল তিন ডিগ্রি

    হেল্পলাইন নম্বর চালু

    রাম মন্দির নিয়ে বাংলায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে নতুন উদ্যোগ নিল বঙ্গ বিজেপি। চালু হল একটি হেল্পলাইন নম্বর। রবিবার থেকেই এই হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। রবিবার বঙ্গ বিজেপির তরফে একটি হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়। নম্বরটি হল ৭৬০৫০-২৬১১৫। রামমন্দির উদ্বোধন ঘিরে বাংলায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলেই এই নম্বরে ফোন করলে মিলবে যে কোনওরকম সহায়তা বলে বিজেপির তরফে জানানো হয়েছে। এর আগে একাধিক জায়গায় রাম মন্দির উদ্বোধনের জন্য মিছিলে বাধা প্রদান করা হয়েছে বলে বিজেপির তরফে অভিযোগ জানানো হয়েছিল। 

    কলস যাত্রার আয়োজন

    এদিন সকালে দমদম হনুমান মন্দির থেকে দমদম পার্ক পর্যন্ত এক কলস যাত্রার আয়োজন করা হয়। বিজেপি নেতা পীযূষ কানোরিয়ার নেতৃত্বে এই যাত্রা দমদম হনুমান মন্দির থেকে শুরু হয় দমদম রোড নাগেরবাজার হয়ে যশোর রোড ধরে পৌছায় দমদম পার্কে।মিছিলে অংশ দেন কামদুলি তুই প্রতিবাদী মুখ মৌসুমী ও টুম্পা। এছাড়াও যাত্রায় কয়েকশো মহিলা ও পুরুষ। হাতে কলস ও পতাকা নিয়ে তাদের এই কলস যাত্রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    Ram Mandir: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। রামলালার মূর্তিতে হল প্রাণপ্রতিষ্ঠা। জন্মভূমি অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠিত হলেন রামলালা। বালক রামের এই মূর্তিটি বসানো হয়েছিল শুক্রবার। সোমবার শুভক্ষণে মূর্তিতে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করেন প্রধান পুরোহিত। তার আগে পুজোর ডালা নিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেন পুষ্পাঞ্জলিও। বিগ্রহে প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় ফের এক প্রস্ত হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হয় মন্দিরের ওপর। ব্যাগগ্রাউন্ডে বাজছিল রাম গান। মন্দিরের অদূরে শিল্পীরা উদাত্ত কণ্ঠে গাইছিলেন রামগীতি। লোকমুখে ফিরছিল রামচরিত মানসের কলি। 

    প্রাণপ্রতিষ্ঠা

    প্রধানমন্ত্রী গর্ভগৃহে প্রবেশের পরেই খোলা হয় বিগ্রহের আবরণ। তার পরে হয় প্রাণপ্রতিষ্ঠা। রামলালাকে যে রুপোর মুকুট পরানো হবে, মন্দিরে সেটি নিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। মন্দিরে (Ram Mandir) প্রবেশের সময় প্রধানমন্ত্রীকে তিলক পরিয়ে স্বাগত জানানো হয়। তার পরেই শুরু করেন পুজো। তাঁকে পুজোয় সাহায্য করেন প্রধান পুরোহিত। পুজো শুরুর আগে সংকল্প করানো হয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে। পুজো শেষে তাঁর মাথায় ছিটানো হয় শান্তিজল।

    প্রধানমন্ত্রীর পুজো

    হাতে পদ্মফুল নিয়ে মন্ত্রপাঠ করে সেটি বিগ্রহের পায়ে অর্পণ করেন প্রধান যজমান প্রধানমন্ত্রী। প্রাণপ্রতিষ্ঠার যে পর্বে মন্দিরের গর্ভগৃহে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী, সেখানে তখন উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রধান মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল। পুজোয় অংশ নেন তাঁরাও। বিগ্রহের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেন প্রধানমন্ত্রী। করেন আরতিও। আরতির পবিত্র তাপও নিতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। পরে হাতজোড় করে করেন প্রার্থনা।

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দির উদ্বোধন স্মরণে শান্তিপুরের গির্জায়-মসজিদে জ্বলবে প্রদীপ

    রাম মন্দিরে (Ram Mandir) বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষে গত এগারো দিন ধরে কঠিন সংযমব্রত পালন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর পুজো শেষে ব্রত ভঙ্গ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে এক চামচ তরল খাইয়ে দেন ট্রাস্টের গোবিন্দদাস গিরি মহারাজ। এর পর সভাস্থলের দিকে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: শহরে মরশুমের শীতলতম দিন! এক ধাক্কায় তাপমাত্রা কমল তিন ডিগ্রি 

    Weather Update: শহরে মরশুমের শীতলতম দিন! এক ধাক্কায় তাপমাত্রা কমল তিন ডিগ্রি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কনকনে ঠান্ডায় (Winter in Bengal) জুবুথুবু কলকাতাবাসী। দমদমের তাপমাত্রা (Weather Update) বাঁকুড়ার থেকেও নীচে। আবহাওয়া অফিস বলছে, সোমবার মহানগরে মরশুমের শীতলতম দিন। একদিনেই ৩ ডিগ্রি পারদপতন। ১৫.২ ডিগ্রি থেকে সটান ১২.১ ডিগ্রিতে নামল আলিপুরের পারদ।  গত ১৩ জানুয়ারি তাপমাত্রা ১২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল। আজ বাঁকুড়ার তাপমাত্রা নেমেছে ১১.২ ডিগ্রি। আর দমদমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০.৮ ডিগ্রি। সল্টলেকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.৩ ডিগ্রি।

    কাঁপছে কলকাতা

    সোমবার সকাল থেকেই ঘন কুয়াশার চাদরে (Weather Update) ঢেকে ছিল চারিদিক। সঙ্গে রয়েছে উত্তুরে হাওয়ার দাপট। বেলা বাড়তে রোদের দেখা মিললেও শীতে কাঁপছে শহরবাসী। আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই এক ধাক্কায় কলকাতার তাপমাত্রা তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে গিয়েছে। সোমবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকতে পারে। রবিবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৯.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে ছ’ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। 

    রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাস

    আলিপুর আবহাওয়া অফিস (Weather Update) সূত্রে খবর, আগামী চার থেকে পাঁচ দিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। তাপমাত্রার পারদ নীচের দিকেই থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তাপমাত্রা কমার পাশাপাশি রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাসও। বুধবার দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে পূর্বাভাস আলিপুর আবহাওয়া দফতরের। বুধবার হালকা বৃষ্টিতে ভিজতে পারে কলকাতার পাশাপাশি উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া এবং মালদহ জেলার কয়েকটি এলাকা। 

    আরও পড়ুন: রামময় অযোধ্যা, মহোৎসবের অনুষ্ঠানে এলেন যজমান নরেন্দ্র মোদি

    উত্তরের আবহাওয়া

    উত্তরের সমতলেও হাড়কাঁপানো ঠান্ডা (Winter in Bengal)। কালিম্পংকেও টেক্কা কোচবিহারের। কালিম্পংয়ের তাপমাত্রা নেমেছে ৮.৫ ডিগ্রিতে। অপরদিকে, কোচবিহারের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬.১ ডিগ্রি। দিনেও তাপমাত্রা কম। কুয়াশার চাদরে আকাশ ঢেকে যাওয়ায় রোদ ওঠেনি। তাই তাপমাত্রা বাড়তেই পারেনি। দৃশ্যমানতা কম থাকায় গাড়ি চালানো দায়। মঙ্গলবার এবং বুধবার দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলার কয়েকটি এলাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। রয়েছে তুষারপাতের সম্ভাবনাও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামময় অযোধ্যা, মহোৎসবের অনুষ্ঠানে এলেন যজমান নরেন্দ্র মোদি

    Ram Mandir: রামময় অযোধ্যা, মহোৎসবের অনুষ্ঠানে এলেন যজমান নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলনাড়ু থেকে তিনি উড়ে এলেন অযোধ্যা বিমানবন্দরে। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে চড়ে তিনি এলেন রাম জন্মভূমি অযোধ্যায়। গত এগারো দিন ধরে কঠোর সংযমব্রত পালন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোমবার রামলালার (Ram Mandir) প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে তিনিই মুখ্য যজমানের ভূমিকায়। সেই তিনিই এসে পৌঁছলেন অযোধ্যায় রাম মন্দিরে। প্রধানমন্ত্রী ঢুকতেই উদ্বেলিত জনতার জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে কেঁপে উঠল অযোধ্যার আকাশ। শোনা গেল, মোদি, মোদি স্লোগানও। পুলিশ ব্যান্ডেও বাজানো হতে থাকে ভক্তিগীতি। বেলা বারোটা বাজার কিছু আগে হেলিকপ্টার থেকে মন্দিরের ওপর পুষ্পবৃষ্টি করা হতে থাকে। 

    অযোধ্যায় চাঁদের হাট

    এদিন সকাল থেকেই অযোধ্যা কার্যত রামময়। চারদিকে লাউড স্পিকারে বাজছে রামগান। ভক্তদের মুখেও শোনা যাচ্ছে রামায়ন গান, রামচরিত মানসের ছন্দ। এহেন আবহে সাত সকালে অযোধ্যায় চলে এসেছেন অমিতাভ বচ্চন ও তাঁর ছেলে অভিষেক। কাকভোরে মন্দির প্রাঙ্গনে চলে আসেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তার কিছু পরে আসেন সরসংঘচালক মোহন ভাগবত। বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ এসে পৌঁছান অভিনেতা জ্যাকি শ্রফ। তার আগে চলে এসেছেন রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট, মাধুরী দীক্ষিত, ভিকি কৌশল, ক্যাটরিনা কাইফ, আয়ুষ্মান খুরানা, চিরঞ্জীবী, রামচরণ, বিবেক ওবেরয়, মধুর ভাণ্ডারকর, রজনীকান্ত এবং সোনু নিগম প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যক্তি। ভক্তিগীতি পরিবেশন করেন বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়াল। রামমন্দির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বেলার দিকে পৌঁছন শিল্পপতি মুকেশ অম্বানী ও নীতা অম্বানি। পৌঁছন ব্যাডমিন্টন তারকা সাইনা নেহওয়ালও।

    আরও পড়ুুন: “এই অনুষ্ঠান দেশের উন্নয়নকে নিয়ে যাবে নয়া উচ্চতায়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    ভোট ব্যাঙ্ক বাঁচাতে অনুষ্ঠান এড়ালেন যাঁরা 

    অযোধ্যার আকাশ রয়েছে ঝলমলে। সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকলেও, বেলার দিকে তা কেটে যায়। অযোধ্যায় এদিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হতে পারে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অযোধ্যার অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েও উপস্থিত হননি কংগ্রেসের সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, অধীর চৌধুরী, তৃণমূলের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরি (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bilkis Bano: বিলকিস বানো মামলায় গুজরাট জেলে আত্মসমর্পণ ১১ দণ্ডিতেরই

    Bilkis Bano: বিলকিস বানো মামলায় গুজরাট জেলে আত্মসমর্পণ ১১ দণ্ডিতেরই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিলকিস বানো (Bilkis Bano) মামলায় গুজরাট জেলে আত্মসমর্পণ করল সাজা প্রাপ্ত ১১ জনই। ধর্ষকদের দু’ দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। আত্মসমর্পণের জন্য বাড়তি সময় চেয়েছিল গুজরাট হিংসায় খুন ও গণধর্ষণকাণ্ডের অপরাধীরা। সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায় দেশের শীর্ষ আদালতে।

    আত্মসমর্পণ অপরাধীদের

    তার পর রবিবার রাতে আত্মসমর্পণ করে  ধর্ষকরা। এদিন গুজরাটের পঞ্চমহল জেলা গোধরা সাব-জেলে গিয়ে আত্মসমর্পণ করে তারা। রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ দুটি গাড়িতে করে গোধরা জেলের কাছে এসে উপস্থিত হয় বিলকিস বানো মামলার ১১ জন ধর্ষক। তার পরেই করে আত্মসমর্পণ। প্রসঙ্গত, আত্মসমর্পণের জন্য সুপ্রিম কোর্টের সময়সীমা শেষ হয়েছে রবিবারই।

    মুক্তি দিয়েছিল গুজরাট সরকার

    বিলকিসকাণ্ডে (Bilkis Bano) ১১ জন সাজাপ্রাপ্তকে মুক্তি দিয়েছিল গুজরাট সরকার। ৮ জানুয়ারি, সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয়, গুজরাট সরকারের ওই সিদ্ধান্ত এক্তিয়ার-বহির্ভূত। বিচারপতি বিভি নাগরত্ন ও বিচারপতি উজ্জ্বল ভুয়ানের পর্যবেক্ষণ ছিল, জালিয়াতি করে মুক্তি দেওয়া হয়েছে ধর্ষকদের। কারণ ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়া সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার এক্তিয়ারই ছিল না গুজরাট সরকারের। আদালতের নির্দেশ, খুন ও ধর্ষণে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ১১জনকেই জেলে ফিরতে হবে দু’ সপ্তাহের মধ্যে। ধর্ষকদের কয়েকজন শীর্ষ আদালতে জানান, আত্মসমর্পণের জন্য তাঁদের আরও কিছুটা সময় দেওয়া হোক। দোষীদের সেই আবেদন খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দিয়েছে, তাদের কোনও বাড়তি সময় দেওয়া হবে না। নির্ধারিত দিনেই জেলে ফিরতে হবে তাদের।

    আরও পড়ুুন: “এই অনুষ্ঠান দেশের উন্নয়নকে নিয়ে যাবে নয়া উচ্চতায়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, গুজরাট হিংসা-পর্বে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা বিলকিস বানোকে গণধর্ষণ করা হয়। তাঁর এক শিশু সন্তান-সহ পরিবারের ৭জনকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়। ওই ঘটনায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয় ১২জন। এদের মধ্যে ১১জনকে বাইশের স্বাধীনতা দিবসে জেলে ভালো আচরণ করার যুক্তি দিয়ে মুক্তি দিয়ে দেয় গুজরাট সরকার। তার আগে এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের ছাড়পত্র জোগাড় করে গুজরাট সরকার। পরে শীর্ষ আদালত জানায়, মুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার এক্তিয়ার নেই গুজরাট সরকারের। অপরাধীদের ফিরতে (Bilkis Bano) হবে গারদেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্তে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, কেন এই বিশেষ সময় বাছা হল?

    Ram Mandir: ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্তে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, কেন এই বিশেষ সময় বাছা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিজিৎ মুহূর্তে সম্পন্ন হবে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা (Ram Mandir) অনুষ্ঠান। ৮৪ সেকেন্ডের এই মুহূর্ত শুরু হচ্ছে ১২ বেজে ২৯ মিনিট ৩ সেকেন্ডে, পবিত্র এই মুহূর্ত চলবে ১২ বেজে ৩০ মিনিট ৩৫ সেকেন্ড পর্যন্ত। এর মধ্যেই রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। প্রাণ প্রতিষ্ঠা ৮৪ সেকেন্ডের হলেও জানা গিয়েছে সমগ্র অনুষ্ঠানটি চলবে ৫০ মিনিট। বেলা ১২টা বেজে ৫ মিনিটে শুরু হবে অনুষ্ঠান। এবং তা শেষ হবে ১২টা ৫৫ মিনিটে।

    কখন ঢুকবেন প্রধানমন্ত্রী

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাড়ে দশটার মধ্যেই হাজির হবেন অযোধ্যায়। সকাল ১০:২৫ মিনিটে অযোধ্যার (Ram Mandir) মহর্ষি বাল্মিকী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামবে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বিমান। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে অযোধ্যার হেলিপ্যাডে পৌঁছাবেন তিনি। অনুষ্ঠান ১২টা ৫ থেকে শুরু হলেও ১০টা ৫৫ মিনিটেই রাম মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। তখন থেকেই রাম মন্দিরের ভিতরে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী। দুপুর ১টায় অযোধ্যাতেই জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সভা চলবে ২টো পর্যন্ত। অযোধ্যার ওই সভা থেকেই জনগণের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন তিনি। তারপর কুবের টিলায় যাওয়ার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। এখানেই রয়েছে জটায়ু মূর্তি।

    অভিজিৎ মুহূর্ত আসলে কী

    হিন্দু ধর্মের শাস্ত্রবিদদের মতে, ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্ত বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। যে কোনও শুভ কাজ এই সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করার পরামর্শ দেন পণ্ডিতরা। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে, স্বয়ং ভগবান রাম অভিজিৎ মুহূর্তে এই পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছিলেন। দিনে দু’বার এই অভিজিৎ মুহূর্ত আসে। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল মধ্যরাত্রের অভিজিৎ মুহূর্তে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সারাদিনে মোট ৩০টি মুহূর্ত আসে। অভিজিৎ মুহূর্ত হল অষ্টম মুহূর্ত।

    কেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনের জন্য ২২ জানুয়ারি দিনটিকে বাছা হল

    হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ২২ জানুয়ারি হল বিক্রম সংবত ২০৮০ সালের পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের দ্বাদশী তিথি। জ্যোতিষীরা বলছেন, ২২ জানুয়ারি কর্ম দ্বাদশী তিথি। এই দ্বাদশী তিথি ভগবান বিষ্ণুকে উৎসর্গ করা হয়। হিন্দু ধর্ম অনুসারে দ্বাদশী তিথিতেই ভগবান বিষ্ণু কচ্ছপের রূপ ধারণ করেছিলেন। ভগবান রামকে ভগবান বিষ্ণুর অবতার মানা হয়। তাই প্রাণ প্রতিষ্ঠায় এই মুহূর্ত বাছা হয়েছে। জ্যোতিষীদের মতে, অভিজিৎ মুহূর্ত, সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ, অমৃত সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগ। এই তিনটি যোগই তৈরি হয়েছে ২২ জানুয়ারি (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: “এই অনুষ্ঠান দেশের উন্নয়নকে নিয়ে যাবে নয়া উচ্চতায়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Ram Mandir: “এই অনুষ্ঠান দেশের উন্নয়নকে নিয়ে যাবে নয়া উচ্চতায়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এই অনুষ্ঠান দেশের উন্নয়নের যাত্রাকে নিয়ে যাবে নয়া উচ্চতায়।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রাণ প্রতিষ্ঠার (Ram Mandir) অনুষ্ঠানকে ঐতিহাসিক মুহূর্ত বলেও আখ্যায়িত করলেন তিনি।

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    সোমবার, ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের। এদিন মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হবেন ভগবান রাম। এই অনুষ্ঠানে যজমানের ভূমিকা পালন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তার আগে তাঁকে শুভেচ্ছা-বার্তা পাঠিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। রাষ্ট্রপতির চিঠির জবাব দিতে গিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “অযোধ্যা ধামে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার উৎসবে শুভকামনার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমার বিশ্বাস, এই ঐতিহাসিক মুহূর্ত ভারতীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে আরও সমৃদ্ধ করবে। এই অনুষ্ঠান দেশের উন্নয়নের যাত্রাকে পৌঁছে দেবে নতুন উচ্চতায়।”

    কী লিখেছিলেন রাষ্ট্রপতি?

    প্রধানমন্ত্রীকে লেখা রাষ্ট্রপতির চিঠিতে ছিল ব্রতচারণে মোদির অটুট নিষ্ঠার ভূয়সী প্রশাংসার কথা। রাষ্ট্রপতি লিখেছেন, “আপনি ১১ দিন ধরে যা ব্রত পালন (Ram Mandir) করেছেন, তা শুধু পবিত্র আচারই নয়, ভগবান শ্রীরামের প্রতি আত্মত্যাগ এবং তাঁর কাছে আত্মসমর্পণ করাও।” মহাত্মা গান্ধীর উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি লিখেছেন, “গান্ধীজিও ভাগবান রামের বড় ভক্ত ছিলেন। অযোধ্যার মহোৎসব ভারতের চিরন্তন আত্মার বহিঃপ্রকাশ।”

    তিনি লিখেছেন, “আপনি ভগবান রামের জন্মভূমিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে নবনির্মিত মন্দিরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। আমি মনে করতে পারি কীভাবে ধাপে ধাপে আজ আপনি পবিত্রভূমে পৌঁছচ্ছেন।” তিনি আরও লিখেছেন, “আমাদের জাতির এই পুনরুত্থানের সাক্ষী হতে পারায় আমরা খুব ভাগ্যবান।”

    আরও পড়ুুন: “মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর আত্মমর্যাদা বেড়েছে হিন্দুদের”, বললেন শঙ্করাচার্য

    সোমবার, ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার মন্দিরে শুরু হয়েছে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। আচার পালন শুরু হয়েছে ১৬ তারিখ থেকে। এদিন হবে মূল পর্বের অনুষ্ঠান। প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানটি শুরু হবে এদিন দুপুর ১২টা ৫ মিনিটে। তার আগে থেকেই চলছে পুজোআচ্চা। প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে (Ram Mandir) উপস্থিত থাকার কথা হাজার তিনেক ভিভিআইপির। তাঁদের নিরাপত্তায় সতর্ক প্রশাসন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Mandir Inauguration:  ‘রাম রাজ্যে’  উৎসবের মেজাজ, অযোধ্যায় আজ সারা দিন

    Ram Mandir Inauguration:  ‘রাম রাজ্যে’ উৎসবের মেজাজ, অযোধ্যায় আজ সারা দিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান। দীর্ঘ লড়াইয়ের পথ পেরিয়ে অযোধ্যায় আজ, সোমবার, উদ্বোধন হতে চলেছে রাম মন্দিরের। রাম মন্দিরে রামের মূর্তি রামলালার ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’র সময় আগত। আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এই ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’র মাধ্যমে মন্দিরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাম মন্দির উদ্বোধন ঘিরে ভারতজুড়েই বিরাজ করছে উৎসবের মেজাজ। 

    প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ সূচি

    সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অযোধ্যায় পৌঁছবেন। ১১টায় অযোধ্যায় রাম মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী। ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত মন্দির চত্বর ঘুরে দেখবেন মোদি। দুপুর ১২টায় শুরু হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানসূচি বলছে, ঠিক ১২টা ০৫ মিনিটে রামলালার বিগ্রহে ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’র আচার-অনুষ্ঠান শুরু হবে। এর মধ্যে ৮৪ সেকেন্ড হল বিশেষ মুহূর্ত যখন রামলালার বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। ১টার সময় উদ্বোধনস্থল ছেড়ে বেরোবেন মোদি। এরপর যোগ দেবেন পাশেই আয়োজিত জনসভায়। দুপুর ১টা ৩০ মিনিট থেকে ২টো ৩০মিনিট পর্যন্ত চলবে জনসভা। ২টো ৪০ মিনিটে কুবের টিলায় শিব মন্দির দর্শন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    জনসাধারণের জন্য মন্দির দর্শন

    সোমবার দুপুর সওয়া ১২টা থেকে পৌনে ১টার মধ্যে রামমন্দির উদ্ধোধন হবে বলে মন্দির নির্মাণকারী সংস্থা শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের তরফে জানা গিয়েছে। সোমবার মন্দির উদ্বোধন হলেও মঙ্গলবার থেকে দর্শনার্থীদের জন্য এই মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হবে। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের তরফে জানা গিয়েছে যে,  সারা দিনে দু’বার মন্দিরের দরজা খোলা হবে। সকাল ৭টায় মন্দিরের দরজা খোলার পর সাড়ে ১১টার সময় দর্শনার্থীদের জন্য মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে। তার পর আবার দুপুর ২টো থেকে দর্শনার্থীরা মন্দিরের ভিতর প্রবেশ করতে পারবেন। সন্ধ্যা ৭টার সময় মন্দিরের দরজা বন্ধ হয়ে যাবে।

    আরও পড়ুন: ২০ হাজার অতিথির জন্য মহাপ্রসাদ, ‘কন্দমূল, সরযূ নীর’ বাক্সে থাকছে আর কী কী?

    দিনে আরতি হবে তিন বার— সকাল সাড়ে ৬টায় ‘জাগরণ আরতি’, দুপুর ১২টায় ‘ভোগ আরতি’ ও সন্ধ্যা ৭টায় ‘সন্ধ্যারতি’। দর্শনার্থীরা আরতি দিতে চাইলে তাঁদের নির্দিষ্ট সময়ের চেয়ে ৩০ মিনিট আগে মন্দিরের ক্যাম্প অফিসে পরিচয়পত্র নিয়ে হাজির হতে হবে। সেখান থেকে আরতি দেওয়ার পাস সংগ্রহ করলে তার পর আরতি দেওয়ার জন্য মন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেন দর্শনার্থীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shankaracharya: “মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর আত্মমর্যাদা বেড়েছে হিন্দুদের”, বললেন শঙ্করাচার্য

    Shankaracharya: “মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর আত্মমর্যাদা বেড়েছে হিন্দুদের”, বললেন শঙ্করাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর আত্মমর্যাদা বেড়েছে হিন্দুদের।” রবিবার কথাগুলি বললেন শঙ্করাচার্য অভিমুক্তেশ্বরানন্দ সরস্বতী। তিনি যে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নন, বরং তাঁর একজন ভক্ত, তাও জানিয়ে দেন এই শঙ্করাচার্য। স্বাধীনতার পর থেকে দেশে এ পর্যন্ত যত জন প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন, তাঁর মধ্যে একমাত্র মোদিই হিন্দুদের পাশে দাঁড়িয়েছেন বলেও দাবি করেন তিনি।

    কী বলছেন শঙ্করাচার্য

    অভিমুক্তেশ্বরানন্দ বলেন, “সত্যটা হল এই যে নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর আত্মমর্যাদা জাগরিত হয়েছে হিন্দুদের। এটা ছোটখাট কোনও একটি বিষয় নয়। আমরা সব সময় বলেছি, আমার মোদির বিরুদ্ধে নই, বরং তাঁর ভক্ত।” তিনি (Shankaracharya) বলেন, “আমরা তাঁকে শ্রদ্ধা করি কারণ, স্বাধীনতার পর থেকে আর কোনও প্রধানমন্ত্রী এত সাহস দেখাননি। এর আগে হিন্দুদের পাশে কে দাঁড়িয়েছে? আমরা কারও সমালোচনা করছি না। তবে এটা ঠিক যে তিনিই (মোদি) প্রথম প্রধানমন্ত্রী, যিনি হিন্দুদের আবেগকে সমর্থন করেন।”

    ৩৭০ ধারাকেও স্বাগত

    সম্প্রতি রাম মন্দির নিয়ে শঙ্করাচার্যদের বক্তব্যকে বিকৃত করে কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয় বলে অভিযোগ। এ প্রসঙ্গে শঙ্করাচার্য অভিমুক্তেশ্বরানন্দ বলেন, “আপনারা, যাঁরা সংবাদমাধ্যম, তাঁদের একমাত্র কাজই হল আমাদের মোদি-বিরোধী বলে প্রতিপন্ন করা। আমায় বলুন, যখন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ করেছিলেন, তখন আমরা তাকে স্বাগত জানাইনি? আমরা স্বচ্ছ ভারত অভিযানকেও স্বাগত জানিয়েছি। প্রকাশ্যে তাঁর প্রশংসা করেছি। আমরা তাঁর কাজে খুশি হয়েছি। হিন্দুদের বিশ্বাস বিকশিত হতে সাহায্য করছেন তিনি। মোদির কাজকর্মের অভিমুখ সেই দিকেই।”

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দিরের নির্মাণ ‘জাতীয় গর্বের জাগরণ’, অযোধ্যায় পৌঁছে জানালেন মোহন ভাগবত

    ২২ জানুয়ারি সোমবার অযোধ্যায় শুরু হয়েছে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। এদিনই শুভক্ষণে গর্ভগৃহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে রামলালার প্রস্তরমূর্তির। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনিই এই অনুষ্ঠানের যজমান। সেজন্য গত ১১ দিন ধরে কঠোর সংযম পালন করছেন তিনি। প্রাণ প্রতিষ্ঠার কাজ করছেন পুরোহিত লক্ষ্মীকান্ত দীক্ষিতের নেতৃত্বে একটি দল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন দেশ-বিদেশের হাজার আটেক আমন্ত্রিত অতিথি (Shankaracharya)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share